Tag: Bengali news

Bengali news

  • Ansarullah Bangla Team: জেএমবি-র সদস্যরাই এখন এবিটি-তে সক্রিয়, কবুল করল মুর্শিদাবাদে ধৃত বাংলাদেশি জঙ্গিরা

    Ansarullah Bangla Team: জেএমবি-র সদস্যরাই এখন এবিটি-তে সক্রিয়, কবুল করল মুর্শিদাবাদে ধৃত বাংলাদেশি জঙ্গিরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গি সংগঠন জামাতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশের (জেএমবি) সদস্যরাই এখন আর এক জঙ্গি সংগঠন আনসারুল্লা বাংলা টিমের (Ansarullah Bangla Team), যা সংক্ষেপে এবিটি নামেও পরিচিত, খাতায় নাম লিখিয়েছে বলে আগেই জানতে পেরেছিলেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। এবার রাজ্য পুলিশের এসটিএফের গোয়েন্দারাও জানালেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের তথ্যই ঠিক। সোমবার মুর্শিদাবাদের নওদা থেকে গ্রেফতার হওয়া সাজিবুল ইসলাম ও মুস্তাকিন মণ্ডল ওরফে মোস্তাকিম শেখকে জেরা করেই এই তথ্যের সত্যতা মিলেছে। এসটিএফের দাবি, কয়েক বছর আগে সাজিবুল ও মুস্তাকিন জেএমবির স্লিপার সেলের সদস্য হিসেবে কাজ শুরু করেছিল। বছর খানেক ধরে তারা কাজ করছে এবিটির হয়ে।

    এসটিএফের দাবি (Ansarullah Bangla Team)

    এসটিএফের দাবি, এলাকায় ঘুরে ঘুরে ওই দুই জঙ্গি স্থানীয় যুবকদের জঙ্গিদলে ভিড়িয়েছে। বাংলাদেশ থেকে বাংলায় আসা এবিটির নেতা ফারহান ইসরাক-সহ দুই জঙ্গি সংগঠনের মাথাদের থাকার ব্যবস্থা করার দায়িত্ব ছিল ধৃতদের ওপর। আর্থিক দিক থেকে সংগঠনকে চাঙা করার দায়িত্বও দেওয়া হয়েছিল তাদের। গোয়েন্দারা জেনেছেন, নানা জায়গা থেকে টাকা জোগাড় করে সাজিবুলরা পাঠাত ধরা পড়া শাদ রাডি ওরফে শাব শেখকে। তারা ঠিক কত টাকা সংগ্রহ করেছে, তা জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা। জেএমবি এবং এবিটি এই দুই সংগঠনের সদস্যদের গোপন বৈঠক এবং শিবিরের আয়োজনের দায়িত্বও ছিল সাজিপুলদের ঘাড়ে। এই সাজিবুল (Ansarullah Bangla Team) শাবের পিসতুতো ভাই। ফারহান বাংলাদেশ থেকে শাবকে কোনও নির্দেশ দিলে, শাব তা জানাত সাজিবুলকে।

    আরও পড়ুন: বিশ্ব রেমিট্যান্স তালিকায় শীর্ষে মোদির ভারত, বহু পিছনে চিন, কেন তাৎপর্যপূর্ণ?

    ১২ জন এবিটি সদস্য গ্রেফতার

    প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে বাংলার দুই সহ মোট ১২ জন এবিটি সদস্যকে গ্রেফতার করে অসম পুলিশ। অসমে গিয়ে গোয়েন্দারা শাব এবং নুর ইসলাম মণ্ডলকে জেরা করে জানতে পারে সাজিবুল ও মুস্তাকিনের নাম। রবিবার রাতে নওদা থানা এলাকা থেকে আটক করা হয় এই দুজনকে। পরে করা হয় গ্রেফতার। তাদের জেরা করে কয়েকজন বাংলাদেশির নামও জেনেছেন গোয়েন্দারা। তারা কতজনকে সংগঠনের কাজে যুক্ত করেছে, তারও তত্ত্বতালাশ করছেন গোয়েন্দারা। সাব বহুবার নওদায় তার আত্মীয়ের বাড়িতে এলেও, জেলা পুলিশ কেন কিছুই জানতে পারল না, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। মুর্শিদাবাদে বাংলাদেশিদের একাধিক ডেরা থাকলেও, জেলা পুলিশ কেন কিছুই টের পাচ্ছে না নাকি জানার চেষ্টা করছে না, সে প্রশ্নও উঠছে (Ansarullah Bangla Team)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Kalpataru Utsav: কল্পতরু উৎসবে জমজমাট বেলুড়-দক্ষিণেশ্বর, কাশীপুর, কামারপুকুরেও ব্যাপক ভক্ত সমাগম

    Kalpataru Utsav: কল্পতরু উৎসবে জমজমাট বেলুড়-দক্ষিণেশ্বর, কাশীপুর, কামারপুকুরেও ব্যাপক ভক্ত সমাগম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঠাকুর শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণদেবের কল্পতরু উৎসবে (Kalpataru Utsav) ভক্তদের ব্যাপক ঢল দক্ষিণেশ্বর ও কাশীপুর উদ্যানবাটিতে। বছরের প্রথম দিনে এই উৎসবকে ঘিরে দূর দূরান্ত থেকে প্রচুর ভক্ত সমাগম হয়েছে। সকাল থেকেই মা কালীকে দর্শন করে পুজো দিতে লক্ষাধিক পুণ্যার্থীরা সমবেত হয়েছেন। পুলিশের কড়া নিরাপত্তা রয়েছে ভবতারিণী মন্দিরে (Dakshineswar)। অপর দিকে কাশীপুরেও সকাল থেকেই ঠাকুর দর্শন করতে প্রচুর ভক্তের সমাবেশ হয়েছে। একইভাবে যথাযথ ভাবে পালিত হচ্ছে বেলুমঠে ঠাকুরের পুজো ও আরাধনা। রামকৃষ্ণ মিশনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, “সকল ভক্তদের জন্য প্রসাদের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আনুমানিক লক্ষাধিক ভক্তের আগমন হয়েছে।”

    পঞ্চবটি যোগমায়া আশ্রমে ভিড় বেশ চোখে পড়ার মতো (Kalpataru Utsav)

    আজকের দিনে কাশীপুরে খুব ধুমধাম করে কল্পতরু উৎসব (Kalpataru Utsav) পালন করা হয়। পুজোর সঙ্গে চলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। একই ভাবে হাওড়ার বেলুড়ে এদিন ভক্তদের মারাত্মক ভিড় ছিল। নতুন বছরের শুভ কামনায় ঠাকুরের কাছে সকল ভক্তরা উপস্থিত হয়েছেন। সকাল থেকেই ভক্তদের জন্য মন্দিরের দরজা খুলে দেওয়া হয়। একই ভাবে হুগলির কামারপুকুরের পাশপাশি পঞ্চবটি যোগমায়া আশ্রমে ভিড় বেশ চোখে পড়ার মতো ছিল। এই বছর জনাই পঞ্চবটি যোগমায়া আশ্রমের ৫০ তম বর্ষপূর্তি পালিত হচ্ছে।

    হংসেশ্বরী দক্ষিণা কালী মন্দিরেও ব্যাপক ভিড়

    বেলা যত বেড়েছে ভিড় তত বেড়েছে। হুগলির বাঁশবেড়িয়া হংসেশ্বরী মন্দির প্রায় ২১১ বছরের পুরাতন মন্দির। রাজা নৃসিংহ দেবরায় নির্মাণ করেছিলেন এই মন্দির। দক্ষিণাকালী রূপে মায়ের পূজা করা হয় এখানে। প্রতিবছর কল্পতরুর (Kalpataru Utsav) দিনে জেলা এবং জেলার বাইরের অনেক মানুষ এখানে আরাধনা করতে আসেন। এখানেও লৌকিক বিশ্বাস, যা চাওয়া হয় তাই পাওয়া যায় মায়ের কাছে। তাই প্রতি বছর পুজো দেওয়ার জন্য অনেক লোকসমাগম হয়।  

    বারুইপুরে কল্পতরু উৎসব কয়েক হাজার ভক্তের সমাগম

    আজকের দিনে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুরে কল্পতরু উৎসব (Kalpataru Utsav) উপলক্ষে কয়েক হাজার ভক্তের সমাগম ঘটে। মদনহাট গ্রাম পঞ্চায়েতের মধুবন টগরবেড়িয়া বিশালাক্ষী মায়ের মন্দিরে কল্পতরু উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই মন্দিরে পুজোদিলে ভক্তদের মনের বাসনা পূর্ণ হয়। আজ থেকে প্রায় ৬০-৭০ বছর আগে মন্দির প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। সেই সময় ঘন জঙ্গলে ডাকাত থাকত এলাকায়। ডাকাতির পর এই মন্দিরে বসে লুটের মাল ভাগ হত। একই ভাবে ডাকাতির পর অর্জিত ধনের কিছু অংশ মায়ের মন্দিরে অর্পণ করা হত। মন্দিরে ঘোরা ফেরা করত প্রচুর সাপ।

    কবে থেকে চালু কল্পতরু উৎসব?

    ১৮৮৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে কল্পতরু উৎসবের (Kalpataru Utsav) সূচনা হয়েছিল। ঠাকুর রামকৃষ্ণ ভক্তদের উদ্দেশে বলেছিলেন ‘তোমাদের চৈতন্য হোক’। এরপর থেকে দিনকে স্মরণ করে পালিত হচ্ছে কল্পতরু উৎসব। এদিন ঠাকুর নিজের বিগ্রহে কল্পতরু রূপে বিরাজমান হন। মা কালী ভক্তদের সকল মনস্কামনা পূরণ করে থাকেন। উল্লেখ্য, এই দিনের কিছু মাস পরেই ঠাকুর নিজের দেহ রক্ষা করেছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: বিজেপি ক্ষমতায় এলে দিতে হবে না বিদ্যুৎ বিল, আশ্বাস শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: বিজেপি ক্ষমতায় এলে দিতে হবে না বিদ্যুৎ বিল, আশ্বাস শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি ক্ষমতায় এলে বিদ্যুতের বিল (Free Electricity) দিতে হবে না। মঙ্গলবার সন্দেশখালির সভা থেকে এমনই প্রতিশ্রুতি দেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। একইসঙ্গে বিজেপি রাজ্যে ক্ষমতায় এলে একাধিক পরিষেবা দেওয়ারও আশ্বাস দেন তিনি। মঙ্গলবারের সভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেওয়া প্রতিশ্রুতিকে ভাঁওতা বলে শুভেন্দু বলেন, ‘‘বিজেপি ক্ষমতায় এলে ৩ লক্ষ টাকার আবাসের ঘর তৈরি হবে। সঙ্গে শৌচালয়, আর নলবাহিত পানীয় জল পাবেন। সঙ্গে বাড়িতে লাগিয়ে দেওয়া হবে সৌর বিদ্যুৎ। যার ফলে বিদ্যুতের বিল দিতে হবে না।’’

    কেন্দ্রের টাকায় আবাস যোজনার ঘর দিচ্ছে মমতা সরকার, আক্রমণ শুভেন্দুর 

    একইসঙ্গে মমতা সরকারকে কটাক্ষ করে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘রাজ্য সরকার কেন্দ্রের কাছ থেকে ধার করে আবাস যোজনার টাকা টাকা দিচ্ছে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘রাজ্য সরকার কেন্দ্রের কাছে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা ধার করেছে। সেই টাকায় আবাস যোজনার টাকা মেটাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। আগামী বছরে আরও ধার নিয়ে বাকি কিস্তি দেবেন। তার পরে আবার ধার করবেন।’’ শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) মতে, ‘‘তৃণমূল সরকারের জমানায় রাজ্যে মাথাপিছু ধারের পরিমাণ পৌঁছেছে ৫৯ হাজার টাকায়।’’

    সন্দেশখালিতে গীতা বিতরণ করবেন বলে জানিয়েছেন শুভেন্দু

    বিরোধী দলনেতা মঙ্গলবার আরও বলেন, ‘‘সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) আমার ভাড়া বাড়ি আছে। সেখানে আমি মাঝে মাঝে আসব। দলের সভা করতে নয়, গীতা বিতরণ করা হবে। জানুয়ারি মাস থেকে শুরু করব। সোশ্যাল মিডিয়ায় তারিখ জানিয়ে দবে। গীতা পড়ার অভ্যাস করতে হবে।’’ বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) বক্তব্য, ‘‘এত লুটপাট, চুরির পরেও বিজেপির ভোট এই রাজ্যে ৩৯ শতাংশ হয়েছে। আর মাত্র ৫ শতাংশ হিন্দু ভোট প্রয়োজন। নিরাপদবাবু মাঝে মাঝে লাল ঝান্ডা নিয়ে ঘোরেন। এরা হিন্দু ভোট কাটে তৃণমূলকে সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার জন্য। একটা মুসলিম ভোটও কাটে না।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis18: অশান্ত বাংলাদেশ, আমলা-পুলিশ-বিচারপতিদেরও হেনস্থা করা হয়েছে নানাভাবে

    Bangladesh Crisis18: অশান্ত বাংলাদেশ, আমলা-পুলিশ-বিচারপতিদেরও হেনস্থা করা হয়েছে নানাভাবে

    অনেকেই বলছেন, হাসিনা সরকারকে উৎখাত করার পর থেকেই জঙ্গলের রাজত্বে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। বেছে বেছে যেমন মন্দির এবং ধর্মস্থানে অবাধে ভাঙচুর চালানো হয়েছে, আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে ঘরবাড়িতে, একই সঙ্গে মারাত্মক বেড়ে গিয়েছে গণপিটুনি এবং খুন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই টার্গেট সংখ্যালঘু হিন্দু অথবা বিরোধী রাজনৈতিক কণ্ঠ। সারা বিশ্ব দেখছে, শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া ইউনূসের স্বরূপ। ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাস গ্রেফতার হওয়ার পর গোটা বিশ্ব স্তম্ভিত। আওয়ামি লিগপন্থী জনপ্রতিনিধি, পুলিশ অফিসার থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পদস্থ কর্তাদের কী করুণ পরিণতি হয়েছে, তাও কারও অজানা নয়। প্রথম খণ্ডে আমরা ১২টি পর্বে তুলে ধরেছিলাম নানা অত্যাচারের কাহিনি। এবার সেসব নিয়েই আমাদের দ্বিতীয় খণ্ডের ধারাবাহিক প্রতিবেদন। আজ ষষ্ঠ পর্ব।

     

     আতঙ্কের বাংলাদেশে জঙ্গলের রাজত্ব-৬

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিএনপি-জামাতের নেতৃত্বে গণভবন দখলের পরেই ব্যাপক সন্ত্রাস নেমে আসে শেখ হাসিনার দলের ওপর। সে দেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, ৭ জুলাই ২০২৪ থেকে ৩১ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত ৩৭০ জন আওয়ামি লিগের নেতাকে (Targeting Minority) খুন করা হয়েছে। শুধুমাত্র খুনই নয়, আওয়ামি লিগ নেতাদেরকে ব্যাপকভাবে পুলিশি হয়রানির শিকার হতে হয়েছে। বারবার লঙ্ঘিত হয়েছে মানবাধিকার (Bangladesh Crisis18)। আওয়ামি লিগের নেতা-সমর্থকদের ওপর এই হামলার ঘটনায় আশ্চর্যজনকভাবে চুপ থাকতে দেখা গিয়েছে ইউনূস সরকারকে। মানবাধিকার লঙ্ঘিত হওয়ায় একাধিক মানবাধিকার সংগঠনকে সরব হতেও দেখা গিয়েছে।

    মামলা পুলিশের বিরুদ্ধেই (Bangladesh Crisis18)

    শুধুমাত্র আওয়ামি লিগের নেতাদেরকেই নয়, টার্গেট করা হতে থাকে পুলিশ অফিসারদেরকেও। জানা গিয়েছে, ৪৪৯ জন বর্তমান এবং প্রাক্তন পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে ৩০০-এর বেশি মামলা রজ্জু করে ইউনূস সরকার। যাঁদের মধ্যে সিনিয়র পুলিশ অফিসাররাও আছেন। আইজিপি পদমর্যাদার পুলিশ অফিসার যেমন রয়েছেন, তেমনই ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেলরাও রয়েছেন। এই ঘটনায় আরও একবার সামনে এসেছে প্রতিহিংসার রাজনীতি। কারণ জুলাই-অগাস্ট মাসে যেভাবে আন্দোলন শুরু হয় বাংলাদেশজুড়ে (Bangladesh Crisis18), তা ক্রমশই হিংসাত্মক আকার ধারণ করতে থাকে এবং জঙ্গি হামলার কায়দায় হামলাও চালাতে থাকে বিক্ষোভকারীরা। সেই সময় পুলিশ এবং সেনাবাহিনীকে যথেষ্ট ধৈর্যেরও পরীক্ষা দিতে হয়। এরপরে গণভবন দখলের পরেই প্রতিহিংসার রাজনীতি আছড়ে পড়ে।

    ১৭ জন পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে খুনের মামলা

    জানা গিয়েছে, ১৭ জন পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে খুনের মামলা দায়ের করা হয়। বিভিন্ন মিডিয়ার রিপোর্টে এই সংখ্যা আবার বিভিন্ন দেখা গিয়েছে। বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis18) একাধিক সংবাদমাধ্যমের খবর যে ২৬ জন প্রাক্তন এবং বর্তমান পুলিশ অফিসারকে গ্রেফতারও করা হয়েছে বিভিন্ন মামলায়। অন্যদিকে, ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল ট্রাইব্যুনাল সাম্প্রতিক যে নির্দেশ দিয়েছে তাতে ১৭জন পুলিশ অফিসারকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গিয়েছে, তিন হাজার পুলিশকে বরখাস্ত করা হতে পারে। কারণ তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে আওয়ামি লিগের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক রাখার।

    বরখাস্ত শতাধিক পুলিশ 

    একটি রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, ২০২৪ সালের অগাস্ট মাসের ৫ তারিখ ও তার পরবর্তীকালে ৪৪ জন পুলিশ অফিসারকে খুন করা হয়। এখানেও ভয়ঙ্করভাবে সামনে আসে যে আইন-শৃঙ্খলার পরিস্থিতি ঠিক কতটা সেখানে বিপজ্জনক! যাঁরা আইন রক্ষা করবেন তাঁদেরকে খুন হতে হচ্ছে মৌলবাদীদের শাসনে। ৪৪ জন পুলিশ অফিসার খুন হওয়াতে বাংলাদেশজুড়ে এক আতঙ্কের বাতাবরণ তৈরি হয়, সাধারণ মানুষ সন্ত্রস্ত হয়ে ওঠেন। আইনের রক্ষাকারীদের যদি এই অবস্থা হয়, তাহলে সাধারণ মানুষের অবস্থা কতটা খারাপ হতে পারে। রিপোর্ট বলছে, হাসিনা সরকারের পতনের পরে ১৬ জন ডেপুটি ইনস্পেক্টর, পাঁচজন পুলিশ ইন্সপেক্টর, ১৪ জন সাব-ইন্সপেক্টর ৯ জন সাব-ইন্সপেক্টর, ৭ জন নায়েক ও ১৩৬ জন কনস্টেবলক  বরখাস্ত করা হয়।

    খুনের মামলা আমলাদের বিরুদ্ধে (Bangladesh Crisis18)

    জানা গিয়েছে, স্বরাষ্ট্র দফতরের প্রাক্তন সচিব মহম্মদ জাহাঙ্গির আলম, প্রাক্তন সিনিয়র সেকেন্ডারি স্বরাষ্ট্র দফতরের আমিনুল ইসলাম খান, প্রাক্তন বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের সচিব শাহ আলম, প্রাক্তন ক্রীড়া ও যুব মন্ত্রকের সেক্রেটারি মেজবাহউদ্দিন আহমেদ, প্রাক্তন ইলেকশন কমিশনের সচিব হেলাউদ্দিন, পাবলিক সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টের প্রাক্তন সচিব মুস্তাফাকমল উদ্দিন-এই সমস্ত আমলাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের করা হয়। যাঁদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে খুনের মামলা পর্যন্ত দায়ের করে ইউনূস সরকার।

    মামলা দায়ের হয় বিচারপতিদের বিরুদ্ধেও

    শুধুমাত্র তাই নয়, প্রাক্তন বিচারপতিদের বিরুদ্ধেও আইনি পদক্ষেপ করতে শুরু করে ইউনূস সরকার। এমন সিদ্ধান্তে জোর বিতর্ক শুরু হয় আন্তর্জাতিকস্তরে। গণভবন দখলের পরেই বিক্ষোভকারীরা প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে। এরই পাশাপাশি আইনি পদক্ষেপ করা শুরু হয় বাংলাদেশের বিচারপতি শাহি মাহমুদ হোসেন, বিচারপতি হাসান ফরিদ সিদ্দিকির বিরুদ্ধেও। একইভাবে বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদেরও আক্রমণ শুরু করে ইউনূস সরকার। অভিনেতা-অভিনেত্রীদের বাড়িতেও হামলা শুরু হয়। রেহাই পায়নি মানবাধিকার কর্মীরাও। খুনের মামলায় অভিযুক্ত করে গ্রেফতার করা হয় সাংবাদিক শাহরিয়ার কবিরকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Global Remittance Chart: বিশ্ব রেমিট্যান্স তালিকায় শীর্ষে মোদির ভারত, বহু পিছনে চিন, কেন তাৎপর্যপূর্ণ?

    Global Remittance Chart: বিশ্ব রেমিট্যান্স তালিকায় শীর্ষে মোদির ভারত, বহু পিছনে চিন, কেন তাৎপর্যপূর্ণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত (India) দীর্ঘ দিন ধরেই বিশ্বে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স (Global Remittance Chart) গ্রহণকারী দেশ হিসেবে পরিচিত। ব্যতিক্রম হল না এবারও। প্রবাসী ভারতীয়দের কাছ থেকে প্রাপ্ত সর্বোচ্চ অর্থ প্রবাহের জন্য আবারও প্রথম স্থান দখল করল নরেন্দ্র মোদির ভারত। এর পরিমাণ ১২৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

    রেমিট্যান্স কী? (Global Remittance Chart)

    প্রশ্ন হল, রেমিট্যান্স কী? বিদেশে কর্মরত ব্যক্তিদের দ্বারা স্বদেশে ফেরত পাঠানো অর্থকে রেমিট্যান্স বলা হয়। এটি উন্নয়নশীল দেশগুলির পরিবারের জন্য একটি লাইফলাইনের মতো কাজ করে। এই অর্থপ্রবাহ শুধু পরিবারের আয় বৃদ্ধি করে না, নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাও পালন করে। ভারত থেকে কর্মসূত্রে যাঁরা বিদেশে যান এবং সেখানে অস্থায়ীভাবে থাকতে শুরু করেন, তাঁরাই পরিযায়ী শ্রমিক। তাঁদের হাত ধরে দেশে আসে বিদেশি মুদ্রা। তার জেরে উন্নত হয় দেশের অর্থনীতি। ভারতে বসবাসকারী আত্মীয়স্বজন, নিকটজনেদের জন্য বিদেশ থেকে টাকা পাঠিয়ে থাকেন সেখানে কর্মরতরা। নিজেরা যখন দেশে ফেরেন, সঙ্গে নিয়ে আসেন বিদেশে অর্জিত অর্থ। তাতেই ভরে ওঠে দেশের মুদ্রা ভান্ডারের একটা অংশ।

    রাষ্ট্রসঙ্ঘের পরিসংখ্যান

    রাষ্ট্রসঙ্ঘের পরিসংখ্যান থেকে জানা যাচ্ছে, গত কয়েক বছরে বিদেশ থেকে প্রবাসী ভারতীয়দের মাধ্যমে অর্জিত অর্থের নিরিখে অন্য অনেক দেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে মোদির ভারত। ২০২২ সালেও ওই তালিকায় শীর্ষে ছিল ভারত। এর অর্থ হল, ওই বছর বিদেশ থেকে প্রবাসী ভারতীয়দের মাধ্যমে দেশে যত টাকা এসেছে, তা অন্য কোনও দেশের ভান্ডারে যায়নি। রাষ্ট্রসঙ্ঘের ২০২২ সালের বিশ্ব মাইগ্রেশন রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে, বিদেশে কর্মরত ভারতীয়রা ২০২২ সালে ভারতে (India) যে অর্থ পাঠিয়েছেন, তার পরিমাণ ১১ হাজার ১০০ কোটি মার্কিন ডলার। এটাই বিশ্বে সর্বোচ্চ। রেমিট্যান্স প্রাপকের তালিকায় ওই বছর শীর্ষে ছিল ভারত। তার ঠিক পরেই রয়েছে মেক্সিকো, চিন, ফিলিপিন্স এবং ফ্রান্স।

    আরও পড়ুন: দেশবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী, কে কী লিখলেন?

    শীর্ষে ভারত

    রেমিট্যান্সের (Global Remittance Chart) অঙ্ক ১০ হাজার কোটির গণ্ডি প্রথম ছুঁয়েছে ভারতই। বিশ্বের আর কোনও দেশ এখনও পর্যন্ত এই পর্যায়ে পৌঁছতে পারেনি। গত ১২ বছরে প্রবাসী ভারতীয়দের কাছ থেকে পাওয়া রেমিট্যান্সের পরিমাণ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। ২০২২ সালের মতো ২০২৪-এও ভারত রয়েছে রেমিট্যান্স প্রাপকের তালিকার শীর্ষে। প্রবাসী ভারতীয়দের রেকর্ড ভাঙা রেমিট্যান্সের পর দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে যথাক্রমে রয়েছে মেক্সিকো ও চিন। গত বছর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ রেমিট্যান্স গ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে ছিল ফিলিপিন্স, ফ্রান্স, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, মিশর, গুয়াতেমালা এবং জার্মানি। চিনের রেমিট্যান্স প্রবণতা একটি চমকপ্রদ দৃষ্টিভঙ্গী দেয়। ২০০০-এর দশকের শেষভাগে চিন ও ভারতের রেমিট্যান্স ছিল সমান সমান। ২০২৪ সালে ড্রাগনের দেশের শেয়ার কমে গিয়ে ৫.৩ শতাংশে নেমে এসেছে — যা দু’দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন।

    চিনের পতনের কারণ

    বিশ্বব্যাঙ্কের মতে, চিনের এই পতনের জন্য দায়ী সে দেশের ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও বার্ধক্যজনিত জনসংখ্যা। এর জেরেই কম দক্ষ শ্রমিকদের অভিবাসনের গতি ধীর হয়েছে। প্রত্যাশিতভাবেই কমেছে রেমিট্যান্স বাবদ রোজগার। অন্যদিকে, ভারতের রেমিট্যান্স (Global Remittance Chart) শেয়ার ২০০০ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে ১০ শতাংশের ওপরে রয়েছে। অতিমারীর পরবর্তী বছরগুলিতে এই শেয়ার বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখযোগ্যভাবে। জানা গিয়েছে, ২০২৪ সালে ভারতের রেমিটেন্সের পরিমাণ ১২৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এটি পাকিস্তান (৬৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) ও বাংলাদেশের (৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) সম্মিলিত বার্ষিক বাজেটের প্রায় সমান। এটি দ্বিতীয় স্থানাধিকারী মেক্সিকোর রেমিটেন্সের প্রায় দ্বিগুণ। তার রোজগার ৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। তৃতীয় স্থানে রয়েছে চিন। তার আয় ৪৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার নিয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছে ফিলিপিন্স। পঞ্চম স্থানে রয়েছে পাকিস্তান। তার রোজগার ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

    পাঁচ বছর ধরে সবার ওপরে 

    ২০২০ সাল বাদ দিলে গত পাঁচ বছর ধরে ভারত প্রতি বছর ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি রেমিট্যান্স (Global Remittance Chart) পেয়ে আসছে। ২০২০ সালে করোনার কারণে ভারতে রেমিট্যান্স এসেছে ৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিশ্বব্যাঙ্কের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধির হার ৫.৮ শতাংশ বলে মনে করা হচ্ছে, যা ২০২৩ সালে ছিল মাত্র ১.২ শতাংশ। ভারত এত বেশি রেমিট্যান্স পেয়েছে যে এটি উল্লেখযোগ্যভাবে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ প্রবাহকে ছাড়িয়ে গিয়েছে। এটা সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিক পর্যন্ত দাঁড়িয়েছিল ৬২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। রেমিট্যান্স ভারতের ২০২৪ সালের সামগ্রিক প্রতিরক্ষা বাজেটকেও ছাড়িয়ে গিয়েছে। এর পরিমাণ ছিল ৫৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি।

    গত ১০ বছরে ভারতের মোট রেমিট্যান্স ৫৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে ভারত প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স (Global Remittance Chart) পেয়েছে। বছর বছর এর পরিমাণ বাড়ছে। তাই শীর্ষস্থান দখল করে রেখেছে ভারত (India)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Israel: ৭ অক্টোবরের হামলার মাস্টারমাইন্ড কুখ্যাত হামাস কমান্ডারকে খতম করার দাবি ইজরায়েলের

    Israel: ৭ অক্টোবরের হামলার মাস্টারমাইন্ড কুখ্যাত হামাস কমান্ডারকে খতম করার দাবি ইজরায়েলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৭ অক্টোবরের হামলায় প্রত্যক্ষ ভাবে জড়িত ছিলেন এই হামাস (Hamas) নেতা। এবার তাঁকে নিকেশ করল ইজরায়েল (Israel)। সেদেশের প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফ স্পষ্টভাবে জানিয়েছে, গাজায় একটি আশ্রয় শিবিরে আত্মগোপন করে ছিলেন জঙ্গিনেতা আব্দ আল-হাদি সাবা (Abd al-Hadi Sabah)। এখান থেকেই সমস্ত নাশকতামূলক কাজের পরিচালনা করতেন তিনি। এবার এই ঘাতক হামলাকারীকে হত্যা করল ইহুদি সেনা।

    কুখ্যাত জঙ্গিকে হত্যা করে প্রতিশোধ নিল ইজরায়েল (Israel)

    ইজরায়েল (Israel) সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, হামাসের এলিট বাহিনীর নুখবা-র অন্যতম প্রধান নেতা ছিলেন আব্দ আল-হাদি। গাজায় ইজরায়েলি বায়ুসেনার অভিযানে (Hamas) ওই হামাস জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে। ইজরায়েল ডিফেন্স ফোর্স জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইজরায়েলের কিবুৎজ নির ওজে হামলার দায়িত্ব ছিলেন সাবা। একাধিক হত্যা এবং অপহরণের মামলায় জড়িত ছিলেন তিনি। ইহুদি সেনার দাবি, গাজার খান ইউনিসের মানবাধিকার অঞ্চলের একটি আশ্রয় শিবিরে লুকিয়ে ছিলেন। এখান থেকেই দলের কাজকর্ম পরিচালনা করতেন এই হামাস নেতা। আবার এই কুখ্যাত জঙ্গিকে হত্যা করে প্রতিশোধ নিল ইজরায়েল।

    অক্টোবরে ইয়াহিয়া সিনওয়ারকেও হত্যা করা হয়েছে

    উল্লেখ্য, আগে গাজায় হামলায় নিহত হয়েছিলেন নুখবা-র আর এক কমান্ডার বিলাল আল কেদরা। ইহুদি (Israel) সেনার দাবি, এই জঙ্গি কিবুৎজ নিরিম ও নির ওজে হামলার দায়িত্বে ছিলেন। এই অক্টোবর মাসে নিহত হয়েছেন হামাস (Hamas) গোষ্ঠীর প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ারও। হামাসের হামলার পর থাকেই ইজরায়েলি সেনার হাতে প্রাণ গিয়েছে একের পর এক শীর্ষস্থানীয় হামাস নেতার। তবে কিছুদিন আগেই হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়াকে হত্যার কথাও স্বীকার করে নিয়েছে ইজরায়েল। একই সঙ্গে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে ইজারায়েলের দিকে কেউ হাত ওঠালে তা কেটে ফেলা হবে।

    প্রায় ১২০০ জন ইহুদিকে খুন করে হামাস

    উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইহুদিদের (Israel) বাৎসরিক উৎসবের দিনে হামাস (Hamas), হিজবুল্লা সহ একাধিক সংগঠন আচমকা হামলা করে। বোমা, রকেট হামলায় কেঁপে ওঠে ইজরায়েল। প্রায় ১২০০ জনকে ওই রাতে খুন করা হয়। ২৫০ জনকে অপহরণ করে নেওয়া হয়েছিল। তাঁদের মধ্যে অনেকের মৃত্যু হয়েছে। এই পাশবিক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ইজরায়েলের পাশে দাঁড়ায় ভারত। এই হত্যাকাণ্ডের বদলা নিতে মরিয়া হয়ে একে একে হামাস নেতাকে খুঁজে খুঁজে খতম করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: সংবিধান বদল নিয়ে ইউনূসদের ডেডলাইন দিল মৌলবাদীরা, বাংলাদেশে বড় অশান্তির সঙ্কেত?

    Bangladesh: সংবিধান বদল নিয়ে ইউনূসদের ডেডলাইন দিল মৌলবাদীরা, বাংলাদেশে বড় অশান্তির সঙ্কেত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৭২ সালে মুজিবর রহমান প্রতিষ্ঠিত (Sheikh Mujibur Rahman) সংবিধান বদলে দেওয়ার জন্য ইউনূস সরকারকে ১৫ দিন সময়সীমা বেঁধে দিল বাংলাদেশের (Bangladesh) বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। গতকাল ৩১ ডিসেম্বর মুজিববাদী সংবিধানকে কবর দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়। বলা বাহুল্য, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে মৌলবাদীদের হাতেই। ১৫ জানুয়ারির মধ্যে ইসলামিক সংবিধান চালু (Bangladesh) না করলে, তা নিজেই তারা ঘোষণা করে দেবে বলে জানিয়েছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। তবে এনিয়ে বাংলাদেশ সরকার দূরত্ব বজায় রেখে  জানিয়েছে, এই ঘোষণাপত্রের সঙ্গে তাদের কোনও যোগ নেই। গতকাল গভীর রাতে বাংলাদেশ সরকারের তরফ থেকে ঘোষণা করা হয়, গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত এক ঘোষণাপত্র প্রকাশ করবে সরকার নিজেই। সব মিলিয়ে বাংলাদেশে ফের নতুন অশান্তির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। অন্যদিকে, বিএনপি দল এনিয়ে ধীরে চলো নীতি গ্রহণ করেছে।

    কী বললেন ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম?

    গতরাতে প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসের (Bangladesh) প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের সঙ্গে দেশের সব রাজনৈতিক দল এবং অন্যান্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করার পরে একটি ঘোষণাপত্র তৈরি করা হবে। হাসিনা বিরোধী আন্দোলন নিয়ে সেখানে সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্খা প্রতিফলিত হবে। তিনি বলেন, ‘‘আমরা আশা করছি, সকলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সর্বসম্মতিক্রমে এ ঘোষণাপত্র প্রস্তুত করা হবে এবং জাতির সামনে তা উপস্থাপন করা হবে। কয়েকদিনের মধ্যেই এই ঘোষণাপত্র প্রকাশ করা হবে।’’

    পিছনে রয়েছে আইএসআই!

    চলতি বছরের অগাস্টেই বাংলাদেশে (Bangladesh) পতন হয় হাসিনা সরকারের। মৌলবাদীরা একে ‘বিপ্লব’ বললেও এনিয়ে ষড়যন্ত্রের তত্ত্ব সামনে এসেছে একের পর এক। ৫ অগাস্ট শেখ হাসিনা দেশ ছাড়েন। তারপর থেকেই বাংলাদেশে শুরু হয় জঙ্গলের রাজত্ব। এই আবহে ৩১ ডিসেম্বর ‘বিপ্লবের ঘোষণা’ করার ঘোষণা করেছিল বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। কোনও কোনও মহলের মতে, ঢাকায় এই সমাবেশের পিছনে মদত রয়েছে পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই-এর। ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, কমিটির আহ্বায়ক নাসিরউদ্দিন পাটওয়ারি সহ অনেক ছাত্রনেতারা হাজির ছিলেন ৩১ ডিসেম্বরের সভায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ নিয়ে যৌথ সংসদীয় কমিটির বৈঠক ৮ জানুয়ারি

    One Nation One Election: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ নিয়ে যৌথ সংসদীয় কমিটির বৈঠক ৮ জানুয়ারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ (One Nation One Election) নিয়ে যৌথ সংসদীয় কমিটির (JPC) বৈঠক হবে ৮ জানুয়ারি। মঙ্গলবার কংগ্রেস নেতা সলমন খুরশিদ বলেন, “এক দেশ, এক নির্বাচন পরিচালনা করা সহজ কাজ নয়। যৌথ সংসদীয় কমিটি সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করবে।” তিনি বলেন, “যখন সংসদীয় কমিটি বসবে, তখন সব বিষয় তাদের সামনে উপস্থাপন করা হবে এবং আলোচনা করা হবে।”

    যৌথ বিবৃতি (One Nation One Election)

    বামপন্থী দলগুলো সরকারের ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ পদক্ষেপের তীব্র বিরোধিতা করেছে। সেই কারণেই লোকসভায় দুটি বিল উত্থাপন করা হয়েছে। বামপন্থীদের বক্তব্য, এটি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো ও রাজ্য বিধানসভাগুলির অধিকারগুলির ওপর সরাসরি আক্রমণ। যৌথ বিবৃতিতে ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি, ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী), ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী-লেনিনবাদী) মুক্তি, বিপ্লবী সোশ্যালিস্ট পার্টি এবং অল ইন্ডিয়া ফরওয়ার্ড ব্লকের নেতারা বলেন, “সংবিধানে প্রস্তাবিত সংশোধনী যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো এবং রাজ্য আইনসভা ও তাদের নির্বাচিত জনগণের অধিকারগুলির ওপর সরাসরি আক্রমণ। এটি কেন্দ্রীকরণের একটি রেসিপি এবং আইনসভাগুলির পাঁচ বছরের মেয়াদকে অযৌক্তিকভাবে কমিয়ে জনগণের ইচ্ছাকে সংকুচিত করার চেষ্টা।”

    আরও পড়ুন: দেশবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী, কে কী লিখলেন?

    ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’

    প্রসঙ্গত, সংসদের শীতকালীন (One Nation One Election) অধিবেশনেই লোকসভায় পেশ হয়েছে ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ সংক্রান্ত দুটি বিল। ওই বিলে ভারতের সর্বত্র লোকসভা ও রাজ্য বিধানসভার জন্য এক সঙ্গে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব করেছে। এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনার স্বার্থে বিল পাঠানো হয়েছে যৌথ সংসদীয় কমিটিতে। ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ বিলটি পর্যালোচনার জন্য ৩১ সদস্য বিশিষ্ট যৌথ সংসদীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। এর মধ্যে ২১ জন সদস্য লোকসভার। এর মধ্যে রয়েছেন কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা এবং মণীষ তিওয়ারি, এনসিপির সুপ্রিয়া সুলে, তৃণমূল কংগ্রেসের কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিজেপির পিপি চৌধুরী, বাঁসুরি স্বরাজ এবং অনুরাগ সিং ঠাকুর। রাজ্যসভার দশজন সদস্যকেও প্যানেলের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বিরোধী দলের সদস্যরা সংশোধনীগুলোর বিরোধিতা করেছেন। তাঁদের যুক্তি, প্রস্তাবিত পরিবর্তনটি শাসক দলকে অযথা সুবিধা দিতে পারে। যার ফলে রাজ্যগুলিতে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় তার অতিরিক্ত প্রভাব পড়বে। ক্ষুণ্ণ হবে আঞ্চলিক দলের স্বায়ত্তশাসন (One Nation One Election)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Rule Change: বছরের প্রথম দিন থেকেই ইপিএফও, ইউপিআই, জিএসটি ও ভিসার নিয়মে বদল এসেছে, জানেন তো?

    Rule Change: বছরের প্রথম দিন থেকেই ইপিএফও, ইউপিআই, জিএসটি ও ভিসার নিয়মে বদল এসেছে, জানেন তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, ১ জানুয়ারি ২০২৫ থেকে পরিবর্তিত হল ইপিএফও (EPFO), ইউপিআই (UPI), জিএসটি (GST) এবং ভিসা (Visa) কিছু নিয়ম। জানা গিয়েছে, বেশ কিছু নিয়ন্ত্রক এবং আর্থিক পরিবর্তন কার্যকর হচ্ছে। ফলে সারা দেশের নাগরিকদের প্রভাবিত করবে এই নিয়মগুলি (Rule Change)। এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (EPFO) পদ্ধতি থেকে শুরু করে ইউপিআই-এর ব্যবহার— সব কিছুর মধ্যে বদল কার্যকর হল বুধবার থেকেই। কেমন সেই নতুন নিয়মগুলি, একবার জেনে নেওয়া যাক।

    এপিএফও-র নতুন নিয়ম (Rule Change)

    জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় পেনশন পেমেন্ট সিস্টেমের (EPFO UPI GST Visa) অংশ হিসেবে ১ জানুয়ারি ২০২৫ থেকে পিএফ থেকে পেনশন প্রত্যাহারের প্রক্রিয়াটিকে আরও সুগম করা হবে। পেনশনভোগীরা এখন বাড়িতে ভেরিফিকেশনের ঝামেলা দূর করে যে কোনও ব্যাঙ্কে তাঁরা পেনশন তোলার সুবিধা পাবেন। এটিএম থেকেও টাকা তোলার প্রক্রিয়া শীঘ্রই চালু করবে ইপিএফও। ফলে, গ্রাহক ২৪ ঘণ্টাই টাকা তোলার সুবিধা পাবেন।

    জিএসটি

    জিএসটি (EPFO UPI GST Visa) পোর্টালে ভালো নিরাপত্তার জন্য করদাতাদের মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন বাধ্যতামূলক করা হবে (Rule Change)। অতিরিক্তভাবে, ই-ওয়ে বিল শুধুমাত্র ১৮০ দিনের পুরনো নথিগুলির জন্য তৈরি করা যাবে।

    ইউপিআই এবং কৃষক ঋণ

    রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া-এর সম্প্রতি একটি সার্কুলার দিয়ে জানিয়েছে, ১ জানুয়ারি থেকে ইউপিআই ১২৩পে-র মাধ্যমে (EPFO UPI GST Visa) করে ফিচার ফোন ব্যবহারকারীরা অনলাইন পেমেন্ট করে লেনদেনের সীমা বৃদ্ধি করতে পারবেন। নতুন সীমা ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত। একই ভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক কৃষকদের জন্য অসুরক্ষিত ঋণের সীমা ১.৬০ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ লক্ষ টাকা করেছে। এই বৃদ্ধি বুধবার থেকে কার্যকর হয়েছে (Rule Change)। কৃষকদের আরও আর্থিক সহায়তা প্রদানের উদ্দেশ্যে সবরকম ভাবে উন্নত কৃষি ব্যবস্থা এবং বিনিয়োগে সহায়তা করার কথাও জানানো হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ বছরের প্রথম দিনেই সুখবর, রান্নার গ্যাসের দাম কমল সিলিন্ডার প্রতি ১৬ টাকা!

    ভিসার প্রয়োজনীয়তা

    ১ জানুয়ারি থেকে ভারতে অ-অভিবাসী ভিসা (EPFO UPI GST Visa) আবেদনকারীরা প্রথমবার বিনামূল্যে তাঁদের নির্ধারিত অ্যাপয়েন্টমেন্টের দিনক্ষণ পাল্টাতে পারবেন। তবে দ্বিতীয়বার থেকে নতুন করে ফি জমা দিয়ে আবেদন করতে হবে। স্বচ্ছতা বজায় রেখে অ্যাপয়েন্টমেন্টের প্রক্রিয়াকে সুগম করতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    এইচ-১বি ভিসা প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন (Rule Change)

    নতুন নিয়মে ২০২৫ সালের ১৭ জানুয়ারি থেকে এইচ-১বি ভিসার (Visa) প্রক্রিয়াকে আরও সহজ করা হয়েছে। নিয়োগকর্তাদের নিয়মে সরলীকরণ করা হয়েছে। ভারতীয় এফ-১ ভিসাধারীদের জন্য সহজলভ্য করে তোলা হচ্ছে প্রক্রিয়াকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Happy New Year 2025: দেশবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী, কে কী লিখলেন?

    Happy New Year 2025: দেশবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী, কে কী লিখলেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশবাসীকে নববর্ষের শুভেচ্ছা (Happy New Year 2025) জানালেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এক্স হ্যান্ডেলে রাষ্ট্রপতি লিখেছেন, “সকলকে একটি খুব শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা! ২০২৫ সাল সবার জন্য আনন্দ, সঙ্গতি এবং সমৃদ্ধি নিয়ে আসুক! এই উপলক্ষে, আসুন আমরা ভারতের এবং বিশ্বের জন্য একটি উজ্জ্বল, আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং স্থায়ী ভবিষ্যৎ নির্মাণে এক সঙ্গে কাজ করতে পুনরায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হই।” 

    এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “এ বছর সবাইকে নতুন সুযোগ, সফলতা এবং অশেষ আনন্দ এনে দিক। সবাই সুন্দর স্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধিতে আশীর্বাদিত হোক।” 

    উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় বলেন, এ বছর আমাদের সংবিধানের শতবর্ষ পূর্তির চূড়ান্ত চতুর্থাংশে প্রবেশের সূচনা করে এবং এটি সেই সময় যখন আমাদের সংবিধান প্রণেতাদের দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়নের জন্য নিজেদের পুনরায় উৎসর্গ করার অঙ্গীকার করতে হবে। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “২০২৫ সালে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের প্রজাতন্ত্রের যাত্রার এক গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে পা রাখার জন্য সকল নাগরিককে আন্তরিক শুভেচ্ছা। এ বছর আমাদের সংবিধানের শতবর্ষ পূর্তির চূড়ান্ত চতুর্থাংশে প্রবেশের সূচনা করে। আমাদের সংবিধান প্রণেতাদের দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে নিজেদের পুনরায় উৎসর্গ করার সময় এটি, যখন আমরা ২০৪৭ সালে বিকশিত ভারতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি (Happy New Year 2025)। দৃঢ় সংকল্প নিয়ে এগিয়ে চলুন, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে লালন করুন এবং জাতিকে সর্বপ্রথম রাখার সংকল্প করুন। সবাইকে শুভ ও অর্থবহ নতুন বছরের শুভেচ্ছা।”

    আরও পড়ুন: ‘বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত ভারত’, মোদির নেতৃত্বের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিশ্বনেতারা

    দেশবাসীকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং-ও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “সকলকে নববর্ষের শুভেচ্ছা! এই বছর সুখ, সমৃদ্ধি এবং সুস্বাস্থ্যে পরিপূর্ণ হোক।” নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নীতীন গডকরিও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, ২০২৫ সালের জন্য শুভেচ্ছা ও সমৃদ্ধির কামনা (PM Modi)! এই বছর সবার জীবনে প্রচুর সুখ এবং সুস্থতা নিয়ে আসুক (Happy New Year 2025)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share