Tag: Bengali news

Bengali news

  • Ramakrishna 235: “জালে প্রথম প্রথম বড় বড় মাছ পড়ে—রুই, কাতলা… তারপর চুনোপুঁটি, পাঁকাল মাছ বেরোয়”

    Ramakrishna 235: “জালে প্রথম প্রথম বড় বড় মাছ পড়ে—রুই, কাতলা… তারপর চুনোপুঁটি, পাঁকাল মাছ বেরোয়”

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়িমধ্যে

    ত্রয়োদশ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ১৫ই জুন

    সাধনার প্রয়োজন—গুরুবাক্যে বিশ্বাস—ব্যাসের বিশ্বাস

    জ্ঞানীর লক্ষণ—সাধনসিদ্ধ ও নিত্যসিদ্ধ 

    “সোঽহংসোঽহম্‌ কল্লেই হয় না। জ্ঞানীর (Ramakrishna) লক্ষণ আছে। নরেন্দ্রের চোখ সুমুখঠেলা। এঁরও কপাল ও চোখের লক্ষণ ভাল।

    “আর, সব্বায়ের এক অবস্থা নয়। জীব চার প্রকার বলেছে,—বদ্ধজীব, মুমুক্ষুজীব, মুক্তজীব, নিত্যজীব। সকলকেই যে সাধন (Kathamrita) করতে হয়, তাও নয়। নিত্যসিদ্ধ আর সাধনসিদ্ধ। কেউ অনেক সাধন করে ঈশ্বরকে পায়, কেউ জন্ম অবধি সিদ্ধ, যেমন প্রহ্লাদ। হোমাপাখি আকাশে থাকে। ডিম পাড়লে ডিম পড়তে থাকে। পড়তে পড়তেই ডিম ফুটে। ছানাটা বেরিয়ে আবার পড়তে থাকে। এখনও এত উঁচু যে, পড়তে পড়তে পাখা ওঠে। যখন পৃথিবীর কাছে এসে পড়ে, পাখিটা দেখতে পায়, তখন বুঝতে পারে যে, মাটিতে লাগলে চুরমার হয়ে যাবে। তখন একেবারে মার দিকে চোঁচা দৌড় দিয়ে উড়ে যায়। কোথায় মা! কোথায় মা!

    “প্রহ্লাদাদি নিত্যসিদ্ধের সাধন-ভজন পরে। সাধনের আগে ঈশ্বরলাভ (Ramakrishna)। যেমন লাউ কুমড়োর আগে ফল, তারপরে ফুল। (রাখালের বাপের দিকে চাহিয়া) নীচ বংশেও যদি নিত্যসিদ্ধ জন্মায়, সে তাই হয়, আর কিছু হয় না। ছোলা বিষ্ঠাকুড়ে পড়লে ছোলাগাছই হয়!”

    শক্তিবিশেষ ও বিদ্যাসাগর—শুধু পাণ্ডিত্য 

    “তিনি কারুকে বেশি শক্তি, কারুকে কম শক্তি দিয়েছেন। কোনখানে একটা প্রদীপ জ্বলছে, কোনখানে একটা মশাল জ্বলছে। বিদ্যাসাগরের এক কথায় তাকে চিনেছি, কতদুর বুদ্ধির দৌড়! যখন বললুম (Kathamrita) শক্তিবিশেষ, তখন বিদ্যাসাগর বললে, মহাশয়, তবে কি তিনি কারুকে বেশি, কারুকে কম শক্তি দিয়েছেন? আমি অমনি বললুম, তা দিয়েছেন বইকি। শক্তি কম বেশি না হলে তোমার নাম এত কম হবে কেন? তোমার বিদ্যা, তোমার দয়া—এই সব শুনে তো আমরা এসেছি। তোমার তো দুটো শিং বেরোয় নাই! বিদ্যাসাগরের এত বিদ্যা, এত নাম, কিন্তু এত কাঁচা কথা বলে ফেললে, ‘তিনি কি কারুকে কম শক্তি দিয়েছেন?’ কি জান, জালে প্রথম প্রথম বড় বড় মাছ পড়ে—রুই, কাতলা। তারপর জেলেরা পাঁকটা পা দিয়ে ঘেঁটে দেয়, তখন চুনোপুঁটি, পাঁকাল এই সব মাছ বেরোয়—একটু দেখতে দেখতে ধরা পড়ে। ঈশ্বরকে না জানলে ক্রমশঃ ভিতরের চুনোপুঁটি বেরিয়ে পড়ে। শুধু পণ্ডিত (Ramakrishna) হলে কি হবে?”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hezbollah: হিজবুল্লার ওপর নজরদারি ইজরায়েলের গুপ্তচর নেটওয়ার্ক মোসাদের! কী কী তথ্য প্রকাশ্যে এল?

    Hezbollah: হিজবুল্লার ওপর নজরদারি ইজরায়েলের গুপ্তচর নেটওয়ার্ক মোসাদের! কী কী তথ্য প্রকাশ্যে এল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিজবুল্লার একজন সিনিয়র কমান্ডারের চারজন উপপত্নী ছিল। চারজনকেই তিনি ফোনে বিয়ে করেছিলেন। ইজরায়েলের গুপ্তচর নেটওয়ার্ক মোসাদ লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠীর ওপর নজরদারির সময় এই তথ্য জানতে পেরেছিল। নিউইয়র্ক টাইমসের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হিজবুল্লার (Hezbollah) সহ-প্রতিষ্ঠাতাদের একজন ফুয়াদ শুকর, একবারে চারজন মহিলাকে ঠকানোর জন্য তাঁর মধ্যে এক “অপরাধ” বোধ কাজ করেছিল। পরে, তাঁদের বিয়ে করার জন্য তিনি মরিয়া হয়ে উঠেছিলেন।

    হিজবুল্লাকে নিয়ে কী বলল মোসাদ? (Hezbollah)

    প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুকর তাঁর পরিস্থিতি সম্পর্কে অস্বস্তি বোধ করেন। তিনি হিজবুল্লার (Hezbollah) সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা হাশেম সফিউদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন – যিনি অক্টোবরে একটি বিমান হামলায় নিহত হন। মোসাদ প্রকাশ করেছে যে সফিউদ্দিন শুকরকে তার চার উপপত্নীর সঙ্গে বিয়ে করতে বলেছিলেন। সফিউদ্দিনের পরামর্শে তার জন্য চারটি পৃথক ফোনভিত্তিক বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মহিলারা কোথায় থাকতেন এবং ফোন কলগুলি কোথায় হয়েছিল তা স্পষ্ট নয়। মোসাদ কয়েক দশক ধরে হিজবুল্লা কমান্ডারদের সম্পর্কে জাগতিক এবং ঘনিষ্ঠ বিবরণ সংগ্রহ করেছে। শুকর ২০০৬ সালের যুদ্ধের শেষের পর থেকে ইজরায়েল দ্বারা ট্র্যাক করা শত শত হিজবুল্লা কমান্ডারদের মধ্যে একজন ছিলেন। জুলাই মাসে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর তিনি ইজরায়েলের মূল লক্ষ্য হয়ে ওঠেন, যেখানে কয়েক ডজন ইজরায়েলি নিহত হয়েছিল। জুলাই মাসে শুকর একটি ফোন কল পেয়েছিলেন, যা তার গোপন লুকানোর জায়গাটি প্রকাশ করেছিল। প্রতিবেদনে বলা হয়, তাঁর স্ত্রী ও দুই সন্তানসহ তাকে কিছুক্ষণ পরেই হত্যা করা হয়। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ১৯৮৩ সালে একটি আমেরিকান সেনা ব্যারাকে বোমা হামলার পরিকল্পনাকারী হিসেবে চিহ্নিত ছিলেন শুকর, যেখানে ২৪১ আমেরিকান সেনা নিহত হয়।

    আরও পড়ুন: অসমে কয়েক দশকের গড়ে ধস, কংগ্রেসকে ধরাশায়ী বিজেপির তরুণ তুর্কি দীপলুর

    নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, ইজরায়েলের সঙ্গে গাজায় হামাসের যুদ্ধ শুরু হয়। পরে, মধ্যপ্রাচ্যে সেই যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ে। সেই যুদ্ধে লেবাননের ইরান সমর্থিত হিজবুল্লা (Hezbollah) যোগ দেয়। যুদ্ধে হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। এর মধ্যে, ইজরায়েলের সরকার হিজবুল্লার বিরুদ্ধে একটি “উত্তর ফ্রন্ট” খোলার বিযয় নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Israel: ইজরায়েলে ১৬০০০ ভারতীয় শ্রমিককে নির্মাণ কাজে প্রবেশের অনুমতি, ঢুকতে বাধা ফিলিস্তিনিদের

    Israel: ইজরায়েলে ১৬০০০ ভারতীয় শ্রমিককে নির্মাণ কাজে প্রবেশের অনুমতি, ঢুকতে বাধা ফিলিস্তিনিদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইজরায়েলে (Israel) ১৬০০০ ভারতীয় শ্রমিককে (Indian worker) নির্মাণ কাজের জন্য প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। অপর দিকে ফিলিস্তিনিদের ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়েছে এই ইহুদি দেশে। উল্লেখ্য গত ৭ অক্টোবর, ২০২৩ সালে ইসলামী জঙ্গি সংগঠন হামাস, ফিলিস্তিনির মাটি ব্যবহার করে আচমকা ইজরায়েলের উপর আক্রমণ করেছিল। প্রচুর নারী, শিশু এবং সাধারণ নাগরিককে অকাতরে হত্যা করেছিল ঘাতক জঙ্গিরা। একই ভাবে ২০০ জনের বেশি নাগরিককে অপহরণ করেছিল হামাস। সেই থেকে দুই দেশের মধ্যে বিবাদ ব্যাপক আকার নিয়েছে। ইহুদি সেনার লাগাতার হামলায় ফিলিস্তিনিতে থাকা একাধিক হামাসের গোপন আস্তানা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

    মুসলিম শ্রমিকদের প্রবেশাধিকারে প্রতিবন্ধকতা

    ইজরায়েলের (Israel) ইয়াকভ শহরের নতুন নতুন ভবন নির্মাণে ভারতীয় শ্রমিকদের (Indian worker) কাজ লাগানো হচ্ছে। শ্রমিকদের নিরাপত্তা বেল্ট, হেলমেট, হাতুড়ি এবং কাজের জুতো পরা রাজু নিষাদ নামক এক ভারতীয়দের দেখা গিয়েছে। হামাসের আক্রমণের আগে এই এলাকায় নির্মাণ কাজে বিশেষ করে উঁচু টাওয়ার, বাড়িঘর, রাস্তা এবং ফুটপাথের কাজে প্রচুর আরবি ভাষার কথা বলা শ্রমিকদের ভিড় ছিল। বলার অপেক্ষা রাখে না এখানে মুসলিম ধর্মের শ্রমিকরা কাজ করত বেশি পরিমাণে, কিন্তু এই জায়গায় বর্তমানে হিন্দি, হিব্রু ভাষার শ্রমিকদের আধিক্য বেশি লক্ষ্য করা গিয়েছে। সুতরাং রাজনীতির বিশেজ্ঞদের অনেকই মনে করছেন এবার ইজরায়েল তাদের দেশে নির্মাণ শিল্পে আরবী ভাষায় কথা বলা মুসলিম শ্রমিকদের প্রবেশাধিকারে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে।

    আরও পড়ুনঃ বাইরের কেউ দেখলে অশ্লীলতা! মেয়েদের ঘরের জানলা পুরোপুরি বন্ধ করার নিদান দিল তালিবান

    বাড়ি নির্মাণের কাজে আয় অনেক বেশি

    ভারতীয় হিন্দি ভাষায় কথা বলা শ্রমিক রাজু নিশাদ (Indian worker) জানিয়েছেন, “এখানে এখন ভয়ের কিছু নেই। তবে বিমান হামলার (Israel) ভয় ছিল একটা সময়ে। বিপদ জনক মনে হলে সাইরেন বাজানো হয়, কাজ বন্ধ রাখি তখন আবার সাইরেন বন্ধ হয়ে গেলে আমাদের কাজ শুরু হয়। সতর্কতা অবলম্বন করে কাজ করতে হচ্ছে। এখানে বাড়ি নির্মাণের কাজে আয় অনেক বেশি। আর এই জন্য অনেক ভারতীয়রা এখানে এসে কাজ করছেন। এই আয় আমাদের ভবিষ্যতের সঞ্চয়ের জন্য ব্যবহার করার কাজে হবে।”

    বিরাট কাজের বাজার এখন ইজরায়েল!

    জানা গিয়েছে, কাজের জন্য ভারত থেকে গত ১ বছরে ১৬০০০ কর্মীরা এখন কাজ করছেন এই ইহুদিদের (Israel) দেশে। গত কয়েক দশক ধরে ইজরায়েলে হাজার হাজার মানুষ বয়স্ক লোকেদের দেখাশোনার কাজে এসে কাজ করে থাকেন। একই ভাবে প্রচুর হীরা ব্যবসায়ী, আইটি পেশাদারি কাজে অনেক লোক যুক্ত রয়েছেন, কিন্তু গাজায় যুদ্ধ চলার পর থেকেই একটা অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। আবার দিল্লি-ভিত্তিক ডায়নামিক স্টাফিং সার্ভিসেসের চেয়ারম্যান সমীর খোসলা বলেন, “৫০০০০০ ভারতীয়কে ৩০টিরও বেশি দেশে কাজ করার জন্য পাঠিয়েছি। এখন পর্যন্ত ৩৫০০ এরও বেশি কর্মীকে ইজরায়েলে (Israel) গিয়েছেন। ওখানে একটি নতুন কাজের বাজার তৈরি হয়েছে।”

    আরও জানা গিয়েছে তেল আবিবে ভারতীয়রা (Indian worker) রান্নার কাজে অনেকে কাজ করে থাকেন। হামাসের হামলার আগে ৮০০০০০ ফিলিস্তিনি নির্মাণ কাজে যুক্ত ছিলেন। বর্তমানে সেই সংখ্যা অনেক কমে গিয়েছে। বর্তমানে ৩০০০০ বিদেশি কর্মীরা কর্মরত রয়েছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Taliban: বাইরের কেউ দেখলে অশ্লীলতা! মেয়েদের ঘরের জানলা পুরোপুরি বন্ধ করার নিদান দিল তালিবান

    Taliban: বাইরের কেউ দেখলে অশ্লীলতা! মেয়েদের ঘরের জানলা পুরোপুরি বন্ধ করার নিদান দিল তালিবান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়ির ভিতরে গৃহস্থালি কর্মে থাকা মহিলাদের দেখা অশালীন কাজ! এমন অদ্ভুত যুক্তি দিয়ে এবার আফগানিস্তানে মেয়েদের ঘর এবং বাইরের জানলা পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়ার নিদান দিল তালিবান সরকার (Taliban)। সম্প্রতি তালিবানি নির্দেশে এই ধরনের জানলা বন্ধ করার কথা বলা হয়েছে। এমন নির্দেশ সামনে আসতেই ফের শুরু হয়েছে বিতর্ক। তালিবানের (Taliban) যুক্তি, বাড়ির ভিতরে কাজ করতে থাকা কোনও মহিলাকে বাইরে থেকে দেখলেও অশ্লীল কাজকর্ম হতে পারে। রাস্তা থেকে কোনও মহিলাকে রান্না করতে দেখলে, জল তুলতে দেখলে বা ঘরের অন্যান্য কাজ করতে দেখলে পুরুষরা আকৃষ্ট হতেই পারেন, এধরনের আকর্ষণ নাকি তালিবানের মতে অশালীন কাজের মধ্যে পড়ে। তাই এইসব জায়গায় জানলা রাখা যাবে না। ওই নির্দেশে আরও জানানো হয়েছে, নতুন বাড়ি করলে কোনওরকম জানলাই রাখা যাবে না, পুরনো বাড়ি হলে জানলা বন্ধ করে দিতে হবে।

    জানলা বন্ধের কাজ অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে পর্যবেক্ষণ করবে তালিবানরা (Taliban)

    স্পষ্টভাবে তাই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, বাড়ির রান্নাঘর, প্রতিবেশীর দেওয়াল এবং মেয়েদের ঘরে জানলা থাকলে তা তাড়াতাড়ি বুজিয়ে দিতে হবে। এখানেই শেষ নয় গোটা বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যে একটি বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করেছে তালিবান সরকার (Afgan Women)। জানলা বন্ধের কাজ অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে পর্যবেক্ষণ করবে তালিবানরা, এমনটাও জানানো হয়েছে ওই নির্দেশিকায়।

    আরও পড়ুন: অবৈধভাবে ভারতে থাকার জন্য ১৩ জন বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করল মহারাষ্ট্র এটিএস

    ডিসেম্বরে এল জানলা বন্ধের ফতোয়া

    প্রসঙ্গত, মার্কিন সেনা আফগানিস্তান ছাড়তেই ২০২১ সালের ১৫ অগাস্ট ফের একবার ক্ষমতায় আসে তালিবানরা (Taliban)। তারপর থেকেই মেয়েদের বিরুদ্ধে একাধিক ফতোয়া জারি করতে দেখা গিয়েছে। কয়েক মাস আগে নতুন নিয়ম করে তালিবান জানিয়েছিল, এক মহিলার কথা অন্য মহিলা শুনতে পারবেন না। পুরুষদের সামনে বা তাঁদের সঙ্গে জোরে কথা বলা আগেই বারণ ছিল। এরপর ডিসেম্বরে ফের এল জানলা বন্ধের ফতোয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: অসমে কয়েক দশকের গড়ে ধস, কংগ্রেসকে ধরাশায়ী বিজেপির তরুণ তুর্কি দীপলুর

    BJP: অসমে কয়েক দশকের গড়ে ধস, কংগ্রেসকে ধরাশায়ী বিজেপির তরুণ তুর্কি দীপলুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার নিজের গড়েই ধরাশায়ী কংগ্রেস। তুষ্টিকরণের রাজনীতি করে দীর্ঘদিন ধরে অসমের (Assam) এই গড় ধরে রেখেছিল কংগ্রেস। বিধানসভার উপনির্বাচনে সেই গড়েই ধস নামিয়ে দিলেন বিজেপির (BJP) দীপলু রঞ্জন শর্মা। নগাঁও জেলার সামাগুড়ি কেন্দ্রে উড়ল পদ্ম-ঝান্ডা। অসমের এই অঞ্চলের একটা বড় অংশের ভোটার মুসলমান সম্প্রদায়ের। তাই তোষণের রাজনীতি করে দীর্ঘ দিন ধরে এই কেন্দ্রের রাশ ধরে রেখেছিল সোনিয়া-রাহুল গান্ধীর দল। সেই গড়েই কংগ্রেসকে দুরমুশ করে বিজেপির বিজয় কেতন ওড়ালেন দীপলু।  

    ৬৫ শতাংশ ভোটারই মুসলমান (BJP)

    বছরের পর বছর ধরে নগাঁও কংগ্রেসের দুর্গ হিসেবেই পরিচিত ছিল। এই জেলায়ই রয়েছে সামাগুড়ি বিধানসভা কেন্দ্র। এই কেন্দ্রের ৬৫ শতাংশ ভোটারই মুসলমান। ১৯৯০ থেকে ২০০০ সালের মধ্যে অসমের রাজনৈতিক দৃশ্যপট বদলে গেলেও, বিজেপির উত্থান হলেও, কংগ্রেস তার এই দুর্গ ধরে রেখেছিল। এই আসন থেকে ‘হাত’ চিহ্নে যেসব বিশিষ্ট ব্যক্তি জয়ী হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ধুবড়ি লোকসভা কেন্দ্রের বর্তমান সাংসদ রাকিবুল হুসেনও।   

    শেষ রক্ষে হয়নি

    তিনি টানা পাঁচবার সামাগুড়ির বিধায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন রাকিবুল হুসেন। এই অঞ্চলের রাজনৈতিক আখ্যান গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। সামাগুড়ির রাজনীতিতে তাঁর পরিবার প্রভাবশালী শক্তিও। তাঁর বাবা নুরুল হুসেন ১৯৮১ ও ১৯৯১ সালে সামাগুড়ির বিধায়ক হয়েছিলেন। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে ধুবড়ির সাংসদ হন রাকিবুল। গড় ধরে রাখতে রাকিবুলের ছেলে তানজিল হুসেনকে টিকিট দেয় কংগ্রেস। তাতেও শেষ রক্ষে হয়নি। তানজিলকে ২৬ হাজার ২০০ ভোটে পরাস্ত করে বিজেপি। জয়ী হন পদ্ম-প্রার্থী দীপলু রঞ্জন। প্রসঙ্গত, সামাগুড়ির মোট ভোটার ১ লাখ ৮০ হাজার ৮৫৪ জন।

    আরও পড়ুন: মমতার পরের দিনই সন্দেশখালিতে শুভেন্দুর জনসংযোগ যাত্রা

    দীপলু (BJP) তরুণ, শিক্ষিত। ১৩ নভেম্বর উপনির্বাচনে তাঁকেই বাজি ধরে বিজেপি। দীপলুর নাম ঘোষণা হতেই রাকিবুল কটাক্ষের সুরে বলেন দীপলু ‘বলির পাঁঠা’, যাঁকে বিজেপি অনিবার্য পরাজয়ের জন্য পাঠিয়েছে। পাল্টা জবাব দিয়েছিলেন দীপলুও। বলেছিলেন, সব চেয়ে কঠিন লড়াইগুলো দেওয়া হয় সব চেয়ে শক্তিশালী সৈনিককে। নগাঁও কলেজে বাণিজ্যে স্নাতক হন দীপলু। কলেজে পড়াকালীনই আরএসএসের সংস্পর্শে আসেন। অল্প বয়সে নগাঁও যোগাযোগ প্রধান হিসেবে আরএসএস তাঁকে নিয়োগ করে। ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার রাজ্য সম্পাদকও হন। সেখান থেকে বিজেপিতে। এবং শেষমেশ বিধানসভায় চলে এলেন (Assam) লড়াকু নেতা দীপলু (BJP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • India Beats China: তেলের চাহিদা বৃদ্ধিতে এবার বিশ্ববাজারে চিনকে ছাপিয়ে গেল ভারত

    India Beats China: তেলের চাহিদা বৃদ্ধিতে এবার বিশ্ববাজারে চিনকে ছাপিয়ে গেল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বব্যাপী তেলের চাহিদার নিরিখে এতদিন চিন বিশ্ববাজারে সব থেকে এগিয়ে ছিল। ২০২৪ সাল শেষে তেলের চাহিদার ভিত্তিতে চিনকে ছাড়়িয়ে গেল ভারত (India Beats China)। S&P গ্লোবাল কমোডিটি ইনসাইটস অনুসারে, এই প্রবণতাটি ২০২৫ সাল পর্যন্ত চলবে বলে আশা করা হচ্ছে। আর এটা জ্বালানি বাজারে ভারতের অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করবে।

    তেলের চাহিদার নিরিখে নেতৃত্ব দেবে ভারত (India Beats China)

    এসএন্ডপি গ্লোবাল কমোডিটি ইনসাইটসের ম্যাক্রো এবং তেল (Oil) চাহিদা গবেষণার গ্লোবাল হেড কাং উ বলেন, “এই অঞ্চলে ভবিষ্যতের তেলের চাহিদা বৃদ্ধির জন্য দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য অংশকে তেলের চাহিদার নিরিখে নেতৃত্ব দেবে ভারত।” এসএন্ডপি গ্লোবাল ডেটা প্রকাশ করেছে। সেই ডেটা অনুযায়ী, ভারতে (India Beats China) তেলের চাহিদা ২০২৪ সালের প্রথম ১০ মাসে প্রতিদিন ১৮০,০০০ ব্যারেল (বছরের ৩.২ শতাংশ) বেড়েছে। চিনের প্রতিদিন ১৪৮,০০০ ব্যারেলের বৃদ্ধিকে ছাড়িয়ে গিয়েছে (বছরে ০.৯ শতাংশ)। ২০২৫ এর দিকে তাকিয়ে, ভারতের তেলের চাহিদা বৃদ্ধি ৩.২ শতাংশে অনুমান করা হয়েছে, যা চিনের ১.৭ শতাংশের প্রায় দ্বিগুণ। শুধু তাই নয়, ২০২৫ সালে ভারতে পরিশোধন ক্ষমতা উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

    দক্ষিণ এশিয়ার তেল গবেষণার প্রধান কী বললেন?

    নীতিনির্ধারক এবং শোধনাকারীরা অপরিশোধিত আমদানির উত্স সম্প্রসারিত করে কয়েকটি তেল সরবরাহকারীর (India Beats China) ওপর নির্ভরতা কমানোর প্রচেষ্টা বাড়িয়ে তুলছে। S&P গ্লোবাল কমোডিটি ইনসাইটসের দক্ষিণ এশিয়ার তেল গবেষণার প্রধান অভিষেক রঞ্জন বলেন, “সাম্প্রতিক কূটনৈতিক পদক্ষেপ আফ্রিকা এবং লাতিন আমেরিকা থেকে অপরিশোধিত তেল আনতে সাহায্য করবে। কিন্তু, বেশি ভলিউমের বৃদ্ধি সামগ্রিক অপরিশোধিত বাজারের ওপর নির্ভর করবে”। ভারত বর্তমানে তার অপরিশোধিত তেলের ৪০ শতাংশেরও বেশি আমদানি করে, যা মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা, ল্যাটিন আমেরিকা, উত্তর আমেরিকা এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া থেকে পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে পেট্রোলিয়াম এবং প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে শেল অয়েল, শেল গ্যাস এবং কয়লা বেড মিথেন পর্যন্ত অনুসন্ধানের সুযোগ আরও প্রসারিত করা। এই মাসের শুরুতে, রাজ্যসভা ১৯৪৮ সালের অয়েল ফিল্ডস (নিয়ন্ত্রণ ও উন্নয়ন) আইন সংশোধন করে একটি বিল পাস করেছে, তেল এবং গ্যাস ছাড়াও শেল তেল, শেল গ্যাস এবং কয়লা বেড মিথেন অন্তর্ভুক্ত করার সুযোগ প্রসারিত করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tata Group: আগামী ৫ বছরে ৫ লক্ষের বেশি উৎপাদন শিল্পে কর্মসংস্থানের ঘোষণা টাটা গোষ্ঠীর

    Tata Group: আগামী ৫ বছরে ৫ লক্ষের বেশি উৎপাদন শিল্পে কর্মসংস্থানের ঘোষণা টাটা গোষ্ঠীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ৫ বছরে ৫০০,০০০ টির বেশি উৎপাদন শিল্পে কর্মসংস্থানের (Manufacturing Jobs) কথা জানালেন টাটা গ্রুপের (Tata Group) চেয়ারম্যান এন চন্দ্রশেখরণ। তিনি এই সম্ভাবনার কথা বলে অত্যন্ত উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। নতুন বছরে জন্য এই বার্তা বর্তমান কর্মী এবং যুব সমাজের কাছে বিরাট খুশির খবর বলে জানা গিয়েছে। একই সঙ্গে ভারতের বাণিজ্যে অপার সম্ভাবনার কথাও উল্লেখ করেছেন তিনি।

    ব্যাটারি, সেমি কন্ডাক্টার, বৈদ্যুতিক যান ও সৌর সরঞ্জাম নির্মাণে ব্যাপক সম্ভাবনা (Manufacturing Jobs) 

    টাটার (Tata Group) পক্ষে এন চন্দ্রশেখরণ বলেন, “আগামী প্রজন্মের জন্য বিরাট কর্মসংস্থানের কথা আমরা ভাবছি। একাধিক কারখানা এবং বিনিয়োগ ক্ষেত্রে আমাদের লক্ষ্য নির্ধারণ করব। ব্যাটারি, সেমি কন্ডাক্টার, বৈদ্যুতিক যান, সৌর সরঞ্জাম এবং আরও নানা গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়্যার উৎপাদনের উপর নজর দেওয়া হয়েছে। আগামী দিনে এই সব ক্ষেত্র ভারতের অর্থনীতিকে ব্যাপক ভাবে প্রভাবিত করবে। একই ভাবে এইসব উৎপাদনের বাইরে প্রযুক্তি পরিষেবা, এয়ারলাইন্স, পর্যটন এবং আতিথেয়তা সহ পরিষেবা ভিত্তিক সেক্টরে বেশি বেশি পরিমাণে কর্মসংস্থান (Manufacturing Jobs) তৈরি করা হবে। একইভাবে দেশের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর বিনিয়োগ এবং কর্মসংস্থানের কথাও ভাবা হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ ‘সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত মন্দির চাই’, সাধু-সন্তদের নেতৃত্বে আন্দোলনে নামছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    গুজরাট-কর্নাটক-তামিলনাড়ুতে বিনিয়োগ

    এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “গুজরাটের ধলেরাতে ভারতের প্রথম সেমি কন্ডাক্টার ওএসটি প্ল্যান্ট সহ সাতটিরও বেশি নতুন উৎপাদন সুবিধার জন্য নির্মাণ শুরু হয়েছে। এই রাজ্যের সানন্দে নতুন ব্যাটারি সেল তৈরি করা হবে। আবার ভাদোদরায় সি২৯৫ ফাইনাল অ্যাসেম্বলি লাইনের উদ্বোধন করা হয়েছে। একই ভাবে আরও অতিরিক্ত প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে কর্নাটকের নারসাপুরায় একটি ইলেকট্রনিক্স অ্যাসেম্বলি প্ল্যান্ট, তামিলনাড়ুর পানপাক্কামে একটি স্বয়ংচালিত কারখানা, তিরুনেলভেলিতে সোলার মডিউল উৎপাদন চালু করেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং উৎপাদন শিল্প (Manufacturing Jobs) হল দুটি ক্ষেত্র, যা অর্থনৈতিক সামাজিক অগ্রগতির জন্য একান্ত প্রয়োজনীয়।”

    তবে ওয়াকিবহাল মহলের মতে বিশ্বজুড়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং যুদ্ধকালীন পরিস্থিতে ভারতের কাছে এখন অপার সম্ভাবনা রয়েছে। একদিকে যেমন বিদেশী সংস্থাগুলি বিনিয়োগে ভারতকে একটি বৃহৎ হাব বলে মনে করছেন, তেমনি দেশীয় বিলগ্নীকারী সংস্থাগুলিও দেশের বাজারকে আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে যেতে প্রবলভাবে উৎসাহী হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে টাটা গোষ্ঠী (Tata Group) হল প্রধান সংস্থা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • VHP: ‘সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত মন্দির চাই’, সাধু-সন্তদের নেতৃত্বে আন্দোলনে নামছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    VHP: ‘সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত মন্দির চাই’, সাধু-সন্তদের নেতৃত্বে আন্দোলনে নামছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত মন্দির চাই, এই দাবিতে জনজাগরণে নামছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP)। নেতৃত্বে থাকবেন সাধু-সন্তরা। জানা গিয়েছে, ২০২৫ সালের ৫ জানুয়ারি থেকে এই কর্মসূচি শুরু করতে চলেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার অর্থাৎ ২৬ ডিসেম্বর এক সাংবাদিক বৈঠকে এ কথা ঘোষণা করেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। সাংবাদিক বৈঠকে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (VHP) এমন আন্দোলনের কথা ঘোষণা করেন সংগঠনের সর্বভারতীয় সংগঠন সম্পাদক মিলিন্দ পারান্ডে। এ নিয়ে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ জানিয়েছে, তাদের এই আন্দোলন শুরু হবে বিজয়ওয়াড়া থেকে। সাংবাদিক সম্মেলনে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা মিলিন্দ পারান্ডে বলেন, ‘‘হিন্দু ধর্মগুরুদের নেতৃত্বে এবং হিন্দু সমাজের বিশিষ্টদের সাহায্যে আমরা দেশজুড়ে জনজাগরণের কর্মসূচি শুরু করতে চলেছি। আমাদের দাবি থাকবে সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত হোক সমস্ত মন্দির।’’ প্রসঙ্গত, গত ২৬ ডিসেম্বর এই সাংবাদিক বৈঠক সম্পন্ন হয় দিল্লিতে।

    থিঙ্ক ট্যাঙ্ক টিম তৈরি হয়েছে (VHP)

    জানা গিয়েছে, এই নিয়ে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP) একটি থিঙ্ক ট্যাঙ্ক টিম তৈরি করেছে। এই দলে রয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট এবং হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, আইনজীবী এবং ধর্মীয় নেতারা। মন্দির পরিচালনার ক্ষেত্রে তাঁরা নিয়মবিধি তৈরি করবেন বলে জানা যাচ্ছে।

    অ-হিন্দুদের মন্দিরের যেকোনও কাজ থেকে সরানোরও দাবি জানিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    একইসঙ্গে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP) ডাক দিয়েছে যে মন্দিরে চত্বরে যদি কোনও অ-হিন্দু কর্মচারী থাকে, তাহলে তাঁদেরকেও সরানোর ব্যবস্থা করা হোক। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সাংবাদিক বৈঠকে সংগঠনের নেতা মিলিন্দ পারান্ডে বলেন, ‘‘শুধুমাত্র হিন্দু ধর্মেই যাঁদের বিশ্বাস রয়েছে, আস্থা রয়েছে, যাঁরা হিন্দু রীতিতে পুজো করেন, তাঁরাই মন্দিরের (Hindu Temple) যে কোনও কাজে নিয়োগ থাকুন।’’ একইসঙ্গে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ আরও দাবি জানিয়েছে, যে যেকোনও ধরনের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বা যাঁরা রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি যুক্ত, তাঁদেরকে কোনও রকমের মন্দির ব্যবস্থাপনা কমিটিতে রাখা যাবে না। মন্দির পরিচালনা করতে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ধার্মিক কাউন্সিল করার চিন্তা ভাবনাও শুরু করেছে। তারা জানিয়েছে, এই ধার্মিক কাউন্সিল প্রত্যেকটা জেলা স্তরে তৈরি হবে। এবং সেখান থেকেই স্থানীয় মন্দিরগুলির জন্য ট্রাস্টি তৈরি করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Jimmy Carter: প্রয়াত প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার, মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ১০০ বছর

    Jimmy Carter: প্রয়াত প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার, মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ১০০ বছর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  প্রয়াত হলেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার (Jimmy Carter)। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের (US president) ৩৯তম প্রেসিডেন্ট ছিলেন। ১৯৭৭ সাল থেকে ১৯৮১ পর্যন্ত মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে ছিলেন জিমি। চলতি বছরের অক্টোবর মাসেই নিজের শততম জন্মদিন পালন করেছিলেন জিমি কার্টার। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে তিনি জর্জিয়া প্রদেশের গভর্নর ছিলেন বলে জানা যায়। তার আগে জর্জিয়া স্টেট সেনেটেরও সদস্য ছিলেন তিনি। প্রসঙ্গত, গত প্রায় সাড়ে চার দশকে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে তিনি শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা জারি রেখেছিলেন। এই কারণে গত ২০০২ সালে তিনি নোবেল শান্তি পুরস্কারও পেয়েছিলেন।

    জিমি কার্টারের (Jimmy Carter) ছেলের বিবৃতি

    ১৯৪৬ সালে রোজালিন স্মিথের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল জিমি কার্টারের। ২০২৩ সালের নভেম্বরেই তাঁর স্ত্রী প্রয়াত হন। আর তার ১১ মাসের মধ্যেই প্রয়াত হলেন জিমি। এক বিবৃতিতে জিমি কার্টারের ছেলে চিপ কার্টার বলেন, ‘‘আমার বাবা একজন নায়ক ছিলেন। শুধু আমার কাছেই নন, যাঁরা শান্তি, মানবাধিকার এবং নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় বিশ্বাস করেন, এমন সবার কাছেই তিনি নায়ক ছিলেন।’’ প্রসঙ্গত, প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন ইজরায়েল এবং মিশরের মধ্যকার যুদ্ধ থামাতে পেরেছিলেন কার্টার।

    কী বললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন

    এদিকে জিমি কার্টারের (Jimmy Carter) প্রয়াণে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা সহ বহু নেতাই শোক জ্ঞাপন করেছেন। জিমি কার্টারের স্বাক্ষরিত তাঁদের একটি ছবি পোস্ট করে বাইডেন লেখেন, ‘‘৬ দশক ধরে জিমি কার্টারকে বন্ধু বলে ডাকার সৌভাগ্য পেয়েছি জিল এবং আমি। তবে জিমির সবথেকে বড় কৃতিত্ব ছিল, আমেরিকা এবং গোটা বিশ্বে এমন কয়েক লাখ লোক হবে, যাঁরা কখনও জিমির সঙ্গে দেখা করেননি, তাও তাঁরা মনে করতেন জিমি তাঁদের বন্ধু।’’ প্রসঙ্গত, জিমি এক মেয়াদেই প্রেসিডেন্ট থাকতে পেরেছিলেন। প্রেসিডেন্ট পদ খোয়ানোর পরও বিশ্ব রাজনীতিতে তাঁর প্রভাব ছিল যথেষ্ঠ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 30 December 2024: অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ করবেন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 30 December 2024: অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ করবেন এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ।

    ২) সন্তানের জন্য সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) ধর্ম সংক্রান্ত ব্যাপারে তর্কে জড়াতে পারেন।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সামান্য কারণে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) কর্মস্থানে বন্ধুদের বিরোধিতা আপনাকে চিন্তায় ফেলবে।

    ২) বুদ্ধির ভুলের জন্য মানসিক চাপ বৃদ্ধি।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) ব্যবসায় মুনাফা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) ঋণমুক্তির সুযোগ পাবেন।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) প্রেমে নৈরাশ্য থেকে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর অশান্তির দায় আপনার কাঁধে চাপতে পারে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) সকালের দিকে বন্ধুদের দ্বারা বিব্রত হতে পারেন।

    ২) শরীরে ব্যথাবেদনা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) ভ্রমণে গিয়ে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা।

    ২) প্রেমের প্রতি ঘৃণাবোধ হতে পারে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) প্রেমের ব্যাপারে অতিরিক্ত আবেগ থেকে সংযত থাকুন।

    ২) শরীরে ক্ষয় বৃদ্ধি।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) বাড়তি কিছু খরচ হতে পারে।

    ২) বৈরী মনোভাবের জন্য ব্যবসায় শত্রু বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) আপনার বিষয়ে সমালোচনা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) সকালের দিকে একই খরচ বার বার হবে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) রক্তহীনতা বাড়তে পারে।

    ২) কোনও মহিলার জন্য স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদ।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) বিলাসিতার কারণে খরচ বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে বিবাদের জন্য মনঃকষ্ট।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share