Tag: Bengali news

Bengali news

  • Shiv Sena: সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর, কেন জানেন?   

    Shiv Sena: সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর, কেন জানেন?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) ক্যাভিয়েট দাখিল করলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে (Eknath shinde)। নির্বাচন কমিশন শিন্ডে শিবিরকে আসল শিবসেনা (Shiv Sena) ঘোষণা করেছে। শিবসেনার প্রতীক তির-ধনুক ব্যবহারের অধিকারও দেওয়া হয়েছে তাদের। এর বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হচ্ছেন উদ্ধব ঠাকরে। তাই আগেভাগেই ক্যাভিয়েট দাখিল করলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী। দেশের শীর্ষ আদালতকে শিন্ডে এও জানিয়েছেন, কোনও অর্ডার পাশ করার আগে মহারাষ্ট্র সরকারের বক্তব্য যেন শোনা হয়।    

    শিবসেনা…

    মহারাষ্ট্রে বিধানসভা নির্বাচনের ফল বেরলে কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে। পরে মতাদর্শের প্রশ্নে শিবসেনা ছেড়ে বেরিয়ে যান একনাথ শিন্ডে। বেশিরভাগ বিধায়ক শিন্ডে শিবিরে নাম লেখানোয় পড়ে যায় উদ্ধব ঠাকরের সরকার। বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন একনাথ শিন্ডে। তার পরেই আসল শিবসেনা কে এই প্রশ্নে বিবাদ বাঁধে শিন্ডে শিবিরের সঙ্গে ঠাকরে শিবিরের। তার পরেই দু পক্ষকেই দলীয় প্রতীক ব্যবহার করতে নিষেধ করেছিল নির্বাচন কমিশন। মহারাষ্ট্র বিধানসভার উপনির্বাচনের আগে অন্তবর্তীকালীন এক রায়ে কমিশন জানায়, জ্বলন্ত মশালের প্রতীক নিয়ে লড়বে উদ্ধবের দল ‘শিবসেনা’ (উদ্ধব বালাসাহেব ঠাকরে)।বালাসাহেবঞ্চি শিবসেনা নাম ও জোড়া তরোয়াল-ঢাল প্রতীক পেয়েছিল শিন্ডে শিবির। সেই বিবাদের মীমাংসা হয় শুক্রবার। নির্বাচন কমিশন শিবসেনা নাম ও প্রতীকের অধিকার তুলে দেয় শিন্ডে শিবিরের হাতে।

    আরও পড়ুুন: ‘যারা ভিন্ন মতাদর্শের লোকজনের পা চাটে…’, নাম না করে উদ্ধবকে নিশানা শাহের

    এর পরেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার কথা ঘোষণা করেন উদ্ধব ঠাকরে। শনিবার দুপুরে নিজ বাসভবন মাতোশ্রীতে দলীয় নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসেন উদ্ধব ঠাকরে। উপস্থিত ছিলেন তাঁর শিবিরের সাংসদ, বিধায়ক ও অন্য পদাধিকারীরা। নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তকে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ জানানোর কথা ঘোষণা করে উদ্ধব বলেন, বিচারব্যবস্থার প্রতি আমাদের আস্থা রয়েছে। বিশ্বাসঘাতক একনাথ শিন্ডে ইতিহাসের ধারা বদলাতে পারবে না। উদ্ধব ঠাকরে শিবির সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার আগেই দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হন একনাথ শিন্ডে। দাখিল করেন ক্যাভিয়েট। প্রসঙ্গত, ১৯৬৬ সালে শিবসেনা গঠন করেছিলেন উদ্ধব ঠাকরের বাবা বালাসাহেব ঠাকরে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Nirmala Sitharaman: রাজ্যগুলির বকেয়া ক্ষতিপূরণ দ্রুত মিটিয়ে দেওয়ার আশ্বাস নির্মলা সীতারামণের

    Nirmala Sitharaman: রাজ্যগুলির বকেয়া ক্ষতিপূরণ দ্রুত মিটিয়ে দেওয়ার আশ্বাস নির্মলা সীতারামণের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যগুলির বকেয়া ক্ষতিপূরণ দ্রুত মিটিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ (Nirmala Sitharaman)। জিএসটি (GST) কাউন্সিলের ৪৯তম বৈঠক শেষে এ কথা জানান তিনি। তবে যে সব রাজ্য অডিট রিপোর্ট জমা দিয়েছে কেবল তারাই পাবে ক্ষতিপূরণ। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, যে সব রাজ্য এখনও পর্যন্ত তাদের রাজ্যের অডিট রিপোর্ট জমা দিয়েছে, তাদের ক্ষতিপূরণ বাবদ বকেয়া মিটিয়ে দেওয়া হবে। তিনি জানান, পশ্চিমবঙ্গ অডিট রিপোর্ট জমা না দেওয়ায় এখনই বকেয়া টাকা পাবে না রাজ্য সরকার। জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত ২০১৭-’১৮ এবং ’১৮-’১৯ অর্থবর্ষের অডিট রিপোর্ট দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার।

    নির্মলা সীতারামণ…

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman) জানান, ডেটা লগার বা ট্র্যাকিং ডিভাইসের ওপর জিএসটির হার ১৮ শতাংশ থেকে কমিয়ে শূন্য করে দেওয়া হয়েছে। এজন্য কয়েকটি শর্ত আরোপ করা হয়েছে। বার্ষিক জিএসটি রিটার্ন জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে দেরি হলে তার জরিমানার অঙ্ক কমানোর সুপারিশও করেছে জিএসটি কাউন্সিল। নির্মলা সীতারামণ বলেন, মে মাসের ৩১ পর্যন্ত সব বকেয়া আমরা মিটিয়ে দিয়েছি। জুনের জন্য কিছু বকেয়া রয়েছে। সেটাও ক্লিয়ার করে দেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকারের নিজস্ব রিসোর্স থেকে ওই বকেয়া মিটিয়ে দেওয়া হবে বলেও জানান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, গত পাঁচ বছর ধরে সেস বাবদ যে বকেয়া রয়েছে, কেন্দ্র সেটা মিটিয়ে দেবে। এই টাকার অঙ্ক ১৬ হাজার ৯৮২ টাকা। ২০১৭ সালে আইন মোতাবেক ওই ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের অর্থমন্ত্রীরা।

    আরও পড়ুুন: ‘যারা ভিন্ন মতাদর্শের লোকজনের পা চাটে…’, নাম না করে উদ্ধবকে নিশানা শাহের

    কেন্দ্রীয় সরকারের বর্ষীয়ান আধিকারিকরা এই বৈঠকে যোগ দেন। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman) জানান, পানমশলা ও গুটখা শিল্পে যে কর ফাঁকির অভিযোগ উঠছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এদিনের বৈঠকে ঝোলা গুড়, পেন্সিল শার্পনার ও কিছু কিছু ট্র্যাকিং ডিভাইসে পণ্য এবং পরিষেবা করও কমিয়েছে জিএসটি কাউন্সিল। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের জিএসটি আইন অনুযায়ী রাজ্যগুলির প্রাপ্য শুল্কের একটা পরিমাণ সরাসরি কেন্দ্রের কাছে যাচ্ছে। কিন্তু সেজন্য রাজ্যগুলির যে আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে, তা পুষিয়ে দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যগুলিকে ক্ষতিপূরণ দেবে বলে স্থির হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Amit Shah: ‘যারা ভিন্ন মতাদর্শের লোকজনের পা চাটে…’, নাম না করে উদ্ধবকে নিশানা শাহের

    Amit Shah: ‘যারা ভিন্ন মতাদর্শের লোকজনের পা চাটে…’, নাম না করে উদ্ধবকে নিশানা শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘যারা ভিন্ন মতাদর্শের লোকজনের পা চাটে, তারা দেখছে সত্য কোন দিকে রয়েছে’। শনিবার নাম না করে এই ভাষায়ই মহারাষ্ট্রের (Maharasthra) উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) শিবিরকে নিশানা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পদে রয়েছেন একনাথ শিন্ডে। বিজেপির সমর্থনে সরকার গড়েছে জোট। নির্বাচন কমিশন শিন্ডে শিবিরকেই আসল শিবসেনা ঘোষণা করেন তির-ধনুক চিহ্ন দিয়ে দিয়েছে। সে ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়েই এই মন্তব্য করেন অমিত শাহ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন কমিশন যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তাতে সত্যি প্রকাশ্যে এসেছে। আমি বলব, সত্যমেব জয়তে প্রতিষ্ঠিত হল। তিনি বলেন, যারা মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে বড় বড় কথা বলত, তারা যেন দেখে নেয় সত্য কাদের সঙ্গে রয়েছে। শাহ বলেন, আমাদের কথা ভুলে যান, ওরা বালাসাহেবের আদর্শকে পর্যন্ত জলাঞ্জলি দিয়েছে।

    শাহ উবাচ…

    ‘মোদি@২০’-র মারাঠি সংস্করণ প্রকাশের অনুষ্ঠানে যোগ দেন শাহ। তিনি বলেন, উনিশের বিধানসভা নির্বাচনের কে মুখ্যমন্ত্রী হবেন, তা নিয়ে কারও সঙ্গে কোনও চুক্তি করা হয়নি। শাহ বলেন, উনিশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে সকলেই জানত আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে জোট করে লড়ছি। দেবেন্দ্র ফড়নবিশ আমাদের নেতা। ভোটের পর মুখ্যমন্ত্রীর পদ ভাগাভাগির কোনও প্রশ্নই ছিল না। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, অথচ ভোটের পর স্রেফ মুখ্যমন্ত্রিত্বের লোভে ওরা ভিন্ন মতাদর্শে বিশ্বাসীদের পা চাটা শুরু করল। শাহ বলেন, ভোটে হারজিত রয়েইছে। কিন্তু যারা বেইমানি করে, তাদের ছাড়া উচিত হবে না। কারণ বেইমানদের ছেড়ে দিলে তাদের সাহস আরও বেড়ে যায়।

    আরও পড়ুুন: ‘প্রযুক্তির প্রভাব বেড়েছে, তাই বাড়ছে ক্যাশলেস লেনদেন’, বললেন জয়শঙ্কর

    মহারাষ্ট্রে বিধানসভা নির্বাচনের ফল বেরলে কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে। পরে মতাদর্শের প্রশ্নে শিবসেনা ছেড়ে বেরিয়ে যান একনাথ শিন্ডে। বেশিরভাগ বিধায়ক শিন্ডে শিবিরে নাম লেখানোয় পড়ে যায় উদ্ধব ঠাকরের সরকার। বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন একনাথ শিন্ডে। শাহ (Amit Shah) বলেন, উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে আমি দলের প্রধান ছিলাম। আমরা এক সঙ্গে ভোটে লড়েছিলাম। তাঁর (উদ্ধব ঠাকরে) চেয়ে অনেক বড় মোদিজির ছবি নিয়ে আমরা ভোটে লড়েছিলাম। ফড়নবিশ নেতা জেনেই লড়াই করছিলাম। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী হতে ওরা পা চাটা শুরু করল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Sisir Adhikari: শিশিরের নামে ভুয়ো ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, ষড়যন্ত্রের অভিযোগ সাংসদ অনুগামীদের

    Sisir Adhikari: শিশিরের নামে ভুয়ো ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, ষড়যন্ত্রের অভিযোগ সাংসদ অনুগামীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার শিশির অধিকারীকে (Sisir Adhikari) ফাঁসানোর চেষ্টার অভিযোগ। শিশির কাঁথির সাংসদ। তাঁর আরও একটি পরিচয় রয়েছে। সেটি হল, তিনি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারীর বাবা। একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে ভুয়ো অ্যাকাউন্ট (Fake Bank Account) খোলা হয়েছে শিশিরের নামে। শনিবার সেই ভুয়ো অ্যাকাউন্টের খবর পাওয়া মাত্রই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণের কাছে অভিযোগ জানান বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদ।

    ভুয়ো অ্যাকাউন্ট…

    জানা গিয়েছে, এদিন সকালে শিশিরের বাড়িতে চিঠি আসে ইন্ডিয়ান ওভারসিজ ব্যাঙ্কের মেচেদার মাছনা শাখা থেকে। এই চিঠি পাওয়ার পরেই তাঁর নামে থাকা ওই অ্যাকাউন্টটির কথা জানতে পারেন শিশির। আইনি পরামর্শ নিয়ে, দিল্লিতে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের কাছে চিঠি পাঠান তিনি। জানা গিয়েছে, মাছনা শাখায় শিশিরের (Sisir Adhikari) নামে যে অ্যাকাউন্টটি খোলা হয়েছে, তার অ্যাকাউন্ট নম্বর হল ১২০৯০১০০০০৫৩০৪৫। শিশিরের ছবি, স্বাক্ষর ও নথি ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে বলে অভিযোগ।

    যার অর্থ ব্যাঙ্কের কেওয়াইসি রয়েছে। এই ব্যাঙ্ক থেকে শিশিরের কাছে চিঠি যাওয়ার পরেই শুরু হয়েছে হইচই। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীকে দেওয়া চিঠিতে শিশির লিখেছেন, তাঁর অনুমতি ছাড়াই এই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টটি খোলা হয়েছে। এ বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না। অ্যাকাউন্টটি খুলতে কোনও তথ্য বা নথিও তিনি দেননি। কে বা কারা এই ধরনের ঘটনার সঙ্গে যুক্ত, তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নিক অর্থমন্ত্রক। অশীতিপর এই সাংসদের দাবি, তাঁর ভাবমূর্তি কালিমালিপ্ত করতেই এ সব করা হয়েছে। শিশিরের অনুগামীরাও জানাচ্ছেন, কাঁথির তিনবারের সাংসদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেই খোলা হয়েছে ভুয়ো অ্যাকাউন্ট।

    আরও পড়ুুন: পশ্চিমবঙ্গের আমলার রামায়ণ ব্যাখ্যায় মুগ্ধ মোদি, নিয়ে গেলেন পিএমও-তে

    শিশিরের (Sisir Adhikari) পুত্র দিব্যেন্দু অধিকারী তমলুকের সাংসদ। তিনি বলেন, বাবা এই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের কথা জানতে পেরেই অর্থমন্ত্রীকে অভিযোগপত্র পাঠিয়েছেন। আমরা চাই, যাঁরা তাঁর নাম ব্যবহার করে এ সব করেছেন, তাঁরা ধরা পড়ুন। কারণ এই অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য বাবার মতামত যেমন নেওয়া হয়নি, তেমনই বাবা কোনও তথ্য, নথি বা স্বাক্ষরও দেননি। তিনি বলেন, এই ষড়যন্ত্রের বিহিত চাইছি আমরা। তৃণমূলের টিকিটে জিতে সাংসদ হয়েছেন শিশির। পরে তাঁর বিরুদ্ধে বিজেপি ঘনিষ্ঠতার অভিযোগ তুলেছে তৃণমূল। শিশির পুত্র শুভেন্দু রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। ভাবাদর্শ বদলের জেরে তৃণমূল ছেড়ে তিনি যোগ দিয়েছেন বিজেপিতে। রাজনৈতিক মহলের একাংশের অভিযোগ, এসব কারণেই শিশিরকে ফাঁসানোর চেষ্ট চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Vivek Ramaswami: মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দৌড়ে আরও এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত, জানেন কে তিনি?

    Vivek Ramaswami: মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দৌড়ে আরও এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত, জানেন কে তিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট (US Prez Polls) নির্বাচন। ইতিমধ্যেই ওই নির্বাচনে প্রার্থী হবেন বলে ঘোষণা করেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত নিমরাত রনধাওয়া ওরফে নিকি হ্যালি। আরও এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিবেক রামস্বামীও (Vivek Ramaswami) নামতে পারেন প্রেসিডেন্ট পদের দৌড়ে। বছর সাঁইত্রিশের বিবেক লেখক। বড় একটি সংস্থার সিইও। ধনকুবের। রাজনৈতিক কর্মী। সব কিছু ঠিকঠাক চললে রিপাবলিকান দলের হয়ে প্রেসিডেন্ট পদে লড়তে পারেন তিনি।

    বিবেক রামস্বামী…

    আমেরিকার দক্ষিণ পশ্চিম ওহাইওতে বড় হয়েছেন বিবেক। তাঁর বাবা ইঞ্জিনিয়র, জেনারেল ইলেকট্রিকের পেটেন্ট অ্যাটর্নি ছিলেন। মা জেরিয়াট্রিক সাইকিয়াট্রিস্ট। ছোট থেকে পড়াশোনায় ভীষণ ভাল বিবেক। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জীববিজ্ঞানে স্নাতক হন তিনি। পরে আইনবিদ্যা পাশ করেন মার্কিন মুলুকেরই ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। ২০১৪ সালে ফার্মাসিউটিক্যাল রিসার্চ ফার্ম রোইভেন্ট সায়েন্সেস প্রতিষ্ঠা করেন। কোটি কোটি টাকার ব্যবসা দাঁড় করান বিবেক। বর্তমানে সম্পদ নিয়ন্ত্রক সংস্থা স্ট্রাইভের চেয়ারম্যানের পদেও রয়েছেন তিনি।

    ফোবর্স ম্যাগাজিনের ২০১৬ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিবেকের (Vivek Ramaswami) মোট সম্পদের মূল্য ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। রিপাবলিকানদের মতো পরিবেশ, সামাজিক ও শাসনব্যবস্থায় সরকারি নজরদারির বিরোধী তিনি। সামাজিক জাগরণ ও বিপুল ব্যবসায়িক বিনিয়োগে বিশ্বাসী। রিপাবলিকানদের নীতি মেনেই তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দুর্বল পুঁজিবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন। বাজারে বিবেকের বইও রয়েছে। বইটির নাম ওক, আইএনসি: ইনসাইড কর্পোরেট আমেরিকাজ সোশ্যাল জাস্টিস স্ক্যাম। প্রসঙ্গত, মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে রয়েছেন কমলা হ্যারিস। তিনিও ভারতীয় বংশোদ্ভূত।

    আরও পড়ুুন: অযোধ্যার পরে এবার কর্নাটকেও গড়ে উঠতে চলেছে নয়নাভিরাম রামমন্দির, জানুন কোথায়

    ইউরোপের অন্যতম ধনী দেশ ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন হয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, তার জেরে ক্রমেই বদলাচ্ছে ব্রিটেনের অর্থনীতির হাল। ব্রিটেনের পর এবার আমেরিকায়ও প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হতে চলেছেন দুজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত। একজন নিমরাত রনধাওয়া ওরফে নিকি হ্যালি। অন্যজন বিবেক রামস্বামী (Vivek Ramaswami)। নিমরাত, বিবেক আদৌ শেষ পর্যন্ত লড়াইয়ের ময়দানে থাকবেন কিনা, কিংবা শেষ হাসি হাসবেন কিনা, তা বলবে সময়। তবে বিশ্বের একাধিক দেশে যেভাবে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা, তা গর্বের বই কি!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • S Jaishankar: ‘প্রযুক্তির প্রভাব বেড়েছে, তাই বাড়ছে ক্যাশলেস লেনদেন’, বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: ‘প্রযুক্তির প্রভাব বেড়েছে, তাই বাড়ছে ক্যাশলেস লেনদেন’, বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মানুষের মানসিকতার মধ্যে প্রযুক্তির প্রভাব বেড়েছে। তাই ক্যাশলেস লেনদেন (Cashless Transactions) ক্রমশ বেড়ে চলেছে। অস্ট্রেলিয়ায় এক আলোচনা সভায় কথাগুলি বললেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তাঁর আরও দাবি, ক্যাশলেস লেনদেনে বিশ্বের মধ্যে শীর্ষ স্থান দখল করার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ভারত। শনিবার রাইসিনা-সিডনি বিজনেস ব্রেকফাস্টে অংশ নিয়েছিলেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, আপনি যদি আমাদের ক্যাশলেস লেনদেনগুলির নির্দিষ্ট ইউপিআই আইডি দেখেন, আমি মনে করি আমরা বিশ্বের সব চেয়ে বেশি সংখ্যক ক্যাশলেস লেনদেনে রেকর্ড করতে চলেছি। জয়শঙ্কর বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকারের আমলে ক্যাশলেস লেনদেনের ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন এসেছে।

    রাইসিনা-সিডনি বিজনেস ব্রেকফাস্ট…

    রাইসিনা-সিডনি বিজনেস ব্রেকফাস্টের আয়োজন করা হয়েছিল অস্ট্রেলিয়ান স্ট্র্যাটেজিক পলিসি ইনসটিটিউট এবং ভারতের অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে। সিডনির ইন্টার-কন্টিনেন্টাল হোটেলে আয়োজন করা হয়েছিল ওই আলোচনা সভার। ওই সভায়ই জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, মানুষের মানসিকতার মধ্যে প্রযুক্তির প্রভাব বেড়েছে। তাই ক্যাশলেস লেনদেন ক্রমশ বেড়ে চলেছে। তিনি জানান, ডিজিটাল লেনদেনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সুরক্ষা ব্যবস্থাকে কেন্দ্র বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে।

    ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, আমরা মানুষকে ক্যাশলেস লেনদেনের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে উৎসাহিত করি। তিনি বলেন, আমরা মানুষকে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুলতে উৎসাহিত করি। কখনও কখনও তা করি খরচ ছাড়াই। সোশিও-ইকনোমিক ডেলিভারির জন্য বর্তমানে যে বেসিক মেকানিজম হল ডিজিটাল গভনেন্স, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন জয়শঙ্কর। ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, ভারত যাতে একটা সোশ্যাল, সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সিস্টেম গড়ে তুলতে পারে সে জন্য আমরা নিরন্তর চেষ্টা করে চলেছি। স্কেল অফ ইনকামও বাড়ানোর চেষ্টা করে চলেছি।

    আরও পড়ুুন: উত্তরপ্রদেশে তৈরি কামান গর্জে উঠলে, উধাও হবে পাকিস্তান! বিস্ফোরক যোগী আদিত্যনাথ

    জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, জ্বালানি কাঠের বদলে সিংহভাগ ভারতবাসী এখন গ্যাসে রান্না করেন। আমরা সে ব্যবস্থা করেছি। দরিদ্র এবং অসহায়দের প্রথমবার আমরা গ্যাস দিচ্ছি বিনামূল্যে। তিনি জানান, আমাদের  দেশের ৮০ মিলিয়ন মানুষকে এই প্রকল্পের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। জয়শঙ্কর বলেন, আমাদের আবাস যোজনা রয়েছে। এই প্রকল্পে ইতিমধ্যেই ৩০ মিলিয়ন মানুষকে বাড়ি দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ভারতে যে পরিকাঠামোর বদল ঘটছে, তা আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন। ইন্টিগ্রেটেড ইনফ্রাকস্ট্রাকচার পলিসির কারণেই এটা হয়েছে বলেও জানান জয়শঙ্কর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • S Jaishankar: ‘এই শিল্পপতি একজন বৃদ্ধ, একগুঁয়ে’, সোরসকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর, কেন জানেন?

    S Jaishankar: ‘এই শিল্পপতি একজন বৃদ্ধ, একগুঁয়ে’, সোরসকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্ডেনবার্গ-আদানি বিতর্কে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) নিশানা করেছিলেন মার্কিন ধনকুবের শিল্পপতি জর্জ সোরস (George Soros)। শনিবার তাঁকে একহাত নিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। সোরস সম্পর্কে তাঁর অভিমত, এই শিল্পপতি একজন বৃদ্ধ, একগুঁয়ে, যিনি মনে করেন তাঁদের মতামত অনুযায়ী গোটা দুনিয়া চলবে। বিদেশমন্ত্রী বলেন, এই সব মানুষ চান তাঁদের সমর্থিত দল ক্ষমতায় আসুক। উল্টোটা হলেই গণতন্ত্র ত্রুটিযুক্ত বলে চিৎকার করতে থাকেন। জয়শঙ্কর বলেন, মিস্টার সোরস একজন বৃদ্ধ, একগুঁয়ে মানুষ। নিউইয়র্কে বসে যিনি ভাবেন তাঁর মতামত মেনেই গোটা বিশ্বের চলা উচিত। তিনি বলেন, এই জাতীয় লোক সম্পদ লগ্নি করেন তাঁদের মতামত চাপিয়ে দেওয়ার জন্য। বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, এই সব লোক মনে করেন নির্বাচন ভাল, যদি তাঁরা যাকে ক্ষমতায় দেখতে চান, তিনি জয়ী হন। কিন্তু ভোটের ফল যদি উল্টো হয়, তখন তাঁরা গণতন্ত্রের দোষ ধরতে ব্যস্ত হন। জয়শঙ্কর বলেন, এসবই করা হয় মুক্ত সমাজের দাবির অছিলায়।

    জয়শঙ্কর…

    বর্তমানে জয়শঙ্কর রয়েছেন অস্ট্রেলিয়ায়, দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে। সংবাদ মাধ্যমকে তিনি বলেন, গত তিন দশকে ভারতে একটা বিরাট পরিবর্তন হয়েছে। এই পরিবর্তনটা হল আমাদের বাণিজ্যের সিংহভাগ হচ্ছে পূর্বমুখী। বর্তমানে ৫০ শতাংশেরও বেশি ব্যবসা হয় ভারতের পূর্ব দিকের দেশগুলির সঙ্গে। ভারত-মার্কিন সম্পর্ক নিয়েও এদিন মুখ খোলেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি বলেন, বর্তমানে ভারতের বিদেশনীতিরও বড়সড় পরবর্তন হয়েছে। ভারত সম্পর্কে আমেরিকার দৃষ্টিভঙ্গিও বদলাচ্ছে। বিদেশমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে ভারত-মার্কিন সম্পর্কে স্ট্র্যাটেজিক কনসেপ্ট বদলেছে, নয়া ভূরাজনৈতিক থেরাপি হয়েছে, কোয়াডের মতো নয়া মেকানিজমও হয়েছে।

    সোরসকে নিশানা করেন মন্ত্রী স্মৃতি ইরানিও। তিনি বলেন, সাম্রাজ্যবাদীদের একটা অংশ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ছোট করতে চাইছে, ভারতের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ওপর আক্রমণ হানতে চাইছে। জর্জ সোরস তাদেরই কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন। তিনি বলেন, ভারত আগেও সাম্রাজ্যবাদী শক্তিকে পরাস্ত করেছে। ভবিষ্যতেও করবে। স্মৃতি বলেন, আমি অনুরোধ করব দেশের সমস্ত মানুষ রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনগুলিকে একযোগে এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে, গর্জে উঠতে।

    আরও পড়ুুন: ‘কর ফাঁকি দিয়েছে বিবিসি’, সমীক্ষা শেষে বিবৃতি আয়কর দফতরের

    প্রসঙ্গত, জার্মানির মিউনিখে এক সিকিউরিটি কনফারেন্সে সোরস বলেছিলেন, মোদি এ বিষয়ে (আদানিকাণ্ডে) এখনও নীরব। কিন্তু বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সামনে ও সংসদে তাঁকে জবাব দিতেই হবে। তিনি বলেন, এই ঘটনা ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় মোদির রাশকে দুর্বল করবে এবং প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের দরজা খুলে দেবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • CBDT: ‘কর ফাঁকি দিয়েছে বিবিসি’, সমীক্ষা শেষে বিবৃতি আয়কর দফতরের

    CBDT: ‘কর ফাঁকি দিয়েছে বিবিসি’, সমীক্ষা শেষে বিবৃতি আয়কর দফতরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আয়কর ফাঁকি দিয়েছে বিবিসি (BBC)! অন্তত এমনই দাবি আয়কর দফতরের (CBDT)। গত তিনদিন ধরে ব্রিটিশ এই সংবাদ সংস্থার দিল্লি (Delhi) ও মুম্বইয়ের অফিসে সমীক্ষা চালায় আয়কর দফতর। তার পরেই রীতিমতো বিবৃতি দিয়ে আয়কর দফতর জানিয়েছে, প্রখ্যাত আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থার নথি, ডিজিটাল ফাইল ও কর্মীদের বিবৃতি নেওয়ার প্রক্রিয়া এখনও চলছে। সেগুলিতে দেখা গিয়েছে, সংস্থাটি কর ফাঁকি দিয়েছে এবং এই বিদেশি সংস্থাটি ভারতে তাদের আয় প্রকাশ করেনি। ভারতে ব্যবসায়িক কার্যকলাপের মাত্রা সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।

    বিবিসি…

    বিবিসির নাম না করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই গ্রুপটি ইংরেজি, হিন্দি সহ নানা ভারতীয় ভাষায় কনটেন্ট তৈরি করে। বিজ্ঞাপন সংক্রান্ত কাজও করে। এই সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ইংরেজি ছাড়াও অন্য ভাষায় কনটেন্ট করলেও যে আয় বা লাভ দেখানো হয়, তা যে ধরনের কাজ করা হয়, তার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। সমীক্ষার (CBDT) সময় দেখা গিয়েছে একাধিক ক্ষেত্রে কর দেয়নি বিদেশি সংস্থা। ভারতে তাদের আয় যথাযথ প্রকাশ করেনি। একাধিক লেনদেনের ক্ষেত্রেও কিছু গরমিল পাওয়া গিয়েছে। কর্মীদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্টেটমেন্টও পাওয়া গিয়েছে। পরে তা আরও খতিয়ে দেখা হবে। একাধিক চুক্তির ক্ষেত্রে অস্বচ্ছতা পাওয়া গিয়েছে বলেও দাবি করা হয়েছে আয়কর দফতরের জারি করা বিবৃতিতে। আয়কর দফতর জানিয়েছে, এই সমীক্ষার মাধ্যমে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ নথি মিলেছে। সেই নথির ভিত্তিতেই এই বিদেশি সংবাদ সংস্থার আয়কর সংক্রান্ত কিছু গরমিল পাওয়া গিয়েছে।

    আরও পড়ুুন: অযোধ্যার পরে এবার কর্নাটকেও গড়ে উঠতে চলেছে নয়নাভিরাম রামমন্দির, জানুন কোথায়

    আয়কর দফতরের (CBDT) অভিযোগ, বিবিসির কর্মীরা তদন্তে দীর্ঘসূত্রিতা করার চেষ্টা করেছে। সংস্থার এই অবস্থান সত্ত্বেও তারা তদন্ত চালিয়ে গিয়েছে এবং সংবাদ মাধ্যমটির নিয়মিত কার্যকলাপে যাতে কোনও সমস্যা না হয়, সেদিকে খেয়াল রেখেই তদন্ত চালানো হয়েছে বলেও দাবি আয়কর দফতরের।মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ বিবিসির দিল্লি ও মুম্বইয়ের অফিসে একযোগে হানা দেন আয়কর দফতরের আধিকারিকরা। সমীক্ষা চলে টানা ৬০ ঘণ্টা।    

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি ‘ইন্ডিয়া: দি মোদি কোয়েশ্চেন’ শীর্ষক দু পর্বের একটি তথ্যচিত্র সম্প্রচার করে বিবিসি। ওই তথ্যচিত্রে ২০০২ সালে গুজরাট হিংসা নিয়ে ‘বিকৃত’ তথ্য তুলে ধরা হয় বলে অভিযোগ। ওই সময় গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নরেন্দ্র মোদি। বিবিসির ওই তথ্যচিত্র সম্প্রচারিত হতেই নিন্দার ঝড় ওঠে দেশজুড়ে। তথ্যপ্রযুক্তি আইনের বলে কেন্দ্র সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ওই তথ্যচিত্রটি তুলে নেয়। সরকারের তরফে বলা হয়, ভারতকে খাটো করতেই মিথ্যা ও অবমাননামূলক তথ্য ছড়ানো হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Sukanta Majumdar: ‘ডিএ দিতে পারবেন না…আপদ বিদায় হলেই মানুষের মঙ্গল’, মমতাকে কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘ডিএ দিতে পারবেন না…আপদ বিদায় হলেই মানুষের মঙ্গল’, মমতাকে কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী ডিএ (DA) দিতে পারবেন না। রাজ্যের যুবকদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে দিতে পারবেন না। কোনও কিছুই যদি না পারেন, তাহলে মুখ্যমন্ত্রিত্বে থেকেও লাভ নেই। আপদ বিদায় হলেই বাংলার মানুষের মঙ্গল। শুক্রবার কথাগুলি যিনি বললেন, তিনি বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। দিন কয়েক আগে বিধানসভায় বাজেট পেশ করতে গিয়ে তিন শতাংশ ডিএ বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করে রাজ্য সরকার। যদিও বকেয়া ডিএ-র দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে সরকারি কর্মীদের সংগ্রামী যৌথমঞ্চ। সে প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, আমি ম্যাজিসিয়ান নই। টাকা দাও বললেই হবে না, টাকা জোগাড় করতে হয়। কেন্দ্রের বঞ্চনা সত্ত্বেও আমরা থ্রি পার্সেন্ট ডিএ দিয়েছি। এই প্রসঙ্গেই মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

    সুকান্ত বলেন…

    সুকান্ত বলেন, কেন্দ্রের বঞ্চনা বলতে উনি কী বোঝাতে চাইছেন, আমি জানি না। যদি ধরেই নিই কেন্দ্রে আবাস যোজনার টাকা বা ১০০ দিনের টাকা, যে টাকা এখন বন্ধ রয়েছে, সেই টাকার কথা বলছেন, তাহলেও প্রশ্ন, এই টাকায় কি ডিএ দেওয়া হয়?  তিনি বলেন, ডিএ তো দিতে হয় রাজ্য সরকারের নিজস্ব রোজগারের টাকা থেকে। এর পরেই সুকান্ত বলেন, উনি কর্মসংস্থানের জোগাড় করতে পারবেন না, রোজগার করতে পারবেন না, ডিএ দিতে পারবেন না, শুধু পদ অলঙ্কৃত করে থাকবেন! দরকার নেই এরকম আপদের। এর পরেই বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, আপদ বিদায় হলেই বাংলার মানুষের মঙ্গল।  

    আরও পড়ুুন: মোদির ওপর বিবিসি-র বানানো তথ্যচিত্র ‘প্রচার সর্বস্ব ভিডিও’, তোপ ব্রিটিশ সাংসদের

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, ২০১১ সালে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে রাজ্য যে টাকা পেত, ২০২২ সালে সেটা দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী সেকথা বলেন না। অথচ বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় সেই তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। এদিকে, মুখ্যমন্ত্রী শুধু মিথ্যে বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করছেন। এদিকে, বকেয়া ডিএ-র দাবিতে দু দিনের কর্মবিরতির ডাক দিয়েছে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। সোম ও মঙ্গলবার ওই কর্মবিরতি পালিত হবে। অন্যদিকে, পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী, শুক্রবার বিধানসভার উদ্দেশে একটি মিছিলও শুরু করে সরকারি কর্মচারীদের ৩০টি সংগঠন। যদিও সেই মিছিল গন্তব্যে পৌঁছানোর আগেই তা আটকে দেয় পুলিশ। প্রসঙ্গত, ডিএ নিয়ে রাজ্য প্রশাসনের ওপর চাপ বাড়াতে বিধানসভা অভিযানের ডাক দিয়েছিল সরকারি কর্মীদের ৩০টি সংগঠন। মিছিল করে গিয়ে রাজ্যপালের কাছে স্মারকলিপি জমা দেওয়ার কর্মসূচিও নিয়েছিল তারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • BBC: মোদির ওপর বিবিসি-র বানানো তথ্যচিত্র ‘প্রচার সর্বস্ব ভিডিও’, তোপ ব্রিটিশ সাংসদের

    BBC: মোদির ওপর বিবিসি-র বানানো তথ্যচিত্র ‘প্রচার সর্বস্ব ভিডিও’, তোপ ব্রিটিশ সাংসদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আঁতুড় ঘর ব্রিটেনেই প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েছিল বিবিসি (BBC)। জঙ্গি বনে যাওয়া এক মহিলা পরে ফিরেছেন সমাজের মূলস্রোতে। ব্রিটেনের ওই মহিলা ফের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেছেন। তাঁর জীবনের নানা ওঠাপড়া নিয়ে তথ্যচিত্র বানিয়ে ব্রিটেনবাসীর সমালোচনার চাঁদমারি হয়েছিল এই সংবাদ সংস্থা। এবার ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ওপর বানানো তথ্যচিত্রকে প্রচার সর্বস্ব ভিডিও বলে দাগিয়ে দিলেন ব্রিটিশ সাংসদ জন বব ব্ল্যাকম্যান। নিম্নমানের সাংবাদিকতার অপমানজনক খণ্ডচিত্র বলেও অভিহিত করেছেন তিনি।

    ব্রিটিশ সাংসদ বলেন…

    ব্রিটিশ সাংসদ বলেন, এই তথ্যচিত্র কখনওই প্রদর্শিত হওয়া উচিত নয়। তিনি বলেন, গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলি উপেক্ষা করা হয়েছে। ভারতের সুপ্রিম কোর্ট মোদির বিরুদ্ধে গুজরাট হিংসায় জড়িত থাকার অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছে। মোদির বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলেও উল্লেখ করেছে ভারতের শীর্ষ আদালত। এইসব ঘটনাই উপেক্ষা করা হয়েছে। বিবিসির ভারতের অফিসে হানা দিয়েছিল আয়কর দফতর। এদিন সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে বব ব্ল্যাকম্যান বলেন, এটা কোনও নতুন ঘটনা নয়। সব কিছুই ঠিকঠাক চলছে।

    আরও পড়ুুন: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ফের নয়া মোড়! সিবিআইয়ের জালে বাগদার ‘রঞ্জন’

    বর্তমানে ব্রিটেনের ক্ষমতায় রয়েছে কনজারভেটিভ পার্টি। সেই দলেরই সাংসদ ব্ল্যাকম্যান। তিনি জয়ী হয়েছিলেন হ্যারো ইস্ট কেন্দ্র থেকে। ব্রিটিশ সাংসদ বলেন, ২০০২ সালে গুজরাট হিংসা থামাতে যথা সাধ্য চেষ্টা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ওই সাক্ষাৎকারে কার্যত বিবিসির মুণ্ডুপাত করেছেন ব্রিটিশ সাংসদ। মোদির বিরুদ্ধে মিথ্যা দুর্নাম রটানোয় বিবিসিকে কাঠগড়ায়ও তোলেন তিনি। ব্ল্যাকম্যান বলেন, এটা খুবই দুঃখজনক ঘটনা। মনে হচ্ছে ভারত-ব্রিটেন সম্পর্কে ফাটল ধরানোর উদ্দেশ্যে বিবিসি (BBC) এটা করেছিল।

    তিনি বলেন, আমি মনে করি, এটা একটা বিরাট লজ্জাজনক ঘটনা। ব্রিটিশ সাংসদ বলেন, বর্তমানে ভারত ও ব্রিটেন ব্যাণিজ্যিক দিক নিয়ে আলোচনা করছে। সেই সময় দুই দেশের সম্পর্কে ফাটল ধরানোর এই চেষ্টা দুঃখজনক। ওই সাক্ষাৎকারে মোদির ভূয়সী প্রশংসাও করেন ব্ল্যাকম্যান। তিনি বলেন, মোদির নেতৃত্বে ভারত সরকার দেশের অর্থনীতির ভোল বদলে দিয়েছে। বিশ্বের লিডিং অর্থনীতির দেশ হওয়ার দৌড়েও রয়েছে ভারত। প্রসঙ্গত, ইংল্যান্ডকে সরিয়ে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের শিরোপা পেয়েছে মোদির ভারত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

LinkedIn
Share