Tag: Bengali news

Bengali news

  • Pan Aadhaar Link: আধার-প্যান লিঙ্ক করেননি? কী হবে জানেন?

    Pan Aadhaar Link: আধার-প্যান লিঙ্ক করেননি? কী হবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘনিয়ে আসছে সময়। আধার কার্ডের সঙ্গে প্যান কার্ড লিঙ্ক (Pan Aadhaar Link) না করলে গুণতে হবে মোটা টাকা জরিমানা। এক বিজ্ঞপ্তিতে আয়কর (Income Tax) বিভাগ জানিয়েছে, প্যান কার্ড হোল্ডাররা চলতি বছর ৩১ মার্চের মধ্যে আধার কার্ডের সঙ্গে লিঙ্ক করতে ব্যর্থ হন, তাহলে তাঁদের প্যান কার্ড নিষ্ক্রিয় করে দেওয়া হবে। ১ এপ্রিল ২০২২ থেকে ৩০ জুন ২০২৩ এর মধ্যে আধার কার্ডের সঙ্গে প্যান কার্ড লিঙ্ক করার ক্ষেত্রে জরিমানা বাবদ দিতে হবে ৫০০ টাকা। তার পর থেকে আধার-প্যান লিঙ্ক করতে গুণতে হবে কড়কড়ে ১০০০ টাকা। প্রসঙ্গত, আধার কার্ডের সঙ্গে প্যান কার্ড লিঙ্ক করার সময়সীমা গত কয়েক মাসে বেশ কয়েকবার বাড়িয়েছে আয়কর দফতর।

    প্যান আধার লিঙ্ক…

    কীভাবে করবেন প্যান আধার লিঙ্ক (Pan Aadhaar Link)?

    আয়কর বিভাগের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.incometax.gov.in-এ লগ ইন করুন।

    Quick Links বিভাগে যান এবং Link Aadhaar-এ ক্লিক করুন। আপনার স্ক্রিনে একটি নতুন উইন্ডো খুলবে। এখানে আপনার প্যান নম্বর, আধার নম্বর ও মোবাইল নম্বর লিখুন। I validate my Aadhaar details বিকল্পটি নির্বাচন করুন। আপনার নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে ওটিপি আসবে। ওটিপি দিয়ে validate-এ ক্লিক করুন। জরিমানা দেওয়ার পর আপনার PAN লিঙ্ক করা হবে আধারের সঙ্গে।

    জরিমানা দেবেন কীভাবে?

    জরিমানা দিতে আপনাকে যেতে হবে এই পোর্টালে https://onlineservices.tin.egov-nsdl.com/etaxnew/tdsnontds.jsp

    এখানে প্যান-আধার লিঙ্ক করার অনুরোধের জন্য CHALLAN NO/ITNS 280-তে ক্লিক করার পরে, প্রযোজ্য ট্যাক্স নির্বাচন করুন। মাইনর হেড ও মেজর হেডের অধীনে সিঙ্গল চালানে ফি দিতে হবে। এরপর নেটব্যাঙ্কিং বা ডেবিট কার্ড থেকে অর্থ প্রদানের মোড বেছে নিন এবং আপনার প্যান নম্বর লিখুন। মূল্যায়ন বছর নির্বাচন করুন এবং ঠিকানা প্রদান করুন। সব শেষে ক্যাপচা পূরণ করুন এবং Proceed-এ গিয়ে ক্লিক করুন।

    প্রসঙ্গত, প্যান কার্ড নিষ্ক্রিয় হওয়ার পরে প্যান কার্ড হোল্ডার মিউচুয়ার ফান্ড, স্টক এবং ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলার মতো কাজগুলি করতে পারবেন না। এছাড়াও নথি হিসেবে প্যান ব্যবহার করার জন্যও জরিমানা করা হতে পারে। আয়কর আইনের ধারা 272B-র অধীনে আপনাকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা হতে পারে।

    আরও পড়ুুন: মালদায় উদ্ধার ‘সোনার দুর্গা’ ঘিরে চলছে পুজো-অর্চনা, মূর্তি প্রশাসনকে দিতে নারাজ গ্রামবাসীরা

    উল্লেখ্য, অসম, জম্মু-কাশ্মীর এবং মেঘালয়ে বসবাসকারী নাগরিকদের আধারের সঙ্গে প্যান লিঙ্ক (Pan Aadhaar Link) করার প্রয়োজন নেই। যাঁদের বয়স ৮০ বছরের বেশি, তাঁদেরও এটা জরুরি নয়। জানা গিয়েছে, ৬১ কোটির মধ্যে আধার প্যান লিঙ্ক হয়েছে ৪৮ কোটি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Turkey: সোমের পর মঙ্গলেও ত্রাণ গেল ভূমিকম্প বিধ্বস্ত তুরস্কে, কী কী পাঠানো হল জানেন?   

    Turkey: সোমের পর মঙ্গলেও ত্রাণ গেল ভূমিকম্প বিধ্বস্ত তুরস্কে, কী কী পাঠানো হল জানেন?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূমিকম্পে (Earthquake) বিধ্বস্ত তুরস্ক (Turkey)। চলছে উদ্ধার কাজ। ধ্বংসস্তূপের ভিতর থেকে বের হচ্ছে একের পর এক লাশ। প্রবল ঠান্ডায় উদ্ধার কার্য চালাতে বেগ পেতে হচ্ছে উদ্ধারকারী দলকে। তুরস্কের এহেন বিপর্যয়ে পাশে দাঁড়িয়েছে ভারত। সোমবার তুরস্কে রওনা দেয় উদ্ধারকারী দলের প্রথম ব্যাচটি। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলাকারী দলের ওই ব্যাচটির সঙ্গে ছিল ত্রাণ সামগ্রী, ওষুধপত্র ও চিকিৎসার সরঞ্জাম। নিয়ে যাওয়া হয়েছে বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত ডগ স্কোয়াডও। সোমের পর মঙ্গলবারও গেল আরও একটি উদ্ধারকারী দল। ভূমিকম্পে আটকে পড়া মানুষ এবং লাশ উদ্ধারে নিয়োজিত সে দেশের উদ্ধারকারীদের সাহায্য করতেই গিয়েছে এই দল। প্রবল এই ভূমিকম্পে ইতিমধ্যেই মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৭ হাজার ৮০০র গন্ডি। এদিন তুরস্কে যে টিম পাঠানো হয়েছে, তার সঙ্গে রয়েছে একটি ভ্রাম্যমাণ হাসপাতাল, বিশেষজ্ঞ সার্চ ও রেসকিউ দল। দুটি মিলিটারি বিমানে করে তুরস্কে পাঠানো হয়ছে তাদের।

    ভূমিকম্প…

    সোমবার তুরস্ক (Turkey) ও সিরিয়া সীমান্ত ঘেঁষা অঞ্চলে ৩টি প্রবল ভূমিকম্পের জেরে মৃত্যু হয়েছে হাজার হাজার বাসিন্দার। হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়েছে অসংখ্য বাড়ি। ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়ে রয়েছেন অনেকেই। মূলত আগে তাঁদেরই উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। এক ট্যুইট-বার্তায় বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, ভারতীয় বিমানবাহিনীর দুটি বিমানে করে একটি ৩০ বেডের ভ্রাম্যমাণ হাসপাতাল পাঠানো হয়েছে। বিমান দুটি আদানায় পৌঁছেও গিয়েছে।

    আরও পড়ুুন: তুরস্ক ও সিরিয়ায় মৃত্যু মিছিল! ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ৮ হাজার পার

    জানা গিয়েছে, ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্সের প্রথম বিমানটিতে পাঠানো হয়েছে সার্চ ও রেসকিউ পার্সোনালদের, বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত ডগ স্কোয়াড, ড্রিলিং মেশিন, ত্রাণ সামগ্রী এবং ওষুধ। দ্বিতীয় বিমানটিতে পাঠানো হয়েছে সার্চ ও রেসকিউ ইক্যুইপমেন্ট, নিষ্কাশন সরঞ্জাম এবং গাড়ি।

    ভারতীয় সেনার আগ্রা ভিত্তিক ফিল্ড হসাপাতালের ৪৫ জন সদস্যকেও পাঠানো হয়েছে প্রথম ব্যাচে। এঁরাই গিয়ে স্থাপন করবেন ৩০ শয্যার হাসপাতাল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ওষুধ, জীবনদায়ী ওষু এবং অন্যান্য সরঞ্জাম পাঠানো হয়েছে সিরিয়ায়। ভূমিকম্পের জেরে সিরিয়ায়ও প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বিদেশমন্ত্রক ও স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে ওষুধ, জীবনদায়ী ওষুধ ও অন্যান্য সরঞ্জাম পাঠানো হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     
  • Repo Rate: ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, কত বাড়ল জানেন?

    Repo Rate: ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, কত বাড়ল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফের রেপো রেট (Repo Rate) বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI)। বুধবার দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস জানান, রেপো রেট ২৫ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে করা হচ্ছে ৬.৫ শতাংশ। প্রসঙ্গত, এ নিয়ে টানা ছ বার রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের মনিটরি পলিসি কমিটির বৈঠকে এনিয়ে আলোচনাও হয়েছে। ৬ সদস্যের কমিটির ৪ জনই রেপো রেট বৃদ্ধির পক্ষে মত দেন। তার পরেই রেপো রেট ২৫ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    রেপো রেট…

    গত ডিসেম্বরেই রেপো রেট (Repo Rate) ৩৫ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক। তার পর দু মাস কাটতে না কাটতেই ফের তা বাড়ানো হল। গত মে মাস থেকে এ নিয়ে ২২৫ বেসিস পয়েন্ট রেপো রেট বাড়াল দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক। দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস বলেন, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখতেই এই পদক্ষেপ করা হল। চলতি আর্থিক বর্ষ তথা ২০২২-২৩ সালে মুদ্রাস্ফীতির হার দাঁড়াবে ৬.৫ শতাংশ। তবে আগামী অর্থবর্ষে যদি বর্ষা ঠিকঠাক হয়, তাহলে মুদ্রাস্ফীতির হার ৫.৩ শতাংশের মধ্যে থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে।

    গত বছর ডিসেম্বরে মনিটরি পলিসি কমিটির বৈঠকের পর রেপো রেট (Repo Rate) ০.৩৫ শতাংশ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তার পর ফের ফেব্রুয়ারিতে মিলিত হয় মনিটরি পলিসি কমিটির। যদিও রিভার্স রেপো রেট ৩.৩৫ শতাংশই রয়েছে। উল্লেখ্য, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক যে হারে বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলিকে ঋণ দেয়, তাকে রেপো রেট বলা হয়। আবার বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলি যে হারে রিজার্ভ ব্যাঙ্ককে ঋণ দেয়, তাকে বলা হয় রিভার্স রেপো রেট। সাধারণত রেপো রেট বাড়লে তার সরাসরি প্রভাব এসে পড়ে ঋণ শোধের প্রক্রিয়ায়।

    আরও পড়ুুন: শ্রদ্ধার হাড় গ্রাইন্ডারে গুঁড়ো করে আফতাব! জানেন চার্জশিটে আর কী কী তথ্য উঠে এল?

    প্রসঙ্গত, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক গত মে মাস থেকে ছ বার বাড়িয়েছে রেপো রেট। সামগ্রিকভাবে এই সময়ের মধ্যে ২.৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রথমবার আরবিআই ৪ মে রেপো রেট ০.৪ শতাংশ বৃদ্ধি করে। এরপরে ৮ জুন ০.৫ শতাংশ, ৫ অগাস্ট ০.৫ শতাংশ, ৩০ সেপ্টেম্বর ০.৫ শতাংশ এবং ৭ ডিসেম্বর ০.৩৫ শতাংশ রেপো রেট বাড়িয়েছিল দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Milk Production: দুধ উৎপাদনে ভারত শীর্ষে, জানেন পরিমাণ কত?  

    Milk Production: দুধ উৎপাদনে ভারত শীর্ষে, জানেন পরিমাণ কত?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে শ্বেত বিপ্লব ঘটেছে আগেই। তার জেরে মিটেছে দুধের (Milk Production) প্রয়োজন। এবার জানা গেল সম্পূর্ণ এক ভিন্ন তথ্য। মঙ্গলবার লোকসভায় সেই তথ্য তুলে ধরলেন প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী পারষোত্তম রুপালা। এদিন তিনি জানিয়ে দিলেন, বিশ্বে দুধ উৎপাদনে ভারত রয়েছে সবার শীর্ষে। এই গ্রহের ২৪ শতাংশ দুধ উৎপাদিত হয় এ দেশে। তিনি জানান, ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশন কো-অপারেট স্ট্যাটিসটিক্যাল ডেটাবেসের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে দুগ্ধ উৎপাদনে ভারতের স্থান রয়েছে এক নম্বরে। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে বিশ্বের ২৪ শতাংশ দুধ উৎপাদন হয়েছে ভারতে।

    দুধ উৎপাদন…

    গত আট বছরে দেশে যে দুধ উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে, এদিন তাও জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, ২০১৪-১৫ থেকে ২০২১-২২ অর্থবর্ষ পর্যন্ত এ দেশে দুগ্ধ উৎপাদন (Milk Production) বেড়েছে ৫১ শতাংশ। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে ভারতে দুগ্ধ উৎপাদিত হয়েছে ২২ কোটি টন। দুগ্ধ চাষিদের দিকেও যে বর্তমান সরকারের নজর রয়েছে, এদিন লোকসভায় তাও জানান মন্ত্রী। তিনি জানান, প্রাণিপালন দফতর চাষিদের কল্যাণের কথা ভেবে নানা প্রকল্প হাতে নিয়েছে। ডেয়ারি সেক্টরে অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল চাষিদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে এই সব প্রকল্পে।

    কেবল দুধের উৎপাদন বাড়ালেই হবে না, উৎপাদিত দুধের গুণমানের দিকেও নজর দিতে হবে বলেও মনে করে সংশ্লিষ্ট মহল। সেজন্য ন্যাশনাল প্রোগ্রাম ফর ডেয়ারি ডেভেলপমেন্ট দুধের উৎপাদন, উৎপাদিত দুধের গুণমান, প্রক্রিয়াকরণ এবং বিপণনের দিকে বাড়তি নজর দিচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: জোর করে নাবালিকার অন্তর্বাস খুলে দেওয়া ধর্ষণের সমতুল্য! অভিমত কলকাতা হাইকোর্টের

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে চালু হয় ন্যাশনাল প্রোগ্রাম ফর ডেয়ারি ডেভেলপমেন্ট। ২০২১ সালে পুনর্বিন্যাস করা হয় ন্যাশনাল প্রোগ্রাম ফর ডেয়ারি ডেভেলপমেন্টের। দুধ (Milk Production) এবং দুগ্ধজাত সামগ্রীর গুণমাণ বজায় রাখতেই এটা করা হয়। প্রক্রিয়াকরণ, বিপণন ইত্যাদির দিকে বাড়তি নজর দেওয়াও লক্ষ্য ছিল ন্যাশনাল প্রোগ্রাম ফর ডেয়ারি ডেভেলপমেন্টের। মন্ত্রী বলেন, ন্যাশনাল লাইভস্টক মিশন, সাব-মিশন অফ ফিড অ্যান্ড ফড্ডার ডেভেলপমেন্ট একটি আলাদা প্রকল্প। ফিড ও ফড্ডারের উৎপাদন বাড়াতেই এটা করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • TET Scam: অ্যাপটিটিউড টেস্ট ছাড়া নিয়োগ কীভাবে? প্রশ্ন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    TET Scam: অ্যাপটিটিউড টেস্ট ছাড়া নিয়োগ কীভাবে? প্রশ্ন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ্যাপটিটিউড টেস্ট (Aptitude Test) হয়নি বলে অভিযোগ। তার পরেও দিব্যি হয়েছে নিয়োগ (TET Scam)। এ সংক্রান্ত একটি মামলায়্ সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রশ্ন, অ্যাপটিটিউড টেস্ট ছাড়া নিয়োগ কীভাবে?  ২০১৬ সালে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া অ্যাপটিটিউড টেস্ট ছাড়াই হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। এনিয়ে জানুয়ারি মাসে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন কয়েকজন পরীক্ষার্থী। এদিন ছিল ওই মামলার শুনানি। এর আগে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় পর্ষদের কাছে হলফনামা তলব করেন।

    হলফনামা…

    এদিন সেই হলফনামা জমা দেয় পর্ষদ। তার পরেই বিচারপতির প্রশ্ন, অ্যাপটিটিউড টেস্ট ছাড়া কীভাবে নিয়োগ?  দেড়-দু মিনিট সময়ের মধ্যে কীভাবে এক সঙ্গে ইন্টারভিউ ও অ্যাপটিটিউড টেস্ট হয়?  বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণ, পর্ষদের হলফনামায়ও অ্যাপটিটিউড টেস্টের সংজ্ঞা অনুযায়ী, ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোনও ইন্টারভিউ (TET Scam) নেওয়াই হয়নি। এদিন পর্ষদের তরফে ওই বছর প্রাথমিক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ইন্টারভিউ নেওয়া শিক্ষকদের নামের তালিকা পেশ করা হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: কেলেঙ্কারির পর্দা ফাঁস! নবম-দশমে শিক্ষক নিয়োগের জন্য নেওয়া হয়েছে ২০ লক্ষ টাকা!

    জানা গিয়েছে, ৫ হাজার ২১৬ প্রশিক্ষণহীনের চাকরি বেআইনিভাবে হয়েছে বলে অভিযোগ মামলাকারীদের। অ্যাকাডেমিক স্কোর কম, অথচ ইন্টারভিউ ও অ্যাপটিটিউড টেস্টে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি নম্বর দিয়ে চাকরি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। এদিকে, এদিন পর্ষদের তরফে ইন্টারভিউ (TET Scam) নেওয়া যে শিক্ষকদের নামের তালিকা হাইকোর্টে পেশ করা হয়েছে, সেই তালিকা থেকে প্রথম পর্যায়ে হাওড়া, হুগলি, উত্তর দিনাজপুর, কোচবিহার ও মুর্শিদাবাদের শিক্ষকদের তলব করলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। ২১ ফেব্রুয়ারি দুপুর ২টোয় তাঁদের আদালতের হাজিরা দিতে হবে।

    সূত্রের খবর, ইন্টারভিউ ও অ্যাপটিটিউড টেস্ট নেওয়া শিক্ষকদের কাছ থেকে নানা তথ্য জানতে চায় আদালত। শুধু তাই নয়, গোটা প্রশ্নোত্তর পর্বই হবে রুদ্ধদ্বার শুনানিতে। ধাপে ধাপে তলব করা হবে মামলাকারী চাকরিপ্রার্থীদেরও। দূরের জেলার ওই শিক্ষকদের রাহা খরচ বাবদ পর্ষদকে দিতে হবে দু হাজার করে টাকা। আর কাছের জেলার শিক্ষকদের দিতে হবে ৫০০ টাকা করে। এদিন পর্ষদকে এই নির্দেশও দিয়েছে হাইকোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Recruitment Scam: কুন্তলের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল এসএসসি-র আধিকারিকদের! তুলেছিলেন ১৯ কোটি টাকা?

    Recruitment Scam: কুন্তলের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল এসএসসি-র আধিকারিকদের! তুলেছিলেন ১৯ কোটি টাকা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি তৃণমূলের (TMC) যুব নেতা। অথচ কুন্তল ঘোষ নামের ওই নেতার সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিলেন স্কুল সার্ভিস কমিশনের (SSC) একাধিক আধিকারিক। এর আগে হুগলির ওই যুবনেতার হুগলি ও কলকাতার নিউটাউনের বাড়িতে তল্লাশি চালান তদন্তকারীরা। তখনই বাজেয়াপ্ত হয় বেশ কিছু কাগজ এবং পেন ড্রাইভ। ইডি সূত্রে খবর, সেই সব নথি থেকেই এসএসসির (Recruitment Scam) বেশ কয়েকজন আধিকারিকের নাম ও পরিচয় পাওয়া গিয়েছে।

    ইডি…

    ইডির আধিকারিকদের অনুমান, কুন্তল চাকরি প্রার্থীদের ভুয়ো ইন্টারভিউয়ের ব্যবস্থা করেছিলেন। তাঁদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল জাল জয়নিং লেটারও। অভিযোগ, নকল ইন্টারভিউয়ের ব্যবস্থা করা থেকে শুরু করেন ভুয়ো জয়েনিং লেটার তৈরি করতে কুন্তলকে সাহায্য করেছিলেন ওই আধিকারিকরা। তল্লাশি চালানোর সময় কুন্তলের বাড়ি থেকে বেশ কয়েকটি ওএমআর শিট উদ্ধার করেছিলেন তদন্তকারীরা। সেই সময় কুন্তল জানিয়েছিলেন, তথ্য জানার অধিকার আইনে ওই ওএমআর শিটগুলি পেয়েছিলেন তিনি। কুন্তলের এই দাবি অবশ্য বিশ্বাস করেননি তদন্তকারীরা। তাঁদের ধারণা, তদন্তের অভিমুখ ঘুরিয়ে দিতেই মিথ্যে তথ্য দিয়েছিলেন কুন্তল। ইডির আধিকারিকদের অনুমান, এসএসসির আধিকারিকদের সাহায্যেই ওএমআর শিটের মতো গুরুত্বপূর্ণ নথি পেয়েছিলেন তিনি। সেই কারণেই তাঁদেরও জেরা করা হবে।

    আরও পড়ুুন: ফের বাংলাদেশে আক্রান্ত সংখ্যালঘু হিন্দুরা, ১৪টি মন্দিরে ভাঙচুর, কী বলছে প্রশাসন?

    প্রসঙ্গত, শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারির (Recruitment Scam) ঘটনায় ইডির পাশাপাশি তদন্ত করছে সিবিআইও। সেই সময় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলের মুখ থেকে প্রথম শোনা যায় কুন্তলের নাম। তার পরেই কুন্তলকে নিজাম প্যালেসে ডেকে পাঠায় সিবিআই। পরে বেআইনি আর্থিক লেনদেনের ঘটনার তদন্তে নেমে কুন্তলকে গ্রেফতার করে ইডি। এদিকে, দুটি বেসরকারি ব্যাঙ্কের দুটি অ্যাকাউন্টে নগদ সাড়ে ৬ কোটি টাকা জমা পড়েছিল। পরে দ্রুত সেই টাকা সরিয়ে দেওয়া হয় বিভিন্ন ব্যাঙ্কের অনেকগুলি অ্যাকাউন্টে। নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় ধৃত কুন্তলকে জেরা করে এবং বিভিন্ন নথি খতিয়ে দেখে এমনটাই জেনেছেন ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা। আগাম পরিকল্পনা করেই দুর্নীতির টাকা বিভিন্ন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার (Recruitment Scam) করা হয়েছে বলে ধারণা তাঁদের। ইডি সূত্রে খবর, স্কুলে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নামে প্রায় ১৯ কোটি টাকা নেওয়ার কথা জেরায় স্বীকার করেছেন কুন্তল। নিজের শেয়ারটুকু রেখে সেই টাকা তিনি পাঠাতেন প্রভাবশালীদের কাছে। যেসব বাড়ি, ফ্ল্যাট কিংবা অফিস খুলে চাকরি প্রার্থী ও এজেন্টদের সঙ্গে বৈঠক করতেন কুন্তল, সেগুলির দিকেও নজর রয়েছে ইডির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Recruitment Scam: কেলেঙ্কারির পর্দা ফাঁস! নবম-দশমে শিক্ষক নিয়োগের জন্য নেওয়া হয়েছে ২০ লক্ষ টাকা!

    Recruitment Scam: কেলেঙ্কারির পর্দা ফাঁস! নবম-দশমে শিক্ষক নিয়োগের জন্য নেওয়া হয়েছে ২০ লক্ষ টাকা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে (Recruitment Scam) ইডির (ED) হাতে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের জন্য চাকরি প্রার্থীদের কাছ থেকে নেওয়া হয়েছে ২০ লক্ষ করে টাকা। একাদশ দ্বাদশ শ্রেণি কিংবা শিক্ষা দফতরের গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি পদে চাকরিপ্রার্থীদের জন্য ছিল আলাদা রেট। রেট চার্ট তৈরি করত নিয়োগ দুর্নীতি চক্রের চাঁইরা। নিয়োগ দুর্নীতির জন্য চক্রের মাথাদের তৈরি এহেন রেট চার্ট জেনে হতবাক ইডির আধিকারিকরাও। কেবল এঁদের থেকেই নয়, টাকা নেওয়া হয়েছে টেট পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকেও। তাঁদের কাছ থেকে পাঁচ-সাত লক্ষ করে টাকা নেওয়া হত বলেও জানা গিয়েছে। এই টাকা কখনও নগদে, কখনও আবার অনলাইনে পৌঁছাত এজেন্টদের কাছে। আপার প্রাইমারি চাকরি প্রার্থীদের জন্য নেওয়া হত ১০ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা। যাঁরা এক সঙ্গে টাকা দিতে পারতেন না, তাঁরা টাকা পাঠাতেন দফায় দফায়।

    ইডি…

    এদিকে, ইডির হাতে ধৃত হুগলির যুব নেতা কুন্তল ঘোষের দুটি অ্যাকাউন্ট থেকে উদ্ধার হওয়া সাড়ে ছ কোটি টাকা কতজনকে দেওয়া হয়েছে, তার তালিকাও হাতে এসেছে ইডির। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, ওই তালিকায় কয়েকজন প্রভাবশালীর নামও রয়েছে।  ইডি সূত্রে খবর, টেট দুর্নীতিতে (Recruitment Scam) নাম জড়িয়েছে কুন্তল ঘোষ, তাপস মণ্ডলদের। কিন্তু তার সঙ্গে প্রায় ৫০ কোটি টাকার যে লেনদেনের হিসেব মিলেছে, সেই বিপুল পরিমাণ টাকা তোলা হয়েছে আপার প্রাইমারি, নবম দশম, একাদশ দ্বাদশ ও স্কুলের গ্রুপ সি এবং ডি-র চাকরি প্রার্থীদের কাছ থেকে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘কীভাবে তদন্ত এগোবে রোজ বলে দিতে হবে কেন?’’ সিবিআইকে ফের ভর্ৎসনা হাইকোর্টের

    ইডির দাবি, যাঁরা টাকা দিয়েছেন, তাঁদের বেশিরভাগকেই চাকরির ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে। একজনের কাছ থেকে বিষয়টি শুনে অন্য চাকরি প্রার্থীরাও উৎসাহ নিয়ে এগিয়ে আসেন। ফলে এজেন্টদের মাধ্যমে পার্থ চট্টোপাধ্যায়, মানিক ভট্টাচার্য ও পার্থর ধৃত সঙ্গীদের কাছে পৌঁছে যেত সেই বিপুল পরিমাণ টাকা। চাঁইদের করা রেট চার্ট (Recruitment Scam) জানিয়ে দেওয়া হত চাকরি প্রার্থীদের। সেই মতো টাকা দিতেন চাকরি প্রার্থীরা। ওই টাকা কতজন প্রভাবশালীর কাছে পৌঁছেছিল, তা জানতে তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে ইডি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • West Bengal DA: বকেয়া ডিএ-র দাবিতে এবার চিঠি রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীকে, ডাক কর্মবিরতিরও

    West Bengal DA: বকেয়া ডিএ-র দাবিতে এবার চিঠি রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীকে, ডাক কর্মবিরতিরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বকেয়া ডিএ-র (West Bengal DA) দাবিতে ১০ দিন ধরে ধর্মতলায় ধর্নায় বসেছে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। তার পরেও সুরাহা না হওয়ায় এবার মঞ্চের তরফে চিঠি দেওয়া হল রাষ্ট্রপতি (President) ও প্রধানমন্ত্রীকে (Prime Minister)। শুধু তাই নয়, মঞ্চের তরফে চিঠি দেওয়া হয়েছে কেন্দ্র ও রাজ্যের সমস্ত ট্রেউ ইউনিয়ন, কর্মী ইউনিয়নকেও। ওই চিঠিতে লেখা হয়েছে, হাইকোর্ট ইতিমধ্যেই জানিয়েছে, এই ডিএ সরকারি কর্মীদের সাংবিধানিক অধিকার। তা যেন দিয়ে দেওয়া হয়। তার পরেও রাজ্য সরকার গড়িমসি করে চলেছে। নিয়োগে স্বচ্ছতার দাবিও তোলা হয়েছে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের তরফে।

    কর্মবিরতি…

    ইতিমধ্যেই মঞ্চের তরফে দু ঘণ্টার জন্য সমস্ত সরকারি দফতরে কর্মবিরতি পালন করা হয়েছে। ১৩ ফেব্রুয়ারি কর্মবিরতির ডাক দেওয়া হয়েছে মঞ্চের তরফে। তবে জরুরি পরিষেবা সচল রাখা হবে বলে জানানো হয়েছে। এর আগে ১ ফেব্রুয়ারি দু ঘণ্টার কর্মবিরতি পালিত হয়। পঞ্চায়েত নির্বাচনে কাজ না করার হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে মঞ্চের তরফে। এসবেও কাজ না হওয়ায় এবার রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করল মঞ্চ। প্রসঙ্গত, শহিদ মিনার ময়দানে ২৭ জানুয়ারি থেকে ধর্নায় বসেছে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। সরকারি কর্মী, আধা সরকারি কর্মী, শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী, ডাক্তার, নার্স, পুরসভার কর্মী সহ আদালতের কর্মী, পঞ্চায়েত কর্মী বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিনিধিত্ব করছে এরকম ২৮টি সংগঠনকে নিয়ে তৈরি হয়েছে এই মঞ্চ। যদিও পরে আরও একাধিক সরকারি কর্মী সংগঠনও যুক্ত হয়েছে এই মঞ্চে।

    আরও পড়ুুন: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের জন্য সুখবর, ফের বাড়ছে ৪ শতাংশ ডিএ, কবে থেকে জানেন?

    এদিকে আন্দোলন আরও জোরালো করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মঞ্চ (West Bengal DA)। ৭ ফেব্রুয়ারি সরকারি কর্মীদের ওই ধরনা মঞ্চে ডাকা হবে বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের। ৯ ফেব্রুয়ারি রাজ্যজুড়ে ‘দাবি ব্যাজ’ পরে ক্লাস নেবেন সরকারি স্কুলের শিক্ষকরা। ১০ ফেব্রুয়ারি শহিদ মিনারে হবে নাগরিক কনভেনশন। উপস্থিত থাকবেন বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। ১৩ ফেব্রুয়ারি পালিত হবে কর্মবিরতি। এদিকে, ডিএ (West Bengal DA) মামলায় সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা দিয়ে রাজ্য সরকার জানিয়েছে, হাইকোর্টের রায়ের বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। কর্মীদের বর্ধিত হারে ডিএ দিলে আর্থিক বিপর্যয় ঘটতে পারে। প্রসঙ্গত, তিন মাসের মধ্যে সরকারি কর্মীদের বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ। সিঙ্গল বেঞ্চেরে সেই রায় বহাল রাখে ডিভিশন বেঞ্চও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Union Budget: প্রকল্পের কাজ শেষ হলে তবেই টাকা পাবে রাজ্য, নয়া ভাবনার পথে মোদি সরকার

    Union Budget: প্রকল্পের কাজ শেষ হলে তবেই টাকা পাবে রাজ্য, নয়া ভাবনার পথে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে, ফেল কড়ি, মাখো তেল। একথার দিন বোধহয় ফুরোতে চলেছে। এবার যা দাঁড়াতে চলেছে, তা হল আগে তেল মাখাতে হবে, তার পরেই মিলবে কড়ি। হেঁয়ালি ছেড়ে এবার আসল কথায় আসা যাক। কেন্দ্র-রাজ্য (Center- State) যৌথ প্রকল্পে এতদিন পর্যন্ত কাজ শুরু হওয়ার পরে পরেই মিলত অর্থ। তবে পরে দেখা যেত কাজ পুরোপুরি শেষ হয়নি। অথচ টাকা খরচ হয়ে গিয়েছে। এই পদ্ধতিতে বদল আনার চিন্তাভাবনা করছে কেন্দ্র (Union Budget)। জানা গিয়েছে, জল জীবন মিশন, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা বা গ্রাম সড়ক যোজনার মতো যে সব কেন্দ্রীয় সাহায্যে চলা প্রকল্পে কেন্দ্র ও রাজ্য দুই সরকারই অর্থ খরচ করে, তার মধ্যে বাছাই করা কিছু প্রকল্পে এই ব্যবস্থা চালু করতে চাইছে মোদি সরকার। প্রথমে পরীক্ষামূলকভাবে হলেও, পরে তা হয়ে যাবে পাকাপাকি।

    বাজেট…

    ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট (Union Budget) পেশ করতে গিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ (nirmala sitharaman) বলেছিলেন, উন্নয়নের প্রয়োজনীয় অর্থ ঠিকভাবে খরচ করতে কিছু বাছাই করা প্রকল্পে অর্থ মঞ্জুরির পদ্ধতি পরীক্ষামূলকভাবে বদলানো হবে। কাজের অগ্রগতির বদলে কাজ শেষে ফল মেলার ভিত্তিতে টাকা দেওয়া হবে। কেন্দ্রের যুক্তি, এর ফলে রাজ্যগুলি যে কোনও প্রকল্পের সুফল মানুষের হাতে পৌঁছে দিতে উৎসাহিত হবে। দ্রুত কাজ শেষ হবে। কেন্দ্রের পাঠানো অর্থ খরচ না করে রাজ্যগুলি বসে থাকে। সেই সমস্যাও দূর হবে। কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রকের শীর্ষ সূত্রের ব্যাখ্যা, প্রাথমিকভাবে কাজ শুরুর জন্য রাজ্যকে পুঁজি হিসেবে কিছু অর্থ দেওয়া হবে। কিন্তু অধিকাংশ অর্থই মিলবে কাজের ফল মেলার পরে।

    আরও পড়ুুন: ‘ঈশ্বরের কাছে জাতি বর্ণের কোনও বিভেদ নেই’, রোহিদাসের জন্মবার্ষিকীতে বার্তা ভাগবতের

    এদিকে, কেন্দ্রীয় সরকার যে প্রকল্পের (Union Budget) যে নাম দেবে, তা কোনওভাবেই বদলানো যাবে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থসচিব। যে কোনও প্রকল্পে অর্থ পাওয়ার ক্ষেত্রে যোগ্যতা অর্জনের মূল শর্ত দুটি। এক কেন্দ্রীয় সরকার যে প্রকল্পের যে নাম দেবে, তা কোনওভাবেই বদলানো যাবে না। আর দুই, কেন্দ্রীয় সরকারের টাকা পাওয়ার জন্য ওই প্রকল্পের জন্য একটি নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। রাজ্যের অর্থও সেই অ্যাকাউন্টে যাবে। এর ফলে সেই অ্যাকাউন্টে কেন্দ্র ও রাজ্য দু পক্ষই নজরদারি করতে পারবে। কোনওভাবেই সেই অর্থ রাজ্য অন্য কোনও প্রয়োজনে খরচ করতে পারবে না। প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় অনেক প্রকল্পেরই নাম বদলে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। এক খাতের অন্য খাতে খরচ করার অভিযোগও রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Mohan Bhagwat: ‘ঈশ্বরের কাছে জাতি বর্ণের কোনও বিভেদ নেই’, রোহিদাসের জন্মবার্ষিকীতে বার্তা ভাগবতের

    Mohan Bhagwat: ‘ঈশ্বরের কাছে জাতি বর্ণের কোনও বিভেদ নেই’, রোহিদাসের জন্মবার্ষিকীতে বার্তা ভাগবতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঈশ্বরের (God) কাছে সকলের সমান কদর। জাতি বর্ণের কোনও বিভেদ নেই। সমাজে শ্রেণি তৈরি করেন পুরোরিতরাই, যা ভুল ছিল। কথাগুলি যিনি বললেন, তিনি আর কেউ নন স্বয়ং মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat), আরএসএস (RSS) প্রধান। রবিবার মুম্বইয়ের রবীন্দ্র নাট্য মন্দির মিলনায়তনে সাধক শিরোমণি রোহিদাসের ৬৪৭তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজন করা হয়েছিল এক অনুষ্ঠানের। এই অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের প্রধান মোহন ভাগবত। সেখানেই তিনি বলেন, ঈশ্বরের কাছে সকলের সমান কদর। জাতি বর্ণের কোনও বিভেদ নেই। সমাজে শ্রেণি তৈরি করেন পুরোরিতরাই, যা ভুল ছিল।

    ভাগবত উবাচ…

    সরসংঘ চালক বলেন, আমাদের সমাজের এই বিভেদের ফায়দা তোলে বহিঃশত্রুরা। সেই জন্যই বার বার আক্রমণ হয়েছে। বাইরে থেকে এসে আমাদের মধ্যেকার বিভেদকে কাজে লাগিয়ে ফায়দা তুলেছে কিছু মানুষ। ভাগবত বলেন, দেশের বিবেক এবং চেতনা সবই এক, শুধু মতামত ভিন্ন। অন্যান্য ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ ছাড়াই কোনও ব্যক্তির তাঁর নিজ ধর্ম পালন করা উচিত। তিনি বলেন, ধর্মীয় বার্তাগুলিকে পৌঁছে দেওয়ার পদ্ধতিগুলি ভিন্ন হলেও, বার্তাগুলি অভিন্ন।

    আরও পড়ুুন: “নোটার থেকেও কম ভোট পাবে তৃণমূল”, পিংলা সভা থেকে তৃণমূলকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    সরসংঘ চালক (Mohan Bhagwat) বলেন, যখন আমরা জীবিকা অর্জন করি, তখন সমাজের প্রতিও আমাদের একটা দায়বদ্ধতা থাকে। প্রতিটি কাজই সমাজের বৃহত্তর মঙ্গলের জন্য করা হয়। তাঁর প্রশ্ন, তাহলে কীভাবে কোনও কাজ বড়, কোনও কাজ ছোট হতে পারে? ভাগবত বলেন, আমাদের নির্মাতার কাছে আমরা সবাই সমান। কোনও জাতি বা সম্প্রদায় ভেদ নেই। এই পার্থক্যগুলি তৈরি করেছিলেন আমাদের পুরোহিতরা। এর পরেই তিনি বলেন, দেশের বিবেক এবং চেতনা সব একই, শুধু মতামত ভিন্ন।  

    রোহিদাস যে অনেক উঁচু দরের সাধক, এদিন তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন সংঘ প্রধান (Mohan Bhagwat)। তিনি বলেন, সাধক রোহিদাসের মর্যাদা তুলসীদাস, কবির এবং সুরদাসের চেয়েও বড়। তাই তাঁকে সাধক শিরোমণি বলা হয়। ভাগবত বলেন, তিনি (সাধক রোহিদাস) শাস্ত্রজ্ঞানে ব্রাহ্মণদের হারাতে পারেননি ঠিকই, তবে অনেকের হৃদয় স্পর্শ করতে পেরেছিলেন। সরসংঘ চালক বলেন, ধর্ম মানে শুধু পেট ভরানো নয়। নিজের কাজ করুন এবং আপনার ধর্ম মেনে তা করুন। সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করুন। তার উন্নতির জন্য কাজ করুন। এটাই ধর্মের মূল কথা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
LinkedIn
Share