Tag: Bengali news

Bengali news

  • Union Budget: ‘ঐতিহাসিক বাজেট’ নিয়ে জন দরবারে যাচ্ছে বিজেপি, জানুন বিশদে  

    Union Budget: ‘ঐতিহাসিক বাজেট’ নিয়ে জন দরবারে যাচ্ছে বিজেপি, জানুন বিশদে  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজেট (Union Budget) হয়েছে সাধারণ মানুষের কথা ভেবে। মোদি সরকারের (PM Modi) এটাই শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট। ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। তাই সেবার বাজেট পেশ হবে না, হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশ। তবে এবার কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman) যে বাজেট পেশ করেছেন, তাতে খুশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। এবারের বাজেটকে তিনি ঐতিহাসিক আখ্যা দিয়েছেন। সেই ঐতিহাসিক বাজেট নিয়ে এবার জনতার দরবারে হাজির হচ্ছে বিজেপি (BJP)। জানা গিয়েছে, বুধবার থেকে ১২ দিন ধরে দেশব্যাপী প্রচার শুরু করবে গেরুয়া শিবির।

    প্রচারে পদ্মশিবির…

    দলের একটি সূত্রের মতে, ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাজেট নিয়ে দেশব্যাপী প্রচার করবে পদ্ম শিবির। এ জন্য একটি কমিটি গঠন করেছেন বিজেপির জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। এই কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে বিহারের প্রাক্তন উপ-মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যসভার সাংসদ সুশীল কুমার মোদিকে। ৪ এবং ৫ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় সরকারের মন্ত্রী অফিসার এবং অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা দেশের বিভিন্ন রাজ্যের রাজধানী সহ ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে বাজেট নিয়ে একটি সম্মেলন করবেন। এর পাশাপাশি, বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রী, রাজ্য সভাপতি, মন্ত্রী, সাংসদ এবং বিধায়করা আগামী দু সপ্তাহ সারা দেশে সম্মেলন এবং জনসভা করবেন এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে বাজেট এবং এর সুবিধাগুলি নিয়ে আলোচনা করবেন।

    আরও পড়ুুন: “আমি অমৃতকাল বাজেটে বিশ্বাস করি”, বললেন শুভেন্দু, কী প্রতিক্রিয়া দিলীপ ঘোষের?

    বিজেপির তৈরি এই কমিটিতে দলের জাতীয় সাধারণ সম্পাদক সুনীল বনসল, কিষান মোর্চার সভাপতি রাজকুমার চাহার, বিজেপি যুব মোর্চার জাতীয় সভাপতি তেজস্বী সূর্য সহ বহু হেভিওয়েট নেতাকে সদস্য করা হয়েছে। সুশীল মোদির বিবৃতি অনুসারে, এই কমিটি দিল্লিতে দলের সদর দফতরে প্রথম বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ৪ থেকে ৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা, দলের সর্বভারতীয় পদাধিকারিরা সমস্ত রাজ্যের রাজধানী সহ ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। দেশের অর্থনীতি বিশেষজ্ঞরা বাজেট নিয়ে সম্মেলন করবেন।

    জানা গিয়েছে, প্রতিটি রাজ্যে এই কর্মসূচির জন্য ৪ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। ২ ফেব্রুয়ারি বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্য সভাপতি এবং বিরোধী দলের নেতারা সাংবাদিক সম্মেলন করবেন। সব জেলায় সম্মেলনের আয়োজন করা হবে। বাজেটের (Union Budget) বিষয়গুলি পৌঁছে দেওয়া হবে ব্লকস্তর পর্যন্ত জনগণের কাছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     
  • Union Budget: আবাস যোজনায় বরাদ্দ বৃদ্ধি বাজেটে, কত বাড়ল জানেন?  

    Union Budget: আবাস যোজনায় বরাদ্দ বৃদ্ধি বাজেটে, কত বাড়ল জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবাস যোজনায় (PM Awas Yojana) কেন্দ্রের বরাদ্দ টাকায় খয়রাতি করছে তৃণমূল (TMC) পরিচালিত রাজ্য সরকার। এমন অভিযোগ উঠেছে। আবাস যোজনায় ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগও উঠেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) নেতৃত্বাধীন সরকারের বিরুদ্ধে। কেবল বাংলা নয়, দেশের আরও কয়েকটি রাজ্যেও একই অভিযোগ উঠেছে। তা সত্ত্বেও সকলের মাথার ওপর পাকা ছাদের ব্যবস্থা করতে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় বরাদ্দ বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।

    বরাদ্দ বৃদ্ধি…

    বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে আগের বছরের তুলনায় ৬৬ শতাংশ বেশি। ফলে এই প্রকল্পে বাজেট (Union Budget) বেড়ে হয়েছে ৭৯ হাজার কোটি টাকারও বেশি। সীতারামন জানান, গরিব মানুষের মানোন্নয়নে মোদি সরকার সব সময় প্রস্তুত। আগামী কয়েক বছরে যাতে দেশের পিছিয়ে পড়া মানুষের জীবন উন্নত হয় সেই লক্ষ্যে কাজ করছে মোদি সরকার। সেই কারণেই প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় এই বরাদ্দ বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করা হয়েছে। ২০২২-২৩ আর্থিক বর্ষে প্রধানমন্ত্রী অবাস যোজনায় বরাদ্দ হয়েছিল ৪৮ হাজার কোটি টাকা।

    প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (Union Budget) প্রকল্পে যাঁদের স্থায়ী বাড়ি নেই, তাঁদের বাড়ি দেওয়া হয়। আবাস প্রকল্পের অধীনে তালিকা তৈরি করার সময় এটি দেখা হয় যে সুবিধাভোগীর কোনও মোটরচালিত দুই বা তিন চাকার গাড়ি নেই। এ ছাড়াও আরও বেশ কয়েকটি মানদণ্ডও নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, কারও কাছে ৫০ হাজার কিংবা তার বেশি টাকার কিষান ক্রেডিট কার্ড থাকলে তিনি প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পে বাড়ি পাবেন না। পরিবারে একজন সরকারি কর্মচারি থাকলেও, সেই পরিবারও এই প্রকল্পে বাড়ি পাবেন না। একটি পরিবারের কোনও সদস্য যদি প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করেন, তাহলে তিনিও আবাসন প্রকল্পে বাড়ি পাবেন না।

    আরও পড়ুুন: ‘ঐতিহাসিক বাজেট’! অমৃতকালের প্রথম বাজেটের প্রশংসায় পঞ্চমুখ প্রধানমন্ত্রী মোদি

    কোনও পরিবারে ফ্রিজ, ল্যান্ডলাইন সংযোগ থাকলে কিংবা আড়াই একর বা তার বেশি কৃষি জমি থাকলে, তাহলেও, তিনিও ওই প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন। জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত এই প্রকল্পে দেশের লক্ষাধিক মানুষ আবাসন পেয়েছেন। এই প্রকল্পে পাহাড়ি এলাকার বাসিন্দাদের বাড়ি তৈরির জন্য দেওয়া হয় এক লক্ষ ২০ হাজার টাকা, আর সমতল এলাকার বাসিন্দাদের দেওয়া হয় এক লক্ষ ৩০ হাজার টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘কয়লা ভাইপো কে? তাঁর পরিচয়ই বা কী?’, প্রশ্ন কলকাতা হাইকোর্টের

    Suvendu Adhikari: ‘কয়লা ভাইপো কে? তাঁর পরিচয়ই বা কী?’, প্রশ্ন কলকাতা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা ভাইপো কে? তাঁর পরিচয় কী? প্রশ্ন তুলল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। বুধবার বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) মামলার শুনানিতে বিচারপতি মৌসুমী ভট্টাচার্যের পর্যবেক্ষণ, যে ট্যুইটের কথা বলা হচ্ছে সেখানে ‘কয়লা ভাইপো’র কথা বলা হয়েছে! ইনি কে? মামলাকারী ট্যুইটে তো কারও নাম ব্যবহার করেননি। বিচারপতি ভট্টাচার্য বলেন, লেডি কিম! তিনি কে? কিম জন উং উত্তর কোরিয়ার শাসক বলে জানি। তাঁকেই কি বলা হয়েছে? না কি মজা ছিল?

    শুভেন্দু অধিকারী...

    গত বছর ১৩ নভেম্বর শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) করা কয়েকটি ট্যুইটকে কেন্দ্র করে তাঁকে শোকজ নোটিশ পাঠায় পশ্চিমবঙ্গ শিশু অধিকার রক্ষা কমিশন। নোটিশ পাঠানো হয় তিন বার। কমিশনের এই নোটিশ খারিজের আবেদনের প্রেক্ষিতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন বিরোধী দলেনতা। বুধবার এই মামলার শুনানিতে সওয়াল করেন শুভেন্দুর আইনজীবী। শুনানি চলাকালীন শুভেন্দুর আইনজীবী বলেন, শিল্পা দাস নামে এক মহিলা কমিশনে অভিযোগ করেছিলেন। তার ভিত্তিতে নোটিশ পাঠায় কমিশন।

    আরও পড়ুুন: সত্যকে লুকোতে আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে রাজ্য! মিড ডে মিল নিয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু

    বিচারপতি ভট্টাচার্যের প্রশ্ন, যিনি অভিযোগ করেছেন তাঁর সঙ্গে এই ট্যুইটের কী সম্পর্ক রয়েছে? তাঁর কি কোনও ক্ষতি বা স্বার্থ ক্ষুণ্ণ হয়েছে? কমিশনের আইনজীবী জানান, অভিযোগকারিণী একজন মা। বিরোধী দলনেতার ওই মন্তব্য শিশু অধিকার লঙ্ঘন করে! একটি শিশুর জন্মদিনের অনুষ্ঠানকে কটাক্ষ করার অভিযোগ রয়েছে। এর পরেই কমিশনের উদ্দেশে বিচারপতি ভট্টাচার্যের প্রশ্ন, যদি অভিযোগ সত্যি হয় তা হলে মামলকারীর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার কোনও ক্ষমতা আপনাদের রয়েছে? কমিশনের আইনজীবী জানান, অভিযোগের গুরুত্ব বুঝে অনুসন্ধান করা হয়। কমিশন নিজেও শুনানি করে। তার পর আইন অনুযায়ী ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে পাঠানো হতে পারে। এর পর কমিশনের আইনজীবী হলফনামা দিয়ে উত্তর দেওয়ার জন্য সময় চান। শুভেন্দুও (Suvendu Adhikari) এই বিষয়ে অতিরিক্ত হলফনামা জমা দিতে চান। বৃহস্পতিবার ফের এই মামলাটির শুনানির দিন ধার্য হয়।

    এদিকে, একদিন জেল হেফাজতে রাখার পর বুধবার ফের আসানসোল সিবিআই আদালতে পেশ করা হল লালা ঘনিষ্ঠ রত্নেশ ভার্মাকে। কয়লাকাণ্ডে অভিযুক্ত রত্নেশকে নিজেদের হেফাজতে পেতে চায় সিবিআই। এই মর্মে এদিন আদালতে আবেদন করা হবে সিবিআইয়ের পক্ষ থেকে। প্রসঙ্গত, দু বছর পলাতক থাকার পর আত্মসমর্পণ করেন রত্নেশ। কয়লা পাচার মামলায় মূল অভিযুক্ত অনুপ মাজি ওরফে লালা ঘনিষ্ঠ রত্নেশ মঙ্গলবার সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। আদালতের বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী তাঁর জামিন নাকচ করে একদিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Pakistan: ‘আমাদের তৈরি মুজাহিদিন এখন জঙ্গি হয়েছে’, স্বীকারোক্তি পাক অভ্যন্তরীণ মন্ত্রীর

    Pakistan: ‘আমাদের তৈরি মুজাহিদিন এখন জঙ্গি হয়েছে’, স্বীকারোক্তি পাক অভ্যন্তরীণ মন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুজাহিদিন তৈরির কোনও প্রয়োজন আমাদের ছিল না। আমরা মুজাহিদিন সৃষ্টি করেছিলাম। তারাই এখন জঙ্গি হয়েছে। কথাগুলি যিনি বললেন, তিনি আর কেউ নন, পাকিস্তানের (Pakistan) অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী রানা সানাউল্লাহ স্বয়ং। এবং বললেন পাক সংসদের উচ্চ কক্ষে। ঘটনার জন্য সানাউল্লাহ দুষছেন ইমরান খানের সরকারকে। তিনি বলেন, ইমরান খানের সরকার তেহেরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের কয়েকজনকে জেল থেকে মুক্ত করে দিয়েছিল। এদের প্রত্যেককে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।

    বিস্ফোরণ…

    গত সোমবার পেশোয়ারে পাক (Pakistan) পুলিশের সদর দফতর লাগোয়া মসজিদে বিস্ফোরণ ঘটে। ওই সময় এলাকায় অন্তত ৪০০ পুলিশ কর্মী উপস্থিত ছিলেন। নমাজ পড়ার সময় হওয়ায় আরও বহু পুলিশ কর্মী মসজিদে এসেছিলেন। বিস্ফোরণের অভিঘাতে ভেঙে পড়ে মসজিদের দেওয়াল। ধসে পড়ে মসজিদের ছাদও। খাইবার পাখতুনখোয়ার পুলিশ প্রধান মোজাজ্জম জাহ আনসারি বলেন, শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ১০ থেকে ১২ কেজি বিস্ফোরক বেঁধে অতিথির ছদ্মবেশে মসজিদে এসেছিলেন আত্মঘাতী জঙ্গি। নমাজ শুরু হতেই বিস্ফোরণ ঘটান তিনি। পাক পুলিশের দাবি, জঙ্গি দমন অভিযানে যাওয়া পুলিশ বাহিনীর মনোবল ভাঙতেই বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে মসজিদে। পেশোয়ার পুলিশের প্রধান মহম্মদ ইজাজ খান বলেন, জঙ্গি দমন কার্যকলাপে আমরা প্রথম সারিতে রয়েছি। এই জন্যই আমাদের নিশানা করা হল। উদ্দেশ্য ছিল, বাহিনীর মনোবল ভেঙে দেওয়া।

    আরও পড়ুুন: এ কোন সংস্কৃতি! সুকান্ত-সুভাষকে কুরুচিকর আক্রমণ তৃণমূলের, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী (Pakistan) ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিকে জানান, মৃতদের মধ্যে ৯৭ জনই পুলিশ আধিকারিক। বাকি তিনজন সাধারণ মানুষ। আহত ২৭ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তিনি স্বীকার করেছেন, টিটিপি, আগে যে সংগঠন তেহেরিক-ই-তালিবান-ই পাকিস্তান একটি ছাতার মতো, যার তলায় রয়েছে একাধিক ইসলামিস্ট সশস্ত্র জঙ্গি গোষ্ঠী। এরাই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে সক্রিয় রয়েছে। এরা অস্ত্র সমর্পণ করে আইনের কাছে আত্মসমর্পণ করবে, এটা ভাবাই ভুল ছিল।

    প্রসঙ্গত, পেশোয়ারের ওই মসজিদে বিস্ফোরণের পর টিটিপির একটি অংশ ঘটনার দায় স্বীকার করেছিল। যদিও কয়েক ঘণ্টা পরেই টিটিপির মুখপাত্র ট্যুইটবার্তায় জানান, মসজিদে আক্রমণের কোনও উদ্দেশ্য তাঁদের ছিল না। পাকিস্তানের (Pakistan) প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ বলেন, যাঁরা পাকিস্তানকে রক্ষা করছিলেন, জঙ্গিরা তাঁদেরই টার্গেট করল!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • Arup Chakraborty: এ কোন সংস্কৃতি! সুকান্ত-সুভাষকে কুরুচিকর আক্রমণ তৃণমূলের, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    Arup Chakraborty: এ কোন সংস্কৃতি! সুকান্ত-সুভাষকে কুরুচিকর আক্রমণ তৃণমূলের, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুকান্তবাবু শুনে রাখুন, তৃণমূল কর্মীরা যেদিন হাত তুলবে, সেদিন আপনাদের জায়গা হবে হাসপাতালে। প্রকাশ্য সভায় এই ভাষায়ই বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে (Sukanta Majumder) হুমকি দিলেন বাঁকুড়ার তালডাংরার বিধায়ক তৃণমূলের (TMC) অরূপ চক্রবর্তী (Arup Chakraborty)। সোমবার নিজের বিধানসভা কেন্দ্রে দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচিতে গিয়েছিলেন অরূপ। পরে যোগ দেন প্রকাশ্য সভায়। সেই সভা থেকেই হুমকি দেন রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপির সুকান্ত মজুমদারকে। ঘটনায় সমালোচনার ঝড় বয়ে গিয়েছে রাজ্যজুড়ে। রাজনৈতিক মহলের মতে, হুমকি দিয়ে বিরোধীদের দমিয়ে রাখার বাম জমানার সেই ট্র্যাডিশন চলছে তৃণমূল জমানায়ও।

    সুরক্ষা কবচ কর্মসূচি…

    সোমবার বিকেলে নিজের বিধানসভা কেন্দ্রে দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছিলেন অরূপ (Arup Chakraborty)। তিনি বলেন, সুকান্তবাবুকে আমি বলি, আপনি অধ্যাপক, আপনি বাংলায় অশান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছেন। আপনি আপনাদের কর্মীদের উসকানি দিচ্ছেন। আপনি আগুনে ঘি ঢালছেন। এর পরেই তিনি বলেন, সুকান্তবাবু শুনে রাখুন, তৃণমূল কর্মীরা যেদিন হাত তুলবে, সেদিন আপনাদের জায়গা হবে হাসপাতালে।  

    এদিন সভা শেষে স্বপক্ষ সমর্থন করতে গিয়ে অরূপ বলেন, সুকান্তবাবুকে সংযত হওয়ার জন্য সতর্ক করা হল। আপনি নিজে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে ঘুরে বেড়িয়ে কর্মীদের লেলিয়ে দিচ্ছেন। বাংলায় অশান্তি হলে আপনাদের দেখা পাওয়া যাবে না। রাজ্য সরকারকেই তা সামলাতে হবে। অতি সম্প্রতি অরূপের (Arup Chakraborty) বিরুদ্ধে একাধিকবার প্ররোচনামূলক বক্তব্য রাখার অভিযোগ উঠেছে। গত সপ্তাহে আবাস যোজনা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে বিডিওকে নিশানা করেন তিনি। তার আগেও একবার বিজেপির বিরুদ্ধে প্ররোচনামূলক বক্তব্য রাখতে শোনা গিয়েছিল তাঁকে। তার পরেও অবশ্য অরূপ রয়েছেন বহাল তবিয়তে। কোনও পদক্ষেপ করেনি তাঁর দল। ওই মঞ্চেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে তৃণমূলের ইন্দপুর ব্লক সভাপতি রেজাউল খাঁ নিশানা করেন  সাংসদ বিজেপির সুভাষ সরকারকে। তিনি বলেন, আপনি যদি কোথাও যান সেখানের জনগণ আপনার প্যান্ট খুলে নেবে।

    আরও পড়ুুন: ত্রিপুরা বিধানসভায় অর্ধেক আসনে লড়বে তৃণমূল, ‘পর্যটক’ বলে কটাক্ষ বিজেপির

    তৃণমূল নেতা অরূপের এই মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছে বিজেপি। পদ্ম নেতা রাহুল সিনহা বলেন, পুলিশকে পকেটে পুরে এই ধরণের বক্তব্য রাখা সহজ। পনের মিনিটের জন্য পুলিশকে সরিয়ে দিন, তার পর বোঝা যাবে অরূপবাবুদের পাশে কটা লোক আছে। তিনি বলেন, এভাবে পঞ্চায়েত ভোটের আগে বিজেপি কর্মীদের বিরুদ্ধে হিংসায় কার্যত উসকানি দিচ্ছেন তৃণমূলের নেতারা। দোরগোড়ার পঞ্চায়েত নির্বাচন। ওয়াকিবহালের মতে, সেই কারণেই বিরোধীদের চমকে, ধমকে এক তরফা ম্যাচ বের করতে চাইছে তৃণমূল। সেই কারণেই বিরোধীদের হুমকি দিচ্ছেন অরূপের (Arup Chakraborty) মতো পুলিশ পরিবৃত শাসক দলের নেতারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Amartya Sen: অমর্ত্যর বাড়ি সম্পর্কিত যে কাগজ মমতা দেখাচ্ছেন, তা অপ্রাসঙ্গিক, সাফ জানালেন উপাচার্য

    Amartya Sen: অমর্ত্যর বাড়ি সম্পর্কিত যে কাগজ মমতা দেখাচ্ছেন, তা অপ্রাসঙ্গিক, সাফ জানালেন উপাচার্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনের (Amartya Sen) বাড়ি সম্পর্কিত যে কাগজ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) দেখাচ্ছেন, তা প্রাসঙ্গিক নয়। মঙ্গলবার এই দাবি করলেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় (Visva Bharati) কর্তৃপক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী বলেন, যে নথিপত্র মুখ্যমন্ত্রী দিয়েছেন, তা ভুল। কারণ এই জমিটা তাঁর বাবা আশুতোষ সেনের নামে। লিজ হোল্ড জমি কখনও যিনি গত হয়েছেন তাঁর নামে ট্রান্সফার হয় না। যে তথ্যটা মুখ্যমন্ত্রীর স্তাবকেরা তাঁকে দেয়নি।

    উপাচার্য বলেন…

    উপাচার্য বলেন, জমির মিউটেশন হয় ২০০৬ সালে। জমিটির মিউটেশন বাবদ ও প্রতি বিঘায় কর বাবদ রাজ্যকে দিয়েছেন ১৮ হাজার ৯৪০ টাকা। ৩৩ ডেসিমেলে এক বিঘা। যদি অমর্ত্য সেনের কাছে সেই জমিটা থাকতো, তাহলে উনি ১৩৮ ডেসিমেলের কর দিতেন। কিন্তু উনি তা দেননি। তাই উনি ভাল করে জানতেন যে ওঁর কতটা জমি রয়েছে। ২০০৬ সালে জমিটা ট্রান্সফার হয়। তখন সেই ডকুমেন্ট আমরা রাজ্য সরকারকে পাঠিয়ে দিই। উপাচার্য বলেন, গতকাল মুখ্যমন্ত্রী যে ডকুমেন্ট দেখিয়েছেন, সেখানে কোথায় অমর্ত্য সেনের নাম রয়েছে? সবটাই আছে আশুতোষ সেনের নামে। অমর্ত্য সেন আশুতোষ সেনের উত্তরাধিকার হওয়ার জন্য সেই জমিটা পেয়েছেন। জানি না মুখ্যমন্ত্রী কী করে বলছেন জমিটা অমর্ত্য সেনের নামে আছে? সরকারের সব তথ্য ভুল। জমিটা কিন্তু আমাদের। রাজ্য বলছে জমিটা ল্যান্ড ব্যাঙ্ক থেকে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু জমিটা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কিনেছিলেন।

    আরও পড়ুুন: ‘সবার আগে দেশ, সব থেকে আগে দেশবাসী’, বাজেট প্রসঙ্গে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    বিশ্বভারতীর উপাচার্য জানান, তাঁদের কাছে যে নথি রয়েছে, তাতে অমর্ত্য সেনের ১.২৫ একর জমিই রয়ছে। তিনি বলেন, অমর্ত্য সেনের কোনও অপমান হোক, সেটা চাই না। কারণ তিনি এখনও পর্যন্ত আলোচনায় বসে সমস্যা মিটিয়ে নেওয়ার জন্য আবেদন করেছেন। উপাচার্য বলেন, সরকার পক্ষ, প্রশাসনের লোকজন থাকুন। বিশ্বভারতীর লোকজনও থাকুন। সবার উপস্থিতিতে জমির মাপজোক করা হোক। উপাচার্যের দাবি, বিশ্বভারতীর বিপুল পরিমাণ জমি দখল হয়ে গিয়েছে। নিয়ম মেনে সেগুলি উদ্ধারের চেষ্টাই তিনি করছেন বলে দাবি উপাচার্যের। সেই কারণেই উপাচার্য চান, ওই জমি ফিরিয়ে দিয়ে অন্যদের বার্তা দিন অমর্ত্য (Amartya Sen)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Asaram Bapu: শিষ্যাকে ধর্ষণ! যাবজ্জীবন সাজা স্বঘোষিত ধর্মগুরু আসারাম বাপুকে, দিতে হবে জরিমানাও

    Asaram Bapu: শিষ্যাকে ধর্ষণ! যাবজ্জীবন সাজা স্বঘোষিত ধর্মগুরু আসারাম বাপুকে, দিতে হবে জরিমানাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত হলেন স্বঘোষিত ধর্মগুরু আসারাম বাপু। ৫০ হাজার টাকা জরিমানাও দিতে হবে তাঁকে। অশীতিপর আসারামকে এদিন কারাবাসের সাজা শোনান দায়রা আদালতের বিচারক ডি কে সোনি। আদালত জানিয়েছে, দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তি অপরাধে অভ্যস্ত। ফলে যাবজ্জীবন সাজাই তাঁর উপযুক্ত শাস্তি। শিষ্যাকে ধর্ষণের ঘটনায় সোমবার আসারাম বাপুকে (Asaram Bapu) দোষী সাব্যস্ত করেছিল গুজরাটের (Gujarat) গান্ধীনগরের নিম্ন আদালত।

    শিষ্যাকে ধর্ষণ…

    ২০১৩ সালে সুরাটে তিনি ওই শিষ্যাকে ধর্ষণ করেন। এই মামলায় আসারামের ছেলে নারায়ণ সাঁইও অন্যতম অভিযুক্ত। অভিযুক্ত হিসেবে দেখানো হয়েছিল আসারামের স্ত্রী, মেয়ে এবং চার মহিলা শিষ্যকেও। যদিও আদালত সবাইকেই খালাস করে দিয়েছে। স্বঘোষিত ধর্মগুরু আসারাম বর্তমানে যোধপুর জেলে বন্দি। মঙ্গলবার হয় সাজা ঘোষণা। এই মামলার সাজা ঘোষণাকে কেন্দ্র করে নতুন করে যাতে কোনও অশান্তি না হয়, সেজন্য সতর্ক গুজরাটের পুলিশ প্রশাসন। আদালত থেকে শুরু করে সর্বত্র রয়েছে কড়া সুরক্ষার বলয়।

    আশ্রমে শিষ্যাকে ধর্ষণে সোমবারই দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন আশারাম (Asaram Bapu)। তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়েছিল আমদাবাদের চাঁদখেরা থানায়। এফআইআরে বলা হয়েছিল, ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ওই শিষ্যাকে একাধিকবার ধর্ষণ করেছিলেন আসারাম। আমদাবাদ শহরের উপকণ্ঠে তাঁরই আশ্রমে থাকতেন নির্যাতিতা। সোমবার সরকারি আইনজীবী বলেন, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৬ ২ (সি) ধর্ষণ, ৩৭৭ (অস্বাভাবিক অপরাধ) ধারায় আসারামকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। বেআইনিভাবে আটকে রাখার অভিযোগেও দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: ‘৩৭০ ধারা থেকে তিন তালাক বাতিল…, আমার সরকার নির্ভীক সরকার’, বললেন রাষ্ট্রপতি

    এদিকে, অন্য একটি ধর্ষণের মামলায় যাবজ্জীবন হয়েছে আসারামের। বর্তমানে তিনি যোধপুর জেলে বন্দি। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসে আসারাম সহ আটজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা দায়ের করেন সুরাটের এক মহিলা। অভিযোগ করেন, তাঁকে জোর করে আশ্রমে আটকেও রাখা হয়েছিল। ২০১৪ সালের জুলাই মাসে চার্জশিট পেশ করে পুলিশ। বিচার চলাকালীন এক অভিযুক্ত মারা গিয়েছেন। এবার আসারামকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। এদিকে, ধর্ষণ এবং খুন সহ নানা অপরাধমূলক কাজে যুক্ত থাকার অভিযোগে জেলবন্দি আর এক ধর্মগুরু রামরহিমকে ফের প্যারোলে মুক্তি দিয়েছে হরিয়ানা প্রশাসন। চোদ্দ মাসের মাথায় এ নিয়ে চারবার মুক্তি পেলেন এই ধর্মগুরু।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Budget 2023: রাত পোহালেই বাজেট, বুধবার ১১টায় সংসদে পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা

    Budget 2023: রাত পোহালেই বাজেট, বুধবার ১১টায় সংসদে পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই ১ ফেব্রুয়ারি। বাজেট (Budget 2023) পেশের দিন। নরেন্দ্র মোদি সরকারের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ হবে এদিন। বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। আগামী বছর রয়েছে সাধারণ নির্বাচন। তাই সেবার পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ হবে না। হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশ। এবারও ভারতে তৈরি ট্যাবলেটে করে বাজেট পেশ করেন নির্মলা। সকাল এগারোটায় বাজেট পেশ করবেন তিনি।

    ভারতীয় অর্থনীতির বৃদ্ধির হার…

    এদিকে, সামান্য কমলেও ২০২৩ সালেও স্থিতিশীলই থাকবে ভারতীয় অর্থনীতির বৃদ্ধির হার। অন্তত এমনই পূর্বাভাস আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডারের। আইএমএফের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে ভারতের বৃদ্ধির হার ৬.১ শতাংশ হতে পারে। ২০২৩ সালের মার্চ মাসে শেষ হতে চলা অর্থবর্ষে ভারতের বৃদ্ধির হার ৬.৮ শতাংশ থাকবে বলে অক্টোবর মাসেই জানিয়ে দিয়েছিল আইএমএফ। তাতে দেখা যাচ্ছে, ২০২৩ সালে বিশ্বজুড়েই আর্থিক বৃদ্ধির হার ৩.৪ শতাংশ থেকে কমে ২.৯ শতাংশ হতে পারে। ২০২৪ সালে তা বেড়ে ৩.১ শতাংশ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    আরও পড়ুুন: বিপুল জনসমাগম! নেতাইয়ের সভা থেকে মমতা-অভিষককে আক্রমণ শুভেন্দুর

    আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের প্রধান অর্থনীতিবিদ ও গবেষণা বিভাগের ডিরেক্টর পিয়ের-অলিভার গুরিঞ্চাস জানান, গত অক্টোবর মাসে আমরা ভারতের জন্য যে পূর্বাভাস দিয়েছিলাম তা কার্যত অপরিবর্তিতই রয়েছে। বর্তমান অর্থবর্ষে ভারতের বৃদ্ধির হার ৬.৮ শতাংশই থাকবে। ২০২৩ সালে ভারতের বৃদ্ধির গতি সামান্য হ্রাস পেয়ে ৬.১ শতাংশ হতে পারে বলে অনুমান। তবে আইএমএফের শীর্ষ কর্তা জানান, ২০২৪ সালে ফের ভারতের বৃদ্ধির হার ৬.৮ শতাংশে পৌঁছাবে।

    আইএমএফের মুখ্য অর্থনীতিবিদ গুরিঞ্চাস অবশ্য গোটা বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলির জন্যই আশার কথা শুনিয়েছেন। তাঁর কথায়, আর্থিক মন্দার গ্রাস থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসছে ছোট অর্থনীতির বিভিন্ন দেশ। পাশাপাশি, ২০২৩ সালে গোটা বিশ্বের আর্থিক বৃদ্ধির ৫০ শতাংশই নির্ভর করবে ভারত ও চিনের ওপরে। তুলনায় আমেরিকা ও ইউরোপের ভূমিকা থাকবে কমবেশি দশ শতাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

     

  • RSS: মুসলমান ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে ফের বৈঠকে বসতে চলেছে আরএসএস, কেন জানেন?

    RSS: মুসলমান ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে ফের বৈঠকে বসতে চলেছে আরএসএস, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগলটা খুলে দিয়েছিলেন সরসংঘ চালক মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। মুসলিম সম্প্রদায়ের দিকে বাড়িয়ে দিয়েছিলেন আলোচনার হাত। এবার হিন্দু মুসলিম আরও কাছাকাছি আসতে চলেছে। এবং অবশ্যই এর যাবতীয় কৃতিত্ব আরএসএস (RSS) নেতৃত্বের। জানা গিয়েছে, কিছু দিনের মধ্যেই মুসলিম ধর্মীয় নেতাদের (Muslim Spiritual Leaders) সঙ্গে কথা বলতে চলেছেন আরএসএসের শীর্ষ নেতৃত্ব। দেওবন্দ এবং বেরেইলির মুসলিম ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলবেন তাঁরা। নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে আরএসএস এবং মুসলিম ধর্মীয় নেতাদের। তবে আরএসএস এবং মুসলিম নেতাদের মধ্যে এই বৈঠক কবে এবং কোথায় হবে, তার নির্ঘণ্ট এখনও ঠিক হয়নি। কেরলেও হবে এমন একটি বৈঠক। ওই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন মুসলিম সম্প্রদায়ের বর্ষীয়ান ধর্মীয় নেতারা।

    আরএসএস…

    চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি আরএসএসের (RSS) কয়েকজন সদস্য মুসলিম সম্প্রদায়ের ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। তখনই কথা প্রসঙ্গে নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হয় হিন্দু মুসলমান দুই সম্প্রদায়ের নেতাদের মধ্যে। সূত্রের খবর, এর মধ্যে যেমন ছিল কাশী এবং মথুরার মন্দির ইস্যু, তেমনি ছিল ঘৃণা ভাষণও। মহল্লায় থাকা পিছিয়ে পড়া মুসলমানদের কথাও উঠে এসেছিন ওই আলোচনায়। প্রসঙ্গত, গত বছরের অগাস্ট মাসের ২২ তারিখে মুসলিম সম্প্রদায়ের পাঁচজন বিশিষ্ট সদস্যের সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলেন সংঘ প্রধান মোহন ভাগবত। তার রেশ ধরেই শুরু হবে এবারের বৈঠক। অগাস্ট মাসের ওই বৈঠক হয়েছিল দিল্লির ভূতপূর্ব লেফটেন্যান্ট গভর্নর নাজিব জংয়ের বাসভবনে।

    আরও পড়ুুন: পাক-অধিকৃত কাশ্মীর আমাদের, ফের আমাদের হওয়া উচিত, দাবি আরএসএস নেতার

    আরএসএসের তরফে ওই বৈঠকে ভাগবত ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণ গোপাল, রাম লাল এবং ইন্দ্রেশ কুমার। বৈঠকে দু পক্ষই কাশী এবং মথুরার মন্দির ‘বিতর্কে’র সমাধান কোন পথে করা যায়, তা নিয়ে কথাবার্তা বলেছিলেন। বৈঠকে জামাত ই ইসলামি হিন্দ, জমায়েত উলেমা ই হিন্দের প্রতিনিধিরাও ছিলেন। ছিলেন আজমেঢ় দরগার সলমন চিস্তিও। সেই বৈঠকেই দু তরফে স্বীকার করা হয়েছিল সমস্যার সমাধানে আরও আলোচনা চালিয়ে যাওয়া প্রয়োজন। সেই সূত্রেই ফের আলোচনার গোলটেবিলে বসছেন আরএসএস (RSS) এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের নেতারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

     

  • Draupadi Murmu: ‘৩৭০ ধারা থেকে তিন তালাক বাতিল…, আমার সরকার নির্ভীক সরকার’, বললেন রাষ্ট্রপতি

    Draupadi Murmu: ‘৩৭০ ধারা থেকে তিন তালাক বাতিল…, আমার সরকার নির্ভীক সরকার’, বললেন রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সার্জিক্যাল স্ট্রাইক থেকে সন্ত্রাসবাদ দমনে কড়া পদক্ষেপ, লাইন অফ কন্ট্রোল থেকে লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোল, ৩৭০ ধারা থেকে তিন তালাক বাতিল, এসব কাজ করে আমার সরকার পরিচিত হয়েছে নির্ভীক সরকার হিসেবে। মঙ্গলবার বাজেট অধিবেশনের শুরুতে সংসদে ভাষণ দিতে গিয়ে এ কথাই বললেন রাষ্ট্রপতি (President) দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। গোটা বিশ্ব ভারতের (India) দিকে তাকিয়ে রয়েছে বলেও জানান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য এমন এক ভারত তৈরি করা যেখানে মানুষ প্রকৃত অর্থেই আত্মনির্ভর হবেন।

    রাষ্ট্রপতি উবাচ…

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু বলেন, আজ দেশে একটি স্থায়ী, নির্ভীক সরকার রয়েছে। যা বড় স্বপ্ন পূরণের ক্ষেত্রে সহায়ক। কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদ, তিন তালাক রদের মতো সিদ্ধান্তের প্রসঙ্গ টেনে রাষ্ট্রপতি বলেন, আমার সরকার বড় সিদ্ধান্ত নিতে অকারণ কালক্ষেপ করেনি। তিনি বলেন, সব চেয়ে বড় বদল এসেছে প্রতিটি ভারতীয়ের মানসিকতায়। তাঁরা আজ আত্মবিশ্বাসে টগবগ করে ফুটছেন। রাষ্ট্রপতি বলেন, এই কারণেই ভারত সম্পর্কে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মূল্যায়নও বদলে গিয়েছে। রাষ্ট্রপতি বলেন, বর্তমান ভারত আত্মবিশ্বাসী। দেশকে এক নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখে সারা বিশ্ব। আন্তর্জাতিক সমস্যার সমাধানও করছে ভারত। তিনি বলেন, নির্ভয় ও শক্তিশালী সরকারের হাত ধরেই নতুন স্বপ্ন দেখছে ভারত। সমস্যা মেটাতে শর্টকার্ট নয়, স্থায়ী সমাধান করেছে এই সরকার।

    আরও পড়ুুন: অযোধ্যায় রামলালার বিগ্রহ তৈরির পাথর আসছে নেপাল থেকে! জানেন এই শীলার মাহাত্ম্য?

    রাষ্ট্রপতি বলেন, কোভিডের সময় সারা বিশ্ব যেখানে সংকটের মধ্যে পড়েছে কিন্তু ভারত এই সমস্যার মোকাবিলায় অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে। বিশ্বব্যাপী দারিদ্রের মধ্যেও দেশবাসীর হাতে ২৭ লক্ষ কোটি টাকা তুলে দেওয়া হয়েছে, যেন অতিমারির সময় তাঁদের খাদ্য সংকটে পড়তে না হয়। তিনি (Draupadi Murmu) বলেন, সম্পূর্ণ দুর্নীতিমুক্তভাবে গোটা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে। ২০৪৭ সালের মধ্যে এই সরকার দারিদ্রমুক্ত ভারত গড়বে বলেও জানান রাষ্ট্রপতি। গত ন বছরে একাধিক ক্ষেত্রে উন্নয়নমূলক কাজের মাধ্যমে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে ভারত উঠে এসেছে বলেও জানান তিনি। রাষ্ট্রপতি বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা গিয়েছে। ওই দেশগুলি নানা সমস্যায় জর্জরিত। কিন্তু আমার সরকার দেশবাসী স্বার্থে এমন সব সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারত ভাল জায়গায় রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

LinkedIn
Share