Tag: Bengali news

Bengali news

  • S Jaishankar: জয়শঙ্করের মুখে প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী প্রশস্তি, কেন জানেন?  

    S Jaishankar: জয়শঙ্করের মুখে প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী প্রশস্তি, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর (Atal Behari Bajpayee) ভূয়সী প্রশংসা করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। ১৯৯৮ সালে নিউক্লিয়ার টেস্টের (Nuclear Test) পর বাজপেয়ী কীভাবে নিজস্ব কৌশলে কূটনৈতিক সমস্যার সমাধান করেছিলেন, এদিন তা-ই মনে করিয়ে দেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। জয়শঙ্কর মনে করিয়ে দেন, ওই নিউক্লিয়ার টেস্টের পর দু বছরের মধ্যেই বিশ্বের প্রধান দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করে ফেলেছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী।

    অটল বিহারী বাজপেয়ী…

    নয়াদিল্লিতে অটল বিহারী বাজপেয়ী স্মারক বক্তৃতায় যোগ দিয়েছিলেন জয়শঙ্কর। তাঁর আগে বলতে উঠেছিলেন সিঙ্গাপুরে ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত বিলাহারি কৌশিকান। তাঁর পরে বক্তৃতা দিতে উঠে জয়শঙ্কর অটল বিহারী বাজপেয়ীর অকুণ্ঠ প্রশংসা করেন। তিনি জানান বাজপেয়ী বিদেশমন্ত্রী হিসেবেও সফল। আমেরিকা ও রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের গাঁটছড়া শক্ত করতে তাঁর কী ভূমিকা ছিল, তাও মনে করিয়ে দেন। বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর বলেন, পারস্পরিক শ্রদ্ধা, পারস্পরিক সংবেদনশীলতা এবং পারস্পারিক স্বার্থের যে মৌলিক বিষয়গুলি নিয়ে এখন চিনের সঙ্গে কথা হচ্ছে, তার সিংহভাগ কৃতিত্ব অটল বিহারী বাজপেয়ীর।

    আরও পড়ুুন: মঙ্গলে কুন্তল-তাপসকে বসিয়ে মুখোমুখি জেরা! নীলাদ্রির ‘পরিচয়’ মিলবে এদিনই?

    জয়শঙ্কর জানান, সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলা করতে ভয় পেতেন না বাজেপয়ী। তাঁর বাস্তববাদী দৃষ্টিভঙ্গিরও এদিন অকুণ্ঠ প্রশংসা করেন বিদেশমন্ত্রী। সন্ত্রাসবাদ দমন করতে তিনি সমস্ত রকম পন্থা অবলম্বন করেছিলেন। ১৯৯৮ সালে পোখরানে নিউক্লিয়ার টেস্ট করে ভারত। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে জয়শঙ্কর বলেন, ওই পরীক্ষা নিয়ে ভাবতে হবে না। সেই পরীক্ষার পর কীভাবে দৌত্য সফল করেছিলেন বাজপেয়ী, সেটাই আমাদের স্মরণ করতে হবে। বিদেশমন্ত্রী বলেন, ওই পরীক্ষার মাত্র দু বছরের মধ্যেই আমরা বিশ্বের প্রথম সারির দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করে ফেলেছিলাম। তাদের আমরা পাশে পেয়েছিলাম। জয়শঙ্কর বলেন, সেই সময় আমি জাপানে পোস্টিং ছিলাম। ওই পরীক্ষার জেরে জাপানের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কে প্রভাব পড়েছিল। কিন্তু আমরা তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সাহস পাচ্ছিলাম। তিনি বলেছিলেন, আমরা কোনও না কোনও পথ (সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে) খুঁজে পেয়ে যাব। তিনি বলেন, তাঁর সেই কথা আমি আজও ভুলিনি। তাঁর প্রজ্ঞা এবং দূরদৃষ্টির কথা ভাবলে আমি আজও বিস্মিত হই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • Kuntal Ghosh: মঙ্গলে কুন্তল-তাপসকে বসিয়ে মুখোমুখি জেরা! নীলাদ্রির ‘পরিচয়’ মিলবে এদিনই?

    Kuntal Ghosh: মঙ্গলে কুন্তল-তাপসকে বসিয়ে মুখোমুখি জেরা! নীলাদ্রির ‘পরিচয়’ মিলবে এদিনই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হুগলির যুব তৃণমূল (TMC) নেতা কুন্তল ঘোষ (Kuntal Ghosh) নিয়োগ দুর্নীতিতে সাড়ে ১৯ কোটি টাকা তুলেছিলেন বলে অভিযোগ করেছিলেন তাপস মণ্ডল (Tapas Mondal)। ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন কুন্তল। পরে তিনি দাবি করেন, তাপসকে তিনি ৫০ লক্ষ টাকা দেননি বলে তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে। প্রশ্ন হল, তাপস না কুন্তল, কে সত্য বলছেন? এর উত্তর খুঁজতে মঙ্গলবার তাপস ও কুন্তলকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা হবে বলে ইডি সূত্রের খবর।

    নীলাদ্রি ঘোষ…

    কুন্তলের আরও অভিযোগ, তাপসের পাশাপাশি জনৈক নীলাদ্রি ঘোষ হুমকি দিয়ে তাঁর কাছে টাকা আদায় করতেন। নীলাদ্রিকে চেনেন বলে জানিয়েছেন তাপসও। সোমবার বিধাননগর হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর সিজিও কমপ্লেক্সে ফিরে আসার পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে কুন্তল (Kuntal Ghosh) বলেন, নীলাদ্রি হল তাপস মণ্ডলের দালাল। এই দুর্নীতিতে আর কেউ জড়িত কিনা, জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাপসকে জিজ্ঞাসা করলে সব উত্তর মিলবে।

    আরও পড়ুুন: ‘স্বাধীনতার পর নেতাজিকে ভোলানোর চেষ্টা করা হয়েছে’, অনুযোগ প্রধানমন্ত্রীর

    এই মামলায় নীলাদ্রির পাশাপাশি নাম জড়িয়েছে গোপাল দলপতি ও তাপস মিশ্রেরও। তাপস মণ্ডলের দাবি, এই তিনজনই তাঁর পরিচিত এবং তাঁর অফিসে এঁদের যাতায়াতও ছিল। তাঁর দাবি, চাকরি প্রার্থীদের কাছ থেকে নেওয়া টাকা ফেরতের জন্যই নীলাদ্রিকে কুন্তলের কাছে পাঠিয়েছিলেন তিনি।

    প্রসঙ্গত, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের ঘনিষ্ঠ তাপস নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত। এর আগেও তাঁকে ইডির তরফে একাধিকবার তলব করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত চলাকালীনই তাপস দাবি করেন, হুগলির তৃণমূল যুবনেতা কুন্তল () শিক্ষক পদপ্রার্থীদের কাছ থেকে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে প্রায় ১৯ কোটি টাকা নিয়েছেন।

    এদিকে, দুটি ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালানোর সময় কুন্তলের (Kuntal Ghosh) একটি নোটবুক ও বেশ কয়েকটি নথি উদ্ধার করেছেন তদন্তকারীরা। সেই নথিতে রয়েছে একাধিক সাংকেতিক চিহ্নও। সেই সাংকেতিক চিহ্নের পাঠোদ্ধার করার চেষ্টা চলছে। এর আগে তাপসের কাছ থেকেও নথিসমৃদ্ধ একটি ডায়েরিও উদ্ধার করেছেন তদন্তকারীরা। কুন্তল ও তাপসকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করার সময় এসবই মিলিয়ে দেখা হবে। দুজনের কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া নথিতে কোনও মিল রয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

     

  • Indian Railway: আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল চালু করল ভারতীয় রেল, কেন জানেন?

    Indian Railway: আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল চালু করল ভারতীয় রেল, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল চালু করল ভারতীয় রেল (Indian Railway)। রেলের রাজস্ব বাড়ানোর পাশাপাশি ম্যাক্সিমাম ক্যাপাসিটি ইউটিলাইজেশনও রেলের উদ্দেশ্য। প্রতিটি মেইল (Mail), এক্সপ্রেসে (Express) টিকিটের চাহিদা কত, তা দেখতেই এই ব্যবস্থা। প্রশ্ন হল, কী এই আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল? আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল হল একটি সিট ক্যাপাসিটি অপটিমাইজেশন ডিসিশান সাপোর্ট। এটি করা হয়েছে কোনও একটি নির্দিষ্ট দিনে কোনও একটি ট্রেনের কত সিট এবং কোন শ্রেণি বুকিং হয়েছে, তা জানতে। ভারতীয় রেলের এক আধিকারিকের কথায়, সব ট্রেনে অ্যাকোমোডেশনের চাহিদা এক থাকে না। ট্রেন বিশেষে এটি আলাদা আলাদা হয়। কারণও আলাদা আলাদা।

    ভারতীয় রেল…

    এই কারণগুলির মধ্যে রয়েছে, বিকল্প ট্রেনের ব্যবস্থা, অ্যাকোমোডেশন, ওরিজিন ডেস্টিনেশন পেয়ার, টাইমিং ইত্যাদি। ঐতিহ্যগতভাবে ভারতীয় রেলে (Indian Railway) অ্যাকোমোডেশনের ব্যবস্থা করা হত কোনও একটি ট্রেনের ইতিহাস ঘেঁটে। যে নির্দিষ্ট রুটে ট্রেনটি চলে, সেখানে যাত্রী কেমন হয়, তাঁদের চাহিদাই বা কেমন এসব খতিয়ে দেখা হত। রেলের ওই আধিকারিক জানান, আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল ব্যবস্থা চালু হয়ে যাওয়ায় এই কাজটিই হয়ে গেল অনায়াস। এই প্রোফাইলের মাধ্যমে রেলের কর্তারা জানতে পারবেন, বিভিন্ন জোনের ট্রেনের যাত্রীদের প্রোফাইল সেল। তার জেরে চাহিদা অনুযায়ী যাত্রীদের জন্য করা যাবে অ্যাকোমোডেশনের ব্যবস্থা। বিভিন্ন মরশুমে এবং ছুটির দিনগুলিতে বিভিন্ন ট্রেনে টিকিটের চাহিদা বাড়ে। এই প্রোফাইলের মাধ্যমে ওই ট্রেনগুলিরও একটি নির্ভুল তথ্য পাওয়া যাবে। যার জেরে একদিকে যেমন ভারী হবে রেলের পকেট, তেমনি চাহিদা মিটবে যাত্রীদেরও।

    আরও পড়ুুন: ‘স্বাধীনতার পর নেতাজিকে ভোলানোর চেষ্টা করা হয়েছে’, অনুযোগ প্রধানমন্ত্রীর

    রেল (Indian Railway) সূত্রে খবর, পাইলট প্রজেক্ট শুরু হয়েছিল সাতটি জোনালে। এগুলি হল, ইস্টার্ন, সেন্ট্রাল, নর্দান, সাউদার্ন, সাউথ সেন্ট্রাল, ওয়েস্টার্ন এবং ওয়েস্ট সেন্ট্রাল রেলওয়ে। এই আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল ব্যবস্থা এ পর্যন্ত প্রয়োগ করা হয়েছে ভারতীয় রেলের ২০০টি ট্রেনের ওপর। এতদিন রেলের বিভিন্ন কাজের জন্য বাইরে থেকে সফটওয়্যার আনানো হলেও, আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল তৈরি করেছেন রেলের কর্মীরাই। রেলের নিজস্ব ওই দলের নেতৃত্বে ছিলেন সেন্টার অফ রেলওয়ে ইনফর্মেশন সিস্টেমসের আর গোপালকৃষ্ণণ। টানা দু বছরেরও বেশি সময়ের চেষ্টায় শেষমেশ হয়েছে লক্ষ্যপূরণ।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

     

  • Parakram Diwas: নেতাজির জন্মদিনটি পালিত হয় পরাক্রম দিবস হিসেবে, কেন জানেন?

    Parakram Diwas: নেতাজির জন্মদিনটি পালিত হয় পরাক্রম দিবস হিসেবে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২৩ জানুয়ারি। নেতাজি (Netaji) সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৬তম জন্ম দিবস। ২০২১ সাল থেকে ফি বছর নেতাজির এই জন্মদিনটি পালিত হয় পরাক্রম দিবস হিসেবে। তিনি ছিলেন অসম সাহসী যোদ্ধা। স্বাধীনতা আন্দোলনে তাঁর অবদান স্মরণে রেখেই তাঁর জন্মদিনটিকে পালন করা হয় পরাক্রম দিবস (Parakram Diwas) হিসেবে। ২০২১ সালে পালিত হয় নেতাজির ১২৪ তম জন্মবার্ষিকী। সে বারই প্রথম দিনটিকে পরাক্রম দিবস হিবেসে পালনের কথা ঘোষণা করা হয়। পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খণ্ড, ত্রিপুরা এবং অসমে দিনটি ছুটির দিন হিসেবে পরিচিত। এদিন ভারত সরকারও শ্রদ্ধা জানায় নেতাজিকে।

    নেতাজির জন্মদিন…

    নেতাজির জন্মদিনে বিভিন্ন জায়গায় ছুটি দেওয়া হয়। তার কারণ, দেশের প্রতি নেতাজির অবদান স্মরণ এবং তাঁকে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে আস্ত একটা দিন। তাঁর নির্ভীক হৃদয় এবং লড়াই ত্বরান্বিত করেছিল দেশের স্বাধীনতা। তিনি ছিলেন প্রকৃত জাতীয়তাবাদী, রাজনীতিবিদ এবং স্বাধীনতা যোদ্ধা। দেশবাসী, বিশেষত তরুণদের মধ্যে সাহস জোগাতে দিনটিকে দেওয়া হয়েছে বিশেষ গুরুত্ব। নেতাজির শক্তি, দূরদৃষ্টি, নিঃস্বার্থপরতা এবং দেশপ্রেম আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন তামাম ভারতবাসী। স্বাধীনতা আন্দোলনে তাঁর তৈরি আজাদ হিন্দ ফৌজের অবদানও কম নয়। আজাদ হিন্দ সরকারের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান ছিলেন তিনিই।

    আরও পড়ুুন: কোথাও খাঁচায় বন্দী, কোথাও আবার দাঁড়িপাল্লায় সরস্বতী! দেবী বন্দনায় নিয়োগ দুর্নীতির ছোঁয়া শহরের মণ্ডপে

    ১৮৯৭ সালের ২৩ জানুয়ারি ওড়িশার কটক শহরে জন্মগ্রহণ করেন নেতাজি (Parakram Diwas)। দর্শনশাস্ত্রে ডিগ্রি লাভ করার পর তিনি পাশ করেন সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা। যেহেতু তিনি ব্রিটিশ সরকারের অধীনে চাকরি করবেন না বলে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিলেন, তাই ইস্তফা দিয়ে ইংল্যান্ড থেকে ভারতে ফিরে আসেন ১৯২১ সালে। এর ঠিক দু বছর আগে তিনি গিয়েছিলেন ইংল্যান্ডে। ভারতে ফিরে তিনি দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাসের সংস্পর্শে আসেন। পরবর্তীকালে এই চিত্তরঞ্জনই তাঁর রাজনৈতিক মেন্টর হিসেবে কাজ করেন। তিনিই নেতাজিকে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রসে যোগ দিতে উৎসাহিত করেন। ১৯২১ সালেই কংগ্রেসে যোগ দেন তিনি। স্বামী বিবেকানন্দকে তিনি আধ্যাত্মিক গুরু হিসেবে বিবেচনা করতেন। ১৯৩৮ থেকে ১৯৩৯ পর্যন্ত তিনি অলঙ্কৃত করেছিলেন জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতির পদ। তাঁর বিখ্যাত উক্তি, তোমরা আমাকে রক্ত দাও…আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

  • Republic Day: প্রজাতন্ত্র দিবসে কর্তব্যপথে মোদির ‘আত্মনির্ভর’ ভারত, জানুন বিস্তারিত

    Republic Day: প্রজাতন্ত্র দিবসে কর্তব্যপথে মোদির ‘আত্মনির্ভর’ ভারত, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২৬ জানুয়ারি। প্রজাতন্ত্র দিবস (Republic Day)। এদিন দিল্লির (Delhi) কর্তব্যপথে হয়েছে প্যারেড। আজ যেটি কর্তব্যপথ নামে পরিচিত, এক সময় সেটাই ছিল রাজপথ। গত বছর হয় নয়া নামকরণ। এদিন এই কর্তব্যপথেই হয় প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে প্যারেড। এবার ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবস। কর্তব্যপথে প্রদর্শিত হয়েছে আত্মনির্ভরতার বিভিন্ন নিদর্শন। রাজধানীর ইন্ডিয়া গেটের কাছের রাস্তাটি দীর্ঘদিন রাজপথ নামে পরিচিত ছিল। গত বছর তার নয়া নামকরণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নতুন নাম হয় কর্তব্যপথ। এদিন এই কর্তব্যপথেই রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানের সূচনা করেন।

    প্রজাতন্ত্র দিবস…

    গত বছর প্রজাতন্ত্র দিবসের অনেক পরে রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন দ্রৌপদী। তাই এবারই প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি অংশ নেন প্রজাতন্ত্র দিবসের (Republic Day) অনুষ্ঠানে। এদিন সকাল সাড়ে দশটায় শুরু হয়েছে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে সামরিক শক্তির পাশাপাশি প্রদর্শিত হয় সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যও। এবারের প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত রয়েছেন মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফতেয়া এল সিসি। বর্তমানে দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসব। সেই আবহে এবার পালিত হচ্ছে প্রজাতন্ত্র দিবস। দিল্লি পুলিশের হিসেব, এদিন প্রায় ৬৫ হাজার মানুষ প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেড চাক্ষুষ করছেন। এজন্য কিউআর কোডের মাধ্যমে অনেক আগেই তাঁরা নাম নথিভুক্ত করেছিলেন। এদিনের অনুষ্ঠান ঘিরে ব্যবস্থা করা হয়েছে আঁটোসাঁটো নিরাপত্তার। মোতায়েন করা হয়েছে ৬ হাজার জওয়ান। কর্তব্যপথে নজরদারি চালানোর জন্য বসানো হয়েছে হাই রেজ্যুলিউশনের ১৫০ সিসিটিভি ক্যামেরা।

    আরও পড়ুুন: আর্থিক অপচয়ের অভিযোগ! গুজরাট জেলে বন্দি তৃণমূল মুখপাত্র সাকেত গোখলেকে গ্রেফতার করল ইডি

    এতদিন প্যারেডে গান স্যালুট দেওয়া হত ব্রিটিশদের তৈরি কামান দিয়ে। এবার দেওয়া হয়েছে ১০৫ মিমি ইন্ডিয়ান ফিল্ড গান-এর মাধ্যমে। এবারই প্রথম প্যারেডে (Republic Day) পা মেলালেন মিশরের আর্মড ফোর্সও। প্রদর্শিত হয়েছে ভারতে তৈরি বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র। প্রতি বছরের মতো এবারও কর্তব্যপথে বের হবে ট্যাবলো। ১৭টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের তরফে বের হবে ওই ট্যাবলো। ছটি মন্ত্রকের তরফেও বের করা হবে ট্যাবলো। এর মধ্যে থাকবে পশ্চিমবঙ্গের দুর্গা ট্যাবলোও। এদিন বায়ু সেনা প্রদর্শন করবে তাদের কসরত। এ বার প্রজাতন্ত্র দিবসে ছিল অন্য চমকও। আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে ছিলেন সমাজের সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • New Zealand: শপথ নিলেন নিউজিল্যান্ডের নয়া প্রধানমন্ত্রী, চোখের জলে বিদায় প্রাক্তনকে

    New Zealand: শপথ নিলেন নিউজিল্যান্ডের নয়া প্রধানমন্ত্রী, চোখের জলে বিদায় প্রাক্তনকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিউজিল্যান্ডের (New Zealand) নয়া প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন লেবার পার্টির (Labour Party) নেতা ক্রিস হিপকিন্স (Chris Hipkins)। গত সপ্তাহেই জাসিন্ডা আর্ডের্ন প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেবেন বলে ঘোষণা করেছিলেন। সেই মতো মঙ্গলবার তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন। তার পর বুধবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন ক্রিস হিপকিন্স। তিনি হলেন নিউজল্যান্ডের ৪১তম প্রধানমন্ত্রী। নিউজিল্যান্ডের গভর্নর জেনারেল সিন্ডি কিরো নয়া প্রধানমন্ত্রী হিসেবে হিপকিন্সকে শপথবাক্য পাঠ করান। শপথ নিয়ে নয়া প্রধানমন্ত্রী বলেন, এবার সত্যিই আমি প্রধানমন্ত্রী হয়ে গিয়েছি। এটা আমার জীবনের সব থেকে বড় সুযোগ এবং দায়িত্ব। আগামিদিনে আমার সামনে যা যা চ্যালেঞ্জ রয়েছে, তার সম্মুখীন হতে আমি প্রস্তুত।

    আর্ডের্ন…

    এদিকে, বুধবার আর্ডের্নকে পার্লামেন্ট (New Zealand)  ছেড়ে চলে যেতে দেখা যায়। দর্শক, সাংসদ এবং পার্লামেন্টের কর্মীরা হাততালি দিয়ে তাঁকে বিদায় জানান। মঙ্গলবার হিপকিন্সের সঙ্গে আর্ডের্ন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেষবারের মতো মাওরি নামের এক ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় আমি মানুষের প্রচুর ভালবাসা, দয়া, প্রীতি ও শুভেচ্ছা পেয়েছি। এত বছর ধরে এই ভূমিকায় কাজ করতে পেরে আমি কৃতজ্ঞ। যাঁরা আমার বিদায়কে নঞর্থক দৃষ্টিভঙ্গিতে বিবেচনা করছেন, তাঁদের আমি ঘৃণা করি। হিপকিন্সকে উপদেশও দিয়েছেন তিনি। বলেন, তুমিই কর, তুমি। নিউজিল্যান্ডের (New Zealand)  সদ্য প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা এখন তাঁর সময়। নিজের জায়গা খুঁজে নেওয়ার জন্য এটাই তাঁর সময়। তিনি তাঁর নিজের মতোই নেতা হোন। তাঁকে দেওয়ার মতো কোনও উপদেশ আমার নেই। আমি তাঁকে কেবল তথ্য দিতে পারি। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমি আমার অভিজ্ঞতা তাঁর সঙ্গে শেয়ার করতে পারি। কিন্তু এটা এখন তাঁর সময়। আর্ডের্ন বলেন, আমি এখন পিছনের সারির সাংসদ হতে প্রস্তুত। আমি মা এবং বোন হতেও প্রস্তুত।

    আরও পড়ুুন: মোদিকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্র ‘ভীষণভাবে একপেশে’, বিবিসিকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের সাংসদ

    প্রসঙ্গত, আর্ডের্ন প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেওয়ার পর শাসক দল লেবার পার্টির তরফে রবিবারই হিপকিন্সকে পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বেছে নেওয়া হয়। করোনা অতিমারির সয়ম তিনি ছিলেন কোভিড রেসপন্স ও পুলিশ মন্ত্রী। করোনা মন্ত্রী হিসেবে তাঁর কাজ উচ্চ প্রশংসিত হয়। শপথ নেওয়ার পর বছর চুয়াল্লিশের প্রধানমন্ত্রী হিপকিন্স জানান, দেশের অর্থনীতির উন্নয়নের লক্ষ্যেই কাজ করবেন তিনি। করোনার সময় অর্থনীতিতে যে মন্দা ও মূল্যবৃদ্ধি হয়েছিল, তা সামাল দিয়ে দেশের অর্থনীতিকে পুরানো অবস্থায় ফিরিয়ে আনাই তাঁর প্রধান লক্ষ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • ISF: ভাঙড়ে আরাবুলের বাড়ির অদূরে মিলল বোমা, নেপথ্যে কারা?

    ISF: ভাঙড়ে আরাবুলের বাড়ির অদূরে মিলল বোমা, নেপথ্যে কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভাঙড়ে (Bhangar) অশান্তির রেশ এখনও পুরোপুরি মেলায়নি। তার মধ্যেই মিলল বোমা (Bomb) উদ্ধারের খবর। রবিবার সকালে ভাঙড়ের উত্তর গাজিপুর এলাকা থেকে উদ্ধার হয়েছে বেশ কিছু বোমা। যেখান থেকে বোমা উদ্ধার হয়েছে, তার কাছেই বাড়ি তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলামের। স্বাভাবিকভাবেই উঠছে প্রশ্ন, আরাবুলের বাড়ির কাছে বোমা রেখে গেল কারা, তৃণমূলেরই লোকজন, নাকি যাদের সঙ্গে দিন কয়েক ধরে অশান্তি চলছে তৃণমূলের, সেই আইএসএফ (ISF)?

    বোমা…

    পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, এদিন সকালে উত্তর গাজিপুর এলাকার একটি জমিতে ব্যাগের ভিতরে বেশ কয়েকটি বোমা পড়ে থাকতে দেখতে পান এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় পুলিশে। কাশীপুর থানার পুলিশ গিয়ে ঘিরে ফেলে এলাকা। বোমাগুলি নিষ্ক্রিয় করতে খবর দেওয়া হয় বম্ব স্কোয়াডকে। ওই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে চারজনকে। বোমাগুলি যেখান থেকে উদ্ধার হয়েছে, তার কাছেই বাড়ি তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলামের। ওই এলাকায় বোমাগুলি কারা রেখে গিয়েছিল, তা জানতে জেরা করা হচ্ছে ধৃতদের।

    আরও পড়ুুন: আইএসএফের তাণ্ডবের জেরে রণক্ষেত্র ধর্মতলা, বাঁশ নিয়ে তাড়া পুলিশকে

    ২১ জানুয়ারি দলের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে ভাঙড়ের হাতিশালা এলাকায় পতাকা টাঙাচ্ছিলেন আইএসএফ কর্মী-সমর্থকরা। অভিযোগ, তাঁরা এক তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে লাগিয়ে দেন আইএসএফের পতাকা। তার জেরে দু পক্ষে শুরু হয় সংঘর্ষ। তৃণমূলের পার্টি অফিসে লাগিয়ে দেওয়া হয় আগুন। ঘটনার জের গড়ায় শনিবার ধর্মাতলা পর্যন্ত। এদিন প্রতিষ্ঠা দিবসের সভা শেষে তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলামের গ্রেফতারির দাবিতে ধর্মতলায় অবরোধ করেন আইএসএফ (ISF) কর্মী-সমর্থকরা। অবরোধ তুলতে গেলে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের খণ্ডযুদ্ধ শুরু হয়। পুলিশ প্রথমে লাঠিচার্জ করে বিক্ষোভকারীদের হঠাতে চেষ্টা করে। তখনই বিক্ষোভকারীরা ইটপাটকেল এবং কাচের বোতল ছুড়তে থাকে পুলিশকে লক্ষ্য করে। পরে কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ। পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল বলেন, বিক্ষোভকারীদের আক্রমণে জখম হয়েছেন ১৯ জন পুলিশ কর্মী। তাঁদের মধ্যে কয়েকজন ভর্তি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। বাকিরা ভর্তি এসএসকেএম হাসপাতালে। পুলিশের দাবি, বিক্ষোভকারীরা (ISF) পুলিশের কিয়স্কে ভাঙচুর চালিয়েছে। ভেঙেছে গার্ডরেলও। পুলিশ-বিক্ষোভকারী সংঘর্ষের জেরে ঘণ্টা দেড়েক ওই এলাকায় বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। ফের শুরু হয় সন্ধে নাগাদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     
  • Bengal BJP: পাখির চোখ লোকসভা নির্বাচন, দুর্গাপুরে বিশেষ বৈঠকে বিজেপি

    Bengal BJP: পাখির চোখ লোকসভা নির্বাচন, দুর্গাপুরে বিশেষ বৈঠকে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাখির চোখ ২০২৪এর লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Poll 2024)। বাংলা থেকে পেতে হবে অন্তত ২৫টি আসন। সেজন্য প্রয়োজন সঠিক রণকৌশল। সেই কৌশল ঠিক করতেই দুর্গাপুরে বৈঠকে বসেছে বঙ্গ বিজেপি (Bengal BJP)। শুক্র ও শনিবার দু দিন ধরে চলছে ওই বৈঠক। দুর্গাপুরের একটি হোটেলে হচ্ছে ওই বৈঠক। বৃহস্পতিবারই রাজ্যে সভা করে গিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। তার পর হচ্ছে এই বিশেষ বৈঠক। বুথে বুথে কীভাবে সংগঠন তৈরি করা হবে, মূলত তা নিয়েই আলোচনা হওয়ার কথা এই বৈঠকে। বিধায়ক এবং সাংসদদের পাশাপাশি কেন্দ্রের পাঁচ পর্যবেক্ষক এবং রাজ্যের অন্য নেতারাও উপস্থিত রয়েছেন এই বৈঠকে। শুক্রবার হয়েছে দলের পদাধিকারীদের নিয়ে বৈঠক। আজ, শনিবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে মূল বৈঠক। এদিনের বৈঠকে প্রতিনিধি রয়েছেন দেড়শোরও বেশি।

    বিজেপি…

    এদিনের বৈঠকে যাওয়ার আগে এক সঙ্গে হাঁটতে দেখা গিয়েছে বিজেপির (Bengal BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ এবং লকেট চট্টোপাধ্যায়কে। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় দুর্নীতির অভিযোগ খতিয়ে দেখতে এ রাজ্যে এসেছিল কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। ওই দলের দেওয়া রিপোর্ট নিয়েও হয়েছে আলোচনা। সিএএ নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। বুধবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তীর জনসভায় এই আশ্বাস দিয়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। ওই মঞ্চে দাঁড়িয়েই একই আশ্বাস দিয়েছিলেন বিজেপির তারকা নেতা মিঠুন চক্রবর্তীও। এদিন তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুুন: ভাটপাড়া থেকে উদ্ধার অসংখ্য বোমা, ম্যাটাডোরে তুলে নিয়ে গেল পুলিশ

    উত্তরবঙ্গের পাশাপাশি বিজেপির (Bengal BJP) নজর রাঢ়বঙ্গের দিকেও। দুই বর্ধমান, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া এবং বীরভূম এই পাঁচ জেলার সংগঠনকে নিয়ে আগেও বৈঠক করেছে বিজেপি। এই বর্ধমানের মধ্যেই পড়ে দুর্গাপুর। রাঢ়বঙ্গে ক্রমেই শক্তি বাড়ছে বিজেপির। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই কারণেই দিন দিন গুরুত্ব বাড়ছে রাঢ়বঙ্গের। বিজেপি সূত্রে খবর, বিশেষ বৈঠকের জন্য দুর্গাপুরকে বেছে নেওয়ার কারণ এর ভৌগোলিক অবস্থান। এই শহরে যাতায়াতের সুবিধার পাশাপাশি রয়েছে অন্ডাল বিমানবন্দর। কেন্দ্রীয় নেতাদের যাতায়াতের সুবিধা বিস্তর। এদিন সুনীল বনসল দিল্লি থেকে বিমানে অন্ডালে এসে যোগ দেন বৈঠকে। তাছাড়া শহরে বিজেপির ভাল ভোটব্যাঙ্ক তৈরি হয়েছে। বিজেপির এক নেতা বলেন, দুর্গাপুরে রাজ্য কর্মসমিতির বৈঠকের আয়োজনের পিছনে পঞ্চায়েত ও লোকসভা নির্বাচনের আগে এই অঞ্চলে শক্তি বৃদ্ধির বিষয়টিও মাথায় রাখা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

  • Delhi Mayor: ফের স্থগিত হয়ে গেল দিল্লি পুরনিগমের মেয়র নির্বাচন, কেন জানেন?

    Delhi Mayor: ফের স্থগিত হয়ে গেল দিল্লি পুরনিগমের মেয়র নির্বাচন, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের স্থগিত হয়ে গেল দিল্লি পুরনিগমের মেয়র নির্বাচন। আজ, মঙ্গলবার ওই নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। সেই মতো সকাল থেকে দিল্লির সিভিক সেন্টারে ছিল কড়া প্রহরার ব্যবস্থা। এদিন নির্দিষ্ট সময়ে শুরু হয় ভোটাভুটির প্রক্রিয়া। তার পরেই আপ এবং বিজেপি কাউন্সিলরদের মধ্যে অশান্তি শুরু হয়ে যায়। তার জেরে অধিবেশন মুলতুবি করে দিতে বাধ্য হন প্রোটেম স্পিকার। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার ভেস্তে গেল দিল্লি পুরনিগমের মেয়র নির্বাচন প্রক্রিয়া। এক মাসেরও বেশি আগে হয় দিল্লি পুরনিগমের ভোট। তার পর থেকে ওই পুরনিগমের মেয়র ও ডেপুটি মেয়রের পদ রয়েছে ফাঁকা। প্রসঙ্গত, চলতি মাসের শুরুতে বিজেপি ও আপ কাউন্সিলরদের হট্টগোলের জেরে স্থগিত হয়ে গিয়েছিল মেয়র নির্বাচন। এদিন ফের অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হয়ে গেল অধিবেশন।

    দিল্লি পুরনিগম…

    দিল্লি পুরনিগমের আসন সংখ্যা ২৫০। ডিসেম্বরের প্রথম দিকে ভোট গ্রহণ হয়। ২৫০টি আসনের মধ্যে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টি জয়ী হয় ১৩৪টি আসনে। স্বাভাবিকভাবেই ম্যাজিক ফিগার ছুঁয়ে ফেলে কেজরিওয়ালের দল। ক্ষমতাসীন বিজেপির ঝুলিতে যায় ১০৪টি আসন। পুরনিগমের ৯টি আসনে জয়ী হন কংগ্রেস প্রার্থীরা। মেয়র পদে জয়ের জন্য প্রয়োজন ১২৬ জন কাউন্সিলরের সমর্থন।

    মেয়র (Delhi Mayor) পদে আম আদমি পার্টির (AAP) প্রার্থী হয়েছেন শেলি ওবেরয়। আর বিজেপির হয়ে লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন শালিমার বাগের তিন বারের কাউন্সিলর রেখা গুপ্তা। এদিনই নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল ডেপুটি মেয়রও। ওই পদে বিজেপির প্রার্থী রামনগরের কাউন্সিলর কমল বাগড়ি। আর কেজরিওয়ালের দলের হয়ে ওই পদে লড়ছেন আলে মহম্মদ ইকবাল।

    আরও পড়ুুন: প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লির কর্তব্যপথে ফের দেখা যাবে বাংলার ট্যাবলো, থিম কি জানেন?

    পুর নির্বাচনে আপ জয়লাভ করলেও, দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর বিজেপি কাউন্সিলর সত্য শর্মাকে প্রোটেম স্পিকার মনোনীত করেন। এদিন সত্য শর্মা শপথ গ্রহণের জন্য প্রথমে ডাকেন মনোনীত ১০ কাউন্সিলরকে। পরে শপথ গ্রহণ করেন নির্বাচিত কাউন্সিলররাও। এরপর মেয়র ও ডেপুটি মেয়র নির্বাচনের আগে ১৫ মিনিটের জন্য অধিবেশন স্থগিত ছিল। সূত্রের খবর, সেই সময় বিজেপির কয়েকজন কাউন্সিলর মোদি মোদি বলে স্লোগান দিতে দিতে সিভিক সেন্টারের ভিতরে ঘোরাঘুরি করতে শুরু করেন। আপ নেতা কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধেও স্লোগান দেন তাঁরা। আপ কাউন্সিলরদের বেঞ্চের সামনে গিয়েও তাঁরা স্লোগান দেওয়া শুরু করেন বলে অভিযোগ। পাল্টা স্লোগান দিতে শুরু করেন আপ কাউন্সিলররাও। এর পরেই অধিবেশন মুলতুবি করে দেন প্রোটেম স্পিকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Republic Day: প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লির কর্তব্যপথে ফের দেখা যাবে বাংলার ট্যাবলো, থিম কি জানেন?

    Republic Day: প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লির কর্তব্যপথে ফের দেখা যাবে বাংলার ট্যাবলো, থিম কি জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার প্রজাতন্ত্র দিবসে (Republic Day) দিল্লির (Delhi) কর্তব্যপথে ফের দেখা যাবে বাংলার ট্যাবলো। গত বছর প্রস্তুতি নেওয়ার পরেও বাংলার ট্যাবলো বাতিল করে দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। এবার ফের প্রদর্শিত হবে বাংলার ট্যাবলো। জানা গিয়েছে, এবার প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লির কর্তব্যপথে কুচকাওয়াজে দেখা যাবে পশ্চিমবঙ্গের দুর্গা ট্যাবলো (Durga Tableau)। ট্যাবলোয় থাকবেন সপরিবারে দেবী দুর্গা। শোনা যাবে চণ্ডীপাঠ, ঢাকের বাদ্যি। এককথায়, পুরোপুরি পুজোর আবহ। ২৩ জানুয়ারি কর্তব্যপথে একপ্রস্থ রিহার্সালও হয়ে গিয়েছে। তার আগে রবিবার সকালে দিল্লি ক্যান্টনমেন্টে আর্মি বেসক্যাম্পে হয়েছে মহড়াও। মহিলা ঢাকি পরিবৃত হয়ে হেঁটে গিয়েছে ট্যাবলো। মজুত ছিল নজরকাড়ার মতো আরও উপাদান। ট্যাবলো সাজানো হয়েছিল বিষ্ণুপুরের টেরাকোটায়। জানা গিয়েছে, বাংলার এই ট্যাবলো নজর কেড়েছে উদ্যোক্তাদের।

    প্রজাতন্ত্র দিবস…

    গত বছর প্রজাতন্ত্র দিবসে (Republic Day) পশ্চিমবঙ্গের এই ট্যাবলো নিয়ে কম জলঘোলা হয়নি। রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়েছিল, নেতাজির থিম যুক্ত ট্যাবলো বাতিল করে দিয়েছিল কেন্দ্র। তবে এবার আর সেই অভিযোগ নেই রাজ্য সরকারের। তাই এবার ফের কর্তব্যপথে দেখা যাবে বাংলার ট্যাবলো। গত বছরই বাংলার দুর্গোৎসবকে হেরিটেজ ঘোষণা করা হয়েছে ইউনেস্কোর তরফে। সেই কারণেই এবার প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে বাংলার এই ঐতিহ্যকেই তুলে ধরতে চায় রাজ্য। ট্যাবলোয় দেবী দুর্গার সঙ্গে যেমন সিংহ, অসুরও থাকবে, তেমনি থাকবেন তাঁর চার ছেলে মেয়ে-লক্ষ্মী, সরস্বতী, কার্তিক এবং গণেশ।

    আরও পড়ুুন: কেন্দ্রীয় প্রকল্পের অর্থ নয়ছয়! মামলায় রাজ্যের অর্থসচিবকে জুড়তে বলল হাইকোর্ট

    দুর্গা ট্যাবলো দিয়ে বাংলার ঐতিহ্য তুলে ধরার পাশাপাশি দেখানো হবে নারীর ক্ষমতায়ণও। সেই কারণেই বেছে নেওয়া হয়েছে মহিলা ঢাকিদেরও। ঢাকের বাদ্যির পাশাপাশি শোনা যাবে জলদগম্ভীর কণ্ঠের চণ্ডীপাঠও। সেখানেও নারী শক্তির আবাহন। এবার কর্তব্যপথে সব মিলিয়ে থাকবে মোট ২৩টি ট্যাবলো। তার মধ্যে রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলি থেকে থাকবে ১৭টি ট্যাবলো। বিভিন্ন মন্ত্রকের তরফে থাকবে আরও ৬টি। ভারতীয় ঐতিহ্যের পাশাপাশি নারী শক্তির ক্ষমতায়নকেও তুলে ধরা হবে। জানা গিয়েছে, সেই কারণেই এবার বাংলার থিম দুর্গা। দেবী মূর্তি ছাড়াও ট্যাবলোয় থাকবে বাংলার সংস্কৃতির নানা নিদর্শনও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
LinkedIn
Share