Tag: Bengali news

Bengali news

  • Atmospheric Carbon: হাতি কমে যাওয়ার প্রভাব পড়বে জলবায়ুর ওপরও!

    Atmospheric Carbon: হাতি কমে যাওয়ার প্রভাব পড়বে জলবায়ুর ওপরও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনসংখ্যা বৃদ্ধির জেরে ক্রমেই কমছে জঙ্গলের (Forest) আয়তন। বসতি স্থাপন করতে গিয়ে মানুষ কেড়ে নিচ্ছে না-মানুষের বসত। এসব আমাদের জানা ছিল। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানা গেল আরও ভয়ঙ্কর তথ্য। জানা গেল, জঙ্গল সৃষ্টিতে মুখ্য ভূমিকা পালন করে হাতি (Elephant)। কেবল তাই নয়, আফ্রিকার (Atmospheric Carbon) জঙ্গলের জীব বৈচিত্র্য রক্ষা করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে গজকুল।

    হাতির বংশ…

    মানুষের লোভের জেরে ইতিমধ্যেই বিলুপ্ত হতে বসেছে হাতির বংশ। তার ছাপ পড়েছে আফ্রিকার জঙ্গলে। এক সময় আফ্রিকার জঙ্গলে বাস করত হাজার হাজার হাতি। পরে সভ্য মানুষ হাতির দাঁতের লোভে নির্বিচারে হত্যা করতে শুরু করে হস্তিকুলকে। যার জেরে ওই জঙ্গলের হাতির সংখ্যা কমতে কমতে ক্রমেই বিলুপ্তির পথে চলে গিয়েছে। যার প্রভাব পড়ছে জঙ্গলে। এই আফ্রিকায়ই রয়েছে পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম রেইন ফরেস্ট। এতদিন এই জঙ্গল পরিবেশ থেকে কার্বন (Atmospheric Carbon) শুষে নিত। এখনও নিচ্ছে। তবে হস্তিকুল কমে যাওয়ায় জঙ্গলেরও কার্বন শুষে নেওয়ার ক্ষমতা কমে যেতে পারে ৬ থেকে ৯ শতাংশ। সেন্ট লুইস বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞাণের অধ্যাপক তথা প্রবীণ লেখক স্টিফেন ব্লেক হাতি নিয়ে দীর্ঘ সময় গবেষণা করেছেন। সম্প্রতি একটি গবেষণা পত্রে ব্লেক এবং তাঁর সহযোগীরা দেখিয়েছেন, আফ্রিকার রেইন ফরেস্টে কীভাবে কার্বন ধরে রাখার কাজ করে হাতির পাল।

    আরও পড়ুুন: মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্রের জের, কংগ্রেস ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে

    ব্লেক বলেন, মানুষ নির্বিচারে হস্তিনিধন করে চলেছে। ফলশ্রুতি হিসেবে ভয়ঙ্কর সমস্যায় আফ্রিকার জঙ্গল। হাতি হত্যা বন্ধ করা যাচ্ছে না। তিনি বলেন, অথচ হাতি জঙ্গলে জীব বৈচিত্র বজায় রাখে। তাই হস্তিকুলের বিনাশ হলে ধ্বংস হয়ে যাবে জঙ্গলও। আমরা যদি জঙ্গলের হাতিকে হত্যা করে চলি, তাহলে তার প্রভাব পড়বে তামাম বিশ্বের (Atmospheric Carbon) জলবায়ুর ওপর। ব্লেক বলেন, আমাদের এই সিদ্ধান্তে উপনীত হতে হবে যে হাতি বাঁচাতে না পারলে আমরা পরোক্ষে দায়ী হব জলবায়ু পরিবর্তনের জন্যও। তিনি বলেন, একে সিরিয়াসলি নিতে হবে। বাঁচাতে হবে হস্তিকুলকে। জঙ্গলের হাতির ভূমিকাকে কোনওভাবেই অবহেলা করা যাবে না।

    ব্লেক বলেন, হাতিরা বিভিন্ন গাছ থেকে পাতা খায়, ডাল ভাঙে, চারা গাছ উপড়ে ফেলে দেয়। তিনি বলেন, দেখা গিয়েছে, হাতিরা যেসব গাছ ধ্বংস করে সেগুলি লো-কার্বন ডেনসিটির গাছ। জঙ্গলে যদি শুধুই হাই-কার্বন ডেনসিটির গাছ থাকে, তাহলে পরিবেশের উপকার হয়। তিনি বলেন, হাতিরা হল জঙ্গলের মালি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Indus Water Treaty: সিন্ধু জল চুক্তি নিয়ে পাকিস্তানকে নোটিশ দিল ভারত, কেন জানেন?

    Indus Water Treaty: সিন্ধু জল চুক্তি নিয়ে পাকিস্তানকে নোটিশ দিল ভারত, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিন্ধু জল চুক্তি (Indus Water Treaty) নিয়ে এবার কড়া অবস্থান নিল ভারত (India)। ১৯৬০ সালের সেপ্টেম্বরের সিন্ধু জল চুক্তি সংশোধনের জন্য ইসলামাবাদকে নোটিশ পাঠিয়েছে ভারত সরকার। সরকার সাফ জানিয়েছে, পাকিস্তানের একাধিক ভুল পদক্ষেপের ফলেই সিন্ধু জল চুক্তি বাস্তবায়নের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। চুক্তি সংশোধনের জন্য নোটিশ জারি করতে বাধ্য হয়েছে ভারত সরকার। প্রসঙ্গত, সিন্ধু জল চুক্তি হওয়ার পর জল বণ্টনে বরাবরই নরম মনোভাব দেখিয়ে এসেছে ভারত।

    বিশ্বব্যাঙ্কের মধ্যস্থতায়…

    স্বাধীনতার পর থেকেই এই সিন্ধু নদের জল ব্যবহার নিয়ে দুই দেশের মধ্যে চলছে টানাপোড়েন। টানা ছ বছর ধরে আলাপ আলোচনার পর ১৯৬০ সালে ভারত পাকিস্তান (Pakistan) দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয় সিন্ধু জল চুক্তি। বিশ্বব্যাঙ্কের মধ্যস্থতায় ১৯৬০ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানের করাচিতে গিয়ে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু। পাকিস্তানের তরফে ওই চুক্তিতে সই করেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আয়ুব খান।

    একাধিক নদীর জলবণ্টন নিয়ে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা ও তথ্য আদানপ্রদানের জন্য স্বাক্ষরিত হয় এই চুক্তি। ২০১৫ সালে একটি নিরপেক্ষ বিশেষজ্ঞ কমিটি নিয়োগের অনুরোধ জানায় পাকিস্তান। এই কমিটি ভারতের কিষেন গঙ্গা ও ব্যাটল হাইড্রো ইলেকট্রিক প্রজেক্টসের প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে আপত্তিকর দিকগুলি পরীক্ষা করে দেখবে। ২০১৬ সালে পাকিস্তান একতরফাভাবে এই অনুরোধ প্রত্যাহার করে নেয়। তারা জানিয়ে দেয়, কোর্ট অফ আর্বিট্রেশন এই আপত্তিকর (Indus Water Treaty) জায়গাগুলি বিচার করে দেখুক। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে ভারতও একজন নিরপেক্ষ বিশেষজ্ঞ নিয়োগের অনুরোধ জানিয়েছিল।

    আরও পড়ুুন: মনোবল ধরে রাখাই সাফল্যের চাবিকাঠি! ছাত্রছাত্রীদের পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর

    ২০১৬ সালে বিশ্বব্যাঙ্ক ভারত ও পাকিস্তানকে আলোচনা করে একটি সর্বসম্মত পথ বেছে নিতে বলে। তার পর থেকে লাগাতার চেষ্টা করেও ভারত এ ব্যাপারে পাকিস্তানকে রাজি করাতে পারেনি। ২০১৭ সাল থেকে ২০২২ পর্যন্ত পার্মানেন্ট ইন্ডাস কমিশনের পাঁচটি বৈঠক হয়েছে। সেগুলিতে এনিয়ে কোনও আলোচনাই করতে রাজি হয়নি পাকিস্তান। তাই সিন্ধু জল চুক্তির শর্তগুলি লঙ্খনের ফলে পাকিস্তানকে নোটিশ দেয় ভারত। সংশ্লিষ্ট কমিশনারদের মাধ্যমে ২৫ জানুয়ারি এই নোটিশ জারি করা হয়েছে। এই নোটিশের উদ্দেশ্য হল, সিন্ধু জল চুক্তি (Indus Water Treaty) লঙ্ঘন সংশোধন করার জন্য পাকিস্তানকে ৯০ দিনের মধ্যে আন্তঃসরকারি আলোচনায় প্রবেশের সুযোগ দেওয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • ISIS: মার্কিন অভিযানে সোমালিয়ায় খতম ইসলামিক স্টেটের অন্যতম শীর্ষ কমান্ডার বিলাল

    ISIS: মার্কিন অভিযানে সোমালিয়ায় খতম ইসলামিক স্টেটের অন্যতম শীর্ষ কমান্ডার বিলাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খতম ইসলামিক স্টেটের (ISIS) অন্যতম শীর্ষ কমান্ডার বিলাল আল সুদানি। আফ্রিকার সোমালিয়ায় (Somalia) আমেরিকা (America) সেনার স্পেশাল ফোর্সের হামলায় নিহত হয়েছেন তিনি। ওই আইএস নেতার সঙ্গে সঙ্গে খতম হয়েছেন তাঁর আরও ১০ সঙ্গীও। বিলাল আল সুদানি ও তাঁর ১০ সঙ্গীর নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করা হয়েছে ওয়াশিংটনের তরফে। আমেরিকার প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিন বলেন, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নির্দেশে ২৫ জানুয়ারি উত্তর সোমালিয়ায় আইএসের গোপন ডেরায় অভিযান চালিয়েছিল স্পেশাল ফোর্স। সেই অভিযানেই নিহত হয়েছেন বিলাল ও তাঁর সঙ্গীরা। বিলালের মৃত্যুতে আফ্রিকা ও পশ্চিম এশিয়ায় আইএস বড় ধাক্কা খাবে বলেই দাবি মার্কিন সেনার জয়েন্ট চিফস অফ স্টাফস কমিটির চেয়ারম্যান মার্ক মিলেরি।

    আইএস…

    এই প্রথম নয়, এর আগেও খতম হয়েছেন আইএসের (ISIS) সর্বোচ্চ নেতা। তবে তিনি মারা গিয়েছেন গত নভেম্বরে, সিরিয়ায় আমেরিকার এয়ারস্ট্রাইকে। আইএসের এই সর্বোচ্চ নেতার নাম আবু আল হাসান আল হাসেমি আল কুরেশি। তাঁর মৃত্যুর পর এই জঙ্গি গোষ্ঠীর প্রধান হন আবু আল হুসেন আল হুসেইনি আল কুরেশি। বুধবার মার্কিন সেনার হামলায় খতম হওয়া বিলাল এই জঙ্গি গোষ্ঠীর প্রধান আবু আল হুসেন আল হুসেইনি আল কুরেশির ঘনিষ্ঠ ছিলেন বলেই সূত্রের খরব।

    আরও পড়ুুন: টাকা নিয়েছেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী, ইডির জেরায় বিস্ফোরক কুন্তল ঘোষ

    অস্টিন বলেন, আইএস শীর্ষ নেতা ও তাঁর ১০ সঙ্গী নিহত হলেও, সাধারণ মানুষের কোনও ক্ষতি হয়নি। যাঁরা এই অভিযানের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তাঁদের সকলকে কৃতজ্ঞতা জানাই। প্রসঙ্গত, মার্কিন সেনার অভিযানে ২০১৯ সালে খতম হন আইএসের (ISIS) প্রতিষ্ঠাতা আবু বকর আল বাগদাদি। তাঁর মৃত্যুর পরে জঙ্গিগোষ্ঠীর নেতা হন আবু ইব্রাহিম আল হাশিমি আল কুরেশি। মার্কিন সেনা অভিযানে তাঁর মৃত্যুর পর দায়িত্ব দেওয়া হয় হাশেমিকে।

    আরও পড়ুুন: ‘বাংলাকে পথ দেখাচ্ছে শুভেন্দু’, ছেলেকে সার্টিফিকেট বাবা শিশিরের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • Mission 2047: ২০৪৭ সালের মধ্যে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হতে চাইছে ভারত

    Mission 2047: ২০৪৭ সালের মধ্যে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হতে চাইছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অতিমারিকালে খানিকটা ধাক্কা খেয়েছিল ভারতীয় অর্থনীতির গতি। অতিমারি পর্ব পেরিয়ে ফের ছন্দে ফিরছে দেশের অর্থনীতির গতি। ২০২৩ সালে আগের চেয়ে বেড়েছে ভারতীয় অর্থনীতির গতি। সম্প্রতি এ নিয়ে তথ্য প্রকাশ করেছে বিশ্ব ব্যাঙ্ক। তারা জানিয়েছে, চলতি অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি গ্রোথ ৬.৪ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ৬.৯ শতাংশ। ভারতের নীতি (Mission 2047) এবং সংস্কারের কারণেই ফের বাড়ছে অর্থনীতির রথের চাকার গতিবেগ। বিশ্ব ব্যাঙ্কের ইন্ডিয়া কানট্রি ডিরেক্টর অগাস্টি টানো কুয়ামি এজন্য ভারতের মাইক্রো ইকোনমিক ফান্ডামেন্টালসকে ক্রেডিড দিচ্ছেন।

    গ্রোথ রেট…

    ভারত সরকারের নিজস্ব প্রোজেকশন অনুযায়ী ২০২২-২০২৩ অর্থবর্ষে ইন্ডিয়ার গ্রোথ রেট দাঁড়াবে ৭ শতাংশে গিয়ে। স্ট্যাটিসটিকস অ্যান্ড প্রোগ্রাম ইমপ্লিমেন্টেশন মন্ত্রকের মতে, বিশ্বের অনেকে দেশ যেখানে অর্থনীতিতে নানা সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে, সেখানে ভারতের অর্থনীতির স্বাস্থ্য তুলনায় ভাল। ওই মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ভারতের নমিনাল জিডিপি বৃদ্ধির হার ধরে নেওয়া হচ্ছে ১৫.৪ শতাংশ। অর্থনীতিবিদদের মতে, সরকারের সংস্কার নীতি – সবচেয়ে বেশি কার্যকরী লিংকড ইনসেন্টিভ স্কিম এবং পিএম গতি শক্তির জেরে ভারতীয় অর্থনীতির এই ফল।  

    আরও পড়ুুন: জীবন কাটছে জেলখানায় বন্দিদের মতো! চিনের শিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিমদের কী অবস্থা জানেন?

    অর্থনীতিবিদদের একাংশের মতে, ভারত সফলভাবেই বিভিন্ন ওয়েলফেয়ার স্কিম ও পরিকাঠামো উন্নয়নের ক্ষেত্রে ব্যালেন্স করে চলছে। ভারত দেশের লক্ষ লক্ষ পরিবারে খাদ্য নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করেছে। অতিমারি পর্বের পরেও এই ধারা অব্যাহত রয়েছে। পরিকাঠামোগত ক্ষেত্রেও ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। যার জেরে এগিয়ে চলেছে ভারতীয় অর্থনীতির চাকা। বিশেষজ্ঞদের মতে, রেকর্ড করেছে ভারতের এক্সপ্রেসওয়ে। অসংখ্য এক্সপ্রেয়ওয়ে তৈরির পাশাপাশি ফ্রেট করিডর তৈরিও ভারতকে নিয়ে গিয়েছে ভিন্ন উচ্চতায়। যার জেরে ভারত পরিণত হয়েছে ব্র্যান্ড ইন্ডিয়ায়। ভারতের লক্ষ্য হল, লজিস্টিক কস্ট যথা সম্ভব কমিয়ে দেওয়া। বর্তমানে রয়েছে ১৪ শতাংশ। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে একে নিয়ে আসা হবে ৮ শতাংশে। পরবর্তীকালে এই কস্ট নিয়ে আসা হবে ৬ শতাংশে। লজিস্টিকের উন্নতি হলে বাড়বে লগ্নিও। ফরেন ডায়রেক্ট ইনভেস্টমেন্ট রুলসও কাজে আসবে। আশা করা যাচ্ছে, চলতি আর্থিক বর্ষে এই প্রথম ফরেন ডায়রেক্ট ইনভেস্টের পরিমাণ দাঁড়াতে চলেছে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বর্তমানে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ ভারত। দীর্ঘদিন এই জায়গাটা দখল করেছিল ব্রিটেন। সেই জায়গা নিয়েছে ভারত। নয়াদিল্লির লক্ষ্য, ২০৪৭ সালের (Mission 2047) মধ্যে তৃতীয় স্থানে আসা।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • GM Syed: ‘সিন্ধ আর অত্যাচার সহ্য করবে না’, জিএম সৈয়দের জন্মদিনে পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি

    GM Syed: ‘সিন্ধ আর অত্যাচার সহ্য করবে না’, জিএম সৈয়দের জন্মদিনে পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিক্ষোভ তুঙ্গে পাকিস্তানের (Pakistan) সিন্ধ প্রদেশে। সেইন জিএম সৈয়দের (GM Syed) ১১৯তম জন্মবার্ষিকী পালিত হচ্ছে পাকিস্তানজুড়ে। রাষ্ট্রের নৃশংসতার প্রতিবাদের বিরুদ্ধে সেই দিনটিকেই বেছে নিয়েছেন জিয়া সিন্ধ ফ্রিডম মুভমেন্ট নেতৃত্ব। সেই কারণে বুধবার তারা প্রতিবাদ মিছিল করেন। এদিনের মিছিলে পা মেলান বহু মানুষ। সিন্ধ প্রদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ওই প্রতিবাদ মিছিল হয়। তবে সব চেয়ে বেশি প্রতিবাদ হয়েছে কাণ্ডারা ও থারিরি মহব্বত শহরে।

    প্রতিবাদের আগুন…

    মহব্বত শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে মিছিল গিয়ে থামে সেখানকার প্রেস ক্লাবে। এই প্রেস ক্লাবের সামনে একটি জনসভাও হয়। জনসভায় বক্তৃতা দেন জিয়া সিন্ধ ফ্রিডম মুভমেন্টের কর্তাব্যক্তিরা। বক্তারা প্রত্যেকেই শ্রমিক, নারী এবং শিশুদের ওপর রাষ্ট্র কীভাবে নির্যাতন করছে তা তুলে ধরেন। সিন্ধের রেঞ্জারর্স এবং রাজ্য পুলিশও অত্যাচার করছে। ১৭ জানুয়ারি সান্নে পুলিশ শেলিং করে। ছোড়ে গুলিও। এদিন সভার পরে প্রতিবাদীরা একটি স্মারকলিপিও দেন প্রশাসনকে। রাষ্ট্রের অত্যাচার ও ফ্যাসিইজমের বিরুদ্ধে স্লোগানও দেওয়া হয় এদিন। এই স্লোগান দিতে দিতেই শহর পরিক্রম করে মিছিল। রাষ্ট্রের অত্যাচারের প্রতিবাদে প্রেস ক্লাবে কিছুক্ষণের জন্য ধর্নায়ও বসেন মিছিলে অংশগ্রহণকারী লোকজন। সেখানে তাঁরা বিক্ষোভও দেখান।

    আরও পড়ুুন: মোদিকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্র ‘ভীষণভাবে একপেশে’, বিবিসিকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের সাংসদ

    যেসব জাতীয় কর্মী কাজ করতে গিয়ে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছেন, তাঁদের ফিরিয়ে আনার দাবিও স্লোগান দেন বিক্ষোভকারীরা। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের বিরুদ্ধেও সরব হন তাঁরা। রাষ্ট্রের নিরন্তর সন্ত্রাস যে মেনে নেওয়া হবে না, এদিন তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। প্রতিবাদ মিছিলে ভাষণ দিতে গিয়ে জিয়া সিন্ধ ফ্রিডম মুভমেন্ট নেতৃত্ব বলেন, জিয়া সিন্ধ ফ্রিডম মুভমেন্ট একটি রাজনৈতিক বৈপ্লবিক সংগঠন। সিন্ধের স্বাধীনতার জন্য তারা লড়ছে। এই সংগঠন জিএম সৈয়দের (GM Syed) আদর্শ চিরকাল মেনে চলবে, এটা ধরে নিলে চলবে না।

    এদিন জিয়া সিন্ধ ফ্রিডম মুভমেন্ট নেতৃত্ব সাফ জানিয়ে দেন, স্বাধীনতার জন্য তাঁদের যদি প্রাণ বলিদান দিতে হয়, তাতেও তাঁরা পিছু হঠবেন না। ওই একই কারণে যদি ঘর, ছেলেমেয়ে, মায় পরিবারও বলি দিতে হয়, তাতেও তাঁরা রাজি। রাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিয়ে প্রতিবাদীরা এও জানিয়ে দেন, সিন্ধ আর অত্যাচার সহ্য করবে না। অত্যাচার করা হলে, ভবিষ্যতে তা ফেরত পাওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Election Commission: বয়স ১৭ হলেই নাম তোলা যাবে ভোটার লিস্টে, ঘোষণা নির্বাচন কমিশনের

    Election Commission: বয়স ১৭ হলেই নাম তোলা যাবে ভোটার লিস্টে, ঘোষণা নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এতদিন ভোটার লিস্টে (Voter List) নাম তুলতে হলে ১৮ বছর বয়স হতে হত। এবার থেকে আর ১৮ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে না। ভোটার লিস্টে নাম তুলতে গেলে ১৭ হলেই চলবে। ১৩তম জাতীয় ভোটার দিবসে এমনই ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। বুধবার কলকাতায় ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে ভোটার দিবস পালনের অনুষ্ঠানে এ রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব জানান, নতুন ভোটারদের জন্য প্রি রেজিস্ট্রেশন সিস্টেম শুরু করা হয়েছে। ১৭ বছর বয়স হলেই করা যাবে রেজিস্ট্রেশন। জানা গিয়েছে, ১৭ বছর বয়সে রেজিস্ট্রেশন হলেও, ভোট দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে ১৮ বছর পর্যন্ত। তবে এর সুবিধা হল, রেজিস্ট্রেশন হয়ে থাকলে ১৮ বছর হলেই ভোট দিতে পারবেন নতুন ভোটাররা। রেজিস্ট্রেশন হয়ে গেলে ভোটারদের বাড়িতেই পৌঁছে যাবে ভোটার কার্ড।

    জাতীয় ভোটার দিবস…

    ২৫ জানুয়ারি, বুধবার ছিল জাতীয় ভোটার দিবস (Election Commission)। এ উপলক্ষে এদিন দিনভর দেশজুড়ে হয় নানা অনুষ্ঠান। সেই উপলক্ষে এদিন অনুষ্ঠান হয়েছে এ রাজ্যেও। জাতীয় ভোটার দিবস উপলক্ষে এদিন একটি সুসজ্জিত ট্যাবলোর উদ্বোধন করেন জলপাইগুড়ির জেলাশাসক মৌমিতা গোদারা বসু। ডিএম অফিসে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে জেলাশাসক ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এসডিও এবং অন্য পদস্থ আধিকারিকরা। ভোটার দিবস উপলক্ষে জেলাশাসক হলে একটি বৈঠকও হয়। বৈঠকে জাতীয় ভোটার দিবসের কার্যকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেন জেলাশাসক স্বয়ং।

    আরও পড়ুুন: মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্রের জের, কংগ্রেস ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে

    ১৯৫০ সালের ২৫ জানুয়ারি ভারতের নির্বাচন কমিশনের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে এই দিনটিকেই ভোটার দিবস হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছিল। প্রসঙ্গত, ২০১১ সাল থেকে ২৫ জানুয়ারি দিনটিকে জাতীয় ভোটার দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। ভোটাধিকার প্রয়োগ, ভোট দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা, নির্বাচনী সচেতনতা এবং নতুন ভোটারদের ভোটদানে উৎসাহিত করতে প্রতি বছর এদিন নানা কর্মসূচি পালন করা হয় দেশজুড়ে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Cough Syrup: কফ সিরাপ খেয়ে শিশুমৃত্যুর জের, নয়া গাইডলাইন তৈরি করতে তদন্ত শুরু হু-র

    Cough Syrup: কফ সিরাপ খেয়ে শিশুমৃত্যুর জের, নয়া গাইডলাইন তৈরি করতে তদন্ত শুরু হু-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India) তৈরি কাশির সিরাপ (Cough Syrup) খেয়ে মৃত্যু হয়েছে তিনশো শিশুর। এই অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নেমেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, সংক্ষেপে হু (WHO)। তারা জানতে চাইছে এই তিনশো শিশুর মৃত্যুর নেপথ্যে ওই কফ সিরাপের ভূমিকা কতখানি। সোমবার এক বিবৃতি জারি করে হু জানিয়েছে, গাম্বিয়া, ইন্দোনেশিয়া এবং উজবেকিস্তানে ৩০০রও বেশি শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এই শিশুদের বয়স পাঁচ বছরের কম ছিল। ওষুধগুলিতে উচ্চ মাত্রার ডাইথাইলিন গ্লাইকোল এবং ইথিলিন গ্লাইকোল ছিল। আরও মৃত্যু রোধ করতে ১৯৪টি সদস্য দেশকে পদক্ষেপ করার আহ্বান জানিয়েছে। জারি করা হয়েছে তিনটি মেডিক্যাল অ্যালার্ট।

    শিশুমৃত্যু…

    প্রসঙ্গত, গাম্বিয়ায় শিশুমৃত্যুর ঘটনায় ভারতে তৈরি তিনটি সিরাপ নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে হু। ওই সিরাপ (Cough Syrup) তৈরি করেছে যে সংস্থা, সেই মেইডেন ফার্মাসিউটিক্যালসের কারখানায় সিরাপ তৈরিতে অনিয়ম হয়েছে বলে জানিয়েছে হরিয়ানা সরকারও। হরিয়ানার সোনিপতেই কারখানা রয়েছে ওই সংস্থার। ভারতে তৈরি ওই কফ সিরাপে (Cough Syrup) মাত্রাতিরিক্ত লেভেলের টক্সিন ছিল বলে জেনেছে হু। তবে ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার যে ছটি ম্যানুফেকচারার কফ সিরাপ তৈরিতে যে নির্দিষ্ট কাঁচামালগুলি ব্যবহার করছে, সেগুলি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে চায় হু। ওই ওষুধ সরবরাহকারীদের সম্পর্কেও খোঁজ খবর নিচ্ছে হু। যদিও তাঁরা কারা, সে সম্পর্কে কিছুই বলছেন না হুয়ের বিশেষজ্ঞরা। এর পাশাপাশি আরও একটি জিনিস করার ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করছে হু। সেটি হল, বিশ্বজুড়ে শিশুদের কফ সিরাপের ব্যবহার কমানোর পরামর্শ দেওয়া যায় কিনা।যতক্ষণ না এই কফ সিরাপগুলি সম্পর্কে নির্ভুল তথ্য আহরণ করা সম্ভব হচ্ছে। শিশুদের কখন এই ওষুধগুলি প্রয়োজন, আদৌ প্রয়োজন কিনা, তাও খতিয়ে দেখছেন হুয়ের বিশেষজ্ঞরা।

    আরও পড়ুুন: মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্রের জের, কংগ্রেস ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে

    প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের জুলাই মাসে অ্যাকিউট কিডনি সমস্যার জেরে গাম্বিয়ায় শুরু হয়েছিল শিশুমৃত্যু। তার পরে পরেই শিশু মৃত্যুর খবর আসতে থাকে ইন্দোনেশিয়া এবং উজবেকিস্তান থেকেও। হু জানিয়েছে, এই মৃত্যুর সঙ্গে সাধারণ অসুখে মাত্রাতিরিক্ত কফ সিরাপ খাওয়ানোয়। এতে প্রচুর পরিমাণে টক্সিনও ছিল। তার পরেই তদন্তে নামে হু। ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার ছটি ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থাকে চিহ্নিত করা হয়। এই সংস্থাগুলিই ওই কফ সিরাপ তৈরি করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Meghalaya: ইস্তেহার প্রকাশ তৃণমূলের, ভোট কিনতে বাংলার মতো টাকার টোপ মেঘালয়েও!

    Meghalaya: ইস্তেহার প্রকাশ তৃণমূলের, ভোট কিনতে বাংলার মতো টাকার টোপ মেঘালয়েও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার (West Bengal) মতো মেঘালয়েও (Meghalaya) ভোট ‘কেনা’র পথে হাঁটল তৃণমূল কংগ্রেস (TMC)! লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের ধাঁচে ক্ষমতায় এলে এখানেও মহিলাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ফি মাসে ১০০০ টাকা করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিল বাংলার শাসক দল। মঙ্গলবার তৃণমূলের তরফে শিলং থেকে ইস্তেহার প্রকাশ করেন দলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল ক্ষমতায় এলে খাসো এবং গারো ভাষাকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়।

    তৃণমূল…

    বাংলায় তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর গোটা দেশে সংগঠন বিস্তারে উদ্যোগী হয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। এজন্য বড় রাজ্যগুলির পরিবর্তে তারা পাখির চোখ করে ছোট ছোট রাজ্যগুলিকে। সেই মতো গোয়ায় প্রার্থী দেয় তৃণমূল। সেখানে শক্তিশালী প্রতিপক্ষ বিজেপির কাছে মুখ থুবড়ে পড়ে মমতার দল। তার আগে আক্ষরিক অর্থেই ‘রাম’ধাক্কা খেয়েছিল উত্তর-পূর্বের বিজেপি শাসিত রাজ্য ত্রিপুরায়। গত বছর পঞ্চায়েত নির্বাচনে ত্রিপুরায় প্রার্থী দেয় তৃণমূল। কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা খরচ করে সেখানে প্রচারে যান দলের হেভিওয়েট নেতারা। দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় অন্তত বার পাঁচেক প্রচারে যান ত্রিপুরায়। তার পরেও আদতে কোনও লাভ হয়নি। বিজেপির কাছে গোহারা হারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। একটি মাত্র আসনে যিনি তৃণমূলের প্রতীকে জয়ী হয়েছিলেন, তিনিও পরে যোগ দেন বিজেপিতে।

    আরও পড়ুুন: কেন্দ্রীয় প্রকল্পের অর্থ নয়ছয়! মামলায় রাজ্যের অর্থসচিবকে জুড়তে বলল হাইকোর্ট

    উত্তর পূর্বের আরও একটি রাজ্যকে পাখির চোখ করেছে তৃণমূল। সেটি মেঘালয় (Meghalaya)। মেঘের রাজ্যে পায়ের নীচে মাটি পেতে বিধানসভা নির্বাচনের আগে কংগ্রেস ভাঙিয়ে দল ভারী করেছে তৃণমূল। চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে বিজেপিকে। এ রাজ্যে বিজেপি বেশ শক্তশালী। তাই বিজেপিকে গদিচ্যুত করতে নগদ অর্থের ‘টোপ’ দিয়েছে তৃণমূল। বাংলার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের মতো এখানেও ফি মাসে মহিলাদের ১০০০ টাকা করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ইস্তেহারে দিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল।  

    একুশের বিধানসভা ভোটে বাংলা দখল করতে মহিলাদের প্রতি মাসে ৫০০ টাকা করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় তৃণমূল। ভোটে জয়ী হওয়ার পরে সে টাকা দেওয়াও হয়। তবে সেজন্য আগে থেকে কোনও ফান্ডের ব্যবস্থা করা হয়নি। অভিযোগ, মিড-ডে মিল সহ বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা ‘সরিয়ে’ দেওয়া হচ্ছে ‘ভাণ্ডারে’। এনিয়ে একাধিকবার কেন্দ্রকে নালিশ জানিয়েছেন বাংলার বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। অভিযোগ খতিয়ে দেখার ব্যবস্থা করেছে কেন্দ্র। তার পরেও শিক্ষা হয়নি এ রাজ্যের শাসক দলের। যার জেরে ফের টাকার টোপ। রাজ্যটা অবশ্য বাংলা নয়, উপজাতি অধ্যুষিত মেঘালয়!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Ayush: পর্যটন মন্ত্রকের সঙ্গে মউ স্বাক্ষর আয়ুষের, জানুন কারণ

    Ayush: পর্যটন মন্ত্রকের সঙ্গে মউ স্বাক্ষর আয়ুষের, জানুন কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্ডিয়া ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন, পর্যটন মন্ত্রক, ভারত (India) সরকারের সঙ্গে মউ (MOU) স্বাক্ষর করল আয়ুষ মন্ত্রক (Ayush)। আয়ুর্বেদে মেডিক্যাল ভ্যালু ট্রাভেল প্রোমোশন এবং ওষুধের ঐতিহ্যশালী সিস্টেমগুলিকে কাজে লাগাতেই ইন্ডিয়া ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের সঙ্গে মউ সই করল আয়ুষ মন্ত্রক। আয়ুষ মন্ত্রকের ডিরেক্টর শশী রঞ্জন বিদ্যার্থী এবং ইন্ডিয়া ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের ডিরেক্টর (কমার্সিয়াল ও মার্কেটিং) ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

    মউ…

    চুক্তি সই হয় এ প্রমোদকুমার পাঠকের উপস্থিতিতে। প্রমোদকুমার আয়ুষ মন্ত্রকের স্পেশাল সেক্রেটারি। চুক্তি স্বাক্ষরের সময় দু তরফেই আরও কয়েকজন করে পদস্থ আধিকারিক উপস্থিত ছিলেন। এদিন যে মউ স্বাক্ষর হয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, আয়ুষ মন্ত্রক ইন্ডিয়া ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের আধিকারিকদের প্রয়োজনীয় ট্রেনিং দেবে। আয়ুর্বেদে মেডিক্যাল ভ্যালু ট্রাভেল এবং ওষুধের ঐতিহ্যশালী সিস্টেমগুলির সঙ্গে তাঁদের পরিচয় ঘটাবেন। ট্যুরিস্ট সার্কিটের মধ্যেই এটা করা হবে। কারণ এই ক্ষেত্রেই আয়ুর্বেদে মেডিক্যাল ভ্যালু ট্রাভেল প্রোমোশন এবং ওষুধের ঐতিহ্যশালী সিস্টেমগুলির সম্পর্কে সম্যক ধারণা দেওয়া যাবে। এ সংক্রান্ত টেকনিক্যাল বিষয়গুলিও বোঝানো হবে। জারি করা বিবৃতিতে আয়ুষ (Ayush) মন্ত্রক জানিয়েছে, ট্যুরিস্ট গন্তব্যগুলিতে নলেজ ট্যুরিজম ও ফিল্মের ডেভেলপমেন্ট কিংবা সাহিত্য ট্যুরিস্টদের কাছে প্রয়োজনীয় হয়ে উঠবে।

    আরও পড়ুুন: ‘স্বাধীনতার পর নেতাজিকে ভোলানোর চেষ্টা করা হয়েছে’, অনুযোগ প্রধানমন্ত্রীর

    ইন্ডিয়া ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন পরিচালিত হোটেলগুলিতে যে আয়ুর্বেদ চর্চা হয় এবং যোগ সেন্টার চলে সেগুলিও ঘুরে দেখতে পারবেন পর্যটকেরা। আয়ুষ মন্ত্রকের সঙ্গে যৌথভাবে যে কর্মশালার আয়োজন করা হবে, তাতেও অংশ গ্রহণ করতে পারবেন তাঁরা। মউ কতদূর এগোল, কীভাবেই বা কাজ করবে, তা মনিটরিং করবে জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ। আষূষ মন্ত্রক ও ইন্ডিয়া ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের প্রতিনিধিরাও নজরদারি চালাবেন। জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের সদস্যরা মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুরের বিভিন্ন অঞ্চল খুঁজে বেড়াবে, যে জায়গাগুলিতে আয়ুর্বেদ নিয়ে সব থেকে বেশি চর্চা হয়। ওই জায়গাগুলি মেডিক্যাল ভ্যালু ট্রাভেল ট্যুরিজমের গন্তব্য হতে পারে কিনা, তাও খতিয়ে দেখবেন তাঁরা। ভারতে ইদানিং বেড়ে গিয়েছে আয়ুর্বেদের (Ayush) চর্চা। একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশে আয়ুষ ভিত্তিক হেল্থ কেয়ার এবং ওয়েলনেস ইকোনমি ২০২৫ সালের মধ্যে ৭০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছে যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • BBC: মোদিকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্র ‘ভীষণভাবে একপেশে’, বিবিসিকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের সাংসদ

    BBC: মোদিকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্র ‘ভীষণভাবে একপেশে’, বিবিসিকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) নিয়ে তথ্যচিত্র তৈরি করেছে বিখ্যাত সংবাদ সংস্থা বিবিসি (BBC)। ওই তথ্যচিত্রের দুটি অংশ। প্রথম অংশটি ইতিমধ্যেই সম্প্রচারিত হয়েছে। এবার বিবিসি যাতে দ্বিতীয় অংশ সম্প্রচার না করে, তাই কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের উচ্চকক্ষের এক সদস্য।

    মোদি…

    মঙ্গলবার মুক্তি পায় মোদিকে নিয়ে বিবিসির তৈরি তথ্যচিত্র- ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোয়েশ্চান। তথ্যচিত্রটিতে প্রধানমন্ত্রী মোদির ক্ষমতায় আসার যাত্রাপথ তুলে ধরা হয়েছে। উল্লেখ করা হয়েছে গুজরাট (Gujarat) হিংসার কথাও। ওই তথ্যচিত্রের সমালোচনায় ইতিমধ্যেই মুখর হয়েছে ভারতীয় বিদেশমন্ত্রক। সমালোচনা করেছেন ব্রিটিশ পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ হাউস অফ লর্ডসের সদস্য লর্ড রামি রাংগার। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লিখেছেন, এই তথ্যচিত্রটি কোটি কোটি ভারতবাসীর হৃদয়ে আঘাত হেনেছে। গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী মোদি, ভারতের পুলিশ ও ভারতের বিচার ব্যবস্থাকে এর মাধ্যমে অপমান করা হয়েছে। হিংসায় জীবনহানি হয়। হিংসা কখনওই সমর্থনযোগ্য নয়।

    আরও পড়ুুন: ইস্তেহার প্রকাশ তৃণমূলের, ভোট কিনতে বাংলার মতো টাকার টোপ মেঘালয়েও!

    তবে বিবিসি (BBC) যেভাবে তথ্যচিত্র তৈরি করেছে, তার কড়া নিন্দা করছি। তথ্যচিত্রটির দ্বিতীয় অংশটি যাতে সম্প্রচারিত না হয় তাই বিবিসির ডিরেক্টর জেনারেল ব্রডকাস্টিং হাউস টিম দাভেইকে চিঠি লিখেছেন হাউস অফ লর্ডসের সদস্য ডলার অমর্ষি পপাট। তিনি জানিয়েছেন, ব্রিটিশ হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে ইতিমধ্যেই উত্তেজনা ছড়িয়েছে। তাই এখনই সম্প্রচার বন্ধ করা হোক। কেবল তাই নয়, বিবিসি কর্তৃপক্ষকে তিনি এই উপদেশও দিয়েছেন যে যা সম্প্রচার করা হচ্ছে, তার সত্যাসত্য যাচাই নিশ্চিত হতে হবে। বিবিসিকে লেখা চিঠিতে তিনি লিখেছেন, বিবিসির (BBC) তথ্যচিত্রটি দেখে তিনি আঘাত পেয়েছেন।

    ভারতের প্রধানমন্ত্রী ২০০২ সালে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। সেই সময়ের হিংসার ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে। বর্তমানে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী। ২০২৩ সালের ১৭ জানুয়ারি তথ্যচিত্রটি সম্প্রচারিত হয়েছে। তিনি লিখেছেন, তথ্যচিত্রটি ভীষণভাবে একপেশে হয়েছে গিয়েছে। হিংসার ঘটনার পরের ঘটনাপ্রবাহ তুলে ধরতে ব্যর্থ হয়েছে। ভারতীয় বিচার ব্যবস্থা এবং সংসদে প্রধানমন্ত্রী মোদি নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছেন। সেই কারণেই ভারতবাসীর আস্থা অর্জন করে তিনি ফের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। এর পরেই তিনি বিবিসি কর্তৃপক্ষকে ঘটনার সত্যাসত্য যাচাই করার পরামর্শ দিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
LinkedIn
Share