Tag: Bengali news

Bengali news

  • Manchester United: ইঁদুরের তাণ্ডবে বিরাট অবনতির মুখে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, রেটিং কমে পাঁচ থেকে দু’য়ে

    Manchester United: ইঁদুরের তাণ্ডবে বিরাট অবনতির মুখে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, রেটিং কমে পাঁচ থেকে দু’য়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড (Manchester United) মাঠের বাইরে একটি নতুন সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে। পরিকাঠামো এবং সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। সেখাকার আইকনিক ওল্ড ট্র্যাফোর্ড স্টেডিয়ামে ইঁদুরের (Rat Race) উপদ্রব ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়ছে এবং এই সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন পেশ করা হয়েছে। একই সঙ্গে পাশাপাশি মাঠের দুর্বল পারফরম্যান্স এবং স্টেডিয়াম রক্ষণাবেক্ষণের সমস্যাও মারাত্মক আকার নিয়েছে। এই খবর সেখানকার ডেইলি মেইলের একটি সাম্প্রতিক প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে। বর্তমানে স্টেডিয়ামের খাদ্য স্বাস্থ্যবিধি রেটিং পাঁচটির মধ্যে দুই তারাতে নেমে এসেছে।

    প্রশ্ন উঠেছে স্বাস্থ্য বিধি নিয়ে (Manchester United)!

    ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে আরও জানা গিয়েছে, সংক্রমণ দ্বারা খাদ্য ও স্বাস্থ্যবিধির রেটিং দারুণ ভাবে প্রভাবিত হয়েছে। এখানে সমস্যার মূলে রয়েছে ইঁদুর (Rat Race)। স্টেডিয়ামের (Manchester United) খাদ্য স্বাস্থ্যবিধির মান উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। ম্যাচ-এর পর সাংবাদিক সম্মেলনের সময় মিডিয়া কক্ষের ছাদে একটি ফুটো দেখা গিয়েছে। ক্লাবের এই দুর্দশাকে স্পষ্ট ভাবে প্রকাশ করেছে একটি ভিডিও। ক্লাব অবশ্য কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় প্রচেষ্টার বিষয়কে তুলে ধরে জনগণকে আশ্বস্ত করেছে। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের একজন মুখপাত্র ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে বলেন, “আমরা কীটপতঙ্গকে নিয়ন্ত্রণ করতে শক্তিশালী ব্যবস্থার বিষয়টি নিশ্চিত করেছি। সমস্ত ক্যাটারিং এলাকায় সাপ্তাহে একাধিকবার পরীক্ষার কাজ করা হচ্ছে। যেখানে খাবার সংরক্ষণ করা হয় বা প্রস্তুত করা হয় বা পরিবেশন করা হয় সেখানেও স্বাস্থ্যবিধি এবং পরিচ্ছন্নতার মাত্রা যাতে বেশি থাকে, তা নিশ্চিত করার জন্য কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ মেলবোর্নে মহারণ! শুরু ভারত অস্ট্রেলিয়া বক্সিং ডে টেস্ট, জানেন কেন এই নাম?

    দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের আশ্বাস

    ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাথে উন্নতিতে কাজ করে ট্র্যাফোর্ড কাউন্সিলের এমন একজন মুখপাত্র বলেন, “ক্লাবকে (Manchester United) নিয়মিত পরিদর্শন করার পর এখন দু’তারার রেটিং দেওয়া হয়েছে। আমাদের পরিবেশগত স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা একটি নিয়মিত পরিদর্শনের পরে দুটি খাদ্য স্বাস্থ্যবিধি রেটিং দিয়েছেন। আমরা এখন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করছি যাতে রেটিং-এর মান বিচার করে প্রয়োজনীয় সব রকম সুরক্ষা এবং উন্নয়ন করা যায়।”

    ক্লাব বর্তমানে সিদ্ধান্ত নিয়ছে যে ওল্ড ট্র্যাফোর্ডের সংস্কার বা একটি নতুন স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হবে। রবিবার বোর্নমাউথের কাছে ৩-০ ব্যবধানে হারের পর দলটি প্রিমিয়ার লিগে বর্তমানে ১৩তম স্থানে অবস্থান করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sri lanka: শ্রীলঙ্কার শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং কৃষির জন্য ২৩৭০ কোটি টাকার অনুদান দিল ভারত

    Sri lanka: শ্রীলঙ্কার শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং কৃষির জন্য ২৩৭০ কোটি টাকার অনুদান দিল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কার (Sri lanka) শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং কৃষির জন্য ২৩৭০ কোটি টাকার অনুদান দিয়ে পাশে দাঁড়াল ভারতের মোদি সরকার। সম্প্রতি ওই দেশের সাধারণ নির্বাচনের পর রাষ্ট্রপতি অনুরা কুমারা দিসানায়েক প্রথম ভারত সফরে এসেছিলেন। দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এবং পারস্পরিক সৌভ্রাতৃত্ব আরও মজবুত করতে এই প্রচেষ্টা বলে জানা গিয়েছে। দুই দেশের মধ্যে একটি আনুষ্ঠানিক এমওইউ স্বাক্ষরিত হয়েছে। সম্প্রতি শ্রীলঙ্কায় আর্থিক ভাবে বিরাট বিপর্যয়ের মুখে পড়তে হয়েছিল, এই অবস্থায় ভারতীয় সহযোগিতা শ্রীলঙ্কাকে বিরাট ক্ষতি থেকে পুনরায় উঠে দাঁড়াতে সুবিধা হবে মনে করছেন বিশেষজ্ঞ মহল।

    কৃষির জন্য ৬২ কোটি টাকা বরাদ্ধ করা হয়েছে (Sri lanka)

    শ্রীলঙ্কার (Sri lanka) স্বাস্থ্যমন্ত্রী নালিন্দা জয়থিসা জানিয়েছেন শিক্ষা খাতে ৩১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা, স্বাস্থ্যের জন্য ৭৮ কোটি টাকা, কৃষির জন্য ৬২ কোটি টাকা বরাদ্ধ করা হয়েছে। একাধিক উন্নয়ন প্রকল্পে এই আর্থিক সহযোগিতা বিনিয়োগ করা হবে। ভারতের এই আর্থিক সহযোগিতা শ্রীলঙ্কার জন্য অত্যন্ত অপরিহার্য। কেন না বিগত বেশ কিছু দিন ধরে ওই দেশের আর্থিক সঙ্কট এবং ক্রমবর্ধমান ঋণ দেশটিকে ভীষণ ভাবে বিপর্যয়ের মধ্যে ফেলেছে। ভারতের সহযোগিতায় আন্তর্জাতিক সম্পর্কের গবেষকরা শ্রীলঙ্কার খারাপ সময় দ্রুত কাটার বিষয়ে দারুণ আশাবাদী।

    আরও পড়ুনঃ হিন্দুত্বের রাষ্ট্রনায়ক, ভারতবর্ষের গর্ব অটল বিহারী বাজপেয়ী

    ভারত প্রতিশ্রুতিবদ্ধ 

    ভারত এই মোটা অঙ্কের অনুদানের বাইরে আরও সাতটি লাইন-অফ-ক্রেডিট প্রকল্পে অর্থ প্রদানের জন্য ২০ কোটি ৬৬ লক্ষ টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। একই ভাবে শ্রীলঙ্কার (Sri lanka) উত্তরে কানকেসান্থুরাই বন্দরকে পুনর্গঠনের জন্য দীর্ঘ মেয়াদী সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। এই খাতে মোট খরচ করা হবে ৬১ কোটি ৫ লক্ষ টাকা। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, প্রতিবেশী ছোট ছোট রাষ্ট্রগুলির উপর চিনা আগ্রাসনকে ঠেকাতে ভারত এখন বিশেষ নজর দিয়েছে। প্রতিবেশী দেশে অস্থিরতা ভারতের জন্য একটি মাথাব্যথা স্বরূপ। তাই আগ্রাসী শক্তির কবল থেকে প্রতিবেশীকে রক্ষা করা যেমন এক গুরুদায়িত্ব, ঠিক তেমনি বিপর্যস্ত আর্থিক ব্যবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য বিশেষ সহযোগিতা করাও ভারতের বিরাট কর্তব্য। বহু প্রাচীন কাল থেকেই শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ভারতের আধ্যাত্মিক, সাংস্কৃতিক সংযোগ রয়েছে। ভারত সব সময় এই দেশের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 232: “বায়ুতে সুগন্ধ দুর্গন্ধ সবরকমই থাকে, কিন্তু বায়ু নিজে নির্লিপ্ত…সৃষ্টিই এইরকম; ভালমন্দ, সদসৎ”

    Ramakrishna 232: “বায়ুতে সুগন্ধ দুর্গন্ধ সবরকমই থাকে, কিন্তু বায়ু নিজে নির্লিপ্ত…সৃষ্টিই এইরকম; ভালমন্দ, সদসৎ”

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়িমধ্যে

    দ্বাদশ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ১৫ই জুন

    দক্ষিণেশ্বরে দশহরাদিবসে গৃহস্থাশ্রমকথা-প্রসঙ্গে

    রাখাল, অধর, মাস্টার, রাখালের বাপ, বাপের শ্বশুর প্রভৃতি 

    একজন ভক্ত—ঈশ্বর (Ramakrishna) যদি সবই করছেন, তবে ভালমন্দ, পাপ-পুণ্য—এ-সব বলে কেন? পাপও তাহলে তাঁর ইচ্ছা?

    রাখালের বাপের শ্বশুর—তাঁর ইচ্ছা আমরা কি করে বুঝব?

    “Thou Great First Cause least understood”— Pope.

    শ্রীরামকৃষ্ণ—পাপ-পুণ্য আছে, কিন্তু তিনি নিজে নির্লিপ্ত। বায়ুতে সুগন্ধ দুর্গন্ধ সবরকমই থাকে, কিন্তু বায়ু নিজে নির্লিপ্ত। তাঁর সৃষ্টিই এইরকম; ভালমন্দ, সদসৎ; যেমন গাছের মধ্যে কোনটা আমগাছ, কোনটা কাঁঠালগাছ, কোনটা আমরাগাছ। দেখ না দুষ্ট লোকেরও প্রয়োজন আছে। যে-তালুকের প্রজারা দুর্দান্ত, সে-তালুকে একটা দুষ্ট লোককে পাঠাতে হয়, তবে তালুকের শাসন হয়।

    আবার গৃহস্থাশ্রমের (Kathamrita) কথা পড়িল।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (ভক্তদের প্রতি)—কি জানো, সংসার করলে মনের বাজে খরচ হয়ে পড়ে। এই বাজে খরচ হওয়ার দরুন মনের যা ক্ষতি হয়, সে ক্ষতি আবার পূরণ হয়, যদি কেউ সন্ন্যাস করে। বাপ প্রথম জন্ম দেন, তারপরে দ্বিতীয় জন্ম উপনয়নের সময়। আর-একবার জন্ম হয় সন্ন্যাসের সময়। কামিনী ও কাঞ্চন এই দুটি বিঘ্ন। মেয়েমানুষে আসক্তি ঈশ্বরের পথ থেকে বিমুখ করে দেয়। কিসে পতন হয়, পুরুষ জানতে পারে না। যখন কেল্লায় যাচ্ছি, একটুও বুঝতে পারি নাই যে, গড়ানে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছি। কেল্লার ভিতর গাড়ি পৌঁছুলে দেখতে পেলুম, কত নিচে এসেছি। আহা, পুরুষদের বুঝতে দেয় না! কাপ্তেন বলে, আমার স্ত্রী জ্ঞানী! ভূতে যাকে পায়, সে জানে না যে, ভূতে পেয়েছে! সে বলে, বেশ আছি! (সকলে নিস্তব্ধ)

    “সংসারে শুধু যে কামের ভয়, তা নয়। আবার ক্রোধ আছে। কামনার পথে কাঁটা পড়লেই ক্রোধ।”

    “মাস্টার—আমার পাতের কাছে বেড়াল নুলো বাড়িয়ে মাছ নিতে আসে, আমি কিছু বলতে পারি না।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—কেন! একবার মারলেই বা, তাতে দোষ কি? সংসারী ফোঁস করবে! বিষ ঢালা উচিত নয়। কাজে কারু অনিষ্ট যেন না করে। কিন্তু শত্রুদের হাত থেকে রক্ষা পাবার জন্য ক্রোধের আকার দেখাতে হয়। না হলে শত্রুরা এসে অনিষ্ট করবে। ত্যাগির ফোঁসের দরকার নাই।

    একজন ভক্ত—মহাশয়, সংসারে তাঁকে পাওয়া বড়ই কঠিন দেখছি। কটা লোক এরকম হতে পারে? কি! দেখতে তো পাই না।

    শ্রীরামকৃষ্ণ(Ramakrishna)—কেন হবে না? ও-দেশে শুনেছি, একজন ডেপুটি, খুব লোক—প্রতাপ সিং; দান-ধ্যান, ঈশ্বরে ভক্তি, অনেক গুণ আছে। আমাকে লতে পাঠিয়েছিল (Kathamrita)। এইরকম লোক আছে বইকি।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 231: “তেঁতুল মনে করলে মুখে জল সরে, পুরুষের পক্ষে স্ত্রীলোক আচার তেঁতুলের মতো”

    Ramakrishna 231: “তেঁতুল মনে করলে মুখে জল সরে, পুরুষের পক্ষে স্ত্রীলোক আচার তেঁতুলের মতো”

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়িমধ্যে

    দ্বাদশ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ১৫ই জুন

    দক্ষিণেশ্বরে দশহরাদিবসে গৃহস্থাশ্রমকথা-প্রসঙ্গে

    রাখাল, অধর, মাস্টার, রাখালের বাপ, বাপের শ্বশুর প্রভৃতি 

    আজ দশহরা (২রা আষাঢ়), জৈষ্ঠ শুক্লা দশমী, শুক্রবার, ১৫ই জুন, ১৮৮৩। ভক্তেরা শ্রীরামকৃষ্ণকে (Ramakrishna) দর্শন করিতে দক্ষিণেশ্বর-কালীবাড়িতে আসিয়াছেন। অধর, মাস্টার দশহরা উপলক্ষে ছুটি পাইয়াছেন।

    রাখালের বাপ ও তাঁহার শ্বশুর আসিয়াছেন। বাপ দ্বিতীয় সংসার করিয়াছিলেন। ঠাকুরের নাম শ্বশুর অনেকদিন হইতে শুনিয়াছেন। তিনি সাধক লোক, শ্রীরামকৃষ্ণকে দর্শন করিতে আসিয়াছেন। ঠাকুর আহারান্তে ছোট খাটটিতে বসিয়া আছেন। রাখালের বাপের শ্বশুরকে এক-একবার দেখিতেছেন (Kathamrita)। ভক্তেরা মেঝেতে বসিয়া আছেন।

    শ্বশুর—মহাশয়, গৃহস্থাশ্রমে কি ভগবান লাভ হয়?

    শ্রীরামকৃষ্ণ (সহাস্যে)—কেন হবে না? পাঁকাল মাছের মতো থাক। সে পাঁকে থাকে, কিন্তু গায়ে পাঁক নাই। আর ঘুষকীর মতো থাক। সে ঘরে-কন্নার সব কাজ করে কিন্তু  মন উপপতির উপর পড়ে থাকে। ঈশ্বরের (Ramakrishna) উপর মন ফেলে রেখে সংসারের কাজ সব কর। কিন্তু বড় কঠিন। আমি ব্রহ্মজ্ঞানীদের বলেছিলুম, যে-ঘরে আচার তেঁতুল আর জলের জালা সেই ঘরেই বিকারের রোগী! কেমন করে রোগ সারবে? আচার তেঁতুল মনে করলে মুখে জল সরে। পুরুষের পক্ষে স্ত্রীলোক আচার তেঁতুলের মতো। আর বিষয় তৃষ্ণা সর্বদাই লেগে আছে; ওইটি জলের জালা। এ তৃষ্ণার শেষ নাই। বিকারের রোগী বলে, এক জালা জল খাব! বড় কঠিন। সংসারে নানা গোল। এদিকে যাবি, কোঁস্তা ফেলে মারব; ওদিকে যাবি, ঝাঁটা ফেলে মারব; এদিকে যাবি জুতো ফেলে মারব। আর নির্জন না হলে ভগবানচিন্তা হয় না। সোনা গলিয়ে গয়না গড়ব তা যদি গলাবার সময় পাঁচবার ডাকে, তাহলে সোনা গলানো কেমন করে হয়? চাল কাঁড়ছ একলা বসে কাঁড়তে হয়। এক-একবার চাল হাত করে তুলে দেখতে হয়, কেমন সাফ হল। কাঁড়তে কাঁড়তে যদি পাঁচবার ডাকবে, ভাল কাঁড়া কেমন করে হয়?

    উপায়—তীব্র বৈরাগ্য; পূর্বকথা—গঙ্গাপ্রসাদের সহিত দেখা 

    একজন ভক্ত—মহাশয়, এখন উপায় কি?

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—আছে। যদি তীব্র বৈরাগ্য হয়, তাহলে হয়। যা মিথ্যা বলে জানছি, রোখ করে তৎক্ষণাৎ ত্যাগ কর। যখন আমার ভারী ব্যামো, গঙ্গাপ্রসাদ সেনের কাছে লয়ে গেল। গঙ্গাপ্রসাদ বললে, স্বর্ণপটপটি খেতে হবে, কিন্তু জল খেতে পাবে না; বেদানার রস খেতে পার। সকলে মনে করলে, জল না খেয়ে কেমন করে আমি থাকব। আমি রোখ কল্লুম আর জল খাব না। ‘পরমহংস’! আমি তো পাতিহাঁস নই—রাজহাঁস! দুধ খাব।

    “কিছুদিন নির্জনে থাকতে হয়। বুড়ী ছুঁয়ে ফেললে আর ভয় নাই। সোনা হলে তারপরে যেখানেই থাক। নির্জনে থেকে যদি ভক্তিলাভ (Kathamrita) হয়, যদি ভগবানলাভ হয়, তাহলে সংসারেও থাকা যায়। (রাখালের বাপের প্রতি) তাই তো ছোকরাদের থাকতে বলি। কেননা, এখানে দিন কতক থাকলে ভগবানে ভক্তি হবে। তখন বেশ সংসারে গিয়ে থাকতে পারবে।”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh 2025: ১৪০০ বছর আগেও কুম্ভমেলায় এসেছিলেন চিনা পর্যটক!

    Mahakumbh 2025: ১৪০০ বছর আগেও কুম্ভমেলায় এসেছিলেন চিনা পর্যটক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজকে তীর্থরাজ (Mahakumbh 2025) বলা হয়। ১৪০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এটি চিনাদেরও কাঙ্খিত গন্তব্য হয়ে উঠেছে (Prayagraj)। এই স্থায়ী সম্পর্কের শুরু ৭ম শতকে, যখন খ্যাতনামা চিনা পর্যটক হিউয়েন সাং এই অঞ্চলে আসেন এবং এর সমৃদ্ধ সংস্কৃতি ও সমৃদ্ধির প্রশংসা করেন। প্রায় ১৬ বছর ধরে ভারতবর্ষ ঘুরে দেখেন তিনি।

    “সি-ইউ-কি” (Mahakumbh 2025) 

    তাঁর বই “সি-ইউ-কি”-তে হিউয়েন সাং বিশেষভাবে ৬৪৪ খ্রিষ্টাব্দে রাজা হর্ষবর্ধনের শাসনকালের প্রশংসা করেছেন। এই বইতে প্রয়াগরাজের প্রচুর শস্য, অনুকূল আবহাওয়া এবং স্বাস্থ্যকর সুবিধাগুলির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। তিনি ফলদায়ক গাছগুলির উপস্থিতি এবং এই অঞ্চলের সামগ্রিক আকর্ষণও উল্লেখ করেন। চিনা পর্যটকের শহরের নম্রতা, বুদ্ধিবৃত্তিক সাধনা এবং প্রাণবন্ত সাংস্কৃতিক জীবন সম্পর্কে প্রশংসা আজও প্রাসঙ্গিক।

    প্রয়াগরাজের ঐতিহাসিক গুরুত্ব

    প্রয়াগরাজের (Mahakumbh 2025) ঐতিহাসিক গুরুত্ব আরও স্পষ্ট হয়েছে হিউয়েন সাংয়ের বর্ণনায়, যেখানে তিনি শহরের বিশাল ধর্মীয় উৎসবের কথা বলেছেন। তাঁর বর্ণনা থেকেই জানা যায়, সেখানে ৫ লাখেরও বেশি মানুষ জড়ো হয়েছিলেন। এর মধ্যে ছিলেন উপমহাদেশের বিভিন্ন কোণ থেকে আসা রাজা ও শাসকরাও। গঙ্গা ও যমুনা নদীর মধ্যে শহরের কৌশলগত অবস্থান, এর আধ্যাত্মিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবে এর গুরুত্ব তৈরিতে করতে সহায়ক ছিল।

    হিউয়েন সাং যে সব মন্দিরে গিয়েছিলেন, তার মধ্যে একটি হল পাটালপুরী মন্দির। এই মন্দির গুরুত্বপূর্ণ তার অলৌকিক বিস্ময়গুলির জন্য। হিউয়েন সাং উল্লেখ করেছেন যে ভক্তরা বিশ্বাস করতেন, মন্দিরে একটি মুদ্রা দান করা মানে হাজার মুদ্রা দান করা। মন্দিরের উঠোনে রয়েছে একটি পবিত্র গাছ, অক্ষয়বট। বিশ্বাস করা হয়, যে এর নীচে স্নান করলে পাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

    আরও পড়ুন: বিগ্রহ সরিয়ে ওড়ানো হয়েছিল ইসলামি পতাকা, দখলমুক্ত গঙ্গা মন্দির

    এছাড়াও গঙ্গা, যমুনা ও পৌরাণিক সরস্বতী নদীর মিলনস্থলে প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ ভক্ত উপস্থিত হন। হিউয়েন সাং লিখেছেন, ধনী তীর্থযাত্রীরা সঙ্গমে স্নান করে তাদের ধন-সম্পদ দান করে চলে যেতেন। এই প্রাচীন প্রথা আজও বহমান, এবং মহাকুম্ভ মেলা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ধর্মীয় সমাবেশ (Prayagraj) হিসেবে অনুষ্ঠিত হয় (Mahakumbh 2025)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Human Trafficking: ভিসা ছাড়াই বেআইনি ভাবে কানাডা হয়ে আমেরিকায় মানুষ পাঠানোর বড় চক্রের হদিশ ইডির

    Human Trafficking: ভিসা ছাড়াই বেআইনি ভাবে কানাডা হয়ে আমেরিকায় মানুষ পাঠানোর বড় চক্রের হদিশ ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভিসা ছাড়াই বেআইনি ভাবে ভারতীয়দের (Human Trafficking) কানাডা হয়ে আমেরিকায় পাঠানোর কাজে জড়িত একটি চক্র নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টর (ইডি)। এই চক্রের সঙ্গে শুধুমাত্র এদেশেই ৩৫০০ এজেন্ট এই বেআইনী কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তাঁদের মধ্যে অধিকাংশই হল গুজরাতের লোক। এতে বিপুল পরিমাণে আর্থিক দুর্নীতির কথাও তদন্তে উঠে এসেছে। এই অবৈধ ভাবে লোক পাঠানোর তদন্তে উঠে এসেছে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। আসুন একবার জেনে নিই।

    আমেরিকায় প্রবেশ করাতে ৫৫-৬০ লাখ টাকা নেয়া হতো (Human Trafficking)

    এক এক জনকে অবৈধ (Human Trafficking) ভাবে আমেরিকায় প্রবেশ করাতে ৫৫-৬০ লাখ টাকা করে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে তদন্তকারী অফিসাররা। কানাডা সীমান্ত হয়ে ভারতীয়দের অবৈধ ভাবে আমেরিকায় প্রবেশ করানোর চক্রের তথ্য আগেও অনেকবার উঠে এসেছে। এবার ইডি জানিয়েছে, “এই চক্রের সঙ্গে কানাডার কিছু কলেজ এবং ভারতের বেশ কয়েকটি সংস্থা জড়িত রয়েছে। যাদের অবৈধ ভাবে আমেরিকায় প্রবেশ করানো হতো, তাদের আগেই কানাডার কলেজে ভর্তি করে দেওয়া হতো। কানাডার ১১২টি কলেজ এবং আরও ১৫০টি আলাদা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে পাচার চক্রকে শক্তপোক্ত করা হয়েছে। তাদের জন্য কানাডার ভিসার ব্যবস্থাও করা হতো। ইতিমধ্যে মুম্বই, নাগপুর, গান্ধীনগর এবং ভদোদরার আটটি জায়গায় হানা দেন ইডির আধিকারিকেরা। তাতে মুম্বইয়ের দু’টি সংস্থা এবং নাগপুরের একটি সংস্থার এই অবৈধ চক্রের সঙ্গে যোগ পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি তদন্তকারীদের। এখনও পর্যন্ত ১৭০০ জন এজেন্ট শুধু গুজরাটে রয়েছে। 

    আরও পড়ুনঃ বিগ্রহ সরিয়ে ওড়ানো হয়েছিল ইসলামি পতাকা, দখলমুক্ত গঙ্গা মন্দির

    কানাডা-আমেরিকা সীমান্তে চার ভারতীয়ের মৃত্যু হয়েছিল

    ২০২২ সালের ১৯ জানুয়ারি কানাডা-আমেরিকা সীমান্তে চার ভারতীয়ের মৃত্যু (Human Trafficking) হয়। তাঁরা একই পরিবারের সদস্য। বাড়ি ছিল গুজরাতের একটি গ্রামে। অবৈধ ভাবে কানাডার সীমান্ত পার করতে গিয়ে কনকনে ঠান্ডায় মৃত্যু হয়েছিল। এই ঘটনায় মামলা রুজু হয়েছিল। মূল অভিযুক্ত হিসেবে নাম উঠে এসেছিল ভবেশ অশোকভাই পাটেলের নাম। আমেদাবাদ পুলিশের দায়ের করা মামলার ভিত্ততে তদন্তে নামে ইডি। এই ঘটনার সঙ্গে একাধিক আর্থিক দুর্নীতির মামলার প্রেক্ষিতে আসরে নেমে তদন্তের কাজ শুরু করেছে ইডি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cough and cold: শহর জুড়ে সর্দি-কাশির দাপট! নাজেহাল আট থেকে আশি! কেন বাড়ছে ভোগান্তি?

    Cough and cold: শহর জুড়ে সর্দি-কাশির দাপট! নাজেহাল আট থেকে আশি! কেন বাড়ছে ভোগান্তি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    তাপমাত্রার পারদের ওঠানামা লেগেই আছে। কখনও রাতের দিকে বাড়ছে তাপমাত্রা, আবার কখনও ভোরে শীতের আমেজে মুড়ে যাচ্ছে আশপাশ। আর তার মাঝেই ভোগান্তি বাড়াচ্ছে কাশি।শিশু থেকে বয়স্ক, অধিকাংশ মানুষের ভোগান্তি বাড়াচ্ছে সর্দি-কাশি (Cough and cold)। বিশেষত কলকাতা ও তার আশপাশে এই কাশির দাপট আরও বাড়ছে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, গত কয়েক সপ্তাহে কাশির ভোগান্তি বেড়েছে। ভুক্তভোগীদের বেশিরভাগ শিশু এবং প্রবীণ নাগরিক।

    কেন বাড়ছে কাশির দাপট? (Cough and cold)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, তাপমাত্রার খামখেয়ালির জন্যই সর্দি-কাশির দাপট বেড়েছে। কখনও গরম আবার কখনও ঠান্ডা, আবহাওয়ার এই রকমফেরে বাতাসে নানান ভাইরাসের দাপট বাড়ে। এর ফলে ফুসফুসের সংক্রমণ এবং শ্বাসনালীর সংক্রমণের ঝুঁকি কয়েকগুণ বেড়ে যায়। তাই এই সময়ে কাশির ভোগান্তি বাড়ে। তাছাড়া, এই সময়ে বাতাসে ধুলিকণার পরিমাণ বাড়ে। তাই কাশির সমস্যা দেখা যায়। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, কাশি আসলে অ্যালার্জির প্রকাশ। শ্বাসনালীতে যে কোনও রকম সংক্রমণ কিংবা অ্যালার্জি হলে কাশি হয়। এই সময়ে আবহাওয়ার বারবার পরিবর্তনের জেরেই এই সমস্যা দেখা দিচ্ছে। এখন দেখা যাক, কোন ঘরোয়া উপাদান উপশম করবে?

    লেবু এবং কিউই জাতীয় ফল

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ানোর দিকে বাড়তি নজরদারি জরুরি। শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি যথেষ্ট থাকলে বিভিন্ন ভাইরাস ঘটিত সংক্রমণের ঝুঁকি কমবে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই আবহাওয়ায় নিয়মিত লেবু এবং কিউই জাতীয় ফল খাওয়া জরুরি। এই দুই ফলে রয়েছে পর্যাপ্ত ভিটামিন সি। এর জেরে শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়বে। তাই নিয়মিত এই দুই ফল খেলে কাশির (Cough and cold) ভোগান্তিও কমবে।

    রান্নায় আদা

    রান্নায় আদার ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শ্বাসনালীর সংক্রমণ কমাতে (Suffering) আদা খুবই উপকারী। কাশির অন্যতম কারণ শ্বাসনালীর সংক্রমণ। তাই এই সময়ে নিয়মিত আদা খেলে বাড়তি উপকার পাওয়া যাবে।

    এলাচ ও লবঙ্গ (Cough and cold)

    এলাচ এবং লবঙ্গের মতো মশলা নিয়মিত রান্নায় ব্যবহার করলে কাশির উপশম হবে বলেই মনে করছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এলাচ এবং লবঙ্গ, এই দুই মশলা ফুসফুসের জন্য বিশেষ উপকারি। ফুসফুসের সংক্রমণের ঝুঁকি কমায় এই মশলা। তাই এই সময়ে এই দুই মশলা রান্নায় থাকলে নানান ভাইরাস ঘটিত রোগের ঝুঁকি কমবে। কাশির দাপট ও কমবে। 
    সকালে এক চামচ মধু নিয়ম করে খেলে কাশির ভোগান্তি অনেকটাই কমবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা জানাচ্ছেন, সর্দি-কাশির দাপট কমাতে ও এই আবহাওয়ায় শরীরকে সুস্থ রাখতে মধু বিশেষ সাহায্য করে। তাই নিয়মিত মধু খেলে শরীর সুস্থ থাকে।

    তুলসী পাতা

    কাশির দাপট কমাতে বিশেষ সাহায্য করে তুলসী পাতা। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, তুলসী পাতায় রয়েছে একাধিক উপাদান। তুলসী পাতা খেলে শরীরের একাধিক ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া মুক্তি ঘটে‌। তাই কাশি-সর্দির (Cough and cold) বিরুদ্ধে মোকাবিলা ও সহজ হয়।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tulsi Pujan Diwas: ২৫ ডিসেম্বর পালিত হয় তুলসী পূজন দিবস, দিনটির গুরুত্ব জানেন?

    Tulsi Pujan Diwas: ২৫ ডিসেম্বর পালিত হয় তুলসী পূজন দিবস, দিনটির গুরুত্ব জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২৫ ডিসেম্বর। কেবল খ্রিস্টান নন, হিন্দুদের কাছেও দিনটি অত্যন্ত পবিত্র। এই দিনে হিন্দুরা উপাসনা করেন দেবী তুলসীর (Significance)। দিনটি তুলসী পূজন দিবস হিসেবে পালন করেন সনাতনীরা (Tulsi Pujan Diwas)।

    তুলসী পূজন উৎসব (Tulsi Pujan Diwas)

    হিন্দুদের বিশ্বাস, তুলসী অত্যন্ত পবিত্র। তাই হিন্দুদের ঘরে ঘরে নিত্যদিন তুলসী পুজো হয়। প্রতিদিন তুলসীর আরাধনা করলে সমস্ত বাধাবিপত্তি দূর হয়। ২০১৪ সালে প্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় তুলসী পূজন। তার পর থেকে ফি বছর ২৫ ডিসেম্বর দিনটিতে পুজো হয় তুলসীর। চতুর্দশী তিথিতে হয় তুলসী পূজন উৎসব। তুলসীর আর এক নাম বিষ্ণুপ্রিয়া।তুলসীকে ঐশ্বর্য ও সৌভাগ্যের দেবী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তুলসীর কাছে প্রার্থনা করা সৌভাগ্য আনে বলে বিশ্বাস। তুলসী পুজন দিবসে বাড়িতে নতুন তুলসী গাছ আনা হয়। এদিন তুলসী চারা কোনও মন্দির বা উপাসনা স্থলে দান করলে পুণ্য লাভ হয়। জীবনভর সুখ-শান্তি বজায় রাখতে চাইলে অবশ্যই তুলসীর পুজো করা উচিত।

    শুভ দিন

    তুলসী পূজন দিবস জাঁকজমকপূর্ণ আচার-অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পালিত হয়, যা বিবাহ ও গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠানের জন্য শুভ বলে বিবেচিত হয়। এদিন ভক্তরা ভোরে উঠে বাড়িঘর পরিষ্কার করেন। তুলসী গাছকে ফুল-মালা-গয়নায় সাজানো হয়। তুলসী ও ভগবান বিষ্ণুর বৈবাহিক অনুষ্ঠানের আয়োজন অত্যন্ত ভক্তিভরে করা হয়। তুলসী পূজন ভক্তদের জীবনে সমৃদ্ধি, সুখ এবং আধ্যাত্মিক কল্যাণ বয়ে আনে বলে হিন্দুদের বিশ্বাস। তুলসী পূজন দিবসের (Tulsi Pujan Diwas) উৎপত্তি বর্ণিত হয়েছে হিন্দু পুরাণে।

    আরও পড়ুন: ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে লিগ্যাল অ্যাকশন নেওয়ার হুমকি টাইকুন এস আলমের?

    কিংবদন্তি অনুসারে, তুলসী মূলত এক নিবেদিতপ্রাণ নারী। তাঁর নাম ছিল বৃন্দা। তিনি অসুররাজ জলন্ধরের স্ত্রী। বৃন্দার পবিত্রতার শক্তি থেকে অপরাজেয় হয়ে উঠেছিলেন তিনি। দেবতারা যখন জলন্ধরকে পরাস্ত করতে ব্যর্থ হলেন, তখন তাঁরা বিষ্ণুর সাহায্য চাইলেন। বিষ্ণু ছদ্মবেশে বৃন্দার পবিত্রতা ভঙ্গ করেন। যার ফলে জলন্ধর হেরে যান। দুঃখে বৃন্দা তুলসী গাছে রূপান্তরিত হন। বিষ্ণু এই পাপ মোচনের জন্য তুলসীকে প্রতিশ্রুতি দেন যে তিনি প্রতি বছর এই দিনে তুলসীর সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবেন (Significance)। সেই থেকেই তুলসী পূজন দিবস পালন করা হয় (Tulsi Pujan Diwas)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Pradesh: বিগ্রহ সরিয়ে ওড়ানো হয়েছিল ইসলামি পতাকা, দখলমুক্ত গঙ্গা মন্দির

    Uttar Pradesh: বিগ্রহ সরিয়ে ওড়ানো হয়েছিল ইসলামি পতাকা, দখলমুক্ত গঙ্গা মন্দির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিহাস খ্যাত ২৫০ বছরের পুরানো মন্দির। উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) বালিয়েরি অঞ্চলের এই মন্দির চার দশক ধরে দখল করে রেখেছিল জনৈক ওয়াজিদ আলি ও তার পরিবার। গঙ্গা মহারানির (Ganga Maharani Mandir) সেই মন্দিরই দখলমুক্ত হয়েছে সম্প্রতি। কিলা এলাকার কাটঘরে অবস্থিত এই মন্দিরটি রাকেশ সিংয়ের পূর্বপুরুষদের দ্বারা নির্মিত। আধ্যাত্মিক তো বটেই, ঐতিহাসিক দিক থেকেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই মন্দির।

    পাহারাদারের মন্দির দখল (Uttar Pradesh)

    ইসলামপন্থী ওয়াজিদ আলি ছিলেন এই মন্দিরের পাহারাদার। ধীরে ধীরে মন্দির প্রাঙ্গন দখল করে নেন তিনি। পরে পুজো বন্ধ করে দেন। মন্দিরের দরজায় ঝুলিয়ে দেন তালা। অভিযোগ, ওয়াজিদ মন্দিরের মূর্তিগুলি সরিয়ে ফেলেন। এর মধ্যে ছিল একটি সাদা শিবলিঙ্গও। বিগ্রহগুলি সরিয়ে ওয়াজিদ সেখানে তুলে দেন ইসলামি পতাকা। স্বাভাবিকভাবেই মন্দিরে আনাগোনা বন্ধ হয়ে যায় ভক্তদের। মন্দিরটি একসময় স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের উপাসনার কেন্দ্র ছিল। ১৯৫০ সালের পর থেকে পুজো-অর্চনা বন্ধ করে দেন ওয়াজিদ। বছরের পর বছর ধরে মূল ট্রাস্টিদের বংশধর রাকেশ সিংহ এবং হিন্দু সংগঠনগুলো জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কার্যালয়ে অভিযোগ দায়ের করেন মন্দির পুনরুদ্ধারের দাবি জানিয়ে।

    আরও পড়ুন: ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে লিগ্যাল অ্যাকশন নেওয়ার হুমকি টাইকুন এস আলমের?

    মন্দিরের জমি দখল মুক্ত

    একটি দৈনিকে প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হওয়ার পর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রবীন্দ্র কুমার তদন্তের নির্দেশ দেন। এসডিএম সদর গোবিন্দ মৌর্য এবং সমবায় সমিতির কর্মকর্তারা জায়গাটি পরিদর্শন করেন এবং মালিকানার নথি যাচাই করেন। তদন্তে দেখা যায়, মন্দিরের জমি ১৯০৫ সাল থেকে গঙ্গা মহারানি ট্রাস্টের অধীনে নিবন্ধিত ছিল। প্রত্যাশিতভাবেই খারিজ হয়ে যায় ওয়াজিদ আলির আইনি দখলের দাবি। তাঁর দাবি, তাঁর বাবা সমবায় সমিতির একজন প্রহরী ছিলেন (Uttar Pradesh)। সেখান থেকে সরে যাওয়ার জন্য সময়সীমা বাড়ানোর অনুরোধ করেছিলেন। তবে, সমবায় সমিতির সচিব বিকাশ শর্মা স্পষ্ট করেন যে ওয়াজিদ বা তার বাবার কোনও চাকরির রেকর্ড তাঁদের কাছে নেই। ২০ ডিসেম্বর, জেলা প্রশাসন, এসপি সিটি মনীশ পারিখের নেতৃত্বে, উচ্ছেদের নির্দেশ কার্যকর করে। এর পরেই ওয়াজিদ ও তার পরিবার এলাকা ছেড়ে চলে যায়। ২১ ডিসেম্বর পুনঃপ্রতিষ্ঠা হয় মন্দির (Ganga Maharani Mandir)। অভিষেক-পুজোপাঠও হয় ওই দিনই (Uttar Pradesh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • S Alam: ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে লিগ্যাল অ্যাকশন নেওয়ার হুমকি টাইকুন এস আলমের?

    S Alam: ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে লিগ্যাল অ্যাকশন নেওয়ার হুমকি টাইকুন এস আলমের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি টাইকুন। হাসিনা-উত্তর জমানায় বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে তাঁর সম্পদ। নষ্টও করা হয়েছে বর্তমানে সিঙ্গাপুরবাসী এই ব্যবসায়ীর (Bangladesh) সম্পত্তি। এসব ফেরত না দিলে আন্তর্জাতিকভাবে লিগ্যাল অ্যাকশন নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন এস আলম (S Alam) নামের ওই ব্যবসায়ী। সম্পদ ও বিনিয়োগ নিয়ে বিরোধের নিষ্পত্তিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে ছ’মাসের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মো. সাইফুল আলম।

    আন্তর্জাতিক সালিসি

    এই সময়ের মধ্যে বিষয়টির নিষ্পত্তি না হলে আন্তর্জাতিক সালিসিতে যাবেন তিনি। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারে তাঁর সম্পদ বাজেয়াপ্ত ও বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত করা হচ্ছে বলে দাবি আলমের। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূস ও একাধিক উপদেষ্টার কাছে বিরোধ নিষ্পত্তির নোটিশ পাঠিয়েছেন এস আলম। সেই নোটিশেই বেঁধে দেওয়া হয়েছে ছ’মাস। আওয়ামি লিগ সরকারের সময় বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গিয়েছে বলে দাবি ইউনূস সরকারের।

    কী বলা হয়েছে নোটিশে

    নোটিশে বলা হয়েছে, এই ক্ষতি আদায়ে সাইফুল আলম আন্তর্জাতিক আইনি প্রচেষ্টা শুরু করেছেন। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে ২০০৪ সালের দ্বিপাক্ষিক বিনিয়োগ চুক্তির কথাও উল্লেখ করা হয়েছে নোটিশে। ১৮ ডিসেম্বর জারি করা নোটিশে বলা হয়েছে, এস আলমের পরিবার ২০১১ সাল থেকে সিঙ্গাপুরে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। ২০২০ সালে তাঁরা বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ছেড়ে দিয়েছেন। জানা গিয়েছে, মার্কিন আইনি প্রতিষ্ঠান কুইন ইমানুয়েল অ্যান্ড সুলিভানের আইনজীবীরা এই নোটিশ পাঠিয়েছেন। নোটিশে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার ও সরকারের বিভিন্ন সংস্থার কর্মকাণ্ড ও অবহেলার কারণে বিনিয়োগকারীদের অর্থাৎ এস আলম গ্রুপের বিনিয়োগ ও সম্পদমূল্য সম্পূর্ণভাবে বা আংশিকভাবে ধ্বংস করা হয়েছে।

    বিনিয়োগ চুক্তি

    বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেন, “শেখ হাসিনার শাসনকালে সরকার প্রধানের ঘনিষ্ঠ প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা গোয়েন্দা সংস্থার সহযোগিতায় ব্যাঙ্ক থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করেছেন। এর মধ্যে বিতর্কিত ব্যবসায়ী গ্রুপ এস আলম একাই দেশের বাইরে পাচার করেছেন হাজার কোটি মার্কিন ডলার। আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে ব্যাঙ্ক ডাকাতির এটাই সব চেয়ে বড় ঘটনা।” তিনি বলেন, “শেখ হাসিনা সরকারের আমলে এস আলম গোষ্ঠী বাংলাদেশ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে।” অন্যদিকে সাইফুল (Bangladesh) বলেন, “বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক এস আলম গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যে ভীতি প্রদর্শনমূলক ব্যবস্থা নিচ্ছে, তার প্রেক্ষিতে সিঙ্গাপুরের নাগরিক হিসেবে ও আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ চুক্তির প্রেক্ষিতে তাঁর সুরক্ষা প্রাপ্য।”

    কোটি কোটি টাকা পাচার!

    বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের বক্তব্য, বিষয়গুলি তদন্তাধীন। তাই এ ব্যাপারে তারা কোনও মন্তব্য করবে না। হাসিনা সরকারের আমলে কোটি কোটি টাকা পাচার হয়েছে বলে অভিযোগ ইউনূস প্রশাসনের। প্রশ্ন হল, শেখ হাসিনা যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, তখন যদি তিনি বিদেশে টাকা পাচার করেন, তাহলে তখন কেন কোনও কেন্দ্রীয় সংস্থা কিংবা বিরোধীরা এই অভিযোগ তোলেননি? প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর হাসিনার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তোলা হচ্ছে। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, দেশে সাধারণ নির্বাচনের আগে এভাবে জনমানসে হাসিনার বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলতে চাইছেন হাসিনা বিরোধীরা।

    শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ

    বাংলাদেশে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ করা হয়েছিল ইউনূসের বিরুদ্ধে। তিনি গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান। ইউনূস-সহ চারজনের বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগ আনা হয়েছিল। সেই সময় বাংলাদেশের কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের আইনজীবী খুরশিদ আলম খান বলেছিলেন, “সাক্ষ্যপ্রমাণে ইউনূসের বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ প্রমাণ করতে পেরেছি। ফলে সর্বোচ্চ শাস্তি হবে বলেই আশা করছি।”

    আরও পড়ুন: বসের সঙ্গে সহবাস করতে রাজি না হওয়ায় স্ত্রীকে তালাক ইঞ্জিনিয়ার স্বামীর

    প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে মামলাটি করেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন বিভাগের শ্রম পরিদর্শক (সাধারণ) এসএম আরিফুজ্জামান। মামলার নথি অনুসারে, আইএফডি কর্তারা ২০২১ সালের ১৬ অগাস্ট ঢাকার মিরপুরে গ্রামীণ টেলিকমের অফিস পরিদর্শন করে শ্রম আইনের বেশ কিছু ত্রুটি খুঁজে পান। সেই বছরেরই ১৯ অগাস্ট গ্রামীণ কর্তৃপক্ষকে চিঠি পাঠিয়ে বলা হয়, প্রতিষ্ঠানটির ৬৭ কর্মচারীকে স্থায়ী করার কথা ছিল, কিন্তু তা করা হয়নি। কর্মচারীদের পার্টিসিপেশন ও কল্যাণ তহবিল এখনও গঠন করা হয়নি। কোম্পানির যে লভ্যাংশ শ্রমিকদের দেওয়ার কথা ছিল, তার পাঁচ শতাংশও পরিশোধ (Bangladesh) করা হয়নি।

    সেই ইউনূসই বাজেয়াপ্ত করছেন অন্য ব্যবসায়ীদের সম্পত্তি (S Alam)?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share