Tag: Bengali news

Bengali news

  • NIA Arrest: আদালতে তালিবানি স্লোগান দিয়েছিল কুরেশি! আইসিস নেতার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে সাদ্দামের!

    NIA Arrest: আদালতে তালিবানি স্লোগান দিয়েছিল কুরেশি! আইসিস নেতার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে সাদ্দামের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালত চত্বরে দাঁড়িয়ে তালিবানি স্লোগান দিয়েছিল আইএস (IS) জঙ্গি সন্দেহে ধৃত আবদুল রাকিব কুরেশি (NIA Arrest)। দীর্ঘ দিন সংশোধনাগারে থাকলেও, সে নিজেকে সংশোধন করেনি। ২০১৯ সালে জেল থেকে ছাড়া পেয়ে ফের সে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড ও আইএসের স্লিপার সেল চাঙা করার কাজে নেমে পড়ে। ২০০৯ সালে এক ব্যক্তিকে খুনের চেষ্টার অভিযোগও উঠেছিল তার বিরুদ্ধে। কুরেশিকে রাতভর জেরা করেই এই তথ্য পেয়েছেন লালবাজারের গোয়েন্দারা।

    টাস্কফোর্স…

    এর আগে কুরেশিকে গ্রেফতার করেছিল মধ্যপ্রদেশের ভোপালের এমপি নগর থানার পুলিশ। আদালতে পেশ করা হলে, কুরেশি তালিবানি স্লোগান দিতে থাকে বলে লালবাজার সূত্রে খবর। এহেন কুরেশিকে চলতি বছরের ৯ জানুয়ারি গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশের টাস্কফোর্স (STF)। হাওড়া থেকে জঙ্গি সন্দেহে যে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, তাদের মধ্যে একজন সাদ্দাম। ২০২০ সালে সেই সাদ্দামের সঙ্গে একাধিকবার দেখা করেছিল কুরেশি। পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি মধ্য প্রদেশেও জঙ্গি কার্যকলাপ চালাতে এবং সংগঠনকে চাঙা করতে বৈঠক ডেকেছিল সে। জানা গিয়েছে, শিক্ষিত, বেকার যুবকদের টার্গেট করত সে। টাকার বিনিময়ে তাদের সংগঠনে শামিল করাই লক্ষ্য ছিল কুরেশির। বুধবার ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হলে বিচারক তাকে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত এসটিএফ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূল বিধায়ক জাকির হোসেনের বাড়ি, কারখানায় আয়কর হানায় উদ্ধার কোটি কোটি টাকা

    নতুন বছরের গোড়ায় জঙ্গি সন্দেহে হাওড়া থেকে গ্রেফতার করা হয় মহম্মদ সাদ্দাম ও সৈয়দ আহমেদ নামের দুই যুবককে। সূত্রের খবর, সাদ্দামের চ্যাট গ্রুপ ডি-কোড করে জানা গিয়েছে একে ৪৭ জোগাড় করতে মরিয়া ছিল সাদ্দাম। হাওড়ার আফতাবউদ্দিন লেন ও শিবপুরের গোলাম হোসেন লেনে সাদ্দাম ও আহমেদের বাড়িতেও তল্লাশি চালিয়েছিলেন গোয়েন্দারা। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল ল্যাপটপ, মোবাইল এবং বেশ কিছু নথিপত্র। কেবল তাই নয়, সাদ্দামের যোগাযোগ ছিল সিঙ্গাপুরের এক মহিলারও। ওই মহিলার সঙ্গে নিয়মিত কথাও বলত সে। টেলিগ্রামে কোড নামে থাকা এক ব্যক্তির সঙ্গেও যোগাযোগ রাখত সাদ্দাম। তদন্তকারীদের অনুমান, ওই ব্যক্তি সিরিয়ার আইসিস (ISIS) নেতা। সাদ্দামের নিশানায় ছিলেন দিল্লির দুই নেতা। তাঁদের গতিবিধির ওপর নজর রাখতে দিল্লি যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিল সে। সেজন্য নয়ডার একটি সংস্থায় চাকরিও নিয়েছিল সাদ্দাম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • NIA: ইসলামিক স্টেটের সঙ্গে যোগ! কর্নাটকে এনআইএ-র হাতে গ্রেফতার আরও দুই

    NIA: ইসলামিক স্টেটের সঙ্গে যোগ! কর্নাটকে এনআইএ-র হাতে গ্রেফতার আরও দুই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব সন্ত্রাসবাদী সংস্থা ইসলামিক স্টেটের (IS) সঙ্গে যোগাযোগ রাখার অভিযোগে গ্রেফতার আরও দুই। মঙ্গলবার জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ (NIA) তাদের গ্রেফতার করেছে। শিবমগ্গা ইসলামিক স্টেট ষড়যন্ত্র মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে ওই দুজনকে।  

    এনআইএ… 

    এর আগে ওই মামলায় চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তাদের সঙ্গে যোগ ছিল মহম্মদ শারিকের। সম্প্রতি তাকে গ্রেফতার করা হয়। মেঙ্গালুরুতে একটি অটোরিক্সায় করে কুকার বম্ব নিয়ে যাচ্ছিল সে।  তখনই বিস্ফোরণ ঘটে। জখম হন সে। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। পরে করা হয় গ্রেফতার।

    আরও পড়ুুন: ‘‘আমি না জিতলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও নবান্নে বসতে পারবেন না’’! বেফাঁস হাওড়ার তৃণমূল বিধায়ক

    জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার যে দুজনকে গ্রেফতার করেছে এনআইএ (NIA) তারা হল মাজিন আবদুল রহমান এবং নাদিম আহমেদ কেএ। মাজিনকে গ্রেফতার করা হয় মেঙ্গালুরুর পারমান্নুরের হীরা কলেজের কাছ থেকে। এই মেঙ্গালুরু দক্ষিণাখণ্ড জেলার হেডকোয়াটার্স টাউন। নাদিমকে গ্রেফতার করা হয় দাভানাজেরে জেলার হোন্নালি তালুক থেকে। জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, ধৃত মাজিন আবদুল রহমান ও নাদিম আহমেদ সরাসরি নাশকতামূলক কার্যকলাপে যুক্ত ছিল। এর আগে কর্নাটক থেকে সন্দেহভাজন ৪ আইএস জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছিল এনআইএ। তাদের জেরা করেই খোঁজ মেলে মাজিন ও নাদিমের।

    তদন্তে প্রকাশ, অভিযুক্ত মাজ মুনির এবং সঈদ ইয়াসিন মাজিন ও নাদিমকে ভারতে সন্ত্রাসমূলক কাজকর্ম চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নিয়োগ করেছিল। এনআইএ (NIA) জানিয়েছে, অভিযুক্তরা অন্তর্ঘাত এবং অগ্নিসংযোগের মতো ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করেছিল। এগুলি ইসলামিক স্টেটের ষড়যন্ত্র। প্রসঙ্গত, গত বছর শিবামগ্গা টেরর মডিউল তুঙ্গা নদীর তীরে ট্রায়াল ব্লাস্ট করেছিল বলে অভিযোগ। গত বছর ১৯ সেপ্টেম্বর কর্নাটকের শিবামগ্গা জেলার শিবামগ্গা রুরাল থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। ওই বছরেরই ৪ নভেম্বর তদন্ত শুরু করে এনআইএ (NIA)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Kolkata High Court: সোমের পর মঙ্গলেও কাটেনি জট, মান্থার এজলাস বয়কট নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত বার

    Kolkata High Court: সোমের পর মঙ্গলেও কাটেনি জট, মান্থার এজলাস বয়কট নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত বার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের (Kolkata High Court) বিচারপতি রাজশেখর মান্থার বিচার প্রক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত আইনজীবীদের। সাধারণ সভার মাধ্যমে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বার অ্যাসোসিয়েশন (Bar Association)। বার অ্যাসোসিয়েশনের এই সিদ্ধান্ত সম্পর্কে অবহিত করা হয়েছে প্রধান বিচারপতিকেও। যদিও সিদ্ধান্তের সঙ্গে সহমত পোষণ করেননি খোদ বার প্রেসিডেন্ট। তিনি জানিয়েছেন, এটা ঠিক নয়। ট্রেজারার এই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না।  

    ঘটনার নেপথ্যে…

    প্রসঙ্গত, সোমবার বিচারপতি মান্থার এজলাস বয়কটকে কেন্দ্র করে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন দু পক্ষের আইনজীবীরা। শুনানি না করেই এজলাস ছাড়েন তিনি। সোমের পর মঙ্গলবারও তাঁর এজলাসের সামনে জটলা দেখা গিয়েছে। বার অ্যাসোসিয়েশন যে চিঠি দিয়েছে, তাতে অচিন্ত্য কুমার ব্যানার্জি সহ একশোজনেরও বেশি আইনজীবী স্বাক্ষর করেছেন। পাশাপাশি শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখা হবে বলেও জানানো হয়েছে। যদিও চিঠিটি ভুয়ো বলেই দাবি বারের প্রেসিডেন্ট অরুণাভ ঘোষের। তিনি বলেন, কোন কোর্ট বয়কট করা হবে, সে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না কোনও ট্রেজারার কিংবা সহ সম্পাদক।  অরুণাভ জানান, চিঠিটি ভিত্তিহীন এবং তাঁরা এই সিদ্ধান্ত সমর্থন করছেন না। মঙ্গলবার সকালে এই প্রস্তাবের পাল্টা দাবিও ওঠে হাইকোর্ট। আইনজীবীদের একাংশের দাবি, এটি আদালত অবমাননার পর্যায়ে পড়া উচিত। জবাব প্রধান বিচারপতি বলেন, আপনারা চাইলে মামলা করতে পারেন। এ বিষয়ে বারের এক সদস্য আমাকে চিঠি দিয়েছেন। তাঁর প্রশ্ন, এ নিয়ে বারের কি কোনও দায়িত্ব নেই? তিনি বলেন, দেশের প্রাচীনতম এই হাইকোর্টের একটা ঐতিহ্য রয়েছে। বারের উচিত ছিল এ ব্যাপারে দায়িত্ব নেওয়া।

    আরও পড়ুুন: বিজেপির গঙ্গাপুজোয় ‘না’ পুলিশের, ‘কর্মসূচি হবেই’, জানালেন সুকান্ত

    এদিকে, বাম, কংগ্রেস ও বিজেপিপন্থী আইনজীবীরা এদিন বিচার প্রক্রিয়া (Kolkata High Court) চালানোর দাবি জানান। বিচারপতি মান্থা জানিয়ে দেন, দু পক্ষের আইনজীবী উপস্থিত না থাকলে জরুরি মামলা ছাড়া তিনি কোনও নির্দেশ জারি করবেন না। অন্যদিকে, এদিন মেনসন পর্ব চলে বিচারপতি মান্থার এজলাসে। ইচ্ছুক আইনজীবীরা অংশও নিচ্ছেন মেনসন পর্বে। এদিকে, স্বতঃপ্রণোদিত আদালত অবমাননার রুল জারির আবেদন করে প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন হাইকোর্টের বার অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি সহ ৫ এক্সিকিউটিভ সদস্যের। চিঠিতে সোমবার বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার এজলাস বন্ধ করা আইনজীবীদের চিহ্নিত করে পদক্ষেপের আবেদন জানানো হয়েছে। বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার বেঞ্চ বন্ধ বিচারব্যবস্থার ওপর হুমকি বলে দাবি তাঁদের। 

    ডিওয়াই চন্দ্রচূড়…

    এদিকে বিচারপতি মান্থার এজলাস বয়কটের খবরে ক্ষুব্ধ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। সোমবার বার অ্যাসোসিয়েশনে বিচারপতি মান্থার এজলাস বয়কটের একটি প্রস্তাব পাশ হয়েছে। সেই সংক্রান্ত চিঠি প্রকাশ হতেই মঙ্গলবার সকালে প্রধান বিচারপতি বলেন, আমরা স্তম্ভিত।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • BJP: বিজেপির গঙ্গাপুজোয় ‘না’ পুলিশের, ‘কর্মসূচি হবেই’, জানালেন সুকান্ত

    BJP: বিজেপির গঙ্গাপুজোয় ‘না’ পুলিশের, ‘কর্মসূচি হবেই’, জানালেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার গঙ্গাপুজোর (Ganga Puja) আয়োজন করেছে বিজেপির (BJP) নমামি গঙ্গা শাখা। এজন্য অনুমতি চাওয়া হয়েছিল পুলিশের। যদিও ওই পুজোর অনুমতি দিল না কলকাতা পুলিশ। পুলিশের অনুমতি না মিললেও অবশ্য এদিনের কর্মসূচি বাতিল করছে  না বিজেপি। দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, কর্মসূচি হবেই।

    গঙ্গা আরতি…

    বারাণসীর ঘাটে ফি সন্ধ্যায় গঙ্গা আরতি দেখতে ভিড় করেন হাজার হাজার পুণ্যার্থী। গঙ্গা ভাঙন ও গঙ্গা দূষণ রুখতে বঙ্গ বিজেপির নমামি গঙ্গা শাখা বাবুঘাটে গঙ্গা পুজো ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। ঠিক ছিল, এই উপলক্ষে বাজে কদমতলা ঘাটে বারাণসীর ধাঁচে হবে গঙ্গা আরতিও। বিজেপির এই কর্মসূচিতেই বাগড়া দিয়েছে পুলিশ। জানিয়ে দিয়েছে, গঙ্গাপুজোর অনুমতি দেওয়া যাবে না। পুলিশের তরফে বিজেপিকে জানানো হয়েছে, গঙ্গাসাগর মেলার আবহে বাবুঘাট এলাকায় ইতিমধ্যেই পুণ্যার্থীদের একটা বড় অংশ জড়ো হতে শুরু করেছেন। মঙ্গলবারেও তা হবে। তাই বিজেপির প্রস্তাবিত কর্মসূচি পালিত হলে শহরের রাস্তায় ব্যাপক যানজট হবে। পুণ্যার্থীদের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করতেও সমস্যার মুখে পড়বে পুলিশ। পুলিশ আরও জানিয়েছে, কলকাতায় ৯ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে জি-২০ সম্মেলন। চলবে ১১ তারিখ পর্যন্ত। পুলিশের একটা বড় অংশ সেখানে ব্যস্ত থাকবে। তাই বিজেপির কর্মসূচিতে অনুমতি দেওয়া সম্ভব নয়।

    আরও পড়ুুন: ‘যদি ভোট দিতে না দেয়…’, পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি কর্মীদের কী নিদান দিলেন শুভেন্দু?

    পুলিশের অনুমতি না মিললেও, কর্মসূচি বাতিল করছে না বিজেপি (BJP)। দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, আমাদের গঙ্গা আরতি করার কথা ছিল। পুলিশ অনুমতি দেয়নি। পুলিশ উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে এই কাজ করেছে। তিনি বলেন, এদের উদ্দেশ্য হল হিন্দুদের যে কোনও অনুষ্ঠানে বাধা দেওয়ার চেষ্টা। কিন্তু আমরা সেখানে যাব। আমি গঙ্গা অরতি করব। পুলিশ তার মতো চেষ্টা করবে। কর্মসূচি হবে। বঙ্গ বিজেপির প্রধান মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, অসহিষ্ণুতার রাজনীতির আরও একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করল রাজ্যের বর্তমান শাসক তৃণমূল কংগ্রেস। এতদিন পর্যন্ত বালিঘাটের দখলদারি ছিল, কয়লা খাদান, পাথর খাদানের দখলদারি ছিল। এখন মা গঙ্গাকেই দখল করে নিল তৃণমূল। তিনি বলেন, সরকার যেখানে ঘোষণা করেছে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেখানে বলে দিয়েছেন গঙ্গা আরতি করবেন, সেই জন্য বিরোধী দল করতে পারবে না। বিজেপি (BJP) করতে পারবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • India China: ‘চিন সেনা মোতায়েন করলেও, ভারত জবাব দিতে প্রস্তুত’, বললেন সেনা প্রধান

    India China: ‘চিন সেনা মোতায়েন করলেও, ভারত জবাব দিতে প্রস্তুত’, বললেন সেনা প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন (China) সেনা মোতায়েন করলেও, যে কোনও পরিস্থিতিতে ভারত (India) জবাব দিতে প্রস্তুত। আজ, বৃহস্পতিবার এ কথা বলেন সেনা প্রধান মনোজ পাণ্ডে (Manoj Pande)। তবে তিনি এও জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সেনা প্রধান বলেন, সীমান্ত সমস্যার ৭টির মধ্যে ৫টি আমরা আলোচনার (India China) টেবিলে মিটিয়ে নিতে পেরেছি। বাকি সমস্যাগুলি মেটাতে সামরিক ও কূটনৈতিক স্তরে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, যে কোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত রয়েছে ভারতীয় সেনা।

    লালফৌজ…

    গত ডিসেম্বরেই অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াঙে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে ভারতীয় ভূখণ্ডে ঢোকার চেষ্টা করে লালফৌজ। সীমান্তেই তাদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় ভারতীয় সেনার। দু পক্ষের কয়েকজন জখম হন। পরে ভারতীয় সেনার হাতে মার খেয়ে নিজেদের বাঙ্কারের দিকে পিঠটান দেয় চিনা সেনা। এই আবহে সেনা প্রধানের এহেন মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বই কি!

    এদিন সেনা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে যোগ দেন সেনা প্রধান। সেখানে চিন (India China) সীমান্তের প্রসঙ্গ ওঠে। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর অভিযোগ, চিন অরুণাচল সীমান্তে বিপুল সেনা মোতায়েন করেছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার চিনকে জবাব দেওয়ার অনুমতি দিচ্ছে না ভারতীয় সেনাদের। সেনা প্রধান বলেন, চিন সেনা মোতায়েন করেছে, তবে বিপুল সংখ্যায় নয়। তিনি বলেন, সীমান্তের দিকে নজর রয়েছে ভারতীয় সেনার।

    আরও পড়ুুন: মোহন ভাগবতের বক্তব্য সমর্থন করলেন জামাতের জাতীয় সভাপতি, কী বললেন তিনি?

    পাকিস্তানের সঙ্গে নিয়ন্ত্রণ রেখা নিয়েও এদিন মন্তব্য করেন সেনা প্রধান। তিনি বলেন, গত কয়েক মাসে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রণ রেখায় অস্ত্র বিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করেনি। তবে জম্মু-কাশ্মীরে সীমান্তপার সন্ত্রাস চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিবেশী রাষ্ট্র। তিনি বলেন, উপত্যকায় শান্তিভঙ্গের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গি সংগঠনগুলি। মনোজ পাণ্ডে জানান, উত্তর-পূর্ব ভারতে শান্তি ফিরেছে। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও উন্নয়নমূলক কাজের সুফল মিলেছে। পদাতিক বাহিনীতে মহিলাদের নিয়োগের প্রস্তাব কেন্দ্রের কাছে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান সেনা প্রধান। প্রসঙ্গত, এর আগে ভারতীয় বিমান বাহিনীতে যুদ্ধ বিমানের পাইলট পদে নিয়োগ করা হয়েছে মহিলাদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • PM Modi: ‘বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত’, শিল্প সম্মেলনে বললেন মোদিও

    PM Modi: ‘বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত’, শিল্প সম্মেলনে বললেন মোদিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত। দিন কয়েক আগে এ কথা বলেছিলেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের (IMF) শীর্ষ কর্তা। বুধবার একই কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)। মধ্য প্রদেশ গ্লোবাল ইনভেস্টার সামিটে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেন, বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত (India)।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন…

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, সম্প্রতি একটি নামী ইন্ডাস্ট্রিয়াল ব্যাঙ্ক সার্ভে করেছিল। তারা দেখেছে সিংহভাগ বিনিয়োগকারী ভারতকেই বিনিয়োগের উপযুক্ত স্থান হিসেবে বিবেচনা করছে। নানা আন্তর্জাতিক টানাপোড়েন, সঙ্কটের মধ্যেও ভারতের অর্থনীতি সঠিক দিশায় এগোচ্ছে বলে আগেই দাবি করেছিলেন দেশের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ ও অন্য সরকারি আধিকারিকরা। এদিন ফের একবার আশার কথা শোনালেন তিনি। দেশ যে সঠিক দিশায় এগোচ্ছে, এদিন তা আরও একবার মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, অর্থনৈতিক স্থিতি এবং ভারসাম্যই দেশকে সঠিক পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।  

    আরও পড়ুুন: ‘‘আমি না জিতলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও নবান্নে বসতে পারবেন না’’! বেফাঁস হাওড়ার তৃণমূল বিধায়ক

    ভারত যে ক্রমেই বিশ্ব অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করছে, তার প্রমাণ মিলেছিল আগেই। দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের জায়গা ধরে রেখেছিল ইংল্যান্ড। গত বছর সেই জায়গা দখল করেছে ভারত। সম্প্রতি আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারও স্বীকার করেছে অর্থনীতিতে ভারতের স্থান উজ্জ্বল। কিছুদিন আগেই বিশ্বব্যাঙ্ক জানিয়েছিল, বিশ্বের নানা প্রান্তে অর্থনৈতিক সমস্যা, সামাজিক ডামাডোল সত্ত্বেও ভারতের অর্থনীতি ভাল জায়গায় রয়েছে। মূল্যায়ন সংস্থা মর্গ্যান স্ট্যানলি জানিয়েছিল, আগামী চার-পাঁচ বছরের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠতে পারে ভারত। দেশের অর্থনীতির ইতিবাচক দিক তুলে ধরতে, সংস্থাগুলির বক্তব্য এবং পর্যবেক্ষণকে শিল্পপতিদের সামনে তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি (PM Modi) বলেন, ২০১৪ সাল থেকে ভারত রয়েছে সংস্কারের পথে। তাই বর্তমানে ভারত হয়ে উঠেছে বিনিয়োগের আকর্ষণীয় গন্তব্য।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, মধ্য প্রদেশে এই সম্মেলন এমন একটি সময়ে হচ্ছে, যখন দেশ পালন করছে আজাদি কা অমৃতকাল। এই সময় ভারতকে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দিতে আমরা সবাই চেষ্টা করছি। তিনি বলেন, যখন আমরা উন্নত ভারতের কথা বলি, তখন সেটা আমাদের লক্ষ্য নয়, প্রতিটি ভারতীয়ের দৃঢ় প্রতিজ্ঞা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, নতুন ভারত খুব বেশি দূরে নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Mohan Bhagwat: ‘আমরা ফের এই দেশ শাসন করব’, মুসলমানদের এই ধারণা ছাড়তে হবে, বললেন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: ‘আমরা ফের এই দেশ শাসন করব’, মুসলমানদের এই ধারণা ছাড়তে হবে, বললেন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেক্স: আমরা একবার এই দেশ   শাসন করেছি, আবার শাসন করব। মুসলমানদের এই ধারণা ছাড়তে হবে। মঙ্গলবার এ কথা বলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। তিনি বলেন, ভারতে (India) মুসলমানরা নির্ভয়ে থাকতে পারেন। তবে তাঁদের অবশ্যই আধিপত্যের ভাবনা ছাড়তে হবে।

    ভাগবত উবাচ…

    আরএসএস প্রধান বলেন, আমরা একটি  উচ্চ জাতি। এক সময় আমরা এই দেশ শাসন করেছিলাম। আবারও শাসন করব। কেবল আমাদের অনুসৃত পথই ঠিক। বাকি সবারটা ভুল। আমরা আলাদা। তাই আমরা তা চালিয়ে যাব। আমরা এক সঙ্গে থাকতে পারি না। মুসলমানদের এই ধারণা ছেড়ে বেরতে হবে। তিনি বলেন, এই ভূমিতে যাঁরা বাস করেন সে তিনি হিন্দুই হোন বা কমিউনিস্ট, তাঁদের অবশ্যই এই যুক্তি ত্যাগ করতে হবে।

    সংঘ প্রধান (Mohan Bhagwat) আরও বলেন, ইতিহাস লেখার আগে থেকেই ভারত অখণ্ড। এই ভারতই ভাগ হয়েছিল তখন, যখন কোটি কোটি হিন্দু ভুলে গিয়েছিলেন তিনি হিন্দু। এর পরেই মোহন ভাগবত বলেন, হিন্দু আমাদের পরিচয়। আমাদের জাতীয়তাবাদ। আমাদের সভ্যতার বৈশিষ্ট্য। এমন একটি বৈশিষ্ট্য, যার কারণে আমরা প্রত্যেককেই আমাদের বলে ভাবতে পারি। তিনি বলেন, আমরা কখনওই বলি না, আমাদেরটাই (অনুসৃত পথ) সত্য, আর তোমাদেরটা মিথ্যে।

    আরও পড়ুুন: ‘বিজেপি ছাড়ুন, নাহলে…’, লস্কর-ই-খালসার হুমকি আরএসএস এবং সেনাকেও

    ভাগবত বলেন, তোমরা তোমাদের পথে ঠিক আছ। আমি আমার পথে ঠিক আছি। চলো, এক সঙ্গে এগনো যাক। এটাই হল হিন্দুত্ব। এর পরেই মোহন ভাগবত বলেন, সহজ সরল সত্যটা হল কী জানেন, এই হিন্দুস্তান হিন্দুস্তানই থাকবে। তবে ভারতে যে মুসলমানরা বসবাস করছেন, তাঁদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। তিনি বলেন, ইসলামের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। সংঘ প্রধান (Mohan Bhagwat) বলেন, হিন্দু সমাজ গত হাজার বছর ধরে যুদ্ধের মধ্যে রয়েছে। আগে বিদেশি হানাদারদের সঙ্গে যুদ্ধ করেছে। আর এখন বিদেশি প্রভাব এবং বিদেশি ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াই চলছে। তিনি বলেন, এসবের কারণেই হিন্দু সমাজ জেগে উঠেছে। ভাগবত বলেন, সংঘ প্রথাগত রাজনীতি থেকে দূরে থাকবে। তবে, জনগণের এই উদ্বেগ স্বয়ংসেবকদের কাছে পৌঁছে দেবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Dawood Ibrahim: যে হাতে গর্জে উঠত বন্দুক, সেই হাতেই লাঠি দাউদের, ডনের দশা করুণ!

    Dawood Ibrahim: যে হাতে গর্জে উঠত বন্দুক, সেই হাতেই লাঠি দাউদের, ডনের দশা করুণ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গতির সীমা নেই গ্যাস্টার দাউদ ইব্রাহিমের (Dawood Ibrahim)! এক সময় যে হাতে গর্জে উঠত একে সাতচল্লিশ, এখন সেই হাতেই উঠেছে লাঠি। না, লাঠি চালানো শিখছেন না তিনি। আসলে লাঠির সাহায্য ছাড়া চলতেই পারছেন না গ্যাংস্টার। তার কারণ, পায়ে গ্যাংগ্রিন হওয়ায় বাদ দিতে হয়েছে পায়ের দুটি আঙুল। তার জেরে আপাতত লাঠিই ভরসা এই ডনের।

    মুম্বইয়ে সিরিজ বোমা বিস্ফোরণ…

    এক সময় মুম্বইয়ের আন্ডারওয়ার্ল্ডের ওপর একছত্র আধিপত্য বিস্তার করেছিলেন দাউদ। ১৯৯৩ সালে মুম্বইয়ে সিরিজ বোমা বিস্ফোরণের পরিকল্পনাও তাঁর। ওই বিস্ফোরণে বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়। পরে গ্যাংগ্রিনে আক্রান্ত হন তিনি। কড়া প্রহরায় করাচির একটি হাসপাতালে অস্ত্রোপচার করে বাদ দেওয়া হয় তাঁর পায়ের দুটি আঙুল। বছর দুই আগে দাউদের প্রাক্তন সহযোগী এজাজ লাকদাওয়ালাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তিনিই পুলিশকে জানিয়েছিলেন, গ্যাংগ্রিন হয়েছে দাউদের পায়ে। যদিও দাউদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছোটা শাকিল ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়েছিলেন এই দাবি। ছোটা শাকিলের দাবি অবশ্য পরে মিথ্যে প্রমাণিত হয়েছে। জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্সের তত্ত্বাবধানে করাচির একটি হাসপাতালে অস্ত্রোপচার করা হয় দাউদের (Dawood Ibrahim)। তখনই গ্যাংগ্রিন আটকাতে বাদ দেওয়া হয় পায়ের আঙুল। তার পরেই দাউদ কার্যত হয়ে পড়েন অথর্ব। যদিও মানসিকভাবে তিনি এখনও সক্রিয় রয়েছেন বলেই সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুুন: দলের লোক ভুল করলেও সেটা ভুল! আবাস দুর্নীতি প্রসঙ্গে সরব দেব

    ডন যে বিষম বেকায়দায়, তা জানা গিয়েছে আরও একটি খবরে। ফি বার ঘটা করে ডনের জন্মদিন পালন করা হলেও, এবার তা হয়েছে নিতান্তই নিয়মরক্ষার। ২৬ ডিসেম্বর ডনের জন্মদিন। এক সময় তাঁর জন্মদিনে উপস্থিত থাকতেন পাকিস্তানের পদস্থ কর্তারা। উপস্থিত থাকতেন বলিউডের অনেক তারকাও। করাচির পশ ক্লিফটন এলাকায় ডিফেন্স কলোনিতে তাঁর প্রাসাদোপম বাড়িতে হত এই অনুষ্ঠানের আয়োজন। অনুষ্ঠানে ডাক পাওয়ার আশায় অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতেন করাচি, লাহোর এবং পাকিস্তানের অন্যান্য শহরের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। অথচ এবার? জানা গিয়েছে, এবার তেমন অনুষ্ঠান হয়নি। পাকিস্তানে থাকা তাঁর কয়েকজন ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে ব্যক্তিগতভাবে তাঁকে শুভেচ্ছা জানানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। চলচ্ছক্তিহীন হয়ে পড়ায় দাউদ (Dawood Ibrahim) তাঁর অনেক ক্ষমতা তুলে দিয়েছেন ভাই আনিস ইব্রাহিম ও ছোটা শাকিলের হাতে। শাকিল রয়েছেন অপারেশনাল বিষয়গুলির দায়িত্বে। আর আনিস দেখাশোনা করেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে থাকা তাঁর বিশাল সাম্রাজ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • West Bengal DA: সুপ্রিম কোর্টের নতুন বেঞ্চে গেল রাজ্যের ডিএ মামলা, শুনানি কবে জানেন?

    West Bengal DA: সুপ্রিম কোর্টের নতুন বেঞ্চে গেল রাজ্যের ডিএ মামলা, শুনানি কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) নতুন বেঞ্চে গেল রাজ্যের ডিএ (West Bengal DA) মামলা। বকেয়া ডিএ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আইনি লড়াই লড়ছেন রাজ্য সরকারি কর্মীদের সংগঠন। গত বছর ডিসেম্বরে এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা থাকলেও, বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত এই মামলা থেকে সরে দাঁড়ান। তার প্রায় এক মাস পর নতুন বেঞ্চে গেল রাজ্যের ডিএ মামলা। মামলাটি গিয়েছে বিচারপতি হৃষিকেশ রায় ও বিচারপতি দীনেশ মাহেশ্বরীর ডিভিশন বেঞ্চে। আগামী ১৬ জানুয়ারি, সোমবার এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা।

    কলকাতা হাইকোর্ট…

    গত বছর মে মাসে রাজ্যের সরকারি কর্মীদের ৩১ শতাংশ হারে ডিএ দেওয়ার নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য সরকার। তাদের যুক্তি, হাইকোর্টের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে ডিএ দিতে গেলে খরচ হবে প্রায় ৪১ হাজার ৭৭০ কোটি টাকা। যা তাদের পক্ষে বহন করা দুঃসাধ্য। এর পরেই দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয় রাজ্যের কর্মচারী সংগঠন।

    আরও পড়ুুন: মোদি মন্ত্রিসভায় রদবদল! ঠাঁই পেতে পারেন কারা, জানেন?

    বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টের যে বেঞ্চে গিয়েছে রাজ্যের এই ডিএ মামলা (West bengal DA), প্রথমে সেটি সেখানেই ছিল। এই বিচারপতি হৃষিকেশ রায় এবং বিচারপতি দীনেশ মাহেশ্বরীর বেঞ্চেই ছিল এই মামলা। পরে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে দেশের শীর্ষ আদালতের তরফে বেঞ্চ বদলের কথা জানানো হয়েছিল। পরে নয়া বেঞ্চ গঠন নিয়ে অভিযোগ তোলে আইনজীবীদের একটি পক্ষ। আইনজীবীদের এই অভিযোগে অসন্তুষ্ট হয় সুপ্রিম কোর্ট। এরপরই শুনানি বাতিল করা হয়।

    প্রসঙ্গত, বকেয়া ডিএ নিয়ে সরকারি কর্মীদের অভিযোগ দীর্ঘ দিনের। কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের সঙ্গে রাজ্য সরকারি কর্মীদের মহার্ঘ ভাতার ফারাক ক্রমশ বেড়েছে। স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইবুনালের তরফে ২০১৯ সালের ২৬ জুলাই একটি রায় দেওয়া হয়েছিল। পরে হাইকোর্টে সেই মামলা হলে স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইবুনালের রায়ই বহাল রাখে কলকাতা হাইকোর্ট। তিন মাসের মধ্যে ডিএ (West bengal DA) দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। সেই রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় রাজ্য সরকার। এদিকে, তিন মাসের মধ্যে ডিএ না দেওয়ায় আদালত অবমাননার মামলা হয়েছে হাইকোর্টে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • The Kashmir Files: অস্কারের দৌড়ে ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’, ‘‘লাপিড যোগ্য জবাব পেলেন’’, বললেন মিঠুন

    The Kashmir Files: অস্কারের দৌড়ে ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’, ‘‘লাপিড যোগ্য জবাব পেলেন’’, বললেন মিঠুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাদাভ লাপিড যোগ্য জবাব পেয়ে গিয়েছেন। দ্য কাশ্মীর ফাইলস (The Kashmir Files) নিয়ে দীর্ঘ নীরবতার পর মুখ খুললেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। তার পরেই লাপিড সহ বিভিন্ন সমালোচককে একহাত নিলেন মিঠুন। অস্কার ২০২৩ এর শর্টলিস্টে রয়েছে কাশ্মীর ফাইলস। মিঠুন বলেন, দ্য কাশ্মীর ফাইলস ছবিটি অস্কার ২০২৩ এর শর্টলিস্টে রয়েছে জেনে ভাল লাগছে। তিনি বলেন, সমালোচকরা যোগ্য জবাব পেলেন।

    দ্য কাশ্মীর ফাইলস…

    ২০২২ সালের ১১ মার্চ মুক্তি পায় দ্য কাশ্মীর ফাইলস। মুক্তি-লগ্ন থেকেই বিবেক অগ্নিহোত্রী পরিচালিত এই ছবিটির পিছু নিয়েছে বিতর্ক। কাশ্মীরে হিন্দু পণ্ডিতদের গণহত্যার প্রেক্ষিতে তৈরি হয়েছে ছবিটি। কাশ্মীরে বসবাসকারীদের একাংশের দাবি, একটি বেদনাদায়ক ঘটনাকে অতিরঞ্জিত করা হয়েছে। তবে বিতর্ক সত্ত্বেও বক্স অফিসে প্রায় সাড়ে ৩০০ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে এই ছবি। সম্প্রতি জানা গিয়েছে, অস্কারের দৌড়ে থাকা ৩০১টি ছবির মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে বিবেক অগ্নিহোত্রীর এই ছবিটিও। ছবিটিতে অভিনয় করেছেন মিঠুন চক্রবর্তী, অনুপম খের, পল্লবী জোশী এবং দর্শন কুমার। ৫৩তম গোয়া চলচ্চিত্র উৎসবে ঠাঁই পেয়েছিল ছবিটি। সেখানেই জুরি নাদাভ লাপিড ছবিটিকে কুরুচিকর এবং প্রচারমূলক ছবি বলে অভিহিত করেছিলেন। যার জেরে দেশজুড়ে শুরু হয় বিতর্ক। সেই ছবি অস্কারের দৌড়ে রয়েছে। ২৪ জানুয়ারি জানা যাবে শেষ হাসি হাসেন কিনা এই ছবির পরিচালক।

    আরও পড়ুুন: ‘আমরা ফের এই দেশ শাসন করব’, মুসলমানদের এই ধারণা ছাড়তে হবে, বললেন ভাগবত

    মিঠুন বলেন, দ্য কাশ্মীর ফাইলস (The Kashmir Files) শর্টলিস্টেড হয়েছে জেনে খুব ভাল লাগছে। সমস্ত সমালোচককে এটা জবাব। জুরি বোর্ডের যিনি ছবিটিকে কুরুচিকর এবং প্রচার সর্বস্ব বলেছিলেন, তিনি আজ উত্তর পেয়ে গিয়েছেন। মিঠুন বলেন, মানুষ ছবিটি পছন্দ করেছেন। এটাই উত্তর। তিনি বলেন, আমি কোনও বিতর্কিত মন্তব্য করব না। যখন কিছু সিনেমা হলে আটকে দেওয়া হয়েছিল ছবিটির মুক্তি, তখন খুব খারাপ লেগেছিল। কিন্তু ছবিটি (The Kashmir Files) অস্কারের জন্য শর্টলিস্টেড হয়েছে। তিনি বলেন, ভারতীয় সিনেমা দীর্ঘ পথ হেঁটে এসেছে। অন্যান্য ছবি যেগুলি শর্ট লিস্টেড হয়েছে, তাদের শুভ কামনা করি। পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রী বলেন, এই বছরটা ভারতীয় ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির জন্য অত্যন্ত গর্বের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share