Tag: Bengali news

Bengali news

  • Himanta Biswa Sarma: ‘হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়, তারা কখনওই সন্ত্রাসে জড়ায় না’, বললেন হিমন্ত

    Himanta Biswa Sarma: ‘হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়, তারা কখনওই সন্ত্রাসে জড়ায় না’, বললেন হিমন্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়। তারা কখনওই সন্ত্রাসে জড়ায় না। বৃহস্পতিবার একথা বলেন অসমের (Assam) মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। তিনি বলেন, হিন্দুরা (Hindus) সচরাচর দাঙ্গায় জড়িত থাকে না। এই সম্প্রদায় জিহাদে বিশ্বাস করে না। ভারতে নানা সময় সাম্প্রদায়িক হিংসার ঘটনা ঘটছে। এ প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করা হলে অসমের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়। এদিন রাহুল গান্ধী সম্পর্কে সাদ্দাম হুসেন মন্তব্য নিয়েও উত্তর দিয়েছেন হিমন্ত।

    হিমন্ত উবাচ…

    এদিন একটি বৈদ্যুতিন সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিচ্ছিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। সেখানেই এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়। তারা দাঙ্গা করে না। তিনি বলেন, সম্প্রদায় হিসেবে হিন্দুরা জিহাদে বিশ্বাস করে না। হিন্দু সম্প্রদায় কখনও দাঙ্গায় জড়াবে না। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ গুজরাটের এক জনসভায় বলেছিলেন, উচিত শিক্ষা দেওয়ায় সমাজবিরোধীরা হিংসা করা বন্ধ করেছে। তার পরেই হিমন্তের এহেন মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বই কি! ওই সভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাবি করেছিলেন, গুজরাটে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছে বিজেপি।

    এদিন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকেও একহাত নেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Himanta Biswa Sarma)। ওই সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, রাহুলকে সুন্দর দেখতে। তাঁর গ্ল্যামার রয়েছে। কিন্তু এখন ছবি তুলে সাদ্দাম হুসেনের ছবির সঙ্গে মিলিয়ে দেখুন। প্রসঙ্গত, ২৩ নভেম্বর হিমন্ত বলেছিলেন, রাহুল গান্ধীকে সাদ্দাম হুসেনের মতো দেখায়। ইরাকের একনায়ক ছিলেন সাদ্দাম। হিমন্ত এও বলেছিলেন, তিনি বরং সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল, জওহরলাল নেহরু বা মাহাত্মা গান্ধীর মতো লুক নিলে ভাল করতেন।

    আরও পড়ুন: মাদ্রাসাগুলি ছিল আল-কায়দার অফিস, বিস্ফোরক হিমন্ত! জানেন কী বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী?

    কংগ্রেসে থাকায় তাঁর জীবনের মূল্যবান ২২টা বছর নষ্ট হয়েছে বলেও ওই সাক্ষাৎকারে জানান অসমের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, কংগ্রেসে থাকাকালীন আমরা একটি পরিবারের ভজনা করতাম। আর বিজেপিতে আমরা পুজো করি দেশের। এর পরেই তিনি বলেন, কংগ্রেসে থেকে জীবনের ২২টা বছর নষ্ট করেছি আমি। আদর্শগত কারণেই যে তিনি কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন, এদিন তা মনে করিয়ে দিয়েছেন হিমন্ত (Himanta Biswa Sarma)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Coal Scam: লালার ডায়েরি থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ইডির হাতে, আছে কার কার নাম?

    Coal Scam: লালার ডায়েরি থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ইডির হাতে, আছে কার কার নাম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা পাচার মামলায় (Coal Scam) অনুপ মাঝি (Anup Majhi) ওরফে লালার ডায়েরি থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতে পেল ইডি (ED)। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, ওই ডায়েরি থেকে নানা তথ্য মিলেছে। একই সঙ্গে মিলেছে এই চক্রে যুক্ত একাধিক জনের নাম। সেই সূত্রেই ডাকা হতে পারে বেশ কয়েকজনকে।

    দিল্লিতে ইডির সদর দফতরে… 

    এদিকে, নোটিশ পেয়ে আজ, বৃহস্পতিবার দিল্লিতে ইডির সদর দফতরে হাজিরা দেন পুরুলিয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি তৃণমূলের (TMC) সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায়। কয়লা পাচার মামলায় তাঁকে জেরার জন্য ডেকে পাঠায় ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, কয়লা পাচারের তদন্ত করতে গিয়ে নানা সময় উঠে আসে সুজয়ের নাম। ওই পাচারে তাঁর ভূমিকা কী, মূলত তা খতিয়ে দেখতেই ইডির সদর দফতরে এদিন তলব করা হয় তাঁকে। এই মামলার তদন্ত করছেন যাঁরা, তাঁরা জানান, লালার ডায়েরি থেকে কয়লা পাচারের টাকা কোথায় কোথায় যেত, সে সংক্রান্ত নানা তথ্য মিলেছে। কয়লা পাচারের জন্য প্রোটেকশন মানি কার কার কাছে যেত, ডায়েরিতে মিলেছে সেই সূত্রও। ওই ডায়েরিতেই রয়েছে সুজয়ের নাম। ইডি সূত্রে খবর, এ ব্যাপারেই জিজ্ঞাসা করা হবে তৃণমূল নেতা সুজয়কে। ইডির তরফে সুজয়ের কাছে জানতে চাওয়া হবে কয়লা পাচার চক্রের কারও সঙ্গে তাঁর কখনও যোগাযোগ হয়েছিল কিনা। তিনি স্বয়ং কোনও আর্থিক লেনদেনে জড়িয়েছিলেন কিনা। তিনি পুরুলিয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি। একজন সভাধিপতি হিসেবে কয়লা পাচার রুখতে তিনি কোনও পদক্ষেপ করেছেন কিনা, তাও সুজয়ের কাছে জানতে চাইবেন তদন্তকারীরা।

    আরও পড়ুন: বেসরকারি কলেজে অনুমোদন থেকে কোটি কোটি টাকা লেনদেন, পার্থর বিরুদ্ধে আদালতে বিস্ফোরক ইডি

    প্রসঙ্গত, ইডির পাশাপাশি কয়লা পাচার মামলার (Coal Scam) তদন্ত করছে সিবিআইও। মাস কয়েক আগে লালার একটি ডায়েরিতে জনৈক এম ঘটকের নাম রয়েছে বলে দাবি করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর অভিযোগ, কুখ্যাত কয়লা মাফিয়া অনুপ মাঝির কাছ থেকে মাসে ৭৫ লাখ করে টাকা নিতেন মলয় ঘটক। শুভেন্দুর দাবি, কেবল মলয়ই নন, ওই ঘটনায় বেশ কিছু তাবড় পুলিশ কর্তার নামও রয়েছে।

    তৃণমূল নেতা সুজয়কে ইডির তলব প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ বলেন, এমন বলছেন, যেন রাষ্ট্রপতির নাম বলছেন সুজয়। চোর-চামারগুলো সব পার্টি করছে। পুরো পার্টি দুর্নীতিতে ভরে গিয়েছে। দলের নিচুতলা পর্যন্ত আরও অনেক লোক আসবে। অপেক্ষা করুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।
      

  • Gujarat Election: ‘‘রামে বিশ্বাস নেই, কিন্তু আমাকে গালি দিতে রাবণকে টানে’’, কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    Gujarat Election: ‘‘রামে বিশ্বাস নেই, কিন্তু আমাকে গালি দিতে রাবণকে টানে’’, কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামায়ণে কোনও বিশ্বাস নেই। প্রভু রামের ওপরও বিশ্বাস নেই তাদের। তবে আমাকে গালি দিতে কংগ্রেস ‘রাবণ’ শব্দটি ব্যবহার করেছে। গুজরাটের ছোট্টা উদেপুরে এক নির্বাচনী জনসভায় (Gujarat Election) ভাষণ দিতে গিয়ে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দিন কয়েক আগে কংগ্রেস (Congress) সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে প্রধানমন্ত্রীকে রাবণের সঙ্গে তুলনা করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন। ততক্ষণাৎ কিছু না বললেও, এদিন কংগ্রসের ওই বাক্যবাণের পাল্টা দিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    মোদি উবাচ…

    এদিনের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, রামায়ণে কংগ্রেসের কোনও বিশ্বাস নেই। প্রভু রামের ওপরও বিশ্বাস নেই তাদের। বিশ্বাস নেই রামসেতুতেও। কিন্তু কংগ্রেস আমাকে গালি দিতে রাবণ শব্দটি ব্যবহার করছে। তিনি বলেন, কংগ্রেস নেতাদের মধ্যে একটা প্রতিযোগিতা চলছে, তাঁদের কে কতটা গালি দিতে পারেন আমায়।

    গত মঙ্গলবার আহমেদাবাদের এক জনসভায় (Gujarat Election) ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে রাবণের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন প্রবীণ কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে। ওই জনসভায় তিনি বলেছিলেন, মোদিজি প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু তিনি কাজকর্ম ভুলে বিধানসভা নির্বাচন, পুরসভা নির্বাচনের প্রচারই করে চলেছেন। কতবার আপনার মুখ আমাদের দেখতে হবে? আপনার কটা রূপ? রাবণের মতো কি আপনার ১০০টি মাথা? এতদিন এর উত্তর না দিলেও, আজ, বৃহস্পতিবার দিলেন। এদিনই হচ্ছে গুজরাট বিধানসভার প্রথম দফার নির্বাচন। ভোট হচ্ছে দক্ষিণ গুজরাটের ৮৯ আসনে। এর মধ্যে রয়েছে কচ্ছ ও সৌরাষ্ট্র এলাকাও। এদিন যে আসনগুলিতে নির্বাচন হয়েছে, তার মধ্যে বিজেপির হাতে রয়েছে ৪৮টি আসনের রশি। আর ৪০ কেন্দ্রের রাশ রয়েছে কংগ্রেসের হাতে।

    আরও পড়ুন: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

    বুধবার বিজেপির তরফে একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়। তাতে কংগ্রেসের কোন কোন নেতা কিংবা নেত্রী প্রধানমন্ত্রীকে কী কী ভাষায় আক্রমণ শানিয়েছেন, তা তুলে ধরা হয়েছে। ওই ভিডিও ছড়িয়েই বিজেপি জনতা জনর্দনের কাছে আবেদন জানিয়েছে, ভূমিপুত্র মোদিকে অপমান করার জন্য কংগ্রেসকে উচিত শিক্ষা দিন। গুজরাট বিধানসভার (Gujarat Election) দ্বিতীয় দফার নির্বাচন হবে চলতি মাসের পাঁচ তারিখে। দু দফায় মিলিয়ে ভোট হবে বিধানসভার মোট ১৮২টি আসনে। সেই কারণে গুজরাটের একাংশে এদিন ভোট গ্রহণ পর্ব চললেও, অন্য অংশে চলছে জোর কদমে প্রচার। এদিন আহমেদাবাদে রোড শো করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। রোড শো করেন গুজরাটের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Gujarat Assembly Elections: গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন আজ প্রথম দফার ভোটগ্রহণ, অ্যাডভান্টেজ কে?

    Gujarat Assembly Elections: গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন আজ প্রথম দফার ভোটগ্রহণ, অ্যাডভান্টেজ কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জোরকদমে চলছে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Assembly Elections)। আজ, বৃহস্পতিবার চলছে প্রথম দফার ভোটগ্রহণ। এদিন ভোট হচ্ছে ৮৯ আসনে। এই আসনগুলি ছড়িয়ে রয়েছে রাজ্যের ১৯টি জেলায়। এর মধ্যে রয়েছে রাজ্যের দক্ষিণ অংশের কচ্ছ এবং সৌরাষ্ট্রও। এদিন ভাগ্য নির্ধারণ হচ্ছে ৭৮৮ জন প্রার্থীর। ভোটের মুখে এদিন ট্যুইট করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, আজ গুজরাটে (Gujarat) প্রথম দফার নির্বাচন হচ্ছে। সবাইকে বলব ভোট দেওয়ার জন্য। বিশেষত যাঁরা প্রথমবার ভোট দিচ্ছেন, তাঁরা রেকর্ড সংখ্যায় ভোট দিন।

    বিজেপি…

    গুজরাটে টানা আড়াই দশক ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। এতদিন মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হত কংগ্রেস এবং বিজেপির মধ্যে। তবে এবার লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল। দিল্লির পাশাপাশি পাঞ্জাবেও সরকার গড়েছে কেজরিওয়ালের দল। রাজনৈতিক মহলের মতে, গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে তারা হয়ে উঠতে পারে এক্স ফ্যাক্টর। নির্বাচনের আগে কেজরিওয়াল দাবি করেছিলেন, গুজরাটে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে কংগ্রেস। তারা পাবে অন্তত ৯২টি আসন। এর মধ্যে আবার আটটি আসন আসবে সুরাট থেকে। যদিও আপের দাবিকে গুরুত্ব দিতে রাজি নন বিজেপি নেতৃত্ব। দিন কয়েক আগে গুজরাটে প্রচারে গিয়ে তিনি বলেছিলেন, নির্বাচনের ফল প্রকাশ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। আপ আর কংগ্রেস বলে এখানে কিছুই থাকবে না।

    প্রসঙ্গত, ১৯৯৫ সাল থেকে গুজরাটের কুর্সিতে রয়েছে পদ্ম-পার্টি। আঠারোর বিধানসভা নির্বাচনে (Gujarat Assembly Elections) গেরুয়া শিবিরের আসন ১৩৭ থেকে কমে হয় ৯৯। তবে এবার কোমর কষে প্রচারে নামেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। নির্বাচনে ১৪০টি আসনে জয়ের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন অমিত শাহ। ওই নির্বাচনে কংগ্রেস জয়ী হয়েছিল ৭৭টি আসনে। তবে এবার আসরে আপের প্রার্থীরা থাকায় অ্যাডভান্টেজ বিজেপি বলেই অনুমান রাজনৈতিক মহলের।

    আরও পড়ুন: ভোটের মুখে জোর ধাক্কা গুজরাট কংগ্রেসে, ৬ মাসের কারাদণ্ডের সাজা জিগনেশ মেবানির

    গুজরাট বিধানসভার (Gujarat Assembly Elections) দ্বিতীয় দফার ভোট হবে চলতি মাসেরই ৫ তারিখে। এই বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২। তার মধ্যেই এদিন হচ্ছে ৮৯ আসনে ভোট। এদিন যাঁদের ভাগ্য নির্ধারণ হচ্ছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির ভূপেন্দ্র প্যাটেল এবং প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা বিজেপির হার্দিক প্যাটেলও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • HP Election: এক পদ, দাবিদার ৪, হিমাচলে কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী কে?

    HP Election: এক পদ, দাবিদার ৪, হিমাচলে কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পদ একটা। অথচ পদের দাবিদার চারজন। কিংবা তারও বেশি। তাই হিমাচল প্রদেশে বিপুল জয় পেয়েও স্বস্তিতে নেই কংগ্রেস (Congress)। সমস্যা মেটাতে শুক্রবারই বৈঠকে বসেছে হিমাচল প্রদেশ কংগ্রেস।

    মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে…

    হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার আসন সংখ্যা ৬৮। প্রতি পাঁচ বছর অন্তর সরকার বদলায় এখানে। গত টার্মে হিমাচল প্রদেশের ক্ষমতায় ছিল বিজেপি (BJP)। তার আগের বার কংগ্রেস। সেই কংগ্রেসই এবার নির্বাচনে (HP Election) ৪০টি আসন নিয়ে ফিরে এসেছে ক্ষমতায়। তার পরেই কাকে দেওয়া হবে মুখ্যমন্ত্রীর পদ, তা নিয়ে শুরু হয়েছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে আপাতত চারটি নাম শোনা যাচ্ছে। এই তালিকায় সবার ওপরে রয়েছে যে নামটি, সেটি হল দলের রাজ্য সভাপতি প্রতিভা সিং। প্রয়াত কংগ্রেস নেতা বীরভদ্র সিংয়ের স্ত্রী তিনি। প্রতিভার ছেলে তথা বিধায়ক বিক্রমাদিত্য সিংয়ের নামও শোনা যাচ্ছে। বিজেপি শাসনে বিরোধী দলনেতা ছিলেন মুকেশ অগ্নিহোত্রী। তাই তাঁর নামও রয়েছে তালিকায়। 

    আরও পড়ুন: ‘ভূপেন্দ্র যাতে রেকর্ড ভাঙতে পারে, তাই কঠোর পরিশ্রম করেছিল নরেন্দ্র’, বললেন মোদি

    মুখ্যমন্ত্রীর মুখ হিসেবে উঠে আসছে প্রাক্তন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি তথা এবার নির্বাচনী প্রচার কমিটির প্রধান সুখবিন্দর সিং সুখুর নামও। মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবিদার কংগ্রেস নেত্রী আশা কুমারীও। যদিও তিনি হেরে গিয়েছেন। তবে তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী করা হলে ছ মাসের মধ্যে কোনও একটি আসন থেকে জিতে আসতে হবে। কংগ্রেস নেতা আনন্দ শর্মাও মুখ্যমন্ত্রী পদের অন্যতম দাবিদার। জানা গিয়েছে, বৈঠক বসেছে সিমলায়। কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব দুজন পর্যবেক্ষকও পাঠিয়েছেন। এদিনই সিমলায় পৌঁছেছেন ছত্তীসগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল ও কংগ্রেসের শীর্ষ নেতা ভূপিন্দর হুডা। কংগ্রেস নেতা রাজীব শুক্ল বলেন, মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, তা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন কংগ্রেস হাইকমান্ড। বিজেপির বিধায়ক ভাঙানোর চেষ্টা সফল হবে না। তিনি বলেন, কংগ্রেসের কাছে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজনীয় ৩৫ জনের থেকেও পাঁচজন বেশি বিধায়ক রয়েছেন।  

    কংগ্রেস সূত্রে খবর, হিমাচলে (HP Election) ব্রাহ্মণ কিংবা ঠাকুর সম্প্রদায়ের মধ্যে থেকে কাউকে মুখ্যমন্ত্রী করা হতে পারে। ঠাকুর হলে মুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন প্রতিভা সিং কিংবা সুখবিন্দর সিং। আর ব্রাহ্মণ হলে মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন মুকেশ অগ্নিহোত্রী। সেক্ষত্রে ঠাকুর সম্প্রদায়কে তুষ্ট করতে উপমুখ্যমন্ত্রী করা হতে পারে বিক্রমাদিত্যকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

  • Manik Bhattacharya: কলেজের অনুমোদন দিতে পার্থ-মানিক নিতেন কত টাকা জানেন? কী বলল ইডি?

    Manik Bhattacharya: কলেজের অনুমোদন দিতে পার্থ-মানিক নিতেন কত টাকা জানেন? কী বলল ইডি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিএড কলেজের (BED College) অনুমোদন দিতে টাকা নিতেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি তথা বিধায়ক তৃণমূলের (TMC) মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya)। এই তথ্য আগেই প্রকাশ্যে এনেছে ইডি। এবার কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা প্রকাশ্যে নিয়ে এল আরও চাঞ্চল্যকর অভিযোগ। ইডির দাবি, কেবল মানিক নন, কলেজগুলিকে অনুমোদন পাইয়ে দিতে টাকা নিতেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ও। নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলকে জেরা করেই এই তথ্য হাতে পেয়েছে বলে দাবি ইডির।

    ইডি-র চার্জশিট…

    মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলের বয়ানকে অস্ত্র করেই আদালতে চার্জশিট পেশ করেছে ইডি। তাতে বলা হয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি হওয়ার পাশাপাশি ২০১১ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত এনসিটিই-র সদস্য ছিলেন মানিক। বিএড, ডিএলএড বা প্রাইমারি টিটার ট্রেনিং কলেজের চূড়ন্ত অনুমোদন পেতে হলে এনসিটিই-র অনুমোদন প্রয়োজন। চার্জশিটে পেশ করা তথ্যে দাবি করা হয়েছে, মানিক এই কাউন্সিলের সদস্যপদে থাকার সুবিধা কাজে লাগিয়ে রাজ্যে এই ধরনের বহু প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন পাইয়ে দিয়েছেন টাকার বিনিময়ে। সেই টাকার পরিমাণ নেহাত কম নয়। অনুমোদন পাইয়ে দিতে পার্থ নিতেন ৬ থেকে ৮ লক্ষ টাকা। আর মানিক নিতেন ২ থেকে ৫ লক্ষ টাকা।

    ইডি জানিয়েছে, বিএড ও ডিএলএড কলেজগুলির কাছ থেকে মোটা টাকা উৎকোচ নিতেন মানিক (Manik Bhattacharya) ও পার্থ। সব মিলিয়ে এর মোট পরিমাণ ২০ কোটি টাকা বলে আগেই জানিয়েছে ইডি। তদন্তকারীদের জেরায় তাপস জানিয়েছেন, ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেটে ৩২৫ জন প্রার্থীকে পাশ করিয়ে দেওয়া ও চাকরির নিয়োগপত্র দেওয়ার জন্য ‘ঘোষবাবু’ নামে পার্থ ও মানিকের কোনও এক প্রতিনিধিকে ৩ কোটি ২৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছিল। প্রাইমারি টেটের যেসব প্রার্থী ওই টাকা দিয়েছিলেন, তাঁদের অনেকেই এখন শিক্ষকতা করছেন। 

    আরও পড়ুন: “তাসের ঘরের মত ভেঙে পড়বে তৃণমূল সরকার”, বললেন নিশীথ প্রামাণিক

    শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে বুধবার কলকাতার পিএমএলএ আদালতে মানিক (Manik Bhattacharya), তাঁর ছেলে সৌভিক ও মানিকের স্ত্রীর বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করেছে ইডি। চার্জশিটে নথিভুক্ত হয়েছে মানিকের স্ত্রী শতরূপা ভট্টাচার্যের বয়ানও। ওই চার্জশিটে উঠে এসেছে কলকাতায় থাকা মানিকের কয়েকজন আত্মীয়ের বয়ানও। তাঁদের দাবি, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সাদা কাগজে এবং কিছু ব্যাঙ্কের নথিপত্রে সই করিয়ে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কার নামে কী ধরনের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে, সে বিষয়ে কখনওই কিছু জানানো হয়নি তাঁদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ।    

  • Vizhinjam: পিছু হটলেন আন্দোলনকারীরা, তোলা হল অবস্থান, ভিজহিনজামে বন্দর হচ্ছেই

    Vizhinjam: পিছু হটলেন আন্দোলনকারীরা, তোলা হল অবস্থান, ভিজহিনজামে বন্দর হচ্ছেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ পিছু হটলেন আন্দোলনকারীরা। ঠিক একদিন আগে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী পিনরাই বিজয়ন (CM Pinarayi Vijayan) স্বয়ং। তার পরেই কাটে জট। ল্যাটিন ক্যাথলিক চার্চ ও স্থানীয় মৎস্যজীবী সম্প্রদায় (Fishermen Community) অবস্থান তুলে নেওয়ার কথা ঘোষণা করে। ফলে এবার আর কেরলের (Vizhinjam) বন্দর তৈরিতে কোনও বাধা রইল না। ভিজহিনজামে এই সামুদ্রিক বন্দরটি তৈরি করছে আদানি গোষ্ঠী। বন্দর হচ্ছে কেরলের দক্ষিণে। মুখ্যমন্ত্রী পিনরাই বিজয়ন বলেন, উপকূল অঞ্চলের বাসিন্দাদের পুনর্বাসন ও তাঁদের জীবিকার নিরাপত্তার দিকটি সরকারের অগ্রাধিকারের তালিকায় থাকবে।

    ভিজহিনজামে বন্দর…

    কেরলের ভিজহিনজামে বন্দর তৈরি করছে আদানি গোষ্ঠী। বন্দরটি হলে এলাকার পাশাপাশি ব্যাপক উন্নতি হবে রাজ্যের। এই বন্দর তৈরিতেই বাধা দিচ্ছিল ল্যাটিন ক্যাথলিক চার্চ ও স্থানীয় মৎস্যজীবী সম্প্রদায়। বন্দর তৈরির প্রতিবাদে অবস্থান বিক্ষোভে বসেন তাঁরা। অবস্থান বিক্ষোভ প্রদর্শন চলে ১৩৮ দিন ধরে। জট কাটাতে একাধিকবার হয়েছে বৈঠক। তার পরেও সমস্যা মেটেনি। শেষমেশ জট কাটল বুধবার। ল্যাটিন ক্যাথলিক চার্চের তরফে বলা হয়েছে, আন্দোলনকারীরা সরকারের সঙ্গে সব ব্যাপারে একমত নয়। তবে বৃহত্তর স্বার্থে আন্দোলন প্রত্যাহার করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: পুলিশি হেনস্থার শিকার উস্তাদ রশিদ খান, শিল্পীর পাশে রয়েছেন শুভেন্দু

    এদিকে, এদিনই বিধানসভায় এনিয়ে বিবৃতি দেয় সরকার। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, কেরলের পরিকাঠামো উন্নয়নে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে এই জাতীয় প্রকল্প মানবিক এবং গ্রহণযোগ্য পথেই রূপায়ন করতে হবে। তিনি জানান, আন্দোলনকারীরা সাতটি দাবি জানিয়েছিলেন। তার মধ্যে পাঁচটি মেনে নিয়েছে সরকার। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ভিজহিনজামে বন্দর (Vizhinjam) তৈরি করতে গিয়ে মৎস্যজীবী সম্প্রদায়ের যাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাঁদের পুনর্বাসন দেওয়া হবে। আগামী দেড় বছরের মধ্যেই তাঁদের পুনর্বাসন দেওয়া হবে। যাঁরা ভাড়া ঘরে থাকছেন, তাঁদের মাসে সাড়ে ৫ হাজার টাকা করে ভাড়া বাবদ দেওয়া হবে। অগ্রিম দেওয়া হবে দু মাসের। মৎস্যজীবীরা যাতে তাঁদের জাল এবং মাছ ধরার অন্যান্য সরঞ্জাম রাখতে পারেন, সেজন্য তাঁদের পর্যাপ্ত জায়গাও দেওয়া হবে। মুখ্যমন্ত্রী এও জানান, মৎস্যজীবীরা বতর্মানে যে কেরোসিন চালিত বোট ব্যবহার করেন, তাকে ডিজেল এবং পেট্রোল চালিত বোটে পরিবর্তন করা হবে। এজন্য মৎস্যজীবীদের এককালীন ভর্তুকিও দেওয়া হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • China: ‘অগ্নি’ পরীক্ষার আগেই ভারত মহাসাগরে হাজির চিনের সেই ‘গুপ্তচর’ জাহাজ, কেন জানেন?

    China: ‘অগ্নি’ পরীক্ষার আগেই ভারত মহাসাগরে হাজির চিনের সেই ‘গুপ্তচর’ জাহাজ, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত (India) মহাসাগরে ফের চিনা (China) গুপ্তচর জাহাজ (Spy Ship)! এর আগে একবার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছিল ভারত। সেই সময়ও ভারত মহাসাগরে ঘোরাফেরা করতে দেখা গিয়েছিল চিনা গুপ্তচর জাহাজ ইউয়ান ওয়াং ৫-কে। দিন কয়েকের মধ্যেই ভারত ফের অত্যাধুনিক অগ্নি ৫ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করতে চলেছে। সেই কারণে বঙ্গোপসাগরকে নো ফ্লাই জোন ঘোষণা করা হয়েছে সরকারের তরফে। তার আগেই ভারত মহাসাগরে ফের হাজির চিনা গুপ্তচর জাহাজ ইউয়ান ওয়াং ৫। বারবার একই গুপ্তচর জাহাজ পাঠানোয় চিন্তা বাড়চ্ছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের। প্রসঙ্গত, ডিসেম্বরের ১৫-১৬ তারিখের মধ্যে ওড়িশার আবদুল কালাম দ্বীপ থেকে উৎক্ষেপণ করার কথা অগ্নি ৫ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র।

    নৌবাহিনীর দাবি…

    ভারতীয় নৌবাহিনীর দাবি, চিনা (China) গুপ্তচর জাহাজটিকে চিহ্নিত করা গিয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার সুন্দ প্রণালীতে রয়েছে সেটি। চলতি বছরের অগাস্টে শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটা বন্দরে যে চিনা গুপ্তচর জাহাজটি নোঙর করেছিল, এটা সেটাই। জানা গিয়েছে, এই জাহাজটির ওজন ২০ হাজার টন। এতে রয়েছে একটি বড় অ্যান্টেনা, অত্যাধুনিক সেন্সর এবং অন্যান্য বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম। জাহাজটিতে ৪০০রও বেশি নাবিক রয়েছেন। চিনের এই জাহাজটি ইউয়ান ওয়াং শ্রেণির চারটি জাহাজের মধ্যে একটি। এই জাহাজ উপগ্রহ এবং আন্তর্মহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের গতিবিধি ট্র্যাক করতে পারদর্শী।

    ভারত সরকারের দাবি, অত্যাধুনিক অগ্নি ৫ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পাঁচ হাজার কিলোমিটার দূরের কোনও লক্ষ্যবস্তুতেও আঘাত হানতে সক্ষম। এই পাল্লার মধ্যে চলে আসবে পাকিস্তান এবং চিন (China)। অনুমান, অগ্নি ৫ এর ক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে চিনে। তাই কাছ থেকে অগ্নি ৫ এর ক্ষমতা ‘চাক্ষুষ’ করতে ভারত মহাসাগরে অবস্থান করছে জাহাজটি।

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রসংঘে সংস্কার সাধনে চেষ্টা করবে ভারত, জানালেন রুচিরা কম্বোজ

    যদিও গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগ অস্বীকার করেছে ড্রাগনের দেশ। তাদের দাবি, জাহাজটি গবেষণামূলক কাজের জন্য রাখা হয়েছে। তবে তাতে নিশ্চিন্ত হতে পারছে না ভারত। তাই অগ্নি ৫ পরীক্ষার নির্ঘণ্ট পিছিয়ে দেওয়া যায় কিনা, তা নিয়েও প্রতিরক্ষা মন্ত্রকে আলোচনা শুরু হয়েছে বলে সূত্রের খবর। প্রসঙ্গত, চিনের (China) পিপলস লিবারেশন আর্মির নৌশক্তি গোটা বিশ্বের মধ্যে সর্ব বৃহৎ। এই নৌ-বাহিনীর অধীনে রয়েছে ৩৫৫টি যুদ্ধ জাহাজ।

     

        দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • G20: ‘ভারতকে নিয়ে কৌতুহলী বিশ্ব’, জি-২০ সম্মেলন নিয়ে সর্বদল বৈঠকে বললেন মোদি

    G20: ‘ভারতকে নিয়ে কৌতুহলী বিশ্ব’, জি-২০ সম্মেলন নিয়ে সর্বদল বৈঠকে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধী দলের প্রেসিডেন্টদের সঙ্গে চা খেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। কারও দিকে তাকিয়ে হাসলেন। হালকা রসিকতাও হল। কারওবা হাত ধরলেন। সোমবার জি-২০ (G20) সম্মেলন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকের এই ছিল ছবি। এদিনের ওই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গোটা বিশ্বকে ভারতের শক্তি প্রদর্শন করার একটা সুবর্ণ সুযোগ হল এই জি-২০-র সভাপতিত্ব। তিনি বলেন, এই সম্মেলন নিয়ে গোটা বিশ্বের কৌতুহল এবং আকর্ষণ রয়েছে ভারতের দিকে। এই সম্মেলন সফল করাটা যে একটা টিমওয়ার্ক এবং এজন্য সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন বলেও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী।

    সর্বদলীয় বৈঠক…

    এদিন সর্বদলীয় এই বৈঠকটি হয়েছে রাষ্ট্রপতি ভবনে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আয়োজিত ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, বিজু জনতা দল সুপ্রিমো নবীন পট্টনায়েক, সিপিআইএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি, কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে সহ বিভিন্ন দলের প্রধানরা। উপস্থিত ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাও। তাঁরই পাশে বসেছিলেন তৃণমূল নেত্রী। এদিনের সর্ব দলীয় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন না টিআরএস প্রেসিডেন্ট কে চন্দ্রশেখর রাও এবং জনতা দল ইউনাইটেড সুপ্রিমো লালন সিং। লালু প্রসাদের আরজেডিও এড়িয়ে গিয়েছেন এই বৈঠক। 

    এদিনের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী জানান, এক বছর ধরে যে সব অনুষ্ঠান হবে, সেজন্য প্রচুর মানুষ ভারতে আসবেন। দেশের যেসব জায়গায় জি-২০ (G20) গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির বৈঠক হবে, সেখানে পর্যটন ও স্থানীয় অর্থনীতি চাঙা হবে। তিনি এও বলেন, জি-২০-র সভাপতিত্ব পাওয়া কোনও একজনের কৃতিত্ব নয়, এই কৃতিত্ব গোটা দেশের।  চলতি বছরের নভেম্বরের ১৫ তারিখে জি-২০ সম্মেলনের আসর বসে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। ওই সম্মেলনেই আগামী বছর জি-২০ সম্মেলনের আয়োজনের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় ভারতের হাতে। উল্লেখ্য যে, জি ২০-র (G20) সদস্য দেশগুলি হল, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইটালি, জাপান, রিপাবলিক অফ কোরিয়া, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

    আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ এবং অতিমারির মোকাবিলা করতে হবে একযোগে, বললেন মোদি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Rajasthan Gangster: রাজস্থানে গ্যাংস্টার খুনে গ্রেফতার ৫, খুনের দায় স্বীকার করল কে জানেন?

    Rajasthan Gangster: রাজস্থানে গ্যাংস্টার খুনে গ্রেফতার ৫, খুনের দায় স্বীকার করল কে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুই দুষ্কৃতী গোষ্ঠীর সংঘর্ষের (Clash) জেরে শনিবারই রাজস্থানের শিকারে প্রাণ গিয়েছিল দুই ব্যক্তির। ওই ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অভিযোগ, এরাই গ্যাংস্টার (Rajasthan Gangster) রাজু থেটকে গুলি করে খুন করেছে। রবিবার পাঁচজনকে গ্রেফতারির খবর দিয়েছেন সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী (CM) অশোক গেহলট। পুলিশ জানিয়েছে, এনকাউন্টারের পর গ্রেফতার করা হয়েছে ওই পাঁচজনকে। এনকাউন্টারে জখম হয়েছে দুজন।

    গ্যাংস্টার ছাড়াও…

    গ্যাংস্টার (Rajasthan Gangster) রাজু থেট ছাড়াও আরও একজন প্রাণ হারিয়েছেন ওই সংঘর্ষের মাঝে পড়ে। জানা গিয়েছে, তাঁর নাম তারাচাঁদ কাদওয়াসারা। পিপরালি রোডের একটি কোচিং সেন্টারে মেয়েকে নিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। সংঘর্ষ চলাকালীন কোনওভাবে একটি গুলি ছিটকে এসে লাগে তাঁর গায়ে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁর। অভিযুক্ত তারাচাঁদকেই রাজুর সাঙাত ভেবে গুলি করে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, দুষ্কৃতীরা তারাচাঁদের গাড়ির চাবি কেড়ে নিয়ে চম্পট দেয়।

    পুলিশ সূত্রে খবর, রাজু থেটের (Rajasthan Gangster) বিরুদ্ধে থানায় ৩০টি ফৌজদারি মামলা রয়েছে। তার সঙ্গে দ্বন্দ্ব ছিল কুখ্যাত দুষ্কৃতী আনন্দপাল সিংয়ের। ২০১৭ সালে এক এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় কুখ্যাত এই দুষ্কৃতীর। জামিনে মুক্ত থাকাকালীন সময় লাক্সারি জীবন যাপন করত সে। তার রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্খাও ছিল। পুলিশের ডিজিপি উমেশ মিশ্র জয়পুরে বলেন, পুলিশি শিকারের বাসিন্দা মনীশ জাঠ এবং বিক্রম গুজরকে পাকড়াও করেছে। হরিয়ানার ষষ্ঠী কুমার, যতীন মেঘওয়াল এবং নবীণ মেঘওয়ালকেও গ্রেফতার করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: সিবিআইয়ের জালে বগটুইকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত লালন শেখ, কোথায় ধরা পড়ল জানেন?

    এদিন এক ট্যুইট বার্তায় মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট বলেন, গতকাল শিকারে খুনের ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গাড়ি এবং অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিচার করে তাদের শাস্তি দেওয়া হবে। শনিবার রাজু থেট খুন হওয়ার পর রোহিত গোদারা নামে এক ব্যক্তি খুনের দায় স্বীকার করেন। ফেসবুকে তিনি নিজের পরিচয় দিয়েছেন লরেন্স বিষ্ণৈ গ্যাংয়ের সদস্য হিসেবে। তিনি জানান, এটা আনন্দপাল সিং এবং বলবীর বাণুদার খুনের বদলা। প্রসঙ্গত, বাণুদা, যে আনন্দ পাল গোষ্ঠীর সদস্য ছিল, খুন হয় ২০১৪ সালের জুলাই মাসে। বিকানের জেলে দু দল বন্দির সংর্ঘষের জেরে খুন হয় সে। অভিযোগ, ওই ঘটনার নেপথ্যে ছিল রাজুর লম্বা হাত। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

     

LinkedIn
Share