Tag: Bengali news

Bengali news

  • Chief Election Commissioner: মুখ্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে হস্তক্ষেপ অনভিপ্রেত, সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র

    Chief Election Commissioner: মুখ্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে হস্তক্ষেপ অনভিপ্রেত, সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে হস্তক্ষেপ অনভিপ্রেত, সুপ্রিম কোর্টে সাফ জানাল কেন্দ্র। মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের (Chief Election Commissioner) ‘ভঙ্গুর ঘাড়ে’র ওপর সংবিধান প্রচুর ক্ষমতা চাপিয়েছে। তাই এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে বসাতে হবে শক্ত চরিত্রের কাউকে। মঙ্গলবার একথা জানিয়েছিল দেশের শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) মতে, পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। এবং তাই প্রয়াত মুখ্য নির্বাচন কমিশনার টিএন শেষনের (T N Seshan) মতো একজন কাউকে প্রয়োজন। এদিন এই প্রসঙ্গেই তার অবস্থান স্পষ্ট করল কেন্দ্র।

    ‘সংবিধানের নীরবতা’

    প্রসঙ্গত, ১৯৯০ সাল থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত মুখ্য নির্বাচন কমিশনার পদে আসীন ছিলেন শেষন। তাঁর আমলে নির্বাচনী নানা সংস্কার হয়। এদিন সেই প্রসঙ্গই টেনেছে দেশের শীর্ষ আদালত। আদালত এও জানায়, কোনও দৃঢ় চরিত্রের ব্যক্তির এই পদে থাকা উচিত, যিনি নিজেকে বুলডোজ হতে দেবেন না। এর পরেই শেষনের প্রসঙ্গ টেনে দেশের শীর্ষ আদালত বলে, অনেক মুখ্য নির্বাচন কমিশনার এসেছেন, কিন্তু টিএন শেষন একবারই এসেছেন। এই মামলার শুনানির সময়ই কমিশনার নিয়োগের পদ্ধতি, যোগ্যতা ইত্যাদি বিষয়ে ‘সংবিধানের নীরবতা’র উল্লেখ করেন। এ প্রসঙ্গে বুধবার কেন্দ্র সাফ জানিয়ে দেয়, মুখ্য নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের অধিকার রয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে। এও বলেছে, ‘সাংবিধানিক নীরবতা’ পূরণ করতে পারে না বিচারবিভাগ। বিচারবিভাগের উচিত নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে থেকেই এক্সিকিউটিভের স্বাধীনতাকে সম্মান করা।

    আরও পড়ুন: রাজীব হত্যা মামলায় সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র, কেন জানেন?

    নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ নিয়ে দায়ের করা পিটিশনের শুনানি চলছে সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চে। সম্প্রতি কেন্দ্র ওই পদে বসিয়েছে অরুণ গোয়েলকে। ১৯৮৫ সালের ব্যাচের আএএস অফিসার তিনি। এদিন দেশের শীর্ষ আদালত অরুণ গোয়েলের নিয়োগ সংক্রান্ত ফাইল খতিয়ে দেখার ইচ্ছে প্রকাশ করেছে। এই মামলার শুনানি চলছে সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে। এই বেঞ্চের মাথায় রয়েছেন বিচারপতি কে এম জোসেফ। শুনানি চলাকালীন তিনি অ্যাটর্নি জেনারেল আর ভেঙ্কাট্রামনিকে অরুণ গোয়েলের নিয়োগ সংক্রান্ত ফাইল পেশ করার নির্দেশ দেয়। এর পরেই অরুণ কুমারের আইনজীবী বলেন, অরুণ কুমার শুক্রবার ভিআরএস নিয়েছেন। তার পরের দিনই তাঁকে ইলেকশন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mangaluru: তামিলনাড়ুতে কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণের চক্রীর সঙ্গে দেখা করেছিল মহম্মদ শারিক?

    Mangaluru: তামিলনাড়ুতে কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণের চক্রীর সঙ্গে দেখা করেছিল মহম্মদ শারিক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটকের মেঙ্গালুরুতে (Mangaluru) অটোরিক্সা বিস্ফোরণের মূল চক্রী মহম্মদ শারিক। তার সঙ্গে তামিলনাড়ুর যোগ ছিল বলেও জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। শুধু তাই নয়, শারিক নিজে কোয়েম্বাতুর গাড়ি বিস্ফোরণে (Coimbatore Blast) অভিযুক্ত জামেসা মুবিনের সঙ্গে গত সেপ্টেম্বরে দেখা করেছিলেন বলেও জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। তামিলনাড়ুর (Tamilnadu) সিরিঙ্গানেল্লুরে তারা দুজনে সাক্ষাৎ করেছিল।  

    মেঙ্গালুরুতে বিস্ফোরণ…

    শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টা নাগাদ মেঙ্গালুরুতে (Mangaluru) বিস্ফোরণের জেরে একটি অটোরিক্সায় আগুন ধরে যায়। অটোর যাত্রী ও চালককে অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। জখম অটোচালক দাবি করেন, অটোর এক যাত্রীর ব্যাগে আগুন ধরে যায়। সেখান থেকেই বিস্ফোরণ ঘটে। দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে যায় ফরেনসিক টিম। নমুনা সংগ্রহ করে তারা। পরে জানা যায়, ওই ব্যাগের ভিতরে ছিল একটি প্রেশার কুকার। যেটি ব্যাটারি ও বিস্ফোরকে ঠাসা ছিল। 

    আরও জানা গিয়েছে, শারিক কোয়েম্বাতুরে একটি ডর্মেটরিতে থাকত। সেখানকারই সুরেন্দ্রন নামে একজনের নামে কেনা সিমকার্ডও ব্যবহার করত। সেই সুরেন্দ্রন অবশ্য এখন পুলিশি হেফাজতে। সুরেন্দ্রন ছাড়া শারিক কোয়েম্বাতুরে আর কার কার সঙ্গে সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিল, তাও খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। সুরেন্দ্রন কেন তাকে সিম কার্ড ব্যবহার করতে দিল, তাও জানতে চাইছেন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: আইএস আদর্শে অনুপ্রাণিত মেঙ্গালুরু অটো বিস্ফোরণের মূল অভিযুক্ত

    দীপাবলির ঠিক আগের দিন বিস্ফোরণ ঘটে কোয়েম্বাতুরে। ওই ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল জামেসা মুবিনের। ওই বিস্ফোরণে শারিকের কোনও হাত রয়েছে কিনা, তাও জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা। মুবিনের ছয় সঙ্গীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মামলা দায়ের হয়েছে ইউএপিএ ধারায়। ঘটনার মূলে পৌঁছতে এনআইএ এবং কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা কয়েকজনকে জিজ্ঞাসা করে শারিকের ব্যাপারে আরও তথ্য সংগ্রহ করতে চাইছে।

    এদিকে, সইদ ইয়াসিন, মাজ মুনির আহমেদ এবং শারিক এই তিনজনে মেঙ্গালুরু (Mangaluru) বিস্ফোরণের রিহার্সাল দিয়েছিল বলেও জেনেছেন তদন্তকারীরা। শিবামোগ্গা জেলার তুঙ্গা নদীর তীরে মহড়া দিয়েছিল তারা। সেখানে বিস্ফোরণ সফলও হয়েছিল বলে জেনেছেন তদন্তকারীরা। মূল অভিযুক্ত শারিক ইসলামিক স্টেটের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল। দীর্ঘদিন ধরে সে সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছিল বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান তদন্তকারীদের। আইসিসের কয়েকজনের সঙ্গে সইদ ইয়াসিন ও মুনির আহমেদের যোগাযোগও শারিক করে দিয়েছিল বলেই জেনেছেন গোয়েন্দারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Anubrata Mondal: অনুব্রতর গাড়িতে লালবাতি কেন? প্রশ্নের মুখে রাজ্য

    Anubrata Mondal: অনুব্রতর গাড়িতে লালবাতি কেন? প্রশ্নের মুখে রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি রাজ্যের মন্ত্রী নন। হোমরাচোমরাও কেউ নন। তিনি তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনু্ব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)। তৃণমূল (TMC) নেত্রীর আদরের কেষ্ট। এহেন এক তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল গাড়িতে লালবাতি ব্যবহার করতেন। বীরভূম থেকে তিনি যখন কলকাতায় আসতেন, কিংবা কলকাতারই এক স্থান থেকে অন্যত্র যেতেন তাঁর গাড়ির মাথায় শোভা পেত লালবাতি। বাজত হুটার। এনিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) দায়ের হয় জনস্বার্থ মামলা। তার পরেই নবান্নের কাছে হাইকোর্ট জানতে চেয়েছে, লাল-নীল কত বাতি, কতজনকে ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তার অপব্যবহারের জন্য সরকার কি কোনও ব্যবস্থা নিয়েছে?

    মামলার নেপথ্যে…

    গত এপ্রিল মাসের শেষের দিকে অনুব্রতর (Anubrata Mondal) গাড়িতে লালবাতির ব্যবহার নিয়ে হাইকোর্টে দায়ের হয় জনস্বার্থ মামলা। মামলাটি করেন আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারি। তাঁর যুক্তি ছিল, অনুব্রত মণ্ডল এমন কোনও পদে নেই, যাতে লালবাতি লাগানো গাড়ি ব্যবহার করা যায়। তাহলে তিনি লালবাতি লাগানো গাড়ি ব্যবহার করেন কীভাবে? কীভাবে একটি রাজনৈতিক দলের জেলা সভাপতি লালবাতি লাগানো গাড়িতে পুলিশের নজর এড়িয়ে বীরভূম থেকে কলকাতায় আসেন সেই প্রশ্ন তুলে মামলা দায়ের করেন ওই আইনজীবী। মঙ্গলবার হচ্ছিল ওই মামলার শুনানি। এদিন ওই মামলার শুনানিতেই আদালতের গুচ্ছ প্রশ্নের মুখে পড়ে রাজ্য সরকার। প্রধান বিচারপতি রাকেশ শ্রীবাস্তবের প্রশ্ন, রাজ্যজুড়ে লালবাতি, নীলবাতির গাড়ি যথেচ্ছ ব্যবহার হচ্ছে কেন? সবই কি বৈধ? প্রধান বিচারপতি এদিন শুনানির সময় বলেন, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪১৯ নম্বর ধারা অনুযায়ী মামলা রুজু করে পদক্ষেপ নেওয়া যায়। এমন কত মামলা হয়েছে রাজ্যে? তাঁর এও প্রশ্ন, রাজ্যে মাল্টি কালার বাতির প্রচলন রয়েছে কি? এ ব্যাপারে সোমবারের মধ্যে জবাব চেয়েছে হাইকোর্ট। নবান্ন সূত্রে খবর, জেলাস্তরের বহু নেতা বিভিন্ন কমিশন বা বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে গাড়িতে বিকন লাইট লাগানোর অনুমতি পেয়েছিলেন। অনুব্রতও (Anubrata Mondal) সেভাবে অনুমতি পেয়েছিলেন।

    আরও পড়ুন: জেলেই অনুব্রত! গরু পাচার মামলায় জামিনের আর্জি খারিজ, পরবর্তী শুনানি ২৫ নভেম্বর

    প্রসঙ্গত, কয়েক বছর আগে লালবাতি লাগানো গাড়িতে চড়ে বর্ধমানের অরবিন্দ স্টেডিয়ামে দলীয় বৈঠকে যোগ দিতে এসেছিলেন অনুব্রত (Anubrata Mondal)। তখন তিনি এসেছিলেন স্টেট রুরাল ডেভেলপমেন্ট এজেন্সির বোর্ড লাগানো একটি গাড়িতে চড়ে। এই গাড়ির মাথায় লাগানো ছিল লালবাতি। তবে সুপ্রিম কোর্টের গাইডলাইন অনুযায়ী, ওই পদে থেকে গাড়িতে লালবাতি ব্যবহার করা যায় না। তা সত্ত্বেও কীভাবে লালবাতি লাগানো গাড়িতে ঘুরেছিলেন অনুব্রত? উঠছে প্রশ্ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Personal Income Tax: অর্থমন্ত্রীকে ব্যক্তিগত আয়করের হার কমানোর আবেদন বণিক মহলের

    Personal Income Tax: অর্থমন্ত্রীকে ব্যক্তিগত আয়করের হার কমানোর আবেদন বণিক মহলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে পার্সোনাল ইনকাম ট্যাক্স (Personal Income Tax) বা ব্যক্তিগত আয়করের হার কমানোর অনুরোধ জানাল কনফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রিজ, সংক্ষেপে সিআইআই (CII)। এর পাশাপাশি জিএসটির (GST) অপরাধীকরণ এবং ক্যাপিটেল ট্যাক্স রেট খতিয়ে দেখার আবেদনও করা হয়েছে এই বণিক মহলের তরফে। সোমবার বাজেট নিয়ে আলোচনা শুরু করার কথা কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের (Nirmala Sitharaman)। তার ঠিক আগেই তাঁর কাছে এই অনুরোধ করল সিআইআই।

    সাধারণ বাজেট…

    ২০২৩-২৪ সালের বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। ২০২৩ সালে ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট করবেন তিনি। ২০২৪ সালে দেশজুড়ে হবে সাধারণ নির্বাচন। তার আগে এটাই মোদি সরকারের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট। পরের বছর যেহেতু সাধারণ নির্বাচন, তাই পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করতে পারবে না মোদি সরকার। তাদের পেশ করতে হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট। নির্বাচনের বছরে ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশ করাই রীতি। সিআইআই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীকে এই প্রস্তাবও দিয়েছে যে কেন্দ্রীয় সরকারের উচিত নির্দিষ্ট কিছু পণ্যের ওপর ২৮ শতাংশ হারে জিএসটি হ্রাস করা। বণিক মহলের বক্তব্য, ব্যক্তিগত আয়করের হার কমানো হলে উপকৃত হবেন প্রায় ৫ কোটি ৮৩ লক্ষ মানুষ। এঁরা আয়করের আওতায় পড়েন।

    আরও পড়ুন: ভারতে তৈরি ৫জি প্রযুক্তি ভবিষ্যতে অন্য দেশকেও দেওয়া হবে! অভিমত নির্মলা সীতারমনের

    ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে এঁরা আইটি রিটার্ন দাখিল করেছেন। সিআইআই প্রেসিডেন্ট সঞ্জীব বাজাজ বলেন, পার্সোনাল ইনকাম ট্যাক্স (Personal Income Tax) কমানোর ওপর সরকারের ধ্যান দেওয়া উচিত। তাতে বাড়বে চাহিদা। আদতে লাভ হবে বাজারের। নির্দিষ্ট কিছু ভোগ্যপণ্যের ওপর ২৮ শতাংশ হারে জিএসটি ছাড়ের অনুরোধও জানান তিনি। গ্রামাঞ্চলের পরিকাঠামো উন্নয়নমূলক প্রজেক্টও হাতে নেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি। সঞ্জীব বলেন, সিভিল কেসে গ্রেফতারি কিংবা আটকের প্রয়োজন নেই। যতক্ষণ না পর্যন্ত ব্যবসায় অপরাধ প্রমাণিত হচ্ছে। ইন্ডাস্ট্রি ক্যাপটেনদের সঙ্গে বৈঠকের পাশাপাশি সীতারামন কথা বলবেন পরিকাঠামো বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে। জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গেও কথা বলবেন তিনি। কৃষি এবং অ্যাগ্রো-প্রোসেসিং সেক্টরের মানুষদের সঙ্গেও কথা বলবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Primary TET: প্রাথমিক টেটে সুযোগ পাবেন উচ্চ প্রাথমিকের প্যারাটিচাররাও, জানাল হাইকোর্ট

    Primary TET: প্রাথমিক টেটে সুযোগ পাবেন উচ্চ প্রাথমিকের প্যারাটিচাররাও, জানাল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিকের প্যারাটিচারদের সঙ্গে এবার উচ্চ প্রাথমিকের প্যারাটিচারদেরও টেট (Primary TET) পরীক্ষায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে। সোমবার এই নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhya)। টেটে বসার সুযোগের আর্জি জানিয়ে একটি মামলা দায়ের হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। সেই মামলায় বিচারপতি এই নির্দেশ দেন। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের ঘোষণা অনুযায়ী, সোমবারই ছিল টেট পরীক্ষার আবেদনের শেষ দিন। তাই এই নির্দেশ কতটা কার্যকর হবে, তা স্পষ্ট নয়। প্রসঙ্গত, ডিসেম্বরের ১১ তারিখে টেট পরীক্ষা হওয়ার কথা। পাঁচ বছর পরে এবারই হচ্ছে এই পরীক্ষা। পরীক্ষায় বসবেন কয়েক হাজার পরীক্ষার্থী।

    যোগ্যতার মাপকাঠি…

    টেট  (Primary TET) নিয়ে আগেই বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল পর্ষদ। তাতে প্রথমে যে যোগ্যতার মাপকাঠি স্থির করা হয়েছিল, পরে তাতে অনেক বদল আনা হয়। প্রথমে বলা হয়েছিল, প্রাথমিকে কর্মরত প্যারাটিচারদের জন্য ১০ শতাংশ আসন সংরক্ষিত থাকবে। এদিন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় যে নির্দেশ দিয়েছেন, তাতে এই ১০ শতাংশের মধ্যেই যুক্ত হচ্ছেন উচ্চ প্রাথমিকের প্যারাটিচাররাও। প্রত্যাশিতভাবেই বাড়ল প্রতিযোগিতা।

    আরও পড়ুন: টেট উত্তীর্ণদের তালিকায় মমতা-অভিষেক-শুভেন্দুর নাম! কী বললেন পর্ষদ সভাপতি?

    কেবল উচ্চ প্রাথমিকের প্যারাটিচাররাই নন, এই টেটে (Primary TET) অংশ নিতে পারবেন ২০১৪ ও ২০১৭র টেট উত্তীর্ণ প্রার্থীরাও। যাঁরা ইতিমধ্যেই বিএড পাশ করেছেন, তাঁরাও বসার সুযোগ পাচ্ছেন এই টেটে। প্রথমে বলা হয়েছিল, বিএডে পঞ্চাশ শতাংশ নম্বর থাকলে তবেই পরীক্ষায় বসার সুযোগ মিলবে। সম্প্রতি হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছে, যাঁরাই বিএড পাশ করবেন, তাঁরাই বসতে পারবেন এই পরীক্ষায়। সোমবার হাইকোর্টের নির্দেশের জের এঁদের সঙ্গে যুক্ত হলেন উচ্চ প্রাথমিকের প্যারাটিচাররাও। তবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের ঘোষণা অনুযায়ী যেহেতু সোমবারই টেট পরীক্ষার আবেদনের শেষ দিন, তাই হাইকোর্টের এই নির্দেশ কতটা কার্যকর হবে, তা স্পষ্ট নয়।

    প্রসঙ্গত, এবার যে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে মোট শূন্যপদের সংখ্যা ১১ হাজার ৭৬৫টি। প্রার্থীদের একাংশের দাবি, এসসি, এসটি, এক্সম্পটেড ক্যাটাগরি এবং সংরক্ষণ বাদ দিলে শূন্যপদ থাকছে মাত্রই ৫ হাজার। প্রত্যাশিতভাবেই চাকরি প্রার্থীদের কাছে প্রতিযোগিতাটা আরও কঠিন হয়ে দাঁড়াল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Zakir Naik: কাতারে হাজির সেই জাকির নায়েক, কেন জানেন?

    Zakir Naik: কাতারে হাজির সেই জাকির নায়েক, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাতারে (Qatar) পৌঁছলেন বিতর্কিত ইসলামিক (Islamic) ধর্মশিক্ষাদাতা জাকির নায়েক (Zakir Naik)। ভারতে (India) তাঁর বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপ এবং ঘৃণা ভাষণ দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এই কাতারেই চলছে ফিফা বিশ্বকাপ ২০২২ (FIFA World Cup 2022)। সেখানে উপস্থিত থাকবেন দেশ-বিদেশের ক্রীড়াপ্রেমীরা। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই কারণেই কাতারে হাজির জাকির নায়েক। সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট থেকে জানা গিয়েছে, বিশ্বকাপ চলাকালীন সময়ে তিনি ধর্মীয় বক্তৃতা দিয়ে বেড়াবেন।

    তসলিমা নাসরিনের ‘লজ্জা’…

    ইসলাম সম্পর্কিত নানা বিষয়ে বিভিন্ন সময় ভাষণ দিতে দেখা গিয়েছে জাকিরকে। ১৯৯৪ সালে তসলিমা নাসরিনের ‘লজ্জা’ গ্রন্থ নিয়ে ভাষণ দেওয়ার সময় প্রথম নজরে আসেন তিনি। নতুন সহস্রাব্দের গোড়া থেকেই তুমুল জনপ্রিয়তা পায় জাকিরের ভিডিও। নানা সময় তাঁর নানা কথায় দেশে সৃষ্টি হয়েছে বিতর্কের।

    ২০১৬ সালের শেষের দিকে জাকির নায়েকের ইসলামিক রিসার্চ ফাউন্ডেশন বন্ধ করে দেয় কেন্দ্র। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, এই ফাউন্ডশনের সদস্যদের বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে ঘৃণা এবং বিদ্বেষ ছড়াতে উৎসাহিত করতেন তিনি। এর পর ভারত ছাড়েন জাকির। আশ্রয় নেন মালয়েশিয়ায়। বছর সাতান্নর জাকির ২০১৭ সাল থেকে রয়েছেন মালয়েশিয়ায়। ২০২০ সাল থেকে ভারতে তাঁর ভাষণ দেওয়া নিষিদ্ধ হয়। জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থেই এই সিদ্ধান্ত বলে জানানো হয়েছিল। এর ঠিক দু বছর আগে জাকির নায়েকের পাশপোর্ট বাতিল করে দেওয়া হয়। তার পর থেকে তিনি নিজেকে প্রবাসী ভারতীয় বলে দাবি করতে থাকেন। ট্যুইট বার্তায় ফিল্মমেকার জাইন খান লেখেন, আমাদের সময়কার একজন বিখ্যাত ইসলামিক স্কলার কাতার এসে পৌঁছেছেন ফিফা বিশ্বকাপ উপলক্ষে। 

    আরও পড়ুন: আজ শুরু কাতার বিশ্বকাপ, ভারত থেকে কখন খেলা দেখা যাবে জানেন?

    এই জাকির একবার তাঁর বক্তৃতায় আত্মঘাতী হামলাকে সমর্থন করেছিলেন। ইসলাম ধর্মগুরু সলমান ওয়ুধকে তিনি ইসলামের একজন বিরাট পণ্ডিত বলেও উল্লেখ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, চরমপন্থা হিসেবে ইসলামে এরকম হামলা অনুমোদিত। এর পর তিনি প্যলেস্তাইনের উদাহরণ দেন। পাকিস্তানে বোমা মেরে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল একটি হিন্দু মন্দির। তখনও জাকির যুক্তি দেখিয়েছিলেন, ইসলামিক দেশে মন্দির বানাতে নিষেধ করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: ‘আপনি তাঁদের সঙ্গে… ’, রাহুলকে কেন একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী, জানেন?

    PM Modi: ‘আপনি তাঁদের সঙ্গে… ’, রাহুলকে কেন একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে (Gujarat) জন সমাবেশে গিয়ে ফের কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীকেই (Rahul Gandhi) নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন গুজরাটের রাজকোট জেলায় নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি আক্রমণ শানান রাহুলকে। রাহুল বর্তমানে ব্যস্ত রয়েছেন ‘ভারত জোড়’ যাত্রায়। ওই পদযাত্রা চলাকালীন একবার রাহুলের সঙ্গে হাঁটতে দেখা যায় সমাজকর্মী মেধা পাটকরকে। এদিন সেই প্রসঙ্গ তুলেই রাহুলকে বেঁধেন মোদি।

    গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন…

    দোরগোড়ায় গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন। ডিসেম্বর মাসে দু দফায় ভোট হবে মোদি-অমিত শাহের রাজ্যে। প্রথম দফার ভোট ১ তারিখে, দ্বিতীয় দফার ভোট হবে ৫ তারিখে। ভাগ্য নির্ধারণ হবে বিধানসভার মোট ১৮২টি আসনের প্রার্থীদের। এই ভোটের প্রচারেই তিনদিনের গুজরাট সফরে গিয়েছেন প্রধানমমন্ত্রী (PM Modi)। রবিবার সকালে গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরে পুজো দিয়ে প্রচার শুরু করেন মোদি। এদিন তাঁর তিনটি জনসভা করার কথা। এরই একটি হল রাজকোট জেলায়। এই সভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে মোদি বলেন, কংগ্রেসের এক নেতাকে পদযাত্রা করতে দেখা গেল। তাঁর সঙ্গে এক মহিলাকেও দেখা গেল। এই মহিলাই নর্মদা বাঁধ প্রকল্পকে থমকে দিয়েছিলেন তিন দশক। তিনি বলেন, এই নর্মদা বাঁধ গুজরাটের লাইফলাইন। মোদি বলেন, সমাজ কর্মীদের আন্দোলনের জেরেই থমকে গিয়েছিল বাঁধ নির্মাণের কাজ।

    এদিন মেধা পাটকরকেও একহাত নেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। ওই জনসভায়ই তিনি বলেন, গুজরাটের অপমান করেছেন উনি। মোদি বলেন, কংগ্রেস যখন ভোট চাইতে আসবে, তখন জিজ্ঞেস করবেন আপনি যখন একটা পদযাত্রা করেছিলেন তখন কয়েকজনের কাঁধে হাত রেখে হাঁটছিলেন। যাঁদের কাঁধে হাত রেখে হাঁটছিলেন, তাঁরা নর্মদা বাঁধের বিরুদ্ধে ছিলেন।

    আরও পড়ুন: ‘হিন্দু’ পার্সিয়ান শব্দ! কংগ্রেস নেতার ‘বিতর্কিত’ মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    এদিনের জনসভায় মেধা এবং রাহুলকে নিশানা করেন বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডাও। মেধাকে তিনি নর্মদা বিরোধী, গুজরাট বিরোধী এবং সৌরাষ্ট্র বিরোধী বলেও অভিহিত করেন। তিনি বলেন, এই সমস্ত মানুষ যদি রাহুল গান্ধীর সঙ্গে যোগ দেন, তাহলে তাঁর মানসিকতা কেমন, তা বোঝাই যায়! গুজরাটের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলও রাহুলকে নিশানা করে বলেন, গুজরাটিদের যাঁরা জল দিতে অস্বীকার করেছিলেন, কংগ্রেস সাংসদ তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • CJI DY Chandrachud: ‘তাঁরা নিশানা হয়ে যেতে পারেন…’, প্রধান বিচারপতি কেন বললেন, জানেন?  

    CJI DY Chandrachud: ‘তাঁরা নিশানা হয়ে যেতে পারেন…’, প্রধান বিচারপতি কেন বললেন, জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁরা নিশানা হয়ে যেতে পারেন। তাই জামিন দিতে দ্বিধাগ্রস্ত হন। জেলাস্তরের বিচারকরা সচরাচর এটাই করেন। শনিবার একথা জানালেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় (CJI DY Chandrachud)। দিন কয়েক আগে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব নেন ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। এদিন বার কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ার (Bar Council of India) তরফে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়ার আয়োজন করা হয়। এই অনুষ্ঠানেই জেলাস্তরের বিচারকদের মনোভাবের কথা তুলে ধরেন দেশের প্রধান বিচারপতি।

    জেলাস্তরের বিচারব্যবস্থার নানা সমস্যা…

    দেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব নেওয়ার পর একাধিক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন ডিওয়াই চন্দ্রচূড় (CJI DY Chandrachud)। প্রায় প্রতিটি অনুষ্ঠানেই নিয়ম করে তিনি তুলে ধরেছেন জেলাস্তরের বিচারব্যবস্থার নানা সমস্যার কথা। বারংবার তিনি মনে করিয়ে দিয়েছেন, কতটা কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে কাজ করতে হয় জেলাস্তরের আদালতগুলির বিচারকদের। এদিন ফের শোনা গেল সেই কথারই প্রতিধ্বনি।

    দেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় (CJI DY Chandrachud) বলেন, উচ্চ আদালতগুলি জামিনের আবেদনে ভরে উঠেছে। একেবারে তৃণমূলস্তরের বিচারকরা জামিন মঞ্জুর করতে সামগ্রিকভাবে অনিচ্ছুক থাকেন। কিন্তু কেন? এর কারণ এটা নয় যে, তাঁরা অপরাধের প্রকৃতি বুঝতে অপারগ। তিনি বলেন, আসলে জঘণ্য অপরাধের ক্ষেত্রে জামিন দিলে নিশানা হয়ে যেতে পারেন, এই ভয় তাঁরা পান। এদিন বার কাউন্সিলের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজুও।

    আরও পড়ুন: রাজীব হত্যা মামলায় সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র, কেন জানেন?

    প্রসঙ্গত, ৯ নভেম্বর দেশের ৫০তম বিচারপতি হিসেবে শপথ নেন ডিওয়াই চন্দ্রচূড় (CJI DY Chandrachud)। এই পদে তাঁর কার্যকালের মেয়াদ ২০২৪ সালের ১০ নভেম্বর পর্যন্ত। প্রধান বিচারপতি হিসেবে তাঁর নাম প্রস্তাব করেছিলেন প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি ইউ ইউ ললিত। নভেম্বরের ৮ তারিখে অবসর নেন তিনি।

    প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় (CJI DY Chandrachud) ২০১৬ সালে ভারতের সুপ্রিম কোর্টে নিযুক্ত হওয়ার আগে ২০১৩ সালে, এলাহাবাদ আদালতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন। এছাড়াও তিনি ২০০০ সালে, বম্বে হাইকোর্টের বিচারক ছিলেন। এর আগে ১৯৯৮ সালে বম্বে এইচসি দ্বারা সিনিয়র অ্যাডভোকেট হিসাবে মনোনীত হন ও তিনি ভারতের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল হিসেবেও নিযুক্ত হন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • FIFA World Cup 2022: কাতারে বিশ্বকাপে বিয়ার বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা, হতাশ সুরাপ্রেমীরা

    FIFA World Cup 2022: কাতারে বিশ্বকাপে বিয়ার বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা, হতাশ সুরাপ্রেমীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপের খেলা (FIFA World Cup 2022) শুরু হতে বাকি মাত্র দু দিন। তার আগে ফিফা এবং কাতার যা ঘোষণা করল, তা শুনে মাথায় হাত সুরাপ্রেমীদের। শুক্রবার ফিফা এবং কাতার এক যোগে জানিয়ে দিল, সে দেশের আটটি বিশ্বকাপ স্টেডিয়ামের আশপাশে বিয়ার (Beer) বিক্রি করা যাবে না। ফিফার তরফে জানানো হয়েছে, আয়োজকদের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    ইসলামিক রাষ্ট্রগুলিতে…

    কাতার ইসলামিক রাষ্ট্র। ইসলামিক রাষ্ট্রগুলিতে মদ্যপানের ক্ষেত্রে নানা নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। কাতারেও তা রয়েছে। তবে বিশ্বকাপ আয়োজকদের সঙ্গে স্থানীয় প্রশাসনের একটি চুক্তি হয়েছিল। তাতে বলা হয়েছিল, বিশ্বকাপ যতদিন চলবে, ততদিন কাতারে বিয়ার পান করার ক্ষেত্রে কোনও নিষেধাজ্ঞা থাকবে না। তার পরেও হঠাৎ করে খেলা শুরুর মাত্র দু দিন আগে কেন এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হল, তা বুঝতে পারছেন না সুরাপ্রেমীরা। ঘটনাটিতে যে কাতারের শাসক পরিবারের সায় রয়েছে, তা জানা গিয়েছে সে দেশের মিডিয়া রিপোর্ট থেকেই।

    কাতার প্রশাসনের এহেন সিদ্ধান্তে মাথায় হাত ফিফার (FIFA)। কারণ এবার বিশ্বকাপের মূল স্পনসর একটি বিয়ার প্রস্তুতকারী সংস্থা। বিশ্বকাপ উপলক্ষে ব্যবসা ভালো হওয়ার কথা ভাবছিলেন তাঁরা। কিন্তু কাতার প্রশাসনের আচমকা এক সিদ্ধান্তে এক লহমায় বদলে গেলে সব কিছু। যদিও আগে ঠিক হয়েছিল, খেলা শুরুর আধ ঘণ্টা আগে স্টেডিয়াম এবং ফ্যান পার্কে বিয়ার বিক্রি করা হবে। কিন্তু কাতার প্রশাসনের এই নিষেধাজ্ঞার জেরে এখন আর তা হচ্ছে না।

    আরও পড়ুন: কাতারে ফিফা বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবেন জগদীপ ধনখড়

    এক সময় জানা গিয়েছিল, ফ্যান পার্কে বিক্রি করা হবে বিয়ার। সেখানে এক গ্লাস বিয়ারের দাম ধার্য করা হয়েছিল ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১১০০ টাকা। এক গ্লাস বিয়ারের দাম ১১০০ টাকা হওয়ায় দাম বেড়েছিল অনুপানেরও। স্যালাডের দাম হয়েছিল ৯০০ টাকা। তুলনায় সস্তা গ্রিক স্যালাড। তার দাম ৫০০টাকা। এসব নিয়েও ক্ষোভ ছিল সুরাপ্রেমীদের একাংশের মনে। সেই ক্ষোভই এবার আরও বাড়ল বিয়ার নিষিদ্ধ হওয়ায়। জানা গিয়েছে, কেবল ফ্যান পার্ক নয়, বিয়ার মিলবে না হোটেলগুলিতেও।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share