Tag: Bengali news

Bengali news

  • Lalu Yadav: জমির বদলে রেলে চাকরি কেলেঙ্কারিতে আরও বিপাকে লালু, চার্জশিট দাখিল সিবিআইয়ের  

    Lalu Yadav: জমির বদলে রেলে চাকরি কেলেঙ্কারিতে আরও বিপাকে লালু, চার্জশিট দাখিল সিবিআইয়ের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জমির বদলে রেলে চাকরি (Land for Jobs) কেলেঙ্কারিতে আরও বিপাকে প্রাক্তন রেলমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদব (Lalu Yadav)। শুক্রবার তাঁর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই (CBI)। কেবল লালু নন, ওই চার্জশিটে নাম রয়েছে লালুর স্ত্রী রাবড়ি দেবী, তাঁদের কন্যা মিসা ভারতী ও হেমা যাদবেরও। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থার অভিযোগ, রেলমন্ত্রী থাকাকালীন লালু, তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়ে রেলে নিয়োগের বিনিময়ে কয়েকজন চাকরি প্রার্থীর কাছ থেকে নিয়েছিলেন জমি। ২০০৪ সাল থেকে ২০০৯ পর্যন্ত ইউপিএ ১ সরকারে রেলমন্ত্রী ছিলেন লালু। সেই সময়ই এই কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটেছিল বলে অভিযোগ সিবিআইয়ের। এদিন যে ১৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে, তার মধ্যে রেলের এক প্রাক্তন জেনারেল ম্যানেজারেরও নাম রয়েছে। সিবিআইয়ের অভিযোগ, রেলে গ্রুপ ডি স্টাফ হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছিল চাকরি প্রার্থীদের। তাঁদের প্রথমে নিয়োগ করা হয়েছিল তিনদিনের জন্য। জমি হস্তান্তর হওয়ার পরেই পাকা হয় চাকরি। চার্জশিটে সিবিআই আরও জানিয়েছে, জমির দলিল তৈরি হয়েছে লালুপ্রসাদ যাদবের (Lalu Yadav) স্ত্রী রাবড়ি দেবী এবং তাঁর মেয়ে মিশা ভারতী ও হেমা যাদবের নামে। 

    লালুপ্রসাদ যাদবের (Lalu Yadav) এই কেলেঙ্কারির তদন্ত করতে চলতি বছরের জুলাই মাসে সিবিআই হানা দেয় চার জায়গায়। গ্রেফতার করা হয় ভোলা যাদবকে। এই ভোলা লালুর দল রাষ্ট্রীয় জনতা দলের প্রাক্তন প্রধান। লালু যখন রেলমন্ত্রী ছিলেন, তখন ভোলা ছিলেন অফিসার অন স্পেশাল ডিউটি।

    আরও পড়ুন : চাকরি পেতে জমি লিখে দেওয়ার মামলায় গ্রেফতার হতে পারেন লালু-পুত্র তেজস্বী!

    কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, রেলে চাকরি দিতে গিয়ে ঘুষ বাবদ লালুপ্রসাদ যাদবের (Lalu Yadav) পরিবার আর্থিক সুবিধা নিয়েছিল। পাটনার বেশ কয়েকজন বাসিন্দা লালু ও তাঁর পরিবারের নিয়ন্ত্রণাধীন এক সংস্থাকে তাঁদের জমি বিক্রি করেছিলেন অথবা উপহার হিসেবে দিয়েছিলেন। সব মিলিয়ে কেবল পাটনায়ই প্রায় ১ লক্ষ ৫ হাজার ২৯২ বর্গফুট জমি অধিগ্রহণ করেছিলেন লালু প্রসাদ যাদব ও তাঁর পরিবার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Shiv Sena Symbol: উদ্ধবের ‘মশাল’, ‘ঢাল-জোড়া তরোয়াল’ প্রতীকে ভোট ভূমে হাজির শিন্ডে শিবিরও

    Shiv Sena Symbol: উদ্ধবের ‘মশাল’, ‘ঢাল-জোড়া তরোয়াল’ প্রতীকে ভোট ভূমে হাজির শিন্ডে শিবিরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিবসেনার (Shiv Sena) উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) শিবির নির্বাচনী প্রতীক (Shiv Sena Symbol) হিসেবে পেয়েছিল জ্বলন্ত মশাল। এবার প্রতীক পেল শিবসেনার একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde) শিবিরও। তাদের প্রতীক ঢাল-জোড়া তরোয়াল। ৩ নভেম্বর আন্ধেরি পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রে রয়েছে উপনির্বাচন। ওই নির্বাচনেই শিবসেনার দুই গোষ্ঠী হাজির হবে নয়া প্রতীকে। শিবসেনার দুই গোষ্ঠীর প্রতীকের (Shiv Sena Symbol) পাশাপাশি কোন শিবির কী নামে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে, তাও ঠিক করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব গোষ্ঠীর দলের নাম হবে উদ্ধব বালাসাহেব ঠাকরে। আর শিন্ডে শিবিরের দলের নাম হবে বালাসাহেবঞ্চি শিবসেনা।

    বিজেপির সঙ্গে জোট গঠন নিয়ে উদ্ধবের সঙ্গে মতদ্বৈততার সৃষ্টি হয় শিবসেনারই একনাথ শিন্ডের। তার জেরে অনুগামী বিধায়কদের নিয়ে শিন্ডে চলে যান আসাম। শিবসেনার সিংহভাগ বিধায়ক শিন্ডে শিবিরে চলে যাওয়ায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায় উদ্ধব ঠাকরের সরকার। পরে বিজেপির সমর্থনে সরকার গড়েন শিন্ডে। দু পক্ষই নিজেদের আসল শিবসেনা বলে দাবি করতে থাকে। বিবাদ গড়ায় আদালত পর্যন্ত। ইতিমধ্যে চলে আসে আন্ধেরি পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন। উদ্ধব গোষ্ঠীর বিধায়ক রমেশ লাটকের মৃত্যুর ফলে উপনির্বাচন হচ্ছে ওই কেন্দ্রে। এই নির্বাচনেই শিবসেনার দুই গোষ্ঠী লড়ছে নয়া নামে ও নতুন প্রতীকে। আন্ধেরি পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন প্রেস্টিজ ফাইট হয়ে দাঁড়িয়েছে উদ্ধব এবং শিন্ডে দু পক্ষের কাছেই। যে পক্ষই জিতবে তারাই নিজেদের আসল শিবসেনা বলে দাবি করবে। ওই কেন্দ্রে উদ্ধব শিবিরের প্রার্থী হচ্ছেন ঋতুজা লাটকে। শিন্ডে শিবির অবশ্য এখনও প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেনি।

    আরও পড়ুন :আসল শিবসেনা কারা, সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    প্রসঙ্গত, শিবসেনার প্রকৃত প্রতীক (Shiv Sena Symbol) ছিল তির-ধনুক। উদ্ধব ও শিন্ডে শিবিরের বিরোধের জেরে গত শনিবার অন্তর্বর্তী নির্দেশ জারি করে নির্বাচন কমিশন। তাতে বলা হয়, আন্ধেরি পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে শিবসেনার প্রতীক তির-ধনুক নিয়ে লড়াই করতে পারবে না উদ্ধব কিংবা শিন্ডে শিবসেনার কোনও শিবিরই। বেছে নিতে হবে অন্য নাম ও প্রতীক। তার পরেই জ্বলন্ত মশাল ও ঢাল-জোড়া তরোয়াল প্রতীকে ভোট ময়দানে হাজির উদ্ধব-শিন্ডে দু পক্ষই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Kashmir Issue: কাশ্মীর সমস্যার জন্য দায়ী নেহরু, নাম না করে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা মোদির

    Kashmir Issue: কাশ্মীর সমস্যার জন্য দায়ী নেহরু, নাম না করে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের নাম না করে দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রীকে বিঁধলেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী। কাশ্মীর সমস্যার (Kashmir Issue) জন্য যে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুই দায়ী, তাও মনে করিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সোমবার গুজরাটের (Gujrat) আনন্দ জেলার বল্লভ বিদ্যানগরে আয়োজিত এক জনসভায় সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের ভূয়সী প্রশংসা করেন মোদি। সমালোচনা করেন নেহরুর। ওই জনসভায় মোদি বলেন, সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল সব রাজতন্ত্রকে দেশের অন্তর্ভুক্ত করে দেখিয়েছিলেন। অথচ একজনের হাতে শুধু কাশ্মীর সমস্যা ছিল, তারই সমাধান করে উঠতে পারেননি। সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলকে অনুসরণ করে তিনি যে কাশ্মীর সমস্যার (Kashmir Issue) সমাধান করতে পেরেছেন, ওই জনসভায় তাও জানিয়ে দেন মোদি। বলেন, সর্দার সাহেবের দেখানো পথ অনুসরণ করে আমি এগোচ্ছি। সর্দারের ভূমির মূল্যবোধ রয়েছে আমার মধ্যে। সেই কারণেই কাশ্মীর সমস্যার সমাধান আমি করতে পেরেছি। সর্দার প্যাটেলকে সম্মান জানাতে পেরেছি।

    এদিনের জনসভায় গুজরাটের পূর্বতন কংগ্রেস সরকারকেও একহাত নেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, তারা (কংগ্রেস সরকার) যখন বাঁধ নির্মাণ করছিল, তখন জল বয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কোনও খাল তৈরি করেনি। তাঁর প্রশ্ন, তারা কি বাঁধ নির্মাণ করছিল লোক দেখানোর জন্য? কংগ্রেসের অসমাপ্ত বাঁধ নির্মাণের কাজ তিনি শেষ করেছেন বলেও দাবি করেন মোদি। বলেন, এখন গুজরাটের সর্বত্র জল পৌঁছচ্ছে। কৃষি পণ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে গুজরাট এখন এগিয়ে গিয়েছে নয় থেকে দশ শতাংশ।

    আরও পড়ুন : ভোল বদলে ঢোকার চেষ্টা করছে শহুরে নকশালরা, গুজরাটবাসীকে সতর্ক করলেন মোদি

    এদিন ফের একবার শহুরে নকশালদের আক্রমণ শানান মোদি। বলেন, সর্দার প্যাটেলের স্বপ্নের প্রজেক্ট ছিল সর্দার সরোবর বাঁধ। এই বাঁধ নির্মাণে বাধা দিয়েছিল শহুরে নকশালরা। কংগ্রেস সরকারকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা ৪০-৫০ বছর নষ্ট করেছে, আদালতের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয়েছে, গুজরাটের গরিব মানুষদের টাকা খরচ হয়েছে জলের মতো। আর আজ তৈরি হয়েছে সর্দার সরোবর বাঁধ। স্বপ্ন পূরণ হয়েছে সর্দার সাহেবের। মোদি বলেন, বেশ কয়েক দশক পার হয়েছে প্রয়াত হয়েছেন সর্দার সাহেব। এখন উদারতা দেখানো প্রয়োজন। তাঁর পায়ে মাথা নত করা দরকার। কিন্তু তারা (কংগ্রেস) তা করবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Shiv Sena Symbol: নয়া প্রতীক জমা দিচ্ছে শিবসেনার শিন্ডে শিবির! কমিশনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আদালতে উদ্ধব

    Shiv Sena Symbol: নয়া প্রতীক জমা দিচ্ছে শিবসেনার শিন্ডে শিবির! কমিশনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আদালতে উদ্ধব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের আন্ধেরি পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন ৩ নভেম্বর। এই নির্বাচনেই মহারাষ্ট্রের নয়া মুখ্যমন্ত্রী শিবসেনার একনাথ শিন্ডেকে (Eknath Shinde) লড়তে হবে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শিবসেনারই উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) গোষ্ঠীর সঙ্গে। ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশন জানিয়ে দিয়েছে, কোনও পক্ষই শিবসেনার প্রতীক (Shiv Sena Symbol) তির-ধনুক ব্যবহার করতে পারবে না। অগত্যা নয়া প্রতীক জমা দিয়েছে উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠী। মঙ্গলবার শিন্ডে গোষ্ঠী নির্বাচন কমিশনে জমা দিতে পারেন তিনটি প্রতীক।

    শিবসেনার প্রতীক (Shiv Sena Symbol) তির-ধনুক হারিয়ে বেজায় বিপাকে পড়েছে মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে শিবির। রবিবার শিবসেনার উদ্ধব গোষ্ঠীর তরফে নির্বাচন কমিশনে তিনটি প্রতীক জমা দেওয়া হয়। একটি ত্রিশূল, অন্যটি উদীয়মান সূর্য এবং তৃতীয়টি জ্বলন্ত মশাল। এর মধ্যে উদ্ধব ঠাকরের প্রথম পছন্দ ত্রিশূল। দ্বিতীয় পছন্দ উদীয়মান সূর্য। তিনটি প্রতীক জমা দিতে হবে শিন্ডে শিবিরকেও। মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনে প্রতীক জমা দিতে পারে তারা। তবে শিবসেনার পুরানো প্রতীক তির-ধনুক পেতে তারা নির্বাচন কমিশনে দরবার করবে বলেও শিন্ডে শিবির সূত্রে খবর। এদিকে, মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে দ্বারস্থ হয়েছে দিল্লি হাইকোর্টের। ওই হাইকোর্টেই ক্যাভিয়েট দাখিল করেছে শিবসেনার শিন্ডে শিবির। উদ্ধব ঠাকরে শিবিরের দাখিল করা পিটিশনের প্রেক্ষিতেই দাখিল করা হয়েছে ক্যাভিয়েট। বুধবার এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা।

    আরও পড়ুন : ”বাবা যা অর্জন করেছিলেন, কয়েক মিনিটেই তা হারালেন ছেলে…”

    জানা গিয়েছে, শিবসেনার শিন্ডে শিবির দলের নাম রাখতে চলেছেন বালাসাহেববাঁচি শিবসেনা। মারাঠি এই শব্দবন্ধের বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায়, বালাসাহেবের শিবসেনা। আর উদ্ধব ঠাকরে শিবির চাইছে দলের নাম হোক শিবসেনা উদ্ধব বালাসাহেব ঠাকরে। তবে শিবসেনার কোন গোষ্ঠীর নাম কী হবে, তা ঠিক করবে নির্বাচন কমিশনই। শিবসেনার নয়া প্রতীক (Shiv Sena Symbol) উদ্ধব ঠাকরে শিবিরের পক্ষে বিপ্লব ঘটাতে পারে বলে মনে করছেন শিবসেনা সাংসদ সঞ্জয় রাউত। প্রসঙ্গত, শিবসেনার এই সাংসদ আর্থিক তছরুপের অভিযোগে অভিযুক্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Shiv Sena Symbol: ”বাবা যা অর্জন করেছিলেন, কয়েক মিনিটেই তা হারালেন ছেলে…”

    Shiv Sena Symbol: ”বাবা যা অর্জন করেছিলেন, কয়েক মিনিটেই তা হারালেন ছেলে…”

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপাতত কোনও পক্ষই ব্যবহার করতে পারবেন না শিবসেনার নির্বাচনী প্রতীক (Shiv Sena Symbol) তির-ধনুক। সম্প্রতি উদ্ধব ঠাকরে এবং একনাথ শিন্ডে গোষ্ঠীকে একথা সাফ জানিয়ে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। ঘটনাটি দুর্ভাগ্যজনক আখ্যা দিয়েছেন এনসিপি নেতা একনাথ খাড়সে (Eknath Khadse)। দল গঠনে শিবসেনার প্রতিষ্ঠাতা বাল ঠাকরের পরিশ্রমের উল্লেখ করে খাড়সে বলেন, বহু কঠিন বাধা পেরিয়ে বাবা যা অর্জন করেছিলেন, রাজনৈতিক যুদ্ধে নেমে কয়েক মিনিটেই তা হারালেন ছেলে।

    প্রাক্তন এই বিজেপি নেতা বলেন, শিবসেনার প্রতীক (Shiv Sena Symbol) তির-ধনুক জনপ্রিয় হয়েছিল বাল ঠাকরের নিরলস পরিশ্রমের কারণে। খাড়সে বলেন, তিনি (উদ্ধব ঠাকরে) ক্ষমতায় এসেছিলেন এই চিহ্নের সহায্যে। কিন্তু দুজনের (উদ্ধব ঠাকরে-একনাথ শিন্ডে) লড়াইয়ের জেরে লুপ্ত হয়ে গেল শিবসেনার এই প্রতীক। এটা দুর্ভাগ্যজনক। থানে জেলার এক অনুষ্ঠানে একথা বলেন এনসিপির ওই নেতা। এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ারের জন্যই যে উদ্ধব মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন এদিন তাও মনে করিয়ে দেন খাড়সে। তাঁর মতে, মহা বিকাশ আগাড়ি জোটের প্রধান স্থপতি শারদ পাওয়ারই।

    এদিকে, শিবসেনার প্রতীক (Shiv Sena Symbol) তির-ধনুক হারিয়ে বেজায় বিপাকে পড়েছে মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের শিবির। রবিবার শিবসেনার উদ্ধব গোষ্ঠীর তরফে নির্বাচন কমিশনে তিনটি প্রতীক জমা দেওয়া হয়। একটি ত্রিশূল, অন্যটি উদীয়মান সূর্য এবং তৃতীয়টি জলন্ত মশাল। নভেম্বরের তিন তারিখে রয়েছে আন্ধেরি পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন। এই নির্বাচনের আগে এদিন পার্টির নামের একটি তালিকাও জমা দেওয়া হয়েছে নির্বাচন কমিশনে। এগুলি হল, শিবসেনা (বালাসাহেব ঠাকরে), শিবসেনা (প্রবোধঙ্কর ঠাকরে) এবং শিবসেনা (উদ্ধব বালাসাহেব ঠাকরে)।

    আরও পড়ুন : আসল শিবসেনা কারা, সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    প্রসঙ্গত, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে মতদ্বৈততার জেরে শিবসেনা ভেঙে বেরিয়ে যান একনাথ শিন্ডে। সংখ্যা গরিষ্ঠতা হারানোয় পতন হয় উদ্ধব ঠাকরের সরকারের। মহারাষ্ট্রের নয়া মুখ্যমন্ত্রী হন শিন্ডে। দু পক্ষই নিজেদের আসল শিবসেনা বলে দাবি করতে থাকে। দাবি করতে থাকে নির্বাচনী প্রতীকও। এর পরেই আপাতত শিবসেনার প্রতীক (Shiv Sena Symbol) লোপ করার সিদ্ধান্ত নেয় নির্বাচন কমিশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • PK: ‘নীতীশজি বিভ্রান্তিমূলক কথাবার্তা বলছেন’, তোপ পিকের

    PK: ‘নীতীশজি বিভ্রান্তিমূলক কথাবার্তা বলছেন’, তোপ পিকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনতা দল ইউনাইটেডকে (Jdu) কংগ্রেসের (Congress) সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব নীতীশ কুমারকে দিয়েছিলেন ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর (PK)। বিহারের (Bihar) মুখ্যমন্ত্রীর এই দাবি উড়িয়ে দিয়ে তাঁকে পাল্টা একহাত নিলেন প্রশান্ত কিশোর। তিনি বলেন, নীতীশজি বিভ্রান্তিমূলক কথাবার্তা বলছেন।

    বৃহস্পতিবার নীতীশ কুমার প্রশান্ত কিশোরকে (PK) নিশানা করে বলেন, চার পাঁচ বছর আগে তিনি আমাকে কংগ্রেসে মিশে যেতে বলেছিলেন। তিনি বিজেপিতে গিয়েছেন এবং সেই মতো কাজ করছেন।শুক্রবার তারই পাল্টা দিলেন ভোটকুশলী। বিহারের মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ শানিয়ে প্রশান্ত কিশোর বলেন, নীতীশজি বিভ্রান্তিকর কথাবার্তা বলছেন। রাজনৈতিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছেন। তিনি কিছু একটা বলতে চাইছেন, কিন্তু সম্পূর্ণ অন্য একটি কথা বলে শেষ করছেন। প্রশান্ত কিশোর (PK) বলেন, প্রথমে তিনি বললেন আমি বিজেপির অ্যাজেন্ডা মতো কাজ করছি। পরে তিনি দাবি করলেন আমি তাঁর দলকে কংগ্রেসের সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেছি। দুটোই কীভাবে সম্ভব? আমি যদি বিজেপির হয়ে কাজ করি, তাহলে আমি কংগ্রেসকে শক্তিশালী করার কথা বলব কী করে? শেষের দাবিটি যদি সত্য হয়, তাহলে তাঁর (নীতীশের) প্রথম বক্তব্যটি মিথ্যে।

    নীতীশকে আক্রমণ শানিয়ে এদিন একটি ট্যুইটও করেন প্রশান্ত কিশোর (PK)। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, বয়স নীতীশজির ওপর প্রভাব ফেলছে। তিনি এক বলতে চাইছেন, কিন্তু অন্য কথা বলছেন। আমি যদি বিজেপির অ্যাজেন্ডায় কাজ করতাম, তাহলে কংগ্রেসকে শক্তিশালী করার কথা বলব কেন? তিনি বিভ্রান্তিকর কথাবার্তা বলছেন। রাজনৈতিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছেন। যাঁরা তাঁকে ঘিরে রয়েছেন, তাঁদের তিনি বিশ্বাসই করতে পারেন না। ২০১৮ সালে নীতীশের হাত ধরেই জনতা দল ইউনাইটেডে যোগ দিয়েছিলেন প্রশান্ত কিশোর (PK)। প্রখর রাজনীতির জ্ঞানের কারণে দলে যোগ দেওয়ার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই প্রশান্ত কিশোরকে দলের জাতীয় সহ সভাপতি করেছিলেন নীতীশ। পরে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন সহ নানা বিষয়ে নীতীশের সঙ্গে মতদ্বৈততার সৃষ্টি হয় পিকের। দলের বিরুদ্ধে নানা মন্তব্য করতে থাকেন প্রশান্ত কিশোর (PK)। এর পরেই দল থেকে বহিষ্কার করা হয় তাঁকে।

    আরও পড়ুন : প্রশান্ত কিশোরকে কোনও অফারই দেওয়া হয়নি, সাফ জানাল নীতীশের দল

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Raj Raj: কমল হাসান হিন্দু নন, চোল রাজা বিতর্কে বিস্ফোরক বিজেপি নেতা

    Raj Raj: কমল হাসান হিন্দু নন, চোল রাজা বিতর্কে বিস্ফোরক বিজেপি নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চোল রাজা (Chola King) রাজরাজ (Raj Raj) হিন্দু ছিলেন কীনা, তা নিয়ে অব্যাহত বিতর্ক। এরই মধ্যে অভিনেতা-রাজনীতিক কমল হাসানকে নিশানা করলেন বিজেপি নেতা এইচ রাজা (H Raja)। তিনি বলেন, কমল হাসান হিন্দু নন, তাঁর গোটা পরিবার ধর্ম প্রচারক (Evangelized)। তিনি কমল হাসানের একটি সাক্ষাৎকারের ভিডিও শেয়ার করেছিলেন। যেখানে কমলকে কাজ করতে দেখা যাচ্ছে একটি খ্রিষ্টান আর্টস অ্যান্ড কমিউনিকেশন সেন্টারে। তখন তিনি বিশ্বে খিষ্ট্রের বাণী প্রচার করছিলেন।

    চোল রাজা রাজরাজ (Raj Raj) হিন্দু ছিলেন কীনা তা নিয়ে বিতর্ক শুরু হয় জাতীয় পুরস্কার জয়ী তামিল পরিচালক ভেত্রমারানের একটি মন্তব্যের জেরে। তিনি বলেছিলেন, চোল রাজ রাজরাজ (Raj Raj) হিন্দু ছিলেন না। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ভারতে আসার পর হিন্দু শব্দের উৎপত্তি হয়েছে বলেও দাবি তাঁর। তামিল পরিচালকের এই বক্তব্য সমর্থন করেছিলেন কমল হাসান। ভেত্রমারানের দাবি, মণিরত্নমের ছবি পোন্নিয়িন সেল্ভান ১এ চোল রাজা রাজরাজকে হিন্দু হিসেবে দেখানো হয়েছে। আদতে তা নয়। তাঁর দাবি, ছবিটি তৈরি হয়েছে কল্কি কৃষ্ণমূর্তির ঐতিহাসিক উপন্যাসের গল্প থেকে। ছবির প্রধান চরিত্র অরুলমোঝিবর্মণ। ইনিই পরবর্তীকালে রাজরাজ চোল নামে খ্যাত হন।

    আরও পড়ুন : ক্ষমা চাইতে হবে, হিন্দু দেব-দেবীদের নিয়ে আপ মন্ত্রীর বিতর্কিত মন্তব্যে ক্ষুব্ধ বিজেপি

    এই ছবির প্রেক্ষিতেই কমল হাসান বলেন, রাজরাজ (Raj Raj) চোলের সময় হিন্দু ধর্মই ছিল না। তিনি বলেন, তখন ছিল বৈনভম, শিবম এবং সমানম। এই তিনটিকে একত্রিত করতে ব্রিট্রিশরাই হিন্দু শব্দটি চালু করেছিলেন। কমল হাসান বলেন, যেমন করে তারা তুতুকুদিকে তুতিকোরিন করেছে। কমল হাসানের বক্তব্য খারিজ করে বিজেপি নেতা বলেন, কমল হাসানের অভ্যাসই হল কোনও কিছু খুঁটিয়ে না পড়া। কিন্তু এটা অস্বীকার করা যায় না যে তিনি করণ থাপারকে জানিয়েছিলেন, পয়সার জন্য বাইবেল বিক্রি করেছিলেন তিনি। তাঁর ভাই চন্দ্রা হাসানকে কবর দেওয়া হয়েছিল খ্রিষ্টান রীতি মেনে। দক্ষিণ ভারতের কালচারাল ইতিহাসের এক গবেষক বলেন, যদিও চোল রাজরাজ (Raj Raj) ছিলেন কট্টর শৈব, শিব মন্দিরের পাশাপাশি তিনি নির্মাণ করেছিলেন বিষ্ণু মন্দিরও। তিনি বলেন, তাঁরা দুর্গা, শক্তি এবং কালীর পুজোও করতেন, যেমন করতেন মুরুগান এবং গণেশের আরাধনাও।

     

       দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • POK: পাক অধিকৃত কাশ্মীরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত, ‘আজাদ কাশ্মীর’ মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

    POK: পাক অধিকৃত কাশ্মীরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত, ‘আজাদ কাশ্মীর’ মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (Pak Occupied Kashmir) গিয়েছিলেন পাকিস্তানের (Pakistan) মার্কিন রাষ্ট্রদূত ডোনাল্ড ব্লোম। সেখানে গিয়ে তিনি বারংবার পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে (POK) আজাদ কাশ্মীর বলে উল্লেখ করেন। এর পরেই খেপে যায় ভারত। শুক্রবার ব্যক্ত করে কড়া প্রতিক্রিয়া। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি জানান, মোদি সরকারের বিরোধিতা উপেক্ষা করেও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে গিয়েছিলেন পাকিস্তানের মার্কিন রাষ্ট্রদূত। সে খবর জানানো হয়েছে ওয়াশিংটনকে।

    জানা গিয়েছে, অক্টোবরের ৩ তারিখে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (POK) গিয়েছিলেন ব্লোম। সেই ছবি তিনি শেয়ার করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। পরে করেন ট্যুইট। জানান, ওই অঞ্চলে ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিতে গিয়েছিলেন তিনি। আরও জানান, মুজফফরাবাদে কায়েদ-ই-আজম মেমোরিয়াল ডাক বাংলো পরিদর্শনের কথাও। ১৯৪৪ সালে এই ভবনটি পরিদর্শন করেছিলেন মহম্মদ আলি জিন্না স্বয়ং। পাক অধিকৃত কাশ্মীর (POK) পরিদর্শনে গিয়ে এলাকাটিকে তিনি বারবার আজাদ কাশ্মীর বলে উল্লেখ করেন। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, আদাজ কাশ্মীরে প্রথমবার পা রাখতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি।

    প্রসঙ্গত, ১৯৯৪ সালে একটি রেজলিউশন পাশ করে ভারত। তাতে বলা হয়, পাক অধিকৃত কাশ্মীর (POK) ভারতেরই অংশ। পাকিস্তানকে অবশ্যই জায়গাটি খালি করে দিতে হবে। ছাড়তে হবে অবৈধ দখলদারি। চলতি বছর জুলাই মাসে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংও জানিয়ে দিয়েছিলেন পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেই অংশ। তিনি বলেছিলেন, পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই অংশ। এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

    আরও পড়ুন : নিষিদ্ধ ঘোষিত হওয়ার আগে পিএফআইকে প্রকাশ্যে সমর্থন পাকিস্তান দূতাবাসের

    মার্কিন রাষ্ট্রদূতের পাক অধিকৃত কাশ্মীর (POK) সফর ভাল চোখে দেখেনি ভারত। জানিয়েছে জোরালো প্রতিবাদ। গত ১১ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উন্নত করতে এবং এফ ১৬ যুদ্ধ বিমানকে ঢেলে সাজাতে ৪০০ বিলিয়ন ডলারের প্যাকেজ ঘোষণা করেছিল জো বাইডেনের দেশ। সেবারও তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিল ভারত। সেই সময় বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছিলেন, এটা সবাই জানে, কোথায় এবং কাদের বিরুদ্ধে এফ ১৬ যুদ্ধ বিমান ব্যবহার করে পাকিস্তান। আপনি এসব বলে কাউকে বোকা বানাতে পারবেন না। সেই ঘটনার রেশ পুরোপুরি মেলানোর আগেই পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (Pak Occupied Kashmir) গিয়ে ফের বিতর্কের সৃষ্টি করল আমেরিকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Dengue: ডেঙ্গি থেকে মুক্তি পেতে এই খাবারগুলো খাওয়া উচিত

    Dengue: ডেঙ্গি থেকে মুক্তি পেতে এই খাবারগুলো খাওয়া উচিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গি (Dengue) জ্বর এডিস ইজিপ্টাই নামক মশাবাহিত রোগ। এই জ্বর সাধারণত পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় (Pacific ocean) দ্বীপপুঞ্জ, দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় অঞ্চলের গ্রীষ্মমন্ডলীয় এবং উপক্রান্তীয় দেশগুলিতে দেখা যায়। মূলত বর্ষাকালে জমা জলে বংশ বিস্তার করে ডেঙ্গির জীবাণুবাহী মশা। ডেঙ্গি জীবাণুবাহী এডিস প্রজাতির স্ত্রী মশা কামড়ালে, আক্রান্ত ব্যক্তি ৪ থেকে ৭ দিনের মধ্যে জ্বরে আক্রান্ত হন। অনেক সময় ডেঙ্গি জ্বরে আক্রান্ত কোনও ব্যক্তিকে এডিস মশা (Aedes Mosquito) কামড়ালে, সেই মশাটিও ডেঙ্গি জ্বরের জীবাণুবাহী মশায় পরিণত হয়। চিকিৎসকদের মতে, সুস্থ ব্যক্তির শরীরে সাধারণত ১.৫ লাখ থেকে ৪ লাখ পর্যন্ত প্লেটলেট থাকে। কিন্তু ডেঙ্গি আক্রান্ত ব্যক্তির প্লেটলেট নেমে যায় ৫০ হাজারের নীচে। তাই ডেঙ্গি আক্রান্ত রোগীর জীবনে ঝুঁকির সম্ভাবনা থাকে। করোনার মতো মহামারির সময় ডেঙ্গির প্রকোপ বাড়ায় ডাক্তারদের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে।

    ডেঙ্গি থেকে মুক্তি পেতে নিম্নে এই খাবারগুলো খাওয়া উচিত।

    পেঁপে

    যারা ডেঙ্গি জ্বরে আক্রান্ত তাদের জন্য পেঁপে পাতা সবচেয়ে ভালো বিকল্প। পেঁপে পাতা গুঁড়ো করে ছেঁকে রস বের করে নিন। পেঁপে পাতার নির্যাস উল্লেখযোগ্যভাবে প্লেটলেটের সংখ্যা বাড়ায়। এছাড়াও আপনি পেঁপে পাতা জলে সিদ্ধ করে এর ছেঁকে রস বের পান করতে পারেন। এটি সম্ভবত ডেঙ্গি জ্বরের চিকিৎসার সেরা ঘরোয়া প্রতিকার।

    ডাবের জল

    ডাবের জল প্লেটলেট সংখ্যা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। এই পানীয়টি রিহাইড্রেটিং এবং ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য, সিস্টেমের ডিটক্সিফিকেশন এবং শক্তিশালী ইমিউন সিস্টেমের বিকাশে সহায়তা করে।

    বেদানা/ডালিম

    এতে প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় পুষ্টি এবং খনিজ রয়েছে, যা শরীরকে প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করে। বেদানা খেলে ক্লান্তির অনুভূতি দূর হয়। প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় এটি রক্তের জন্য বিশেষ উপকারী। এটি স্বাভাবিকভাবে রক্তের প্লেটলেট গণনা রক্ষণাবেক্ষণে সহায়তা করে, যা ডেঙ্গি থেকে দ্রুত নিরাময় করে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • RSS: শাখার সংখ্যা নিয়ে যেতে হবে লাখে, কার্যকরী মণ্ডলের বৈঠকে পথ খুঁজছেন আরএসএস কর্তারা  

    RSS: শাখার সংখ্যা নিয়ে যেতে হবে লাখে, কার্যকরী মণ্ডলের বৈঠকে পথ খুঁজছেন আরএসএস কর্তারা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার শুরু হয়েছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের (RSS) চারদিন ব্যাপী কার্যকরী মণ্ডলের বৈঠক। উত্তর প্রদেশের প্রয়াগরাজে (prayagraj) হচ্ছে ওই বৈঠক। সংঘের কাজকর্মের বিস্তার এবং কারেন্ট ইস্যু নিয়ে আলোচনা করবেন বৈঠকে অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিরা। এই বৈঠকে ইতিমধ্যেই উপস্থিত হয়েছেন সরসংঘ চালক মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) ও সাধারণ সম্পাদক দত্তাত্রেয় হোসেবল। অনুষ্ঠানের উদ্বোধনও করেছেন তাঁরাই।

    জানা গিয়েছে, ৪৫টি প্রদেশ ও ১১টি জোনের প্রবীণ আধিকারিকরা যোগ দিয়েছেন প্রয়াগরাজের ওই বার্ষিক বৈঠকে। যোগ দিয়েছেন তাঁদের ডেপুটিরাও। সব মিলিয়ে উপস্থিত থাকার কথা ৩৭৭ জন প্রতিনিধির। বৈঠকে স্বাগত ভাষণ দেন হোসেবল। শ্রদ্ধা জানানো হয় প্রয়াত বিখ্যাত ব্যক্তিত্বদের। এঁদের মধ্যে ছিলেন দ্বারকাপীঠের জগৎ গুরু শঙ্করাচার্য স্বামী স্বরূপানন্দ মহারাজ, পাঁচপীঠাধীশ্বর আচার্য ধর্মেন্দ্র, দেশের ভূতপূর্ব প্রধান বিচারপতি আরসি লাহোটি, কমেডিয়ান রাজু শ্রীবাস্তব, শিল্পপতি সাইরাস মিস্ত্রি, আর্কিওলজিস্ট বিবি লাল এবং সমাজবাদী পার্টি প্রধান মুলায়ম সিং যাদব।  

    প্রথম দিনের আলোচনায় আরএসএসের (RSS) শাখা বিস্তারের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। ২০২৫ সালে আরএসএসের শতবর্ষপূর্তি। তার মধ্যে গোটা দেশে শাখা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বর্তমানে আরএসএসের ৫৫ হাজার শাখা রয়েছে। ২০২৪ সালের মার্চ মাসের মধ্যে এই সংখ্যাটা বাড়িয়ে এক লাখে নিয়ে যেতে চাইছেন সংঘের কর্তাব্যক্তিরা।

    আরও পড়ুন: বর্ণ ও জাতিভেদ প্রথা লুপ্ত হোক, চান আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

    এর আগে চলতি বছরের মার্চ মাসের ১১-১৩ তারিখে গুজরাটের পিরানায় প্রেরণা পীঠে অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভার বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে সংগঠনের বাৎসরিক ওয়ার্কি প্ল্যান তৈরি হয়েছিল। তখনই বলা হয়েছিল, ২০২২ সালে আরএসএসের (RSS) শাখার সংখ্যা বাড়িয়ে করতে হবে ৬০ হাজার ৯২৯। ২০২১ সালে এর সংখ্যা ছিল ৫৫ হাজার ৫৬২টি। এ থেকে এটা স্পষ্ট যে মাত্র এক বছরে আরএসএসের শাখার সংখ্যা বেড়েছে ৫ হাজার ২৭৭টি। ওই বৈঠকে পরবর্তী ছ মাসে আরএসএসের শাখার সংখ্যা ৪ হাজারের বেশি বাড়াতে বলা হয়েছিল। সব মিলিয়ে পরিকল্পনা রয়েছে ৬৫ হাজার করার।২০২৪ এর মধ্যে এক লক্ষ করতে হলে প্রয়োজন এই সময় সীমার মধ্যে আরও ৩৫ হাজার শাখা তৈরি। কীভাবে তা করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছিল ওই বৈঠকে। আরএসএসের (RSS) অখিল ভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর জানান, সংঘের বিভিন্ন বৈঠকে দেশজুড়ে শাখার সংখ্যা কীভাবে আরও বাড়ানো যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share