Tag: Bengali news

Bengali news

  • SSC Scam: বোনকে চাকরি, স্ত্রীর নামের শেয়ারও অর্পিতাকে দেন পার্থ! চার্জশিটে দাবি ইডির

    SSC Scam: বোনকে চাকরি, স্ত্রীর নামের শেয়ারও অর্পিতাকে দেন পার্থ! চার্জশিটে দাবি ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Recruitment Scam) মামলায় আরও বেকায়দায় রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। ইডির (ED) চার্জশিটে দাবি করা হয়েছে, পার্থ ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বোনকে চাকরি দিয়েছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। অর্পিতার অনুরোধেই তাঁর চাকরির ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন পার্থ। স্কুল শিক্ষা অধিকর্তার অফিসে চাকরি করেন তিনি। নাম সঙ্গীতা ধর। তাঁর আসল নাম সঙ্গীতা মুখোপাধ্যায়। বিয়ের পরে ধর হয়েছেন। ইডির দাবি, জেরায় সঙ্গীতাকে চাকরি দেওয়ার বিষয়টি স্বীকারও করে নিয়েছেন পার্থ। সঙ্গীতাকে অর্পিতার বোন হিসেবেই চিনতেন তিনি। স্ব-ক্ষমতাবলে তিনি সঙ্গীতার চাকরির ব্যবস্থা করে দিয়েছেন বলেও জেরায় স্বীকার করেছেন অর্পিতা-ঘনিষ্ঠ পার্থ। 

    ইডির আরও দাবি, অর্পিতার দুটি ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হওয়া প্রায় ৫০ কোটি টাকা পার্থের বলেও জেরায় স্বীকার করেছেন অর্পিতা। ওই টাকা রাখার জন্য অর্পিতা নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্টও ব্যবহার করতে দিতেন পার্থকে। ইডি সূত্রে খবর, অর্পিতার মতো সঙ্গীতাও পার্থের অফিস, বাড়ি সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতেন। ভুয়ো নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিষয়টিও সঙ্গীতা জানতেন। চার্জশিটে ইডির আরও দাবি, শিক্ষামন্ত্রী থাকাকালীন চাকরি বিক্রিতে যুক্ত ছিলেন পার্থ। কালো টাকা সাদা করার চেষ্টা করা হয় চারটি সংস্থাকে সামনে রেখে।

    আরও পড়ুন : পার্থ-অর্পিতার ১০৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত! এসএসসি মামলায় চার্জশিট পেশ ইডি-র

    অর্পিতার দাবি, তাঁর নামে যে অংশীদারি কোম্পানি খোলা হয়েছিল, সেই সংস্থায় অর্পিতার কোনও বিনিয়োগ ছিল না। তাঁর এও দাবি, অনন্ত টেক্সফ্যাব প্রাইভেট লিমিটেড নামে পার্থর কোম্পানির রেজিস্টার্ড অফিস যে তাঁর ক্লাবটাউনের ফ্ল্যাট, সেটাই জানা ছিল না তাঁর। অর্পিতার আরও দাবি, ওই সংস্থায় পার্থের স্ত্রী বাবলি চট্টোপাধ্যায়ের শেয়ার ছিল। বাবলি প্রয়াত হওয়ার পরে সেই শেয়ার তাঁর নামে হস্তান্তর করা হয়। চার্জশিটে ইডিও এও জানিয়েছে, অর্পিতা একটি ফর্মাল আবেদন করেছেন। এসব ব্যাপারে যে তাঁর দায় নেই, তা বিবেচনা করার আর্জি জানিয়েছেন তিনি। অর্পিতার এই আবেদন থেকেই কেউ কেউ মনে করছেন রাজসাক্ষী হতে চাইছেন অর্পিতা। তবে তিনি রাজসাক্ষী হবেন কিনা, তা বলবে সময়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • CISF: সিআইএসএফ নয়, বিমানবন্দরের নিরাপত্তায় এবার বেসরকারি নিরাপত্তা রক্ষী!

    CISF: সিআইএসএফ নয়, বিমানবন্দরের নিরাপত্তায় এবার বেসরকারি নিরাপত্তা রক্ষী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এতদিন দেশের বিভিন্ন বিমান বন্দরের (Airport) দায়িত্বে ছিলেন সিআইএসএফ (CISF) জওয়ানরা। এবার তাঁদেরই মধ্যে হাজার তিনেকের জায়গা নেবেন বেসরকারি নিরাপত্তা রক্ষীরা (Private Security Guards)। ওই জওয়ানদের লাগানো হবে নয়া বিমানবন্দরের নিরাপত্তার কাজে। পুরানো বিমানবন্দরগুলিতে নিরাপত্তায় যাতে কোনও ফাঁকফোকর না থাকে, সেজন্য বেসরকারি নিরাপত্তা রক্ষীরা ব্যবহার করবেন স্মার্ট প্রযুক্তি। যার জেরে বিমানবন্দরগুলি থাকবে আগের মতোই সুরক্ষিত।

    বিমানবন্দর সহ দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলির দেখভাল করেন সিআইএসএফের জওয়ানরা। এবার দেশের বিভিন্ন বিমানবন্দরের তিন হাজারেরও বেশি সিআইএসএফ জওয়ানকে সরিয়ে দিল সরকার। জানা গিয়েছে, তাঁদের জায়গায় বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্ব বর্তাবে বেসরকারি নিরাপত্তা রক্ষীদের ওপর। তাঁরাই সামলাবেন যাবতীয় দায়দায়িত্ব। বেসরকারি এই নিরাপত্তা রক্ষীদের দেওয়া হবে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি যা দিয়ে তাঁরা বজায় রাখবেন বিমানবন্দরের নিরাপত্তা।

    এই অ্যাকশন প্ল্যান তৈরি করা হয়েছিল ২০১৮-’১৯ অর্থবর্ষে। সেটাই কার্যকর হচ্ছে দেশের ৫০টি সিভিল এয়ারপোর্টে। পুরো পরিকল্পনা করেছিল ব্যুরো অফ সিভিল অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি এবং অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি রেগুলেটর। সেই মতো সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে সিআইএসএফের ৩ হাজার ৪৯টি অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটিকে। এঁদের বদলে নিয়োগ করা হবে ১ হাজার ৯২৪ জন বেসরকারি নিরাপত্তা রক্ষী। যাত্রীদের নিরাপত্তায় যাতে কোনও গলদ না থাকে সেজন্য তাঁদের দেওয়া হবে সিসিটিভি ক্যামেরা, ব্যাগেজ স্ক্যানারের মতো স্মার্ট প্রযুক্তি। এক প্রবীণ নিরাপত্তা আধিকারিকের মতে, এই যে নয়া ব্যবস্থা, এতে একদিকে যেমন ১ হাজার ৯০০ জনেরও বেশি মানুষের অ্যাভিয়েশন সেক্টরে কর্মসংস্থান হবে, তেমনি অন্যদিকে সিআইএসএফ তাঁদের জওয়ানদের পাঠাতে পারবে অন্যত্র। দেশে যেসব নয়া বিমানবন্দর হচ্ছে, সেগুলিতে তাঁদের পাঠাতে পারবে। তিনি জানান, দেশের প্রতিটি বিমানবন্দর চত্বর মুড়ে ফেলা হবে সিসিটিভি ক্যামেরায়।

    আরও পড়ুন : গোয়া ভোটে তৃণমূলের খরচ ৪৭ কোটি টাকা, বিজেপির প্রায় ৩ গুণ!

    তবে বিমানবন্দরের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি আগের মতোই এখনও করবেন সিআইএসএফ জওয়ানরা। অন্তর্ঘাত বিরোধী কাজকর্ম সহ গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি করবেন তাঁরাই। আর তুলনায় হালকা কাজ করবেন বেসরকারি নিরাপত্তা রক্ষীরা। এয়ারলাইন্স স্টাফ এবং যাত্রীদের নিরাপত্তা সহ বিভিন্ন কাজের দেখভাল করবেন তাঁরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • S Jaishankar: একপেশে সংবাদ পরিবেশন! মার্কিন মিডিয়াকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: একপেশে সংবাদ পরিবেশন! মার্কিন মিডিয়াকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একপেশে সংবাদ পরিবেশনের অভিযোগে মার্কিন সংবাদ মাধ্যমকে (American Media) একহাত নিলেন ভারতের (India) বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। এর মধ্যে রয়েছে বিখ্যাত সংবাদপত্র ওয়াশিংটন পোস্টও। মার্কিন মিডিয়ার বিরুদ্ধে বিদেশমন্ত্রীর অভিযোগ, ভারতের খবর করতে গিয়ে তারা অযথা এক পেশে সংবাদ পরিবেশেন করছে। রবিবার ইন্ডিয়া-আমেরিকান জমায়েতে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, আমি সংবাদমাধ্যমের দিকে দেখি। আপনারা জানেন, কিছু সংবাদ পত্র রয়েছে তারা ঠিক কী লিখছে, তাদের নিজেদের সম্পর্কেই বা কী লিখছে…।

    এদিন বিখ্যাত মার্কিন সংবাদপত্র ওয়াশিংটন পোস্টকেও নিশানা করেন জয়শঙ্কর। আমেরিকার ওয়াশিংটন ডিসি থেকে প্রতিদিন প্রকাশিত হয় সংবাদপত্রটি। একপেশে খবর প্রকাশ করার জন্যও তাকে আক্রমণ করেন জয়শঙ্কর। দেশে ভারত বিরোধী শক্তি ক্রমেই মাথাচাড়া দিচ্ছে। এ সংক্রান্ত একটি প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, একপেশে  খবর পরিবেশন হচ্ছে। ভারত যত তাঁর নিজের পথে ও নিজের গতিতে এগিয়ে চলেছে, বহির্বিশ্বের কিছু শক্তি, যারা এতদিন নিজেদের ভারতের অভিভাবক বলে মনে করত, তাদের পায়ের তলার জমি সরে যাচ্ছে। যে কারণে, তারা প্রকাশ্যে এসে এধরনের (বিরূপ) মন্তব্য করতে শুরু করেছে।

    আরও পড়ুন : মোদির সফল নেতৃত্বের দৌলতেই আজ বিশ্বে ভারতের গুরুত্ব বৃদ্ধি, বললেন জয়শঙ্কর

    তিনি বলেন, এই জাতীয় গোষ্ঠী ভারতে মাথা তুলে দাঁড়াতে পারছে না। তারা বরং চেষ্টা করেই চলবে। ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, এই সব বিষয়ে আমাদের সচেতন থাকতে হবে। প্রতিযোগিতা করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে সিংহভাগ আমেরিকান জানেন না যে কিছু শক্তিশালী গোষ্ঠী কীভাবে বিশৃঙ্খলা এবং জটিলতার সৃষ্টি করছে। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে আমরা পিছনের সারিতে থাকব না। অন্যকে আমাকে বিচার করতে দেব না। কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে আমেরিকায় অপব্যাখ্যা হচ্ছে কিনা, সে প্রশ্নও ওঠে এদিন। জয়শঙ্কর বলেন, যদি সেখানে(কাশ্মীরে) জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটে, তাহলে প্রশ্ন ওটা উচিত নয়, জঙ্গি হামলায় যিনি নিহত হলেন, তিনি কোন ধর্মাবলম্বী। জয়শঙ্কর বলেন, এটা প্রতিযোগিতার বিশ্ব। এই সময় বিশ্বে পৌঁছে দিতে হবে আমাদের বার্তা। আপনাদের প্রতি আমারও বার্তা এটাই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Cholesterol: কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে চান? এই ৫ পানীয়তে লুকিয়ে সমাধান

    Cholesterol: কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে চান? এই ৫ পানীয়তে লুকিয়ে সমাধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোলেস্টেরলের (Cholesterol) মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে স্বাস্থ্যকর খাদ্য প্রধান ভূমিকা পালন করে। হৃদরোগ (Heart Problem), ডায়াবেটিস (Diabetes) এবং পারকিন্সনের (Parkinson’s) মতো রোগ থেকে দূরে থাকতে দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় পুষ্টিকর খাদ্য রাখা প্রয়োজন। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ রাখতে সুষম খাদ্য (Healthy Diet) গ্রহণ করা থেকে শুরু করে যোগব্যায়াম (Physical Exercise) করার পাশাপাশি কিছু স্বাস্থ্যকর পানীয় (Health Drinks) গ্রহণ করা উচিত।

    আরও পড়ুন: বয়স ৫০ পেরিয়েছে? সুস্থ থাকতে খান এই উচ্চ প্রোটিন যুক্ত খাবারগুলো

    টম্যাটো জুস (Tomato Juice)— টম্যাটো জুসে থাকা লাইকোপেন হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। টম্যাটোতে থাকা নিয়াসিন ও ফাইবার কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। টম্যাটোর রস (Tomato Juice) সপ্তাহে দু থেকে তিনবার খাওয়া যেতে পারে।

    গ্রিন টি (Green Tea)— শরীরে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে গ্রিন টি। যাঁদের শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি, তাঁদের দৈনিক গ্রিন টি খাওয়া প্রয়োজন। শরীরে রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না গ্রিন টি। ফলে শরীরে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস করতে সাহায্য করে। এতে হার্ট অ্যাটাকের (Heart Attack) সম্ভাবনাও অনেকটাই কমে যায়।

    আরও পড়ুন: সামনে পুজো ! ওজন কমাত চান? খাবার থালায় রাখুন এই সাত সবজি

     

    কোকো পানীয় (Cocoa Drinks)— কোকোতে ফ্ল্যাভোনয়েডের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা কোলেস্টেরল কমাতে পারে। এই পানীয় মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।

    সয়া দুধ (Soya Milk)— গরুর দুধের পরিবর্তে সয়া দুধ খাওয়া উচিত। উচ্চ প্রোটিন এবং আইসোফ্লাভোনে সমৃদ্ধ সয়া দুধে স্যাচুরেটেড ফ্যাট কম থাকে। হার্টের রোগীদের জন্য এই দুধ ভালো বিকল্প হতে পারে।

    যবের দুধ (Barley Milk)—  প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ এই দুধে গরুর দুধের তুলনায় দ্বিগুণ মাত্রায় প্রোটিন রয়েছে যবের দুধে। এই মিল্কে উপস্থিত উচ্চমাত্রার বিটা গ্লুকন ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এই দুধে ফ্যাট না থাকায় হৃদরোগীরা অনায়াসেই তা খেতে পারেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PFI: মধ্যপ্রাচ্য থেকে বাংলাদেশ, মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলিতে রমরমা পিএফআইয়ের

    PFI: মধ্যপ্রাচ্য থেকে বাংলাদেশ, মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলিতে রমরমা পিএফআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বয়স মাত্র ১৬ বছর। ইতিমধ্যেই কেবল ভারত (India) নয়, মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলিতে জাল বিস্তার করেছে পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া, সংক্ষেপে পিএফআই (PFI)। বৃহস্পতিবারই দেশজুড়ে পিএফআই নেতা-কর্মীদের বাড়ি ও অফিসে চালানো হয়েছে তল্লাশি অভিযান। বাজেয়াপ্ত হয়েছে প্রচুর নথিপত্র এবং নগদ টাকা। তার পরেই উঠে আসছে একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য। গোয়েন্দাদের দাবি, ভারত ছাড়াও একাধিক মুসলিম অধ্যুষিত রাষ্ট্রে জাল বিস্তার করেছে পিএফআই।

    ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পরে তিনটি মুসলিম সংগঠন একত্রিত হয়ে তৈরি করা হয় পিএফআই। ২০০৬ সালে কেরলে গঠিত এই সংগঠনের নাম ছিল ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ফ্রন্ট। পরবর্তী কালে মানিথা নীতি পাসারাই, কর্নাটক ফোরাম ফর ডিগনিটি সহ তিনটি সংগঠন মিলিত হয়ে তৈরি হয় পিএফআই। দেশবিরোধী ও সমাজবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গেই যুক্ত ছিল এই সংগঠন। বিভিন্ন রাজ্যে এই সংগঠনের শাখাও রয়েছে।

    বৃহস্পতিবার গোটা দেশের ১৩টি রাজ্যে পিএফআইয়ের অফিসগুলিতে তল্লাশি চালায় এনআইএ (NIA) এবং ইডি (ED)। এই দুই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে সাহায্য করেছে বিভিন্ন রাজ্য পুলিশও। পিএফআইয়ের ৪৫ জন নেতা সহ গ্রেফতার করা হয়েছে প্রায় দুশোজনকে। সূত্রের খবর, উপসাগরীয় দেশগুলিতে পিএফআই তিনটি নামে সংগঠন চালায়। এগুলি হল ইন্ডিয়া ফ্র্যাটারনিটি ফোরাম (IFF), ইন্ডিয়ান সোশ্যাল ফোরাম (ISF) এবং রিহ্যাব ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন (RIF)। বিদেশে ভারত বিরোধী নানা কাজে লিপ্ত এই সংগঠনগুলি।

    আরও পড়ুন : টার্গেট আরএসএস? সংঘের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি চালাত পিএফআই! চক্রান্ত ফাঁস

    জানা গিয়েছে, ইন্ডিয়া ফ্র্যাটারনিটি ফোরাম এবং ইন্ডিয়ান সোশ্যাল ফোরাম মধ্য প্রাচ্যে পোক্ত সংগঠন গড়ে তুলেছে। দেশবিরোধী কার্যকলাপ চালানোর জন্য অর্থ সংগ্রহ করছে তারা। জামাত-ই-ইসলামির ধর্মীয় কয়েকজন নেতা এবং পিআইএফ নেতারা প্রায়ই সংযুক্ত আরব আমিরশাহি পরিদর্শন করেন। কেবল সংযুক্ত আরব আমিরশাহি নয়, ওমান, কাতার, কুয়েত, তুরস্ক, পাকিস্তান মায় বাংলাদেশেও জাল বিছিয়েছে পিএফআই। বাহরিন, শ্রীলঙ্কা এবং মালদ্বীপেও পা রেখেছে এই সংগঠন। পিএফআইয়ের এক ক্যাডারকে গ্রেফতার করা হয় লখনউ থেকে। তখনই জানা যায় বাংলাদেশের জঙ্গি সংগঠন জামাত-উল-মুজাহিদিন বাংলাদেশ ভারতে বিস্ফোরণ ঘটানোর প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Toilet: পশ্চিমী শৌচাগারের তুলনায় বেশি স্বাস্থ্যকর ভারতীয় স্টাইল! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    Indian Toilet: পশ্চিমী শৌচাগারের তুলনায় বেশি স্বাস্থ্যকর ভারতীয় স্টাইল! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয়রা দীর্ঘদিন ধরে পশ্চিমী সংস্কৃতি দ্বারা প্রভাবিত। পশ্চিমী সভ্যতার (Western Culture) জীবনধারাকে অন্ধভাবে গ্রহণ করার ফলে ভারতীয়রা নিজস্ব সত্ত্বা হারিয়েছে। আজ আমরা পাশ্চাত্যের জীবনযাত্রাকে অনুসরণ করতে গিয়ে পশ্চিমী শৌচাগারের ধরণটিরও অনুকরণ করে ফেলেছি। যদি আরামের দিকটি যদি বলা হয় সেক্ষেত্রে পশ্চিমী শৌচাগার (Western Toilet) আরামদায়ক।কিন্তু ভারতীয় শৌচাগার আরামদায়ক না হলেও এটি স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল ও শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। অন্তত এখন এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, আমরা সাধারণত এই বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করতে দ্বিধাবোধ করে থাকি। কিন্তু শৌচাগারের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আমাদের খোলাখুলি ভাবে আলোচনা করা উচিত। ভারতীয় শৌচাগার (Indian Toilet) স্বাস্থ্যের পক্ষে কেন ভাল তা নিয়ে বিশেষজ্ঞরা যুক্তি দিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ফের নয়া বিপদ, করোনা ভাইরাসের মতো লক্ষণ পাওয়া গেল রাশিয়ান বাদুড়ে!

    ভারতীয় শৌচাগার স্বাস্থ্যকর (Indian-toilets more hygienic)

    অনেকেই অবাক হয়ে যাবেন যে ভারতীয় শৌচাগার পশ্চিমী শৌচাগারের থেকে স্বাস্থ্যকর। পাবলিক টয়লেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভারতীয় স্টাইলের শৌচাগার ব্যবহার করা উচিত। ভারতীয় শৌচাগারের সিটের সঙ্গে শারীরিক সংস্পর্শ না থাকায় মূত্রনালীতে সংক্রমণের (UTI) সম্ভাবনা কম থাকে। কিন্তু অপরদিকে পশ্চিমী শৌচাগারে শরীরের সঙ্গে শৌচাগারের সিটের সরাসরি সংযোগ থাকে। ফলত এই শৌচাগারের (Toilet) সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক বেশি থাকে। এছাড়াও যাঁরা পশ্চিমী শৌচাগার ব্যবহার করেন, তাঁরা মূলত টয়লেট পেপার ব্যবহার করে থাকেন। আর ভারতীয়রা পরিষ্কারের জন্য সাধারণত ব্যবহার করেন জল, যা স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল।

    ভারতীয় শৌচাগার শরীরকে সুস্থ রাখে (Indian Toilets keep body fit)

    ভারতীয় টয়লেট ব্যবহার করাও এক ধরনের ব্যায়াম। এই ধরনের পজিশনে (Squatting) বসলে আমাদের পায়ের ব্যথা দূর হয় এবং শরীরে রক্ত ​​সঞ্চালন ঠিক থাকে। জিমে গিয়ে কসরত না করেও শারীরিক ব্যায়াম হয়ে যায়। অন্যদিকে পশ্চিমী শৌচাগারে সিটে বসে কোনও নড়াচড়া না হওয়ায় শারীরিক দিক থেকে আরামদায়ক হলেও শরীরের কোন উপকারিতা নেই।

     ভারতীয় শৌচাগার শরীরের বর্জ্যকে সহজেই নির্গত করে (Indian Toilets help in digestion)

    চিকিৎসকরা জানিয়েছেন যে, ভারতীয়দের তুলনায় পাশ্চাত্যের মানুষেরা পেটের সমস্যায় বেশি ভোগেন। ভারতীয় শৌচাগারে বৈঠকের দেওয়ার মতো (Squat) করে বসায় সঠিক ভাবে খাবার হজম হয়ে যায়। এই পজিশনে বসলে সহজেই বর্জ্য শরীর থেকে বেরিয়ে যাওয়ায় পেটে মল জমে থাকে না, শরীর সুস্থ থাকে কিন্তু অপরদিকে পশ্চিমী শৌচাগার ব্যবহারকারীদের শরীরে এমন কোন চাপ সৃষ্টি হয় না যা মলত্যাগে সহায়তা করায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
     
  • Bhutan Border: ৩০ মাস পর পুজোর মুখে খুলে গেল ভুটান সীমান্ত, খুশি পর্যটকরা

    Bhutan Border: ৩০ মাস পর পুজোর মুখে খুলে গেল ভুটান সীমান্ত, খুশি পর্যটকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর মুখে সুখবর পর্যটকদের জন্য। দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকার পর খুলে গেল ভুটান সীমান্ত (Bhutan Border)। করোনা অতিমারির জেরে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল ভুটান সীমান্ত। দীর্ঘ আড়াই বছর পর ফের পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হল ভুটানের দ্বার। ভুটানের রাষ্ট্রদূত (Ambassador) মেজর জেনারেল ভেটসপ নামগেল জানান, সম্পূর্ণ টিকাপ্রাপ্ত পর্যটকদেরই ভুটানে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। এই পর্যটকদের আলাদা করে নিভৃতবাসে থাকতে হবে না। শুধু ভ্যাকসিন নেওয়ার শংসাপত্র দেখালেই মিলবে রাজার দেশে প্রবেশাধিকার। করোনা অতিমারির বাড়বাড়ন্ত রুখতে ভুটান সরকার দীর্ঘদিন ধরে বাইরের পর্যটকদের (Tourist) দেশে প্রবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। সরকারের প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল, প্রাণহানি রোধ করা। সরকারের কঠোর সিদ্ধান্তের জেরে হিমালয়ের কোলে অবস্থিত ছোট্ট এই দেশটিতে করোনায় মৃত্যুর হারও ছিল কম। 

    আরও পড়ুন: ভারতকে নিশানা করে মিথ্যা অভিযোগ! নিরাপত্তা পরিষদে ফাঁস হল পাকিস্তানের দ্বিচারিতা

    ভুটানের রাষ্ট্রদূত জানান, ভুটানে রাত্রিবাস করলে পর্যটকদের দিতে হবে দৈনিক ফি। ভারতীয়দের জন্য এই ফি-র পরিমাণ ধার্য করা হয়েছে ১২০০ টাকা (Rupee) করে। অন্যান্য দেশের পর্যটকদের জন্য ধার্য করা হয়েছে ২০০ মার্কিন ডলার। ভারত-চিন সেনা সংঘর্ষের প্রভাব পড়ছে প্রতিবেশী দেশ ভুটানেও। ২০১৭ সালে ভুটানের ডোকালাম(Doklam) সীমান্তে ভারত চিন সেনার সম্মুখ সমরের প্রভাব পড়েছিল সেদেশের পর্যটন শিল্পের ওপর। তবে এদিন রাষ্ট্রদূত জানিয়েছেন, সীমান্তের সমস্যা পর্যটন ক্ষেত্রে কোনও সমস্যার সৃষ্টি করবে না।

    ভুটান কর্তৃপক্ষের এই ঘোষণার পরে খুশির হাওয়া পর্যটকদের মধ্যে। এদিনই উত্তরবঙ্গের আলিপুরদুয়ার জেলার জয়গাঁও-ফুন্টশোলিং সীমান্তে (Border) কয়েকশো ভারতীয় ও ভুটানি নাগরিককে দীর্ঘ লাইনে অপেক্ষা করতে দেখা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, শুধুমাত্র ২০২০ সালেই ভুটানে গিয়েছিলেন ২৯ হাজার ৮১২ জন পর্যটক। এর মধ্যে ২২ হাজার ২৯৮ জন গিয়েছিলেন শুধু ভারত থেকেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Fatigue: কাজে বসলেই আসছে ক্লান্তিভাব? এড়াবেন না! মেনে চলুন এই ৫ পরামর্শ

    Fatigue: কাজে বসলেই আসছে ক্লান্তিভাব? এড়াবেন না! মেনে চলুন এই ৫ পরামর্শ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক :মানুষের শরীরে যে কোনও সময় ক্লান্তি (Fatigue) আসতে পারে। একটানা কোনও একটি কাজ করার পর তাতে একঘেয়েমি চলে এলে শরীরে ক্লান্তিভাব চলে আসে। এছাড়া অনিদ্রা ও ঘুমের ব্যাঘাত ঘটলেও শরীরে ক্লান্তি দেখা যায়। ব্যায়াম করলে প্রায়শই ক্লান্তি আসে যদিও পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও ঘুমের মাধ্যমে এই ক্লান্তি কেটে যেতে পারে।

    শরীরে ক্লান্তি চলে এলে দৈনন্দিন রুটিনে (Daily Routine) এর প্রভাব পড়ে। তাই স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদী ক্লান্তি কাটাতে খাবারের দিকটি লক্ষ্য রাখতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, আয়রনের (Iron) ঘাটতি হলে শরীরে ক্লান্তি বাড়ে, অ্যাকাডেমিক পারফরম্যান্স খারাপ হয়ে যায়। শর্করা জাতীয় খাদ্যে ক্যালোরির পরিমাণ কম থাকায় এই জাতীয় খাবারে পুষ্টির পরিমাণ কম থাকে। শরীরে কার্যকারিতা বাড়াতে সুষম খাদ্যের প্রয়োজন। আয়রন সহ ম্যাগনেসিয়াম (Magnesium), জিঙ্ক (Zinc), ভিটামিন-সি, ভিটামিন-বি যুক্ত সুষম খাবার গ্রহণ করলে ক্লান্তি দূর হয়।

    ক্লান্তি দূর করতে এবং শরীরকে উজ্জীবিত রাখার জন্য কিছু সহজ টিপস রয়েছে (Health Tips of beat Fatigue and keep body fit):

    প্রোটিন যুক্ত খাবার (Protein Diet)- দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসে প্রোটিন যুক্ত খাবার অবশ্যই রাখা প্রয়োজন। প্রোটিন (Protein) শরীরের স্ট্যামিনাকে ঠিক রাখে। প্রোটিন যুক্ত খাবার শরীরের পেশী গঠনে ও হাড়ের ক্ষয় মেরামতে সহায়তা করে। সেই কারণে খেলোয়াড়েরা প্রোটিন যুক্ত খাবার গ্রহণ করে থাকেন।

    হাইড্রেটিংযুক্ত পানীয় (Hydrating Drinks)- শরীরে পাচন প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রাখতে হাইড্রেটিংযুক্ত পানীয় গ্রহণ করতে হবে। লেবুজল, ফলের রস বা গরুর দুধের মতো পানীয় গ্রহণ করলে শরীরে ডিহাইড্রেশন (Dehydration) কমে। শরীরে ডিহাইড্রেশন ঘটলে ক্লান্তির বৃদ্ধি ঘটে এমনকি মানুষের চিন্তাশক্তি লোপ পায়। মহিলাদের উপর ডিহাইড্রেশনের প্রভাব সর্বাধিক।

    আরও পড়ুন: কোন কোন খাবারের যুগলবন্দী শরীরে পুষ্টি শোষণ ক্ষমতা বাড়ায়? জেনে নিন

    কফি খাওয়া কমাতে হবে (Reduce Coffee Intake)-  কফি প্রেমীরা এই পরামর্শটি মানতে অবশ্যই নারাজ। সকলের একটি ভুল ধারণা রয়েছে যে কফি খেলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয়। কফি খেলে সাময়িকভাবে শরীরে উদ্দীপনা এলেও দীর্ঘস্থায়ী ক্ষেত্রে শরীরে ক্লান্তি ভাব দেখা যায়। কফি বেশি পান করলে অনিদ্রার মতো রোগ দেখা যায়। তাই এক কাপ কফি খেলে দুই কাপ জল খেতে হবে।

    অ্যালকোহল থেকে দূরে থাকতে হবে (Stay away from Alcohol)- অ্যালকোহল (Alcohol) শরীরে এনার্জির মাত্রা শেষ করে দিতে পারে। শরীরে ডিহাইড্রেশনের সৃষ্টি করে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অ্যালকোহল শরীরে এপিনেফ্রিনের মাত্রারও বৃদ্ধি ঘটায় ফলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে।

    সুষম আহার গ্রহণ (Balanced Food)- বাজারের ফাস্টফুড (Fast Food) থেকে দূরে থাকতে হবে। পুষ্টিবিদদের পরামর্শ নিয়ে শরীরের প্রয়োজনীয় খাদ্যগ্রহণ করা উচিত।

    সুষম ডায়েটের (Balanced Diet) পাশাপাশি শারীরিক কসরত করাও প্রয়োজন। স্থুলকায় ব্যক্তিদের দৈনিক ১০ মিনিট হাটাচলা করা প্রয়োজন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bomb threat :  বোমাতঙ্ক নিয়ে ৪০ মিনিট ভারতের আকাশে ইরানের বিমান

    Bomb threat : বোমাতঙ্ক নিয়ে ৪০ মিনিট ভারতের আকাশে ইরানের বিমান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় আকাশসীমায় থাকাকালীন ইরান (Iran) থেকে চীনগামী একটি যাত্রাবাহী বিমানে (Passenger Jet) বোমাতঙ্ক। যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে দিল্লির বিমানবন্দরে (Delhi airport) অবতরণের জন্য অনুমতি চায় বিমানটি। আজ সোমবার সকাল ৯ টা বেজে ২০ মিনিটে একটি ফোন আসে দিল্লির বিমানবন্দরে। এরপরই বিমান বন্দরে হাই অ্যালার্ট (High alert) জারি করা হয়।

    আরও পড়ুন: ইন্দোনেশিয়ায় ফুটবল ম্যাচ ঘিরে ধুন্ধুমার কাণ্ড! পদপিষ্ট হয়ে মৃত কমপক্ষে ১৭৪ 

    বিমানবন্দর সূত্রে জানা গিয়েছে ইরানের তেহরান থেকে চীনের গুয়াংজু যাওয়ার পথে বোমাতঙ্কের ফলে সেই বিমানটি অবতরণ করারা জন্য অনুমতি চাইলেও সেটিকে জয়পুর এবং চন্ডীগড় দু’টি বিমানবন্দর বিকল্পের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল কিন্তু পাইলট ভিন্ন পন্থার প্রস্তাব প্রত্যাখান করে নির্ধারিত গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যায়। ভারতের আকাশে ৪০ মিনিট ছিল বিমানটি।

    [tw]


    [/tw] 

    ইরান কর্তৃপক্ষ বিবৃতি অনুসারে, তেহরান বোমার ভয়কে উপেক্ষা  করতে বলার পর বিমানটি চীনে তার গন্তব্যের (Destination) দিকে যাত্রা অব্যহত রাখে।

    বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘আইএএফ বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রণালয় (MOCA) এবং ব্যুরো অব সিভিল অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি (BCAS) এর সঙ্গে যৌথভাবে নির্ধারিত পদ্ধতি অনুসারে সমস্ত পদক্ষেপ নিয়েছিল। বিমানটি ভারতীয় আকাশসীমা (Indian airspace) জুড়ে বিমান বাহিনীর রাডারের গভীর নজরদারির (Surveililance) আওতায় ছিল।

    আরও পড়ুন: ৬টি বুলেটে ঝাঁঝরা, ইরানি তরুণীর শেষকৃত্যে বাধ মানল না পরিজনদের চোখের জল  

    সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে  পাকিস্তানের লাহোর (Pakistan Lahore) এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল দিল্লি এটিসিকে (ATC) কথিত বোমা হুমকির বিষয়ে তথ্য দিয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • PM Modi: ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা, বললেন মোদি

    PM Modi: ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা (Urban Naxals)। এমনই অভিযোগ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর অভিযোগ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছ থেকে কোটি কোটি টাকার বিনিময়ে ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন তাঁরা। শুক্রবার গুজরাটের (Gujrat) নর্মদা জেলার একতা নগরে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ন্যাশনাল কনফারেন্স অফ এনভায়রনমেন্ট মিনিস্টার অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময়ই তিনি নিশানা করেন শহুরে নকশালদের।

    গুজরাটের সর্দার সরোবর বাঁধ তৈরিতে প্রথম পদক্ষেপ করেছিলেন জওহরলাল নেহরু, ১৯৬১ সালে। এদিন সে  প্রসঙ্গ টেনে মোদি বলেন, নর্মদা নদীর ওপর এই সর্দার সরোবর বাঁধ প্রকল্প দীর্ঘ সময় আটকে রেখেছিলেন শহুরে নকশালরা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন উন্নয়ন বিরোধী কিছু মানুষ। যার জেরে বাঁধ তৈরিতে নষ্ট হয়েছে বেশ কয়েকটা দশক। এই শহুরে নকশাল ও উন্নয়ন বিরোধী কিছু মানুষের বাধার জেরে বাঁধ উঁচু করতে ঋণ দিতেও অস্বীকার করেছিল বিশ্বব্যাংক। মোদি বলেন, এই ষড়যন্ত্র বুঝতে কিছু সময় লেগেছিল। তবে শেষমেশ জয়ী হয়েছেন গুজরাটের বাসিন্দারা। বলা হয়েছিল, এই বাঁধ পরিবেশের পক্ষে ক্ষতিকর। আজ সেই একই বাঁধ পরিবেশ রক্ষা করছে। এই শহুরে নকশালদের থেকে সতর্ক থাকতে বলেন মোদি।

    আরও পড়ুন : ‘‘ঠিক কথাই তো বলেছেন…’’, ফ্রান্সের পর এবার মোদি-স্তুতি ব্রিটেন, আমেরিকার মুখেও

    তিনি বলেন, শহুরে নকশালদের মতো গোষ্ঠীর থেকে প্রত্যেকের সতর্ক থাকতে হবে। জানা গিয়েছে, বিভিন্ন রাজ্যের ছ হাজারেরও বেশি পরিবেশ সংক্রান্ত ছাড়পত্র এবং সাড়ে ছ হাজারের বেশি জঙ্গল সংক্রান্ত ছাড়পত্র পড়ে রয়েছে। সে প্রসঙ্গ টেনে মোদি বলেন, এই প্রস্তাবগুলিকে তাড়াতাড়ি ছাড়পত্র দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যদি ঠিকঠাক থাকে। ব্যাকলগ থাকলে কোটি কোটি টাকা মূল্যের প্রোজেক্ট আটকে যাবে। মোদি বলেন, এটা অর্থনীতি এবং পরিবেশের পক্ষে একটা উইন-উইন পরিস্থিতি। অযথা পরিবেশের দোহাই দিয়ে কোনও প্রকল্প আটকে রাখা ঠিক নয়। জীবনকে সহজ করতে যা করণীয়, তা করা হবে। তিনি বলেন, যত তাড়াতাড়ি পরিবেশের ছাড়পত্র মিলবে, তত তাড়াতাড়ি হবে উন্নয়ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share