Tag: Bengali news

Bengali news

  • DA Central Govt Employees: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের জন্য সুখবর, পুজোর মুখেই ঘোষণা হতে পারে ডিএ?

    DA Central Govt Employees: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের জন্য সুখবর, পুজোর মুখেই ঘোষণা হতে পারে ডিএ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের (Central Govt Employees) জন্য সুখবর। পুজোর মুখে আশার খবর শোনাতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। যাঁরা এতদিন ধরে বেতন বৃদ্ধির (Salary Hike) জন্য অপেক্ষা করছিলেন, তাঁদের মুখে এবার ফুটবে হাসি। কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রক জুলাই মাসের জন্য এআইসিপিআই ইনডেক্স (AICPI Index) ডেটা প্রকাশ করেছে। ওই মাসের জন্য প্রকাশ করেছে অল ইন্ডিয়া সিপিআই-আইডব্লুও (CPI-IW)। এই সিপিআই-আইডব্লু ০.৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২৯.৯ পয়েন্টে। এআইসিপিআই ইনডেস্ক বৃদ্ধির জেরে আগামী বছর জানুয়ারি থেকে বাড়বে মহার্ঘ ভাতা। আর জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত প্রাপ্ত ডেটার ভিত্তিতে ঘোষণা করা হতে পারে জুলাইয়ের মহার্ঘ ভাতা।

    কেন্দ্রের একটি সূত্রের খবর, পুজোর মুখেই কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের জন্য মিলতে পারে সুখবর। জুলাইয়ের মহার্ঘ ভাতা ঘোষণা করা হতে পারে সেপ্টেম্বরের ২৮ তারিখে। এই সময় মহার্ঘ ভাতা বাড়তে পারে ৪ শতাংশ। সাধারণত বছরে দুবার কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের মহার্ঘ ভাতা বাড়ে। একবার জানুয়ারিতে, পরেরটা জুলাই মাসে। সপ্তম পে কমিশনের সঙ্গে সাযুজ্য রেখেই এটা করা হয়। তবে কোন বার মহার্ঘ ভাতা কত বাড়বে, তা নির্ভর করে আগের ছ মাসের এআইসিপিআই ইনডেস্কের ওপর।

    আরও পড়ুন : বাড়ল ভারতের জিডিপি, প্রথম ত্রৈমাসিকে কত জানেন?

    এআইসিপিআই ইনডেস্ক দেখেই আশা করা যাচ্ছে এবার কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ডিএ বাড়তে পারে ৪ শতাংশ। এই বৃদ্ধির জেরে এটা হতে পারে ৩৪ থেকে ৩৮ শতাংশ। বর্তমানে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীরা মহার্ঘ ভাতা পান ৩৪ শতাংশ। এটা বেড়ে ৩৮ শতাংশ হলে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের বেতন এক লপ্তে বেড়ে যাবে অনেকখানি।

    যাঁরা কেন্দ্রীয় সরকারের চাকরি করেন, তাঁদের দেওয়া হয় মহার্ঘ ভাতা। আর ডিয়ারনেস রিলিফ দেওয়া হয় কেন্দ্রীয় সরকারের অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের। চলতি বছরের মার্চ মাসে কেন্দ্রীয় সরকার ডিএ তিন শতাংশ বাড়িয়ে ৩৪ শতাংশ করেছে। এই বৃদ্ধির হার প্রযোজ্য হয়েছে কর্মীদের মূল মাইনের ওপর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Supreme Court: অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণির জন্য সংরক্ষণ সংবিধানের সাম্যের অধিকার খর্ব করে, জানাল সুপ্রিম কোর্ট  

    Supreme Court: অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণির জন্য সংরক্ষণ সংবিধানের সাম্যের অধিকার খর্ব করে, জানাল সুপ্রিম কোর্ট  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণির (Economically Weaker Section ) জন্য সংরক্ষণ (Quota) সংবিধানের সাম্যের (Equality) অধিকার খর্ব করে। এই সাম্যের অধিকার সংবিধানের হৃদয় স্বরূপ। চাকরিতে অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণির জন্য ১০ শতাংশ আসন সংরক্ষণ রয়েছে। সেই মামলা সম্পর্কে রায় দিতে গিয়ে মঙ্গলবার এই মন্তব্য করে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং কেন্দ্রীয় সরকারি চাকরিতে অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণির জন্য ১০ শতাংশ আসন সংরক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে। একে চ্যালেঞ্জ করে আবেদন জমা পড়ে সুপ্রিম কোর্টে। সেই মামলার রায় দিতে গিয়েই দেশের শীর্ষ আদালত সাফ জানিয়ে দিয়ে এটা সংবিধানের হৃদয়কে নষ্ট করে দেয়।

    এদিন আদালতে পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চে ওই মামলার শুনানি হয়। এই পাঁচ বিচারপতি হলেন প্রধান বিচারপতি ইউইউ ললিত, বিচারপতি দীনেশ মাহেশ্বরী, এসআর ভাট, বেলা ত্রিবেদী এবং জেবি পার্দিওয়ালা। এই বেঞ্চেই শুনানির জন্য জমা পড়েছিল ৩৯টি আবেদন। এর মধ্যে আবেদন করছিলেন জনৈক জনহিত অভিয়ানও। সংবিধানের ১০৩ নম্বর সংশোধনীকে চ্যালেঞ্জ করেন তিনি। সংবিধানের এই সংশোধনীতেই সমাজের অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণির জন্য ১০ শতাংশ সংরক্ষণের কথা বলা হয়েছে। আগে এই মামলার শুনানি হচ্ছিল তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এসএ বোবদে, বিচারপতি আর সুভাষ রেড্ডি এবং বিচারপতি বিআর গাভাই। ২০২০ সালের ৫ অগাস্ট মামলাটি পাঠানো হয় সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে। এদিন সেখানেই হয় শুনানি।

    আরও পড়ুন : পথ-কুকুর কাউকে কামড়ালে চিকিৎসার দায়িত্ব তাঁদের যাঁরা খেতে দেন, অভিমত সুপ্রিম কোর্টের

    এদিন আদালতে সওয়াল করতে গিয়ে অধ্যাপক মোহন গোপাল সংবিধানের সংশোধনীকে আক্রমণ করে বলেন, সংরক্ষণের এই ব্যবস্থা সংবিধানের প্রতি প্রতারণা। তিনি বলেন, সংরক্ষণ পিছিয়ে পড়া শ্রেণির প্রতিনিধিত্বের জন্য একটা হাতিয়ার মাত্র। কিন্তু অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণির জন্য সংরক্ষণের সুবিধা ভোগ করছেন সমাজের অগ্রসর শ্রেণিও। এর পরেই সওয়াল করতে ওঠেন প্রবীণ আইনজীবী মিনাক্ষী অরোরা। তিনিও বলেন, এটা সমাজের একটি বিশেষ অংশকে অধিকার থেকে বঞ্চিত করে। এবং এভাবে সাম্যের অধিকারকে খর্ব করে। প্রবীণ আইনজীবী সঞ্জয় পারিখও বলেন, সংবিধানের এই সংশোধনী সাম্যের অধিকারকে খর্ব করে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Raja Hari Singh: রাজা হরি সিংয়ের জন্মদিন উপলক্ষে ছুটি জন্মু-কাশ্মীরে

    Raja Hari Singh: রাজা হরি সিংয়ের জন্মদিন উপলক্ষে ছুটি জন্মু-কাশ্মীরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডোগরা সাম্রাজ্যের (Dogra dynasty) শেষ রাজা হরি সিংয়ের জন্মদিন উপলক্ষে ছুটি ঘোষণা করল কেন্দ্র। ২৩ সেপ্টেম্বর ছুটি জন্মু-কাশ্মীরে। কেন্দ্রশাসিত এই অঞ্চলে দীর্ঘ প্রায় ৭৫ বছর পর রাজা হরি সিংয়ের জন্মদিন উপলক্ষে ছুটি ঘোষণা করা হল। প্রসঙ্গত, গত এক বছর ধরে ডোগরা জনগোষ্ঠী হরি সিংয়ের জন্মদিনে সরকারি ছুটির দাবিতে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিল।

    আরও পড়ুন: ইংল্যান্ডে হিন্দু মন্দিরে হামলার ঘটনার তীব্র নিন্দা ভারতীয় দূতাবাসের

    জন্মু-কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) লেফটেন্যান্ট গর্ভনর মনোজ সিনহা জানান, কাশ্মীরের রাজার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এই ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। সরকারের এই ঘোষণায় খুশি উপত্যকাবাসী। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে কাশ্মীর থেকে রদ হয় ৩৭০ ধারা। রাজ্যকে পরিণত করা হয় দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে। জন্মু-কাশ্মীরের শেষ রাজা হরি সিং ভারতের অন্যান্য দেশীয় রাজ্যের মতো কাশ্মীরকেও ভারতের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করেন।

    আরও পড়ুন: কৃষিক্ষেত্রে রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমাতে আসছে ‘প্রধানমন্ত্রী প্রণাম’ প্রকল্প

    ১৯৪৭ সালে দেশ স্বাধীনতা লাভ করলে কাশ্মীরকে পাকিস্তান বা ভারত কোনওটির সঙ্গে যুক্ত না করে স্বতন্ত্র দেশীয় রাজ্য হিসেবে রাখতে চেয়েছিলেন হরি সিং। কিন্তু, পাকিস্তানের হানাদার বাহিনী মুসলিম অধ্যুষিত এই রাজ্যটিকে দখল করতে এগিয়ে এলে হরি সিং ভারতের শরণাপন্ন হন। ১৯৪৭ সালের ২৭ অক্টোবর ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয় কাশ্মীর।

    কিন্তু কাশ্মীরের স্বতন্ত্রতা ও বৈচিত্র্যতা নিয়ে রাজা উদ্বিগ্ন থাকায় ভারতের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পরেও ভারত সরকার হরি সিংহের পূর্বসূরি রণবীর সিংয়ের সম্মানে ‘রণবীর পেনাল কোড’ (Ranbir Penal Code) নামে একটি আইন প্রনয়ণ করে। এছাড়াও রাজ্যের নিজস্ব শাসন আইনে (State Subject law) অ-কাশ্মীরিরা কেউ জমি কিনতে পারতেন না। ৫ অগাস্ট ২০১৯ সালে সংসদে ৩৭০ ও ৩৫এ বাতিল করা হলে কাশ্মীর এই বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা হারায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Shehbaz Sharif: পাক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে উঠল দেশদ্রোহিতার অভিযোগ! কেন জানেন?

    Shehbaz Sharif: পাক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে উঠল দেশদ্রোহিতার অভিযোগ! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের (Pakistan) নয়া প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার (Treason) অভিযোগ! সম্প্রতি এই মর্মে পাকিস্তানের পাঞ্জাব বিধানসভায় পাশ হয়েছে একটি রেজলিউশন। তাতে পাকিস্তানের নয়া প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের (PM Shehbaz Sharif) বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগ আনা হয়েছে। ঘটনার জেরে ফের একবার তপ্ত হয়ে উঠেছে ভারতের প্রতিবেশী দেশটির রাজনৈতিক আবহ।

    দিন কয়েক আগে প্রয়াত হয়েছেন ব্রিটেনের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। তাঁরই শেষকৃত্যে যোগ দিতে লন্ডন গিয়েছেন শেহবাজ। অভিযোগ, সেখানে তিনি দেখা করেছেন তাঁর পলাতক ভাই নওয়াজ শরিফের সঙ্গে। এই নওয়াজ তিন দফায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। শেহবাজের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ, তিনি পাকিস্তানের নয়া সেনা প্রধান নিয়োগের ব্যাপারে তাঁর ভাইয়ের সঙ্গে আলোচনা করেছেন।

    পাকিস্তানের পাঞ্জাবে ক্ষমতায় রয়েছে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল তেহেরিক-ই-ইনসাফ এবং সহযোগী পিএমএলকিউয়ের জোট সরকার। সম্প্রতি এই সরকারই একটি রেজিলিউশন পাশ করেছে। তাতেই দেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগ তোলা হয়েছে। দুই তৃতীয়াংশ ভোটে সেই রেজলিউশান পাশও হয়েছে। পাঞ্জাবের সংসদীয় মন্ত্রী বাসারত রাজা শেহবাজের বিরুদ্ধে বিধানসভায় ওই রেজলিউশন নিয়ে আসেন। সেখানে সংবিধানের ৬ নম্বর ধারায় তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে। রেজিলিউশনে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ পলাতক প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের সঙ্গে দিন দুই আগে দেখা করেছিলেন। সেখানে নয়া সেনা প্রধান নিয়োগ নিয়ে আলোচনা হয়েছে দুই ভাইয়ের মধ্যে। এটা সংবিধান বিরোধী। শুধু তাই নয়, দেশের সেনা বাহিনীর পক্ষেও অপমানজনক।  

    আরও পড়ুন :মোদির মুখোমুখি শি, শেহবাজ! এবারের এসসিও সম্মেলনে ভারতের গুরুত্ব কতটা?

    জানা গিয়েছে, ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে লন্ডন চলে যান নওয়াজ শরিফ। সেই সময় লাহোর হাইকোর্ট মেডিক্যাল গ্রাউন্ডে তাঁর আট সপ্তাহের জামিন মঞ্জুর করেছিল। এর আগে তাঁর বিরুদ্ধে আল জাজিরা দুর্নীতি মামলায় সাত বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। জামিন পেয়ে চলে যান লন্ডন।

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের নভেম্বরে অবসর নেবেন পাক সেনা প্রধান জেনারেল কামার জাভেদ বাজওয়া। শরিফের নেতৃত্বে জোট সরকার জানিয়েছিল ওই পদে কাকে বসানো যায়, তা নিয়ে সহযোগী দলগুলির সঙ্গে আলোচনা করা হবে। তার মধ্যেই প্রকাশ্যে এল শেহবাজের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগ।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • MMS Row: বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলের ছাত্রীদের স্নানের দৃশ্য ভাইরাল, মধ্যরাতে উত্তাল চণ্ডীগড়

    MMS Row: বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলের ছাত্রীদের স্নানের দৃশ্য ভাইরাল, মধ্যরাতে উত্তাল চণ্ডীগড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হস্টেলের ছাত্রীদের স্নানের দৃশ্য মোবাইল বন্দি করে ভাইরাল করে দেওয়া হল। ফোনে সে দৃশ্য দেখে আত্মহত্যার চেষ্টা করলেন আট ছাত্রী (Student)। দোষীদের কড়া শাস্তির দাবিতে শনিবার মধ্যরাতে উত্তাল পাঞ্জাবের (Punjab) মোহালির চণ্ডীগড় বিশ্ববিদ্যালয় (Chandigarh University) চত্বর। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ওই আট ছাত্রী ভর্তি রয়েছেন স্থানীয় একটি হাসপাতালে। অভিযুক্ত ছাত্রীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আটক করা হয়েছে তাঁর বন্ধুকে।

    জানা গিয়েছে, চণ্ডীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি হস্টেলে থাকেন মহিলা ছাত্রীরা। ওই হস্টেলেরই এক ছাত্রী প্রায় ৬০ জন আবাসিকের স্নানের দৃশ্য মোবাইল বন্দি করেন বলে অভিযোগ। পরে তিনি ওই ছবি পাঠিয়ে দেন তাঁর এক বন্ধুকে। বন্ধুটি সেই ছবি পোস্ট করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। ছাত্রীদের স্নানের দৃশ্যের ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায় নিমেষে। ঘটনাটি জানাজানি হতেই লজ্জায় ও অপমানে আত্মঘাতী হওয়ার চেষ্টা করেন ওই হস্টেলের আট ছাত্রী। সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় হাসপাতালে। এই আট ছাত্রীর মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।

    দোষী ছাত্রী সহ অভিযুক্তদের সাজার দাবিতে মধ্যরাতে হস্টেলের বাইরে বেরিয়ে বিক্ষোভ দেখান ছাত্রীরা। খবর পেয়ে পুলিশ গেলে উত্তেজনা আরও বাড়ে। পুলিশের গাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয় বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, ওই হস্টেলের যে ছাত্রী আবাসিকদের স্নানের দৃশ্য মোবাইল বন্দি করেছিলেন এবং তিনি যাঁকে পাঠিয়েছিলেন দুজনেই হিমাচলের বাসিন্দা। ওই ছাত্রীকে গ্রেফতার করার পাশাপাশি আটক করা হয়েছে তাঁর বন্ধুকে। শুরু হয়েছে জিজ্ঞাসাবাদ। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। পুলিশকে জরুরি পদক্ষেপ করার নির্দেশ দিয়েছে পাঞ্জাব সরকার। সে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী জানান, এমন ন্যক্কারজনক ঘটনায় যাঁরা যুক্ত, তাঁরা অবশ্যই উপযুক্ত শাস্তি পাবেন।

    আরও পড়ুন : গুজরাট উপকূলে আটক ২০০ কোটি টাকার মাদক, বরাত দেওয়া হয়েছিল পাঞ্জাব জেল থেকে

    ধৃত ছাত্রী ও তাঁর বন্ধুকে জেরা করে কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর পেতে চাইছে পুলিশ। এক, আবাসিকদের স্নানের দৃশ্য ভিডিও বন্দি করা হয়েছিল কী জন্য?  দুই, ওই ছাত্রী কীভাবে প্রায় ৬০ জন ছাত্রীর স্নান দৃশ্য মোবাইল বন্দি করলেন? সর্বোপরি, এর পেছনে কি কোনও চাঁই রয়েছে? ওই ছাত্রী ও তাঁর বন্ধুকে জেরা করে এসব প্রশ্নেরই উত্তর পেতে চাইছে পুলিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Amit Shah: প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিবস উপলক্ষে গুচ্ছ কর্মসূচি পালন করছে বিজেপি, জানুন কী কী

    Amit Shah: প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিবস উপলক্ষে গুচ্ছ কর্মসূচি পালন করছে বিজেপি, জানুন কী কী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ক্রস-কান্ট্রি স্লাম রান (Cross Country Slum Run) কর্মসূচির সূচনা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। রবিবার মেজর ধ্যানচাঁদ ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে ওই কর্মসূচির সূচনা করেন তিনি। সেবা কার্যক্রমের অঙ্গ হিসেবেই সূচনা হয় এই কর্মসূচির। জানা গিয়েছে, এই দৌড়ে অংশ নেবেন বিভিন্ন বস্তির ১০ হাজারেরও বেশি তরুণ ও শিশু। এদিকে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ৭২ তম জন্মদিবস উপলক্ষে বিজেপিও হাতে নিয়েছে দু সপ্তাহ ব্যাপী নানা কর্মসূচি।

    ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে ২১ দিন ব্যাপী সেবা ও সমর্পণ প্রচার কর্মসূচি পালন করছে বিজেপি। এই কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে দেশের বিভিন্ন জায়গায় হবে রক্তদান শিবির, স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির। আরও কিছু কর্মসূচিও হাতে নেওয়া হয়েছে দলের তরফে। দেশকে যক্ষ্মা মুক্ত করার কর্মসূচিও হাতে নিয়েছে পদ্ম শিবির। দেশজুড়ে এই কর্মসূচি পালিত হবে আগামী এক বছর ধরে। এই কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে দলের প্রত্যেকেই একজন করে যক্ষ্মা রোগীর দায়িত্ব নেবেন। তাঁর সেবা করবেন এক বছর ধরে। বিজেপির সাধারণ সম্পাদক তথা সাংসদ অরুণ সিং বলেন, এবার প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনটিকে উৎসর্গ করা হচ্ছে দরিদ্রদের কল্যাণে। তিনি জানান, যক্ষ্মা রোগীদের যে এক বছর ধরে সেবা করার কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে, তা প্রধানমন্ত্রীর ২০২৫ সালের মধ্যে যক্ষ্মামুক্ত ভারত গড়ার স্বপ্ন সফল করতে। অরুণ জানান, তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করে পালন করা হবে কর্মসূচি। প্রথমেই রয়েছে সেবা। এর মধ্যে রয়েছে রক্তদান শিবির, স্বাস্থ্য শিবির, প্রতিষেধক দান কেন্দ্র ইত্যাদি। তিনি বলেন, মানুষ যাতে বুস্টার ডোজ পান এবং শিবিরে এসে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে পারেন, তাই এই সব বুথে উপস্থিত থাকবেন আমাদের কর্মীরা। বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জানান, বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করার পাশাপাশি দল আয়োজন করবে পরিচ্ছন্নতা অভিযানেরও।

    আরও পড়ুন : ’২৪ সালে মানুষ নরেন্দ্র মোদির পক্ষেই ভোট দেবেন, দাবি সুশীল মোদির

    অন্যদিকে, প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিবস উপলক্ষে তাঁর শৈশব থেকে জাতীয় নেতা হওয়া পর্যন্ত জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ের ছবির একটি প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা। বিজেপির সদর দফতরে এদিন একটি রক্তদান শিবিরের সূচনাও এদিন করেন নাড্ডা। প্রসঙ্গত, শনিবারই ছিল প্রধানমন্ত্রীর ৭২ তম জন্মদিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Supreme Court: মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে চাই নির্দেশিকা, সাংবিধানিক বেঞ্চ গঠনের নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে চাই নির্দেশিকা, সাংবিধানিক বেঞ্চ গঠনের নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখনও দেশে চালু রয়েছে মৃত্যুদণ্ড (Death Penalty)। কারও কারও মতে, প্রথাটি বর্বরোচিত। কেউ আবার বলেন, দোষী ব্যক্তিকে এমন সাজাই দেওয়া উচিত। তবে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট নির্দেশিকা তৈরির জন্য এবার পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ (Constitution Bench) গঠনের নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। সোমবার ওই বেঞ্চ গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়। কাউকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হবে কোন মানদণ্ডে, সেটাই স্থির করবে দেশের শীর্ষ আদালতের এই বেঞ্চ। 

    কেন হঠাৎ প্রয়োজন হয়ে পড়ল এহেন বেঞ্চ গঠনের? দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়েছে, এই বেঞ্চ গঠনের প্রয়োজন ছিল কারণ এতদিন মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার কোনও নির্দিষ্ট মাপকাঠি ছিল না। বিভিন্ন জনের নানা দোষের মাপকাঠি ছিল আলাদা। তা নিয়ে প্রশ্নও উঠেছে নানান সময়। সেই প্রশ্ন যাতে না ওঠে, তাই প্রয়োজন একটা সমতা। দেশের শীর্ষ আদালতের মতে, সেই মাণদণ্ড তৈরি করতেই গঠন করা হয়েছে পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ। 

    এদিন যে তিন বিচারপতি পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন, তাঁরা হলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ইউইউ ললিত, বিচারপতি এস রবীন্দ্র ভাট এবং সুধাংশু ঢুলিয়া। কোনও ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় বিরলের মধ্যে বিরলতম কোনও অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হলে। এদিন ললিতের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বেঞ্চ জানায়, ১৯৮৩ সালে বচ্চন সিং মামলায় আলাদা একটি বেঞ্চে শুনানি হয়েছিল। সেখানে বিরলের মধ্যে বিরলতম ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় মৃত্যুদণ্ডাজ্ঞা বহাল রাখা হয়েছিল বচ্চনের। 

    আরও পড়ুন : ১৩ দিনে সুপ্রিম কোর্টে নিষ্পত্তি ৫ হাজারেরও বেশি মামলার!

    দেশের শীর্ষ আদালতের যুক্তি, মৃত্যু দণ্ডাজ্ঞাপ্রাপ্ত কোনও অপরাধীর ক্ষেত্রে মামলার পৃথক শুনানি হওয়া প্রয়োজন। বেঞ্চ এও জানায়, ১৯৮৩ সালের বচ্চন সিং মামলার রায় পৃথক শুনানির সেফগার্ড স্বরূপ। বিশেষত মৃত্যুদণ্ডাজ্ঞাপ্রাপ্ত অপরাধীর ক্ষেত্রে। সেই সময় আদালত বলেছিল, এই সেফগার্ড একটি মূল্যবান অধিকার। এটা অপরাধীকে বুঝিয়ে দেয়, কেন এবং কোন পরিস্থিতিতে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হচ্ছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Direct Tax Collection: চলতি অর্থবর্ষে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহে বিপুল বৃদ্ধি, কত জানলে চোখ কপালে উঠবে!

    Direct Tax Collection: চলতি অর্থবর্ষে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহে বিপুল বৃদ্ধি, কত জানলে চোখ কপালে উঠবে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়ল প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ (Direct Tax Collection)। গত আর্থিক বর্ষের (Fiscal Year) তুলনায় এবার এক লপ্তে এই কর সংগ্রেহের পরিমাণ বেড়েছে অনেকখানি। প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ যে গতবারের তুলনায় এবার বেড়েছে তা জানিয়েছে অর্থমন্ত্রকই (Finance Ministry)। রবিবার অর্থমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়, চলতি আর্থিক বর্ষে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ বেড়েছে ৩০ শতাংশ। এই কর আদায় হয়েছে ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। টাকার অংকে এই সংগ্রহের পরিমাণ ৮.৩৬ লক্ষ কোটি টাকা। মন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৮ লক্ষ ৩৬ হাজার ২২৫ কোটি টাকা। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ ছিল ৬ লক্ষ ৪২ হাজার ২৮৭ কোটি টাকা। শতাংশের হিসেবে এই বৃদ্ধির পরিমাণ ৩০।

    প্রত্যক্ষ কর হল সেই কর, যা কোনও ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সরাসরি সরকারকে দেয়। এজন্য ফি বছর দাখিল করতে হয় আয়কর রিটার্ন। প্রত্যক্ষ করের মধ্যে পড়ে আয়কর, রিয়েল প্রপার্টি কর, পার্সোনাল প্রপার্টি করও। অর্থ মন্ত্রকের জারি করা বিবৃতি থেকে জানা গিয়েছে, চলতি অর্থবর্ষে ১৭ সেপ্টম্বর পর্যন্ত প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের নিট পরিমাণ ৭ লক্ষ ৬৬৯ কোটি টাকা। গত অর্থবর্ষে এই সংগ্রহের পরিমাণ ছল ৫ লক্ষ ৬৮ হাজার ১৪৭ কোটি টাকা। শতাংশের হিসেবে বৃদ্ধির হার ২৩ শতাংশ।

    আরও পড়ুন : ট্যাক্স-সেভিং স্থায়ী আমানতে সবচেয়ে বেশি সুদ দিচ্ছে কোন ব্যাংক?

    মন্ত্রক জানিয়েছে, নিট প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ ৭ লক্ষ ৬৬৯ কোটি টাকা। এর মধ্যে রয়েছে কর্পোরেশন ট্যাক্স ৩ লক্ষ ৬৮ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকা। পার্সোলান ইনকাম ট্যাক্স যার মধ্যে সিকিউরিটিজ ট্রানজেকশান ট্যাক্সও রয়েছে, তার পরিমাণ হল ৩ লক্ষ ৩০ হাজার ৪৯০ কোটি টাকা। ওই বিবৃতি থেকেই জানা গিয়েছে, চলতি অর্থ বর্ষের প্রথম ও দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে ১৭ সেপ্টম্বর পর্যন্ত ক্রমবর্ধমান অগ্রিম কর সংগ্রের পরিমাণ ছিল ২ লক্ষ ৯৫ হাজার ৩০৮ কোটি টাকা। গত অর্থবর্ষে এই সময় সীমায় এর পরিমাণ ছিল ২ লক্ষ ৫২ হাজার ৭৭ কোটি টাকা। শতাংশের হিসেবে যা দাঁড়ায় ১৭। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত রিফান্ড করা হয়েছে ১ লক্ষ ৩৫ হাজার ৫৫৬ কোটি টাকা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Sensex: সপ্তাহান্তে রক্তাক্ত শেয়ার বাজার! সেনসেক্স পড়ল প্রায় ১১০০ পয়েন্ট, পতন নিফটিতেও

    Sensex: সপ্তাহান্তে রক্তাক্ত শেয়ার বাজার! সেনসেক্স পড়ল প্রায় ১১০০ পয়েন্ট, পতন নিফটিতেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের পতন সেনসেক্সের (Sensex)। পতন হয়েছে নিফটিরও (Nifty) । আজ শুক্রবার সেনসেক্স পড়েছে ১১০০ পয়েন্টের কাছাকাছি। এই সময় সীমায় নিফটির পতন হয়েছে প্রায় ৩৫০ পয়েন্ট। এদিন বাজার বন্ধ হওয়ার সময় বম্বে স্টক এক্সচেঢঞ্জের সূচক শেষ হয় ৫৮,৮৪০ পয়েন্ট। গতকালের তুলনায় যা ১.৮২ শতাংশ নীচে। একইভাবে ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক বন্ধ হয়েছে ১৭,৫৩০ পয়েন্টে। গতকালের তুলনায় ১.৯৪ শতাংশ নীচে। 

    শেয়ার বাজারের বিশ্লেষকদের মতে, পতনের ইঙ্গিত মিলেছিল আগেই। শুক্রবার ডোমেস্টিক মার্কেট সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছিল। ভারতের এই শেয়ার বাজারে বিশ্ব অর্থনীতির প্রভাবও কম নয়। আমাদের দেশে যেমন রিজার্ভ ব্যাংক, তেমনি আমেরিকার সর্বোচ্চ ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ। এই ব্যাংক বিশ্ব অর্থনীতির অন্যতম মূল চালিকা শক্তি। সম্প্রতি এই ব্যাংক এত দ্রুত রেট বাড়িয়ে দিয়েছে যে, বলা হচ্ছে যে গত কয়েক দশকে এমনটা হয়নি। তার প্রভাবও পড়েছে ভারতে। ঘটনার জেরে মার্কিন অর্থনীতিও মুখোমুখি হতে পারে তীব্র আর্থিক মন্দার। 

    জানা গিয়েছে, ফেডারেল রিজার্ভ টার্মিনাল ফেড রেট বৃদ্ধি করেছে ৪.২৫ শতাংশ হারে। তার জোরালো প্রভাব পড়েছে ইক্যুইটির ওপর। শেয়ার বাজার বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বজনীন এই ট্রেন্ডের প্রভাব এড়াতে পারেনি ভারতীয় অর্থনীতিও। বাজার বিশেষজ্ঞদের মতে, বিনিয়োগকারীদের এখন অপেক্ষা এবং পরিস্থিতির ওপর নজর রাখা ছাড়া কিছু করার নেই। সেপ্টেম্বরের ২১ তারিখে বৈঠকে বসছেন ফেডারেল ব্যাংকের কর্তারা। সেই পর্যন্ত অপেক্ষা করাই শ্রেয়। ঘটনার জেরে কেবল ভারত নয়, জাপান, সিঙ্গাপুর সহ বিভিন্ন এশীয় শেয়ার বাজারে পতন দেখা দিয়েছে। 

    আরও পড়ুন : ৪০ বেসিস পয়েন্ট রেপো রেট বাড়ানোর ঘোষণা আরবিআই-এর, শেয়ার বাজারে ব্যাপক ধস

    ইনফোসিস, টিসিএস, এইচসিএল টেক, টেক মাহিন্দ্রা এবং উইপ্রোর মতো আইটি সংস্থার শেয়ারের দর পড়েছে। স্বাভাবিকভাবেই এই সব সংস্থার শেয়ারে যাঁরা বিনিয়োগ করেছিলেন, তাঁরা আপাতত সিঁদুরে মেঘ দেখছেন। দিন কয়েক আগেও এই সংস্থাগুলির শেয়ার বাজারে দর ছিল চড়া। এখন তা একলপ্তে কমে গিয়েছে অনেকখানি। 

    ভারতের রিজার্ভ ব্যাংক ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত রেপো রেট (Repo Rate) রেখেছিল ৫.৯০ শতাংশ। বাজার বিশ্লেষকদের মতে, যদি মুদ্রাস্ফীতি চলতে থাকে, তাহলে আমরা বিশ্বাস করি রিজার্ভ ব্যাংক ডিসেম্বরে ফের রেপো রেট বাড়াবে। তার পরেই ফের ঘুরে দাঁড়াবে শেয়ার বাজার।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Vladimir Putin: ফের হত্যার চেষ্টা পুতিনকে! কীভাবে বাঁচলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট?

    Vladimir Putin: ফের হত্যার চেষ্টা পুতিনকে! কীভাবে বাঁচলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুপ্তঘাতকের হামলা এড়ালেন রাশিয়ার (Russia) প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin)। যদিও এ ব্যাপারে রাশিয়ার কোনও সংবাদপত্রে কিছু বলা হয়নি। তবে ইউরো উইকলি (Euro Weekly) সংবাদপত্রের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, সম্প্রতি হত্যার চেষ্টা করা হয় রাশিয়ার প্রেসিডেন্টকে। যদিও অল্পের জন্য বেঁচে যান তিনি। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে এই ঘটনা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বই কি!

    পুতিনের স্বাস্থ্য নিয়ে জল্পনা ছড়িয়েছে বারবার। তবে সেসব ছাপিয়ে এই মুহূর্তে ছড়িয়েছে তাঁর গুপ্তহত্যা এড়ানোর খবর। ২০১৭ সালে পুতিন নিজেই জনসমক্ষে জানিয়েছিলেন, অন্তত পাঁচবার তাঁকে খুনের চেষ্টা করা হয়েছে। প্রতিবারই তিনি বেঁচে গিয়েছেন। একটি টেলিগ্রাম চ্যানেলের খবর অনুযায়ী, পুতিনের লিমুজিনের সামনের বাঁ দিকের চাকায় বিরাট আওয়াজ হয়। গাড়ি থেকে বেরতে থাকে ধোঁয়া। তবে গাড়িটি নিরাপদে চালিয়ে নিয়ে চলে যান চালক। ঘটনায় অক্ষত থেকে গিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। ওই ঘটনায় একাধিক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বেশ কিছুদিন ধরেই পুতিনের প্রাণনাশের আশঙ্কা ছিল। সেই মতো করা হয়েছিল কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থাও। তার পরেও এড়ানো যায়নি গুপ্তঘাতকের হামলা। ওই ঘটনায় বহিষ্কার করা হয় পুতিনের প্রধান দেহরক্ষীকে। বহিষ্কার করা হয়েছে পুতিনের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা একাধিক কর্মীকেও। ঘটনার পর থেকে তাঁর যাবতীয় কর্মসূচি গোপন করে রাখা হচ্ছে। অতি বিশ্বস্ত অল্প কয়েকজন ছাড়া তাঁর কর্মসূচি সম্পর্কে জানতে পারছেন কেউই।

    আরও পড়ুন: ভারত-রাশিয়া বাণিজ্যে লেনদেন হবে টাকায়! প্রক্রিয়া চালু শীঘ্রই

    রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে। তার পর থেকে পুতিন সম্পর্কে নানা গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। তবে তিনি অল্পের জন্য গুপ্তহত্যা এড়িয়েছেন, সে ব্যাপারে কোনও খবরই প্রকাশিত হয়নি রাশিয়ার কোনও সংবাদপত্রে। একটি সংবাদ মাধ্যমের খবরে অবশ্য প্রকাশ, পুতিনকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল। অল্পের জন্য মৃত্যুর থাবা এড়িয়েছেন তিনি।

    জানা গিয়েছে, পুতিনের দেশে ক্রমেই ক্ষোভ জমছে প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে। ঘটনার জেরে কিছু দিন আগেই সেন্ট পিটার্সবার্গের এক দল রাজনীতিবিদ স্টেট দুমায় পুতিনের বিরুদ্ধে বিশ্বাসঘাতকতার অভিযোগ নিয়ে এসেছিলেন। ওই অভিযোগপত্রে স্বাক্ষর করেছিলেন সেন্ট পিটার্সবার্গের ৬৫ জন মিউনিসিপ্যাল প্রতিনিধি, মস্কো ও বিভিন্ন এলাকার রাজনীতিবিদেরা। পুতিনের পদত্যাগও দাবি করেন তাঁরা।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share