Tag: Bengali news

Bengali news

  • Bangladesh Crisis 8: মৌলবাদীদের সুরে সুর মিলিয়ে ইউনূস প্রশাসন বন্ধ করে শতাব্দীপ্রাচীন কুণ্ডুবাড়ির মেলা!

    Bangladesh Crisis 8: মৌলবাদীদের সুরে সুর মিলিয়ে ইউনূস প্রশাসন বন্ধ করে শতাব্দীপ্রাচীন কুণ্ডুবাড়ির মেলা!

    হাসিনা সরকারকে উৎখাত করার পর থেকেই অশান্ত বাংলাদেশ। মন্দির ভাঙচুর, আগুন, মারধর, খুন-সবেতেই টার্গেট সংখ্যালঘু হিন্দু। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া ইউনূসের কঙ্কালসার চেহারাটা এখন গোটা বিশ্বের কাছে পরিষ্কার। ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতারের পর গোটা বিশ্ব জেনে গিয়েছে, কী ভয়াবহ এবং আতঙ্কের পরিবেশ সেখানে। শুধু কি সাধারণ নিরীহ হিন্দু বা হিন্দুদের মন্দির? না, বেছে বেছে কাঠগড়ায় তুলে চরম শাস্তি দেওয়া হয়েছে আওয়ামি লিগপন্থী জনপ্রতিনিধি, পুলিশ অফিসার থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পদস্থ কর্তাদেরও। কীভাবে বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নিপীড়ন চলছে, কীভাবে একের পর এক সরকারি অফিসার বা জনপ্রতিনিধির ওপর শাস্তির খাঁড়া নেমে আসছে, তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন। আজ অষ্টম পর্ব।

     

    অশান্ত বাংলাদেশ: টার্গেট হিন্দু-৮

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের ৫ অগাস্ট পতন হয় হাসিনা সরকারের। অসাংবিধানিকভাবে জামাত-বিএনপির উগ্র মৌলবাদীরা (Bangladesh Crisis 8) দখল করে গণভবন। দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা। তার পর থেকেই বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর ব্যাপক হামলা শুরু হয়। মন্দির ভাঙচুর, বাড়িতে অগ্নিসংযোগ থেকে আরম্ভ করে হিন্দু জনপ্রতিনিধি ও সাংবাদিকদের খুনের ঘটনাও সামনে আসতে থাকে। মহিলাদের ওপর নির্যাতনও ঘটতে থাকে সমানে। বাংলাদেশের এমন বর্বরোচিত আচরণে স্তম্ভিত হয় সারা বিশ্ব। ব্রিটেন-আমেরিকার মতো দেশও সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার বন্ধের আর্জি জানায় ইউনূস সরকারের কাছে। এই সময়ে বাংলাদেশ প্রশাসনেরও ন্যক্কারজনক ভূমিকা সামনে আসে। আসল অপরাধীদের আড়াল করে অত্যাচারিত-নির্যাতিতদের ওপরেই পুনরায় হামলা চালাতে থাকে বাংলাদেশের প্রশাসন। শুধু তাই নয়, হিন্দুদের ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের রীতিতেও নানাভাবে বাধা দিতে শুরু করে ইউনুস প্রশাসন।

    বন্ধ করা হয় শতাব্দী প্রাচীন কুণ্ডুবাড়ির মেলা (Bangladesh Crisis 8) 

    বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের (Bangladesh Crisis 8) সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণের অসংখ্য ঘটনা সামনে এসেছে। ইউনূস সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিক বৈঠক করে ঘোষণা করেন যে হিন্দুরা তাঁদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানের সময় কোনওভাবেই গান চালাতে পারবেন না আজানের সময়। অর্থাৎ হিন্দুদের সাংস্কৃতিক আচার-অনুষ্ঠানেও বিধিনিষেধ জারি করতে দেখা যায় ইউনূস প্রশাসনকে। একইভাবে শতাব্দী প্রাচীন কুণ্ডুবাড়ির মেলা, যা বাংলাদেশের কালকিনি মাদারিপুরে অনুষ্ঠিত হত, সেটিও মৌলবাদীদের চাপে বন্ধ করে দেয় ইউনূস প্রশাসন। এই ঘটনায় ফের একবার সামনে আসে ইউনূস সরকারের হিন্দু বিরোধিতা। চলতি বছরের দুর্গাপুজোর সময় ফতোয়া জারি করতেও দেখা যায় বাংলাদেশের মৌলবাদী সংগঠনগুলিকে। এর মধ্যে সে দেশের কুখ্যাত মৌলবাদী সংগঠন হিসেবে পরিচিত, ‘ইনসাফ কায়েমকারী ছাত্র জনতা’ ১৬ দফার ফতোয়া জারি করে হিন্দুদের বিরুদ্ধে। তার মধ্যে অন্যতম ছিল দুর্গাপুজোর বিরোধিতা। কারণ হিসেবে তারা জানায় মূর্তি পুজো ইসলাম বিরোধী। শুধু তাই নয়, পুজো মণ্ডপে ভারত বিরোধী স্লোগান দিতে দেখা যায় ওই সংগঠনকে।

    বৌদ্ধদের ওপরেও চূড়ান্ত অত্যাচার

    শুধু তাই নয়, হিন্দুদের পাশাপাশি বাংলাদেশের বৌদ্ধদের ওপরেও চূড়ান্ত অত্যাচার শুরু হয়। বিশেষত চট্টগ্রামের পার্বত্য অঞ্চলের বৌদ্ধদের নানাভাবে হুমকি দিতে থাকে মৌলবাদী সংগঠনগুলি। এমন হুমকির মুখে পড়ে নিজেদের ধর্মীয় আচরণও বন্ধ করতে বাধ্য হয় বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরা।

    বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের ওপরে নির্মম অত্যাচারের সঙ্গে গণহত্যাও ঘটতে থাকে। চলতি বছরে ৩০ সেপ্টেম্বর একটি উগ্র মৌলবাদীদের দল হত্যা করে পার্থ বিশ্বাস পিন্টু নামের এক হিন্দু যুবককে। এর পাশাপাশি খুন করা হয় খুলনার উৎসব মণ্ডলকে। সেই সময়ে হৃদয় রবিদাস নামের এক হিন্দুকে হত্যার ঘটনা সামনে আসে। এ ধরনের সাম্প্রদায়িক হামলাগুলির প্রতি ক্ষেত্রে একটা সাধারণ বিষয় দেখা যায় যে মসজিদ থেকে ঘোষণা করা হয়, তারপরেই জমায়েত শুরু করে মৌলবাদীরা।

    যৌন নির্যাতন হিন্দু মহিলাদের ওপরে (Targeting Minority)

    শুধু তাই নয়, নির্মমভাবে অত্যাচার শুরু হয় হিন্দু মহিলা ও ছাত্রীদের ওপরেও। তাঁদেরকে নানাভাবে (Bangladesh Crisis 8) যৌন নির্যাতন চালানো হয়। শ্লীলতাহানির একাধিক অভিযোগ সামনে আসে। ধর্ষণের স্বীকারও হন হিন্দু রমণীরা। যশোরে এক হিন্দু যুবতীকে হত্যা করার অভিযোগ ওঠে মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে। এভাবেই নির্যাতিত হতে থাকেন বাংলাদেশের হিন্দু মহিলারা। একইসঙ্গে হিন্দু কিশোরী ও যুবতীদের অপহরণেরও অভিযোগ ওঠে মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশের মৌলভীবাজারের রামকৃষ্ণ মিশন রোডের বাসিন্দা একজন হিন্দু ছাত্রী সুচি রানি নাথ হঠাৎই নিখোঁজ হয়ে যায়। সন্দেহ করা হয়, তাঁকে মৌলবাদীরা অপহরণ করেছে। বাংলাদেশের দৈনিক সংবাদপত্রগুলিতে খবরও লেখা হয় এবিষয়ে। বাংলাদেশের ফুলবাড়িতেও একই ধরনের ঘটনা ঘটে। এক হিন্দু ছাত্রীকে অপহরণ করার ঘটনা সামনে আসে সেখানে। অন্যদিকে, হিন্দু কলেজ ছাত্রী তমা চক্রবর্তীকে বাংলাদেশের জামালপুরে অপহরণ করে মৌলবাদীরা। রাজারহাট উপজেলায় আনসার বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে দুর্গাপুজোর সময় এক হিন্দু যুবতীকে অপহরণ করার।

    নারী নির্যাতনের আরও উদাহরণ (Targeting Minority)

    একইসঙ্গে বাংলাদেশে হিন্দু মহিলাদের ওপরে ধর্ষণের ঘটনাও ঘটতে থাকে। মৌলবাদীরা একের পর এক মহিলাদের ওপরে যৌন নির্যাতন চালাতে থাকে। বাংলাদেশের এক হিন্দু স্কুল ছাত্রীকে, এক মুসলিম শিক্ষক ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ ওঠে। অন্যদিকে সে দেশে চাকমা সম্প্রদায়ের এক মহিলাকে রামগড় উপজেলার খাগড়াগাছিতে গত ২২ অগাস্ট ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। আট বছরের এক শিশুকন্যাকেও ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে সেদেশে। দক্ষিণ বাংলাদেশের নাটোরের এক হিন্দু মহিলাকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে। একই ধরনের ঘটনা ঘটতে থাকে সারা বাংলাদেশ জুড়ে।

    লুট চালানো হয় হিন্দু বাড়িগুলিতে

    অন্যদিকে বাংলাদেশের নড়াইল জেলার লোহাগড় উপজেলাতে হিন্দু বাড়িগুলিতে লুট চালানো হয় এবং একইসঙ্গে মহিলাদের শ্লীলতাহানি করার অভিযোগ সামনে আসে। একই ধরনের ঘটনা ঘটতে থাকে নোয়াখালিতেও। সেখানে হিন্দু বাসিন্দা সহদেব রায়ের বাড়িতে লুট চালানো হয় এবং তাঁর বাড়ির মহিলাদের শ্লীলতাহানি করা হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনা ফের একবার উসকে দেয় ১৯৪৬ সালের নোয়াখালির সাম্প্রদায়িক হিংসার স্মৃতিকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: লোকসভায় ধস্তাধস্তি! ‘‘রাহুল গান্ধী ধাক্কা মেরেছেন”, বললেন রক্তাক্ত বিজেপি সাংসদ

    BJP: লোকসভায় ধস্তাধস্তি! ‘‘রাহুল গান্ধী ধাক্কা মেরেছেন”, বললেন রক্তাক্ত বিজেপি সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের অম্বেডকর-মন্তব্য ঘিরে সংসদের অন্দরে সরকার এবং বিরোধীপক্ষের সংঘাত এ বার পরিণত হল সংঘর্ষে। দু’পক্ষের ধাক্কাধাক্কিতে বিজেপি (BJP) সাংসদ প্রতাপচন্দ্র সারঙ্গি আহত হয়েছেন। আর এই ঘটনার জন্য রাহুল গান্ধীকে কাঠগড়ায় তুলেছেন বিজেপি সাংসদ। যা নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (BJP)

    জানা গিয়েছে, সংসদে পড়ে গিয়ে চোট পেলেন বিজেপির (BJP) সাংসদ প্রতাপ চন্দ্র সারঙ্গি।  ওড়িশার বালেশ্বরের সাংসদ সারঙ্গি বলেন, ‘‘আমি সিঁড়িতে দাঁড়িয়েছিলাম। তখন রাহুল গান্ধী একজন সাংসদকে ধাক্কা মারেন। সেই সাংসদ আমার গায়ের ওপর পড়লে আমি পড়ে যাই এবং আমার মাথা ফেটে যায়।” শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। হুইলচেয়ারে বসা অবস্থায় তাঁর ছবিও দেখা গিয়েছে।

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সংসদে বিআর আম্বেদকরের নাম নিয়ে করা মন্তব্যের প্রতিবাদে সংসদ চত্বরের ভিতরে প্রতিবাদ মিছিল করছিল বিরোধী ‘ইন্ডি’ ব্লকের সাংসদরা৷ অভিযোগ, সেই সময় এনডিএ সাংসদরাও একটি প্রতিবাদ মিছিল করছিলেন৷ সেই দুই মিছিলকে কেন্দ্র করেই দু’পক্ষের সাংসদদের মধ্যে সংঘাত তৈরি হয় বলে অভিযোগ৷ একটা সময় দু’পক্ষের মিছিল মুখোমুখি হয়ে যায়। তা নিয়ে বিজেপি এবং কংগ্রেসের মধ্যে বচসা শুরু হয়।

    বিজেপি সূত্রের দাবি, রাহুল গান্ধী ফারুখাবাদের সাংসদ মুকেশ রাজপুতকে ধাক্কা মারেন। তিনি পড়ে যান প্রতাপ সারঙ্গির উপর। মুকেশও আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি। অর্থাৎ রাহুলের ধাক্কায় দুই বিজেপি সাংসদ আহত হয়েছেন। জানা যাচ্ছে, ঘটনার গুরুতর আহত হয়েছেন মুকেশ। পরিস্থিতি এতটাই সঙ্কটজনক যে বিজেপি সাংসদকে আইসিইউ’তে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। চিকিৎসায় একটি মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। বর্ষীয়ান বিজেপি নেতার শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিতে হাসপাতালে পৌঁছে গিয়েছেন বিজেপির অন্যান্য নেতা এবং সাংসদরা।

    এই ঘটনা নিয়ে রাহুল গান্ধীর প্রতিক্রিয়া, ‘‘বিজেপির সাংসদরা আমাদের ভিতরে ঢুকতে দিচ্ছিলেন না। আমি ভিতরে প্রবেশের চেষ্টা করলেও তাঁরা আমাকে ধাক্কা দেন। আমাকে হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। ঢোকার মুখে এটা হয়েছে।” বিজেপি সাংসদ প্রতাপ সারঙ্গির অভিযোগ নিয়ে রাহুল আরও বলেন, ‘‘ধাক্কাধাক্কি করে কিছু হয় না। আমি সংসদের ভেতরে যেতে চেয়েছিলাম। সংসদে যাওয়া আমার অধিকার। আমাকে আটকানোর চেষ্টা করা হয়। তারা আমাকে প্রতিনিয়ত ধাক্কা দিচ্ছিল ও হুমকি দিচ্ছিলেন বিজেপির সাংসদরা। আমি তার প্রতিবাদ করেছি।”

    আরও পড়ুন: কাকভোরে গুলির লড়াই, জম্মু-কাশ্মীরে সেনার এনকাউন্টারে খতম ৫ জঙ্গি, জখম ২ জওয়ান

    শাহ ঠিক কী বলেছেন?

    মঙ্গলবার রাজ্যসভায় সংবিধানের ৭৫ বছর নিয়ে বিতর্কের শেষে জবাবি বক্তৃতায় শাহ বলেন, ‘‘এখন একটা ফ্যাশন হয়েছে, অম্বেডকর, অম্বেডকর, অম্বেডকর। এত বার ভগবানের নাম নিলে সাত জন্ম পর্যন্ত স্বর্গ লাভ হত।” বুধবার থেকেই শাহের বিরুদ্ধে অম্বেডকর-অবমাননার অভিযোগ তুলে সরব হয়েছে কংগ্রেস-সহ বিরোধীরা। লোকসভায় সেই বিক্ষোভ ঘিরেই হয় তুলকালাম। তার মধ্যেই ঘটে গেল এই রক্তারক্তি কাণ্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: অম্বেডকরকে অশ্রদ্ধা কংগ্রেসের, প্রতিবাদে সাংসদ প্রাঙ্গনে বিক্ষোভ বিজেপির

    BJP: অম্বেডকরকে অশ্রদ্ধা কংগ্রেসের, প্রতিবাদে সাংসদ প্রাঙ্গনে বিক্ষোভ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিআর অম্বেডকরকে নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের মন্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা করে হইচই ফেলে দিয়েছে কংগ্রেস-সহ বিরোধী দলগুলি। তাঁর পদত্যাগও দাবি করেছ রাহুল গান্ধীর দল। এরই প্রতিবাদে বুধবার সংসদ প্রাঙ্গনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন বিজেপি (BJP) সাংসদরা।

    বিজেপির প্রতিবাদ (BJP)

    তাঁরা আওয়াজ তোলেন, ‘বাবাসাহেব অম্বেডকরজির অপমান সহ্য করা হবে না’। সাংসদদের হাতে যে ব্যানার ছিল, তাতে লেখা, ‘অম্বেডকর আমাদের পথ দেখিয়েছেন, কংগ্রেস বিভ্রান্ত করেছে’। বিজেপির এই প্রতিবাদ সভায় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বস্ত্রমন্ত্রী গিরিরাজ সিং। গান্ধী পরিবারকে নিশানা করে তিনি বলেন, “তাঁরা সবাই ভারতরত্ন পেয়েছেন, কিন্তু অম্বেডকরকে দেননি।” গিরিরাজ বলেন, “কংগ্রেস পার্টি বাবাসাহেবকে অসম্মান করার জন্য সবচেয়ে বড় পাপী। পুরো পরিবার ভারতরত্ন নিয়েছে, কিন্তু বাবাসাহেবকে দেয়নি। কংগ্রেস পার্টির উচিত ২৪ ঘণ্টা উপবাস করা এবং তাদের পাপের প্রায়শ্চিত্ত করার জন্য নীরব থাকার শপথ নেওয়া।”

    আরও পড়ুন: “কংগ্রেস অম্বেডকর-বিরোধী, সংরক্ষণ-বিরোধী, সংবিধান-বিরোধী”, সংসদে তোপ শাহের

    রাজীব রঞ্জন সিংয়ের প্রতিক্রিয়া

    জেডিইউ সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব রঞ্জন সিং বলেন, “শুধু (BJP) মল্লিকার্জুন খাড়্গে নন, পুরো কংগ্রেস পার্টি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য বিকৃত করে নেতিবাচক প্রচার করছে।” তিনি বলেন, “অমিত শাহ উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা করেছেন কীভাবে কংগ্রেস বাবাসাহেব অম্বেডকরের প্রতি অসম্মান প্রদর্শন করেছে।” তিনি বলেন, “মল্লিকার্জুন খাড়্গে শুধু একটা অংশ। পুরো কংগ্রেস পার্টি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তৃতা বিকৃত করছে নেতিবাচক প্রচার করতে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লোকসভায় উদাহরণের মাধ্যমে ব্যাখ্যা করেছেন কীভাবে কংগ্রেস ভীমরাও অম্বেডকরকে অসম্মান করেছে। পন্ডিত নেহরু সংরক্ষণ ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ছিলেন। ভীমরাও অম্বেডকর ভারতরত্ন পেয়েছিলেন বিজেপির শাসনে।”  

    কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের তাঁর পদত্যাগের দাবির প্রতিক্রিয়ায় শাহ বলেন, “এটা কংগ্রেস পার্টির ভবিষ্যতের ওপর কোনও প্রভাব ফেলবে না। আমার পদত্যাগের পরেও কংগ্রেস পার্টি আগামী ১৫ বছর বিরোধী দলেই থাকবে (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amit Shah: উত্তপ্ত বাংলাদেশ-সীমান্ত! শুক্রবার উত্তরবঙ্গ সফরে অমিত শাহ, ঢাকাকে কী বার্তা দেবেন?

    Amit Shah: উত্তপ্ত বাংলাদেশ-সীমান্ত! শুক্রবার উত্তরবঙ্গ সফরে অমিত শাহ, ঢাকাকে কী বার্তা দেবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তপ্ত বাংলাদেশ (Bangladesh)। উত্তপ্ত পরিস্থিতি সীমান্তেও। সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সতর্ক রয়েছেন ভারতীয় জওয়ানরা। এই আবহের মধ্যে এবার ঝটিকা সফরে শিলিগুড়ি আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। সশস্ত্র সীমা বল (SSB)-এর একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে তাঁর। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০ ডিসেম্বর, শুক্রবার শিলিগুড়ি যাবেন তিনি। বাংলাদেশের অশান্তির মাঝে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এই সফর যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

    কেন আসছেন শাহ? (Amit Shah)

    বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী শিলিগুড়ির রানিডাঙ্গায় আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এসএসবির ৬১তম প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকতে তিনি শিলিগুড়িতে আসছেন। শাহের এই সফরকে ঘিরে নতুন করে চর্চা শুরু হয়েছে। এই সফরে বাংলাদেশ সংলগ্নবর্তী এই এলাকাগুলি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হতেই কি তিনি আসছেন? কারণ একদিকে যেমন এখানে বিএসএফের ক্যাম্প রয়েছে অপরদিকে রয়েছে এসএসবির ক্যাম্প। প্রসঙ্গত, উত্তরবঙ্গে ভারত-নেপাল ও ভারত-ভুটান সীমান্তে মোট ৫৪৬ কিমি এলাকার মধ্যে ৩৩১ কিমি নেপাল সীমান্ত এবং ২১৫ কিমি ভুটান সীমান্তে এসএসবি ( SSB) মোতায়েন আছে। তবে বেশি উদ্বেগ উত্তরবঙ্গের ‘চিকেন্স নেক’ শিলিগুড়ি করিডরকে কেন্দ্র করে। দুই পাশে আন্তর্জাতিক সীমান্ত। তাই এই এলাকা দিয়ে যাতে অনুপ্রবেশ না হয় তা ঠেকাতে তৎপর রয়েছেন এসএসবি-র জওয়ানরা। একইসঙ্গে চোরাচালান রুখতেও বাড়তি নজরদারি চালানো হচ্ছে। সোজা কথায় বাংলাদেশের অস্থির পরিস্থিতিতে বিএসএফ ছাড়াও পশ্চিমবঙ্গে মোতায়েন বিভিন্ন বাহিনীও তৎপর রয়েছে। হাসিনা সরকারের পতনের পর কয়েক মাস কাটতে না কাটতেই দেখা যায় বাংলাদেশে অশান্তির পরিবেশ। অত্যাচারিত হচ্ছেন সেদেশের সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়। যার আঁচ এসে পড়েছে এই রাজ্যেও। জায়গায় জায়গায় হচ্ছে সংখ্যালঘু নিপীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের আওয়াজের উঠছে। সেই সঙ্গে সীমান্তে যে কোনও পরিস্থিতির মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছেন জওয়ানরাও। কোনও হুঁশিয়ারি, হুঙ্কার বরদাস্ত করবে না ভারত। বাংলাদেশকে সেই বার্তা দিতেই আসছেন শাহ। এমনই মত রাজনৈতিক মহলের।

    আরও পড়ুন: কাকভোরে গুলির লড়াই, জম্মু-কাশ্মীরে সেনার এনকাউন্টারে খতম ৫ জঙ্গি, জখম ২ জওয়ান

    এসএসবি ডিজি কী বললেন?

    এসএসবি ডিজি অমৃত মোহন প্রসাদ বলেন, “উত্তরবঙ্গে শিলিগুড়ি করিডরকে কেন্দ্র করে দু’পাশে নেপাল ও ভুটান সীমান্ত পাহারা দিচ্ছে এসএসবি। প্রতিনিয়ত নানা চ্যালেঞ্জ আসছে। অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তাই আমাদের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। বাহিনী সদা সতর্ক রয়েছে। এখন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) আসছেন। তিনিই আমাদের নতুন বার্তা দেবেন।” জানা গিয়েছে, প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে সম্মান জানানোর পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের একাধিক জনগোষ্ঠীর কৃষ্টি ও সংস্কৃতি তুলে ধরা হবে। সঙ্গে টোটো উপজাতির সঙ্গীত-সহ মার্শাল আর্ট প্রদর্শনী হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India China Relation: “বেজিংয়ের সঙ্গে ফলপ্রসূ যোগাযোগ বজায় রাখতে ইচ্ছুক দিল্লি”, বললেন ডোভাল

    India China Relation: “বেজিংয়ের সঙ্গে ফলপ্রসূ যোগাযোগ বজায় রাখতে ইচ্ছুক দিল্লি”, বললেন ডোভাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বেজিংয়ের সঙ্গে বাস্তবসম্মত পদ্ধতিতে ফলপ্রসূ যোগাযোগ বজায় রাখতে ইচ্ছুক নয়াদিল্লি।” বুধবার ভারত-চিন বৈঠক শেষে কথাগুলি বললেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল (Ajit Doval)। তিনি বলেন, “সীমান্ত (পড়ুন, ভারত-চিন) সমস্যার চূড়ান্ত সমাধানের জন্য ধারাবাহিকভাবে আলোচনা চালাবে দুই দেশ।”

    কী বললেন ডোভাল? (India China Relation)

    বুধবার বেজিংয়ে অনুষ্ঠিত ২৩তম ভারত ও চিনের বিশেষ প্রতিনিধিদের বৈঠকে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল এবং চিনা বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই উপস্থিত ছিলেন। ডোভাল বলেন, “গত পাঁচ বছরে উভয় পক্ষের যৌথ প্রচেষ্টায় সীমান্ত অঞ্চলের প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলির সঠিকভাবে সমাধান হয়েছে, যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভারত বাস্তবসম্মত পদ্ধতিতে চিনের সঙ্গে ফলপ্রসূ যোগাযোগ বজায় রাখতে ও সীমান্ত সমস্যার চূড়ান্ত সমাধানের জন্য ধারাবাহিকভাবে কাজ করতে ইচ্ছুক।”

    চিনের বিবৃতি

    চিনা বিদেশমন্ত্রকের বিবৃতি অনুযায়ী, ওয়াং ই চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাজানে অনুষ্ঠিত দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের উল্লেখ করে বলেছেন, ‘‘এ বছরের অক্টোবর মাসে প্রেসিডেন্ট জিনপিং এবং প্রধানমন্ত্রী মোদি কাজানে একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেছেন, যেখানে তাঁরা সীমান্ত অঞ্চলের প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলি সমাধানে চিন ও ভারতের অগ্রগতিকে ইতিবাচকভাবে মূল্যায়ন করেছেন এবং চিন-ভারত সম্পর্কের উন্নয়ন ও বিকাশের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ঐকমত্যে পৌঁছেছেন।’’

    আরও পড়ুন: “কংগ্রেস অম্বেডকর-বিরোধী, সংরক্ষণ-বিরোধী, সংবিধান-বিরোধী”, সংসদে তোপ শাহের

    দুই দেশের নেতারা কৌশলগত এবং দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টিভঙ্গি থেকে চিন-ভারত সম্পর্ককে দেখার ওপর জোর দিয়েছেন, এবং একটি সঙ্কটময় মুহূর্ত থেকে চিন-ভারত সম্পর্ককে পুনরুদ্ধার ও উন্নয়নের দিকনির্দেশ স্পষ্ট করেছেন। চিনা বিদেশমন্ত্রী বলেন, “আগামী বছর চিন ও ভারতের (India China Relation) মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ৭৫তম বার্ষিকী উদযাপিত হবে। গত ৭০ বছরে চিন-ভারত সম্পর্কের উত্থান-পতন পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, উভয় পক্ষের সবচেয়ে মূল্যবান অভিজ্ঞতা হল দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে দুই দেশের নেতাদের কৌশলগত দিকনির্দেশনা মেনে চলা, একে অপরকে সঠিকভাবে বোঝার দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিষ্ঠা করা, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচ নীতিতে (Ajit Doval) অটল থাকা এবং আলোচনা ও পরামর্শের মাধ্যমে মতপার্থক্য সঠিকভাবে মোকাবিলা করা (India China Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “কংগ্রেস অম্বেডকর-বিরোধী, সংরক্ষণ-বিরোধী, সংবিধান-বিরোধী”, সংসদে তোপ শাহের

    Amit Shah: “কংগ্রেস অম্বেডকর-বিরোধী, সংরক্ষণ-বিরোধী, সংবিধান-বিরোধী”, সংসদে তোপ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেস বিআর অম্বেডকর-বিরোধী, সংরক্ষণ-বিরোধী, সংবিধান-বিরোধী।” বুধবার ঠিক এই ভাষায়ই কংগ্রেসকে আক্রমণ শানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তাঁর দাবি, বিরোধী দল রাজ্যসভায় তাঁর বক্তৃতাকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করছে।

    কংগ্রেসকে তোপ শাহের (Amit Shah)

    সাংবাদিক সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে শাহ জরুরি অবস্থার প্রসঙ্গও টানেন। তিনি বলেন, “সংসদে সংবিধানের ১৫০ বছরের আলোচনা প্রমাণ করে কীভাবে কংগ্রেস বাবাসাহেব অম্বেডকরের বিরোধিতা করেছিল।” তিনি বলেন, “গতকাল থেকে কংগ্রেস বিকৃতভাবে তথ্য উপস্থাপন করছে। আমি এর নিন্দা করি।” এর পরেই তিনি বলেন, “কংগ্রেস বিআর অম্বেডকর-বিরোধী, সংরক্ষণ-বিরোধী এবং সংবিধান-বিরোধী। কংগ্রেস বীর সাভারকরকেও অপমান করেছে। জরুরি অবস্থা জারি করে তারা সমস্ত সংবিধানমূলক মূল্যবোধ লঙ্ঘন করেছে।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “সংবিধান গৃহীত হওয়ার ৭৫তম বার্ষিকী উপলক্ষে লোকসভা ও রাজ্যসভায় আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই সময়, আমরা গত ৭৫ বছরে দেশের সাফল্য নিয়েও আলোচনা করেছি। এটা স্পষ্ট যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দল ও জনগণের ভিন্ন মতামত থাকবে। কিন্তু আলোচনা সর্বদা তথ্যের ভিত্তিতে হওয়া উচিত।”

    অম্বেডকরকে ভারতরত্ন দেয়নি কংগ্রেস

    শাহ (Amit Shah) বলেন, “কংগ্রেস সরকার অম্বেডকরকে ভারতরত্ন দেয়নি। বিজেপি সরকার তাঁকে মরণোত্তর ভারতরত্ন দিয়েছিল।” তিনি বলেন, “সংসদে যখন এই আলোচনা চলছিল, তখন প্রমাণিত হয়েছিল কীভাবে কংগ্রেস বাবা সাহেব অম্বেডকরের বিরোধিতা করেছিল। কীভাবে কংগ্রেস বাবা সাহেবকে তাঁর মৃত্যুর পরেও উপহাস করার চেষ্টা করেছিল। কংগ্রেসের নেতারা বহুবার নিজেরাই নিজেদের ভারতরত্ন দিয়েছেন।” তিনি বলেন, “১৯৫৫ সালে নেহরু নিজেকে ভারতরত্ন দিয়েছিলেন। ১৯৭১ সালে ইন্দিরা গান্ধী নিজেকে ভারতরত্ন দিয়েছিলেন। ১৯৯০ সালে বাবা সাহেব ভারতরত্ন পান, তখন কংগ্রেস ক্ষমতায় ছিল না। বিজেপি সমর্থিত সরকার ছিল।”

    আরও পড়ুন: কলকাতা ছেড়ে এবার দিল্লি দখলের দিবাস্বপ্ন! ফাঁকা বুলি বাংলাদেশের মৌলবাদী নেতার

    শাহ বলেন, “নেহরুর অম্বেডকরের প্রতি ঘৃণা সর্বজনবিদিত।” বুধবার কংগ্রেসকে নিশানা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Narendra Modi)। তিনি বলেছিলেন, “সংসদে অমিত শাহজি (Amit Shah) কংগ্রেসের সেই অন্ধকার ইতিহাস উন্মোচন করেছেন, যেখানে তারা ড. অম্বেডকরকে অপমান করেছে এবং তফসিলি জাতি ও উপজাতি সম্প্রদায়কে উপেক্ষা করেছে। তিনি যে তথ্য উপস্থাপন করেছেন তা দেখে তারা স্পষ্টতই হতবাক এবং স্তম্ভিত। এজন্যই তারা এখন নাটক শুরু করেছে!”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu And Kashmir: কাকভোরে গুলির লড়াই, জম্মু-কাশ্মীরে সেনার এনকাউন্টারে খতম ৫ জঙ্গি, জখম ২ জওয়ান

    Jammu And Kashmir: কাকভোরে গুলির লড়াই, জম্মু-কাশ্মীরে সেনার এনকাউন্টারে খতম ৫ জঙ্গি, জখম ২ জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার কাকভোরে জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu And Kashmir) কুলগাম (Kulgam) জেলায় এনকাউন্টারে পাঁচজন জঙ্গিকে খতম করতে সমর্থ হয়েছে ভারতীয় সেনা। গোপন সূত্রে ওই এলাকায় সন্ত্রাসবাদীদের উপস্থিতির খবর পেয়েই সেনাবাহিনী ও জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের একটি যৌথ দল তাদের অভিযান শুরু করে। তল্লাশি অভিযানের সময় গুলির লড়াই শুরু হয়। সেনা জওয়ানদের দেখতে পেয়েই তাঁদের লক্ষ্য করে সন্ত্রাসবাদীরা গুলি চালাতে শুরু করে। পাল্টা জবাব দেয় ভারতীয় সেনাও। বেশ কয়েক ঘণ্টা দুপক্ষের গুলি বিনিময়ের পর পাঁচ জঙ্গি নিকেশ হয়। অভিযানে নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য জখম হয়েছেন বলে জানিয়েছেন সেনা কর্মকর্তারা।

    জারি তল্লাশি অভিযান

    তবে কুলগাম এবং খাদ্দের এলাকায় (Jammu And Kashmir) আরও কিছু জঙ্গি লুকিয়ে রয়েছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে (প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত)। তাদের খোঁজে তল্লাশি অভিযান এখনও জারি রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এলাকার জঙ্গল থেকে এখনও বেশ কয়েকবার গুলির আওয়াজ পাওয়া গিয়েছে বলে সূত্রের খবর। যৌথ বাহিনীর অনুমান, বাকি জঙ্গিরা পাল্টা আক্রমণের কোনও ছক করছে। তবে তৈরি রয়েছে নিরাপত্তাবাহিনীও। আশা করা হচ্ছে, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আরও জঙ্গির হদিশ হয়ত পাওয়া যাবে।

    ২০ অক্টোবর ভয়ঙ্কর হামলা চালায় জঙ্গিরা (Kulgam)

    প্রসঙ্গত, চলতি মাসের শুরুর দিকে জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu And Kashmir) গাগাঙ্গির, গান্দেরবাল প্রভৃতি জেলায় সন্ত্রাসী হামলায় বেশ কয়েকজন সাধারণ নাগরিককে হত্যা করে জঙ্গিরা। এরকমই এক জঙ্গিকে পরবর্তীকালে শ্রীনগরে এনকাউন্টারে খতম করে ভারতীয় সেনা। অন্যদিকে, এর আগে চলতি বছরের ২০ অক্টোবর ব্যাপক হামলা চালিয়েছিল সন্ত্রাসবাদীরা। গান্দেরবাল জেলায়, টানেল নির্মাণের কাজে যুক্ত দুইজন শ্রমিক সহ একজন স্থানীয় ডাক্তার নিহত হন সন্ত্রাসী হামলায়। ওই দুই শ্রমিকের বাড়ি ছিল বিহারে।

    আরও পড়ুন: এবার ভারত-বিরোধী আলফা প্রধান পরেশ বড়ুয়ার ফাঁসির সাজা মকুব বাংলাদেশে

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 19 december 2024: কোনও দুঃস্থ ব্যক্তির পাশে দাঁড়াতে হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 19 december 2024: কোনও দুঃস্থ ব্যক্তির পাশে দাঁড়াতে হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ছাত্রছাত্রীরা বহুমুখী প্রতিভা দেখানোর সুযোগ পাবেন।

    ২) নিঃসঙ্গতা আপনাকে তাড়িয়ে বেড়াবে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) প্রতিবেশীদের সঙ্গে খুব বুদ্ধি নিয়ে চলতে হবে।

    ২) ঋণের পরিমাণ বাড়তে পারে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মিথুন

    ১) কোনও আধ্যাত্মিক কাজে যোগ দিতে হতে পারে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে কেউ আপনাকে ঠকাতে পারে। 

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    কর্কট

    ১) অতিরিক্ত ক্রোধের ফলে হাতে আসা কাজ পণ্ড হতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার পরিকল্পনা সফল হবে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    সিংহ

    ১) প্রেমের বিষয়ে খুব ভেবেচিন্তে এগোনো উচিত।

    ২) শেয়ার বাজারে লাভ দেখা যাচ্ছে, তবে খুব চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন।

    ৩) ধৈর্য্য ধরুন।

    কন্যা

    ১) স্ত্রীর জন্য বিশেষ কাজের সুযোগ পাবেন।

    ২) কোনও দুঃস্থ ব্যক্তির পাশে দাঁড়াতে হতে পারে।

    ৩) সমাজের কাজে সাফল্য।

    তুলা

    ১) মাতৃস্থানীয়া কারও সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে।

    ২) সঙ্গীতচর্চায় নতুন রাস্তা খুলতে পারে।

    ৩) প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পাবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) কোনও ভালো জিনিস নষ্ট হওয়ার যোগ।

    ২) বন্ধুদের দিক থেকে ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) চোখ কান খোলা রেখে বিশ্বাস করুন।

    ধনু

    ১) অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন।

    ২) প্রতিযোগিতামূলক কাজে জয়ের আশা রাখতে পারেন।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মকর

    ১) ধর্ম বিষয়ক আলোচনায় সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

    ২) মাত্রাছাড়া আবেগ আপনার ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    কুম্ভ

    ১) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে সমস্যা হতে পারে।

    ২) শরীরের সমস্যায় বহু অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) সকলের সঙ্গে কথা খুব বুঝে বলবেন।

    ২) সন্তানদের নিয়ে সংসারে কলহ সৃষ্টি হতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 225: “দুধে মাখন আছে বললেই হয় না, দুধকে দই পেতে, মন্থন করে মাখন তুলতে হয়”

    Ramakrishna 225: “দুধে মাখন আছে বললেই হয় না, দুধকে দই পেতে, মন্থন করে মাখন তুলতে হয়”

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়িমধ্যে

    নবম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ১০ই জুন

    শ্রীরামকৃষ্ণ মণিরামপুর ভক্তসঙ্গে

    ঠাকুর (Ramakrishna) আহারান্তে ছোট খাটটিতে একটু বসিয়াছেন, এখনও বিশ্রাম করিতে অবসর পান নাই। ভক্তদের সমাগম হইতে লাগিল। প্রথমে মণিরামপুর হইতে একদল ভক্ত আসিয়া উপস্থিত হইলেন। একজন পি. ডব্লিউ. ডি. তে কাজ করিতেন, এখন পেনশন পান। একটি ভক্ত তাঁহাদিগকে লইয়া আসিয়াছেন। ক্রমে বেলঘরে হইতে একদল ভক্ত আসিলেন। শ্রীযুক্ত মণি মল্লিক প্রভৃতি ভক্তেরাও ক্রমে আসিলেন (Kathamrita)।

    মণিরামপুরের ভক্তগণ বলিতেছেন (Kathamrita), আপনার বিশ্রামের ব্যাঘাত হল।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) বলিতেছেন, “না, না, ও-সব রজোগুণের কথা—উনি এখন ঘুমুবেন!”

    চাণক মণিরামপুর—এই কথা শুনিয়া ঠাকুরের বাল্যসখা শ্রীরামের উদ্দীপন হইয়াছে। ঠাকুর বলিতেছেন, “শ্রীরামের দোকান তোমাদের ওখানে। ও-দেশে শ্রীরাম আমার সঙ্গে পাঠশালায় পড়ত। সেদিন এখানে এসেছিল।”

    মণিরামপুরের ভক্তেরা বলিতেছেন, কি উপায়ে ভগবানকে পাওয়া যায়, একটু আমাদের দয়া করে বলুন।

    মণিরামপুরের ভক্তকে শিক্ষা—সাধন-ভজন কর ও ব্যাকুল হও 

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—একটু সাধন-ভজন করতে হয়।

    “দুধে মাখন আছে বললেই হয় না, দুধকে দই পেতে, মন্থন করে মাখন তুলতে হয়। তবে মাঝে মাঝে একটু নির্জন চাই। দিন কতক নির্জনে থেকে ভক্তিলাভ করে, তারপর যেখানে থাক। জুতো পায় দিয়ে কাঁটাবনেও অনায়াসে যাওয়া যায়।

    “প্রধান কথা বিশ্বাস। ‘যেমন ভাব তেমনি লাভ, মূল সে প্রত্যয়।’ বিশ্বাস হয়ে গেলে আর ভয় নাই।”

    মণিরামপুর ভক্ত—আজ্ঞা, গুরু কি প্রয়োজন?

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—অনেকের প্রয়োজন আছে। তবে গুরুবাক্যে বিশ্বাস করতে হয়। গুরুকে ইশ্বরজ্ঞান করলে তবে হয়। তাই বৈষ্ণবেরা বলে (Kathamrita), গুরু-কৃষ্ণ-বৈষ্ণব।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 224: “গোপীদের কি ভালবাসা, কি প্রেম, শ্রীমতী স্বহস্তে শ্রীকৃষ্ণের চিত্র এঁকেছেন”

    Ramakrishna 224: “গোপীদের কি ভালবাসা, কি প্রেম, শ্রীমতী স্বহস্তে শ্রীকৃষ্ণের চিত্র এঁকেছেন”

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়িমধ্যে

    অষ্টম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ১০ই জুন

     দক্ষিণেশ্বরে মণিরামপুর ও বেলঘরের ভক্তসঙ্গে

     শ্রীরামকৃষ্ণ-কথিত নিজ চরিত 

    রামনামে শ্রীরামকৃষ্ণ বিহ্বল—গোপীপ্রেম 

    শেষ গানটি শুনিতে শুনিতে ঠাকুর অশ্রু বিসর্জন করিতেছেন, আর বলিতেছেন (Kathamrita), “আমি ঝাউতলায় বাহ্যে করতে গিয়ে শুনেছিলাম, নৌকার মাঝি নৌকাতে ওই গান গাচ্ছে; ঝাউতলায় যতক্ষণ বসেছিলাম খালি কেঁদেছি; আমাকে ধরে ধরে ঘরে নিয়ে এল।”

    (৩)।       শুনেছি রাম তারক ব্রহ্ম, মানুষ নয় রাম জটাধারী ৷
    পিতে কি নাশিতে বংশ, সীতে তার করেছ চুরি ॥

    অক্রূর শ্রীকৃষ্ণকে (Ramakrishna) রথে বসাইয়া মথুরায় লইয়া যাইতেছেন দেখিয়া গোপীরা রথচক্র আঁকড়াইয়া ধরিয়াছেন ও কেহ রথচক্রের সামনে শুইয়া পড়িয়াছেন। তাঁরা অক্রূরকে দোষ দিতেছেন। শ্রীকৃষ্ণ যে নিজের ইচ্ছায় যাইতেছেন তাহা জানেন না।

    (৪)।       ধোরো না ধোরা না রথচক্র, রথ কি চক্রে চলে,
    যে চক্রের চক্রী হরি, যাঁর চক্রে জগৎ চলে।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (ভক্তদের প্রতি)—গোপীদের কি ভালবাসা, কি প্রেম। শ্রীমতী স্বহস্তে শ্রীকৃষ্ণের চিত্র এঁকেছেন, কিন্তু পা আঁকেন নাই; পাছে তিনি মথুরায় চলে যান।

    “আমি এ-সব গান ছেলেবেলায় খুব গাইতাম (Kathamrita)। এক-এক যাত্রার সমস্ত পালা গেয়ে দিতে পারতাম। কেউ কেউ বলত, আমি কালীয়দমন-যাত্রার দলে ছিলাম।”

    একজন ভক্ত নূতন উড়ানি গায়ে দিয়া আসিয়াছেন। রাখালের বালক স্বভাব, কাঁচি এনে তাঁর চাদরের ছিলা কাটিতে আসিয়াছেন। ঠাকুর বলিলেন, “কেন কাটছিস? থাক না, শালের মতো বেশ দেখাচ্ছে। হাঁগা, এর কত দাম?” তখন বিলাতী চাদরের দাম কম ছিল। ভক্তটি বলিলেন, এক টাকা ছয় আনা জোড়া। ঠাকুর বলিলেন, “বল কি গো। জোড়া! এক টাকা ছয় আনা জোড়া!”

    কিয়ৎক্ষণ পরে ঠাকুর ভক্তকে বলিতেছেন, “যাও, গঙ্গা নাওগে; এঁকে তেল দে রে।”

    স্নানান্তে তিনি ফিরিয়া আসিলে, ঠাকুর তাক হইতে একটি আম্র লইয়া তাঁহাকে দিলেন। বলিতেছেন (Kathamrita), এই আমটি একে দিই; তিনটা পাশ করা। আচ্ছা, তোমার ভাই এখন কেমন?

    ভক্ত—হাঁ, তাঁর ঔষধ ঠিক পড়েছে, এখন খাটলে হয়।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—তার একটি কর্মের যোগাড় করে দিতে পার? বেশ তো তুমি মুরুব্বি হবে।

    ভক্ত—ভাল হলে সব সুবিধা হয়ে যাবে।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share