Tag: Bengali news

Bengali news

  • Daily Horoscope 07 december 2024: প্রতিবেশীদের সঙ্গে মনোমালিন্য হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 07 december 2024: প্রতিবেশীদের সঙ্গে মনোমালিন্য হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বাড়তি ব্যবসায় ভালো লাভ হতে পারে।

    ২) নিজের প্রতিভা দেখানোর সুযোগ পাবেন।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    বৃষ

    ১) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে সমস্যার সম্ভাবনা।

    ২) নিজের চিকিৎসায় বহু অর্থ ব্যয় হতে পারে। 

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    মিথুন

    ১) উচ্চপদস্থ কোনও ব্যক্তির অনুগত থাকলে লাভ হতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর ঝামেলায় বেশি কথা না বলাই শ্রেয়।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    কর্কট

    ১) কোনও ভুল কাজ করার জন্য শান্তি পাবেন না।

    ২) সারা দিন ব্যবসা ভালো চললেও পরে জটিলতা আসতে পারে।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) সুবক্তা হিসাবে সুনাম পেতে পারেন।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকতে হবে, প্রতারিত হওয়ার যোগ।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    কন্যা

    ১) কর্মক্ষেত্রে বৈরী মনোভাব ত্যাগ করাই ভালো।

    ২) মামলায় জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) সংসারে খুব সংযত থাকতে হবে।

    ২) সন্তানদের নিয়ে একটু চিন্তা থাকবে। 

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) ধর্মালোচনায় মন দিতে পারলে শান্তি পাবেন।

    ২) প্রতিবেশীদের সঙ্গে মনোমালিন্য হতে পারে।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    ধনু

    ১) সংসারে খুব সংযত থাকতে হবে।

    ২) সন্তানদের নিয়ে একটু চিন্তা থাকবে। 

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মকর

    ১) প্রতিযোগিতামূলক কাজে সাফল্যের যোগ।

    ২) কুচক্রে পড়ে কোনও ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) ধর্মালোচনায় মন দিতে পারলে শান্তি পাবেন।

    ২) প্রতিবেশীদের সঙ্গে মনোমালিন্য হতে পারে।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    মীন

    ১) ভালো কোনও সুযোগ হাতছাড়া হওয়ায় ক্ষোভ।

    ২) কারও কাছ থেকে বড় কোনও উপকার পেতে পারেন।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PMAY: ক্ষমতা দেখালেন তৃণমূল নেত্রী! ছেলে- আত্মীয় পরিজন মিলে ৯ জনের আবাস যোজনার তালিকায় নাম, সরব বিজেপি

    PMAY: ক্ষমতা দেখালেন তৃণমূল নেত্রী! ছেলে- আত্মীয় পরিজন মিলে ৯ জনের আবাস যোজনার তালিকায় নাম, সরব বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাঁচা বাড়ি থাকলেও আবাসের তালিকায় নাম নেই গ্রামের অনেকেরই, অথচ তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্যের পাকা বাড়ি থাকা সত্ত্বেও তাঁর ছেলে সহ পরিবার ও আত্মীয় পরিজন মিলে ৯ জনের প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PMAY) তালিকায় নাম রয়েছে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) কুলপির ঢোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের দ্বারি কৌতলা গ্রামে। বিষয়টি জানা জানি হতেই স্থানীয় বাসিন্দারা জেলাশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

    ঠিক কী অভিযোগ?(PMAY)

    তৃণমূলের ঢোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যা মমতাজ বিবি মিস্ত্রির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলেছেন এলাকার বাসিন্দারা। অভিযোগ, আবাসের তালিকায় পঞ্চায়েত সদস্যার নিজের পুত্রসহ পরিবার ও আত্মীয় পরিজন মিলে ৯ জনের নাম আবাস (PMAY) তালিকায় রয়েছে। অথচ তাদের প্রত্যেকের পাকা বাড়ি রয়েছে। যা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। বিজেপি ও আই এস এফের পক্ষ থেকে জানানো হয়, শুধুমাত্র ঢোলা গ্রাম পঞ্চায়েতে নয়, প্রত্যেকটি জায়গায় তৃণমূল নেতারা স্বজন পোষণ করেছেন। প্রশাসন অবিলম্বে সঠিকভাবে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। ইতিমধ্যেই পঞ্চায়েত সদস্যের বিরুদ্ধে জেলাশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন এলাকার বাসিন্দারা।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে আক্রান্ত সংখ্যালঘুরা, হিন্দুদের জেগে ওঠার ডাক দিলেন শুভেন্দু

    পঞ্চায়েত সদস্য কী বললেন?

    এই বিষয় নিয়ে পঞ্চায়েত সদস্য মমতাজ বিবি বলেন, “আমি কিছুদিন আগে পঞ্চায়েত সদস্যা হয়েছি। কিন্তু, যখন আবাসের (PMAY) তালিকা তৈরি করা হয়. তখন আমাদের মাটির বাড়ি ছিল। পরে, পাকা বাড়ি হয়েছে। প্রশাসন সার্ভে করছে। এ বিষয়ে আমার আর কিছু বলার নেই।” তবে প্রশ্ন উঠছে যখন তিনি জানতে পারলেন তার পাকা বাড়ি এসেছে, তখন কেন নিজের থেকে ব্লক প্রশাসনকে বিষয়টি জানালেন না।

    আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি বিজেপির

    বিজেপি নেতা কৃত্তিবাস সর্দার বলেন, আবাসের (PMAY) তালিকা নিয়ে ঘুঘুর বাসা তৈরি হয়েছে। যদি পঞ্চায়েত সদস্যাই ৯ খানা বাড়ি পান, তাহলে সাধারণ উপভোক্তারা কি আর বাড়ি পাবে? এই ধরনের ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। আমরা শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। আমরা দুর্নীতির তদন্তের দাবিতে আন্দোলনে নামব। আইএসএফের জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন মোল্লা বলেন, এই বিষয় নিয়ে আমরা বারে বারে ব্লক প্রশাসনকে জানিয়েছি। তারপরেও কাজ হয়নি। এবারে কাজ না হলে বিডিও অফিস ঘেরাও করব।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পে

  • Chattisgarh: ‘বিজেপি ছাড়ো, নয়তো মরো’, ছত্তিশগড়ে দুই প্রাক্তন প্রধানকে হত্যা করে লিফলেট ছড়াল মাওবাদীরা

    Chattisgarh: ‘বিজেপি ছাড়ো, নয়তো মরো’, ছত্তিশগড়ে দুই প্রাক্তন প্রধানকে হত্যা করে লিফলেট ছড়াল মাওবাদীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ের (Chattisgarh) দুজন প্রাক্তন প্রধানকে নৃশংসভাবে হত্যা করল মাওবাদীরা। জানা গিয়েছে, সে রাজ্যের বিজাপুর জেলায় এই হত্যালীলা চালিয়েছে মাওবাদীরা (Maoists)। দুজন নিহত প্রাক্তন প্রধানের নাম শুক্ল ফর্সা ও সুখরাম অভলাম। জানা গিয়েছে, বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ রাখা এবং নিরাপত্তরক্ষীদের সঙ্গে এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার কাজ করার জন্যই তাঁদেরকে হত্যা করে মাওবাদীরা। ওই দুই নেতাকে হত্যা করার পরে মাওবাদীরা তাঁদের নিহত শরীরের কাছে লিফলেট ছড়িয়ে গিয়েছে এবং সেখানে লেখা রয়েছে, ‘হয় বিজেপি ছাড়ো নয়তো মরো’।

    আরও পড়ুন: আগরতলা-কলকাতার ২ কূটনীতিককে জরুরি তলব করল বাংলাদেশ সরকার

    বুধবার সকালেই উদ্ধার হয় ওই দুই নেতার দেহ (Chattisgarh)

    প্রসঙ্গত, গতকাল বুধবার সকালেই (Chattisgarh) উদ্ধার হয় ওই দুই নেতার দেহ। এরপরই সারা জেলা জুড়ে তল্লাশি অভিযান শুরু করে নিরাপত্তা বাহিনী। জানা গিয়েছে, পুরো একদিন ওই দুই নেতা নিখোঁজ ছিলেন। এদের মধ্যে শুক্ল ফর্সা দুটি ধাপে স্থানীয় বিলিয়াভূমি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ছিলেন। ২০০৪ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্ব সামলেছেন। নিজের ব্লকের বিজেপির কিষাণ মোর্চার দায়িত্বেও ছিলেন তিনি। অন্যদিকে, সুখরাম অভলামও ছিলেন প্রাক্তন গ্রাম প্রধান।

    অপহরণ করে খুন (Chattisgarh)

    চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবার সন্ধ্যা বেলায় শুক্ল ফর্সাকে অপহরণ করা হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা (Chattisgarh) জানিয়েছেন, যখন তিনি তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন, তখন তিনজন মাস্ক পরা মাওবাদী (Maoists) তাঁকে সেখান থেকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যায়। এরপরই তাঁকে হত্যা করা হয়। অন্য আরেক নিহত নেতা সুখরাম, তাঁকে স্থানীয় কাদের গ্রাম থেকে গত ৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় অপহরণ করা হয় বলে জানা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, নিহত সুখরামকে দুজন অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তি জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যায় জঙ্গলে। পরবর্তীকালে কাদের গ্রামের কাছেই তাঁর দেহ উদ্ধার হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 211: “রামলীলা দেখতে গেলুম…সাক্ষাৎ সীতা, রাম, লক্ষ্মণ, হনুমান, বিভীষণ, তাদের সব পূজা করতে লাগলুম”

    Ramakrishna 211: “রামলীলা দেখতে গেলুম…সাক্ষাৎ সীতা, রাম, লক্ষ্মণ, হনুমান, বিভীষণ, তাদের সব পূজা করতে লাগলুম”

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়িমধ্যে

    দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ৪ঠা জুন

    পূর্বকথা—শ্রীরামকৃষ্ণের প্রেমোন্মাদ ও রূপদর্শন

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—উঃ, কি অবস্থাই গেছে! প্রথম যখন এই অবস্থা হল দিনরাত কোথা দিয়ে যেত, বলতে পারিনা। সকলে বললে, পাগল হল। তাই তো এরা বিবাহ দিলে। উন্মাদ অবস্থা;—প্রথম চিন্তা হল, পরিবারও এইরূপ থাকবে, খাবে-দাবে। শ্বশুরবাড়ি গেলুম, সেখানে খুব সংকীর্তন। নফর, দিগম্বর বাঁড়ুজ্যের বাপ এরা এল! খুব সংকীর্তন। এক-একবার ভাবতুম, কি হবে। আবার বলতুম, মা, দেশের জমিদার যদি আদর করে, তাহলে বুঝব সত্য। তারাও সেধে এসে কথা (Kathamrita) কইত।

    পূর্বকথা—সুন্দরীপূজা ও কুমারীপূজা—রামলীলা-দর্শন—গড়ের মাঠে বেলুনদর্শন—সিওড়ে রাখাল-ভোজন—জানবাজারে মথুরের সঙ্গে বাস 

    “কি অবস্থাই গেছে। একটু সামান্যতেই একেবারে উদ্দীপন হয়ে যেত। সুন্দরীপূজা কল্লুম! চৌদ্দ বছরের মেয়ে। দেখলুম, সাক্ষাৎ মা। টাকা দিয়ে প্রণাম কল্লুম।

    “রামলীলা দেখতে গেলুম। একেবারে দেখলুম, সাক্ষাৎ সীতা, রাম, লক্ষ্মণ, হনুমান, বিভীষণ। তখন যারা সেজেছিল, তাদের সব পূজা করতে লাগলুম।

    “কুমারীদের এনে তখন পূজা করতুম। দেখতুম, সাক্ষাৎ মা।

    “একদিন বকুলতলায় দেখলুম, নীল বসন পরে একটি মেয়ে দাঁড়িয়ে, বেশ্যা। দপ্‌ করে একেবারে সীতার উদ্দীপন। ও মেয়েকে ভুলে গেলুম; কিন্তু দেখলুম, সাক্ষাৎ সীতা লঙ্কা থেকে উদ্ধার হয়ে রামের (Ramakrishna) কাছে যাচ্ছেন। অনেকক্ষণ বাহ্যশূন্য হয়ে সমাধি অবস্থা হয়ে রইল।

    “আর-একদিন গড়ের মাঠে বেড়াতে গিছলুম। বেলুন উঠবে—অনেক লোকের ভিড়। হঠাৎ নজরে পড়ল, একটি সাহেবের ছেলে গাছে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। ত্রিভঙ্গ হয়ে। যাই দেখা, অমনি শ্রীকৃষ্ণের উদ্দীপন। সমাধি হয়ে গেল।

    “সিওড়ে রাখাল-ভোজন করালুম। তাদের হাতে হাতে সব জলপান দিলুম (Kathamrita)! দেখলুম, সাক্ষাৎ ব্রজের রাখাল। তাদের জলপান থেকে আবার খেতে লাগলুম!

    “প্রায় হুঁশ থাকত না। সেজোবাবু জানবাজারের বাড়িতে নিয়ে দিন কতক রাখলে। দেখতে লাগলুম, সাক্ষাৎ মার দাসী হয়েছি। বাড়ির মেয়েরা আদবেই লজ্জা করত না, যেমন ছোট ছেলেকে বা মেয়েকে দেখলে কেউ লজ্জা করে না। আন্দির সঙ্গে—বাবুর মেয়েকে জামাই-এর কাছে শোয়াতে যেতুম।

    “এখনও একটু তাতেই উদ্দীপন হয়ে যায়। রাখাল জপ করতে করতে বিড় বিড় করত। আমি দেখে স্থির থাকতে পারতুম না। একেবারে ইশ্বরের উদ্দীপন হয়ে, বিহ্বল হয়ে যেতুম।”

    ঠাকুর প্রকৃতিভাবের কথা আরও বলিতে লাগিলেন। আর বললেন, “আমি একজন কীর্তনীয়াকে মেয়ে-কীর্তনীর ঢঙ সব দেখিয়েছিলুম। সে বললে (Kathamrita)  ‘আপনার এ-সব ঠিক ঠিক। আপনি এ-সব জানলেন কেমন করে’।”

    এই বলিয়া ঠাকুর (Ramakrishna) ভক্তদের মেয়ে-কীর্তনীয়ার ঢঙ দেখাইতেছেন। কেহই হাস্য সংবরণ করিতে পারিলেন না।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RBI: সুখবর শোনাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, অপরিবর্তিত রেপো রেট, সাধারণের ওপর বাড়ছে না ঋণের বোঝা

    RBI: সুখবর শোনাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, অপরিবর্তিত রেপো রেট, সাধারণের ওপর বাড়ছে না ঋণের বোঝা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর শেষে মধ্যবিত্তদের জন্য সুখবর দিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI)। বাড়ছে না রেপো রেট (Repo Rate)। এর ফলে ঋণের বোঝাও বাড়বে না গ্রাহকদের। প্রসঙ্গত, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক তার অধীনস্থ অন্যান্য ব্যাঙ্ককে যে সুদের হারে ঋণ দেয়, তাকে বলা হয় রেপো রেট। অন্যদিকে, যে সুদের হারে অন্য ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নেয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, তাকে রিভার্স রেপো রেট বলা হয়। এক্ষেত্রে, রেপো রেট অপরিবর্তিত থাকায়, সাধারণ মানুষের ওপরে ঋণের বোঝাও বাড়বে না। বছর শেষে পকেটে টানও পড়বে না ইএমআই-র চাপে। জানা গিয়েছে, এই নিয়ে টানা ১১ বার রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখল দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক। ৬.৫ শতাংশেই ধার্য রাখা হল রেপো রেট। রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখার কথা এদিন ঘোষণা করেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস।

    ৪:২ অনুপাতে ভোট দেওয়া হয় রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখার প্রস্তাবে 

    সূত্রের খবর, তিনদিনের মনিটারি পলিসি কমিটির বৈঠকে ৬ সদস্যের মধ্যে ৪:২ অনুপাতে ভোট দেওয়া হয় রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখার প্রস্তাবে। অর্থাৎ ৪ জন সদস্য রেপো রেট (Repo Rate) অপরিবর্তিত রাখতেই ভোট দেন। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের মে মাসের পর থেকে থেকে ৬ বারে রেপো রেট ২৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়েছিল আরবিআই। পরবর্তীকালে ২০২৩ সালের এপ্রিল মাস থেকে তা লাগাতার অপরিবর্তিত রাখে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক (RBI)।

    মুদ্রাস্ফীতির হার নিয়ে কী বললেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর

    প্রসঙ্গত, পরবর্তী আর্থিক বছরের (২০২৫-২৬) প্রথম দু’টি ত্রৈমাসিকের জিডিপির সম্ভাব্য হারও এদিন প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক (RBI)। আগামী বছরের এপ্রিল থেকে জুন এবং জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে জিডিপি ৬.৯ ও ৭.৩ শতাংশ হবে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে মুদ্রাস্ফীতির হার নিয়ে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর জানিয়েছেন, আগামী বছর সার্বিকভাবে মুদ্রাস্ফীতির হার ২-৬ শতাংশের মধ্যে রাখার চেষ্টা করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Inflation: অশান্ত বাংলাদেশ! জিনিসপত্রের দাম আগুন, চার মাসে সর্বোচ্চ মুদ্রাস্ফীতি

    Bangladesh Inflation: অশান্ত বাংলাদেশ! জিনিসপত্রের দাম আগুন, চার মাসে সর্বোচ্চ মুদ্রাস্ফীতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনূস সরকার বাংলাদেশে (Bangladesh) ক্ষমতায় আসার পর থেকে হিন্দুদের ওপর লাগাম ছাড়া অত্যাচার শুরু হয়েছে দেশ জুড়ে। দেশের সার্বিক উন্নতির বিষয়ে এই সরকার কার্যকরী কোনও ভূমিকা নেয়নি বলে অভিযোগ। আর যার জেরে মুদ্রাস্ফীতির আশঙ্কা ছিল। এবার সেই মুদ্রাস্ফীতি (Inflation) চিন্তা বাড়াচ্ছে। একে একে বাড়ছে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম।

    মুদ্রাস্ফীতির কী অবস্থা? (Bangladesh)

    পরিসংখ্যান বলছে, নভেম্বরে ১১.৩৮ শতাংশে পৌঁছেছে বাংলাদেশের (Bangladesh) মুদ্রাস্ফীতি, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। প্রধানত খাদ্যের অগ্নিমূল্যের কারণে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। বৃহস্পতিবার দেশের মুদ্রাস্ফীতির বিষয়ে এই তথ্য দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যুরো অফ স্ট্যাটিস্টিকস (BBS)। সিনহুয়া নিউজ এজেন্সি সূত্রে জানা গিয়েছে, অক্টোবরে বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতি ছিল ১০.৮৭ শতাংশ। নভেম্বরে খাদ্যের মুদ্রাস্ফীতি ১৩.৮০ শতাংশ বেড়েছে, যা এক মাস আগে ছিল ১২.৬৬ শতাংশ। নন ফুড আইটেমের মুদ্রাস্ফীতি অক্টোবরে ৯.৩৪ শতাংশ থেকে নভেম্বরে ৯.৩৯ শতাংশ বেড়েছে। অন্তত সেই কথাই বলছে তথ্য। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে (জুলাই ২০২৩ – জুন ২০২৪) দেশের গড় মুদ্রাস্ফীতি ৯.৭৩ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। এটা সেই অর্থবর্ষের বাজেটের লক্ষ্যমাত্রা ৭.৫  শতাংশের চেয়ে অনেক বেশি। আগের ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে সামগ্রিক মুদ্রাস্ফীতি ছিল ৯.০২ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে আক্রান্ত সংখ্যালঘুরা, হিন্দুদের জেগে ওঠার ডাক দিলেন শুভেন্দু

    বাংলাদেশে কলকাঠি নাড়ছে পাকিস্তান!

    যে দেশের বর্বর অত্যাচার থেকে মুক্তি পেতে, পৃথক বাংলাদেশের (Bangladesh) জন্ম হয়েছিল, তার নাম পাকিস্তান। আর যে দেশের সাহায্য ছাড়া, স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম সম্ভব ছিল না, তার নাম ভারত। কিন্তু, আজকের বাংলাদেশের কট্টরপন্থীরা সেই ইতিহাস অবলীলায় ভুলেছে। প্রতিদিন ভারতের বিরুদ্ধে বিষ উগরে দিচ্ছে বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূস সরকার। আর এই গুরুত্বপূর্ণ পরিস্থিতিতে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণভাবে ঢাকায় পাকিস্তানের কূটনীতিবিদদের সঙ্গে বৈঠক করলেন বিএনপি-র প্রধান ও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার রাতে বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করেন ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ। প্রায় ঘণ্টাখানেক এই বৈঠক চলে। যা দেখে অনেকে বলছেন, এই ছবিতেই স্পষ্ট, ভারত-বিদ্বেষের সুযোগ নিয়ে, বাংলাদেশে কলকাঠি নাড়তে শুরু করে দিয়েছে পাকিস্তান। বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠছে, খালেদা প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন, বাংলাদেশ যেভাবে পাক-জঙ্গিদের আখড়া হয়ে উঠেছিল, সেই অধ্যায় কি আবার ফিরতে চলেছে?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Beef-Ban: অসমে নিষিদ্ধ হয়েছে গোমাংস, এবার বন্ধের দাবি উঠল বিহার-ওড়িশায়

    Beef-Ban: অসমে নিষিদ্ধ হয়েছে গোমাংস, এবার বন্ধের দাবি উঠল বিহার-ওড়িশায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসমে নিষিদ্ধ হয়েছে গোমাংস (Beef-Ban) খাওয়া। হোটেল-রেস্তরাঁ বা বিবাহের অনুষ্ঠানে করা যাবেনা গরুর মাংসের পরিবেশন। গত বুধবার এই কথা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। এই ঘোষণায় গোমাতাকে রক্ষা করার স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হয়েছে। এবার অসমের পথে বাকি রাজ্যগুলি হাঁটতে চাইছে। অসমের পর এবার বিহার এবং ওড়িশায় (Bihar-Orissa) উঠল গোমাংস বন্ধের ডাক। এই সিদ্ধান্ত গো প্রেমীদের মধ্যে বিরাট উচ্ছ্বাস সৃষ্টি করেছে।

    বিহারে গো হত্যা বন্ধের দাবি (Beef-Ban)

    অসমে গোমাংস (Beef-Ban) নিষিদ্ধ হতেই বৃহস্পতিবার বিহারেও গরুর মাংস নিষিদ্ধ করা উচিত বলে দাবি তোলা হয়েছে। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমারের দলের সাংসদ দিলেশ্বর কামাইত বলেন, “অসম সরকার সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিহারেও গরুর মাংস নিষিদ্ধ করা উচিত।” উল্লেখ্য আগে বিজেপি সাংসদ গিরিরাজ সিং গরুর মাংস নিষিদ্ধ করার দাবি তুলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, “নেহেরুই ছিলেন সমস্ত সমস্যার মূল। নেহেরু যদি ভারতে গোহত্যা নিষিদ্ধ করতেন তাহলে আজকের এই অবস্থা হতো না। কংগ্রেস সরকার সবসময় হিন্দু বিরোধী ছিল।”

    আরও পড়ুনঃ আজাদ ময়দানে চাঁদের হাট, মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ

    ওড়িশায় বন্ধের পথে গো মাংস

    অপর দিকে ওড়িশাতেও (Bihar-Orissa) পরিকল্পনা চলছে, অসমের পথে হেঁটেই গোমাংস (Beef-Ban) নিষিদ্ধ করবে। এই রাজ্যের আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন বলেন, “গোহত্যা নিয়ে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্ট। আইন আনতে চলেছি আমরা। গোহত্যা বন্ধের জন্য আইন আনা হবে।” আবার ওড়িশার প্রাণী সম্পদ বিকাশ দফতরের মন্ত্রী গোকুলানন্দ মল্লিক বলেন, “আমরা যদি এমন কোনও ঘটনার কথা জানতে পারি (গো মাংস সংক্রান্ত) তবে আমরা কঠোর সিদ্ধান্ত নেব। মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝির কাছেও আমরা দাবি তুলব।” উল্লেখ্য এই রাজ্যে গোহত্যা নিষিদ্ধ। ধরা পড়লে ২ বছরের জেল এবং ১০০০০ টাকা জরিমানা বা উভয়ই সাজা দেওয়া হতে পারে। উল্লেখ্য বিজেপি সাংসদ প্রতাপ চন্দ্র সড়ঙ্গি, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়কের কাছে অনুরোধ করেছিলেন রাজ্যে যেন গো হত্যার আইন দারুণ ভাবে কার্যকর করা হয়।

    ওড়িশা রাজ্যের পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গত চার বছরে ২০০টির বেশি গরু পাচার এবং গোমাংস পাচারের ঘটনা ঘটেছে। অপর দিকে স্বরাষ্ট্র দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, গোমাংসের ঘটনাকে কেন্দ্র করে একাধিক উস্কানি এবং অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। গোমাংস নিয়ে বিবাদ হওয়ায় এবার এই মাংস বন্ধের পরিকল্পনা করা হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: “সম্ভল ও বাংলাদেশের দাঙ্গাবাজদের একই ডিএনএ”, কট্টর মুসলিমদের আক্রমণ যোগীর

    Yogi Adityanath: “সম্ভল ও বাংলাদেশের দাঙ্গাবাজদের একই ডিএনএ”, কট্টর মুসলিমদের আক্রমণ যোগীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সম্ভল (Sambhal) ও বাংলাদেশের দাঙ্গাবাজদের একই ডিএনএ”, কট্টর মুসলিমদের বিরুদ্ধে হিন্দু নির্যাতন নিয়ে তোপ দেগেছেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। অযোধ্যায় রামায়ণ মেলার উদ্বোধন করতে এসে বাংলাদেশের হিন্দুনির্যাতন নিয়ে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তিনি। মন্দির ভেঙে মসজিদ হোক বা হিন্দু নিধনের ঘটনা, যাই হোক না কেন মৌলবাদী ইসলামি জেহাদিদের নিশানা করে আক্রমণ করেন যোগী।

    সমাজকে ভাঙার জন্য বৃহৎ ষড়যন্ত্র চলছে (Yogi Adityanath)

    ৫ ডিসেম্বর অযোধ্যার রাম কথা পার্কে রামায়ণ মেলার ভাষণ দেওয়ার সময় উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) বলেন, “দেশবাসীকে স্মরণ করতে হবে প্রায় ৫০০ বছর আগে অযোধ্যার মন্দিরে বাবরের লোক কী করেছিল। বর্তমানে সম্ভলে (Sambhal) একই ঘটনা ঘটিয়েছে। একই চিত্র বাংলাদেশেও দেখা গিয়েছে। এই তিন রকম ঘটনার প্রকৃতির মধ্যে কোনও পার্থক্য নেই। সকল আক্রমণকারীদের ডিএনএ একই। যদি মনে করেন কেবল মাত্র বাংলাদেশে বিছিন্ন ভাবে ঘটছে তাহলে ভুল করছেন। একই রকম পরিস্থিতির স্বীকার আপনাকেও হতে হবে। সমাজকে ভাঙার জন্য বৃহৎ ষড়যন্ত্র চলেছে। সকলকে একত্রিত হতে হবে। তবে অনেকে আক্রমণকারীদের সমর্থন করছেন। নিজেরা বিদেশে সম্পত্তি সঞ্চয় করে রেখেছেন, সুযোগ বুঝে যে কোনও সময়ে পালিয়ে যেতে হতে পারেন। তাই কোনও রকম বিভ্রান্তির মধ্যে থাকলে চলবে না।”

    আরও পড়ুনঃ ‘‘আমরা এখন থামব না, কাজ চালিয়ে যাবো…’’ মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েই লক্ষ্যের কথা বললেন ফড়ণবীশ

    সমাজবাদী পার্টির নেতার শুধু রাজনীতি করেছে

    এদিনের সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী যোগী (Yogi Adityanath) সমাজবাদী পার্টিকে তীব্র সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেন, “অযোধ্যার আধ্যাত্মিক এবং সাংস্কৃতিক ভাবনা এখন বিশ্বের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। আমাদের মনে রাখতে হবে, প্রায় ৫০০ বছরের রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে গত বছরের ২২ জানুয়ারি দেশের প্রধানমন্ত্রীর হাতে মন্দিরের গর্ভগৃহে শ্রীরামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছে। প্রভু রামকে যারা সম্মান করে না তাদের নৈতিক মূল্যবোধ প্রশ্নের মুখে থাকে। সমাজবাদী পার্টির নেতারা শুধু রাজনীতি করেছেন, হিন্দুদের সম্মান করেননি। ড. রাম মনোহর লোহিয়াকে কেবল ব্যবহার করে গেছেন। তাঁর প্রতি ভালো আচরণ করেনি। একজন সত্যিকারের সমাজতাত্ত্বিক মানুষকে জায়গা না দিয়ে কেবল নিজের পরিবারের লোকজনকে প্রাধান্য দিয়েছে সপা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: শীতের ক্যামব্যাক রাজ্যে! দার্জিলিংয়ে ফের তুষারপাত, কোন কোন জেলায় বৃষ্টি?

    Weather Update: শীতের ক্যামব্যাক রাজ্যে! দার্জিলিংয়ে ফের তুষারপাত, কোন কোন জেলায় বৃষ্টি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবেই এবার শীতের কামব্যাক রাজ্যে। রাজ্যজুড়েই তাপমাত্রা নিম্নগামী, শীতের আমেজ। কেঁপে ঠান্ডা না পড়লেও এতদিন পর শীতের এইটুকু আমেজ পেয়েই খুশি বাঙালি। সোয়েটার বা হালকা জ্যাকেট চাপিয়ে রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছেন অনেকেই। দার্জিলিংয়ের বাকি পার্বত্য এলাকায় শনিবার থেকে সোমবারের মধ্যে শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া (Weather Update) দফতর। বিক্ষিপ্তভাবে দু-এক জায়গায় হতে পারে স্নোফল। তুষারপাত, বৃষ্টি এবং শিলাবৃষ্টি হবে সিকিম সহ পার্বত্য এলাকায়।

     কবে থেকে জাঁকিয়ে শীত?(Weather Update)

    হাওয়া অফিস (Weather Update) সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্র ও শনিবার দু থেকে চার ডিগ্রি তাপমাত্রা নামতে পারে। উইকেন্ডে শীতের আমেজ। রবিবার থেকে ফের সামান্য বাড়বে তাপমাত্রা। দু-দিনে দুই থেকে তিন ডিগ্রি তাপমাত্রা বাড়তে পারে। ১৫ ডিসেম্বর থেকে জাঁকিয়ে শীতের পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, উত্তুরে হাওয়ার জোর বাড়তেই কমেছে তাপমাত্রা, ফলে বাড়ল ঠান্ডার আমেজ। তবে এই পারদপতন সাময়িক। সোমবার থেকে ফের ধাক্কা খাবে ঠাণ্ডা। আবারও বাড়বে তাপমাত্রার পারদ। শহর কলকাতায় পরিষ্কার আকাশ। আপেক্ষিক আর্দ্রতা কমার দিকে। দিনের পারদ সামান্য বাড়লেও রাতের পারদ নামল। রাতের তাপমাত্রা ১৭.৬ থেকে কমে ১৬.৭ ডিগ্রি। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমান ৯৫ থেকে ৩৯ শতাংশ। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, শুক্রবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রিপোর্ট বলছে, শনিবার আরও কিছুটা কমতে পারে তাপমাত্রা।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে আক্রান্ত সংখ্যালঘুরা, হিন্দুদের জেগে ওঠার ডাক দিলেন শুভেন্দু

    কোথায় কোথায় বৃষ্টি হতে পারে?

    আবহাওয়া (Weather Update) দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, রবি ও সোমবার বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার এবং জলপাইগুড়ি এই পাঁচ জেলাতে। শীতল দিনের পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে উত্তরের কোনও কোনও জেলায়। দক্ষিণবঙ্গেও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। পূবালী গরম হাওয়ার সঙ্গে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার শীতল হওয়ার সংস্পর্শে বৃষ্টির সম্ভাবনা। শনি এবং রবিবার পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ জেলায় হালকা বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lakshadweep: লাক্ষাদ্বীপকে ঢেলে সাজাতে উদ্যোগী মোদি সরকার, শীঘ্রই শুরু হচ্ছে কাজ

    Lakshadweep: লাক্ষাদ্বীপকে ঢেলে সাজাতে উদ্যোগী মোদি সরকার, শীঘ্রই শুরু হচ্ছে কাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছর প্রধানমন্ত্রী মোদির (Modi Government) সফর, তারপরেই মলদ্বীপের বদলে পর্যটকরা ছুটছিলেন লাক্ষাদ্বীপে (Lakshadweep)। নিজের সফরের সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লাক্ষাদ্বীপ ভ্রমণের যে আর্জি জানিয়েছিলেন, তা আরও জোরদার করতে এবার বড় পদক্ষেপ শুরু করল কেন্দ্র। জানা গিয়েছে, লাক্ষাদ্বীপকে দেশের অন্যতম সেরা পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে সাজিয়ে তুলতে একাধিক বড় প্রকল্প আনছে মোদি সরকার।

    অত্যাধুনিকভাবে সাজিয়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে (Lakshadweep)

    একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন (Lakshadweep) অনুযায়ী, কারাভাতি, আগাতি, মিনিকয় দ্বীপে বড় ভেসেল রাখার ব্যবস্থা থেকে শুরু করে কালপেনি, কাদমঠ, আন্দ্রোথ দ্বীপের মতো দ্বীপগুলিকে অত্যাধুনিকভাবে সাজিয়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, শীঘ্রই প্রথম প্রকল্পের কাজ শুরু হবে। এর জন্য খরচ হবে ৩০৩ কোটি টাকা। লাক্ষাদ্বীপে তৈরি হবে মাল্টি-মডেল জেটি। একইসঙ্গে প্যাসেঞ্জার ওয়েটিং হলও তৈরি করা হবে বলে জানি গিয়েছে। কালপেনি, কাদমাঠ, কারাভেতি, আগাতি, মিনিকয় দ্বীপে আধুনিক প্রযুক্তির পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে। জানা গিয়েছে, প্রকল্পগুলি রূপায়ণের যাবতীয় খরচ লাক্ষাদ্বীপ ও কেন্দ্রীয় সরকারের তরফেই বহন করা হবে। কোচি পোর্ট অথারিটি প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব নিয়েছে। প্রসঙ্গত, গত বছরই লাক্ষাদ্বীপ সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখান থেকে ছবি পোস্ট করার পরই কটাক্ষ করেন মলদ্বীপের মন্ত্রীরা। প্রধানমন্ত্রীর এই অপমানের পরই বয়কট মলদ্বীপের ডাক দেওয়া হয়। এর জেরে ব্যপক ক্ষতিগ্রস্ত হয় মলদ্বীপের পর্যটন।

    প্রথম প্রকল্প কাদমঠ দ্বীপে (Lakshadweep)

    জানা গিয়েছে, প্রথম প্রকল্পটি শুরু হতে চলেছে কোচি থেকে প্রায় ৪০৭ কিলোমিটার দূরে লাক্ষাদ্বীপের কাদমঠ দ্বীপে। এখানেই তৈরি করা হবে, একটি জেটি। অত্যাধুনিক মানের ব্যবস্থা থাকবে সেখানে। প্রসঙ্গত কাদমঠ হল আমিনদিভি গোষ্ঠীর একটি দীর্ঘতম দ্বীপ, লাক্ষাদ্বীপের কেন্দ্রে অবস্থিত এটি। এর আয়তন হল ৩.৩৪ বর্গ কিলোমিটার। দৈর্ঘ্য হল ৯.৩ কিলোমিটার। প্রস্থ হল ০.৫৭ কিলোমিটার। এই দ্বীপেই একটি জেটি খোলার প্রস্তুতি নিয়েছে মোদি সরকার। দ্বীপটি ঢেলে সাজাতে বরাদ্দ করা হচ্ছে ৩০৩ কোটি টাকা। এখানে যাত্রীদের আসা-যাওয়ার একটি পৃথক টার্মিনালও তৈরি করছে মোদি সরকার। বিশ্বমানের সুযোগ সুবিধা সমেত এখানে যাত্রীদের একটি বিশ্রামাগারও তৈরি হবে। জানা গিয়েছে, লাক্ষাদ্বীপের পূর্ব ও পশ্চিম উভয়দিকেই আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সহ যাত্রীদের নানা সুবিধার ব্যবস্থা করা হবে। পর্যটকদের সুবিধার ব্যবস্থা করা হবে কাল্পনি আন্দ্রোতো গুদাম ইত্যাদি দ্বীপে।

    অন্যান্য বড় প্রকল্প

    আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সহ ঢেলে সাজানো হবে কালপেনি, কদমাথ এবং আন্দ্রোতে গুদাম ইত্যাদি দ্বীপকে

    বড় ভেসেল যাতায়াতের পরিকাঠামো গড়ে তোলা হবে কাভারত্তি, আগাট্টি এবং মিনিকয় দ্বীপপুঞ্জে।

    কালপেনি এবং কদমাঠে দ্বীপে ক্রুজ জাহাজ পরিচালনার পরিকাঠামো গড়ে তোলা হবে।

    কালপেনি ও কদমথ দ্বীপে থাকা বর্তমান জেটিগুলিকে ঢেলে সাজানো হবে।

    জানা গিয়েছে, এই সমস্ত প্রকল্পগুলির বাস্তবায়ন করা হবে সাগরমালা কর্মসূচির অধীনে এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাক্ষাদ্বীপের অভ্যন্তরীণ যে তহবিল, সেটাও এক্ষেত্রে ব্যবহার করবে মোদি সরকার। প্রসঙ্গত, এই প্রকল্পের কাজ করছে কোচিং পোর্ট অথরিটি। যাবতীয় প্রযুক্তির কাজগুলি দেখভাল করছে তারা। অন্যদিকে চেন্নাইয়ের অ্যাসি সিস্টেম ইন্ডিয়া লিমিটেড একটি বিশদ প্রজেক্ট রিপোর্ট তৈরি করেছে এবিষয়ে।

    ৩৬টি ছোট ছোট দ্বীপের সমূহ লাক্ষাদ্বীপ

    ভারতের সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হল লাক্ষাদ্বীপ। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ভরা এই দ্বীপগুলি মোট ৩২ বর্গমিটার এলাকা নিয়ে বিস্তৃত। এর আশেপাশে সমুদ্রসীমার ক্ষেত্রফল হল ৪,২০০ বর্গ কিলোমিটার। ভারতের অঙ্গরাজ্য কেরলের পশ্চিম উপকূল থেকে ২২০ থেকে ৪৪০ কিলোমিটার দূরত্বে এই দ্বীপগুলি ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। 

    লাক্ষা, আমিনদিভি, মনিকয় দ্বীপপুঞ্জ ইত্যাদি নিয়ে গড়ে উঠেছে এই লাক্ষাদ্বীপ। এখানে ছোট বড় মিলিয়ে মত ৩৬টি দ্বীপ রয়েছে। লাক্ষা পর্যটন বিভাগ থেকে অনুমতি নিয়ে এই দ্বীপে বেড়াতে যেতে হয়। বছরের অক্টোবর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত সময় হল ভ্রমণ করার আদর্শ সময়। এই দ্বীপের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং মনোরম পরিবেশ ভীষণ ভাবে পর্যটকদের মনকে মুগ্ধ করবে। এখানে ঘুরে দেখার সুন্দর জায়গাগুলি হল –

    আগাত্তি দ্বীপ

    লাক্ষাদ্বীপের (Lakshadweep Tourism) প্রবেশদ্বার হল এই আগাত্তি দ্বীপ। বিশ্বের অন্যতম সুন্দর লেগুন (নোনা জলের উপহ্রদ) রয়েছে এখানে। এখানে সুইমিং, স্বরকেলিং, কায়াকিংয়ের মতো ওয়াটার স্পোর্টস করার সুযোগ রয়েছে।

    বাঙ্গারাম দ্বীপ

    আগাত্তি দ্বীপের খুব কাছেই হল বাঙ্গারাম দ্বীপ। এখানে মানুষ বসবাস করে না। এখানকার সৈকত রাতে নীলাভ হয়। ডলফিন, অক্টোপাস, ফ্রগফিস দেখা যায়।

    মিনিকয় দ্বীপ

    উত্তর দ্বীপপুঞ্জের ২০০ কিমি দক্ষিণে অবস্থিত এই দ্বীপ। এই দ্বীপ অন্যতম বড় লেগুন। এখানে ১১ গ্রামের ক্লাস্টার রয়েছে। এইগুলিকে আভাহ নামে পরিচিত।

    কালপেনি দ্বীপ

    স্বচ্ছ এবং নীল জলের জন্য বিখ্যাত এই দ্বীপ। এখানে সুইমিং, স্নরকেরিং করার ব্যবস্থা রয়েছে।

    কাভারাত্তি দ্বীপ

    এই দ্বীপ পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয় জায়গা। স্থানীয় বাজার বেশ দর্শনীয় স্থান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share