Tag: Bengali news

Bengali news

  • Weather Update: বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের সম্ভাবনা, রাজ্যে তাপমাত্রা আপাতত কমবে না, থাকবে মাঝারি কুয়াশা

    Weather Update: বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের সম্ভাবনা, রাজ্যে তাপমাত্রা আপাতত কমবে না, থাকবে মাঝারি কুয়াশা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বঙ্গোপসাগরে শক্তি বৃদ্ধি করতে পারে নিম্নচাপ (Weather Update)। রাজ্যে আপাতত তাপমাত্রা কমবে না। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলায় হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার সম্ভাবনা রয়েছে, তবে নতুন করে তাপমাত্রা হ্রাসের কোনও সম্ভাবনা নেই বলে মনে করছে হাওয়া অফিস। ফলে যেমন আবহাওয়া চলছে ঠিক তেমনিই থাকবে। বড়সড় বদলের ইঙ্গিত নেই।

    দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোসাগর এলাকায় ঘূর্ণাবর্ত (Weather Update)

    হাওয়া অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোসাগর এলাকায় ঘূর্ণাবর্ত নিম্নচাপে (Weather Update) পরিণত হয়েছে। নিম্নচাপটি ক্রমে পশ্চিম এবং উত্তর-পশ্চিম দিকে এগিয়ে চলেছে। সেই নিম্নচাপ শক্তি বৃদ্ধি করে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। সোমবার নাগাদ তার শক্তি অনেকটাই বৃদ্ধি পেতে পারে বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদেরা। এর অভিমুখ থাকবে শ্রীলঙ্কা এবং তামিলনাড়ু উপকূলে। এই প্রক্রিয়া অনেক দূরে থাকার ফলে সরাসরি বাংলায় তেমন প্রভাব পড়বে না।

    হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার সম্ভাবনা

    দক্ষিণবঙ্গের কিছু জেলায় হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার (Weather Update) সম্ভাবনা রয়েছে। তবে নতুন করে তাপমাত্রা হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। রবিবার সকালে পশ্চিম বর্ধমান, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম জেলায় কুয়াশা থাকতে পারে। উত্তরবঙ্গে মূলত শুষ্ক আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। সেখানে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার সম্ভাবনা রয়েছে। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং উত্তর দিনাজপুর জেলায় রবিবার সকালে কুয়াশার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ঘন কুয়াশার সতর্কতা জারি করা হয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Puri Jagannath Temple: রত্নভাণ্ডার তাড়াতাড়ি সংস্কার করা হোক, চাইছে জগন্নাথ মন্দির কমিটি

    Puri Jagannath Temple: রত্নভাণ্ডার তাড়াতাড়ি সংস্কার করা হোক, চাইছে জগন্নাথ মন্দির কমিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রত্নভাণ্ডারে (Ratna Bhandar) মজুত রয়েছে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার গয়নাগাটি (Puri Jagannath Temple)। সেই রত্নভাণ্ডার সংস্কারের কাজ শুরু হওয়ার কথা। সেই কাজ যাতে দ্রুত শুরু হয় সেজন্য ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের (ASI) কাছে অনুরোধ জানালেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। চলতি বছরই রত্নভাণ্ডার মাপজোক করে এএসআই। রত্নভাণ্ডার কী অবস্থায় রয়েছে, কী কী সংস্কার সাধন করা প্রয়োজন, তা নিয়ে রিপোর্ট করেছে এএসআইয়ের লোকজন। ৪৫ পাতার ওই রিপোর্ট হাতে এসেছে জগন্নাথ মন্দির পরিচালন কমিটির। তার পরেই মন্দির কমিটি চাইছেন, রত্নভাণ্ডার মেরামত, সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজ দ্রুত শুরু করুক এএসআই।

    কী বলছে মন্দির কমিটি (Puri Jagannath Temple)

    মন্দির পরিচালন (Puri Jagannath Temple) কমিটির তরফে মুখ্য প্রশাসক অরবিন্দ পাধি বলেন, “এএসআই রত্নভাণ্ডারে যে জিপিআর-জিপিএস সমীক্ষা চালিয়েছিল, তার রিপোর্ট আমরা পেয়েছি। মন্দিরের নিরাপত্তা ও স্থায়িত্বের বিষয়টি এসজেটিএ সব সময় গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে। তিনি জানান, রত্নভাণ্ডারের মেঝে ও দেওয়ালের বেশ কিছু জায়গায় সমস্যা রয়েছে। ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের ওই রিপোর্ট খতিয়ে দেখবে মন্দির কমিটির একটি দলও।”

    রত্নভাণ্ডারে মজুত প্রচুর গয়না

    পুরীর মন্দিরের তিন বিগ্রহের (Puri Jagannath Temple) প্রচুর গয়না রয়েছে। সোনা-রুপোর পাশাপাশি অনেক দামী দামী রত্ন দিয়ে তৈরি বহুমূল্য অলঙ্কারও রয়েছে। এ সবই থাকে রত্নভাণ্ডারে। স্বর্ণবেশ কিংবা অন্য কোনও বিশেষ দিনে বিগ্রহ তিনটিতে কার্যত গয়নায় মুড়ে ফেলা হয়। সেগুলি অবশ্য রত্নভাণ্ডারে থাকে না। ৪৬ বছর পর চলতি বছরের জুলাই মাসে খোলা হয়েছিল রত্নভাণ্ডারের বাইরের প্রকোষ্ঠ। দীর্ঘদিন ধরে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ না হওয়ায় দেখা দিয়েছে নানা সমস্যা। প্রয়োজন হয়ে পড়েছে সংস্কারের। বিশেষজ্ঞদের মতে, দ্রুত সংস্কার না করলে সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেই কারণেই মন্দির কমিটির লোকজন চাইছেন দ্রুত সংস্কার করা হোক দেবতার রত্নভাণ্ডার (Ratna Bhandar)। সেই উদ্দেশ্যেই আর্জি জানানো হয়েছে এএসআইকে (Puri Jagannath Temple)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 200: “তুমি সন্ধ্যা তুমি গায়ত্রী, তুমি জগধাত্রী, গো মা, তুমি অকুলের ত্রাণকর্ত্রী, সদাশিবের মনোরমা”

    Ramakrishna 200: “তুমি সন্ধ্যা তুমি গায়ত্রী, তুমি জগধাত্রী, গো মা, তুমি অকুলের ত্রাণকর্ত্রী, সদাশিবের মনোরমা”

    ভক্তসঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণ

    অষ্টম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ২৭শে মে

    দক্ষিণেশ্বর-মন্দিরে ভক্তসঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণ

    জগন্মাতার পূজা ও আত্মপূজা—‘বিপদনাশিনী’ মন্ত্র ও নৃত্য 

    ঠাকুর (Ramakrishna) গঙ্গাস্নান করিয়া কালীঘরে গিয়াছেন। সঙ্গে মাস্টার। ঠাকুর পূজার আসনে উপবিষ্ট হইয়া, মার পাদপদ্মে ফুল দিতেছেন, মাঝে মাঝে নিজের মাথায়ও দিতেছেন ও ধ্যান করিতেছেন।

    অনেকক্ষণ পরে ঠাকুর আসন হইতে উঠিলেন। ভাবে বিভোর, নৃত্য করিতেছেন। আর মুখে মার নাম করিতেছেন। বলিতেছেন, “মা বিপদনাশিনী গো, বিপদনাশিনী!” দেহধারণ করলেই দুঃখ বিপদ, তাই বুঝি জীবকে শিখাইতেছেন তাঁহাকে ‘বিপদনাশিনী’ এই মহামন্ত্র উচ্চারণ (Kathamrita) করিয়া কাতর হইয়া ডাকিতে।

    পূর্বকথা—শ্রীরামকৃষ্ণ ও ঝামাপুকুরের নকুড় বাবাজী 

    এইবার ঠাকুর (Ramakrishna) নিজের ঘরের পশ্চিম বারান্দায় আসিয়া উপবিষ্ট হইয়াছেন। এখনও ভাবাবেশ রহিয়াছে। কাছে রাখাল, মাস্টার, নকুড়, বৈষ্ণব প্রভৃতি। নকুড় বৈষ্ণবকে ঠাকুর ২৮/২৯ বৎসর ধরিয়া জানেন। যখন তিনি প্রথম কলিকাতায় আসিয়া ঝামাপুকুরে ছিলেন ও বাড়ি বাড়ি পূজা করিয়া বেড়াইতেন, তখন নকুড় বৈষ্ণবের দোকানে আসিয়া মাঝে মাঝে বসিতেন ও আনন্দ (Kathamrita) করিতেন। পেনেটীতে রাঘব পণ্ডিতের মহোৎসবে উপলক্ষে নকুড় বাবাজী ইদানীং ঠাকুরকে প্রায় বর্ষে বর্ষে দর্শন করিতেন। নকুড় ভক্ত বৈষ্ণব, মাঝে মাঝে তিনিও মহোৎসব দিতেন। নকুড় মাস্টারের প্রতিবেশী। ঠাকুর ঝামাপুকুরে যখন ছিলেন, গোবিন্দ চাটুজ্যের বাড়িতে থাকিতেন। সেই পুরাতন বাটী নকুড় মাস্টারকে দেখাইয়াছিলেন।

    শ্রীরামকৃষ্ণ জগন্মাতার নামকীর্তনানন্দে 

    ঠাকুর ভাবাবেশে গান গাইতেছেন:

    কীর্তন

    (১)।        সদানন্দময়ী কালী, মহাকালের মনোমোহিনী ৷
    তুমি আপন সুখে আপনি নাচ, আপনি দাও মা করতালি ৷৷
    আদিভূতা সনাতনী, শূন্যরূপা শশিভালি ৷
    ব্রহ্মাণ্ড ছিল না যখন (তুই) মুণ্ডমালা কোথায় পেলি ৷৷
    সবে মাত্র তুমি যন্ত্রী, আমরা তোমার তন্ত্রে চলি ৷
    যেমন করাও তেমনি করি মা, যেমন বলাও তেমনি বলি ৷৷
    নির্গুণে কমলাকান্ত দিয়ে বলে মা গালাগালি ৷
    সর্বনাশী ধরে অসি ধর্মাধর্ম দুটো খেলি ৷৷

    (২)।       আমার মা ত্বং হি তারা
    তুমি ত্রিগুণধরা পরাৎপরা।
    আমি জানি মা ও দীন-দয়াময়ী, তুমি দুর্গমেতে দুখহরা ৷
    তুমি সন্ধ্যা তুমি গায়ত্রী, তুমি জগধাত্রী, গো মা
    তুমি অকুলের ত্রাণকর্ত্রী, সদাশিবের মনোরমা ৷
    তুমি জলে, তুমি স্থলে, তুমি আদ্যমূলে গো মা
    আছ সর্বঘটে অর্ঘ্যপুটে সাকার আকার নিরাকারা।

    (৩)।       গোলমালে মাল রয়েছে, গোল ছেড়ে মাল বেছে নাও।

    (৪)।       মন চল যাই, আর কাজ নাই, তারাও ও তালুকে রে!

    (৫)।       পড়িয়ে ভবসাগরে, ডোবে মা তনুর তরী;
    মায়া-ঝড় মোহ-তুফান ক্রমে বাড়ে গো শঙ্করী।

    (৬)।       মায়ে পোয়ে দুটো দুখের কথা কি।
    কারুর হাতির উপর ছি, কারু চিঁড়ের উপর খাসা দই ৷

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 199: “গোপীদের এমনি নিষ্ঠা বৃন্দাবনের মোহনচূড়া, পীতধড়াপরা রাখালকৃষ্ণ ছাড়া আর কিছু ভালবাসবে না”

    Ramakrishna 199: “গোপীদের এমনি নিষ্ঠা বৃন্দাবনের মোহনচূড়া, পীতধড়াপরা রাখালকৃষ্ণ ছাড়া আর কিছু ভালবাসবে না”

    ভক্তসঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণ

    অষ্টম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ২৭শে মে

    দক্ষিণেশ্বর-মন্দিরে ভক্তসঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণ

    ঠাকুর (Ramakrishna) শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বর-মন্দিরে নিজের ঘরে দাঁড়াইয়া আছেন ও ভক্তসঙ্গে কথা কহিতেছেন (Kathamrita)। আজ রবিবার, ১৪ই জ্যৈষ্ঠ, কৃষ্ণা পঞ্চমী; ২৭শে মে, ১৮৮৩ খ্রীষ্টাব্দ। বেলা ৯টা হইবে। ভক্তেরা ক্রমে ক্রমে আসিয়া জুটিতেছেন।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (মাস্টার প্রভৃতি ভক্তদের প্রতি)—বিদ্বেষভাব ভাল নয়, শাক্ত, বৈষ্ণব, বৈদান্তিক এরা ঝগড়া করে, সেটা ভাল নয়। পদ্মলোচন বর্ধমানের সভাপণ্ডিত ছিল; সভায় বিচার হচ্ছিল,—শিব বড় না ব্রহ্মা বড়। পদ্মলোচন বেশ বলেছিল—আমি জানি না, আমার সঙ্গে শিবেরও আলাপ নেই, ব্রহ্মারও আলাপ নেই। (সকলের হাস্য)

    “ব্যাকুলতা থাকলে সব পথ দিয়েই তাঁকে পাওয়া যায়। তবে নিষ্ঠা থাকা ভাল। নিষ্ঠাভক্তির আর-একটি নাম অব্যভিচারিণী ভক্তি। যেমন এক ডেলে গাছ, সোজা উঠেছে। ব্যভিচারিণী ভক্তি যেমন পাঁচ ডেলে গাছ। গোপীদের এমনি নিষ্ঠা যে, বৃন্দাবনের মোহনচূড়া, পীতধড়াপরা রাখালকৃষ্ণ ছাড়া আর কিছু ভালবাসবে না। মথুরায় যখন রাজবেশ, পাগড়ি মাথায় কৃষ্ণকে (Ramakrishna) দর্শন করলে তখন তারা ঘোমটা দিলে। আর বললে, ইনি আবার কে? এঁর সঙ্গে আলাপ করে আমরা কি দ্বিচারিণী হব?

    “স্ত্রী যে স্বামীর সেবা করে সেও নিষ্ঠাভক্তি, দেবর ভাসুরকে খাওয়ায়, পা ধোয়ার জল দেয়, কিন্তু স্বামীর সঙ্গে অন্য সম্বন্ধ। সেইরূপ নিজের ধর্মতেও নিষ্ঠা হতে পারে। তা বলে অন্য ধর্মকে ঘৃণা (Kathamrita) করবে না। বরং তাদের সঙ্গে মিষ্ট ব্যবহার করবে।”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Coast Guard: আন্দামান জলসীমায় ভারতীয় নৌবাহিনীর বড়সড় সাফল্য, ৫ টন মাদক উদ্ধার

    Indian Coast Guard: আন্দামান জলসীমায় ভারতীয় নৌবাহিনীর বড়সড় সাফল্য, ৫ টন মাদক উদ্ধার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাদক চোরাচালান রুখতে ভারতীয় নৌসেনার (Indian Coast Guard) বড়সড় সাফল্য। আন্দামান সমুদ্র (Andaman water) সীমায় ৫ টন মাদক আটক করেছে ভারতীয় নৌসেনা। প্রতিরক্ষা বাহিনীর তরফ থেকে বলা হয়েছে, একটি মাছ ভর্তি নৌকায় করে এই মাদক পাচারের চক্র ফাঁদা হয়েছিল। অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা গিয়েছে। ইতিমধ্যে এই সাফল্যে বিরাট চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

    চোরাকারবারকে আটক করতে সক্ষম (Indian Coast Guard)

    ভারতীয় নৌসেনার (Indian Coast Guard) প্রতিরক্ষা দফতর সূত্রে বলা হয়েছে, “ভারতীয় উপকূল বাহিনীর বিশেষ অভিযানে আন্দামান জলসীমার (Andaman water) কাছ থেকে একটি মাছ ধরার নৌকায় প্রায় ৫ টনের বেশি একটি বিরাট চোরাকারবারকে আটক করতে সক্ষম হয়েছে। তবে এই অভিযান ভারতীয় উপকূল রক্ষীর কাছে সব থেকে বড় মাদক পাচার চক্র ফাঁসের ঘটনা। ঘটনার সম্পূর্ণ তদন্ত করতে ইতিমধ্যে তল্লাশি চলাচ্ছে বাহিনী। সন্দেহজনক নানা সূত্র ধরে সবরকম তল্লাশি শুরু করেছে তদন্তকারী অফিসারেরা।”

    ৭০০ কিলোগ্রাম মেথামফেটামিন বাজেয়াপ্ত হয়েছিল

    সমুদ্রপথে (Andaman water) মাদক দ্রব্যপাচারের সঙ্গে যুক্ত একাধিক এজেন্সিগুলির চোরাচালানে এইবারের অভিযানে বিরাট ধাক্কা খেয়েছে বলে মনে করছেন নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা বিশেজ্ঞরা। উল্লেখ্য এই মাসের শুরুর দিকে একটি বিশাল মাদকদ্রব্য পাচারের অভিযান চালিয়েছিল নিরাপত্তা রক্ষীরা (Indian Coast Guard)। সেই সময় এই অভিযানে ৭০০ কিলোগ্রাম মেথামফেটামিন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। মূলত গুজরাট উপকূল থেকে ভারতীয় আঞ্চলিক জলসীমা বরাবার এলাকা থেকে ৮ জন ইরানি নাগরিককে গ্রেফতার করা হয়েছিল। কোডনাম সাগর মন্থন-৪ গোয়েন্দাদের গোপন তথ্যের উপর নির্ভর করে এই অভিযান চালানো হয়েছিল। একই ভাবে এনসিবি একটি বিবৃতি দিয়ে স্পষ্ট ভাবে জানিয়েছে, এই জাহাজগুলিকে এখন থেকে সমুদ্রে বিশেষ নজরদারিতে রাখার নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে সন্দেহজনক জাহাজগুলিকে এখন থেকে জিজ্ঞাসাবাদ এবং তল্লাশি করা হবে।    

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, Facebook, Twitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Puri Jagannath Temple: রত্নভাণ্ডার তাড়াতাড়ি সংস্কার করা হোক, চাইছে জগন্নাথ মন্দির কমিটি

    Puri Jagannath Temple: রত্নভাণ্ডার তাড়াতাড়ি সংস্কার করা হোক, চাইছে জগন্নাথ মন্দির কমিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রত্নভাণ্ডারে (Ratna Bhandar) মজুত রয়েছে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার গয়নাগাটি (Puri Jagannath Temple)। সেই রত্নভাণ্ডার সংস্কারের কাজ শুরু হওয়ার কথা। সেই কাজ যাতে দ্রুত শুরু হয় সেজন্য ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের (ASI) কাছে অনুরোধ জানালেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। চলতি বছরই রত্নভাণ্ডার মাপজোক করে এএসআই। রত্নভাণ্ডার কী অবস্থায় রয়েছে, কী কী সংস্কার সাধন করা প্রয়োজন, তা নিয়ে রিপোর্ট করেছে এএসআইয়ের লোকজন। ৪৫ পাতার ওই রিপোর্ট হাতে এসেছে জগন্নাথ মন্দির পরিচালন কমিটির। তার পরেই মন্দির কমিটি চাইছেন, রত্নভাণ্ডার মেরামত, সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজ দ্রুত শুরু করুক এএসআই।

    কী বলছে মন্দির কমিটি (Puri Jagannath Temple)

    মন্দির পরিচালন (Puri Jagannath Temple) কমিটির তরফে মুখ্য প্রশাসক অরবিন্দ পাধি বলেন, “এএসআই রত্নভাণ্ডারে যে জিপিআর-জিপিএস সমীক্ষা চালিয়েছিল, তার রিপোর্ট আমরা পেয়েছি। মন্দিরের নিরাপত্তা ও স্থায়িত্বের বিষয়টি এসজেটিএ সব সময় গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে। তিনি জানান, রত্নভাণ্ডারের মেঝে ও দেওয়ালের বেশ কিছু জায়গায় সমস্যা রয়েছে। ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের ওই রিপোর্ট খতিয়ে দেখবে মন্দির কমিটির একটি দলও।”

    রত্নভাণ্ডারে মজুত প্রচুর গয়না

    পুরীর মন্দিরের তিন বিগ্রহের (Puri Jagannath Temple) প্রচুর গয়না রয়েছে। সোনা-রুপোর পাশাপাশি অনেক দামী দামী রত্ন দিয়ে তৈরি বহুমূল্য অলঙ্কারও রয়েছে। এ সবই থাকে রত্নভাণ্ডারে। স্বর্ণবেশ কিংবা অন্য কোনও বিশেষ দিনে বিগ্রহ তিনটিতে কার্যত গয়নায় মুড়ে ফেলা হয়। সেগুলি অবশ্য রত্নভাণ্ডারে থাকে না। ৪৬ বছর পর চলতি বছরের জুলাই মাসে খোলা হয়েছিল রত্নভাণ্ডারের বাইরের প্রকোষ্ঠ। দীর্ঘদিন ধরে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ না হওয়ায় দেখা দিয়েছে নানা সমস্যা। প্রয়োজন হয়ে পড়েছে সংস্কারের। বিশেষজ্ঞদের মতে, দ্রুত সংস্কার না করলে সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেই কারণেই মন্দির কমিটির লোকজন চাইছেন দ্রুত সংস্কার করা হোক দেবতার রত্নভাণ্ডার (Ratna Bhandar)। সেই উদ্দেশ্যেই আর্জি জানানো হয়েছে এএসআইকে (Puri Jagannath Temple)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন মোদি, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন মোদি, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উদাত্ত কণ্ঠে দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার ‘মন কি বাতে’র (Mann Ki Baat) অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যখন যুবসমাজ একত্রিত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন আইডিয়া নিয়ে চিন্তাভাবনা করে, তখন স্পষ্ট ফল পাওয়া যায়।”

    এনসিসি দিবস (PM Modi)

    রবিবার ছিল এনসিসি দিবস। এদিনই ছিল ‘মন কি বাতে’র ১১৬ তম পর্বের অনুষ্ঠানও। এই অনুষ্ঠানেই ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী তাঁর অমূল্য অভিজ্ঞতার কথা স্মরণ করেন, যখন তিনি এসিসি ক্যাডেট ছিলেন। তিনি বলেন, “কর্পস যুবসমাজের মধ্যে শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব এবং সেবার মানসিকতা গড়ে তোলে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ এনসিসি দিবস। এনসিসি আমাদের স্কুল এবং কলেজের দিনগুলির কথা মনে করিয়ে দেয়। আমিও একজন এনসিসি ক্যাডেট ছিলাম। তাই আমি পূর্ণ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি যে, এখান থেকে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতা আমার জীবনে অমূল্য।”

    তিনি বলেন, “এনসিসি যুবসমাজের মধ্যে শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব এবং সেবা প্রদানের মানসিকতা তৈরি করে। বিপর্যয়, বন্যা বা কোনও দুর্ঘটনা যাই হোক না কেন, এনসিসি ক্যাডেটরা সব সময় সেখানে উপস্থিত থাকেন। ২০২৪ সালে, দুই মিলিয়নেরও বেশি যুব এনসিসির অংশ রয়েছে। আগে যেখানে এনসিসিতে প্রায় ২৫ শতাংশ মেয়ে ক্যাডেট ছিল, এখন তা বেড়ে হয়েছে প্রায় ৪০ শতাংশ।”

    তিনি (PM Modi) জানান, আগামী ১১-১২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে চলা বিকশিত ভারত ইয়াং লিডারস ডায়ালগ-এ সারা দেশ থেকে প্রায় ২০০০ যুবক অংশগ্রহণ করবেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতকে একটি উন্নত জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে যুবসমাজের বড় ভূমিকা রয়েছে। যখন যুবসমাজ একত্রিত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে আলোচনা করে, তখন আমরা অবশ্যই দৃঢ় ফল পাই। স্বামী বিবেকানন্দের ১৬২তম জন্মবার্ষিকী, যা যুব দিবস হিসেবেও উদযাপিত হয়। জানুয়ারি ১১-১২ তারিখে দিল্লির ভারত মণ্ডপমে একটি বড় পরিসরের যুব ভাবনার সমাবেশ অনুষ্ঠিত হতে চলেছে, যা ‘বিকশিত ভারত ইয়াং লিডার্স ডায়ালগ’ নামে পরিচিত। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ২০০০ যুবক এতে অংশ নেবে। ১ লক্ষ যুবককে (Mann Ki Baat) রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত করতে বিশেষ ক্যাম্পেইনেরও আয়োজন করা হবে (PM Modi)।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Pradesh: সম্ভলের শাহী জামা মসজিদ জরিপের কাজে বাধা, ইট-পাথর বর্ষণ দুষ্কৃতীদের

    Uttar Pradesh: সম্ভলের শাহী জামা মসজিদ জরিপের কাজে বাধা, ইট-পাথর বর্ষণ দুষ্কৃতীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) সম্ভ্লের শাহী জামা মসজিদ জরিপ করতে গেলে ব্যাপক ভাবে পাথর বর্ষণ করল মুসলিম (Muslim) সম্প্রদায়ের একাংশ। শান্তিপূর্ণ ভাবে এই জরিপের কাজে গেলে সরকারি আধিকারিকদের উপর আচমকা হামলা করে দুষ্কৃতীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নামানো হয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। কাঁদানে গ্যাসের শেলও ফাটানো হয়। পুলিশ জানিয়েছে “সরকারি কাজে বাধা এবং সরকারি কর্মীদের ব্যাপক ভাবে আঘাত করা হয়।”

    পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে (Uttar Pradesh)

    সম্ভলে (Uttar Pradesh) মজসিদের জমি নিয়ে বিবাদ দেখা দিলে সরকার পক্ষ  সম্পূর্ণ মসজিদকে জরিপ করতে যায়। উত্তরপ্রদেশ পুলিশের ডিজিপি প্রশান্ত কুমার বলেছেন, “পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে। আদালতের নির্দেশে সম্বলে একটি মসজিদে সমীক্ষা চলছিল। কিন্তু স্থানীয় মুসলমান সম্প্রদায়ের বেশ কিছু দুষ্কৃতী কাজে বাধা দেয় এবং লাগাতার পাথর-ইট বর্ষণ শুরু করে। যারা এই কাজের নেতৃত্ব দিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে সরকার অবিলম্বে ব্যবস্থা গ্রহণের কাজ শুরু করেছে। বেশ কিছু সরকারি কর্মী ঘটনায় মারাত্মক আহত হয়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।”

    মসজিদ পূর্বে মন্দির ছিল!

    এই প্রসঙ্গে সিনিয়র আইনজীবী বিষ্ণু শঙ্কর জৈনের দায়ের করা একটি পিটিশনে দেখা গিয়েছে এই সমীক্ষা একটি আইনি প্রক্রিয়ার অংশ ছিল। মসজিদ মূলত পূর্বে মন্দির (Uttar Pradesh) ছিল। মন্দির ভেঙে সেই জায়গায় মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে। যদিও গত ১৯ নভেম্বরে স্থানীয় পুলিশ, মসজিদ (Muslim) কমিটির সহযোগে জরিপের কাজে তদারকি শুরু হয়েছিল। যদিও স্থানীয় মানুষের কাছে কোনও রকমের কাজে বাধা এবং কোনও রকম প্ররোচনা থেকে দূরে থাকার আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু তারপরেও রবিবার সকালে দুষ্কৃতীরা আক্রমণ করে। এলাকার শান্তিশৃঙ্খলাকে বিঘ্নিত করে। ইতিমধ্যেই অভিযুক্তদের (Muslim) চিহ্নিত করে ধরপাকড় শুরু করেছে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jyotiraditya Scindia: ২০২৭ সালের মধ্যেই ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে উন্নীত হবে, বললেন জ্যোতিরাদিত্য

    Jyotiraditya Scindia: ২০২৭ সালের মধ্যেই ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে উন্নীত হবে, বললেন জ্যোতিরাদিত্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে ২০২৭ সালের মধ্যেই ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির (Largest Economy) দেশে উন্নীত হবে। ভারত ও জার্মানি-দুই দেশের বন্ধনকে আরও নিবিড় করতে স্টুটগার্ট শহরে আয়োজিত হয়ে হয়েছিল বিশেষ অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানের প্রথম দিনে ভারত-জার্মানির দৃঢ় বন্ধনের কথা তুলে ধরেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া (Jyotiraditya Scindia)।

    ঠিক কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (Largest Economy)?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া (Jyotiraditya Scindia) এদিন মোদি সরকারের কাজের কথা তুলে ধরে বলেন, “গত দশ বছরে এক বিরাট পরিবর্তন (Largest Economy) এসেছে দেশ জুড়ে। ভারত এক অদ্ভূত পরিবর্তনের দিকে এগিয়ে গিয়েছে। গোটা বিশ্ব এখন সেই স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়েছে। এই রূপান্তর ভারতের চাহিদার অন্যতম কারণ হিসেবে বলা যায়। মোদির নির্দেশনায় ভারত এক নতুন উচ্চতা শিখরে পৌঁছে গিয়েছে। দেশ যে কেবল নিজের পরিবর্তনের জন্য এগিয়ে গিয়েছে তা নয়, উন্নয়নের নিরিখে ১৮০ ডিগ্রি রূপান্তর ঘটেছে ভারতের। উন্নয়ন কেবলমাত্র সংখ্যাতত্ত্বের বিচার নয়। আদতে লক্ষ্য এমন হওয়া উচিত যেখানে প্রকল্প, সুবিধা, পরিষেবাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। দেশকে দিশা দেখাতে এই ভাবনার একান্ত প্রয়োজন।”

    আর কি বললেন?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া (Jyotiraditya Scindia) আরও বলেন, “গত ১০ বছরে আমরা ১০ মিলিয়ন বাড়ি তৈরি করেছি। একই সময়ে সারা দেশে ১২০ মিলিয়নেরও বেশি শৌচালয় তৈরি করা হয়েছে, এই উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলোকে একটি ডিজিটাল সিস্টেমে স্থানান্তরিত করাও হয়েছে। আজ ভারতীয় কোম্পানি, ভারতের নামীদামি বহুজাতিক সংস্থাগুলো নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। আর তার ফল চেইন সিস্টেমে বিস্তৃত হচ্ছে দেশে। দেশের বাজার এবং বহিঃদেশীয় বাজারে বিরাট প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে ভারত। খুব দ্রুত চতুর্থ অর্থনীতির (Largest Economy) দেশে পরিণত হবে ভারত এবং আগামী ২০২৭ সালের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, Facebook, Twitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Air Pollution: বাতাসে মাত্রাতিরিক্ত দূষণ, শ্বাসকষ্ট-জ্বরে ভুগছেন দিল্লিবাসী

    Delhi Air Pollution: বাতাসে মাত্রাতিরিক্ত দূষণ, শ্বাসকষ্ট-জ্বরে ভুগছেন দিল্লিবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির বাতাসে মাত্রাতিরিক্ত দূষণ (Delhi Air Pollution)। তার জেরে শ্বাসকষ্টে (Breathing Difficulties) ভুগছেন দিল্লিবাসী। দীপাবলির পর এই রবিবার দিল্লির বাতাসের গুণমান খুবই পুওর। সেন্ট্রাল পলিউশন কন্ট্রোল বোর্ডের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত দিল্লিতে সামগ্রিক একিউআই ছিল ৩৬২। ধোঁয়াশায় আবৃত গোটা দিল্লি।

    সিপিসিবি-র দেওয়া তথ্য (Delhi Air Pollution)

    সিপিসিবি-র দেওয়া তথ্য অনুযায়ী বিবেক বিহারে একিউআইয়ের পরিমাণ ছিল ৩৯৯। নেহরু নগরে ৪০৩। আইটিওতে একিউআইয়ের পরিমাণ ৩১৭, চাঁদনি চকে ৩৪৯।

    একিউআইয়ের পরিমাণ

    জানা গিয়েছে, একিউআইয়ের পরিমাণ ০-৫০ এর মধ্যে হলে ভালো বলে ধরা হয়। ৫১-১০০ এর মধ্যে হলে, তাকে বিবেচনা করা হয় সন্তোষজনক বলে। একিউআইয়ের পরিমাণ ১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে মাঝারি, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে হয়ে পুওর, ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে হলে ভেরি পুওর এবং ৪০১ থেকে ৫০০ এর মধ্যে হলে গুরুতর। তীব্র দূষণের (Delhi Air Pollution) জেরে বাসিন্দারা শ্বাসকষ্ট, জ্বর এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন বলে অভিযোগ করেছেন। ক্রমবর্ধমান দূষণ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বানও জানিয়েছেন দিল্লিবাসী।

    ইন্ডিয়া গেটের কাছে এক সাইকেল আরোহী বলেন, “দূষণের কারণে আমরা সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি। এটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব ফেলেছে। আমাদের কাজকর্মে প্রভাব পড়েছে। শ্বাস নিতে গিয়েও সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি।  

    সংবাদ সংস্থা এএনআইকে দিল্লির এক বাসিন্দা বলেন, “দূষণের হাত থেকে রেহাই পেতে দিল্লিবাসীকে ঘরে বন্দি থাকতে হবে। স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য সতর্কতাও অবলম্বন করতে হবে।” তিনি বলেন, “দূষণ কমানোর জন্য গাড়িগুলি সঠিকভাবে পরীক্ষা করা দরকার। খড় পোড়ানো বন্ধ হওয়া প্রয়োজন।” তিনি বলেন, “দূষণে মূলত জেরবার হচ্ছেন শিশু এবং বয়স্করা। দূষণের কবল থেকে বাঁচতে দিল্লিবাসী একপ্রকার ঘরবন্দি জীবন কাটাচ্ছেন।”

    দূষণের জেরে যে পড়াশোনার ভীষণ ক্ষতি হচ্ছে, তাও জানিয়েছেন লালকেল্লার এক বাসিন্দা। তিনি বলেন, “দূষণের জেরে বেশিরভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। তাই পড়াশোনা লাটে উঠেছে। কিছু স্কুল অবশ্য অনলাইন ক্লাস করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে।” তিনি বলেন, “পরিস্থিতি (Breathing Difficulties) খুবই উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে। শ্বাস নিতেও কষ্ট হচ্ছে (Delhi Air Pollution)।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share