Tag: Bengali news

Bengali news

  • Suvendu Adhikari: ‘‘হিন্দুদের কাছে আপনি কোয়েশ্চেন মার্ক হয়ে গিয়েছেন’’, মমতাকে তুলোধনা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘হিন্দুদের কাছে আপনি কোয়েশ্চেন মার্ক হয়ে গিয়েছেন’’, মমতাকে তুলোধনা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি বিধানসভায় মহাকুম্ভকে ‘মৃত্যুকুম্ভ’ বলেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। মমতার (Mamata Banerjee) এই মন্তব্যে প্রবল নিন্দার ঝড় শুরু হয় বিভিন্ন মহলে। প্রতিবাদ জানান সাধু-সন্তরাও। এবার এরই প্রতিবাদে রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপালের কাছে অভিযোগ জানালেন বিজেপি বিধায়করা। সূত্রের খবর, এদিন বিধানসভার কার্যবিবরণী থেকে মৃত্যুকুম্ভ শব্দ বাদ দেওয়ার দাবিও জানিয়েছেন গেরুয়া ব্রিগেডের বিধায়করা। একইসঙ্গে এই ইস্যুতে ফের একবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে চাঁচাছোলা ভাষায় তোপ দাগলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বিরোধী দলনেতার দাবি, ‘‘সনাতন ধর্ম যতদিন থাকবে ততদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই মন্তব্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জারি থাকবে।’’ একইসঙ্গে রাজ্যপালের বক্তব্যকে উদ্ধৃত করে নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, এটা মৃত্যুঞ্জয় মহাকুম্ভ। মানে মৃত্যুকে জয় করা যেতে পারে এই কুম্ভ থেকে। এটাই আমাদের মতো সনাতনীদের আস্থা।

    মন্তব্যের পরেও কোনও অনুশোচনা নেই, দাবি শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    প্রসঙ্গত, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এমন বিতর্কিত মন্তব্যের পরে চারিদিকে সমালোচনার ঝড় উঠলেও এখনও নির্বিকার রয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। এই প্রসঙ্গে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে ব্যাপক আক্রমণ করেন শুভেন্দু অধিকারী। একইসঙ্গে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের বাংলায় এই ধরনের শব্দ রেকর্ডে থাকা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেন বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘৪৮ ঘণ্টা কেটে গিয়েছে। কোনও তাপ-উত্তাপ নেই। কোনও অনুশোচনা নেই। রাজ্যপাল স্পিকারকে বলুন এক্সপাঞ্জ করতে। আমরা চাই না রেকর্ডে থাকুক। শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের বাংলায় এই শব্দ রেকর্ডে থাকুক আমরা চাই না।’’

    মমতার বিরুদ্ধে ভোট ব্যাঙ্কের রাজনীতি করার অভিযোগ

    একইসঙ্গে মমতার বিরুদ্ধে মুসলিমদের নিয়ে ভোট ব্যাঙ্কের রাজনীতি করার অভিযোগও তুলেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু বলেন, ‘‘রাজ্যপাল নিজে বলেছেন মৃত্যুঞ্জয় মহাকুম্ভ। মানে মৃত্যুকে জয় করা যেতে পারে এই কুম্ভ থেকে। এটা আমাদের মতো সনাতনীদের আস্থা। আর উনি বলছেন মৃত্যুকম্ভ। তাই আমাদের প্রতিবাদ জারি থাকবে। সনাতন সমাজ যতদিন থাকবে ততদিন প্রতিবাদ চলবে। আমরা আমাদের ধর্মের সঙ্গে তঞ্চকতা বিগত দিনে করিনি। আমরা রেড রোডে অন্য ধর্মের প্রার্থনায় চলে যান। সেখানে বিরক্ত হন লোকেরা। কিন্তু আপনি চলে যান ভোটের জন্য। আপনার মতলব সবাই জানে।’’

    হিন্দু ভোটে জিতেছে বিজেপি!

    এদিন সাংবাদিকদের সামনে আরও একবার স্পষ্ট ভাষায় শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) জানান যে বিজেপি জিতেছে হিন্দুদের ভোটে, জনজাতিদের ভোটে। বিরোধী দলনেতা বলেন, ‘‘আমাকে ইঙ্গিত করে অনেক কথা বলেছিলেন। নতুন হিন্দু নেতা বলেছিলেন। আমি হিন্দু ধর্মীয় নেতা নই। হিন্দু নেতা শঙ্করাচার্যরা। আখড়ার যাঁরা নেতৃত্ব দিচ্ছেন তাঁরা। আমাদের রাজ্যে যেমন কার্তিক মহারাজরা রয়েছেন। এরা ধর্মীয় নেতা। আধ্যাত্মিক চেতনা জাগ্রত করছেন। শুভেন্দুর সাফ দাবি, মুসলিমদের ভোটে জেতেনি বিজেপি। জয় এসেছিল সনতনীদের ভোট, জনজাতিদের ভোটে।’’

    মুখ্যমন্ত্রীকে সাম্প্রদায়িক বলে আক্রমণ

    এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে ফের একবার ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রামের প্রসঙ্গও টেনে আনেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। এর পাশাপাশি মমতা বন্দ্যোপাধ্যাকে সাম্প্রদায়িকতা ইস্যুতে তীব্র আক্রমণ করেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তোষণের রাজনীতির তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘আপনি কতটা সাম্প্রদায়িক সেটা আমি নন্দীগ্রামে দেখেছি। তখন আমি নন্দীগ্রামে তাঁদের ভোট নিয়ে আপনাকে হারিয়েছি। তাই যাঁদের ভোট নিয়ে জিতেছি তাঁদের ধর্মীয় আঘাত, তাঁদের শাস্ত্রে যদি সরকার, সরকারি দল দেয় প্রতিবাদ আমরা করব। আমি তো বারেবারে বলেছি আমরা বিজেপির বিধায়করা মুসলিমদের ভোটে কেউ জিতিনি। হিন্দুদের ভোটে জিতেছি। জনজাতিরাও আমাদের ভোট দিয়েছে। স্বাভাবিকভাবে আমরা দায়বদ্ধ সনাতনী এবং জনজাতিদের কাছে। এটা নিয়ে সাজাসাজির বিষয় নেই।’’

    হিন্দুদের কাছে মমতা কোয়েশ্চেন মার্ক, দাবি শুভেন্দুর

    রাজ্যের বর্তমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হিন্দু-বিরোধী বলে তোপ দাগেন বিজেপি বিধায়করা। এই আবহে বিধানসভায় দীর্ঘ ভাষণ দেন মুখ্যমন্ত্রী। সেনিয়েই কটাক্ষ করেন শুভেন্দু অধিকারী। বিধানসভায় দীর্ঘ ভাষণ প্রসঙ্গে কটাক্ষের সুরে বলেন, ‘‘এক ঘণ্টা বাইশ মিনিট ধরে যা খুশি বলে গেলেন। আমি ব্যানার্জি, আমি ব্রাহ্মণ, খুব ভালো লাগছে দেখে! আসলে হিন্দুদের কাছে আপনি কোয়েশ্চেন মার্ক হয়ে গিয়েছেন। তাই আপনাকে বলতে হচ্ছে আমি হিন্দু। তাই বলতে হচ্ছে আমি ব্যানার্জি পরিবার। বাধ্য হয়ে বলতে হচ্ছে আমি শিবঠাকুরের দিকে মাথা করে ঘুমাই। খুব ভালো লাগছে। আপনি লাইনে এসে গিয়েছেন।’’

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঠিক কী বলেছিলেন?

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বিধানসভায় বক্তব্য রাখার সময় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘মহাকুম্ভ আমি নাই বা বললাম ৷ ওটা এখন মৃত্যুকুম্ভ হয়ে গিয়েছে ৷ মৃত্যুকূপের মতো ৷’’ এর পরই তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায় হিন্দু সমাজের একাংশে। মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ করেন সাধু-সন্ত ও বিজেপি নেতারা। জেলায়-জেলায় বিক্ষোভে নামে বিজেপি। এবার মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্য কার্যবিবরণী থেকে বাদ দেওয়ার দাবি তুলল গেরুয়া শিবির।

  • Beet juice: বিটের রসেই হবে বাজিমাত! কোন কোন রোগের মোকাবিলা করবে এই সবজি?

    Beet juice: বিটের রসেই হবে বাজিমাত! কোন কোন রোগের মোকাবিলা করবে এই সবজি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শীতের রঙিন সবজি বিট। মরশুমের হলেও এখন সারা বছর বিট পাওয়া যায়। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত বিট খেলে বিশেষত বিটের রস খেলে শরীরে একাধিক উপকার পাওয়া যায়। আটকানো যাবে একাধিক সমস্যা। চিকিৎসকদের একাংশ বলছেন, দিনের নির্দিষ্ট সময় বিটের রস (Beet juice) খেলে বাড়তি‌ উপকার পাওয়া যায়। দেখে নেওয়া যাক, কোন কোন রোগের মোকাবিলা করবে বিট?

    আয়রনের ঘাটতি কমায় (Beet juice)

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, বিটের পুষ্টিগুণ প্রচুর।‌এই সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। তাই নিয়মিত বিট খেলে বিশেষত বিটের রস খেলে শরীরে রক্তের ঘাটতি কমবে। বিশেষত যাঁরা আয়রনের অভাবে ভুগছেন, তাঁদের জন্য বিট খুবই উপকারী। গর্ভবতীদের জন্য বিট বাড়তি উপকার দেয়।

    রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াবে

    বিট রোগ প্রতিরোধে বিশেষ সাহায্য করে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, বিটে (Beet juice) প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। তাই বিট খেলে দেহে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। যে কোনও সংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করা সহজ হয়।

    উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করবে

    বিট উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন বিটে রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ সহ একাধিক খনিজ পদার্থ। যা শরীরে রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত বিটের রস খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ (Diseases) থাকে। যাঁরা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের জন্য বিট বাড়তি উপকার দেয়।

    ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্যও বাড়তি উপকারী (Beet juice)

    রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে বিটের উপকার অপরিসীম। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাই ডায়াবেটিসের মতো সমস্যা রুখতেও বিট খুব সক্রিয়। খনিজ পদার্থ সমৃদ্ধ এই খাবার তাই ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য বাড়তি উপকারী বলেই মত পুষ্টিবিদদের একাংশের।

    অকাল বার্ধক্য ঠেকাতে সাহায্য করবে

    বলিরেখা রুখতে এবং বার্ধক্য ঠেকাতে বিটের গুরুত্ব অপরিসীম। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, ত্বক টানটান রাখতে এবং বার্ধক্য রুখতে বিট খুবই উপকারী। তাঁরা জানাচ্ছেন, বিটে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি নাইট্রেট থাকে। যা শরীরে প্রবেশ করে ধীরে ধীরে নাইট্রিক অক্সাইডে পরিণত হয়। আর এই নাইট্রিক অক্সাইড শরীরে রক্তপ্রবাহে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এর ফলে অকাল বার্ধক্য আটকানো যায়।

    স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতে সাহায্য করবে (Beet juice)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, মস্তিষ্ক সক্রিয় রাখতেও বিট খুবই কার্যকরী। তাঁরা জানাচ্ছেন, বিট থেকে শরীর প্রচুর নাইট্রিক অক্সাইড পায়। শরীরের বিভিন্ন অংশে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন তাই সহজেই পৌঁছে যায়। এর ফলে মস্তিষ্ক আরও সক্রিয় থাকে। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতেও বিট খুবই উপকারী।

    ত্বকের জন্য বাড়তি উপকারী

    ঠোঁট, গাল বা দেহের বিভিন্ন অংশে কালো ছোপ দূর করতে, ব্রণের সমস্যা মোকাবিলায় বিটের (Beet juice) উপকার অনেক। এমনটাই জানাচ্ছেন ত্বক রোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত বিট খেলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। এর ফলে একাধিক ত্বকের সমস্যা কমে। বিশেষত ব্রণর মতো সমস্যা মোকাবিলায় এটা খুবই কার্যকরী। তাছাড়া বিটে থাকে একাধিক ভিটামিন এবং আয়রন। এর ফলে ত্বকের স্বাভাবিক ময়েশ্চারাইজার পাওয়া যায়। ত্বকের শুষ্কতা কমে। ত্বক উজ্জ্বল থাকে। তাই নিয়মিত বিটের তরকারি বা বিটের রস খেলে ত্বক ভালো‌ থাকবে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Daily Horoscope 21 February 2025: কোনও ভুল কাজের জন্য অনুতাপ হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 21 February 2025: কোনও ভুল কাজের জন্য অনুতাপ হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বন্ধুদের বিরোধিতা থেকে সাবধান থাকুন।

    ২) সঞ্চয়ের ব্যাপারে বিশেষ নজর দিন।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃষ

    ১) পেটের সমস্যা বাড়তে পারে।

    ২) ব্যবসায় আমূল পরিবর্তন লক্ষ করতে পারবেন।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    মিথুন

    ১) ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ না করাই শ্রেয়।

    ২) মাথাগরম করার ফলে হাতে আসা কাজ ভেস্তে যাবে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    কর্কট

    ১) ভাই-বোনের কাছ থেকে ভালো সাহায্য পেতে পারেন।

    ২) দাম্পত্য সম্পর্কে উন্নতির যোগ।

    ৩) সতর্ক থাকতে হবে।

    সিংহ

    ১) কোনও নিয়ম লঙ্ঘন করার জন্য বিপদে পড়তে হতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে শুভ যোগ।

    ৩) কারও সঙ্গে বিবাদে জড়াবেন না।

    কন্যা

    ১) কোনও ভুল কাজের জন্য অনুতাপ হতে পারে।

    ২) অতিরিক্ত দৌড়ঝাঁপ করার ফলে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    তুলা

    ১) কারও কুপ্রভাবে সংসারে অশান্তি হতে পারে।

    ২) সামাজিক সুনাম বা প্রতিপত্তি বিস্তারের যোগ।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    বৃশ্চিক

    ১) সাংসারিক কারণে মানসিক যন্ত্রণা বাড়তে পারে।

    ২) আজ আপনাকে অবাক করে দেওয়া কোনও সুখবর আসতে পারে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    ধনু

    ১) ব্যয় বাড়তে পারে।

    ২) সম্পত্তি নিয়ে সমস্যা মিটে যেতে পারে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    মকর

    ১) দূর দেশে ভ্রমণের পরিকল্পনা সফল হতে পারে।

    ২) বিদ্যার্থীদের জন্য নতুন কোনও পথ খুলতে পারে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কুম্ভ

    ১) বাড়িতে সবাই খুব সতর্ক থাকুন, চুরির ভয় রয়েছে।

    ২) আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) জমি বা সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় করার শুভ দিন।

    ২) শেয়ারে বাড়তি লগ্নি চিন্তাবৃদ্ধি ঘটাতে পারে।

    ৩) সমাজে খ্যাতি বাড়বে।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Mother Language: আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, জেনে নিন মাতৃভাষায় শিক্ষালাভের গুরুত্ব

    Mother Language: আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, জেনে নিন মাতৃভাষায় শিক্ষালাভের গুরুত্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২১ ফেব্রুয়ারি। বিশ্বব্যাপী আজকের দিনটি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস (International Mother Language Day) হিসেবে পালিত হয়। কেন এই বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ? কোথায় জুড়ে এর তাৎপর্য? বর্তমান পৃথিবীতে প্রযুক্তি ব্যাপকভাবে প্রাধান্য বিস্তার করেছে। এমন সময় দেখা যাচ্ছে আমরা মাতৃভাষা (Mother Language) থেকে যেন ক্রমশই দূরে সরে যাচ্ছি। বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছি। আজকের দিনে যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠেছে ইংরেজি ভাষা। এটা মনে করা হয় যে ইংরেজিতে সাবলীলভাবে যিনি কথা বলতে পারেন, তিনি বেশি শিক্ষিত। যিনি পারেন না তিনি কম শিক্ষিত।

    মাতৃভাষার অনুভূতি (Mother Language)

    আমাদের ভাবা দরকার মাতৃভাষার (Mother Language) গুরুত্ব কমিয়ে অপর ভাষায় সাবলীল হওয়াটা কি সত্যিই গর্বের? বাড়িতে আমরা যে অনুভূতিটা পাই, যে আরাম পাই, যে ধরনের স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি, মাতৃভাষার ক্ষেত্রেও ঠিক অনেকটা একই রকম। নিজের মাতৃভাষায় কথা বললে মনে হয় যেন আমরা বাড়িতে রয়েছি। আমরা বিদেশে গিয়েও যদি কারও সঙ্গে নিজের মাতৃভাষায় কথা বলি তখন আমাদের অনুভব হয় যে আমরা হয়তো নিজের বাড়িতেই রয়েছি। ভারতবর্ষের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সাহিত্যিকদের দিকে যদি আমরা একবার তাকিয়ে দেখি, তাহলে দেখব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সাহিত্য রচনা নিজের মাতৃভাষাতেই করেছিলেন। অন্যদিকে, মুন্সি প্রেম চাঁদ তিনি হিন্দিতে সাহিত্য রচনা করেছেন। কারণ হিন্দি ছিল তাঁর মাতৃভাষা। নিজের মাতৃভাষা তামিলে সাহিত্য রচনা করেছেন সুব্রহ্মণ্য ভারতী। ওড়িশার বিখ্যাত সাহিত্যিক গোপীনাথ মোহান্তি তিনিও নিজের মাতৃভাষা (International Mother Language Day) ওড়িয়াতেই সাহিত্য রচনা করেছেন। বিভিন্ন গবেষণায় উঠে এসেছে যে আঞ্চলিক ভাষায় শিক্ষা আরও ভালোভাবে বুঝতে পারে পড়ুয়ারা। শুধুমাত্র তাই নয় এটি সেই নির্দিষ্ট অঞ্চলের সংস্কৃতিকেও শক্তিশালী করে।

    ভারতীয় ভাষা পুস্তক প্রকল্প

    চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট পেশ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। তিনি সেই বাজেটে একটি প্রকল্প চালু করেন যার নাম দেন, ভারতীয় ভাষা পুস্তক প্রকল্প। এই প্রকল্পের অন্যতম লক্ষ্য হল, স্কুল এবং কলেজের পড়ুয়াদের জন্য ভারতীয় ভাষায় বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল বই সরবরাহ করা। অর্থমন্ত্রী মনে করেন যে, এর মাধ্যমে শিক্ষা আরও সহজেই পৌঁছাতে পারবে পড়ুয়াদের কাছে। অর্থাৎ মাতৃভাষায় শিক্ষায় বিষয়বস্তু সহজেই বোধগম্য হয়। এর পাশাপাশি এটি একটি প্রজন্মকে সশক্তিকরণের পথে নিয়ে যায়।

    মোদি জমানায় বাড়ছে মাতৃভাষায় শিক্ষার গুরুত্ব

    মোদি জমানায় এমন উদ্যোগ বিভিন্ন বিশেষজ্ঞরাও দুহাত ভরে সমর্থন করছেন। সেরকমই একজন হলেন এম জৈন কলেজের ডিন ডঃ এমএম রানা। তিনিও মাতৃভাষায় ওপর শিক্ষাদানের এমন উদ্যোগকে প্রশংসা করেন। তাঁর মতে, ‘‘২০২৫ সালের কেন্দ্রীয় বাজেটে ভারতীয় ভাষা পুস্তক নামের যে প্রকল্পটি আনা হয়েছে, তা সত্যিই একটি বড় পদক্ষেপ। স্থানীয় ভাষায় ডিজিটাল বইয়ের মাধ্যমে এই প্রকল্প পড়ুয়াদেরকে আরও বেশি উন্নত করবে। কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় পড়ার বই ইংরেজি বা হিন্দিতে হয়। কিন্তু আঞ্চলিক ভাষায় এমন উদ্যোগের ফলে পড়ুয়ারা আরো ভালোভাবে পড়ার ধারণাগুলি বুঝতে পারবে এবং তারা অনেক কিছু বিশ্লেষণ করতে পারবে সহজেই।

    কী বলছে সমীক্ষা?

    সম্প্রতি, একটি সমীক্ষা হয়েছিল নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলিতে। সেই সমীক্ষায় উঠে এসেছে যে এই দেশগুলির ৩৭ শতাংশ পড়ুয়াকে সেই ভাষায় শিক্ষা দেওয়া হয় না, যে ভাষাটা তারা সবচেয়ে ভালো বোঝে। ইউনিসেফের এক প্রতিবেদন অনুসারে ভারতের ক্ষেত্রে এটি ৩৫ শতাংশ। এক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে এর মধ্যে বেশিরভাগই রয়েছে ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের। ভারতের জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০ অনুযায়ী পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত এবং যেখানে সম্ভব অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত মাতৃভাষায় শিক্ষাদানকে উৎসাহিত করার কথা বলা হয়েছে।

    করোনা অতিমারিও মাতৃভাষায় শিক্ষাকে প্রভাবিত করেছে

    অনেক বিশেষজ্ঞ বলছেন যে, করোনা অতিমারিও মাতৃভাষায় শিক্ষাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করেছে। ইউনেস্কোর সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ পেয়েছে এবং সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে যে এই সময় বিভিন্ন স্কুলই বন্ধ ছিল। এর ফলে বিশ্বব্যাপী শিক্ষার মান আরও নিচে নেমে গিয়েছে। প্রত্যেকটি স্কুলে গড়ে কমবেশি ২৪ সপ্তাহ ধরে বন্ধ ছিল। কিছু কিছু ক্ষেত্রে স্কুল আবার ৭০ সপ্তাহ বন্ধ ছিল এই সময়ের মধ্যে।

    মাতৃভাষার কোনও বিকল্প নেই

    প্রসঙ্গত বর্তমানে বিশ্বায়নের যুগে শিক্ষা ক্রমশই বহুভাষার হয়ে উঠেছে। ভারতবর্ষের মতো দেশে অভিভাবকরা ইংরেজি ভাষায় শিক্ষাকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। একাধিক ভাষা জেনে রাখা ভালো। কিন্তু শিক্ষাদানটা সেই বিষয়ে হওয়া উচিত যে ভাষাতে সহজে বোঝা যাবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ইংরেজি হল বিশ্বব্যাপী একটি ভাষা। কিন্তু নিজের সংস্কৃতি, নীতি, সাহিত্য থেকে পড়ার যে কোনও জটিল তত্ত্ব বোঝার জন্য মাতৃভাষার (Mother Language) কোনও বিকল্প নেই।

  • Ramakrishna 276: “হাতির মাথায় অঙ্কুশ মারতে হয়, মাথায় নাকি ওদের কোষ থাকে”

    Ramakrishna 276: “হাতির মাথায় অঙ্কুশ মারতে হয়, মাথায় নাকি ওদের কোষ থাকে”

    শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরে ও ভক্তগৃহে

    চর্তুদশ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৪, ১৯শে সেপ্টেম্বর

    ছোকরা ভক্তদের সঙ্গে আনন্দ—মা-কালীর আরতিদর্শন ও চামর ব্যজন —
    মায়ে-পোয়ে কথা—“কেন বিচার করাও”

    বেলা পাঁচটা। ঠাকুর (Ramakrishna) পশ্চিমের গোল বারান্দায়। বাবুরাম, লাটু। মুখুজ্জে ভ্রাতৃদ্বয়, মাস্টার প্রভৃতি সঙ্গে সঙ্গে আসিয়াছেন (Kathamrita)।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (মাস্টার প্রভৃতির প্রতি)—কেন একঘেয়ে হব? ওরা বৈষ্ণব আর গোঁড়া, মনে করে আমাদের মতই ঠিক, আর সব ভুল । যে কথা বলেছি, খুব লেগেছে। (সহাস্যে) হাতির মাথায় অঙ্কুশ মারতে হয়। মাথায় নাকি ওদের কোষ থাকে। (সকলের হাস্য)

    ঠাকুর এইবার ছোকরাদের সঙ্গে ফষ্টিনাষ্টি করতে লাগলেন।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (ভক্তদের প্রতি)—আমি এদের (ছোকরাদের) কেবল নিরামিষ দিই না। মাঝে মাঝে আঁশ ধোয়া জল একটু একটু দিই। তা না হলে আসবে কেন।

    মুখুজ্জেরা বারান্দা হইতে চলিয়া গেলেন। বাগানে একটু বেড়াইবেন (Kathamrita)।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (মাস্টারের প্রতি)—আমি জপ… করতাম। সমাধি হয়ে যেত, কেমন এর ভাব?

    মাস্টার (গম্ভীরবাবে)—আজ্ঞা, বেশ!

    শ্রীরামকৃষ্ণ (সহাস্যে) সাধু! সাধু!—কিন্তু ওরা (মুখুজ্জেরা) কি মনে করবে?

    মাস্টার—কেন কাপ্তেন তো বলেছিলেন (Kathamrita), আপনার বালকের অবস্থা। ঈশ্বর-দর্শন করলে বালকের অবস্থা হয়।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—আর বাল্য, পৌগণ্ড, যুবা। পৌগণ্ড অবস্থায় ফচকিমি করে, হয়তো খেউর মুখ দে বেরোয়। আর যুবা অবস্থায় সিংহের ন্যায় লোকশিক্ষা দেয়।

    “তুমি না হয় ওদের (মুখুজ্জেদের) বুঝিয়ে দিও।”

    মাস্টার—আজ্ঞা, আমার বোঝাতে হবে না। ওরা কি আর জানে না?

    শ্রীরামকৃষ্ণ ছোকরাদের সঙ্গে একটু আমোদ-আহ্লাদ করিয়া একজন ভক্তকে বলিতেছেন, “আজ অমাবস্যা, মার ঘরে যেও!”

    সন্ধ্যার পর আরতির শব্দ শুনা যাইতেছে। ঠাকুর বাবুরামকে বলিতেছেন, “চল রে চল। কালীঘরে!” ঠাকুর বাবুরামের সঙ্গে যাইতেছেন—মাস্টারও সঙ্গে আছেন। হরিশ বারান্দায় বসিয়া আছেন দেখিয়া ঠাকুর বলিতেছেন, “এর আবার বুঝি ভাব লাগলো। ম”

    উঠান দিয়া চলিতে চলিতে শ্রীশ্রীরাধাকান্তের আরতি একটু দেখিলেন। তৎপরেই মা-কালীর মন্দিরের অভিমুখে যাইতেছেন। যাইতে যাইতে হাত তুলিয়া জগন্মাতাকে ডাকিতেছেন—“ও মা! ও মা! ব্রহ্মময়ী!” মন্দিরের সম্মুখের চাতালে উপস্থিত হইয়া মাকে ভূমিষ্ঠ হইয়া প্রণাম করিতেছেন। মার আরতি হইতেছে। ঠাকুর মন্দিরে প্রবেশ করিলেন ও চামর (Kathamrita) লইয়া ব্যজন করিতে লাগিলেন।

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

  • Google Play Store: জাতীয় সুরক্ষায় গুগল প্লে স্টোরের ১১৯ অ্যাপকে নিষিদ্ধ করল কেন্দ্র

    Google Play Store: জাতীয় সুরক্ষায় গুগল প্লে স্টোরের ১১৯ অ্যাপকে নিষিদ্ধ করল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় সুরক্ষার স্বার্থে বহু অ্যাপকে নিষিদ্ধ করল কেন্দ্র সরকার।আজ বৃহস্পতিবারই এক নির্দেশিকা জারি করে তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রক জানিয়েছে, গুগল প্লে স্টোর (Google Play Store) থেকে ১১৯টি অ্যাপকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এর মধ্যে বেশিরভাগই ভিডিও অথবা ভয়েস চ্যাটিং অ্যাপ বলে জানা গিয়েছে। খবর মিলেছে, এই অ্যাপগুলির সঙ্গে চিন ও হংকং যোগ রয়েছে বলেও জানা গিয়েছে।

    তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৬৯(এ) ধারায় নির্দেশিকা

    তবে চিন ও হংকং ছাড়া সিঙ্গাপুর, আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন ও অস্ট্রেলিয়ারও অ্যাপ (Google Play Store) রয়েছে ওই তালিকায়, এমনটাই জানা গিয়েছে। কেন্দ্র সরকার তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৬৯(এ) ধারায় এই নির্দেশিকা জারি করেছে। মূলত দেশের জাতীয় নিরাপত্তা, সার্বভৌমত্বের সঙ্গে আপোস না করতে এবং ওই অ্যাপগুলির কন্টেন্টের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্র সরকার (Indian Govt)। এর আগে ২০২০ সালেই চিনা অ্যাপ টিকটক ও শেয়ার ইটের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল কেন্দ্র। করোনাকালে ২০২০ সালের ২০ জুন প্রায় ১০০টি চিনা অ্যাপে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল কেন্দ্র সরকার।

    কোন কোন অ্যাপ (Google Play Store)?

    অ্যাপগুলির (Google Play Store) মধ্যে রয়েছে সিঙ্গাপুরের ভিডিও চ্যাটিং অ্যাপ চিলচ্যাট, এছাড়াও সেখানে রয়েছে ম্যাঙ্গোস্টার টিমের তৈরি গেমিং প্ল্যাটফর্ম। গুগল প্লে স্টোর থেকে প্রায় ১ মিলিয়ন অর্থাৎ দশ লক্ষেরও বেশি মানুষ তা ডাউনলোড করেছিলেন বলে জানা যায়। গুগল প্লে স্টোরে ৪.১ রেটিংও রয়েছে ওই অ্যাপগুলির। চিনের তৈরি চাংঅ্যাপও রয়েছে ওই তালিকায়। এছাড়া, অস্ট্রেলিয়ার তৈরি হানিক্যাম অ্যাপও রয়েছে নিষিদ্ধ অ্যাপের তালিকায়। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, চিন ও ভারতের কূটনৈতিক বিবাদের কারণে বড়সড় ক্ষতির মুখে পড়েছে টিকটক। মূলত, জাতীয় নিরাপত্তার সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্যপ্রযুক্তি বিধিগুলির কারণে দেশে এই অ্যাপগুলি ব্লক করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা এটাও মনে করছে যে, এই নিষিদ্ধকরণ প্রক্রিয়া আগামীদিনেও জারি থাকবে।

  • Mahakumbh: স্বচ্ছ মহাকুম্ভ! সাড়ে তিন লক্ষ কেজি ব্লিচিং সহ অন্যান্য উপাদান ব্যবহৃত প্রয়াগরাজে

    Mahakumbh: স্বচ্ছ মহাকুম্ভ! সাড়ে তিন লক্ষ কেজি ব্লিচিং সহ অন্যান্য উপাদান ব্যবহৃত প্রয়াগরাজে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভ (Mahakumbh) মেলাতে ভিড় জমিয়েছেন জমাচ্ছেন কোটি কোটি ভক্ত। কুম্ভকে (Kumbh Mela) স্বচ্ছ-পরিষ্কার রাখতে উদ্যোগও নিতে দেখা গিয়েছে যোগী আদিত্যনাথ প্রশাসনকে। জানা গিয়েছে, মেলা চত্বরে থাকা শৌচাগারগুলিকে পরিষ্কার করতে এক কোটি লিটারের পরিষ্কার করার তরল ব্যবহার করেছে যোগী প্রশাসন। একইসঙ্গে সাড়ে তিন লক্ষ কেজি ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করা হয়েছে। উত্তরপ্রদেশ সরকার বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে হাত মিলিয়ে এই কাজ করেছে বলে সূত্রের খবর।

    শৌচাগার পরিষ্কার করতে অক্সিডেশন পদ্ধতি (Mahakumbh)

    জানা গিয়েছে, এই কাজে এগিয়ে এসেছে বেঙ্গালুরু বিশ্ববিদ্যালয় এবং শৌচাগারগুলিকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করতে তারা অক্সিডেশন টেকনোলজিকে ব্যবহার করেছে। প্রসঙ্গত মহাকুম্ভ (Mahakumbh) শুরু হয়েছে গত ১৩ জানুয়ারি থেকে। জানা যাচ্ছে, এখনও পর্যন্ত মহাকুম্ভকে (Mahakumbh) স্বচ্ছ করতে ব্যবহার করা হয়েছে সাড়ে তিন লাখ ব্লিচিং পাউডার, ৭৫ হাজার ৬০০ লিটার ফিনাইল, ৪১ হাজার কেজির মেলাথিওন। ইতিমধ্যে মহাকুম্ভের মেলা প্রশাসন সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, যোগী আদিত্যনাথের নির্দেশ রয়েছে এই মেলাকে পরিবেশ বান্ধব হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। এজন্য সর্বক্ষণের জন্য মোতায়েন রয়েছে দল এবং তাঁরাই মেলা প্রাঙ্গণ পরিষ্কার করার কাজ করছে। জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত ৬৫০ মেট্রিক টনেরও বেশি বর্জ্যকে নষ্ট করে ফেলা হয়েছে।

    ১৪৪ বছর পরে মহাকুম্ভ (Mahakumbh) অনুষ্ঠিত হচ্ছে প্রয়াগরাজে

    সম্প্রতি এক সংবাদসংস্থাকে দেওয়ার সাক্ষাৎকারে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘মহাকুম্ভ (Mahakumbh) আমাদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র। এখনও পর্যন্ত এটি পৃথিবীর বৃহত্তম আধ্যাত্মিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে (Mahakumbh) পরিণত হয়েছে। এখনও পর্যন্ত ৫৩ কোটি ভক্ত ত্রিবেণীর পবিত্র সঙ্গমে পবিত্র স্নান করেছেন এবং এই প্রক্রিয়া আগামী নয় দিন ধরে চলবে।’’ যোগী আদিত্যনাথ আরও বলেন, ‘‘প্রথমবারের জন্য শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এদেশে ধর্ম সম্মান পেয়েছে। ৫০০ বছরের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। ভগবান রামচন্দ্র অযোধ্যায় অধিষ্ঠিত হয়েছেন।’’ প্রসঙ্গত, ১৪৪ বছর পরে মহাকুম্ভ (Mahakumbh) অনুষ্ঠিত হচ্ছে প্রয়াগরাজে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইভেন্টে পরিণত হয়েছে মহাকুম্ভ। সেখানে জাতি বর্ণ নির্বিশেষে সব মিলেমিশে একাকার হয়ে গিয়েছে। ধনী, দরিদ্র, রাজনৈতিক নেতা থেকে বিদেশি কূটনীতিক সবার মেলবন্ধন দেখা যাচ্ছে প্রয়াগরাজে।

  • Assam: অসমে অবৈধ বাংলাদেশির সংখ্যা ১.৬৬ লাখ! বহিষ্কারের সংখ্যা নিয়ে কী বললেন মন্ত্রী?

    Assam: অসমে অবৈধ বাংলাদেশির সংখ্যা ১.৬৬ লাখ! বহিষ্কারের সংখ্যা নিয়ে কী বললেন মন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসম (Assam) চুক্তির বিধানের অধীনে রাজ্যের ১.৬৬ লাখ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে (Bangladeshi Intruders) অবৈধ অভিবাসী হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে ইতিমধ্যেই রাজ্য থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে ৩০ হাজার ১০০ এরও বেশি বাংলাদেশিকে। বুধবার অসম বিধানসভায় এ কথা জানান অসম চুক্তি বাস্তবায়ন মন্ত্রী অতুল বরা।

    কী বললেন মন্ত্রী?(Assam)

    কংগ্রেস বিধায়ক আবদুর রহিম আহমেদের লিখিত প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী জানান, ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অসমে মোট ১ লাখ ৬৫ হাজার ৫৩১ জন অভিবাসীকে অবৈধভাবে বসবাসকারী হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে ৩২ হাজার ৮৭০ জন অসমে প্রবেশ করেছে ১৯৬৬ থেকে ১৯৭১ সালের মধ্যে। আর ১৯৭১ সালের মার্চ মাসের পর অসমে ঢুকেছে ১ লাখ ৩২ হাজার ৬৬১ জন। এটি হচ্ছে নাগরিকত্ব নির্ধারণের জন্য অসম চুক্তির নির্ধারিত সময়সীমা। এর পরেই মন্ত্রী জানান, এ পর্যন্ত অসম থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে ৩০ হাজার ১১৫ জনকে অনুপ্রবেশকারীকে।

    অবৈধ অভিবাসন

    ঐতিহাসিকভাবে, অসম প্রতিবেশী বাংলাদেশ থেকে অবৈধ অভিবাসনের সম্মুখীন হয়েছে। এটি দশকের পর দশক ধরে রাজ্যের সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করেছে। বাংলাদেশ থেকে ব্যাপক অবৈধ অভিবাসন রাজ্যের একাধিক জেলার জনসংখ্যার গঠনও পরিবর্তন করেছে। প্রসঙ্গত, অসম (Assam) চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ১৯৮৫ সালে, ছ’বছরের অভিবাসনবিরোধী অসম আন্দোলনের পর। অবৈধ অভিবাসীদের শনাক্তকরণ ও বহিষ্কারের মূল ভিত্তি হিসেবে রয়ে গিয়েছে এই চুক্তি।

    চুক্তি অনুযায়ী, ২৪ মার্চ ১৯৭১-এর পরে যারা অসমে প্রবেশ করেছেন, তাঁদের বিদেশি নাগরিক ঘোষণা করে দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে। ১৯৬৬ থেকে ১৯৭১ সালের মধ্যে আগতদের ভোটাধিকার দশ বছরের জন্য কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। তবে ১৯৭১-এর পরে আসা অভিবাসীদের সরাসরি বহিষ্কারের বিধান রয়েছে।

    মন্ত্রী বলেন, “চুক্তি কার্যকর হওয়ার পর থেকে ১.৬৫ লাখেরও বেশি অবৈধ অভিবাসীকে শনাক্ত করা হলেও, বহিষ্কারের সংখ্যা মোট চিহ্নিত অভিবাসীর তুলনায় নগণ্য।” অসমের বিভিন্ন আদি সংগঠন, বিশেষ করে অসম ছাত্র সংস্থা (AASU) মনে করে যে রাজ্যে কয়েক লাখ অবৈধ অভিবাসী বসবাস করছে। এদিকে, রাজ্যের শাসক দল বিজেপি (BJP) অসম চুক্তি বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে (Bangladeshi Intruders)। একে তারা জাতীয় নিরাপত্তা ও সাংস্কৃতিক সংরক্ষণের সঙ্গে যুক্ত করেছে (Assam)।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘পুরীর মতো দিঘার মন্দিরে অহিন্দুদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করে দেখান’’, মমতাকে চ্যালেঞ্জ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘পুরীর মতো দিঘার মন্দিরে অহিন্দুদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করে দেখান’’, মমতাকে চ্যালেঞ্জ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের মতোই নাকি তৈরি হচ্ছে দিঘার মন্দির! রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এমন মন্তব্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সমাজ মাধ্যমে দাবি করেন, বুকের পাটা থাকলে পুরীর মতো দিঘার মন্দিরেও (Digha Jagannath Temple) অহিন্দুদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করে দেখান মুখ্যমন্ত্রী।

    মমতাকে চ্যালেঞ্জ শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    নিজের এক্স মাধ্যমে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) লেখেন, ‘‘মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়া, গতকাল বিধানসভায় আপনি দিঘার জগন্নাথ মন্দির নিয়ে আমাকে চ্যালেঞ্জ ছুড়েছেন ও আমার বুকের পাটা সংক্রান্ত মন্তব্য করার ঔদ্ধত্য দেখিয়েছেন। যেহেতু আপনি দাবি করছেন যে, সনাতন ধর্মের অন্যতম পীঠস্থান পুরীর জগন্নাথ ধামের অনুকরণ করে মন্দির নির্মাণ করছেন, দিঘায় তীর্থক্ষেত্র স্থাপন করার উদ্দেশ্যে, তাই আমি আপনাকে পাল্টা চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছি, যদি আপনার বুকের পাটা রয়েছে, তাহলে আজই নির্দেশ দিন যে, সরকারি অর্থ ব্যয় করে, সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সমস্ত সরকারি নথিতে জগন্নাথ ধাম সংস্কৃতি কেন্দ্র শব্দবন্ধটি ব্যবহার করা হয়েছে, তা বদলে শ্রীশ্রী জগন্নাথ মন্দির করে দেওয়া হোক।’’

    বন্ধ হোক অহিন্দুদের প্রবেশ

    একইসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ ছুড়েছেন অহিন্দুদের প্রবেশ নিষেধ করার বিষয়ে। তিনি লিখেছেন, ‘‘পুরীর শ্রীশ্রী জগন্নাথ মন্দিরে হিন্দু ব্যতীত আর কোনও অন্য ধর্মাবলম্বী মানুষজনের প্রবেশাধিকার নেই। মন্দিরের সিংহদ্বারের কাছে পাথরের ফলকে পাঁচটি ভাষায় (হিন্দি, ওড়িয়া, বাংলা, ইংরেজি এবং উর্দু) স্পষ্ট ভাবে প্রবেশ সংক্রান্ত নির্দেশনাবলী লেখা রয়েছে। আপনিও নির্দেশ দিন উৎকলের শ্রীক্ষেত্র পুরীর জগন্নাথ ধামের মতোই দিঘাতেও মন্দিরের প্রধান দ্বারের পাশে ফলক লাগানো থাকবে যে হিন্দু ব্যতীত অন্য কোনও ধর্মাবলম্বী মানুষজনের প্রবেশাধিকার নিষেধ।’’

    মমতাকে হারের খোঁচা শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    এর পাশপাশি, নন্দীগ্রামে ২০২১ সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারানোর খোঁচা ফের একবার দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। তিনি লিখেছেন, ‘‘আপনি আমার বুকের পাটা নিয়ে মন্তব্য করেছেন, তাই আপনার জ্ঞাতার্থে আর একবার স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, আপনি যখন ২০২১ সালে নন্দীগ্রামে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে এসেছিলেন, তখন বুকের পাটা ছিল বলেই ১৯৫৬ ভোটে আপনাকে হারিয়েছিলাম।’’

  • Delhi CM: ২৫০০ টাকা করে পাবেন মহিলারা, শপথ নিয়েই বড় ঘোষণা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখার

    Delhi CM: ২৫০০ টাকা করে পাবেন মহিলারা, শপথ নিয়েই বড় ঘোষণা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী (Delhi CM) পদে শপথ নিয়েই বড় ঘোষণা করলেন বিজেপির রেখা গুপ্ত (Rekha Gupta)। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় দিল্লির রামলীলা ময়দানে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন তিনি। তার পরেই ঘোষণা করেন, তাঁর সরকার ৮ মার্চের মধ্যে মহিলাদের প্রতি মাসে ২ হাজার ৫০০ টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেবে।

    মহিলাদের অ্যাকাউন্টে প্রথম কিস্তির টাকা (Delhi CM)

    পূর্বতন আপ সরকারকে তাদের কাজের জন্য জবাবদিহিও করতে হবে বলে জানান দিল্লির নয়া মুখ্যমন্ত্রী। ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আন্তর্জাতিক নারী দিবসের মধ্যেই যোগ্য মহিলাদের অ্যাকাউন্টে প্রথম কিস্তির টাকা জমা করা হবে।” আপ সরকারকে নিশানা করে নয়া মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “তাদের (আপ সরকারকে) প্রতিটি পয়সার হিসেব দিতে হবে।” তাঁর সরকার যে বিজেপির প্রতিশ্রুতি পূরণে দায়বদ্ধ, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন রেখা।

    মোদির স্বপ্ন পূরণের অঙ্গীকার

    এদিন জমকালো শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের আগে তিনি কাশ্মীরি গেটের শ্রী মর্ঘট ওয়ালে হনুমান বাবা মন্দির পরিদর্শন করেন। পরে বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়ন করাই দিল্লির ৪৮জন বিজেপি বিধায়কের প্রধান অগ্রাধিকার।” এদিন রেখাকে শপথবাক্য পাঠ করান দিল্লির উপরাজ্যপাল ভিকে সাক্সেনা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির শীর্ষ নেতারা। উপস্থিত ছিলেন (Delhi CM) বিজেপি-শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা। ছিলেন এনডিএ জোটের নেতারাও।

    প্রসঙ্গত, রেখা হলেন দিল্লির চতুর্থ মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর আগে দিল্লি শাসন করেছেন বিজেপির সুষমা স্বরাজ, কংগ্রেসের শীলা দীক্ষিত এবং আপের অতিশী মারলেনা। রেখার পাশাপাশি এদিন শপথ নেন পরবেশ বর্মা, আশিস সুদ, মনজিন্দর সিং সিরসা, কপিল মিশ্র, রবীন্দ্র ইন্দ্ররাজ সিং এবং পঙ্কজ সিং। শপথ গ্রহণের পর মুখ্যমন্ত্রী ও অন্য মন্ত্রীরা তাঁদের দায়িত্ব বুঝে নিতে দিল্লি সচিবালয়ে যান।

    অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু বলেন, “আমরা দিল্লিতে একটি নতুন পরিবর্তন দেখতে চলেছি। এখন থেকে একটি ভিন্ন দিল্লি হবে। রাজ্যের প্রতিটি নাগরিক দিল্লি নিয়ে গর্বিত হবেন। আমরা খুব খুশি, এখন দিল্লিতে নয়া যুগের সূচনা হতে চলেছে। চমৎকার উন্নয়নও হতে যাচ্ছে। গত ১০ বছর ধরে দিল্লিতে (Rekha Gupta) কোনও ভালো কাজ হয়নি। এখন একটি নতুন যুগের সূচনা হবে (Delhi CM)।”

LinkedIn
Share