Tag: bjp

bjp

  • Alipurduar: কথা রাখল বিজেপি, দুর্গতদের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিলেন বিধায়ক

    Alipurduar: কথা রাখল বিজেপি, দুর্গতদের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিলেন বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট মিটে গেলে নেতারা ফিরেও চায় না। এরকম অভিযোগ অনেকে করে থাকেন। কিন্তু, ভোটপর্ব মিটে যাওয়ার পরও যে দুর্গত মানুষের পাশে নেতারা থাকেন, তার জ্বলন্ত উদাহরণ হচ্ছে আলিপুরদুয়ারের (Alipurduar) কুমারগ্রামের বিজেপি বিধায়ক মনোজ ওঁরাও। তিনি নিজে উদ্যোগী হয়ে ঝড়ে বিধ্বস্ত মানুষের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছেন। বিজেপি বিধায়কের এই পদক্ষেপে খুশি দুর্গতরা।

    দুর্গতদের ত্রাণ বিলি করলেন বিজেপি বিধায়ক (Alipurduar)

    প্রথম দফার ভোটগ্রহণ শুরুর আগে আলিপুরদুয়ার (Alipurduar) জেলার কুমারগ্রাম বিধানসভা এলাকার বিস্তীর্ণ অঞ্চলে শিলাবৃষ্টি ও কালবৈশাখী ঝড়ের দাপটে বাড়ির টিনের চাল ফুটো হয়ে গিয়েছিল। ভেঙে পড়েছিল বাড়ি। কিন্তু, সে সময় নির্বাচনের বিধিনিষেধ থাকার কারণে বিজেপি বিধায়ক দুর্গতদের কাছে গেলেও ত্রাণ-সাহায্য করতে পারেননি। তবে, পাশে থাকার আশ্বাস দিয়ে এসেছিলেন। এবার ভোট মিটতেই দুর্গত এলাকায় ত্রাণ পৌঁছে দিলেন কুমারগ্রামের বিজেপি বিধায়ক। ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে বিধ্বস্ত মানুষের পাশে সাহায্য নিয়ে গেলেন কুমারগ্রামের বিজেপি বিধায়ক মনোজ ওঁরাও।

    আরও পড়ুন: স্বস্তির বার্তা, তাপপ্রবাহের মধ্যেই তিন জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    কী বললেন বিজেপি বিধায়ক?

    আলিপুরদুয়ারে (Alipurduar) ভোট হয়ে যাওয়ার পর রবিবার কুমারগ্রামের রায়ডাক, খোয়ারডাঙা-১, ধনতলি টাপুতে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। সঙ্গে নিয়ে যান ত্রিপল ও শুকনো খাবার। যদিও দুর্যোগের খবর পেয়ে আগেই এলাকায় গিয়েছিলেন শাসকদলের তৃণমূল প্রার্থী প্রকাশ চিক বরাইক। নির্বাচনী বিধিনিষেধ থাকায় তাঁকেও খালি হাতেই যেতে হয়েছিল। তবে আশ্বাস দিয়ে এসেছিলেন ভোট মিটলে যাবেন। কুমারগ্রামের বিজেপি বিধায়ক মনোজ ওঁরাও বলেন, আসলে ঝড়ে এলাকায় প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। আমি নিজে গিয়ে দেখে এসেছিলাম। ভোট পর্ব মিটে যাওয়ার পর আমরা দুর্গতদের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছি।

    দুর্গতদের কী বক্তব্য?

    দুর্গতদের বক্তব্য, ঝড়ে বাড়ি-ঘর সব ভেঙে গিয়েছে। বিজেপি বিধায়ক নিজে নদী পেরিয়ে আমাদের কাছে ত্রাণ পৌছে দিয়েছেন। সকলের অভাব অভিযোগ শুনেছেন। আমরা এলাকার সমস্যার কথা জানিয়েছি। তিনি প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok sabha elections 2024: ‘ইন্ডি’ জোটকে ‘ঝগড়ুটে জোট’ আখ্যা বিজেপির, কেন জানেন?

    Lok sabha elections 2024: ‘ইন্ডি’ জোটকে ‘ঝগড়ুটে জোট’ আখ্যা বিজেপির, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ইন্ডি’ জোটে যে ফাটল ধরেছে, তার প্রমাণ মিলছিল ঢের আগেই। ‘ইন্ডি’ জোটের অন্দরে সাম্প্রতিক এক ঘটনার উল্লেখ করে রবিবার জোটকে একহাত নিল (Lok sabha elections 2024) বিজেপি। দিন কয়েক আগে ঝাড়খণ্ডের রাঁচিতে সমাবেশ হচ্ছিল ইন্ডি জোটের। সেখানে আচমকাই হাতাহাতি শুরু হয় লালু প্রসাদ যাদবের দল আরজেডি এবং কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে।

    রবিশঙ্করের নিশানায় ‘ইন্ডি’ (Lok sabha elections 2024)

    ‘ঘরোয়া এই দ্বন্দ্বে’র উল্লেখ করে ‘ইন্ডি’ জোটকে নিশানা করেন বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ। তিনি বলেন, “ওঁরা নিজেদের মধ্যে চেয়ার ছোড়াছুড়ি করছেন।” ‘ইন্ডি’ জোটকে তিনি ‘ঝগড়ুটে জোট’ বলেও দেগে দিয়েছেন। রবিশঙ্কর বলেন, “আজ রাঁচিতে ইন্ডি জোটের দুই শরিক কংগ্রেস এবং আরজেডি কর্মীরা নিজেদের মধ্যে চেয়ার ছোড়াছুড়ি করছেন। আমরা অনেক আগেই বলেছিলাম যে এই জোট ব্যক্তিগত স্বার্থের কারণে গঠন করা হয়েছে। ওদের মধ্যে (আরজেডি এবং কংগ্রেস) মাঝে-মধ্যেই সংঘর্ষ হচ্ছে। লোকজন জখম হচ্ছেন। ওঁদের মধ্যে ঐক্য কোথায়? ওঁরা নিজেরাই যখন ঐক্যবদ্ধ নন, তখন কীভাবে দেশকে এক সুতোয় বেঁধে রাখবেন?”

    ‘মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে দেশ’

    ‘ইন্ডি’ জোটকে নিশানা করে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী বলেন, “দুর্নীতির অভিযোগে ওঁদের অনেকেই জেলবন্দি। দেশ নরেন্দ্র মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে। তারা চাইছে একটা স্থায়ী সরকার। এই যখন দেশবাসীর ইচ্ছে, তখন কী এহেন ঝগড়ুটে একটা জোট দেশ চালাতে পারবে?”

    আরও পড়ুন: নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় বাতিল ২৩ হাজার ৭৫৩ জনের চাকরি

    রবিবার ‘ইন্ডি’ জোটকে নিশানা করেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাও। তিনি বলেন, “‘ঘমণ্ডিয়া’ (উদ্ধত) পার্টিগুলোর নেতারা হয় জেলে নয় বেলে(জামিনে) রয়েছে।” তিনি বলেন, “বিজেপিই দেশের একমাত্র রাজনৈতিক দল, গণতন্ত্রের প্রতি যার শ্রদ্ধা রয়েছে। এই দলই সাধারণ পরিবার থেকে লোকজন আনে, তাঁদের নেতা বানায়।” নাড্ডা বলেন, “অন্য দিকে, ইন্ডিয়া নামে রয়েছে ঘমণ্ডিয়া জোট। আর বিজেপিতে গণতন্ত্র রয়েছে। এই দল সাধারণ পরিবার থেকে নেতা তুলে আনে।”

    বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি বলেন, “ফারুক আবদুল্লা-ওমর আবদুল্লা, মুফতি মহম্মদ সঈদ-মেহবুবা মুফতি, চৌটালা পরিবার, মূলায়ম-অখিলেশ-ডিম্পল যাদব পরিবার, লালু-রাবড়ি-তেজস্বী-তেজপ্রতাপ যাদবের পরিবার – এসবই পরিবার সর্বস্ব রাজনীতির উদাহরণ (Lok sabha elections 2024)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Durgapur: ভোটের মুখে জ্বালিয়ে দেওয়া হল বিজেপির পার্টি অফিস, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Durgapur: ভোটের মুখে জ্বালিয়ে দেওয়া হল বিজেপির পার্টি অফিস, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের ১৩ মে ভোটগ্রহণ রয়েছে বর্ধমান-দুর্গাপুর আসনে। এবার সেখানে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, বর্ধমান-দুর্গাপুরে তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদের সঙ্গে কড়া টক্করের পরে শেষ হাসি হাসতে পারেন বিজেপির দিলীপ ঘোষ। সমীক্ষার রিপোর্ট বিজেপি কর্মীদের বাড়তি অক্সিজেন দিচ্ছে। আর এই আবহের মধ্যেই এবার আগুনে পুড়ে গেল বিজেপির পার্টি অফিস। পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুরের (Durgapur) এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Durgapur)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দুর্গাপুরের (Durgapur) বিধাননগরের পাম্প হাউস মোড়ের কাছে বিজেপির পার্টি অফিস রয়েছে। আগুনে ভস্মীভূত হয়ে যায় ওই পার্টি অফিস। খবর পেয়ে দমকলের দুটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে আসে। শুরু হয় আগুন নেভানোর কাজ। নিউ টাউনশিপ থানার পুলিশও আসে ঘটনাস্থলে। ভিড় জমান স্থানীয় বিজেপি কর্মীরা। তাঁদের বক্তব্য, পার্টি অফিসে আগুন লাগিয়ে দেয় তৃণমূল কর্মীরা। দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে থাকে। আসলে বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা আসনে হার নিশ্চিত জেনেই তৃণমূল সন্ত্রাসের আবহ তৈরি করছে। এই ঘটনায় নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানানো হবে। নিউ টাউনশিপ থানায় জানানো হয়েছে গোটা ঘটনাটি। যদিও দমকল কর্মীরা আগুন লাগার নিশ্চিত কারণ হিসেবে কিছু জানাতে পারেননি। যদি দুষ্কৃতীরা ধরা না পড়ে, তাহলে দল লাগাতার আন্দোলনে নামবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে বিজেপি। সব মিলিয়ে গোটা ঘটনায় টানটান উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে দুর্গাপুরের নিউ টাউনশিপ থানার বিধাননগর এলাকায়।

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী সাফাই দিলেন?

    যদিও বিজেপির আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন দাবি করেছে তৃণমূল নেতৃত্ব। তাঁদের বক্তব্য, আসলে বিজেপির জনসমর্থন নেই। তাই, এসব করে তারা খবরের শিরোনামে আসতে চাইছে। এটুকু বলতে পারি, এসব করে কোনও লাভ হবে না। মানুষ তৃণমূলের সঙ্গে রয়েছে। এবার এই আসনে তৃণমূলের জয় শুধু সময়ের অপেক্ষা। ফলে, অকারণে এসব আমরা করতে যাব না। তাছাড়া তৃণমূল এরকম নোংরা কাজ করে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “নির্বাচনে জিততে না পেরে ময়দান ছেড়ে দিয়েছেন”, সোনিয়াকে কটাক্ষ মোদির

    PM Modi: “নির্বাচনে জিততে না পেরে ময়দান ছেড়ে দিয়েছেন”, সোনিয়াকে কটাক্ষ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সক্রিয় রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী। লোকসভার পরিবর্তে রাজ্যসভায় মনোনীত হয়েছেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভানেত্রী। রবিবার রাজস্থানের জালোরে বিজেপির প্রচার সভায় সোনিয়াকেই নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    সোনিয়াকে কটাক্ষ মোদির (PM Modi)

    তিনি বলেন, “যাঁরা নির্বাচনে জিততে পারেননি, তাঁরা ময়দান ছেড়ে দিয়েছেন। তাঁরা রাজস্থান থেকে রাজ্যসভার সদস্য হয়েছেন।” প্রসঙ্গত, মাত্র এক মাস আগেই রাজস্থান থেকে রাজ্যসভায় গিয়েছেন সোনিয়া। রাজ্যসভায় যাওয়ার আগে তিনি ছিলেন রায়বেরিলির সাংসদ। দু’দশক ধরে এই কেন্দ্রের সাংসদ ছিলেন তিনি। পাঁচ বছর ধরে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন আমেঠির। এদিন দলীয় প্রার্থী লাম্বারাম চৌধুরীর সমর্থনে প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। লাম্বারামের বিরুদ্ধে কংগ্রেসের প্রার্থী অশোক গেহলেটের ছেলে বৈভব গেহলট। এই কেন্দ্রটি বিজেপির শক্তঘাঁটি। গত দু’দশক ধরে এই কেন্দ্রে ফুটছে পদ্ম।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “কংগ্রেস দক্ষিণের এক নেতাকে রাজস্থান থেকে রাজ্যসভায় পাঠিয়েছে। তিনি কি কখনও রাজস্থানের কথা বলেছেন? না। আপনারা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকেও রাজ্যসভায় পাঠিয়েছিলেন। তিনি অসুস্থ ছিলেন। তাঁকে আপনারা রাজস্থানে দেখেছেন? এখন আবার আপনারা আর একজন নেতাকে বাঁচাতে চাইছেন।” এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যাঁরা রাজনীতিতে লড়াই করতে পারেননি, তাঁরা লড়াইয়ের ময়দান ছেড়ে দিয়েছেন। পরে রাজ্যসভা থেকে সংসদে গিয়েছেন।” প্রধানমন্ত্রী সোনিয়ার নাম না নিলেও, তাঁর কটাক্ষ-বাণের অভিমুখ যে সোনিয়া গান্ধীর দিকেই, তা জলের মতো স্পষ্ট।

    আরও পড়ুন: “বাড়িতে পুরুষ না থাকলে মেয়েদের হাত ধরে টানাটানি করে তৃণমূল কর্মী”, বললেন নির্যাতিতা

    বর্তমানে রাজস্থান থেকে রাজ্যসভায় গিয়েছেন কংগ্রেসের ছয় প্রতিনিধি। এঁরা হলেন, সোনিয়া গান্ধী, নীরজ ডাঙ্গি, রণদীপ সিং সুরজেওয়ালা, কেসি বেণুগোপাল, প্রমোদ তিওয়ারি এবং মুকুল ওয়াসনিক। এঁদের মধ্যে রাজস্থানের বাসিন্দা একমাত্র ডাঙ্গি।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রাজস্থানবাসী কংগ্রেসকে শাস্তি দিয়েছিলেন প্রথম দফার নির্বাচনে।” রাজস্থানের ২৫টি লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে শুক্রবার প্রথম দফায় নির্বাচন হয়ে গিয়েছে ১২টিতে। সামনের শুক্রবার হবে দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “রাজস্থান দেশপ্রেমে ভরপুর। এ রাজ্য জানে কংগ্রেস কখনও শক্তপোক্ত দেশ গড়তে পারবে না। এ দেশও চায় না কেন্দ্রে কংগ্রেসের সরকার হোক। দেশবাসী চান না, ২০১৪ সালের আগের জমানা ফিরুক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sukanta Majumdar: তীব্র গরম উপেক্ষা করে হুডখোলা জিপে শেষ রবিবাসরীয় প্রচারে ঝড় তুললেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: তীব্র গরম উপেক্ষা করে হুডখোলা জিপে শেষ রবিবাসরীয় প্রচারে ঝড় তুললেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাটের দলীয় প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) সমর্থনে বিজেপি প্রচারের কোনও খামতি রাখছে না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী পর শনিবার মিঠুন চক্রবর্তী জেলা বিভিন্ন অংশে রোড শোয়ের পাশাপাশি জনসভা করেছেন। রবিবাসরীয় প্রচারে এদিন ঝড় তুলেছেন সুকান্ত। হুডখোলা গাড়িতে তীব্র গরম ও রোদকে উপেক্ষা করে গ্রামের পর গ্রাম প্রচার করে বেড়াচ্ছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তাঁর সঙ্গে এদিন প্রচারে ছিলেন অভিনেতা রুদ্রনীল ঘোষ।

    ভোট প্রচারে সুকান্তর স্ত্রী (Sukanta Majumdar)

    এদিন বালুরঘাট শহর লাগোয়া তপন ব্লকের একাধিক গ্রামে জনসংযোগ করছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। ভোটের আগে শেষ রবিবারের প্রচারে সারাদিনই জনসংযোগ কর্মসূচিতেই ব্যস্ত ছিলেন তিনি। প্রচারে বেরিয়ে ২৬ তারিখে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার অনুরোধ জানান সুকান্ত। পাশাপাশি সুকান্ত মজুমদার দ্বিতীয়বারের জন্য এবার নির্বাচনে লড়াই করছেন। প্রসঙ্গত,দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার সাতটি ও উত্তর দিনাজপুর জেলার ইটাহার বিধানসভা মিলিয়ে বালুরঘাট লোকসভা আসন। মোট ১৮০০ বেশি বুথ রয়েছে। প্রতিটি বুথে বুথে যাওয়া সম্ভব হয়ে উঠছে না  প্রার্থীর। কারণ, এক মাসের মধ্যে লোকসভা কেন্দ্রের প্রতিটি বুথে যাওয়া কার্যত অসম্ভব। এই অবস্থায় বালুরঘাট শহরে স্বামীর হয়ে নির্বাচনী প্রচারে নামলেন বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের স্ত্রী কোয়েল চৌধুরী মজুমদার। গত প্রায় এক সপ্তাহ ধরে শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ঘুরে ঘুরে নির্বাচনী প্রচারে সারছেন সুকান্ত মজুমদারের সহধর্মিণী। ভোট পর্যন্তই এভাবেই তাঁর স্ত্রী প্রচার চালাবেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে। এর পাশাপাশি বালুরঘাট লোকসভা আসনের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারও জেলা জুড়ে চুটিয়ে প্রচার চালাচ্ছেন।

    আরও পড়ুন: “বাংলায় আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছু নেই,” বিস্ফোরক রাজনাথ সিং

    কী বললেন সুকান্ত?

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন,ভোটের আগে শেষ রবিবার। তাই, রোদ গরমকে উপেক্ষা করে বেরিয়ে পড়লাম প্রচারে। প্রচারে বেরিয়ে ২৬ তারিখে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি ভোটারদের। যেহেতু আমি সব জায়গায় প্রচার করছি বালুরঘাটে সেই ভাবে প্রচারে সময় দিতে পারছিনা। তাই আমার হয়ে আমার স্ত্রী প্রচার করছে। তাঁর রাজনীতিতে আসার কোনও ইচ্ছে নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Santipur: “বাড়িতে পুরুষ না থাকলে মেয়েদের হাত ধরে টানাটানি করে তৃণমূল কর্মী”, বললেন নির্যাতিতা

    Santipur: “বাড়িতে পুরুষ না থাকলে মেয়েদের হাত ধরে টানাটানি করে তৃণমূল কর্মী”, বললেন নির্যাতিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার সন্দেশখালির ছায়া শান্তিপুরে (Santipur)! রাতের অন্ধকারে বাড়িতে বাড়িতে ঢুকে একাধিক মহিলাকে শ্লীলতাহানি করার অভিযোগ উঠল এক তৃণমূল কর্মীর বিরুদ্ধে। প্রশাসনকে একাধিকবার জানিয়েও মেলেনি সুরাহা। অভিযুক্ত শাসকদলের মদত দিচ্ছে প্রশাসন, দাবি বিজেপি প্রার্থীর। রাত হলেই চরম আতঙ্কে ঘুম উড়েছে মহিলাদের। ঘটনাটি নদীয়ার শান্তিপুর থানার বাগআচড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের করমচাঁপুর এলাকার।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Santipur)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রাত হলেই ওই অভিযুক্ত তৃণমূল কর্মী প্রদীপ সরকার বিভিন্ন বাড়িতে (Santipur) ঢুকে পড়ছে। বাড়িতে ঢুকে মহিলারা যখন ঘুমিয়ে থাকছে তাদের গায়ে হাত দিচ্ছে। পাশাপাশি জানালা দিয়ে  উঁকি মেরে মহিলাদের দেখছেন ওই অভিযুক্ত। এর আগেও তারা প্রশাসনকে একাধিকবার বিষয়টি লিখিতভাবে জানিয়েছেন এলাকার মহিলারা। কিন্তু, প্রশাসন অভিযোগ হাতে পেলেও কোন কর্ণপাত করেনি। এক মহিলা বলেন, বাড়িতে পুরুষরা না থাকলেই ওই তৃণমূল কর্মী বাড়িতে এসে চড়াও হয়। মেয়েদের হাত ধরে টানাটানি করে। তৃণমূল করে বলে পুলিশও কোনও ব্যবস্থা নেয় না। আমরা চরম আতঙ্কে রয়েছি। এ বিষয়ে ওই এলাকার বাসিন্দা সনৎ সরকার বলেন, দিন কয়েক আগেও ওই অভিযুক্ত আমার বাড়িতে গিয়েছিল। রাতের অন্ধকারে আমার বাড়ির মহিলাদের ওপর হাত দেওয়ার চেষ্টা করে। এই ঘটনা জানাজানি হতেই রবিবার ওই এলাকায় যান রানাঘাট কেন্দ্রের বিজেপির প্রাক্তন সাংসদ তথা এবারের প্রার্থী জগন্নাথ সরকার। তিনি এলাকার মহিলাদের কাছ থেকে সম্পূর্ণ বিষয়টি জানতে পারেন। এরপর ওই অভিযুক্তর বিরুদ্ধে যাতে কঠোর শাস্তি হয় সেই আশ্বাস দেন তিনি।

    আরও পড়ুন: “গোর্খারা ন্যায় বিচার পাবে”, সভায় যেতে না পেরে ফোনে বার্তা দিলেন অমিত শাহ

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার বলেন, এই অভিযুক্ত প্রদীপ সরকারের সঙ্গে শান্তিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিকের পুরোপুরি মদত রয়েছে। নাহলে বছরের পর বছর কীভাবে ওই তৃণমূল কর্মী এই কাজ করতে পারে। পাশাপাশি মহিলাদের ওপর নির্যাতনের ঘটনা নিয়ে তিনি বলেন, এই সমস্ত অভিযুক্তদের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুষে রেখেছে। তাঁর সাহসেই এরা দিনের পর দিন এই ঘটনা ঘটিয়ে আসছে। অবিলম্বে গ্রেফতার না করা হলে আগামীদিনে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে নামবো।  এ বিষয়ে শান্তিপুর বিধানসভার তৃণমূল বিধায়ক ব্রজ কিশোর গোস্বামী বলেন, মহিলাদের সঙ্গে যদি এই ধরনের ঘটনা ঘটে থাকে তাহলে বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। আমিও চাই অভিযুক্ত গ্রেফতার করা হোক। তবে, এটাও বলব ওই পঞ্চায়েত বিজেপি পরিচালিত। তাহলে চাইলেই প্রধান এবং ওই গ্রামের পঞ্চায়েত বিষয়টি নিয়ে সোচ্চার হতে পারতেন। তবে, বিষয়টি আমি খতিয়ে দেখব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: “বাংলায় আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছু নেই,” বিস্ফোরক রাজনাথ সিং

    Rajnath Singh: “বাংলায় আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছু নেই,” বিস্ফোরক রাজনাথ সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদ লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী গৌরীশংকর ঘোষের সমর্থনে জলঙ্গিতে জনসভা করলেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। তিনি বাংলায় তিনটি সভা করেন। প্রথম সভা মুর্শিদাবাদে। দ্বিতীয় সভা মালদা উত্তর এবং তৃতীয় জনসভা শিলিগুড়িতে। এদিন মুর্শিদাবাদে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বিভিন্ন ইস্যুতে তৃণমূলকে তুলোধনা করেন।

    সন্দেশখালির ঘটনা মানবতার জন্য লজ্জার (Rajnath Singh)

    এদিন রাজনাথ (Rajnath Singh) বলেন, “বাংলা অরাজকতার পরিবেশ। বাংলায় আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছু নেই। সন্দেশখালির যে ঘটনা তা মানবতার জন্য লজ্জার। এই বাংলায় শিক্ষা, রেশন, আবাস যোজনায়, চাকরি ক্ষেত্রে সর্বত্র দুর্নীতি। এখানে মমতাদি গরিবকে আবাস যোজনা দেওয়ার কথা বলছেন, কিন্তু আবাস যোজনা ক্ষেত্রেও ভয়াবহ দুর্নীতি হয়েছে।  মমতাজি পশ্চিমবঙ্গের মানুষকে লালসা দেখাচ্ছেন। কিন্তু, আপনি বাংলার মানুষক কেন্দ্রের আয়ুষ্মান প্রকল্প চালু করতে দেননি, যেখানে গরিব মানুষ ৫ লক্ষ টাকার স্বাস্থ্য পরিষেবা পাবেন। মমতাদি, আপনার পাপের ঘড়া ভরে গিয়েছে, এবার আপনার পতন। আপনি যতই মানুষকে ভুল বোঝান না কেন মানুষ আপনার এই মিথ্যা প্রতিশ্রুতি শুনবে না।”

    আরও পড়ুন: “গোর্খারা ন্যায় বিচার পাবে”, সভায় যেতে না পেরে ফোনে বার্তা দিলেন অমিত শাহ

    নাগরিকত্ব আইন কার্যকরী হবে

    রাজনাথ (Rajnath Singh) বলেন, “আমাদের সরকার বাংলায় ইন্ডাস্ট্রি রিসোর্ট বানানোর জন্য পয়সা দিয়েছে, চিত্তরঞ্জন ক্যান্সার সেন্টারের জন্য পয়সা দিয়েছে, সত্যজিৎ এওয়ার্ড ফিল্ম এন্ড টেলিভিশন সেন্টারের জন্য পয়সা দেওয়া হয়েছে, সেই পয়সা কোথায় গেল?” তিনি আরো বলেন, “২০২২ সালের ৩০ শে ডিসেম্বর আমাদের প্রধানমন্ত্রী পশ্চিমবঙ্গে এসে বন্দে মাতরম ট্রেন উদ্বোধন করেন। সেই দিনই ৭৮০০ কোটি টাকার যোজনার শিলান্যাস করেন। প্রধানমন্ত্রী পশ্চিমবঙ্গের উন্নয়ন করার জন্য অন্তর থেকে তৈরি আছেন। কিন্তু, মমতাদির এ বিষয়ে কোনও চিন্তা নেই।” রাজনাথ সিং এই জনসভা থেকে মমতাদির উদ্দেশ্যে বলেন, “পশ্চিমবঙ্গের মানুষ যদি কাউকে বিশ্বাস করে তিনি হচ্ছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজি। তাঁকে সকলেই ভালোবাসেন এবং সম্মান করেন।” তিনি বলেন, “আমরা বলেছিলাম ধর্মের কারণে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তানে যাদের হেনস্তা করা হয়েছে, সারা ভারতে এলে এক নাগরিকত্ব আইন করে দেওয়া হবে। আর মমতাদি, আপনি বলছেন আমি পশ্চিমবঙ্গে নাগরিকত্ব আইন করতে দেব না।” এরপর জনসভা থেকে হুংকার দিয়ে তিনি বলেন, “মমতাদি ভারতীয় জনতা পার্টি পশ্চিমবঙ্গে আসছে। নাগরিকত্ব আইন এই পশ্চিমবঙ্গে কার্যকরী করবই । দুনিয়ায় এমন কোনও শক্তি নেই এই নাগরিকত্ব আইন করতে বাধা দেবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “গোর্খারা ন্যায় বিচার পাবে”, সভায় যেতে না পেরে ফোনে বার্তা দিলেন অমিত শাহ

    Amit Shah: “গোর্খারা ন্যায় বিচার পাবে”, সভায় যেতে না পেরে ফোনে বার্তা দিলেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খারাপ আবহাওয়ার কারণে দার্জিলিঙে দলীয় সভায় যেতে পারলেন না অমিত শাহ (Amit Shah)। জানা গিয়েছে, শনিবারই রাজ্যে পৌঁছে গিয়েছিলেন। অমিত শাহ শিলিগুড়ির হোটেলে রাতে ছিলেন তিনি। রবিবার সকালে বাগডোগরা থেকে হেলিকপ্টারে তাঁর দার্জিলিঙে পৌঁছনোর কথা ছিল। কিন্তু, খারাপ আবহাওয়ার কারণে তিনি দার্জিলিং যেতে পারেননি। তবে, দার্জিলিং পৌঁছতে না পেরে ফোনে বার্তা দিলেন অমিত শাহ। তাঁর ফোন হাতে নিয়ে মাইকের সামনে ধরেছেন রাজু বিস্তা। ফোনে দার্জিলিঙবাসীর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন অমিত শাহ। বলেন, “দার্জিলিং পৌঁছতে না পারার জন্য আমি দুঃখিত।” এর পর বিদায়ী সাংসদ তথা বিজেপি প্রার্থীর জন্য ভোট চেয়েছেন তিনি।

    গোর্খারা ন্যায় বিচার পাবে (Amit Shah)

    দার্জিলিংয়ে এদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সভা করার কথা ছিল। সকাল ১০ টা থেকে সভায় ভিড়় উপচে পড়েছিল। খারাপ আবহাওয়ার কারণে কপ্টার করে দার্জিলিং পৌঁছাতে পারেননি শাহ (Amit Shah)। তবে, সভায় যাওয়ার জন্য অনেক চেষ্টা করা হয়েছিল। স্থানীয় সূত্রে খবর, রবিবার সকাল থেকে কুয়াশা। আকাশও মেঘাচ্ছন্ন। সেই কারণেই শাহের কপ্টার নামতে পারেনি লেবংয়ে। দু’বার অবতরণের চেষ্টা হয়েছিল। কিন্তু, তা সফল হয়নি। পরে বিহারের দিকে চলে যায় কপ্টার। তবে, ফোনে তিনি সভায় উপস্থিত জনতার উদ্দেশে ভাষণ দিতে গিয়ে অমিত শাহ বলেন,  “গোর্খাদের মতো বলিদান এই দেশের জন্য আর কেউ দেয়নি। আমি আমাদের গোর্খা পরিবারকে বলতে চাই, আপনাদের ন্যায়ের লড়াইয়ে আমরা আপনাদের সঙ্গে আছি। আমরা ন্যায়বিচার সুনিশ্চিত করবই। সংবিধান আপনাদের ন্যায়বিচার দেবে।”

    আরও পড়ুন: শাহজাহানকে দেখেও শিক্ষা হয়নি, রেখার সভায় তৃণমূলের “দাদাগিরি”!

    বিজেপি পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে পারে

    ফোনে পাহাড় নিয়ে বার্তা দিয়েছেন শাহ (Amit Shah)। তিনি বলেন, “পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে পারে শুধু বিজেপি। আপনারা রাজুকে ভোট দিয়ে দ্বিতীয় বারের জন্য সাংসদ নির্বাচিত করুন, কেন্দ্রে নরেন্দ্র মোদিকে আবার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করুন।”

    বিজেপির পতাকা আন্দোলিত হল পাহাড়ে

    টেলিফোনে অমিত শাহের এই বার্তা লেবং গোর্খা মাঠ থেকে সারা পাহাড়ে ছড়িয়ে পড়ে। উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে জনজোয়ার। এদিন সকাল থেকেই অমিত শাহকে দেখার জন্য পাহাড়ের বিভিন্ন প্রান্ত থেকেই কাতারে কাতারে মানুষ এসে ভিড় করেছিলেন। চারদিকে বিজেপির পতাকা হাতে সেই জনসমুদ্র অপেক্ষায় ছিল কতক্ষণ তাদের সামনে উপস্থিত হবেন অমিত শাহ। অমিত শাহকে দেখতে পেলেন না। কিন্তু তাঁর কথা শুনে খুশিতে মাঠ ছাড়লেন অগণিত পাহাড়বাসী। তাদের সকলের হাতে বিজেপির পতাকা।  যে যার পথে বাড়ি ফিরলেন বিজেপির পতাকা নাড়তে নাড়তে সুর তোলেন,” হামরো বিজেপি, হামরো রাজু লে নৈ জিতছ”।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ভোটের মুখে সৌমেন্দুর মিছিলে হামলায় অভিযুক্ত তৃণমূল, শোরগোল

    BJP: ভোটের মুখে সৌমেন্দুর মিছিলে হামলায় অভিযুক্ত তৃণমূল, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে রাজ্যের একাধিক লোকসভা এলাকায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ করছে বিরোধীরা। বিরোধীদের প্রচারে বাধা দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এবার পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথির বিজেপি (BJP) প্রার্থী সৌমেন্দু অধিকারীর নির্বাচনী মিছিলে হামলার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

    ঠিক কী  ঘটনা ঘটেছে? (BJP)

    শনিবার কাঁথির বিজেপি (BJP) প্রার্থী সৌমেন্দু অধিকারীর জনসংযোগ কর্মসূচি ছিল কাঁথির ভাজাচাউলি অঞ্চলের সরপাই বাজারে। তিনি মিছিল করে যাওয়ার পথে ভাজাচাউলি অঞ্চলের পশ্চিম সরপাইতে কাঠপুলের কাছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা র‍্যালির ওপর পাথর ছোড়ে এবং হামলা চালায় বলে অভিযোগ। এই হামলায় দুই বিজেপি নেতা গুরুতর আহত হন। একজনের চোখে গুরুতর আঘাত লাগে এবং অন্যজনের মাথায় আঘাত লাগে বলে খবর। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আক্রান্ত দুজন হলেন সূর্যকমল বাগ এবং শম্ভু পাল। আহতদের অন্যান্য বিজেপি কর্মীরা খড়িপুকুরিয়া গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করে। বিজেপি প্রার্থী সৌমেন্দু অধিকারী, উত্তর কাঁথির বিধায়িকা সুমিতা সিনহা, কাঁথি সাংগঠনিক জেলার সাধারণ সম্পাদক চন্দ্রশেখর মণ্ডল, বিজেপি নেতা কনিষ্ক পন্ডা আক্রান্ত দলীয় নেতৃত্বদের দেখতে খড়িপুকুরিয়া গ্রামীণ হাসপাতালে রাতেই পৌঁছে যান। পরে, তাঁদের চিকিৎসার জন্য তমলুকে পাঠানো হয়।

    আরও পড়ুন: শাহজাহানকে দেখেও শিক্ষা হয়নি, রেখার সভায় তৃণমূলের “দাদাগিরি”!

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এ প্রসঙ্গে বিজেপির (BJP) কাঁথি সাংগঠনিক জেলার সাধারণ সম্পাদক চন্দ্রশেখর মণ্ডল বলেন, “তৃণমূলের হার্মাদ ও দুষ্কৃতীরা বুঝে গিয়েছে ওদের দিন অতিক্রান্ত। মানুষের মধ্যে জাগরণ ঘটেছে, মানুষের হৃদয়ে আছে পদ্ম প্রতীক, তাই সেই স্বতঃস্ফূর্ততাকে কখনও ভয় দেখিয়ে, হামলা করে আটকানো যাবে না।” পালটা কাঁথি সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের সভাপতি পীযূষকান্তি পন্ডা বলেন, “এই হামলার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই। তৃণমূল শান্তিতে বিশ্বাস করে। গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে। এটি বিজেপির আদি-নব্যের লড়াই। ভোটের মুখে তৃণমূলের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে ভোটের ময়দানে জমি পেতে মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে বিজেপি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: ‘বিজেপি একাই পেতে পারে ৩৫০টি আসন’, দাবি শীর্ষ অর্থনীতিবিদের

    Lok Sabha Elections 2024: ‘বিজেপি একাই পেতে পারে ৩৫০টি আসন’, দাবি শীর্ষ অর্থনীতিবিদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উনিশের লোকসভা নির্বাচনের ফলকেও ছাপিয়ে যেতে চলেছে চব্বিশের ভোটের রেজাল্ট! এবার (Lok Sabha Elections 2024) বিজেপি ৩৫০টি আসন পেতে পারে। অন্তত এমনই দাবি করলেন খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ সুরজিৎ ভাল্লা।

    কী দাবি করলেন অর্থনীতিবিদ? (Lok Sabha Elections 2024)

    সম্প্রতি দিনের আলো দেখেছে তাঁর নতুন বই ‘হাউ উই ভোট’। সে সংক্রান্ত এক সাক্ষাৎকারে সুরজিৎ দাবি করলেন, বিজেপি ৩৩০ থেকে ৩৫০ আসন পেতে পারে। তিনি বলেন, “স্ট্যাটিসটিক্যাল সম্ভাবনার ওপর ভিত্তি করে বলা যায় বিজেপির একারই পাওয়া উচিত ৩৩০ থেকে ৩৫০টি আসন। এটা আমি কেবল বিজেপির কথাই বলছি, তাদের সহযোগী দলগুলির কথা বলছি না। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপির যে প্রচার চলছে, তাতেই দেখা যাবে উনিশের লোকসভা নির্বাচনের তুলনায় এবার বিজেপির ভোট বাড়বে ৫ থেকে ৭ শতাংশ।”

    ফিরছেন মোদিই!

    লোকসভার ৫৪৩টি আসনে নির্বাচন হবে সাত দফায়। প্রাক নির্বাচনী বিভিন্ন সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, দিল্লির কুর্সিতে ফিরছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার (Lok Sabha Elections 2024)। প্রধানমন্ত্রী নিজেও বিভিন্ন জনসভায় দাবি করেছেন, বিজেপি একাই পাবে ৩৭০টি আসন। আর এনডিএ পাবে ৪০০টি আসন। প্রধানমন্ত্রীর দাবি যে নিছক অনুমান নয়, তার প্রমাণ মিলল এই অর্থনীতিবিদের দাবিতেও। তিনি বলেন, “এটা একটা আলোড়ন ফেলা নির্বাচন হতে চলেছে। প্রতিটি নির্বাচনের ক্ষেত্রেও তাই থাকে। তবে এবার আলোড়ন আরও বেশি।” সুরজিৎ বলেন, “কংগ্রেস এবার ৪৪টি আসন পেতে পারে। অথবা ২০১৪ সালের ভোটে যা পেয়েছিল, তার দু’শতাংশ পেতে পারে।”

    আরও পড়ুন: “বাম-কংগ্রেস একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ”, তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    সুরজিৎ বলেন, “বিরোধীদের (বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ইন্ডি) সমস্যাটা হল নেতৃত্বের। সিংহভাগ ক্ষেত্রে বিষয়টি অর্থনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। তবে এই অর্থনীতির পরেই রয়েছে নেতৃত্ব। আর এই দুটোই এখন বিজেপির ফেভারে রয়েছে। যদি বিরোধীরা এমন একজন নেতা ঠিক করতে পারতেন, যাঁর সার্বিক গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে অথবা এমন একজনকে তুলে ধরতে পারতেন যাঁর গ্রহণযোগ্যতা অন্তত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অর্ধেক, তাহলেও লড়াই হত বলে আমার মনে হয়।”

    এই অর্থনীতিবিদের ভবিষ্যদ্বাণী, এবার তামিলনাড়ুতেও বিজেপি অন্ততপক্ষে পাঁচটি আসন পাবে। অথচ এ রাজ্যে এক সময় বিজেপি দুর্বল ছিল। তিনি বলেন, “তামিলনাড়ুতে বিজেপি যদি পাঁচটির বেশি আসন পায়, তাহলেও আমি অবাক হব না। কেরলেও একটা-দু’টো আসন পেতে পারে।” দেশবাসীর জীবনযাপনের মানোন্নয়নের জন্যই উনিশের নির্বাচনের চেয়েও এবার আরও বেশি আসন নিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় ফিরবে বলেই দাবি তাঁর (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share