Tag: bjp

bjp

  • Jalpaiguri: “গতবারের তুলনায় এবার জয়ের ব্যবধান বাড়বে”, আত্মবিশ্বাসী বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায়

    Jalpaiguri: “গতবারের তুলনায় এবার জয়ের ব্যবধান বাড়বে”, আত্মবিশ্বাসী বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবাসরীয় প্রচারে ডাবগ্রাম ফুলবাড়িকেই বেছে নিলেন জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায়। ডাবগ্রাম ফুলবাড়ি বিধানসভা এলাকা বিজেপির দখলে রয়েছে। ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটেও এই বিধানসভা এলাকায় লিড ছিল বিজেপি-র। তাই এই এলাকা নিয়ে বেশ নিশ্চিন্ত জয়ন্ত বাবু। রবিবার সকাল থেকেই দলের নেতা কর্মীদের নিয়ে এই এলাকায় প্রচারে নেমেছেন তিনি। বিজেপি প্রার্থীর রোড শোয়ে জনজোয়ার দেখা গেল।

    নাম কীর্তন করলেন বিজেপি প্রার্থী (Jalpaiguri)

    প্রচারে গিয়ে বিভিন্ন ট্রেনের স্টপেজ, এলাকার বেশ কয়েকটি স্টেশনকে মডেল স্টেশন তৈরি করার পাশাপাশি জলপাইগুড়িতে (Jalpaiguri) সার্কিট বেঞ্চ এবং জলপাইগুড়ি হাসপাতালকে মেডিক্যাল কলেজে উন্নীত করার বিষয়গুলি তুলে ধরছেন জয়ন্তবাবু। শুধু তাই নয়, ভোটের প্রচারে গিয়ে নাম কীর্তন করতে দেখা গেল বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত কুমার রায় কে জলপাইগুড়ি জেলার রাজগঞ্জের নাথুয়া চরে। শনিবার জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত কুমার রায় রাজগঞ্জ বিধানসভার অধীন বোদাগঞ্জ ভ্রামরী দেবীর মন্দিরে পুজো দিয়ে প্রচার শুরু করেন। তার পরেই নাথুয়া চরে এক নাম কীর্তন আসরে খোল বাজিয়ে কীর্তন করতে করতে প্রচার সারেন তিনি। এর পরেই জনসংযোগ কর্মসূচি শুরু করেন। প্রথমে টাকিমারি বাজার এলাকায় প্রচার করেন। সঙ্গে দেখা যায় অসংখ্য বিজেপি কর্মীদের। জয়ন্ত রায়ের রাজগঞ্জে প্রচারের প্রথম দিন জনজোয়ার দেখা গেল। টাকিমারি থেকে মিলনপল্লি এলাকায় প্রচার সারেন তিনি। শনিবার সারাদিন রাজগঞ্জের আমবাড়ি, বন্ধু নগর, ভুটকি, কালিনগর সহ বিভিন্ন এলাকায় প্রচারে ব্যস্ত দেখা যায় জয়ন্ত কুমার রায়কে।

    আরও পড়ুন: দলের দুই গোষ্ঠীর বচসা থেকে হাতাহাতি, ছুটে মন্দিরে আশ্রয় নিলেন তৃণমূল প্রার্থী

    জয়ের ব্যবধান বাড়বে

    রবিবারের প্রচারেও কর্মীদের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। এদিন বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত কুমার রায় বলেন, “প্রচারে যেভাবে সাড়া পাওয়া যাচ্ছে, তাতে মনে হচ্ছে গত লোকসভা ভোটের ফলাফলের চেয়েও ব্যবধান বাড়বে।” এছাড়াও কয়েক দিন আগে পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল এক শিশুর আমবাড়ি ফালাকাটায়। সেই শিশুর পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায়। পরিবারকে সব রকম সাহায্যের আশ্বাস দেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Durgapur: দলের দুই গোষ্ঠীর বচসা থেকে হাতাহাতি, ছুটে মন্দিরে আশ্রয় নিলেন কীর্তি আজাদ

    Durgapur: দলের দুই গোষ্ঠীর বচসা থেকে হাতাহাতি, ছুটে মন্দিরে আশ্রয় নিলেন কীর্তি আজাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষকে আক্রমণ করে গরম গরম কথা বলে কর্মীদের মনোবল বাড়ানোর অনেক চেষ্টা করেছেন তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ। কিন্তু, এসব করে যে কোনও কাজের কাজ কিছুই হয়নি তার জ্বলন্ত প্রমাণ মিলল রবিবাসরীয় প্রচারে। এদিন প্রচারে বেড়িয়ে শাসকদলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে চরম বিড়ম্বনায় পড়লেন কিংবদন্তি ক্রিকেটার তথা বর্ধমান – দুর্গাপুর (Durgapur) লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ। দলের দুই গোষ্ঠীর বচসা থেকে হাতাহাতি থেকে রেহাই পেতে মন্দিরের আশ্রয় নেন তৃণমূল প্রার্থী। আর এই ঘটনা সামনে আসতে শাসক দলের নেতারা চরম বিড়ম্বনায় পড়েছেন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Durgapur)

    দুর্গাপুরের (Durgapur) ১২ নম্বর ওয়ার্ড আমরাই গ্রামে এদিন প্রচারে যান বর্ধমান – দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ। তাঁর সামনেই তৃণমূল শ্রমিক সংগঠনের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বচসা বেধে যায়। পরে, বচসা থেকে হাতাহাতি শুরু হয়ে যায়। প্রার্থী কীর্তি আজাদ মিছিল করে প্রচার শুরু করার সময় তাঁকে সম্বর্ধনা জানানোর জন্য তৈরি ছিলেন তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরা। আর তখনই প্রার্থীর সামনে শুরু হয়ে গেল তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বচসা এবং হাতাহাতি। প্রার্থীর সঙ্গে ছিলেন শ্রমিক নেতা প্রভাত চট্টোপাধ্যায় আর তাঁর সামনেই প্রকাশ্যে  তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। একদিকে দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার বহিষ্কৃত শ্রমিক সংগঠনের নেতা শেখ শাহাবুদ্দিনের দলবল দাঁড়িয়েছিল। অন্যদিকে, দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার বর্তমান শ্রমিক নেতা প্রভাত চট্টোপাধ্যায় ও শেখ আমিরুল রহমানের দলবল। এই দুই গোষ্ঠী কোন্দল শুরু হয় প্রার্থীর সামনে। মূলত প্রার্থীর কাছাকাছি কোনও গোষ্ঠীর ছেলেরা থাকবে তা নিয়ে বচসা থেকে হাতাহাতি। প্রার্থীর সামনে মারামারি হতেই তিনি ছুটে স্থানীয় একটি শ্মশান কালী মন্দিরে আশ্রয় নেন কীর্তি আজাদ। তৃণমূল নেতা শেখ শাহাবুদ্দিন বলেন, এই ঘটনায় যে বা যারা জড়িত রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জেলা নেতৃত্বকে বলব।

    আরও পড়ুন: অনুব্রতের গড়ে বিজেপির প্রার্থী প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধর, প্রধান ইস্যু ‘ল অ্যান্ড অর্ডার’

    তৃণমূল প্রার্থী কী বললেন?

    তৃণমূল প্রার্থী বলেন, দলীয় কোন্দল নয়। আসলে সংবর্ধনা দেওয়ার জন্য এই ঘটনা ঘটেছে। কর্মীদের অতি উৎসাহের কারণে এই ঘটনা ঘটেছে। বিরোধীরা অপপ্রচার করছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না। তৃণমূলের সঙ্গে এই ঘটনা ঘটেছে।

    বিজেপি বিধায়ক কী বললেন?

    বিজেপি বিধায়ক লক্ষ্মণ ঘড়ুই বলেন, দলের কর্মীদের কাছে এদিন বিধায়ক ঘাড়ধাক্কা খেলেন। এবার ভোটারদের কাছে  ঘাড় ধাক্কা খেতে হবে। তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীক লড়াই রাজ্যের মানুষ পরখ করলেন। ভোট বাক্সে ফল পেয়ে যাবে তৃণমূল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: অনুব্রতের গড়ে বিজেপির প্রার্থী প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধর, প্রধান ইস্যু ‘ল অ্যান্ড অর্ডার’

    Birbhum: অনুব্রতের গড়ে বিজেপির প্রার্থী প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধর, প্রধান ইস্যু ‘ল অ্যান্ড অর্ডার’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুব্রত মণ্ডলের গড়ে বিজেপির প্রার্থী হলেন প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধর। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা হবে তাঁর নির্বাচনী হাতিয়ার। বিজেপি লোকসভা নির্বাচনের অষ্টম লিস্টে বীরভূম (Birbhum) কেন্দ্র এবং ঝাড়গ্রাম কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। আজ তাঁরাপীঠে পুজো দিয়ে নিজের কেন্দ্রে প্রচার শুরু করবেন বীরভূমের এই বিজেপি প্রার্থী।

    উল্লেখ্য, গত ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে কোচবিহারের শীতলকুচির ঘটনায় রাজ্য রাজনীতি ব্যাপক উত্তাল হয়ে গিয়েছিল। বুথ কেন্দ্র থেকে এক সাধারণ ভোটারকে দুষ্কৃতীরা গুলি করে হত্যা করে। অপরে ভোট কেন্দ্রে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা হামলা করলে সিআইএসএফ জওয়ানরা গুলি চালায়। ঘটনায় কয়েকজন তৃণমূল দুষ্কৃতীর মৃত্যু হয়। এরপর রাজ্য সরকার ঘটনায় কেন্দ্রী বাহিনীর বিরুদ্ধে বিভ্রান্তি ছড়ায় বলে জানা যায়। সেই সময় জেলা পুলিশ সুপার ছিলেন দেবসিশ ধর। তাঁকেও শাসক দলের রোষে পড়তে হয়।

    কী বললেন দেবসিশ (Birbhum)?

    এদিন বীরভূমে (Birbhum) বিজেপি প্রার্থী হয়ে দেবসিশ বলেন, “যে সুযোগ দেওয়া হয়েছে এটা আমার জীবনের নতুন অধ্যায়। আমি যেন মানুষের জন্য কাজ করতে পারি। রাজ্যের পুলিশ এবং রাজনীতি প্রত্যক্ষ ভাবে জড়িত রয়েছে। একে অপরের পরিপূরক মাত্র। আমি যখন ল অ্যান্ড অর্ডার সামলাতে ইউনিফর্মে ছিলাম, তখন ছিলাম মুদ্রার এক দিকে। কিন্তু এখন আমি অন্য দিকে রয়েছি। এখন এই আইনের শাসনকে প্রতিষ্ঠিত করাই আমার এক মাত্র লক্ষ্য। এই জেলায় আইন শৃঙ্খলা নিয়ে অনেক প্রশ্ন রয়েছে। আমি চাই মানুষ সুবিচার পাক। আমার সঙ্গে  যে ঘটনা ঘটেছে তা যেন কোনও অপফিসারের সঙ্গে আর না ঘটে।”

    আরও পড়ুনঃ ‘দিলীপ কলিযুগের মহিষাসুর’, তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদের মন্তব্যে নিন্দার ঝড়

    বীরভূমের আইন শৃঙ্ঘখলা?

    তৃণমূলের শাসনে রাজ্যের আইন শৃঙ্খলাকে তলানিতে নামিয়ে এনেছে শাসক দল। এই জেলায় (Birbhum) তৃণমূল নেতা কেষ্ট পালা করে একক দায়িত্ব নিয়ে বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের গাঁজা কেস এবং বাড়ি ঘর ভাংচুর করতেন। এমনকী থানা জ্বালিয়ে দেওয়ার হুমকি পর্যন্ত  দিয়েছিলেন। সাধারণ মানুষ কার্যত এমনটাই অভিযোগ করেন। বিজেপির দাবি প্রশাসন এবং তৃণমূল নেতাদের যৌথ উদ্যোগে কয়লা, বালি, গরু পাচার, শিক্ষক দুর্নীতিতে এই জেলা সব থেকে এগিয়ে। এইবারের নির্বাচনে তাই এই কেন্দ্রে ‘আইন শৃঙ্খলা রক্ষা’ একটি প্রধান বিষয় হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “বিজেপির ভোট কাটতেই সিপিএম প্রার্থী দিয়েছে যাদবপুরে”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “বিজেপির ভোট কাটতেই সিপিএম প্রার্থী দিয়েছে যাদবপুরে”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির ভোট কাটতেই সিপিএম প্রার্থী দিয়েছে যাদবপুরে। হাওড়াতেও ভোট কাটার জন্য দাঁড়িয়েছে সিপিএম। এমনটাই অভিযোগ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। হাওড়ার আন্দুল রাজবাড়ি মাঠে হাওড়া লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী রথীন চক্রবর্তীকে সঙ্গে নিয়ে এক জনসভায় তিনি সিপিএমকে তুলোধনা করেন।

    সিপিএমকে তোপ শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, তৃণমূলকে হারাতে মীনাক্ষী, শতরূপদের এখানে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। আর মীনাক্ষীর জ্যাঠা সীতারাম ইয়েচুরি কয়লা ভাইপোর সঙ্গে ইটিং, মিটিং, সিটিং করছেন। সিপিআইএম সবথেকে বড় সাম্প্রদায়িক দল। মহম্মদ সেলিমের বাড়ি উত্তর কলকাতায় অথচ তিনি ভোটার লিস্ট খুঁজে দেখেন কোথায় মুসলিম ভোট বেশি আছে। সেখানে প্রতিবছর তিনি ভোটে দাঁড়ান। গত বছর রায়গঞ্জে দাঁড়িয়ে ছিলেন, এবারে মুর্শিদাবাদের দাঁড়িয়েছেন যেখানে ৭০ শতাংশ মুসলিম ভোট রয়েছে। এদিকে দুদিন আগেই মেট্রো উদ্বোধনে ডাকা হয়নি বলে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছিলেন হাওড়া লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার সেই সাংসদের বিরুদ্ধে এদিন সরকারি অনুষ্ঠান  এড়িয়ে যাওয়ার অভিযোগ করলেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, গোটা দশ বছরে পার্লামেন্টে এক শতাংশের নিচে তার উপস্থিতি। এইসব লোককে কেন পার্লামেন্টে পাঠাবেন? প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়কে কোশ্চেন আনসার এ, বিলে কোথাও দেখা যায় না। প্রধানমন্ত্রীর গঙ্গার নিচ দিয়ে মেট্রো উদ্বোধনেও আসেন না। এর আগেও আসেননি। কেন পশ্চিমবাংলার জনগণ এই ধরনের অকর্মণ্য অপদার্থ সাংসদ কে পার্লামেন্টে পাঠাবেন? বিজেপির সাংসদ সুকান্ত মজুমদার, খগেন মুর্মু, লকেট চট্টোপাধ্যায়, শান্তনু ঠাকুরদের সবসময় পার্লামেন্টে দেখতে পাবেন। তারা কোশ্চেন আনসারেও আছেন। অথচ তৃণমূলের সাংসদদের দেখতে পাবেন না।

    আরও পড়ুন: গার্ডেনরিচের ছায়া উত্তর দমদমে, বহুতলের চাঙড় পড়ে মৃত্যু হল মহিলার

    বাংলাতেও ডাবল ইঞ্জিন সরকার হবে

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, আসামে হেমন্তের নেতৃত্বে ডবল ইঞ্জিন সরকার চলছে। বাংলাতেও ডাবল ইঞ্জিন সরকার হবে। দু কোটি বেকার থাকবে না। সম কাজে সম বেতন হবে। কেন্দ্রীয় হারে ডি এ পাবেন রাজ্য সরকারি কর্মীরা। বিজেপিকে আনলে অন্নপূর্ণা যোজনা হবে বাংলায়। বাংলার মায়েরা, দিদিরা বোনেরা ৩০০০ টাকা করে পাবেন। লক্ষ্মীর ভান্ডারের নাম বদলে অন্নপূর্ণা যোজনা হবে। এমন ফল করে দিন যাতে বিধানসভা ভোট আগেই হয়। হাওড়ার ভূমিপুত্র রথীন চক্রবর্তী দিল্লি যাক কারণ হাওড়া দেশের সবথেকে প্রাচীন শহর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Krishnanagar: “গোপাল ভাঁড়কে খুন করেছিলেন কৃষ্ণচন্দ্র”, দাবি মন্ত্রীর, মামলার হুমকি রানিমার

    Krishnanagar: “গোপাল ভাঁড়কে খুন করেছিলেন কৃষ্ণচন্দ্র”, দাবি মন্ত্রীর, মামলার হুমকি রানিমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কৃষ্ণনগরে (Krishnanagar) মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের পরিবারের সদস্য রানিমা অমৃতা রায়কে প্রার্থী করে মাস্টারস্ট্রোক দিয়েছে বিজেপি। প্রার্থী ঘোষণার পরই প্রচারে ঝড় তুলেছেন রানিমা। এবার বিজেপি প্রার্থীকে হেয় করতেই তৃণমূলের নেতা মন্ত্রীরা ভুলভাল বলা শুরু করেছেন বলে বিরোধী অভিযোগ করতে শুরু করেছেন।

    গোপাল ভাঁড়কে খুন করেছেন রাজা কৃষ্ণচন্দ্র (Krishnanagar)

    শুক্রবার মন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেছিলেন, ‘তোলাবাজ ক্লাইভকে বাংলায় এনেছিলেন কৃষ্ণচন্দ্র’ সেই ঘটনার একদিন কাটতে না কাটতেই বিতর্কিত মন্তব্য করলেন রাজ্যের মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাস। কৃষ্ণনগরে (Krishnanagar) একটি মেলার উদ্বোধন করতে এসে মন্ত্রী বলেন, “গোপাল ভাঁড়কে খুন করেছেন রাজা কৃষ্ণচন্দ্র।” আর এই অডিও ভাইরাল হতেই শোরগোল পড়ে যায়। অডিও-র সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। বস্তুত, রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের রাজত্বকালে তাঁর সভাসদে ছিলেন গোপাল ভাঁড়। গোপালের বুদ্ধিমত্তার কাহিনী কারোর অজানা নয়। এবার সেই গোপালকে নিয়েই বিতর্কিত মন্তব্য করেন উজ্জ্বল। বলেন, “একশো বার বলছি খুন করা হয়েছে। গোপাল যখন মৃত্যুসজ্জায় তখন অশরীরী আত্মারা তুলে নিয়ে যায়। এটা নিশ্চয়ই জানেন। আর উনি প্রতিবাদ করেছিলেন যে ব্রিটিশদের পক্ষে দাঁড়ানো ঠিক নয়। সেই কারণে ওনাকে হত্যা করা হয়েছিল বলে আমার ধারণা। আর খুনের কথা সকলে জানে। ওনার মৃত্যু স্বাভাবিক ছিল না। ইতিহাসের পাতা ঘাঁটলেই বোঝা যায় যে ওনার মৃত্যু দেখানো হয়েছিল যে অশরীরী আত্মা নাকি তুলে নিয়ে গিয়েছে। কিন্তু সেকথা ঠিক নয়।” মন্ত্রীর বক্তব্যে নিন্দার ঝড় উঠেছে।

    আরও পড়ুন: ‘দিলীপ কলিযুগের মহিষাসুর’, তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদের মন্তব্যে নিন্দার ঝড়

    প্রমাণ না দিলে মামলা করার হুঁশিয়ারি দিলেন বিজেপি প্রার্থী

     রানি মা অমৃতা রায় বলেন, “উজ্জ্বল বিশ্বাস কী বলেছেন আমার জানা নেই। তিনি গায়ের জোরে বললে আমার কিছু বলার নেই। পরিবারে থেকে আমি যতদূর জানি এমন কিছু ঘটেনি। তিনি নিশ্চয়ই আমার থেকে বেশি জানবে না। আমি তাঁর পরিবার নিয়ে টানাটানি করছি না। তাহলে আমার বংশধরদের নিয়ে টানাটানি কেন করছে। আমি চ্যালেঞ্জ করছি প্রমাণ করুক। প্রমাণ না দিলে আমি মামলা করব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: রাজনাথের নেতৃত্বে এবার ইস্তাহার কমিটি বিজেপির, কারা রয়েছেন জানেন?

    Lok Sabha Elections 2024: রাজনাথের নেতৃত্বে এবার ইস্তাহার কমিটি বিজেপির, কারা রয়েছেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধীরা ছত্রখান। তবে ইতিমধ্যেই লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) রণাঙ্গনে আস্তিন গুটিয়ে নেমে পড়েছে বিজেপি। লোকসভার ৫৪৩টি আসনে হবে নির্বাচন। তার মধ্যে প্রায় ৪০০ কেন্দ্রে প্রার্থী ঘোষণা করে দিয়েছে পদ্ম শিবির। অন্তত ৩৭০টি আসন জয়ের লক্ষ্যে নেমেছে নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহের দল।

    ইস্তাহার কমিটি (Lok Sabha Elections 2024)

    এমতাবস্থায় ইস্তাহার প্রকাশের জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠন করল গেরুয়া পার্টি। এই কমিটির মাথায় রয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। কমিটিতে রয়েছেন স্মৃতি ইরানিও। রাজনাথের নেতৃত্বে গঠিত এই কমিটিতে সব মিলিয়ে রয়েছেন ২৭ জন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনও। তিনি কমিটির আহ্বায়ক। সহযোগী আহ্বায়ক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল।

    কারা রয়েছেন কমিটিতে?

    বিজেপির (Lok Sabha Elections 2024) এই হেভিওয়েট নেতারা ছাড়াও রয়েছেন আরও কয়েকজন দক্ষ নেতা। এঁরা হলেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান, অশ্বিনী বৈষ্ণু, রাজীব চন্দ্রশেখর, কিরেণ রিজিজু, অর্জুন মুণ্ডা। রয়েছেন অর্জুন রাম মেঘওয়াল, ভূপেন্দ্র যাদব, বিষ্ণু দেও সহি, ভূপেন্দ্র প্যাটেল, শিবরাজ সিং চৌহান, মোহন যাদব, বসুন্ধরা রাজে, রবিশঙ্কর প্রসাদ এবং অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা।

    আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে দলকে ৩৭০ আসনের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এনডিএর বাকি শরিকদের তিনি বলেছেন অন্তত ৩০টি আসন পেতে। তাহলেই পূরণ হবে ৪০০ আসনের লক্ষ্যমাত্রা। লোকসভা নির্বাচনে জয়ের বিষয়ে একপ্রকার নিশ্চিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর সেই প্রত্যয়ী সুর শোনা গিয়েছে একাধিক জনসভায়। উন্নয়নের কর্মযজ্ঞের কারণেই যে দেশবাসী তাঁকে হাত উপুড় করে ভোট দেবেন, সে বিষয়েও আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: মরণোত্তর ভারতরত্ন সম্মানে ভূষিত করা হল প্রাক্তন দুই প্রধানমন্ত্রী সহ চারজনকে

    মোদিই যে ক্ষমতায় ফিরছেন, তা আঁচ করে ফেলেছেন বিভিন্ন রাষ্ট্রনায়করা। মোদি ফের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন ধরে নিয়ে তাঁকে আগাম আমন্ত্রণ জানিয়ে রেখেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। নিমন্ত্রণ করে রেখেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কিও। ভুটান সরকার মোদিকে দিয়েছেন সে দেশের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান। এসব সত্ত্বেও গত বারের চেয়ে এবার আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে ক্ষমতায় ফিরতে চাইছে বিজেপি। সেই কারণেই গঠন করা হয়েছে নানা কমিটি। রাজনাথের (Lok Sabha Elections 2024) নেতৃত্বে এবার গড়া হল ইস্তাহার কমিটিও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Dilip Ghosh: ‘দিলীপ কলিযুগের মহিষাসুর’, তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদের মন্তব্যে নিন্দার ঝড়

    Dilip Ghosh: ‘দিলীপ কলিযুগের মহিষাসুর’, তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদের মন্তব্যে নিন্দার ঝড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভার বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষকে (Dilip Ghosh) কুমন্তব্য করলেন তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ। ‘দিলীপ কলিযুগের মহিষাসুর’ বললেন এই তৃণমূল প্রার্থী। এই মন্তব্যের জেরে তীব্র নিন্দার ঝড় উঠেছে রাজনৈতিক মহলে। উল্লেখ্য ইতিপূর্বে দিলীপ এই তৃণমূল প্রার্থীকে আবার বাংলায় বহিরাগত বলেছিলেন। এই ঘটনার পর বর্ধমানে তৃণমূল-বিজেপির মধ্যে ব্যাপক তর্জা শুরু হয়েছে।

    কী বলেছেন দিলীপকে (Dilip Ghosh)?

    শনিবার নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়ে পূর্ব বর্ধমানের কামনাড়ার গৌরকালী বাড়িতে পুজো দিয়েছেন বিজেপির নেতা দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এরপর পুজো দিয়ে মন্দিরের পুরোহিতকে বলেন, “মাকে বলুন যাতে বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রের সম্মান রাখতে পারি। বহিরাগতদের যেন জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। জামা কাপড় যেন রেখে পালিয়ে যায়।” কিন্তু অপর দিকে এদিন মন্তেশ্বরে ভোটের প্রচারে এসে তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ, দিলীপকে একেবারে অসুরের সঙ্গে তুলনা করে বসেন। তিনি কুমন্তব্য করে বলেন, “এমন মহিষাসুরকে বিজেপির লোক হাসপাতালে পাঠাক। না পাঠালে আমারা চাঁদা তুলে ওঁকে হাসপাতালে পাঠিয়ে চিকিৎসা করাবো। মমতাদিদির তৃণমূল টিম ঐ মহিষাসুরকে ভোটে হারিয়ে বধ করবে।”

    তবুও দিলীপ আত্ম বিশ্বাসী

    এদিন কীর্তি আজাদ দিলীপকে (Dilip Ghosh) উদ্দেশ্য করে আক্রমণ করে আরও বলেন, “দিলীপ ঘোষ এমন ব্যক্তি, যাঁর সমাজে কোনও জায়গা নেই। তিনি মা দুর্গা এবং মমতাদিদিকে অপমান করেছেন। মহিলাদের উনি অপমান করেন। দিলীপ ঘোষ এবং আরএসএস মহিলাদের সম্মান করতে জানেন না।” আগামী ৩১ মে বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভায় ভোটের দিন। ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপ জয়ী ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় কীর্তি। তিনি তৃণমূলের হয়ে এই প্রথম এই কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছেন। অপর দিকে ২০১৯ সালে মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছিলেন দিলীপ। এইবার সেই কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন অগ্নিমিত্রা পল। তবে দিলীপ তাঁর নতুন লড়াইয়ের ময়দানে নিজের জয় নিয়ে আরও আত্মবিশ্বাসী বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ লোকসভা নির্বাচনের আগে হওড়া স্টেশন থেকে ফের উদ্ধার বান্ডিল বান্ডিল টাকা!

    বিজেপির বক্তব্য

    এই বিষয়ে জেলার বিজেপি নেতা মৃত্যুঞ্জয় চন্দ্র পাল্টা তৃণমূলকে আক্রমণ করে বলেন, “তৃণমূল নেতারা বাংলার নারীদের অসম্মান করেন। এই এলাকার মানুষ চিনিয়ে দেবে কে আসল মহিষাসুর। বাংলায় নারী নির্যাতনে তৃণমূল সব সীমাকে ছাপিয়ে গিয়েছে।” আবার তৃণমূল নেতা তথা তৃণমূল মুখপাত্র প্রসেনজিৎ দাস বলেন, “দিলীপ (Dilip Ghosh) খারাপ কথা বলে বাংলার মানুষকে অপমান করে চলেছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: সুকান্তের সমর্থনে মিছিলে হাঁটলেন সন্দেশখালির নির্যাতিতারা, তুলে ধরলেন সন্ত্রাসের কথা

    Sukanta Majumdar: সুকান্তের সমর্থনে মিছিলে হাঁটলেন সন্দেশখালির নির্যাতিতারা, তুলে ধরলেন সন্ত্রাসের কথা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের অপশাসন থেকে মুক্তি চেয়ে সন্দেশখালির নির্যাতিতা মহিলারা বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) সমর্থনে গঙ্গারামপুরে মিছিলে হাঁটলেন। সভায় অংশগ্রহণ করলেন। সমাজের বিশিষ্টজনেদের সামনে তুলে ধরলেন সেখানকার সন্ত্রাসের কথা। শনিবার প্রায় কয়েকশো মানুষকে নিয়ে সেই সভা করলেন বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী। এদিন সুকান্ত মজুমদার সন্দেশখালিকে আফগানিস্তানের সঙ্গে তুলনা করেন। তিনি বলেন, সেখানকার মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ছিল না। কিন্তু, সেখানে নতুন সূর্যোদয় হবেই।

    তৃণমূল ছেড়ে বহু কর্মী-সমর্থক যোগ দিলেন বিজেপিতে (Sukanta Majumdar)

    এদিনের সভা থেকে তৃণমূলের সহ বিভিন্ন দল থেকে ৪০ জন মানুষ বিজেপিতে যোগদান করেন। তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিনের সভা থেকে তৃণমূলের উদ্দেশে সুকান্ত বলেন, ভোটের পর যদি কোনও কর্মীর বাড়িঘর ভাঙচুর বা তাঁদের ওপর অত্যাচার করা হয় তাহলে আপনারাও বুজবেন। আপনারা তো কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি করেছেন, আপনাদেরকেও শুধু বাড়ি, জেল,কোর্ট করে দিন কাটাতে হবে। তাই ধমকেচমকে নয়, মানুষ যাকে ভোট দিতে চায় সেখানেই ভোট দিতে দিন। এছাড়া শুক্রবার পতাকা লাগানো কেন্দ্র করে তৃণমূলের হামলায় যে ৩ জন বিজেপি কর্মী আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন, তাদেরকে হাসপাতালে দেখতে যান তিনি।

    আরও পড়ুন: সাইকেল চালিয়ে চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার

    সন্দেশখালির সন্ত্রাসের কথা তুলে ধরা হবে

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) তথা বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘ গঙ্গারামপুরে সন্দেশখালির মহিলাদের নিয়ে বড় র‍্যালি ও সভা করলাম। সন্দেশখালির মহিলারা পশ্চিমবঙ্গের বিশিষ্টজন ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে দেখা করে তাঁদের অবর্ণনীয় যন্ত্রণা ও অত্যাচারের কথা ব্যাখ্যা তুলে ধরলো। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের নাম করে মহিলাদের ইজ্জত কিনতে চায় তৃণমূল নেতারা। এটা আমরা হতে দেব না। আমরা আটকাব।’ এছাড়া তৃণমূল সহ বিভিন্ন দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করেছেন। শুক্রবার আমাদের যে কর্মীরা আহত হন তাদেরকে আমি দেখতে গিয়েছিলাম। তাঁদের পাশে থাকার আশ্বাস দিলাম। এই বিষয়ে সন্দেশখালি মহিলা পদ্মা মণ্ডল বলেন, গোটা রাজ্য সন্দেশখালি হয়ে রয়েছে। আমরা গোটা রাজ্যে বিজেপির প্রার্থীদের হয়ে প্রচারে যাব। সন্দেশখালির সন্ত্রাসের কথা তুলে ধরবো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Santipur: সাইকেল চালিয়ে চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার

    Santipur: সাইকেল চালিয়ে চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবেশকে দূষণমুক্ত করতে হবে। এবার এই বার্তাকে সামনে রেখে সাইকেল চালিয়ে শনিবার ভোট প্রচারে নামলেন রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি-র প্রাক্তন সাংসদ তথা বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার। এদিন তিনি শান্তিপুর (Santipur) বিধানসভা এলাকায় চুটিয়ে জনসংযোগ সারেন। সঙ্গে ছিলেন কয়েকশো কর্মী-সমর্থক।

    বিজেপি প্রার্থীকে নিয়ে উন্মাদনা তুঙ্গে (Santipur)

    এই রানাঘাট কেন্দ্র থেকে গত ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে সবথেকে বেশি ব্যবধানে জয়ী হন বিজেপি প্রার্থী। এবারে তার প্রধান প্রতিপক্ষ তৃণমূল প্রার্থী মুকুটমণি অধিকারী। তিনি গত বিধানসভায় বিজেপির প্রার্থী হয়ে জয়লাভ করেছিলেন। কিন্তু, বিজেপির তরফে তাঁকে লোকসভার টিকিট না দেওয়ার কারণেই তৃণমূলে যোগদান করেন। পরবর্তীকালে এই মুকুটমণি অধিকারীকে রানাঘাট কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করে। যে কারণে গত বারের নির্বাচন থেকে এ বছরের রানাঘাট কেন্দ্রে নির্বাচন অনেকটাই কঠিন হয়ে গেল বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে। তবে, এই বিষয়ে পাত্তা দিতে নারাজ বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার। গতবারের মতো এবারও বিজেপি প্রার্থীকে নিয়ে কর্মী-সমর্থকদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের উন্মাদনা রয়েছে তুঙ্গে।

    আরও পড়ুন: ভোটের আগেই উত্তপ্ত ক্যানিং, বিজেপির কর্মীদের ব্যাপক মারধর, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    কী বললেন বিজেপি প্রার্থী?

    এদিন ভোট প্রচারের মধ্যে দিয়ে বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার বলেন, আমি গ্রামের ছেলে। মাঠে যেমন লাঙল চালাতে পারি, চাষও করতে পারি। আবার সঠিক সময়ে কলমও চালাতে পারি। আজ দীর্ঘদিনের পুরনো অভ্যাসকে একটু শান দেওয়ার জন্য সাইকেল চালিয়ে প্রচার করলাম। এতে করে একদিকে যেমন দূষণ মুক্ত হচ্ছে পরিবেশ, অন্যদিকে স্বাস্থ্য ভালো থাকার এক অন্য উপায়। তবে, ধীরে ধীরে সাইকেল চালিয়ে বেশ কয়েক কিলোমিটার রাস্তা অতিক্রম করে ভোট প্রচার করেন প্রার্থী জগন্নাথ সরকার। এরপর লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে শান্তিপুর (Santipur) বিধানসভা এলাকায় একটি দলীয় কার্যালয় উদ্বোধন করেন তিনি। সেখানেই লোকসভা নির্বাচনের নিরিখে কর্মী সমর্থকদের মনোবল চাঙ্গা করতে বেশ খানিকটা সময় বক্তব্য রাখেন রানাঘাটের বিজেপি প্রার্থী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: সরকারি ভবনে তৃণমূলের নির্বাচনী সভা! কমিশনের কাছে বিধিভঙ্গের অভিযোগ বিজেপির

    Malda: সরকারি ভবনে তৃণমূলের নির্বাচনী সভা! কমিশনের কাছে বিধিভঙ্গের অভিযোগ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি ভবনে তৃণমূল দলীয় বৈঠক করার জাতীয় নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ করল বিজেপি। ঘটনা ঘটেছে মালদায় (Malda)। লোকসভার নির্বাচনী বিধিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে জেলা পরিষদের গেস্ট হাউসে বৈঠক করার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। মূলত তৃণমূল দলের দলীয় নির্বাচনী বৈঠকের কথা জানা গিয়েছে।

    কীভাবে হল বৈঠক (Malda)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্যের লোকসভা নির্বাচনের আদর্শ আচরণ বিধি লাগু হওয়ার পরেও শাসক দল নিজেদের নির্বাচনী কাজের জন্য সরকারি গেস্ট হাউসকে ব্যবহার করছে শাসক দল। রাজ্য সরকারের সরকারি দফতর, আধিকারিক এবং প্রশাসনকে তৃণমূলের হয়ে ভোট করানোর অভিযোগ উঠেছে। যদিও তৃণমূলের বক্তব্য সরকারি গেস্ট হাউস এক প্রকার ভাড়া নিয়ে বৈঠক করা হয়েছে। কিন্তু বিজেপির অভিযোগ মালদায় (Malda) তৃণমূল হারার ভয়ে ভোট চুরির কৌশল করছে। তাই বিজেপির জেলা নেতৃত্ব নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ করেছে।

    ৪০ জন তৃণমূল নেতা বৈঠক করেন

    গত বৃহস্পতিবার মালদা (Malda) জেলা পরিষদের গেস্ট হাউসে তৃণমূলের নির্বাচনী বৈঠক হয়েছিল। সেই সময় বৈঠকে হাজির ছিলেন জেলা সভাপতি আবদুল রহিম বক্সি, জেলার ২ প্রার্থী শাহনাওয়াজ আলি রায়হান এবং তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সঙ্গে জেলার ৪০ জন নেতা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। দলীয় কাজে প্রশাসনকে কাজে লাগানোর কথা বলে আবদুল রহিমের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলে অভিযোগ করেছে বিজেপি। একই ভাবে উত্তর মালদার বিজেপি প্রার্থী খগেন মুর্মু কমিশনে অভিযোগ করেন।

    বিজপির বক্তব্য

    এই বিষয়ে মালদা (Malda) বিজেপি সভাপতি উজ্জ্বল দত্ত বলেন, “গত বৃহস্পতিবার বার্লো স্কুলের উল্টো দিকে জেলা পরিষদের অতিথি নিবাসে তৃণমূলের নির্বাচনী বৈঠক হয়। তৃণমূল সরকারি সম্পত্তিকে দলীয় সম্পত্তি হিসাবে ভাবতে শুরু করেছে। দলের জন্য সরকারি সম্পত্তি ব্যবহার করা ভীষণ অন্যায়।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    ঘটনায় তৃণমূল নেতা আবদুল রহিম বক্সি বলেন, “জেলা (Malda) পরিষদের অতিথি নিবাস ভাড়া দেওয়া হয়েছিল আমাদের কাছে। আমরা ভাড়া নিয়ে কাজ করেছি। আমাদের কাছে রসিদ রয়েছে।” পাল্টা বিজেপির দাবি তৃণমূলের রসিদ ভুয়ো।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share