Tag: bjp

bjp

  • Darjeeling: মন্দিরে পুজো দিয়ে চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন বিজেপি প্রার্থী রাজু বিস্তা

    Darjeeling: মন্দিরে পুজো দিয়ে চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন বিজেপি প্রার্থী রাজু বিস্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটে জেতার জন্য নয়। একশো শতাংশ মানুষের মন জয় করার জন্য আমি দুয়ারে দুয়ারে কাছে যাব। দার্জিলিং (Darjeeling) লোকসভা আসনে বিজেপির প্রার্থী ঘোষণার পর মঙ্গলবার দিল্লি থেকে ফিরে বাগডোগরা বিমানবন্দরে একথা বললেন বিজেপি প্রার্থী রাজু বিস্তা।

     মন্দিরে পুজো দিয়ে জনসংযোগ সারলেন বিজেপি প্রার্থী (Darjeeling)

    বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে বেরিয়েই জনজোয়ারে ভাসলেন দার্জিলিংয়ের (Darjeeling) বিদায়ী সাংসদ তথা বিজেপি প্রার্থী রাজু বিস্তা। রাজু বিস্তাকে এদিন দুপুরে স্বাগত জানাতে বাগডোগরা বিমানবন্দর চত্বরে জন সমুদ্রের ঢেউ  আছরে পড়েছিল। শুধু সমতল নয়, পাহাড় থেকেও এসেছিলেন বহু মানুষ। হাজার হাজার মানুষে ভিড়ে ছেয়ে ছিল বিজেপির পতাকা। ভিড় ঠেলে হুড খোলা জিপে ওঠেন রাজু বিস্তা।  বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে শিলিগুড়ি, ১২ কিলোমিটার পথে সাত  জায়গায় বিজেপি প্রার্থীর লম্বা কনভয়কে থামতে হয়। প্রত্যেক জায়গায় মানুষ সকাল থেকেই ফুল ও আবিরে স্বাগত জানানোর জন্য অধীর হয়ে ছিলেন। মানুষের এই ভালোবাসাকে মর্যাদা দিতে রাজু বিস্তা সকলের কাছ থেকে ফুল নেন। বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে তিনি প্রথমে আসেন শিলিগুড়ির মাল্লাগুড়িতে  সঙ্কটমোচন মন্দিরে। সেখানে পুজো দিয়ে মানুষের সঙ্গে আবীর খেলায় মেতে ওঠেন কিছুক্ষণ। তারপর যান বিজেপির শিলিগুড়ি সাংগঠনিক জেলা দফতরে। সেখানেও দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে রঙ খেলেন। তারপর গুরুত্বপূর্ণ সাংগঠনিক বৈঠক করে চলে যান মাটিগাড়ায় তাঁর বাড়িতে। একটু বিশ্রামের পর ব্যস্ত হয়ে পড়েন ভোট প্রচার ও রণ কৌশল ঠিক করতে।

    আরও পড়ুন: ভোটের মুখে উদয়নের গড়ে ধস নামালেন নিশীথ, বিজেপিতে যোগ দিলেন তৃণমূল নেতা

    মানুষের ভালোবাসা দেখে আপ্লুত হয়ে পড়েন বিজেপি প্রার্থী

    রাস্তার দুপাশে স্বাগত জানাতে হাজার হাজার মানুষের ভিড় দেখে আপ্লুত হয়ে পড়েন রাজু বিস্তা। সকলেই বিজেপির নেতা-কর্মী নন, বহু সাধারণ মানুষ ছিলেন এই জন সমুদ্রে। রাজু বিস্তা বলেন, মানুষের এই ভালোবাসা বলে দিচ্ছে তাঁরা বিজেপিকে ভালোবাসেন। বিজেপির প্রতি সকলের ভরসা। রাজ্য থেকে তৃণমূলকে উৎখাত করার জন্য মানুষের এই ভালোবাসাকে হাতিয়ার করে আমরা এগোতে চাইছি।  মানুষের এই ভালোবাসা প্রমাণ করে দিচ্ছে তৃণমূলকে আর এরাজ্যের মানুষ চাইছে না। তাই ভোটে জেতার জন্য নয়, প্রতিটি মানুষের মন জয় করার জন্য আমি দুয়ারে দুয়ারে যাব। গত পাঁচ বছরে সাংসদ হিসেবে এলাকার উন্নয়নের জন্য অনেক কাজ করেছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: পাঞ্জাবে ‘একলা চলো নীতি’ বিজেপির, চতুর্মুখী লড়াই ১৩ কেন্দ্রেই

    Lok Sabha Elections 2024: পাঞ্জাবে ‘একলা চলো নীতি’ বিজেপির, চতুর্মুখী লড়াই ১৩ কেন্দ্রেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) পাঞ্জাবে ‘একলা চলো নীতি’ নিল বিজেপি। পঞ্চ নদের তীরের এই রাজ্যের ১৩টি আসনেই একা লড়বে পদ্ম শিবির। মঙ্গলবার বিজেপির তরফেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে একথা। শিরোমনি অকালি দল এনডিএতে ফিরবে বলে যে জল্পনা দিন কয়েক ধরে চলছিল, তাতেও জল ঢেলে দেওয়া হয়েছে গেরুয়া শিবিরের তরফে। তাই পাঞ্জাবের ১৩টি আসনেই লড়াই হবে চতুর্মুখী।

    কী বলছে বিজেপি? (Lok Sabha Elections 2024)

    বিজেপির পাঞ্জাব ইউনিটের প্রধান সুনীল জাখর বলেন, “পাঞ্জাবের ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে বিশেষত তরুণ ও কৃষকদের কথা মাথায় রেখে একা প্রার্থী দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি যে কাজ করছে, তা কারও কাছেই গোপন নয়। বিজেপি পাঞ্জাবের জন্য যে উন্নয়নই করুক না কেন, কর্তারপুর করিডর খুলে দেওয়া হোক বা রাজ্যের কৃষকদের কাছ থেকে শস্য সংগ্রহ করা…সবটাই সাধারণ মানুষ জানেন।”

    ‘সবার সঙ্গে কথা বলেই সিদ্ধান্ত’ 

    সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা একটি ভিডিও-বার্তায় তিনি বলেন, “জনকল্যাণের জন্য দলটি তার এজেন্ডাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।” পাঞ্জাবের মানুষ, রাজ্য বিজেপির নেতা ও তৃণমূল স্তরের কর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করেই এই সিদ্ধান্ত (Lok Sabha Elections 2024) নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি। পাঞ্জাবে লোকসভার আসন রয়েছে ১৩টি। উনিশের নির্বাচনে এর মধ্যে ৮টিতে জিতেছিল কংগ্রেস। ২টি করে আসন গিয়েছিল বিজেপি ও শিরোমণি অকালি দলের ঝুলিতে। একটি আসনে জয়ী হয়েছিলেন আপ প্রার্থী। বিজেপি একলা লড়াইয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে চতুর্মুখী লড়াই হবে পাঞ্জাবের সব আসনে। ‘ইন্ডি’ জোটের দুই শরিক কংগ্রেস এবং আপ আলাদা আলাদা করে প্রার্থী দেবে বলে আগেই জানিয়ে দিয়েছিল। এনডিএ শিবিরে যোগ না দেওয়ায় প্রার্থী দেবে শিরোমণি অকালি দলও। ময়দানে বিজেপির প্রার্থী তো রয়েইছেন।

    বিজেপির প্রার্থী ডিসকোয়ালিফায়েড এমএলএ

    এদিকে, হিমাচল প্রদেশে বিধানসভার উপনির্বাচনে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন কংগ্রেসের ডিসকোয়ালিফায়েড এমএলএ। শনিবারই এঁরা দিল্লিতে গিয়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। এঁরা হলেন, সুধীর শর্মা, রবি ঠাকুর, ইঁদের দত্ত লখনপাল, চেতন্যা শর্মা, দেবিন্দার কুমার ভুট্টো এবং রাজিন্দর রানা (Lok Sabha Elections 2024)।

    আরও পড়ুুন: দিল্লি আবগারি নীতি মামলায় এবার জেলে পাঠানো হল কবিতাকে

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Ganguly: ‘দুর্নীতিগ্রস্ত, নারী নির্যাতনকারী তৃণমূলকে মানবে না তমলুক’, বললেন অভিজিৎ

    Abhijit Ganguly: ‘দুর্নীতিগ্রস্ত, নারী নির্যাতনকারী তৃণমূলকে মানবে না তমলুক’, বললেন অভিজিৎ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরিজীবনের মেয়াদ ফুরানোর ৫ মাস আগেই বিচারপতি পদে ইস্তফা দিয়ে বিজেপিতে যোগদান করেছেন অভিজিৎ  গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly)। তাঁকে তমলুক কেন্দ্র থেকে প্রার্থী করা হতে পারে বলে আগেই গুঞ্জন ছড়িয়েছিল। বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর পরই তমলুক কেন্দ্রে গিয়ে জনসংযোগ করেছিলেন প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। রবিবারই বিজেপি-র প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হয়। তাতে তমলুক কেন্দ্রের প্রার্থী হিসেবে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নাম ঘোষণা করা হয়। আর প্রার্থীপদ ঘোষণার পর মঙ্গলবার প্রথমবার বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় তমলুক লোকসভা কেন্দ্রে গেলেন। এদিন নিজের লোকসভা কেন্দ্রের দলীয় কর্মীদের সঙ্গে চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন বিজেপি প্রার্থী।

    নন্দীগ্রামে জনসংযোগ সারলেন অভিজিৎ (Abhijit Ganguly)

    মঙ্গলবার রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে নন্দীগ্রামে বিজেপি নেতার বাড়িতে ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগদান করেন তিনি। দলীয় প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Ganguly) আসাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় বিজেপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে উন্মাদনা ছিল চরমে। নন্দীগ্রামের বয়ালের বিজেপি নেতা পবিত্র করের বাড়িতে ছিল সংকীর্তন। দুপুরে সেই অনুষ্ঠানে যোগদান করতে সেখানে পৌঁছন অভিজিৎবাবু। সঙ্গে ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। দলীয় প্রার্থীকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান বিজেপি কর্মীরা। চারিদিকে ওঠে “জয় শ্রী রাম” ও “ভারত মাতা কি জয়” স্লোগান। এদিন দলীয় কর্মীদের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করতে দেখা যায় অভিজিৎবাবুকে। এরপর ভক্তদের সঙ্গে কীর্তনে অংশগ্রহণ করেন তিনি। পরে, এলাকায় কর্মীদের সঙ্গে জনসংযোগ করেন তিনি। দলীয় প্রার্থীর উপস্থিতিতে প্রচুর দেওয়াল লিখন করেন কর্মীরা।

    আরও পড়ুন: “অন্য পার্টির লোক আমাদের ভুল বুঝিয়ে ছিল, রেখার পাশে রয়েছি”, বললেন বিক্ষোভকারীরা

    তমলুকবাসী দুর্নীতিগ্রস্ত তৃণমূলকে মেনে নেবে না

    বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎবাবু (Abhijit Ganguly) বলেন,  আগেও আমি এসেছি। তবে, প্রার্থী ঘোষণা হওয়ার পরই এই কেন্দ্রে এলাম। যে ভাবে দলীয় কর্মীরা আমাকে স্বাগত জানিয়েছেন তাতে আমি আপ্লুত। তমলুকে প্রথম স্বাধীনতাকামী মানুষ ব্রিটিশকে হারিয়ে স্বাধীন সরকার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। সেই তমলুকবাসী দুর্নীতিগ্রস্ত তৃণমূলকে মেনে নেবে না। মা বোনেদের ওপর যে নির্যাতন হয়েছে তা মেনে নেবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: হোলির দিনেই বিজেপি-কর্মী সমর্থকদেরকে ব্যাপক মারধর! অভিযুক্ত তৃণমূল

    Murshidabad: হোলির দিনেই বিজেপি-কর্মী সমর্থকদেরকে ব্যাপক মারধর! অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আগে হোলির দিনে বিজেপি-কর্মী সমর্থকদেরকে ব্যাপক মারধর করা হয়। সেই সঙ্গে বাড়িতে ঢুকে ভাঙচুর এবং মহিলাদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা হয়। লোকসভার ভোটের প্রচারে শাসক দল এলাকায় ভয় দেখিয়ে মানুষের মনে সন্ত্রাস তৈরি করতে চাইছে বলে অভিযোগ করছে বিজেপি। ৩০টি পরিবারের উপর হামলা হয় বলে জানা গিয়েছে। মূলত অভিযোগ তৃণমূল কর্মীদের বিরুদ্ধেই। পাল্টা বিজেপির অভিযোগকে অস্বীকার করেছে তৃণমূল। মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) বহরমপুর থানার সাটুই চৌরীগাছা গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে কাঠালিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটেছে।

    ঘটনা কীভাবে ঘটল (Murshidabad)?

    স্থানীয় (Murshidabad) বিজেপি কর্মীর স্ত্রী মিনা দুলই বলেন, “আমার স্বামী রঙ খেলে বাড়িতে ফিরে স্নান করতে যাচ্ছিলেন। এমন সময় বাইকে করে এসে কয়েক জন আমার শ্বশুর মশাইয়ের মাথায় আঘাত করে। এরপর আটকাতে গেলে বাড়ির সকলকে মারধর করেছে। শুধু আমাদেরই নয়, হোলির দিন বহরমপুরের কাঠালিয়ায় স্বপন দোলুই-এর নেতৃত্বে এখানকার ৩০টি পরিবারের উপর হামলা চালান হয়। আহতদের মধ্যে কয়েকজন বহরমপুর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ আসে, কিন্তু যার বিরুদ্ধে অভিযোগ তাকে ধরা হয়নি এবং আহত ব্যক্তিদের কোনও রকম ডাইরি নেয়নি পুলিশ।”

    আরও পড়ুনঃ শিব মন্দিরে পুজো দিয়ে, হোলি খেলে বর্ধমানে লোকসভার প্রচারে দিলীপ ঘোষ

    বিজেপি প্রার্থীর বক্তব্য

    বর্তমান বহরমপুর (Murshidabad) লোকসভার বিজেপি প্রার্থী নির্মল কুমার সাহা বলেন, “এই ঘটনা খুবই নিন্দনীয়। ভোট নিয়ে মানুষকে মারধর করা এবং বাড়ি-ঘর ভেঙে দেওয়াটাই পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান কালচার। ভারতবর্ষের সব রাজ্যে ভোট হয়, কিন্তু এই রাজ্যের ভোট নিয়ে এরকম ঘটনা আর কোনও রাজ্যে ঘটে না।” আবার স্থানীয় বিজেপি নেত্রী অনামিকা ঘোষ তৃণমূলের আক্রমণ সম্পর্কে বলেন, “আমরা কোন জঙ্গল রাজত্বে বাস করছি। মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার নেই। তৃণমূলের দুর্নীতি ঢাকতে শাসক দলের দুষ্কৃতীরা আক্রমণ করছে। বাড়িতে ঢুকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে, বিজেপি করা যাবেনা। থাকতে গেলে তৃণমূলই করতে হবে।”

    নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ করবে বিজেপি

    এই এলাকার (Murshidabad) বিজেপির কনভেনার সঞ্জিত হালদার বলেন, “এই এলাকার পঞ্চায়েত বিজেপির দখলে। ২০১৮ সাল থেকেই বিজেপি জয়ী হচ্ছে। তৃণমূল নেতা স্বপন দুলই বিজেপি কর্মীদের উপর প্রতিনিয়ত হামলা করে। আমরা প্রসাশনের ভূমিকা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছি। এবার আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানাবো। এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী নামানোর দাবি জানাই।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    পাল্টা বিজেপির বিরুদ্ধে অভিযোগ করে জেলার (Murshidabad) তৃণমূল নেতা বলেন, “আমাদের কর্মী প্রভাত দলুইকে ব্যাপক মারধর করা হয়েছে। সে এখন হাসপাতালে ভর্তি। যে দিন থেকে বিজেপি পঞ্চায়েত দখল করেছে, আমাদের উপর অত্যাচার করা হচ্ছে। আমরা প্রশাসনের কাছে সুবিচার চাই। এই ঘটনায় আমরাই আক্রান্ত। “

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Cooch Behar: ভোটের মুখে উদয়নের গড়ে ধস নামালেন নিশীথ, বিজেপিতে যোগ দিলেন তৃণমূল নেতা

    Cooch Behar: ভোটের মুখে উদয়নের গড়ে ধস নামালেন নিশীথ, বিজেপিতে যোগ দিলেন তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহর খাসতালুকে ধস নামালো বিজেপি। যুব তৃণমূলের কোচবিহারের (Cooch Behar) দিনহাটা-২ ব্লকের সভাপতি সুকুমার বর্মন যোগ দিলেন বিজেপিতে। কোচবিহারের বিদায়ী সাংসদ তথা এবারের বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিকের হাত থেকে পদ্ম পতাকা তুলে নিলেন তিনি। সোমবার বিকেলে কোচবিহারের বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিকের বাসভবনে গিয়ে গেরুয়া শিবিরে যোগদান করলেন তিনি। লোকসভা ভোটের মুখেই যুব তৃণমূলের এই পদাধিকারীর বিজেপিতে যোগদান কোচবিহারে আরও শক্তি বাড়ালো বিজেপি। এমনই দাবি বিজেপি নেতৃত্বের।

    তৃণমূলে সিন্ডিকেট রাজ চলছে! (Cooch Behar)

    কোচবিহারের (Cooch Behar) রাজনীতিতে উদয়ন বনাম নিশীথের লড়াই নতুন কোনও ঘটনা নয়। মাঝেমধ্যেই যুযুধান দুই পক্ষের দুই নেতার মুখে কথার ফুলঝুরি দেখা গিয়েছে। সম্প্রতি তো একেবারে প্রকাশ্য রাস্তায় বিবাদে জড়িয়ে পড়েছিলেন দুই নেতা। উদয়ন তো বিজেপি প্রার্থী নিশীথের দিকে তেড়ে গিয়েছিলেন। বিজেপি কর্মীদের বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সেই আবহে এবার খোদ উদয়নের খাসতালুকে যুব তৃণমূলের এই ভাঙন ধরিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী গেরুয়া শিবির। কিন্তু, ঘাসফুলের সঙ্গ ছেড়ে পদ্মে নাম লেখালেন কেন যুব তৃণমূলের ব্লক সভাপতি? এই প্রসঙ্গে সুকুমার বর্মন বলেন, যাঁরা এলাকায় দলীয় সংগঠন তৈরি করতে গিয়ে বামফ্রন্টের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন, বর্তমানে সেই দুর্দিনের কর্মীরা ‘অবহেলিত, লাঞ্ছিত ও বঞ্চিত’। এখন দলের মধ্যে কোনও নিয়ম শৃঙ্খলা নেই। তৃণমূলে সিন্ডিকেট রাজ চলছে। টাকার বিনিময়ে পঞ্চায়েতে প্রার্থী ঠিক করা হয়েছে। লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে প্রধান ঠিক করা হয়েছে। এ দলে থাকা যায় না।

    আরও পড়ুন: “অন্য পার্টির লোক আমাদের ভুল বুঝিয়ে ছিল, রেখার পাশে রয়েছি”, বললেন বিক্ষোভকারীরা

    তৃণমূল নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    যুব তৃণমূলের দিনহাটা-২ ব্লকের সভাপতির এই দলবদলের বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে চাইছে না স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব। তৃণমূলের ব্লক সভাপতি দীপক ভট্টাচার্য বলেন, সুকুমার বর্মন শুধু খাতায় কলমেই ব্লকের যুব সভাপতি ছিলেন। কিন্তু, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে থেকেই দলে কোনও সক্রিয় ভূমিকা ছিল না। এমনকী ওই ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূলকে দুর্বল করার চেষ্টা করছিলেন। তাই, এই দল বদলের কোনও প্রভাব এলাকায় পড়বে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Serampore: “চোখে চোখ রেখে লড়াই হবে, বাউন্ডারি নয় উনি বোল্ড আউট”, কল্যাণকে আক্রমণ কবীরের

    Serampore: “চোখে চোখ রেখে লড়াই হবে, বাউন্ডারি নয় উনি বোল্ড আউট”, কল্যাণকে আক্রমণ কবীরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের ময়দানে প্রাক্তন শ্বশুর-জামাইয়ের লড়াই ব্যাপক ভাবে জমে উঠেছে। কেউ কারুর জমি এক ইঞ্চি ছেড়ে দিতে নারাজ। শ্রীরামপুর (Serampore) লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন কবীর শঙ্কর বোস অপরদিকে তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। কল্যাণ নির্বাচনের প্রচারে বলেছিলেন বাউন্ডারি হাঁকাবেন। এবার পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে কবীর বলেন, ‘বোল্ড আউট হবেন।”

    মাহশে পুজো দিয়ে প্রচার শুরু কবীরের (Serampore)

    শ্রীরামপুরে (Serampore) পরপর তিনবারের তৃণমূল সাংসদ হলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারেও তাঁর আশা জয়ের। অপরদিকে বিজেপি প্রার্থী আইনজীবী কবীর ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে এই এলাকায় প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছিলেন। এবারের লোকসভায় দুই প্রার্থী পুরোদমে প্রচার শুরু করে দিয়েছেন। এদিন বিকেলে মাহেশে জগন্নাথ মন্দিরে পুজো দিয়ে নিজের নির্বাচনী কেন্দ্রে প্রচার শুরু করেন বিজেপি প্রার্থী কবীর। ঘটনাচক্রে বিজেপি প্রার্থী কবির শঙ্কর বোস হলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মেয়ের প্রাক্তন স্বামী। প্রাক্তন শ্বশুরকে আক্রমণ করে কবির শঙ্কর বলেন, “চোখে চোখ রেখে লড়াই হবে। বাউন্ডারি নয় উনি বোল্ড আউট হবেন। ৪ জুন ব্যাগপত্র গুছিয়ে চলে যেতে হবে।”

    আরও পড়ুনঃ “যেখানেই দাঁড়াব সেখানেই জিতব”, কেন্দ্র বদলেও স্বমহিমায় দিলীপ ঘোষ

    কী বললেন কবীর?

    এদিন শ্রীরামপুরের (Serampore) বিজেপি প্রার্থী কবীর শঙ্কর, কল্যাণকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “সব মানুষের একটা অতীত থাকে এবং বর্তমানও থাকে। এই প্রেক্ষিতে ভবিষ্যৎ থাকে। আমি একজন আইনজীবী, তিনিও আইনজীবী। উনার প্রতি আমার সম্মান রয়েছে। কিন্তু তিনি যে দলে রয়েছেন, সেই দল মাথা থেকে পা পর্যন্ত দুর্নীতিতে ডুবে রয়েছে। এই বাংলায় তাঁদের মুখ দেখানোর জায়গা নেই।”

    উপরাষ্ট্রপতিকে বিকৃত অঙ্গভঙ্গি করেছিলেন কল্যাণ

    উল্লেখ্য শ্রীরামপুরের (Serampore) তৃণমূল নেতা কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় সাম্প্রতিক সময়ে সংসদ থেকে সাসপেন্ড হয়ে রাজ্যসভার অধ্যক্ষ তথা দেশের উপরাষ্ট্রপতিকে বিকৃত অঙ্গভঙ্গী করে সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছিলেন। আবার বিভিন্ন সময়ে সমাজিক মাধ্যমে ঠাকুরের সামনে বাঁধ ভাঙা কান্নার ভিডিও ব্যাপক ভাইরাল হয়েছিল। আবার একটা সময় দলের অন্দরে অভিষেকের সঙ্গে সংঘাত চরমে উঠলে এলাকায় কল্যাণের বিরুদ্ধে পোস্টার পড়ে। ফলে তৃণমূলের অন্দরের কোন্দলকে বিজেপি কতটা কাজে লাগাতে পারে, সেটাই এখন দেখার।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: “অন্য পার্টির লোক আমাদের ভুল বুঝিয়ে ছিল, রেখার পাশে রয়েছি”, বললেন বিক্ষোভকারীরা

    Sandeshkhali: “অন্য পার্টির লোক আমাদের ভুল বুঝিয়ে ছিল, রেখার পাশে রয়েছি”, বললেন বিক্ষোভকারীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাহজাহান বাহিনীর নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন। পুলিশের পোশাক পরে বাড়িতে ঢুকে অত্যাচার হয়েছে বলে অভিযোগ করেছিলেন। সেই প্রতিবাদী মুখ রেখা পাত্রকে এবার বসিরহাট কেন্দ্রের প্রার্থী করা হয়েছে। কিন্তু, রেখা প্রার্থী হতেই সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) আবারও মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে বিক্ষোভ। সন্দেশখালির মহিলারাই আবার পথে নামে। পোস্টারে লেখা থাকে, “সন্দেশখালির আন্দোলনকারীরা রেখা পাত্রকে চায় না।” যা নিয়ে ফের চর্চায় চলে আসে সন্দেশখালি। তবে, প্রতিবাদের ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই আবার ভোলবদল। এবার সেই মহিলারাই বলছেন, “আমাদের ভুল বোঝানো হয়েছিল…”

    রেখা পাত্রের পাশেই রয়েছি, বললেন বিক্ষোভকারীরা (Sandeshkhali)  

    সোমবার রাস্তায় নেমে বিজেপি প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ দেখে রাজনৈতিক মহলে চর্চা শুরু হয়। আন্দোলনের ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই ভোলবদল করলেন রেখা পাত্রের প্রার্থীপদের বিরোধিতায় থাকা মহিলারা। যে মহিলা সোমবার বলেছিলেন, “যে নিজের নামটুকুই সই করতে পারে না, সে লোকসভা কী বিধানসভা কোথাওই প্রার্থী হওয়ার যোগ্য নয়।” তিনিই রাতারাতি অবস্থান বদল করে বললেন, “আমরা রেখার পাশে আছি। আমাদের ভুল বোঝানো হয়ছিল। রেখা পাত্র আমাদেরই একজন। রেখা প্রার্থী হওয়ায় আমরা খুশি।” বিরোধিতা করা এক মহিলা সোমবার বলেছিলেন, “আমরা পরিশ্রম করেছি বলেই ও আজকে এখানে। ওর কোনও যোগ্যতাই নেই। প্রার্থী হয়ে অহংকার হয়ে গিয়েছে। সন্দেশখালির (Sandeshkhali) ভোট প্রয়োজন নেই বলছে। এলাকাতে নেই ও।” সেই মহিলা আবার মঙ্গলবার বললেন, “গতদিনের জন্য আমরা রেখার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। আমাদেরকে ভুল বোঝানো হয়েছিল। অন্য লোকের দ্বারা, অন্য পার্টির লোক আমাদের ভুল বুঝিয়ে ছিল। আমরা সেটা বুঝেছি। আমরা রেখার পাশে রয়েছি।” তবে, কোন পার্টির লোক ভুল বুঝিয়েছে সেই বিষয়ে খোলসা করে তাঁরা কিছু বলেননি। আরেক বয়স্ক মহিলা বলেন, রেখার সঙ্গে আমাদের অনেক পুরনো সম্পর্ক। আমরা প্রথম থেকেই ওর পাশে রয়েছি। আমাদের বাড়িতে লোক এসেছিল। ওরা বলেছিল, আমরা নাকি বিজেপিকে ভোট দিয়েছি। আমরা বললাম না. তারপরও আমাদের পার্টি অফিসে তুলে নিয়ে গেল।” আরেক মহিলা বললেন, “যাঁরা আমাদের ওর সম্পর্কে ভুলভাল বোঝাতে আসবে, ঝাঁটা মেরে বিদায় করব। প্রয়োজনে রেখার বাড়ি গিয়ে পায়ে ধরে ক্ষমা চাইব আমরা।”

    আরও পড়ুন: মন্দিরে পুজো দিয়ে হোলি খেলে চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন বিজেপি প্রার্থী কার্তিক পাল

    কী বললেন বিজেপি প্রার্থী?

    এ প্রসঙ্গে অবশ্য রেখা পাত্র বলেন, “আমি শুনলাম আমি নাকি বলেছি, সন্দেশখালির (Sandeshkhali) ভোট আমার লাগবে না। আমি তো একথা বলতে পারি না। সন্দেশখালির মায়েরাই তো আমাকে এই অবধি পৌঁছেছে। তাই একথা আমি কোনওদিনও বলতে পারব না। সন্দেশখালির মুখ আমি। সন্দেশখালির যত মা রয়েছেন, সবাই প্রার্থী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Raiganj: মন্দিরে পুজো দিয়ে হোলি খেলে চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন বিজেপি প্রার্থী কার্তিক পাল

    Raiganj: মন্দিরে পুজো দিয়ে হোলি খেলে চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন বিজেপি প্রার্থী কার্তিক পাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে আর বেশি দেরি নেই। স্বাভাবিকভাবেই দলের তরফে নাম ঘোষণা হতেই রঙের উৎসবের দিনেই জোরকদমে প্রচারে নেমে পড়লেন রায়গঞ্জ (Raiganj) লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী কার্তিক পাল। দলীয় প্রার্থীকে নিয়ে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন কর্মী-সমর্থকরা। মন্দিরে পুজো দিয়ে দিনভর চুটিয়ে জনসংযোগ করেন বিজেপি প্রার্থী। মঙ্গলবার দলীয় কর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের সঙ্গে হোলি খেলায় মেতে ওঠেন বিজেপি প্রার্থী।

    কে এই কার্তিক পাল? (Raiganj)

    রবিবার রাতেই দিল্লি থেকে রায়গঞ্জ (Raiganj) লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হিসেবে কার্তিক পালের নাম ঘোষণা করা হয়। বিদায়ী সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরীকে দক্ষিণ কলকাতা কেন্দ্রে টিকিট দেওয়া হয়েছে। ফলে, রায়গঞ্জে তৃণমূল প্রার্থী কৃষ্ণ কল্যাণীর বিরুদ্ধে ভোট যুদ্ধে সামিল কার্তিকবাবু। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কার্তিকবাবু ভূমিপুত্র। একসময় তিনি পুরসভার চেয়ারম্যান থাকাকালীন তিনি এলাকায় প্রচুর উন্নয়নমূলক কাজ করেছিলেন। ২০১৯ সালের পর তিনি তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন। এলাকায় তাঁর নিবিড় জনসংযোগ রয়েছে। এলাকায় অত্যন্ত জনপ্রিয়। ফলে, কার্তিকবাবু প্রার্থী হওয়াতে শুধু বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা খুশি হয়েছেন তা নয়, সাধারণ মানুষও বেজায় খুশি।

    আরও পড়ুন: চন্দ্রনাথের বাড়িতে উদ্ধার ৪১ লাখ, চলতি সপ্তাহেই মন্ত্রীকে তলব ইডির

    দোল ও হোলিতে চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন বিজেপি প্রার্থী

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার কালিয়াগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী বয়রা কালী মন্দিরে পুজো দেন বিজেপি প্রার্থী। এরপরেই জেলা সভাপতি বাসুদেব সরকার ও দলীয় নেতা কর্মীদের সঙ্গে প্রচারে বেরিয়ে পড়েন কার্তিক পাল। মাড়োয়ারি পট্টিতে দোল উৎসবে সামিল হন তিনি। তারপর  কালিয়াগঞ্জের শ্রীকলোনিতে অবস্থিত প্রয়াত প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা রায়গঞ্জের সাংসদ প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সির মূর্তিতে মাল্যদান করেন। দলীয় নেতা কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে সাহেবঘাটা এলাকায় এক নাবালিকার সমাধিস্থলে শ্রদ্ধা জানান। সেখান থেকে রাধিকাপুরে পুলিশের গুলিতে নিহত মৃত্যুঞ্জয় বর্মনের সমাধিস্থলেও মাল্যদান করেন। পাশাপাশি পরিবারের লোকেদের সঙ্গেও দেখা করেন তিনি। মঙ্গলবার শেঠ কলোনি, মহেন্দ্রগঞ্জ এলাকায় হোলি খেলার পাশাপাশি চুটিয়ে জনসংযোগ করেন বিজেপি প্রার্থী। পরে, কার্তিকবাবু বলেন, এই লোকসভায় তৃণমূল কোনও ফ্যাক্টর হবে না। আমার বাম-কংগ্রেস জোট প্রার্থীর সঙ্গে আমারপ মূল লড়াই হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: শিব মন্দিরে পুজো দিয়ে, হোলি খেলে বর্ধমানে লোকসভার প্রচারে দিলীপ ঘোষ

    Dilip Ghosh: শিব মন্দিরে পুজো দিয়ে, হোলি খেলে বর্ধমানে লোকসভার প্রচারে দিলীপ ঘোষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার বর্ধমানে হোলি খেলে লোকসভার প্রচারে অংশ গ্রহণ করলেন বিজেপি প্রার্থী। এই ভোটের প্রচার উপলক্ষে বর্ধমানের ১০৮ শিব মন্দিরে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে পুজো দিলেন বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এদিন সকালে দুর্গাপুরে প্রাতঃভ্রমন সেরে কর্মীদের সাথে দেওয়াল লিখনে যোগদান করলেন তিনি। তারপর সেখানে চায়েপে চর্চা সেরে বর্ধমানে আসেন তিনি। চা পানের সময় মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর শহরের বেশ কয়েকটি জায়গায় নেতা কর্মীদের সঙ্গে হোলির শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। মঙ্গলবারে পুজো দিয়েই প্রচার শুরু করে দেন তিনি।

    কী বললেন দিলীপ (Dilip Ghosh)?

    এই দিন নিজের লোকসভা কেন্দ্রে পৌঁছে প্রচার অভিযান শুরু করে দেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। আগের বারে মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির জয়ী প্রার্থী ছিলেন এই প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি। তবে কেন্দ্র বদল হলেও জয় বিষয়ে তিনি আত্মবিশ্বাসী। তিনি এদিন বলেন, “শক্ত আসন বুঝেই দল আমাকে প্রার্থী করেছে। এই কেন্দ্রে বিজেপিই বিপুল ভোটে জয়ী হবে। বাংলায় লোক কম পড়েছে তাই বিহার থেকে তৃণমূলকে প্রার্থী ভাড়া করে আনতে হচ্ছে। আমাদের কর্মীরা রীতিমত ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। জয় আমাদের নিশ্চিত।”

    আরও পড়ুনঃ ‘মায়ের আশীর্বাদে অসুর শক্তিকে নাশ করব’, তৃণমূলকে আক্রমণ অর্জুনের

    মানুষের হয়ে লোকসভায় প্রশ্নের আশ্বাস

    এদিন দুর্গাপুরে সিটি সেন্টারে একটি বেসরকারি হোটেল থেকে বেরিয়ে শহরের প্রাণ কেন্দ্র সিটি সেন্টার, বেঙ্গল অম্বুজা এলাকায় রাস্তায় হেঁটে প্রচার করেন দিলীপ (Dilip Ghosh)। চলতি পথে লোকের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর তিনি চতুরঙ্গ মাঠে পৌঁছান। তিনি মানুষের সঙ্গে কথা বলেন এবং আশ্বাস দেন মানুষের হয়ে লোকসভায় প্রশ্ন করবেন, সমস্যার কথা তুলে ধরবেন। আগামী দিনেও মাঠে মায়দানে থেকে লড়াই করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। তিনি এই প্রসঙ্গে বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচনে শাসকদল সন্ত্রাস করবে না এমনটা হতে পারে না। আর এটা কমিশন খুব ভালো করে জানে। আর তাই ১০০ কোম্পানি বাহিনী নিয়োগ করা হয়েছে। সিপিএমের অত্যাচারের থেকেও বেশি তৃণমূল অত্যাচার করছে। মানুষ ভোটের মাধ্যমে পরিবর্তন আনবেন।”

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: “আমেঠির মতো রাহুলের পরিণতি হবে এখানেও”, বললেন ওয়েনাড়ের বিজেপি প্রার্থী

    Lok Sabha Elections 2024: “আমেঠির মতো রাহুলের পরিণতি হবে এখানেও”, বললেন ওয়েনাড়ের বিজেপি প্রার্থী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমেঠির মতো রাহুলের পরিণতি হবে এখানেও।” সোমবার কথাগুলি বললেন কেরলের ওয়েনাড়ের বিজেপি প্রার্থী কে সুরেন্দ্রন। ওয়েনাড় লোকসভা (Lok Sabha Elections 2024) কেন্দ্রে রাহুলের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কেরল বিজেপির এই রাজ্য সভাপতি। রাহুলকে হারানোর বিষয়ে আশাবাদী তিনি।

    আমেঠিতে হেরেছেন রাহুল (Lok Sabha Elections 2024)

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে উত্তরপ্রদেশের আমেঠি ও কেরলের ওয়েনাড় এই দুই কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। দীর্ঘদিন গান্ধী পরিবারের দখলে থাকা এই কেন্দ্রের রশি হাতছাড়া হয় গত লোকসভা নির্বাচনে। এই কেন্দ্রে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিজেপির স্মৃতি ইরানির কাছে পরাস্ত হন রাহুল। চার লাখেরও বেশি ভোটে গান্ধী পরিবারের এই সদস্য জয়ী হন ওয়েনাড়ে। এবারও ওয়েনাড়েই প্রার্থী হয়েছেন (Lok Sabha Elections 2024) রাহুল।

    কী বলছেন ওয়েনাড়ের বিজেপি প্রার্থী? 

    তাঁর বিরুদ্ধে লড়ছেন সুরেন্দর। তিনি বলেন, “আমেঠিতে রাহুলের যে দশা হয়েছিল, সেই একই দশা হবে ওয়েনাড়েও।” ওয়েনাড়ে লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন ‘ইন্ডি’ জোটের শরিক সিপিআইয়ের প্রার্থী অ্যানে রাজাও। ত্রিমুখী এই লড়াইয়ে বাজিমাত করবে বিজেপিই। অন্তত এমনই আশা গেরুয়া শিবিরের। ওয়েনাড়ের বিজেপি প্রার্থী বলেন, “এই লোকসভা কেন্দ্রে উন্নয়ন সেভাবে হয়নি। এই কেন্দ্রের জন্য রাহুল কিছুই করেননি। গত লোকসভা নির্বাচনে আমেঠিতে তাঁর পরিণতি যা হয়েছিল, ওয়েনাড়েতেও তা-ই হবে।”

    আরও পড়ুুন: চন্দ্রনাথের বাড়িতে উদ্ধার ৪১ লাখ, চলতি সপ্তাহেই মন্ত্রীকে তলব ইডির

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে রাহুল পরাস্ত করেছিলেন সিপিআইয়ের পিপি সুনীরকে। হারিয়েছিলেন সাড়ে চার লাখেরও বেশি ভোটে। সেবার ওয়েনাড়ে বিজেপি নয়, প্রার্থী দিয়েছিল এনডিএর শরিক দল ভারত ধর্ম জন সেনা। এই দলের ঝুলিতে পড়েছিল মাত্রই ৭৮ হাজার ৮১৬ ভোট। এবার প্রার্থী দিয়েছে খোদ বিজেপিই। সুরেন্দ্রন বলেন, “কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব আমার ওপর ভরসা করেছেন। তাঁরা আমায় ওয়েনাড়েতে লড়তে বলেছেন। ওয়েনাড়ের ভোটাররা নিশ্চয়ই প্রশ্ন করবেন, ইন্ডি জোটের শরিকরা কেন একই কেন্দ্রে সম্মুখ সমরে।” ওয়েনাড় কেন্দ্রটি পাহাড়ি এলাকায়। সেখানে রয়েছে নানা সমস্যা। তার মধ্যে একটি হল মানুষ এবং পশুর লড়াই। এই ইস্যুতেই কংগ্রেস কুপোকাত হয়ে যাবে বলেই আশাবাদী বিজেপি (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share