Tag: bjp

bjp

  • Suvendu Adhikari: ধূপগুড়ি উপ নির্বাচনে থানার আইসি-কে নিয়ে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষককে কী বললেন শুভেন্দু?

    Suvendu Adhikari: ধূপগুড়ি উপ নির্বাচনে থানার আইসি-কে নিয়ে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষককে কী বললেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট লুট, তৃণমূলকে সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ তো ছিলই। এবার এক সরকারী কর্মী কৌশিক চন্দ্র এবং বানারহাট থানার আইসি-কে ধূপগুড়ি উপ নির্বাচনের কাজে ব্যবহার না করার জন্য কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকের কাছে অনুরোধ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বৃহস্পতিবার ধূপগুড়িতে তিনি কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকের সঙ্গে দেখা করেই এই আবেদন জানান তিনি।

    নব তৃণমূল নিয়ে কী বললেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

    এদিন সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, এখন তৃণমূল হচ্ছে নব তৃণমূল। এরা লিফট দিয়ে ওঠে আর প্যারাসুটে নামে। এরা সাইকেল চড়তে জানে না। এরা দামি গাড়ি চড়ে মানুষের সেবা করে। এই দলের নেতাদের অধিকাংশই বড় গাড়ি চড়ে বেড়ায়। পাশাপাশি তিনি অভিযোগ করেন, আমি যখন সেচমন্ত্রী ছিলাম, সেই সময় তখনকার ধূপগুড়ির বিধায়ককে ১০ কোটি টাকা দিয়েছিলাম সেচের কাজের জন্য। সেই টাকাও আত্মসাৎ হয়েছে। সেই বিধায়ক এখন ভোটের ময়দানেও নেই বলে টিপ্পনী কাটতেও ছাড়েননি তিনি। এছাড়া গোটা রাজ্যে যেভাবে সব কিছুতে লুট হচ্ছে, মানুষ সেটা দেখছে এবং দুর্নীতিমুক্ত সরকার গড়তে বিজেপিকেই ভোট দেবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

    ধূপগুড়ি পুরসভা নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?(Suvendu Adhikari)

    বিজেপি প্রার্থী তাপসী রায়ের সমর্থনে ধূপগুড়িতে সভা করেন বিরোধী দলনেতা। সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি (Suvendu Adhikari) অভিযোগ করেন, ধূপগুড়ি পুরসভাতে লুট হয়েছে। কোনও কাজই পুরসভা করেনি। যে পুরসভা জঞ্জাল সাফ করতে পারে না, একটা ডাম্পিং গ্রাউন্ড তৈরি করতে পারে না, তারা কোনও দিনও সুশাসন দিতে পারে না। এই পুরসভায় বিভিন্ন কাজের টাকা লুট হয়েছে। অবৈধ নিয়োগও হয়েছে। গোটা রাজ্য জুড়ে চুরি করছে। প্রত্যেক জায়গায় তাদের এজেন্ট বসিয়ে রেখেছে। তারা টাকা তুলে তৃণমূলকে পৌঁছে দিচ্ছে। এরা টাকা রোজগারের জন্য দল করে না। কয়লা, গরু, বালি তো আছেই, এবার তারা পঞ্চায়েত ভোটে ব্যালটও খেয়েছে। তার ওপর তাদের আরও আয় ডিয়ার লটারি থেকে। এই লটারি প্রচুর পরিবার ধ্বংস করে দিচ্ছে। ১ কোটি টাকার লোভ দেখিয়ে মানুষকে সর্বসান্ত করে দিচ্ছে। আর এর প্রাইজ পাচ্ছে অনুব্রত মন্ডল, তার মেয়ে বিভিন্ন বিধায়ক সহ দলের বড় বড় নেতারা। তাই এই ভোটে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি। যদি এই ভোটে তৃণমূল জয়ী হয় তাহলে সেটা চোরেদের জয় হবে। চুরি আটকাতে তাই তৃণমূলকে ভোট নয়। এদিন তিনি প্রতিশ্রুতি দেন, যদি এই বিধানসভায় বিজেপি জেতে তা হলে রেল, জাতীয় সড়ক সহ আরও অনেক কিছু উন্নতি করবে বিজেপি। এদিন গরমকে উপেক্ষা করে প্রচুর মানুষ ভিড় করেছিলেন সভায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: লক্ষ্য ২০২৪ লোকসভা ভোট! সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক জোর দিচ্ছে বিজেপি

    BJP: লক্ষ্য ২০২৪ লোকসভা ভোট! সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক জোর দিচ্ছে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। প্রচারের কাজে কোনও রকম ফাঁক রাখতে চাইছে না বিজেপি (BJP)। ২০২৪ লোকসভা ভোটে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে দেশের অধিকাংশ মানুষের কাছে পৌঁছানোর পরিকল্পনা নিয়েছে গেরুয়া শিবির (BJP)। বিজেপি (BJP) সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে যে দেশের ৩০ শতাংশ মানুষের কাছে পৌঁছানো হবে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমের মধ্য দিয়ে। ২০২৪ সালের জয়ের লক্ষ্যে অগাস্ট মাসের ২৭ তারিখ থেকে উত্তরপ্রদেশে শুরু হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর কার্যশালা, যা চলবে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত.

    সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাবশালীদের কাছে টানছে গেরুয়া শিবির (BJP)

    জানা গিয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়াতে জনপ্রিয় রয়েছেন এমন ব্যক্তিত্বদের সঙ্গেও যোগাযোগ করছে বিজেপি (BJP)। যাঁদের সাবস্ক্রাইবার ২০ হাজার থেকে ১ লাখ পর্যন্ত রয়েছে তাঁদেরকেই সোশ্যাল মিডিয়াতে বিজেপির প্রচারের কাজে লাগানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। অন্যদিকে, জেলাস্তর ধরে কাজ করার জন্য বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার পর্যন্ত যাঁদের ফলোয়ার রয়েছে তাঁদেরকেও জোড়া হচ্ছে বিজেপির সঙ্গে। পাশাপাশি নতুন দুটি অ্যাপও আনতে চলেছে বিজেপি (BJP)। জানা গিয়েছে, কর্মীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ ছাড়াও জনসাধারণের সঙ্গেও সংযোগ করতে কাজে লাগবে এই অ্যাপ দুটি।

    সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যাপক ব্যবহার করতে চাইছে বিজেপি (BJP)

    ভারতবর্ষে ৭৯ কোটি মানুষ স্মার্ট ফোন ব্যবহার করেন। ৭৬ কোটিরও বেশি ইন্টারনেট সংযোগ রয়েছে। মনে করা হচ্ছে, এই সংখ্যা ৯০ কোটিতে পৌছাবে ২০২৫ নাগাদ। লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে ভারতে স্মার্ট ফোন, ইন্টারনেট ব্যবস্থা এবং সোশ্যাল মিডিয়াকে ভরপুর ব্য়বহার করতে চাইছে বিজেপি (BJP)। ডিজিটাল ইন্ডিয়ার মাধ্যমে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলেও এখন পৌঁছে গেছে স্মার্ট ফোন। এই সুবিধায় মোদি সরকারের জনমুখী কর্মসূচির প্রচার সেরে ফেলতে চাইছে গেরুয়া শিবির (BJP)। ২০১৪ সালে ২৮২টি আসন নিয়ে কেন্দ্রের মসনদে বসে বিজেপি। সেই সময় সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক প্রচার চালানো হয়েছিল। দেশের যুবসমাজকে বিজেপির কাছে আনতে সাহায্য করেছিল সোশ্যাল মিডিয়ার প্রচার। এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। ২০১৯ সালেও সোশ্যাল মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে বিজেপির জয়ে। ২০২৪-এর ভোটেও একইভাবে সোশ্যাল মিডিয়ার ভরপুর ব্যবহার করতে চাইছে বিজেপি (BJP)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ১৭ সেপ্টেম্বর মোদির জন্মদিন, দেশজুড়ে দু’সপ্তাহব্যাপী ‘সেবা পক্ষ’ কর্মসূচি বিজেপির

    PM Modi: ১৭ সেপ্টেম্বর মোদির জন্মদিন, দেশজুড়ে দু’সপ্তাহব্যাপী ‘সেবা পক্ষ’ কর্মসূচি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ৭৩ তম জন্মদিন। এই দিনটিতে ভারতীয় জনতা পার্টি সারা দেশব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে। বিজেপি সূত্রে খবর, শুধুমাত্র ১৭ সেপ্টেম্বর নয়, বরং দু’সপ্তাহ ধরে পালিত হবে ‘সেবা পক্ষ’। অর্থাৎ ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ২ অক্টোবর গান্ধী জয়ন্তী পর্যন্ত চলবে এই সেবামূলক কর্মসূচি। তবে এমন কর্মসূচি যে ২০২৩ সালে নতুন ভাবে হচ্ছে, এমনটা নয়। ২০২২ সালেও বিজেপি প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) জন্মদিনকে সামনে রেখে আয়োজন করেছিল নানা কর্মসূচি। গত বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) জীবনীর উপর বিভিন্ন প্রদর্শনীশালাও করা হয় বিজেপির কার্যালয়গুলিতে।

    সেবা সপ্তাহ নিয়ে ইতিমধ্যে বৈঠক সম্পন্ন হয়েছে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের

    সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) জন্ম দিবসে দেশব্যাপী কর্মসূচিকে সফল করতে ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি বৈঠক করেছেন বিজেপি জাতীয় সাধারণ সম্পাদক তরুণ চুঘ, বিনোদ তাওরে, সুনীল বনশল এবং কৈলাস বিজয়বর্গীরা। বর্তমানে বিজেপির কর্মসূচি চলছে ‘মেরি মাটি মেরা দেশ’। এনিয়েও একপ্রস্থ আলোচনা হয়েছে ওই বৈঠকে। সেবা পক্ষের মাঝে পড়বে পন্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়ের জন্ম দিবস (২৫ সেপ্টেম্বর) অন্যদিকে, গান্ধী জয়ন্তীর পাশাপাশি ২ অক্টোবর লালবাহাদুর শাস্ত্রীরও জন্মদিন। সেদিনটিও সাড়ম্বরে পালন করবে বিজেপি।

    ১৯৫০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর জন্ম হয় নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)

    প্রসঙ্গত, ১৯৫০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর গুজরাটের ভাদনগরে জন্মগ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দেশের কাজে নিজের সারাটা জীবন উৎসর্গ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বাল্য অবস্থাতেই যুক্ত হন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সঙ্গে। তাঁর জন্মদিনকে বিশেষভাবে পালন করতে চায় বিজেপি। নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভাবনা এবং জীবনীকে দেশের মানুষের কাছে তুলে ধরতে চায় গেরুয়া শিবির।

    আরও পড়ুন: জানেন কোন ২১ জন বিধায়ক পশ্চিমবঙ্গকে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করতে চেয়েছিলেন?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nandigram: নন্দীগ্রাম-১ ব্লকে স্থায়ী সমিতির ভোটে তৃণমূলকে হারিয়ে জয়লাভ বিজেপির

    Nandigram: নন্দীগ্রাম-১ ব্লকে স্থায়ী সমিতির ভোটে তৃণমূলকে হারিয়ে জয়লাভ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নন্দীগ্রামে (Nandigram) শেষ হাসি হাসল বিজেপিই। নন্দীগ্রাম-১ পঞ্চায়েত সমিতির স্থায়ী সমিতি গঠন করল গেরুয়া শিবির। স্থায়ী কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে সামান্য উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। পুলিশি হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। আর বিজেপি স্থায়ী সমিতিতে জয়ী হওয়ায় কর্মীরাও উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন।

    স্থায়ী সমিতিতে কত ভোটে জয়ী হল বিজেপি? (Nandigram)

    মঙ্গলার নন্দীগ্রাম-১ পঞ্চায়েত সমিতির স্থায়ী কমিটির নির্বাচন ছিল। মোট ভোটার ৪৪। যার মধ্যে বিজেপির পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য ১৫, প্রধান ৬ এবং বিধায়ক মিলে মোট ২২ জন। আর তৃণমূলের পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য ১৫, প্রধান ৪, জেলা পরিষদের সদস্য ২, মোট ২১।  সাংসদ ১। ভোটাভুটির সময় তৃণমূলের ২ টি ভোট বাতিল হয়। তৃণমূলের একজন বিজেপিকে সমর্থন করে। ফলাফল হয়ে দাঁড়ায় বিজেপি ২৪ এবং তৃণমূল ১৮। ফলে, স্থায়ী সমিতির কমিটিতে এগিয়ে থাকলো বিজেপি। ভোটাভুটির পর তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা পঞ্চায়েত সমিতির সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। তাঁদের দাবি, দলীয় সদস্য অসুস্থ থাকা সত্ত্বেও বিডিও জোর করে নির্বাচন প্রক্রিয়া আয়োজন করে। বিডিও-র অপসারণের দাবি জানিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তাঁরা। এরপর বিজেপি কর্মীরাও এসবের প্রতিবাদ করতে থাকে। ফলে, দুই রাজনৈতিক দলের উত্তেজনায় উত্তপ্ত হয়ে ওঠে নন্দীগ্রাম।

    কী বললেন বিরোধী দলনেতা?

    এদিন স্থায়ী কমিটি নিজেদের দখলে আনতে পেরে স্থানীয় বিধায়ক তথা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, স্থায়ী সমিতি গঠন করব ঘোষণা করেছিলাম। সেটাই হয়েছে। তৃণমূল ঘর ঠিক রাখতে পারেনি। তাই আমরা ২৪ টি সমর্থন পেয়েছি। আগেই বলেছিলাম নন্দীগ্রামে (Nandigram) কীভাবে বোর্ড গঠন করতে হয় তা আমার জানা আছে। সেটা পরিস্কার হয়ে গেলো।

    কী বললেন তমলুকের সাংসদ?

    এদিন স্থায়ী কমিটি নির্বাচনে নন্দীগ্রাম-১ (Nandigram) পঞ্চায়েত সমিতিতে আসেন তমলুকের সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, সাংবিধানিক অধিকার বলে আমি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি। যদিও তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্ন কৌশলে এড়িয়ে যান। শুভেন্দু অধিকারী সব সময় বলে থাকেন তমলুকের সাংসদ তাদের। তবে কি তমলুকের তৃণমূলের সাংসদ বিজেপিকে সমর্থন করলেন? যার ফলে তাদের সংখ্যা ২৪ হল। সাংসদ বলেন, নন্দীগ্রামের উন্নয়নের স্বার্থে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘দত্তপুকুর বিস্ফোরণে ব্যবহার করা হয়েছিল আরডিএক্স,’’ বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘‘দত্তপুকুর বিস্ফোরণে ব্যবহার করা হয়েছিল আরডিএক্স,’’ বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দত্তপুকুর বিস্ফোরণকাণ্ডে সোমবার দুপুরে মোচপোল গ্রামে যান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বিস্ফোরণে  ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের লোকজনের সঙ্গে তিনি কথা বলেন। বিরোধী দলনেতাকে সামনে পেয়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ  উগরে দেন এলাকাবাসী।

    বিরোধী দলনেতাকে (Suvendu Adhikari) কী বললেন স্থানীয় বাসিন্দারা?

    এদিন বেলা তিনটে নাগাদ শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) দত্তপুকুর গ্রামে যান।  বিস্ফোরণস্থল থেকে এক কিলোমিটার দূরে তিনি গাড়ি থেকে নামেন।  সেখান থেকে দলীয় কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে পায়ে হেঁটে ঘটনাস্থলে যান। রাস্তার দুধারে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষজন তাঁর সাথে কথা বলার চেষ্টা করেন। তিনি সকলকে বলেন, ভরসা রাখুন, বোমা বিস্ফোরণের এনআইএ তদন্ত হবে। এরপর তিনি বিস্ফোরণস্থলে যান। বোমা বিস্ফোরণের উল্টো দিকে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির  ছাদে ওঠেন তিনি। সেখান থেকে দুর্ঘটনাস্থল তিনি খতিয়ে দেখেন। সেখানে থেকে নীচে নেমে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের লোকজনের সঙ্গে তিনি কথা বলেন। স্থানীয় বাসিন্দারা বিরোধী দলনেতাকে  সামনে পেয়ে বলেন, তৃণমূলের মদতেই বেআইনি বাজি কারখানা চলতো।  পুলিশ নিয়মিত মাসোয়ারা নিত। তাদের কাছে অভিযোগ জানালে উল্টে তারা আমাদের ধমক দিত। ঘটনার দিনও পুলিশ মাসোহারা নিয়ে যায়। বোমা বিস্ফোরণে  ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের এক সদস্য বলেন, বিস্ফোরণ আমাদের বাড়ির সমস্ত কিছু ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে। ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যবস্থা করলে ভালো হয়। বিষয়টি দেখবেন। তিনি এ বিষয়ে আশ্বাস দেন এবং একাধিক ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি তিনি ঘুরে দেখেন।

    কী বললেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

    দত্তপুকুরে বিস্ফোরণস্থলে দাঁড়িয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, বিস্ফোরণে আরডিএক্স ব্যবহার করা ছিল। আমরা এই ঘটনার এনআইএ তদন্তের দাবি জানাচ্ছি। পাশাপাশি তিনি বলেন, বিস্ফোরণে যাদের ক্ষতি হয়েছে তাদেরকে ক্ষতিপূরণও দিতে হবে। গ্রামবাসীরা প্রত্যেকেই চাইছেন এনআইএ তদন্ত হোক তার সঙ্গে সহমত পোষণ করছি। পাশাপাশি তিনি এদিন আরও জানান রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ ও দত্তপুকুর থানার আইসি দুজন মিলিত হয়ে এই ব্যবসা চালাচ্ছিলেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “বাংলার সরকার পাকিস্তান প্রেমী”! পাক-গুপ্তচরের গ্রেফতারি নিয়ে মমতাকে তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “বাংলার সরকার পাকিস্তান প্রেমী”! পাক-গুপ্তচরের গ্রেফতারি নিয়ে মমতাকে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক গুপ্তচর সন্দেহে সকালে কলকাতা পুলিশের এসটিএফের হাতে গ্রেফতার হয়েছে ভক্তবংশী ঝাঁ নামে এক ব্যক্তি ৷ এই ঘটনার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই দায়ী করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার৷ বাংলায় তৃণমূল কংগ্রেস (TMC) পরিচালিত এই সরকারকে পাকিস্তানপ্রেমী সরকার বলে কটাক্ষ করলেন বিজেপি সভাপতি। বাংলার বুকে বারেবারে ঘটে চলা এই ধরনের অসামাজিক দেশবিরোধী কাজকর্মের জন্যে শাসক শিবিরকে প্রকাশ্যে দুষলেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। 

    রাজ্যে আইএসআই-এর ঘাঁটি!

    সুকান্ত মজুমদার বলেন, “যে সরকার পাকিস্তানকে পছন্দ করে, তারা এখানে বাংলায় বসে আছে। তাই পাকিস্তানের হয়ে কাজ করা আইএসআই এজেন্টরা বাংলাকে কেন্দ্র করে আমাদের দেশের বিরুদ্ধে কাজ করছে। এই লোকেরা মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর সরকারের কাছ থেকে সহযোগিতা পাচ্ছেন। তৃণমূল এই দেশবিরোধী লোকেদের মদতদাতা।” শুধু তাই নয়, এ রাজ্যে আইএসআই-এর ঘাঁটি রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগের অভিযোগে কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (Kolkata Police Special Task Force) গ্রেফতার করেছে এক ব্যক্তিকে। গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে কলকাতা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে অভিযুক্ত ভক্ত বংশী ঝাঁকে (৩৬)। বিহারের দারভাঙার বাসিন্দা বংশী দেশের নিরাপত্তা সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থাকে পাঠাচ্ছে বলে জনাতে পেরেছিল এসটিএফ (STF)। 

    আরও পড়ুন: ‘দিল্লি বনেগা খালিস্তান’! রাজধানীর মেট্রো স্টেশনের দেওয়ালে দেশবিরোধী স্লোগান

    পাক সুন্দরীদের ফাঁদ!

    তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, আরুশি শর্মা নামে ফেসবুক প্রোফাইল থেকে ধৃতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। এরপর সেই পাক সুন্দরী কার্যত ফাঁদ পেতেছিল বলে অভিযোগ। নানা ঘনিষ্ঠ ছবি শেয়ার করে প্রাথমিকভাবে যুবকের মন জয় করা হয়েছিল। এরপর বলা হয়েছিল তার বোন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা বিটের সাংবাদিক। ভারতের বিশেষত দিল্লির সংরক্ষিত এলাকার কিছু ছবি তার লাগবে। এরপরই শুরু হয় ছবি পাঠানোর কাজ। একটি বিশেষ অ্য়াপের মাধ্যমে ছবি পাঠানোর কথা বলা হয়। সেই অ্যাপ ব্যবহার করলে ছবির লোকেশন ও ম্যাপও মিলবে। হাওড়া ও বিদ্যাসাগর সেতু-সহ কলকাতারও একাধিক গুরুত্বপূর্ণ জায়গার ছবি পাঠানো হয়েছে বলে খবর। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে সুন্দরীদের সামনে রেখে হানি ট্র্যাপের মাধ্যমে কাজ হাসিল করার চেষ্টা করছে আইএসআই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: বালুরঘাটে রাম মন্দিরের আদলে পুজো মণ্ডপ, উদ্বোধনে আসতে পারেন অমিত শাহ, উদ্যোগী সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: বালুরঘাটে রাম মন্দিরের আদলে পুজো মণ্ডপ, উদ্বোধনে আসতে পারেন অমিত শাহ, উদ্যোগী সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায় তৈরি হচ্ছে রাম মন্দির। আগামী জানুয়ারি মাসে ওই মন্দিরের উদ্বোধনে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কিন্তু, তার আগেই এই রাজ্যে রাম মন্দিরের উদ্বোধন করতে পারেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। অবাক মনে হলেও এটা সত্যি। তবে, অযোধ্যার রাম মন্দির নয়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী উদ্বোধন করতে পারেন বালুরঘাটে রাম মন্দিরের আদলে তৈরি দুর্গা পুজোর মণ্ডপের। অযোধ্যার রাম মন্দিরের আগেই সেটির উদ্বোধন হবে। আসলে বালুরঘাটের বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) ক্লাব বলে পরিচিত নিউ টাউন ক্লাব ও পল্লি পাঠাগারের এবারের দুর্গাপুজোর থিম করা হচ্ছে রাম মন্দির।

    কী বললেন ক্লাবের সম্পাদক?

    বালুরঘাটের নিউটাউন ক্লাব এবং পল্লি পাঠাগারের দুর্গাপুজো এবারে ৭০ তম বর্ষে পদার্পণ করবে। প্রতি বছর থিম পুজোর মধ্যে দক্ষিণ দিনাজপুরের অন্যান্য বড় ক্লাবগুলির মত নিউটাউন ক্লাব নজর কাড়ে। থিম পুজো করে জেলার সেরা পুজোগুলির মধ্যে বেশ কয়েক বার স্থান পেয়েছে এই ক্লাব। গতবছর পুজোয় বুর্জ খলিফার আদলে মণ্ডপ গড়ে সকলকে চমকে দিয়েছিল এই ক্লাব। শুধু তাই নয়, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেও ছিল চমক। অনলাইনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী উদ্বোধন করলেও, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সশরীরে উপস্থিত ছিলেন বলিউডের সুপারস্টার মিঠুন চক্রবর্তী। আগামী বছরের এপ্রিল-মে নাগাদ দেশে হতে চলেছে লোকসভা নির্বাচন। তৃতীয় বারের জন্য এই নির্বাচনে জয় পেতে মরিয়া বিজেপি, দেশ জুড়ে তাদের প্রচার অভিযান শুরু করেছে। পশ্চিমবাংলাতেও তাদের প্রচার ধীরে ধীরে গতি পাচ্ছে। লোকসভা নির্বাচনের আগে তাই এবারে দুর্গা পুজোতে অংশ নিতে, দলের রাজ্য নেতাদের নির্দেশ দিয়ে গেছেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। এতদিন বালুরঘাটের শহরের নিউ টাউন ক্লাব ও পল্লি পাঠাগারের শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে থাকলেও, সম্প্রতি ওই ক্লাবের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি তথা সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। আর বালুরঘাটের এই  রাম মন্দির উদ্বোধনের ক্ষেত্রেও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে আনবার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ক্লাব সম্পাদক অরিজিৎ মহন্ত বলেন, রবিবার আমাদের ক্লাবে দুর্গা পুজোর খুঁটি পুজো করা হল।  ক্লাবেস সমস্ত সদস্যরা হাজির হয়েছিলেন। এবারের পুজোয় স্বরাস্ট্রমন্ত্রীকে দিয়ে  উদ্বোধন করাবার চেষ্টা শুরু হয়েছে। বালুরঘাটে আমরা একটু ভিন্ন স্বাদের পুজো করি। আমাদের  গতবারের  বুর্জ খলিফার আদলে মন্ডপ প্রশংসিত হয়েছে। এবারে রাম মন্দিরের রেপ্লিকা তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আশা করি, মানুষ রাম মন্দিরের কিছু অনুভূতি এখানে পাবেন। আমাদের এই  উদ্যোগ মানুষের পছন্দ হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Duttapukur: দত্তপুকুর বিস্ফোরণকাণ্ডে এনআইএ তদন্তের দাবি বিজেপির

    Duttapukur: দত্তপুকুর বিস্ফোরণকাণ্ডে এনআইএ তদন্তের দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর ২৪ পরগণার দত্তপুকুরের (Duttapukur) জগন্নাথপুর মোচপোলে বেআইনি বাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর থেকেই গ্রামে ব্যাপক উত্তেজনা রয়েছে। ঘটনার পর পুলিশ এলে তাঁদের ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখানোর পাশাপাশি গাড়িও ভাঙচুর করা হয়। ঘটনার পর এদিন দুপুরে বিজেপি মহিলা মোর্চার রাজ্য সভানেত্রী ফাল্গুনী পাত্র সহ দলীয় নেতারা ঘটনাস্থলে গেলে তাঁদের বাধা দেওয়া হয়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Duttapukur)

    স্থানীয় সূত্রের খবর, রবিবার সকালে ভয়াবহ দত্তপুকুরে (Duttapukur) এই এলাকার বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পান নীলগঞ্জ এলাকার বাসিন্দারা। এলাকার খুদে নামের এক বাজি ব্যবসায়ীর কারখানায় এই বিস্ফোরণ হয় বলে জানা গিয়েছে৷ উড়ে যায় তার কারখানার বাড়ির ছাদ। চারিদিকে ছড়িয়ে যায় বারুদ-সহ বাজি বানানোর অন্যান্য সরঞ্জাম। এদিক ওদিকে ছড়িয়ে পড়ে রক্তাক্ত দেহ। ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ১ কিলোমিটার দূরেও শোনা গিয়েছিল এই বিস্ফোরণের শব্দ বলে স্থানীয় বাসিন্দারা। ঘটনার পর পরই একাধিক বাড়ি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। জেসিবি এনে উদ্ধার কাজ করা হয়। এদিন ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান বিজেপির মহিলা মোর্চার রাজ্য সভানেত্রী ফাল্গুনী পাত্র। দলীয় নেতা কর্মীদের নিয়ে এলাকায় ঢুকতে গেলে পুলিশ প্রথমে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে। পরে, তাঁরা এলাকায় গেলে স্থানীয় বাসিন্দারাও তাঁদের বিক্ষোভ দেখান। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, নিয়মিত পুলিশ টাকা তুলত বলেই রমরমিয়ে এই বেআইনি কারবার চলত। পুলিশ কিছু বলত না।

    বিস্ফোরণকাণ্ডে তদন্ত নিয়ে কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপির মহিলা মোর্চার রাজ্য সভানেত্রী ফাল্গুনী পাত্র বলেন, জেসিবি দিয়ে তথ্য প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা হচ্ছে। আর তাই আমাদের ঘটনাস্থলে ঢুকতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। আসলে পুলিশ মাসোহারা পেত বলেই চুপ ছিল। দু কিলোমিটার দুরে পুলিশ সুপারের অফিস। সেখানে এই ধরনের বেআইনি কারবার পুলিশ জানে না, এটা হতে পারে না। আমরা ঘটনার তীব্র নিন্দা করছি। বারুদের স্তূপে রয়েছে গোটা রাজ্য। তৃণমূল নেতাদের মদত রয়েছে। এই এলাকার বিধায়ক খাদ্যমন্ত্রী। তিনি এই বেআইনি বাজি কারখানার বিষয়ে সব জানেন। পঞ্চায়েত নির্বাতচনের সময় এখান থেকে বোমা সরবরাহ হয়েছে। দত্তপুকুরের (Duttapukur) এই ঘটনার এনআইএ তদন্ত দাবি করছি। রাজ্যের তদন্তকারী সংস্থা তদন্ত করলে প্রকৃত সত্য উদঘাটন হবে না।

    কী বললেন কংগ্রেস নেতৃত্ব?

    প্রদেশ কংগ্রেস নেতা কৌস্তভ বাগচী এদিন ঘটনাস্থলে যান। তিনি বলেন, এই ঘটনার জন্য স্থানীয় বিধায়ক তথা মন্ত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত। পাশাপাশি এই ঘটনার আমরা এনআইএ তদন্তের দাবি করছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari:  ‘লোকসভাতে প্রতিটা বুথে তৃণমূলকে ফাঁকা করব’, খেজুরির সভা থেকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘লোকসভাতে প্রতিটা বুথে তৃণমূলকে ফাঁকা করব’, খেজুরির সভা থেকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিসিমণি মিটিং হয়েছে? কয়লা ভাইপো খেজুরিতে মিটিং হয়েছে ! ১৪৪ ! মামার বাড়ির আবদার! লোকসভাতে প্রতিটি বুথে তৃণমূলকে ফাঁকা করবো। এভাবেই  শনিবার বিকেলে খেজুরির আলিপুর বাজারে বিজেপির জনসভা থেকে হুঁশিয়ারি দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কারণ, এর আগে গত শনিবার খেজুরির আলিপুর বাজারে বিজেপির জনসভায় উপস্থিত থাকার কথা ছিল শুভেন্দু অধিকারীর। কিন্তু, হঠাৎই পুলিশ এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে সভার অনুমতি বাতিল করে। সেদিন খেজুরির বুকে দাঁড়িয়ে রীতিমতো হুঙ্কারের সুরে শুভেন্দু বলেছিলেন,আলিপুর বাজারেই সভা করব আগামী শনিবার। আদালতের অনুমতি নিয়েই সভা হবে। আর হলও তাই।

    পুলিশকে নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    এরপরই স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে বক্তব্যের শুরুতে পুলিশকে আক্রমণ করেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। পুলিশকে কখনও ‘মামা’ বলে  সম্বোধন করেন। কখনও মমতা পুলিশ বলে কটাক্ষ করেন তিনি। বিরোধী দলনেতা বলেন, তৃণমূল কংগ্রেস কোনও ফ্যাক্টর নয়। সমস্যা হচ্ছে মমতা পুলিশ। এরপরই তিনি বলেন,মমতার পুলিশের থেকেও ব্রিটিশ পুলিশ অনেক বেশি শক্তিশালী ছিল। সেই ব্রিটিশ পুলিশকে খেদিয়ে ছিল যে মেদিনীপুর। সেখানে  মিথ্যা মামলা দিয়ে, গাঁজার কেস দিয়ে, অস্ত্র মামলা দিয়ে বিজেপিকে রোখা যাবে না।  সংঘবদ্ধ থাকুন। সামনে কঠিন লড়াই।  ২০২৪ সালে মোদীকে পুনরায় প্রধানমন্ত্রী করার নির্বাচন। কাঁথি লোকসভা তিন লক্ষ ভোটে বিজেপি জিতবে বলেও তিনি দাবি করেন।

    তৃণমূল কর্মীদের ব্যালট খাওয়া নিয়ে কী বললেন বিরোধী দলনেতা?

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, তৃণমূল কংগ্রেস আমরা জানি, কয়লা, গরু, পাথর, বালি খায়। আমরা জানতাম না তৃণমূল ব্যালট পেপার খায় বলে। এরপরই তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন সাংসদ, বিধায়ক,  মন্ত্রীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আমি আপনাদের আশ্বস্ত করতে পারি তৃণমূল কংগ্রেস ইভিএম খেতে পারবে না লোকসভায় ইভিএমের আকার এত বড় আর তার সঙ্গে রয়েছে ভিভিপ্যাড। এই দুটো তৃণমূলের ছোট চোর তো পরের কথা, চোরেদের রানি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েরও ক্ষমতা নেই ইভিএম খেয়ে ফেলার। 

    দলবদলু দুই সদস্যকে কী বার্তা দিলেন শুভেন্দু?

    খেজুরি ২ পঞ্চায়েত সমিতিতে বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়া সত্ত্বেও বোর্ড গঠন করেছে তৃণমূল। কারণ,বিজেপির দুই পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য তৃণমূল কংগ্রেসের হাত ধরেছে। বিজেপির মন্ডল সভাপতি পঞ্চায়েত সমিতির জয়ী প্রার্থী সেই উদয় শঙ্কর মাইতিকে আক্রমণ করে শুভেন্দু বলেন, নিশ্চিতভাবে দল পরিবর্তনের অধিকার সবার আছে। কিন্তু,তার আগে পঞ্চায়েত সমিতিতে পদত্যাগ করা উচিত উদয়ের। তবে পঞ্চায়েত সমিতির সব কর্মাধ্যক্ষ বিজেপির হবে বলেও হুংকার দেন শুভেন্দু। নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন,১০ লক্ষ করে টাকার বিনিময়ে বিজেপির দুজন নিজের মনুষ্যত্ব, নিজের হিন্দুত্ব, নিজের রাষ্ট্রবাদ, নিজের দেশপ্রেম বিক্রি করেছেন এবং গণদেবতাকে অমর্যাদা করেছেন।  এরপরই নিজের উদাহরণ টেনে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ১৭ ই ডিসেম্বর ২০২০ সালে বিধানসভার সদস্য পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর ১৯ শে ডিসেম্বর অমিত শাহের হাত ধরে পদ্ম ফুলের পতাকা ধরেছিলাম। এই কাজটা যদি উদয় করত তাহলে, আমাদের কোনও আপত্তি ছিল না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: রাজ্যে লোকসভার আগে প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে আয়ুষ্মান ভারত চালু করব, হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: রাজ্যে লোকসভার আগে প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে আয়ুষ্মান ভারত চালু করব, হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্য সাথী নিয়ে রাজ্য সরকারকে তুলোধনা করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। শনিবার বকখালিতে দলীয় সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, এ রাজ্যে প্রধানমন্ত্রীর আয়ুষ্মান যোজনা চালু করতে দেননি মুখ্যমন্ত্রী। চালু হলে বহু গরিব মানুষ স্বাস্থ্য বিমায় উপকৃত হতেন। কিন্তু, রাজ্য সরকার স্বাস্থ্য সাথী করলেও হাসপাতালে গেলে ডাক্তার পাওয়া যায় না, ওষুধ নিতে গেলে ওষুধ পাওয়া যায় না। ডাক্তাররা বসে থাকেন চেম্বারে। লোকসভার আগে রাজ্যে প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প  চালু করবই বলে তিনি হুঁশিয়ারি দেন।

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে কী বললেন সুকান্ত? (Sukanta Majumdar)

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, এই রাজ্যে অসহায় গরিব মানুষদেরকে এখানেই থাকতে হয়। কারণ, উপায় নেই। অথচ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কোটি কোটি টাকা খরচ করে দু দুবার আমেরিকায় গেলেন। জীবনের দাম তাঁর আছে, সাধারণ মানুষের নেই। পাশাপাশি তিনি কটাক্ষ করতে ছাড়েননি তৃণমূলের সর্বভারতীয় সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর স্ত্রী রুচিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। এই প্রসঙ্গেই তিনি মশকরা করে একটি হিন্দি গানের লাইনও উল্লেখ করেন “পরদে মে রেহনে দো, পরদানা হটাও”তিনি বলেন রুচিরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অ্যাকাউন্টে অনেক বেআইনি অর্থ ঢুকেছে। একে একে সব পর্দা ফাঁস হবে।

    ‘ইন্ডিয়া’ জোট নিয়ে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

    একই সঙ্গে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপিকে হারানোর জন্যই সর্বদলীয় বৈঠকের মাধ্যমে ইন্ডিয়া নামক একটি জোট তৈরি করেছে। এই বিষয় নিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, ওটা ইন্ডিয়া নয়, তিনি দেশকে ভাঙার জন্যই পরিকল্পনা করেছেন। একইসঙ্গে তৃণমূলের সামনের রাখি বন্ধন উৎসবকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি।  সুকান্ত মজুমদার বলেন, সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বড় চোর। পাশাপাশি দক্ষিণ ২৪ পরগনার নব নিযুক্ত সহ-সভাপতি সীমন্ত মালিককে তিনি কটাক্ষ করে বলেন, আগে সুন্দরবন ডেভেলপমেন্ট অথরিটি চেয়ারম্যান ছিল চুরি করে হাত পাকানোর পর ভাইপো তাঁকে বড় চুরির দায়িত্ব দিয়েছে। আগামী লোকসভা নির্বাচনে এই চোরেদের বিরুদ্ধে যোগ্য জবাব দিতে হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share