Tag: bjp

bjp

  • Suvendu Adhikari: পুলিশকে হুঁশিয়ারি দিয়ে খেজুরিতে ফের সভা, ঘোষণা করলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: পুলিশকে হুঁশিয়ারি দিয়ে খেজুরিতে ফের সভা, ঘোষণা করলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সভা করার কথা আগেই পুলিশকে জানানো হয়েছিল। স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্বের সভার অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। অবশেষে পুলিশের অনুমতি না পাওয়ায় শনিবার সন্ধ্যায় নির্ধারিত সভা বাতিল করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) । এদিন খেজুরিতে সভা করতে গিয়ে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন বিরোধী দলনেতা। সভা করা নিয়ে পুলিশের সঙ্গে বিরোধী দলনেতার বচসা বাধে। এরপর খেজুরিতেই সভা করার হুঙ্কার দিলেন শুভেন্দু। এ-বিষয়ে সোমবার আদালতের দ্বারস্থ হবেন বলেও জানিয়েছেন শুভেন্দু। শনিবার শুভেন্দু বলেন, ‘আমাদের ট্যাক্সের টাকায় বেতন পায়। সোমবার আদালতে যাব। আগামী শনিবার আসব। আলিপুর বাজারেই আমি সভা করব।’

    কেন সভা?

    গত ১০ অগাস্ট খেজুরি গ্রাম পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন ছিল। খেজুরির ২৮টি আসনের মধ্যে ১৬টি আসন দখল করে বিজেপি ও ১২টি আসন পায় তৃণমূল। সেই বোর্ড গঠনকে কেন্দ্র করে দুই দলের কর্মীদের বচসা হয়। পরে, হাতাহাতিতে পৌঁছায়। বিজেপির স্থানীয় নেতৃত্বের দাবি, ওই দিনের ঘটনায় তৃণমূলের হামলায় বিজেপি কর্মীরা আক্রান্ত হয়েছিলেন। আর আহত ওই বিজেপি কর্মীদের নিয়ে শনিবার সভা করতে চেয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কিন্তু, মেলেনি পুলিশি অনুমতি । পালটা পুলিশের পক্ষ থেকে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে গোটা এলাকায়। সভা অনুমতি না দেওয়ার প্রতিবাদেই বিরোধী দলনেতা এদিন শ্যামপুর মোড়ে আসেন। বিজেপি কর্মী- সমর্থকদের বার্তা দিয়ে তিনি বলেন, সোমবার আদালতের দ্বারস্থ হব।

    সভায় পুলিশি বাধা নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?  (Suvendu Adhikari)

    এদিন বিজেপি নেতা গোপাল মাইতির বাড়িতে যান শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) । অভিযোগ, পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠনের দিন তৃণমূলের হাতে আক্রান্ত হয়েছিলেন আর তিনি। গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। কিছুদিন আগে বাড়ি ফিরেছেন গোপাল । তাই গোপালের বাড়িতে গিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন শুভেন্দু। এরপর খেজুরি বিদ্যাপীঠ এলাকায় একটি মিটিং হলে দলীয় জয়ী সদস্যদের নিয়ে তিনি সভা করেন। পুলিশ সভার অনুমতি না দেওয়া প্রসঙ্গে  শুভেন্দু বলেন, ‘আমাকে এরা ভয় পেয়েছে। তাই ১৪৪ ধারা জারি করেছে। আমি কথা দিয়ে যাচ্ছি, আগামী সোমবার হাইকোর্টে মামলা হবে। আদালতের অনুমতি নিয়েই আগামী শনিবার আলিপুর বাজারেই সভা করব। এই এলাকায় বিজেপি জিতেছে। তাই পুলিশের মদতে তৃণমূলের লোকেরা গণ্ডগোল করছে। আজকে আমাদের কর্মসূচি ছিল। তৃণমূলের কয়লা, বালি, গরু বিক্রির অনেক টাকা আছে। সেই টাকা দিয়ে আমাদের পঞ্চায়েত সমিতির দু’জনকে কিনেছে। দু’জনকে কেনার পরেও পঞ্চায়েত সমিতির স্থায়ী সমিতি গঠনে আমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ  আছি। আমাদের সাতজন সদস্য আছে, তিনজন প্রধান আছেন। এমপি, এমএলএ মিলিয়ে আমরা ১৩ জন আছি।’ এদিন শুভেন্দুর কনভয়ের সামনে দাঁড়িয়ে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা স্লোগান দেন। পালটা ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দেন বিজেপি সমর্থকরা। তাতে কিছুক্ষণের জন্য পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। যদিও পুলিশ দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gram Panchayat Election: তৃণমূলকে হারিয়ে মথুরাপুরে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করল বিজেপি, উচ্ছ্বাস

    Gram Panchayat Election: তৃণমূলকে হারিয়ে মথুরাপুরে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করল বিজেপি, উচ্ছ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলকে হারিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মন্দিরবাজার বিধানসভার কৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েত (Gram Panchayat Election) বোর্ড গঠন করল বিজেপি। বোর্ড গঠনের পরই বিজেপি কর্মী সমর্থকরা পঞ্চায়েত অফিসের সামনে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন।

    কত আসন নিয়ে বোর্ড গড়ল বিজেপি? (Gram Panchayat Election)

    মন্দিরবাজার বিধানসভার কৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়তে (Gram Panchayat Election) মোট ১৯ টি আসন রয়েছে। যার মধ্যে বিজেপি দখল করেছে ১০ টি। তৃণমূল দখল করেছে ৫টি, আইএসএফ দখল করেছে ৩ টি এবং নির্দল দখল করেছে একটি আসন। তবে, নির্দল প্রার্থী এদিন বিজেপিতে যোগদান করায় মোট বিজেপি সদস্য সংখ্যা হয়ে দাঁড়ায় ১১ জন। ফলে, তৃণমূলকে হারিয়ে এই পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করে বিজেপি। নতুন বোর্ডে রাহুল সর্দার নামে বিজেপির জয়ী সদস্যকে প্রধান এবং রুপা হালদার নামে অন্য একজন জয়ী সদস্যকে উপপ্রধান নির্বাচিত করা হয়। প্রসঙ্গত, ফল ঘোষণার পর থেকেই এই পঞ্চায়েত বিজেপি বোর্ড গঠন করতে তা সকলের জানা ছিল। গত ১০ আগস্ট প্রশাসনের পক্ষ থেকে বোর্ড ঘোষণা করা হয়। নিয়ম মেনে ১০ তারিখ মন্দিরবাজার বিধানসভার কৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়তে বিজেপির পক্ষ থেকে বোর্ড গঠন করতে আসলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, পর্যাপ্ত পরিমাণে পুলিশ ফোর্স না থাকার কারণে বোর্ড গঠন করা সম্ভব নয়। এরপরই বিজেপি নেত্রী নেতৃত্বে পঞ্চায়েতের সামনে অবস্থান বিক্ষোভে বসেছিলেন বিজেপির কর্মী সমর্থকরা। এরপর এদিন পুলিশ প্রশাসনের কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে বোর্ড গঠন শুরু হয়। মূলত কৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে আজ পুলিশ প্রশাসনের কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পলের উপস্থিতিতে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন প্রক্রিয়া শুরু হয়।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল বলেন, আসলে এই পঞ্চায়েতে (Gram Panchayat Election) তৃণমূলের অন্যাচারের বিরুদ্ধে মানুষ রায় দিয়েছে। এই বোর্ড সাধারণ মানুষের বোর্ড। এই জয়, সাধারণ মানুষের জয়। এর আগে প্রশাসন বিজেপিকে বোর্ড গঠন করতে দেয়নি। এবার আদালতের নির্দেশে উপযুক্ত নিরাপত্তা দিয়ে বিজেপিকে বোর্ড গঠন করতে দেওয়া হল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: বালুরঘাটে বৈঠক করেই লোকসভার রণকৌশল স্থির করলেন সুকান্ত মজুমদার

    Dakshin Dinajpur: বালুরঘাটে বৈঠক করেই লোকসভার রণকৌশল স্থির করলেন সুকান্ত মজুমদার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির পক্ষ থেকে বালুরঘাটে দক্ষিণ দিনাজপুরের (Dakshin Dinajpur) জেলা বিজেপির কোর কমিটি এবং জেলা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হল শনিবারে। বিজেপির জেলা কার্যালয়ে কোর কমিটির বৈঠক এবং রেনুকা লজে জেলা কমিটির বৈঠক সম্পন্ন হল। বিজেপির জেলা কোর কমিটি এবং জেলা কমিটির দুটি বৈঠকেই উপস্থিত ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। উপস্থিত ছিলেন বিজেপি জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী সহ অন্যান্য জেলা নেতৃত্ব। জেলা কমিটির বৈঠকে জেলা নেতৃত্ব ছাড়াও বিভিন্ন মণ্ডল সভাপতি উপস্থিত ছিলেন। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, দুটি বৈঠকেই সাংগঠনিক বিষয়ের পাশাপাশি আলোচনার মূল বিষয় ছিল, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে রণকৌশল ঠিক করা। পাশাপাশি তোপ দেগেছেন মুখ্যমন্ত্রীকে।

    কী বললেন সুকান্ত (Dakshin Dinajpur)?

    আজ বালুঘাটের সাংসদ (Dakshin Dinajpur) তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার জানান, জেলার সাংগঠনিক বিষয়ে বৈঠক হয়েছে। লোকসভা নিয়ে কোনও আলোচনা হয়েছে কিনা এই প্রশ্নে সুকান্ত মজুমদার বলেন, ইতিমধ্যেই লোকসভা নির্বাচন নিয়ে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই লোকসভা নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের আগে দলকে শক্তিশালী করতে যে কাজ করা দরকার বা পরিবর্তন করা দরকার, সে বিষয়ে এইদিনের বৈঠকে আলোচনা হয়।

    যাদবপুর র‍্যাগিংয়ের বিষয় নিয়ে কী বলেন?

    যাদবপুর হোস্টেলে সিনিয়রদের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ উঠে আসার তথ্য নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে এই যে তথাকথিত বামপন্থীদের নগ্ন চেহারা প্রকাশিত হয়েছে। বামেরা দিন দিন উলঙ্গ হয়ে যাচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আমরা বার বার বলছি, এদের পিছনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আস্কারা রয়েছে। ২০১১ সালে বামফ্রন্টকে সরানোর জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই সমস্ত মাওবাদীদের হেল্প নিয়েছিলেন।

    র‍্যাগিং বন্ধের পদক্ষেপ নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, র‍্যাগিং বন্ধ করার জন্য আমি আগেই বলেছি ইউজিসি গাইড লাইন অনুসরণ করলেই রাগিং বন্ধ হয়ে যাবে। ইউজিসি গাইড লাইন অনুসরণ করতে বলুন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে। বৈঠকের পর বালুরঘাট (Dakshin Dinajpur) থেকে ধূপগুড়ি উপনির্বাচন নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, উপনির্বাচনে সবাই ঝাঁপাবে। আমরাও ঝাঁপাচ্ছি এবং আমরা একশো শতাংশ জিতবো। আমরা ধূপগুড়ি উপনির্বাচন জিততে চলেছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: কলকাতার বুকে বুলডোজার চালিয়ে ভাঙা হল বিজেপি নেতার বাড়ি, অভিযুক্ত শাসক দল

    BJP: কলকাতার বুকে বুলডোজার চালিয়ে ভাঙা হল বিজেপি নেতার বাড়ি, অভিযুক্ত শাসক দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার বুকে বুলডোজার দিয়ে ভাঙা হল বিজেপি (BJP) নেতার বাড়ির একাংশ। অভিযুক্ত শাসকদলের স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক এবং কাউন্সিলর। শুক্রবার কলকাতার বিজেপি নেতা সুনীল সিংয়ের বাড়ির একতলা ভেঙে দেয় পুরসভা। বর্তমানে সুনীল সিং বিজেপির কলকাতা জেলা কমিটির সদস্য। অতীতে শ্যামপুকুর বিধানসভার আহ্বায়কের দায়িত্বও সামলেছেন তিনি। সুনীল সিং সংবাদ মাধ্যমের কাছে অভিযোগ করেন যে বিজেপি (BJP) করার অপরাধেই তাঁর বাড়ি ভেঙেছে তৃণমূল।

    সুনীল সিং-এর অনুপস্থিতিতেই ভাঙা হয় বাড়ি

    সূত্রের খবর, এদিন যখন বুলডোজার দিয়ে সুনীল সিংয়ের বাড়ির একাংশ ভাঙা হচ্ছিল তখন সে সময় এই বিজেপি (BJP) নেতা বাড়িতে ছিলেন না। সেখানে উপস্থিত ছিলেন তাঁর বৃদ্ধ বাবা, যিনি একজন ডায়ালিসিসের রোগী। আরও অভিযোগ, বাড়িতে বুলডোজার চালানোর আগে পর্যন্ত কোনও রকমের নোটিশ আসেনি, কিন্তু ঘটনাস্থলে পুলিশ এলেও তাদের সামনেই বুলডোজার চালানো হয় বলে অভিযোগ। সুনীল সিংয়ের বাড়ি ভাঙাকে কেন্দ্র করে রীতিমতো উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে বিডন স্ট্রিটের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে। শনিবারও রাজনৈতিক উত্তেজনার পরিবেশ রয়েছে সেখানে। বিজেপি নেতা সুনীল সিং জানিয়েছেন, এই ঘটনার জন্য তিনি আদালতের দ্বারস্থ হবেন। এদিন সুনীল সিং বলেন, ‘‘তৃণমূল সন্ত্রাসের রাজনীতি করতে চাইছে। আমি ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে সরব হয়েছিলাম, তাই পুরসভাকে দিয়ে আমার বাড়ির একতলার দোকান ঘর বুলডোজার দিয়ে ভেঙে দেওয়া হল।’’

    কী বলছে তৃণমূল?

    স্থানীয় তৃণমূল নেতা তথা ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর তারকনাথ চট্টোপাধ্যায়, সুনীল সিংয়ের অভিযোগ অবশ্য উড়িয়ে দিয়েছেন। এবং তিনি বলেন যে ওটা ছিল বেআইনি নির্মাণ, এর সঙ্গে রাজনীতির (BJP) কোনও সম্পর্ক নেই।  কিন্তু তৃণমূলের এই যুক্তির সঙ্গে সহমত নন স্থানীয়রা। তাঁদের দাবি, এই ধরনের আরও দোকান বাড়ি অজস্র রয়েছে। বিডন স্ট্রিট সমেত সারা কলকাতা জুড়ে, কিন্তু বেছে বেছে সুনীল সিংয়ের বাড়িকেই টার্গেট করা হলো। এক্ষেত্রে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার তত্ত্বকেও তুলছেন স্থানীয়রা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Salboni: শালবনিতে বোর্ডে ক্ষমতা দখলের পরও পঞ্চায়েতে কেন তালা দিলেন বিজেপি কর্মীরা ?

    Salboni: শালবনিতে বোর্ডে ক্ষমতা দখলের পরও পঞ্চায়েতে কেন তালা দিলেন বিজেপি কর্মীরা ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রাম পঞ্চায়েতের গেটে পড়ল তালা। তালা ঝুলিয়ে দিলেন স্থানীয় বিজেপির কর্মী, সমর্থকরা। ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুরের শালবনির লালগেড়িয়া এলাকায়। এই পঞ্চায়েত এবার বিজেপির দখলে এসেছে। প্রধান, উপপ্রধান নির্বাচন হয়ে গিয়েছে। বুধবার তাদের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, তা দেওয়া হয়নি বলেই প্রতিবাদে পঞ্চায়েতের গেটে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে খবর, এদিন না হলেও শীঘ্রই নবনির্বাচিত প্রধান, উপপ্রধানকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়া হবে।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন বিজেপির জেলা সহ-সভাপতি অরূপ দাস। তিনি বলেন, তৃণমূল একটা নোংরা খেলায় নেমেছে। শালবনির লালগেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের বোর্ড বিজেপি দখল করেছে। কিন্তু, প্রধান, উপপ্রধান এবং আমাদের পঞ্চায়েত সদস্যদের তৃণমূল প্রশাসনের সাহায্যে আমাদেরকে হেনস্তা করছে। পুরানো বোর্ডের যে ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যাপারটা থাকে সেটা তৃণমূল বা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত করা হয়নি। এইসব করার জন্য  আমাদের পঞ্চায়েত এবং অঞ্চলের যেসব নেতা কর্মীরা রয়েছেন তারা গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে তালা মেরে দিয়েছে। আমরা এসব মেনে নেব না। আমরা তৃণমূলের অসহযোগিতার বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলনে নামব। 

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুজয় হাজরা বলেন, এবারের লালগেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতে আমরা দুটো আসনে মাত্র দু ভোটে হেরে গিয়েছিলাম। আমরা মানুষের রায় মাথা পেতে মেনে নিয়েছি। আগামী ১৮ই অগাস্ট  নির্ধারণ করা হয়েছে ক্ষমতা হস্তান্তকরণের। কিন্তু, বিজেপি এমন একটি বিশৃংখল দল কোনও কর্মী কোনও নেতৃত্বের সঙ্গে কোনও যোগাযোগ নেই। ফলে, যা হওয়ার তাই হয়েছে। পঞ্চায়েতে গিয়ে বলা হয়েছে যে আজকেই ক্ষমতা হস্তান্তর করে দিতে হবে। নাহলে পঞ্চায়েতের কাজ করতে দেব না। পঞ্চায়েতের সমস্ত কর্মীদেরকে বের করে দিয়ে তালা লাগিয়ে দিয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বড় চমক বিজেপির! ভোট ঘোষণার আগেই মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ

    BJP: বড় চমক বিজেপির! ভোট ঘোষণার আগেই মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা ভোট। তার আগে চলতি বছরে রয়েছে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। এগুলি হল, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ছত্তিশগড়, তেলেঙ্গানা, মিজোরাম। চলতি বছরের শেষের দিকে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে এই রাজ্যগুলিতে। এখনও পর্যন্ত ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেনি জাতীয় নির্বাচন কমিশন। কিন্তু তার আগেই মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে ফেলল বিজেপি (BJP)। যা এককথায় বড় চমক। এমন ঘটনা কোনও রাজ্যেই এর আগে দেখা যায়নি। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারনা, এভাবেই বিরোধীদের টেক্কা দিতে চাইলো গেরুয়া শিবির (BJP)। প্রচারে এগিয়ে থাকতেই এমন সিদ্ধান্ত বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। প্রসঙ্গত, পাঁচ রাজ্যের মধ্যে বিজেপি (BJP) ক্ষমতায় রয়েছে মধ্যেপ্রদেশে। মিজোরামে তারা জোটে ক্ষমতায় রয়েছে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের ধারনা, ২০২৪ সালে বিজেপির পক্ষেই পাল্লা ভারী। তার আগে চলতি বছরের বিধানসভা নির্বাচনে রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়েও এগিয়ে রয়েছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন: ‘‘২২ অগাস্ট স্বপ্নদীপের দিন, বিধানসভায় যেন প্রস্তুত থাকে তৃণমূল’’, তোপ শুভেন্দুর

    প্রার্থী ঘোষণা মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে  

    ছত্তিশগড় রাজ্যে বিধানসভার আসন রয়েছে ৯০টি এবং মধ্যপ্রদেশে বিধানসভার আসন রয়েছে ২৩০টি।

    যার মধ্যে বিজেপি (BJP) ছত্তিশগড়ে ২১টি আসনে এবং মধ্যপ্রদেশের ৩৯টি আসনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল এদিন।

    প্রসঙ্গত, গতকালই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটি একটি বৈঠক করে। যেখানে চলতি বছরের বিধানসভা নির্বাচনে রূপরেখা তৈরি হয়। ঘটনাক্রমে তার পরের দিনই বিজেপির (BJP) পক্ষ থেকে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে দেওয়া হল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Coochbehar: কোচবিহারে বাড়ি সংস্কার করতে হলেও দিতে হবে নতুন হারে পুরকর, আন্দোলনে বিজেপি

    Coochbehar: কোচবিহারে বাড়ি সংস্কার করতে হলেও দিতে হবে নতুন হারে পুরকর, আন্দোলনে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়ির কোনও সংস্কার করতে হলেই দিতে হবে পুরকর। এমনই নির্দেশ জারি করেছে কোচবিহার (Coochbehar) পুরসভা। যা নিয়ে পুরসভা এলাকাজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। পুরসভার হাজার হাজার বাসিন্দা চরম ক্ষুব্ধ। আর এই ইস্যুকে সামনে রেখেই আন্দোলনে নেমেছে বিজেপি।

    পুরসভার নতুন নির্দেশিকা কী? (Coochbehar)

    কোচবিহার (Coochbehar) পুরসভা এলাকায় পুরানো বাড়ি কেউ সংস্কার করলে, বাড়িতে কেউ টাইলস বা মার্বেল বসাতে চাইলে পুরসভাকে আগে কর দিতে হবে। পুরসভার নতুন ফরমান অনুযায়ী পুরসভার সব বাসিন্দাকে এই নির্দেশ মেনে চলতে হবে। আর এতেই পুরসভার বাসিন্দারা রীতিমতো ক্ষুব্ধ। একই সঙ্গে ভবানীগঞ্জের বাজারে বহু বছর ধরে ব্যবসায়ীরা রয়েছে। পুরসভার নির্দেশ অনুযায়ী কোনও ব্যবসায়ী নিজের দোকান কাউকে বিক্রি করতে পারবে না। কোনও ব্যবসায়ী দোকান বিক্রি করতে চাইলে পুরসভাকে তা হস্তান্তর করতে হবে। বৃহস্পতিবারই দলীয় কর্মী সমর্থকদের নিয়ে বিজেপির দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক নিখিলরঞ্জন দে মিছিল করে পুরসভায় জমায়েত হন। পুর কর্তৃপক্ষের কাছে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিজেপির পক্ষ থেকে দরবার করেন।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি বিধায়ক নিখিলরঞ্জন দে বলেন, কোচবিহার (Coochbehar) পুরসভার সার্বিক পরিষেবা বলে কিছু নেই। মূলত এই পুরসভা এলাকায় একাধিক রাস্তা বেহাল রয়েছে। সেই রাস্তা সংস্কার করার বিষয়ে কর্তৃপক্ষের কোনও হেলদোল নেই। অথচ পুরসভার প্রচুর টাকা রয়েছে। কারণ, ভবানীগঞ্জের বাজার মিনি মার্কেট সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে পুরসভা প্রচুর টাকা পুরকর সংগ্রহ করে। কিন্তু, সেই টাকার কোনও পরিষেবা নেই। এখন বাড়ি সংস্কারে পুরকর ধার্য করেছে পুরসভা। এটা বাস্তবে নেওয়া কি ঠিক? পুরসভা গা জোয়ারি করে এই সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিয়েছে। পুরসভার বাসিন্দারা রীতিমতো ক্ষুব্ধ। পুরসভার এই অবিবেচক সিদ্ধান্ত নিয়ে পুরমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা এই ধরনের নিয়ম বদলানোর দাবি জানাচ্ছি। আমাদের এই আর্জি মেনে সিদ্ধান্ত বদল না করলে আমরা আগামীদিনে এই ইস্যুকে সামনে রেখে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে নামব।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূল পরিচালিত কোচবিহার (Coochbehar) পুরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, পুর আইন অনুযায়ী আমি এই কাজ করেছি। পুর আইনের বাইরে আমি কিছু করিনি। সামনে নির্বাচন আছে তাই বিজেপি এসব করেছে। এটা নিয়ে আমার কাছে বলার কিছু  নেই।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bjp: কোচবিহারে ভাঙন শাসক দলে, গেরুয়া শিবিরে যোগদান ২ নেতার

    Bjp: কোচবিহারে ভাঙন শাসক দলে, গেরুয়া শিবিরে যোগদান ২ নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরবঙ্গে যেন তৃণমূলের ঘর ভেঙেই চলেছে। ফের শাসক শিবির ছেড়ে বিজেপিতে (Bjp) যোগদান করতে দেখা গেল কোচবিহার জেলার একাধিক গুরুত্বপূর্ণ তৃণমূল নেতাকে। বুধবার গেরুয়া শিবিরে যোগদান করলেন কোচবিহার ১ নং ব্লকের তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি সিতেন বর্মন এবং চেয়ারম্যান অমল চন্দ্র সরকার। পঞ্চায়েত ভোট ঘোষণার পর থেকেই বারংবার রণক্ষেত্রের চেহারা নিয়েছিল কোচবিহার। লাগামছাড়া সন্ত্রাসের অভিযোগ ওঠে শাসকদলের বিরুদ্ধে। গাড়িতে হামলা হয় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকেরও। ঝরে বেশ কতগুলি তরতাজা প্রাণ। এতকিছুর পরেও ভোটের ফল ঘোষণা হতে দেখা যায়, বিজেপি (Bjp) জোর টক্কর দিয়েছে শাসকদলকে।

    আরও পড়ুুন: ভারতীয় অর্থনীতিকে দিশা দেখিয়েছিলেন অটল বিহারী বাজপেয়ী

    অস্বস্তিতে শাসক শিবির…

    কোচবিহারের ১ নম্বর ব্লক থেকেই জেলা পরিষদের সভাধিপতি হন শাসক দলের সুমিতা বর্মন এবং সহ-সভাপতি হন আব্দুল জলিল আহমেদ। কিন্তু সেই ব্লকেই দলের ভাঙনে জোর অস্বস্তিতে পড়েছে শাসক শিবির। এদিন দলত্যাগী দুই নেতাই দলের নেতাদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারণা, উত্তরবঙ্গে ক্রমশই পায়ের তলায় মাটি হারাচ্ছে তৃণমূল। লোকসভা ভোট যত এগোবে তৃণমূল ছাড়ার হিড়িক তত বাড়বে।

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানে চার গির্জায় ভাঙচুর, পোড়ানো হল বাইবেলও, নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন খ্রিস্টানরা

    কী বলছেন দলত্যাগী ২ নেতা

    দলত্যাগী দুই নেতা বৃহস্পতিবার একঝাঁক কর্মী সমর্থক নিয়ে বিজেপিরজেলা অফিসে হাজির হন। তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন বিজেপির জেলা সভাপতি সুকুমার রায়। বৃহস্পতিবার শাসকদলের দুই নেতাকে স্বাগত জানাতে কোচবিহার জেলা বিজেপির (Bjp) পার্টি অফিসে হাজির ছিলেন জেলা কমিটির একাধিক নেতা। দুই দলত্যাগী নেতার বক্তব্য, তৃণমূলে কোনও নীতি আদর্শ নেই। কোচবিহার জেলা তৃণমূল গোষ্ঠীকোন্দলে জর্জরিত। এখানে কেউ কাউকে মানে না। তাই মানুষের কাজ করতেই বিজেপিকে বেছে নিয়েছেন তাঁরা। অন্যদিকে বিজেপির (Bjp) জেলা সভাপতি সুকুমার রায় বলেন, ‘‘ওঁরা দুজনেই তৃণমূলের ব্লকের গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন। আজ আনুষ্ঠানিকভাবে বিজেপি (Bjp) জয়েন করলেন।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: শান্তিপুর পঞ্চায়েত সমিতি হাতছাড়া তৃণমূলের, দখল করল বিজেপি

    Nadia: শান্তিপুর পঞ্চায়েত সমিতি হাতছাড়া তৃণমূলের, দখল করল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের হাতছাড়া শান্তিপুর (Nadia) পঞ্চায়েত সমিতি। জেলার মধ্যে এই প্রথম পঞ্চায়েত সমিতি দখল করল বিজেপি। অতীতে কখনও বামফ্রন্ট, পরবর্তীতে তৃণমূলের হলেও শান্তিপুর পঞ্চায়েত সমিতি এই প্রথম দখল করল বিজেপি। বিজেপি কর্মীদের মধ্যে তীব্র উচ্ছ্বাস। 

    কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে উচ্ছ্বাস (Nadia)

    শান্তিপুর (Nadia) পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠনের পর বিজেপির নবনিযুক্ত সভাপতি হলেন নৃপেন মণ্ডল। তিনি হরিপুর ১০ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতি থেকে জয়লাভ করেছিলেন। অপরদিকে সহ-সভাপতি হিসেবে নিযুক্ত হন চঞ্চল চক্রবর্তী, তিনি আবার ফুলিয়া টাউনশিপ ২৮ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতি থেকে জয়লাভ করেছেন। পঞ্চায়েত সমিতি দখলের পর বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে বিজয়োল্লাস লক্ষ্য করা যায়। এদিনের বোর্ড গঠন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রানাঘাট দক্ষিণ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তথা রানাঘাট উত্তর-পশ্চিম বিধানসভার বিধায়ক পার্থসারথি চ্যাটার্জী এবং রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ জগন্নাথ সরকার। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রানাঘাট উত্তর-পূর্বের বিধায়ক অসীম বিশ্বাস, চাকদা বিধানসভার বিধায়ক বঙ্কিম ঘোষ সহ অন্যান্য বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা।

    বিজেপি সাংসদের বক্তব্য

    বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকারের (Nadia) দাবি, পঞ্চায়েত নির্বাচনে মানুষ যেভাবে বিজেপির প্রতি আস্থা রেখেছেন, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলকে ভোটই দেবে না মানুষ। তিনি পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, থানার ওসি অঞ্চল সভাপতির মতো আচরণ করছেন। তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা এলাকায় ঢুকে বিজেপি কর্মীদের ঘরছাড়া, মারধর করে সন্ত্রাস চালাচ্ছে। শাসকের এত হিংসার পরেও মানুষ বিজেপিকে জয়যুক্ত করেছেন। এই জয় সাধারণ মানুষের জয়।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    বিজেপি পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠন করলেও খোঁচা দিতে ছাড়লেন না শান্তিপুরের (Nadia) তৃণমূল বিধায়ক ব্রজকিশোর গোস্বামী। তাঁর দাবি, বিজেপি বারবার দাবি করে এই রাজ্যে ডবল ইঞ্জিনের সরকার গড়বে। যেদিন এই রাজ্যে ডবল ইঞ্জিনের সরকার হবে, সেদিন এই রাজ্য উত্তরপ্রদেশে পরিণত হবে। এই রাজ্যে তৃণমূল আছে বলেই মা বোনেরা এখনও স্বাধীনভাবে রাস্তায় বেরোতে পারছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: শিলিগুড়ির বিধান মার্কেটে ২৪ ঘণ্টা বনধ ডাকলেন ব্যবসায়ীরা, আন্দোলনের পাশে বিজেপি

    Siliguri: শিলিগুড়ির বিধান মার্কেটে ২৪ ঘণ্টা বনধ ডাকলেন ব্যবসায়ীরা, আন্দোলনের পাশে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোকানের মালিকানার দাবিতে বুধবার সকাল থেকে শিলিগুড়ির (Siliguri) বিধান মার্কেটে শুরু হয়েছে ২৪ ঘণ্টার ব্যবসা বনধ। এখানেই রয়েছে হংকং মার্কেট। পাহাড়, জঙ্গল ঘুরতে এসে দেশ-বিদেশের পর্যটকরা একবারের জন্য হলেও হংকং মার্কেটে আসেন বিদেশি পণ্য কেনার জন্য। কিন্তু এদিন হঠাৎ করে বাজার বন্ধ থাকায় অনেকেই হতাশ হয়ে ফিরে যান। দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলনের পরও দোকানের মালিকানা না পেয়ে এদিন ব্যবসা বনধ ডাকার পাশাপাশি প্রতিবাদ মিছিল করেন ব্যবসায়ীরা। এই মিছিলে পা মেলান সমস্ত ব্যাবসায়ী ও কর্মচারীরা। সুবিশাল মিছিল বিধান মার্কেট থেকে শুরু হয়ে শহরের মূল রাস্তা পরিক্রমা করে।

    কেন এই ব্যবসা বনধ?

    দেশভাগের পর উদ্বাস্তু হয়ে আসা মানুষের পুনর্বাসনের জন্য শিলিগুড়িতে (Siliguri) এই বাজার তৈরি করেছিলেন তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়। সেই মতো এই বাজারের নামকরণ করা হয় বিধান মার্কেট। কিন্তু, এতদিন পরেও বংশানুক্রমে ব্যবসা করে আসা ১৬২০ জন ব্যবসায়ী দোকানের মালিকানা তথা জমির সত্ত্ব পাননি। দোকানের মালিকানার দাবিতে দীর্ঘদিন ধরেই আন্দোলন চালিয়ে আসছেন বিধান মার্কেটের ব্যাবসায়ীরা। রাজ্যের শাসক দল সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল আশ্বাস দিলেও পরবর্তীতে তা বাস্তবায়িত হয়নি। শিলিগুড়ি- জলপাইগুড়ি ডেভেলপমেন্ট অথরিটি’র (এস জে ডি) সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক করেও ব্যবসায়ীরা দোকানের মালিকানা পাননি। অবশেষে ধর্মঘটের পথে হাঁটেন ব্যাবসায়ীরা। বিধান মার্কেট ব্যাবসায়ী সমিতির সম্পাদক বাপি সাহা বলেন, এরপরেও এসজেডিএ যদি আমাদের দাবি পূরণ না করে তাহলে আমরা আরও বৃহত্তর আন্দোলনে যাব।

    ব্যবসায়ীদের আন্দোলনের পাশে বিজেপি

    এদিকে শিলিগুড়ির (Siliguri) বিধান মার্কেটের ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন দার্জিলিংয়ের বিজেপি সাংসদ রাজু বিস্তা ও তাঁর দল। দোকানের মালিকানা পাওয়ার ক্ষেত্রে কোথায় সমস্যা হচ্ছে সেবিষয়ে তিনি বিধান মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সবরকমভাবে ব্যবসায়ীদের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়ে রাজু বিস্তা রাজ্যের শাসক দলের বিরুদ্ধে তোপ দেগে  প্রশ্ন তোলেন, পশ্চিমবঙ্গে যদি রোহিঙ্গাদের পাট্টা দেওয়া হয়, তাদের ভারতের পরিচয়পত্র দেওয়া হয়, তাহলে বিধান মার্কেটের ব্যবসায়ীদের কেন দোকানের পাট্টা দেওয়া হবে না?

    কী বলছে এসজেডিএ?

    এসজেডিএ-র চেয়ারম্যান সৌরভ চক্রবর্তী বলেন, এদিনই বিধান মার্কেটের ব্যবসায়ীদের আলোচনার জন্য ডাকা হয়েছে। তারা এলে আলোচনা করে গোটা বিষয়টি রাজ্য সরকারকে জানানো হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share