Tag: bjp

bjp

  • Suvendu Adhikari: ‘‘ব্যালটের পর ইভিএম খেতে তৈরি তৃণমূল’’, নন্দীগ্রামে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘ব্যালটের পর ইভিএম খেতে তৈরি তৃণমূল’’, নন্দীগ্রামে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নন্দীগ্রামের সভা থেকে তৃণমূলের বিরুদ্ধে ফের তোপ দাগলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। শনিবার নন্দীগ্রামের সভায় গণনায় কারচুপি নিয়ে সরব হন শুভেন্দু। তিনি বলেন, ‘‘গণনার দিন আমরা নন্দীগ্রামের একটি জেলা পরিষদ আসন জিততে পারতাম। রাত ২ টোর সময় এডিএম বিডিওকে নিয়ে চুরি করে জিতেছে। ব্যালটের পিছনে সই না রেখে আইপ্যাকের সঙ্গে বিডিও -প্রিসাইডিং অফিসার মিলে অবৈধভাবে জেতার চেষ্টা করেছে। সিসিটিভি ফুটেজ যেখানে নেই, সেন্ট্রাল ফরেনসিক ল্যাবকে তদন্তের আবেদন জানিয়েছি।’’

    ব্যালটের পর ইভিএম খেতে প্রস্তুত তৃণমূল

    অন্যদিকে শাসকদলকে কটাক্ষ করে নন্দীগ্রামের বিধায়ক (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘তৃণমুল কয়লা, বালির পর এখন ব্যালট খাচ্ছে। আগামীদিনে ইভিএম খাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছে।’’ প্রসঙ্গত, গত বিধানসভা ভোটে নন্দীগ্রামের আসন থেকে শুভেন্দুর কাছে পরাস্ত হন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপর পঞ্চায়েত ভোটেও মেলে বিপুল সাফল্য। নন্দীগ্রামের সংখ্যাগরিষ্ঠ পঞ্চায়েত দখল করে গেরুয়া শিবির। এনিয়ে শুভেন্দু বলেন, ‘‘নির্বাচনের দিন বুথে বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী না থাকলেও রাস্তাতে ছিল। তাই এখানকার সাফল্য আশি শতাংশ। আমরা যেখানে ছিলাম না সেখানে নির্দল ছিল। আমরা সমর্থন করেছি।’’ শনিবার নন্দীগ্রামের সভায় পুলিশের বিরুদ্ধেও তীব্র আক্রমণ শানান শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, ‘‘নন্দীগ্রামের আইসিরা যেভাবে মিথ্যা মামলা করে ফাঁসাচ্ছে, সার্টিফায়েড কপি তুলে হাইকোর্টে যাবো।’’

    সংখ্যালঘু ভোট

    অন্যদিকে লোকসভা নির্বাচনে সংখ্যালঘু ভোট বাড়ানোর লক্ষ্যে এবার সংখ্যালঘু এলাকায় সংগঠন বাড়ানোয় জোর শুভেন্দুর। নন্দীগ্রামের অন্তত ৫০টি বুথে সংগঠন বাড়ানোর কথা বলেন শুভেন্দু। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে তোপ দেগে তিনি বলেন, ‘‘পিসি ভাইপোকে উৎখাত না করা পর্যন্ত শান্তি নেই।’’ শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এদিন জানান, নন্দীগ্রাম রেল প্রকল্পের জন্য ২০৬ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে কেন্দ্র। এছাড়া বিজেপির জয়ী প্রার্থীদের শুভেন্দু পরামর্শ, ‘‘এবার থেকে মিড ডে মিলে খাবার ঠিক দেওয়া হচ্ছে কিনা তা লক্ষ্য রাখুন।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: কল্যাণীর হোটেলে হুগলির বিজেপি নেতার রহস্য মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য

    BJP: কল্যাণীর হোটেলে হুগলির বিজেপি নেতার রহস্য মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোট ঘোষণার পর থেকেই রাজ্যে রাজনৈতিক হিংসার ঘটনা ঘটেই চলেছে। রাজ্যে একাধিক বিজেপি (BJP) কর্মী খুন হয়েছেন। ভোট পর্ব শেষ হওয়ার পরও বিজেপি নেতার মৃত্যু ঘটনা ঘটেই চলেছে। এবার ফের বিজেপি নেতার রহস্য মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়াল কল্যাণীতে। শনিবার কল্যাণীর একটি হোটেল থেকে বিজেপি নেতার দেহ উদ্ধার হয়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম সুদীপ ঘোষ। তাঁর বাড়ি গুড়াপের গুরবাড়ি এলাকায়। তিনি বিজেপির ধনেখালি-২ মণ্ডলের সভাপতি ছিলেন। বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, কোনও আত্মহত্যা নয়, তাঁকে খুন করা হয়েছে।  জেলা পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, মৃতদেহ ইতিমধ্যেই ময়না তদন্তে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গত দুদিন আগে কল্যাণীর একটি বেসরকারি হোটেলে বিজেপি (BJP) নেতা ঘর ভাড়া নেন। এরপরে তাঁর ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান হোটেলের কর্মীরা। তারপর তাকে উদ্ধার করে সেখান থেকে কল্যাণী জহরলাল নেহেরু মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানেই চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। কী কারণে তার মৃত্যু হল তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে কল্যাণী থানার পুলিশ। হোটেলের ম্যানেজার সুব্রত মণ্ডল বলেন, ৩ তারিখ তিনি হোটেলের একটি ঘর ভাড়া নিয়েছিলেন। সেখানেই শুক্রবার সন্ধ্যায় এক মহিলা তাঁর সঙ্গে দেখা করতে আসেন। তাঁর বাড়ি চাকদার আলাইপুর এলাকায়। বেশ কিছুক্ষণ হোটেলে থেকে তিনি বেরিয়ে যান। পরে, সুদীপবাবুও বাইরে বের হন। বাইরে থেকে থেকে খাওয়া দাওয়া করে রাতে সুদীপবাবু হোটেলে ফেরেন। রাতে তিনি কিছু খাননি। অনেক রাতে হোটেল কর্মী ঘরের মধ্যে থেকে তাঁর ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান। পরে, পুলিশে খবর দেওয়া হয়।

    কী বললেন বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব?

    বিজেপির (BJP) হুগলি সাংগঠনিক জেলার সহ সভাপতি জয়রাজ পাল বলেন, সুদীপ অত্যন্ত ভাল সংগঠক। ধনেখালিতে তৃণমূলের বিরুদ্ধে তিনি লড়াই করেছেন। তাঁর মতো লড়াকু ছেলে আত্মহত্যা করতেই পারে না। গভীর রাতে হোটেল কর্মীরা পুলিশে খবর দেন। বন্ধ দরজা ভেঙে হোটেল কর্মীরা তাঁকে উদ্ধার করে। পুলিশ আসার আগেই ওরা এসব করেছে। ফলে, বোঝাই যাচ্ছে, এই ঘটনার মধ্যেই রহস্য রয়েছে। আমাদের আশঙ্কা তাঁকে খুন করা হয়েছে। আমরা এই ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Bardhaman: করমণ্ডল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় মৃতের দেহ বাড়ি ফেরালেন সাংসদ এসএস আহলুওয়ালিয়া

    Purba Bardhaman: করমণ্ডল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় মৃতের দেহ বাড়ি ফেরালেন সাংসদ এসএস আহলুওয়ালিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালেশ্বর ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহতের দেহ আনার ব্যবস্থা করলেন বিজেপি সাংসদ এসএস আহলুওয়ালিয়া। করমণ্ডল এক্সপ্রেস ট্রেন দুর্ঘটনায় আহত হয়েছিলেন ভাটাকুলের (Purba Bardhaman) বাসিন্দা খোকন শেখ। তাঁর চিকিৎসার ব্যবস্থাও করে ছিলেন এই সাংসদ। কিন্তু অস্ত্রোপচারের পর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে মারা যান। অবশেষে মৃত দেহ বাড়িতে ফেরালেন বিজেপি সাংসদ।

    কীভাবে মৃত্যু হল (Purba Bardhaman)?

    গত ২ জুন ওড়িশ্যার বালেশ্বরে করমণ্ডল এক্সপ্রেস ট্রেন দুর্ঘটনায় আহত হয়েছিলেন পূর্ব বর্ধমানের ভাতাড়ের অনেক মানুষ। ওই ট্রেনে চড়ে পরিযায়ী শ্রমিকের কাজ করতে যাচ্ছিলেন ভাটাকুলের (Purba Bardhaman) বাসিন্দা খোকন শেখ। দুর্ঘটনার পর থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। এই ঘটনার কথা বর্ধমান দূর্গাপুর লোকসভার সাংসদ এসএস আহলুওয়ালিয়াকে জানান পরিবারের লোকেরা। তারপরই চিকিৎসার জন্য সবরকম সহযোগিতা করেন সাংসদ। কটকে তাঁর স্ত্রী বুলটি খাতুনকে পাঠানো ছাড়াও চিকিৎসার জন্য সবরকম সহযোগিতা করেছিলেন সাংসাদ আহলুওয়ালিয়া। সেখানে খোকন শেখের মাথায় অস্ত্রোপচার হয়। কিছুদিন পূর্বে তাঁর হাতের অপারেশন হয়। দুইদিন আগে তাঁর শারীরিক অবনতি হতে শুরু হয়। অবশেষে শুক্রবার গভীর রাতে মারা যান খোকন। এরপরই দুটি গাড়ি করে তাঁর দেহ কটক থেকে আনার ব্যবস্থা করেন সাংসদ আহলুওয়ালিয়া।

    সাংসদের ভূমিকা

    খোকন শেখের বাড়িতে (Purba Bardhaman) আসেন সাংসদ আহলুওয়ালিয়া। কেন্দ্রীয় সরকারের দশলক্ষ টাকা সাহায্যের পাশাপাশি নিজে কিছু নগদ অর্থও সাহায্য করেন। এমনকি পরবর্তীতে পরিবারটির পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস দিয়েছেন সাংসদ। তিনি বললেন, কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে সব সহযোগিতা করা হবে পরিবারকে।

    পরিবারের বক্তব্য

    পরিবারের (Purba Bardhaman) পক্ষে জানানো হয়, সাংসদ খুব সহযোগিতা করেছেন। দুর্ঘটনায় মারাত্মক আহত হন খোকন শেখ। তাঁর বুকে এবং মাথায় ব্যাপক আঘাত লাগে। আঘাতের কারণে অপারেশন করতে হয়েছে। কিন্তু তার পরেও শেষ রক্ষা হল না। পরিবারের একমাত্র উপার্জন করতেন খোকন। তাঁর প্রয়োজনকে সব সময় অনুভব করবে পরিবার।  

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Asansol: কুলটি বোরোতে ৮৭ লাখ টাকা উধাও, এফআইআর নিয়ে টালবাহানা মেয়রের, সরব বিজেপি

    Asansol: কুলটি বোরোতে ৮৭ লাখ টাকা উধাও, এফআইআর নিয়ে টালবাহানা মেয়রের, সরব বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসানসোল (Asansol) পুরনিগমের কুলটি বোরো অফিস থেকে ৮৭ লাখ টাকা উধাও হয়ে যাওয়ার কথা ওঠে, পুরনিগমের গত মাসের বোর্ড সভায়। এই বিশাল অঙ্কের টাকা উধাও হয়ে যাওয়ায় এবার বিরোধীদের নিশানায় শাসকদল তৃণমূল। বিজেপির অভিযোগ তৃণমূল নেতাদের বাঁচাতে মেয়র থানায় এফআইআর করছেন না।

    কী ভাবে ঘটল ঘটনা (Asansol)?

    পুরনিগমের ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের কংগ্রেসের কাউন্সিলর গুলাম সরোবর বোর্ড মিটিং এ এই টাকা উধাও হয়ে যাওয়ার কথা তোলেন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, কুলটি বোরো অফিসের অর্থ বিভাগের প্রায় ৮৭ লাখ টাকা পুরনিগমে জমা দেয়নি। বিভাগের কর্মীরা এই টাকা খেয়ছে। এই বিষয়ে ৩ জানুয়ারি ২০২১ সালে স্থানীয় কুলটি (Asansol) থানায় জেনারেল ডায়েরি হয়েছিল। এখনও কোনও এফআইআর হয়নি কেন? জানতে চান গুলাম সরোবর। তাঁর আরও দাবি, পুরনিগমের অর্থ বিভাগের দায়িত্ব নিয়মিত পরীক্ষা করা। কিন্তু সেই দপ্তরের আধিকারিক বা কর্মীরা কেন তার উপর নজর দেয়নি! একই ভাবে সরব হয়ে প্রতিবাদী হয়েছে বেজেপি।

    বিজেপির বক্তব্য

    এই অভিযোগে সরব হয়ে বিজেপির কাউন্সিলার চৈতালি তিওয়ারি জানিয়েছেন, ২০২১ সালে কুলটি বোরোতে (Asansol) ৮০-৯০ লাখ টাকা চুরির অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু এই অভিযোগের সঙ্গে যুক্ত সরকারি আধিকারিকরা কেন কোনও ব্যবস্থা নিলেন না! প্রশ্ন করেন। মেয়র সব দুর্নীতির কথা শুনে কেন সক্রিয় হননি! কেন দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হল না। তাহলে কী এই টাকা চুরির মধ্যে কোনও তৃণমূলের নেতারা জড়িয়ে রয়েছেন। ঠিক এইভাবেই অভিযোগ করে বিজেপি নেত্রী কাউন্সিলার চৈতালি তিওয়ারি।

    আসানসোল মেয়রের বক্তব্য

    আসানসোল (Asansol) মেয়র বিধান উপাধ্যায় বলেন, বোর্ড মিটিংয়ে এই অভিযোগ ওঠে, তাঁর মেয়র হওয়ার বহু পূর্বে এই ঘটনা ঘটেছে বলে জানান। বোর্ড মিটিংয়ে টাকা লোপাটের কথা ওঠায় সেই বিষয়ে তিনি জানতে পারেন। তিনি আরও বলেন, বোর্ড মিটিংয়েই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে এই টাকা লোপাটের ঘটনার জন্য আসানসোল পুরনিগম থানায় এফআইআর করবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • BJP: শান্তিপুরে বিজেপি করার অপরাধে পুকুরে বিষ, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: শান্তিপুরে বিজেপি করার অপরাধে পুকুরে বিষ, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) কর্মীর পুকুরে বিষ মিশিয়ে মাছ মেরে দেওয়ার অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। পুকুরের অধিকাংশ মাছ মরে গিয়েছে। শনিবার সাত সকালে পুকুরের এই অবস্থা দেখে চরম ভেঙে পড়েন বিজেপি কর্মী। এদিন  ঘটনাটি ঘটেছে শান্তিপুর থানার পুমলিয়া এলাকায়। বিষয়টি জানাজানি হতেই  রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই কাজ করেছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ?

    শান্তিপুর বেলঘড়িয়া এলাকার বাসিন্দা অমল বিশ্বাস এলাকায় সক্রিয় বিজেপি কর্মী হিসেবে পরিচিত। পঞ্চায়েত নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে তিনি প্রচুর খেটেছিলেন। অমলবাবুর বক্তব্য, আমার দেড় বিঘা জায়গার উপরে একটি পুকুর রয়েছে। দেড় থেকে দু কুইন্টাল মাছ ছেড়েছিলাম। এদিন সকালে পুকুরে গিয়ে দেখি, পুকুরের ধারে একাধিক মাছ মরে জলে ভাসছে। এদিন দুপুরের মধ্যে পুকুরের অধিকাংশ মাছ মরে গিয়েছে। পুকুরে বিষ দেওয়ার কারণেই এই ঘটনা ঘটেছে। আসলে আমি এলাকায় সক্রিয়ভাবে বিজেপি (BJP) করি। সেটাই অপরাধ। তাই, আমাকে শিক্ষা দিতেই তৃণমূল এই কাজ করেছে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার জেরে আমার এত বড় সর্বনাশ করা হয়েছে। আমার পুকুরের সব মাছ মরে গিয়েছে।

    কী বললেন বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব?

    বিজেপির (BJP) শান্তিপুর মণ্ডলের সভাপতি প্রদীপ সরকার বলেন, অমলবাবু আমাদের দলের সক্রিয় কর্মী। তৃণমূলের লোকজন পুকুরে বিষ মিশিয়ে চরম অন্যায় কাজ করেছে। আমরা থানায় অভিযোগ জানিয়েছি। এই ঘটনায় যে বা যারা জড়িত রয়েছে তাদের গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের শান্তিপুর ব্লকের সভাপতি সুব্রত সরকার বলেন, এই ধরনের জঘন্য কাজের আমরা তীব্র নিন্দা করছি। এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূল কোনওভাবে জড়িত নয়। বিজেপি (BJP) আমাদের নামে মিথ্যা অভিযোগ করছে। পুলিশ প্রশাসনকে বলব অবিলম্বে দোষীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বিজেপির জয়ী প্রার্থীকে ব্যাগ ভর্তি টাকা নিয়ে কিনতে এসে ঘাটালে ঘেরাও তৃণমূল নেতা

    BJP: বিজেপির জয়ী প্রার্থীকে ব্যাগ ভর্তি টাকা নিয়ে কিনতে এসে ঘাটালে ঘেরাও তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টাকা নিয়ে বিজেপির (BJP) জয়ী প্রার্থীদের কিনতে এসেছেন তৃণমূল নেতা। এই অভিযোগ তুলে তৃণমূল নেতাকে দীর্ঘক্ষণ আটকে রাখলেন বিজেপি কর্মীরা। ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ঘাটাল থানার সুলতানপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বালিডাঙ্গা এলাকায়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। আটকে রাখার খবর পেয়ে পুলিশ ওই তৃণমূল নেতাকে উদ্ধার করে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    সুলতানপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মোট ২১ টি আসন রয়েছে। এই পঞ্চায়েত নির্বাচনে ২১টি আসনের মধ্যে দশটি পেয়েছে তৃণমূল, দশটি বিজেপি এবং একটি নির্দল প্রার্থী দিয়েছে। ত্রিশঙ্কু হয়েছে পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফলাফল। তৃণমূলের বোর্ড গঠন করতে নির্দল সহ বিজেপি জয়ী প্রার্থীদের তৃণমূলের যোগদানের জন্য অনেকদিন ধরেই তৃণমূল চেষ্টা চালাচ্ছে বলে দাবি বিজেপির। অভিযোগ, শুক্রবার বিকালে টাকা ভর্তি ব্যাগ নিয়ে ঘাটালের মনসুকা এলাকার তৃণমূল নেতা অসিত গোস্বামী বিজেপি (BJP) প্রার্থীকে কেনার জন্য ফোন করেন এবং পৌঁছে যান ইড়পালা এলাকায়। সেখানেই জয়ী প্রার্থীর পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথাবার্তা হতেই অসিত গোস্বামী নামে ওই তৃণমূল নেতাকে আটকে রাখে এলাকার বিজেপি সমর্থকরা। ব্যাগ ভর্তি টাকা নিয়ে বিজেপির জয়ী প্রার্থীদের কিনতে এসেছেন এই তৃণমূল নেতা অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ শুরু করেন। দীর্ঘক্ষণ তৃণমূল নেতাকে ঘেরাও করে রাখার পর খবর পেয়ে ঘাটাল থানার পুলিশ গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে।

    কী বললেন বিজেপি (BJP) নেতা?

    বিজেপির (BJP) বিধায়ক শীতল কোপাটের বক্তব্য, টাকা ভর্তি ব্যাগ নিয়ে গত তিনদিন ধরেই ওই তৃণমূল নেতা এলাকায় ঘুরছিল। ফোনে জয়ী প্রার্থীকে টোপও দিয়েছিল। আমরা হাতেনাতে ধরে তাঁকে ঘেরাও করে রাখি। আমরা দোষী ব্যক্তির উপযুক্ত শাস্তি দাবি করছি।

    কী বললেন তৃণমূল নেতা?

    তৃণমূলের ব্লক সভাপতি দিলীপ মাঝি বলেন, ওই নামে আমাদের দলে কোনও নেতা নেই। তিনি নিজের দায়িত্বে গিয়েছিলেন। এরসঙ্গে কোনও দল কোনওভাবেই জড়িত নয়। আমরা সমস্ত বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বেহাল রাস্তায় কচু গাছ পুঁতে বাঁকুড়ায় বিজেপির অভিনব প্রতিবাদ

    BJP: বেহাল রাস্তায় কচু গাছ পুঁতে বাঁকুড়ায় বিজেপির অভিনব প্রতিবাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেহাল রাস্তায় জর্জরিত এলাকাবাসী। রাস্তা সংস্কারে তৃণমূল পরিচালিত বাঁকুড়া পুরসভার কোনও হেলদোল নেই। এবার রাস্তায় নেমে আন্দোলন শুরু করল বিজেপি। রাস্তা সংস্কারের দাবি জানিয়ে অভিনব প্রতিবাদ করল বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব। যা দেখে খুশি শহরবাসীও। তাঁদের বক্তব্য, রাস্তা খানাখন্দে ভরা। বহুবার আবেদন করেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এলাকার মানুষের হয়ে পথে নেমে বিজেপি আন্দোলন করায় ভাল লাগছে। আমাদের দাবি, অবিলম্বে রাস্তা তৈরি করতে হবে।

    বিজেপি (BJP) নেতৃত্বের ঠিক কী অভিযোগ?

    কচু গাছ পুঁতে অভিনব প্রতিবাদ বিজেপির (BJP)। শুক্রবার বাঁকুড়া শহরের ব্যস্ততম লালবাজার এলাকার রাস্তা দীর্ঘদিন ধরে বেহাল হয়ে রয়েছে। খানাখন্দে ভরা এই রাস্তা যান চলাচলের অযোগ্য বলে অভিযোগ। বিজেপি নেতৃত্বের অভিযোগ, ২০ নম্বর ওয়ার্ড লালবাজার এলাকায় একাধিক রাস্তা বেহাল। বিশালাকার গর্ত তৈরি হয়ে জমে আছে জল। পুরকর্তৃপক্ষ এই রাস্তা সংস্কারে কোন উদ্যোগ নেয়নি। এদিনের এই কর্মসূচিতে নেতৃত্বদানকারী বাঁকুড়া জেলা বিজেপি সম্পাদক উজ্জ্বল মণ্ডলের বক্তব্য, তৃণমূল পরিচালিত বাঁকুড়া পুরসভার ২৪ টি ওয়ার্ডের রাস্তা ঘাটের বেহাল দশা। লালবাজারের এই খানাখন্দে ভরা রাস্তার উপরেই হিন্দু হাইস্কুল। রাস্তার যা পরিস্থিতি তাতে যে কোনও সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। মাঝে মাঝে রাস্তা সংস্কার করা হয়, ক’দিন পরেই আবার সেই একই অবস্থা। শুধুমাত্র ‘কাটমানি’র জন্য লোক দেখানো করে রাস্তা সারাই হয়। অবিলম্বে রাস্তা সংস্কার না হলে বৃহত্তর আন্দোলনে নামার তিনি হুঁশিয়ারি দেন।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূল পরিচালিত বাঁকুড়া পুরসভার চেয়ারপার্সন অলকা সেন মজুমদার বলেন, বিজেপি (BJP) রাজনীতি করার জন্য এসব করছে। ওরা আমাদের কাছে আসতে পারত। কিন্তু, ওরা সেটা করেনি। বিজেপি এসব করে মানুষের সহানুভূতি পাওয়ার চেষ্টা করছে। এসব করে কোনও লাভ নেই। কারণ, এই পুরসভা এলাকায় অধিকাংশ ওয়ার্ডে রাস্তা তৈরি হয়েছে। খুব শীঘ্রই আরও ২১ টি রাস্তা তৈরি করা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: আরামবাগে বিজেপি বিধায়কের বাড়ির সামনে কাঁচা রাস্তায় পড়েনি পিচ, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    BJP: আরামবাগে বিজেপি বিধায়কের বাড়ির সামনে কাঁচা রাস্তায় পড়েনি পিচ, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরামবাগ পুরসভার অধিকাংশ ওয়ার্ডের রাস্তা কোথাও ঢালাই, কোথাও আবার পিচ দিয়ে মোড়া রয়েছে। একই চিত্র পুরসভার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে। এই ওয়ার্ডের অলিগলি রাস্তা কংক্রিটের। কিন্তু, এই ওয়ার্ডের বিশেষ এলাকায় অবহেলায় পড়ে রয়েছে রাস্তা। রাস্তায় পিচ দেওয়া তো দূরে থাক ইট পাতার প্রয়োজন মনে করেনি পুর কর্তৃপক্ষ। অপরাধ ওই এলাকায় বিজেপি (BJP) বিধায়ক মধুসূদন বাগ থাকেন। তাই, তৃণমূল পরিচালিত পুরসভার কর্মকর্তারা রাস্তা তৈরি করার বিষয়ে সময় নষ্ট করার প্রয়োজন মনে করেনি বলে বিজেপির অভিযোগ। যার জেরে রাস্তার বেহাল দশা। কাদায় ভরে গিয়েছে রাস্তা। রাস্তার হাল দেখলে মনে হবে পঞ্চায়েত এলাকার প্রত্যন্ত কোনও গ্রামের রাস্তা।

    কী বললেন বিজেপি (BJP) বিধায়ক?

    বিজেপি(BJP) বিধায়কের বক্তব্য, তৃণমূল বরাবরই নোংরা রাজনীতি করে। পঞ্চায়েত নির্বাচনে গোটা রাজ্যজুড়ে ওরা কী করেছে তা রাজ্যবাসী দেখেছেন। কিন্তু, ওদের মানসিকতা এতটাই নীচ যে আমি বিজেপি দলের বিধায়ক বলে আমার এলাকায় ওরা পরিকল্পিতভাবে কোনও উন্নয়ন করবে। অথচ অন্যান্য রাস্তার কাজ হয়েছে, শুধু মাত্র বিজেপি বিধায়ক হওয়ার জন্যই আমার বাড়ির সামনে প্রায় ১০০ মিটার রাস্তা সংস্কারে তৃণমূল বোর্ডের নজর পড়েনি। তাই, সেখানে কোনও কাজ করা হয়নি। যার জেরে ওই রাস্তায় খানাখন্দে ভরে গিয়েছে। আমি ও আমার এলাকার লোকজনকে কাদা মেখে যাতায়াত করতে হয়। রাজনৈতিক কারণে দ্বিচারিতা করছে তৃণমূল পরিচালিত পুরসভা। এই ওয়ার্ডে এবারে জয়ী হয় বিজেপি। সেক্ষেত্রেও বিজেপির কাউন্সিলারকে কোনও গুরুত্ব দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ।

    কী বললেন পুরসভার চেয়ারম্যান?

    যদিও বিজেপির (BJP) এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন আরামবাগ পুরসভার চেয়ারম্যান সমীর ভাণ্ডারি। তিনি বলেন, সব ওয়ার্ডে রাস্তার কাজ হয়েছে। তবে, ওখানেও কাজ করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়তে হয়েছে পুরসভাকে। তাই রাস্তা করা সম্ভব হয়নি। যদি এবিষয়ে বিধায়ক পুরসভাকে আবেদন করেন তাহলে ফের বিষয়টি দেখা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বিজেপি করার অপরাধে বাড়ি ভাঙচুর, দোকানে আগুন, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: বিজেপি করার অপরাধে বাড়ি ভাঙচুর, দোকানে আগুন, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) কর্মীর বাড়িতে হামলার চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। শুক্রবার ঘটনাটি ঘটেছে মেদিনীপুর শহরের কালগাং এলাকায়। অভিযোগ, বিজেপি করার অপরাধে এদিন সকালে উত্তম পণ্ডিত নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে হামলা চালায় এলাকার জনা কয়েক তৃণমূল কর্মী। এরপর উত্তম পণ্ডিতের মাংসের দোকান ভাঙচুর চালিয়ে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। আর দল বেঁধে হামলা করার প্রতিবাদ করতে গেলে উত্তম পণ্ডিতের বাবা কাজল পণ্ডিতকে বেধড়ক মারধর করা হয়। পরে, হামলাকারীরা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। গুরুতর জখম  অবস্থায় কাজলবাবুকে উদ্ধার করে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

    কী বললেন বিজেপি (BJP) কর্মী?

    বিজেপি (BJP) কর্মী উত্তম পণ্ডিত বলেন, ‘বিজেপি করি এটাই আমার অপরাধ। পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় প্রচুর হুমকি দিয়েছে ওরা। হুমকি উপেক্ষা করেই দলের হয়ে কাজ করেছি। এর আগেও একাধিক সময় আমার বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। এবার ভোট পর্ব মিটে যাওয়ার পর  এবারও আমাকে শিক্ষা দিতেই তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা হামলা চালায়। ঘটনার সময় আমি বাড়িতে ছিলাম না। আমাকে না পেয়ে আমার বাবাকে বেধড়ক পেটায়। ওরা এলাকায় সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতেই এসব করছে। বিষয়টি থানায় জানানো হয়েছে।’ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় গুড়গুড়িপাল থানার পুলিশ। ঘটনার পর থেকেই এলাকা ছাড়া অভিযুক্তরা। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের মেদিনীপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সুজয় হাজরা বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে রাজনৈতিক যোগ রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখার জন্য পুলিশের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে। কারণ, এরকমভাবে হামলা চালানো তৃণমূলের কালচার নয়। তবুও, এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে রং না দেখে দোষী ব্যক্তিদের গ্রেফতার করতেও পুলিশকে জানানো হয়েছে। আমরা কোনওভাবে এই ধরনের ঘটনাকে সমর্থন করি না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: বিরোধীদের সঙ্গে হাত মেলালেই দেখে নেওয়ার হুমকি তৃণমূল যুব নেতার

    TMC: বিরোধীদের সঙ্গে হাত মেলালেই দেখে নেওয়ার হুমকি তৃণমূল যুব নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোট ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই বিজেপি সহ বিরোধীদের উদ্দেশে হুমকি দেওয়া শুরু হয়েছিল। ভোট পর্ব শেষ হওয়ার পরও চলছে হুমকি। তৃণমূলের হুগলি জেলার পান্ডুয়া ব্লক সভাপতি সিপিএম নেতাদের নাম করে সরাসরি হুমকি দিয়েছিলেন। এরপর শহিদ দিবসের দিন মঞ্চ থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপি নেতাদের বাড়ি ঘেরাও করার ডাক দিয়েছিলেন। এরপর বিরোধী দলের জয়ী প্রাথীদের নিজের দলে নিয়ে আসার জন্য একাধিক জেলায় শাসক দলের নেতারা হুমকি দিয়ে চলেছেন।  এবার খোদ মুর্শিদাবাদ জেলায় বড়ঞা ব্লকের পাঁচথুপি এলাকায় বাবাই চৌধুরী নামে যুব নেতা  সোশ্যাল মিডিয়াতে বিরোধীদের হুমকি দিয়েছিলেন। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    তৃণমূলের (TMC) যুব নেতা কী হুমকি দিয়েছেন?

    তৃণমূলের (TMC) ওই যুব নেতা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন,’ তৃণমূল কংগ্রেসে  থেকে যারা পাঁচথুপি অঞ্চলে ভোটের সময় বা এখনও পর্যন্ত বিরোধীদের হাত মিলাচ্ছেন, সাবধান হয়ে যান। নাহলে আপনাদের বাপের দিন নাই আপনাদের কেউ বাঁচাবে। দলটার নাম তৃণমূল কংগ্রেস।’ সোশ্যাল মিডিয়াতে এইরকম হুমকি পোস্ট করার পর ওই তৃণমূল নেতা কোনও কথা বলতে চাননি।

    কী বললেন তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব?

    তৃণমূল (TMC) নেতা মাহে আলম বলেন, বাবাই চৌধুরী বাচ্চা ছেলে। আমি সোশ্যাল মিডিয়াতে বিষয়টি দেখেছি। ওর সঙ্গে কথা হয়েছে। আসলে আমাদের নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দলে থেকে দলের বিরুদ্ধে  যারা কাজ করছে তাদের বার্তা দিয়েছেন, ঠিক একইভাবে সেই বার্তার মাধ্যমে হয় তো গ্রামগঞ্জের ওই ছেলে আবেগবশত এসব বলে দিয়েছেন। এটা নিয়ে অন্য কিছু বিষয় নেই।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এ বিষয়ে বিজেপি নেতা লাল্টু দাস বলেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত যেভাবে হওয়া দরকার সেভাবে হয়নি। এখন চমকাবে,ধমকাবে,ভয় দেখাবে এটাই হচ্ছে তৃণমূল (TMC)। এখন ওদের শুরু হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভয় দেখানো, প্রশাসনের কাছে বলব এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share