Tag: bjp

bjp

  • BJP: করমণ্ডল দুর্ঘটনায় চক্রান্ত থাকতে পারে, দাবি জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন উপ মুখ্যমন্ত্রীর

    BJP: করমণ্ডল দুর্ঘটনায় চক্রান্ত থাকতে পারে, দাবি জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন উপ মুখ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করমণ্ডল এক্সপ্রেসে ভয়াবহ দুর্ঘটনায় চক্রান্তের গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে বলে দাবি করলেন জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন উপ মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপি (BJP) নেতা কবীন্দ্রা গুপ্তা। মঙ্গলবার রাজ্যে বিজেপির বিশেষ জনসম্পর্ক অভিযানে এসে এমনই মন্তব্য করলেন তিনি। তাঁর এই মন্ত্যবকে ঘিরে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

    কী বললেন এই বিজেপি (BJP) নেতা?

    কেন্দ্রের মোদি সরকারের ৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে মহা জনসম্পর্ক অভিযানে এসে মঙ্গলবার বর্ধমান জেলা বিজেপির (BJP) কার্যালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন কবীন্দ্রা গুপ্তা। সেখানে তিনি জানান, বালেশ্বরে দুর্ঘটনার পর থেকে রেলমন্ত্রী এখনও পর্যন্ত টানা দুর্ঘটনাস্থলে রয়েছেন। কেন্দ্রীয় সরকারের রেল মন্ত্রকের ভাবমূর্তিকে নষ্ট করার জন্য কোনও চক্রান্ত হয়েছে কি না, তার সন্ধান করা প্রয়োজন। এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, দুর্ঘটনাস্থলে স্বয়ং রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব উপস্থিত থেকে উদ্ধার কাজের তদারকি করেছেন। ইতিমধ্যেই দুর্ঘটনাস্থল ঘুরে গেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রেল বোর্ড তদন্তের স্বচ্ছতার জন্য সিবিআই তদন্তের সুপারিশ করেছে। কেউ দোষী থাকলে শাস্তি দ্রুত পাবে বলে তিনি আশ্বাস দেন।

    কাশ্মীর প্রসঙ্গে মন্তব্য

    গত ৯ বছরে কেন্দ্রের বিজেপি (BJP) সরকার জম্মু-কাশ্মীরে কীভাবে কাজ করেছে, সরকারের সুবিধা সাধারণ মানুষের কাছে কীভাবে পৌছেছে, সেই বিষয়েও তিনি প্রচার করেন। তিনি বলেন, গত ৭০ বছরের মধ্যে এই বছরেই ভূস্বর্গে পর্যটকদের রেকর্ড ভিড় হয়েছে। পাকিস্তানের সৈন্যরা বারে বারে সীমান্তে অশান্তি ও অনুপ্রবেশের চেষ্টা করলেও ভারতীয় সেনাবাহিনী তা রুখে দিয়েছে। আর এর ফলেই অনুপ্রবেশকারীদের সংখ্যা অনেক কমে গিয়েছে। কাশ্মীরি পণ্ডিতদের সুরক্ষার জন্য সব রকম ব্যবস্থা করা হচ্ছে, জানান কবীন্দ্রা গুপ্তা। তিনি রাজ্য সরকারের সমালোচনা করে বলেন, এই রাজ্যের তৃণমূল সরকার জাতি, ধর্মের ভেদাভেদ করছে। সারা রাজ্য জুড়ে কারা কারা টাকা খেয়েছে, তদন্ত ঠিক মতো হলে সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। এদিনের মহা জনসম্পর্ক অভিযানে কবীন্দ্রা গুপ্তা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বর্ধমান-দুর্গাপুরের সাংসদ এস এস আলুওয়ালিয়া এবং বিজেপির রাজ্য সম্পাদক তথা দুর্গাপুর পশ্চিমের বিধায়ক লক্ষ্মণ ঘোডুই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “অপদার্থ মুখ্যমন্ত্রীর গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করা উচিত”, কেন বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: “অপদার্থ মুখ্যমন্ত্রীর গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করা উচিত”, কেন বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার সন্ধ্যায় খড়্গপুর-২ নম্বর ব্লকের পলশ্যা গ্রামের গোকুলপুর বাজারে ভারতীয় জনতা পার্টির পক্ষ থেকে জনসম্পর্ক সভার আয়োজন করা হয়। সেই সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী, আপনার লজ্জা লাগে না? আপনি একজন মহিলা মুখ্যমন্ত্রী। আপনারই রাজত্বে স্বামী বিজেপি করে বলে একজন মহিলাকে শুনতে হয়, তোমাকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করব! এরকম মুখ্যমন্ত্রী হলে তাঁর লজ্জা লাগা উচিত, গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করা উচিত। অপদার্থ মুখ্যমন্ত্রী।” উল্লেখ্য, দলীয় কর্মীর স্ত্রীকে এই হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বিষয়টি জানার পরই বিস্ফোরক হয়ে ওঠেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে একের পর এক তোপ দাগেন।

    তৃণমূলের ব্লক সভাপতিকে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    তৃণমূলের ব্লক সভাপতি সবেরাতি আলি এলাকায় সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করে রেখেছে বলে স্থানীয় বিজেপি কর্মীদের অভিযোগ। এদিন বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজ্য সভাপতি তৃণমূলের ব্লক সভাপতিকেও আক্রমণ করেন। তিনি বলেন, “সবেরাতি আলি ব্লক প্রেসিডেন্ট তৃণমূলের। তাকে পরিষ্কার বলে দিচ্ছি, ভাই সময় আছে, শুধরে যাও। না হলে পরে যোগীর ট্রিটমেন্ট করব। এমন অবস্থা করব, পশ্চিমবঙ্গে লুকনোর জায়গা খুঁজে পাবে না। অন্য রাজ্যে গিয়ে কবরে স্থান পাবে।”

    পুলিশকে তোপ দাগেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, “আরে, চামচাগিরি করার ইচ্ছে হয়েছে তো পুলিশের ড্রেস খুলে রাখুন। তৃণমূল কংগ্রেসের ঝান্ডা নিয়ে পঞ্চায়েতে দাঁড়ান। আমরা বুঝিয়ে দেব, কত ধানে কত চাল। পুলিশের ড্রেস পরে চামচাগিরি করতে আসবেন না। আপনার টুপিতে অশোকস্তম্ভ থাকে। যদি চামচাগিরি করতে হয়, অশোকস্তম্ভটা খুলে ফেলে দিন। হাওয়াই চটি লাগিয়ে চামচাগিরি করুন। লোকে তাও কিছুটা হলেও মানবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Paschim Medinipur: তৃণমূলের নবজোয়ার শেষ হতেই জেলায় শুরু বিজেপির জনসম্পর্ক অভিযান

    Paschim Medinipur: তৃণমূলের নবজোয়ার শেষ হতেই জেলায় শুরু বিজেপির জনসম্পর্ক অভিযান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিম মেদিনীপুরে (Paschim Medinipur) অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নবজোয়ার কর্মসূচি শেষ হতেই ময়দানে বিজেপির রাজ্য সভাপতি এবং দলের কার্যকর্তারা। রবিবার থেকেই একাধিক জায়গায় কর্মসূচি করছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সামনেই পঞ্চায়েত এবং লোকসভার ভোট। আর তাকে লক্ষ্য করেই ময়দানে নেমে পড়েছে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল। বিজেপি এবার শুরু করে দিল জনসম্পর্ক অভিযান।

    পশ্চিম মেদিনীপুরে (Paschim Medinipur) কোথায় গেলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি

    রবিবার কেশিয়াড়িতে জনসম্পর্ক সভা করেন সুকান্ত মজুমদার। তারপরই সোমবার সকালে ডেবরার (Paschim Medinipur) পিংলা ব্লক এলাকায় বিশেষ জনসম্পর্ক অভিযান করেন তিনি। গত ন-বছরে কেন্দ্রীয় সরকারের নানাবিধ প্রকল্প এবং সুবিধার কথা তিনি সাধারণ মানুষের ঘরে ঘরে গিয়ে বলার চেষ্টা করেন বলে জানা গেছে।

    কী বলেন সুকান্ত মজুমদার?

    রাজ্য সরকারের শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত দুর্নীতিকে কেন্দ্র করে পিংলায় (Paschim Medinipur) সুকান্ত মজুমদার বলেন, কাকু হোন বা ডাকু হোন, বাঁচবে না কেউ। মুখে কুলুপ দেন আর কুলপি নিন, যাই করে থাকুন না কেন, কীভাবে কথা বের করতে হয়, সিবিআই-ইডি সব জানে। সব কথা প্রকাশ পাবে, গোপনে কিছুই থাকবে না। সুকান্ত মজুমদার আরও বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন রেলমন্ত্রী ছিলেন, তখন গোটা দেশে ৫৪০ টির বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছিল। সেই সঙ্গে ১৪০০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল এবং ৮০০ টির বেশি ঘটনায় লাইনচ্যুত হয় রেল। মুখ্যমন্ত্রী রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের পদত্যাগ দাবি করছেন! কিন্তু তার আগে তো ডবল ডবল পদত্যাগ করা উচিত মুখ্যমন্ত্রীর। কারণ রাজ্যে ডবল ডবল চাকরি হয়নি। এই প্রসঙ্গে সুকান্তবাবু আরও বলেন, এই মুখ্যমন্ত্রীর সময়েই জ্ঞানেশ্বরী রেল দুর্ঘটনা ঘটেছিল। কিন্তু এই দুর্ঘটনার তদন্ত রিপোর্ট সামনে আসতে দেননি তিনিই। এর কারণ, মূলচক্রী মাওবাদী নেতা ছত্রধর মাহাতো এখন তাঁরই দলের লোক। ঠিক এই ভাবেই জনসম্পর্ক অভিযানে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অগ্নিবাণ নিক্ষেপ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rujira Banerjee: দুবাই যাওয়ার পথে রুজিরাকে আটকানো হল বিমানবন্দরে! কেন জানেন?

    Rujira Banerjee: দুবাই যাওয়ার পথে রুজিরাকে আটকানো হল বিমানবন্দরে! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা বিমানবন্দরে অভিবাসন দফতরের বাধার মুখে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী রুজিরা (Rujira Banerjee)। এদিন সকালে দুবাই যাওয়ার জন্য কলকাতা বিমানবন্দরে আসেন তিনি। সঙ্গে ছিল দুই সন্তান। কেন হঠাৎ বাধা দেওয়া হল? সূত্রের খবর, ইডির একটি মামলায় লুকআউট নোটিশ জারি করা হয়েছে রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে, তার জেরেই তাঁকে আটকেছেন অভিবাসন দফতরের কর্তারা। তাঁদের দাবি, বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে বিধি-নিষেধ রয়েছে রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তৃণমূল অবশ্য পাল্টে দাবি করেছে, গত সেপ্টেম্বর মাসে ওই মামলায় সুপ্রিম কোর্ট অভিষেক-রুজিরাকে (Rujira Banerjee) জানিয়েছিল, বিদেশ যাত্রায় তাঁদের কোনও বাধা নেই।

    ঘটনাক্রম……

    সোমবার সকাল সাতটা নাগাদ বিমানবন্দরে হাজির হন অভিষেকের স্ত্রী রুজিরা (Rujira Banerjee)। জানা গেছে, তিনি দুবাই-এর বিমান ধরার জন্য আসেন। সঙ্গে ছিল তাঁর দুই সন্তান। বিমানে ওঠার আগে ইমিগ্রেশন কাউন্টারে যাওয়ার পর তাঁকে বলা হয়, তিনি বিদেশ যেতে পারবেন না। কারণ তাঁর বিরুদ্ধে লুক আউট নোটিশ রয়েছে। এরপরে দীর্ঘক্ষণ অভিবাসন দফতরের ওয়েটিং রুমে বসে থাকতে দেখা যায় রুজিরাকে।

    আরও পড়ুন: ৫১ ঘণ্টা পর বালাসোরে গড়াল ট্রেনের চাকা! চোখে জল রেলমন্ত্রীর

    কী বললেন বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য

    বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্যের কথায়, “আমি জানি না কেন আটকানো হল। যদি বৈধ অনুমতির পরও তাঁকে আটকানো হয়, তাহলে অন্যায়। এয়ারপোর্ট অথারিটি তা দেখবে। কিন্তু যাঁরা প্রতিহিংসার তত্ব সামনে আনছেন, তাঁদের জন্য বলি যে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ জানেন প্রতিহিংসার অর্থ কী।”

    আরও পড়ুন: ট্রেন দুর্ঘটনায় বাইডেনের দুঃখ প্রকাশ! বিশ্বনেতাদের সাহায্যের আশ্বাস

    কয়লা পাচার মামলায় রুজিরাকে বেশ কয়েক দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি

    কয়লা পাচার মামলাতে এর আগে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রীকে দিল্লিতে তলব করেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। যদিও দিল্লিতে ইডি দফতরে হাজিরা দেননি রুজিরা। পরবর্তীকালে কলকাতায় তিনি হাজিরা দেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: নন্দীগ্রামে অভিষেকের নবজোয়ারের পাল্টা মহামিছিলের ডাক শুভেন্দুর!

    Suvendu Adhikari: নন্দীগ্রামে অভিষেকের নবজোয়ারের পাল্টা মহামিছিলের ডাক শুভেন্দুর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবজোয়ার কর্মসূচিতে বুধবার নন্দীগ্রামে জনসভা করেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার তারই পাল্টা হিসেবে নন্দীগ্রামে মুখ্যমন্ত্রীকে হারানো বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) তাঁর গড়ে পাল্টা মহামিছিলের ডাক দিলেন। জানা গিয়েছে, সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০ জুন নন্দীগ্রামে মহামিছিল করতে দেখা যাবে বিরোধী দলনেতাকে। দলের অন্যতম নেতা নন্দীগ্রামের প্রলয় পাল তেমনটাই জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: কালীঘাটের কাকু গ্রেফতার হতেই শহরে ইডি প্রধান! বড় কোনও অপারেশনের প্রস্তুতি?

    অভিষেকের সভায় ছিল বহিরাগতদের ভিড়, অভিযোগ বিজেপির

    ১ জুন অভিষেকের নবজোয়ার কর্মসূচিতে বাইরে থেকে প্রচুর লোক আমদানি করা হয়েছিল বলে বিজেপির দাবি। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারণা, চণ্ডীপুর থেকে নন্দীগ্রাম পর্যন্ত কুড়ি কিলোমিটার পদযাত্রা করা হয়। যার ফলে সেখানে নন্দীগ্রাম বিধানসভার বাইরেও অনেকে জড়ো হন। অন্যদিকে বিজেপির দাবি, ২০ জুন কোনও বহিরাগত নয়, নন্দীগ্রামের মানুষকে নিয়েই মিছিল করবেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    রাজ্য রাজনীতির অন্যতম ভরকেন্দ্র নন্দীগ্রাম

    নন্দীগ্রামের নাম প্রথম খবরের শিরোনামে উঠে এসেছিল ১৬ বছর আগে, ২০০৭ সালের ১৪ জুন। সেখানে গুলি করে কৃষক হত্যার অভিযোগ উঠে তৎকালীন বামপন্থী সরকারের বিরুদ্ধে। তারপরই রাজ্য জুড়ে ক্ষোভ দানা বাঁধতে থাকে বামফ্রন্টের বিপক্ষে। সেই আঁচ এতটাই প্রবল ছিল যে পরবর্তীকালে ২০১১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ধুয়ে মুছে যায় বামফ্রন্ট সরকার। পরে আবার ২০২১ সালে খবরের শিরোনামে আসে নন্দীগ্রাম। নন্দীগ্রামের দখল কার হাতে থাকবে, তা নিয়েই হাই ভোল্টেজ লড়াই শুরু হয় বিজেপি ও তৃণমূলের মধ্যে। সেখানে প্রার্থী হন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাল্টা বিজেপির প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ফলাফল সামনে আসতে দেখা যায় স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী সেখানে পরাস্ত হয়েছেন।

    আরও পড়ুন: দিনহাটায় বাড়িতে ঢুকে মায়ের সামনেই বিজেপি নেতাকে গুলি করে খুন!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: অভিষেকের মিছিলে হাঁটছেন পুলিশ সুপার! ভিডিও পোস্ট করে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: অভিষেকের মিছিলে হাঁটছেন পুলিশ সুপার! ভিডিও পোস্ট করে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিষেকের নবজোয়ারে উর্দি পরে হাঁটছেন জেলার পুলিশ সুপার। এমনই চাঞ্চল্যকর ভিডিও ট্যুইট করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ছিল অভিষেকের নবজোয়ার যাত্র। বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে তিনটে নাগাদ চণ্ডীপুর থেকে যাত্রা শুরু হয়। নন্দীগ্রাম পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার পদযাত্রায় উর্দি পরে হাঁটতে দেখা যায় পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার আইপিএস অমরনাথকে। যা নিয়ে শুভেন্দু বলেন, তৃণমূল ক্যাডারের মতোই কাজ করছেন পুলিশ সুপার।

    ট্যুইটে কী লিখলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    নন্দীগ্রামের বিধায়ক তাঁর ট্যুইটে লেখেন, ‘‘এই ভিডিওটা না দিলে অনেকেই হয়তো বিশ্বাস করতেন না, চণ্ডীপুরে তৃণমূলের রাজনৈতিক পদযাত্রায় দলের কর্মীদের সঙ্গে হাঁটছেন একজন আইপিএস আধিকারিক মিস্টার অমরনাথ। তৃণমূল দলের কর্মীরা দয়া করে বলবেন না, উনি নিরাপত্তা দিতে মিছিলে ছিলেন। এক কথায় পুলিশের পোশাক পরে তিনি তৃণমূলের ক্যাডারের মতো কাজ করছেন।’’

    এই ভিডিওতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব, রাজ্য পুলিশের ডিজি এবং জাতীয় নির্বাচন কমিশনকেও ট্যাগ করেছেন শুভেন্দু অধিকারী।

    তাঁর যাত্রাপথে নজরদারি চালাচ্ছে মমতার সিভিক পুলিশ! অভিযোগ বিরোধী দলনেতার

    এদিন শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেন, তাঁর যাত্রাপথে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হচ্ছে না। স্পিড ক্যামেরা নিয়ে তাঁর কোনও সমস্যা নেই। তবে নন্দীগ্রামের বিধায়কের প্রশ্ন, ‘‘বিরোধী দলনেতার কনভয় চলে যাওয়ার পর কেন তা লুকিয়ে ফেলা বা সরিয়ে ফেলা হচ্ছে?’’ তিনি অভিযোগ করেন, তাঁর যাত্রাপথে ট্রাফিক জ্যাম ইচ্ছাকৃতভাবে করার জন্যই মমতার সরকার এই অপচেষ্টা চালাচ্ছে। শুধু তাই নয়, শুভেন্দু অধিকারীর আরও অভিযোগ, রাজ্য জুড়ে তাঁর যাত্রাপথে সিভিক ভলান্টিয়ারদের সাদা পোশাকে মোতায়ন করিয়ে তাদের দিয়ে ভিডিওগ্রাফি করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: কালীঘাটের কাকু গ্রেফতার হতেই শহরে ইডি প্রধান! বড় কোনও অপারেশনের প্রস্তুতি?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Durgapur: তৃণমূল সরকারের আমলে উদ্বাস্তুদের জোটেনি জমির পাট্টা, মেলেনি ১০০ দিনের কাজও

    Durgapur: তৃণমূল সরকারের আমলে উদ্বাস্তুদের জোটেনি জমির পাট্টা, মেলেনি ১০০ দিনের কাজও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশি উদ্বাস্তুদের মন জয় করতে এনআরসির বিরোধিতা করে পথে নেমেছিল রাজ্যের তৃণমূল। অথচ দুর্গাপুরে (Durgapur) ৩৫-৪০ বছর বসবাস করেও জোটেনি বসত জমির পাট্টা। বাদ পড়েছে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার তালিকা থেকেও। রাজ্যের উদ্বাস্তুদের দুর্দশা কেমন, তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিল কাঁকসার গোপালপুরের উদ্বাস্তু কলোনিগুলি। এমনকী জব কার্ড আছে, অথচ গত ৮-৯ বছর ধরে জোটেনি ১০০ দিনের কাজ, এমন সমস্যাও রয়েছে। বৃহস্পতিবার এদের প্রতি এই ধরনের একাধিক চরম বঞ্চনার প্রতিবাদে গোপালপুর পঞ্চায়েতে ডেপুটেশন দিল বিজেপির উদ্বাস্তু সেল।

    দুর্গাপুরে (Durgapur) সমস্যা কী?

    কাঁকসার (Durgapur) গোপালপুরের উত্তরপাড়ার জামাইপাড়া, সুকান্ত পল্লি, ভোলানাথ পল্লি, সত্যনারায়ণ পল্লি, বিটুনিয়া-এই সব এলাকায় মূলত বাংলাদেশ থেকে আগত উদ্বাস্তুদের বসবাস রয়েছে। এখানকার বেশিরভাগ মানুষই দিনমজুর। কিন্তু এলাকার মানুষের অভিযোগ, তাঁরা বঞ্চিত। সরকার তাঁদের কোনও কাজ দেয়নি। স্থানীয় বাসিন্দা মায়া ঘরামি, গৌরাঙ্গ ঢালি প্রমুখ জবকার্ডধারী বলেন, বহু আবেদন করেছি। তবুও সরকারি কাজ পাইনি।

    উদ্বাস্তু সেলের বক্তব্য

    উদ্বাস্তু সেলের পক্ষে কৃষ্ণ মাল ও মনোজ ঢালি বলেন, “প্রায় ৩৫-৪০ বছর বসবাস করেও বসত জমির পাট্টা জোটেনি। আর তার ফলেই প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার বাড়ি জোটেনি তাদের। এক কথায় চরম দুর্দশার মধ্যে রয়েছে উদ্বাস্তু পরিবারের (Durgapur) মানুষগুলি। রাজ্যে উদ্বাস্তুদের প্রতি কি এটাই তৃণমূল সরকারের সহানুভূতির নমুনা? কেন এই বঞ্চনা? কেনই বা বসত জমির পাট্টা মেলেনি? এসবের উত্তর আমরা চেয়েছি।

    পঞ্চায়েত সমিতির বক্তব্য

    কাঁকসা (Durgapur) পঞ্চায়েত সমিতির বন ও ভূমি রক্ষা কমিটির কর্মাধ্যক্ষ কাঞ্চন লায়েক সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, চলতি অর্থ বছরে দুই পর্যায়ে ব্লকে প্রায় ৩০০ ভূমিহীনকে পাট্টা দেওয়া হয়েছে। ওই এলাকার বাসিন্দারা পাট্টার জন্য কোনও আবেদনই করেনি। গত মার্চ মাসে গোপালপুর পঞ্চায়েতের বিভিন্ন এলাকায় ১০টি দুয়ারের সরকারের শিবির হয়েছে। ওই শিবিরে নিয়ম মতো আবেদনকারীদের তথ্য যাচাই করে, পাট্টা প্রদান করা হয়েছে। তাই নিয়ম মেনে যদি আবেদন করা হয়ে থাকে, তাহলে বিষয়টি তদন্ত করে প্রকৃত প্রাপকদের পাট্টা দেওয়া হবে।

    পঞ্চায়েত প্রধানের বিবৃতি

    গোপালপুর (Durgapur) পঞ্চায়েতের প্রধান জয়জিৎ মণ্ডল জানান, গোপালপুর পঞ্চায়েতে ২৫ টি সংসারে সাড়ে ৫ হাজার জবকার্ড রয়েছে। গত ২০১৯-২০ ও ২০২০-২১ অর্থ বছরে যা কাজ হয়েছে, তা কেন্দ্র সরকার সেই টাকা এখনও পাঠায়নি। উল্টে কাজই বন্ধ করে দিয়েছে। তবে কাজ শুরু হলে অন্যত্র কাজ দেওয়ার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।

    এইসব টানাপোড়েনের মাঝে পড়ে উদ্বাস্তু মানুষের জীবন কীভাবে চলবে, সেটাই এখন সব চেয়ে বড় প্রশ্ন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: অভিষেকের নব জোয়ারের ঠেলায় আরামবাগ থেকে উধাও সরকারি বাস, ভোগান্তি

    Abhishek Banerjee: অভিষেকের নব জোয়ারের ঠেলায় আরামবাগ থেকে উধাও সরকারি বাস, ভোগান্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার আরামবাগ ডিপো থেকে নন্দীগ্রামে যাওয়ার সরকারি বাস তুলে নেওয়া হয়েছে। মোট ২০টি বাস তুলে নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। ফলে, কলকাতা-আরামবাগ নন-স্টপ পরিষেবা সহ বিভিন্ন রুটে সরকারি বাস পরিষেবা বন্ধ রয়েছে। এমনকী আরামবাগে দক্ষিণবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার ডিপোর টিকিট কাউন্টারে কোনও বাস নেই বলে কাগজে লিখে টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে। সরকারি বাস তুলে নেওয়ায় যাতায়াতে নাকাল হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। বাস তুলে নেওয়ার জন্য তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) নব জোয়ার কর্মসূচির ভূমিকা রয়েছে বলে বিরোধীরা অভিযোগ করছে।  

    কী কারণে এত বাস একসঙ্গে তুলে নেওয়া হল?

    জেলায়-জেলায় চলছে ‘নব জোয়ার’ কর্মসূচি। পঞ্চায়েত ভোটের পূর্বে জনসংযোগে নেমে পড়েছে শাসকদল। জনসাধারণের পাশাপাশি দলীয় নেতা-কর্মীদের বার্তা দিতে দু’মাসের জন্য এই কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। এখন পূর্ব মেদিনীপুরে রয়েছেন অভিষেক (Abhishek Banerjee)। বৃহস্পতিবার নন্দীগ্রামে জনসভা রয়েছে তাঁর। আর সেখানের জনসভায় বাসে করে কর্মী নিয়ে যেতে সরকারি বাস তুলে নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ বিজেপির।

    বাস পরিষেবা না পেয়ে কী বললেন সাধারণ মানুষ?

    বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে জানা গিয়েছে, একমাত্র ক্ষীরপাই ডিপোর একটি সরকারি বাস মুর্শিদাবাদ থেকে লালগোলার উদ্দেশে সকাল ৬টা ৫০ মিনিটে ও সকাল ১১ টা ২০ মিনিট নাগাদ খাতরাগামী একটি বাস আরামবাগ ডিপো থেকে ছেড়েছিল। এরপর আর কোনও বাস ছাড়েনি। এই বাসগুলিই প্রথম এবং শেষ বাস ছিল। ফলে, বাসস্ট্যান্ডে এসে বাস না পেয়ে সরকারের বিরুদ্ধে ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাধারণ মানুষ। তাঁদের বক্তব্য, সরকার যেখানে আইন তৈরি করছে, সেই আইন আবার সরকারই ভাঙছে। এ কোন রাজ্যে বসবাস  করছি।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এই বিষয়ে পুড়শুড়ার বিজেপি বিধায়ক তথা রাজ্য বিজেপির সম্পাদক  বিমান ঘোষ বলেন, “অভিষেক (Abhishek Banerjee) যেখানে যাচ্ছেন সেখানে লোক হচ্ছে না। সেই কারণে বিভিন্ন জায়গা থেকে লোকজন জড়ো করতে হচ্ছে। আজ নন্দীগ্রাম অভিষেকের কর্মসূচি আছে। সেখানে লোকজন নেই। তাই, বিভিন্ন জায়গা থেকে লোক জড়ো করে সেখানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আরামবাগ থেকে যত সরকারি বাস রয়েছে সব তুলে নেওয়া হয়েছে। কারণ, সেখানে লোক ভর্তি করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আমাদের কাছে খবর আছে, গোটা দক্ষিণবঙ্গজুড়ে প্রায় ৩০০ বাস ওখানে যাচ্ছে।” বাস মালিক সংগঠনের সদস্য অভয় বিট বলেন, “বেসরকারি কুড়িটি বাস তুলে নেওয়া হয়েছে নন্দীগ্রামে নব জোয়ার কর্মসূচির জন্য। আরামবাগ থেকেও লোক নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP Attacks Rajan: বলেছিলেন ভারতের জিডিপি পড়বে, হয়েছে উল্টো! রাজনকে তুলোধনা বিজেপির

    BJP Attacks Rajan: বলেছিলেন ভারতের জিডিপি পড়বে, হয়েছে উল্টো! রাজনকে তুলোধনা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের জিডিপি বৃদ্ধি সংক্রান্ত তথ্য বুধবারই প্রকাশ পেয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে অর্থনীতির বৃদ্ধির হার ৭.২ শতাংশে পৌঁছেছে। এ নিয়ে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রাক্তন গভর্নর রঘুরাম রাজনকে এক হাত নিতে (BJP Attacks Rajan) ছাড়েননি বিজেপি নেতৃত্ব। কিন্তু ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হারের সঙ্গে রঘুরাম রাজনকে কটাক্ষ করার সম্পর্ক কী? আসলে গত বছর রঘুরাম রাজন মন্তব্য করেছিলেন, ‘‘ভাগ্যক্রমে ২০২-২৩ অর্থবর্ষে অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার ৫% হতে পারে।’’ কিন্তু রঘুরাম রাজনের এই ভবিষ্যদ্বাণীকে মিথ্যা প্রমাণ করে ভারতের জিডিপি বেড়েছে ৭.২%। এক বছর আগে রঘুরাম রাজনের এই ভবিষ্যদ্বাণীকে (BJP Attacks Rajan) কটাক্ষ করতে ছাড়েননি বিজেপি নেতৃত্ব। এনিয়ে ট্যুইট করেন অমিত মালব্য।

    কী লিখলেন অমিত মালব্য?

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রাক্তন গভর্নর গত বছর রাহুল গান্ধীর সঙ্গে ভারত জোড়ো যাত্রাতে অংশ নিয়েছিলেন। সেই সময়ের একটি ভিডিও নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেল থেকে পোস্ট করেন অমিত মালব্য। দেখা যাচ্ছে রঘুরাম রাজন এবং রাহুল গান্ধী পরস্পর কথাবার্তা চালাচ্ছেন। ওই ট্যুইটে অমিত মালব্য লেখেন, ‘‘রঘুরাম রাজন আজ থেকে এক বছর আগে ঠিক এই দিনে রাহুল গান্ধীর সঙ্গে কথাবার্তা বলছিলেন। কথা শুনে রাজনকে কখনও অর্থনীতিবিদ বলে মনে হচ্ছিল না। তিনি বলেন, ভারত খুবই ভাগ্যশালী হবে যদি ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে জিডিপির বৃদ্ধি ৫ শতাংশ হয়। কিন্তু আসল সত্য হল চলতি বছরে দেশের জিডিপি বৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে ৭.২ শতাংশ।

    মঙ্গলবারই আমেরিকাতে মনমোহন ও রাজন জুটিকে আক্রমণ শানান অর্থমন্ত্রী

    মঙ্গলবার কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের School of international and public affairs এর মঞ্চ থেকে রঘুরাম রাজনের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানাতে দেখা যায় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনকে। তাঁর নিশানা থেকে বাদ যাননি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংও। নির্মলা সীতারমন বলেন, ‘‘মনমোহন ও রাজনের জুটি একসঙ্গে ক্ষমতায় থাকাকালীনই দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলো সব থেকে খারাপ অবস্থার মধ্যে দিয়ে গেছে।’’ ঋণ মঞ্জুর নিয়েও দুর্নীতির অভিযোগ তোলেন নির্মলা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: সরকারের ৯ বছর! বিজেপির মহা-জনসম্পর্ক অভিযানের সূচনা মোদির

    BJP: সরকারের ৯ বছর! বিজেপির মহা-জনসম্পর্ক অভিযানের সূচনা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা ভোট। তার আগে বুধবারই রাজস্থানের আজমিরের ব্রহ্মা মন্দিরে পুজো দিয়ে প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করলেন বিজেপির মহা-জনসম্পর্ক অভিযান। চলবে এক মাস। ৫৪৩ টি লোকসভা এলাকায় পৌঁছাবে এই অভিযান।

    জন সম্পর্ক অভিযানের খুঁটিনাটি

    ৩১ মে থেকে শুরু হয়ে মহা-জনসম্পর্ক অভিযান চলবে ৩০ জুন পর্যন্ত। এমনটাই জানা গেছে বিজেপি (BJP) সূত্রে। মোদি সরকারের ন’বছরের সাফল্য গাথা তুলে ধরবে বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপি সূত্রে খবর, মহা-জনসম্পর্ক অভিযানে হবে ৫১টি মহামিছিল। ৫০০ র বেশি স্থানে জনসভা করবে বিজেপি নেতৃত্ব। ৬০০ সাংবাদিক সম্মেলন হবে পাঁচশোর বেশি লোকসভা কেন্দ্রে। ৪ হাজার বিধানসভা কেন্দ্রকেও স্পর্শ করবে এই জনসংযোগ অভিযান। ৫ লক্ষ পরিবারের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক স্থাপন করবে বিজেপি নেতৃত্ব।

    কী বলছে বিজেপি (BJP)?

    মহা-জনসম্পর্ক যাত্রার কনভেনারের দায়িত্বে আছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক তরুণ চুঘ। তিনি বলেন, ‘‘২৮৮ জন প্রথম সারির বিজেপি নেতা এবং ১৬ লক্ষ পার্টির কার্যকর্তাকে নিয়ে ১০ লক্ষেরও বেশি বুথে পৌঁছাবে আমাদের মহা-জনসম্পর্ক যাত্রা। সেখানে আমাদের কর্মীরা বার্তা দেবেন কীভাবে দেশের জন্য উন্নয়ন করেছে ৯ বছরের মোদি সরকার।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘এই মহা-জনসম্পর্ক যাত্রায় আমাদের পার্টি নেতৃত্ব এক হাজারেরও বেশি বিশিষ্ট পরিবারের সঙ্গে দেখা করবে। শিক্ষক, সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব সমেত সাধারণ মানুষদেরকে নিয়ে সেমিনার করা হবে।’’ বিজেপি সূত্রে খবর, দরজায় দরজায় প্রচারের কাজ চলবে ২০ থেকে ৩০ জুনের মধ্যে। দলের যুব শাখা মুদ্রা যোজনা, স্টার্ট আপ ইন্ডিয়ার কথা তুলে ধরবে সাধারণ মানুষের মধ্যে। প্রতিটি বুথে যাঁরা কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছেন, তাঁদের সঙ্গেও দেখা করবে বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব। দলের ৩০০ জন সাংসদ এবং ১৪০০ র ওপর বিধায়কই এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করবেন বলে জানা গেছে। ১৮ থেকে ২৫ বছর বয়সী নতুন ভোটারদের নিয়েও সম্মেলন করা হবে। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীগুলি, যারা বিভিন্ন সুবিধা পেয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে, তাদের কাছেও পৌঁছানো হবে বলে জানিয়েছে বিজেপি নেতৃত্ব।

     

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share