Tag: bjp

bjp

  • BJP TMC Clash: তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে তপ্ত নন্দীগ্রাম, বোমাবাজি, গুলি

    BJP TMC Clash: তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে তপ্ত নন্দীগ্রাম, বোমাবাজি, গুলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমবায় নির্বাচনে চলল গুলি। হল বোমাবাজিও। বাদ যায়নি অগ্নিসংযোগও। রবিবার নির্বাচন ছিল তমলুকের এগ্রিকালচার সোসাইটির। ভোট গ্রহণকে কেন্দ্র করে এদিন বেলার দিকে সংঘর্ষ (BJP TMC Clash) বাঁধে নন্দীগ্রাম ১ নম্বর ব্লকের কাঞ্চননগর গ্রামে। খবর পেয়ে এলাকায় যায় পুলিশ।

    পুলিশের সামনেই হয় বোমাবাজি (BJP TMC Clash)

    পুলিশের সামনেই হয় বোমাবাজি। চলে গুলিও। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান তমলুকের প্রাক্তন সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী। পুলিশের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন তাঁরা। তপ্ত পরিস্থিতির জেরে কিছুক্ষণের জন্য বন্ধ হয়ে যায় ভোটগ্রহণ। ঘটনার জেরে ভীত সন্ত্রস্ত্র হয়ে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা। ভয়ে ভোট দিতে যাননি বহু ভোটার। বিজেপির তমলুক সাংগঠনিক জেলার সাধারণ সম্পাদক মেঘনাদ পাল বলেন, “শনিবার থেকেই বুথ এলাকায় জারি করা হয়েছিল ১৪৪ ধারা। ১০০ মিটারের বাইরে ক্যাম্প করার কথা বলা হয়েছিল। অথচ সেখানে রীতিমতো প্রহসন চালিয়েছে তৃণমূল। পুলিশের সামনেই ব্যাপক বোমাবাজি করেছে ওরা। আমাদের এক নেতার মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়েছে।” তিনি বলেন (BJP TMC Clash), “এই ঘটনার জেরে আমি নিজেও আমার ভোটটা দিতে পারিনি। নন্দীগ্রামের ভোটারদের ওপর তৃণমূলের আস্থা নেই বলেই এমন বোমাবাজি করছে।”

    আরও পড়ুন: হিন্দু নির্যাতনের মাশুল! বাংলাদেশিদের জন্য বন্ধ ত্রিপুরার হোটেলের দ্বার

    ভীত স্থানীয় বাসিন্দারা

    এদিন সকাল আটটা থেকে কাঞ্চননগর হাইস্কুলে শুরু হয় কৃষি সমবায়ের ভোটগ্রহণ। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন ২২ জন। নির্বাচন শুরুর দিকে নির্বিঘ্নে ভোট হলেও, বেলা বাড়তেই শুরু হয় উত্তেজনা। সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে তৃণমূল ও বিজেপির নেতা-কর্মীরা। তার পরেই শুরু হয় বোমাবাজি, চলে গুলিও। দেবপ্রসাদ মাইতি নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, “আমার বাড়ি এখানেই। বাইরে দাঁড়িয়ে ছিলাম। হঠাৎই দেখি, কয়েকজন এসে বোমাবাজি করে পালিয়ে যায়। আমরা খুব আতঙ্কে রয়েছি (BJP TMC Clash)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “কলকাতা দখল কি হাতের মোয়া? পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম সেনা ভারতে”, মৌলবাদীদের তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “কলকাতা দখল কি হাতের মোয়া? পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম সেনা ভারতে”, মৌলবাদীদের তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শান্তিতে নোবেল প্রাপক মহম্মদ ইউনূসের রাজত্বে সাড়া বাংলাদেশ (Bangladesh) এখন অশান্তির বাতাবরণে আচ্ছন্ন। প্রতিদিন সেখানে হিন্দুদের ওপর নিপীড়ন—অত্যাচার, লুট, মন্দির ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, ধর্ষণ, খুন, দোকান লুটের ঘটনা ঘটেই চলেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের আইনের কোনও শাসন নেই। পুলিশ এবং সেনা হিন্দুদের জীবন-সম্পত্তি রক্ষায় সম্পূর্ণ ব্যর্থ। পাল্টা ভারতের মানুষ হিন্দু নির্যাতনের বিরুদ্ধে সরব হলে বাংলাদেশের মৌলবাদী জেহাদিরা ভারতের উপর আক্রমণ করার হুমকি দিতে শুরু করে। গোটা বাংলাদেশে কট্টরপন্থী জেহাদিরা যেমন দাপাদাপি করছে, সেই সঙ্গে আগামী চার দিনের মধ্যে ভারত দখল করার হুঁশিয়ারিও দিয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) তীব্র তোপ দেগেছেন মৌলবাদীদের। তিনি ভারতীয় সেনার ব্যাপক প্রশংসা করে পাল্টা হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন।

    যারা হুমকি দিচ্ছে তারা কোনও সরকারি পদে নেই (Sukanta Majumdar)?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার বাংলাদেশের হিন্দু নিধন নিয়ে আগেও সরব হয়েছিলেন। মহম্মদ ইউনূস যে পাকিস্তানের সুরে কথা বলেন তা প্রথমেই বলেছেন। তিনি বলেন, “বাংলাদেশের (Bangladesh) হিন্দুদের পরিস্থিতি অত্যন্ত ভয়ঙ্কর। যে পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশি হিন্দুরা যাচ্ছে সেটা আমাদের জন্য হৃদয় বিদারক। তবে বাংলাদেশ থেকে যারা হুমকি দিচ্ছে তারা কোনও সরকারি পদে নেই। ফলে তাদের কোনও ক্ষমতাও নেই। চারদিনে কলকাতা দখল করার কথা বলছে! এটা কি হাতের মোয়া? কিছুই বোঝে না ওরা। বাংলাদেশ সেনার জন্য কলকাতার সিভিক ভলান্টিয়াররাই যথেষ্ট। তারাই আটকে দেবে ওদের।”

    ইসলামের ধর্মান্ধতা কোন জায়গায় পৌঁছাতে পারে, উদাহরণ বাংলাদেশ

    একইভাবে ভারতীয় সেনারা যথেষ্ট সক্ষম, তাই বাংলাদেশের (Bangladesh) মৌলবাদীদের পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়ে সুকান্ত আরও (Sukanta Majumdar) বলেন, “ভারতের সৈন্যশক্তি সম্পর্কে ওদের কোনও আইডিয়া নেই। পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম সেনা রয়েছে ভারতের হাতে। তবে ইসলামের ধর্মান্ধতা কোন জায়গায় পৌঁছাতে পারে তার উদাহরণ বাংলাদেশ। পশ্চিমবঙ্গের মানুষেরও সচেতন হওয়া দরকার।” উল্লেখ্য, শনিবার ঢাকায় বাংলাদেশ তিসরাই ইনসাফ পার্টির নেতা মিনাজ ভারত দখলের স্লোগান দিয়ে বলেছিলেন, “আমরা ইন্ডিয়ার কলকাতা, আগরতলা এবং সেভেন সিস্টার্স দখল করব। আমরা ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ দু’ দেশের মানচিত্রই নতুন করে আঁকব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ভারতে অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা চলছে, তোপ বিজেপির

    BJP: ভারতে অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা চলছে, তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একদল ইনভেস্টিগেটিভ সাংবাদিক ও বিরোধী নেতা রাহুল গান্ধীর সঙ্গে মিলে ভারতে অস্থিরতা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। এমনই অভিযোগ করছে বিজেপি (BJP)। তারা এই অভিযোগ তুলেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট এবং সেখানে সক্রিয় ডিপ স্টেট উপাদানগুলির বিরুদ্ধে। গত দুদশকে নয়াদিল্লি ও ওয়াশিংটন একটি শক্তিশালী সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। দুই দেশই কিছু মতভেদ ও বিধোধ থাকা সত্ত্বেও (Adani Indictment) সম্পর্ক আরও মজবুত করার অঙ্গীকার করার করেছে। এমতাবস্থায় উঠেছে অভিযোগ।

    বিজেপির দাবি (BJP)

    বিজেপির দাবি, রাহুল গান্ধীর দল কংগ্রেস অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যান্ড কোরাপশন রিপোর্টিং প্রজেক্ট (ওসিসিআরপি) এর প্রতিবেদনগুলি ব্যবহার করেছে যা আদানি গ্রুপের ওপর এককভাবে দৃষ্টি নিবদ্ধ করে এবং মোদীকে দুর্বল করতে সরকারের সাথে তার কথিত ঘনিষ্ঠতার কথা বলে বেড়াচ্ছে। ২৬৫ মিলিয়ন ডলারের একটি প্রকল্পে ভারতীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার অভিযোগে গত মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযুক্ত করা হয়েছে গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি এবং আরও সাতজনকে। গ্রুপের দাবি, অভিযোগ, ভিত্তিহীন।

    ওসিসিআরপির প্রতিবেদন

    ওসিসিআরপির প্রতিবেদনে আরও অভিযোগ করা হয়েছে, ভারতের রাষ্ট্র-পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত হ্যাকাররা ইসরায়েলের তৈরি পেগাসাস স্পাইওয়্যার ব্যবহার করে সরকার-বিরোধীদের লক্ষ্যবস্তু করেছে। উভয় অভিযোগই অস্বীকার করেছে কেন্দ্রের শাসক দল। বিজেপি আগেই রাহুল গান্ধী এবং ওসিসিআরপি এবং নবতিপর কোটিপতি আর্থিক সহায়তাকারী ও সমাজসেবী জর্জ সোরোসের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করার অভিযোগ এনেছিল।

    আরও পড়ুন: এবার ঢাকার ইসকন মন্দিরে আগুন লাগাল মৌলবাদীরা, পুড়ল লক্ষ্মী-নারায়ণের মূর্তি

    বৃহস্পতিবার বিজেপি একটি ফরাসি সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট উল্লেখ করেছে। তাতে বলা হয়েছে, ওসিসিআরপি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এবং অন্য গভীর রাষ্ট্রের ব্যক্তিত্ব যেমন সোরোসের দ্বারা অর্থায়িত। এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপি (BJP) বলেছে, ওই রাষ্ট্রের স্পষ্ট উদ্দেশ্য ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে টার্গেট করে ভারতকে অস্থিতিশীল করা। পদ্ম পার্টির দাবি,  এটি সবসময়ই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের পিছনে থাকা একটি অ্যাজেন্ডা ছিল… ওসিসিআরপি রাষ্ট্রের অ্যাজেন্ডা পরিচালনার জন্য একটি সংবাদমাধ্যমের হাতিয়ার হিসেবে কাজ করেছে।

    মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের এক মুখপাত্র বলেন, “মার্কিন সরকার সাংবাদিকদের পেশাগত উন্নয়ন ও সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সহায়তা প্রদান করে। তবে এটি এই সংগঠনগুলির (Adani Indictment) সম্পাদকীয় সিদ্ধান্ত বা দিকনির্দেশকে প্রভাবিত করে না (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ‘হিন্দুদের কসাই’ ইউনূসের নোবেল সন্মান প্রত্যাহারের দাবিতে চিঠি দিলেন বিজেপি সাংসদ

    BJP: ‘হিন্দুদের কসাই’ ইউনূসের নোবেল সন্মান প্রত্যাহারের দাবিতে চিঠি দিলেন বিজেপি সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনূস সরকার বাংলাদেশে আসার পর থেকে হিন্দুদের ওপর লাগাম ছাড়া অত্যাচার চলছে। পাশাপাশি চিন্ময়কৃষ্ণ দাস প্রভুর গ্রেফতারি এবং ভারতের জাতীয় পতাকার অবমাননা, এই সবকিছু বিষয়ে চুপ সে দেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূস (Md Yunus)। এই আবহের মধ্যে ইউনূসের নোবেল সম্মান প্রত্যাহারের আবেদন জানিয়ে নোবেল কমিটিতে চিঠি দিলেন পুরুলিয়ার বিজেপি (BJP) সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো। শুধু জ্যোতির্ময় সিং নন, বিভিন্ন মহল থেকে ইউনূসের নোবেল সম্মান ফেরত নেওয়ার দাবি উঠেছে।

    চিঠিতে তিনি কী লিখেছেন?(BJP)

    ইউনূসকে নিয়ে নোবেল কমিটিকে পাঠানো চিঠিটিও বিজেপি (BJP) সাংসদ সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেন। চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ‘‘বাংলাদেশে নোবেলজয়ী মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ওখানকার হিন্দুদের ওপর অকথ্য অত্যাচার করা হচ্ছে এবং তাঁদের ওপর হামলা করা হচ্ছে। গণহত্যা থেকে শুরু করে খুঁজে খুঁজে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর আক্রমণ হানার পাশাপাশি দুর্গাপুজোয় ব্যাঘাত ঘটানো এবং হুমকি দেওয়া হচ্ছে।’’ চিঠিতে ইউনূসকে ‘হিন্দুদের কসাই’ বলে উল্লেখ করে তিনি লিখেছেন, ‘‘এক সময় সমাজ সংস্কারক হিসেবে সম্মনিত ইউনূসকে এখন অনেকে হিন্দুদের কসাই বলে উল্লেখ করছেন। শুধু তাই নয় নিজের ব্যর্থতাকে ঢাকার জন্য ভারত বিদ্বেষ ছড়াচ্ছেন তিনি। তাই, মহম্মদ ইউনূসকে শান্তির জন্য যে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল, বর্তমান পরিস্থিতে তা কতটা যথাযথ সেই বিষয়টির পুনর্মূল্যায়ন করা হোক।’’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘‘নোবেল সম্মান প্রত্যাহার করা যায় না। কিন্তু আপনাদের নৈতিক দায় সেখানে শেষ হয়ে যায় না। আমার আবেদন তাঁর কৃতকর্মের প্রকাশ্যে নিন্দা করা হোক।’’

    প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটে গ্রামীণ ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থাকে আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে গিয়েছিলেন। মহম্মদ ইউনূসের এই অবদানের জন্য তাঁকে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়। তবে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে সেখানকার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে ইউনূসের যা অবদান, তার পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে শান্তি পুরস্কার দেওয়ার বিষয়টি নোবেল কমিটিকে পর্যালোচনা করে দেখার আবেদন জানান বিজেপি (BJP) সাংসদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajya Sabha: রাজ্যসভায় কংগ্রেস সাংসদের সিটের নীচে টাকার বান্ডিল! সংসদের মর্যাদার উপর আক্রমণ, কটাক্ষ নাড্ডার 

    Rajya Sabha: রাজ্যসভায় কংগ্রেস সাংসদের সিটের নীচে টাকার বান্ডিল! সংসদের মর্যাদার উপর আক্রমণ, কটাক্ষ নাড্ডার 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার টাকার বান্ডিল মিলল রাজ্যসভায়। শুক্রবার, সেই নিয়ে সংসদে তুমুল হইচই-এর সৃষ্টি হয়। না গিয়েছে, কংগ্রেস সাংসদ অভিষেক মনু সিংভির (Abhishek Manu Singhvi) সিটের নীচ থেকে টাকার বান্ডিল মিলেছে। এই ঘটনার তদন্তের দাবি জানিয়ে সুর চড়িয়েছে বিজেপি। ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়।

    কী ঘটেছিল

    জানা গিয়েছে, আজ, শুক্রবার রাজ্যসভায় অধিবেশন শুরুর পরই চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড় জানান, প্রতিদিনই অধিবেশন শেষের পর রুটিন অ্যান্টি সাবোটাজ চেক হয়, তখন ২২২ সিটের নীচ থেকে নোটের বান্ডিল উদ্ধার করা হয়। সঙ্গে সঙ্গে সেই টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়। উল্লেখ্য, ২২২ নম্বর সিটে বসেন তেলঙ্গানার কংগ্রেস সাংসদ অভিষেক মনু সিংভি। তাঁর দাবি, গতকাল তিনি ১২টা ৫৭ মিনিটে রাজ্যসভায় এসেছিলেন। ১টার সময় সংসদের ক্যান্টিনে যান। সেখানে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত ছিলেন। অভিষেক মনু সিংভির দাবি, তাঁর পকেটে একটি মাত্র ৫০০ টাকার নোট ছিল।

    তদন্তের দাবি

    কত টাকা উদ্ধার হয়েছে, সে বিষয়ে জানা না গেলেও, টাকা উদ্ধারের বিষয়টি নিয়ে আজ তুমুল শোরগোল পড়ে যায় রাজ্যসভায়। কংগ্রেস সাংসদরা সংসদে চেয়ারম্যান ধনখরের এই দাবির প্রতিবাদ করেন। এবিষয়ে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার বক্তব্য, ‘ঘটনা গুরুতর। এই ঘটনায় সংসদের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে। আমার বিশ্বাস এই মর্মে যথাযথ তদন্ত হবে।’ কংগ্রেস সভাপতি তথা রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেন, ‘যতক্ষণ না পর্যন্ত যথাযথ তদন্ত হচ্ছে কারও নামে কিছু বলা উচিত নয়।’বিজেপি-র আরও এক সাংসদ মনোজ তিওয়ারি বলেন, ‘বেঞ্চের নীচে নোটের বান্ডিল পাওয়া গিয়েছে। তদন্ত করে দেখা উচিত। উপরাষ্ট্রপতি এই মর্মে ইতিমধ্যেই খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন। কংগ্রেস নেতার আসনের নীচে কী ভাবে এত টাকা এল, আমরা সকলেই হতবাক।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Chattisgarh: ‘বিজেপি ছাড়ো, নয়তো মরো’, ছত্তিশগড়ে দুই প্রাক্তন প্রধানকে হত্যা করে লিফলেট ছড়াল মাওবাদীরা

    Chattisgarh: ‘বিজেপি ছাড়ো, নয়তো মরো’, ছত্তিশগড়ে দুই প্রাক্তন প্রধানকে হত্যা করে লিফলেট ছড়াল মাওবাদীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ের (Chattisgarh) দুজন প্রাক্তন প্রধানকে নৃশংসভাবে হত্যা করল মাওবাদীরা। জানা গিয়েছে, সে রাজ্যের বিজাপুর জেলায় এই হত্যালীলা চালিয়েছে মাওবাদীরা (Maoists)। দুজন নিহত প্রাক্তন প্রধানের নাম শুক্ল ফর্সা ও সুখরাম অভলাম। জানা গিয়েছে, বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ রাখা এবং নিরাপত্তরক্ষীদের সঙ্গে এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার কাজ করার জন্যই তাঁদেরকে হত্যা করে মাওবাদীরা। ওই দুই নেতাকে হত্যা করার পরে মাওবাদীরা তাঁদের নিহত শরীরের কাছে লিফলেট ছড়িয়ে গিয়েছে এবং সেখানে লেখা রয়েছে, ‘হয় বিজেপি ছাড়ো নয়তো মরো’।

    আরও পড়ুন: আগরতলা-কলকাতার ২ কূটনীতিককে জরুরি তলব করল বাংলাদেশ সরকার

    বুধবার সকালেই উদ্ধার হয় ওই দুই নেতার দেহ (Chattisgarh)

    প্রসঙ্গত, গতকাল বুধবার সকালেই (Chattisgarh) উদ্ধার হয় ওই দুই নেতার দেহ। এরপরই সারা জেলা জুড়ে তল্লাশি অভিযান শুরু করে নিরাপত্তা বাহিনী। জানা গিয়েছে, পুরো একদিন ওই দুই নেতা নিখোঁজ ছিলেন। এদের মধ্যে শুক্ল ফর্সা দুটি ধাপে স্থানীয় বিলিয়াভূমি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ছিলেন। ২০০৪ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্ব সামলেছেন। নিজের ব্লকের বিজেপির কিষাণ মোর্চার দায়িত্বেও ছিলেন তিনি। অন্যদিকে, সুখরাম অভলামও ছিলেন প্রাক্তন গ্রাম প্রধান।

    অপহরণ করে খুন (Chattisgarh)

    চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবার সন্ধ্যা বেলায় শুক্ল ফর্সাকে অপহরণ করা হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা (Chattisgarh) জানিয়েছেন, যখন তিনি তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন, তখন তিনজন মাস্ক পরা মাওবাদী (Maoists) তাঁকে সেখান থেকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যায়। এরপরই তাঁকে হত্যা করা হয়। অন্য আরেক নিহত নেতা সুখরাম, তাঁকে স্থানীয় কাদের গ্রাম থেকে গত ৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় অপহরণ করা হয় বলে জানা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, নিহত সুখরামকে দুজন অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তি জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যায় জঙ্গলে। পরবর্তীকালে কাদের গ্রামের কাছেই তাঁর দেহ উদ্ধার হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: “রাহুল গান্ধী ভারত-বিরোধী ত্রিভুজের অংশ, সবচেয়ে বড় দেশদ্রোহী”, তোপ বিজেপি সাংসদের

    BJP: “রাহুল গান্ধী ভারত-বিরোধী ত্রিভুজের অংশ, সবচেয়ে বড় দেশদ্রোহী”, তোপ বিজেপি সাংসদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) সবচেয়ে বড় দেশদ্রোহী।” বৃহস্পতিবার ঠিক এই ভাষাতেই কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতিকে নিশানা করলেন বিজেপির (BJP) মুখপাত্র তথা লোকসভার সদস্য সম্বিত পাত্র। তাঁর অভিযোগ, রাহুলের সঙ্গে এমন কিছু ব্যক্তির যোগাযোগ রয়েছে, যাঁরা ভারত-বিরোধী দৃষ্টিভঙ্গীর জন্য পরিচিত।

    ত্রিভুজের সঙ্গে তুলনা (BJP)

    এদিন এক সাংবাদিক সম্মেলনে সম্বিত একটি ত্রিভুজের উল্লেখ করেন। তাঁর দাবি, এই ত্রিভুজই ভারতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। তিনি বলেন, “এই ত্রিভুজের একদিকে আছেন জর্জ সরোস, যিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসে রয়েছেন এবং তাঁর ফাউন্ডেশন আমেরিকার কিছু স্বার্থান্বেষী সংস্থার সঙ্গে কাজ করছে। ত্রিভুজের আর এক দিকে রয়েছে একটি বড় নিউজ পোর্টাল যার নাম ‘অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যান্ড কোরাপশন রিপোর্টিং প্রজেক্ট’ (ওসিসিআরপি) এবং ত্রিভুজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও শেষ দিকটি হল রাহুল গান্ধী, সবচেয়ে বড় দেশদ্রোহী।” পদ্ম-পার্টির এই সাংসদ বলেন, “বিরোধী দলের নেতাকে দেশদ্রোহী বলতে আমার কোনও দ্বিধা নেই।”

    আরও পড়ুন: পুতিনের মুখে মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র বন্দনা, কী বললেন রুশ প্রেসিডেন্ট?

    ‘মিডিয়াপার্ট’-এর প্রতিবেদন

    ফরাসি সংবাদমাধ্যম ‘মিডিয়াপার্ট’-এর একটি প্রতিবেদনের উল্লেখ করে তিনি বলেন, “জর্জ সরোসের ওপেন সোসাইটি ফাউন্ডেশনের টাকায় চলা ওসিসিআরপি, একটি আন্তর্জাতিক মিডিয়া সংস্থা, তাদের অর্থদাতাদের স্বার্থে কাজ করে।” তিনি এমন কিছু উদাহরণও তুলে ধরেন, যেখানে রাহুল ওসিসিআরপির রিপোর্ট ব্যবহার করেছেন। সম্বিতের দাবি, এ সবই করা হয়েছিল ভারতের মানহানি করার (Rahul Gandhi) উদ্দেশ্যে।

    সম্বিতের অভিযোগ

    প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের জুলাই মাসে যখন বিশ্ব কাঁপিয়ে বেড়াচ্ছিল করোনা অতিমারি, তখন ওসিসিআরপি একটি নিবন্ধ প্রকাশ করেছিল। তাতে বলা হয়েছিল, ব্রাজিল ভারতের কোভ্যাক্সিন কোভিড-১৯ টিকার জন্য ৩২৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার চুক্তি থেকে সরে এসেছে। সম্বিতের মতে, একটি একটি দেশের চিত্র কলঙ্কিত করার চেষ্টা। প্রতিবেদনটি প্রকাশের পরে পরেই সাংবাদিক বৈঠক করে (BJP) কংগ্রেস। সেই বৈঠকে ভারত সরকার ও ভ্যাকসিনের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করা হয়। গেরুয়া সাংসদের দাবি, ওসিসিআরপি নির্দেশ দিয়েছিল আর রাহুল গান্ধী সেই নির্দেশ অনুসরণ করেছিলেন।

    আরও পড়ুন: শুক্রবার রাম-সীতার বিবাহ জয়ন্তী, গুজরাট থেকে জনকপুর গেল ১০৮ মিটারের ওড়না

    পেগাসাস ইস্যুতে সরকারকে টার্গেট

    তিনি বলেন, “এভাবেই রাহুল পেগাসাস ইস্যুতে সরকারকে টার্গেট করেছিলেন। এটিও একটি ওসিসিআরপি রিপোর্টের পরে ঘটেছিল। একইভাবে, ভারতের শেয়ার বাজারকে ধ্বংস করার লক্ষ্যে ভারতীয় শিল্পপতিদের বিরুদ্ধে ‘হিট জবস’ আক্রমণ সংগঠিত হয়েছিল এই ওসিসিআরপি।” গেরুয়া শিবিরের এই সৈনিক বলেন, “ওসিসিআরপি রাহুল ও তাঁর মা সোনিয়া গান্ধীর বিরুদ্ধে ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় আইনি প্রক্রিয়াগুলিকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে উল্লেখ করেছে। ওই মামলায় দুই কংগ্রেস নেতাকে একশো কোটি টাকার সম্পত্তি অবৈধভাবে আত্মসাৎ করার অভিযোগ আনা হয়েছে। এর পরেই সম্বিত বলেন, “রাহুল ভারতের স্বার্থের বিরুদ্ধে কাজ করা কিছু মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। তাঁদের বক্তব্য তুলে ধরে নিজের বক্তব্য প্রতিষ্ঠা করেছেন।”

    জর্জ সরোস

    মিডিয়াপার্টের একটি সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিলিয়নিয়ার এবং দাতব্যকর্মী জর্জ সরোস ড্রু সুলিভান দ্বারা প্রতিষ্ঠিত ওসিসিআরপিকে অর্থ জুগিয়েছেন। ২০২৩ সালে ওসিসিআরপির সাংবাদিকদের পাঠানো একটি ইমেলে সুলিভান স্বীকার করেছিলেন যে এটি সত্য যে তাঁর এনজিও প্রথম দিকের বছরগুলিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিষয়ে কোনও প্রতিবেদন করত না। কারণ এর পুরো বাজেটই ওয়াশিংটন এবং ওপেন সোসাইটি ফাউন্ডেশনের (এরই প্রতিষ্ঠাতা বিলিয়নিয়ার এবং দাতব্যকর্মী জর্জ সরোস) টাকায় ছিল।

    আরও পড়ুন: মহিলারা বাজারে যেতে পারবেন না! ফতোয়া মৌলবাদীদের, আফগানিস্তানের পথে বাংলাদেশ?

    কী লিখেছেন সুলিভান

    সুলিভান লিখেছেন, “আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরকার বা সরোসের অর্থ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিষয়ে কোনও প্রতিবেদনের জন্য ব্যবহার করতে পারতাম না।” প্রতিবেদনে এও বলা হয়েছে, এরপর থেকে, ওসিসিআরপি আরও বিস্তৃত উৎস থেকে অর্থ সংগ্রহ করেছে, এবং সুলিভান এবং বোর্ড এই তদন্তে জানিয়েছেন যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিষয়গুলো তদন্তের জন্য মার্কিন তহবিল ব্যবহার না করার সীমাবদ্ধতা এখন আর সমস্যা নয়, কারণ (Rahul Gandhi) এনজিওটি অন্য অ-মার্কিন তহবিল ব্যবহার করতে পারে, যেগুলো তারা পেয়েই থাকে (BJP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: “মুসলিম তোষণ করতেই সাম্ভালে যাওয়ার চেষ্টা রাহুলের”, তোপ বিজেপির

    BJP: “মুসলিম তোষণ করতেই সাম্ভালে যাওয়ার চেষ্টা রাহুলের”, তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুসলিম তোষণ করতেই সাম্ভালে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। বুধবার এমনই অভিযোগ করল বিজেপি (BJP)। এদিন সাম্ভালে যাওয়ার চেষ্টা করেন কংগ্রেস সাংসদ। দিল্লি-উত্তরপ্রদেশ সীমান্তে দিল্লি পুলিশ আটকে দেয় তাঁকে।

    রাহুলকে নিশানা মৌর্যের (BJP)

    রাহুলের এই সফরকে নাটক বলেও কটাক্ষ করেছে পদ্ম-পার্টি। উত্তরপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী কেশব প্রসাদ মৌর্য এ নিয়ে নিশানা করেন রাহুলকে। উপমুখ্যমন্ত্রী বলেন, “অখিলেশ ও রাহুল দুজনেই মুসলিম ভোট পাওয়ার জন্য রাজনীতি করার চেষ্টা করছেন। তাঁরা একটি নাটক মঞ্চস্থ করছেন। সমাজবাদী পার্টি এবং কংগ্রেসের পতন নিশ্চিত। এসপি ‘সমাপ্তবাদী পার্টি’ হয়ে যাবে এবং ভারত কংগ্রেস-মুক্ত হবে।” তিনি বলেন, “২৪ নভেম্বর সংঘটিত সাম্ভাল হিংসা – যেখানে চারজনের মৃত্যু হয়েছে – তা সমাজবাদী পার্টির বিধায়ক এবং সাংসদের দ্বন্দ্বের ফল।”

    কী বলছেন বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র

    বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র সুধাংশু ত্রিবেদী বলেন, “রাহুল গান্ধী প্রাশসনকে আগে থেকে না জানিয়েই সাম্ভাল দেখতে যেতে চেয়েছিলেন।” তিনিও বলেন, “কংগ্রেস ও সমাজবাদী পার্টি মুসলিম ভোটের জন্য লড়াই করছে। রাহুল গান্ধী ইন্ডি জোটে তার অংশীদারকে তাঁর সঙ্গে না নিয়েই সেখানে গিয়েছিলেন শুধুমাত্র মিডিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য। দুই দলের মধ্যে যে দ্বন্দ্ব চলছে, সেটাও স্পষ্ট।”

    বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র বলেন, “রাহুল গান্ধী কোনও সহানুভূতির কারণে সাম্ভাল পরিদর্শনের চেষ্টা করেননি। তিনি বরং সংবাদমাধ্যমের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে এবং তাঁর (BJP) দলের সহযোগী সমাজবাদী পার্টির নেতাদের তুলনায় ভালো ছবি তোলার সুযোগ পেতে চেয়েছিলেন।” তিনি বলেন, “রাহুল গান্ধী লোকসভায় বিরোধী দলের নেতা। তাঁর এই সফরের বিষয়ে প্রশাসনকে আগে থেকেই জানানো প্রয়োজন ছিল। কারণ প্রধানমন্ত্রীর পরে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা পান তিনিই।”

    আরও পড়ুন: ফড়ণবীশেই সিলমোহর, বৃহস্পতিতে জমকালো অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ দেবেন্দ্রর

    সুধাংশু বলেন, “রাহুল গান্ধীর কাছে জেড-প্লাস এএসএল  সুরক্ষা রয়েছে। এএসএল মানে অ্যাডভান্সড সিকিউরিটি লিয়াজ়ন। এটি প্রধানমন্ত্রীর পর সবচেয়ে উচ্চতর স্তরের সুরক্ষা। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী ছাড়া অন্য কেউ এই সুরক্ষা পান না।” তিনি বলেন, “যদি আপনি সত্যিই সেখানে (সাম্ভালে) যেতে চাইতেন এবং তার প্রতি কিছু সহানুভূতি থাকত, তাহলে আপনি আগেই প্রশাসনকে একটি তথ্য দিতেন… আপনি সেখানে যাওয়ার কোনও ইচ্ছে দেখাননি। আপনি শুধু একটি আনুষ্ঠানিকতা (Rahul Gandhi) পালন করলেন এবং তারপর ফিরে এলেন (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Devendra Fadnavis: ফড়ণবীশেই সিলমোহর, বৃহস্পতিতে জমকালো অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ দেবেন্দ্রর

    Devendra Fadnavis: ফড়ণবীশেই সিলমোহর, বৃহস্পতিতে জমকালো অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ দেবেন্দ্রর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাধ্যমের খবরেই পড়ল সিলমোহর! মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) নয়া মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়ণবীশই (Devendra Fadnavis)। বুধবারের বৈঠকে তাঁর নামেই সিলমোহর দিল পদ্ম-পার্টির পরিষদীয় দল। বিধানসভায় বিজেপির নেতাও তিনি। ৫ ডিসেম্বর, বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন ফড়ণবীশ।

    ফড়ণবীশের নামেই সিলমোহর

    মুখ্যমন্ত্রী পদে কাকে বসানো হবে, তা ঠিক করতে এদিন মুম্বইয়ে বৈঠকে বসে বিজেপির পরিষদীয় দল। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন দুই কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক – কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ও গুজরাটের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রূপানি। এই বৈঠকেই ফড়ণবীশের নাম প্রস্তাব করেন রূপানি। তাতে সায় দেন সকলেই। এই বৈঠকেই পরিষদীয় দলের নেতা হিসেবেও বেছে নেওয়া হয় মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রীকেই (Devendra Fadnavis)। এদিনই বিকেলে ফড়ণবীশের নেতৃত্বাধীন বিজেপি বিধায়কদের একটি দল রাজভবনে যাবে। রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণণের কাছে সরকার গঠনের দাবি জানাবেন তাঁরা। বিজেপির সঙ্গে এনসিপির অজিত গোষ্ঠীরও নেতারাও রাজভবনে যাবেন বলে খবর।

    জমকালো শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান

    বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আজাদ ময়দানে হবে শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠান। এদিন ফড়ণবীশের সঙ্গে উপমুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন শিবসেনার একনাথ শিন্ডে এবং এনসিপির অজিত পাওয়ারও। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নাম ঘোষণার পর দলীয় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে ফড়ণবীশ প্রধানমন্ত্রীর ‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়’ স্লোগানটির উল্লেখ করেন। তাঁর স্পষ্ট বার্তা, মহাযুতি জোট একত্রিত।

    আরও পড়ুন: স্বর্ণমন্দিরে অকালি প্রধান সুখবীর সিং বাদলকে লক্ষ্য করে চলল গুলি, ধৃত হামলাকারী

    মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮। তার মধ্যে বিজেপি প্রার্থী দিয়েছিল ১৪৯টি আসনে। পদ্ম ফুটেছে ১৩২টি কেন্দ্রে। বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট (মহারাষ্ট্রে মহাযুতি জোট নামে পরিচিত)-এর বাকি দুই শরিক শিবসেনার একনাথ শিন্ডে গোষ্ঠী পেয়েছে ৫৭টি আসন। আর এনসিপির অজিত পাওয়ার গোষ্ঠী পেয়েছে ৪১টি আসন। শিন্ডেই ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী পদে। তাই তাঁর দলের নেতা-কর্মীরা চেয়েছিলেন শিন্ডেকেই ফের বসানো হোক মুখ্যমন্ত্রী পদে। তবে যেহেতু বিজেপিই একক বৃহত্তম দল এবং জোটের মধ্যে তারই ঝুলিতে রয়েছে সব চেয়ে বেশি আসন, তাই মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবিদার ছিল বিজেপিই। সেই দাবিতেই পড়ল সিলমোহর। মুখ্যমন্ত্রী পদে (Maharashtra) বসানো হচ্ছে গৈরিক শিবিরের ফড়ণবীশকে (Devendra Fadnavis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Devendra Fadnavis: মহারাষ্ট্রের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী ফড়ণবীশ, উপমুখ্যমন্ত্রী শিন্ডের ছেলে?

    Devendra Fadnavis: মহারাষ্ট্রের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী ফড়ণবীশ, উপমুখ্যমন্ত্রী শিন্ডের ছেলে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হতে চলেছেন বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis)। বিজেপি সূত্রে খবর, মুখ্যমন্ত্রী পদে তাঁর নাম চূড়ান্ত করা হয়েছে। উপমুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন শিবসেনার একনাথ শিন্ডের (Eknath Shinde) ছেলে। মহারাষ্ট্রের নয়া সরকার শপথ নেবে ৫ ডিসেম্বর। তার আগে হবে বৈঠক। গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, এই বৈঠকেই বিধানসভা দলের নেতা হিসেবে নির্বাচিত হবেন ফড়ণবীশ।

    চালকের আসনে ফড়ণবীশ! (Devendra Fadnavis)

    মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮। তার মধ্যে বিজেপি একাই জেতে ১৩২টি আসনে। বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএর (মহারাষ্ট্রে এই জোট মহাযুতি নামে পরিচিত) দুই শরিক শিবসেনার একনাথ শিন্ডের শিবির এবং এনসিপির অজিত পাওয়া গোষ্ঠী পেয়েছে যথাক্রমে ৫৭ ও ৪১টি আসন। যেহেতু বিজেপি এককভাবে সব চেয়ে বেশি আসন পেয়েছে, তাই মুখ্যমন্ত্রিত্বের দাবিদার পদ্ম-পার্টিই। তবে ওই পদের দাবি জানাচ্ছিলেন শিন্ডের অনুগামীরা। পরে বিজেপিকে নিঃশর্ত সমর্থন জানান শিন্ডে। তার পরেই ফড়ণবীশকে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসানোর সিদ্ধান্ত হয় বলে বিজেপির একটি অসমর্থিত সূত্রের খবর। একনাথ বলেন, আমি আগেই বলেছি, মুখ্যমন্ত্রীর পদ নিয়ে বিজেপি নেতৃত্ব যে সিদ্ধান্ত নেবে, তা আমার ও শিবসেনার জন্য গ্রহণযোগ্য হবে এবং তাকে আমি পূর্ণ সমর্থন জানাব। শিন্ডের ছেলে শ্রীকান্ত যে উপমুখ্যমন্ত্রী হতে চলেছেন খবর ছড়িয়েছে, তাকে গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছেন শ্রীকান্ত স্বয়ং।

    আরও পড়ুন: “চিন-ভারত সম্পর্কের উন্নতি হয়েছে”, বললেন জয়শঙ্কর

    উপমুখ্যমন্ত্রী কে?

    জানা গিয়েছে (Devendra Fadnavis), উপমুখ্যমন্ত্রী হতে রাজি হয়েছেন শিন্ডে। তাঁর একাধিক মন্ত্রক পাওয়ার দাবি মেনে নিয়েছে বিজেপি। নয়া ফর্মুলা অনুযায়ী, ফড়ণবীশের সঙ্গেই ৫ ডিসেম্বর উপমুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন শিন্ডে এবং অজিত পাওয়ার। একটি সূত্রের খবর, বিজেপির হাতে থাকবে ২২টি মন্ত্রক। শিন্ডে সেনা পাবে ১২টি মন্ত্রক। বিধান পরিষদের চেয়ারম্যানের পদও পাবে তারা। বিধানসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান-সহ ৯ থেকে ১০টি মন্ত্রক পাবে এনসিপির অজিত গোষ্ঠী। ৫ ডিসেম্বর সন্ধেয় আজাদ ময়দানে শপথ নেবে মহারাষ্ট্রের নয়া সরকার। প্রসঙ্গত, ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis) মুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন বলে (Eknath Shinde) আগেই জানিয়েছিল মাধ্যম

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share