Tag: bjp

bjp

  • Road: রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ভোট বয়কটের ডাক গ্রামবাসীদের! কোথায় জানেন?

    Road: রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ভোট বয়কটের ডাক গ্রামবাসীদের! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ পথশ্রী প্রকল্পে কোটি কোটি টাকা খরচ করে রাজ্য জুড়ে ঝাঁ চকচকে রাস্তা (Road) তৈরি করা হচ্ছে। এমনই দাবি তৃণমূল সরকারের। কিন্তু, বাস্তবে সেই উন্নয়নের ছিঁটেফোঁটা লাগেনি দক্ষিণ দিনাজপুরের  গঙ্গারামপুর ব্লকের বেলবাড়ি 2 /১ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। এলাকায় বেহাল মাটির রাস্তা নিয়ে জেরবার এলাকাবাসী। জানা গিয়েছে, কার্গিল মোড় থেকে নয়াবাজার ঘাট ও নন্দনপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার কৃষ্ণচূড়া মোড় থেকে পশ্চিম যাদবপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত মাটির রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরে  বেহাল হয়ে পড়ে রয়েছে।  বর্ষার সময় এই মাটির রাস্তা (Road) দিয়ে হাঁটাচলা করা দায় হয়ে দাঁড়ায়। এরফলে নয়াপাড়া, যাদববাটি ,দক্ষিণ বেলবাড়ি, মোহিনীপাড়া সহ সংলগ্ন এলাকার কয়েক হাজার মানুষদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, দীর্ঘদিন ধরে এই রাস্তা (Road) সংস্কার করার জন্য দরবার করেছি। কিন্তু, প্রশাসনের হেলদোল নেই। সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন। তাই, আমরা জোটবদ্ধ হয়ে  এই বেহাল রাস্তা (Road) সংস্কারের দাবিতে ভোট বয়কটের ডাক দিয়েছি। শুধু তাই নয় এলাকার কৃষ্ণচূড়া মোড়ে ভোট বয়কটের পোস্টারও লাগানো হয়। পোস্টারে লেখা রয়েছে, দীর্ঘদিনের বেহাল রাস্তা (Road) সংস্কার করা না হলে ভোট বয়কট করা হবে।

    কী বললেন শাসক দলের জনপ্রতিনিধিরা? Road

    ভোট বয়কটের বিষয় নিয়ে বেলবাড়ি 2 /১গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ঝর্ণা কর্মকার বলেন, ইতিমধ্যেই রাস্তার (Road) টেন্ডার হয়ে গিয়েছে। তৃণমূলের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করতে চক্রান্ত করে পোষ্টার লাগিয়েছে। এসব করে কোনও লাভ নেই। আমরা ধারাবাহিকভাবে উন্নয়ন করি। ফলে, সাধারণ মানুষ জানেন এসব পোস্টার দিয়ে বিভ্রান্ত করে কোনও লাভ হবে না। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ মফিজউদ্দিন মিঁয়া বলেন, নয়াবাজারের রাস্তার (Road) কাজের টেন্ডার হয়ে গিয়েছে। দ্রুত কাজ শুরু হবে। পাশাপাশি, অন্যান্য রাস্তার (Road) কাজ‌ও পঞ্চায়েত ভোটের আগে করা হবে।

    বেহাল রাস্তা নিয়ে কী বলছে বিজেপি নেতৃত্ব?

    গ্রামবাসীদের ভোট বয়কট প্রসঙ্গে বিজেপির জেলা সম্পাদক বাপি সরকার বলেন, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন স্থানে বিশেষ করে রাস্তার দাবিতে ভোট বয়কটের পোষ্টার দেখা যাচ্ছে। প্রশাসনের ব্যর্থতা ও তৃণমূল কংগ্রেসের দলীয় কোন্দলের কারণে রাস্তা সংস্কারের কাজ হয়নি। তবে, ভোট বয়কট গনতান্ত্রিক পদ্ধতি নয়, মানুষের গনতান্ত্রিক উপায়ে এই বঞ্চনার জবাব দিতে হবে।

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: উত্তরবঙ্গ উন্নয়নে বঞ্চনা করেছে তৃণমূল সরকার! কেন বললেন বিজেপি বিধায়ক?

    BJP: উত্তরবঙ্গ উন্নয়নে বঞ্চনা করেছে তৃণমূল সরকার! কেন বললেন বিজেপি বিধায়ক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ উত্তরবঙ্গের ব্যাপক উন্নয়ন করার স্বপ্ন দেখিয়ে তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় এসে গঠন করে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তর। আর সেই সঙ্গে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন পর্ষদকে নিষ্ক্রিয় করে দেওয়া হয়। নতুন দপ্তর গঠন করে এই দপ্তর উত্তরবঙ্গের শহর থেকে গ্রাম, প্রত্যন্ত অঞ্চলের জন্য কাজ করবে। ফলে, উত্তরবঙ্গের মানুষের আর কোনও অভাব, অভিযোগ থাকবে না। আর উন্নয়নের সেই স্বপ্নফেরি করে মা মাটি মানুষের সরকার গত এক যুগ ধরে ক্ষমতায় টিকে রয়েছে। কিন্তু,বাস্তবে মুখ্যমন্ত্রীর সেই ঘোষণা মতো কাজ হয়নি। এমনকী  সেভাবে উন্নয়ন যে হয়নি তা এই ১২ বছরে উত্তরবঙ্গের মানুষ এখন হারে হারে বুঝতে পারছেন। আর উত্তরবঙ্গের প্রতি রাজ্যের তৃণমূল সরকারের সীমাহীন এই বঞ্চনার অভিযোগে আন্দোলনে নামতে চলেছে বিজেপি। বিজেপি (BJP)  বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ শিলিগুড়িতে সাংবাদিক সম্মেলন করে বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যতই উত্তরবঙ্গের প্রতি রাজ্যের তৃণমূল সরকারের আন্তরিকতার উদ্যোগের কথা বলুন না কেন বাস্তবের সঙ্গে তার কোনও মিল নেই। রাজ্যের তৃণমূল সরকার উত্তরবঙ্গের মানুষ প্রতি সীমাহীন বঞ্চনা করে চলেছে আর সেটা উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের বাজেটেই প্রতিফলিত হচ্ছে। কোটি কোটি টাকা খরচ করে মুখ্যমন্ত্রীর ঘনঘন উত্তরবঙ্গ সফর নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে রাজনৈতিক মহলে।

    উত্তরবঙ্গকে বঞ্চনা নিয়ে কী বললেন বিজেপি বিধায়ক? BJP  

     গত কয়েক বছরের উত্তরবঙ্গ উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ বাজেটের পরিসংখ্যান তুলে ধরেন শিলিগুড়ির বিজেপি (BJP)   বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। তিনি বলেন, ২০১৯- ২০ সালে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তর ৬০৭ কোটি টাকা বাজেটে বরাদ্দ করেছিল। তাতে খরচ হয়েছে ৪৪৬ কোটি টাকা । তারপরের আর্থিক বছরে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের বরাদ্দ ছিল ৭১০ কোটি টাকা। আর কাজ হয়েছে মাত্র ২৪৬ কোটি টাকা।  ২০২১-২২ আর্থিক বর্ষে বরাদ্দ হয়েছিল ৭৫৯ কোটি টাকা। সেই আর্থিক বছরে কাজ হয়েছে ১৭০ কোটি টাকা।  ২০২২-২৩ আর্থিক বর্ষে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের বাজেট বরাদ্দ ছিল ৭৮২ কোটি টাকা। আর কাজ হয়েছে ৩০৮ কোটি টাকার। বাজেটে যা বরাদ্দ  হচ্ছে তার ২২ থেকে ৪০ শতাংশ মাত্র কাজ হচ্ছে। 

    উত্তরবঙ্গের উন্নয়নে কী করছে কেন্দ্রীয় সরকার? BJP

    উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তর উত্তরবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকার উন্নয়নের বাজেটে যে পরিমাণ  অর্থ বরাদ্দ করে, তার থেকে দ্বিগুণ পরিমাণ অর্থ এই উত্তরবঙ্গের জন্য কেন্দ্রের বিজেপি (BJP)   সরকার বরাদ্দ করে বলে শঙ্করবাবু দাবি করেন। তিনি বলেন, বালাসন থেকে শালুগাড়া পর্যন্ত রাস্তাটি তৈরি হতে চলেছে কেন্দ্রের আর্থিক সহযোগিতায়। তার জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ১৩০০ কোটি টাকা।  তাহলে এরপরেও কি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উত্তরবঙ্গের উন্নয়ন নিয়ে কৃতিত্ব দাবি করবেন। উত্তরবঙ্গের মানুষের প্রতি তাঁর আন্তরিকতার কথা বলবেন? উত্তরবঙ্গের মানুষের প্রতি রাজ্যের তৃণমূল সরকারের এই বঞ্চনার বিরুদ্ধে বিজেপি (BJP)    লাগাতার আন্দোলনে নামবে। উত্তরবঙ্গের মানুষের প্রতি রাজ্যের তৃণমূল সরকারের বঞ্চনার পুরোটাই আমরা মানুষের সামনে তুলে ধরব।

    বঞ্চনা নিয়ে কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

     বিজেপি বিধায়কের এই অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলেছে তৃণমূল। তুণমূলের দার্জিলিং জেলার ( সমতল) মুখপাত্র বেদব্রত দত্ত বলে, উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তর পরিকাঠামো উন্নয়নের কাজ করে চলেছে। তাতে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে। আর উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের বাইরে অন্যান্য দপ্তর যেমন, পূর্ত, সেচ, স্বাস্থ্য সহ বিভিন্ন দপ্তর থেকে যে ব্যাপক কাজ হচ্ছে সেই হিসেব কেন তুলে ধরছেন না বিজেপি (BJP)  বিধায়ক?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে একী বললেন বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা?

    BJP: পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে একী বললেন বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ পঞ্চায়েতে এবার তৃণমূল গন্ডগোল করতে গেলে জনগন উপযুক্ত জবাব দেবে। কোনও বিশৃঙ্খলা তারা আর মেনে নেবে না। লাঠির বদলে পাল্টা লাঠি দেবে। বৃহস্পতিবার পুরুলিয়া জেলা আদালতে একটি মামলায় জামিন নিতে এসে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বিজেপি (BJP) নেতা রাহুল সিনহা (Rahul Sinha) এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, পুরুলিয়ার মানুষের মুড আমি দেখেছি। এখানকার মানুষ তৃণমূলের বিরুদ্ধে রয়েছে। মানুষ এখন বিজেপির সঙ্গে রয়েছে। মানুষ চায়, নিরপেক্ষভাবে ভোট হোক। তাতে ভোটে যে জয়ী হবে হোক। তাই, তৃণমূল কংগ্রেস এবার আর ভোট লুঠ করতে পারবে না বলে প্রলাপ গুনছে। তৃণমূল বুঝে গিয়েছে, গ্রাম বাংলা সব তাদের হাতছাড়া হয়ে যাবে। তাই, চারিদিকে বোমা মজুত করছে। হিংসাত্মক পঞ্চায়েত নির্বাচন করার তারা পরিকল্পনা নিয়েছে। তাই, আগেও বলেছি, এখনও বলছি, কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচন হোক। তাতে ভোটে যা ফল হবে তা আমরা মাথা পেতে নেব।

    বীরভূমের দায়িত্ব নিলেও ডুববে মমতা, কেন বললেন বিজেপি নেতা? BJP

    অনুব্রতহীন বীরভূমে এই প্রথম পঞ্চায়েত নির্বাচন হচ্ছে। এবার খোদ তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) এই জেলার দায়িত্ব নিয়েছেন। সেই প্রসঙ্গে এদিন রাহুল সিনহা বলেন, বীরভূমের দায়িত্ব মমতা নিলেও পঞ্চায়েতে ভোট ডুববে। এরপর কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, আগে অভিষেক গোয়া এবং ত্রিপুরার নির্বাচনের দায়িত্বে ছিলেন। দুই জায়গায় দলের ভরাডুবি হয়েছে। আসলে অনুব্রত আগে যখন বীরভূমের দায়িত্বে ছিলেন, তখন তৃণমূলের অবস্থা সারা রাজ্যে ভাল ছিল। এখন তৃণমূলের বাজার খারাপ। মানুষের অভিশাপ কুড়াচ্ছে এই দল। তাই, অভিষেক, মমতা যে দায়িত্বে থাকুক না কেন, দলকে আর বাঁচাতে পারবে না। এমনকী জেল থেকে অনুব্রত মণ্ডল যদি ফিরেও আসেন তিনিও দলের ভরাডুবি আটকাতে পারবেন না।

    দুর্নীতির সঙ্গে টলিউডের যোগ নিয়ে কী বললেন রাহুল সিনহা? BJP

     নিয়োগ দুর্নীতিতে যুক্ত অয়ন শীল সিনেমা, সিরিয়ালে টাকা ঢালার বিষয়টি সামনে এসেছে। এবার সেই দুর্নীতির সঙ্গে টলিউডের যোগ নিয়ে মুখ খুললেন রাহুল সিনহা। তিনি বলেন, অধিকাংশ দুর্নীতির সঙ্গে টলিউডের একটা অংশের যোগাযোগ রয়েছে। কারণ, দুর্নীতির টাকা লুকানোর সব থেকে সহজ জায়গা হচ্ছে সিনেমা। আর সিনেমার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা সাদা করার চেষ্টা হয়। কোটি কোটি টাকা হাওলার মাধ্যমে বিদেশে যায়।  সিবিআই, ইডি নজরে টলিউড আছে। তাই, যারা এই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত তাদের অবশ্যই ইডি, সিবিআই-এর কাছে জেরার জন্য সম্মুখীন হতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Scam: সরকারি ধান বিক্রিতে যুব তৃণমূল নেতার এমন দুর্নীতি! কোথায় জানেন?

    Scam: সরকারি ধান বিক্রিতে যুব তৃণমূল নেতার এমন দুর্নীতি! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ পুকুর খনন না করেই ১০০ দিনের প্রকল্পে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে উত্তর দিনাজপুরের তৃণমূলের এক মন্ত্রীর স্ত্রীর বিরুদ্ধে। যদিও ইতিমধ্যেই আদালত টাকা ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এবার সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রিতে দুর্নীতিতে (Scam) নাম জড়াল যুব তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতির আজিম রহমান খানের বিরুদ্ধে। তিনি গোঘাটের শ্যামবাজার অঞ্চলের যুব তৃণমূলের নেতা।  গোঘাট- ২ পঞ্চায়েত সমিতির খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ সাহাবুদ্দিন খানের তিনি ঘনিষ্ঠ বলে এলাকায়  পরিচিত। সেই কারণে এলাকায় তাঁর দাপটও রয়েছে। অন্যের অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে ধান বিক্রির অভিযোগ। লক্ষ লক্ষ টাকা কারচুপির (Scam)  অভিযোগ রয়েছে। প্রায় একাধিক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সেই টাকা অ্যাকাউন্টে ঢোকার পরেই টাকা তুলে দিতে চাপ দিচ্ছে বলে ওই যুব তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতির বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী। শুধুমাত্র শাসক দলের প্রভাব খাটিয়েই তিনি এধরনের দুর্নীতি করেছেন বলে অভিযোগ। প্রশ্ন হল, এলাকার  যাদের  সামান্য জমি  অথবা জমিই নেই, তাঁদের  বিঘার পর বিঘা জমি দেখিয়ে কিভাবে হাজার হাজার টাকা  অ্যাকাউন্টে ঢোকানো হল ? ইতিমধ্যেই অনেকেই প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছেন। আরামবাগের মহকুমা শাসক সুভাশিনী -ই বলেন, ঘটনার তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

    ঠিক কী অভিযোগ রয়েছে যুব তৃণমূলের নেতার বিরুদ্ধে? Scam

    সাধারন মানুষের কথা ভেবে রাজ্য সরকার সি পি সি – র মাধ্যমে সরকারি সহায়ক মূল্যে প্রতিটি ব্লক থেকে ধান কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যুব তৃণমূলের দাপুটে নেতা হওয়ার সুবাদে এলাকার বহু সাধারণ মানুষের আধার কার্ড, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট জমা নিয়েছে ওই নেতা। আর সেই অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে লক্ষ লক্ষ টাকা। অ্যাকাউন্টে টাকা ঢোকার পর ব্যাঙ্ক থেকে টাকা তুলে তৃণমূল নেতার কাছে টাকা পৌঁছে দিতে হয়েছে। এরকমভাবে গোঘাট এলাকায় ওই যুব তৃণমূল নেতা লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় বাসিন্দা সুলতান খাঁ বলেন, আমার দুকাঠা জমি রয়েছে। আমি সরকারের কাছে কোনও ধান বিক্রি করিনি। ওই তৃণমূল নেতা আমার কাছে থেকে আধার কার্ড, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নিয়ে যায়। দুদফায় আমার অ্যাকাউন্টে ৯০ হাজার টাকা ঢুকেছে। সব টাকা যুব তৃণমূল নেতাকে আমি দিয়ে দিয়েছি। অন্য এক বাসিন্দা বলেন, আমি কোনও ধান বিক্রি করিনি। আমার অ্যাকাউন্টে ৬০ হাজার টাকা ঢুকেছে। সব টাকা তৃণমূল নেতাকে দিয়ে দিয়েছি। যদিও বিরোধী দলের চক্রান্তে তাকে ফাঁসানো হচ্ছে বলে দাবি অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা আজিম রহমান খানের। তিনি বলেন, আমি কোনও দুর্নীতি (Scam)  করিনি। আমি সামান্য আলু ব্যবসায়ী। কাউকে আলু বীজ দিয়েছি। সে আমাকে টাকা দিয়েছে। সেটা নিয়ে বিরোধীরা আমাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে।

    বিজেপির রাজ্য সম্পাদক বিমান ঘোষ বলেন, গোটা রাজ্য জুড়েই দুর্নীতি (Scam) চলছে। এই দলে সবাই চোর। তাই, তৃণমূলের দুর্নীতি (Scam)  নিয়ে নতুন করে আমার কিছু বলার নেই। সিপিএম নেতা বাবলু রায় বলেন, শুধু ধান নয়, ১০০ দিনের কাজেও তৃণমূল নেতারা লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়েছে। সব জায়গায় দুর্নীতি (Scam)  করছে। আর এসব দুর্নীতির (Scam)  টাকা যাচ্ছে কালীঘাটে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Water:  পুরসভার পানীয় জলে এত দুর্গন্ধ! কোথায় জানেন?

    Water: পুরসভার পানীয় জলে এত দুর্গন্ধ! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ পুরসভার পক্ষ থেকে বাড়ি বাড়ি পানীয় জলের (Water) সংযোগ দেওয়া হয়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জলের কর না নেওয়ার কথা বলেছিলেন। কিন্তু, দুর্গাপুর নগর নিগম সেই নির্দেশ না মেনেই প্রতিমাসে মিটার দেখে জলের (Water)  কর নেয়। প্রতিমাসে জল করও দেন শহরবাসী। কিন্তু, বিনিময়ে পুরসভার দেওয়া পাইপ লাইন থেকে বের হচ্ছে দুর্গন্ধময় জল। দুর্গাপুরের নিউটাউনশিপ থানার মামরা বাজারের সিদ্ধেশ্বরী মার্কেট এলাকার ঘটনা। জলে এতটাই দুর্গন্ধ বের হচ্ছে যে টেকা দায়। এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ,  নগর নিগমকে নিয়মিত জলের (Water)  ট্যাক্স দেওয়া হয়। বিনিময়ে বিশুদ্ধ পানীয় জলের পরিবর্তে মিলছে দূষিত ড্রেনের জল। বাড়ছে পেটের রোগ আর চামড়ার রোগ। এলাকায় জলের কল খুললেই দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে। সেই জল খাওয়া তো দূরের কথা, দুর্গন্ধে ঘরে থাকা যাচ্ছে না। এলাকাবাসীর আশঙ্কা, মামরা বাজারের একটি ড্রেনের পাশেই রয়েছে জলের পাইপ লাইন। সেই পাইপ হয়তো কোনও কারণে ফুটো হয়ে গিয়েছে, আর সেখান দিয়েই ড্রেনের নোংরা জল (Water)  ঢুকে পড়ে এই বিপত্তি হয়েছে। তাঁদের বক্তব্য, আমরা দিনে দুবার মাত্র দু ঘণ্টা জল পাই। আর সেই জল এখন বিষের সমতুল্য হয়ে উঠেছে। জলের (Water)  সমস্যায় থাকা পরিবারগুলিকে অনেক দূরে থাকা একটি কুয়ো থেকে অথবা অন্যের বাড়ি থেকে জল (Water)  নিয়ে এসে  নিজেদের প্রয়োজন মেটাতে হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, পুরসভার কর্মীরা এসে পাইপ লাইন খোঁড়াখুঁড়ি করছেন। কিন্তু, তাতে কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না।

    কী পদক্ষেপ নিলেন দুর্গাপুর পুরসভার প্রশাসক বোর্ডের সদস্য? Water

    পুরসভার পক্ষ থেকে বাড়ি বাড়ি পানীয় জলের (Water)  সংযোগ দেওয়া হয়েছে। পাইপ লাইনের আশপাশে অনেক ড্রেন রয়েছে। সেই ড্রেনের নোংরা জল (Water)  পানীয় জলের পাইপে কী করে ঢুকল তা নিয়ে পুরসভার কর্মীরা খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন।  দুর্গাপুর পুরসভার প্রশাসক বোর্ডের সদস্য তথা প্রাক্তন জল দপ্তরের মেয়র পারিষদ সদস্য দীপঙ্কর লাহা বলেন, আমাদের কর্মীরা বিগত চার পাঁচ দিন ধরে বিভিন্ন জায়গায় খোঁড়াখুঁড়ি করে পাইপ লাইনের মধ্যে কোন সমস্যা আছে কিনা তা খুঁজে বার করার চেষ্টা করছেন। এখনও পর্যন্ত কোনও সমস্যা খুঁজে পাওয়া যায়নি। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মতো  সমস্ত এলাকায় বাড়ি বাড়ি জলের (Water)  লাইন দেওয়া হয়েছে। ওই এলাকায় সাময়িক একটা সমস্যা হয়েছে। পরীক্ষার জন্য এলাকার ট্যাপ থেকে জল (Water)  সংগ্রহ করা হয়েছে।   জলে দুর্গন্ধ রয়েছে এ কথা সত্যি। তবে, কাজ চলছে, দ্রুত এই সমস্যার সমাধান হবে।   বিজেপির দুর্গাপুর পশ্চিমের বিধায়ক লক্ষণ চন্দ্র ঘোড়ুই বলেন, দল নোংরা, তাই জলও নোংরা। দলেরই কোন স্বচ্ছ ভাবমূর্তি নেই তাহলে স্বচ্ছ জল (Water)  মিলবে কীভাবে? আর কয়েক মাস পরেই পুরসভা নির্বাচন হবে। তৃণমূলকে সরিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় আসবে। তারপরেই স্বচ্ছতা কাকে বলে বিজেপি দেখাবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Candidate: পঞ্চায়েতে তৃণমূলের প্রার্থী  নিয়ে এরকম হাতাহাতি! কোথায় জানেন?

    Candidate: পঞ্চায়েতে তৃণমূলের প্রার্থী নিয়ে এরকম হাতাহাতি! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রস্তুতি হিসেবে মালদহ জেলায় শাসক দলের নেতারা বুথে বুথে যোগ্য প্রার্থীর (Candidate) খোঁজে বৈঠক শুরু করেছেন। আর এই সব বৈঠকেই তৃণমূলের কোন্দল একেবারেই সামনে চলে আসছে। কয়েকদিন আগেই মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর-১ ব্লকের হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের থানাপাড়া বুথ কমিটির তৃণমূলের বৈঠকে প্রার্থী (Candidate)  ঠিক করা নিয়ে দলীয় কোন্দল প্রকাশ্যে চলে আসে। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই বুধবার রাতে মালদহ জেলার হরিশ্চন্দ্রপুর ১ নম্বর ব্লকের হরিশ্চন্দ্রপুর পঞ্চায়েতের হরিশ্চন্দ্রপুর সদর এলাকায় শিব মন্দির বুথে দলীয় দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে চলে আসে। প্রার্থী (Candidate)  বাছাইকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়। নিজেদের মধ্যেই বচসা এবং হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন তৃণমূল কর্মীরা। কর্মীরা  উপস্থিত নেতৃত্বের দিকে রীতিমতো তেড়ে যান। দলীয় নেতৃত্বকে পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয়।

     প্রার্থী ঠিক করা নিয়ে ঠিক কী হয়েছিল? Candidate

     বুধবার রাতে তৃণমূলের বুথ কমিটির বৈঠক ছিল। উপস্থিত ছিলেন, তৃণমূল হরিশ্চন্দ্রপুর ১ ব্লকের সভাপতি মোশারফ হোসেন, ব্লকের সহ- সভাপতি সাগর দাস, হরিশ্চন্দ্রপুর অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি সঞ্জীব গুপ্তা সহ অন্যান্য নেতৃত্ব। সেখানেও এবার পঞ্চায়েতে কে প্রার্থী (Candidate)  হবে তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়।এই বুথে প্রার্থী হিসেবে উঠে আসে স্থানীয় তৃণমূল কর্মী নন্দ রজক, উত্তম ভাস্কর এবং নব মণ্ডলের নাম। এই তিন জনের মধ্যে মূলত নন্দ রজক এবং উত্তম ভাস্করকে প্রার্থী (Candidate)  করার জন্য জোরালো দাবি উঠতে থাকে। দুইজনের অনুগামীদের মধ্যে শুরু হয় বচসা। বচসা থেকে হাতাহাতি। উত্তেজিত তৃণমূল কর্মীরা তেড়ে যায় উপস্থিত নেতৃত্বের দিকে। ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। নন্দ রজকের অনুগামী মিলন কর্মকার বলেন, দলীয় প্রার্থী (Candidate) হিসেবে নন্দ রজক যোগ্য। তাই, তাঁকে দলের পক্ষ থেকে প্রার্থী করতে হবে। আমরা দলীয় নেতৃত্বের কাছে সেই দাবি জানিয়েছি। উত্তম ভাস্করের অনুগামী বাসন্তী দাস বলেন, বহু বছর ধরে আমি দল করছি। কেউ কিছু দেয়নি। শেষবারের মতো আমি উত্তমকে প্রার্থী হিসেবে দেখতে চাই। কারণ, উত্তম ভোটে জিতলে এলাকায় উন্নয়ন হবে। ও সব সময় গ্রামবাসীদের পাশে থাকে। তাই, এবার আমরা ওকে প্রার্থী (Candidate)  হিসেবে চাইছি।

    যদিও এই ঘটনার মধ্যে শুভ সংকেত দেখছে তৃণমূল নেতৃত্ব। হরিশ্চন্দ্রপুর অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি সঞ্জীব গুপ্তা বলেন, আসলে দল বড় হয়েছে, তাই এক বুথে একাধিক দাবিদার। এটা মানুষের মমতা ব্যানার্জির প্রতি ভালোবাসার উত্তেজনা। দলীয় কোনও কোন্দলের বিষয় নয়। আর কোনও কর্মী তেড়ে আসেনি। তাঁরা আমাদের কাছে আবেদন জানিয়েছেন। বিজেপির উত্তর মালদহ সাংগঠনিক জেলার সম্পাদক রূপেশ আগরওয়াল বলেন, তৃণমূল দলে অনুশাসন বলে কিছু নেই। এই ঘটনা তার জ্বলন্ত প্রমাণ। আগামী পাঁচ বছর ধরে কে লুটেপুটে খাবে তা নিয়ে নিজেদের মধ্যে মারামারি চলছে। ওদের দলে এসব ঘটনা যত হবে, তত ওরা মানুষের থেকে দূরে চলে যাবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Attack:  নৈহাটি পুরসভার তৃণমূলের চেয়ারম্যানের ছেলে গ্রেপ্তার, কেন জানেন?

    Attack: নৈহাটি পুরসভার তৃণমূলের চেয়ারম্যানের ছেলে গ্রেপ্তার, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ বিজেপি নেতা সৌমেন সরকারের উপর হামল (Attack) চালানোর ঘটনায় নৈহাটি পুরসভার চেয়ারম্যান অশোক চট্টোপাধ্যায়ের ছেলে অভিজিত্ চট্টোপাধ্যায়কে পুলিশ গ্রেপ্তার করল। অভিজিতবাবু তৃণমূলের দাপুটে যুব নেতা হিসেবে পরিচিত। তিনি মন্ত্রী পার্থ ভৌমিকের ঘনিষ্ঠ। শাসক দলের খোদ চেয়ারম্যানের ছেলের গ্রেপ্তার হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়তেই গোটা ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চল জুড়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। গ্রেপ্তার হওয়া প্রসঙ্গে অভিজিত্ চট্টোপাধ্যায় বলেন, আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছি। তবে, কে বা কারা তাঁর সঙ্গে এই ষড়যন্ত্র করেছে  সেই বিষয়ে তিনি আর খোলসা করে কিছু বলেননি। ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চল জুড়ে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দলে দলের জেরবার অবস্থা। এরমধ্যেই চেয়ারম্যানের ছেলের গ্রেপ্তার হওয়ার ঘটনা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী হয়েছিল? Attack

    বুধবার সন্ধ্যায় নৈহাটি নদীয়া জুট মিলের গেস্ট হাউসের সামনে তৃণমূল এবং বিজেপির মধ্যে সংঘর্ষকে (Attack)  কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে গোটা এলাকা। সামান্য মন্তব্যকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের মধ্যে হামলা পাল্টা হামলার পরিস্থিতি তৈরি হয়। দুটি গাড়ি ভাঙচুর হয়েছে। আর হামলার জেরে  বিজেপি নেতা সৌমেন সরকার ওরফে নাচু এবং তৃণমূলের যুব নেতা অভিজিৎ চট্টোপাধ্যায় জখম হন। সৌমেনবাবুর মাথায় গুরুতর চোট লাগে। তাঁকে গুরুতর জখম অবস্থায় উদ্ধার করে কল্যাণীর জেএনএম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। দুপক্ষই নৈহাটি থানায় একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে। এই সৌমেনবাবুর বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ২৩ শে মে তৃণমূল পার্টি অফিস পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ ছিল। বিজেপির ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সন্দীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, নৈহাটি পুরসভার চেয়ারম্যানের ছেলে অভিজিৎ চট্টোপাধ্যায় দলবল নিয়ে এসে হামলা (Attack)  চালিয়েছে। আসলে এলাকায় সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতেই ওরা এসব করছে। সৌমেনবাবুর মাথায় এগারোটি সেলাই হয়েছে। আমরা অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি। অন্যদিকে, এই বিষয়ে নৈহাটি পুরসভার চেয়ারম্যান অশোক চট্টোপাধ্যায় বলেন, আমার ছেলে একটা নিমন্ত্রণ বাড়িতে যাচ্ছিল।  সেই সময় এই সৌমেন সরকার তাঁকে উদ্দেশ্য করে নানা ধরনের মন্তব্য করে। অভিজিত্ আপত্তি জানালে  তাঁকে লক্ষ্য করে সে বাঁশ  দিয়ে হামলা (Attack)  চালায়। দুপক্ষের মধ্যে মারামারি হয়। কয়েকজন জখম হয়েছে। ২০১৯ সালে এই নাচুই নৈহাটিতে পরিবেশ অশান্ত করেছিল। এদিন সে ফের অশান্তি করার চেষ্টা করছিল। তৃণমূলের ছেলেটা তা রুখে দিয়েছে। বুধবার ঘটনার পর পরই অভিজিত্ চট্টোপাধ্যায় বলেছিলেন, কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে আমি বাইকে করে যাচ্ছিলাম। আমাকে দেখেই ও গালিগালাজ করতে থাকে। আমি বাইক থামিয়ে আপত্তি জানাই। এরপর ও আমার উপর হামলা করে। জানা গিয়েছে, বিজেপি নেতার উপর হামলা চালানোর অভিযোগে অভিজিত্ চট্টোপাধ্যায়সহ দুজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Road: সংস্কারের দুদিনের মধ্যেই হাত দিলেই উঠে আসছে রাস্তার পিচ! কোথায় দেখে নিন

    Road: সংস্কারের দুদিনের মধ্যেই হাত দিলেই উঠে আসছে রাস্তার পিচ! কোথায় দেখে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ সংস্কারের দুদিনের মাথায় হাত দিলেই খুবলে আসছে পিচের রাস্তার (Road) চাদর। প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ সড়ক যোজনায় নিম্নমানের কাজে সরব গোটা এলাকাবাসী। এমনকী দুদিন আগে   গ্রামীণ সড়কের রাস্তায় (Road)  বাঁশের ব্যারিকেড বেঁধে পথ অবরোধ করেছিলেন বাসিন্দারা। ঘটনাটি ঘটেছে মালদহের চাঁচল-১ নম্বর ব্লকের কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের দুলিয়াবাড়ি এলাকায়। সপ্তাহ খানেক আগে  গ্রামীণ সড়ক যোজনার বেহাল রাস্তা (Road)  সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে মালদহ জেলা পরিষদ। তবে, সড়ক সংস্কার হলেও তা নিম্নমানের বলে অভিযোগ তুলছে বাসিন্দারা। তাঁদের বক্তব্য, বেহাল রাস্তা (Road)  সংস্কার হওয়ায় আমরা খুশি। কিন্তু, কাজের গুণগতমাণ এতটাই খারাপ যে এক সপ্তাহের মধ্যে এই রাস্তা আগের মতো বেহাল হয়ে পড়বে। তাঁরা আরও বলেন,সামনেই পঞ্চায়েত ভোট।ভোট পাওয়ার আশাই মানুষকে শুধু দেখানোর জন্য এই রাস্তা(Road)  সংস্কার করা হচ্ছে।কিন্তু, আদৌও এই রাস্তা ব্যবহারের উপযোগী হবে না।ঝাড়ু দিলেই বেরিয়ে আসছে রাস্তার কঙ্কালসার চেহারা।এমনভাবে নিম্নমানের কাজ হলে পঞ্চায়েত ভোটে প্রভাব পড়বে।

    সড়ক যোজনার রাস্তাতেও কাটমানি! Road

    দুলিয়াবাড়ি থেকে অরবরা পর্যন্ত প্রায় ৫ কিলোমিটার গ্রামীণ সড়ক যোজনার বেহাল রাস্তা (Road)  সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে মালদহ জেলা পরিষদ। এই রাস্তার জন্য প্রায় ১১ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়েছে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর। এত টাকা খরচ করে সংস্কার করা হলেও কাজের গুণগতমাণ নিম্মমানের। আর এর পিছনে রয়েছে কাটমানি। বিজেপির চাঁচল-১ নম্বর ব্লকের কো-কনভেনার প্রসেনজিৎ শর্মা বলেন,কেন্দ্রীয় সরকার গ্রামীণ সড়ক সংস্কারের জন্য যথার্থ অর্থ বরাদ্দ করলেও রাজ্য সরকার সেই কাজে কাটমানি বসিয়ে  নিম্নমানের কাজ করছে। ঠিকাদার সংস্থা তৃণমূল নেতাদের মোটা অঙ্কের কাটমানি দিতে গিয়েই নিম্নমানের কাজ করতে বাধ্য হচ্ছে। ফলে, এলাকার মানুষ রাস্তা নেমে প্রতিবাদ করায় বেকায়দায় পড়েছে তৃণমূল। আসলে কাটমানির জন্যই এসব হচ্ছে। যদিও বিজেপির এই অভিযোগকে মানতে নারাজ মালদহ জেলা তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক তথা জেলা পরিষদের সভাধিপতি এটিএম রফিকুল হোসেন। তিনি পাল্টা মন্তব্য করে বলেন,বিজেপির এই অভিযোগ ভিত্তিহীন। আমি নিজে এলাকায় যাব। কাজের গুণগত মান খতিয়ে দেখব। পাশাপাশি তিনি আরও বলেন,গ্রামীণ সড়ক সংস্কারের ক্ষেত্রে যদি পাঁচ বছরের মধ্যে কাজ খারাপ হয়, তাহলে তা ঠিকাদার বহন করবে। তাই, বাসিন্দাদের দুশ্চিন্তার কারণ নেই। রাস্তা (Road)  সংস্কারের কাজ ঠিকমতো হবে। আমি নিজে এই বিষয়ে উদ্যোগী হব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dance: তৃণমূল নেতার গলা জড়িয়ে চটুল নাচ সুন্দরী নর্তকীর, টাকা ছড়াচ্ছেন নেতা, কোথায় দেখে নিন

    Dance: তৃণমূল নেতার গলা জড়িয়ে চটুল নাচ সুন্দরী নর্তকীর, টাকা ছড়াচ্ছেন নেতা, কোথায় দেখে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ তৃণমূল নেতার গলা জড়িয়ে চটুল নাচ (Dance) করছেন এক সুন্দরী তরুণী। আর ওই তৃণমূল নেতা তা তাড়িয়ে তাড়িয়ে শুধু উপভোগ করছেন না, ওই নর্তকীর উপর টাকা ছড়াচ্ছেন তিনি। ঘটনাটি পান্ডবেশ্বর ব্লকের। আর ওই তৃণমূল নেতার নাম সন্তোষ পাশোয়ান। পাণ্ডবেশ্বর পঞ্চায়েত সমিতির তিনি কর্মাধ্যক্ষ। এই তৃণমূল নেতার এমন ছবি ভাইরাল হতেই তোলপাড় জেলার রাজনীতি। এমনিতেই চাকরি দুর্নীতি ইস্যুতে জেরবার শাসক দল। এরমধ্যেই পাণ্ডবেশ্বর ব্লকের এই তৃণমূল নেতার এক নর্তকীর সঙ্গে এরকম আচরণ করতে দেখে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। এই বিষয়ে সন্তোষবাবু বলেন, আমি নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে গিয়েছিলাম। কী অনুষ্ঠান ছিল তা জানতাম না। কিছুক্ষণ বসে থাকার পর আমি চলে আসছিলাম। সেই সময় এই তরুণী আমার সামনে চলে আসে। আমি তো তার সঙ্গে কোনও নাচ (Dance)  করিনি। আমি তাঁর সামনে শুধু দাঁড়য়েছিলাম। তারপরই আমি চলে আসি। সামান্য বিষয় নিয়ে বিজেপি এখন রাজনীতি করছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না।

    দলীয় নেতার সঙ্গে নর্তকীর চটুল নাচ নিয়ে কী বললেন তৃণমূলের ব্লক নেতৃত্ব? Dance

    সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। ইতিমধ্যেই বুথে বুথে প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। এরইমধ্যে পাণ্ডবেশ্বরের ব্লক নেতার ভাইরাল হওয়া ভিডিও নিয়ে দলের নীচুতলার কর্মীদের মধ্যে জোর চর্চা চলছে। এই বিষয় নিয়ে পান্ডবেশ্বর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি কিরীটি মুখোপাধ্যায় বলেন, ভিডিওটি পুরানো। বিষয়টি আমি জানতাম। পরে, ভিডিওটি দেখেছি। সন্তোষ এক জায়গায় দাঁড়িয়েছিল। ও কোনও নাচ (Dance)  করেনি। মহিলাই নাচ করছিল। তাই, আর আচরণ কোনও খারাপ ছিল না। আসলে সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন। আমাদের সংগঠন আর উন্নয়নের সঙ্গে বিজেপি পেরে উঠছে না । তাই, এই ধরনের ভিডিও ভাইরাল করে আমাদের দলকে বদনাম করার চেষ্টা করছে।  ওরা নোংরা রাজনীতির করছে। এসব করে কোনও লাভ নেই। কারণ, এবার নির্বাচনেও তৃণমূল ভাল ফল করবে।

    এই বিষয়ে বিজেপি নেতা জীতেন চট্টোপাধ্যায় বলেন, শুধু শিক্ষা চুরি, চাকরি চুরি নয়, তৃণমূল শাসনে এই বাংলার সংস্কৃতিকেও নষ্ট করছে। ভিডিওতে ওই তৃণমূল নেতা ওই নর্তকীর উপর খোশ মেজাজে টাকা ওড়াচ্ছিল তা সকলেই দেখতে পাচ্ছেন। একজন জনপ্রতিনিধির এই ধরনের আচরণ সমর্থণ করা যায় না। আসলে যে দলে দুর্নীতির জন্য একের পর এক নেতা জেলে যাচ্ছেন তাদের কাছে এসব চটুল নাচ কিছুই নয়। তবে, এটা বাংলার সংস্কৃতিকে নষ্ট করছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • School: ডিএ-র দাবিতে ধর্মঘটে শিক্ষকরা সামিল হওয়ার অপরাধে স্কুলে একী করল তৃণমূল?

    School: ডিএ-র দাবিতে ধর্মঘটে শিক্ষকরা সামিল হওয়ার অপরাধে স্কুলে একী করল তৃণমূল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ বকেয়া ডিএ-র দাবিতে ধর্মঘটে অন্যান্য সরকারি কর্মীদের সঙ্গে সামিল হয়েছিলেন গঙ্গারামপুরের পর্ত্তিপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের (School) শিক্ষক শিক্ষিকারা। এটাই ছিল এই স্কুলের শিক্ষকদের অপরাধ। শুধুমাত্র সেই কারণে শনিবার তাঁরা স্কুলে (School)  গিয়ে দেখেন আগে থেকেই স্কুলে তালা ঝুলছে। খোঁজ নিয়ে স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারা জানতে পারেন স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বরা এই তালা ঝুলিয়েছে। শাসক দলের নেতারা তালা লাগিয়েছে, সেই তালা ভাঙা সাহসও কারও নেই। বিষয়টি পুলিশ প্রশাসনকে জানানো হলেও তারা একজন সিভিককে পাঠিয়ে নিজেদের দায় এড়িয়েছেন। এই বিষয়টি শুধু পর্ত্তিপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নয়, পাশের রাঘবপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়েও একই ঘটনা ঘটেছে। তালা মারার ঘটনা অন্যদের জানাতে চাইলে হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।

     কী বললেন স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা? School

     বকেয়া ডিএ-র দাবিতে ১০ মার্চ দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাতেও সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ ও যৌথ মঞ্চের সদস্যরা ধর্মঘটে সামিল হয়েছিলেন। গঙ্গারামপুর পর্ত্তিপাড়া, রাঘবপুর সহ একাধিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকারাও ধর্মঘটে সামিল হয়েছিলেন। শনিবার স্কুলে গিয়ে শিক্ষক-শিক্ষিকারা দেখেন তালা ঝুলছে।এদিকে ঠাঁই রোদে স্কুলের সামনে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের পাশাপাশি পড়ুয়ারাও দাঁড়িয়ে ছিলেন। দুপুর একটার পর তৃণমূল নেতৃত্ব তালা খুলে দেন। দুপুর একটার পর স্কুল খোলার কারণে আজ স্কুলে মিড ডে মিলও হয়নি। এবিষয়ে পর্ত্তিপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের (School)  প্রধান শিক্ষিকা নূপুর সাহা বলেন, ধর্মঘটের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে আগেই জানানো হয়েছিল। পুরো বিষয়টি জানানোর পরে আমরা ধর্মঘটে সামিল যোগ দিয়েছিলাম। আমাদের এই অপরাধে স্কুলে তালা মেরে দেওয়া হয়। স্থানীয় তৃণমূল নেতারা স্কুলে তালা ঝোলানোর পাশাপাশি অকথ্য ভাষায় আমাদের গালিগালাজ করে।ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ও পুলিশকে জানিয়ে কোনো লাভ হয়নি।

    এবিষয়ে নিখিলবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির জেলা সম্পাদক শংকর ঘোষ বলেন, এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও ধিক্কার জানাই। ধর্মঘট, আন্দলোন করা এটা গণতান্ত্রিক অধিকার। এই বিষয়ে সরকারকেও উদ্যোগ নেওয়া উচিত। আমরা যারা ধর্মঘটে সামিল হয়েছিলাম আমাদের বিরুদ্ধে সরকার ব্যবস্থা নিতেই পারে। এটি সম্পূর্ণ আইনি ব্যাপার। এভাবে স্কুল বন্ধ করে দিয়ে শিক্ষক শিক্ষিকাদের হেনস্থা করার অধিকার কারও নেই। এবিষয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার বলেন, মুখ্যমন্ত্রীকে জিজ্ঞেস করতে বলুন না, উনি তো বলেছিলেন শিক্ষকরা ধর্মঘট করলে তাদের বেতন কাটা যাবে। যারা স্কুলে তালা মারল তাদেরও মাইনে কাটা উচিত। তাদের কাছ থেকে একদিনের টাকা নেওয়া উচিত। একদিনের জন্য শিক্ষা ব্যবস্থা ভেঙে পড়ল, বাচ্চাদের ক্ষতি হল তার দায় কে নেবে। তৃণমূল তো এটাই চায়। হীরক রাজাও স্কুল বন্ধ করে দিয়েছিল। এই নতুন হীরক রানি ও তাঁর দলবল স্কুল বন্ধ করে দিতে চায়। এরা যত বেশি জানে তত বেশি মানে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share