Tag: bjp

bjp

  • Road: খানাখন্দে ভরা রাস্তা সারাতে কী করলেন এলাকাবাসী?

    Road: খানাখন্দে ভরা রাস্তা সারাতে কী করলেন এলাকাবাসী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ বহু বছর আগে বালুরঘাট ব্লকের অমৃতখন্ড গ্রাম পঞ্চায়েতের দোল্লা থেকে শালগ্রাম সীমান্ত পর্যন্ত  প্রায় দীর্ঘ ৬ কিলোমিটার পিচের রাস্তা (Road) তৈরি করে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, সেই রাস্তায় নিয়মিত নজরদারির অভাবে পিচের অস্তিত্ব এখন নেই বললেই চলে। দিনের পর দিন খানাখন্দে ভরা এই রাস্তা(Road) দিতে যেতে কালঘাম ছোটে এলাকাবাসীর। এই রাস্তার (Road) উপর আশপাশের কয়েক হাজার মানুষ নির্ভরশীল। কিন্তু, বাস্তবে পিচের উপর প্রলেপ দেওয়ার কোনও উদ্যোগই চোখে পড়েনি এলাকাবাসীর। তাঁরা জোটবদ্ধ হয়ে গণস্বাক্ষর করে প্রশাসনের কাছে রাস্তা সংস্কার করার জন্য দরবার করেছেন।  ক্ষুব্ধ এই এলাকার হাজার হাজার বাসিন্দারা।

    সামনে পঞ্চায়েত ভোট। বেহাল রাস্তা নিয়ে কী বলছেন এলাকাবাসী? Road

    এই  রাস্তাটি (Road) অমৃতখণ্ড গ্রাম পঞ্চায়েতের দোল্লা এলাকার জাতীয় সড়ক থেকে  শালগাম সীমান্ত হয়ে শহরের দিকে গিয়েছে।  এই রাস্তার ধারে দোল্লা, ডুমুইর,শনিহারা -বিরহীনি, ঝিনাই পোতা, হাসইল, অযোধ্যা গ্রাম রয়েছে।  এছাড়াও বালুরঘাট শহরের ১৫ এবং ২০ নম্বর ওয়ার্ডবাসীর ভরসা এই রাস্তা।  শহরের দিকে রাস্তাটি (Road) ঠিক থাকলেও, গ্রামীণ এলাকার মানুষেরই দুর্ভোগ বেশি। প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে কয়েক হাজারেরও বেশি মানুষ যাতায়াত করেন। সীমান্তের গ্রামের বাসিন্দাদের শহরের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য এই রাস্তাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর কঙ্কালসার রাস্তাটিতে হামেশাই ঘটছে ছোটখাট দুর্ঘটনা। বেহাল রাস্তাটি অবিলম্বে সংস্কারের দাবি তুলেছেন স্থানীয় মানুষজন।  অভিযোগ (Road), দীর্ঘ কয়েকবছর ধরে এই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটি সংস্কারে পঞ্চায়েত বা জেলা পরিষদ এমনকী পূর্ত দফতরের কোনও হেলদোল নেই। অথচ এই রাস্তার (Road) ধারেই রয়েছে বেশ কয়েকটি প্রাথমিক, উচ্চমাধ্যমিক ও স্বাস্থ্যকেন্দ্র।। প্রতিদিন তাই এই রাস্তার উপরই নির্ভর করেন হাজার হাজার বাসিন্দা।  স্থানীয় বাসিন্দা সুজিত কর্মকার বলেন, রাস্তাটি(Road) আমাদের কাছে  বিভীষিকা হয়ে উঠেছে। রাস্তায় অসংখ্য গর্ত। ছোট খাটো দুর্ঘটনা ঘটেই চলেছে। কেউই দেখার নেই। আমরা বাসিন্দারা গনস্বাক্ষর করে রাস্তা সংস্কারের দাবি জানিয়েছি। মিনতি লোহার নামে এক বাসিন্দা বলেন, রাস্তা থেকে পিচ উঠে যাওয়ায়  টোটো বা অন্যান্য কোনও গাড়ি  যেতে খুব সমস্যা হয়। রোগীকে অ্যাম্বুল্যান্স করে নিয়ে যেতে চরম নাকাল হতে হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের সকলের বক্তব্য, সামনেই পঞ্চায়েত ভোট। রাস্তা সংস্কারের জন্য সকলের কাছে আমরা দরবার করব। আর রাস্তা ঠিক না হলে প্রয়োজনে আন্দোলন করব।

    যদিও এই বিষয়ে বিজেপি পরিচালিত অমৃতখন্ড গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান অনুপ সরকার বলেন, পিচের রাস্তা (Road) ব্লক ও জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে সংস্কার করা হয়। পঞ্চায়েত তা করতে পারে না। আমরা সংস্কার করতে পারলে বহু আগেই তা সংস্কার করে দিতাম। কয়েকবার রাস্তাটি সংস্কার করার জন্য চিঠি দিয়েছি। আবার তাদের জানাব। কিন্তু, রাস্তা সংস্কার করার বিষয়ে কেউ কোনও উদ্যোগ নিচ্ছে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Madan Mitra:  রাজ্য পুলিশকে একী বললেন কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র?

    Madan Mitra: রাজ্য পুলিশকে একী বললেন কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্র (Madan Mitra) । তিনি বেলঘরিয়ায় দলীয় সভায় প্রকাশ্যে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। তিনি বলেন, রাজ্যের পুলিশকে বলছি, আপনারা ভুলে যান তৃণমূল কংগ্রেস শাসকদলে রয়েছে। কয়েকদিন আগে রথতলায় ৫০টি মাইক বেঁধে সিপিএম সভা করল। আপনার চুপচাপ বসে বসে মজা দেখছিলেন। তবে, সব পুলিশ এক নয়। পুলিশের মধ্যে কিছু চড় রয়েছে। এরপর তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন,  বিজেপি বাংলার বাজার গরম করলে কিভাবে ঠান্ডা করতে হয় তৃণমূলের কাছে সেই মন্ত্র আছে। প্রয়োজনে সেই মন্ত্র প্রয়োগ করা হবে।বারাকপুর কমিশনারেটের পুলিশ জেনে রাখুন আমরা বাংলা চালাই। সিপিএম, বিজেপিকে আপনারা বাবা বলে ভাবলেও ওরা কিন্তু বাবা নয়। মুখ্যমন্ত্রী একধারে পুলিশমন্ত্রীও। শাসক দলের দাপুটে এই নেতার পুলিশ নিয়ে এই মন্তব্যে রাজনৈতিক মহলে জোর চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। তাহলে কী বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের পুলিশ দলদাস হয়ে কাজ করছে না। কী কারণে পুলিশের বিরুদ্ধে এই ধরনের মন্তব্য কামারহাটির কালারফুল বয় (Madan Mitra) করলেন তা তিনি খোলসা করেননি। তবে, দলের অন্দরে এই নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। বিরোধীরা এটা নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়নে। আসলে পুলিশকে হুঁশিয়ারি দেওয়ার অর্থ মুখ্যমন্ত্রীকে তিনি পরোক্ষে হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন।

    কংগ্রেস নেতা কৌস্তভ বাগচিকে একী বলেন তৃণমূল বিধায়ক? Madan Mitra

    সাগরদিঘিতে বিরোধীদের অশুভ আঁতাত হয়েছে বলে মদন মিত্র (Madan Mitra) বারবার সোচ্চার হয়েছেন। এবার বিরোধীদের অশুভ আঁতাতের বিরুদ্ধে কামারহাটিতে ধিক্কার মিছিল করা হয়। মিছিল শেষে সভা ছিল। সেখানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কামারহাটির বিধায়ক( Madan Mitra) বিরোধীদের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, বিজেপি, কংগ্রেস এবং সিপিএম মনে রাখবেন এই তিনজনকে বান্ডিলে প্যাক করে প্রয়োজনে দক্ষিণেশ্বরের গঙ্গায় কি করে তর্পন করতে হয়, ন্যাড়া করতে হয় তা আমরা জানি। এরপর কৌস্তভ বাগচির নাম না করে তিনি বলেন, প্রকাশ্যে ন্যাড়া হয়ে   আমাদেরকে ভয় দেখাবেন না।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendhu Adhikari: বগটুইয়ে জমি পেল বিজেপি, ২১ মার্চ যাচ্ছেন শুভেন্দু অধিকারী, কেন?

    Suvendhu Adhikari: বগটুইয়ে জমি পেল বিজেপি, ২১ মার্চ যাচ্ছেন শুভেন্দু অধিকারী, কেন?

     মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ বগটুই গ্রামের কথা মনে আছে। বীরভূমের রামপুরহাটের বড়শাল গ্রাম পঞ্চায়েতের উপ প্রধান ভাদু শেখ খুন হওয়ার পর রাতের অন্ধকারে বগটুই গ্রামের একের পর এক বাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। অগ্নিদগ্ধ হয়ে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছিল। ২০২২ সালের ২১ মার্চ নৃশংস এই গণহত্যার জন্য রাতারাতি খবরের শিরোনামে উঠে এসেছিল রামপুরহাট শহর লাগোয়া এই বগটুই গ্রাম। এই গ্রাম ছিল তৃণমূলের খাসতালুক। বিরোধীদের কথা বলার সাহস ছিল না।  এবার এই শহিদদের সন্মান জানাতে এই গ্রামে শহিদ বেদি তৈরি করছে বিজেপি। শুধু শহিদ বেদি তৈরি নয়, সেখানে শহিদদের সমবেদনা জানাতে সভাও করবে বিজেপি। এখন যুদ্ধকালীন তত্পরতায় শহিদ বেদি তৈরির কাজ চলছে। মূলত, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে শহিদ পরিবারের পাশে থাকার বার্তা দিয়ে বিজেপি নিজেদের জমি শক্ত করার চেষ্টা করছে বলে রাজনীতির কারবারিরা মনে করছেন। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। তৃণমূল নেতৃত্বের বক্তব্য, সংখ্যালঘুদের বিভ্রান্ত করতে বিজেপি এই চক্রান্ত করছে। যদিও পাল্টা বিজেপি নেতৃত্বের বক্তব্য, তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে যারা শহিদ হবেন, তাঁদের এভাবে সম্মান জানানো হবে।

    ২১ মার্চ বগটুই গ্রামে বিজেপির শহিদ স্মরণে কারা আসছেন? Suvendhu Adhikari

    তৃণমূল নেতা ভাদু শেখ খুন হওয়ার পর তাঁর অনুগামীরা বগটুই গ্রামে তান্ডব চালিয়েছিলেন। নিরীহ মেয়ে, শিশু, বৃদ্ধাদের গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন লাগিয়ে গণহত্যা করা হয়েছিল। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) এই গ্রামে ছুটে গিয়েছিলেন। সেই স্বজনহারা পরিবারের সদস্য শেখ বদর নলহাটিতে দলীয় একটি অনুষ্ঠানে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendhu Adhikari) হাত ধরে বিজেপিতে যোগদান করেন। শহিদদের সন্মান জানাতেই উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বিজেপি নেতৃত্ব। ২০২২ সালে ২১ মার্চ নৃশংস গণহত্যার ঘটনা ঘটেছিল। সেই ২১ মার্চকে সামনে রেখে বিজেপির পক্ষ থেকে কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। বগটুই গ্রামে যুদ্ধকালীন তত্পরতায় শহিদ বেদি তৈরির কাজ চলছে। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendhu Adhikari) সহ রাজ্যের গেরুয়া শিবিরের একাধিক নেতা গ্রামে যাবেন। বিজেপির সংখ্যালঘু সেলের জেলা সভাপতি আবদুল লতিফ বলেন, শহিদদের শ্রদ্ধা জানাতে আশপাশের চারটি গ্রামের সংখ্যালঘুরা হাজির হবেন। জানা গিয়েছে, স্বজনহারা মিহিলাল শেখের বাড়ির দেওয়ালে গড়ে উঠছে শহিদ বেদি। তিনি শহিদ বেদি তৈরি করার জন্যই জায়গা দিয়েছেন। মিহিলাল শেখ বলেন, “গত এক বছর আমরা শান্তি ঘুমতে পারছি না। মা-স্ত্রী-কন্যা সবাইকে হারিয়েছি। এই কষ্ট যেন আর কারও না হয়। বিজেপির পক্ষ থেকে শহিদ বেদি করার প্রস্তাব দিয়েছিল। সেই প্রস্তাবে আমি রাজি হয়েছি। ২১ মার্চ  আমরা স্বজনদের স্মরণ করব। তাই যারা আমাদের পাশে দাঁড়াবে তাঁদের সঙ্গে আমরা আছি।

    এই বিষয়ে তৃণমূলের জেলা মুখপাত্র মলয় মুখোপাধ্যায় বলেন, বিজেপি এখন সংখ্যালঘু তোষণে নেমেছে। ঘোলা জলে মাছ ধরতে চাইছে তারা। একটা বিভেদ করতে চাইছে। এলাকার মানুষ জানেন, দোষীদের কঠোর শাস্তি দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। স্বজনহারাদের পাশেও দাঁড়িয়েছেন তিনি। বিজেপির জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা বলেন, তৃণমূল কর্মীরা নিজের দলের কর্মী, সমর্থকদের খুন করেছে। এই কষ্টের দিনে আমরা তাদের পাশে দাঁড়াতে চাইছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ সংবিধান ভুলে গিয়েছে! দিনহাটায় পৌঁছেই বিস্ফোরক সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ সংবিধান ভুলে গিয়েছে! দিনহাটায় পৌঁছেই বিস্ফোরক সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল-বিজেপির সংঘর্ষের আবহে আজ, মঙ্গলবার কোচবিহারের দিনহাটায় পৌঁছলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। দিনহাটা পৌঁছেই পুলিশের উদ্দেশে ঝাঁঝালো বার্তা দিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি। সরাসরি পুলিশের নাম করে বিজেপি রাজ্য সভাপতির বার্তা, ‘পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ সংবিধান ভুলে গিয়েছে। সেই সংবিধান মনে করাতেই এখানে আসা।’ একইসঙ্গে তিনি বলেন, ”দিনহাটায় আক্রান্ত কর্মীদের বাড়িতে যাওয়ার পথে বাধা দিলে সেই বাধা অতিক্রম করে এগিয়ে যাওয়া হবে।”

    পুলিশকে বিঁধলেন সুকান্ত, নিশীথ

    দিনহাটার বুড়িরহাটে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের কনভয়ে বিজেপি নেতা কর্মীদের উপর হামলার ঘটনায় সরব সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। গত শনিবার দুপুরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের কনভয় যাওয়ার সময় তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে দিনহাটার বুড়িরহাট এলাকা। চলে গুলি, বোমাবাজি। মন্ত্রীর গাড়িতে হামলাও হয় বলে অভিযোগ। মন্ত্রীর দাবি, তাঁর গাড়িতেও গুলি লাগে। গণ্ডগোলের ঘটনায় দিনহাটা শহর মণ্ডল সভাপতি অজয় রায় সহ ২৮ জন বিজেপি নেতা-কর্মীর নামে মামলা করেছে সাহেবগঞ্জ থানার পুলিশ। সোমবার রাতে ওই সমস্ত বিজেপি নেতা-কর্মীর বাড়িতে যান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik)। তিনি পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন ও তাঁদের মনোবল বাড়ান।

    সুকান্ত-দিলীপ একমত

    সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) ও নিশীথ প্রামাণিকের মতোই দিনহাটার ঘটনা প্রসঙ্গে, বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘‘ভয় দেখানোর চেষ্টা হচ্ছে, যাতে আমরা নির্বাচনে না যাই, না লড়ি। লোক যাতে ভোট না দেয় পঞ্চায়েতে। ফাঁকা মাঠে জিততে চাইছে। ওটা হবে না। মানুষ তৈরি আছে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘আক্রমণ তো আমাদের উপর বহুবার হয়েছে। এটা সারা দেশ দেখছে, এমন একটা রাজ্য যেখানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীও সুরক্ষিত নয়। মাননীয় নাড্ডাজিকেও আক্রমণ করা হয়েছিল। সরকার বলে কিছু নেই। প্রশাসন বলে কিছু নেই।’’

    আরও পড়ুন: ত্রিপুরা-নাগাল্যান্ডে বিজেপিকেই এগিয়ে রাখছে বুথ ফেরত সমীক্ষা, মেঘালয়ে ত্রিশঙ্কু!

    রাজ্য প্রশাসনকে এক হাত নেন নিশীথও। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, “পুলিশ একতরফা কাজ করছে। পুলিশের ভূমিকা অত্যন্ত নিন্দনীয়। রাজ্যে পুলিশ পোশাকধারী তৃণমূলের গুন্ডায় পরিণত হয়েছে। তারা কী উদ্দেশে আসতে চাইছিল আমাদের কাছে সন্দেহ রয়েছে। পুলিশ যারা এসেছিলেন তাদের কারোর পায়ে হাওয়াই চপ্পল, কেউ বা মাফলার পরে। আবার কারোর হাতে আগ্নেয়াস্ত্র। পুলিশ এই অবস্থায় আসতে পারে না।” পুলিশ এভাবে অত্যাচার করতে পারে না, বলে অভিমত রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজিমদারেরও (Sukanta Majumdar)। আজ দিনহাটার বিভিন্ন প্রান্তে যাবেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি। দলের কোচবিহারের জেলা নেতৃত্বের সঙ্গেও সুকান্ত মজুমদার বৈঠক করবেন বলে বিজেপি সূত্রের খবর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘নওশাদের হয়ে পথে নামুন আমরা পাশে আছি’’! তৃণমূলকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘নওশাদের হয়ে পথে নামুন আমরা পাশে আছি’’! তৃণমূলকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকির হয়ে পথে নামুন বিজেপি পাশে আছে, জানালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। নওশাদ গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই তাঁর প্রতি প্রচ্ছন্ন সমর্থনের কথা বলেছে রাজ্য বিজেপি। এমনকী রাজ্য বিজেপির সংখ্যালঘু সেলের প্রতিনিধিদের নওশাদের মুক্তির দাবিতে পথে নামতেও দেখা যায়। এবার তাঁর মুক্তির দাবিতে সরব হলেন শুভেন্দু। 

    নওশাদের জন্য আন্দোলন

    সাগরদিঘি উপনির্বাচনের আগে শুক্রবার সেখানে প্রচারে যান বিজেপি বিধায়ক। রাজ্য সরকার তথা তৃণমূলকে কটাক্ষ করে তিনি এদিন বলেন, ‘নওশাদের জন্য রাস্তায় নেমে আন্দোলন করতে হবে।’ একইসঙ্গে আইএসএফ-কেও বার্তা দেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, ‘নওশাদ ভাইয়ের জন্য আন্দোলনটা করতে হবে। আপনারা তো রাস্তায় নেমে সিএএ-এনআরসি-র বিরুদ্ধে মিছিল করেছিলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিতিয়েছিলেন। রাস্তায় নেমে নওশাদের মুক্তি করান। আমাদের শুভেচ্ছা আছে। আমরা সরাসরি যেতে পারব না, কিন্তু আমাদের শুভেচ্ছা আছে।’ শুধুমাত্র নওশাদের গ্রেফতারি নয়, আনিস খানের মৃত্যুর প্রসঙ্গও এদিন উল্লেখ করেন শুভেন্দু। তাঁর দাবি, বগটুই থেকে শুরু করে আনিস খানের মৃত্যু, রাজ্য সরকার যা করেছে, তা অনেকেই বুঝে গিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: বহু বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থী বিজেপির বুথ এজেন্ট হতে চায়! সাগরদিঘিতে নির্বাচনী প্রচারে দাবি শুভেন্দুর

    ভাঙড়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ এনে গত ২১ জানুয়ারি কলকাতার ধর্মতলায় একটি জমায়েত করেন নওশাদ ও তাঁর দল আইএসএফের সদস্যেরা। যে জমায়েত ঘিরে ধুন্ধুমার কাণ্ড বাঁধে শহরের প্রাণকেন্দ্রে। ওই দিনের বিক্ষোভস্থল থেকে নওশাদ সহ মোট ৮৮ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তারপর থেকে একের পর এক মামলায় জেল বা পুলিশ হেফাজতে যেতে হয়েছে বিধায়ককে। দুদিন আগেই নওশাদ সিদ্দিকি প্রসঙ্গে সুর নরম করেছিলেন বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তিনি বলেছিলেন, “ওঁর জামিন হয়ে যাওয়া উচিত। এতদিন আটকে থাকার মতো বিষয় এটা নয়।” পরে অবশ্য নিজের অবস্থান থেকে সরে বিমান বলেন, “নওশাদ সিদ্দিকির জামিন পাওয়ার বিষয়টি আদালত বিচার করে দেখবে। আইন আইনের পথে চলবে। এ বিষয়ে আমার আর কিছু বলার নেই।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: বহু বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থী বিজেপির বুথ এজেন্ট হতে চায়! সাগরদিঘিতে নির্বাচনী প্রচারে দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: বহু বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থী বিজেপির বুথ এজেন্ট হতে চায়! সাগরদিঘিতে নির্বাচনী প্রচারে দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতির জেরে যাঁরা চাকরি পাননি, সেই বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের বিজেপির বুথ এজেন্ট হিসেবে বসাতে চাইছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সাগরদিঘিতে (Sagardighi) উপনির্বাচনের প্রচারে গিয়ে ঠিক এমনটাই মন্তব্য করলেন বিরোধী দলনেতা। শুক্রবার সেখানে গিয়ে তৃণমূলের টাকার পাহাড়ের বিরুদ্ধে ভোট চাইলেন শুভেন্দু। তাঁর প্রশ্ন, যাঁদের বাড়িতে টাকার পাহাড় উদ্ধার হয়েছে, তাঁদের কেন ভোট দেন?

    বহু মহিলা বুথে বসবেন

    মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘিতে গিয়ে শুভেন্দু বলেন, “ভারতীয় জনতা পার্টির পোলিং এজেন্ট হিসেবে বহু মহিলা এগিয়ে এসেছেন। যাঁদের চাকরি না দিয়ে সর্বনাশ করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তাঁরা বলছেন আমরা বঞ্চিত, আমরা প্রথমবার ভারতীয় জনতা পার্টির হয়ে এজেন্ট হিসেবে বুথে বসব। ইতিমধ্যে ৯০ ভাগ বুথে বঞ্চিতদের এজেন্ট হিসেবে পেয়ে গিয়েছি আমরা। একশ শতাংশ বুথেই এজেন্ট দেওয়ার আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। আমরা নির্বাচন কমিশনারের অবজার্ভারের কাছে দাবি করেছি, বহিরাগতদের যেন ঢুকতে না দেওয়া হয়। ২৬ এবং ২৭ তারিখ কোথাও যাতে অবাঞ্ছিত জমায়েত না হয়। সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। ২০০ মিটারের মধ্যে তৃণমূল কংগ্রেসের পার্টি অফিস এবং অস্থায়ী ক্যাম্প তৈরি করেছে কি না, তা দেখতে হবে।”

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘু ভোটও পাবে বিজেপি! সাগরদিঘি উপনির্বাচনে তৃণমূল তৃতীয় স্থানে থাকবে, দাবি শুভেন্দুর

    এদিন আম জনতার উদ্দেশে প্রশ্ন ছুঁড়ে শুভেন্দু বলেন, “যাদের বাড়িতে টাকার পাহাড় উদ্ধার হয়েছে, তাদের কেন ভোট? তৃণমূলকে ভোট দিলে এই অর্পিতা, পার্থ, মোনালিসা, হৈমন্তীদের বাড়বাড়ন্ত হবে। আপনাদেরকেই ঠিক করতে হবে তৃণমূলকে হারাতে পারবেন কি না। এবার ভোট হবে তৃণমূলের চুরির বিরুদ্ধে। ২৭ তারিখে চুরির বিরুদ্ধে, টাকার পাহাড়ের বিরুদ্ধে ভোট দিন।” বিরোধী দলনেতা বলেন, “কারো কোনো সমস্যা হলে আমাদেরকে হোয়াটসঅ্যাপ করে জানান। আমরা নির্বাচন কমিশনকে জানিয়ে সরাসরি ব্যবস্থা গ্রহণ করব। বিজেপি চায় অবাধ গণতান্ত্রিক ভয়মুক্ত পরিবেশে নির্বাচন হোক। কিন্তু রাজ্যের পুলিশ প্রশাসন এই নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ভাইপোকে খুশি করার জন্য নিজেদের কাঁধে নিয়ে নিয়েছেন।” তবে, নিরাপত্তা ব্যবস্থার ওপর কড়া জোর দেওয়া হয়েছে বলে সাধারণ মানুষকে আশ্বাস দেন বিরোধী দলনেতা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্য রাষ্ট্রবিরোধী ও ভিত্তিহীন! সব জানলে শ্বেতপত্র প্রকাশ করুন, দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্য রাষ্ট্রবিরোধী ও ভিত্তিহীন! সব জানলে শ্বেতপত্র প্রকাশ করুন, দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য ‘রাষ্ট্রবিরোধী’ও ‘ভিত্তিহীন’ বলে দাবি করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বাজেট ঘোষণার রাতেই ‘সরকার পড়ে যাচ্ছিল’—মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্যের প্রেক্ষিতে  বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলকাতার মুরলিধর সেন লেনে রাজ্য বিজেপির সদর দফতরে সাংবাদিক বৈঠক করেন শুভেন্দু। সেখানে তিনি বলেন,‘‘স্কুলের ছোট ছোট বাচ্চাদের সামনে মুখ্যমন্ত্রীর এই ধরণের মন্তব্য করা একেবারেই উচিত হয়নি। সম্পূর্ণ রাষ্ট্রবিরোধী মন্তব্য। আমরা যাঁরা জাতীয়তাবাদী, তাঁরা এই মন্তব্যকে গ্রহণ করি না। সরকার পড়ে যাচ্ছিল— এই মন্তব্যের ভিত্তি কী? ওঁর (মুখ্যমন্ত্রী মমতা) কথা কেউ বিশ্বাস করে না।’’

    সত্য প্রকাশ করুন মুখ্যমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, বুধবার কেন্দ্রীয় বাজেট পেশের পর বৃহস্পতিবার সকালে বর্ধমানের সভা থেকে কেন্দ্রীয় সরকারকে আক্রমণ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, ‘‘কাল তো সরকার প্রায় পড়েই যাচ্ছিল! কেন পড়ে যাচ্ছিল? শেয়ার বাজারে ধস নেমে।’’তিনি আরও বলেন, ‘‘৬-৮ জনকে ফোন করে বলেছে টাকা দাও, মানে যাঁদের শেয়ার পড়ে যাচ্ছিল, তাঁদের দাও। কাউকে বলছে ২০ হাজার কোটি টাকা দাও, কাউকে বলেছে ২৯ হাজার কোটি টাকা দাও, কাউকে ১০ হাজার কোটি টাকা দাও, এই সব বলে সরকার আগলেছে… এই দিয়ে সরকার চলে?”  মুখ্যমন্ত্রীর এই ধরনের মন্তব্যের নিন্দা করে বিরোধী দলনেতার দাবি, অনেক অবিজেপি দল শাসিত রাজ্য সরকারও এই বাজেটকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। উদাহরণ হিসেবে ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েকের প্রেস বিবৃতির কথাও তুলে ধরেন শুভেন্দু।  তিনি বলেন, ”কেবলমাত্র রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে যারা বিজেপি বা প্রধানমন্ত্রীকে সহ্য করতে পারেন না, তাঁদের মতো মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ ছাড়া বাকি সকলেই এই বাজেটকে প্রশংসা করতে বাধ্য হবে।”

    আরও পড়ুুন: গরু পাচারকাণ্ডে এবার সিবিআই নজরে কেষ্ট ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতারা, জানেন তাঁরা কারা?

    আধারশূন্য মন্তব্য

    বিধানসভার বিরোধী দলনেতা মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যকে আধারশূন্য হিসেবেও ব্যাখ্যা করেন। তিনি বলেন, ‘‘কাকে কোথায় টাকা বিনিয়োগ করতে বলা হয়েছে, তা প্রকাশ্যে আনা হোক। এটা যদি উনি খুব সিরিয়াসলি বলে থাকেন একটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে, তা হলে একটা শ্বেতপত্র প্রকাশ করুন না। কাকে কোথায় টাকা বিনিয়োগ করতে বলা হয়েছিল, উনি জানান সেটা।’’ সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতার সঙ্গে আদানি গোষ্ঠীর কর্ণধার গৌতম আদানির একটি ছবিও প্রকাশ করেছেন শুভেন্দু।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Cabinet Reshuffle: চলতি মাসেই মোদি মন্ত্রিসভায় রদবদল! ঠাঁই পেতে পারেন কারা, জানেন?

    Cabinet Reshuffle: চলতি মাসেই মোদি মন্ত্রিসভায় রদবদল! ঠাঁই পেতে পারেন কারা, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে চলতি বছরেই নির্বাচন রয়েছে কয়েকটি রাজ্যে। সেই কারণে মোদি (PM Modi) মন্ত্রিসভায় রদবদল (Cabinet Reshuffle) হতে পারে বলে জল্পনা ছড়িয়েছে। তবে এ ব্যাপারে বিজেপি (BJP) কিংবা সরকারের তরফে অফিসিয়ালি কিছু জানানো হয়নি। দ্বিতীয়বার কেন্দ্রের কুর্সিতে আসীন হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০২১ সালের জুলাই মাসে মন্ত্রিসভায় রদবদল করেছিলেন। তার পর থেকে এ পর্যন্ত আর মন্ত্রিসভায় রদবদল হয়নি। সামনে নির্বাচন রয়েছে বলে সংগঠনেও রদবদল হতে পারে বলে রাজনৈতিক মহলের ধারণা।

    মকর সংক্রান্তি…

    ফেব্রুয়ারির ১ তারিখে পেশ হবে কেন্দ্রীয় বাজেট। জানা গিয়েছে, মন্ত্রিসভার রদবদল যদি কিছু হয়, তবে তা হবে ১৪ তারিখ মকর সংক্রান্তির পর। শোনা যাচ্ছে, ১৫ থেকে ২৫ জানুয়ারির মধ্যে হতে পারে এই রদবদল। চলতি মাসের ১৬ ও ১৭ তারিখে দিল্লিতে রয়েছে বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক। সেই বৈঠকেই দলের সাংগঠনিক ক্ষেত্রে রদবদলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। মঙ্গলবারই বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার নেতৃত্বে এক দফা আলোচনা হয়েছে।   

    আরও পড়ুুন: মোহন ভাগবতের বক্তব্য সমর্থন করলেন জামাতের জাতীয় সভাপতি, কী বললেন তিনি?

    চলতি বছর ভোট রয়েছে কর্নাটক, রাজস্থান এবং ছত্তিশগড়ে। তাই সংগঠনেও হতে পারে রদবদল। হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা এবং দিল্লি পুরসভা নির্বাচনে বিজেপির ফলে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলন প্রধানমন্ত্রী। সেক্ষেত্রে বিভিন্ন রাজ্যের তারকা প্রচারকের তালিকায় যে সব দলীয় নেতা, মন্ত্রী, সাংসদদের রাখা হয়েছিল, তাঁদের মধ্যে থেকে বেশ কয়েকজনকে সাংগঠনিক স্তরে বড় পদে নিয়ে আসা কিংবা মন্ত্রিসভায় জায়গা দেওয়ার বিষয়ে চিন্তাভাবনা শুরু হয়েছে। শোনা য়াচ্ছে, যেহেতু ১৫ মাস পরে লোকসভা নির্বাচন, তাই মন্ত্রিসভা রদবদলের (Cabinet Reshuffle) ক্ষেত্রে গুরুত্ব দেওয়া হতে পারে বিহার, উত্তর প্রদেশ, পশ্চিম বাংলা এবং তেলঙ্গানার মতো বড় রাজ্যগুলিকে।

    মহরাষ্ট্রে বিজেপি ও শিবসেনার শিন্ডে শিবিরের সরকার রয়েছে। তাই রদবদল হলে মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেতে পারেন শিবসেনার কেউ। বিহার থেকে চিরাগ পাশোয়ানকে মন্ত্রিসভায় জায়গা দেওয়া হতে পারে। এবারও রদবদলের সময় চমক থাকতে পারে। গতবার রদবদলের সময় আচমকাই বাদ পড়েছিলেন রবিশঙ্কর প্রকাশ এবং প্রকাশ জাভড়েকর। তার বদলে মন্ত্রিসভায় এসেছিলেন আইএএস অশ্বনী বৈষ্ণব। এবারও তেমন কিছু হতে পারে কিনা, তাই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Primary Tet: শাঁখা-পলা পরে টেট পরীক্ষায় বসতে বাধা, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপি বিধায়কের

    Primary Tet: শাঁখা-পলা পরে টেট পরীক্ষায় বসতে বাধা, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপি বিধায়কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক টেট (Primary Tet) নিয়ে দূর্নীতির তদন্ত এখনও শেষ হয়নি । টাকার বিনিময়ে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ থেকে, স্বজনপোষণ সহ একাধিক অভিযোগে জর্জরিত রাজ্য সরকার। সিবিআই তদন্তে জেলে রয়েছে প্রায় গোটা শিক্ষা দপ্তর। এই আবহেই নতুন করে টেট নেওয়ার ঘোষণা করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ (Primary Tet)। পূর্ব ঘোষণা মতো এদিন টেট পরীক্ষার আয়োজন করা হয়। তবে, টেট নিয়ে বিতর্ক যেন থামছে না। এবার বিবাহিত মহিলাদের শাঁখা-পলা খুলে পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢোকার নির্দেশ দেওয়ার অভিযোগ উঠল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় রাজ্য জুড়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বিরোধী দল বিজেপি। জানা গিয়েছে, দিনহাটার গোপালনগর এম এস এস হাইস্কুলের পরীক্ষাকেন্দ্রে পরীক্ষা (Primary Tet) দিতে এসে ঢুকতে বাধা পান বিবাহিত মহিলারা। অভিযোগ, পরীক্ষা কেন্দ্রে তাদের বলা হয়, হলের ভিতর কোনও গয়না পরে যাওয়ার অনুমতি নেই। তাই বিবাহের প্রতীকরূপে যে গয়নাগুলি আছে অর্থাৎ শাঁখা-পলা খুলতে হবে নয়তো পরীক্ষায় বসা যাবেনা। দিনহাটার গোপালনগর এম এস এস হাইস্কুলের পরীক্ষাকেন্দ্রে এই ঘটনার প্রতিবাদে পরীক্ষার্থীদের একাংশ রাস্তায় নেমে পড়েন। তাঁরা বলতে থাকেন , “বাড়াবাড়ি করছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ (Primary Tet), শাঁখা পলা হিন্দু ধর্মের পবিত্রতার প্রতীক, স্বামীর মঙ্গল কামনায় প্রত্যেক হিন্দু নারী শাঁখা পলা পরে, সর্বভারতীয় স্তরে ইউপিএসসি পরীক্ষাতেও এমন নির্দেশ নেই, যত কড়াকড়ি প্রাথমিক টেটে, স্বচ্ছতা রাখতে হলে আগে তাদের নিজেদের দূর্নীতি বন্ধ করা উচিত  “।

    বিজেপির প্রতিক্রিয়া

    দিনহাটার গোপালনগর এম এস এস হাইস্কুলের এই ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন, উত্তরবঙ্গের বিজেপি নেতা তথা ফালাকাটার বিধায়ক দীপক বর্মণ। তাঁর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে  তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন, ” এই ধরনের ঘটনা অনভিপ্রেত, ধর্ম পালনের অধিকার মানুষের মৌলিক অধিকার, ভারতের সংবিধান, এই অধিকার প্রতিটি নাগরিককে দিয়েছে। এভাবে কারও ধর্মীয় স্বাধীনতার উপর হস্তক্ষেপ করা যায়না। প্রয়োজন হলে , প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ শাঁখাপলা গুলি ভালো মত যাচাই করে নিতে পারত।” দীপকবাবু আরও জানান, ” প্রয়োজন হলে স্থানীয়ভাবে আমরা রাস্তায় নেমে আন্দোলন করব”। আলিপুরদুয়ারের বিজেপি বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলাল এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে ট্যুইট করেছেন। 

     

     

  • Lal Krishna Advani: ‘জাতি তাঁর কাছে ঋণী হয়ে থাকবে’, আডবাণীর জন্মদিনের অনুষ্ঠানে বললেন মোদি

    Lal Krishna Advani: ‘জাতি তাঁর কাছে ঋণী হয়ে থাকবে’, আডবাণীর জন্মদিনের অনুষ্ঠানে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৯৪ বছরে পা দিলেন বিজেপি (BJP) নেতা লালকৃষ্ণ আডবাণী (Lal Krishna Advani)। সেই উপলক্ষে এদিন তাঁর বাসভবনে যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মোদির সঙ্গে ছিলেন বিজেপির আরও কয়েকজন প্রবীণ নেতা। তাঁরা সবাই যোগ দেন কেক কাটার অনুষ্ঠানে।

    এদিন তাঁর পার্সোনাল ট্যুইটার হ্যান্ডেলে কেক কাটার সেলিব্রেশনের একটি ইমেজ শেয়ার করেন প্রধানমন্ত্রী। লেখেন, আডবাণীজিকে (Lal Krishna Advani) জন্মদিনের শুভেচ্ছা। তাঁর সুস্থ ও দীর্ঘ আয়ু কামনা করি। আমাদের সাংস্কৃতিক গর্ব সমৃদ্ধ করতে ও জনগণের ক্ষমতায়ণে তাঁর নানা চেষ্টার কারণে জাতি তাঁর কাছে ঋণী হয়ে থাকবে। তাঁর ক্ষুরধার বুদ্ধি ও পাণ্ডিত্যপূর্ণ লক্ষ্যের জন্যও তিনি শ্রদ্ধার পাত্র হয়ে থাকবেন। অন্য একটি ট্যুইটে লেখেন, জাতি গঠনে তাঁর অবদান প্রচুর।

    এদিনের অনুষ্ঠানের একটি ছোট ভিডিয়োও শেয়ার করা হয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টির তরফে। বিজেপির ট্যুইটার পেজের ওই ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে দেশের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী আডবাণীর (Lal Krishna Advani) হাতে ফুলের তোড়া তুলে দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরে আডবাণীর সঙ্গে কেক কাটতে দেখা যায় বিজেপির জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাকে। উপরাষ্ট্রপতি এম বেঙ্কাইয়া নাইডু, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও উপস্থিত ছিলেন ওই অনুষ্ঠানে।

    আরও পড়ুন: টাকায় লক্ষ্মী-গণেশের ছবি ছাপানোর আবেদন কেজরির, কী বলল বিজেপি?

    ক্যু অ্যাপের মাধ্যমে প্রবীণ নেতা আডবাণীকে (Lal Krishna Advani) জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও। তিনি লিখেছেন, হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে শ্রী লালকৃষ্ণ আডবাণীজিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই। তিনি বিজেপির অভিভাবক। তিনি মূল্যবোধের রাজনীতির প্রতিভূ। একজন দক্ষ প্রশাসক। আমাদের সকলের গাইড। শ্রীরামের কাছে আপনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘ এবং সুখী জীবন প্রার্থনা করি। অবিভক্ত ভারতের (India) করাচিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন আডবাণী। যোগ দিয়েছিলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক (RSS) সংঘে। জনসংঘ প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর তিনি যোগ দেন জনসংঘে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share