Tag: bjp

bjp

  • Modi Krishnanagar Rally: “রাজ্যের ৪২টি আসনেই পদ্ম ফোটাতে হবে”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Modi Krishnanagar Rally: “রাজ্যের ৪২টি আসনেই পদ্ম ফোটাতে হবে”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাজ্যের ৪২টি আসনেই পদ্ম ফোটাতে হবে।” শনিবার কৃষ্ণনগরের জনসভায় বঙ্গ বিজেপিকে এই লক্ষ্যমাত্রাই বেঁধে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi Krishnanagar Rally)। বাংলায় লোকসভা কেন্দ্র রয়েছে ৪২টি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বঙ্গ বিজেপিকে লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছিলেন ৩৫টি আসন। আর আজ প্রধানমন্ত্রী জানিয়ে দিলেন ৪২-এ ৪২-ই চাই।

    তৃণমূলের অর্থ

    এদিন তৃণমূলের নয়া অর্থও বাতলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি (Modi Krishnanagar Rally) বলেন, “এখন তৃণমূলের অর্থ হল, তু, ম্যায় আউর করাপশন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তৃণমূল মা-মাটি-মানুষের স্লোগান দিয়ে বাংলার মায়েদের ভোট নিয়েছে। কিন্তু আজ মা-মাটি-মানুষ কাঁদছে। সন্দেশখালির মায়েদের কথা তৃণমূল শোনেনি। এখানে পুলিশ নয়, অপরাধী ঠিক করে কখন গ্রেফতার হবে।”

    ৪০০ আসনের লক্ষ্যমাত্রা

    গতবারের চেয়ে এবার যে আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে কেন্দ্রে ফিরতে হবে, তা ঢের আগেই দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে জানিয়ে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেদিন তিনি ৪০০ আসনের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছিলেন। পরে অন্য এক জনসভায় জয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি পাবে ৩৭০টি আসন। আর বাকি ৩০টি আসন পাবে এনডিএ জোটের শরিকদলগুলি।”

    বাংলায় ৪২-এ ৪২-ই

    এর পরেই বাংলায় এসে বিজেপি কর্মীদের সামনে ৩৫টি আসনের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। আর প্রধানমন্ত্রী (Modi Krishnanagar Rally) জানিয়ে দিলেন তাঁর প্রয়োজন ৪২-এ ৪২টি আসনই। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যেভাবে রাজ্য সরকার চলছে, তা বাংলাকে নিরাশ করে দিয়েছে। এই সরকার বারংবার এত সমর্থন পেলেও, তাঁরা অত্যাচার ও বিশ্বাসঘাতকের দ্বিতীয় নাম হয়ে গিয়েছে।” তিনি বলেন, “বাংলার উন্নয়ন নয়, শাসক দলের কাছে পরিবারতন্ত্র এবং দুর্নীতি অগ্রাধিকার পেয়েছে। তৃণমূল বাংলার লোককে গরিব বানিয়ে রাখতে চায়, যাতে ওরা ওদের খেলা চালিয়ে যেতে পারে।”

    আরও পড়ুুন: “টিএমসি মানেই তু, ম্যায় অউর করাপশান”, জনসভায় তোপ মোদির

    শুক্রবারই আরামবাগের সভা থেকে রাজ্যের দুর্নীতির বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী (Modi Krishnanagar Rally)। রাজ্যের শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি, রেশন দুর্নীতি, গরু পাচার সহ নানা দুর্নীতির বিষয়ে তৃণমূলকে আক্রমণ শানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। অন্যথা হল না কৃষ্ণনগরের সভায়ও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Modi Krishnanagar Rally: “টিএমসি মানেই তু, ম্যায় অউর করাপশান”, জনসভায় তোপ মোদির

    Modi Krishnanagar Rally: “টিএমসি মানেই তু, ম্যায় অউর করাপশান”, জনসভায় তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃণমূল কংগ্রেস মানেই তু, ম্যায় অউর করাপশান, এখানকার দুষ্কৃতীরাই শেষ কথা বলে। কখন তারা আত্মসমর্পণ করবে আর কখন গ্রেফতার হবে। তৃণমূল মানেই অত্যাচার এবং দুষ্কৃতীর দ্বিতীয় নাম। তৃণমূল মানেই বিশ্বাসঘাতক। তৃণমূল সরকার সব স্কিমকে স্ক্যামে পরিণত করে তুলেছে। স্কিমকে স্ক্যামে পরিণত করায় মাস্টারি করেছে তৃণমূল।” তোপ দেগে ঠিক এই ভাবেই আক্রমণ করলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ নদিয়ার কৃষ্ণনগরে (Modi Krishnanagar Rally) তৃণমূল সরকারের একাধিক দুর্নীতির অভিযোগকে হাতিয়ার করে তীব্র আক্রমণ করলেন তিনি। রাজ্যে তৃণমূল বার বার ১০০ দিনের কাজের বকেয়া টাকা নিয়ে অভিযোগ করলে পালটা মোদি জাবাব দিলেন বলে মনে করছেন রাজনীতির একাংশের মানুষ।

    কী বললেন মোদি? (Krishna Nagar)

    কৃষ্ণনগর কলেজের মাঠে মোদি (Modi Krishnanagar Rally) আজ বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেসের মানে বদলে গিয়েছে। টিএমসি-র নতুন মানে হল তু, ম্যায় অউর করাপশন হি করাপশান। বাড়ি বাড়ি গিয়ে যুবকরা একটি তথ্য দিন – মনরেগাতে ২৫ লক্ষ ভুয়ো জব কার্ড তৈরি হয়েছে। যে জন্ম গ্রহণ করেননি তাঁরও ভুয়ো জবকার্ড তৈরি হয়েছে। যে টাকা গরিব শ্রমিকের প্রাপ্য ন্যায্য টাকা, তা তৃণমূলের তোলাবাজরা তুলে নিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে ৬ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে রেশন দেওয়া হচ্ছে। আগামী ৫ বছর পর্যন্ত এই রেশন দেওয়া হবে। কিন্তু এই প্রকল্পে তৃণমূল জোর করে নিজেদের স্টিকার লাগিয়ে দিচ্ছে। ওঁরা গরিবের রেশন লুট করেছে।”

    মোদির গ্যারান্টি নিয়ে কী বললেন?

    কৃষ্ণনগর সভা থেকে মোদি (Modi Krishnanagar Rally) তৃণমূলকে সমালোচনা করে আরও বলেন, “নরেন্দ্র মোদি গ্যারান্টি দিয়েছিল কল্যাণীতে এইমস হাসপাতাল তৈরি করা হবে। সেখানে আজ এইমস হাসপাতাল তৈরি হয়েছে। তাও এ রাজ্যের তৃণমূল সরকারের পছন্দ হয়নি। বিজেপি সরকার আয়ুষ্মান প্রকল্পে পাঁচ লাখ করে চিকিৎসায় টাকা দেওয়ার সুবিধা করেছে। কিন্তু টিএমসি সরকার তা কার্যকর করতে দিচ্ছে না এই রাজ্যে। স্বাস্থ্য সুবিধা থেকে শুরু করে মেডিক্যাল কলেজ আরও বৃদ্ধি করা হয়েছে। এই রাজ্যের পাট চাষী এবং জুট মিলগুলির জন্য আরও অনেক টাকা বরাদ্দ করা হবে।”

    ১১ কোটি টাকা বিনিয়গের ঘোষণা

    এদিন জনসভায় যাওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী (Modi Krishnanagar Rally) কৃষ্ণনগর সরকারি সভায় ১৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। ফরাক্কা থেকে রায়গঞ্জ পর্যন্ত ৪ লেনের জাতীয় সড়ক উদ্বোধন করেন তিনি। বাজারসাউ-আজিমগঞ্জ ডবললাইন রেলপথের উদ্বোধন করেন তিনি। একই সঙ্গে পুরুলিয়ার তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের দ্বিতীয় ইউনিটের সূচনা করেন আজ। এই প্রকল্পে ১১ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: চিনা-ঝান্ডা বিতর্কের জের! স্ট্যালিনকে মান্দারিন ভাষায় জন্মদিনের শুভেচ্ছা বিজেপির

    BJP: চিনা-ঝান্ডা বিতর্কের জের! স্ট্যালিনকে মান্দারিন ভাষায় জন্মদিনের শুভেচ্ছা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনা-ঝান্ডা বিতর্কের জেরে সরগরম তামিলনাড়ুর রাজনীতি। এমতাবস্থায় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাল বিজেপি (BJP)। তবে তামিল ভাষায় নয়, পদ্ম শিবিরের তরফে তাঁকে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে চিনের সরকারি ভাষা মান্দারিনে। ১ মার্চ জন্মদিন ছিল স্ট্যালিনের। সেদিনই ডিএমকে নেতাকে মুখের মতো করে চিন-প্রীতির জবাব দিল পদ্ম শিবির।

    জন্মদিনের শুভেচ্ছা

    বিজেপির (BJP) তরফে সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখা হয়েছে, “এখানে আমাদের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী থিরু এমকে স্ট্যালিন আভরগলকে তাঁর পছন্দের ভাষায় জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই। তিনি দীর্ঘজীবী হোন, সুস্থ জীবন যাপন করুন।” কথাগুলি লেখা হয়েছে মান্দারিন ভাষায়। তামিলনাড়ু বিজেপির ইউনিট প্রেসিডেন্ট ডিএমকে নেতার চিন-প্রেমের কড়া সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেন, “ডিএমকের এই কাজ আমরা সমর্থন করি না। এটি ইসরোর বিজ্ঞানী ও দেশের ভাবমূর্তির পক্ষে অপমানজনক। এটি ডিএমকের সংকীর্ণ মানসিকতার পরিচায়ক।”

    ইসরোর লঞ্চপ্যাডের উদ্বোধন

    সম্প্রতি তামিলনাড়ুতে ইসরোর একটি লঞ্চপ্যাডের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বিজ্ঞাপনে একটি রকেট দেখা গিয়েছে। অভিযোগ, তাতে রয়েছে চিনের পতাকার চিহ্ন। বিজেপির রাজ্য সভাপতি কে আন্নামালাই এক্স হ্যান্ডেলে এই বিজ্ঞাপনের বিরোধিতা করে লেখেন, “ভারতের সার্বভৌমত্বকে অবজ্ঞা করেছে।”

    এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, “এই বিজ্ঞাপন দেখায়, ডিএমকে চিনের প্রতি কতটা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এই দলটি দুর্নীতিতে সিদ্ধ। ইসরো যেদিন থেকে দ্বিতীয় লঞ্চ প্যাডের কথা ঘোষণা করেছে, সেদিন থেকে ডিএমকে মরিয়া হয়ে উঠেছে। অতীতের ত্রুটি ধামাচাপা দিতেই ওরা এতটা মরিয়া।” তিনি বলেন, “প্রথম লঞ্চিং প্যাডের জন্য ইসরো তামিলনাড়ুকেই প্রথমে বেছে নিয়েছিল। কিন্তু সে সময় রাজ্য সরকারের অপদার্থতা দেশের মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে তামিলনাড়ুর মুখ পুড়িয়েছিল। সেই ডিএমকে এখনও বদলায়নি। বরং আরও খারাপ হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: “স্বাধীনতার পর বাংলা আর এগোয়নি”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, রাজ্যের দুই বহুল প্রচারিত দৈনিকে বিজ্ঞাপনটি দেওয়া হয়েছিল। তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এম করুণানিধি ও বর্তমানে মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনের কৃতিত্ব প্রচার করাই ছিল বিজ্ঞাপনের উদ্দেশ্য। বিতর্কের সূত্রপাত সেই বিজ্ঞাপনকে কেন্দ্র করেই (BJP)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
     

     

     

  • Modi Rally in Krishnagar: আজ কৃষ্ণনগরে মোদির সভা, সিএএ নিয়ে কি বার্তা দেবেন প্রধানমন্ত্রী?

    Modi Rally in Krishnagar: আজ কৃষ্ণনগরে মোদির সভা, সিএএ নিয়ে কি বার্তা দেবেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi Rally in Krishnagar)। আজ, ২ মার্চ বাংলায় মোদির সফরের দ্বিতীয় দিন। সামনে লোকসভা নির্বাচন। শনিবার সেই লক্ষ্যেই কৃষ্ণনগরে সভা করবেন তিনি। তাঁর আগে একাধিক সরকারি প্রকল্পের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। শহর জুড়ে ট্র্যাফিক কন্ট্রোলও করা হয়েছে। শুক্রবার আরামবাগে জনসভা করেছেন মোদি। সেই মঞ্চ থেকে বাংলার শাসক দলকে নিশানা করেছেন তিনি। আজ কৃষ্ণনগরের জনসভায় সিএএ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী কোনও বার্তা দেন কি না তার দিকেই নজর রয়েছে রাজনীতিকদের।

    আজ মোদির কর্মসূচি

    প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে যে সূচি প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে রাজভবন থেকে সড়ক পথে বেরবে মোদির কনভয়। ৯টা ৪০ মিনিটে আরসিটিসি হেলিপ্যাড থেকে উড়বে মোদির কপ্টার। সকাল সাড়ে দশটায় অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছনোর কথা মোদির। সাড়ে দশটা থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত সরকারি অনুষ্ঠান থেকে একাধিক সরকারি প্রকল্প উদ্বোধন করার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। সকাল ১১টা ৫ মিনিটে অনুষ্ঠান স্থল থেকে সড়ক পথে বেরিয়ে যাওয়ার কথা তাঁর। ১১টা ১০ মিনিটে এসে পৌঁছনোর কথা জনসভার স্থলে। সূচি অনুযায়ী সওয়া ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত কৃষ্ণনগরে দলীয় সভা করার কথা মোদির। ১২টা ১০ মিনিটে কৃষ্ণনগর থেকে উড়বে মোদির কপ্টার। ১২টা ৫৫ মিনিটে পানাগড় থেকে মোদির বিমান উড়ে যাবে বিহারে।   

    মতুয়াদের উদ্দেশে বার্তা

    কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রে মতুয়া ভোটের প্রভাব রয়েছে বেশ ভালো। মতুয়াদের দীর্ঘদিনের দাবি সিএএ। আজ কৃষ্ণনগর থেকে সিএএ নিয়ে কোনও বার্তা প্রধানমন্ত্রী দেন কি না, সেদিকে নজর রয়েছে বঙ্গবাসীর। বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানের হিন্দু সহ ৬টি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে ভারতীয় নাগরিকত্ব দিতেই আনা হয়েছে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন। ২০১৯ সালে এই আইনটি সংসদের অনুমোদন পেয়ে তৈরি হয়েছিল। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর দাবি করেছিলেন, শীঘ্রই সিএএ কার্যকর হবে। কেন্দ্রীয় স্বরষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের গলাতেও শোনা গিয়েছিল একই সুর। উল্লেখ্য, সিএএ কার্যকর হলে, তার সবথেকে বেশি প্রভাব পড়তে পারে বাংলাতেই। বাংলাদেশ লাগোয়া নদিয়া এবং উত্তর ২৪ পরগনায় এর প্রভাব আরও বেশি করে পড়তে পারে। বিগত ২০১৯ সালে নাগরিকত্ব ইস্যুতেই মতুয়া ভোটের সিংহভাগ বিজেপির ঝুলিতে গিয়েছিল। এই আবহে প্রধানমন্ত্রী কি বার্তা দেন তারই অপেক্ষায় মতুয়া সম্প্রদায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: শনিবার কৃষ্ণনগরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভা, চলছে চূড়ান্ত পর্যায়ের প্রস্তুতি

    Nadia: শনিবার কৃষ্ণনগরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভা, চলছে চূড়ান্ত পর্যায়ের প্রস্তুতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামীকাল ২রা মার্চ নদিয়ার পূণ্যভূমিতে পা রাখতে চলেছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আর তার জেরেই নিরাপত্তা বেষ্টনীতে মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা নদিয়া (Nadia) এবং কৃষ্ণনগর শহর। কৃষ্ণনগর গভমেন্ট কলেজ ময়দানে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে মোদির এই জনসভা। সেই সঙ্গে করবেন বেশ কিছু সরকারি প্রকল্পের ঘোষণা। লোকসভা ভোটের আগে প্রধানমন্ত্রী আগমন যথেষ্টই রাজনৈতিক তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। উল্লেখ্য এই লোকসভার প্রাক্তন সাংসদ ছিলেন মহুয়া মৈত্র। টাকার বিনিময়ে লোকসভায় প্রশ্ন করার অপরাধে তাঁর সাংসদ পদ বাতিল হয়েছে। একই সঙ্গে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা মামলায় তদন্ত করছে বলে জানা গিয়েছে।

    বিজপির বক্তব্য (Nadia)

    প্রধানমন্ত্রী আসার আগেই তাঁর সভাস্থলে চলছে চূড়ান্ত পর্যায়ের প্রস্তুতি। বিজেপি কর্মী সমর্থক থেকে শুরু করে জেলা এবং রাজ্য নেতৃত্ব ইতিমধ্যেই সভাস্থল পরিদর্শন করে গেছেন। আজ সকাল থেকেও প্রধানমন্ত্রীর সভাস্থল পরিদর্শন করেন স্থানীয় বিজেপি কর্মকর্তারা। চলছে শেষ পর্বের চূড়ান্ত প্রস্তুতি। নদিয়া (Nadia) জেলা বিজেপির মিডিয়া কনভেনার সন্দ্বীপ মজুমদার বলেন, “শুধু জনসভাই নয়, জনসভা হওয়ার আগে গভমেন্ট কলেজ ময়দানের পাশেই আরও একটি সরকারি অনুষ্ঠান রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। যেখান থেকে মোদি বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। তবে এই সরকারি প্রকল্প উদ্বোধনের মধ্যে নদিয়া জেলা তথা কৃষ্ণনগরের মানুষও বেশ কিছু সরকারি প্রকল্পের মাধ্যমে উপকৃত হবেন।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    তবে প্রধানমন্ত্রীর নদিয়া (Nadia) জেলায় আগমনকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি তৃণমূল কংগ্রেস। নদীয়া জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র দেবাশীষ রায় বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এমন একটি জায়গা তাঁর সভাস্থল হিসেবে বেছে নিয়েছেন, যেখানকার সংসদ ছিলেন মহুয়া মৈত্র। যিনি একের পর এক প্রশ্নবানে সংসদে বিজেপিকে ধরাশায়ী করেছে। তাঁকে কালিমালিপ্ত করে সংসদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বিজেপি বুঝতে পেরেছে কৃষ্ণনগরের মাটিতে বিজেপির জয় কোনও ভাবেই সম্ভব নয়। তাই পায়ের তলার মাটি সরে যাওয়ার কারণেই আজ এই সভাস্থল কৃষ্ণনগরকে বেছে নেওয়া হয়েছে। তবে বাংলার মানুষ বিজেপিকে আর বিশ্বাস করে না। বাংলার মানুষ লোকসভা ভোটে বুঝিয়ে দেবে তৃণমূল কংগ্রেসই একমাত্র ভরসা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Medinipur: লোকসভার আগে দুই তৃণমূল সাংসদ শিশির-দিব্যেন্দু কি পদ্ম শিবিরে?

    Purba Medinipur: লোকসভার আগে দুই তৃণমূল সাংসদ শিশির-দিব্যেন্দু কি পদ্ম শিবিরে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছেলে শুভেন্দু অধিকারী রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের (Purba Medinipur) বিজেপি বিধায়ক। অপর দিকে বাবা সাংসদ শিশির অধিকারী আনুষ্ঠানিক ভাবে তৃণমূল ছাড়েননি। লোকসভার আগে এই তৃণমূল কাঁথির সাংসদকে নিয়ে ব্যাপক জল্পনা শুরু হয়েছে। তিনি যে তৃণমূলের সঙ্গে নেই সেই কথাও খুব স্পষ্ট করে জানিয়েছেন। অপর দিকে তমলুকের তৃণমূলের সাংসদ দিব্যেন্দু বললেন, “আমি দাদাকে নিয়ে গর্বিত, সুযোগ পেলেই বিজেপিতে যোগদান করব।” আগামী ৭ মার্চ বিজেপির মেগা জয়েনিং কর্মসূচি রয়েছে। তাই এই যোগদান সভায় দুই তৃণমূল সাংসদ যোগদান করবেন কিনা তা নিয়ে রাজনীতির আঙ্গিনায় জল্পনা তৈরি হয়েছে। লোকসভার আগে দুজন তৃণমূল কি তাহলে পদ্ম শিবিরে?

    কী বললেন শিশির অধিকারী (Purba Medinipur)?

    কাঁথির (Purba Medinipur) এই বর্ষীয়ান সাংসদ শিশির অধিকারী বলেন, “তৃণমূল করার জন্য আক্ষেপ তো অবশ্যই হয়। ভুল, একপ্রকার ভুল সিদ্ধান্তই নিয়েছিলাম। সে দিন যদি আর একটু এগিয়ে-পিছিয়ে ভেবে এগোতাম, তাহলে হয়ত অনেকের রাজনীতিতে জন্ম হত না। অনেকেই বিদায় নিত। এই জিনিস দেখতে হত না।” একই সঙ্গে  রাজ্যের দুর্নীতি সম্পর্কে তিনি আরও বলেন, “এই বালু সেই বালু! এই পার্থ সেই পার্থ! ভাবতে পারিনা। লোকসভায় বিজেপির ৪২ আসনে ৪২ পাবে। ঠিক করে নির্বাচন হলে তৃণমূল একটিও আসন পাবে না। তৃণমূলের পাতা বড় বড় ফাঁদ ফাঁস হয়ে গিয়েছে। সাধারণ মানুষ আর তৃণমূলে নেই।”

    দিব্যেন্দুর বক্তব্য

    লোকসভার আগেই পূর্ব মেদিনীপুরের (Purba Medinipur) তমলুকের তৃণমূল সাংসদ দিব্যান্দু অধিকারী বলেন, “আর তো মাত্র কয়েকটা দিন। কারা যোগ দেবে আর কারা যোগ দেবে না তা ৭ তারিখেই স্পষ্ট হবে। আমি তৃণমূল দলে নেই ধরে নিতে পারেন। সাংসদ আছি। যতদিন মেয়াদ আছে আমি সাংসদ থাকব। দাদা আমাদের কাছে গর্বের দাদা। তাঁর জন্য আমাদের বুকটা সবসময় চওড়া হয়ে থাকে। সুযোগ পেলে অবশ্যই বিজেপিতে যোগদান করব। আগামীকাল হলদিয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবো। সাংসদ হিসাবে আমাকে আমন্ত্রণ করা হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ভোররাত পর্যন্ত বৈঠকে মোদি, লোকসভা ভোটে বিজেপির প্রথম প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত

    Lok Sabha Election 2024: ভোররাত পর্যন্ত বৈঠকে মোদি, লোকসভা ভোটে বিজেপির প্রথম প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের প্রথম প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করতে বৈঠকে বসল বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শুরু হয়ে, শুক্রবারভোর ৩টে পর্যন্ত চলে এই বৈঠক। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বৈঠকে বসে বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটি। ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অমিত শাহ এবং রাজনাথ সিং। বাংলায় আসার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই বৈঠকে বসলেও এখানে বাংলার জন্য কোনও প্রার্থী নির্বাচিত হয়নি বলেই খবর। প্রাথমিকভাবে ২০টি রাজ্যের প্রার্থীতালিকা নিয়ে দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বৈঠক সেরেছেন বলে খবর। মিলেছে তাঁর সবুজ সংকেতও। ফলে পদ্ম শিবিরের প্রথম ধাপের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা এখন কেবলমাত্র সময়ের অপেক্ষা।

    বৈঠকে পর্যালোচনা

    প্রাথমিক ভাবে এদিন গোটা কুড়ি রাজ্যের প্রাথমিক প্রার্থী তালিকায় সবুজ সঙ্কেত দেয় বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটি। সূত্রের মতে, আগামী ১০ মার্চের মধ্যে প্রায় সাড়ে তিনশো আসনে প্রার্থী ঘোষণার কাজ সেরে ফেলতে চান বিজেপি নেতৃত্ব। রাত ১১টা নাগাদ বৈঠকে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সূত্রের খবর, এদিন যে আসনগুলি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে বারাণসী। যেখান থেকে লড়বেন নরেন্দ্র মোদি। এ ছাড়া অমিত শাহ (গান্ধীনগর), রাজনাথ সিং (লখনউ)-দের মতো হেভিওয়েটদের আসন নিয়েও আলোচনা হয়েছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে শীঘ্রই প্রথম প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করবে গেরুয়া শিবির। রাজনৈতিক মহলের ধারণা, লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণার আগেই প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে দিলে বিরোধী মঞ্চ ‘ইন্ডি’র উপরে চাপ তৈরি করবে বিজেপি। এছাড়া, প্রার্থী ঘোষণা হলে প্রচারের ক্ষেত্রে কিছুটা এগিয়ে থাকবেন গেরুয়া প্রার্থীরা। সূত্রের খবর, প্রথম দফায় দেড়শোর মতো আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করতে পারে বিজেপি।

    বৈঠকে কারা কারা

    বৃহস্পতিবার রাতের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীস, গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল, মধ্য প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব, ছত্তীসগড়ের মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই, উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি এবং গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত-সহ আরও অনেকে। সূত্রের খবর, উত্তর প্রদেশে এনডিএ শরিকদের ৬টি আসন ছাড়তে চলেছে বিজেপি। ২টি আসন বরাদ্দ করা হবে রাষ্ট্রীয় লোকদল বা আরএলডি-কে। মির্জাপুর এবং রবার্টসগঞ্জ আসনদুটি ছাড়া হবে আপনা দল (এস)-কে। আর ঘোসি এবং সন্ত কবির নগর আসনদুটি থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে যথাক্রমে সুভাষা এবং নিষাদ পার্টি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Koustav Bagchi Joins BJP: বিজেপিতে যোগ দিলেন কৌস্তভ, জানালেন কেন ছাড়লেন কংগ্রেস? 

    Koustav Bagchi Joins BJP: বিজেপিতে যোগ দিলেন কৌস্তভ, জানালেন কেন ছাড়লেন কংগ্রেস? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপিতে যোগ দিলেন আইনজীবী কৌস্তভ বাগচী (Koustav Bagchi)। বৃহস্পতিবার বিজেপি কার্যালয়ে গিয়ে পদ্মপতাকা হাতে নেন তিনি। একদিন আগেই কংগ্রেস থেকে ইস্তফা দেন কৌস্তভ। বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিক ভাবে যোগ দিলেন বিজেপিতে। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের উপস্থিতিতে হাতে তুলে নিলেন পদ্ম-পতাকা। 

    কেন বিজেপিতে

    বিজেপিতে যোগ দিয়েই কৌস্তভ বাগচী বলেন, “মানুষের চাহিদা পূরণ না করলে তো রাজনীতি করার কোনও অর্থ নেই। যেখানে প্রদেশ কংগ্রেসের গুরুত্ব নেই। সেখানে সে দলের সঙ্গে থাকার কোনও অর্থ নেই। সন্দেশখালি নিয়ে কংগ্রেসের উচ্চ নেতৃত্ব চুপ। আমার মনে হচ্ছে দিনের পর দিন কংগ্রেস যেভাবে তৃণমূল নিয়ে নরম মনোভাব দেখাচ্ছে, সেখানে আত্ম মর্যাদা নিয়ে সেই দলে থাকা যায় না।” কৌস্তভের বক্তব্য, “সন্দেশখালিকাণ্ডে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পর্যন্ত প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। অথচ কংগ্রেসের কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি। দলের মধ্যেও এ নিয়ে অসন্তোষের জায়গা আছে। কেউ বলছে কেউ বলছে না। আমার মনে হয় এখানে থাকাটা নিজের আত্মমর্যাদার সঙ্গে সমঝোতা করা। এই তৃণমূলের প্রতি নরম অবস্থান নিয়ে রাজ্যে তৃণমূলকে উৎখাত করা যাবে না।” সেই লড়াই লড়তেই তিনি বিজেপিতে যোগ দিলেন বলে জানান।

    কংগ্রেস ছাড়লেন কেন

    কৌস্তভ বলেন, “কংগ্রেস কেউই ছাড়ে না, ছাড়তে বাধ্য করা হয়। কংগ্রেস হাইকমান্ডের কাছে রাজ্য তৃণমূলই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। প্রদেশ কংগ্রেসের কোনও গুরুত্ব নেই। কংগ্রেস তার রাজনৈতিক সত্তা হারিয়েছে। সেই কারণেই পদত্যাগ বলে দাবি করেছেন কৌস্তভ। অনেক দিন ধরেই দলে কিছু জিনিস ঠিক চলছিল না। বার বার সেগুলি তুলে ধরেছিলাম। কিন্তু দল যে কোনও পরামর্শ চায় না, তা স্পষ্ট হয়ে যায়।” কৌস্তভের প্রশংসা করে এদিন শুভেন্দু বলেন, “গত দু’আড়াই বছরে জ্বলন্ত ইস্যুগুলির ক্ষেত্রে, দলের বাইরে গিয়ে, বাংলার মানুষের আবেগকে মর্যাদা দিয়ে নিজের অবস্থান জানিয়েছেন। সশরীরে বিভিন্ন এলাকাতেও গিয়েছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার তাঁকে গ্রেফতার করে, অনেক আইনি লড়াইও করতে হয় তাঁকে। মোদিজি-কে ৪০০-র বেশি আসন দিয়ে তৃতীয় বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী করব আমরা। গৃহমন্ত্রী যে ৩৫ আসনের লক্ষ্য দিয়েছেন বাংলা থেকে, বাংলার একটা বড় অবদান থাকবে। সেই লক্ষ্যে অবিচল থেকে, দায়িত্বশীল কর্মী হিসেবে কাজ করব আমরা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ১৭ লক্ষ ‘ভুয়ো ভোটার’! ২৪ ব্যাগ ভর্তি অভিযোগ নিয়ে কমিশনে শুভেন্দু

    Lok Sabha Election 2024: ১৭ লক্ষ ‘ভুয়ো ভোটার’! ২৪ ব্যাগ ভর্তি অভিযোগ নিয়ে কমিশনে শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ভুয়ো ভোটার নিয়ে ফের সরব বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বুধবার প্রায় ১৭ লক্ষ ডুপ্লিকেট ভোটারের তালিকাসহ রাজ্য নির্বাচনী আধিকারিককে চিঠি পাঠিয়েছেন তিনি। এদিন বিরোধী দলনেতার নেতৃত্বে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের (Election Commission) দফতরে গিয়ে এই সংক্রান্ত তালিকা জমা দিয়ে আসে বিজেপির প্রতিনিধি দল। 

    ভুয়ো ভোটারের নথি

    নির্বাচন কমিশনের পক্ষে গত ২৫ জানুয়ারি লোকসভা নির্বাচনের সংশোধিত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। সেই তালিকায় প্রায় ১৭ লাখ নাম ‘ভুয়ো’ বলে দাবি বিজেপির। একই ভোটারের নাম একাধিকবার তালিকায় রয়েছে। বিজেপির পক্ষে দাবি করা হয়েছে, দলের হিসাবে মোট ‘ভুয়ো ভোটার’-এর সংখ্যা ১৬,৯১,১৩২। বুধবার ২৪টি ব্যাগে করে দলের দাবি করা ‘ভুয়ো ভোটার’-দের তালিকা কমিশন দফতরে জমা দিয়েছে বিজেপি। সেই সঙ্গে কমিশনকে দেওয়া স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি তৃণমূলের থেকে ১৭ লাখ ভোট কম পেয়েছিল। আর ‘ভুয়ো ভোটার’-এর সংখ্যাও সমান সমান। বুধবার কমিশন দফতরে এই অভিযোগ জানাতে যান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং দলের দুই নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় ও শিশির বাজোরিয়া। 

    শুভেন্দুর দাবি

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘এই মেকানিজমটা মমতা ব্যানার্জি করে রেখেছেন। আমরা এটা, চুরিটাকে ধরেছি। কারণ, আমরা ভোটার তালিকাটাকে পরিষ্কার এবং পরিচ্ছন্ন চাই। পশ্চিমবঙ্গের গণতন্ত্র শেষ হয়ে গিয়েছে, পঞ্চায়েতে ১ কোটি গ্রামের মানুষকে ভোট দিতে দেওয়া হয়নি। সন্দেশখালির যার কাছে গিয়ে আপনারা জিজ্ঞাসা করছেন – ভোট দিয়েছেন? বলছে, না…ভোট দিইনি। যতদিন মমতা, ততদিন আমাদের ভোট দিতে দেওয়া হয়নি। শেষ ১১ সালে ভোট দিয়ে তো ওনাকে ক্ষমতায় এনেছিলাম। এই ১৬ লক্ষ ৯১ হাজার ১৩২ ভোটারের ডকুমেন্ট আমরা নিয়ে এলাম, দিয়ে গেলাম।’  রাজ্যে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ এলে সেখানেও এই অভিযোগ জানানো হবে বলে জানিয়েছেন শুভেন্দু।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Karnataka Assembly: কর্নাটকে রাজ্যসভায় জয়ী কংগ্রেসের নাসির, অনুগামীদের গলায় ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান!

    Karnataka Assembly: কর্নাটকে রাজ্যসভায় জয়ী কংগ্রেসের নাসির, অনুগামীদের গলায় ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি জিতেছেন কংগ্রেসের প্রতীকে। সাংসদ হয়েছেন ভারতের সংসদের উচ্চকক্ষ রাজ্যসভার। অথচ দলীয় প্রার্থীর জয়ে উল্লসিত কংগ্রেসের নাসির হুসেনের অনুগামীরা ধ্বনি দিতে শুরু করলেন পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলে (Karnataka Assembly)। অন্তত এমনই অভিযোগ বিজেপির। কর্নাটকের এই ঘটনায় চাঞ্চল্য গোটা দেশে। কংগ্রেস অবশ্য খারিজ করে দিয়েছে বিজেপির অভিযোগ।

    পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান

    মঙ্গলবার গোটা দেশে রাজ্যসভার ১৫টি আসনে হয় নির্বাচন। এর মধ্যে ছিল কর্নাটকের একটি আসনও। এখানে কংগ্রেসের প্রার্থী ছিলেন দলের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের রাজনৈতিক সচিব নাসির হুসেন। নির্বাচনে জয়ের পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন নাসির। সেই সময় হঠাৎই পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলে স্লোগান দিতে থাকেন (Karnataka Assembly) নাসিরের অনুগামীরা। এর কিছুক্ষণ পরেই নাসিরের অনুগামীদের পাকিস্তান-প্রেমের কথার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে দেন বিজেপির আইটি সেলের সভাপতি অমিত মালব্য। ভিডিওটিতে স্পষ্টই পাকিস্তানের হয়ে গলা ফাটাতে দেখা গিয়েছে নাসিরের অনুগামীদের। তবে এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম

    ‘কংগ্রেসের আবেগ বিপজ্জনক’

    এক্স বার্তায় অমিত জানিয়েছেন, “পাকিস্তানের প্রতি কংগ্রেসের আবেগ বিপজ্জনক। এটা দেশের পক্ষে নিরাপদ নয়। এর বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামবে বিজেপি।” নাসিরের অনুগামীদের পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগানের নিন্দায় সরব হয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর ও কর্নাটকের নেতা সিটি রবি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও শেয়ার করেছেন তাঁরাও।

    আরও পড়ুুন: এবার মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস! অ্যালকেমিস্ট মামলায় তলব করল ইডি

    নাসির ও তাঁর অনুগামীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বেঙ্গালুরু পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন কর্নাটকের বিজেপি নেতৃত্ব। মামলা করা হয়েছে ১৫৩ ধারায়। বুধবার বিধান সৌধের সামনে বিক্ষোভ দেখান বিজেপি বিধায়করা। রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করে কর্নাটকের কংগ্রেস সরকারকে বরখাস্ত করার দাবিও জানানো হবে বলে জানান তাঁরা। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী বলেন, “বিধানসভার মধ্যে নাসির হুসেনের অনুগামীরা পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দিয়েছেন। ভিডিওতে তা স্পষ্ট। তার পরেও কংগ্রেস সাংসদ বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।” তিনি বলেন, “কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের ঘনিষ্ঠ নাসির হুসেন। পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান নিয়ে কংগ্রেস কোনও ব্যবস্থা না নিলে রাজ্যজুড়ে প্রতিবাদ আন্দোলনে নামবে বিজেপি (Karnataka Assembly)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share