Tag: bjp

bjp

  • BJP: কথার মাঝেই বন্ধ করা হল বিধায়কের মাইক! প্রতিবাদে ওয়াকআউট বিজেপির, উত্তাল বিধানসভা

    BJP: কথার মাঝেই বন্ধ করা হল বিধায়কের মাইক! প্রতিবাদে ওয়াকআউট বিজেপির, উত্তাল বিধানসভা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নারী নির্যাতন ইস্যুতে বিজেপির (BJP) মুলতুবি প্রস্তাবকে কেন্দ্র করে উত্তাল বিধানসভা। বিধায়ক তাপসী মণ্ডলের মাইক বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ। এর পরই ওয়াকআউট করেন বিজেপি বিধায়করা। বিধানসভার বাইরে এসে বিক্ষোভ দেখান বিজেপি বিধায়করা।

    ঠিক কী ঘটেছে? (BJP)

    ২৫ নভেম্বর থেকে বিধায়সভায় (BJP) শুরু হয়েছে শীতকালীন অধিবেশন। বুধবার ছিল তৃতীয় দিন। জানা গিয়েছে, এদিন আরজি করকাণ্ড ও পরবর্তীতে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে মহিলাদের ওপর ঘটা অত্যাচারের প্রতিবাদে মুলতুবি প্রস্তাব আনে বিজেপি। কিন্তু, তাঁদের এবিষয়ে আলোচনার সুযোগ দেওয়া হয়নি। পরবর্তীতে হলদিয়ার বিজেপি বিধায়ক তাপসী মণ্ডলের মাইক বন্ধ করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। এর পরই ওয়াক আউট করে বিজেপি। অধিবেশন কক্ষ থেকে বেরিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন বিধায়করা। প্রত্যেকের হাতে রয়েছে প্ল্যাকার্ড।

    আরও পড়ুন: যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত ইজরায়েল-হিজবুল্লার! কেন এই সিদ্ধান্ত, কী ভাবছেন নেতানিয়াহু?

    বিজেপি বিধায়ক কী বললেন?

    বিজেপি (BJP) বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ বলেন, ‘‘আরজি করের ঘটনার পরেও আমাদের রাজ্যে নারী ও শিশুদের ওপর নির্যাতন চলছেই। শারীরিক অত্যাচার ও খুন ক্রমবর্ধমান। এর বিরুদ্ধে আমাদের মহিলা বিধায়করা এদিন বিধানসভায় একটি মুলতুবি প্রস্তাব জমা করেন। এই মুলতুবি প্রস্তাবের ভাষ্যে এডিটেড পার্ট তাঁদেরকে পড়তে দেওয়া হয়। কিন্তু আলোচনার সুযোগ রাখা হয় না। আমাদের বিধায়ক তাপসী মণ্ডল, শিখা চট্টোপাধ্যায়, মালতি রাভা, চন্দনা বাউড়ি সবাই মিলে যখন প্রতিবাদ করেন, তখন তাপসী মণ্ডলের মাইক বন্ধ করে দেওয়া হয়। আসলে তাপসী মণ্ডলের যে মাইক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, সেটা আসলে পশ্চিমবঙ্গের অসংখ্য মহিলা ও শিশুদের কথা বলার মাইক ছিল। তাঁদেরই কণ্ঠরোধ করা হয়েছে।” শঙ্করের কথায়, স্পিকারের এই আচরণের প্রতিবাদ করতেই তাঁরা ওয়াক আউট করেছেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করে বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ বলেন, ‘‘আসলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষমতায় আসার পরই বলেছিলেন, বিরোধীদের মুখে সেলোটেপ মেরে দিতে। এদিন স্পিকার সেটাই করেছেন। এটা তো মুখ্যমন্ত্রীর আচরণেরই ভাষ্য।”

    স্পিকার কী বলেছিলেন?

    যদিও বিধানসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন যে, এডিটেড ভার্সনই পড়তে হবে, সেটাই নিয়ম। কিন্তু তাপসী মণ্ডল তার বাইরের অংশ পাঠ করছিলেন বলে সেটা রেকর্ড না করার নির্দেশ দেন তিনি। তাও তাপসী মণ্ডল বলতে থাকলে মাইক বন্ধের নির্দেশ দেন স্পিকার। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই বাংলাদেশে চিন্ময়কৃষ্ণ দাস গ্রেফতারির আঁচ পড়ে বিধানসভায়। প্রতিবাদে সরব হয় বিজেপি। বিধানসভার বাইরে মিছিলও করেন বিজেপি বিধায়করা। আগামী দিনে কলকাতায় রাস্তায় নামার কর্মসূচিও ঘোষণা করেন বিরোধী দলনেতা (BJP) শুভেন্দু অধিকারী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NIA: বিজেপি নেতা প্রিয়াঙ্গু পাণ্ডের গাড়ি লক্ষ্য করে পর পর গুলি, ১২ জনের নামে চার্জশিট এনআইএ-র

    NIA: বিজেপি নেতা প্রিয়াঙ্গু পাণ্ডের গাড়ি লক্ষ্য করে পর পর গুলি, ১২ জনের নামে চার্জশিট এনআইএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) নেতা প্রিয়াঙ্গু পাণ্ডের গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি চালানোর ঘটনায় চার্জশিট জমা দিল কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনআইএ)। ১২ জন অভিযুক্তের নাম উল্লেখ করা হয়েছে চার্জশিটে। মঙ্গলবার বিশেষ আদালতে এই চার্জশিট পেশ করে এনআইএ (NIA)।

    ঠিক কী অভিযোগ? (NIA)

    জানা গিয়েছে, ২৮ অগাস্ট ভাটপাড়ার বিজেপি নেতা প্রিয়াঙ্গু পাণ্ডের গাড়িতে হামলা হয়। গুলি চালানো হয় গাড়ি লক্ষ্য করে। তিনি ওই দিন কাঁকিনাড়ার দিকে যাচ্ছিলেন। তাঁর সঙ্গী ছিলেন অপর এক বিজেপি নেতা রবি সিং। চালকের পাশেই বসেছিলেন প্রিয়াঙ্গু। পিছনে ছিলেন রবি। মাঝপথে তাঁদের গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। এই ঘটনায় জখম হন প্রিয়াঙ্গু ও রবি দু’জনেই। সঙ্গে গাড়ির চালক রবি ভর্মাও জখম হন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজ্য বিজেপি প্রতিবাদে সরব হয়ে ওঠে। ভাটপাড়ার বিজেপি নেতা অর্জুন সিং বলেছিলেন, চালককে লক্ষ্য করেও গুলি চালানো হয়। তাঁর কপাল ঘেঁষে গুলি বেরিয়ে যাওয়ায় তিনি প্রাণে রক্ষা পান। এই ঘটনায় অভিযোগের আঙুল ওঠে তৃণমূলের দিকে। মূলত, তৃণমূল নেতা তরুণ সাউ এবং বিধায়ক সোমনাথ শ্যামকেও অভিযুক্ত করেছিলেন তিনি। থানায় অভিযোগ করা হয়। পরে, ঘটনার তদন্তভার গ্রহণ করে এনআইএ (NIA)।

    আরও পড়ুন: যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত ইজরায়েল-হিজবুল্লার! কেন এই সিদ্ধান্ত, কী ভাবছেন নেতানিয়াহু?

    ১২ জন অভিযুক্ত কারা?

    এনআইএ (NIA) একটি বিবৃতিতে বলেছে, বিশেষ আদালতের সামনে বিএনএস, অস্ত্র আইন এবং বিস্ফোরক পদার্থ আইনের বিভিন্ন ধারার অধীনে চার্জশিট জমা করা হয়েছে। হামলার পিছনে একটি অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র রয়েছে। এনআইএ-এর তদন্তে ১২ জন অভিযুক্তকে চিহ্নিত করা হয়েছে, যাঁরা প্রিয়াঙ্গু পাণ্ডের কর্মীদের ওপর হামলার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। অভিযুক্তরা হলেন মহম্মদ আবেদ খান, মহম্মদ আরিফ, ওয়াসিমুদ্দিন আনসারি, মহম্মদ নাসিম, ফিরদুশ ইকবাল, মহম্মদ তানভীর, সঞ্জয় সাউ, মহম্মদ চাঁদ, আকাশ সিং, মহম্মদ সোহেব আকতার, মহম্মদ আকবর এবং সাগর সিং। মামলার তদন্ত এখনও অব্যাহত রয়েছে। জানা গিয়েছে, ৬ নভেম্বর এনআইএ এই ঘটনার তদন্তভার গ্রহণ করে।

    ঠিক কী বলেছিলেন শুভেন্দু?

    একটি ভিডিও ক্লিপ শেয়ার করে যা ঘটনার দিন গুলি চালানোর মুহূর্তটি দেখানো হয়েছে। বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারীও নিজের এক্স হ্যান্ডলে অভিযোগ করেছিলেন, ভাটপাড়ায় বিশিষ্ট বিজেপি নেতা প্রিয়াঙ্গু পাণ্ডের গাড়িতে তৃণমূলের গুন্ডা গুলি চালাচ্ছে। গাড়ির চালককে গুলি করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: আজ বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনারের দফতর ঘেরাও, সোমবার সীমান্তে অবরোধ বিজেপির

    BJP: আজ বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনারের দফতর ঘেরাও, সোমবার সীমান্তে অবরোধ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh) সনাতনীদের ওপর ক্রমাগত অত্যাচার বেড়ে চলেছে। সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় প্রভুর জামিন খারিজ হয়ে যাওয়ার পর বাংলাদেশ উত্তাল হয়ে ওঠে। সেই আন্দোলনের আঁচ এসে লাগে ভারতে। বিজেপির (BJP) পক্ষ থেকে লাগাতার কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকারকে কড়া বার্তা দিতে বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনারের দফতর ঘেরাও করবেন বিজেপি বিধায়করা। ফলে, ক্রমশ চাপ বাড়ছে বাংলাদেশের ওপর।

    লাগাতার আন্দোলনের ডাক বিজেপির

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, চিন্ময় প্রভুকে জেল হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিতেই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) গর্জে ওঠেন। ইতিমধ্যেই চিন্ময় প্রভুর নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে বিরোধী দলনেতার নেতৃত্বে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বেহালা চৌরাস্তা থেকে বিক্ষোভ মিছিল হয়। বাংলাদেশের সনাতনীদের ওপর ক্রমাগত বেড়ে চলা অত্যাচারের প্রতিবাদ জানানো হয়। ধ্বজা, মশাল নিয়ে সামিল হন সনাতনীরা। আজ, বুধবার, দুপুর তিনটের সময় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনারের দফতর ঘেরাও করবেন বিজেপি (BJP)  বিধায়করা। রবিবারের (১ ডিসেম্বর) মধ্যে কৃষ্ণদাস প্রভুকে মুক্তি না দিলে সোমবার (২ ডিসেম্বর) পেট্রাপোল সীমান্ত অবরোধ করবেন বনগাঁর বিজেপি বিধায়ক। সীমান্ত অবরুদ্ধ করে ইউনূস সরকারকে বার্তা দেবে বিজেপি।

    কী বলেছেন শুভেন্দু?

    সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘কলকাতার রাস্তায় থাকবেন হাজার হাজার হিন্দু। সব এলাকায় বিক্ষোভ দেখানো হবে। শিয়ালদা স্টেশন থেকে ডেপুটি হাইকমিশন পর্যন্ত মিছিলের আহ্বান জানিয়েছে হিন্দু জাগরণ মঞ্চ। এক লাখ হিন্দু জমায়েত করবেন। সোমবার, পেট্রাপোলের কাছে বাংলাদেশ সীমান্ত সিল করে দেবেন হিন্দুরা। আমি সেখানে উপস্থিত থাকব। সবকিছু বন্ধ করে দেওয়া হবে। আমদানি-রফতানির কোনও প্রশ্নই নেই।’’

    আরও পড়ুন: যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত ইজরায়েল-হিজবুল্লার! কেন এই সিদ্ধান্ত, কী ভাবছেন নেতানিয়াহু?

    হিন্দু জাগরণ মঞ্চের মিছিল

    এমনিতেই মঙ্গলবার বিধানসভায় বিরোধী দলনেতার নেতৃত্বে বিজেপি (BJP) বিধায়করা বিক্ষোভ মিছিল করেন। প্রতিবাদে সামিল হন। এর পাশাপাশি হিন্দু সুরক্ষা দলের পক্ষ থেকে মঙ্গলবার সাড়ে সাতটা নাগাদ মৌলালি মোড় অবরোধ করা হয়। আন্দোলনকারীরা চিন্ময় প্রভুকে মুক্ত করার দাবি জানান। শুধু মঙ্গলবার নয়, এই একই ইস্যতে বৃহস্পতিবার রয়েছে হিন্দু জাগরণ মঞ্চের মিছিল। জানা গিয়েছে, শিয়ালদা স্টেশনের কাছে থেকে সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ মিছিল শুরু হবে। ফলে, মঙ্গলবার থেকে বিজেপি সহ বিভিন্ন সনাতনী ধর্মীয় সংগঠনের সদস্যরা পথে নেমে যেভাবে আন্দোলন শুরু করেছেন, তাতে চিন্ময় প্রভুর জামিন না হওয়া পর্যন্ত থামবে না। বরং, আন্দোলন ক্রমশও জোরদার হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: চিন্ময়কৃষ্ণ প্রভুর নিঃশর্ত মুক্তির দাবি, বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশন অফিস ঘেরাও করবে বিজেপি

    BJP: চিন্ময়কৃষ্ণ প্রভুর নিঃশর্ত মুক্তির দাবি, বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশন অফিস ঘেরাও করবে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ প্রভুর গ্রেফতারি ঘিরে উত্তাল বাংলাদেশ (Bangladesh)। রাস্তায় নেমে আন্দোলন করছেন হিন্দুরা। এবার প্রতিবাদের ঢেউ আছড়ে পড়ল ভারতেও। চিন্ময়কৃষ্ণ প্রভুর নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানাচ্ছে বিজেপি (BJP)। মঙ্গলবার পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় তারা মিছিল করে। ইতিমধ্যেই বিজেপির তরফ থেকে কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এই ঘটনায় সীমান্তে অবরোধ করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইউনূস সরকারকে।

    বিজেপির কী কী কর্মসূচি রয়েছে? (BJP)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার বেহালায় মশাল মিছিল। বুধবার বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশন অফিস ঘেরাও অভিযান রয়েছে। বৃহস্পতিবার শিয়ালদা স্টেশনের কাছে রয়েছে হিন্দু জাগরণ মঞ্চের মিছিল। চিন্ময়কৃষ্ণ প্রভুকে মুক্তি না দিলে, সীমান্ত অবরুদ্ধ করবেন সনাতনীরা। বিজেপির (BJP) তরফ থেকে এমনটাই জানানো হয়েছে। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা স্পষ্ট করে দেন ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে জামিন না দিলে পেট্রাপোল সীমান্তে বিক্ষোভ ও অবরোধ করবে হিন্দুরা। বুধবার বাংলাদেশ নিয়ে রাজ্য বিধানসভার সামনে প্রতিবাদ জানানো হবে।

    আরও পড়ুন: দুয়ারে দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন, বৈঠকে বিজেপির ইস্তাহার কমিটি

    কী বললেন শুভেন্দু?

    বিধানসভার বাইরে দাঁড়িয়েও এদিন বিস্ফোরক মন্তব্য করেন (BJP) শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, ‘‘তৃণমূল প্রতিবাদ করবে না। ওরা মুসলিম লিগ ২। আমরা করব। বাংলাদেশের হিন্দুদের অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইয়ের নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ প্রভুকে মৌলবাদী ডক্টর ইউনূস সরকার গ্রেফতার করেছে। আমরা এই খবর পেয়ে অত্যন্ত বিচলিত ও চিন্তিত। আমরা সকলে ভাবিত। তাঁর নিঃশর্ত মুক্তির দাবি করছি। মুক্তি না দিলে বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনে বিক্ষোভ হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশ সীমান্ত পেট্রাপোলে সনাতনীরা ধ্বজা নিয়ে অবরোধ করবে। বাংলাদেশে ভারত থেকে পশ্চিমবঙ্গ দিয়ে কোনও পরিষেবা নিতে দেব না। অবিলম্বে ইউনূস সরকারকে চিন্ময়কৃষ্ণ প্রভুকে মুক্তি দিতে হবে। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার স্বার্থে লড়াই করছি। তাঁকে দ্রুত না ছেড়ে দিলে আমরা সব পরিষেবা বন্ধ করে দেব। মনে রাখবেন, এখান থেকে কিন্তু সমস্ত পণ্য পৌঁছয় ওপার বাংলায়।” মঙ্গলবার এনিয়ে বিধানসভার বাইরে বিজেপি বিধায়করা মিছিল করে বিক্ষোভ দেখান। তাঁদের হাতের পোস্টারে লেখা, চিন্ময় মহাপ্রভুর নিঃশর্ত মুক্তি চাই।

    প্রসঙ্গত, ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণকে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে সোমবার গ্রেফতার করেছে ইউনূস সরকারের পুলিশ। মঙ্গলবার জামিনের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে বাংলাদেশের আদালত। পুলিশ নিজেদের হেফাজতে না চাওয়ায় তাঁকে জেল হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন চট্টগ্রাম ষষ্ঠ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কাজি শরিফুল ইসলাম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP Manifesto Committee: দুয়ারে দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন, বৈঠকে বিজেপির ইস্তাহার কমিটি

    BJP Manifesto Committee: দুয়ারে দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন, বৈঠকে বিজেপির ইস্তাহার কমিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন (Delhi Assembly Elections)। প্রস্তুতি শুরু করে দিল বিজেপি। সোমবার বৈঠকে বৈঠকে বসল পদ্ম-পার্টির ইস্তাহার কমিটি (BJP Manifesto Committee)। দলের নেতা রামবীর সিং বিধুরির সভাপতিত্বে হয়েছে বৈঠক। সদ্যই মহারাষ্ট্রে বিপুল ভোটে জয় পেয়েছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন জোট। দুরমুশ করে দিয়েছে বিরোধীদের। প্রত্যাশিতভাবেই উল্লসিত গেরুয়া শিবির। তার পর এদিন বৈঠকে বসল ইস্তাহার কমিটি।  

    কী বললেন সচদেব? (BJP Manifesto Committee)

    দিল্লি বিজেপির সভাপতি বীরেন্দ্র সচদেব বলেন, “দলটি দিল্লিতেও বিপুল ভোটে জয়ী হবে।” সংবাদ সংস্থাকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভাষণ দিল্লির বিজেপি কর্মীদের উজ্জীবিত করেছে। এখন দিল্লিকে ধ্বংস করে দিচ্ছে এমন লোকদের উপযুক্ত জবাব দেওয়ার সময় এসেছে।” তিনি বলেন, “জনগণ একটি পরিচ্ছন্ন, দুর্নীতিমুক্ত দিল্লি চায়। মহারাষ্ট্র এবং হরিয়ানার পর, জনগণ দিল্লিতেও বিজেপি সরকার বেছে নেবে। আসন্ন দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি বিশাল জনসমর্থন পাবে।”

    দুর্নীতিমুক্ত সরকার

    ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে হওয়ার কথা (BJP Manifesto Committee) দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন। গেরুয়া শিবিরের কাছে এটি প্রেস্টিজ ফাইট। প্রেস্টিজ ইস্যু আম আদমি পার্টির কাছেও। সচদেব বলেন, “জনগণ চায় দুর্নীতিমুক্ত একটি সরকার। মহারাষ্ট্রে বিজেপি-নেতৃত্বাধীন মহাযুতি জোট বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয়ী হয়েছে। দিল্লিতেও তেমনই হবে।” মহারাষ্ট্রে বিজেপির বিপুল ভোটে জয় অক্সিজেন জুগিয়েছে বিজেপির উত্তুঙ্গ আত্মবিশ্বাসে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং বিজেপি-নেতৃত্বাধীন মহাযুতি জোটের বিজয়ের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন, “মহারাষ্ট্রের জনগণ নেতিবাচক ও পরিবারভিত্তিক রাজনীতিকে প্রত্যাখ্যান করেছেন।”

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে গ্রেফতার নিপীড়িত হিন্দুদের মুখ চিন্ময় প্রভু

    উত্তর-পূর্ব দিল্লির সাংসদ বিজেপির মনোজ তিওয়ারিও পদ্ম-পার্টির এই জয়কে ‘ঐতিহাসিক’ আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, “যেমন প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেছেন, ৫০ বছরের মধ্যে প্রথমবার, একটি দল বা জোট এত বড় ম্যান্ডেট পেয়েছে। মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে দলের এই জয় ঐতিহাসিক… জনগণ তাদেরই বেছে নিচ্ছে যাদের জন্য জাতি আজ সর্বাগ্রে।” প্রসঙ্গত, মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮। এর মধ্যে বিজেপি একাই পেয়েছে ১৩২টি আসন (Delhi Assembly Elections)। জোট শরিক শিবসেনা ও এনসিপি পেয়েছে যথাক্রমে ৫৭ ও ৪১টি আসন (BJP Manifesto Committee)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: শুভেন্দুর গড়ে তৃণমূলের ভরাডুবি, মহিষাদলের সমবায়ে প্রথম ক্ষমতায় ফিরল বিজেপি

    BJP: শুভেন্দুর গড়ে তৃণমূলের ভরাডুবি, মহিষাদলের সমবায়ে প্রথম ক্ষমতায় ফিরল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভা উপনির্বাচনের ফল নিয়ে যখন চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে, ভালো ফল করায় তৃণমূল কর্মীরা উল্লসিত, সেই সময় ফের শুভেন্দুর গড়ে ধাক্কা খেল তৃণমূল। বিধানসভা উপনির্বাচনে রাজ্যে ছয়ে ছক্কা হাঁকালেও, পূর্ব মেদিনীপুরে সমবায় নির্বাচনে বিজেপির (BJP) কাছে ধরাশায়ী হল তৃণমূল। সমবায় হাতছাড়া হল রাজ্যের শাসকদলের। এই জয়ে স্বাভাবিকভাবে উচ্ছ্বসিত বিজেপির নেতা-কর্মীরা। তাদের বক্তব্য, উপনির্বাচনে রাজ্যে তৃণমূল কীভাবে ভোট করেছে তা সকলেই জানেন। তাই, এই ফল নিয়ে কেউ বেশি আগ্রহী নয়। কিন্তু, এতদিন পর এই সমবায়ে বিজেপি আসায় বোঝা যাচ্ছে মানুষ প্রকৃত অর্থে বিজেপির সঙ্গে রয়েছে।

    বিজেপি কত আসন পেয়েছে?(BJP)

    রবিবার পূর্ব মেদিনীপুরের মহিষাদলের ঝাউপাথরা সমবায় সমিতির নির্বাচন হয়। মোট ৫২টি আসনে লড়াই করেন বিজেপি (BJP) ও তৃণমূল সমর্থিত প্রার্থীরা। তার মধ্যে ৩৬টি আসনে জয়ী হয়েছেন বিজেপি সমর্থিত প্রার্থীরা। তৃণমূল সমর্থিত প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন ১৬টি আসনে। ১টি আসনে টাই হয়। পরে সেটিতেও জয়লাভ করে বিজেপি। ফলে ৩৭টি আসনে জয়ী হয়ে সমবায়ের দখল নিয়েছেন বিজেপি সমর্থিত প্রার্থীরা। এই প্রথম সমবায়ের ক্ষমতা দখল করল বিজেপি। জয়ের আনন্দে মেতেছেন বিজেপির কর্মী -সমর্থকরা।

    আরও পড়ুন: যোগীরাজ্যে ৬৫ শতাংশ মুসলিম অধ্যুষিত আসনে লক্ষাধিক ভোটে জয়ী বিজেপির হিন্দু প্রার্থী

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপির (BJP) পূর্ব মেদিনীপুর জেলা সহ সভাপতি বিশ্বনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “উপনির্বাচনে কী ভাবে ভোট হয়েছে, তা সবাই জানে। তাই তার ফলকে মাপকাঠি করে অন্য নির্বাচনের পূর্বাভাস করা ঠিক হবে না। এই নির্বাচনকেও তৃণমূল প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছে। ঝাউপাথরা সমবায়কে দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূল বিকলাঙ্গ করে রেখেছিল। এখন ভারতীয় জনতা পার্টি সমবায় দখল করেছে। আমরা সমবায়কে সক্রিয় করে প্রান্তিক কৃষকের স্বার্থে কাজ করব”। তৃণমূল বিধায়ক তিলক চক্রবর্তী বলেন, “এই সমবায়ে দীর্ঘদিন নির্বাচন হয়নি। তাছাড়া সমবায় নির্বাচনে সদস্যরা ভোট দেন। সদস্যরা যে রাজনৈতিক দলের সদস্য তার পক্ষেই ভোট দেন। সমবায় নির্বাচনের ফল নিয়ে আমরা চিন্তিত নই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘ছাপ্পা ভোট দিয়ে জেতানো বিধায়কদের শপথে থাকবে না বিজেপি ’’, সাফ জানিয়ে দিলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘‘ছাপ্পা ভোট দিয়ে জেতানো বিধায়কদের শপথে থাকবে না বিজেপি ’’, সাফ জানিয়ে দিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছাপ্পা ভোট দিয়ে জেতানো বিধায়কদের শপথে থাকবে না বিজেপি’, উপনির্বাচনে ফল নিয়ে প্রশ্নের উত্তরে সাফ জানিয়ে দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সোমবার তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, “ছাপ্পা মারা আর পুলিশ দিয়ে জেতানো বিধায়কদের শপথে বিজেপি থাকে না। উপনির্বাচনে কী হয়, পশ্চিমবাংলায় মানুষ জানে।”

    ওয়াকফ বিল নিয়ে কী বললেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

    এবারের শীতকালীন অধিবেশনেই ওয়াকফ বিল লোকসভায় আনতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। তাই নিয়ে তৃণমূলের তরফে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। কলকাতায় তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেল সভাও করবে বলে জানা গিয়েছে। এই সব বিষয়ে সরব হলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তৃণমূলকে তুলোধনা করলেন তিনি। শুভেন্দু বলেন, জয়েন্ট পার্লামেন্টরি কমিটি রিপোর্ট দেওয়া না পর্যন্ত কারোরই কিছু বলা উচিত নয়। এদিন বিধানসভার বাইরে সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তর দেন শুভেন্দু। তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, “ওয়াকফ জয়েন্ট পার্লামেন্টরি কমিটির বিবেচনাধীন রয়েছে বিষয়টি। তারা রিপোর্ট জমা না দিলে আগেভাগে কারোরই কিছু বলা উচিত নয়।”

    আরও পড়ুন: যোগীরাজ্যে ৬৫ শতাংশ মুসলিম অধ্যুষিত আসনে লক্ষাধিক ভোটে জয়ী বিজেপির হিন্দু প্রার্থী

    সরব তৃণমূলের সভা নিয়ে

    জানা গিয়েছে, ৩০ তারিখ কলকাতায় তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেলের তরফে জমায়েতের ডাক দেওয়া হয়েছে। রানি রাসমণি রোডে এই সভা হবে। এই নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ৩০ নভেম্বর ওয়াকফ বিল নিয়ে দলের অবস্থান স্পষ্ট করবেন লোকসভায় তৃণমূলের মুখ্যসচেতক কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই নিয়ে রাজ্যের রাজনৈতিক মহলে তীব্র চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে। এই বিষয়ে বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, “এখানে পোলারাইজেশন, তোষণের রাজনীতি ও ভোটব্যাঙ্ক মজবুত করার জন্য প্রতিযোগিতা চলছে। ২৮ তারিখ সিদ্দিকুল্লা সাহেবরা ডেকেছেন। আর ৩০ তারিখ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ডেকেছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘এঁরাই সংসদে হাঙ্গামা বাধাচ্ছেন’’, অধিবেশন শুরুর আগে তোপ মোদির, নিশানায় কারা?

    PM Modi: ‘‘এঁরাই সংসদে হাঙ্গামা বাধাচ্ছেন’’, অধিবেশন শুরুর আগে তোপ মোদির, নিশানায় কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার লোকসভার শীতকালীন অধিবেশন শুরুর আগে বিরোধী দলগুলিকে একহাত নিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, ‘‘সংসদে সাংসদদের বলার অধিকার কেড়ে নিচ্ছেন কয়েক জন। এঁরাই সংসদে হাঙ্গামা বাধাচ্ছেন (Parliament Winter Session)। ফলে বলার সুযোগ পাচ্ছেন না নতুন সাংসদরা। সংসদের নিয়ন্ত্রণ এই সাংসদরা হাতে নেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন।’’

    মানুষ তাঁদের (বিরোধীদের) বার বার প্রত্যাখ্যান করছেন (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘সংসদে জনগণের স্বার্থে কিছু বলেন না বিরোধীরা। মানুষ তাদের (বিরোধীদের) বার বার প্রত্যাখ্যান করছেন। গণতন্ত্রের শর্তই হল আমরা মানুষের সিদ্ধান্তকে সম্মান জানাব এবং তাদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য দিনরাত কঠোর পরিশ্রম করব।” প্রধানমন্ত্রী মোদির মতে, “বিরোধী সাংসদদের কেউ কেউ সংসদে দায়িত্বশীল আচরণ করেন। তাঁরা চান সংসদের কাজ মসৃণভাবে পরিচালিত হোক। কিন্তু যাঁরা মানুষের দ্বারা বার বার প্রত্যাখ্যাত, তারা সঙ্গীদের বক্তব্যও উপেক্ষা করে।’’ কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত চলতি লোকসভার অধিবেশনে ১৫টি বিল আনা হতে পারে এবং তার মধ্যে উল্লেখযোগ্যভাবে রয়েছে ওয়াকফ আইন সংশোধনী বিল।

    বিশ্ববাসী তাকিয়ে ভারতের দিকে

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, ‘‘বিশ্ব আজ অনেক আশা নিয়ে ভারতের দিকে তাকিয়ে। ভারতের প্রতি যে সম্মান বেড়েছে, গুরুত্ব বেড়েছে, তা আরও বাড়ানোর জন্য সেই অনুরূপ আচরণ করা উচিত। বিশ্বের কাছে এই বার্তা যাওয়া উচিত যে জনগণের ভাবনার গুরুত্ব দেওয়া হয় সংসদে। যা সময় নষ্ট হয়েছে, তা নিয়ে অনুতাপ করে, আরও ভালোভাবে সমস্ত বিষয় নিয়ে সংসদে তুলে ধরি এবং আলোচনা করি। আগামী প্রজন্ম এর থেকে অনুপ্রেরণা নেবে।’’

    প্রসঙ্গ হরিয়ানা ও মারাঠাভূমে বিরাট জয়

    হরিয়ানা ও মারাঠাভূমে বিরাট জয়ের কথাও উঠে আসে এদিন প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্যে। তিনি (PM Modi) বলেন, ‘‘২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের পর কয়েকটি রাজ্যে নির্বাচন হয়েছে। রাজ্যগুলি আরও শক্তি দিয়েছে, সমর্থন জানিয়েছে। আমরা জনতা-জনাদর্নের আশা-আকাঙ্খাকে পূরণ করার জন্য পরিশ্রম করি। আমি বারবার বিরোধীদের অনুরোধ করেছি। কিছু বিরোধীরা শালীন আচরণ করেন, তাদেরও ইচ্ছা যে সংসদে কাজ হোক। কিন্তু কয়েকজন তাদের সঙ্গীদের কথাও শোনে না। আশা করি, সকল দলের নতুন সাংসদদের সুযোগ দেওয়া হবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: যোগীরাজ্যে ৬৫ শতাংশ মুসলিম অধ্যুষিত আসনে লক্ষাধিক ভোটে জয়ী বিজেপির হিন্দু প্রার্থী

    BJP: যোগীরাজ্যে ৬৫ শতাংশ মুসলিম অধ্যুষিত আসনে লক্ষাধিক ভোটে জয়ী বিজেপির হিন্দু প্রার্থী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য সমাপ্ত উপ নির্বাচনে উত্তরপ্রদেশের কুন্দারকি বিধানসভা আসনে বিজেপির জয় এক নয়া নজির তৈরি করেছে। এই কেন্দ্র থেকে জয়লাভ করেছেন বিজেপির (BJP) রামবীর সিং ঠাকুর (Ramveer Singh)। তিনি পরাস্ত করেছেন ১১ জন প্রতিদ্বন্দ্বীকে, যাঁরা প্রত্যেকেই মুসলমান। সবচেয়ে বড় কথা কুন্দারকি কেন্দ্রে ৬৫ শতাংশ ভোটারই হলেন মুসলমান। এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রামবীর সিং ঠাকুর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীকে পরাস্ত করেছেন ১ লাখের থেকেও বেশি ভোটে। প্রসঙ্গত, এখানে বিজেপির (BJP) মোকাবিলায় অখিলেশ যাদবের দল প্রার্থী করে হাজি রিজওয়ানকে, যিনি একজন তুর্কি মুসলমান বলে পরিচিত। এর পাশাপাশি তিনি বর্তমানে সাংসদও রয়েছেন।

    ভোটে হারতেই ইভিএমে কারচুপির অভিযোগ অখিলেশের দলের 

    ভোটে হারতেই প্রতিবারের মতো এবারও অখিলেশ যাদবের দল ইভিএমে কারচুপির অভিযোগ করেছে। কিন্তু স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রামবীর সিং ঠাকুরের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স এবং একেবারে মাটির সঙ্গে যোগাযোগই তাঁকে এমন সাফল্য এনে দিয়েছে। কুন্দারকি কেন্দ্রে  বিজেপি (BJP) প্রার্থীর এই জয় ইতিমধ্যে গোটা উত্তরপ্রদেশে আলোচনার বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে, হাজি রিজওয়ানকে নিয়ে মুসলিম জনগোষ্ঠীর বড় অংশের একাধিক আপত্তির কারণও ছিল।

    রামবীর সিংয়ের ব্যক্তিগত ইমেজ (BJP)

    হাজি রিজওয়ানের পরাজয়ের অন্যতম কারণ হল, তিনি ভোটের মাঝেই বিতর্কিত দাবি করেন যে, নির্বাচন বন্ধ করতে হবে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশের মতে এমন আজব দাবির কারণেই রামবীর সিং ঠাকুর (Ramveer Singh) অনেকটাই এগিয়ে যান। এমন দাবিকে সমর্থন করতে পারেনি মুসলিম জনগোষ্ঠীর বড় অংশ। অন্যদিকে, সেখানকার স্থানীয় মুসলিমদের রামবীর সিংকে বেছে নেওয়ার অন্যতম কারণ হল, তাঁর ব্যক্তিগত ইমেজ। তাঁকে স্থানীয় মুসলিম সম্প্রদায়র নেতারাও খুব ভরসা করেন। ঠিক এই কারণেই রামবীর সিংয়ের আশ্বাসগুলিকে মেনে নেন সংখ্যালঘু সম্প্রদায় মানুষজন। উপনির্বাচনে তাই আসে বিপুল জয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Parliament Winter Session: আজ থেকে শুরু সংসদের শীতকালীন অধিবেশন, কোন কোন বিল পাশ হতে পারে?

    Parliament Winter Session: আজ থেকে শুরু সংসদের শীতকালীন অধিবেশন, কোন কোন বিল পাশ হতে পারে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, সোমবার ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন (Parliament Winter Session)। চলবে আগামী ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এই অধিবেশনে ওয়াকফ সংশোধনী বিল সহ মোট ১৬টি বিল উপস্থাপনের জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। তবে, মোদি সরকার একদিকে যেমন গুরুত্বপূর্ণ বিল পাশ করাতে তৎপর হবে, সেই সময় বিরোধীরা মণিপুর, ওয়াকফ, আদানি ইস্যুতে বাধাসৃষ্টি করে সভার স্বাভাবিক কাজ ভণ্ডুল করার পরিকল্পনায় ব্যস্ত থাকবে। রবিবার প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সভাপতিত্বে হওয়া সর্বদল বৈঠকে বিরোধীরা তাদের নানা দাবির কথা জানিয়ে দিয়েছে। সংসদীয় মন্ত্রী কিরেন রিজিজু বিরোধীদের অনুরোধ করেছেন সব বিষয় নিয়ে কথা বলার জন্য সংসদ চলতে দেওয়া জরুরি। 

    আলোচনার জন্য সম্ভাব্য বিলগুলো

    এই অধিবেশনে (Parliament Winter Session) ওয়াকফ সংশোধনী বিল এবং বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা (সংশোধনী) বিলসহ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিল আলোচনা ও বিবেচনার জন্য আসতে পারে। লোকসভায় পেশ করা হবে ব্যাঙ্কিং আইন (সংশোধনী) বিল এবং রেলওয়ে আইন সংশোধনী বিল। এছাড়া, সরকারের “এক দেশ এক নির্বাচন” বিলটি এই অধিবেশনে পেশ করার সম্ভাবনা রয়েছে। ব্যাঙ্কিং আইন সংশোধনী বিলটি রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া আইন, ব্যাঙ্কিং প্রবিধান আইন, রাষ্ট্রীয় ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া আইন, এবং ব্যাঙ্কিং কোম্পানির আইন সংশোধন করবে। রাজ্যসভায় ২০২৪ সালের ভারতীয় বায়ুযান বিধেয়ক পেশ করা হবে, যা বিমান চলাচল, ডিজাইন, নির্মাণ, রক্ষণাবেক্ষণ, ব্যবহার, অপারেশন, বিক্রয়, রফতানি ও আমদানির নিয়ন্ত্রণ এবং নিয়মনিষেধ সংক্রান্ত বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করবে। সরকার যে বিতর্কিত ওয়াকফ বিল এই অধিবেশনেই পাশ করাতে আগ্রহী বিজেপির একাধিক সূত্র থেকে তার আভাস মিলেছে। ওয়াকফ ইস্যুতে সরকার পিছু হটবে না, শনিবারই স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। 

    আরও পড়ুন: দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন মোদি, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

     বিরোধীদের দাবি

    সর্বদলীয় বৈঠকে কংগ্রেস-সহ একাধিক বিরোধী দল আদানি কাণ্ডে যৌথ সংসদীয় কমিটি গঠনের দাবিতে সরব হয়েছে। তবে তৃণমূল আলাদা করে তাদের অবস্থান স্পষ্ট করেনি। সোমবার বেলা ১১’টায় অধিবেশন (Parliament Winter Session) শুরুর আগে রাজ্যসভা ও লোকসভার বিরোধী দলনেতা যথাক্রমে মল্লিকার্জুন খাড়্গে ও রাহুল গান্ধীর চেম্বারে বিরোধীরা মিলিত হবেন। সেখানেই বিরোধীদের দাবি হিসাবে যৌথ সংসদীয় কমিটির দাবিতে সিলমোহর দেওয়ার কথা। রবিবারের সর্বদলীয় বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন খাড়্গে, রাহুলও। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share