Tag: bjp

bjp

  • Suvendu Adhikari: “ওখানে গিয়ে আমরা মুখোশ খুলব”, মুখ্যমন্ত্রীকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “ওখানে গিয়ে আমরা মুখোশ খুলব”, মুখ্যমন্ত্রীকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পারিবারিক বিবাহ  অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বুধবার উত্তরবঙ্গ সফরে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে ছ’ দিন থাকবেন তিনি। অনুষ্ঠান ছাড়াও একাধিক কর্মসূচিতে যোগ দেবেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী উত্তরবঙ্গে থাকাকালীনই সেখানে কর্মসূচি ঘোষণা করে দিল বিজেপি। ১২ ডিসেম্বর শিলিগুড়িতে কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিজেপি।

    উত্তর উত্তরণের খোঁজে

    বৃহস্পতিবার রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, “ওখানে গিয়ে আমরা মুখোশ খুলব। আমাদের কোনও ওপেন মাঠ দেওয়া হয়নি। তাই ইন্ডোর কনভেনশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই আলোচনা সভার নাম দেওয়া হয়েছে উত্তর উত্তরণের খোঁজে।” তিনি বলেন, “এই কনভেনশনের জন্য আগে থেকে ফেসবুক লাইভের লিঙ্ক দেওয়া থাকবে। উত্তরবঙ্গের প্রতিটি প্রান্ত থেকে মানুষ যাতে আমাদের বক্তব্য শুনতে পান, সেই ব্যবস্থা করব। আমরা সেদিন তুলে ধরব উত্তরবঙ্গের বঞ্চনা। এই সরকারের মুখোশ খুলব আমরা।”

    কোন রানিমাকে ভোট দিয়েছেন আপনারা?

    শুভেন্দু বলেন, “এই ১২ বছরে ৫০০ কোটি টাকা খরচ করে মমতা ব্যানার্জি ১৫টা গেস্ট হাউস করেছেন। এগুলোর চাবি থাকে ওঁর বাড়িতে, না হয় নবান্নের ১৪ তলায় গৌতম সান্যালের কাছে। কেউ থাকতে পারবেন না।” তিনি বলেন, “শুধুমাত্র উত্তরকন্যায় যে গেস্ট হাউস বানিয়েছেন থাকার জন্য, হাঁটার জন্য, ব্যাডমিন্টন খেলার জন্য তার জন্য খরচ হয়েছে ৩০ কোটি টাকা। সেবক রোডে প্রাসাদের মতো গেস্ট হাউস তৈরি হয়েছে। এ কোন রানিমাকে ভোট দিয়েছেন আপনারা? সততার মুখোশ পরে ঘুরে বেড়ান? কোন চিটিংবাজ, ফোর টোয়েন্টি, ফেরেপবাজকে ভোট দিয়েছেন?”

    পাট্টা দেওয়ার নামে প্রতারণা! 

    আলিপুরদুয়ারে পাট্টা দেওয়ার নামে চা শ্রমিকদের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী প্রতারণা করেছেন বলেও অভিযোগ রাজ্যের বিরোধী দলনেতার। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “ভোটের আগে উনি ৬০ হাজার জনকে পাট্টা দেবেন বলেছিলেন। আগেরটা তো হয়নি, চা সুন্দরী। ওটা ভুয়ো সুন্দরী হয়ে গিয়েছে। জীবনে একটা সত্যি কথা বলেননি মুখ্যমন্ত্রী!”    

    “আইসিডিএস কর্মীদের ফোনের টাকা চুরি”

    এদিন রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ১৫০ কোটি টাকা চুরির অভিযোগ করেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। শুভেন্দু বলেন, “আইসিডিএস কর্মীদের মোবাইল ফোন কিনে অ্যাপ চালু করতে চার বছর আগে কেন্দ্র ১৫০ কোটি টাকা দিয়েছিল। এই অ্যাপের নাম আয়ুষ্মান ভারত হেল্থ অ্যাকাউন্ট। রাজ্য সরকার ওই টাকা চুরি করেছে বা অন্য খাতে খরচ করেছে। তাই অ্যাপ চালু হয়নি।” তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, “এর ফলে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ বঞ্চিত হচ্ছেন, আইসিডিএস কর্মীরা বঞ্চিত হচ্ছেন।”

    আরও পড়ুুন: “স্টেট স্পনসর্ড ওয়েডিং”! মমতার ভাইপোর বিয়ে নিয়ে ট্যুইটে তীব্র আক্রমণ শুভেন্দুর

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • BJP: অধিবেশনের শেষ দিনেও তপ্ত বিধানসভা, স্পিকারের দেওয়া পেয়ারা ফেরাল বিজেপি

    BJP: অধিবেশনের শেষ দিনেও তপ্ত বিধানসভা, স্পিকারের দেওয়া পেয়ারা ফেরাল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হতে পারত মধুরেন সমাপয়েত! হল কই? আজ, বৃহস্পতিবার ছিল বিধানসভার শীতকালীন অধিবেশনের শেষ দিন। প্রতিবারের মতো এবারও বিধানসভার সদস্যদের জন্য ছোট ছোট পলিথিন প্যাকেটে করে বারুইপুরের পেয়ারা নিয়ে এসেছিলেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়।

    ‘চোর’, ‘চোর’ স্লোগান

    সেই প্যাকেট ফিরিয়ে দিল বিজেপি (BJP)। বিজেপির চিফ হুইপ মনোজ টিগ্গা পেয়ারা ফিরিয়ে দেন। রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে শীতকালীন অধিবেশনের জন্য সাসপেন্ড করেছিলেন স্পিকার। জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে মিথ্যে মামলাও করা হয়েছে। এসবেরই প্রতিবাদে স্পিকারের দেওয়া পেয়ারা নেননি বিজেপি বিধায়করা। অধিবেশনের শেষ দিনেও অধিবেশন কক্ষে হয় ব্যাপক হট্টগোল। এদিনও বিজেপির তরফে ‘চোর’, ‘চোর’ স্লোগান দেওয়া হয়। স্লোগান, পাল্টা স্লোগানের জেরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে বিধানসভা।

    পেয়ারা ফেরাল বিজেপি

    এই সময়ই বিধায়কদের বারুইপুরের পেয়ারার প্যাকেট নিয়ে যেতে বলেন স্পিকার। এই বারুইপুরেরই বিধায়ক বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রতিবারই তিনি বিধায়কদের বারুইপুরের পেয়ারা খাওয়ান (BJP)। সেই মতো বিধানসভার ২৯৪ জন সদস্যের জন্যই নিয়ে এসেছিলেন পেয়ারা। সেই পেয়ারা না নিয়ে বিধানসভা থেকে ওয়াকআউট করেন বিজেপি বিধায়করা। অধিবেশন কক্ষ থেকে ওয়াক আউট করার পর স্পিকার বিধানসভায় তাঁর নিজের ঘরে ডেকেছিলেন বিজেপির পরিষদীয় দলের মুখ্য সচেতক মনোজ টিগ্গাকে। ফের একবার তাঁদের পেয়ারা নিয়ে যেতে অনুরোধ করেন। যদিও টিগ্গা সেই অনুরোধ ফিরিয়ে দেন।

    আরও পড়ুুন: “এই জয় আমার নয়, টিম স্পিরিটের”, বিজেপির পরিষদীয় দলের বৈঠকে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, অধিবেশনের শুরুর দিকে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে তুমুল বচসা হয় স্পিকারের। এই সময় শুভেন্দুর বিরুদ্ধে সাসপেনশন মোশন আনেন বিধায়ক তৃণমূলের তাপস রায়। সেই প্রস্তাবে সম্মত হন স্পিকার। তার পরেই বিধানসভার চলতি অধিবেশন থেকে সাসপেন্ড করা হয় শুভেন্দুকে। এই প্রথম নয়, এর আগেও সাসপেন্ড করা হয়েছিল শুভেন্দুকে। তবে সেবার রাজ্যের বিরোধী দলনেতার সঙ্গে সাসপেন্ড করা হয়েছিল বিজেপির আরও চারজনকে। ২০২২ সালের ২৮ মার্চ সাসপেন্ড করা হয় বিজেপির ওই পাঁচ বিধায়ককে। পরে অবশ্য কলকাতা হাইকোর্টের হস্তক্ষেপে প্রত্যাহার করা হয় সাসপেনশন(BJP)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi:  “এই জয় আমার নয়, টিম স্পিরিটের”, বিজেপির পরিষদীয় দলের বৈঠকে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi:  “এই জয় আমার নয়, টিম স্পিরিটের”, বিজেপির পরিষদীয় দলের বৈঠকে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে তিন রাজ্যে উড়েছে গৈরিক নিশান। রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিসগড়ে বিপুল ভোটে জিতে সরকারের দাবিদার বিজেপি। তিন রাজ্যে বিজয় কেতন ওড়ানোর যাবতীয় কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) দিচ্ছেন বিজেপি নেতারা।

    টিম স্পিরিটের জয়

    স্বভাবত বিনয়ী প্রধানমন্ত্রীর অবশ্য দাবি, এই জয় তাঁর নয়, এই জয় টিম স্পিরিটের। বৃহস্পতিবার বিজেপির পরিষদীয় দলের বৈঠকে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি ঢুকতেই শুরু হয় মোদি, মোদি স্লোগান। মালা পরিয়ে অভ্যর্থনা জানানো হয় প্রধানমন্ত্রীকে। সেখানেই তিনি টিম স্পিরিটের কথা বলেন। মধ্যপ্রদেশে বিজেপি সরকারই ছিল। সেখানে যে ফের বিজেপি সরকারই হবে, তার ইঙ্গিত মিলেছিলে এক্সিট পোলেও। কংগ্রেসের দখলে ছিল রাজস্থান। এ রাজ্যের রাশ এবার এসেছে বিজেপির হাতে (PM Modi)।

    মোদি ম্যাজিক

    সচিন পাইলটের সঙ্গে অশোক গেহলটের দ্বন্দ্বের খেসারত দিতে হয়েছে কংগ্রেসকে। এই অন্তর্দ্বন্দ্বের পুরোদস্তুর সুফল কুড়িয়েছে বিজেপি। কংগ্রেসের হাত থেকে বিজেপি ছিনিয়ে নিয়েছে আরও একটি রাজ্য। সেটি হল, ছত্তিসগড়। বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেলের নাম জড়িয়েছে মহাদেব অ্যাপ কেলেঙ্কারির সঙ্গে। নির্বাচনের আগে প্রকাশ্যে চলে এসেছিল কংগ্রেসের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। তার জেরে বিজেপির ছত্তিসগড় বিজয়ও হয়েছে অনায়াস। গোবলয়ের এই রাজ্যগুলিতে জয়ের মূল কারিগর যে প্রধানমন্ত্রী, প্রকাশ্যেই তা মানছেন বিজেপি নেতারা। তাঁদের সাফ কথা, তিন রাজ্য জয়ে কাজ করেছে মোদি ম্যাজিক। তার জেরেই এই তিন রাজ্যে কংগ্রেস ভেসে গিয়েছে জাস্ট খড়কুটোর মতো।

    আরও পড়ুুন: ‘জাতীয় সঙ্গীতকে সম্মান করুন, হাতিয়ার নয়’ হাইকোর্টে ফের ধাক্কা রাজ্যের

    এদিন পরিষদীয় দলের বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। মোদি-স্তুতি শুনে তিনি বলেন, “মোদি, মোদি করবেন না। এই জয় আপনাদের সকলের পরিশ্রমের ফল। এটা একটা টিম স্পিরিট।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিজেপি দ্বিতীয়বারের জন্য পুনর্নিবাচিত হয়েছে ৫৭ শতাংশ ক্ষেত্রে। এক্ষেত্রে কংগ্রেসের পারফরমেন্স ২০ শতাংশের নীচে। আঞ্চলিক দলগুলির ক্ষেত্রে যা ৪৯ শতাংশের ক্ষেত্রে। বিজেপি তৃতীয়বারের জন্য পুনর্নির্বাচিত হয়েছে ৫৯ শতাংশ ক্ষেত্রে। যা কংগ্রেস কখনওই পারেনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমায় মোদিজি বলে জনগণের থেকে দূরে সরিয়ে রাখবেন না।” ২২-২৫ জানুয়ারির মধ্যে হওয়া বিকশিত ভারত যাত্রায় অংশ নিতেও দলের মন্ত্রী-সাংসদদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • National Anthem Case: ‘জাতীয় সঙ্গীতকে সম্মান করুন, হাতিয়ার নয়’ হাইকোর্টে ফের ধাক্কা রাজ্যের

    National Anthem Case: ‘জাতীয় সঙ্গীতকে সম্মান করুন, হাতিয়ার নয়’ হাইকোর্টে ফের ধাক্কা রাজ্যের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় সঙ্গীতকে সম্মান এবং শ্রদ্ধা করতে হয়। এটাকে অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করা যায় না, অভিমত কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court)। রাজ্যের শাসকদলকে উদ্দেশ করে বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর প্রশ্ন, “এসএসসি দুর্নীতির অভিযোগে একটি দল বিক্ষোভ করতে চায়। আপনারা সকাল থেকে জাতীয় সঙ্গীত বাজিয়ে দিলেন। তা হলে কি তারা বন্ধ করে দেবে?” জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে বিজেপি বিধায়কদের বিরুদ্ধে মামলায় স্থগিতাদেশের মেয়াদ এদিন আরও বৃদ্ধি করল কলকাতা হাইকোর্ট। আগামী ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত বিজেপি বিধায়কদের বিরুদ্ধে মামলা স্থগিত থাকবে।

    কেন মামলা

    তৃণমূলের তরফে অভিযোগ, গত বুধ ও বৃহস্পতিবার তাঁদের বিধায়করা যখন জাতীয় সঙ্গীত গাইছিলেন, তখন পাল্টা স্লোগান দিয়ে জাতীয় সঙ্গীতের অবমাননা (National Anthem Case) করেছে বিজেপি। বিধানসভার তরফে হেয়ার স্ট্রিট থানায় অভিযোগও দায়ের হয়। এদিন ২৯ নভেম্বর, বিধানসভার ভিডিও ফুটেজ দেখেন বিচারপতি। তার পর বলেন, ‘যে ক্যামেরার ফুটেজ, সেখানে শুধু শাসক দলের ফুটেজ দেখতে পাচ্ছি। আর কারও জমায়েত দেখতে পাচ্ছি না। তা হলে বিজেপি বিধায়করা জাতীয় সঙ্গীত শুনতে পাবেন কী করে?’ রাজ্যের সওয়াল ছিল, ‘ওটা অন্য ক্যামেরায় আছে।’ এর পর বিচারপতি প্রশ্ন করেন, ‘যদি একটি ক্যামেরায় দুটি জমায়েত দেখা-ই না যায়, তা হলে শোনার প্রশ্ন কী করে ওঠে? অভিযোগের স্বপক্ষে প্রাথমিক তথ্য প্রমাণ দেখা যাচ্ছে না।’ বিস্ময়প্রকাশ করে তিনি আরও বলেন, ‘এই সব ফুটেজই তো কেস ডায়রিতে থাকবে।’

    বিচারপতির প্রশ্ন

    আদালতের প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ, বিজেপি বিধায়করা একটি পাশে স্লোগান দিচ্ছিলেন। শাসকদল অন্য পাশে ধর্না কর্মসূচি চালাচ্ছিলেন। দু’টি ঘটনা প্রায় একই সময়ে শুরু হয়েছে। জাতীয় সঙ্গীত শুরু হতে স্লোগান দেওয়া শুরু হয়নি। স্লোগান আগে থেকেই চলছিল। অন্য পাশ থেকে হঠাৎ জাতীয় সঙ্গীত শুরু হয়। বিচারপতির আরও প্রশ্ন ছিল, ‘হঠাৎ করে জাতীয় সঙ্গীত শুরু হলে কি বিছানায় শুয়ে থাকা বয়স্ক ব্যক্তি লাফ দিয়ে দাঁড়িয়ে পড়বেন?’

    আরও পড়ুন: নারী শক্তির জয়! দেশের প্রথম মহিলা ‘এইদ দ্য কঁ’ হলেন বায়ুসেনার মনীষা পাধি

    রাজ্যের আইনজীবী কিশোর দত্তের উদ্দেশে বিচারপতির মন্তব্য, ‘‘আপনি কি আশা করেন, কোনও গণ্ডগোলে জাতীয় সঙ্গীত বাজালে থেমে যাবে? ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু তথ্যের ভিত্তিতে বিচার করে দেখা উচিত। আদালত বার বার মূল দু’টো বিষয়কে মাথায় রেখে চলছে।’’  এর পরেই হাইকোর্টের তরফে স্পষ্ট জানানো হয়, আজ ও কাল কোনও মামলার শুনানি হবে না। আগামী ১০ জানুয়ারি এই মামলার পরবর্তী শুনানি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Assembly Elections 2023: তিন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পদে কে? গুরুবারে ফের বৈঠকে বিজেপি নেতৃত্ব

    Assembly Elections 2023: তিন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পদে কে? গুরুবারে ফের বৈঠকে বিজেপি নেতৃত্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্চে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে যোগ্য নেতাকে বসাতে হবে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে। তাই মুখ্যমন্ত্রী পদে যোগ্য ব্যক্তিকে বসাতে গিয়ে খুব (Assembly Elections 2023) ভেবেচিন্তে পা ফেলছেন বিজেপি নেতৃত্ব। সেই কারণেই মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান ও ছত্তিসগড়ের মুখ্যমন্ত্রী কাদের করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা করতে ফের একপ্রস্ত বৈঠকে বসছেন গেরুয়া নেতৃত্ব। এর আগে প্রধানমন্ত্রীর দিল্লির বাসভবনে এক দফা বৈঠক হয়েছে  নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহ-জেপি নাড্ডার।

    ফের বৈঠকে বিজেপি

    আজ, বৃহস্পতিবার ফের বৈঠকে বসছেন পদ্ম শিবিরের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। দলীয় সূত্রে খরব, এদিনের বৈঠকে ফের যোগ (Assembly Elections 2023) দেবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। যোগ দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। সদ্য সমাপ্ত বিধানসভা নির্বাচনে মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান ও ছত্তিসগড়ে জয়ী হয়েছে বিজেপি। মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৩০। ম্যাজিক সংখ্যা ১১৬। বিজেপি জয়ী হয়েছে ১৬৩টি আসনে। এ রাজ্যে বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানের পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী পদের দৌড়ে রয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক কৈলাস বিজয়বর্গীয় এবং দুই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ পটেল ও নরেন্দ্র সিং তোমর। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার নামও রয়েছে চর্চায়। ইতিমধ্যেই সাংসদ পদে ইস্তফা দিয়েছেন পটেল ও তোমর।

    চর্চায় রয়েছেন কারা

    রাজস্থান বিধানসভার আসন সংখ্যা ২০০। ১১৫টি আসনে জিতেছে বিজেপি। এ রাজ্যে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজের পাশাপাশি চর্চায় রয়েছেন তিন সাংসদ মহন্ত বালকনাথ, দীয়া কুমারি ও রাজ্যবর্ধন রাঠোরের নাম। বালকনাথ ও রাঠোর ইতিমধ্যেই ইস্তফা দিয়েছেন সাংসদ পদে। বিজেপির দুই প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি ওপি মাথুর ও সতীশ পুনিয়ার কপালেও ছিঁড়তে পারে মুখ্যমন্ত্রিত্বের শিকে। কেন্দ্রীয় গজেন্দ্র সিংহ শেখাওয়াত, অশ্বিনী বৈষ্ণব এবং অর্জুনরাম মেঘওয়ালের পাশাপাশি লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার নাম নিয়েও চলছে জল্পনা।

    আরও পড়ুুন: বিজেপির পঞ্চায়েত অফিস ভাঙচুর! পুলিশকে সময় বেঁধে দিলেন শুভেন্দু

    ছত্তিসগড়ের ৯০টি আসনের মধ্যে ৫৪টি আসনে জিতে সরকার গড়ার দাবিদার বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রিত্বের দৌড়ে রয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রমন সিং, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রেণুকা সিং ও রাজ্য বিজেপির সভাপতি তথা বিলাসপুরের সাংসদ অরুণ সাউ। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিষ্ণুদেও সাই, প্রবীণ আদিবাসী নেতা তথা রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী রামবিচার নেতাম ও অবসরপ্রাপ্ত আইএএস অফিসার ওমপ্রকাশ চৌধুরী। এঁদের মধ্যে কাদের মাথায় উঠবে মুখ্যমন্ত্রিত্বের শিরোপা, তা জানা যাবে এদিন রাতে, বৈঠকের পর (Assembly Elections 2023)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Suvendu Adhikari: সলমন-মুখ্যমন্ত্রী ‘ডুয়েট’, মমতাকে ‘দ্বিতীয় নিরো’র তকমা শুভেন্দুর, আক্রমণ গিরিরাজেরও

    Suvendu Adhikari: সলমন-মুখ্যমন্ত্রী ‘ডুয়েট’, মমতাকে ‘দ্বিতীয় নিরো’র তকমা শুভেন্দুর, আক্রমণ গিরিরাজেরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ‘দ্বিতীয় নিরো’র তকমা দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করেছেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী গিরিরাজ সিংহও। ঘটনার সূত্রপাত মঙ্গলবার। কলকাতা ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে চাঁদের হাট। মঞ্চে ছিলেন তারকা সলমন খান, সোনাক্ষী সিনহা, অনিল কাপুর, মহেশ ভাটরা। এক সময় গানের তালে নাচতে শুরু করেন সলমন, সোনাক্ষী। তাঁদের সঙ্গে পা মেলাতে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রীকে।

    গিরিরাজের নিশানায় মমতা

    এর পরেই মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করেন গিরিরাজ। বুধবার কেন্দ্রীয় এই মন্ত্রী বলেন, “গোটা বাংলা দুর্নীতিতে জড়িত। গরিব মানুষ তাঁদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। অথচ মুখ্যমন্ত্রী সলমনের সঙ্গে নাচে মেতে রয়েছেন।” তিনি বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজকাল (Suvendu Adhikari) অন্য কোনও গ্রহে বাস করছেন। গোটা বাংলা দুর্নীতিতে ডুবে। গরিবের অধিকার ছিনিয়ে নিয়ে দুর্নীতি হচ্ছে। আর উনি ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সলমন খানের সঙ্গে কোমর দোলাচ্ছেন। এটা দুর্ভাগ্যজনক। যে রাজ্যে গরিবকে লুণ্ঠন করা হচ্ছে, দুর্নীতি হচ্ছে, আর তার মুখ্যমন্ত্রী মোচ্ছব করছেন, কোমর দোলাচ্ছেন, এটা উচিত নয়।” গিরিরাজ বলেন, “উনি সেখানে গিয়ে বসে থাকতে পারতেন। ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল বলে কোমর দোলানোটা কি খুব জরুরি? আমার আপত্তি উনি মোচ্ছব করছেন বলে। আর লোক খিদেয় মরছে, বেকারত্বের জ্বালায় মরছে, দুর্নীতিতে মরছে।”

    আরও পড়ুুন: সাংসদ পদে ইস্তফা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সহ বিজেপির ১০ জনের, তালিকায় কারা?

    কী বললেন শুভেন্দু 

    মুখ্যমন্ত্রীকে তাক করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “রোম পুড়ো যাওয়ার সময় নিরো বেহালা বাজাচ্ছিলেন। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হলেন নিরো ২.০। তিনি যখন নাচছেন তখন পশ্চিমবঙ্গ বিপুল আর্থিক বোঝা ও সীমাহীন দুর্নীতির মধ্যে ডুবে রয়েছে।”

    প্রসঙ্গত, এবার ছিল ২৯তম আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। মুখ্যমন্ত্রীর ভাবনায় অনুষ্ঠানে থিম সং-টি গেয়েছেন অরিজিৎ সিংহ। সেই গানেই সলমনের সঙ্গে নাচতে দেখা যায় সোনাক্ষীদের। পরে হাত ধরে মুখ্যমন্ত্রীকে সামনে নিয়ে আসেন সলমন। এর পরেই তাঁদের সঙ্গে (Suvendu Adhikari) পা মেলান মুখ্যমন্ত্রী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP MPs Resigned: সাংসদ পদে ইস্তফা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সহ বিজেপির ১০ জনের, তালিকায় কারা?

    BJP MPs Resigned: সাংসদ পদে ইস্তফা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সহ বিজেপির ১০ জনের, তালিকায় কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একে এক দশজন। চলছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। এমতাবস্থায় আজ, বুধবার ইস্তফা দিলেন বিজেপির ওই সাংসদরা (BJP MPs Resigned)। মঙ্গলবার সন্ধ্যেয় তিন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে কে কে বসবেন, তা নিয়ে বৈঠক হয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। তার পর এদিন সাংসদ পদে ইস্তফা দেন দশজন পদ্ম সাংসদ।

    ইস্তফা দিলেন কারা

    আগামী মার্চেই হতে পারে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে এই দশ সাংসদ পদত্যাগ করায় ওই আসনগুলিতে হতে পারে উপনির্বাচন। লোকসভা নির্বাচনের আগে সংসদে নতুন মুখ এনে চমক দিতে পারেন গেরুয়া নেতৃত্ব। এদিন যাঁরা সাংসদ পদে ইস্তফা দিয়ে রাজ্য-রাজনীতিতে চলে আসছেন, তাঁরা হলেন— নরেন্দ্র সিং তোমার, প্রহ্লাদ সিং প্যাটেল, রাকেশ সিং, উদয় প্রতাপ, রিতি পাঠক, অরুণ সাও, গোমতি সাই, রাজ্যবর্ধন সিং রাঠোর, দিয়া কুমারি এবং কিরোদিলাল মিনা। এঁদের মধ্যে তোমর, প্যাটেল, পাঠক, সিং ও উদয় প্রতাপ মধ্যপ্রদেশের সাংসদ ছিলেন। ছত্তিসগড়ের সাংসদ ছিলেন সাও ও সাই। বাকি দুজন রাজস্থান থেকে সংসদে গিয়েছিলেন। বিজেপি সূত্রে খবর, দু-এক দিনের মধ্যেই ইস্তফা দেবেন রেণুকা সিং ও বালকনাথ সিং।

    কারা হচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী

    সদ্য (BJP MPs Resigned) সমাপ্ত বিধানসভা নির্বাচনে রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিসগড় এই তিন রাজ্যে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছে বিজেপি। সেই নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন বিজেপির এই দশ সাংসদও। রাজ্য নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় জাতীয় রাজনীতির ময়দান ছেড়ে তাঁরা এবার চলে এলেন রাজ্য-রাজনীতিতে। বিজেপি সূত্রে খবর, এদিন যে এই সাংসদরা ইস্তফা দেবেন, তার চক-আউট তৈরি হয়ে গিয়েছিল মঙ্গলবারের বৈঠকে। এখানেই ঠিক হয়েছে বিজেপি যে তিন রাজ্যের ক্ষমতায় এসেছে, সেখানে কারা হবেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন যাঁরা ইস্তফা দিয়েছেন, তাঁদের মধ্যেই কয়েকজনের নাম ভাসছে তিন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পদে। সেই কারণেই এদিন ইস্তফা দিয়েছেন তাঁরা।

    আরও পড়ুুন: তিন রাজ্যে বিপুল ভোটে জয় বিজেপির, লোকসভা নির্বাচন ভরা বসন্তেই?

    নতুন বছরের মার্চ মাসে হতে পারে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে মন্ত্রিসভায় নতুন মুখ এনে বিরোধীদের মাত দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই মন্ত্রীরা হবেন যেসব রাজ্যে বিজেপি দুর্বল, সেগুলি থেকে। তাতে গেরুয়ার কেন্দ্র জয় (BJP MPs Resigned) হবে আরও অনায়াস।

    কে যেন বলেছিলেন, আপ কি বার, মোদি সরকার!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, তিন রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী পদে নতুন মুখ বিজেপির?

    PM Modi: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, তিন রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী পদে নতুন মুখ বিজেপির?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরানোর চেয়ে নতুন মুখেই ভরসা বেশি তাঁর। তাই গোবলয়ের যে তিন রাজ্যে উড়েছে বিজেপির বিজয় কেতন, সেই তিন রাজ্যেই এবার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নতুন মুখকেই বেছে নিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। নতুন বছরের মার্চ মাসের শেষের দিকে হতে পারে লোকসভা নির্বাচন। সেকথা মাথায় রেখেই নতুন কাউকে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হতে পারে ওই তিন রাজ্যে।

    প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে বৈঠক

    এই রাজ্যগুলির কুর্সিতে কাকে বসানো হবে, তা নিয়ে বুধবার প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টা ধরে বৈঠক হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে। প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। রবিবারই ফল ঘোষণা হয়েছে চার রাজ্যের। এর মধ্যে কেবল তেলঙ্গানা ছাড়া বাকি তিন রাজ্যের রশি গিয়েছে বিজেপির হাতে। রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিসগড়ের কুর্সিতে কাকে বসানো হবে, তা নিয়েই চলছে ম্যারাথন বৈঠক। 

    মুখ্যমন্ত্রী পদে কে কে?

    রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবিদার অনেকে।এঁদের মধ্যে রয়েছেন মরুরাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়াও। লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লাকেও বসানো হতে পারে ওই পদে। আবার রামচন্দ্রের বংশধর দিয়া কুমারিকেও বসানো হতে পারে ওই পদে। মুখ্যমন্ত্রিত্বের দৌড়ে রয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত, অর্জুন রাম মেঘওয়াল এবং বিজেপির রাজ্য সভাপতি সিপি জোশীও। মধ্যপ্রদেশের কুর্সিতে কৈলাস বিজয়বর্গীয়কে বসিয়ে চমক দিতে পারেন বিজেপির শীর্ষ (PM Modi) নেতৃত্ব। কংগ্রেসের মেরুদণ্ড ভাঙতে বসানো হতে পারে সোনিয়ার দলের প্রাক্তনী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে। লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন প্রহ্লাদ প্যাটেল এবং নরেন্দ্র সিং তোমারও।

    আরও পড়ুুন: মহাদেব বেটিং অ্যাপকাণ্ডে মূল অভিযুক্তের বাবার দেহ উদ্ধারে রহস্য

    ছত্তিসগড়ের কুর্সিতে বসানো হতে পারে প্রাক্তন আইএএস আধিকারিক ওপি চৌধুরীকে। দৌড়ে রয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রমণ সিংহ এবং বিজেপির রাজ্য সভাপতি অরুণকুমার সাউ-ও। এর আগে উত্তরপ্রদেশের কুর্সিতে যোগী আদিত্যনাথকে বসিয়ে মাস্টারস্ট্রোক দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেবার কেউ ভাবতেই পারেননি, রাজনীতিতে আনকোরা নাথ সম্প্রদায়ের এই যোগীকেই বসানো হবে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে। এবারও প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) তেমন কোনও চমক দিতে পারেন বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • 2024 LS Polls: ১২ রাজ্যে ক্ষমতায় বিজেপি, কংগ্রেস মাত্র তিনে! প্রধানমন্ত্রী মোদির ‘হ্যাটট্রিক’ কি সময়ের অপেক্ষা?

    2024 LS Polls: ১২ রাজ্যে ক্ষমতায় বিজেপি, কংগ্রেস মাত্র তিনে! প্রধানমন্ত্রী মোদির ‘হ্যাটট্রিক’ কি সময়ের অপেক্ষা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের (2024 LS Polls) কয়েক মাস আগে তিন রাজ্যের বিধানসভা ভোটে বিজয় নিশান উড়িয়ে দেশের রাজনৈতিক ময়দানে নিজদের কর্তৃত্ব প্রমাণ করেছে বিজেপি (BJP)। শুধু কথার কথা নয় তা। পরিসংখ্যান বলছে, বর্তমানে দেশের ২৮টি রাজ্যের মধ্যে ১২টিতেই শাসক বিজেপি। আরও চারটি রাজ্যে জোট বেঁধে শাসক শিবিরে রয়েছে গেরুয়া শিবির। অন্যদিকে, শতাব্দীপ্রাচীন দল কংগ্রেসের শাসিত রাজ্যের সংখ্যা মাত্র ৩— কর্নাটক, হিমাচল প্রদেশ ও সদ্য জয় করা তেলঙ্গানা।

    কী বলছে পরিসংখ্যান

    একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের করা পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে চমকপ্রদ তথ্য। সেখানে দেখা যাচ্ছে, ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি কেন্দ্রে ক্ষমতায় প্রথমবার আসার পর কীভাবে ধীরে ধীরে দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে গেরুয়া-ঝান্ডা। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসের সর্বশেষ হিসেব অনুযায়ী, বিজেপি-শাসিত রাজ্যগুলি দেশের মোট ভূমি এলাকার ৫৮ শতাংশ এবং মোট জনসংখ্যার ৫৭ শতাংশ নিয়ে গঠিত। অন্যদিকে, বিরোধী শাসিত রাজ্যগুলি দেশের মোট ভূমি এলাকার ৪১ শতাংশ এবং মোট জনসংখ্যার ৪৩ শতাংশ নিয়ে গঠিত।

    মোদির মুখে ‘হ্যাটট্রিক’ তত্ত্ব

    ওই পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিজেপির (BJP) এই তিন রাজ্য যথা— মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান ও ছত্তিসগড় জয় লোকসভা নির্বাচনের আগে বড় প্রভাব ফেলবে জনমানসে এবং রাজনৈতিক রণাঙ্গণে। ফলাফল বের হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেই দিয়েছেন, ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে (2024 LS Polls) বিজেপি যে ‘হ্যাটট্রিক’ করতে চলেছে, তা নিশ্চিত করেছে বিধানসভা নির্বাচনে দলের এই ‘হ্যাটট্রিক’। তিন রাজ্যে দলের জয়কে সুশাসন ও স্বচ্ছতার প্রতিফলন হিসেবে তুলে ধরেন তিনি।

    অর্ধেক লোকসভা বিজেপির দখলে

    এই তিন রাজ্য জয়ের ফলে, লোকসভার নিরিখে ৫৪৩ আসনের প্রায় অর্ধেক বিজেপির (BJP) দখলে। ২০১৪ সালে, যখন প্রথমবার কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসেন নরেন্দ্র মোদি, তখন দেশের কয়েকটি রাজ্যে শাসক ছিল বিজেপি। যার মধ্যে রাজস্থান, গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ, গোয়া ও ছত্তিসগড় অন্যতম। সেখানে থেকে বিজেপি ধীরে ধীরে নিজেদের জমি শক্ত করেছে এবং প্রসারিত করেছে। এখন একক-সংখ্যাগরিষ্ঠতা এবং জোট মিলিয়ে ১৬টি রাজ্যের শাসনে বিজেপি। নরেন্দ্র মোদি হতে চলেছেন দেশের সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদ ক্ষমতায় থাকা প্রধানমন্ত্রী (2024 LS Polls)।

    উল্লেখযোগ্য উত্তর-পূর্বাঞ্চল

    তবে, বিজেপির (BJP) এই বিজয় যাত্রার অন্যতম উল্লেখযোগ্য দিক হল, দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে দলের নিশান প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হওয়া। ২০১৪ সালে, দেশের এই অংশে বিজেপির তেমন কোনও উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়নি। কিন্তু, এখন তিন রাজ্যে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতার সঙ্গে সরকার পরিচালনার দায়িত্বে বিজেপি। আরও তিন রাজ্যে জোট সরকার গড়ে ক্ষমতাসীন গেরুয়া-শিবির।

    ছন্নছাড়া বিরোধী শিবির

    একদিকে যখন বিজেপি (BJP) বাড়ছে, তখন বিরোধী শিবিরে ছন্নছাড়া দৃশ্য। একা না পেরে বিজেপির মোকাবিলা করতে ২৬ বিরোধী দল জোট বাঁধার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু, বছর ঘুরতে না ঘুরতেই, সেই জোটে চিড়। সদ্য সমাপ্ত বিধানসভা নির্বাচনে জোটের বৃহত্তম দল কংগ্রেসের ভরাডুবি হয়েছে। তাতে গ্র্যান্ড-ওল্ড পার্টিকে খুবলোতে শুরু করেছে শরিক দলগুলি। এই পরিস্থিতিতে, তারা করবে মোদির মোকাবিলা! ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে (2024 LS Polls) বিজেপির হ্যাটট্রিক যে হচ্ছেই, সত্যিই তা একপ্রকার নিশ্চিত। প্রধানমন্ত্রী তা বলেই দিয়েছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gaumutra States Row: “গোমূত্র রাজ্যে জয়ী বিজেপি”, মন্তব্য ডিএমকের, “সনাতন ধর্মের অপমান”, বলছে বিজেপি

    Gaumutra States Row: “গোমূত্র রাজ্যে জয়ী বিজেপি”, মন্তব্য ডিএমকের, “সনাতন ধর্মের অপমান”, বলছে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার সনাতন ধর্মকে বেনজির আক্রমণ। এবারও কাঠগড়ায় সেই ডিএমকে। সনাতন ধর্মের অপমানের (Gaumutra States) জবাব দেবেন সাধারণ মানুষ, বলছে বিজেপি। সদ্য সমাপ্ত পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে হিন্দি বলয়ে চোখ ধাঁধানো ফল করেছে বিজেপি। রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিসগড়ে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছে বিজেপি। তিন রাজ্যেই গোহারা হেরেছে কংগ্রেস।

    ইন্ডি জোটে রয়েছে ডিএমকে

    এই কংগ্রেস আবার বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল নিয়ে গঠিত ইন্ডি জোটের প্রধান স্তম্ভ। এই জোটে রয়েছে ডিএমকেও। প্রত্যাশিতভাবেই বিজেপির জয়ে গায়ে ফোস্কা পড়ার জোগাড় ডিএমকের। আজ, মঙ্গলবার সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে ডিএমকে সাংসদ সেন্থিলকুমার এস বলেন, “মূলত হিন্দি বলয়ের রাজ্যগুলিতে নির্বাচনে জেতে বিজেপি। যে রাজ্যগুলিকে আমরা গোমূত্র রাজ্য (Gaumutra States Row) হিসেবে বিবেচনা করি। তোমরা কোনওদিন দক্ষিণে আসতে পারবে না। ওখানে আমরা খুব শক্তিশালী।” তিনি বলেন, “আপনারা যদি ওই সব রাজ্যকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত করতে চান, তবে আমরা অবাক হব না। একমাত্র এই উপায়ে রাজ্যগুলির ওপর প্রভাব খাটাতে পারবেন আপনারা। কারণ ওই রাজ্যগুলিতে সরাসরি ক্ষমতা দখলের স্বপ্নপূরণ হবে না আপনাদের।”

    কী বলছে বিজেপি?

    ডিএমকে সাংসদের এহেন মন্তব্যে সৃষ্টি হয়েছে বিতর্কের। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মীনাক্ষি লেখি বলেন, “এটা সনাতন ধর্মের বড়সড় অপমান। যাঁরা দেশের মানুষের ভাবাবেগের সঙ্গে ছেলেখেলা করবেন, তাঁদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে যোগ্য জবাব দেবেন সাধারণ মানুষ।” পদ্ম সাংসদ অন্নপূর্ণা দেবী বলেন, “বিজেপি ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তায় কষ্ট হচ্ছে বিরোধীদের। তাই বিকৃত মন্তব্য করা হচ্ছে।” এর আগেও একাধিকবার সনাতন ধর্মকে আক্রমণ শানিয়েছে ডিএমকে।

    সেপ্টেম্বর মাসেই স্ট্যালিন মন্ত্রিসভার সদস্য তথা জনপ্রিয় তামিল অভিনেতা উদয়নিধি চেন্নাইয়ের একটি অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, “সনাতন ধর্মের আদর্শকে মুছে ফেলার এই অনুষ্ঠানে আমায় আমন্ত্রণ জানানোয় উদ্যোক্তাদের ধন্যবাদ জানাই। সনাতন ধর্মের আদর্শের বিরোধিতা না বলে তাকে নিশ্চিহ্ন করার কথা বলায় অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তাদের অভিনন্দন জানাই।” তিনি বলেন, “আমাদের প্রথম কাজ হল বিরোধিতা নয়, সনাতন ধর্মের আদর্শকে মুছে ফেলা। এই সনাতন প্রথা সামাজিক ন্যায় ও সাম্যের বিরোধী। করোনা, ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গির যেমন বিরোধিতা নয়, তাদের নিশ্চিহ্ন করা প্রয়োজন, তেমনই সনাতন ধর্মের আদর্শকেও মুছে ফেলা দরকার (Gaumutra States Row)।”

    আরও পড়ুুন: “হাইকোর্টে এক কথা, সুপ্রিম কোর্টে অন্যথা কেন?”, পর্ষদকে তোপ আদালতের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share