Tag: bjp

bjp

  • NDA: “সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়েই ঝাড়খণ্ডে সরকার গড়বে এনডিএ”, দাবি জিতন রামের

    NDA: “সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়েই ঝাড়খণ্ডে সরকার গড়বে এনডিএ”, দাবি জিতন রামের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়েই ঝাড়খণ্ডে সরকার গড়বে এনডিএ (NDA)।” এমনই মন্তব্য করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতন রাম মাঝি (Jitan Ram Manjhi)। তিনি বলেন, “ইন্ডি জোট যখন জোটের বাঁধন মজবুত করতেই ব্যস্ত, তখন বিজেপি জয়ের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েছে। প্রচারও শুরু করে দিয়েছে।”

    ‘এনডিএ সরকার গড়বে’ (NDA)

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা হিন্দুস্থান আওয়াম মোর্চা (হাম) নেতা বলেন, “সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়েই এনডিএ সরকার গড়বে। আমাদের এনডিএতে সব কিছুই একটা স্ল্যাবে হয়ে যায়। অথচ ইন্ডি জোটে এখনও আলোচনা চলছে। শুরুতেই যদি তারা এটা করে, তার অর্থ হল, তারা ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যাবে।” 

    কী বলছেন বিজেপি প্রার্থী সীতা সোরেন

    ঝাড়খণ্ডের বিজেপি নেত্রী সীতা সোরেনও ২০ অক্টোবর দাবি করেছিলেন, পরিবর্তন আনতে ঝাড়খণ্ডে সরকার গড়বে বিজেপি। তিনি বলেন, “দল আমার ওপর আস্থা রেখেছে। জামতাড়া আসনে প্রার্থীও করেছে। সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে জিততে আমি কঠোর পরিশ্রম করব। ঝাড়খণ্ডবাসী বিজেপি সরকারকেই (NDA) পছন্দ করবেন।”

    সীতা আরও বলেন, “রাজ্যের বর্তমান সরকার কেবল দুর্নীতি এবং অপরাধ করেই চলেছে। রাজ্যের সব প্রধান শহরে দিনের আলোয় চলছে অপরাধমূলক কাজকর্ম। আমাদের সরকার রাজ্যের ক্ষমতায় আসবে এবং পরিবর্তন আনবে।” তিনি বলেন, “প্রথমে তারা (শাসক দল) যুবকদের ব্যবহার করেছিল। এখন তারা ‘মাইয়া সম্মান যোজনা’র মাধ্যমে মহিলাদের ভোলাতে চাইছে। ডিসেম্বরের পরে এই প্রকল্প বন্ধ হয়ে যাবে। মহিলাদের অ্যাকাউন্টে কেবল তিন মাস পয়সা জমা হবে।”

    আরও পড়ুন: ২০৩০ সালেই ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি, ইঙ্গিত এস অ্যান্ড পি-র

    প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির

    সীতা রাজ্যের শাসক দল ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার প্রাক্তন বিধায়ক। তিনি হেমন্ত সোরেনের প্রয়াত দাদার স্ত্রী। গত ১৯ মার্চ বিজেপিতে যোগ দেন সীতা। লোকসভা নির্বাচনে দুমকায় প্রার্থীও হয়েছিলেন তিনি। হেরে যান। এবার তাঁকেই জামতাড়ায় প্রার্থী করেছে পদ্মশিবির। প্রসঙ্গত, শনিবারই বিজেপি ঝাড়খণ্ডে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। ওই তালিকায় নাম রয়েছে ৬৬ জন প্রার্থীর। বিজেপির এই তালিকায় (Jitan Ram Manjhi) ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী চম্পাই সোরেন এবং বাবুলাল মারান্ডির নামও রয়েছে (NDA)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Taldangra By-election: তালডাংরা উপনির্বাচনে বিজেপির বাজি তৃণমূলকে ধরাশায়ী করা অনন্যা

    Taldangra By-election: তালডাংরা উপনির্বাচনে বিজেপির বাজি তৃণমূলকে ধরাশায়ী করা অনন্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে (West Bengal) উপনির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। ১৩ নভেম্বর উপনির্বাচনের দিনক্ষণ ঠিক করা হয়েছে। বাংলার মোট ৬টি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন  হতে চলেছে। ইতিমধ্যেই উপনির্বাচনের জন্য ছ’টি আসনেই প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে তৃণমূল-বিজেপি উভয়ই। এর মধ্যে বাঁকুড়ার তালডাংরা বিধানসভা কেন্দ্র উপনির্বাচনে (Taldangra By-election) অনন্যা রায় চক্রবর্তীই বিজেপির (BJP Candidate) বাজি। সুকান্ত মজুমদারের হাত ধরে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদানের পর অনন্যা দেবীকেই প্রার্থী করে চমক দিল বিজেপি।

    কে এই অনন্যা? (BJP Candidate)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তালডাংরায় (Taldangra By-election) উপনির্বাচনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে সকলকে রীতিমতো চমকে দিয়েছে বিজেপি। এই কেন্দ্রে গেরুয়া শিবির প্রার্থী করেছেন অনন্যা রায় চক্রবর্তী। একসময় তিনি ছিলেন শাসকদল তৃণমূলের কাউন্সিলর। জানা গিয়েছে, ২০১৫ সালে বাঁকুড়া পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে প্রথমবার তৃণমূলের টিকিটে জয়ী হয়ে কাউন্সিলর হন অনন্যা। ২০২২-এর নির্বাচনে তাঁকে দল আর টিকিট দেয়নি। এরপর নির্দল প্রার্থী হয়ে পুরসভায় লড়াই করে তৃণমূলকে ধরাশায়ী করে জয় হাসিল করেন। প্রায় এক দশক ধরে বাঁকুড়ার রাজনীতিতে বহু পরিচিত মুখ এই অনন্যা রায় চক্রবর্তী। গত সেপ্টেম্বরের শেষে বাঁকুড়ার মাচানতলায় সুকান্ত মজুমদারের হাত ধরে বিজেপিতে যোগ দেন। বিজেপিতে (BJP) যোগ দেওয়ার পর দলের একাধিক কর্মসূচিতে তাঁকে অংশ নিতেও দেখা যায়। তখন থেকেই তালডাংরা উপনির্বাচনে (Taldangra By-election) বিজেপি প্রার্থী (BJP Candidate) হিসাবে অনন্যা রায় চক্রবর্তীর নাম মুখে মুখে ফিরতে শুরু করে।

    আরও পড়ুন: প্রশাসনের পদক্ষেপ সদর্থক নয়, নির্যাতিতার মা-বাবার অনুরোধে অনশন প্রত্যাহার জুনিয়র ডাক্তারদের

    জয়ের বিষয়ে আশাবাদী বিজেপি প্রার্থী

    জয়ের ব্যাপারে অনন্যাদেবী বলেন, আমি এবার জেতার লড়াইয়ে নামব। জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী। স্থানীয় কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে যেভাবে বাঁকুড়া (Bankura) পুরসভার জয় ছিনিয়ে এনেছিলাম, তালডাংরাতেও একই ভাবে জয়ী হব। শাসকদলের দাবি, এই কেন্দ্রে তৃণমূলের পাল্লা ভারী। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে (Taldangra By-election) এই কেন্দ্রে জয়লাভ করে তৃণমূল। লোকসভা নির্বাচনেও ভালো ফল করতে পারেনি বিজেপি (BJP)। উপনির্বাচনেও (BJP Candidate) শাসকদলই জয়লাভ করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ইতিহাস তৈরি বিজেপির, সদস্য সংখ্যা পৌঁছল ১০ কোটির ঘরে, এবার লক্ষ্য ১১ কোটি

    BJP: ইতিহাস তৈরি বিজেপির, সদস্য সংখ্যা পৌঁছল ১০ কোটির ঘরে, এবার লক্ষ্য ১১ কোটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিহাস তৈরি করল বিজেপি (BJP), সদস্যতা অভিযানে অভাবনীয় সাড়া গোটা দেশজুড়ে। এখনও পর্যন্ত বিশ্বের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের সদস্য সংখ্যা পৌঁছেছে ১০ কোটির ঘরে। জানা গিয়েছে, যাঁরা সদস্য হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৬১ শতাংশ জনেরই বয়স ৩৫ বছরের নীচে। একথা জানিয়েছেন গেরুয়া শিবিরের জাতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্র। প্রসঙ্গত, সোমবার দলের নেতাদের নিয়ে দিল্লির সদর দফতরে বৈঠক করেন সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তারপরেই সাংবাদিক সম্মেলনে সম্বিত পাত্র জানান যে ওই বৈঠকেই বিজেপি সভাপতি বলেছেন, ৬১ শতাংশ সদস্যরই বয়স ৩৫ বছরের নীচে। ১০ কোটির ঘরে পৌঁছানো মাত্রই, বিজেপি (BJP) জানায়, তাদের পরের মাইলফলক ১১ কোটি। প্রসঙ্গত, সদস্যতা অভিযান চলবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত। এরপরে নভেম্বর মাসের ১ থেকে ৫ তারিখ পর্যন্ত মোট সদস্যদের নিয়ে স্ক্রুটিনি করা হবে বলে জানা গিয়েছে।

    জানুয়ারি মাসেই জেলা-রাজ্য-কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাচন (BJP)

    বিজেপি (BJP) সদস্যতা অভিযানে, সক্রিয় সদস্য হওয়ার মাপকাঠিও রয়েছে। যে সমস্ত কর্মীরা ৫০ জনকে সদস্য করাতে পারবেন, তাঁদেরকে ১০০ টাকা জমা দিয়ে সক্রিয় সদস্যতার কার্ড নিতে হবে। প্রসঙ্গত, সদস্যতা অভিযান শেষ হওয়ার পরেই আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি নির্বাচন হওয়ার কথা। এর পাশাপাশি সে সময় নির্বাচন হবে বিভিন্ন মণ্ডল, জেলা ও রাজ্য কমিটিও।

    সদস্য করাচ্ছেন মোদি মিত্র-রাও

    বিজেপির (BJP) মহিলা শাখাও অভিনব কর্মসূচি শুরু করেছে গত ৭ অক্টোবর থেকে। যার নাম দেওয়া হয়েছে, অডিও ব্রিজ প্রোগ্রাম। এর মাধ্যমে, ২৬ হাজার প্রভাবশালী ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে মহিলা মোর্চা। যাঁরা বিজেপির সদস্যতা অভিযানকে আরও গতি দেবেন। এই প্রভাবশালীদের পোশাকি নাম দেওয়া হয়েছে ‘মোদি মিত্র’। বিজেপির সদস্য হওয়ার জন্য আহ্বানও জানাচ্ছেন মোদি মিত্ররা। প্রসঙ্গত, চলতি বছরে ২ সেপ্টেম্বর সদস্যতা অভিযান শুরু করে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রাথমিক সদস্য হন বিজেপির। অনলাইনের মাধ্যমে তিনি এই সদস্যতা পান। এরপরে ধাপে ধাপে বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda), কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংও দলের সদস্যতা নেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: বুধবার বঙ্গ সফরে আসছেন না কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, একগুচ্ছ কর্মসূচি স্থগিত

    Amit Shah: বুধবার বঙ্গ সফরে আসছেন না কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, একগুচ্ছ কর্মসূচি স্থগিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বঙ্গ সফর আপাতত স্থগিত হয়ে গেল। বুধবার রাতেই তাঁর কলকাতা পৌঁছানোর কথা ছিল। দু’দিনে তিনি সরকারি বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতেন। একই সঙ্গে দলীয় নেতাদের সঙ্গেও বৈঠকে বসবেন, এমনটাই পরিকল্পনা ছিল। ঠিক কী কারণে ওই কর্মসূচি আপাতত স্থগিত হল, সে ব্যাপারে রাজ্য বিজেপির পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি। তবে অন্য একটি সূত্রে জানা গিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার সকালের মধ্যে স্থলভাগে আছড়ে পড়তে পারে। তার জেরে বুধবার থেকেই বাংলার আবহাওয়ায় ব্যাপক পরিবর্তন আসতে চলেছে। ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাসও দিয়ে রেখেছে আবহাওয়া দফতর। সেই কারণেই তাঁর এই প্রোগ্রাম আপাতত স্থগিত রাখা হল বলে মনে করা হচ্ছে।

    কী কী কর্মসূচি ছিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর? (Amit Shah)

    উল্লেখ্য, আগামী ২৩ অক্টোবর অর্থাৎ বুধবার রাত ১০টায় কলকাতা বিমানবন্দরে এসে পৌঁছানোর কথা ছিল অমিত শাহ’র। নিউটাউনের একটি পাঁচতারা হোটেলে রাত্রিবাস করার পর বঙ্গ বিজেপির রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন তিনি, এমন কথাই ছিল। এরপর ২৪ অক্টোবর অর্থাৎ বৃহস্পতিবার প্রথমে কল্যাণী এবং তারপর আরামবাগে সরকারি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা ছিল তাঁর। সল্টলেকে ইজেডসিসিতে রাজ্য ও জেলাস্তরের নেতাদের নিয়েও একটি বৈঠক করার পরিকল্পনা ছিল অমিত শাহের। বৈঠক শেষে তিনি সোজা কলকাতা বিমানবন্দর থেকে দিল্লির পথে রওনা হবেন, কর্মসূচি ছিল এমনটাই। অন্যদিকে, আগামী মাসেই রাজ্যের ছয়টি আসনে বিধানসভা উপনির্বাচন। উপনির্বাচন হবে সিতাই, নৈহাটি, হাড়োয়া, মেদিনীপুর, মাদারিহাট এবং তালড্যাংরায়। ইতিমধ্যে ঘোষণা করা হয়ে গিয়েছে বিজেপির প্রার্থী তালিকাও। তৃণমূলের পক্ষ থেকেও প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হয়েছে। তাই উপনির্বাচনের প্রচার থেকে শুরু করে কী রণকৌশল হতে পারে, সেই নিয়েও দলকে ভোকাল টনিক দিতে পারেন অমিত শাহ, এমনটাও মনে করা হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: ধেয়ে আসছে ঘুর্ণিঝড় ‘দানা’, কোন দেশ দিয়েছে এই নাম? কীভাবে হয় নামকরণ?

    ছিল পেট্রাপোল স্থলবন্দর পরিদর্শনে যাওয়ার সম্ভাবনা

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, অমিত শাহের (Amit Shah) অন্যান্য কর্মসূচিগুলি সময়ের মধ্যে শেষ হলে তিনি বৃহস্পতিবার বনগাঁয় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের পেট্রাপোল স্থলবন্দর পরিদর্শনে যেতে পারেন, এমনটাও ভেবে রাখা হয়েছিল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নিরাপত্তার জন্য আগামী কাল থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সীমান্ত দিয়ে পণ্য পরিবহণ বন্ধ রাখার কথা ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আপাতত এ সবই স্থগিত রাখতে হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: কেজরির শিশমহলের কড়ি-বর্গায়ও জমিদারির ছাপ, আপ নেতার হলটা কী?

    Arvind Kejriwal: কেজরির শিশমহলের কড়ি-বর্গায়ও জমিদারির ছাপ, আপ নেতার হলটা কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি দেশের রাজা নন। নিছক জমিদারও নন। ভারতের একটা অঙ্গরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। এখন অবশ্য সেই কুর্সিটাও নেই। তবে রয়ে গিয়েছে তাঁর সাধের শিশমহল (Sheesh Mahal)। যে মহলের অন্দরে উঁকি দিলে মানসপটে ভেসে উঠতে বাধ্য রাজতন্ত্রের জমকালো ছবি। যাঁর বাসভবন নিয়ে এত ধানাই পানাই তাঁর দলের নামের গায়ে মাটির গন্ধ – আম আদমি পার্টি। সেই দলের নেতার বাসভবন দেখলে মনে হয় না, তাঁর দল সত্যিকারেরই আম আদমির। কারণ বাড়িটার প্রতিটি ইটে, কড়ি বর্গায়ও বড়লোকি গন্ধ।

    কেজরিওয়ালের কীর্তি ফাঁস

    দিল্লির ৬ নম্বর ফ্ল্যাগস্টাফ রোডে বাড়িটার নামই শিশমহল। গত ৯ বছর ধরে এখানেই বাস করছিলেন দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়েছেন কেজরি। তাঁর জায়গায় বসানো হয়েছে অতিশি মারলেনাকে। স্বাভাবিকভাবেই তার আগে রাজ্যের পূর্ত দফতর ওই মহলের আসবাবপত্রের একটা তালিকা প্রকাশ করেছে। যা দেখে চোখ কপালে উঠতে বাধ্য। কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) প্রথমবার নজরে আসেন ২০২৩ সালের মে মাসে, যখন সংবাদমাধ্যমে তাঁর ব্যক্তিগত বিলাসিতায় করদাতাদের অর্থ অপচয়ের বিবরণ ফাঁস হয়ে যায়।

    বিজেপির নিশানা আপ সুপ্রিমোকে (Arvind Kejriwal)

    পিডব্লুডির তালিকা দেখার পরে আপ সুপ্রিমোকে নিশানা করেছেন বিজেপির মুখপাত্র অমিত মালব্য। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লিখেছেন, “এই হচ্ছে বৈদ্যুতিক নিত্যব্যবহার্য সামগ্রী এবং গ্যাজেটসের তালিকা, যেগুলো ইনস্টল করা হয়েছিল অরবিন্দ কেজরিওয়ালের শিশমহলে (Sheesh Mahal)।” মালব্য আরও লিখেছেন, “বিস্ময়ের আরও আছে। সেন্সর-সজ্জিত পুরোপুরি স্বয়ংক্রিয় টোটো স্মার্ট টয়লেট রয়েছে। স্বয়ংক্রিয়ভাবেই সেটা খোলা-বন্ধ হয়। রয়েছে হিটেড সিট, ওয়্যারলেস রিমোট ডিওডোরাইজার এবং অটোমেটিক ফ্ল্যাশিং। এই জাতীয় টয়লেট সিটের দাম ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা।”

    আরও পড়ুন: দুয়ারে উপনির্বাচন, রাজ্যের পাঁচ জেলায় আবাস যোজনার সমীক্ষা বন্ধের আর্জি বিজেপির

    শিশমহলের (Sheesh Mahal) অন্দরে

    একবার চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক শিশমহলের অন্দরে। ১৬টা ভয়েস কন্ট্রোলড আল্ট্রা স্লিম স্মার্ট ৪কে টিভি রয়েছে, দাম ৬৪ লাখ টাকা। সাড়ে ১৯ লাখের স্মার্ট এলইডি-ও রয়েছে। ফ্রিস্ট্যান্ডিং লুমিনেয়ার রয়েছে, মূল্য ৯.২ লাখ। ৪ লাখ টাকা দামের ওএসএডিএ ফুল বডি ম্যাসেজ চেয়ারও রয়েছে। রয়েছে ১০ লাখ টাকা দামের রিক্লাইনার সোফা, ৮টি মোটোরাইজড রিক্লাইনার সোফা রয়েছে ১০ লাখ টাকা দামের, বোস লাউডস্পিকার রয়েছে সাড়ে ৪ লাখ টাকা দামের। দুটো স্মার্ট রেফ্রিজারেটর রয়েছে ৯ লাখ টাকা দামের। এই রেফ্রিজারেটরের মধ্যেই রয়েছে ইনবিল্ট টিভি এবং এআই ভিশন স্ক্রিন। ৯ লাখ টাকা দামের ৭৩ লিটারের স্টিম ওভেনও রয়েছে শিশমহলে (Sheesh Mahal)।

    দামি গ্যাজেটসে সাজানো অন্দর

    কেজরিওয়ালের বাংলোতে (Arvind Kejriwal) ৫০ লিটারের মাইক্রোওয়েভ ওভেন রয়েছে, যার দাম ৬ লাখ টাকা। ৬ লাখ টাকা দামের দুটো মাউন্টেড হুডস ১৪০ সেমি স্টেনলেস স্টিল চিমনিও রয়েছে। বিওএসসিএইচ সিরিজের ৮ বিল্ট ইন কফি মেশিন রয়েছে, মূল্য আড়াই লাখ টাকা। তিনটে হট ওয়াটার জেনেরেটর রয়েছে, মূল্য সাড়ে ২২ লাখ টাকা। ১৫ কোটি টাকা মূল্যের সুপিরিয়র ওয়াটার সাপ্লাই অ্যান্ড স্যানিটারি ইনস্টলেশনও রয়েছে। ২.১ লাখ টাকা দামের এলজির ১২ কেজি ফ্রন্ট লোড অটোমেটিক ওয়াশিং মেশিনও রয়েছে শিশমহলে (Sheesh Mahal)। এসএস রেলিং, স্টিয়ারকেস কভারিং রয়েছে ১.২ কোটি টাকা মূল্যের। রয়েছে ২০টি গ্র্যান্ড এজেড ব্রাশ এন্ট্রাস স্কোনস আউটডোর লাইট, মূল্য ১০ লাখ টাকা। উডেন ও গ্লাসডোর উইথ অটোমেটিক স্লাইডিং সেন্সর রয়েছে ৭০ লাখ টাকা দামের। ২৪টি ডেকোরেটিভ পিলার রয়েছে, যার মূল্য ৩৬ লাখ টাকা। জানালার পর্দা রয়েছে ৮০টি, মূল্য ৪ থেকে ৫.৬ কোটি টাকা। সুপিরিয়র ওয়াটার সাপ্লাই রয়েছে ১৫ কোটি টাকার।

    আপ সুপ্রিমোর চমক!

    ২০১৩ সালে কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) বলেছিলেন তিনি ও তাঁর দলের মন্ত্রীরা সরকারি বাংলো ব্যবহার করবেন না। তার পরিবর্তে তাঁরা ব্যবহার করবেন ছোট ছোট সরকারি ফ্ল্যাট। আপ সুপ্রিমোর সেই প্রতিশ্রুতি যে নিছকই চমক, তাঁর বাংলোর ছবিই তার প্রমাণ। ১৩ হাজার স্কোয়ার ফিট এলাকজুড়ে রয়েছে শিশমহল (Sheesh Mahal)। এর মধ্যে লন রয়েছে ৩৯৯ স্কোয়ার ফিট। সমস্ত ধরনের আধুনিক সুযোগ-সুবিধা মেলে সেখানে।

    ‘অপারেশন শিশমহল’ নাম দিয়ে একটি খবর প্রকাশ করে ‘টাইমস নাও’-ও। সেখানেও দেখানো হয় শিশমহলের (Sheesh Mahal) অন্দরের সাজসজ্জা। যে অন্দরসজ্জা দেখলে হয়তো হাত কামড়াতেন রাজা-রাজড়ারাও। কারণ রাজার ঘরে যে ধন আছে…।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Zeeshan Siddique: “আমার শিরায় বইছে সিংহের রক্ত”, বলছেন জিশান সিদ্দিকি

    Zeeshan Siddique: “আমার শিরায় বইছে সিংহের রক্ত”, বলছেন জিশান সিদ্দিকি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যুদ্ধ শেষ হয়নি। আমার শরীরের শিরায় শিরায় বইছে সিংহের রক্ত।” রবিবার এমনই মন্তব্য করলেন বাবা সিদ্দিকির (Baba Siddique) ছেলে কংগ্রেস নেতা জিশান সিদ্দিকি (Zeeshan Siddique)। এক্স হ্যান্ডেলে জিশান লিখেছেন, “তারা আমার বাবাকে চুপ করিয়ে দিয়েছে। কিন্তু তারা ভুলে গিয়েছে, তিনি একজন সিংহ ছিলেন- এবং আমি সেই গর্জন বহন করি, তাঁর লড়াই আমার শিরায়। তিনি ন্যায়ের পক্ষে ছিলেন, পরিবর্তনের জন্য লড়াই করেছেন, অদম্য সাহস ছিল তাঁর। তাঁকে যারা লাশ বানিয়ে ছেড়েছে, আমি তাদের বলতে চাই, আমার শিরায় শিরায় বইছে সিংহের রক্ত।”

    আমি ভীত নই (Zeeshan Siddique)

    জিশান কংগ্রেস বিধায়ক। বলেন, “বাবাকে খুন করায় আমি ভীত নই, ভেঙেও পড়িনি। আমি এখনও এখানেই রয়েছি। তারা একজনের প্রাণ কেড়েছে। তাঁর জায়গায় মাথা তুলে দাঁড়িয়েছি আমি। এই যুদ্ধের ঢের বাকি। আজ আমি সেখানেই দাঁড়িয়ে রয়েছি, যেখানে তিনি দাঁড়িয়ে ছিলেন। আমি বেঁচে রয়েছি, নিরলস এবং প্রস্তুত।” ওই পোস্টেই তিনি (Zeeshan Siddique) লিখেছেন, “অজ্ঞ দরিদ্র মানুষের জীবন এবং ঘরবাড়ি বাঁচানোর লড়াই লড়তে গিয়ে আমার বাবাকে প্রাণ দিতে হয়েছে। আজ আমার পরিবারটা ভেঙে গিয়েছে। আমি বিচার প্রয়োজন, আমার পরিবারেরও বিচারের প্রয়োজন।”

    বাবা সিদ্দিকি খুনে ধৃত

    মুম্বইয়ের বান্দ্রায় জিশানের দফতরের সামনেই গুলি করে খুন করা হয় বাবা সিদ্দিকিকে। ১২ অক্টোবরের ওই ঘটনায় আলোড়ন পড়ে যায়। এক সময় কংগ্রেস করলেও, মাস কয়েক আগে বাবা সিদ্দিকি যোগ দেন এনসিপির অজিত গোষ্ঠীতে। ওই ঘটনায় সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ৯ জনকে গ্রেফতার করে মুম্বই পুলিশ। রায়গড়ের পানভেল ও কারজাট এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে শুক্রবারই গ্রেফতার করা হয় পাঁচজনকে। কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগে শনিবার সিদ্দিকির  নিরাপত্তায় এক পুলিশ কনস্টেবলকে সাসেপেন্ড করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: দুয়ারে উপনির্বাচন, রাজ্যের পাঁচ জেলায় আবাস যোজনার সমীক্ষা বন্ধের আর্জি বিজেপির

    সিদ্দিকি হত্যার নেপথ্যে জেলবন্দি গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই গোষ্ঠীর হাত রয়েছে বলে দাবি মুম্বই পুলিশের। বাবা সিদ্দিকি খুনে নিয়োগ করা হয়েছিল (Baba Siddique) ভাড়াটে খুনি। ঘটনার পরে পরেই দুই আততায়ীকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। পরে গ্রেফতার করা হয় আরও সাতজনকে (Zeeshan Siddique)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: দুয়ারে উপনির্বাচন, রাজ্যের পাঁচ জেলায় আবাস যোজনার সমীক্ষা বন্ধের আর্জি বিজেপির

    BJP: দুয়ারে উপনির্বাচন, রাজ্যের পাঁচ জেলায় আবাস যোজনার সমীক্ষা বন্ধের আর্জি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুয়ারে উপনির্বাচন। রাজ্যের পাঁচ জেলার ৬ বিধানসভা কেন্দ্রে হবে নির্বাচন। তার ঠিক আগে আগেই আবাস যোজনার (Awas Yojana) সমীক্ষার শুরু করতে চলেছে রাজ্য সরকার। সমীক্ষার কাজ হওয়ার কথা ২১ অক্টোবর, চলবে এ মাসেরই ৩০ তারিখ পর্যন্ত। এহেন পরিস্থিতিতে যে পাঁচ জেলায় নির্বাচন, সেই জেলাগুলিতে আবাস যোজনার সমীক্ষা বন্ধ রাখার আর্জি জানিয়ে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক ও মুখ্য নির্বাচন কমিশনারকে চিঠি দিল বিজেপি (BJP )।

    দুয়ারে উপনির্বাচন (BJP)

    প্রকল্পের নাম প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা। অভিযোগ, সেই প্রকল্পেরই নাম বদলে বাংলা আবাস যোজনা করেছে পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার। সোমবার, ২১ অক্টোবর থেকে শুরু হবে এই যোজনায় সমীক্ষার কাজ। রাজ্যের প্রতিটি জেলায়ই সমীক্ষা করবেন সমীক্ষকরা। অথচ ১৩ নভেম্বর উপনির্বাচন রয়েছে রাজ্যের পাঁচ জেলার ছটি বিধানসভা কেন্দ্রে। এই কেন্দ্রগুলি হল নৈহাটি, হাড়োয়া, মেদিনীপুর, তালডাংরা, মাদারিহাট এবং সিতাই। এই ছয় কেন্দ্র যে জেলাগুলির মধ্যে পড়ে সেগুলি হল, উত্তর ২৪ পরগনা, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহার।

    অকাল নির্বাচন

    ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে এই ছয় কেন্দ্রের বিধায়কই লোকসভায় প্রার্থী হন এবং জয়ী হয়ে সাংসদ হন। সেই কারণেই অকাল নির্বাচনের আয়োজন। লোকসভা নির্বাচনের পর এতদিন হাত গুটিয়ে বসে থাকলেও, উপনির্বাচনের ঢাকে কাঠি পড়তেই রাজ্য সরকার আবাস যোজনার সমীক্ষার কাজ শুরু করছে বলে অভিযোগ (BJP)। ওই পাঁচ জেলায় আবাস যোজনার সমীক্ষার কাজ আপাতত বন্ধ রাখার আর্জি জানিয়ে নির্বাচন কমিশনে চিঠি দিয়েছে বঙ্গ বিজেপি। পদ্ম পার্টির সাফ কথা, এই সমীক্ষার সময় বাড়ি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে সরাসরি ভোটারদের প্রলোভিত করা যাবে। ভোটাররাও প্রলোভিত হবেন। তাই নির্বাচনী আচরণ বিধি মেনে এই সমীক্ষা বন্ধ রাখতে রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দিক কমিশন।    

    আরও পড়ুন: ১৪৪ বছর পরে মহাকুম্ভ মেলা, প্রয়াগরাজে আঁটসাঁট নিরাপত্তা ব্যবস্থা যোগী সরকারের

    কী বলছেন বিজেপি নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়?

    সমীক্ষা সংক্রান্ত নির্দেশনামা এবং বিজেপির দাবি সম্বলিত চিঠি ইতিমধ্যেই দিল্লিতে পাঠিয়ে দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব। পাল্টা চিঠি দিয়েছে রাজ্য সরকারও। তাদের আর্জি, ওই পাঁচ জেলায় সমীক্ষার কাজ নির্বাচনী বিধি থেকে ছাড় দেওয়া হোক। বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “ওই পাঁচ জেলায় সমীক্ষার কাজ আপাতত বন্ধ রাখতে চিঠি দেওয়া হয়েছে কমিশনে। এটি সরাসরি মডেল কোড অফ কন্ডাক্টকে ভায়োলেট করছে। লক্ষাধিক টাকার বাড়ি দেব এই মর্মে সার্ভে (Awas Yojana) করা মানে ভোটারদের প্রভাবিত করা (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: “আপ ক্ষমতায় আসার পর দিল্লি হয়েছে দূষণনগরী”, সরাসরি তোপ দাগল বিজেপি

    BJP: “আপ ক্ষমতায় আসার পর দিল্লি হয়েছে দূষণনগরী”, সরাসরি তোপ দাগল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আপ ক্ষমতায় আসার পর দিল্লি পরিণত হয়েছে দূষণ (Delhi Pollution) নগরীতে।” শনিবার এমনই অভিযোগ করলেন বিজেপি (BJP) নেতা মনোজ তিওয়ারি। তাঁর দাবি, দেশের রাজধানী দূষণমুক্ত করতে পারে একমাত্র বিজেপিই। তীব্র দূষণের জেরে দিল্লিবাসীর আয়ু ১০-১২ বছর কমে গিয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। দিল্লির দূষণ নিয়ে আপকে নিশানা করেন পদ্ম নেতা মনোজ।

    আপকে তোপ (BJP)

    তিনি বলেন, “আপ ক্ষমতায় আসার পর থেকে দিল্লি দূষণনগরীতে পরিণত হয়েছে। দিল্লীবাসীর আয়ু কমে গিয়েছে ১০-১২ বছর। এই দূষণ কমানোর দায় আপের। তবে দুর্নীতি করার কারণে তাদের হাতে এসব নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় নেই। কীভাবে দিল্লিকে লুটে নেওয়া যায়, সেই ভাবনায় মশুগুল তারা।” তিনি বলেন, “দিল্লির প্রয়োজন ডাবল ইঞ্জিন সরকারের। একমাত্র বিজেপিই পারে দিল্লির দূষণ হ্রাস করতে। ওরা গত দশ বছর ধরে দিল্লির ক্ষমতায় রয়েছে, অথচ দূষণ নিয়ে অন্যকে দুষছে।” এর (BJP) পরেই তিনি বলেন, “যদি বিজেপি ক্ষমতায় আসে, আমরা দু’বছরের মধ্যে দূষণ কমিয়ে দেব। ওই ছবির (যমুনা নদীদের রাসায়নিক ফোম) কারণ অরবিন্দ কেজরিওয়ালের হিন্দু বিরোধী নীতি। যমুনাকে পরিষ্কার করার কোনও ইচ্ছেই তাঁর নেই। আমরা তিন বছরের মধ্যে যমুনাকে পরিষ্কার করে দেব।”

    আরও পড়ুন: “সামরিক অভিযানে বিপ্লব ঘটানোর সম্ভাবনা রাখে এআই”, বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ

    দিল্লির দূষণ

    দিল্লির দূষণের অন্যতম কারণ পঞ্জাব, হরিয়ানায় নাড়া (শস্য কেটে নেওয়ার পর গাছের যে অংশটা জমিতে পড়ে থাকে) পোড়ানো। এ প্রসঙ্গে হরিয়ানার মন্ত্রী অনিল ভিজ বলেন, “নাড়া পোড়ানোর বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টের বিচারাধীন। সুপ্রিম কোর্ট কী নির্দেশ দেয়, তা আমাদের দেখতে হবে। সেই মতো ব্যবস্থা নিতে হবে।” হরিয়ানারই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভূপিন্দর সিং হুডা বলেন, “কৃষকরা বাধ্য হয়ে এই কাজ (নাড়া পোড়ানো) করেন। কৃষকদের জরিমানা ধার্য করা, এফআইআর করা, লাল তালিকাভুক্ত করার চেয়ে সরকারের উচিত একটা সমাধানসূত্র বের করা। সরকার এই নাড়াগুলো চাষিদের কাছ থেকে কিনে নিতে পারে। সেগুলো দিয়ে জ্বালানি, বায়ো থার্মোকল, ইথানল, সার, বিদ্যুৎ উৎপন্ন এসব করতে (Delhi Pollution) পারে (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra: মহারাষ্ট্রে বিজেপির প্রথম প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, রয়েছেন হেভিওয়েট প্রার্থী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ

    Maharashtra: মহারাষ্ট্রে বিজেপির প্রথম প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, রয়েছেন হেভিওয়েট প্রার্থী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২০ নভেম্বর মহারাষ্ট্র বিধানসভার নির্বাচন। তার জন্য বিজেপি প্রার্থীদের প্রথম তালিকায় হেভিওয়েট নামগুলির মধ্যে উপ-মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ (Devendra Fadnavis) রয়েছেন৷ রবিবার বিকেলে ঘোষণা করা তালিকায় মোট ৯৯ জনের নাম রয়েছে। মহারাষ্ট্র (Maharashtra) বিধানসভায় ২৮৮টি আসন রয়েছে। তার মধ্যে বিজেপি ১৫১টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে বলে জানা গিয়েছে। বাকি আসনগুলিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা এবং অজিত পাওয়ারের নেতৃত্বাধীন এনসিপি জোট।

    ২০০৯ সাল থেকে লড়ছেন ফড়নবিশ (Maharashtra)

    দেবেন্দ্র ফড়নবিশ (Devendra Fadnavis) নাগপুর (Maharashtra) পশ্চিম বিধানসভা আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বলে জানা গিয়েছে। উল্লেখ্য, তিনি ২০০৯ সাল থেকে এই আসনে লড়াই করছেন। নাগপুর হল বিজেপির শক্ত ঘাঁটি এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গড়করির সংসদীয় ক্ষেত্র। এই লোকসভা কেন্দ্রের ছয়টি বিধানসভা অংশের মধ্যে চারটির দখলে বিজেপি। এছাড়া অন্যান্য হেভিওয়েটদের মধ্যে রয়েছেন রাজ্য বিজেপি সভাপতিও, তিনি চন্দ্রশেখর বাওয়ানকুলে নাগপুর জেলার কামথি ​​থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। বর্তমান রাজ্য প্রতিমন্ত্রী সুধীর মুনগান্টিওয়ারকে বল্লারপুর আসন থেকে প্রার্থী করা হয়েছে। আবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাওসাহেব দানভের ছেলে সন্তোষ ভোকারদানেও বিজেপির টিকিটে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন।

    আরও পড়ুনঃ দিল্লি বিস্ফোরণে ঘনাচ্ছে রহস্য, উদ্ধার হওয়া সাদা পাউডার ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের

    জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বিজেপি

    ভোকারে থেকে মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অশোক চৌহানের কন্যা শ্রীজয়া চৌহানকে প্রার্থী করেছে বিজেপি। উল্লেখ্য তিনি লোকসভা নির্বাচনের আগে কংগ্রেস থেকে বিজেপিতে যোগদান করেছিলেন। বর্তমানে তিনি রাজ্যসভার সদস্য৷ মুলুন্ডের বর্তমান বিধায়ক মিহির কোটেচাকে পুনরায় প্রার্থী করা হয়েছে এবং তিনবারের বিধায়ক রাম কদম আবারও মুম্বইয়ের ঘাটকোপার পশ্চিম আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। বিজেপির মুম্বই মহানগরের সভাপতি আশিস শেলার, ভান্দ্রে পশ্চিম থেকে এবং রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রকান্ত পাটিল কোথরুদ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। একই ভাবে সুভাষ দেশমুখ সোলাপুর থেকে এবং প্রবীণ নেতা তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নারায়ণ রাণের ছেলে নীতেশ রানে কনকাভলিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি জয় নিয়ে ফের একবার আত্মবিশ্বাসী।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ওয়েনাড়ে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর বিরুদ্ধে বিজেপির বাজি নব্যা হরিদাস, ৬৬ আসনে প্রার্থী ঘোষণা ঝাড়খণ্ডেও

    BJP: ওয়েনাড়ে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর বিরুদ্ধে বিজেপির বাজি নব্যা হরিদাস, ৬৬ আসনে প্রার্থী ঘোষণা ঝাড়খণ্ডেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৩ নভেম্বর কেরলের ওয়েনাড়ে হচ্ছে উপনির্বাচন। সেখানেই কংগ্রেস প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর বিরুদ্ধে বিজেপি নামাল দলেরই যুবনেত্রী নব্যা হরিদাসকে (Navya Haridas)। জানা গিয়েছে, পেশায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার নব্যা হরিদাস এর আগে দুবারের কোঝিকোড় পুরসভার কাউন্সিলরও ছিলেন। প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ছাড়াও নব্যা হরিদাসের বিপক্ষে রয়েছেন সিপিআই প্রার্থী সত্যায়ন মোখেরি। প্রসঙ্গত, শনিবার রাতেই বিজেপি (BJP) দেশজুড়ে উপনির্বাচনের জন্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে। সেখানেই দেখা যায় দলের যুবনেত্রী নব্যা হরিদাসের নাম। এদিন ঝাড়খণ্ডেরও ৬৬ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করে গেরুয়া শিবির।

    কোঝিকোড় পুরসভাতে বিজেপির (BJP) পরিষদীয় দলের নেতাও ছিলেন নব্যা হরিদাস

    ওয়েনাড়ের মতো হাইপ্রোফাইল আসন থেকে নব্যা হরিদাসকে নামিয়ে বিজেপি (BJP) যথেষ্ট চমক দিল বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। জানা গিয়েছে, কোঝিকোড় পুরসভাতে বিজেপির পরিষদীয় দলের নেতাও ছিলেন নব্যা হরিদাস। এর পাশাপাশি রাজ্যের মহিলা মোর্চার সাধারণ সম্পাদিকার দায়িত্বও রয়েছে তাঁর (Navya Haridas)। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে নিজের পরাজয় আশঙ্কা করে দুটি আসন থেকে লড়াই করেন রাহুল গান্ধী। রায়বরেলির পাশাপাশি কেরলের ওয়েনাড় থেকেও প্রার্থী হন তিনি। পরে ওয়েনাড় থেকে নিজের সাংসদ পদ ছেড়ে দেন রাহুল গান্ধী। সে কারণেই সেখানে উপনির্বাচন হচ্ছে এখানে।

    ঝাড়খণ্ডে ৬৬ আসনে প্রার্থী (BJP)

    শনিবার রাতে ঝাড়খণ্ডেরও ৬৬ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করে বিজেপি। যেখানে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বাবুলাল মারান্ডি ও চম্পাই সোরেন দুজনেরই নাম রয়েছে। প্রার্থিতালিকায় রয়েছেন চম্পাই সোরেনের পুত্র। এর পাশাপাশি হেমন্ত সোরেনের আত্মীয়া সীতা সোরেন। বাবুলাল মারান্ডি ঝাড়খণ্ড রাজ্যের বিজেপি সভাপতি, তিনি ধানওয়ার আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। অন্যদিকে চম্পাই সোরেন এবং তাঁর পুত্র বাবুলাল সোরেন সরাইকেল্লা ও ঘাটশিলা আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রসঙ্গত, ঝাড়খণ্ডে বিজেপি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে ৬৮ আসনে। জোট সঙ্গী হিসেবে অল ঝাড়খণ্ড স্টুডেন্ট ইউনিয়ন দশটি আসনে, জনতা দল ইউনাইটেড দুটি আসনে এবং লোক জনশক্তি পার্টি একটি আসনে লডছে। ২ দফায় ঝাড়খণ্ডের ভোট হবে ১৩ নভেম্বরের ও ২০ নভেম্বর। ভোট গণনা হবে ২৩ নভেম্বর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share