Tag: bjp

bjp

  • BJP: ‘‘রাজনীতি করা বন্ধ করুন…’’! মহিলা বিলের কৃতিত্ব দাবি করায় সোনিয়াকে তোপ বিজেপির

    BJP: ‘‘রাজনীতি করা বন্ধ করুন…’’! মহিলা বিলের কৃতিত্ব দাবি করায় সোনিয়াকে তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের বিশেষ অধিবেশনের দ্বিতীয় দিনে পেশ হয়েছে মহিলা সংরক্ষণ বিল। তার পরেই ক্রেডিট নিতে শুরু করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এই তালিকায় রয়েছে কংগ্রেসও। তাই বুধবার কংগ্রেসকে নিশানা করল বিজেপি (BJP)।

    প্রসঙ্গ গীতা মুখার্জি ও সুষমা স্বরাজ

    গেরুয়া শিবিরের সাংসদ নিশিকান্ত দুবে বলেন, “যখন সোনিয়া গান্ধী ভাষণ দিচ্ছিলেন, আমি ভেবেছিলাম রাজনীতির উর্ধ্বে উঠে তিনি বলবেন। কারণ তিনিই বিরোধীদের কণ্ঠস্বর। মহিলারা যাঁরা এই বিলের স্বপক্ষে গলা ফাটিয়েছিলেন তাঁরা হলেন বাংলার গীতা মুখোপাধ্যায় এবং বিজেপির সুষমা স্বরাজ। তাঁরা না থাকলে আমরা এই বিলটি দেখতে পেতাম না। কিন্তু সোনিয়া গান্ধী এঁদের কারও নামই উচ্চারণ করলেন না। এটা কী ধরনের রাজনীতি? তিনি (সোনিয়া) এই বিলের ক্রেডিট নিতে চাইলেন। কিন্তু এটা আপনাদের বিল নয়।”

    ‘বিল এনেছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী’

    তিনি (BJP) বলেন, “আমাদের প্রধানমন্ত্রী (নরেন্দ্র মোদি) এবং আমাদের দল এই বিলটি এনেছিল। এটাই সহ্য হচ্ছে না বিরোধীদের।” বিজেপি সাংসদ বলেন, “প্রধানমন্ত্রী বারংবার বলেছেন এই হল সময়, এটাই উপযুক্ত সময়। এবং এটি (মহিলা সংরক্ষণ বিল) উপযুক্ত সময়েই নিয়ে আসা হয়েছে।” তিনি বলেন, “এই হাউসেই ২০১২ সালে যখন ভি নারায়ণস্বামী এসসি/এসটিদের জন্য কোটা বাড়ানোর বিল পেশ করছিলেন, তখন সমাজবাদী পার্টির যশবীর সিংহ তাঁর হাত থেকে বিলটি ছিনিয়ে নিয়েছিলেন। এবং সেটিকে ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করে ফেলেছিলেন। এই সংসদে তখন সোনিয়া গান্ধীজি ম্যাডাম এগিয়ে এসে তাঁর জামার কলার ধরেছিলেন। সেই সময় আমি তাঁকে বলেছিলাম, আপনি আমাদের ডিক্টেটর নন, রানিও নন। আপনি হিংসায় ইন্ধন জোগাতে পারেন না। মুলায়ম সিংহ নিজেই বলেছিলেন, বিজেপি সাংসদরা না থাকলে সমাজবাদী পার্টির সাংসদরা বেঁচে ফিরতেন না। আপনি ওই সাংসদদের হত্যা করতে চেয়েছিলেন।”

    আরও পড়ুুন: “গার্হস্থ্য হিংসায় বাংলা এক নম্বরে”, তৃণমূল সরকারকে নিশানা অগ্নিমিত্রার

    ক্রেডিট নেওয়ার চেষ্টা করেছে তৃণমূলও। মহিলা সংরক্ষণ বিল তাঁদের ভাবনা বলে দাবি করেছেন তৃণমূল নেতৃত্ব। তা নিয়ে তৃণমূলকে আক্রমণ শানান বিজেপির (BJP) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও। তিনি বলেন, “যমালয়ে জীবন্ত মানুষে এক বিধবা ভেবেছিলেন একাদশীর দিন খাবার খাবেন। তাই পাপ হয়েছিল। সেরকম তৃণমূল অনেক কিছুই ভাবে, করে না কিছুই।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: “যেদিন ভাইপো কেষ্টর সঙ্গে যাবে, সেদিন থেকে তৃণমূল ফাঁকা হয়ে যাবে”, তোপ শুভেন্দুর

    Birbhum: “যেদিন ভাইপো কেষ্টর সঙ্গে যাবে, সেদিন থেকে তৃণমূল ফাঁকা হয়ে যাবে”, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের (Birbhum) সিউড়িতে পঞ্চায়েতরাজ সম্মেলনের সভা থেকে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করলেন। তিনি বলেন, তৃণমূল আমাদের জয়ী প্রার্থীদের ১ কোটি টাকার লোভ দেখিয়ে দল ভাঙানোর চেষ্টা করছে। নাম না করে তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন শুভেন্দু। বীরভূমের বালি, পাথর, কয়লা, মাটি পাচারের টাকা কালীঘাটে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। এদিন এই সম্মেলন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দুবরাজপুরের বিধায়ক অনুপ সাহা, বীরভূমের জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা, রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় সহ জেলার অন্যান্য নেতারা।

    কী বললেন শুভেন্দু অধিকারী (Birbhum)?

    বীরভূমের (Birbhum) সিউড়িতে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা রাজ্যের শাসকদলের সমালোচনা করে বলেন, “তৃণমূলে যোগদান করার জন্য জয়ী প্রার্থীদের ১ কোটি টাকা করে দেওয়ার প্রলোভন দেখানো হচ্ছে। বোঝাই যাচ্ছে, তৃণমূল আর থাকবে না। যেদিন ভাইপো কেষ্টর সঙ্গে যাবে, সেদিন থেকে তৃণমূল ফাঁকা হয়ে যাবে। তৃণমূল বলে কিছুই থাকবে না। বীরভূমের বালি, পাথর, কয়লা সব পাচার হচ্ছে। পাচারের টাকা যাচ্ছে কয়লা ভাইপোর কাছে। গত দেড় বছরে আমি এই জেলায় ১৭ বার এসেছি। তৃণমূলের কোনও দুর্নীতিগ্রস্ত নেতা জেলের বাইরে থাকবে না। এই জেলায় কেষ্ট মণ্ডল নেই বটে, কিন্তু সবটাই পরিচালিত হচ্ছে কাজল শেখের মাধ্যমে। আর কাজল শেখের গুরু হলেন কয়লা ভাইপো। মানুষ বদলে গেলেও সিস্টেমটা একই রয়েছে। সরকারের ব্যবস্থা একই রকম ভাবে দুর্নীতির কাজ চালিয়ে যাচ্ছে জেলায়। শাসক দলের নেতারা বারবার বিজেপি কর্মীদের মিথ্যা কেস দিচ্ছে। শাসক দলের সঙ্গে রাজনীতির মতভেদ হলে, তৃণমূলের গুন্ডারা আক্রমণ করছে বাড়িতে গিয়ে। তবে আমি সকলকে বলব, ব্যবস্থার বদল অবশ্যই ঘটবে।”

    জেলা সভাপতির বক্তব্য

    বীরভূমের (Birbhum) জেলা বিজেপি সভাপতি ধ্রুব সাহা বলেন, রাজ্যের শাসক দলের তীব্র হিংসার মধ্যেও আমরা আমাদের রাজনৈতিক লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি। আজ আমরা সিউড়িতে পঞ্চায়েত রাজ সম্মেলন করছি, এটাও আমাদের বড় সাফল্য। আমাদের জয়ী প্রার্থীদের তৃণমূলের পক্ষ থেকে টাকার লোভ দেখানো হচ্ছে। চোখে চোখ রেখে আমরা তৃণমূলের বিরুদ্ধে লড়াই করছি। এই জেলার সনাতনী হিন্দুদের সংস্কৃতিকে বাঁচানোর শপথ নিয়েছি আমরা। তিনি আরও বলেন, যদি আপনারা বীরভূমের জেলা পরিষদের দফতরে যান, দেখবেন সেটা সরকারি দফতর না হজ হাউস, কিছুই বুঝতে পারবেন না।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ৭৪-এ পা প্রধানমন্ত্রীর, গত পাঁচ বছর কীভাবে তিনি পালন করেছিলেন জন্মদিন?

    PM Modi: ৭৪-এ পা প্রধানমন্ত্রীর, গত পাঁচ বছর কীভাবে তিনি পালন করেছিলেন জন্মদিন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার ৭৪ বছরে পড়লেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন দিনভর শুভেচ্ছার বন্যায় ভেসেছেন তিনি। কংগ্রেসের তরফে তাঁকে  জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাহুল গান্ধী, কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে সহ একাধিক শীর্ষস্তরের নেতা। বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডিয়া’র বিভিন্ন নেতাও জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীকে।

    ‘বিশ্বকর্মা যোজনা’র সূচনা 

    এদিন প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে সরকার সূচনা করতে চলেছে ‘বিশ্বকর্মা যোজনা’র। তাঁত ইত্যাদি শিল্পের মতো পূর্বপুরুষের পেশা যাঁরা ধরে রেখেছেন, মূলত তাঁদের জন্যই চালু হচ্ছে ‘বিশ্বকর্মা যোজনা’। ‘আয়ুষ্মান ভব’ বলে একটি নয়া স্বাস্থ্য শিবিরও চালু হতে চলেছে আজ থেকে।

    কীভাবে জন্মদিনটি কাটিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী?

    যাইহোক, এখন দেখে নেওয়া যাক, গত পাঁচ বছর ধরে কীভাবে জন্মদিনটি কাটিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। গত বছর ৭২তম জন্মদিনে নাবিমিয়া থেকে আনা চিতা ছাড়া হয়েছিল মধ্যপ্রদেশের কুনো জাতীয় উদ্যানের বিশেষ খাঁচায়। ভারতে চিতার বংশবৃদ্ধির উদ্দেশ্যে হাতে নেওয়া হয়েছে ওই কর্মসূচি। প্রধানমন্ত্রীকে সেদিন একটি টুপি পরে ক্যামেরা হাতে দেখা গিয়েছিল।

    ৭১তম জন্ম দিনে একটি বিশেষ অভিযানে ভারত পূর্ণ করেছিল ২.২৬ কোটি কোভিড টিকাকরণ। প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে তার আগের বছর ‘সেবা শপথ’ কর্মসূচি হাতে নিয়েছিল বিজেপি। সেবার দরিদ্রদের বিনামূল্যে রেশন সামগ্রী বিলি করা হয়েছিল। আয়োজন করা হয়েছিল রক্তদান শিবিরেরও। ২০১৯ সালের জন্মদিনে প্রধানমন্ত্রী নিজের রাজ্য গুজরাটে ‘স্ট্যাচু অফ ইউনিটি’ দেখতে গিয়েছিলেন। এই সফরে তিনি করেছিলেন ‘মা নর্মদা পূজন’। সর্দার সরোবর বাঁধের কন্ট্রোল রুমও দেখতে গিয়েছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: জন্মদিনের শুভেচ্ছা-বন্যায় ভাসলেন প্রধানমন্ত্রী, রাহুল, কেজরিওয়াল কে নেই তালিকায়?

    ‘দত্তাত্রেয় মন্দির’ দর্শনের পর কেভাদিয়ায় এক জনসভায় ভাষণ দেন তিনি। এর আগের বছরের জন্মদিনটি প্রধানমন্ত্রী কাটিয়েছিলেন তাঁর সাংসদ ক্ষেত্র বারাণসীতে। দু’ দিনের সফরে মন্দির নগরীতে গিয়েছিলেন তিনি (PM Modi)। ৫০০ কোটি টাকা মূল্যের একাধিক প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনও করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। 

    প্রসঙ্গত, ১৯৫০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহণ করেন নরেন্দ্র মোদি। ছ’ ভাইবোনের মধ্যে তিনি তৃতীয়। তাঁর বাবার নাম দামোদর দাস মোদি। মা হিরাবা মোদি। টানা ১২ বছর গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ২০১৪ সালে হন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: নির্দিষ্ট সঞ্চালকদের বয়কটের সিদ্ধান্ত ইন্ডি জোটের, ‘স্বৈরাচারী দৃষ্টিভঙ্গি’র পরিচয়, কটাক্ষ বিজেপির

    BJP: নির্দিষ্ট সঞ্চালকদের বয়কটের সিদ্ধান্ত ইন্ডি জোটের, ‘স্বৈরাচারী দৃষ্টিভঙ্গি’র পরিচয়, কটাক্ষ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার স্বৈরাচারী দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয় দিল ইন্ডি জোট! অন্ততঃ বিজেপির (BJP) অভিযোগ তেমনই। বৃহস্পতিবার দিল্লিতে এনসিপি সুপ্রিমো শরদ পাওয়ারের বাসভবনে বৈঠকে বসেছিল ইন্ডি জোটের সমন্বয় কমিটি। সেখানে টেলিভিশনের ১৪ জন সঞ্চালককে বয়কট করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ।

    কড়া সমালোচনা বিজেপির

    বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ইন্ডির এহেন সিদ্ধান্তের কড়া সমালোচনা করেছে বিজেপি। ইন্ডি জোটকে অহংকারী জোট বলে কটাক্ষ করেছে পদ্মশিবির। দলের প্রধান মুখপাত্র অনিল বালুনির তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “জরুরি অবস্থার সময় সংবাদ মাধ্যমের কণ্ঠরোধ করা হয়েছিল। এখনও কিছু রাজনৈতিক দল সেই অহংকার বজায় রেখেছে। তারা দেশকে আবারও জরুরি অবস্থার মতো পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিতে চায়।”

    ‘জরুরি অবস্থার মতো মানসিকতা’

    পদ্মশিবিরের (BJP) দিল্লির অফিস থেকে জারি করা এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘এই ধরনের পিছিয়ে থাকা মানসিকতা মত প্রকাশের স্বাধীনতার পরিপন্থী’। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা ইন্ডি জোটকে নিশানা করে এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “এফআইআর করে, সাংবাদিকদের হুমকি দিয়ে, নাৎসি কায়দায় কাকে কাকে টার্গেট করা হবে সেই তালিকা বানানো হচ্ছে। এই দলগুলির মধ্যে জরুরি অবস্থার মতো মানসিকতা এখনও রয়ে গিয়েছে।” তাঁর অভিযোগ, কংগ্রেস আমলে বিভিন্ন সময় সংবাদ মাধ্যমের ওপর চাপ তৈরি করে ভিন্ন মতের কণ্ঠরোধের চেষ্টা হয়েছে। নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে এনিয়ে একটি তালিকাও দিয়েছেন নাড্ডা।

    আরও পড়ুুন: ৫০ কোটির দুর্নীতি মামলা! রাজ্যকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    এদিকে, ইন্ডি জোটের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে সরব হয়েছে নিউজ ব্রডকাস্টার্স অ্যান্ড ডিজিটাল অ্যাসোসিয়েশন বা এনবিডিএ (NBDA)। লিখিত বিবৃতিতে তারা জানিয়েছে, বিরোধী জোট যেভাবে দেশের শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন সাংবাদিকের টিভি নিউজ শো বয়কটের সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা গণতন্ত্রের মূল সুরের বিরোধী। বিবৃতিতে লেখা হয়েছে, ‘বিরোধী জোট সব সময় বহুত্ববাদ ও সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতার কথা বলে। কিন্তু তাদের এই সিদ্ধান্ত গণতন্ত্রের মৌলিক শর্ত অর্থাৎ ভাবনা ও মতপ্রকাশের অবিচ্ছেদ্য (BJP) স্বাধীনতাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে’। তাদের মতে, এভাবে কয়েকজন সাংবাদিক বা সঞ্চালককে বয়কটের সিদ্ধান্ত যেন সেই এমার্জেন্সি অধ্যায়ে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে দেশকে। যখন সংবাদ মাধ্যমের কণ্ঠ স্তব্ধ করে দেওয়া হত, স্বাধীন মত দমন করা হত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     
     
  • BJP: সংসদের বিশেষ অধিবেশনে উপস্থিত থাকতে হুইপ জারি বিজেপির

    BJP: সংসদের বিশেষ অধিবেশনে উপস্থিত থাকতে হুইপ জারি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের বিশেষ অধিবেশনে যাতে দলীয় সাংসদরা উপস্থিত থাকেন তাই হুইপ জারি করল বিজেপি (BJP)। সব মিলিয়ে তিন লাইন লেখা। তাতে বলা হয়েছে, ‘লোকসভার সব বিজেপি সদস্যকে জানানো হচ্ছে যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা ও সেগুলি সংসদে পাশ করানোর জন্য ১৮ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর বিশেষ অধিবেশন বসছে। আপনাদের অনুরোধ করা হচ্ছে যে, এই পাঁচ দিনই আপনারা ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে লোকসভায় উপস্থিত থাকবেন এবং সরকারের অবস্থান  সমর্থন করবেন।’

    বিশেষ অধিবেশনের অ্যাজেন্ডা

    প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবারই জানানো হয়েছে বিশেষ অধিবেশনের অ্যাজেন্ডা। নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত বিল ছাড়াও (BJP) আরও যে তিনটি বিল পেশ করা হবে সেগুলি হল, অ্যাডভোকেটস (সংশোধনী) বিল, ২০২৩, দ্য প্রেস অ্যান্ড রেজিস্ট্রেশন অফ পিরিওডিক্যালস বিল, ২০২৩ এবং পোস্ট অফিস বিল, ২০২৩। অধিবেশনের প্রথম দিন লোকসভায় ৭৫ বছরের সংসদীয় যাত্রার বিষয়ে আলোচনা হবে।

    সংবিধান সভা থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত সংসদের সাফল্য, অভিজ্ঞতা, স্মৃতি ও শিক্ষা নিয়ে আলোচনা হবে। অধিবেশনের আগের দিন সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। সেখানেও এই অ্যাজেন্ডা নিয়ে হবে আলোচনা।

    সংসদের বিশেষ অধিবেশন

    সেপ্টেম্বরের ১৮ তারিখে বসছে সংসদের বিশেষ অধিবেশন। পাঁচ দিনের এই অধিবেশন চলবে ২২ তারিখ পর্যন্ত। অধিবেশনের অ্যাজেন্ডা প্রকাশ করা হয়নি বলে দিন কয়েক আগে ইন্ডি জোটের (INDIA) তরফে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখেছিলেন কংগ্রেস নেত্রী সনিয়া গান্ধী। তার জবাবে কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছিল, ঠিক সময়েই জানানো হবে অ্যাজেন্ডা। শেষমেশ বুধবার কেন্দ্রের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানানো হয়েছে লোকসভা ও রাজ্যসভায় দু’টি করে গুরুত্বপূর্ণ বিল (BJP) পেশ করা হবে। এর মধ্যে অন্যতম হল প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত বিল।

    আরও পড়ুুন: “ওরা সনাতন ধর্মকে মুছে দিতে চায়”, মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় ইন্ডি-জোট

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

       

     

  • BJP: দিল্লিতে বৈঠকে বসছে ‘ইন্ডি’ জোট, পাল্টা আয়োজন বিজেপিরও, থাকছেন প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং

    BJP: দিল্লিতে বৈঠকে বসছে ‘ইন্ডি’ জোট, পাল্টা আয়োজন বিজেপিরও, থাকছেন প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বৈঠকে বসছে ‘ইন্ডি’ জোটের সমন্বয় কমিটি। ১৩ সেপ্টেম্বর খোদ নয়া দিল্লিতে হবে বৈঠক। লোকসভা নির্বাচনের রণকৌশল স্থির করা এবং আসন রফা নিয়েই মূলত আলোচনা হবে ওই বৈঠকে। ‘ইন্ডি’ জোটের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলতে ওই দিনই বৈঠকে বসার কথা ঘোষণা করেছে বিজেপিও (BJP)। এদিন বৈঠকে বসবেন পদ্মশিবিরের কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটির সদস্যরা। চলতি বছর বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে পাঁচ রাজ্যে। এই বিধানসভা নির্বাচনের পাশাপাশি লোকসভা নির্বাচন নিয়েও হবে আলোচনা। বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং।

    পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন

    এ বছরই পুজোর পরে রয়েছে মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, তেলঙ্গনা, ছত্তিশগড় ও মিজোরাম বিধানসভার নির্বাচন। লোকসভা নির্বাচনের আগে যা বিজেপির (BJP) কাছে অগ্নিপরীক্ষা-স্বরূপ। সম্প্রতি বিভিন্ন রাজ্যের ৭ বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন হয়েছে। এর মধ্যে তিনটি কেন্দ্রে জয়ী হয়েছে গেরুয়া শিবির। তাই পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনেও ইন্ডি জোটকে ঘায়েল করতে মরিয়া বিজেপি নেতৃত্ব। সেই কারণেই বৈঠকে বসছেন পদ্ম নেতৃত্ব।

    লোকসভা নির্বাচনের রণকৌশল নিয়েও আলোচনা

    বিজেপির এই বৈঠকে মিজোরাম সহ পাঁচ রাজ্যে সংগঠনের কী অবস্থা, ‘ইন্ডি’ জোটকে পরাস্ত করতে প্রয়োগ করা হবে কোন হাতিয়ার, লোকসভা নির্বাচনের রণকৌশল কী হবে, এসব নিয়েই মূলত হবে আলোচনা। যে পাঁচটি রাজ্যে এবছরই বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা, সেখানে প্রার্থী বাছাই নিয়েও আলোচনা হবে। এই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ, বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা সহ গেরুয়া শিবিরের শীর্ষ নেতারা।

    আরও পড়ুুন: ‘কনভয়ের গতিবিধির ওপর নজরদারি করছে রাজ্য’! বিস্ফোরক শুভেন্দু

    লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএকে পরাস্ত করতে জোট বেঁধেছে পদ্ম-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছে ‘ইন্ডি’। ‘ইন্ডি’-র প্রথম বৈঠক হয়েছে বিহারের পাটনায়। দ্বিতীয় দফার বৈঠক হয়েছে বেঙ্গালুরুতে। আরব সাগরের তীরে হয়েছিল তৃতীয় বৈঠক। এবার খাস দেশের রাজধানীর বুকে হতে চলেছে ‘ইন্ডি’-র সমন্বয় কমিটির বৈঠক। তার পরেও লোকসভা নির্বাচনে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপিকে (BJP) পরাস্ত করা যাবে না বলেই ইঙ্গিত মিলেছে বিভিন্ন সমীক্ষায়।

    ইন্ডিয়ার বিজেপি-বধের যাবতীয় উদ্যোগ কি তাহলে জলেই যাবে?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Babul Supriya: ইন্দ্রনীলের সঙ্গে বিবাদই কাল হল বাবুলের, ডানা ছাঁটা হল ‘বহিরাগত’ গায়কের 

    Babul Supriya: ইন্দ্রনীলের সঙ্গে বিবাদই কাল হল বাবুলের, ডানা ছাঁটা হল ‘বহিরাগত’ গায়কের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) ছেড়ে তৃণমূলে গিয়ে মন্ত্রিত্ব পেয়েছিলেন প্রায় সাড়ে ১০ মাস পরে। এর ঠিক এক বছর এক মাস পরে বাবুল সুপ্রিয়র (Babul Supriya) ডানা ছেঁটে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়! গত বছর অগাস্টে মমতার মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেয়ে বাবুল বলেছিলেন, “দিশা খুঁজে পেলাম।” সপ্তাহের প্রথম দিনই মন্ত্রিসভায় গুরুত্ব কমে যাওয়ার পর এদিন সন্ধে পর্যন্ত অবশ্য তাঁর কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

    খর্ব করা হল বাবুলের ক্ষমতা

    গায়ক ইন্দ্রনীল সেনকে গুরুত্ব দিয়ে দেওয়া হল পর্যটন দফতরের দায়িত্ব। বেশ কয়েক মাস ধরে এই দফতরের দায়িত্বে ছিলেন বিজেপি ফেরতা বাবুল। দিন কয়েক আগে বাবুল-ইন্দ্রনীলের কথা কাটাকাটির জেরে বাবুলের ক্ষমতা খর্বের এই সিদ্ধান্ত বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। ইন্দ্রনীলকে গুরুত্ব দিলেও বাবুলকে দেওয়া হয়েছে তথ্য প্রযুক্তি ও অচিরাচরিত শক্তি দফতরের দায়িত্ব।

    “দিদিকে বল…”

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘরের সামনে বচসায় জড়িয়ে পড়েছিলেন গায়ক-রাজনীতিক তৃণমূলের দুই মন্ত্রী। বাবুল চড়া সুরে বলেছিলেন, “তুমি কেন কাজ আটকে রেখেছ?” মমতা ঘনিষ্ঠ ইন্দ্রনীলের সপাট জবাব ছিল, “যা বলার দিদিকে গিয়ে বল…।” বাবুল দিদিকে বলেছিলেন কিনা জানা না গেলেও, এটা বোঝা গিয়েছিল দুই গায়ক-মন্ত্রীর বিবাদের জল গড়াবে অনেক দূর। শেষমেশ হলও তাই। ‘বহিরাগত’ বাবুলের (Babul Supriya) ডানা ছেঁটে ‘ঘরের ছেলে’ ইন্দ্রনীলের গুরুত্ব বাড়িয়ে দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: প্রাথমিকে বেআইনি নিয়োগে পার্থর সরাসরি ভূমিকা ছিল! হাইকোর্টে দাবি সিবিআইয়ের

    ইন্দ্রনীলের পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী দায়িত্ব বাড়িয়েছেন মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এবং প্রদীপ মজুমদারেরও। বন দফতরের পাশাপাশি জ্যোতিপ্রিয়কে দেওয়া হয়েছে শিল্প পুনর্গঠন দফতরের দায়িত্বও। পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদারকে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে সমবায় দফতর সামলাতে বলা হয়েছে। সমবায় দফতর থেকে অরুপ রায়কে সরিয়ে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের। এদিন বিকেলে সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “মন্ত্রিসভার রদবদলের সিদ্ধান্তে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস অনুমোদন দিয়েছেন।”

    বিজেপি ফেরতা বাবুলকে নিয়ে দলের মধ্যে অসন্তোষ ধুমায়িত হচ্ছিল প্রথম থেকেই। বালিগঞ্জ উপনির্বাচনে বাবুলকে (Babul Supriya) প্রার্থী করা হলে তৃণমূলের তারকা-রাজনীতিক চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, “উড়ে এসে জুড়ে বসা নেতাদের পদ না ধরিয়ে আগে দলের হয়ে খাটানো উচিত।”

    লোকসভা নির্বাচনের আগে বাবুলের ডানা ছেঁটে কি সেই ইঙ্গিতই দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমোও?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: পুজো উদ্বোধনে তৃণমূলকে টক্কর দিতে প্রস্তুত বিজেপি, আসতে পারেন অমিত শাহ

    BJP: পুজো উদ্বোধনে তৃণমূলকে টক্কর দিতে প্রস্তুত বিজেপি, আসতে পারেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজোর উদ্বোধনেও শাসকদলকে এক ইঞ্চি মাটি ছাড়তে প্রস্তুত নয় বিজেপি (BJP)। ২০১৯ সালের পর ফের পুজো উদ্বোধনে রাজ্যে পা রাখতে চলেছেন অমিত শাহ। প্রসঙ্গত কলকাতার বিজেপি নেতা সজল ঘোষের পুজো বলে পরিচিত সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের এবছরের থিম হল রাম মন্দির। জানা গিয়েছে, সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের পুজো উদ্বোধন করতে আসতে পারেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। অন্যদিকে বালুরঘাটের একটি পুজো মণ্ডপেও রাম মন্দির থিম করা হয়েছে। বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের লোকসভা কেন্দ্রের এই পুজোর উদ্বোধনও করতে পারেন অমিত শাহ।

    তৃণমূলকে পুজো উদ্বোধনে টক্কর দিতে প্রস্তুত বিজেপি (BJP)

    পুজোর ময়দানে তৃণমূল নেতাদের টক্কর দিতেই এ বছরে কোমর বেঁধে নেমেছে গেরুয়া শিবির (BJP)। তৃণমূলের নেতামন্ত্রীদের জাঁকজমকপূর্ণভাবে দুর্গাপুজো করতে দেখা যায়। এবার সেখানে ভাগ বসাতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে বিজেপি। জানা গিয়েছে, রাম মন্দিরের থিম শুধু কলকাতা বা বালুরঘাটের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে না। সারা রাজ্যেই বিজেপি (BJP) প্রভাবিত পুজোগুলোতেও এবার দেখা যাবে অযোধ্যার রাম মন্দির। ব্লকে ব্লকে এমন পুজো করতে উদ্যোগী হয়েছে গেরুয়া শিবির (BJP)। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে রাম মন্দিরের উদ্বোধনের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছে অযোধ্যার মন্দির কমিটি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রাম মন্দিরের উদ্বোধন করবেন। তার আগে রাম মন্দিরের আদলে বাংলাতে পুজোর পরিকল্পনা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।

    উত্তর কলকাতার ১৪টি পুজো কমিটির সঙ্গে কথা গেরুয়া শিবিরের (BJP)

    সাধারণভাবে সল্টলেকের ইজেডসিসি-তে বিগত বছরগুলিতে দুর্গাপুজো করতে দেখা গিয়েছে গেরুয়া শিবিরকে। কিন্তু ব্লকে ব্লকে দলীয় উদ্যোগে দুর্গাপুজো এই প্রথমবার হয়তো দেখা যাবে। কলকাতায় পুজো দেখার আনন্দে সারা রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষের সমাগম হয়। তিলোত্তমায় রাজপথে পুজোর রাতগুলিতে ভিড় সরিয়ে হাঁটা কঠিন হয়ে পড়ে। বিজেপি (BJP) সূত্রে খবর, উত্তর কলকাতার ১৪টি পুজো কমিটির সঙ্গে ইতিমধ্যে কথা হয়েছে। সম্প্রতি নিউ মার্কেট থানা এলাকায় খুঁটিপুজো করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। জানা গিয়েছে শুধু দুর্গাপুজো নয় ১৯ সেপ্টেম্বর গণেশ চতুর্থীতেও বিভিন্ন বিজেপি নেতাদের অংশগ্রহণ করতে দেখা যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • West Bengal Assembly: ১ বৈশাখই পশ্চিমবঙ্গ দিবস! প্রতিবাদ বিজেপির, ৬০ বিধায়ককে নিয়ে রাজভবনে শুভেন্দুরা

    West Bengal Assembly: ১ বৈশাখই পশ্চিমবঙ্গ দিবস! প্রতিবাদ বিজেপির, ৬০ বিধায়ককে নিয়ে রাজভবনে শুভেন্দুরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ পালন ইস্যুতে রাজ্যের ইতিহাসকে বিকৃত করার চেষ্টা করছে রাজ্য সরকার, এমনই অভিযোগ বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। বাংলা দিবস নিয়ে আলোচনা চলছে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায়। বিজেপি চায় ২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস হোক। শাসকদল তৃণমূল তাতে রাজি নয়। ২০ জুন নয়, ‘বাংলা দিবস’ পালিত হোক ১ বৈশাখ। এই মর্মেই বৃহস্পতিবার বিধানসভায় প্রস্তাব পেশ করেন রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসু, ফিরহাদ হাকিম, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যরা। বিধায়ক সংখ্যার বিচারে এই প্রস্তাব পাশ হলেও এর পরিণতি ভাল নয়, এমনটাই দাবি শুভেন্দুর।

    পশ্চিমবঙ্গ দিবসের ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা

    বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও বিজেপি বিধায়করা এদিন যে পোশাক পরে এসেছেন, সেই পোশাকের সামনে লেখা ‘২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস’, পিঠে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের ছবি। নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় শুভেন্দু অধিকারী লেখেন, ‘রাজ্য সরকার প্রবলভাবে চেষ্টা করছে পশ্চিমবঙ্গ দিবসের ইতিহাস বিকৃত করতে। বিজেপি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গ গঠন নিয়ে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের অবদানকেও উপেক্ষা করা হচ্ছে।’ এদিন বিধানসভায় পশ্চিমবঙ্গ দিবসের জন্য রাজ্য সরকারের বিরোধিতা করে ৬০ জন বিধায়ককে সঙ্গে নিয়ে রাজভবন পর্যন্ত প্রতিবাদ পদযাত্রা করবেন বলে ঠিক করেছেন শুভেন্দু। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে দেখা করে তাঁর হাতে স্মারকলিপিও তুলে দেওয়া হবে।

    বিধানসভায় প্রস্তাব পাশ

    বৃহস্পতিবার বিধানসভা অধিবেশন কক্ষে এ প্রসঙ্গে আলোচনা শুরু হতেই বিতর্ক বাধে। ভোটাভুটি চায় বিজেপি। জয় বাংলা বনাম ভারত মাতা স্লোগান ওঠে অধিবেশন কক্ষে। পাশ হয় প্রস্তাব। প্রস্তাবের পক্ষে ভোট পড়ে ১৬৭। বিপক্ষে ৬২, বিরত ১। এরপরই মুখ্যমন্ত্রীর গলায় শোনা যায়, বাংলার মাটি, বাংলার জল গানটি। বক্তব্য শেষ করার আগে মমতা বললেন, “কে সাপোর্ট করল না করল যায় আসে না। আমাদের নির্দেশ থাকবে, বাংলা দিবস পালন করব পয়লা বৈশাখ। শুভ নববর্ষের দিন। গান থাকবে বাংলার মাটি বাংলার জল।”

    আরও পড়ুন: “শেষ পর্যন্ত লড়ব…”! মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে বাংলা ভাষাতেই বিস্ফোরক বিবৃতি রাজ্যপালের

    কী প্রতিক্রিয়া শুভেন্দুর?

    এ প্রসঙ্গে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘এই প্রস্তাব কার্যকর হবে না। ইতিহাসকে মুছে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে। এই পশ্চিমবঙ্গ তৈরির নেপথ্যে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের অবদানকে মান্যতা না দেওয়ার জন্যই ১ বৈশাখ বাংলা দিবস পালন করতে চাইছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই প্রস্তাব বিধায়নসভায় পাস হলেও রাজ্যপাল সই করবেন না। দিল্লিও ছাড়পত্র দেবে না। ফলে এর পরিণতি হবে রাজ্যের বাংলা নাম, বিধান পরিষদ গঠন, মুখ্যমন্ত্রীর আচার্য হওয়ার মতো।’ পরে বিধানসভা কক্ষে শুভেন্দু বলেন, ‘ইতিহাস বদলানো যাবে না। ২০ জুনকেই বাংলা দিবস করার পক্ষে বিজেপি। আমরা একটু পরেই রাজভবনে যাচ্ছি, অনুরোধ করব যাতে উনি এই বিলে সই না করেন। প্রধানমন্ত্রীকেও আর্জি জানাবো যেন ২০ জুনকেই বাংলা দিবস বলে পালন করা হয় এই দিনের ঐতিহ্যের কথা ভেবে।’

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: সনাতন ধর্মকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, ‘ইন্ডি’ জোটকে ধুয়ে দিল বিজেপি

    BJP: সনাতন ধর্মকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, ‘ইন্ডি’ জোটকে ধুয়ে দিল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সনাতন ধর্ম নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডিয়া’র নেতা উদয়নিধি স্ট্যালিন। মঙ্গলবার রাজস্থানের এক জনসভায় তাঁকে নিশানা করলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ (BJP)। তিনি বলেন, “সনাতন ধর্ম বিশ্বকে একটি পরিবার হিসেবে বিবেচনা করে।” উদয়নিধির বিতর্কিত মন্তব্যের পরেও সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী, অশোক গেহলটরা চুপ কেন সে প্রশ্নও তোলেন রাজনাথ। বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য ‘ইন্ডিয়া’র নেতাদের ক্ষমা চাওয়া উচিত বলেও মনে করেন তিনি। রাজনাথ বলেন, “ক্ষমা না চাইলে দেশ তাঁদের ক্ষমা করবে না।”

    ‘ইন্ডিয়া’কে নিশানা শাহের

    উদয়নিধির বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে ‘ইন্ডিয়া’কে নিশানা করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। তিনি বলেন, “গত দু দিন ধরে ইন্ডিয়া জোট সনাতন ধর্মকে অপমান করছে। রাজনৈতিক ভোটব্যাঙ্কের জন্যই কংগ্রেস এবং ডিএমকে নেতারা এসব বলছেন। এর আগে মনমোহন সিং বলেছিলেন বাজেটের প্রথম অধিকার সংখ্যালঘুদের। কিন্তু আমরা (BJP) বলছি, বাজেটের প্রথম অধিকার গরিব, উপজাতি, দলিত এবং পিছিয়ে পড়া মানুষের। কংগ্রেস বলছে মোদি যদি জেতেন, তাহলে সনাতন দেশ শাসন করবে। রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, লস্কর-ই-তৈবার চেয়ে বেশি বিপজ্জনক হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলি।” 

    এদিকে, উদয়নিধির শিরচ্ছেদ করতে পারলে ১০ কোটি টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে বলে ঘোষণা করলেন অযোধ্যার তপস্বী ছাউনি মন্দিরের মহন্ত পরমহংস দাস। তিনি জানান, সনাতন ধর্ম সম্পর্কে কু-মন্তব্য করা উদয়নিধি স্ট্যালিনের শিরচ্ছেদ যে করতে পারবে, তাঁকে ১০ কোটি টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে।

    বিহারে দায়ের মামলা 

    অন্যদিকে, তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিন ও তাঁর ছেলে উদয়নিধির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হল বিহারের মুজফ্ফরপুর সিভিল কোর্টে। সোমবার সুনীল কুমার ঝা নামে এক আইনজীবী ওই মামলা করে। আদালতে দায়ের করা মামলায় সুনীল লিখেছেন, উদয়নিধির ওই মন্তব্যের ফলে হিন্দু ও সনাতন ধর্মকে যাঁরা মানেন এমন কোটি কোটি মানুষের (BJP) ভাবাবেগে আঘাত লেগেছে। রাজনৈতিক লাভের আশায় তিনি ওই মন্তব্য করেছেন। তাই অভিযুক্তের বিরুদ্ধে কড়া আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হোক। ১৪ সেপ্টেম্বর শুনানি হবে এই মামলার।

     

LinkedIn
Share