Tag: bjp

bjp

  • DA Protest: ৭ দফা দাবি নিয়ে বিজেপির শিক্ষক সেলের বিকাশ ভবন অভিযান

    DA Protest: ৭ দফা দাবি নিয়ে বিজেপির শিক্ষক সেলের বিকাশ ভবন অভিযান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতির প্রতিবাদে ৭ দফা দাবি নিয়ে রাস্তায় নামল বিজেপির শিক্ষক সেল (BJP Teachers Cell)। মঙ্গলবার দুপুরে বিকাশ ভবন অভিযান করেন তাঁরা। মিছিলের শুরুতেই করুণাময়ী মোড়ে আন্দোলনকারীদের আটকে দেয় পুলিশ। গার্ড রেল ভেঙে এগোনোর চেষ্টা করতে শুরু করে আন্দোলনকারীরা (DA Protest)। পুলিশ প্রাণপণে বাধা দেয় তাদের। তাতেই পুলিশের সঙ্গে বচসা বেঁধে যায় আন্দোলনকারীদের।

    বিজেপির অভিযান

    নিয়োগ দুর্নীতির প্রতিবাদ-সহ ৭ দফা দাবিতে মঙ্গলবার রাজ্য বিজেপির শিক্ষক সেলের বিকাশ ভবন অভিযান শুরু করে দুপুরে। করুণাময়ী বাস স্ট্যান্ড থেকে বিকাশ ভবনের দিকে মিছিল এগোতে শুরু করে। নিয়োগ দুর্নীতির প্রতিবাদ ছাড়াও, স্বচ্ছ নিয়োগ ও বকেয়া ডিএ-র দাবি জানিয়েছেন বঙ্গ বিজেপির শিক্ষক সংগঠনের সদস্যরা। তাঁদের দাবি, অন্যায্য ভাবে যোগ্যরা বঞ্চিত হচ্ছে। দুর্নীতির পথ ধরে যাদের নিয়োগ হয়েছে, সেইরকম ৩২ হাজার জনের চাকরি অবৈধ হয়ে গিয়েছে। তার বদলে যোগ্যদের নিয়োগ করতে হবে। আর এই ৩২ হাজারের মধ্যে যদি কেউ কেউ যোগ্য থাকে, তাদের নিয়োগ করতে হবে। শিক্ষক শিক্ষাকর্মীদের হেলথ স্কিম চালু করতে হবে, শিক্ষকদের বকেয়া ডিএ দিতে হবে, ইত্যাদি দাবি নিয়ে পথে নামে বিজেপি।

    আরও পড়ুন: “অপদার্থ সরকারের নিজে থেকে পদত্যাগ করা উচিত”, কেন বললেন সুকান্ত?

    সংগ্রামী যৌথমঞ্চের আন্দোলন

    আগামী কাল, ২৪ মে-ও সল্টলেক করুণাময়ীতে এক কর্মসূচির ডাক দিয়েছেন ডিএ আন্দোলনকারীরা (DA Protest)। সেদিন বেলা ১টায় সংগ্রামী যৌথমঞ্চের এক সমাবেশ হওয়ার কথা। সংগঠনের তরফে জানানো হয়,  বিকাশ ভবনে ২৪ মে ডেপুটেশন দেবেন তাঁরা। প্রয়োজনে আইনের পথে হাঁটবেন বলেও এদিন স্পষ্ট জানিয়ে দেন আন্দোলনকারীরা। শনিবার নবান্নের তরফে সরকারি কর্মচারিদের অফিসে হাজিরা সংক্রান্ত একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়। সেখানে বলা হয়, অফিসে কর্মসংস্কৃতি ঠিক রাখতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এবার থেকে আগেভাগে না জানিয়ে কেউ ছুটি নিতে পারবে না। সরকারি হুঁশিয়ারি থাকলেও তাতে দমতে নারাজ আন্দোলনকারীরা। সরকারি নির্দেশিকা বাতিলের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। প্রয়োজনে টিফিন পিরিয়ডে তাঁরা আন্দোলনে বসবেন, বলে জানিয়েছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar:  “অপদার্থ সরকারের নিজে থেকে পদত্যাগ করা উচিত”, কেন বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: “অপদার্থ সরকারের নিজে থেকে পদত্যাগ করা উচিত”, কেন বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপদার্থ সরকারের পদত্যাগ করা উচিত। মঙ্গলবার বালুরঘাটে দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) একথা বলেন। সম্প্রতি তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ করেন, কেন্দ্র ১০০ দিনের টাকা না দেওয়াতেই রাজ্যের মানুষকে বাজি কারখানায় কাজ করতে হচ্ছে। এই বিষয় নিয়ে বিজেপি রাজ্য সভাপতি তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, “রাজ্যে কর্ম সংস্থান নেই বলে লোকে ১০০ দিনের কাজের জন্য অপেক্ষা করছেন। ১০০ দিনের কাজের মজুরি মাত্র ২০৭ টাকা। সামান্য এই মজুরির জন্য মানুষ কাজ করতে রাজি হচ্ছে। তার মানে রাজ্যে কর্মসংস্থানের কোনও জায়গা নেই। ৮ ঘণ্টা কাজ করার পর ৪০০-৫০০ টাকা রোজগারের ব্যবস্থা না থাকলে এই অপদার্থ সরকারের নিজে থেকে পদত্যাগ করা উচিত”।

    অত্যধিক গরমে এত বিস্ফোরণ! সৌগত রায়ের নতুন তত্ত্ব প্রসঙ্গে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আমরা শুনেছি গরমে অনেক মানুষের মাথাও খারাপ হয়ে যায়। সম্ভবত বয়স হলে মাথা খারাপের সংখ্যাটা বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হচ্ছে সৌগতবাবুর এমনি একটা রোগ হয়েছে। গরমে তাঁর মাথাটা একটু খারাপ হয়ে গিয়েছে”।

    বিজেপির মেডিক্যাল ক্যাম্পে রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)

    মঙ্গলবার দুপুরে বালুরঘাট শহরের নেতাজি স্পোর্টিং ক্লাবে বিজেপির উদ্যোগে একটি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়। সেখানে সুকান্তবাবুসহ অন্যান্য বিজেপি নেতৃত্বরা উপস্থিত ছিলেন। এদিন বালুরঘাট শহর সহ জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু থেকে বয়স্ক মানুষরা এই ক্যাম্পে চিকিৎসার সুবিধা নিতে আসেন। মূলত যে সমস্ত বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন প্রতিবন্ধী কার্ড রয়েছে তারা এই ক্যাম্পে চিকিৎসার সুবিধা নিতে পারবে। এদিন দুপুর বারোটা থেকে এই বিকেল ক্যাম্পটি শুরু হয়।  আজকে শুধুমাত্র পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয়। আগামী এক মাসের মধ্যেই ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প করে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দেওয়া হবে। এই বিষয়ে সুকান্তবাবু (Sukanta Majumdar) বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের দ্বারা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষদের পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হচ্ছে। পাশাপাশি তিন চাকা সাইকেল, শ্রবণযন্ত্র এই সব দেওয়ার ক্যাম্প চলছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Teacher: সাড়ে ১৭ কেজি বাজি রেখে এবার গ্রেফতার শিক্ষক! শোরগোল রাজনৈতিক মহলেও

    Teacher: সাড়ে ১৭ কেজি বাজি রেখে এবার গ্রেফতার শিক্ষক! শোরগোল রাজনৈতিক মহলেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বাজি সহ গ্রেফতার হলেন এক শিক্ষক (Teacher)! ১৭ কেজি ৫০০ গ্রাম বাজি রাখার অপরাধেই সোমবার রাতে গ্রেফতার করা হয়েছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ওই শিক্ষককে। জানা গেছে, সোমবার গোপন সূত্রে খবর পেয়ে কৃষ্ণগঞ্জ থানার পুলিশ মাজদিয়ায় প্রশান্ত অধিকারীর দোকানে হানা দেয়। উদ্ধার হয় ১৭ কেজি ৫০০ গ্রাম বাজি। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ওই শিক্ষকের নাম প্রশান্ত অধিকারী। রাজনৈতিক মহলে শিক্ষক (Teacher) গ্রেফতার হওয়ায় শোরগোল পড়ে যায়। 

    কে এই শিক্ষক (Teacher)? কী তাঁর রাজনৈতিক পরিচয়?

    কান পাতলে শোনা যায়, মাঝদিয়ার সুধীর রঞ্জন লাহিড়ী মহাবিদ্যালয়ের তৃণমূল ছাত্র পরিষদের ২০০৯ সালের জিএস ছিলেন এই প্রশান্ত অধিকারী (Teacher)। এ ব্যাপারে কৃষ্ণগঞ্জ ব্লক তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি শুভদীপ সরকার ক্যামেরার সামনে সেকথা স্বীকারও করে নেন। পাশাপাশি তিনি বলেন, এখন তিনি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত না হলেও তাঁকে বিজেপির সমর্থক হিসেবে দেখা যায়। পাশাপাশি তিনি বলেন, প্রশান্তবাবু (Teacher) স্বতঃস্ফূর্তভাবে কোনও রাজনৈতিক দল করেন না। যুব সভাপতির দু’রকম মন্তব্যে শাসক দলের কপালে চিন্তার ভাঁজ। তবে কি বাজির আড়ালে অন্য কিছু লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করছেন তৃণমূল নেতারা? প্রশ্ন অনেক, কিন্তু উত্তর অজানা। মঙ্গলবার অভিযুক্ত শিক্ষক তথা তৃণমূলের প্রাক্তন জিএসকে আদালতে পাঠায় কৃষ্ণগঞ্জ থানার পুলিশ।

    বর্ধমান শহরের ভরা বাজারেও নিষিদ্ধ বাজি?

    অন্যদিকে, এগরা, বজবজে বাজি কাণ্ডের পর তৎপর হল পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশও। বর্ধমান শহর থেকে উদ্ধার হল বিপুল পরিমাণে নিষিদ্ধ বাজি। বর্ধমান শহরের তেঁতুলতলা বাজার এলাকায় রয়েছে প্রচুর ছোট-বড় মুদি-স্টেশনারি দোকান। সঙ্গে রয়েছে বাজির দোকানও। মঙ্গলবার দুপুরে হঠাৎ জেলা পুলিশ ও বর্ধমান থানার পুলিশের বিশাল বাহিনী যৌথভাবে অভিযান চালায় এলাকায়। কয়েকটি দোকানে অভিযান চললেও একটি দোকান থেকে পাওয়া যায় প্রচুর বাজি। সেখান থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয় কয়েক কুইন্টাল নিষিদ্ধ বাজি, পুলিশ সূত্রে এমনটাই খবর। এর বাজারমূল্য লক্ষাধিক টাকা। বাজেয়াপ্ত করা বাজি দুটি গাড়ি ভর্তি করে নিয়ে যায় পুলিশ। যেহেতু তেঁতুলতলা একটি বাজার এলাকা, তাই এত পরিমাণ বাজি উদ্ধারে বর্ধমান শহরজুড়ে ছড়িয়েছে আতঙ্ক। অভিযানের নেতৃত্বে থাকা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কল্যাণ সিংহরায় বলেন, বেআইনি বাজি মজুত হচ্ছে কি না, দেখতে অভিযানে নামা হয়েছে। এই অভিযানের ফলে প্রচুর পরিমাণে বেআইনি  বাজি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এই ধরনের বাজি মজুত রাখার জন্য যথাযথ কোনও কাগজ দেখাতে না পারায় একজন বিক্রেতাকে আটক করা হয়েছে। এছাড়া জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে জেলা জুড়ে বাজি নিয়ে অভিযান  চলবে বলেও তিনি জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: ‘‘৩৬ বছরেই এত দুর্নীতি, ৭২-এ কী হবে’’! অভিষেককে কটাক্ষ দিলীপের

    Dilip Ghosh: ‘‘৩৬ বছরেই এত দুর্নীতি, ৭২-এ কী হবে’’! অভিষেককে কটাক্ষ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিদিনের মতোই মঙ্গলবার সকালে নিউটাউনের ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে আসেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি তথা সাংসদ দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। সেখানে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে, তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) কটাক্ষ করলেন দিলীপ। তিনি বলেন, “৩৬ বছরেই যদি কেউ এতো দুর্নীতি করে, ৭২ এ গিয়ে কি করবে? মোদি ৫০ বছর ধরে সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনে আছেন। তাঁকে যারা কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করেছিল, তারাই আজ নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। উনি যেন ভুলে না যান, মোদি-শাহ কে ফাঁসাতে কেস গুজরাট থেকে তুলে মুম্বই নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তাঁরা সেখানেও গেছেন। কেউ রাস্তা অবরোধ করেনি। কেউ কোর্টের বিরুদ্ধে যায়নি। কেউ সরকারকে গালাগাল দেয়নি। আগুনের থেকে সোনা যেমন চকচকে হয়ে বেরিয়ে আসে, সেরকম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণ হয়ে বেরিয়ে এসেছেন তাঁরা।”

    অভিষেককে নিশানা

    গতকালই সিবিআই জেরার বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন অভিষেক। এই বিষয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, “এদিকে বলছে আমাকে ফাঁসি দিয়ে দিন। এদিকে রক্ষাকবচ চাইতে সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছে। এই বেঞ্চ থেকে ওই বেঞ্চ ঘুরে বেড়াচ্ছেন। আদালতের সময়, সরকারি পয়সা অপচয় করছেন। তাকে ২৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। চাট্টিখানি কথা নয়। এই চালাকি সবাই বোঝে। একাধিক নেতা আগে এই চেষ্টা করেছেন। এই কোর্ট সেই কোর্ট ঘুরে তারা ভিতরে গিয়েছেন। অপেক্ষা করুন। কাজ চলছে।”

    নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে তোপ

    নিয়োগ দুর্নীতি নিয়েও এদিন মুখ খোলেন দিলীপ ঘোষ। বলেন, “আমি গোড়া থেকেই বলছি, প্রতিটি ক্ষেত্রে নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে। সব তদন্ত হওয়া উচিৎ। সব জায়গায় দুর্নীতি পাওয়া যাবে। কোনও মামলায় ছাড় পাবেন না। যতই দৌড়াদৌড়ি করুন, সবাইকে জেলে যেতে হবে।”

    কেজরিওয়াল-মমতা বৈঠক

    অন্যদিকে লোকসভা ভোটের আগে আজ কেজরিওয়াল-মমতা (Mamata Banerjee) বৈঠক প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন, “গতবারও একই হয়েছিল। মোদির সামনে কে যাবেন? কেউ যেতে সাহস পাচ্ছেন না। তাই একটা মুরগি খোঁজা হচ্ছে। গতবার মমতা লাফালাফি করেছিলেন। সবাইকে মাছ ভাত খাইয়েছিলেন। তারপর তো ওনার ১২টা সিট কমে গিয়েছিল। তাই উনি এবার রাজি হচ্ছেন না। একটু হাওয়া দিলেই উনি অনেক সময় রাজি হয়ে যান। তাই একেক জন এসে হাওয়া দিচ্ছে। বলছে, দিদি আপনি রাজি হয়ে যান। ওনাকে আসরে নামানোর চেষ্টা চলছে। কেবল ওনাকে রাজি করাতে একেক সময়ে একেক জন কলকাতায় আসছে। কিন্তু মোদির সামনে গেলে হাওয়া খারাপ হয়ে যাবে তা উনি জেনে গিয়েছেন।”

    আরও পড়ুন: পথ অবরোধ তোলাকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র, পুলিশের লাঠিচার্জ, সরব বিজেপি

    রাজ্যের সাম্প্রতিক পরিবেশ নিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, “রাজ্যে নতুন কোনও শিল্প নেই। বোমা বন্দুকই এখানকার শিল্প। যেকোনও নেতার বাড়িতে বোমা ও মশলা পেয়ে যাবেন। এই লোকগুলো সব সমাজবিরোধী। পার্টির টিকিটে নেতা হয়েছে। অভ্যাস যায়নি। এরাই তৃণমূল কংগ্রেসকে টিকিয়ে রেখেছে। মানুষ যোগ্য জবাব দেবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Dilip Ghosh: ‘‘একটা মুরগি খোঁজা হচ্ছে’’, মমতা-কেজরির বৈঠককে কটাক্ষ দিলীপের

    Dilip Ghosh: ‘‘একটা মুরগি খোঁজা হচ্ছে’’, মমতা-কেজরির বৈঠককে কটাক্ষ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “একটা মুরগি খোঁজা হচ্ছে।” তৃণমূল (TMC) সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) সঙ্গে আপ (AAP) নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়ালের প্রস্তাবিত বৈঠককে এভাবেই ব্যাখ্যা করলেন বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি তথা মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। মঙ্গলবার দুপুরে মমতা-কেজরি বৈঠক হওয়ার কথা।

    দিলীপের (Dilip Ghosh) নিশানায় মমতা

    এদিন নিউটাউনের ইকোপার্কে প্রাতর্ভ্রমণে এসে দিলীপ বলেন, “গতবারও একই ঘটনা ঘটেছিল। মোদির সামনে কে যাবেন? কেউ যেতে সাহস পাচ্ছেন না। তাই একটা মুরগি খোঁজা হচ্ছে।” তিনি বলেন, “গতবার মমতা লাফালাফি করেছিলেন। সবাইকে মাছ-ভাত খাইয়েছিলেন। তারপর তো ওঁর ১২টি সিট কমে গিয়েছিল। তাই আর উনি এবার রাজি হচ্ছেন না। একটু হাওয়া দিলেই অনেক সময় উনি রাজি হয়ে যান। তাই এক একজন এসে হাওয়া দিচ্ছে। বলছে, দিদি, আপনি রাজি হয়ে যান। ওঁকে আসরে নামানোর চেষ্টা চলছে। কেবল ওঁকে রাজি করাতে এক এক সময় এক একজন কলকাতায় আসছেন। কিন্তু উনি জেনে গিয়েছেন, মোদির সামনে গেলে হাওয়া খারাপ হয়ে যাবে।”

    দিলীপের (Dilip Ghosh) নিশানায় অভিষেক

    এদিন তৃণমূল নেত্রীর ভাইপো তথা ঘাসফুল শিবিরের নম্বর টু নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও নিশানা করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি। তিনি (Dilip Ghosh) বলেন, “এদিকে বলছে আমাকে ফাঁসি দিয়ে দিন। এদিকে রক্ষাকবচ চাইতে সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছেন। এ বেঞ্চ থেকে ও বেঞ্চ ঘুরে বেড়াচ্ছেন। আদালতের সময় নষ্ট করছেন। সরকারি পয়সা অপচয় করছেন। তাঁকে ২৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। চাট্টিখানি কথা নয়। এই চালাকি সবাই বোঝে। একাধিক নেতা আগেও এই চেষ্টা করেছেন। এ কোর্ট সে কোর্ট ঘুরে তাঁরা ভিতরে গিয়েছেন। অপেক্ষা করুন। কাজ চলছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ দেখতে গিয়ে সঙ্গীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ হিন্দু যুবতীর

    বর্তমানে বাঁকুড়ায় তৃণমূলের নব জোয়ার কর্মসূচিতে ব্যস্ত রয়েছেন অভিষেক। সেখানকারই এক সভায় মোদির বয়স তুলে আক্রমণ শানিয়েছিলেন অভিষেক। এদিন সে প্রসঙ্গে দিলীপ (Dilip Ghosh) বলেন, “৩৬ বছরেই কেউ যদি এত দুর্নীতি করে, ৭২ এ গিয়ে কী করবে?  মোদি ৫০ বছর ধরে সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনে রয়েছেন। তাঁকে যারা কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করেছিল, তারাই আজ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে। উনি যেন ভুলে না যান, মোদি-শাহকে ফাঁসাতে কেস গুজরাট থেকে তুলে মুম্বই নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তাঁরা সেখানেও গিয়েছেন। কেউ রাস্তা অবরোধ করেনি। কেউ কোর্টের বিরুদ্ধে যায়নি। কেউ সরকারকে গালাগাল দেয়নি। আমরা আগুনের থেকে সোনা চকচকে হয়ে বেরিয়ে আসার মতো কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে বেরিয়ে এসেছি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mayna: বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়া খুনের অভিযুক্তরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে! পুলিশের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

    Mayna: বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়া খুনের অভিযুক্তরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে! পুলিশের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ময়নার (Mayna) বাকচা অঞ্চলের বুথ সভাপতি বিজয় কৃষ্ণ ভুঁইয়াকে খুনের ঘটনায় মূল অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবিতে সোমবার পুলিশের গাড়ি ঘিরে বিক্ষোভ দেখালেন বিজেপির নেতাকর্মীরা। তাদের দাবি ছিল, অভিযোগপত্রে ৩৪ জনের নাম রয়েছে। কিন্তু তাদের অনেকেই আগ্নেয়াস্ত্র হাতে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। পুলিশ গ্রেফতার করছে না। পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলেছে বিজেপি সহ পরিবারের লোকজনও। বিজেপির পক্ষ থেকে বেশ কিছু ছবি সামনে আনা হয়েছে। তাদের অভিযোগ, যেখানে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে তৃণমূলের নেতৃত্ব অভিযুক্ত বেশ কয়েকজনকে নিয়ে মিটিং করছে। কিন্তু পুলিশ তাদের গ্রেফতার করছে না। এই ব্যাপারে বিজেপির তমলুক সাংগঠনিক জেলার সহ-সভাপতি আশিষ মণ্ডল আগামী দিনে বৃহত্তর আন্দোলনেরও হুমকি দিয়েছেন। 

    কী অভিযোগ করলেন বিজেপির জেলা নেতা (Mayna)?

    বিজেপির তমলুক সাংগঠনিক জেলার সহ সভাপতি আশিষ মণ্ডল বলেন, আপনারা সকলেই জানেন, ময়নার (Mayna) বাকচা অঞ্চলে বুথ সভাপতি বিজয় কৃষ্ণ ভুঁইয়াকে খুন করা হয়েছিল। সেখানে ৩৪ জন আসামির নাম দেওয়া হয়েছে। টিমটা ছিল ৫০ জনের মতো। তা সত্ত্বেও পুলিশ এখনও পর্যন্ত মাত্র ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে। সন্ধ্যার পর পর্যন্ত ওখানকার তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি মনোরঞ্জন হাজরার নেতৃত্বে দুধকুমার হাজরা, শশাঙ্ক মাজি, সুশান্ত মাল, আশুতোষ দাস, পঙ্কজ ভুঁইয়া সহ প্রায় ২০ জনের একটা টিম পুরো বাকচা মাতিয়ে বেড়িয়েছে। তাদের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র ছিল, বোমা ছিল, বন্দুক ছিল। তারা ধরে ধরে মানুষকে হুমকি দিয়েছে। তারা নানা জায়গা ঘুরে অঞ্চল অফিসের পাশে ফুটবল মাঠে গিয়ে জমা হয় এবং সেখান থেকে ফোন করে করে মানুষকে হুমকি দেয়। বিজেপির কয়েকজনকেও তারা হুমকি দিয়েছে। প্রকাশ্যে তারা এইভাবে এলাকাকে অশান্ত করার চেষ্টা করছে। আমরা পুলিশকে বারবার বলেছি, যারা এই খুনের সঙ্গে জড়িত, তাদের অবিলম্বে গ্রেফতার করুন। আমরা আশঙ্কা প্রকাশ করছি, ফের না কোনও ক্ষতি হয়ে যায়। ৩৪ জন প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে, অথচ তাদের গ্রেফতার করা যাচ্ছে না? আসলে পুলিশ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবেই তাদের গ্রেফতার করছে না। সেই কারণেই পুলিশের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ হয়েছে। দাবি না মানা হলে বৃহত্তর আন্দোলনের পথে যেতে বাধ্য হব আমরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Arambagh: পথ অবরোধ তোলাকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র, পুলিশের লাঠিচার্জ, সরব বিজেপি

    Arambagh: পথ অবরোধ তোলাকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র, পুলিশের লাঠিচার্জ, সরব বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পথ অবরোধ তুলতে যাওয়াকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় আরামবাগের (Arambagh) পুরশুড়ার সোদপুর এলাকা। গাছের গুঁড়ি ফেলে পথ অবরোধ তুলতে গেলে অবরোধকারীদের সঙ্গে পুলিশের বচসা হয়। অবরোধ তুলতে পুলিশ লাঠিচার্জ করে বলে অভিযোগ। এই ঘটনার জেরে সকাল থেকেই পুরশুড়ার সোদপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    জানা গেছে, সোমবার স্থানীয় সোদপুর এলাকায় একটি পুজোয় মাইক বাজানোকে কেন্দ্র করে পুরশুড়া থানার পুলিশ রাতে ওই এলাকায় হানা দিয়ে ডিজে মাইক সেটগুলি আটক করে নিয়ে যায়। এরই প্রতিবাদে মঙ্গলবার সকালে আরামবাগ (Arambagh) -কলকাতা রাজ্য সড়ক পুরশুড়ার সোদপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায়  রাস্তার উপর কাঠের গুঁড়ি ফেলে পথ অবরোধ করে স্থানীয় বাসিন্দারা। অবরোধকারীদের বক্তব্য, “নিয়ম মেনেই মাইক বাজানো হচ্ছিল। পুলিশ কোনও কারণ ছাড়াই মাইক সেট তুলে নিয়ে যায়। তাই আমরা রাস্তায় নেমে অবরোধ করেছিলাম”। এদিকে অবরোধের জেরে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হলে অবশেষে পুরশুড়া থানার পুলিশ লাঠিচার্জ করে অবরোধকারীদের এলাকা থেকে হঠিয়ে দেয়।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এই বিষয়ে বিজেপির আরামবাগ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সুশান্ত বেড়া বলেন, “আরামবাগ মহকুমা জুড়ে বিভিন্ন এলাকায় পূজা পার্বণ চলছে। যদি এমন কিছু সরকারি নির্দেশ বা আইন থাকে তাহলে সমস্ত পুজো কমিটিগুলোকে সেই নোটিশ দেওয়া উচিত। কিছুদিন আগে পাশের এলাকাতে আরো একটি পুজো হয়েছিল, একইভাবে সেখানে বক্স বাজানো হচ্ছিল। কিন্তু সে ক্ষেত্রে পুলিশ প্রশাসন কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। এক্ষেত্রে ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে, পুজো কমিটির লোকজন বিষয়টি নিয়ে থানায় জানতে গেলে অন্য মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার হুমকিও দেওয়া হয় তাদের। এর প্রতিবাদেই এলাকাবাসী রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানান। সেখানে পুলিশ নির্বিচারে লাঠিচার্জ করে। সম্পূর্ণ নিন্দনীয় ঘটনা”।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    এ বিষয়ে যদিও আরামবাগ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি স্বপন নন্দী বলেন, “পুলিশ প্রশাসন নিয়ম মেনেই কাজকর্ম করছে। বিষয়টি আইনি ব্যাপার। ওটা পুলিশ প্রশাসন বুঝবে। এ বিষয়ে আমার কোনও মতামত নেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “১০০ চাকরি বিক্রি করেছেন চুঁচুড়ার তৃণমূল বিধায়ক অসিত”, দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “১০০ চাকরি বিক্রি করেছেন চুঁচুড়ার তৃণমূল বিধায়ক অসিত”, দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে তোলপাড় রাজ্য। এবার অভিযোগের তির চুঁচুড়ার তৃণমূল বিধায়ক অসিত মজুমদারের দিকে। হুগলির সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়ের পর এবার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও (Suvendu Adhikari) তোপ দাগলেন অসিতের বিরুদ্ধে। শুভেন্দুর অভিযোগ, বর্ধমানে ১০০ চাকরি বিক্রি করেছেন বিধায়ক অসিত। 

    শুভেন্দুর দাবি

    সোমবার চুঁচুড়ার ঘড়ির মোড়ে বিজেপির প্রতিবাদ সভায় উপস্থিত ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। দুর্নীতি ইস্যুতে তিনি এদিন এক হাত নেন তৃণমূলকে। এর আগে হুগলিতে কখনও উত্তরপাড়ার চেয়ারম্যান দিলীপ যাদব, কখনও গোঘাটের প্রাক্তন বিধায়ককে নিশানা করেছেন শুভেন্দু। আর এবার সরাসরি দুর্নীতি ইস্যুতে বিঁধলেন চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদারকে। সভার আগে বিরোধী দলনেতাকে হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছিলেন অসিত। জানিয়েছিলেন, তৃণমূল কংগ্রেসকে চোর বলা যাবে না। করা যাবে না ব্যক্তিগত কুৎসাও। কিন্তু, শাসক দলের হুঁশিয়ারিকে তোয়াক্কা না করে শুভেন্দু এদিন সরাসরি বলেন, “চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার চাকরি বিক্রির সঙ্গে যুক্ত।” বিরোধী দলনেতার দাবি, কম করে ১০০ চাকরি বিক্রি করেছেন অসিত। তবে হুগলিতে নয় সে সমস্ত চাকরি বর্ধমানে বিক্রি হয়েছে বলে দাবি করেছেন তিনি। একইসঙ্গে তিনি চুঁচুড়া পুরসভায় নিয়োগের ক্ষেত্রেও দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ তোলেন। শুভেন্দু বলেন, “হুগলিতে কুন্তল, শান্তনু, অয়নকে দিয়ে সবে শুরু। দরজা খোলা হয়েছে। আগামীতে আরও তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীরা হাজতে যাবেন।”

    মমতাকে আক্রমণ

    কিছুদিন আগে ধনিয়াখালিতে দুর্গার হাতের ত্রিশূল খুলে সেখানে তৃণমূলের পতাকা ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। সেই ঘটনার প্রতিবাদে এদিন সভা করে বিজেপি। প্রথম থেকে আক্রমণাত্মক ছিলেন বিরোধী দলনেতা। অসিতকে নিশানা করে তিনি বলেন, “কী বিরাট নেতা হয়ে গেছে! এটাও চাকরি বিক্রি করে হয়েছে। নিজের এলাকায় নয়, ১০০ বেশি চাকরি বেচেছে বর্ধমানে। আমার কাছে তালিকা আছে। গতকাল জ্ঞান দিয়েছে ভদ্র কথা বললে ভদ্র হবে, অভদ্র কথা বললে অভদ্র হবে। আবার বললাম পিসি চোর ভাইপো চোর সঙ্গে আপনিও চোর। আপনি কর্মচারী, আপনার মালিক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমি হারিয়েছি। আপনারা যদি থাকেন মমতাকে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী করে তবে ছাড়ব।” 

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় পুকুরচুরি! ‘প্রমাণ’ দিলেন শুভেন্দু

    অভিষেককে নিশানা

    রাজ্যে একের পর এক বিস্ফোরণের ঘটনায় এদিন মুখ্যমন্ত্রী তথা পুলিশমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও নিশানা করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর দাবি, একের পর এক বিস্ফোরণ থেকে স্পষ্ট যে রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলা বলে আর কিছু নেই। একই সঙ্গে এদিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও নিশানা করেন শুভেন্দু। তাঁর কথায়, সব দুর্নীতির সঙ্গে অভিষেকের যোগ রয়েছে। তাঁর জ্ঞানত এই অপরাধ সংঘটিত হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: মোদি সরকারের ৯ বর্ষ পূর্তি, বাংলায় ১০০ জনসভা করবে বিজেপি

    BJP: মোদি সরকারের ৯ বর্ষ পূর্তি, বাংলায় ১০০ জনসভা করবে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী পদে বসেছিলেন বিজেপির (BJP) নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ২৬ মে শপথ নিয়েছিলেন তিনি। সেই হিসেবে এবার প্রধানমন্ত্রী পদে ৯ বছর পূর্তি হচ্ছে তাঁর। এই উপলক্ষে দেশজুড়ে এক মাস ব্যাপী ব্যাপক প্রচারাভিযান শুরু করতে চলেছে বিজেপি। প্রথম সভাটি হবে ৩০ মে। ওই জনসভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ ছাড়াও আরও ৫১টি সভা করবেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। দেশের পাশাপাশি বাংলায়ও প্রধানমন্ত্রী পদে মোদির ৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিশেষ প্রচারাভিযানে নামতে চলেছে পদ্ম শিবির। এই প্রচারাভাযানে মূলত তুলে ধরা হবে মোদি সরকারের বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের কথা। তুলে ধরা হবে মোদি সরকারের সাফল্যের কথাও।

    বিজেপি (BJP) শীর্ষ নেতৃত্বের নির্দেশ

    বিজেপি (BJP) সূত্রে খবর, মোদি সরকারের এই ৯ বছর পূর্তিতে এ রাজ্যে কমপক্ষে ১০০টি জনসভা করবে গেরুয়া শিবির। এই সব জনসভায় নেতাদের পাশাপাশি এলাকার প্রভাবশালীদের হাজির করা হবে। আয়োজন করা হবে চা চক্র এবং নৈশভোজেরও। জনসভাগুলিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, সাংসদ এবং দলীয় বিধায়কদেরও উপস্থিত থাকতে হবে বলে জানিয়ে দিয়েছেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। শীর্ষ নেতৃত্বের জারি করা নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে জনসভাগুলির ব্যাপক প্রচার করতে হবে। তুলে ধরতে হবে মোদি সরকারের সাফল্যের সাতকাহনও। কর্মসূচি শুরু হবে ৩০ মে। শেষ হবে জুনের ৩০ তারিখে। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, বাংলায় মণ্ডলস্তরে ১০০টি জনসভা করতে হবে। সব লোকসভা কেন্দ্রে একত্রিত করতে হবে বুদ্ধিজীবীদের।

    জনসংযোগ বাড়ানোর নির্দেশ

    সমাজের প্রভাবশালী ব্যক্তি, দেশের বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদ, শিল্পী, শিল্পপতি এবং যুদ্ধের নায়কদের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তুলতে হবে। জনসংযোগ বাড়ানোর কথাও বলা হয়েছে। নির্দেশিকায় (BJP) বলা হয়েছে, জনগণের সঙ্গে সংযোগ বাড়াতে প্রতিটি লোকসভা কেন্দ্রে অন্তত ২৫০টি পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তুলতে হবে। এই কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে ২৯ মে সাংবাদিক সম্মেলন করবেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। উপস্থিত থাকবেন দলের বর্ষীয়ান নেতারাও।

    আরও পড়ুুন: “মুখ্যমন্ত্রী, পোড়া লাশের গন্ধ পাচ্ছেন?” বজবজ-বিস্ফোরণের পর বিস্ফোরক ট্যুইট শুভেন্দুর

    বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ৩০ মে থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত মোদি সরকারের সাফল্যের প্রচার অভিযান চলবে। বিশেষভাবে পালন করা হবে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের বলিদান দিবস। তিনি বলেন, লোকসভাভিত্তিক সভার কথা বলা হলেও, মণ্ডলভিত্তিক সভায় জোর দিচ্ছি আমরা। বিধানসভাওয়াড়ি সব মোর্চাকে একত্রিত করে সংযুক্ত মোর্চার সম্মেলন করা হবে। সর্বশক্তি দিয়ে এই প্রচারে নামতে হবে আমাদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “মুখ্যমন্ত্রী, পোড়া লাশের গন্ধ পাচ্ছেন?” বজবজ-বিস্ফোরণের পর বিস্ফোরক ট্যুইট শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “মুখ্যমন্ত্রী, পোড়া লাশের গন্ধ পাচ্ছেন?” বজবজ-বিস্ফোরণের পর বিস্ফোরক ট্যুইট শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বাজি কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। এগরার পর বজবজ। ৫ দিনের ব্যবধানে আবার বিস্ফোরণের ঘটনায় আগুনে ঝলসে মৃত্যু হয়েছে এক নাবালিকা-সহ ৩ জনের। বজবজ বিস্ফোরণকাণ্ডেও এনআইএ তদন্ত দাবি করেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। 

    ট্যুইটবার্তা শুভেন্দুর

    ট্যুইটবার্তায় শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) জানিয়েছেন, ‘খাদিকুল গ্রামে পোড়া মাংসের গন্ধ আর বিস্ফোরকের অবশিষ্টাংশ এখনও বাতাসে ভাসছে। আহতদের অবস্থা এখনও সঙ্কটজনক। সেই রেশ মেলানোর আগেই বজবজের নন্দরামপুরের দাসপাড়ায় আরও একটা বিস্ফোরণ। এখনও পর্যন্ত ৩ জনের পুড়ে মৃত্যু হয়েছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। এটা পুনরাবৃত্তি মনে হতে পারে, কিন্তু এক্ষেত্রেও আমি এনআইএ তদন্ত চাইছি। মুখ্যমন্ত্রী, আপনি ঘুম থেকে উঠে পোড়া লাশের গন্ধ পাচ্ছেন? আর কত মৃত্যু আপনার বিবেককে নাড়া দেবে?’ 

    সরব দিলীপ ঘোষ

    রবিবার রাত পৌনে ৮টা নাগাদ, একটি বাড়ির ছাদে অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ভেঙে পড়ে অস্থায়ী ছাউনি। তাতেই চাপা পড়েছিলেন তিনজন। পরে তাঁদের মৃত্যু হয়। অন্যদিকে এই ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন দিলীপ ঘোষও। সোমবার সকালে প্রাতঃভ্রমণে আসেন দিলীপ ঘোষ। ইকোপার্কে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন তিনি। সেখানেই এগরার পর বজবজের বাজি কারখানায় আগুন প্রসঙ্গে তিনি জানান, যেখানে বাজির কারখানা সেখানেই ভয়ের পরিবেশ থাকে। বলেন, ‘এটা অনেকদিন ধরে চলছে। বেশিরভাগ বাজি কারখানা বেআইনি ভাবে চলে। তাদের ক্যাপাসিটি বা নিয়মকানুন কিছুই মানা হয় না। বেশিরভাগ গরিব লোক এখানে কাজ করে, তাদের জীবনহানি হয়। যেখানে বাজির কারখানা সেখানেই এইরকম ভয়ের পরিবেশ থাকে। এগরাতে অনেক মহিলা কাজ করতেন, ৭-৮ জন মহিলা যারা মারা গিয়েছেন, তাদের বাড়িতে ছোট ছোট বাচ্চা রয়েছে। তারা অনাথ হয়ে গিয়েছে। পুলিশ সব জানে। সব জায়গা থেকে টাকা খাওয়ার এইরকম অভ্যাস হয়ে গেলে এই সমস্যার কোনদিন সমাধান হবে না।’

    আরও পড়ুন: এগরার পর বজবজ! বিস্ফোরণে বাজি কারখানার মালিকের স্ত্রী, মেয়েসহ তিনজনের মৃত্যু

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share