Tag: bjp

bjp

  • BJP: জামুরিয়ায় বিজেপি বুথ এজেন্টের ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: জামুরিয়ায় বিজেপি বুথ এজেন্টের ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জামুরিয়ার বিজয়নগর জঙ্গলের কাছে ছাইগাদায় এলাকার বিজেপি (BJP) বুথ এজেন্টের ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম অশোক চক্রবর্তী। তাঁর বয়স ৩০ বছর। বাড়ি হিজলগড়া গ্রামের সূত্রধরপাড়া। দেহ উদ্ধার করে কেন্দা ফাঁড়ির পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা হাসপাতালে পাঠিয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। গত এপ্রিল মাসেই জামুরিয়ার রাস্তার ওপরেই বিজেপি (BJP) ওয়ার্ড কনভেনার রাজেন্দ্র সাউয়ের গুলিবিদ্ধ দেহ উদ্ধার হয়েছিল। এক মাসের মধ্যেই রবিবার সেই জামুরিয়া এলাকায় বুথ এজেন্ট খুন হওয়ার ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কী বললেন পরিবারের লোকজন?

    শনিবার সন্ধ্যায় অশোকবাবু বাড়ি থেকে বের হন। রাত ১১ টা পর্যন্ত এলাকার লোকজন তাঁকে শেষবার দেখতে পেয়েছিলেন। তারপর থেকে তাঁর আর হদিশ ছিল না। তিনি গত লোকসভা উপ নির্বাচনে বিজেপির (BJP) বুথ এজেন্ট ছিলেন। অশোকের দাদা ধনঞ্জয় চক্রবর্তী বলেন, ছাইগাদা এলাকায় মৃতদেহ পড়ে রয়েছে শুনে আমি সেখানে যাই। গিয়ে দেখি, ভাইয়ের ক্ষতবিক্ষত দেহ পড়ে রয়েছে। আমাদের আশঙ্কা, ভাইকে খুন করা হয়েছে। তবে, অশোককে কে এই এলাকায় নিয়ে এসে খুন করল তার সিবিআই তদন্তের দাবি করেছেন পরিবারের লোকজন।

    কী বললেন বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব?

    বিজেপি-র জেলা সভাপতি দিলীপ দে সহ একাধিক নেতা অশোকবাবুর বাড়ি যান। পরিবারের পাশে থাকার বার্তা দেন। পরিবারের লোকজনও বিজেপি (BJP) নেতৃত্বের কাছে সিবিআই তদন্তের দাবি করেন। দিলীপবাবু বলেন, অশোক আমাদের দলের সক্রিয় কর্মী। নির্বাচনে তিনি বুথ এজেন্ট ছিলেন। তাঁকে খুন করা হয়েছে। রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা বলে কিছু নেই। আমরা খুনের ঘটনার প্রকৃত তদন্ত দাবি করছি। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে তৃণমূল সন্ত্রাস করতেই এই কাজ করেছে।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের পশ্চিম বর্ধমান জেলার সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী বলেন, তৃণমূল কোনওভাবেই এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত নয়। আমরা ঘটনার প্রকৃত তদন্ত করছি। পুলিশ প্রশাসন বিষয়টি দেখছে। প্রয়োজনে আমি নিজে ওই যুবকের বাড়ি যাব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: পঞ্চায়েত থেকে রাজ্যে পরিবর্তনের ডাক দিলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: পঞ্চায়েত থেকে রাজ্যে পরিবর্তনের ডাক দিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত থেকে রাজ্যে পরিবর্তনের ডাক দিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। রবিবার বিকেলে পটাশপুরের সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে বলেন, বাংলায় পরিবর্তন হবে তো? কর্মী-সমর্থকরা সকলেই তাঁর সঙ্গে সহমত পোষণ করেন। এরপরই বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, পঞ্চায়েত থেকেই পরিবর্তন শুরু করতে হবে। জোরদার লড়াই করতে হবে। আমরা এই রাজ্যে নরেন্দ্র মোদির আশীর্বাদধন্য রাষ্ট্রবাদী সরকার গঠন করব।

    মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, কর্ণাটক নির্বাচনের ফল দেখে স্লোগান ধার করে মমতা বলছেন, নো ভোট টু বিজেপি। আমরা আগেই বলেছি, আবারও বলছি নো ভোট টু মমতা। তৃণমূল মানেই চোর। এরপর তিনি কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে স্লোগান দিয়ে বলেন, চোর ধরো জেলে ভরো।

    রাজ্য পুলিশকে কী বললেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)?

    কলকাতা হাইকোর্টের অনুমতি নিয়েই এদিন পটাশপুরের সভা হয়। সেই সভা থেকে পুলিশকে হুঁশিয়ারি দেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। এদিন পটাশপুরের সভা থেকে বিরোধী দলনেতা বলেন, মমতা পুলিশ তৃণমূলকে বাঁচাতে পারবে না। পশ্চিমবঙ্গে পুলিশ তৃণমূলের ক্যাডারে পরিণত হয়েছে। আমি অনেক মাতব্বরকে সাইজ করেছি। এখানকার চুনোপুঁটিদের কী ওষুধ দিতে হবে তা আমার জানা আছে। পটাশপুরের একটা ওসি আছে কি নাম তার যেন রাজু কুণ্ডু না হুন্ডু, এর তো বাচ্চা বয়স এখনও কাটেনি। একেও আমি টাইট করে দিয়েছি। এর পুলিশ বাবা অমরনাথও ওঁকে বাচাঁতে পারবে না। আবারও আমি পটাশপুরের সিংদাতে সভা করবো। আপনারা ভয় পাবেন না। আমি রাস্তায় আছি। মিথ্যে মামলা দিয়ে, ভয় দেখিয়ে কোনও লাভ হবে না। আমি নন্দীগ্রামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারিয়েছি। আপনারা প্রস্তুত থাকুন পঞ্চায়েতও আমরা জিতব। পূর্ব ঘোষণা মতো পটাশপুরে বিশাল পদযাত্রা করেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। সেই পদযাত্রায় প্রায় হাজার দশেক বিজেপি কর্মী-সমর্থকেরা পা মেলান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Publicity: সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরতে ব্যাপক প্রচারে নামতে চলেছে মোদি সরকার

    Publicity: সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরতে ব্যাপক প্রচারে নামতে চলেছে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বাধীন বিজেপি (BJP) সরকার। তার পর থেকে সমাজের বিভিন্ন অংশের মানুষের জন্য একের পর এক জনকল্যাণমূলক প্রকল্প হাতে নিয়েছে মোদি সরকার। গত ৯ বছরে মোদি সরকারের এই জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের সংখ্যা নেহাত কম নয়। তবে সরকারের সেই সব প্রকল্প সম্পর্কে সাধারণ মানুষ বিশেষ জানেন না। কেন্দ্রীয় সরকারের এই সব জনকল্যাণমূলক প্রকল্পগুলিকে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে উদ্যোগী হল মোদি সরকার (Publicity)। ভিডিও এবং লিখিতভাবে ওই সব প্রকল্প তুলে ধরা হবে আমআদমির কাছে। গত ৯ বছরে মোদি সরকারের সাফল্যই বা কী, তাও জানানো হবে জনতা জনার্দনকে।

    প্রচারে (Publicity) কী কী তুলে ধরা হবে…

    MyGov.in এই প্ল্যাটফর্মেও তুলে ধরা হবে সরকারের সাফল্যের খতিয়ান। বিগত বছরগুলিতে সরকার কী কী জনকল্যাণমূলক প্রকল্প হাতে নিয়েছে, তাতে সাফল্যই বা কেমন তথ্য সহকারে সেগুলি জানানোর জন্য কেন্দ্রের সমস্ত মন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন ওই প্ল্যাটফর্মের সিইও আকাশ ত্রিপাঠী। ভিডিও মাধ্যমেও তুলে ধরা হবে সাফল্যের খতিয়ান। এজন্য বিভিন্ন রাজ্য সরকার কিংবা ফিল্ড অফিসারের কাছ থেকে প্রকৃত উপভোক্তা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য চেয়ে পাঠিয়েছেন আকাশ। ত্রিপাঠীর চিঠিতে এও বলা হয়েছে, ভিডিও যেন হাই রেজ্যুলেশনের হয়। সাউন্ড কোয়ালিটিও যেন উন্নত মানের হয়। প্রতিটি ভিডিও (Publicity) হবে ১ থেকে ৩ মিনিটের মধ্যে। তাতে দেখানো হবে, কোন প্রকল্পে কী কী সুবিধা মেলে, যাঁরা ইতিমধ্যেই প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছেন, তাঁদের বক্তব্যই বা কী, প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ায় যাঁরা সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন, সেসবই তুলে ধরা হবে ওই ভিডিওয়।

    আরও পড়ুুন: কোহিনূর ফেরাতে চালু হচ্ছে ‘রেকনিং উইথ দ্য পাস্ট’, জানুন এই অভিযান সম্পর্কে

    দৃশ্য কিংবা লেখ্য, যে মাধ্যমেই প্রকল্পগুলি সম্পর্কে কিছু তুলে ধরা হবে, সেগুলির বাক্য যেন ছোট হয়। টেকনিক্যাল কোনও শব্দ যেন ব্যবহার না করা হয়। কঠিন শব্দও এড়িয়ে চলাই ভাল। বক্তব্য যেন সাধারণ মানুষের বোধগম্য হয়। প্রচারে তুলে ধরা হবে ২০১৪র প্রাক-বিজেপি সরকারের আমলের কথা। তৎপরবর্তী সময়ে মোদি সরকারের জনকল্যাণমূলক প্রকল্পগুলি কীভাবে সাধারণ মানুষের উপকারে লাগছে, সেগুলিও ফলাও করে বলা হবে। কেবল তাই নয়, দেশে-বিদেশে মোদি সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প কীভাবে সমাদৃত হচ্ছে, তাও তুলে ধরা হবে প্রচার (Publicity) মাধ্যমে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Karnataka Assembly Election: কংগ্রেসের দখলে কর্নাটক, অভিনন্দন জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    Karnataka Assembly Election: কংগ্রেসের দখলে কর্নাটক, অভিনন্দন জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের (Congress) দখলে কর্নাটক (Karnataka)। রাজ্য বিধানসভার (Karnataka Assembly Election) মোট আসন সংখ্যা ২২৪। ম্যাজিক ফিগার ১১৩। শনিবার সন্ধে ৭টা পর্যন্ত খবরে জানা গিয়েছে, ২২৪টি আসনের মধ্যে কংগ্রেস একাই পেয়েছে ১৩৬টি। গেরুয়া ঝুলিতে গিয়েছে ৬৪টি আসন। এইচডি কুমারস্বামীর জনতা দল সেক্যুলার জয়ী হয়েছে ২০টি আসনে। রবিবার বিকেলে বৈঠকে বসতে চলেছে কংগ্রেস। সেখানেই সিদ্ধান্ত হবে মন্ত্রিসভা নিয়ে।

    কর্নাটক বিধানসভার নির্বাচনের (Karnataka Assembly Election) ফল এক নজরে

    কংগ্রেস-১৩৬

    বিজেপি-৬৪

    জেডিএস-২০

    অন্যান্য-৪ 

    বিপুল জয়ের জন্য কংগ্রেসকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কর্নাটকবাসীর প্রত্যাশা পূরণের জন্য কংগ্রেসকে শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন তিনি। এদিন বিকেলে ট্যুইট-বার্তায় প্রধানমন্ত্রী লেখেন, কর্নাটক নির্বাচনে যাঁরা আমাদের সমর্থন করেছেন, আমি তাঁদের ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমি বিজেপি কর্মীদের কঠোর পরিশ্রমেরও প্রশংসা করতে চাই। আগামী দিনে আমাদের আরও বেশি করে কর্নাটকের মানুষের সেবা করতে হবে। কর্নাটকের ফলের পরে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। তিনি বলেন, নরেন্দ্র মোদির অধীন বিজেপি কর্নাটকের উন্নয়নের জন্য লড়বে।

    এদিন যাঁরা পরাজিত (Karnataka Assembly Election) হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক সিটি রবি। চিকমাগলুর কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছিলেন তিনি। এই আসনে চারবার বিধায়ক হয়েছিলেন তিনি। এবার হারলেন ৫ হাজার ৯২৬ ভোটে। এই আসনে জয়ী হয়েছেন কংগ্রেস প্রার্থী।

    আরও পড়ুুন: উত্তর প্রদেশে ফের জয়জয়কার বিজেপির, পুরভোটে ব্যাপক ফল পদ্ম শিবিরের

    কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের ছেলে প্রিয়াঙ্ক খাড়্গে। গত বিধানসভা নির্বাচনেও জয়ী হয়েছিলেন তিনি। এবার প্রিয়াঙ্কর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ময়দানে ছিলেন বিজেপির মণিকান্ত রাঠোর এবং জেডিএসের সুভাষচন্দ্র রাঠোর। প্রিয়াঙ্ক জয়ী হয়েছেন ১৩ হাজার ভোটে। ধরাশায়ী হয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জগদীশ শেট্টারও উত্তর কর্নাটক (Karnataka Assembly Election) আসনে কংগ্রেসের টিকিটে লড়ছিলেন দলবদলু এই নেতা। বিজেপিতে লিঙ্গায়েত নেতাদের মধ্যে অন্যতম মুখ ছিলেন তিনি। টিকিট না পেয়ে দল বদলে যোগ দেন সোনিয়া গান্ধীর দলে। প্রার্থী হয়েছিলেন হুবলি-ধারওয়াড় সেন্ট্রালে। হেরেছেন ৩৪ হাজার ভোটে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • UP Election: উত্তর প্রদেশে ফের জয়জয়কার বিজেপির, পুরভোটে ব্যাপক ফল পদ্ম শিবিরের

    UP Election: উত্তর প্রদেশে ফের জয়জয়কার বিজেপির, পুরভোটে ব্যাপক ফল পদ্ম শিবিরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর প্রদেশে ফের জয়জয়কার বিজেপির (BJP)। রাজ্যের (UP Election) ৭৫টি জেলার ১৭টি নগরনিগম, ১৯৯টি নগরপালিকা এবং ৫৪৪টি নগর পঞ্চায়েতের সিংহভাগ আসন গিয়েছে গেরুয়া ঝুলিতে। গত ৪ মে ও ১১ মে দু দফায় ১৭টি পুরসভার নির্বাচন হয়েছে যোগী আদিত্যনাথের রাজ্যে। বুথ ফেরত সমীক্ষায় জানা গিয়েছিল, রাজ্যের সিংহভাগ আসনই পাবে বিজেপি। এদিন ফল প্রকাশিত হতে শুরু হতেই ক্রমেই স্পষ্ট হতে শুরু করে সেই ছবি। সিংহভাগ আসন জয়ের পাশাপাশি উপনির্বাচনে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টির কাছ থেকে ২টি আসন ছিনিয়ে নিয়েছে পদ্ম শিবিরের সহযোগ দল আপনা দল (সোনেলাল)।

    উত্তর প্রদেশ পুরভোটের (UP Election) ছবি…

    রাজ্যের (UP Election) ১৭টি নগর নিগমের সবকটিই গিয়েছে গেরুয়া ঝুলিতে। এই তালিকায় রয়েছে রাজধানী লখনউ, প্রয়াগরাজ, কানপুর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নির্বাচনী কেন্দ্র বারাণসী, মুখ্যমন্ত্রী আদিত্যনাথ যোগীর শহর গোরক্ষপুর এবং অযোধ্যা। সাহারানপুর, আগ্রা, মোরাদাবাদ, ফিরোজাবাদ, মথুরা, ঝাঁসি, মিরাট, গাজিয়াবাদ, বরেলি, শাহজাহানপুর এবং আলিগড়ও রয়েছে এই তালিকায়। এই নগরনিগমগুলির মেয়রপদের পাশাপাশি ১,৪০১টি ওয়ার্ডের কর্পোরেটর পদের ৫০ শতাংশেরও বেশি আসন গিয়েছে বিজেপির ঝুলিতে।

    জানা গিয়েছে, ১৯৯টি নগরপালিকার মধ্যে বিজেপি ৮৮টি, সমাজবাদী পার্টি ৩৪টি, বিএসপি ২১টি, কংগ্রেস ৫টি এবং নির্দল ও অন্যরা ৪৯টি আসনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে চলেছে। ৫৪৪টি নগর পঞ্চায়েতের মধ্যে ২০৫টিতেই সংখ্যাগরিষ্ঠ নির্দলরা। বিজেপি ২০১টি, সমাজবাদী পার্টি ৮৫টি, বিএসপি ৪০টি এবং কংগ্রেস ৯টিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে চলেছে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘লোকসভা ভোটে শক্তিশালী হয়ে ফিরব’’, কর্নাটকে ফলের পর প্রতিক্রিয়া বোম্মাইয়ের

    এদিকে, বিজেপির (UP Election) সহযোগী আপনা দল (সোনেলাল) জয়ী হয়েছে দুটি বিধানসভা আসনে। রামপুরের সুয়ার আসনটি তারা ছিনিয়ে নিয়েছে অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টির কাছ থেকে। গত বছর নির্বাচনে ওই কেন্দ্রে জয়ী হয়েছিলেন সমাজবাদী নেতা আজম খানের ছেলে আবদুল্লা। ফৌজদারি মামলায় কারাদণ্ড হওয়ায় শূন্য হয় আসনটি। সেখানেই এবার জয়ী হয়েছেন বিজেপি সহযোগী আপনা দলের (সোনেলাল)প্রার্থী। মির্জাপুরের ছানবে কেন্দ্রটিতেও জয় পেয়েছে আপনা দল (সোনেলাল)। এই কেন্দ্রের রাশ ছিল এই দলের হাতেই। দলীয় বিধায়কের মৃত্যুর জেরে হয় উপনির্বাচন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Car: সোদপুরে মেলার মাঠে দাবিদারহীন চারচাকা বাজেয়াপ্ত করল পুলিশ, কী ছিল গাড়ির ভিতরে?

    Car: সোদপুরে মেলার মাঠে দাবিদারহীন চারচাকা বাজেয়াপ্ত করল পুলিশ, কী ছিল গাড়ির ভিতরে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত এক সপ্তাহ ধরে শুরু হয়েছে মেলা। আর সেই মেলার মাঠে রাখা রয়েছে দুধ সাদা এক্সইউভি-৫০০ গাড়ি (Car)। আর এই গাড়ি ঘিরে তীব্র চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে সোদপুর অমরাবতী এলাকায়। এই অমরাবতীর মাঠে শুরু হয়েছে “পানিহাটি এক্সপো মেলা”। সেই মেলার মঞ্চের পিছনে ভিআইপি গেটের কাছে গত কয়েকদিন ধরে রহস্যজনকভাবে পড়ে থাকা একটি এক্সইউভি গাড়ি শুক্রবার রাতে বাজেয়াপ্ত করে খড়দহ থানার পুলিশ।

    গাড়ির (Car) ভিতর থেকে কী বাজেয়াপ্ত করল পুলিশ?

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গাড়িটির (Car) রেজিস্ট্রেশন রয়েছে বাঁকুড়া আঞ্চলিক পরিবহণ দফতরের। নথি অনুযায়ী গাড়িটি সেলিম মিদ্যা নামে এক ব্যক্তির। গাড়িটির (Car) বয়স প্রায় ১০ বছর। কিন্তু বাঁকুড়ার গাড়ি সোদপুরে এল কী করে তার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। জানা গিয়েছে, গত কয়েকদিন ধরে গাড়িটি ওই মাঠে রাখা ছিল। ওই গাড়ির ভিতর থেকে উদ্ধার হয়েছে ১৬ টি মোবাইল ফোন ও টাকা গোনার মেশিন। এছাড়াও উদ্ধার হয়েছে বেশকিছু প্যান কার্ড, এটিএম কার্ড, প্রেস কার্ড, নথিপত্র সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সামগ্রী। শনিবার পর্যন্ত গাড়ির মালিকের হদিশ মেলেনি।

    কী বললেন মেলা কমিটির উদ্যোক্তারা?

    গাড়িটির (Car) কোনও মালিকানা না পাওয়ায় মেলা উদ্যোক্তারা ব্যারিকেড দিয়ে ঘিরে দেন। পরে, বিষয়টি নজরে আসে খড়দহ থানার পুলিশের। এরপরই পুলিশ গাড়িটি বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে যায়। মেলা কমিটির মুখ্য সংগঠক তথা পূর্ব পানিহাটি তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক মনোময় রায় বলেন, বেশ কয়েকদিন ধরে গাড়িটি মাঠে পড়েছিল, আমরা পাড়াতে খোঁজখবর নিয়েছিলাম। কিন্তু গাড়ির মালিকানার বিষয় কেউ কিছু বলতে পারেনি। এরপর পুলিশ মেলার মাঠ খতিয়ে দেখতে আসলে আমরা বিষয়টি পুলিশকে জানাই। পুলিশ গাড়িটি বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে যায়। গাড়ির (Car) ভিতরে কী ছিল তা আমরা জানতাম না। কারণ গাড়িটি সম্পূর্ণভাবে লক করা ছিল।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপির যুব নেতা জয় সাহা বলেন, একটি গাড়ি (Car) থেকে যদি টাকা গোনার মেশিন উদ্ধার হতে পারে, তাহলে কেন ফ্ল্যাট থেকে কোটি কোটি টাকা উদ্ধার হবে না। বিষয়টি প্রশাসনের খুব গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করে দেখা উচিত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Basavaraj Bommai: ‘‘লোকসভা ভোটে শক্তিশালী হয়ে ফিরব’’, কর্নাটকে ফলের পর প্রতিক্রিয়া বোম্মাইয়ের

    Basavaraj Bommai: ‘‘লোকসভা ভোটে শক্তিশালী হয়ে ফিরব’’, কর্নাটকে ফলের পর প্রতিক্রিয়া বোম্মাইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটক (Karnataka) বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের পথে কংগ্রেস (Congress)। হার স্বীকার করে নিল বিজেপি (BJP)। শনিবার বেলা সাড়ে ১২টা নাগাদ কর্নাটকে কংগ্রেস এগিয়ে রয়েছে ১৩০টি আসনে। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৬৬টি আসনে। এইচডি কুমারস্বামীর জনতা দল (সেক্যুলার) এগিয়ে রয়েছে ২২টি আসনে। অন্যরা পেয়েছে ৬টি আসন। কর্নাটকের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির বাসবরাজ বোম্মাই (Basavaraj Bommai) বলেন, প্রধানমন্ত্রী এবং বিজেপি কর্মীদের মরিয়া চেষ্টা সত্ত্বেও আমরা লক্ষ্যে পৌঁছতে পারিনি। পূর্ণাঙ্গ ফল প্রকাশিত হলে হারের কারণ পর্যবেক্ষণ করে দেখব আমরা। এই ফল মাথা পেতে নিচ্ছি। তিনি বলেন, লোকসভা নির্বাচনে শক্তি বাড়িয়ে ফিরে আসব।

    বাসবরাজ বোম্মাইয়ের (Basavaraj Bommai) স্বীকারোক্তি… 

    কর্নাটক বিধানসভার আসন সংখ্যা ২২৪। সরকার গড়তে প্রয়োজন ১১৩টি আসন। বেলা সাড়ে ১২টা নাগাদ ম্যাজিক সংখ্যার চেয়ে ১৭টি আসনে এগিয়ে ছিল কংগ্রেস। তার পরেই হার স্বীকার করে নেন বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী। কর্নাটক প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ডিকে শিবকুমার একাই কনকপুর বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট পেয়েছেন ৭০ শতাংশ। ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে কর্নাটক বিধানসভা (Basavaraj Bommai) নির্বাচনে বিজেপির জয় জরুরি ছিল। চলতি বছর বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে রাজস্থান সহ একাধিক রাজ্যে। সেই কারণেও জয় প্রয়োজন ছিল পদ্মশিবিরের। আবার কংগ্রেসের কাছেও কর্নাটক দখল জরুরি ছিল। প্রথমতঃ, লোকসভা নির্বাচনের আগে কর্নাটকে দলের এই জয় নিঃসন্দেহে অক্সিজেন জোগাবে সোনিয়া গান্ধীর দলকে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘দালালের মাধ্যমে শিক্ষকের চাকরি বিক্রি করেছেন পার্থ-মানিক’’! রায়ে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    দ্বিতীয়তঃ, দীর্ঘদিন পরে নির্বাচনের মাধ্যমে কংগ্রেসের রাশ গিয়েছে গান্ধী পরিবারের বাইরের কারও হাতে। বর্তমানে দলের রশি রয়েছে মল্লিকার্জুন খাড়্গের হাতে। কর্নাটক তাঁর নিজের রাজ্য। তাই এই জয় দলের সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে প্রমাণ করার জন্যও তাঁর কাছে জরুরি ছিল। এর আগে হিমাচল প্রদেশে জয়ী হয়েছে কংগ্রেস। এবার বিজয় হল কর্নাটক। তবে লোকসভা নির্বাচনে সোনিয়া গান্ধীর দল কতটা হালে পানি পাবে, তা বলবে সময়। দেশজুড়ে প্রধানমন্ত্রীর যে তুঙ্গ জনপ্রিয়তা, সেই পানশি ভাসিয়েই বিজেপি অনায়াসে নির্বাচনী বৈতরণী পার হয়ে যাবে বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। এদিকে, এদিন বেলা ৩টে পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, ৩৬টি আসনে জয়ী হয়েছে কংগ্রেস। এগিয়ে রয়েছে আরও ১০১টিতে। বিজেপি (Basavaraj Bommai) জয়ী হয়েছে ১৭টি আসনে। এগিয়ে রয়েছে ৪৫টিতে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Sukanta Majumdar: ৩৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগের কাটমানির টাকা গিয়েছে কালীঘাটে, বিস্ফোরক সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: ৩৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগের কাটমানির টাকা গিয়েছে কালীঘাটে, বিস্ফোরক সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালতের নির্দেশে ৩৬ হাজার শিক্ষকের চাকরি বাতিল হয়েছে। এই শিক্ষক নিয়োগে কাটমানি নিয়েছিলেন তৃণমূলের নেতারা। আর সেই কাটমানির বড় অংশের টাকা পৌঁছে দেওয়া হয়েছিল কালীঘাটে। শনিবার উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জের রাধিকাপুরে পুলিশের গুলিতে নিহত মৃত্যুঞ্জয় বর্মনের বাড়িতে এসে এমনটাই মন্তব্য করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি পরিসংখ্যান দিয়ে বলেন, একটি চাকরির জন্য তৃণমূল নেতারা যদি কয়েক লক্ষ টাকা নিয়ে থাকেন, তাহলে ৩৬ হাজার জনের কাছ থেকে কয়েক শো কোটি টাকা তৃণমূল নেতারা তুলেছিলেন। ২০-২৫ শতাংশ টাকা নিজেদের কাছে রেখে ৭৫ শতাংশ টাকা তাঁরা কালীঘাটে পাঠিয়েছিলেন। অঙ্কের হিসেবে সেই সংখ্যাটা প্রায় কয়েকশো কোটি টাকা। রাজ্য সরকার ৩৬ হাজার শিক্ষকের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়ার কথা বলেছে। সেটা আদালতের বিষয়। তারা সিদ্ধান্ত নেবেন। আমাদের প্রশ্ন, এখন এই নিয়োগের পিছনে যে কোটি কোটি টাকার কাটমানির খেলা হয়েছে, কোন নেতার কাছে কত টাকা পাঠানো হয়েছে, তার হিসেব রাজ্য সরকার তথা তৃণমূলকে রাজ্যবাসীর কাছে দিতে হবে। কারণ, এসব নিয়ে রাজ্যজুড়ে যে অরাজকতা তৈরি হবে তাতে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা ছাড়া উপায় থাকবে না।

    মুখ্যমন্ত্রীর ডিপ্লোমা ডাক্তার নিয়োগের উগ্যোগ নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, মানুষ মারার জন্য সিভিক ডাক্তার তৈরির চেষ্টা চলছে, তাহলে সিভিক মুখ্যমন্ত্রী দেওয়া হোক। আমরা চাইছি এবারে কয়েকটা সিভিক মুখ্যমন্ত্রী দেওয়া হোক। এক একটা জায়গায় মুখ্যমন্ত্রীর পদ সামলাবে। ছয় মাস করে থাকবে। উল্লেখ্য, কালিয়াগঞ্জের রাধিকাপুরের চাঁদগাও গ্রামে পুলিশের গুলিতে নিহত মৃত্যুঞ্জয় বর্মনের সমাধিতে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। এদিন বিজেপির জেলা সভাপতি বাসুদেব সরকার সহ অন্যান্য নেতৃত্বের সঙ্গে তিনি মৃত্যুঞ্জয় বর্মনের বাড়িতেও যান। পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানানোর পাশাপাশি সবরকমের সাহায্যের আশ্বাস দেন তিনি।

    কী বললেন মৃত্যুঞ্জয় বর্মনের বাবা?

    পুলিশের গুলিতে নিহত যুবকের বাবা রবীন্দ্রনাথ বর্মন বলেন, আমরা আতঙ্কে রয়েছি। পুলিশের ভয়ে বাড়িতে থাকার সাহস পাচ্ছি না। আমার ছেলেকে যে পুলিশ অফিসার গুলি করে খুন করেছে তার আমরা ফাঁসি চাই। আর ছেলের মৃত্যুর ঘটনার আমরা সিআইডি নয়, সিবিআই তদন্ত চাই।

    প্রসঙ্গত, গত ২১ শে এপ্রিল কালিয়াগঞ্জের সাহেবঘাটা সংলগ্ন পালোইবাড়ি এলাকার পুকুরপাড় থেকে এক দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীর মৃতদেহ উদ্ধার হয়। ঘটনায় ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগে দফায় দফায় উত্তাল হয় কালিয়াগঞ্জের সাহেবঘাটা সংলগ্ন এলাকা। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট বৃষ্টি থেকে শুরু করে বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকা। পাল্টা কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটায় পুলিশ। ঘটনার পর কালিয়াগঞ্জ থানার একাংশে আগুন ধরিয়ে দিয়েছিল বিক্ষোভকারীরা। আক্রান্ত হতে হয় পুলিশকেও। থানায় হামলা ও পুলিশের ওপর আক্রমণের ঘটনায় গত ২৭ শে এপ্রিল ভোর রাতে চাঁদগাও গ্রামে তদন্তে যায় পুলিশ। ধরপাকড় ও তল্লাশি অভিযানের সময় মৃত্যুঞ্জয় বর্মন নামে এক যুবককে পুলিশ গুলি করে খুন করে বলে অভিযোগ ওঠে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: চোর তাড়াও, গ্রাম বাঁচাও! তৃণমূলের বিরুদ্ধে পোস্টারে ছয়লাপ এলাকা, কারা দিল?

    TMC: চোর তাড়াও, গ্রাম বাঁচাও! তৃণমূলের বিরুদ্ধে পোস্টারে ছয়লাপ এলাকা, কারা দিল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রামের অলিতেগলিতে পোস্টারে পোস্টারে ছয়লাপ করল বিজেপি। সেই পোস্টারে লেখা রয়েছে চোর তাড়াও, গ্রাম বাঁচাও। এমনই ঘটনা ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ঘাটাল ব্লকের মনোহরপুর-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের মনোহরপুর ও হরিসিংপুর গ্রামে। একইসঙ্গে সিপিএমও গ্রামজুড়ে পোস্টার দিয়েছে। এই পঞ্চায়েতে দীর্ঘদিন ধরেই তৃণমূল (TMC) ক্ষমতায় রয়েছে। পোস্টারে কোনও দলের নাম নেই। সামনেই পঞ্চায়েত ভোট। তাই ভোটের আগে তৃণমূলকে (TMC) টার্গেট করে এই পোস্টার দিয়েছে বিরোধীরা। যা নিয়ে জেলাজুড়ে চর্চা শুরু হয়েছে।

    পোস্টার দেওয়া নিয়ে বিরোধীদের কী বক্তব্য?

    পঞ্চায়েত ভোট যত এগিয়ে আসছে, তৃণমূলের (TMC) বিরুদ্ধে আক্রমণ আরও জোরদার করছে বিরোধীরা। বিজেপি নেতা বিশ্বজিৎ জানা বলেন, রাজ্যজুড়ে সর্বস্তরে তৃণমূল (TMC) দুর্নীতি করেছে। দুর্নীতির দায়ে একাধিক বিধায়ক, মন্ত্রী সব জেলে রয়েছে। আমাদের এই পঞ্চায়েতে তৃণমূল নেতারা সব দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত। গ্রাম ভাল রাখতে এই দুর্নীতিগ্রস্ত নেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। তাই, আমরা পাড়ায় পাড়ায় এই পোস্টার দিয়েছি। এতে মানুষকে অনেকটাই সচেতন করা যাবে। সিপিএম নেতা সমীর হাজরা বলেন, ১০০ দিনের কাজ থেকে শুরু করে আবাস যোজনার বাড়ি, এলাকার সাধারণ মানুষকে না দিয়ে সমস্ত কিছুর সুবিধা নিয়েছে তৃণমূলের (TMC) নেতা কর্মীরা। তারা সকলেই চোর। তাই পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে আমাদের মূল স্লোগান চোর তাড়াও, গ্রাম বাঁচাও।

    কী বললেন তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব?

    পোস্টার নিয়ে বিরোধীদের কটাক্ষ করেছে তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব। তৃণমূলের ঘাটাল ব্লকের সভাপতি দিলীপ মাঝি বলেন, বিজেপি-সিপিএম যে এক তা এই ঘটনায় প্রমাণ হয়ে গেল। তৃণমূল (TMC) যা উন্নয়ন করেছে সেই নিরিখে মানুষ আমাদের ভোট দেবে। আর এসব দেখে বিরোধীরা ভয় পেয়ে গিয়েছে। তাই, পঞ্চায়েত ভোট যত এগিয়ে আসবে, বাম-রাম সব এক হয়ে যাবে। তবে, এসব পোস্টার দিয়ে লাভ নেই। বরং, এসব করার জন্য এলাকার মানুষ ওদের সহজেই চিনতে পারছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Karnataka Assembly Election: কর্নাটকে চলছে ভোট গণনা, বিজেপি না কংগ্রেস, মসনদে কে? ফল আজই

    Karnataka Assembly Election: কর্নাটকে চলছে ভোট গণনা, বিজেপি না কংগ্রেস, মসনদে কে? ফল আজই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার সকাল ৮টা থেকে শুরু হল কর্নাটক বিধানসভা ভোটের গণনা। রাজ্যের ৩৬টি গণনাকেন্দ্রে চলছে ভোট গোনার কাজ। গত বুধবার বিধানসভা ভোটে মোট ৭৩.২ শতাংশ ভোট পড়েছিল। ২০১৮ সালেও ভোটের হার ছিল প্রায় একই। ভোট গণনার শুরুতে কংগ্রেস এগিয়ে রয়েছে ১১২টি আসনে, বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৬টি আসনে ও জেডিএস এগিয়ে রয়েছে ১৮টি আসনে।

    ‘জাদু সংখ্যা’ ১১৩

    ২২৪ আসনের কর্নাটক বিধানসভায় গরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজনীয় ‘জাদু সংখ্যা’ ১১৩ কে ছুঁতে পারে তা জানতেই আগ্রহী রাজনৈতিক মহল। গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই, বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক সিটি রবি, প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ডিকে শিবকুমার এবং ৩ প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া (কংগ্রেস), জগদীশ শেট্টার (কংগ্রেস) এবং এইচডি কুমারস্বামী (জেডি-এস)। ভোটগণনার শুরুতে কংগ্রেস এবং বিজেপির লড়াই চলছে জোরদার। কখনও পাল্লা ভারী হচ্ছে কংগ্রেসের দিকে তো কখনও বিজেপি। ভোটগণনা শুরু হতেই হনুমান মন্দিরে পুজো দিয়ে এসেছেন কর্নাটকের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই। অন্যদিকে, কংগ্রেস নেতা সিদ্দারামাইয়াকে মুখ্যমন্ত্রী করা হোক, গণনার শুরুতে এমন দাবিই করেছেন তাঁর পুত্র ওয়াই সিদ্দারামাইয়া। কংগ্রেস নেতা বলেছেন, ‘‘বিজেপিকে ক্ষমতাচ্যুত করতে আমরা সব করতে রাজি…কর্নাটকের স্বার্থে আমার বাবাকে মুখ্যমন্ত্রী করা উচিত।’’

    ত্রিমুখী প্রতিদ্বন্দ্বিতা

    গত আড়াই দশক ধরেই ত্রিমুখী প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখছে কর্নাটক। ক্ষমতাসীন বিজেপি, প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এইচডি দেবগৌড়ার নেতৃত্বাধীন জেডিএস-এর মধ্যে। ২২৪টি আসনের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে জয়ী হবে বিজেপি, নিজেদের জয় নিয়ে একেবারে নিশ্চিত কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই।

    গত ১০ মে ২২৪টি আসনে কর্নাটকে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল (Karnataka Assembly Election 2023)। গণনার আগে গোটা রাজ্য কড়া নিরাপত্তার মোড়কে ঢাকা হয়েছে। বুথগুলির বাইরে রয়েছে পুলিশি পাহারা। ভোটের ফল ঘোষণার আগেই কড়া নিরাপত্তার পাহারা দেখা গিয়েছে কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাইয়ের বাড়ির বাইরে।


    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share