Tag: bjp

bjp

  • Dilip Ghosh: উজ্জ্বল বিশ্বাসের ‘জিভ ছিঁড়ে নেওয়া’ মন্তব্যের পাল্টা দিলেন দিলীপ ঘোষ

    Dilip Ghosh: উজ্জ্বল বিশ্বাসের ‘জিভ ছিঁড়ে নেওয়া’ মন্তব্যের পাল্টা দিলেন দিলীপ ঘোষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার ডিএ আন্দোলনকারীদের নিশানা করতে গিয়ে রাজ্যের মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাস কৃষ্ণনগরে বলেছিলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কিছু বললে তার জিভ টেনে ছিঁড়ে নেওয়া হবে। রাজ্যের মন্ত্রী এখনও অবধি অনড় রয়েছেন তাঁর মন্তব্যে। এ প্রসঙ্গে, বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিয়ে রবিবার বাঁকুড়ায় বলেন, এবার সময় এসেছে এই ধরনের পাগলের মতো কথাবার্তা যারা বলে তাদের বুঝে নেওয়ার। প্রসঙ্গত শনিবারই, মুখ্যমন্ত্রীর পাড়ায় হাজার হাজার সরকারি কর্মচারী ডিএ-এর দাবিতে মিছিল করেন। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাসভবন শান্তিনিকেতনের সামনে দিয়ে সেই মিছিল যাওয়ার সময় শোনা যায় চোর চোর স্লোগান। সেই সময়ই কৃষ্ণনগরে রাজ্যের মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাস এই ধরনের মন্তব্য করেন। মন্ত্রী বলেন,  এটাই হবে আগামী দিনের আন্দোলনের রূপরেখা, আসি যাই মাইনে পাই এই নীতি চলবে না। প্রসঙ্গত, এখনও অবধি নিজের মন্তব্যেই অনড় রয়েছেন উজ্জ্বল বিশ্বাস, এমনটাই শোনা যাচ্ছে। উজ্জল বিশ্বাসের এহেন মন্তব্যে বিরোধী মহলের একাংশ বলছে, তবে কি গণতান্ত্রিক ভাবে আন্দোলন করলেও নেমে আসবে শাসক দলের সন্ত্রাস?

    আরও পড়ুন: চলতি মাসেই কাশ্মীরে জি২০-র বৈঠক, বানচাল করতেই কি লাগাতার জঙ্গি হামলা?

    টিএমসি খেদাও অভিযানের ডাক দিলেন দিলীপ (Dilip Ghosh)

    অন্যদিকে বাঁকুড়াতে এদিন সকালে টিএমসি খেদাও অভিযানের ডাক দিলেন দিলীপ ঘোষ। তৃণমূল ভোট লুট করতে এলে বাঁশ দিয়ে মোকাবিলা করার নিদান দিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারণা, বাঁকুড়া বিজেপির শক্তঘাঁটি। গত লোকসভা ও বিধানসভা ভোটে অভূতপূর্ব ফল করে এখানে তারা। পঞ্চায়েত নির্বাচনে তাই এই জেলাকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছেন বিজেপি নেতৃত্ব। প্রসঙ্গত, শনিবার সকালে বাঁকুড়ার মাচানতলায় প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে এই মন্তব্য করেন দিলীপ ঘোষ। তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন বাঁকুড়া বিজেপির জেলা সভাপতি সুনীল রুদ্র মন্ডল এবং বিধায়ক নীলাদ্রিশেখর দানা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Karnataka Election: বিজেপির বিরুদ্ধে ‘রেট কার্ড’ বিজ্ঞাপন, কর্নাটক কংগ্রেসকে নোটিশ নির্বাচন কমিশনের  

    Karnataka Election: বিজেপির বিরুদ্ধে ‘রেট কার্ড’ বিজ্ঞাপন, কর্নাটক কংগ্রেসকে নোটিশ নির্বাচন কমিশনের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে সংবাদপত্রে রেট কার্ড তুলে ধরেছে কংগ্রেস (Congress)। সেই বিজ্ঞাপন প্রকাশের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই কর্নাটক (Karnataka Election) প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতিকে নোটিশ পাঠাল নির্বাচন কমিশন। বিজেপির বিরুদ্ধে তোলা দুর্নীতির রেট কার্ডের প্রমাণ চেয়ে কর্নাটক প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ডিকে শিবকুমারকে শনিবার নোটিশ পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন। ৭ মে, রবিবার সন্ধের মধ্যেই জবাব দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নির্বাচন কমিশনের তরফে।

    কর্নাটক নির্বাচন (Karnataka Election)…

    কমিশনের তরফে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতিকে দেওয়া নোটিশে বলা হয়েছে, কমিশন লক্ষ্য করেছে যে উল্লিখিত বিজ্ঞাপনে করা অভিযোগ এবং নিন্দা সাধারণ নয়। বিজ্ঞাপনটিতে বিষয়বস্তু বিন্যাসে অত্যন্ত সুনির্দিষ্ট অভিযোগ করা হয়েছে। সরকারি যন্ত্রের সমস্ত স্তরকে আপোসযোগ্য ও বিক্রয়যোগ্য বলে অভিযুক্ত করেছে। এটি সমগ্র প্রশাসনকে কালিমালিপ্ত করেছে। যার ফলে একটি অবিশ্বাসের আবহ তৈরি হতে পারে এবং সামগ্রিকভাবে শাসন ব্যবস্থার অবমূল্যায়ণ ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে।

    কর্নাটক নির্বাচন (Karnataka Election)…

    প্রসঙ্গত, বিজেপির বিরুদ্ধে (Karnataka Election) এক গুচ্ছ অভিযোগ তুলে সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দিয়েছিল কংগ্রেস। সেই সব বিজ্ঞাপনের যথাযোগ্য প্রমাণ হিসেবে প্রয়োজনীয় নথিও চেয়েছে নির্বাচন কমিশন। বিজেপির করা অভিযোগের ভিত্তিতেই কংগ্রেসকে এই নোটিশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। বিজেপির দাবি, সংবাদপত্রে দুর্নীতির যে অভিযোগ তুলে বিজ্ঞাপন দিয়েছে কংগ্রেস, সেগুলি সবই মিথ্যা। এই দাবি জানিয়ে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয় বিজেপি। নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি বিজেপির তরফেও কর্নাটক প্রদেশ কংগ্রেসকে একটি নোটিশ দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস! অনুব্রত মেয়ের মুখোমুখি হলেন সেই তিহাড় জেলে

    পদ্ম শিবিরের তরফে ওই নোটিশ দেওয়া হয়েছে কর্নাটক প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ডিকে শিবকুমার, প্রবীণ কংগ্রেস নেতা সিদ্দারামাইয়া, রাহুল গান্ধী এবং কর্নাটক প্রদেশ কংগ্রেস কমিটিকে। বিজেপির তরফে সোমবারের মধ্যে অভিযোগ প্রত্যাহার করে ক্ষমা চাওয়ার দাবিও জানানো হয়েছে। বিজেপির বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ কংগ্রেস প্রত্যাহার না করলে ফৌজদারি মানহানি মামলা করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে বিজেপি। কর্নাটক বিধানসভার নির্বাচন (Karnataka Election) ১০ মে। তাই জোর কদমে প্রচারে নেমেছে কংগ্রেস ও বিজেপি। বিজেপির বিরুদ্ধে দুর্নীতিকেই হাতিয়ার করেছে কংগ্রেস। দুর্নীতির অভিযোগ তুলে সংবাদপত্রে রেট কার্ড বিজ্ঞাপন দিয়েছে কংগ্রেস। তার বিরুদ্ধেই অভিযোগ তুলেছে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: অভিষেক জেলা সফরে আসার আগেই তৃণমূল ছাড়ার হিড়িক! জেলা জুড়ে শোরগোল

    Abhishek Banerjee: অভিষেক জেলা সফরে আসার আগেই তৃণমূল ছাড়ার হিড়িক! জেলা জুড়ে শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনের সপ্তাহে নবজোয়ার কর্মসূচিতে যোগ দিতে আসছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। তার আগেই অনুব্রত মণ্ডলের খাসতালুক বীরভূম জেলায় একের পর এক তৃণমূল নেতা দল ছাড়ছেন। পঞ্চায়েত ভোটের আগে শাসক দলের একের পর এক পদাধিকারী দল ছাড়ার ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কোন কোন নেতা তৃণমূল ছাড়লেন?

    আগামী ৯, ১০ এবং ১১ মে জেলায় নবজোয়ার কর্মসূচিতে যোগ দিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) আসছেন। জেলার একাধিক ব্লকে এই কর্মসূচি হওয়ার কথা রয়েছে। তার ঠিক আগেই রামপুরহাট ১ ব্লকের সংখ্যালঘু সেলের সভাপতি রিয়াজুল হক শুক্রবার আচমকা পদত্যাগ করলেন। উল্লেখ্য, এই ব্লকেই বগটুই গ্রাম। এই গ্রামের প্রতি বিশেষ নজর দিতেই এলাকার বিধায়ক আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় অনুগামী রিয়াজুলকে ব্লক সভাপতি করা হয়। এমনকী শুক্রবার মালদহ থেকে কলকাতা ফেরার পথে রামপুরহাট রেলস্টেশনে দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী বগটুই গ্রামকে মডেল গ্রাম করার নির্দেশ দিয়ে যান।এলাকার বিধায়ক আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়কে মুখ্যমন্ত্রী সবরকম সাহায্যের আশ্বাসও দিয়েছেন। উল্লেখ্য, বগটুই গণহত্যাকে সামনে রেখে রাজনৈতিকভাবে গ্রামে দখলদারি করতে চাইছে বিজেপি ও তৃণমূল। গত ২১ মার্চ শহিদ দিবস পালনে তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল। এই পরিস্থিতিতে আচমকা সোশ্যাল মিডিয়ায় শারীরিক কারণ দেখিয়ে ও ব্যবসার প্রসঙ্গ তুলে ধরে শুক্রবার সকালেই পদত্যাগ করেন রিয়াজুল। রিয়াজুল বলেন, পদে থেকে দলকে সময় দিতে পারছিলাম না। আর ব্যবসার কাজও ঠিকমতো করতে পারছিলাম না। তাই, সভাপতির পদ থেকে আমি পদত্যাগ করলাম। এই ঘটনার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই রামপুরহাটের যুব তৃণমূল নেতা সঙ্কেত সেনগুপ্ত শনিবার দল ছাড়লেন। তিনি যুব তৃণমূল কংগ্রেসের রামপুরহাট শহর কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। এদিন দুপুরে সোশ্যাল মিডিয়ায় দল ছাড়ার বিষয়টি ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, পারিবারিক অসুবিধা ও শারীরিক অসুস্থতার কারণে দল ছাড়লাম। আমার জায়গায় দল অন্য কাউকে দায়িত্ব দিলে ভাল হয়।

    কী বললেন তৃণমূলের ব্লক সভাপতি?

    এমনিতেই রিয়াজুল হক তৃণমূলের ব্লক সভাপতি সৈয়দ সিরাজ জিম্মির না পছন্দের তালিকায় ছিলেন। ফলে, যতদিন গিয়েছে, তত দূরত্ব বেড়েছে তাঁদের। ব্লক সভাপতি সৈয়দ সিরাজ জিম্মি বলেন, “উনি আমার ব্লক কমিটিতে ছিলেন না। এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করব না। আমাদের নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) কর্মসূচি নিয়ে ব্যস্ত রয়েছি।”

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বগটুই স্বজনহারা পরিবারের সদস্য ও সদ্য বিজেপিতে যোগ দেওয়া মিহিলাল শেখ বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর বগটুইকে মডেল গ্রাম করার প্রতিশ্রুতি ভোটের চমক ছাড়া কিছুই নয়। সংখ্যালঘু মানুষদের শুধু ভোট ব্যাঙ্ক হিসেবে ব্যবহার করেছে তৃণমূল। সংখ্যালঘু মানুষ সেটা বুঝে গিয়েছে। আর কেউ ওদের পাশে থাকবে না। আর রিয়াজুল হক তৃণমূল ছেড়ে দেওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রিয়াজুল আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: মমতার সরকারকে ‘টাইট’ দেওয়ার পথ বাতলালেন ডিএ আন্দোলনকারীদের, কী বললেন শুভেন্দু?

    Suvendu Adhikari: মমতার সরকারকে ‘টাইট’ দেওয়ার পথ বাতলালেন ডিএ আন্দোলনকারীদের, কী বললেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি জায়ান্ট কিলার! নন্দীগ্রামে মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারিয়েছেন হাজার দুয়েক ভোটে। তাই মমতার সরকারকে ‘টাইট’ দেওয়ার কৌশল তাঁর জানা আছে বলে নানা সময় দাবি করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। শনিবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) পাড়ায় মিছিল করেন বকেয়া ডিএ-র (DA) দাবিতে আন্দোলনকারীরা। তার আগে তাঁরা জড়ো হয়েছিলেন হাজরা মোড়ে। সেখানেই ভাষণ দেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। বাতলে দেন রাজ্য সরকারকে টাইট দেওয়ার কৌশলও।

    প্রশাসন সম্পর্কে শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) মূল্যায়ন…

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, আপনারা মারপিট করার কোনও কর্মসূচি নেবেন না। রাজ্য প্রশাসন সম্পর্কে তাঁর মূল্যায়ন, এরা নিষ্ঠুর, এরা বর্বর, এরা যে কোনও সময় খুন করতে পারে। এরা ট্রিগার হ্যাপি। আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে শুভেন্দু বলেন, আপনাদের নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। স্ত্রী-পুত্র, পরিবার, বাবা-মা আছেন। অনশন করে শরীর নষ্ট করা যাবে না। এর পরেই রাজ্য সরকারকে টাইট দেওয়ার উপায় বাতলে দেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, আপনাদের হাতে কলম আছে। কলমের খাপ বন্ধ করলেই টাইটটা হবে। বিষয়টি ব্যাখ্যা করে এই বিজেপি নেতা বলেন, সরকারের সঙ্গে লাগাতার অসহযোগের পথে হাঁটলে সরকার এমনিতেই সমস্ত দাবিদাওয়া মেনে নিতে বাধ্য হবে। আন্দোলনকে জোরদার করতে যোগ্য চাকরিপ্রার্থীদেরও এই আন্দোলনে শামিল হওয়ার ডাক দেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    আরও পড়ুুন: ‘শান্তিনিকেতনে’র উঠোন দিয়ে গেল ডিএ-র দাবিতে মিছিল, উঠল ‘চোর, চোর’ স্লোগান

    শুভেন্দু বলেন, আমাকে দায়িত্ব দিয়েছিল। গণদেবতা ওঁকে হারিয়েছেন, আমাকে সামনে রেখে। উনি কম্পার্টমেন্টাল চিফ মিনিস্টার। আপনারা সবাই সাহায্য করুন। কে জিতবে ঠিক করবেন জনগণ। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের এই অত্যাচারী শাসককে প্রাক্তন আমাদের করতেই হবে। তিনি বলেন, নিজের দলের ভোট চাওয়ার আগে বলতে হবে, নো ভোট টু মমতা। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, রাজ্যে লক্ষ লক্ষ পদে কর্মী নেই। সব চাকরি বেচে দিয়েছে। যাঁরা ধর্মঘটে গিয়েছিলেন, মমতার সরকার দমন-পীড়ন করে তাঁদের একদিনের বেতন কেটে নিয়েছে। বদলি করেছে।

    তিনি বলেন, এই আন্দোলনের প্রথম দিন থেকে ভাস্করবাবু (আহ্বায়ক) সহ পুরো নেতৃত্বকে সমর্থন দিয়েছি আমরা। শুভেন্দু বলেন, জনগণ আমাদের এ রাজ্যের বিরোধী দল করেছেন। বিরোধী দলনেতা মানে কোনও রাজনৈতিক দলের নেতা নয়। যতজন সরকারের দ্বারা, সরকারি দলের দ্বারা আক্রান্ত হবে, তার বিরোধিতায় আমি আপনাদের সঙ্গে ছিলাম, আছি এবং থাকবও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: সুকান্তের দত্তক নেওয়া গ্রামের বেহাল রাস্তা সংস্কারে উদ্যোগ নেই তৃণমূলের, সরব বিজেপি

    Sukanta Majumdar: সুকান্তের দত্তক নেওয়া গ্রামের বেহাল রাস্তা সংস্কারে উদ্যোগ নেই তৃণমূলের, সরব বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রামে যাওয়ার বেহাল রাস্তার কারণে ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা। বালুরঘাট ব্লকের তৃণমূল পরিচালিত ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের চকরামপ্রসাদ গ্রামের বেহাল রাস্তা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনে নামতে চলেছেন এলাকাবাসী। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাস্তা সংস্কারে প্রশাসনের কোনও উদ্যোগ নেই। ফলে, বহু জায়গায় রাস্তার পিচ উঠে পাথর বেরিয়ে গিয়েছে। বারবার প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে দরবার করেও রাস্তা সংস্কার হয়নি। অপরদিকে, বিজেপির অভিযোগ, গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য বিজেপি হ‌ওয়ায় এবং বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) গ্রামটি দত্তক নেওয়ায় তৃণমূল পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েত এবং জেলা পরিষদ ইচ্ছাকৃতভাবে বেহাল রাস্তা সংস্কারে উদ্যোগ গ্রহণ করছে না।

    কী বললেন স্থানীয় বাসিন্দারা?

    গ্রামবাসীদের বক্তব্য, দীর্ঘদিন ধরে রাস্তার বেহাল অবস্থার জন্য সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। ভাঙা রাস্তায় টোটো না আসায় আমাদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। এখন এক কিলোমিটার পথ হেঁটে গিয়ে টোটো, অটো ধরতে হয়। ছাত্র ছাত্রীদের অসুবিধায় পড়তে হয়। ভোটের আগে নেতারা এসে রাস্তা সংস্কারের আশ্বাস দিয়ে যান, ভোটপর্ব মিটলে আর কারও দেখা মেলে না। এবার এই বেহাল রাস্তা সংস্কার না হলে আমরা ভোট বয়কট করব।

    বেহাল রাস্তা নিয়ে শুরু হয়েছে শাসক-বিরোধী তরজা

    বিজেপির স্থানীয় নেতা সুবিমল হেমব্রম জানান, সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) দত্তক নেওয়ার পর গ্রামে প্রায় চল্লিশটি সোলার লাইটের ব্যবস্থা করেছেন। ছাত্র ছাত্রীদের জন্য স্থানীয় স্কুলের উন্নয়নে আর্থিক সহায়তা করেছেন। আরও উন্নয়নমূলক কাজ তিনি করবেন। কিন্তু, রাস্তাটি জেলা পরিষদের। ফলে, তিনি চাইলেও রাস্তাটি করতে পারেননি। স্থানীয় বিজেপি বুথ সভাপতি অজয় দেবনাথ জানান, জেলা পরিষদ ও পঞ্চায়েত তৃণমূলের দখলে রয়েছে। আর এই এলাকায় পঞ্চায়েত সদস্য বিজেপির এবং বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) গ্রামটি দত্তক নেওয়ার জন্য জেলা পরিষদ বেহাল রাস্তা সংস্কারে কোনও উদ্যোগ গ্রহণ করছে না। তৃণমূলের ভাটপাড়া অঞ্চল যুব তৃণমূল সভাপতি পুলক দেবনাথ জানান, সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) দত্তক নিলেও কোনও কাজ করেননি। রাস্তাটি দ্রুত সংস্কারের বিষয়ে দল থেকে চেষ্টা চলছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: চার্জশিট পেশের পরেও দলীয় পদে কেন অনুব্রত? প্রশ্ন সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: চার্জশিট পেশের পরেও দলীয় পদে কেন অনুব্রত? প্রশ্ন সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চার্জশিট পেশের পরেও দলীয় পদে বহাল রয়েছেন অনুব্রত, তাঁকে সরানোর হিম্মত নেই মমতার কারণ, তিনি নাম বলে দিতে পারেন। শুক্রবার এমনই মন্তব্য করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তাঁর আরও প্রশ্ন, হিমশৈলের চূড়া রয়েছে অনুব্রতর কাছে, জলের নীচের অংশ কার কাছে আছে? এদিন এনআরসি ইস্যুতেও মমতাকে একহাত নেন বালুরঘাটের সাংসদ। তাঁর মতে, রাজ্যের সংখ্যালঘুদের এনআরসি নিয়ে ভুল বোঝাচ্ছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যের মুসলিমরা বুঝতে পেরেছেন মমতার এই দ্বিচারিতা, তাই তাঁরা সরে আসছেন। প্রসঙ্গত, দুমাস আগেই সংখ্যালঘু অধ্যুষিত মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘি উপনির্বাচনে ধরাশায়ী হয় শাসকদল। জেতেন কংগ্রেসের বায়রন বিশ্বাস। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারণা, ক্রমশ সংখ্যালঘু মানুষদের আস্থা হারাচ্ছে তৃণমূল, তারই প্রতিফলন দেখা গেছে সাগরদিঘিতে, ২০২১ সালে বিপুল ভোটে জেতা আসন শাসকদলকে খোয়াতে হয়।

    প্রসঙ্গ অনুব্রত…

    শুক্রবার দলীয় দফতরে বসে সুকান্তবাবু (Sukanta Majumdar) বলেন, প্রশাসনের পুরো চেষ্টা ছিল যাতে অনুব্রতকে রাজ্যে রাখা যায়। প্রশাসন যে তৃণমূলের অঙ্গুলিহেলনে চলছে এদিন সে কথাও বলেন তিনি। বিজেপির রাজ্য সভাপতির আরও দাবি, এত অভিযোগের পরেও কেষ্ট মণ্ডলকে বীরভূম জেলা সভাপতি পদ থেকে সরানো হয়নি।

    প্রসঙ্গ এনআরসি…

    এনআরসি নিয়ে মুসলিমদের মুরগি বানাচ্ছেন মমতা এমন অভিযোগও তোলেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। তাঁর মতে, মুসলিমদের ক্রমাগত প্ররোচনা দিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। তৃণমূলের শত প্ররোচনা সত্ত্বেও পশ্চিমবঙ্গের মুসলিম অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রয়েছে বলে জানান সুকান্ত। সুকান্তর আশ্বাস, এই মূহূর্তে এনআরসির কোনও পরিকল্পনা নেই কেন্দ্রীয় সরকারের। তবুও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সিএএ আইন পাশ করার সময় রাজ্যে যে পরিস্থিতি হয়েছিল তাই আবারও ফিরিয়ে আনতে চাইছে বলে জানান বালুরঘাটের। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে সিএএ আইন পাশ হওয়ার পরেই অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন এলাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: ফের অশান্তি ময়নায়! শুভেন্দুর সভা সেরে বাড়ি ফেরার পথে আক্রান্ত দুই বিজেপি কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: ফের অশান্তি ময়নায়! শুভেন্দুর সভা সেরে বাড়ি ফেরার পথে আক্রান্ত দুই বিজেপি কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের উত্তপ্ত ময়না। বৃহস্পতিবার রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর সভা শেষ হতেই নতুন করে অশান্তি তৈরি হয়। সভা থেকে বাড়ি ফেরার সময়ে আক্রান্ত হন দুই বিজেপি (BJP) কর্মী। তাঁদের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। এমনিতেই বিজেপির (BJP) বুথ সভাপতি বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়া খুন হওয়ার পর পরই প্রায় পাঁচ ঘণ্টা রাস্তা অবরোধ করে বিজেপি কর্মীরা অবস্থান বিক্ষোভে সামিল হন। ময়নায় এসে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ৪মে দলীয় কর্মী খুনের সিবিআই তদন্ত এবং খুনের ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে ধিক্কার মিছিলের আয়োজন করেছিলেন।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    বৃহস্পতিবার ধিক্কার ও পদযাত্রায় পা মেলান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী সহ বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব। মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন গোবরাদন গ্রামের বিজেপি কর্মী তরুন দাস ও ঝন্টু মণ্ডল। সভা শেষ করে বাড়ি ফেরার পথে ওই দু’জন বিজেপি কর্মীকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ ওঠে। স্থানীয় বাসিন্দারা জড়ো হয়ে গেলে দুই বিজেপি (BJP) কর্মীকে রাস্তায় ফেলে চম্পট দেয় অভিযুক্তরা। রক্তাক্ত অবস্থায় জখম দুই বিজেপি কর্মীকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য তমলুক হাসপাতালে পাঠান স্থানীয় বাসিন্দারা। ঘটনার খবর পেয়ে হাজির হয় এলাকার বিজেপি নেতৃত্ব। স্থানীয় বিজেপি (BJP) বিধায়ক অশোক দিন্দা হাসপাতালে গিয়ে জখম কর্মীদের সঙ্গে দেখা করেন।

    কী বললেন বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব?

    ময়নার বিজেপি (BJP) বিধায়ক অশোক দিন্দা বলেন, সভা থেকে ফেরার পথে আমাদের দু’জন কর্মীর ওপর তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা হামলা চালায়। তাদেরকে রড দিয়ে মাথায় আঘাত করে ও পা ভেঙে দেয়। তৃণমূলের পায়ের তলায় মাটি সরে গিয়েছে। তাই, এভাবে আমাদের কর্মীদের খুন, হামলা চালিয়ে সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতে চাইছে। আমাদের দাবি, অবিলম্বে দুষ্কৃতীদের গ্রেফতার করতে হবে। নাহলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে নামব।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের রাজ্য মুখ্যপাত্র তন্ময় ঘোষ বলেন, তৃণমূলের কেউ বিজেপি (BJP) কর্মীদের মারধর করেনি। আসলে ওদের দলের কোন্দলের জেরেই এই ঘটনা ঘটেছে। এখন বিষয়টিকে ধামাচাপা দেওয়ার জন্যই ওরা আমাদের দলের নামে মিথ্যা অভিযোগ করছে। আসলে বিজেপি এসব নাটক করে মানুষের সমর্থন আদায়ের মরিয়া চেষ্টা করছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ধরতে হবে ময়নাকাণ্ডের মূল মাস্টার মাইন্ডকে, দাবি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ধরতে হবে ময়নাকাণ্ডের মূল মাস্টার মাইন্ডকে, দাবি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ময়না-কাণ্ডে প্রথম গ্রেফতারি হয়েছে গতকাল বৃহস্পতিবার। নিহত বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়ার পরিবারের তরফ থেকে দায়ের করা এফআইআরে ২৬ নম্বরে নাম থাকা, তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য মিলন ভৌমিককে তাঁর মেয়ের বাড়ি থেকে ভোররাতে গ্রেফতার করে পুলিশ। এ প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) মত, অভিযুক্ত যেখানে ৩০ থেকে ৩৫ জন সেখানে ১ জনকে গ্রেফতার করে কিছু হবে না। আসল মাস্টার মাইন্ডকে খুঁজে বের করতে হবে। অন্যদিকে, উত্তরবঙ্গে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নবজোয়ার কর্মসূচিতে বিশৃঙ্খলা চলছেই, কখনও দলীয় ভোটে ব্যালট লুঠ তো কখনও তাঁর গাড়ি ঘিরে বিক্ষোভ! এনিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি বালুরঘাটের সাংসদ। ছোট চোরেরা বড় চোরের কাছে অভিযোগ জানাচ্ছে এমনই মন্তব্য করেন তিনি। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার তৃণমূলের একাংশ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের গাড়ি ঘিরে দলের নেতাদের বিরুদ্ধে চুরি ও দুর্নীতির অভিযোগ এনেছিল।

    আরও পড়ুন: আজ বুদ্ধ পূর্ণিমা, বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণও! কোন কোন বিধি মেনে চলতে হবে?

    ময়নাকাণ্ড…

    সল্টলেকে দলীয় কার্যালয়ে সুকান্ত এদিন বলেন, ময়নার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ পুলিশ-প্রশাসন। পুলিশ প্রথম থেকেই দুষ্কৃতিদের আড়াল করতে সচেষ্ট বলেও এদিন তোপ দাগেন তিনি। সুকান্তর (Sukanta Majumdar) অভিযোগ, বাকচার দুটো পুলিশ ক্যাম্পই আসলে দুষ্কৃতীদের ঘাঁটি। পুলিশের মদতেই সেখানে তারা মজুত করে রাখে বোমা আর সন্ত্রাস করে এলাকায়।

    অভিষেকের নবজোয়ার প্রসঙ্গ…

    নবজোয়ার কর্মসূচিতে এদিন মালদায় ছিলেন, তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড। সেখানে স্থানীয় বিনোদপুর পঞ্চায়েতে একদল তৃণমূল কর্মী তাঁর গাড়ি আটকে দলেরই পঞ্চায়েত প্রধানের চুরি ও দুর্নীতি নিয়ে সরব হয়। এ প্রসঙ্গে সুকান্তর কটাক্ষ, ঠগ বাছতে গাঁ উজাড় হয়ে যাবে। তৃণমূলের এমন কেউ আছে নাকি যে চুরি ও দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত নয়?

    আরও পড়ুুন: লাদেনের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন মোদিকে, ভারত সফরে এলেন সেই বিলাওয়াল

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • National SC Commission: “পুলিশের নেতৃত্বেই খুন”! ময়নায় বিস্ফোরক জাতীয় এসসি কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান

    National SC Commission: “পুলিশের নেতৃত্বেই খুন”! ময়নায় বিস্ফোরক জাতীয় এসসি কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব মেদিনীপুরের ময়নায় পরিদর্শনে এসে রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন জাতীয় এসসি কমিশনের (National SC Commission) ভাইস চেয়ারম্যান অরুণ হালদার। উল্লেখ্য বিজেপি কর্মী বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়ার খুনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে এখানকার পরিস্থিতি এখনও উত্তপ্ত। হাইকোর্ট ইতিমধ্যেই মৃতদেহের দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। বিজেপির নেতৃত্বে এখানে পালিত হয়েছে বনধ। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীও রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলেছেন। এরকম একটা প্রেক্ষাপটে বৃহস্পতিবার সেখানে পৌঁছন এসসি কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান। 

    কী বললেন এসসি কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান?

    এদিন ঘটনাস্থলে পৌঁছেই জেলার ডিএম এবং এসপিকে না দেখতে পেয়ে ক্ষোভ উগরে দেন তিনি। সেখানে তখন উপস্থিত ছিলেন ময়না থানার ওসি। তাঁকে ধমক দিয়ে তিনি (National SC Commission) বলেন, আগে থেকেই আমি খবর দিয়েছিলাম এবং এসপিকে ঘটনাস্থলে থাকতে বলেছিলাম। কিন্তু উনি আসেননি। এরকম একটা ঘটনায় উনারা কেন এলেন না? সাংবাদিকদের সামনে তিনি বলেন, সবার সঙ্গে কথা বলার পর একটা জিনিস পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে যে, পুলিশের নেতৃত্বেই এই খুনের ঘটনা ঘটেছে। তিনি বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, এরকম একটি মর্মান্তিক ঘটনায় আমি দিল্লি থেকে ছুটে আসতে পারলাম, অথচ জেলার এসপি নিজে না এসে পাঠিয়ে দিলেন থানার আইসিকে। পুলিশ এভাবে যে তাঁকে কার্যত অপমান করেছে, সে কোথাও তিনি জানিয়ে দেন। তাঁর আশঙ্কা, কালিয়াগঞ্জের মতো এখানেও পুলিশ কোনও কিছু গোপন করতে চাইছে।

    একই অভিজ্ঞতা হয়েছিল কালিয়াগঞ্জেও

    উল্লেখ্য কালিয়াগঞ্জের ঘটনাতেও দিল্লি থেকে ছুটে এসেছিলেন অরুণ হালদার। তখনও তাঁকে একই অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে হয়েছিল। তারপরে তিনি (National SC Commission) ক্ষুব্ধ হয়ে জেলাশাসক এবং পুলিশ সুপারকে দিল্লিতে হাজির হওয়ার জন্য নোটিশ পাঠান। ময়নার ঘটনাতেও তিনি একাধিক প্রশ্ন তোলেন। তাঁর অভিযোগ, নিহত বিজেপি কর্মীর দেহ উদ্ধারের পর আনুষঙ্গিক তথ্যপ্রমাণ রেখে দেওয়ার জন্য পুলিশ কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। এমনকী দেহ উদ্ধারের পর খবর দেওয়া হয়নি তাঁর পরিবারের লোকজনকেও। এদিনের ঘটনার পরও তিনি পুলিশ-প্রশাসনের আধিকারিকদের দিল্লিতে তলব করবেন বলে জানিয়ে দেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: হাইকোর্টের নির্দেশ ভেঙে লাঠিচার্জ করেছে সিভিক পুলিশ! ট্যুইটে অভিযোগ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: হাইকোর্টের নির্দেশ ভেঙে লাঠিচার্জ করেছে সিভিক পুলিশ! ট্যুইটে অভিযোগ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পটাশপুরের ওসি রাজু কুণ্ডুর নেতৃত্বে বিজেপি কর্মীদের আন্দোলনে লাঠিচার্জ করেছে সিভিক পুলিশ, যা হাইকোর্টের নির্দেশের বিরোধী। বুধবার এই মর্মে ট্যুইট করে রাজ্য পুলিশের ডিজিপিকে অভিযোগ জানালেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। প্রসঙ্গত, আইন-শৃঙ্খলাজনিত কোনও কাজে লাগানো যাবেনা সিভিকদের, এমনটাই ছিল হাইকোর্টের নির্দেশ। উচ্চ আদালত বেঁধে দেয় কোন কোন ক্ষেত্রে সিভিক ব্যবহার করা যাবে, মাস কয়েক আগেই রাজ্য পুলিশের আইজিকে গাইডলাইন তৈরি করতে নির্দেশ দেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। সেই নির্দেশ মোতাবেক রাজ্য সরকার সিভিক ভলান্টিয়ারদের নিয়ে নয়া নির্দেশিকা জারি করে। নির্দেশ অনুযায়ী, ভিড় নিয়ন্ত্রণ, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ এবং উৎসবের সময় ধর্মস্থানগুলিতে স্বেচ্ছাসেবকের কাজ করতে পারবে সিভিকরা এর পাশাপাশি গাড়ির পার্কিং দেখাশোনার কাজ করতে পারবে তারা। কিন্তু সিভিকদের দিয়ে আইনশৃঙ্খলার কাজ করানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করে বিজেপি, কালিয়াগঞ্জ কাণ্ডেও এমন অভিযোগ তোলে তারা। দানা বাঁধে বিতর্ক। বিজেপির অভিযোগ, শাসকদলের বদান্যতায় কাজ পেয়েছেন সিভিকরা, কোথাও কোথাও তাদের নাম শাসকদলের কমিটিতেও দেখা যাচ্ছে। কোনও কোনও মহল বলছে, আসলে ইউনিফর্ম পরে শাসক দলের কর্মীর কাজই করে চলেছেন সিভিকরা।

    শুভেন্দুর(Suvendu Adhikari) অভিযোগ….

    বুধবার কোলাঘাটে সাংবাদিক সম্মেলনে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ট্যাপরপাড়া এলাকায় বিজেপি নেতা মোহনলালকে পশুর মতো পিটিয়েছে পটাশপুর থানার ওসি রাজু কুণ্ডু, সঙ্গে ছিল মাথায় হেলমেট পরা সিভিকরা। এরপরই তিনি প্রশ্ন তোলেন হাইকোর্টের নির্দেশের পর কীভাবে সিভিক পুলিশ লাঠিচার্জ করতে পারে। আইজি ওয়েলফেয়ারের পক্ষ থেকে একটি সার্কুলারও দেওয়া হয়েছে এই নিয়ে, তবে তা কোনওভাবেই মানা হচ্ছেনা বলেও অভিযোগ করেন বিরোধী দলনেতা। বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) ট্যুইটে ট্যাগ করেছেন রাজ্য পুলিশের ডিজিপিকে, এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার আর্জিও জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share