Tag: bjp

bjp

  • Amit Shah: ‘বিহারে ক্ষমতায় এলে দাঙ্গাকারীদের উল্টো করে ঝোলাব’, বললেন শাহ

    Amit Shah: ‘বিহারে ক্ষমতায় এলে দাঙ্গাকারীদের উল্টো করে ঝোলাব’, বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেবল বাংলা নয়, পড়শি রাজ্য বিহারেও (Bihar) হামলা হয়েছে রামনবমীর (Ram Navami) শোভাযাত্রায়। রবিবার দু দিনের বিহার সফরে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এদিন নওয়াদার এক জনসভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সাসারাম ও বিহার শরিফে উন্মত্তের মতো ছোটাছুটি করছে দাঙ্গাকারীরা। ২০২৫ সালে বিহারের ক্ষমতায় এলে এদের উল্টো করে ঝোলাবে বিজেপি। শুক্রবার ছিল রামনবমী। এই উপলক্ষে শোভাযাত্রা বের হয় নালন্দার বিহার শরিফ ও সাসারাম এলাকায়। অভিযোগ, দুই জায়গায়ই হামলা হয় শোভাযাত্রায়। রবিবার এই সাসারামেই যাওয়ার কথা ছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। ১৪৪ ধারা জারি থাকায় ওই এলাকায় যাননি তিনি। বিহার বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি মহাগটবন্ধনকে উপড়ে ফেলবে বলেও জানান শাহ। তিনি বলেন, বিহারবাসী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রাজ্যের ৪০টি আসনেই তাঁরা মোদির পদ্ম ফোটাবেন।

    অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন…

    এদিন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারকেও একহাত নেন অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি বলেন, যে সরকারে লালু প্রসাদ যাদবের জঙ্গলরাজ রয়েছে, সেই সরকার কখনও কি বিহারে শান্তি আনতে পারবে? তিনি বলেন, নীতীশ কুমার লালু প্রসাদ যাদবের কোলে বসে রয়েছেন। কারণ ক্ষমতার লোভ। শাহ বলেন, আগামী বিধানসভা নির্বাচনে বিহার থেকে মহাগটবন্ধনের সরকারকে উপড়ে ফেলব আমরা। তিনি বলেন, লালু প্রসাদ যাদব ও নীতীশ কুমার সব সময় তুষ্টিকরণের রাজনীতি করে আসছেন। তাই রাজ্যে মাথাচাড়া দিয়েছে সন্ত্রাসবাদ। শাহ বলেন, উল্টোদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বাতিল করেছেন এবং কড়া হাতে সন্ত্রাসের মোকাবিলা করছেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নীতীশ কুমার প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। কারণ দেশবাসী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তৃতীয়বারের জন্য দেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন মোদিই।

    আরও পড়ুুন: শিবপুর যাওয়ার পথে সুকান্তকে বাধা পুলিশের, কী বললেন সাংসদ?

    শাহ বলেন, বিজেপি আর কখনও নীতীশ কুমারের সঙ্গে হাত মেলাবে না। কারণ তিনি সাম্প্রদায়িক বিষ ছড়াচ্ছেন। তিনি (Amit Shah) বলেন, নীতীশ কুমারের জন্য বিজেপির দরজা চিরকালের জন্য বন্ধ হয়ে গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী পদে নো ভ্যাকেন্সি। তাই নীতীশ কুমারের আর প্রধানমন্ত্রী হওয়া হল না। এদিনের সভায় উপস্থিত ছিলেন নওয়াদার প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ গিরিরাজ সিংহও। প্রসঙ্গত, বিজেপি সঙ্গ ছেড়ে নীতীশ কুমার কংগ্রেস এবং রাষ্ট্রীয় জনতা দল সহ মোট ছটি দলকে নিয়ে জোটগঠন করেন। সেই সরকারেরই মুখ্যমন্ত্রী তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: শিবপুর যাওয়ার পথে সুকান্তকে বাধা পুলিশের, কী বললেন সাংসদ?

    Sukanta Majumdar: শিবপুর যাওয়ার পথে সুকান্তকে বাধা পুলিশের, কী বললেন সাংসদ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়ার শিবপুরে যেতে বাধা বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে (Sukanta Majumdar)। রবিবার দ্বিতীয় হুগলি সেতুর কাছে তাঁর পথ আটকায় পুলিশ (Police)। রামনবমীর (Ramnavami) শোভাযাত্রায় হামলার ঘটনা ঘটে শুক্রবার। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে এদিন হাওড়ার ব্যাতাইতলায় পৌঁছান বিজেপির রাজ্য সভাপতি। কাজিপাড়ায় ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এর পরেই শিবপুরে যাওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেন সুকান্ত।

    সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) প্রশ্ন…

    পুলিশ জানিয়ে দেয়, ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে। সুকান্তের পাল্টা প্রশ্ন, কেন মন্ত্রী অরূপ রায়কে যেতে দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, অরূপ রায়ের কাছে কি অতিরিক্ত সাংবিধানিক অধিকার আছে? আমার যাওয়ার জন্য যদি পরিস্থিতি খারাপ হওয়ার আশঙ্কা থাকে তবে মন্ত্রীর বেলায়ও ছিল। তিনি কীভাবে গেলেন? সুকান্তের (Sukanta Majumdar) কটাক্ষ, মন্ত্রী মার খাচ্ছেন। কাল ওঁর গাড়ি ভেঙেছে। ওঁর লোকজন মার খেয়েছেন। মন্ত্রীকে জিজ্ঞেস করুন, তাঁর হাত কেটেছে কীভাবে? পেঁয়াজ কাটছিলেন? পুলিশকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে সুকান্ত বলেন, দরকার হলে আমি একা যাব। পরে অবশ্য শিবপুর যান সুকান্ত। অশান্তির জেরে জখম অঙ্কিত রানা ও গৌরব দাসকে দেখতে যাওয়ার কথা তাঁর।

    আরও পড়ুুন: প্রভাবশালীর কাছে ২৬ কোটি টাকা পাঠিয়েছিলেন অয়ন, আদালতে দাবি ইডির

    এর আগে এলাকার একটি শীতলা মন্দিরে পুজো দেন সুকান্ত। এর পর সুকান্ত যেখানে অশান্তি হয়েছে, সেখানে যেতে চান। এনিয়ে ফের একপ্রস্ত পুলিশের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় সুকান্তের। সুকান্তকে (Sukanta Majumdar) শিবপুর যেতে বাধা দেওয়ার কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলার জন্য কাউকে বাধা দেওয়া হতেই পারে। কিন্তু অরূপ রায়ও তো একজন নেতা। তাহলে ওঁকে যেতে দেওয়া হচ্ছে কীভাবে? তিনি বলেন, এখানে সব বাধা শুধু বিরোধীদের জন্য। যে ঘটনা ঘটেছে, তার যদি কখনও কেন্দ্রীয় তদন্ত হয়, তারই তথ্য প্রমাণ লোপাট করতে এটা করা হচ্ছে।

    এদিকে, হাওড়ার ঘটনা প্রসঙ্গে সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস বলেন, পুলিশকে নির্ভয়ে, নিরপেক্ষভাবে কর্তব্য করতে হবে। বস্তুনিষ্ঠ হতে হবে। দায়বদ্ধ হতে হবে। দ্রুততার সঙ্গে পদক্ষেপ করতে হবে। পুলিশকে মানুষের আস্থা অর্জন করতে হবে বলেও শনিবার জানান তিনি। রাজ্যপাল বলেন, মানুষের আস্থা অর্জন করতে হবে। কোনওভাবেই তার অন্যথা করা যাবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
     
  • Himanta Biswa Sarma: কেন্দ্রীয় হারে ডিএ দেওয়ার কথা ঘোষণা হিমন্তের, মমতাকে খোঁচা শুভেন্দুর

    Himanta Biswa Sarma: কেন্দ্রীয় হারে ডিএ দেওয়ার কথা ঘোষণা হিমন্তের, মমতাকে খোঁচা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের সমান ডিএ (DA) দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করছেন এ রাজ্যের সরকারি কর্মীদের একাংশ। বেশ কিছুদিন অনশনও করেছিলেন আন্দোলনকারীদের কয়েকজন। পরে অনশন তুলে নেওয়া হলেও, জারি রয়েছে আন্দোলন। এই আবহে সরকারি কর্মীদের ডিএর হার ৪ শতাংশ বাড়িয়ে কেন্দ্রের সমান করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির (BJP) হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। ট্যুইট-বার্তায় তিনি জানিয়েছেন, আমাদের সরকার তার কর্মচারীদের প্রতি যত্নশীল। আমি আনন্দের সঙ্গে ঘোষণা করছি যে রাজ্যের বেতনভোগী ও পেনশনভোগীদের এখন থেকে অতিরিক্ত ৪ শতাংশ ডিএ দেওয়া হবে। ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারির হিসেবে তাঁরা এই নতুন হারে ডিএ পাবেন। বর্তমানে নতুন ডিএর হার ৪২ শতাংশ।

    হিমন্তের (Himanta Biswa Sarma) ট্যুইট-বার্তার উল্লেখ শুভেন্দুর…

    পড়শি রাজ্যে কেন্দ্রীয় হারে ডিএ দেওয়ায় নয়া অস্ত্র পেয়ে গিয়েছে বঙ্গ বিজেপি। হিমন্তের (Himanta Biswa Sarma) ট্যুইট-বার্তার উল্লেখ করে অন্য একটি ট্যুইটে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী লেখেন, দুঃখজনক যে আমাদের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন সরকার সরকারি কর্মীদের চোর এবং ডাকাত বলে সম্বোধন করে।

    অন্য দিকে, আমি অসমের মুখ্যমন্ত্রীকে গেরুয়া অভিনন্দন জানাচ্ছি। যিনি সরকারি কর্মচারীদের ডিএ ৪ শতাংশ হারে বাড়িয়ে তা কেন্দ্রের দেওয়া ডিএর সমান করে দিয়েছেন। এগিয়ে বাংলা, না বঞ্চিত বাংলা?

    আরও পড়ুুন: ‘হাওড়ার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে’, শিলিগুড়িতে বললেন রাজ্যপাল

    প্রসঙ্গত, বর্তমানে ৬ শতাংশ হারে ডিএ পাচ্ছেন রাজ্যের সরকারি কর্মীরা। কেন্দ্র ডিএ দিচ্ছে ৪২ শতাংশ হারে। আন্দোলনকারীদের দাবি, ডিএর ক্ষেত্রে কেন্দ্রের তুলনায় অনেকটাই পিছিয়ে সরকারি কর্মীরা। বকেয়া ডিএর দাবিতেই দু মাসেরও বেশি সময় ধরে চলছে আন্দোলন। 

    এদিকে, বকেয়া ডিএর (Himanta Biswa Sarma) দাবিতে যে ধর্না চলছে, রাজ্যের ওপর চাপ বাড়াতে এবার তা দিল্লি নিয়ে যাচ্ছেন আন্দোলনকারীরা। আন্দোলনকারীদের তরফে অনিরুদ্ধ ভট্টাচার্য বলেন, টানা তিন দিন ধরে যন্তরমন্তরে ধর্নায় বসছেন যৌথ মঞ্চের প্রতিনিধিরা। আগামী ১০ এপ্রিল থেকে দিল্লিতে হবে ওই ধর্না। তিনি জানান, ধর্নায় যৌথমঞ্চের অন্তত ১২ জন প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Ram Navami: রাম নবমীতে হাওড়ার শিবপুরে অগ্নিগর্ভকাণ্ডের তদন্তভার নিল সিআইডি! ঘটনাস্থলে গিয়ে কী করলেন আধিকারিকরা?

    Ram Navami: রাম নবমীতে হাওড়ার শিবপুরে অগ্নিগর্ভকাণ্ডের তদন্তভার নিল সিআইডি! ঘটনাস্থলে গিয়ে কী করলেন আধিকারিকরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ রাম নবমীর (Ram Navami) শোভাযাত্রাকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্রের চেহারা নিয়েছিল হাওড়ার শিবপুর। এবার সেই ঘটনার তদন্তভার নিল সিআইডি। ঘটনার পর পরই হাওড়া সিটি পুলিশ সমস্ত ঘটনার তদন্ত করছিল। এবার সিটি পুলিশের কাছ থেকে তদন্তভার বুঝে নিলেন সিআইডি আধিকারিকরা। কী থেকে অশান্তির সূত্রপাত? কীভাবে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে রাম নবমীর (Ram Navami) শোভাযাত্রায় ঢুকে পড়েছিল দুষ্কৃতীরা? অন্য রুটে কেন ঢুকেছিল শোভাযাত্রা? কোন কোন পুলিশের ওপর কী কী দায়িত্ব ছিল? এই বিষয়গুলি মূলত সিআইডি খতিয়ে দেখবে।

    সিআইডি আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে গিয়ে কী করলেন? Ram Navami

    সিআইডি-র তদন্তের নেতৃত্বে রয়েছেন আইজি সিআইডি (ওয়ান) বিশাল গর্গ ও ডিআইজি সিআইডি (অপারেশন) সুখেন্দু হীরা। শনিবার তাঁরা এলাকা খতিয়ে দেখেন। তাঁরা নিজস্ব ফটোগ্রাফার নিয়ে এলাকায় ঘুরছেন। স্টিল ছবির পাশাপাশি চলছে ভিডিওগ্রাফি। ড্রোন উড়িয়ে ঘটনাস্থল খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নোট নিচ্ছেন সমস্ত কিছুর। ক্ষতিগ্রস্ত দোকান পরিদর্শন করেন তদন্তকারীরা। হাওড়ায় বেশ কিছু এলাকায় ইন্টারনেটও বন্ধ রাখা হয়েছে। স্পেশাল অপারেশন গ্রুপের তরফ থেকে একটি বিশেষ দলও শিবপুর এলাকায় আসার কথা। তারাও সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখবে। চূড়ান্ত রিপোর্ট যাবে রাজ্য পুলিশের সিআইডি দফতরের হাতে।

    গন্ডগোলের পর কেমন আছে শিবপুর? Ram Navami

    শনিবারও শিবপুরের একাধিক এলাকা থমথমে। পুলিশি টহলদারি এবং ধড়পাকড়ের মাঝেই সাধারণ জীবনে ফেরার চেষ্টায় স্থানীয় কাজিপাড়া। সেখানে বেশ কিছু দোকানপাটও খোলা হয়েছে। ইন্টারনেট পরিষেবা কয়েকটি জায়গায় কিছুটা স্বাভাবিক। তবে, এখনও এলাকার মানুষের মধ্যে আতঙ্ক রয়েছে।  

    কী বললেন পুলিশ কমিশনার? Ram Navami

    এদিন এলাকা ঘুরে দেখেন হাওড়া সদরের পুলিশ কমিশনার প্রবীণ ত্রিপাঠী। তিনি বলেন, “আশেপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। অশান্তির ঘটনায় ৩৮ জনকে ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এলাকায় টহল চলছে মানুষের মধ্যে যাতে আত্মবিশ্বাস ফিরে আসে তার চেষ্টা চলছে। সমস্ত মানুষের সঙ্গে আমরা কথা বলছি। বাড়ি বাড়ি যাচ্ছি।”

    কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি? Ram Navami

    এ নিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “রাজ্যপাল কীভাবে তাঁর সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করবেন, সেটা তাঁর বিষয়। তাঁর সঙ্গে আমারও কথা হয়েছে। সম্ভবত উনি মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে কথা বলেছেন। আশা করছি সুফল হবে। যারা ঝামেলা করেছে গ্রেপ্তার হবে।”

     

    শিবপুরের অশান্তিকে ঘিরে শাসক-বিরোধী তরজা যখন তুঙ্গে, তখন বিশেষ সেল খুলেছেন রাজ্যপাল। সূত্রের খবর, শিবপুরের পরিস্থিতি নিয়ে শুক্রবারই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের কথা হয়। রাজ্যপাল বলেন, “পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। পুলিশ পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে। রাজভবন রিয়েল টাইম মনিটরিংয়ের জন্য স্পেশাল সেল খুলেছে। প্রয়োজনীয় সমস্ত পদক্ষেপই করা হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Navami: রামনবমীর শোভাযাত্রায় হামলা, সুকান্তকে ফোন করে খোঁজ নিলেন অমিত শাহ

    Ram Navami: রামনবমীর শোভাযাত্রায় হামলা, সুকান্তকে ফোন করে খোঁজ নিলেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়ায় রামনবমীর (Ram Navami) শোভাযাত্রায় হামলা সম্পর্কে খোঁজ নিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে (Sukanta Majumdar) ফোন করে খোঁজ নেন তিনি। হাওড়ার পুরো ঘটনা এবং প্রশাসনের ভূমিকা সম্পর্কে শাহকে অবহিত করেন সুকান্ত। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। পুরো বিষয়টি ওঁকে জানিয়েছি। উনি যথেষ্ট উদ্বিগ্ন। ওঁকে আমি এই বিষয়ে একটি চিঠিও পাঠাচ্ছি। যাতে কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপ হয় এবং তদন্ত হয়। যাঁরা উপযুক্ত দোষী, তাঁরা যেন শাস্তি পায়। পশ্চিমবঙ্গের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যে সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গিয়েছে, তা আমি জানিয়েছি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে।

    রামনবমীর (Ram Navami) শোভাযাত্রা ঘিরে অশান্তি…

    প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার রামনবমীর (Ram Navami) শোভাযাত্রায় হামলার জেরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে হাওড়া শহরের একাংশ। শিবপুরের কাজিপাড়া এলাকায় পাল্টা হামলায় পোড়ে দোকানপাট। রাতে হয় পাল্টা ইটবৃষ্টি। ইটবৃষ্টি হয় শুক্রবার দুপুরেও। বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করেও শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত সেখানে পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি প্রশাসন। নতুন করে যাতে অশান্তি না ছড়ায় সেজন্য এলাকায় টহল দিচ্ছে পুলিশ। নামানো হয়েছে র‌্যাফ। খোলা হয়েছে পুলিশ অ্যাসিস্ট্যান্স বুথ। শুক্রবারও এলাকায় মোতায়েন রয়েছে বিশাল পুলিশ বাহিনী। অশান্তির ঘটনার পর থেকে এ পর্যন্ত অন্তত ৪৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।

    আরও পড়ুুন: তিলজলা থানায় প্রহৃত এনসিপিসিআর কর্তা, রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে সরব বিজেপি

    এদিকে, হাওড়াকাণ্ডে (Ram Navami) এনআইএ তদন্ত ও কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি জানালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। বিষয়টি নিয়ে তিনি আবেদন করেছেন কলকাতা হাইকোর্টেও। ট্যুইট-বার্তায় শুভেন্দু লেখেন, হাওড়া ও ডালখোলায় রামনবমীর শোভাযাত্রায় হিংসা ও হামলার ঘটনা সম্পর্কে আমি আজ কলকাতার মাননীয় হাইকোর্টে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছি। আমি এনআইএ তদন্তের জন্য প্রার্থনা করেছি। এবং এই ধরনের এলাকায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পুনরুদ্ধারের পাশাপাশি নিরীহ জীবন বাঁচানোর জন্য অবিলম্বে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন প্রয়োজন। মাননীয় ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি পিআইএল নথিভুক্ত করার জন্য মঞ্জুর করেছেন এবং সোমবার তালিকার শীর্ষে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Road: রাস্তায় নেমে আন্দোলন করে ভোট বয়কটের ডাক! কোথায় জানেন?

    Road: রাস্তায় নেমে আন্দোলন করে ভোট বয়কটের ডাক! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ কয়েকদিন আগে পথশ্রী প্রকল্পে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কয়েক হাজার কিলোমিটার রাস্তা (Road) তৈরির কথা ঘোষণা করেছেন। দক্ষিণ দিনাজপুরের তপন ব্লকের জলঘর পঞ্চায়েত গ্রামের বাসিন্দাদের আশা ছিল, এবার তাঁদের কাঁচা রাস্তা পাকা হবে। কিন্তু, তালিকায় দেখা যায়, এই পঞ্চায়েত এলাকার রাস্তা (Road) নেই। আর সেটা জানতে পেরেও প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়ে আন্দোলন শুরু করেছেন এলাকার বাসিন্দারা। দাবি আদায়ে তপন- বালুরঘাট রাজ্য সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। যার জেরে রাস্তায় (Road) ব্যাপক যানজট তৈরি হয়। পুলিশ এসে বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দেন। তাতেও ক্ষোভ কমে না বাসিন্দাদের। গ্রামবাসীদের এক প্রতিনিধি দল মহকুমা শাসকের কাছে দরবার করেন। তিনি বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে অবরোধ ওঠে। কিন্তু, আগামিদিনে দাবি না মিটলে ভোট বয়কট করার কথা তাঁরা বলেন।

    গ্রামবাসীদের কী অভিযোগ? Road

    তপন ব্লকের জলঘর থেকে তেলাপুকুর পর্যন্ত প্রায় আড়াই কিলোমিটার মাটির রাস্তা (Road) দীর্ঘদিন ধরেই বেহাল। বর্ষার সময় এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে চরম অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয় বাসিন্দাদের। তেলাপুকুর গ্রামে প্রায় শতাধিক পরিবারের বসবাস। আশেপাশের বেশ কয়েকটি গ্রামও এই রাস্তার ওপর নির্ভরশীল। স্কুল সহ অফিস, বিভিন্ন কাজে এই রাস্তা দিয়েই প্রতিনিয়ত যাতায়াত করতে হয় বাসিন্দাদের। প্রায় তিন মাস আগে পাকা রাস্তার (Road) দাবিতে আন্দোলনে নেমেছিলেন গ্রামবাসীরা। সেই সময় ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত রাস্তা (Road)  তৈরি করার আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, তিন মাস পেরিয়ে গেলেও এই রাস্তা (Road) আজও হয়নি। বাসিন্দাদের বক্তব্য, আমাদের আশা ছিল পথশ্রী প্রকল্পে রাস্তা তৈরি করে দেওয়া হবে। কিন্তু, প্রশাসনের কোনও হেলদোল নেই। সামনে পঞ্চায়েত ভোট। দাবি না মিটলে আশেপাশের তিন-চারটে গ্রামের বাসিন্দারা কেউ ভোট দিতে যাবে না।

    কী বললেন স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ? Road

    স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান গোপাল মুর্মু বলেন, ওই রাস্তাটি (Road) পঞ্চায়েতের পক্ষে করা সম্ভব নয়। আমরা রাস্তাটি তৈরি করার জন্য প্রশাসনের কাছে ইতিমধ্যেই দরবার করেছি। জেলা তৃণমূল নেত্রী প্রদীপ্তা চক্রবর্তী বলেন, ওই রাস্তাটির (Road) অবস্থা বেহাল। খুব দ্রুত সংস্কার করার দরকার। বিষয়টি প্রশাসনের কাছে আমরা দরবার করব।

    বেহাল রাস্তা নিয়ে সরব বিজেপির রাজ্য সভাপতি? Road

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, পথশ্রী প্রকল্পে যা অর্থ বরাদ্দ করেছে তাতে কত রাস্তা(Road) হবে তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। তাই, ওই বেহাল রাস্তা কবে হবে তা কেউ বলতে পারবে না। আসলে তৃণমূল সরকার পঞ্চায়েত ভোটের আগে এসব করে মানুষকে বোকা বানাতে চাইছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Navami: রাম নবমীর মিছিলে বিজেপির সঙ্গে পা মেলালেন তৃণমূল নেতারা! কোথায় জানেন?

    Ram Navami: রাম নবমীর মিছিলে বিজেপির সঙ্গে পা মেলালেন তৃণমূল নেতারা! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ কয়েক বছর আগে পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশপুর থেকে কনভয় করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘাটাল যাচ্ছিলেন।  রাস্তাতেই মুখ্যমন্ত্রীকে দেখে জয় শ্রীরাম বলেছিলেন স্থানীয় দুই যুবক। তারজন্য মুখ্যমন্ত্রী কনভয় থামিয়ে গাড়ি থেকে তেড়ে গিয়েছিলেন তাঁদের দিকে। ২০১৯ সালে লোকসভা ভোটের আগে একই ঘটনা ঘটেছিল ভাটপাড়ায়। সংবাদ মাধ্যমের দৌলতেই এই দুটি ঘটনার সাক্ষী ছিলেন রাজ্যবাসী। জয় শ্রীরাম ধ্বনি যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সহ্য করতে পারেন না তা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে ট্রোলও হয়েছে অনেক । দলের সুপ্রিমো রাম নাম পছন্দ করেন না তো কী হয়েছে,   বৃহস্পতিবার তৃণমূলের নেতা কর্মীরা প্রকাশ্যে বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে গলা মিলিয়ে চিত্কার করে জয় শ্রীরাম ধ্বনি তুললেন। আর পাশে দাঁড়িয়ে তৃণমূলের বোলপুর পুরসভার চেয়ারপার্সন পর্ণা ঘোষ তা তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করলেন। সঙ্গে তিনি বিজেপি কর্মীদের ডেকে ডেকে কপালে গেরুয়া সিঁদুর পড়িয়ে দিলেন। নিজেও গেরুয়া সিঁদুরে নিজের সিঁথি রাঙিয়ে তোলেন। অনেক বিজেপি কর্মী তাঁরসঙ্গে সেলফিও তোলেন। এক কথায়  রাম নবমী (Ram Navami) নিয়ে একেবারে অন্য দৃশ্য ধরা পড়ল বোলপুরে। যা দেখে সাধারণ মানুষও হতবাক। যদিও, দুপক্ষের যুক্তি রাজনীতির বাইরে গিয়ে উৎসবে মেতেছে সকলে।

    রাম নবমীর শোভাযাত্রায় তৃণমূলের যোগ নিয়ে কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব? Ram Navami

    গত কয়েক বছর ধরে রাম নবমী (Ram Navami)  উদযাপনকে হাতিয়ার করে শক্তিপরীক্ষা করে চলেছে বিজেপি। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে বিজেপি নেতাদের উদ্যোগে রাম নবমীর (Ram Navami)  শোভাযাত্রা বের হয়েছে। পালটা শোভাযাত্রা বের করেছে তৃণমূল নেতারাও। তবে, অধিকাংশ জায়গায় পৃথকভাবে এই কর্মসূচি পালিত হয়েছে। কিন্তু, বোলপুরে দেখা গেল অন্য দৃশ্য। রাম নবমীর (Ram Navami)  শোভাযাত্রায় একসঙ্গে পা মেলালেন বিজেপি-তৃণমূল নেতারা। গেরুয়া সিঁদুর খেলাতেও মাতলেন সকলে। বোলপুর রেল ময়দান থেকে রাম নবমীর (Ram Navami)  শোভাযাত্রা বের হয়। সেখানে বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষের নেতৃত্বে বিজেপির নেতা-কর্মীরা ছিলেন। একই শোভাযাত্রায় ছিলেন বোলপুর পুরসভার চেয়ারপার্সন পর্ণা ঘোষ সহ তৃণমূল কাউন্সিলর সুকান্ত হাজরা, ওমর শেখ, তৃণমূল বোলপুর শহর সভাপতি নরেশচন্দ্র বাউড়ি সহ অন্যান্য নেতারা। যা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। এই বিষয়ে বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ অবশ্য বলেন, ” রামকে নিয়ে কোন সংকীর্ণতা চলে না। তাই সকলকে আমরা স্বাগত জানিয়েছি। সকলে অংশ নিয়েছেন। এখানে কোনও রাজনীতি নেই।”

    বিজেপির সঙ্গে রাম নবমী পালন নিয়ে কী বললেন বোলপুর পুরসভার চেয়ারপার্সন? Ram Navami

    বোলপুর পুরসভার চেয়ারম্যান পর্ণা ঘোষের স্বামী সুদীপ্ত ঘোষ জেলা তৃণমূলের কোর কমিটির সদস্য। বেশ কয়েকদিন ধরেই তাঁর সঙ্গে কোর কমিটির অন্যান্য সদস্যদের মতো বিরোধ চলছে। এছাড়া কয়েকদিন আগে অনুব্রত মণ্ডলের আপ্ত সহায়ক ইডি-র সামনে বোলপুর  পুরসভার চেয়ারপার্সন ও তাঁর স্বামীর নামে বিপুল পরিমাণ জমি কেনার কথা বলেছেন। স্বাভাবিকভাবে এই বিষয়টি ইডি-র নজরে রয়েছে। তারজন্যই কী ঘটা করে তৃণমূলের চেয়ারপার্সনের এই রাম নাম প্রশ্ন রাজনৈতিক মহলের। বোলপুর পুরসভার চেয়ারপার্সন পর্ণা ঘোষ বলেন, “রাম সবার দেবতা। রাম নবমী (Ram Navami)  সবার উৎসব। এটা ছিল একটা সম্প্রীতির অনুষ্ঠান। সম্প্রীতির কথা মাথায় রেখে সব শ্রেণীর মানুষকে নিয়ে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা। এটা কোন রাজনৈতিক অনুষ্ঠান বলে আমরা দেখিনি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘পথই পথ দেখাবে, আন্দোলন চালিয়ে যান’, ডিএ আন্দোলনকারীদের বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘পথই পথ দেখাবে, আন্দোলন চালিয়ে যান’, ডিএ আন্দোলনকারীদের বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পথই পথ দেখাবে। তাই আপনারা পথ ছাড়বেন না। আন্দোলন চালিয়ে যান। বৃহস্পতিবার কথাগুলি বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বকেয়া ডিএর (DA) দাবিতে মাস দুয়েক ধরে আন্দোলন করছেন সরকারি কর্মীরা। শহিদ মিনারে অবস্থান করছেন তাঁরা। এদিন হয় মহাসমাবেশ। এই মঞ্চেই ফের গেলেন শুভেন্দু। দিলেন আন্দোলনকারীদের পাশে থাকার আশ্বাসও। ওই মঞ্চে শুভেন্দু বলেন, পথই পথ দেখাবে। তাই আপনারা পথ ছাড়বেন না। আন্দোলন চালিয়ে যান।

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন…

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, এই আন্দোলনে আমরা আপনাদের পাশে আছি। আপনারা যাতে জিততে পারেন, তার জন্য ভাল ভাল আইনজীবী দিয়েছি। আরও ভাল আইনজীবী দেব। আপনাদের জয় নিশ্চিত। আপনারা নিজেদের দাবি থেকে সরবেন না। তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, এই সরকার দেউলিয়া। ৬ লক্ষ কোটি টাকার দেনা রয়েছে। সরকার আপনাদের ডিএ আটকানোর জন্য আইনজীবীদের পিছনে খরচ করছে। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, রেড রোডের আওয়াজ বেড়ে গিয়েছে। দিন শেষ হয়ে এসেছে। আপনাদের মেরুদণ্ড যে বিক্রি নেই, তা প্রমাণ করে দিয়েছেন আপনারা। আমার সামনে ক্যাবিনেটে ৬ লক্ষ স্থায়ী পদের অবলুপ্তি ঘটানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী এ কাজ করেছেন। এসএসসি পাঁচটা জোনে ভাগ ছিল। সেটাকে কালীঘাট কেন্দ্রিক ব্যবস্থা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: ‘তিহাড়ই হবে তৃণমূলের পার্টি অফিস’! কেন একথা বললেন সুকান্ত?

    নন্দীগ্রামের (Suvendu Adhikari) বিধায়ক বলেন, প্রশাসনিক কাজ সামলাতে ৬০ হাজার পদে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে। এই সব অস্থায়ী পদে তৃণমূলের লোকজনকে বসানো হয়েছে। সিভিকদের দিয়ে রাজ্য চলছে। শুভেন্দু বলেন, সরকার যদি বলে ডিএ দেওয়ার মতো পয়সা নেই, তবে বলুন পয়সা জোগানোর দায়িত্ব আমাদের নয়। তিনি বলেন, এ রাজ্যের একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে বলছি, আপনারা ট্রাইব্যুনালে যেমন জয় পেয়েছেন, যেমন পেয়েছেন হাইকোর্টে, তেমনই নিশ্চিতভাবেই সুপ্রিম কোর্টেও জয় পাবেন।

    বুধবার ধর্নামঞ্চ থেকে ডিএর দাবিতে বিক্ষোভ দেখানো সরকারি কর্মীদের চোর ডাকাত বলে কটাক্ষ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রীর ওই মন্তব্যের জেরে ক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীরা। কয়েকজন আন্দোলনকারী বলেন, আমাদের চোর-ডাকাত বলার যোগ্য জবাব পাবেন। উনি আমাদের প্রতি অশালীন মন্তব্য করেছেন। ওঁর রাজ্যের কর্মীরা চোর ডাকাত হলে উনি তো পুলিশমন্ত্রী। আমাদের গ্রেফতার করছেন না কেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Railway: নববর্ষে আরেকটি বন্দে ভারত পেতে চলেছে বাংলা! কোন রুটে চলবে এই ট্রেন?

    Railway: নববর্ষে আরেকটি বন্দে ভারত পেতে চলেছে বাংলা! কোন রুটে চলবে এই ট্রেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ সামনে বাংলা নববর্ষ, আর এই নববর্ষে উপহার হিসাবে বঙ্গবাসী পেতে চলেছে আরও একটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। উদ্যোগী রেল (Railway) মন্ত্রক। নিউ জলপাইগুড়ি-হাওড়া প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এই রাজ্যে আগেই চালু হয়েছে। এবার চালু হতে চলেছে নিউ জলপাইগুড়ি – গুয়াহাটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। এমনটাই জানিয়েছেন জলপাইগুড়ির বিজেপি সাংসদ ডা: জয়ন্ত রায়। তিনি বলেন, নতুন এই এক্সপ্রেস চালু হয়ে গেলে অনেক কম সময়ের মধ্যে গুয়াহাটি যাওয়া সম্ভব হবে।

    কবে চালু হতে চলেছে এই ট্রেন? Railway

    উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক সব্যসাচী দে বলেন “এনজেপি-গুয়াহাটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালানোর প্রস্তাব আমরা রেল (Railway) মন্ত্রকের কাছে পাঠিয়েছিলাম। সেই মতো আলোচনা এগিয়েছে। তবে, কবে এই বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু হবে সে ব্যাপারে রেল (Railway) মন্ত্রকের থেকে এখনও কোনও নোটিশ পাইনি। তবে, বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চলার জন্য উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের (Railway) প্রস্তুতি শেষের পথে। আশা করছি, খুব শীঘ্রই এই ট্রেন চালু হতে চলেছে।”

     কোন কোন স্টেশনে থামবে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস? Railway

    নিউ জলপাইগুড়ি-গুয়াহাটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সম্ভাব্য সূচি অনুযায়ী, সকাল ৬ টা ১৫ মিনিটে নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ছাড়বে। বেলা ১২ টা ৩০ মিনিটে গুয়াহাটিতে পৌঁছাবে। সব মিলিয়ে নিউ জলপাইগুড়ি থেকে গুয়াহাটি যেতে ৬ ঘণ্টা ১৫ মিনিট লাগবে। অন্যদিকে, দুপুর ১ টা ৩০ মিনিটে গুয়াহাটি থেকে ছাড়বে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। নিউ জলপাইগুড়িতে পৌঁছাবে সন্ধ্যা ৭ টা ৪৫ মিনিটে। তাই, ফিরতি পথেও ৬ ঘণ্টা ১৫ মিনিট সময় লাগবে। রেল (Railway) সূত্রে জানা গিয়েছে, ট্রেনটি নিউ জলপাইগুড়ি ও গুয়াহাটি যাত্রাপথে মোট ৪টি স্টেশনে দাঁড়াবে। সেই স্টেশনগুলি হল, নিউ কোচবিহার, কোকরাঝাড়, নিউ বঙ্গাইগাঁও এবং রঙ্গিয়া জংশন। পাশাপাশি, এ বছরের মধ্যে শুরু হতে চলেছে সেবক – রংপো রেল (Railway) প্রকল্প। তার কাজ দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। ফলে, পর্যটনের এক বিশাল পরিবর্তন আসতে চলেছে, যা ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য খুশির খবর ।

    নতুন প্রকল্প নিয়ে কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব? Railway

    এই নতুন রেল (Railway) প্রকল্পের শুরু নিয়ে রাজনৈতিক তরজাও কম হয়নি। তৃণমূলের দার্জিলিং জেলার সভানেত্রী পাপিয়া ঘোষ বলেন, “বিজেপি রেলের ঢালাও কর্মসূচি নিয়ে কৃতিত্ব দাবি করলে আমাদের পাল্টা প্রশ্ন থাকবে, সেবক রংপো (Railway) রেল প্রকল্প নিয়ে বিজেপি কৃতিত্ব দাবি করতে পারে কি? কেননা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকার সময় এই প্রকল্পের শিলান্যাস করেছিলেন। এতে বিজেপির কোনও কৃতিত্ব নেই। বরং, তাদের জবাবদিহি করতে হবে, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত করতে এতদিন লাগলো কেন?”

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব? Railway

    বিজেপির শিলিগুড়ি সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তথা মাটিগাড়া – নকশালবাড়ির বিধায়ক আনন্দময় বর্মন বলেছেন “তৃণমূল এই প্রচার করলে মানুষ তাতে প্রভাবিত হবে না। কেননা সকলেই চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছেন, সারা দেশের সঙ্গে উত্তরবঙ্গ রেল পরিষদের উন্নয়নে বিজেপির সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করে চলেছে। নতুন বন্দে ভারত তার জ্বলন্ত প্রমাণ। আর সেবক রংপো রেল (Railway) প্রকল্পের কাজ বিজেপি ইচ্ছা করে দেরি করেনি, বিভিন্ন জায়গায় ধস নামার কারণে দেরি হয়েছে কাজ শুরু হতে। সবকিছু স্বাভাবিক হতেই আবার কাজ শুরু হয়েছে। বিজেপি উন্নয়ন নিয়ে রাজনীতি করে না। তৃণমূল অপপ্রচার করছে ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘তিহাড়ই হবে তৃণমূলের পার্টি অফিস’! কেন একথা বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: ‘তিহাড়ই হবে তৃণমূলের পার্টি অফিস’! কেন একথা বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিহাড়ই হবে তৃণমূলের (TMC) পার্টি অফিস। অপেক্ষা করুন। সেই দিন আর বেশি দূরে নেই। বৃহস্পতিবার কথাগুলি বললেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। নিয়োগ কেলেঙ্কারি ও কেন্দ্রীয় বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা লুঠের অভিযোগে শ্যামবাজার পাঁচমাথার মোড়ে দু দিনের অবস্থান বিক্ষোভ করে বঙ্গ বিজেপি। এই কর্মসূচিতে সুকান্তের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং দলের অন্য নেতানেত্রীরা।

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) উবাচ…

    এদিন সেখানেই ভাষণ দেন সুকান্ত। বুধবারই রাজ্যের প্রতি কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগ তুলে শহিদ মিনারের সভা থেকে দিল্লি অচল করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই প্রসঙ্গেই সুকান্ত বলেন, অনুব্রত মণ্ডল ইতিমধ্যেই তিহাড় গিয়েছেন। এরপর বাকিরাও যাবেন। তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, এবার তিহাড়ে তৃণমূল কংগ্রেসের একটা ইউনিট খুলতে হবে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, তিহাড়ই হবে তৃণমূলের পার্টি অফিস। অপেক্ষা করুন। সেই দিন আর বেশি দূরে নেই। আপাতত তিহাড় জেলে রয়েছেন অনুব্রত। পরিস্থিতি যা, তাতে মাস চারেক তাঁকে থাকতে হবে তিহাড়েই। বিভিন্ন কেলেঙ্কারিতে নাম জড়াচ্ছে তৃণমূলের নেতাদের। এদিন সেই প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, তৃণমূল কংগ্রেস আগামিদিনে তিহাড় কংগ্রেসে পরিণত হবে।

    কেন্দ্রীয় বঞ্চনার প্রতিবাদে দু দিন ধরে রেড রোড ধর্নায় বসেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সে প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর মঞ্চ তৈরি করেছে রাজ্য পূর্ত দফতর। অথচ পিছনে তৃণমূলের প্রতীক জ্বলজ্বল করছে। ওটা দলের নাকি সরকারের বোঝা যাচ্ছে না। পুরো মাখামাখি হয়ে ঘেঁটে ঘ হয়ে গিয়েছে। ভাইপোর মঞ্চ কারা করেছে, জানি না। শুধু এটুকু বুঝতে পারছি, নন্দলালের চুরির টাকায় মঞ্চ করে সাধু সাজার ভান। সুকান্ত বলেন, তৃণমূল নেত্রীর অভিযোগ, রাজ্যের সঙ্গে কেন্দ্রীয় বঞ্চনা হচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: রামনবমীর শোভাযাত্রায় বোমা, ধুন্ধুমার হাওড়ায়

    তাঁর প্রশ্ন, কেন্দ্র নাকি টাকা দিচ্ছে না? কেন দেবে? আপনার নেতার বান্ধবীর বাড়িতে ৫০ কোটি করে জমাবেন, সেই চুরির জন্য টাকা দেওয়া হবে? সুকান্ত বলেন, সাদা শাড়ি আর হাওয়াই চটি পরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলার মানুষকে বোকা বানিয়েছেন। এদিনের মঞ্চে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকায় পুকুর চুরি যাঁরা করেছেন, যাঁরা দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত, তাঁরা কেউই ছাড় পাবেন না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share