Tag: bjp

bjp

  • Mithun Chakraborty: শুক্রবার ত্রিপুরায় মেগা-শো বিজেপির, কারা কারা থাকবেন প্রচারে, জানেন?

    Mithun Chakraborty: শুক্রবার ত্রিপুরায় মেগা-শো বিজেপির, কারা কারা থাকবেন প্রচারে, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৬ ফেব্রুয়ারি ত্রিপুরা (Tripura) বিধানসভা নির্বাচন। উত্তর পূর্বের এই রাজ্যের রাশ ধরে রাখতে জোর কদমে প্রচার শুরু করছে বিজেপি (BJP)। আজ, বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। আগামিকাল, শুক্রবার ত্রিপুরায় মেগা শো করবে বিজেপি (Mithun Chakraborty)। জানা গিয়েছে, এদিন ত্রিপুরায় বিজয় সংকল্প জনসভার কর্মসূচি পালন করবে বিজেপি। এই পর্বে ত্রিপুরায় প্রচারে নামবেন এক ঝাঁক বিজেপি নেতা।

    প্রচারে বিজেপি…

    শুক্রবার কুমারঘাট এবং অমরপুর বিধানসভা কেন্দ্রে জনসভা করে প্রচারের সূচনা করবেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। এদিনই তিনি আগরতলায় এসে পৌঁছবেন বলে বিজেপি সূত্রে খবর। গেরুয়া শিবির সূত্রে আরও খবর, একুশের বাংলার বিধানসভা নির্বাচনে যেভাবে এক ঝাঁক কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব প্রচার করেছিলেন, তেমনি ত্রিপুরায়ও হবে। এখানে সভা করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, স্মৃতি ইরানি, উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ প্রমুখ। একের বেশি জনসভা করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিরও (PM Modi)। তবে তিনি কবে সভা করবেন, কোথায়ইবা করবেন, তা জানা যায়নি। ৬ ফেব্রুয়ারি ত্রিপুরায় সভা করার কথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। পরের দিন আসবেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা, প্রতিমা ভৌমিক, বিপ্লব দেব এবং রাজীব ভট্টাচার্যেরও বিজেপির হয়ে প্রচার করার কথা।

    আরও পড়ুুন: ‘আরএসএস ডানপন্থীও নয়, বামপন্থীও নয়, জাতীয়তাবাদী’, সাফ জানালেন দত্তাত্রেয়

    এদিকে বঙ্গ বিজেপির এক ঝাঁক নেতাও শুক্রবার কার্যত চষে বেড়াবেন ত্রিপুরা। এদিন সভা করবেন দিলীপ ঘোষ, শুভেন্দু অধিকারী, লকেট চ্যাটার্জি, শান্তনু ঠাকুর ও মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। মিঠুন সভা করবেন তিনটি। লকেটেরও এদিন তিনটি সভা করার কথা। দুটি করে সভা করবেন দিলীপ ঘোষ, শুভেন্দু অধিকারী এবং শান্তনু ঠাকুর। রাজ্য বিজেপির এক নেতা বলেন, আজ (বৃহস্পতিবার) মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। বিক্ষুব্ধ যে দু একজন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন, তাঁরাও তা প্রত্যাহার করে নেবেন। প্রসঙ্গত, গত বিধানসভা নির্বাচনে বামেদের হঠিয়ে ত্রিপুরার ক্ষমতায় আসে বিজেপি। তার পর থেকে রাজ্যে কার্যত শুরু হয়েছে উন্নয়ন যজ্ঞ। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, সেই কারণে ত্রিপুরায় এবারও ফিরছে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Sagardighi By Election: সাগরদিঘি বিধানসভার উপনির্বাচনে ত্রিমুখী লড়াই! বিজেপির প্রার্থী দিলীপ সাহা

    Sagardighi By Election: সাগরদিঘি বিধানসভার উপনির্বাচনে ত্রিমুখী লড়াই! বিজেপির প্রার্থী দিলীপ সাহা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাগরদিঘি (Sagardighi) বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে বিজেপির প্রার্থী হচ্ছেন দিলীপ সাহা। চলতি মাসের ২৭ তারিখ উপনির্বাচন হবে সাগরদিঘি বিধানসভা কেন্দ্রে। ৭ ফেব্রুয়ারি এই কেন্দ্রে প্রার্থী পদে মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। ইতিমধ্যেই এই আসনে প্রার্থী ঘোষণা করে দিয়েছে তৃণমূল (Trinamool Congress)। এবার প্রার্থী ঘোষণা করল বিজেপি। 

    কেন উপনির্বাচন

    প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে সাগরদিঘি থেকে জিতেছিলেন সুব্রত সাহা। তৃণমূলের এই প্রার্থী সেখান থেকে জিতে রাজ্যের মন্ত্রীও হয়েছিলেন। কিন্তু ২০২২ সালের ২৯ ডিসেম্বর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান সুব্রত সাহা। এবার এই আসনের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। এখন তিনি সাগরদিঘি ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি পদে রয়েছেন। দেবাশিসকে হারানোর জন্য রাজ্যে ক্রমবর্ধমান দুর্নীতি এই কেন্দ্রে পদ্ম প্রতীকে দাঁড়ানো দিলীপের মূল হাতিয়ার। 

    আরও পড়ুন: চলতি মাসের ১৫ তারিখ পেশ হতে পারে রাজ্য বাজেট, জানালেন চন্দ্রিমা

    দিলীপ সাহার পরিচয়

    ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে (BJP) যোগদান করেন দিলীপ। ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে নবগ্রাম কেন্দ্র থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের টিকিটেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। তবে হারতে হয়েছিল বামেদের কাছে। রাজনীতির পাশাপাশি ব্যবসার কাজেও যুক্ত তিনি। রয়েছে একটি রাইস মিল।

    আরও পড়ুন: পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে ২০১৭-এর টেটের ওএমআর শিট! কার নির্দেশে এমন কাজ, রিপোর্ট চাইলেন বিচারপতি

    এই কেন্দ্রে তৃণমূল ও বিজেপি ও কংগ্রেস প্রার্থী ঘোষণা করে দিলেও এখনও পর্যন্ত প্রার্থী ঘোষণা করেনি বামেরা। সেখানে বাম-কং জোট নিয়েও শুরু হয়ে গিয়েছে জোর চর্চা। কংগ্রেসের প্রতীকে এই কেন্দ্রে লড়ছেন ব্যারণ বিশ্বাস। সামশেরগঞ্জ থানার ধুলিয়ানের বাসিন্দা ব্যারণ এলাকায় বিশিষ্ট সমাজসেবী হিসাবেই পরিচিত। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, ৮ ফেব্রুয়ারি হবে জমা পড়া মনোনয়নের স্ক্রুটিনি। ১০ ফেব্রুয়ারি প্রার্থীপদ বাতিলের শেষ দিন। ২ মার্চ বেরোবে নির্বাচনের ফল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Union Budget: আবাস যোজনায় বরাদ্দ বৃদ্ধি বাজেটে, কত বাড়ল জানেন?  

    Union Budget: আবাস যোজনায় বরাদ্দ বৃদ্ধি বাজেটে, কত বাড়ল জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবাস যোজনায় (PM Awas Yojana) কেন্দ্রের বরাদ্দ টাকায় খয়রাতি করছে তৃণমূল (TMC) পরিচালিত রাজ্য সরকার। এমন অভিযোগ উঠেছে। আবাস যোজনায় ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগও উঠেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) নেতৃত্বাধীন সরকারের বিরুদ্ধে। কেবল বাংলা নয়, দেশের আরও কয়েকটি রাজ্যেও একই অভিযোগ উঠেছে। তা সত্ত্বেও সকলের মাথার ওপর পাকা ছাদের ব্যবস্থা করতে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় বরাদ্দ বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।

    বরাদ্দ বৃদ্ধি…

    বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে আগের বছরের তুলনায় ৬৬ শতাংশ বেশি। ফলে এই প্রকল্পে বাজেট (Union Budget) বেড়ে হয়েছে ৭৯ হাজার কোটি টাকারও বেশি। সীতারামন জানান, গরিব মানুষের মানোন্নয়নে মোদি সরকার সব সময় প্রস্তুত। আগামী কয়েক বছরে যাতে দেশের পিছিয়ে পড়া মানুষের জীবন উন্নত হয় সেই লক্ষ্যে কাজ করছে মোদি সরকার। সেই কারণেই প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় এই বরাদ্দ বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করা হয়েছে। ২০২২-২৩ আর্থিক বর্ষে প্রধানমন্ত্রী অবাস যোজনায় বরাদ্দ হয়েছিল ৪৮ হাজার কোটি টাকা।

    প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (Union Budget) প্রকল্পে যাঁদের স্থায়ী বাড়ি নেই, তাঁদের বাড়ি দেওয়া হয়। আবাস প্রকল্পের অধীনে তালিকা তৈরি করার সময় এটি দেখা হয় যে সুবিধাভোগীর কোনও মোটরচালিত দুই বা তিন চাকার গাড়ি নেই। এ ছাড়াও আরও বেশ কয়েকটি মানদণ্ডও নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, কারও কাছে ৫০ হাজার কিংবা তার বেশি টাকার কিষান ক্রেডিট কার্ড থাকলে তিনি প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পে বাড়ি পাবেন না। পরিবারে একজন সরকারি কর্মচারি থাকলেও, সেই পরিবারও এই প্রকল্পে বাড়ি পাবেন না। একটি পরিবারের কোনও সদস্য যদি প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করেন, তাহলে তিনিও আবাসন প্রকল্পে বাড়ি পাবেন না।

    আরও পড়ুুন: ‘ঐতিহাসিক বাজেট’! অমৃতকালের প্রথম বাজেটের প্রশংসায় পঞ্চমুখ প্রধানমন্ত্রী মোদি

    কোনও পরিবারে ফ্রিজ, ল্যান্ডলাইন সংযোগ থাকলে কিংবা আড়াই একর বা তার বেশি কৃষি জমি থাকলে, তাহলেও, তিনিও ওই প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন। জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত এই প্রকল্পে দেশের লক্ষাধিক মানুষ আবাসন পেয়েছেন। এই প্রকল্পে পাহাড়ি এলাকার বাসিন্দাদের বাড়ি তৈরির জন্য দেওয়া হয় এক লক্ষ ২০ হাজার টাকা, আর সমতল এলাকার বাসিন্দাদের দেওয়া হয় এক লক্ষ ৩০ হাজার টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: সত্যকে লুকোতে আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে রাজ্য! মিড ডে মিল নিয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: সত্যকে লুকোতে আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে রাজ্য! মিড ডে মিল নিয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিড ডে মিল প্রক্রিয়া খতিয়ে দেখতে রাজ্যে রয়েছে ১১ সদস্যের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। রাজ্য সরকারের পরিকল্পনামতো কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদল পূর্ব ঘোষিত স্কুলগুলিতে পরিদর্শনেও যাচ্ছেন। এবার তা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর দাবি, অসত্যকে ঢেকে সাজিয়ে গুছিয়ে পরিবেশন করা হচ্ছে। দায়িত্বে থাকা সরকারি আধিকারিকরা কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলকে সেই সমস্ত স্কুলেই নিয়ে যাচ্ছে যাদের আগে থেকে সতর্ক করে রাখা হয়েছে। দুর্নীতি অনিয়ম লুকোতে মিড মিল স্টাফদেরও এতে সামিল করা হচ্ছে বলে দাবি শুভেন্দুর।

    শুভেন্দুর দাবি

    মঙ্গলবার এক ট্যুইট বার্তায় শুভেন্দু দাবি করেন, ‘মনে হচ্ছে সত্য অনুসন্ধানে, তাঁদের ওপর ভরসা করা হচ্ছে, যারা সত্যকে লুকোতে আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে। রাঁধুনিদেরও এতে সামিল করা হয়েছে। তাদের বেতন ও ইনসেন্টিভ সময়ের আগেই দেওয়া হচ্ছে। এটা পশ্চিমবঙ্গ। যদি পড়ুয়াদেরও হুমকি দেওয়া হয়, অবাক হব না।’ শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ”কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের (Central Team) উচিত নিজেদের মতো যেমন খুশি তেমন স্কুল বেছে হানা দেওয়া। নইলে আসল ছবিটা ধরা পড়বে না। রাজ্য সরকারের আধিকারিকরা কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলকে বাছাই করা স্কুলে মিড ডে মিল প্রক্রিয়া খতিয়ে দেখতে নিয়ে যাচ্ছে। আগে থেকে জানানো বলে রান্নার কর্মীদের অ্যাপ্রন, গ্লাভস ও টুপি পরে দেখা যাচ্ছে। আর রান্নাঘরও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। হাতেনাতে ধরতে আগাম খবর না দিয়ে যেতে হবে।”

    এই ট্যুইটের সঙ্গেই তিনি একটি হোয়াটস অ্যাপ মেসেজেরও স্ক্রিনশট দেন। যেখানে মিড-ডে-মিলের রাঁধুনীদের জন্য বিশেষ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে দেখা যাচ্ছে। সোমবার থেকে রাজ্যের জেলায় জেলায় মিড ডে মিল প্রকল্পের অনুসন্ধান শুরু করেছে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদল।

    আরও পড়ুন: মিথ্যে মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা! ইডির দফতরে গিয়ে দাবি গোপাল দলপতির

    এদিনই কেন্দ্রীয় দলের অনুসন্ধানে একাধিক বিস্ফোরক তথ্য সামনে এসেছে। ৭ জন মিড ডে মিলের কর্মীকে ভাগ করে দেওয়া হয় ৫জনের বেতন। দক্ষিণ ২৪ পরগনার রসকুঞ্জ প্রাণকৃষ্ণ হাইস্কুলে গিয়ে এমনই তথ্য় পেলেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিরা। প্রায় ১০-১২ বছর ধরে এভাবেই কম বেতন নিয়ে কাজ করে আসছেন কর্মীরা। মিড ডে মিলের রান্নাঘর পরিদর্শন করেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিরা। প্রধান শিক্ষকের অফিসে গিয়ে কথা বলেন তাঁরা। এদিকে রাজ্যে মিড মিলের খতিয়ান দেখার দিনেই  চন্দ্রকোণায় অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে মিড ডে মিলের খিচুড়িতে আরশোলা মিলেছে, বলে খবর। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Arup Chakraborty: এ কোন সংস্কৃতি! সুকান্ত-সুভাষকে কুরুচিকর আক্রমণ তৃণমূলের, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    Arup Chakraborty: এ কোন সংস্কৃতি! সুকান্ত-সুভাষকে কুরুচিকর আক্রমণ তৃণমূলের, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুকান্তবাবু শুনে রাখুন, তৃণমূল কর্মীরা যেদিন হাত তুলবে, সেদিন আপনাদের জায়গা হবে হাসপাতালে। প্রকাশ্য সভায় এই ভাষায়ই বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে (Sukanta Majumder) হুমকি দিলেন বাঁকুড়ার তালডাংরার বিধায়ক তৃণমূলের (TMC) অরূপ চক্রবর্তী (Arup Chakraborty)। সোমবার নিজের বিধানসভা কেন্দ্রে দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচিতে গিয়েছিলেন অরূপ। পরে যোগ দেন প্রকাশ্য সভায়। সেই সভা থেকেই হুমকি দেন রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপির সুকান্ত মজুমদারকে। ঘটনায় সমালোচনার ঝড় বয়ে গিয়েছে রাজ্যজুড়ে। রাজনৈতিক মহলের মতে, হুমকি দিয়ে বিরোধীদের দমিয়ে রাখার বাম জমানার সেই ট্র্যাডিশন চলছে তৃণমূল জমানায়ও।

    সুরক্ষা কবচ কর্মসূচি…

    সোমবার বিকেলে নিজের বিধানসভা কেন্দ্রে দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছিলেন অরূপ (Arup Chakraborty)। তিনি বলেন, সুকান্তবাবুকে আমি বলি, আপনি অধ্যাপক, আপনি বাংলায় অশান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছেন। আপনি আপনাদের কর্মীদের উসকানি দিচ্ছেন। আপনি আগুনে ঘি ঢালছেন। এর পরেই তিনি বলেন, সুকান্তবাবু শুনে রাখুন, তৃণমূল কর্মীরা যেদিন হাত তুলবে, সেদিন আপনাদের জায়গা হবে হাসপাতালে।  

    এদিন সভা শেষে স্বপক্ষ সমর্থন করতে গিয়ে অরূপ বলেন, সুকান্তবাবুকে সংযত হওয়ার জন্য সতর্ক করা হল। আপনি নিজে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে ঘুরে বেড়িয়ে কর্মীদের লেলিয়ে দিচ্ছেন। বাংলায় অশান্তি হলে আপনাদের দেখা পাওয়া যাবে না। রাজ্য সরকারকেই তা সামলাতে হবে। অতি সম্প্রতি অরূপের (Arup Chakraborty) বিরুদ্ধে একাধিকবার প্ররোচনামূলক বক্তব্য রাখার অভিযোগ উঠেছে। গত সপ্তাহে আবাস যোজনা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে বিডিওকে নিশানা করেন তিনি। তার আগেও একবার বিজেপির বিরুদ্ধে প্ররোচনামূলক বক্তব্য রাখতে শোনা গিয়েছিল তাঁকে। তার পরেও অবশ্য অরূপ রয়েছেন বহাল তবিয়তে। কোনও পদক্ষেপ করেনি তাঁর দল। ওই মঞ্চেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে তৃণমূলের ইন্দপুর ব্লক সভাপতি রেজাউল খাঁ নিশানা করেন  সাংসদ বিজেপির সুভাষ সরকারকে। তিনি বলেন, আপনি যদি কোথাও যান সেখানের জনগণ আপনার প্যান্ট খুলে নেবে।

    আরও পড়ুুন: ত্রিপুরা বিধানসভায় অর্ধেক আসনে লড়বে তৃণমূল, ‘পর্যটক’ বলে কটাক্ষ বিজেপির

    তৃণমূল নেতা অরূপের এই মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছে বিজেপি। পদ্ম নেতা রাহুল সিনহা বলেন, পুলিশকে পকেটে পুরে এই ধরণের বক্তব্য রাখা সহজ। পনের মিনিটের জন্য পুলিশকে সরিয়ে দিন, তার পর বোঝা যাবে অরূপবাবুদের পাশে কটা লোক আছে। তিনি বলেন, এভাবে পঞ্চায়েত ভোটের আগে বিজেপি কর্মীদের বিরুদ্ধে হিংসায় কার্যত উসকানি দিচ্ছেন তৃণমূলের নেতারা। দোরগোড়ার পঞ্চায়েত নির্বাচন। ওয়াকিবহালের মতে, সেই কারণেই বিরোধীদের চমকে, ধমকে এক তরফা ম্যাচ বের করতে চাইছে তৃণমূল। সেই কারণেই বিরোধীদের হুমকি দিচ্ছেন অরূপের (Arup Chakraborty) মতো পুলিশ পরিবৃত শাসক দলের নেতারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Tripura: ত্রিপুরা বিধানসভায় অর্ধেক আসনে লড়বে তৃণমূল, ‘পর্যটক’ বলে কটাক্ষ বিজেপির

    Tripura: ত্রিপুরা বিধানসভায় অর্ধেক আসনে লড়বে তৃণমূল, ‘পর্যটক’ বলে কটাক্ষ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহু অনিশ্চয়তার পর ত্রিপুরার (Tripura) বিধানসভায় অর্ধেক আসনে প্রার্থী দিল তৃণমূল। সোমবার মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল। রবিবার রাতে আগরতলায় সাংবাদিক বৈঠক করে ২২ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে তৃণমূল। উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরার তৃণমূলের পর্যবেক্ষক রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “এটা প্রথম তালিকা প্রকাশ করা হল। আরও বেশ কিছু আসনে প্রার্থী দেওয়া হবে। শীর্ষ নেতৃত্বের অনুমোদন পেলেই তালিকা প্রকাশ করে দেওয়া হবে।” এরপরই সোমবার সকালে আরও একটি তালিকা প্রকাশ করে তৃণমূল। সেই তালিকায় পাঁচ জন প্রার্থীর নাম ছিল। এতে মোট প্রার্থী সংখ্যা দাঁড়ায় ২৭- এ। পরে তালিকার বাইরে আরও পাঁচ জন মনোনয়ন পেশ করেন। কিন্তু প্রয়োজনীয় সব নথি না থাকায় দু’জনের মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়। অবশেষে ৬০ আসনের মধ্যে ত্রিপুরায় ৩০টি আসনে প্রার্থী দিল তৃণমূল।

    জয়ে নিশ্চিত বিজেপি 

    এরপরেই ঘাসফুল শিবিরকে কটাক্ষ করে গেরুয়া (Tripura) শিবির। বিজেপির বক্তব্য, ভোটের লড়াই নয়, ‘পর্যটক’ হিসাবে ত্রিপুরায় এসেছে তৃণমূল। এদিকে আরও বেশি আসনে জয় নিয়ে বিশ্বাসী আসামের মুখ্যমন্ত্রী এবং উত্তর-পূর্ব গণতান্ত্রিক জোটের আহ্বায়ক হিমন্ত বিশ্বশর্মা। তিনি বলেন, “আমি নিশ্চিত, বিজেপি একাই সরকার গঠন করবে।”

    এদিন ত্রিপুরায় (Tripura) মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল। শেষ দিন সকালে মনোনয়ন জমা দেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। এরপর আগরতলায় মুখ্যমন্ত্রীকে পাশে নিয়ে  উত্তর-পূর্ব গণতান্ত্রিক জোটের আহ্বায়ক হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন, তাঁরা ত্রিপুরাক ঐক্যের কথা চিন্তা করেই তারা এককভাবে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তারা এবার নিজেদের মতো করেই সরকার গঠন করবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। তবে আইপিএফটি তাদের জোটসঙ্গী হিসেবে থাকবে। প্রসঙ্গত আইপিএফটিকে বিজেপি এবারের নির্বাচনে পাঁচটি আসন ছেড়েছে।

    হিমন্ত আরও বলেন, “ত্রিপুরায় (Tripura) এখন শান্তির পরিবেশ বিরাজ করছে। তবে ২০১৮-র নির্বাচনের সময় সেখানে ভয়ের পরিবেশ ছিল।” ত্রিপুরায় সাধারণ মানুষ উন্নয়নের জন্য শান্তির পরিবেশ চায় বলেও জানিয়েছেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     

     

  • Article 370: ‘মোদির জন্যেই সম্ভব হয়েছে’, কাশ্মীরে রাহুলের পতাকা উত্তোলনের পর দাবি বিজেপির

    Article 370: ‘মোদির জন্যেই সম্ভব হয়েছে’, কাশ্মীরে রাহুলের পতাকা উত্তোলনের পর দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ৭ সেপ্টেম্বর কন্যাকুমারী থেকে শুরু হওয়া রাহুল গান্ধীর (Article 370) ভারত জোড়ো যাত্রা সোমবার জম্মু ও কাশ্মীরের শ্রীনগরে শেষ হয়েছে। ভারতের পতাকা উত্তোলন করে যাত্রার সমাপ্তি ঘোষণা করেছেন রাহুল গান্ধী। কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা ফিরিয়ে আনার পক্ষে সওয়াল করেন এই কংগ্রেস সাংসদ। এরপরেই রাহুলকে এক হাত নেয় গেরুয়া শিবির। বিজেপির পক্ষ থেকে রাহুল গান্ধির লাল চকে পতাকা তোলা নিয়ে কটাক্ষ করা হয়েছে। গেরুয়া শিবিরের পক্ষ থেকে রাহুলের শান্তিপূর্ণ যাত্রার কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। বিজেপি মুখপাত্র এবং প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, “রাহুল গান্ধী কীভাবে আজ শন্তিপূর্ণভাবে লালচকে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে পারলেন? কারণ, জম্মু ও কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার করেছেন মোদিজি। তারপর সেখানে প্রচুর পর্যটকের সমাবেশ হয়েছে। কংগ্রেস আমলে জম্মু ও কাশ্মীরে শুধুই সন্ত্রাসের পরিবেশ ছিল।”

    আরও পড়ুন: ৮১ জন পড়ুয়ার জন্যে ৭ কিলো চাল! স্কুল পরিদর্শনে এসে অবাক কেন্দ্রীয় দল

    কী বললেন অন্যান্য নেতারা? 

    বিজেপির আরও এক সাংসদ রাজ্যবর্ধন রাঠোর (Article 370) বলেন, “মোদি সরকারের কারণেই কাশ্মীরে এখন এমন পরিবেশ যে, যেকোনও নাগরিক শ্রীনগরের লালচকে গিয়ে তিরঙ্গা ওড়াতে পারেন।”

    জম্মু এবং কাশ্মীরের বিজেপি সভাপতি রবীন্দ্র রায়না (Article 370) বলেন, ” প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কারণেই আজ রাহুল গান্ধী শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভ্রাতৃত্বের মাঝে কাশ্মীরে তিরঙ্গা উত্তোলন করতে পারলেন।” তিনি আরও বলেন, “৭০ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম নেহেরু-গান্ধী পরিবারের কেউ লালচকে পতাকা ওড়াতে পারলেন।”

    ঠিক ৭৫ বছর আগে জম্মু ও কাশ্মীরের লালচকে জাতীয় পতাকা (Article 370) তুলেছিলেন প্রথম প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু। রবিবার সেখানেই জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে ভারত জোড়ো যাত্রার সমাপ্তি ঘোষণা করেন রাহুল গান্ধী। সাংবাদিক সম্মেলন করে চিন থেকে শুরু করে কাশ্মীরে শান্তি ফেরানো নিয়ে মোদি সরকারের সমালোচনায় সরব হন তিনি।

    রাহুল গান্ধি বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকার বলছে, কাশ্মীরে শান্তি (Article 370) ফিরেছে, তাহলে জম্মু থেকে লালচক পর্যন্ত কেন পদযাত্রা করছেন না স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ?” তাঁর অভিযোগ, কাশ্মীরবাসী কষ্টের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। এর জন্য রাজ্যের মর্যাদা ফেরানো এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু করার দাবি তোলেন তিনি। এরপরেই রাহুলকে এই কটাক্ষ বিজেপির। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

     

  • Suvendu Adhikari: বিপুল জনসমাগম! নেতাইয়ের সভা থেকে মমতা-অভিষককে আক্রমণ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: বিপুল জনসমাগম! নেতাইয়ের সভা থেকে মমতা-অভিষককে আক্রমণ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপুল জনসমাগমের মধ্য দিয়ে মাত্র তিন কিলোমিটার রাস্তা হাঁটলেন ৫০ মিনিট ধরে। তৃণমূলের গড়ে নিজের জাত চেনালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সোমবার ভিড়ে ঠাসা লোকজনের মাঝে লালগড় থেকে নেতাই পর্যন্ত মাত্র তিন কিমি রাস্তা শুভেন্দুর হেঁটে পৌঁছতে ৫০ মিনিট সময় লেগে যায়। শহিদ বেদির পাশে বিজেপির দলীয় পতাকা দেওয়া সভামঞ্চের ব্যাকড্রপে ছিল শুভেন্দু, নরেন্দ্র মোদি, জেপি নাড্ডা, সাংসদ কুনার হেমব্রম-সহ রাজ্য সভাপতি ও জেলা সভাপতির ছবি। 

    শুভেন্দু যা বললেন

    এদিনের সভায় শুভেন্দু বলেন, ‘‘কে রুখে দেয় আমি দেখব। আমিও জানি কী ভাবে সোজা করতে হয়। অনেক বড় বড় মাতব্বরকে সোজা করেছি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চোদ্দ পুরুষও আমাকে আটকাতে পারবে না।’’ নেতাই কাণ্ডের জেলমুক্ত অভিযুক্তদের নাম না করে শুভেন্দু বলেন, ‘‘যাঁরা দশ-বারো বছর জেল খেটে ফিরে এসেছেন, তাঁরা ভদ্র থাকুন, ভাল থাকুন। বেশি আর লাল ঝান্ডা নিয়ে উৎপাত করবেন না। এসব করতে যাবেন না। আবার বিপদে পড়বেন। পাশে কেউ দাঁড়াবে না। এখন সব গেরুয়া ঝান্ডা হয়ে গিয়েছে। আপনারা পারবেন না তৃণমূলকে টাইট দিতে। আমরা ছাড়া কেউ পারবে না।’’ 

    সভা শেষে শহিদ পরিবারের সদস্য ও আহতদের মঞ্চে ডেকে নেন শুভেন্দু। এসেছিলেন নেতাই শহিদ স্মৃতিরক্ষা কমিটির প্রাক্তন সভাপতি দ্বারকানাথ পন্ডাও। শুভেন্দুর অভিযোগ, ‘‘শহিদবেদিতে আমাকে মালা দিতে বাধা দেওয়ার বিষয়টি দ্বারকাবাবু ও নেতাইবাসী মানেননি। তাই দ্বারকাবাবুকে স্মৃতিরক্ষা কমিটি থেকে সরানো হয়েছিল। এটা বিজেপির কর্মসূচি। উনি বিজেপির সদস্য নন, তাই তাঁকে আহ্বান করতে পারি না। কিন্তু উনি নিজে এসে পুরো গ্রামের মানুষের মনের কথা বলে দিলেন।’’ এদিন অমর্ত্য সেনের উদ্দেশে বিজেপির আক্রমণের বিরোধিতায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যকে কটাক্ষ করেন শুভেন্দু।

    আরও পড়ুন: সরকারি বাসভবনে থেকেও পুলিশকর্তাদের একাংশ বাড়িভাড়া ভাতা পান কীভাবে? প্রশ্ন শুভেন্দুর

    অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রশংসা

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের ভূমিকার প্রশংসা করে তিনি বলেন, ‘মাননীয় বিচারপতি সমাজ সংস্কারের কাজ করছেন। ব্যক্তিগত আক্রমণের মুখে পড়েও তিনি যে সাহসিকতার পরিচয় দিচ্ছেন, দুর্নীতির একেবারে মূল উপড়ে ফেলতে চাইছেন তাকে স্বাগত জানাচ্ছি আমি’। এদিনের সভায় শুভেন্দুবাবুর সঙ্গে হাজির ছিলেন খড়গপুরের বিধায়ক হিরণ চট্টোপাধ্যায়। এদিন নিজের উত্তরীয় খুলে তা দিয়ে নেতাইয়ের ‘শহিদ বেদি’ পরিষ্কার করতে দেখা যায় শুভেন্দুকে। তার পর মাল্যদান করেন তিনি। এদিনের সভায় বক্তব্য রাখতে উঠে নাম না করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ করেন শুভেন্দু।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: সরকারি বাসভবনে থেকেও পুলিশকর্তাদের একাংশ বাড়িভাড়া ভাতা পান কীভাবে? প্রশ্ন শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: সরকারি বাসভবনে থেকেও পুলিশকর্তাদের একাংশ বাড়িভাড়া ভাতা পান কীভাবে? প্রশ্ন শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি বাসভবনে থেকেও পুলিশকর্তাদের একাংশ ‘এইচআরএ’ বা বাড়িভাড়া ভাতার সুবিধা ভোগ করছেন কী ভাবে, প্রশ্ন তুললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যের অর্থসচিব মনোজ পন্থকে এ নিয়ে চিঠি লিখেছেন শুভেন্দু। এ ব্যাপারে রাজ্য পুলিশের ডিজি মনোজ মালব্য এবং কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।

    শুভেন্দুর অভিযোগ

    পন্থকে লেখা চিঠিতে শুভেন্দুর অভিযোগ, সরকারি বাসভবনে থাকলে তার ভাড়া সংশ্লিষ্ট পদাধিকারীদের দিতে হয় না। সরকারের তরফেই সেই বাড়ি রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। কিন্তু সরকারি বাসভবনে থেকেও কিছু সংখ্যক ‘প্রিয়’ অফিসারকে হাউস রেন্ট অ্যালাওয়েন্স বা বাড়ি ভাড়া ভাতা দেওয়া হচ্ছে। কোনও সরকারি নির্দেশিকা ছাড়াই এই ধরনের ‘অবৈধ’ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে কেন? প্রশ্ন শুভেন্দুর। এই ধরনের কাজ বন্ধ করার পাশাপাশি অর্থসচিবকে এই খাতে টাকা উদ্ধারের অনুরোধও করেছেন বিধানসভার বিরোধী দল নেতা। অন্যথায় এই দায় যে অর্থ দফতরের উপরেও বর্তাবে, তা স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে চিঠিতে।

    আরও পড়ুন: ‘মোদির জন্যেই সম্ভব হয়েছে’, কাশ্মীরে রাহুলের পতাকা উত্তোলনের পর দাবি বিজেপির

    এই ধরনের ঘটনার ক্ষেত্রে কী পদক্ষেপ করা হয়েছে এবং এগুলো বন্ধ করার জন্য সরকারের কোনও নির্দেশিকা আছে কি না, তা-ও সাত দিনের মধ্যে জানতে চেয়েছেন বিরোধী দলনেতা। অন্যথায় আইনি পদক্ষেপের বার্তাও দেওয়া হয়েছে তাঁর চিঠিতে। এই বিষয়ে রাত পর্যন্ত অর্থসচিব, ডিজি বা কলকাতার পুলিশ কমিশনার কারুর তরফেই কোনও বার্তা দেওয়া হয়নি। সরকারি ভাবে নবান্নের তরফে সেই সব প্রশ্নের কোনও জবাব এখনও পর্যন্ত মেলেনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PFI: আরএসএস, বিজেপি নেতাদের সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে ফলওয়ালাকে রিপোর্টার নিয়োগ করেছিল পিএফআই!

    PFI: আরএসএস, বিজেপি নেতাদের সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে ফলওয়ালাকে রিপোর্টার নিয়োগ করেছিল পিএফআই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেরলের কোল্লাম জেলায়  আরএসএস (RSS) এবং বিজেপির (BJP) বিভিন্ন অনুষ্ঠান সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে এক ফল বিক্রেতাকে কাজে লাগিয়েছিল অধুনা নিষিদ্ধ ইসলামিক সংগঠন পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (PFI)। শুক্রবার এ খবর জানিয়েছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা, সংক্ষেপে এনআইএ। ১৭ জানুয়ারি ওই ফলওয়ালাকে গ্রেফতার করেছে   । ধৃতের নাম মহম্মদ সাদিক।

    এনআইএর রিপোর্ট…

    এনআইএর রিপোর্ট অনুসারে, পিএফআইয়ের সদস্যরা পেশায় ফল বিক্রেতা বছর চল্লিশের সাদিককে রিপোর্টার হিসেবে কাজে লাগিয়েছিল। হিন্দু সম্প্রদায়ের বিভিন্ন নেতারা, যাঁরা পিএফআইয়ের সম্ভাব্য টার্গেট, তাঁদের গতিবিধি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে পিএফআই নেতাদের দেবেন বলে কাজে লাগানো হয়েছিল তাঁকে। সূত্র মারফত খবর পেয়ে ১৭ জানুয়ারি কোল্লাম জেলায় হানা দেন এনআইএর তদন্তকারীরা। তার পরেই গ্রেফতার করা হয় মহম্মদ সাদিককে। দুই সন্তানের জনক সাদিক তাঁর পরিবারের সঙ্গে থাকতেন। আরও তথ্যের জন্য তাঁকে লাগাতার জেরা করে চলেছেন তদন্তকারীরা।

    জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার তদন্তকারীরা জেনেছেন, কেবল সাদিক নন, স্থানীয়দের মধ্যে আরও অনেককেই পিএফআই (PFI) নেতারা মৌলবাদে দীক্ষিত করেছিল। তাঁদেরকেই রিপোর্টার হিসেবে কাজে লাগাচ্ছিল তারা। তথ্য সংগ্রহের জন্য তারা বিভিন্নজনকে ভিন্ন ভিন্ন কাজ দিত। জানা গিয়েছে, সাদিক হাইস্কুল ছুট। ২০১২ সালে তিনি একাধিক পিএফআই নেতার সঙ্গে দেখা করেছিলেন। এর পরেই মৌলবাদের ভাবধারায় দীক্ষিত করা হয় তাঁকে। যেহেতু তিনি ফল বিক্রেতা, তাই আরএসএস এবং বিজেপি নেতাদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে বলা হয় তাঁকে। আরএসএস এবং বিজেপির কারা ওই এলাকার বিভিন্ন অনু্ষ্ঠানে আসছেন কিংবা আসবেন, তাঁদের সম্পর্কে তথ্য জোগাড় করতেই বলা হয়েছিল তাঁকে। ১৭ তারিখ গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। সাদিকের বাড়ি থেকে বাজেয়াপ্ত হয় ডিজিটাল ডিভাইস এবং অন্যান্য নথিপত্র।

    এনআইএ জানিয়েছে, এলাকায় বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে দ্বন্দ্ব লাগানোর ছক কষেছিল পিএফআইয়ের (PFI) কর্মীরা। তারা তরুণদের বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনে নাম লেখানোর জন্য উৎসাহিতও করত। এর মধ্যে লস্কর-ই-তইবা, ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক এবং সিরিয়ার মতো সংগঠনও রয়েছে। এই সংগঠনগুলি ভারতে ইসলামিক আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করার পরিকল্পনা করেছিল। সেই কারণেই তারা সন্ত্রাসমূলক নানা কাজ করছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share