Tag: bjp

bjp

  • Shivraj Patil: শিবরাজের ‘গীতা-জিহাদ’ সম্পর্কের কথা কংগ্রেসের হিন্দু বিরোধী মানসিকতারই প্রকাশ, সাফ কথা বিজেপির

    Shivraj Patil: শিবরাজের ‘গীতা-জিহাদ’ সম্পর্কের কথা কংগ্রেসের হিন্দু বিরোধী মানসিকতারই প্রকাশ, সাফ কথা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গীতা (Gita) নিয়ে কংগ্রেসের (Congress) প্রবীণ নেতা শিবরাজ পাটিলের (Shivraj Patil) মন্তব্যের জেরে কড়া প্রতিক্রিয়া দিল বিজেপি। তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদও (VHP)। কংগ্রেসকে নিশানা করেছেন বিজেপির মুখপাত্র তথা রাজ্যসভার সাংসদ সুধাংশু ত্রিবেদীও। তিনি বলেন, এই মন্তব্যের দায় নেওয়া উচিত কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট মল্লিকার্জুন খাড়গে অথবা কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধীর।  

    বৃহস্পতিবার বই প্রকাশের এক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে শিবরাজ (Shivraj Patil) বলেন, কেবল কোরানে নয়, জিহাদের (Jihad) উল্লেখ রয়েছে শ্রীমদ্ভগবদগীতায়ও! এর পরেই দেশজুড়ে শুরু হয় তীব্র বিতর্ক। শিবরাজের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে সমালোচনার ঝড় বইতে থাকে গোটা দেশে। কড়া মন্তব্য করেন গেরুয়া নেতৃত্বও। বিজেপির মুখপাত্র সঈদ শাহনাওয়াজ হুসেন শিবরাজকে আক্রমণ করেন বলেন, একজন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর এই মন্তব্য অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। তিনি বলেন, শিবরাজ পাটিল (Shivraj Patil) জিহাদের সঙ্গে গীতার সংযোগ খুঁজে পেয়েছেন! আমরা জানি কংগ্রেস হিন্দু সমাজের ওপর রেগে রয়েছে। হুসেন বলেন, কিন্তু জিহাদের সঙ্গে হিন্দু ধর্মের সংযোগের কথা বলে কংগ্রেস না হিন্দু, না মুসলমান কাউকেই খুশি করতে পারবে না।

    বিজেপির (BJP) জাতীয় মুখপাত্র সেহজাদ পুন্নাওয়ালা বলেন, ক্ষমা চাওয়ার পরিবর্তে শিবরাজ পাটিল (Shivraj Patil) শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে জিহাদের বার্তা দিয়েছিলেন বলে দাবি করছেন। এর পরে পরেই আমরা দেখছি কংগ্রেসের অন্য এক মুখপাত্র উদিত রাজ হিন্দুদের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করছেন। এই দুই ঘটনা সমাপতন নয়, ভোটব্যাঙ্ক ধরে রাখার খেলা। বিজেপির দাবি, এটা কংগ্রেসের হিন্দু বিরোধী মানসিকতারই প্রকাশ।

    আরও পড়ুন: অর্জুনকে জিহাদের শিক্ষা দিয়েছিলেন শ্রীকৃষ্ণ! কংগ্রেস নেতা বলেন কী?

    বিজেপির আর এক নেতা সুধাংশু ত্রিবেদী বলেন, কংগ্রেস দীর্ঘদিন ধরে হিন্দু, হিন্দুত্ব এবং হিন্দুস্তানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। পাটিলের (Shivraj Patil) মন্তব্য এরই অন্য একটি অধ্যায়। কংগ্রেস নেতারা আগেও বোকা হারাম এবং তালিবানের সঙ্গে হিন্দুত্বের তুলনা টেনেছিল। শিবরাজের (Shivraj Patil) এই বিতর্কিত মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদও। পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মিলিন্দ পারান্ডে কংগ্রেসকে একহাত নিয়ে বলেন, তারা দায়িত্বজ্ঞানহীন। সস্তা জনপ্রিয়তা পেতে এবং সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে এসব করছে। এর পরেই শিবরাজকে নিশানা করে তিনি বলেন, আমি জানি না উনি (পাটিল) কোন গীতা পড়েছেন। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের এই নেতার দাবি, গীতার কোথাও জিহাদের কোনও উল্লেখ নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: ডিসেম্বরেই পতন হচ্ছে তৃণমূল সরকারের? কী বললেন শুভেন্দু?

    Suvendu Adhikari: ডিসেম্বরেই পতন হচ্ছে তৃণমূল সরকারের? কী বললেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিসেম্বর মাসেই এই সরকার ল্যাম্পপোস্ট হয়ে যাবে। রবিবার যাদবপুরের বিজয়গড়ে কালীপুজোর উদ্বোধন করতে এসে এমনটাই বললেন বিরোধে দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বর্তমান রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, ” কালীপুজোয় মায়ের কাছে অনুরোধ করব ২০২৩ সালে যেন আমরা চোরমুক্ত বাংলা দেখতে পাই। দেখুন না কী হয়! ডিসেম্বর মাসেই এই সরকার ল্যাম্পপোস্ট হয়ে যাবে।” শুভেন্দুর এই দাবিকে ইঙ্গিতপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। সূত্রের খবর, ডিসেম্বর মাসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে আর্থিক দেউলিয়া সরকার ঘোষণা করতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। ফলে আর ঋণ নিতে পারবে না রাজ্য সরকার। যা আর্থিক সংকট ডেকে আনতে পারে। তখন এই সরকারকে ফেলা অনেকটাই সহজ হবে।

    আরও পড়ুন: দেশের সুরক্ষা যাদের কাঁধে, প্রথা মেনে তাঁদের সঙ্গে দীপাবলি পালন করতে কার্গিলে মোদি 

    শুভেন্দু আরও বলেন, “ডিসেম্বর মাসের পরে এই সরকারটা সরকার হিসেবে থাকবে না। মর্নিং শোজ দ্যা ডে। দেখতে পাচ্ছেন ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণ বঞ্চিত প্রার্থীরা করুণাময়ীর সামনে লাগাতার অবস্থান করছেন। সরকার চলে গিয়েছে কোর্টে। ১৪৪ ধারা জারি করতে কোর্টে যেতে হয়েছে। এই সরকার দুর্বল সরকার। যে সরকারে কোনও ক্ষমতা থাকে না সে কোর্টে চলে যায়। ডিসেম্বরের আগেই এই সরকার দুর্বল সরকারে পরিণত হয়ে গিয়েছে।”

    আরও এক বিস্ফোরক দাবি করে বিরোধী দলনেতা বলেন, “পুলিশের পাশাপাশি আন্দোলন ভাঙতে সরকারকে ভাঙড়- ক্যানিং থেকে ক্যাডারও আনতে হয়েছিল মেধাবী যুবক যুবতীদের আন্দোলন ভাঙতে। নিরস্ত্র অবস্থায় শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক আন্দোলন করছিল ওরা। তাদের বল পূর্বক আন্দোলন ভাঙা হয়েছে।”

    এদিকে গরু পাচার মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন বীরভূমের (Birbhum Politics) দাপুটে নেতা অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)। আর সেই ফাঁকেই ভাঙছে বীরভূম তৃণমূল। কেষ্টর জেলে যাওয়ার পরই দুর্বল হচ্ছে তৃণমূলের বীরভূমের দুর্গ? পরপর দু’দিন জেলার তৃণমুল নেতাদের কার্যকলাপে এমনই ইঙ্গিত পাওয়া গেল।

    শুভেন্দু অধিকারীর সম্প্রতি পোস্ট করা একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, তিনি সিউড়ির বামণী কালীমন্দিরে পুজো দিচ্ছেন। কিন্তু সেই ভিডিও নজর কেড়েছেন দুই তৃণমূল কাউন্সিলর। ভিডিওতে যে দুই তৃণমূল নেতাকে শুভেন্দুর সঙ্গে দেখা গিয়েছে, তাঁদের একজন সিউড়ির ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর উজ্জ্বল চট্টোপাধ্যায় এবং অন্যজন হলেন ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কুন্দন দে। ভিডিওটি প্রকাশ্যে আসতেই জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Himachal Assembly Polls: এবার বিজেপির প্রার্থী আরও এক ‘চায়েওয়ালা’, শিমলা সদরে সঞ্জয় সুদ

    Himachal Assembly Polls: এবার বিজেপির প্রার্থী আরও এক ‘চায়েওয়ালা’, শিমলা সদরে সঞ্জয় সুদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এও এক চায়েওলার গল্প! এক চায়েওয়ালা নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) হয়েছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। এবার হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে (Himachal Assembly Polls) আরও এক চায়েওয়ালাকে প্রার্থী করল বিজেপি (BJP)। এই কেন্দ্রে চার বার জয়ী হয়ে মন্ত্রী হয়েছিলেন বিজেপির সুরেশ ভরদ্বাজ। তাঁকে সরিয়ে শিমলা সদর (Shimla Urban) কেন্দ্রে বিজেপি টিকিট দিয়েছে সঞ্জয় সুদ নামে এক ব্যক্তিকে। শিমলা শহরেই একটি চায়ের দোকান চালান দীর্ঘদিনের পদ্ম-কর্মী সঞ্জয়। শিমলা সদর থেকে সরিয়ে সুরেশকে প্রার্থী করা হয়েছে কাসুমটি কেন্দ্রে। শিমলা সদরে প্রার্থী হতে পেরে আপ্লুত সঞ্জয়। দলের প্রতি কৃতজ্ঞতাও ব্যক্ত করেছেন তিনি। সঞ্জয় বলেন, বিজেপি আমার মতো একজনকে প্রার্থী করায় আমি দলের প্রতি কৃতজ্ঞ। মনে হচ্ছে সপ্তম স্বর্গে আছি। শিমলা সদর কেন্দ্র দল আমাকে প্রার্থী করেছে। আজ মনে হচ্ছে, বিজেপির জন্য কাজ করার এই সিদ্ধান্তটা ঠিকই ছিল।

    সঞ্জয় জানান, অত্যন্ত গরিব পরিবারে জন্ম তাঁর। আরএসএসের সহযোগিতায়ই স্কুলে পড়াশোনার সুযোগ পেয়েছিলেন। জানতে পেরেছিলেন ভারতীয় সংস্কৃতি সম্পর্কে। স্কুলের পাঠ চুকিয়ে যান কলেজে। শিমলা বাসস্ট্যান্ডে খবরের কাগজ বিক্রি করে পড়াশোনার খরচ চালাতেন। কলেজে পড়াকালীন আরএসএসের ছাত্র সংগঠন বিদ্যার্থী পরিষদের সঙ্গে যুক্ত হন তিনি। স্টুডেন্টস কাউন্সিলের হয়ে কাজ করেছিলেন পাঁচ বছর। অর্থনৈতিক কারণে আর কাজ করতে পারেননি। এরপর সংসারের হাল ধরতে দু বছর মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভের কাজ করেন। ১৯৯১ সালে শিমলায় খোলেন চায়ের দোকান।

    আরও পড়ুন: দীপাবলির উপহার! ২২ অক্টোবর ৭৫ হাজার চাকরিপ্রার্থীকে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন মোদি

    শিমলা বিধানসভা নির্বাচনে (Himachal Assembly Polls) বিজেপির এই প্রার্থী জানান, ১৯৮০ সালে বিজেপি গঠনের সময় থেকেই তিনি দলের একনিষ্ঠ সৈনিক। প্রথমে শিমলা সদর মণ্ডল কমিটির সাধারণ সম্পাদক হয়েছিলেন। পরে ওই কমিটির সহ সভাপতি হন। আরও পরে হন বিজেপির শিমলা জেলার মিডিয়া ইনচার্জ। বিজেপির মিডিয়া ইনচার্জ থাকাকালীনই সঞ্জয়কে শিমলা মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের টিকিট দিয়েছিল দল। দুবার কাউন্সিলরও হয়েছিলেন। পরে করা হয় সিমলা শাখার সভাপতি। আর এবার তাঁকে করা হল বিধানসভার প্রার্থী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Congress President: খাড়্গে হাতের পুতুল! রিমোট কন্ট্রোল থাকবে গান্ধী পরিবারের হাতে, দাবি বিজেপির

    Congress President: খাড়্গে হাতের পুতুল! রিমোট কন্ট্রোল থাকবে গান্ধী পরিবারের হাতে, দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সবটাই আগে থেকে ঠিক করা থাকে। গান্ধীরাই ঠিক করেন। খাড়্গে গান্ধী পরিবারের হাতের পুতুল ছাড়া আর কিছুই নয়, এমনই দাবি করল বিজেপি।  যে কোনও দল তাদের নেতা ঠিক করতেই পারে তাতে বিজেপির কিছু আসে যায় না মত বিজেপি নেতাদের। কংগ্রেস একটা মৃতপ্রায় দল। তাকে জীবনদায়ী ইঞ্জেকশন দেওয়া সম্ভব নয়। অধিকাংশ প্রবীণ, অভিজ্ঞ নেতারা দল ছাড়ছেন। গান্ধী পরিবার ছাড়া দলে আর কিছুই নেই।

    আড়াই দশক পর এই প্রথম কোনও অ-গান্ধী ব্যক্তি কংগ্রেসের সভাপতি হলেন। জয়ের পরই দলের নেতাদের থেকে খাড়গে ক্রমাগত শুভেচ্ছাবার্তা পেয়েছেন। কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধী, দলের অন্যতম নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী পর্যন্ত খাড়গে ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের অভিনন্দন জানিয়েছেন। তার মধ্যেই ভেসে এসেছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর শুভেচ্ছা বার্তাও। যদিও  বিজেপি নেতাদের দাবি, সভাপতি যে-ই হোন, দলের নিয়ন্ত্রণের রাশ থাকবে গান্ধী পরিবারের হাতেই। মনমোহন সিংয়ের মতোই খাড়্গে গান্ধী পরিবারের রিমোট-কন্ট্রোল দ্বারা চালিত হবে বলেই অভিমত বিজেপির। দলের আইটি সেলের ভারপ্রাপ্ত নেতা অমিত মালব্যের বক্তব্য, ‘‘গান্ধী পরিবার যদি মনমোহন সিংয়ের মতো প্রধানমন্ত্রীর দফতরে নাক গলাতে পারে, সেখানে খড়্গে তো নিছক কংগ্রেস সভাপতি।’’ 

    ২৬ অক্টোবর থেকে দলের সভাপতি পদে দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন খাড়গে। তিনি কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধীর স্থলাভিষিক্ত হবেন।  বিজেপি নেতাদের কথায়, খাড়্গের বিরুদ্ধে ৫০ হাজার কোটি টাকার আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন সম্পত্তির অভিযোগ রয়েছে। ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলাতেও ইডি তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। বিজেপি নেতা  রাজ্যবর্ধন রাঠৌর বলেছেন, ‘শক্তিশালী গণতন্ত্রের জন্য শক্তিশালী বিরোধী অত্যন্ত দরকার। দীর্ঘসময় পর কংগ্রেস একটি পরিবারের বাইরে তাকাল। কিন্তু, তারা স্রেফ রবার স্ট্যাম্প খুঁজে নিয়েছে। তাদের অভ্যন্তরীণ নির্বাচন স্রেফ ভাঁওতাবাজি ও নাটক ছাড়া কিছুই না।’ খাড়্গেকে পুতুল খাড়া করে কাজ করবেন সনিয়া-রাহুল-প্রিয়ঙ্কারাই, মনে করছে বিজেপি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • West Bengal Medical Council: বিরোধী শিবির এগোতেই রিটার্নিং অফিসার ‘বিরতি’ নিলেন, রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল নির্বাচনে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    West Bengal Medical Council: বিরোধী শিবির এগোতেই রিটার্নিং অফিসার ‘বিরতি’ নিলেন, রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল নির্বাচনে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনভর দফায় দফায় ‘উচ্চস্তরের কর্তৃপক্ষের’ সঙ্গে আলোচনা করেও সিদ্ধান্ত নিতে পারলেন না রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল (West Bengal Medical Council) নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার। তাই সমস্যার রফা সূত্র বেরোলো না। তাই মেডিক্যাল কাউন্সিল কার দখলে সেই প্রশ্ন অমীমাংসিত থাকলো।

    রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু হতেই বারবার অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূল পরিচ্ছন্ন নির্বাচনে বাধা দিচ্ছে। শাসক দলের সেই দাদাগিরি ভোট গণনার দিনও অব্যহত রয়েছে। অভিযোগ, বিরোধী শিবির গণনায় এগিয়ে যেতেই রিটার্নিং অফিসার গণনা বন্ধ করে দেন। ‘চোখে-মুখে জল দেওয়ার’ কথা বলে প্রায় চল্লিশ মিনিট তিনি উধাও হয়ে যান। বিরোধীরা কারচুপির একাধিক অভিযোগ করলেও তিনি সে নিয়ে স্পষ্ট মতামত জানাননি।

    গত এক মাস ধরে পোস্টাল ব্যালটে চিকিৎসক ও চিকিৎসক-শিক্ষকেরা রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল (West Bengal Medical Council) নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু ভোট গণনার সময় ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুন: দীপাবলির উপহার! ২২ অক্টোবর ৭৫ হাজার চাকরিপ্রার্থীকে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন মোদি

    বিরোধীদের অভিযোগ, অশিক্ষক চিকিৎসকদের ভোট দেওয়ার জন্য যে গোলাপি ব্যালট দেওয়া হয়েছিল, সেগুলো অধিকাংশ জাল। ব্যালটের রং আলাদা। তেমনি বিরোধী প্রার্থীদের নাম নেই। বরং শাসক দলের একই প্রার্থীর নাম একাধিক বার রয়েছে। বিরোধী শিবিরের প্রার্থী চিকিৎসক অর্জুন দাশগুপ্ত অভিযোগ করেন, একাধিক ব্যালটে তার নাম নেই। অভিযোগ শুনে প্রাথমিকভাবে রিটার্নিং অফিসার ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলেও বাস্তবে কিছুই করেননি বলে অভিযোগ বিরোধীদের।

    আদালতের নির্দেশে অবিচ্ছেদ্য ভাবে গণনা হওয়ার কথা থাকলেও, অভিযোগ, বিরোধী শিবিরের ভোট বাড়তে থাকলেই গণনা বন্ধ করে দেন রিটার্নিং অফিসার। কতক্ষণ পরে ফের গণনা চালু হবে, সে বিষয়েও কিছু জানান না।

    এরপরেই বিরোধী শিবিরের চিকিৎসকেরা বিক্ষোভ শুরু করেন। মেডিক্যাল কাউন্সিলের অফিসের সামনেই শুরু হয় প্রতিবাদ।

    যদিও শাসক দল পাল্টা জানান, যে চিকিৎসক ব্যালটে নিজের নাম না থাকার অভিযোগ এনেছেন, তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যালটের ছবি আপলোড করেছেন। তাই তিনি নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করেছেন। তাকে প্রার্থী হিসেবে যেন আর গণ্য করা না হয়।

    বিরোধীরা অবশ্য বলছেন, ছাপ্পা আর ভয় দেখানোকে হাতিয়ার করেই নির্বাচন লড়ে তৃণমূল। সেটা পঞ্চায়েত হোক কিংবা চিকিৎসক নির্বাচন তৃণমূলের একটাই স্ট্র্যাটেজি। সেটা হল গণতন্ত্রকে লঙ্ঘন করে ছাপ্পা দেওয়া।

  • Suvendu Adhikari: “পুলিশও তৃণমূলকে বাঁচাতে পারবে না”, বিজয়া সম্মিলনী থেকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দু অধিকারীর

    Suvendu Adhikari: “পুলিশও তৃণমূলকে বাঁচাতে পারবে না”, বিজয়া সম্মিলনী থেকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দু অধিকারীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পুলিশও তৃণমূলকে বাঁচাতে পারবে না।” বুধবার কাঁথিতে (Kanthi) বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠানে গিয়ে এবার পুলিশ ও শাসক দলকে একহাত নিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মঞ্চ থেকে পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়ে জানালেন, “ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে লড়াই হবে।” এদিন কাঁথিতে সাংগঠনিক জেলা বিজেপির উদ্যোগে বিজয়া সম্মিলনের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানেই উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেখানে তিনি মঞ্চে উঠে শাসক দলের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির কথা উল্লেখ করে তোপ দাগলেন শাসকদল ও রাজ্য পুলিশকে।

    রাজ্য পুলিশকে তিনি (Suvendu Adhikari) এদিন ‘মমতার পুলিশ’, ‘চটি চাটা পুলিশ’ ও ‘দলদাস’ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, “পুলিশ, মমতার পুলিশ। চটি চাটা পুলিশ। দলদাসে পরিণত হওয়া পুলিশ। তারাই ঠিকা নিয়েছে, তারাই দায়িত্ব নিয়েছে, এই তোলামূল নামক পার্টি টাকে টিকিয়ে রাখার বা বাঁচিয়ে রাখার। কিন্তু তারা আর বাঁচিয়ে রাখতে পারবে না। আমরা কার্যত গুছিয়ে নিয়ে এসেছি। আর কিছুদিনের মধ্যেই বুঝতে পারবেন, এদের অবস্থাটা কী হবে। লড়াই করুন। সিপিএমকে কী করে উৎখাত করেছি, আমি জানি। একেও কী করে উৎখাত করতে হয় আমি জানি। শুধু সঙ্গে থাকুন।”  

    আরও পড়ুন: অস্বস্তিতে রাজ্য সরকার! মোমিনপুর-কাণ্ডের সমস্ত নথি কলকাতা পুলিশের থেকে চাইল এনআইএ

    ফলে মঞ্চ থেকেই তিনি (Suvendu Adhikari) তৃণমূল কংগ্রেসের ভবিষ্যতবাণী করেছেন ও তাদের বিদায় খুব শীঘ্রই হতে চলেছে, এবিষয়ে বলেন। তিনি এদিন অনুষ্ঠানের যোগ দেওয়ার পর থেকই সুর চড়িয়েছেন শাসক দলের বিরুদ্ধে। তিনি আরও বলেন, “আমরা উপরের চোরগুলোকে ধরার চেষ্টা করছি। আপনারা নিচ তলার চোর গুলোকে তাড়ানোর চেষ্টা করুন।” আবারা এদিন পরিবারতন্ত্র নিয়েও তিনি কটাক্ষ করেন কংগ্রেস ও তৃণমূলকে।

    অন্যদিকে এদিন আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়েও এখনই হুঁশিয়ারি দিয়ে রাখলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। পঞ্চায়েত নির্বাচনের নিরাপত্তার দায়িত্বে যদি রাজ্য পুলিশ থাকে, তবে তাঁরা আদালতের দ্বারস্থ হবেন বলেও তিনি জানিয়েছেন৷ পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেছেন, ”এখন থেকেই বুথকে দুর্গে পরিণত করতে হবে। লড়াই করতে হবে, ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে লড়াই হবে। এতটুকু ছেড়ে দেওয়ার জায়গা নেই। আগামী ডিসেম্বর মাস থেকে সম্মিলনের মধ্যে দিয়ে প্রতিটি গ্রামাঞ্চলের জনগণের পাশে থেকে কাজ করতে হবে। কার্যকর্তাদের এই বিষয়ে দায়িত্ব নিতে হবে।”

  • Shivraj Patil: অর্জুনকে জিহাদের শিক্ষা দিয়েছিলেন শ্রীকৃষ্ণ! কংগ্রেস নেতা বলেন কী?

    Shivraj Patil: অর্জুনকে জিহাদের শিক্ষা দিয়েছিলেন শ্রীকৃষ্ণ! কংগ্রেস নেতা বলেন কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেবল কোরানে নয়, জিহাদের উল্লেখ রয়েছে শ্রীমদ্ভগবদগীতায়ও! বৃহস্পতিবার এমনই দাবি করলেন কংগ্রেস (Congress) নেতা শিবরাজ পাতিল (Shivraj Patil)। এদিন কংগ্রেস নেত্রী মহসিনা কিদওয়াইয়ের জীবনী প্রকাশ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন প্রবীণ কংগ্রেস নেতা শিবরাজ। সেখানেই তিনি বলেন, কেবল কোরানে নয়, জিহাদের উল্লেখ রয়েছে শ্রীমদ্ভগবদগীতায়ও।

    দ্বিতীয় ইউপিএ জমানায় কেন্দ্রে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছেন শিবরাজ (Shivraj Patil)। মুম্বইয়ে ২৬/১১ হামলার পর পদত্যাগ করেন তিনি। অশীতিপর কংগ্রেস নেতা শিবরাজ বলেন, খ্রিস্টানরা এটা নিয়ে লিখেছিলেন। যীশু খিস্ট লিখেছিলেন আমি এখানে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে আসিনি। আমি এখানে তরবারি নিয়েও এসেছি। অনেক বোঝানোর পরেও যাঁকে বোঝানো যাবে না এবং তিনি যদি অস্ত্র নিয়ে আসেন, আপনি পালাতে পারেন না। এর পর তিনি বলেন, আপনি একে জিহাদ (Jihad) বলতে পারেন না।এবং আপনি একে ভুলও বলতে পারেন না। এটা ঘটা উচিত নয়। একজনের উচিত নয় অস্ত্র নিয়ে কাউকে বোঝানো।

    ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বিজেপি (BJP)। বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুন্নাওয়ালা বলেন, কংগ্রেস সমস্ত সীমা অতিক্রম করেছে। শিবরাজ পাতিল যিনি হিন্দু সন্ত্রাস / গেরুয়া সন্ত্রাসের কথা বলেছিলেন, তিনি এখন জিহাদকে গীতার সঙ্গে তুলনা করছেন। মহাভারতে শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে জিহাদের শিক্ষা দিয়েছিলেন বলছেন। এটা অপমান। তবে আমরা বিস্মিত হচ্ছি না। ট্যুইটারে তিনি লেখেন, আপের গোপাল ইটালিয়া ও রাজেন্দ্র পালের পর এবার হিন্দু বিদ্বেষ ও ভোটব্যাংক রাজনীতির কারণে শিবরাজ পাটিল বলতে শুরু করেছেন শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে জেহাদ শিখিয়েছিলেন। কংগ্রেস হিন্দু গেরুয়া সন্ত্রাসের কথা বলে, রাম মন্দিরের বিরোধিতা করে রামের অস্ত্র নিয়ে প্রশ্ন তোলে। ওরা বলে হিন্দুত্ববাদ আইসিসের সমান। তিনি বলেন, রাহুল গান্ধী বলেছিলেন হিন্দুদের থেকে এলইটি কম বিপজ্জনক। ২৬/১১র ঘটনার পর দিগ্বিজয় সিং দোষ দিয়েছিলেন হিন্দু গোষ্ঠীকে। গুজরাট নির্বাচনের আগে ভোটব্যাংকের মেরুকরণ করতেই হিন্দু বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে বলেও অনুযোগ করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ঝাড়খণ্ডে বাড়ছে ‘লাভ জিহাদ’! রামগড়ে ভাইকে হত্যা বোনের, রাঁচিতে স্কুলে হিন্দু ছাত্রীদের ‘হুমকি’

     

     

  • Himachal Pradesh: ভোটের আগেই মাত কংগ্রেসকে! হিমাচল প্রদেশে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির

    Himachal Pradesh: ভোটের আগেই মাত কংগ্রেসকে! হিমাচল প্রদেশে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিমাচল প্রদেশে (Himachal Pradesh) ভোটের ঢের আগেই প্রতিপক্ষ কংগ্রেসকে (Congress) মাত দিল বিজেপি (BJP)! বুধবার পদ্ম শিবির প্রকাশ করল প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা। এই দফায় ৬২ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে গেরুয়া শিবির। এঁদের মধ্যে রয়েছেন পাঁচজন মহিলাও। বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটি এই তালিকা অনুমোদনও করেছে।

    জানা গিয়েছে, এদিন যে ৬২ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে তফশিলি জাতির প্রার্থী রয়েছেন ১১ জন। তফশিলি উপজাতি প্রার্থী রয়েছেন ৮জন। প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে শিক্ষাগত যোগ্যতাকে।এদিন যে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে, তাঁদের দুই তৃতীয়াংশই স্নাতক বা স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ।

    গত বিধানসভা নির্বাচনে হিমাচল প্রদেশে (Himachal Pradesh) যাঁরা জয়ী হয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যেও ১১ জনকে এবার প্রার্থী তালিকায় রাখা হয়নি। খোদ মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর এবার লড়বেন সেরাজ বিধানসভা কেন্দ্র থেকে। মাণ্ডি থেকে লড়বেন অনিল শর্মা। আর উনা কেন্দ্র থেকে লড়বেন সতপাল সিং সট্টি। চৌরা কেন্দ্র থেকে লড়বেন হংসরাজ। মানালি কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছেন গোবিন্দ সিং ঠাকুর। বানজার কেন্দ্রে পদ্ম প্রার্থী সুরেন্দর শৌরি। এবার টিকিট পাননি হিমাচল প্রদেশের (Himachal Pradesh) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী প্রেমকুমার ধুমল। ২০১৭ সালের বিধানসভা নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন তিনি। প্রেমকুমার অনুরাগ ঠাকুরের বাবা। অনুরাগ মোদি মন্ত্রিসভার মন্ত্রী। অনুরাগের শ্বশুর গুলাব সিংকেও এবার টিকিট দেওয়া হয়নি। গত বিধানসভা নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন তিনিও।

    আরও পড়ুন: ক্ষমা চাইতে হবে, হিন্দু দেব-দেবীদের নিয়ে আপ মন্ত্রীর বিতর্কিত মন্তব্যে ক্ষুব্ধ বিজেপি

    এদিকে, আসন বদলে দেওয়া হয়েছে দুই মন্ত্রীর। এঁরা হলেন শিমলার বিধায়ক সুরেশ ভরদ্বাজ ও নুরপুরের বিধায়ক রাকেশ পাঠানিয়া। মন্ত্রী মহেন্দ্র সিংয়ের বদলে টিকিট দেওয়া হয়েছে তাঁর ছেলে রজত ঠাকুরকে। ধরমপুর কেন্দ্রেই লড়বেন তিনি। হিমাচল প্রদেশ (Himachal Pradesh) বিধানসভার আসন সংখ্যা ৬৮। সোমবারই বৈঠকে বসেছিল বিজেপির সেন্ট্রাল ইলেকশন কমিটি। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। ওই কমিটিতে আলোচনার পরেই চূড়ান্ত করা হয় প্রার্থী তালিকা। প্রসঙ্গত, নভেম্বরের ১২ তারিখে নির্বাচন হবে হিমাচল প্রদেশে (Himachal Pradesh)। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ অক্টোবর। ভোট গণনা হবে ৮ ডিসেম্বর। গত নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছিল বিজেপি। তারা পেয়েছিল ৪৪টি আসন। আর প্রধান প্রতিপক্ষ কংগ্রেস পেয়েছিল মাত্র ২১টি আসন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Debraj Chakraborty: ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় তলব সিবিআইয়ের, দু ঘণ্টা জেরা তৃণমূলের দেবরাজকে

    Debraj Chakraborty: ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় তলব সিবিআইয়ের, দু ঘণ্টা জেরা তৃণমূলের দেবরাজকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিআইয়ের (CBI) তলব পেয়ে মঙ্গলবার সল্টলেকের সিবিআই দফতরে হাজিরা দিলেন তৃণমূল (TMC) কাউন্সিলর ও বিধাননগরের মেয়র পারিষদ দেবরাজ চক্রবর্তী (Debraj Chakraborty)। এদিন সকাল সোয়া ১১টা নাগাদ তিনি সিবিআই দফতরে হাজির হন। তার পরেই শুরু হয় জেরা। ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনায় টানা প্রায় দু ঘণ্টা ধরে জেরা করা হয় তাঁকে। সিবিআই দফতর থেকে বেরিয়ে দেবরাজ বলেন, আবার ডাকলে আসব।  

    দেবরাজের (Debraj Chakraborty) অন্য একটি পরিচয়ও রয়েছে। তিনি তৃণমূল বিধায়ক তথা কীর্তন শিল্পী অদিতি মুন্সির স্বামী। উত্তর ২৪ পরগনার ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলার যুব তৃণমূল সভাপতি পদেও রয়েছেন দেবরাজ। ভোট পরবর্তী হিংসায় খুন হন দমদম পার্কের বিজেপি কর্মী প্রসেনজিৎ দাস। ওই ঘটনায় মঙ্গলবার তলব করা হয়েছিল দেবরাজকে। দেবরাজের আগে ভোট পরবর্তী হিংসার মামলায় জেরা করা হয়েছিল তৃণমূলের আর এক বিধায়ক পরেশ পালকেও।

    আরও পড়ুন:সিবিআই-এর তলব এড়িয়ে ই-মেল করলেন কেষ্ট কন্যা, কী লিখেছেন চিঠিতে?

    কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, ২০২১ সালের ২ মে দমদম পার্কের হরিচাঁদ পল্লির বাসিন্দা প্রসেনজিৎ দাস খুন হন। তিনি বিজেপি কর্মী ছিলেন বলে দাবি পরিবারের। বাড়ির পাশ থেকে রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার হয় তাঁর। প্রসেনজিৎকে খুনে উসকানি দেওয়ার অভিযোগ ওঠে দেবরাজের বিরুদ্ধে। সেই কারণেই সিবিআই তলব করে দেবরাজকে। করা হয় জেরাও। সিবিআই দফতর থেকে বেরিয়ে দেবরাজ (Debraj Chakraborty) বলেন, যা যা প্রশ্ন করা হয়েছিল, সব প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি। যা যা জানতে চেয়েছেন, সবটা জানিয়েছি। পরবর্তী সময়ে ডাকলে আবার আসব। দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে তদন্তের মুখোমুখি হয়েছি। প্রসেনজিতের ঘটনা প্রসঙ্গে অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা বলেন, এটা এক দেড় বছর আগের ঘটনা। কী ঘটেছিল ঠিক মনে নেই। তবে যে কোনও মৃত্যুই দুর্ভাগ্যজনক। সিবিআই তদন্ত করছে। কী ঘটেছিল, তা তদন্তে উঠে আসবে। যদি পরিবারকে কোনও সহযোগিতা করতে পারি, পাশে থাকব। প্রসঙ্গত, প্রসেনজিৎ খুনের ঘটনায় এফআইআরে নাম ছিল না দেবরাজের (Debraj Chakraborty)। পরে সিবিআই তদন্তে উঠে আসে তাঁর নাম। তার জেরেই করা হয় তলব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রীর বিজয়া সম্মিলনীতে হাজির করাতে হবে অনুদান পাওয়া ক্লাবগুলিকে, সরকারি নির্দেশে সরব শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রীর বিজয়া সম্মিলনীতে হাজির করাতে হবে অনুদান পাওয়া ক্লাবগুলিকে, সরকারি নির্দেশে সরব শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বোমা ফাটালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মুখ্যমন্ত্রীর (CM) বিজয়া সম্মিলনীতে যেসব ক্লাব ৬০ হাজার করে টাকা পেয়েছিল, তাদের ওই সম্মিলনীতে হাজির করাতে হবে বলে বিভিন্ন প্রশাসনিক আধিকারিকদের নির্দেশ দিয়েছেন স্বয়ং জেলাশাসক (DM)! সরকারি একটি পদে বসে জেলাশাসক এমন নির্দেশ দিতে পারেন কিনা, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

    বামেদের হঠিয়ে ২০১১ সালে রাজ্যের তখতে বসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) নেতৃত্বাধীন তৃণমূল (TMC) সরকার। তার পরেই একের পর এক অনিয়মের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে রাজ্য সরকারের নাম। রাজ্য সরকারের এহেন অনিয়মের অভিযোগে বারংবার সরব হয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মঙ্গলবার এরকমই একটি ন্যক্কারজনক ঘটনার কথা ট্যুইট করে জানালেন শুভেন্দু। ট্যুইটবার্তায় শুভেন্দু জানিয়েছেন, উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলার জেলাশাসকরা তাঁদের অধস্তন এডিএম, এসডিও এবং বিডিওদের প্রতি এক নির্দেশিকা জারি করেছেন। তাতে বলা হয়েছে, দুর্গাপুজো উপলক্ষে যেসব ক্লাবকে ৬০ হাজার করে টাকা দেওয়া হয়েছে, ওই সব ক্লাবের সদস্যদের আগামিকাল শিলিগুড়িতে মুখ্যমন্ত্রীর বিজয়া সম্মিলনীতে বাধ্যতামূলকভাবে হাজির করাতে হবে। সরকারি পদে বসে জেলাশাসকের মতো একজন পদাধিকারী এহেন নির্দেশ দিতে পারেন কিনা, তা নিয়েই উঠেছে প্রশ্ন।

    তবে প্রশ্ন উঠলেই বা কী হবে? এমন নজির রয়েছে আরও। এবং তা তুলে ধরেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীই (Suvendu Adhikari)। মুখ্যমন্ত্রীর উত্তরবঙ্গ সফর ঘিরে সাজ সাজ রব। বিরোধী নেত্রী থাকার সময় উত্তরবঙ্গের একটি রিসর্টে গিয়েছিলেন তিনি। রিসর্টটি উত্তর ২৪ পরগনার মহেশতলার বিধায়ক তৃণমূলের দুলাল দাসের। ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৈরি এই রিসর্ট সংস্কার করা হয়েছে সরকারি অর্থ ব্যয়ে। সাজানো হয়েছে রিসর্ট চত্বর। রিসর্টে যাওয়ার রাস্তাও ঢেলে সাজানো হয়েছে। শুভেন্দুর দাবি, এসবই হয়েছে সরকারি টাকা খরচ করে। মুখ্যমন্ত্রী যেতে পারেন ভেবে সরকারি টাকায় একটি বেসরকারি রিসর্ট সাজানো যায় কিনা, সে প্রশ্নও তুলেছেন তিনি। রিসর্ট বিতর্কের রেশ মেলানোর আগেই এবার জেলাশাসকদের বার্তা নিয়ে সরব হলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)।   প্রসঙ্গত, এর আগে মুখ্যমন্ত্রীর বিজয়া সম্মিলনীকে কর্পোরেট সম্মিলনী বলে কটাক্ষ করেছিলেন শুভেন্দু। তিনি বলেছিলেন, এই ধরনের কর্পোরেট সম্মিলনীর কোনও মূল্য সাধারণ মানুষের কাছে নেই। এই ধরনের সম্মিলনীতে সাধারণ মানুষ থাকে না। এখানে থাকে শুধু তোলামূল পার্টির সদস্য আর পুলিশ। 

    আরও পড়ুন: তিস্তায় রমরমিয়ে চলছে বালি পাচার, ভিডিও শেয়ার করে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share