Tag: bjp

bjp

  • T Raja Singh: গ্রেফতারের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই জামিন পেলেন টি রাজা! বিজেপি সাসপেন্ড করল তেলঙ্গানার বিধায়ককে

    T Raja Singh: গ্রেফতারের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই জামিন পেলেন টি রাজা! বিজেপি সাসপেন্ড করল তেলঙ্গানার বিধায়ককে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবিকে নিয়ে অসাংবিধানিক মন্তব্যের জেরে  তেলঙ্গানার (Telengana) সাসপেন্ডেড BJP বিধায়ক টি রাজা সিংয়ের (T Raja Singh) জামিন মঞ্জুর করল আদালত। নবিকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের পর তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরই মুক্তি দেওয়া হল তেলঙ্গানার বিধায়ককে। আদালতের তরফে বলা হয়, গ্রেফতার করার ক্ষেত্রে ভারতীয় আইনের অনুচ্ছেদ ৪১ মানা হয়নি,তাই তাঁর জামিনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

    টি রাজার আইনজীবী করুণা সাগর জানিয়েছেন, আদালতে জামিনের আবেদন জানিয়েছিলেন তিনি। সেকশন ৪১ এ মানা হয়নি বলে দাবি করে জামিন চেয়েছিলেন। একাধিক ধারায় মামলা হয়েছিল টি রাজার বিরুদ্ধে। যার মধ্যে ছিল ১৫৩ এ (ধর্মের নামে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে শত্রুতা), ২৯৫ এ (কোনও বিশেষ ধর্মের ভাবাবেগে আঘাত করা), ৫০৫ (২) (হিংসা বা ঘৃণা ছড়াতে পারে এমন মন্তব্য ছড়ানো), ৫০৬ (অপরাধমূলক হুমকি)। টি রাজা সিংয়ের জামিনে উত্তাল হয়ে ওঠে হায়দরাবাদ (Hyderabad)। তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপের আর্জি জানিয়ে সরব হয় মুসলিম সংগঠনগুলি।  বিক্ষোভকারীদের উপর লাঠিচার্জ করতে হয় পুলিশকে।

    আরও পড়ুন: নিয়ম-রীতিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বিহারের মন্দিরে অহিন্দু মন্ত্রী! ক্ষুব্ধ বিজেপি, কী বলছে মন্দির কর্তৃপক্ষ

    অভিযোগ , একটি ১০ মিনিটের ভিডিয়োতে স্ট্যান্ড-আপ কমেডিয়ান মুন্নাওয়ার ফারুকির সমালোচনা করেছিলেন টি রাজা। সেই ভিডিয়ো প্রকাশের পর থেকেই বিতর্ক তৈরি হয়। বিধায়ক টি রাজার বিরুদ্ধে সোমবার রাতে হায়দরাবাদের একাধিক থানায় বহু মানুষ বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে দ্রুত পদক্ষেপ করে পুলিশ। মঙ্গলবার সকালেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার হওয়ার পরই তাঁকে সাসপেন্ড করে বিজেপি। তাঁকে ১০ দিনের মধ্যে উত্তর দিতে বলা হয়েছে। 

     টি রাজার জামিনের প্রতিবাদ জানিয়ে মুসলিম সংগঠনের সদস্যরা রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুরানা পুল এলাকায় লাঠিচার্জ করতে বাধ্য হয় পুলিশ। চারমিনার (Charminar) চত্বরেও বিক্ষোভ অবস্থান চলে। ঘটনাস্থলে যান ডেপুটি কমিশনার এবং অতিরিক্ত ডেপুটি কমিশনার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sunil Bansal: কৈলাশ বিজয়বর্গীয়র জায়গায় বাংলার দায়িত্বে সুনীল বনসল, জানেন তিনি কে?

    Sunil Bansal: কৈলাশ বিজয়বর্গীয়র জায়গায় বাংলার দায়িত্বে সুনীল বনসল, জানেন তিনি কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় যখন রাজনৈতিক টালমাটাল অবস্থা চলছে, সেই মাহেন্দ্রক্ষণেই পর্যবেক্ষক বদল করে ফেলল বিজেপি (BJP)। রাজ্য বিজেপিতে নয়া পর্যবেক্ষক হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হল সুনীল বনসলকে (Sunil Bansal)। সুনীল বনসলকে বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছে। দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়েছেন যোগী রাজ্যের সংগঠন সামলানো সুনীল বনসলকে বাংলা বিজেপির পর্যবেক্ষক করা হল। সেইসঙ্গে তাঁকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ওড়িশা ও তেলঙ্গনার। ঘটনাচক্রে এই তিনটিই অ-বিজেপি শাসিত রাজ্য।

    একুশের ভোটে বাংলায় পরাজয়ের পর থেকেই কৈলাস বিজয়বর্গীয়কে সেভাবে দেখা যায়নি। তবুও বাংলা বিজেপির দায়িত্বে খাতায় কলমে ছিলেন ইন্দোরের নেতা। বুধবার আনুষ্ঠানিক ভাবে তাঁকে সেই পদ থেকে সরিয়ে দিল বিজেপি (BJP)। বাংলার সঙ্গে যোগ না থাকা কাউকে আর দায়িত্ব দিতে চায়নি বিজেপি। এই রাজ্য সম্পর্কে সম্যক ধারণা রয়েছে, এমন কোনও ব্যক্তিকেই দায়িত্ব দেওয়ার কথা ভেবেছিল বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। সেই মতো দায়িত্ব বণ্টন করা হল। সুনীল বনসলের পৈতৃক বাড়ি দুর্গাপুরে। তবে দীর্ঘদিন তিনি সঙ্ঘের কাজের জন্য বাইরে বাইরে থাকতেন। আরএসএসের প্রচারক ছিলেন সুনীল। অনেকের বক্তব্য, বাংলা যোগের কারণেই এই নেতাকে সুকান্ত, শুভেন্দুদের পর্যবেক্ষক করে পাঠানো হল।

    আরও পড়ুন: এসএসসি দুর্নীতি মামলায় শান্তিপ্রসাদ সিন্‌হা ও অশোক সাহাকে গ্রেফতার সিবিআইয়ের

    কেন সুনীল? বিজেপি নেতাদের মতে, উত্তরপ্রদেশে বিধানসভা ভোটের আগে দারুন কাজ করেছেন তিনি। দলের দাবি, সুনীল ছাত্র সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক থাকাকালীনই দেশের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ দখল করেছিল এবিভিপি (ABVP)। সূত্রের খবর, উত্তর প্রদেশে যোগী আদিত্যনাথকে জেতানোর পেছনে বড় ভূমিকা ছিল সুনীল বনসলের। সর্বভারতীয় স্তরে বিজেপিতে এ বার গুরুত্বপূর্ণ পদে সেই সুনীল। ভারতীয় জনতা পার্টির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়ার পাশাপাশি জে পি নাড্ডার নির্দেশে বাড়তি দায়িত্ব পশ্চিমবঙ্গ, উড়িষ্যা এবং তেলেঙ্গানায় দলের সংগঠনকে শক্তিশালী করার গুরুদায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়েছে সুনীলেরর কাঁধে। সেই সঙ্গে উত্তর প্রদেশের সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদেও সতীশ বনসলকে নিযুক্ত করল বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।

    উত্তরপ্রদেশ বিজেপির এক নেতা জানাচ্ছেন, অমিত শাহ প্রচারের সামনে থাকলেও উত্তরপ্রদেশে সাফল্যের নেপথ্যে ছাত্র-নেতা সুনীলের ভূমিকাও উল্লেখযোগ্য ছিল। তাঁর কৌশল এবং অমিত শাহের মস্তিষ্কের জোরেই বিজেপি লোকসভা ভোটের নিরিখে এখন ওই রাজ্যে ৪০৩টি বিধানসভা আসনের মধ্যে ৩২৭টি-তে এগিয়ে ছিল। বাংলায় সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন, তারপর লোকসভা। এই দুই নির্বাচনকে পাখির চোখ করেই বঙ্গ বিজেপির দায়িত্ব দেওয়া হল সুনীলকে।

  • Maharashtra Cabinet: সম্প্রসারিত হল শিন্ডে মন্ত্রিসভা, কে কে হলেন মন্ত্রী? 

    Maharashtra Cabinet: সম্প্রসারিত হল শিন্ডে মন্ত্রিসভা, কে কে হলেন মন্ত্রী? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছিলেন চল্লিশ দিন আগে। মুখ্যমন্ত্রী এবং উপমুখ্যমন্ত্রী এই দুজনই চালাচ্ছিলেন সরকার। শেষমেশ মঙ্গলবার সম্প্রসারিত হল একনাথ শিন্ডের (Eknath Shinde) মন্ত্রিসভার। এদিন ১৮ জন মন্ত্রীকে ঠাঁই দেওয়া হয়েছে শিন্ডের মন্ত্রিসভায়। সব মিলিয়ে মন্ত্রীর সংখ্যা দাঁড়াল ২০। এদিন রাজভবনে তাঁদের শপথবাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল বিএস কোশিয়ারি (BS Koshyari )।

    মহাবিকাশ আঘাড়ি জোট থেকে বেরিয়ে বিজেপি সঙ্গ ধরতে চেয়েছিলেন শিবসেনা বিধায়ক একনাথ শিন্ডে। তা নিয়ে মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে বিরোধ বাঁধে শিন্ডের। তার পরেই শুরু হয় একপ্রস্ত নাটক। অনুগামী বিধায়কদের নিয়ে প্রথমে গুজরাট ও পরে আসামে উড়ে যান শিন্ডে। চেষ্টা করেও সংখ্যা গরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে পারবেন না বুঝে মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন উদ্ধব। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন শিন্ডে। ‘কিং মেকার’ বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়নবিশ হন উপমুখ্যমন্ত্রী। তার পর থেকে গত চল্লিশ দিন ধরে সরকার চালাচ্ছিলেন তাঁরাই। এদিন রাজভবনে শপথ নেন নয়া মন্ত্রীরা। এদিন যাঁরা শিন্ডে মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেয়েছেন, তাঁরা হলেন বিজেপির চন্দ্রকান্ত পাতিল, গিরিশ মহাজন, সুরেশ খাড়ে, রাধাকৃষ্ণ ভিখে পাটিল, অতুল সাভে, মঙ্গলপ্রভাত লোধা, রবীন্দ্র চৌহান, সুধীর মুঙ্গানতিওয়ার ও বিজয় কুমার গাভিট।

    আরও পড়ুন :শিবসেনা কার? উদ্ধব, শিন্ডেকে তথ্যপ্রমাণ জমা দেওয়ার নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    এঁদের মধ্যে দেবেন্দ্র ফড়নবিশের মন্ত্রিসভায় ছিলেন একমাত্র চন্দ্রকান্ত পাতিল। আর শিবসেনার তরফে যাঁরা শপথ নিয়েছেন, তাঁরা হলেন, দাদা ভুসে, শম্ভুরাজে দেশাই, সন্দীপন ভুমরে, উদয় সামন্ত, তানাজি সাওয়ন্ত, দীপক কেসারকর, আবদুল সাত্তার, গুলবো পাতিল এবং সঞ্জয় রাঠৌর। এঁদের মধ্যে উদয় সামন্ত, গুলবো পাতিল, দাদা ভুসে, সন্দীপন ভুমরে, শম্ভুরাজে দেশাই উদ্ধব ঠাকরে মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন। এদিন নতুন মন্ত্রীদের শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইটবার্তায় তিনি লেখেন, মহারাষ্ট্র সরকারের মন্ত্রিসভায় যাঁরা শপথ নিয়েছেন, তাঁদের সাফল্য কামনা করি। এই টিমের প্রশাসনিক দক্ষতা রয়েছে, রয়েছে সুশাসন দেওয়ার ইচ্ছাও। রাজ্যবাসীর সেবা করার জন্য তাঁদের শুভেচ্ছা জানাই।

  • Narendra Modi: মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে তামাম ভারত!

    Narendra Modi: মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে তামাম ভারত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চব্বিশে মহারণ। লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha)। ওই ভোটে দেশবাসী প্রধানমন্ত্রী (PM) হিসেবে ফের চাইছেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi)। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায়ই উঠে এসেছে এই তথ্য। সমীক্ষার নাম ছিল মুড অফ দ্য নেশন (Mood of the Nation)। দেশের সিংহভাগ ভোটারই ফের পাঁচ বছরের জন্য চান মোদি-রাজ।

    ইউপিএ (UPA) সরকারকে হারিয়ে ২০১৪ সালে দিল্লি দখল করে বিজেপি (BJP) নেতৃত্বাধীন এনডিএ (NDA)। প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন নরেন্দ্র মোদি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হন অমিত শাহ। তার পর থেকে দেশের অগ্রগতি যেন অশ্বমেধের ঘোড়া। ২০১৪ পর লোকসভা নির্বাচন হয় উনিশে। ফের একবার বিরোধীদের কুপোকাত করে দিল্লির সিংহাসনে আসীন হন নরেন্দ্র মোদি। তার পর দেশ জুড়ে দেখা গিয়েছে মুদ্রাস্ফীতি, কোভিড অতিমারি। দাম বেড়েছে জ্বালানির। তার পরেও মোদির জনপ্রিয়তায় ভাঁটা পড়েনি এতটুকুও। সি-ভোটারের সঙ্গে একটি সংবাদ সংস্থার যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ওই সমীক্ষায়ই উঠে এসেছে এই তথ্য। ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রী পদে আট বছর অতিক্রান্ত হয়ে গিয়েছে মোদির। তার পরেও তাঁর জনপ্রিয়তার লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী। তাঁর কাছাকাছি কেউই নেই।

    আরও পড়ুন : দিল্লি গিয়ে সেটিং কি হল, দিদিকে কী বললেন মোদি?

    ওই সমীক্ষায় যাঁরা অংশ নিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৫৩ শতাংশ মানুষই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান। ৯ শতাংশ মানুষ কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে ওই পদে দেখতে চান। আর রাহুলের পিছনে রয়েছেন আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। মাত্র ৭ শতাংশ মানুষ প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চান তাঁকে।

    ওই সমীক্ষায়ই জানা গিয়েছে অংশগ্রহণকারীদের চল্লিশ শতাংশ কংগ্রেসকে ভাল বিরোধীদল হিসেবে উল্লেখ করেছে। দুর্বল তকমা দিয়েছে ৩৪ শতাংশ ভোটার। রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বেই যে কংগ্রেস ঘুরে দাঁড়াবে তা বিশ্বাস করেন সমীক্ষায় অংশ নেওয়া ২৩ শতাংশ মানুষ। আর ১৬ শতাংশ মানুষ ওই ভূমিকায় দেখতে চান প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহকে। গান্ধী পরিবারেরই প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরার পক্ষে ভোট দিয়েছেন মাত্র ৯ শতাংশ মানুষ।

    আরও পড়ুন : ২০২৪-এ প্রধানমন্ত্রী মোদি-ই! জানুন কী বললেন অমিত শাহ

    বিজেপির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, কোনও একটি পদে সর্বাধিক পর পর দুটো টার্ম থাকতে পারেন কোনও একজন। প্রধানমন্ত্রী পদে মোদির দ্বিতীয় টার্ম চলছে। তবে তুঙ্গ জনপ্রিয়তার কারণে ফের তাঁকেই প্রধানমন্ত্রী মুখ করে চব্বিশের মহারণে লড়তে পারে বিজেপি। এই সমীক্ষার ফলও তো পড়ে ফেলেছে দেশবাসীর মন!

     

  • Kerala MLA Controversy: ‘আজাদ কাশ্মীর’ মন্তব্যে বিতর্কে সিপিএম বিধায়ক, পদত্যাগের দাবি বিজেপির

    Kerala MLA Controversy: ‘আজাদ কাশ্মীর’ মন্তব্যে বিতর্কে সিপিএম বিধায়ক, পদত্যাগের দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে (POK) আজাদ কাশ্মীর (Azad Kashmir) বলে বিতর্কে জড়িয়েছেন কেরলের সিপিএম (Kerala CPM) নেতা কেটি জলিল (KT Jaleel)। এবার তাঁকে তীব্র আক্রমণ শানালেন বিদেশ প্রতিমন্ত্রী ভি মুরলিধরণ (V Muraleedharan)। জলিলের ওই মন্তব্য বিশ্বাসঘাতকতার চেয়ে কোনও অংশে কম নয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি। মুরলিধরণ জলিলের পদত্যাগও দাবি করেন।

    সম্প্রতি নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে কেরলের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা সিপিএম নেতা জলিল লেখেন, কাশ্মীর মোটেই উজ্জ্বল নয়। উপত্যকার সর্বত্রই ভারতীয় সেনা। পুলিশ কর্মীরাও কাঁধে বন্দুক নিয়ে ঘোরেন। সেনাবাহিনীর পোশাকের রং-ই এখন কাশ্মীরের রং হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রত্যেক একশো মিটারে তাদের দেখতে পাওয়া যায়। কাশ্মীরিদের দেখলে মনে হয় তাঁরা হাসতে ভুলে গিয়েছেন। এর পরেই সংবিধানের ৩৭০ ধারার উল্লেখ করে জলিল বলেন, মোদির এই সিদ্ধান্তে উপত্যকাবাসী মোটেই খুশি নন। তিনি লিখেছেন, পাকিস্তান সংলগ্ন কাশ্মীরের অংশটি আজাদ কাশ্মীর হিসেবেই পরিচিত।

    আরও পড়ুন :ফের রক্তাক্ত কাশ্মীর! জঙ্গিদের গুলিতে খুন বিহারের পরিযায়ী শ্রমিক

    জলিলের এই সোশ্যাল মিডিয়া-মন্তব্যে হইচই শুরু হতেই নড়েচড়ে বসেন বিধায়ক। রাতারাতি ফেসবুক পোস্টটি এডিট করে নেন তিনি। আজাদ কাশ্মীর শব্দটি বদলে লেখেন পাক অধিকৃত কাশ্মীর শব্দটি। ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বিজেপি। পদ্ম শিবিরের অভিযোগ, প্রথমে মুসলিম লিগ ও পরে দলবদলে সিপিএমে যোগ দিয়েছেন জলিল। তাই তিনি যে পাকিস্তানের পক্ষেই কথা বলবেন, সেটাই স্বাভাবিক।

    এদিন জলিলকে নিশানা করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মুরলিধরণ। তাঁর মতে, জলিলের ওই মন্তব্য বিশ্বাসঘাতকতার চেয়ে কোনও অংশে কম নয়। জলিলের পদত্যাগও দাবি করেন মুরলিধরণ। তিনি বলেন, কেরলের একজন বিধায়ক কাশ্মীর, যেটা ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ তার একাংশ যেটা পাকিস্তান দখল করে রেখেছে, তাকে আজাদ কাশ্মীর বলছেন। এটা বিশ্বাসঘাতকতার শামিল। এটা জাতীয়তাবিরোধী মন্তব্য। বিজেপির কেরল রাজ্য সভাপতি কে সুরেনদ্রন বলেন, কেরলের এই সিপিএম নেতা আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে অপমান করেছেন। কাশ্মীর যে ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, উপেক্ষা করেছেন তাও। তিনি বিশ্বাসঘাতক।

    সম্প্রতি আরএসএসের অনুষ্ঠানে গিয়ে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন সিপিএম নেত্রী বীণা ফিলিপ। এবার ফের একবার দলের মুখ পোড়ালেন বিধায়ক জলিল। ঘটনার জেরে বেজায় অস্বস্তিতে কেরল সিপিএম।

    আরও পড়ুন : পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই! জানুন কী বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

  • Vice President Poll: উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জয়ের পথে এগিয়ে ধনখড়, কেন জানেন?   

    Vice President Poll: উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জয়ের পথে এগিয়ে ধনখড়, কেন জানেন?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার সকাল ১০টায় শুরু হয়েছে উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন (Vice President Poll)। গত মাসেই হয়েছে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (President Poll)। দেশের বিজেপি বিরোধী সতেরটি দলের সম্মিলিত প্রার্থী তৃণমূলের (TMC) প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট যশবন্ত সিনহাকে হারিয়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছেন এনডিএ প্রার্থী বিজেপির দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। উপরাষ্ট্রপতি পদে বিরোধীদের বাজি কংগ্রেসের (Congress) মার্গারেট আলভা (Margaret Alva)। আর বিজেপির (BJP) প্রার্থী হয়েছেন বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। মার্গারেটের চেয়ে জয়ের পথে ধনখড় অনেকটাই এগিয়ে। রাজনৈতিক মহলের মতে, বস্তুত ধনখড়ই হতে চলেছেন দেশের পরবর্তী উপরাষ্ট্রপতি। নির্বাচনের আগের দিন আলভা ভোটারদের কাছে বিবেক ভোট দেওয়ার আবেদন জানান। তিনি বলেন, উপরাষ্ট্রপতি পদে ভোট হবে গোপন ব্যালটে। বিবেকের ডাকে সাড়া দিয়ে ভোট দেওয়ার আর্জি জানান আলভা।

    রাষ্ট্রপতি পদে যেমন সাংসদদের পাশাপাশি ভোট দেন বিধায়করাও, উপরাষ্ট্রপতি পদে তা হয় না। এখানে ভোট দেন কেবল সাংসদরা। সংসদের দুই কক্ষের ৭৭৮ জন সদস্য ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন দেশের পরবর্তী উপরাষ্ট্রপতি। ভোটগ্রহণ পর্ব শুরু হয়েছে সকাল ১০টায়। শেষ হবে বিকেল ৫টায়। যিনি জয়ী হবেন, তিনি শপথ নেবেন ১১ অগাস্ট।

    আরও পড়ুন : উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনেও এনডিএ প্রার্থী জগদীপ ধনখড়কে সমর্থন মায়াবতীর

    রাজনৈতিক মহলের মতে, উপরাষ্ট্রপতি পদে ধনখড়ের জয় স্রেফ সময়ের অপেক্ষা। সংবিধান বিশেষজ্ঞ হিসেবে তাঁর নাম ডাক রয়েছে দেশে। এক সময় সুপ্রিম কোর্টেও প্র্যাকটিস করতেন নিয়মিত। সামলেছেন বাংলার রাজ্যপালের দায়িত্বও। এহেন ধনখড়কে প্রার্থী করে চমক দিয়েছিল বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের এমন ‘ওজনদার’ প্রার্থীকে সমর্থন করেছিন এনডিএর বাকি সব দলও। এছাড়াও জনতা দল (ইউনাইটেড), ওয়াইএসআরসিপি, এআইএডিএমকে, অকালি দল এবং শিবসেনার শিন্ডে শিবিরের সমর্থন রয়েছে ধনখড়ের সঙ্গে। মায়াবতীর বহুজন সমাজবাদী পার্টি এবং চন্দ্রবাবু নাইডুর টিডিপিও ধনখড়কে সমর্থন করছেন। এঁদের সম্মিলিত সাংসদ ৮১ জন। যার জেরে ধনখড় পেতে পারেন ৫২৭টি ভোট। যদিও ভোটে জেতার জন্য প্রয়োজন ৩৭২টি ভোট। মোট ভোটের ৭০ শতাংশ পেতে পারেন তিনি। প্রসঙ্গত, লোকসভার সদস্য সংখ্যা ৫৪৩। রাজ্যসভার সংসদ রয়েছেন ২৪৫ জন। রাজ্যসভায় ৮টি আসন শূন্য রয়েছে। এর মধ্যে এনডিএর সদস্য সংখ্যা ৪৪১। তার মধ্যে বিজেপিরই রয়েছেন ৩৯৪ জন।  

    আরও পড়ুন :স্বাধীনতার ৭৫ বছরে তেরঙ্গা শাড়ি পরে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ দ্রৌপদী মুর্মুর

    এই যদি হয় এনডিএ শিবিরের ছবি, তবে বিরোধী প্রার্থী আলভার অবস্থা তুলনায় ম্লান। তাঁর পাশে রয়েছে কেবল কংগ্রেস, আপ, মিম, টিআরএস এবং জেএমকে। শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে শিবিরের ভোটও পাবেন তিনি। আলভা কমবেশি ২০০ আসন পেতে পারেন। শতাংশের হিসেবে যা দাঁড়ায় ২৬। উপরাষ্ট্রপতি পদে ভোট দানে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তৃণমূল। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, রাষ্ট্রপতি পদে মুখ পোড়ার পর উপরাষ্ট্রপতি পদে ফের একবার কলঙ্ক গায়ে মাখতে চায়নি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। লোকসভায় তৃণমূলের সদস্য সংখ্যা ২৩, রাজ্যসভায় ১৬। তৃণমূলের দুই সাংসদ শিশির অধিকারী ও তাঁর ছেলে দিব্যেন্দুকেও চিঠি দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে দলীয় সিদ্ধান্ত।

     

  • Jharkhand MLA Arrested: গাড়ি ভর্তি টাকা! হাওড়ায় আটক ঝাড়খণ্ডের তিন বিধায়কের ১০ দিনের পুলিশ হেফাজত

    Jharkhand MLA Arrested: গাড়ি ভর্তি টাকা! হাওড়ায় আটক ঝাড়খণ্ডের তিন বিধায়কের ১০ দিনের পুলিশ হেফাজত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়ায় বিপুল টাকাসহ আটক ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) তিন বিধায়ক (MLA)। ১০ দিনের হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ (Police Custody)। শনিবার হাওড়ার (Howrah)পাঁচলায় ঝাড়খণ্ডের ৩ বিধায়কের গাড়ি থেকে উদ্ধার হয় ৪৯ লক্ষ টাকা। সেই ঘটনার পর রবিবার কংগ্রেসের (Congress) ওই ৩ বিধায়ককে গ্রেফতার করে হাওড়া পুলিশ। টানা জিজ্ঞাসাবাদের পর কংগ্রেসের ৩ বিধায়ক রাজেশ কাচ্ছপ, নমন বিকসল ও ইরফান আনসারিকে গ্রেফতার করেছে পাঁচলা থানার পুলিশ।    

    যদিও তিন বিধায়কই দাবি এক আদিবাসী উৎসবের জন্যে বড়বাজার থেকে শাড়ি কিনতেই তাঁরা ওই টাকা ঝাড়খণ্ড থেকে নিয়ে এসেছিলেন। কিন্তু এই দাবির সপক্ষে কোনও প্রমাণ দিতে পারেননি তাঁরা। ওই ৩ বিধায়ককে ইতিমধ্য়েই সাসপেন্ড করেছে ঝাড়খণ্ড কংগ্রেস।  

    আরও পড়ুন: হরিয়ানার পর এবার ঝাড়খণ্ডে মাফিয়াদের হাতে খুন পুলিশকর্মী

    পুলিশ সূত্রে খবর, বিধায়করা জানিয়েছেন, বড়বাজার থেকে শাড়ি কেনার জন্যে টাকা নিয়ে আসা হয়েছিল। সেই শাড়ি আদিবাসী দিবস উপলক্ষে ঝাড়খণ্ডের গ্রামীণ অঞ্চলে বিলি করার কথা ছিল। 

     

    শনিবার বিকেলে সাঁকরাইলের নামঘর মুম্বই রোড থেকে ঝাড়খণ্ডের জামতারার কংগ্রেস বিধায়ক ইরফান আনসারির গাড়ি আটকায় পুলিশ। ওই গাড়িতেই ছিলেন রাজেশ কাচ্ছপ ও নমন বিকসল নামের আরও ২ কংগ্রেস বিধায়ক। গাড়ি থেকে উদ্ধার হয় ব্যাগভর্তি টাকা। তাঁদের পাকড়াও করে পাঁচলা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। টাকা গুনতে আনা হয় মেশিন। রাতভর জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে ঝাড়খন্ডের বিধায়কদের। তদন্তের ভার ইতিমধ্যেই গিয়েছে সিআইডির হাতে। 

    এই টাকা উদ্ধার নিয়ে রাজনৈতিক চাপানউতোর তুঙ্গে। তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, “কংগ্রেসের বিধায়কদের কাছ থেকে গুচ্ছ গুচ্ছ টাকা পাওয়া গিয়েছে। এতদিন তো কংগ্রেসের নেতার প্রচুর কথা বলছিলেন, এবার তারা বুঝুক কী করবেন।”

    আরও পড়ুন: রবিবার নয় ছুটি শুক্রবার! ঝাড়খণ্ডের দুমকায় ৩৩টি সরকারি স্কুলে আজব নিয়ম

    বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “তদন্ত হওয়া উচিত। কোথায় যাচ্ছিল টাকা, সোনিয়া গান্ধীকে ধরে এসএসসি দুর্নীতিতে উদ্ধার হওয়া টাকা পাচার হচ্ছিল কিনা, এ বিষয়ে তদন্ত হওয়া উচিত।” 

    যদিও কংগ্রেসের বক্তব্য, “সরকার ফেলতে বিধায়ক কেনার চেষ্টা চালাচ্ছে বিজেপি।” 

     

  • VP Election: উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনেও এনডিএ প্রার্থী জগদীপ ধনখড়কে সমর্থন মায়াবতীর  

    VP Election: উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনেও এনডিএ প্রার্থী জগদীপ ধনখড়কে সমর্থন মায়াবতীর  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি (President) নির্বাচনে তিনি সমর্থন করেছিলেন এনডিএ-র (NDA) প্রার্থী বিজেপির (BJP) দ্রৌপদী মুর্মুকে (Draupadi Murmu)। উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) নির্বাচনেও বহুজন সমাজবাদী পার্টি (BSP) সুপ্রিমো মায়াবতী (Mayawati) জানিয়ে দিলেন, এবারও তাঁর দল এনডিএ প্রার্থী জগদীপ ধনখড়কেই (Jagdeep Dhankhar ) সমর্থন করবে। বৃহত্তর জনস্বার্থের কথা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত বলেও জানান তিনি।

    রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে এনডিএ-র প্রার্থী ছিলেন দ্রৌপদী মুর্মু। ওই নির্বাচনে বিজেপি বিরোধী সতেরটি দলের সম্মিলিত প্রার্থী ছিলেন তৃণমূলের প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট যশবন্ত সিনহা। ওই নির্বাচনে যশবন্ত নন, মায়াবতীর দল সমর্থন করেছিলেন এনডিএ প্রার্থীকেই। এক ট্যুইট বার্তায় মায়াবতী বলেন, দেশের সর্বোচ্চ পদ রাষ্ট্রপতি পদের নির্বাচনে সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে ঐক্যমত্যের অভাবের কারণে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। এখন একই অবস্থার কারণে আগামী ৬ অগাস্ট উপরাষ্ট্রপতি পদের নির্বাচনও হতে চলেছে। তিনি বলেন, এই পরিস্থিতিতে বৃহত্তর জনস্বার্থ ও নিজস্ব আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে বিএসপি উপরাষ্ট্রপতি পদের নির্বাচনে শ্রী জগদীপ ধনখড়কে সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমি আজ আনুষ্ঠানিকভাবে এই কথা ঘোষণা করছি।

    আরও পড়ুন : স্বাধীনতার ৭৫ বছরে তেরঙ্গা শাড়ি পরে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ দ্রৌপদী মুর্মুর

    রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে দ্রৌপদীকে কেন তিনি সমর্থন করেছিলেন, তাও তখন জানিয়েছিলেন বিএসপি নেত্রী। তাঁর অভিযোগ, বিরোধীরা যশবন্ত সিনহাকে মনোনীত করার সময় তাঁর দলকে উপেক্ষা করেছিলেন। তাই তিনি দ্রৌপদীকে সমর্থন করেছেন। ধনখড়কে সমর্থন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তেলেগু দেশম পার্টিও। টিডিপি সুপ্রিমো এন চন্দ্রবাবু নাইডু জানান, উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তাঁর দল সমর্থন করবে ধনখড়কে। উপরাষ্ট্রপতি পদে এনডিএ-র প্রার্থী জগদীপ ধনখড়কে সমর্থন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজু জনতা দলও। এদিকে, ভোটদানে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেস।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীর জয়ের আনন্দে মাতল বাংলাদেশও

    প্রসঙ্গত, উপরাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচন হবে ৬ অগাস্ট। ওই পদে বেঙ্কাইয়া নাইডুর মেয়াদ শেষ হবে ১০ অগাস্ট। উপরাষ্ট্রপতি পদে বিরোধীদের প্রার্থী কংগ্রেসের মার্গারেট আলভা। তা সত্ত্বেও উপরাষ্ট্রপতি পদে পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল ধনখড়ের জয় স্রেফ সময়ের অপেক্ষা বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের।

     

  • Rashtrapatni Remark Row: ‘রাষ্ট্রপত্নী’ বিতর্কে ইতি টানতে রাষ্ট্রপতিকে চিঠি লিখে ক্ষমা চাইলেন অধীর 

    Rashtrapatni Remark Row: ‘রাষ্ট্রপত্নী’ বিতর্কে ইতি টানতে রাষ্ট্রপতিকে চিঠি লিখে ক্ষমা চাইলেন অধীর 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি (Rastrapati) নির্বাচিত হয়েছেন ওড়িশার ময়ূরভঞ্জের জনজাতি সম্প্রদায়ের দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। সংসদে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তাঁকে রাষ্ট্রপত্নী বলে সম্বোধন করে বসেন কংগ্রেস (Congress) সাংসদ অধীররঞ্জন চৌধুরী (Adhir Ranjan Chowdhury)। অধীরের এই মন্তব্যে দেশজুড়ে শুরু হয় হইচই। বিজেপির (BJP) পাশাপাশি কংগ্রেসের অন্দরেও অধীরের বিরুদ্ধে বইতে থাকে উষ্মার চোরা স্রোত। এর পরেই স্বয়ং রাষ্ট্রপতিকে চিঠি লিখে ক্ষমা চাইলেন কংগ্রেস সাংসদ।

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে লেখা চিঠিতে অধীর লিখেছেন, আপনার অবস্থান বর্ণনা করার জন্য একটি ভুল শব্দ ব্যবহার করার জন্য আমি দুঃখ প্রকাশ করতেই এই চিঠি লিখছি। আমি আপনাকে আশ্বস্ত করছি যে, শব্দটি ভুল করেই বেরিয়েছে। আমি ক্ষমাপ্রার্থী এবং আপনাকে আমার ক্ষমাপ্রার্থনা গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করছি।

    বিজেপি-বিরোধী সতেরটি দলের সম্মিলিত প্রার্থী যশোবন্ত সিনহাকে বিপুল ভোটে পরাস্ত করে দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি পদে শপথ নেন দ্রৌপদী। শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান হয় ২৫ জুলাই। দ্রৌপদী দেশের প্রথম জনজাতি সম্প্রদায়ের মহিলা যিনি রাইসিনা হিলসের বাসিন্দা হয়েছেন। তিনি দেশের কনিষ্ঠতম রাষ্ট্রপতিও। তাঁকেই অপমান করায় অধীরের পাশাপাশি কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধীকেও ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানায় বিজেপি।

    আরও পড়ুন : স্বাধীনতার ৭৫ বছরে তেরঙ্গা শাড়ি পরে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ দ্রৌপদী মুর্মুর

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীকে জেরা করছে ইডি। এনিয়ে এদিন সংসদে সরব হন বহরমপুরের সাংসদ কংগ্রেসের অধীররঞ্জন চৌধুরী। এই সময়ই অধীর দ্রৌপদী সম্পর্কে ‘রাষ্ট্রপত্নী’ শব্দটি প্রয়োগ করেন বলে অভিযোগ। অধীরের এই মন্তব্য নিয়ে লোকসভার পাশাপাশি গন্ডগোল শুরু হয় রাজ্যসভায়ও। পাল্টা চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকে কংগ্রেসও। একসময় উত্তাল হয়ে ওঠে সংসদের উভয় কক্ষ। ঘটনার জেরে দফায় দফায় মুলতুবি হয়ে যায় দুই কক্ষের অধিবেশন।

    ঘটনার জেরে অধীরকে তলব করে জাতীয় মহিলা কমিশন। ঘটনার পরে পরেই অধীর অবশ্য বিষয়টিকে স্লিপ অফ টাং বলে ব্যাখ্যা করেছেন। যদিও তার পরেও অধীরকে লিখিতভাবে ক্ষমা চাইতে হবে বলে দাবি জানাতে থাকেন পদ্ম নেতৃত্ব। বিজেপির দাবি, মুখ ফস্কে নয়, ভেবেচিন্তেই অধীর এ কথা বলেছেন। আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজু বলেন, শব্দটি মুখ ফস্কে বেরোয়নি। আপনারা যদি ভিডিও ক্লিপটি দেখেন, দেখবেন অধীররঞ্জন চৌধুরী স্পষ্টভাবে রাষ্ট্রপতি মুর্মুকে উল্লেখ করে দুবার রাষ্ট্রপতি শব্দটি বলেছেন, তারপর তিনি তাঁকে রাষ্ট্রপত্নী বলেছেন।

    আরও পড়ুন : ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী দেশ! দ্রৌপদী মুর্মুর শপথগ্রহণ নিয়ে প্রতিক্রিয়া মোদির

  • Siuri Sealdah New Train: রবিবার থেকেই সিউড়ি-শিয়ালদহ নতুন ট্রেন

    Siuri Sealdah New Train: রবিবার থেকেই সিউড়ি-শিয়ালদহ নতুন ট্রেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের সিউড়ি (Birbhum Siuri) থেকে সরাসরি শিয়ালদহ (Sealdah) পর্যন্ত মেমু একপ্রেস চালু হতে চলেছে। এর ফলে সিউড়ির বাসিন্দাদের আর ঘুরপথে শিয়ালদহ যাতায়াত করতে হবে না। সিউড়ি থেকে কলকাতার দূরত্ব মাত্র ২৪০ কিলোমিটার। গাড়িতে এলে সময় লাগে ৪ ঘণ্টা, আর ট্রেনে সাড়ে চার ঘণ্টা। বীরভূম জেলা সদর থেকে কলকাতা নিত্য যাতায়াতের কোনও সুবিধা এতদিন ছিল না। ঘুরপথে যেতে হত যাত্রীদের। নইলে ভরসা ছিল বাস।

    বীরভূমবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি ছিল, সিউড়ি-কলকাতার মধ্যে একটি ট্রেন চালু হোক। যাতে অফিস করে বাড়ি ফিরতে অসুবিধা না হয়। এতদিন দাবি জানিয়েও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এবার সিউড়িবাসীর আশা পূর্ণ হল। ৩১ জুলাই, রবিবার চালু হতে চলেছে নতুন এই ট্রেন। রেলমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে এই ট্রেন সিউড়ি থেকে অন্ডাল, বর্ধমান, ব্যান্ডেল, নৈহাটি হয়ে শিয়ালদহ পৌঁছবে, আবার শিয়ালদহ থেকে ওই একই পথে সিউড়িতে যাবে। নতুন ট্রেনটি ভোর ৫টা ২০ মিনিটে সিউড়ি স্টেশন থেকে ছাড়বে। শিয়ালদহে পৌঁছবে ৯টা ৫৭ মিনিটে। অন্যদিকে শিয়ালদহ থেকে এই ট্রেনটি ছাড়বে বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে ও সিউড়িতে গিয়ে পৌঁছবে রাত ১০টা ১৫ মিনিটে। এতদিন হুল আর ময়ূরাক্ষী ছাড়া কলকাতা আসতে পারতেন না সিউড়িবাসী। সিউড়ি শিয়ালদা ট্রেন চালু হওয়ার খবরে খুশি নিত্যযাত্রীরা।  

    বিজেপি নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় আরও দুটি দাবি জানিয়েছিলেন রেলমন্ত্রীর কাছে। এক দেউচা পাঁচামি-সিউড়ি নতুন লাইন ও সিউড়িতে একটি রেলওয়ে সাইডিং তৈরি করা। ভারতীয় রেল জানিয়েছে দুটি কাজেরই সমীক্ষার কাজ শেষ হয়েছে। জমি পেলেই কাজ শুরু করতে প্রস্তুত ভারতীয় রেল। এই প্রকল্পে রাজ্য সরকার সাড়া দেবে কি না তা সময় বলবে। কিন্তু স্থানীয় বিধায়ক বা সাংসদের বদলে বিধানসভা নির্বাচনে হেরে যাওয়া বিজেপি প্রার্থী দাঁড়ালেন মানুষের পাশে। তাঁরই উদ্যোগে এবং কেন্দ্র সরকারের সহায়তায় চালু হতে চলেছে সিউড়ি-শিয়ালদা নতুন ট্রেন (Siuri Sealdah MEMU)।                                                                                                                                                                                                                                                                                                    

LinkedIn
Share