Tag: bjp

bjp

  • JP Nadda: “তৃণমূল মহিলা-বিরোধী, যুব-বিরোধী, গণতন্ত্র-বিরোধী”,  রাজ্যকে তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: “তৃণমূল মহিলা-বিরোধী, যুব-বিরোধী, গণতন্ত্র-বিরোধী”,  রাজ্যকে তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃণমূল কংগ্রেস মহিলা-বিরোধী, যুব-বিরোধী এবং গণতন্ত্র-বিরোধী।” রবিবার এই ভাষায়ই তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারকে আক্রমণ শানালেন বিজেপির সর্ব ভারতীয় সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা (JP Nadd)। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করে নাড্ডা বলেন, “তিনি এমন একটি প্রশাসনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন যারা লুটতরাজ চালিয়ে যাচ্ছে। সেই লুটতরাজ রুখতে তিনি ব্যর্থ।”

    নাড্ডার নিশানায় টিএমসি

    এক্স হ্যান্ডেলেও তৃণমূলকে একহাত নেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। লেখেন, “পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূলের অধীনে রয়েছে। যে তৃণমূল মহিলা- বিরোধী, যুব-বিরোধী এবং গণতন্ত্র-বিরোধী। তাঁর লৌহ মুষ্ঠিতে মরচে পড়েছে, ভয়ঙ্করভাবে মরচে পড়েছে।” প্রসঙ্গত, গত ৯ অগাস্ট কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে খুন হন বছর একত্রিশের এক মহিলা ট্রেনি চিকিৎসক। ধর্ষণ করে খুন করা হয় তাঁকে। এই ঘটনায় ছিছিক্কার পড়ে যায় রাজ্যে। ঘটনার প্রতিবাদে তোলপাড় হয় দেশ। তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারকে নিশানা করে বিজেপি। রবিবার সেই সরকারকেই নিশানা করলেন নাড্ডা।

    মুখে কুলুপ বুদ্ধিজীবীদের

    এদিকে, আরজি করকাণ্ডে দেশ তোলপাড় হলেও (JP Nadd), রা কাড়েননি বাংলার বুদ্ধিজীবীরা। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, রাজ্য সরকারের কাছে নানা অছিলায় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন তাঁরা (বাম আমলেও এঁদের একটা বড় অংশ নিয়েছেন নানা সুযোগ)। সেই কারণেই ‘মৌনীবাবা’ হয়ে রয়েছেন তাঁরা। তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে মুখ খুললে পাছে প্রাপ্তির ভাঁড়ার অপূর্ণ থেকে যায়, তাই মুখে কুলুপ এঁটেছেন তাঁরা।

    যুবভারতীতে তিন ক্লাবের প্রতিবাদ

    এদিকে, এদিন বিকেলে (JP Nadda) যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনের সামনে জড়ো হন মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলের সমর্থকরা। তাঁরাও ঘন ঘন স্লোগান দেন ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’। পরে যোগ দেয় মহমেডান স্পোর্টিংও। দুই প্রধান ক্লাবের সমর্থকদের এই বিক্ষোভকে সমর্থন করেছে তারাও। প্রতিবাদে শামিল হয়েছিলেন ইস্টবেঙ্গল সমর্থক ঊষসী চক্রবর্তী ও মোহন-সমর্থক সৌরভ পালোধি।

    আরও পড়ুন: ভূস্বর্গে একলা লড়ার সিদ্ধান্ত বিজেপির, প্রচারে মোদি, শাহ, নাড্ডা, সিংহ

    প্রতিবাদীদের ছত্রখান করতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। নির্বিচারে লাঠিচার্জ করা হয়েছে মহিলাদের ওপরও। প্রতিবাদীদের দাবি, পুলিশের লাঠির ঘায়ে জখম হয়েছেন বেশ (JP Nadda) কয়েকজন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার সভাপতি কল্যাণ চৌবে। তিনি পুলিশ ও প্রতিবাদীদের সঙ্গে কথা বলেন। প্রতিবাদীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন মোহন-অধিনায়ক শুভাশিস বসুও। স্ত্রীকে নিয়ে যুবভারতীর সামনে গিয়েছেন তিনি। কথা বলেছেন প্রতিবাদীদের সঙ্গেও।

    প্রসঙ্গত, এদিন ছিল ডার্বি ম্যাচ। আরজি করকাণ্ডের প্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দিতে যত পুলিশ কর্মীর দরকার, তা না থাকার ‘অজুহাতে’ আচমকাই বন্ধ করে দেওয়া হয় ডার্বি ম্যাচ। তার জেরেই প্রতিবাদ (JP Nadda)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Siddaramaiah: জমি কেলেঙ্কারি মামলায় বিচার শুরুর সম্মতি রাজ্যপালের, বিপাকে সিদ্দারামাইয়া

    Siddaramaiah: জমি কেলেঙ্কারি মামলায় বিচার শুরুর সম্মতি রাজ্যপালের, বিপাকে সিদ্দারামাইয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাঠগড়ায় উঠতে চলেছেন বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা তথা কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া (Siddaramaiah)। জমি কেলেঙ্কারি (Land Scam Case) মামলায় বিচার শুরু হবে তাঁর। বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমোদন দিয়েছেন কর্নাটকের রাজ্যপাল থাওয়ার চাঁদ গহলৌত। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন তিন সমাজকর্মী প্রদীপ কুমার, টিজে আব্রাহাম এবং স্নেহময়ী কৃষ্ণা।

    কেলেঙ্কারির জেরে কাঠগড়ায় কারা? (Siddaramaiah)

    জমি বণ্টন কেলেঙ্কারির অভিযোগে কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে সিদ্দারামাইয়ার স্ত্রী পার্বতী এবং শ্যালক মল্লিকার্জুনকেও। এঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে পুলিশে। অভিযোগে বলা হয়েছে, মাইসুরু নগরোন্নয়ন বিভাগের জমি বেআইনিভাবে বিলি করা হয়েছে। জেলাশাসক, ভূমি দফতরের আধিকারিকদের পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রীর স্ত্রী এবং শ্যালকও সেই কেলেঙ্কারিতে জড়িত।

    জাল নথিপত্র পেশ!

    স্নেহময়ীর দাবি, মল্লিকার্জুন জমির জন্য জাল নথিপত্র পেশ করেছেন মুডার দফতরে। প্রাইম লোকেশনে বহুমূল্য জমির মালিকানা পাইয়ে দেওয়া হয়েছে পার্বতীকেও। ঘটনায় নিরপেক্ষ তদন্তের দাবিতে কর্নাটকের রাজ্যপাল, মুখ্যসচিব এবং রাজস্ব বিভাগের প্রিন্সিপাল সচিবকে চিঠিও লেখেন ওই সমাজকর্মী। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই বিচার প্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশ দিলেন কর্নাটকের রাজ্যপাল। রাজভবনের তরফে লেখা চিঠিতে বলা হয়েছে, “রাজ্যপালের নির্দেশ অনুযায়ী, আমি এখানে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৮৮-এর ধারা ১৭ এবং ২১৮-এর ধারার অধীনে মুখ্যমন্ত্রী শ্রী সিদ্দারামাইয়ার বিরুদ্ধে বিচারের অনুমোদনের অনুরোধের বিষয়ে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের অনুলিপি সংযুক্ত করছি (Siddaramaiah)।”

    আরও পড়ুন: মমতার ফোন বাজেয়াপ্ত হলেই আরও তথ্য সামনে আসবে, আরজি কর নিয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু

    রাজ্যপাল বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমোদন দেওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করেছে বিজেপি। পদ্ম-সাংসদ তেজস্বী সূর্য বলেন, “নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে সরে দাঁড়ানো উচিত মুখ্যমন্ত্রীর।” তিনি বলেন, “কর্নাটকের মাননীয় রাজ্যপাল মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়ার বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমোদন দিয়েছেন। জমি কেলেঙ্কারিতে বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমোদন দিয়েছেন তিনি। এটা একটা সিগনিফিকেন্ট ডেভেলপমেন্ট। অভিযোগটাও খুব সিরিয়াস।” তিনি বলেন, “নৈতিক কারণেই মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ানো উচিত সিদ্দারামাইয়ার।” রাজ্যপালের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন (Land Scam Case) বিজেপির রাজ্য সভাপতি বিওয়াই বিজয়েন্দ্রও (Siddaramaiah)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Doctors Transfer: ‘‘হিটলারকেও ছাপিয়ে গিয়েছেন মমতা’’, ডাক্তার-বদলি ইস্যুতে তুলোধনা বিজেপির

    Doctors Transfer: ‘‘হিটলারকেও ছাপিয়ে গিয়েছেন মমতা’’, ডাক্তার-বদলি ইস্যুতে তুলোধনা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডে তোলপাড় দেশ। সাধারণ মানুষ পথে নেমে প্রতিবাদ করছেন। চিকিৎসকরাও এই ঘটনার প্রতিবাদে আন্দোলন শুরু করেছেন। এবার প্রতিবাদী চিকিৎসকদের মুখ বন্ধ করতে তড়িঘড়়ি বদলির (Doctors Transfer)  সিদ্ধান্ত নিল তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার। আচমকাই ৪২ জন চিকিৎসককে বদলি করে দেওয়া হয়েছে। তৃণমূল সরকারের এহেন স্বৈরাচারী সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে এবার সরব হল বিজেপি। পদ্ম-পার্টির (BJP) অভিযোগ, প্রতিবাদে শামিল হওয়ার মাশুল গুণতে হল ওই চিকিৎসকদের।

    কী বললেন অমিত মালব্য (Doctors Transfer)  

    আরজি করকাণ্ডের জেরে গত ৯ দিন ধরে রাজ্যের একাধিক হাসপাতালে চলছে কর্মবিরতি। এহেন আবহে, শুক্রবার দুপুরে আরজি করের নার্সদের নার্সিং সুপারের দফতর থেকে বলা হয়, স্বাস্থ্যভবন জানিয়েছে যাঁরা আন্দোলনে যাচ্ছেন, তাঁদের ভিডিও করে রাখা হবে। তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এরপরই বিকেলের দিকে দেখা যায় একটি নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে, তাতে ৪২ জনের বদলির কথা বলা হয়েছে। বিজেপির মুখপাত্র অমিত মালব্য শনিবার এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করেন। লেখেন, ১৬ অগাস্ট ওয়েস্ট বেঙ্গল গভর্নমেন্ট হেল্থ মিনিস্ট্রি ৮ পাতার একটি ট্রান্সফার (Doctors Transfer) অর্ডার বের করেছে। সিনিয়র ডাক্তারদের বশ্যতা স্বীকারে ভয় দেখানোর একটি মরিয়া চেষ্টা। কী আড়াল করতে চাইছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়?  

    তৃণমূলকে তুলোধনা বিজেপির জাতীয় মুখপাত্রের

    শুধু অমিত মালব্যের পোস্টই নয়, বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালাও বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলনও করেন। তিনি বলেন, “পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এই তালিবানি ফতোয়া মিডিয়া থেকেই পেয়েছি আমি। কীভাবে ন্যায়ের পক্ষে কণ্ঠ ছাড়ায় ৪২ জন ডাক্তারকে বদলি (Doctors Transfer) করে দিল। কারও কারও তো দূর দূরান্তেও বদলি হয়েছে। বাংলার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসকের সঙ্গে ঘটা মর্মান্তিক ঘটনায় সারাদেশ রাগে ফুটছে। সবাই পথে নেমেছেন এবং সবার একটাই দাবি বিচার চাই।”

    তিনি বলেন, “কিন্তু বিচার দেওয়ার বদলে তৃণমূল কংগ্রেস সরকারের অ্যাজেন্ডা হল সুবিচার করো না, মহিলাদের বাঁচতে দিও না, শুধুমাত্র ধর্ষণকারীদের বাঁচাও। তৃণমূল কংগ্রেস এখন ‘তালিবানি মুঝে চাহিয়ে’ ও ‘তানাশাহি মুঝে চাহিয়ে’ সংস্কৃতিতে বিশ্বাসী। দোষীদের শাস্তি দেওয়ার পরিবর্তে, বিচার দেওয়ার পরিবর্তে, যারা এই জঘন্য অপরাধ নিয়ে আন্দোলন করছেন, তাঁদের বিভিন্নভাবে সমস্যায় ফেলা হচ্ছে। আজ যদি ইন্দিরা গান্ধী, স্ট্যালিন, কিম জং ইল এবং হিটলারের মতো স্বৈরাচারীরাও থাকতেন, তাঁরাও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বাহবা দিতেন । মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এঁদেরও ছাপিয়ে গিয়েছেন।”

    আরও পড়ুন: ‘‘দুর্নীতির আতুঁড়ঘর আরজি কর, হিমশৈলের চূড়া সবে দেখা যাচ্ছে’’, তোপ বোসের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘৭০ শতাংশ এক হয়েছে, এবার লক্ষ্য ৯০’’, নন্দীগ্রাম নিয়ে বড় ইঙ্গিত শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘৭০ শতাংশ এক হয়েছে, এবার লক্ষ্য ৯০’’, নন্দীগ্রাম নিয়ে বড় ইঙ্গিত শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার হিন্দুত্ব অস্ত্রে শান দিয়ে ফের পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুদের সঙ্ঘবদ্ধ হওয়ার বার্তা দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সম্প্রতি বিজেপির (BJP) এক বৈঠকে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা প্রকাশ্যে বলেছিলেন, ‘জো হামারে সাথ হাম উনকে সাথ’। বর্তমান রাজনৈতিক সমীকরণ যে জায়গায় দাঁড়িয়ে তাতে আগামী বিধানসভা ভোটকে পাখির চোখ করে শুভেন্দুর বক্তব্যই যে দলের লাইন হওয়া উচিত তা পদ্ম শিবিরের অনেকেই ‘গোপন’ কথাবার্তায় মেনে নিয়েছেন।

    কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    শুক্রবার সন্ধ্যায় কলকাতার আইসিসিআর হলে এক আলোচনা সভা এবং পরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ‘জো হামারে সাথ হাম উনকে সাথ’ – এই বক্তব্যেই এখনও অনড় রয়েছেন তা স্পষ্ট বুঝিয়ে দিলেন বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘আমার বিধানসভা নন্দীগ্রামে এখন ৭০ শতাংশ হিন্দু এক হয়ে গিয়েছে। পরের বিধানসভার আগে ৯০ শতাংশ হিন্দুকে এক করব। সব ধর্মের প্রতি আমার শ্রদ্ধা আছে। কিন্তু, সংখ্যালঘু এক বিশেষ সম্প্রদায়ের শতকরা ৯৫ শতাংশের বেশি মানুষ ভোট বিজেপিকে দেবে না। আমার শ্রম, সময় এবং আবেদনের মূল্য আছে। যে আবেদন করলে আমি নির্বাচন রাজনীতিতে জিততে পারব। আমার লক্ষ্যকে কার্যকর করতে পারব, সেই ভোটারদেরই আমি ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কথা বলেছি। আমি মনে করি আমার যে সনাতনী ভোটব্যাঙ্ক তাঁদেরকে যদি সঙ্ঘবদ্ধ করতে পারি তাহলেই পশ্চিমবঙ্গে একটা সরকার তৈরি হবে যে বিজেপি সরকার মানব ধর্ম পালন করবে। যে সরকারের দুটো চোখ খোলা থাকবে, একটা চোখ বন্ধ থাকবে না।’’

    আরও পড়ুন: ‘‘দুর্নীতির আতুঁড়ঘর আরজি কর, হিমশৈলের চূড়া সবে দেখা যাচ্ছে’’, তোপ বোসের

    প্রসঙ্গত, গত লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যের একাধিক লোকসভা কেন্দ্রে রাজনৈতিক সমীকরণের নিরিখে ভোট হয়েছিল বলে বিরোধী দলের নেতারা অভিযোগ করেছিলেন। দীর্ঘদিনের কংগ্রেস সাংসদ ছিলেন অধীর চৌধুরী। এবার লোকসভা ভোটে হেরে তাঁর মুখে ধর্মীয় মেরুকরণের কথা শোনা গিয়েছিল। ভোটের ফল বের হওয়ার পর বহু বুথে বুথভিত্তিক ফলাফলে দেখা যায়, একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের ভোট তৃণমূলের দিকে পড়েছে। ধর্মীয় মেরুকরণের কারণে কিছু আসন বিজেপির (BJP) হাতছাড়া হয়েছে বলে গেরুয়া শিবিরের নেতারা স্বীকার করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: “বাংলা অনাচার ও নৈরাজ্যের ঘাঁটি”, আরজি করকাণ্ডে মমতার মুন্ডুপাত বিজেপির

    BJP: “বাংলা অনাচার ও নৈরাজ্যের ঘাঁটি”, আরজি করকাণ্ডে মমতার মুন্ডুপাত বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কামদুনি থেকে আরজি কর। দুরত্ব বিস্তর। তবে সে কামদুনিই হোক, কিংবা চোপড়া বা আরজি কর, তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) শাসনে রাজ্যে নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটেই চলেছে। ‘নারী-শিকারে’র এই তালিকায় সর্বশেষ সংযোজন আরজি কর হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনা। যার জেরে তোলপাড় রাজ্য। তৃণমূল-শাসনে রাজ্যে ধারাবাহিকভাবে ঘটে চলে নারী নির্যাতনের কড়া সমালোচনা করেছে ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP)।

    কী বলছেন ত্রিবেদী (BJP)

    বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র সুধাংশু ত্রিবেদী বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেস যে সংবেদনশীল আচরণ করছে, তা উত্তরপ্রদেশে সমাজবাদী পার্টির আচরণের মতোই। কনৌজ থেকে কলকাতা পর্যন্ত ঘৃণা, নারীদের প্রতি অবজ্ঞা ও অপরাধীদের সুরক্ষার বিপজ্জনক মানসিকতা রয়েছে।” তিনি বলেন, “সোনিয়া গান্ধী ও রাহুল গান্ধীর জবাব দেওয়া উচিত যে তাঁদের ‘মহব্বত কি দুকান’ শুধুমাত্র অপরাধী, দুর্নীতিবাজ ও ধর্ষকদের দ্বারা পরিচালিত হয় কিনা।” ত্রিবেদী বলেন, “অধীর রঞ্জন চৌধুরী দাবি করেছেন যে পশ্চিমবঙ্গে গণতন্ত্র নেই এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একজন স্বৈরশাসক, অপরাধীদের রক্ষা করছেন।” তাঁর প্রশ্ন, “কংগ্রেস পার্টি এখনও কীভাবে তাঁর সঙ্গে জোটে থাকতে পারেন?”

    মৃত্যু মিছিল

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) (কু)শাসনের জেরে বাংলা নারীদের জন্য বিপজ্জনক জায়গায় পরিণত হয়েছে বলে অভিমত রাজনৈতিক মহলের। আরজি করে তরুণী চিকিৎসকের মর্মান্তিক ঘটনার রেশ মিলিয়ে যাওয়ার আগেই বর্ধমানের একটি মাঠে মেলে এক যুবতীর গলাকাটা দেহ। শক্তিগড়ে গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক প্রতিবন্ধী কন্যা। বিজেপির (BJP) দাবি, এই সব ঘটনা-শৃঙ্খল প্রমাণ করে তৃণমূলের জমানায় ভালো নেই বাংলা। 

    নৈরাজ্যের ঘাঁটি বাংলা

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের মুন্ডুপাত করেছেন সাংসদ বিজেপির দীনেশ শর্মা। তাঁর ভাষায়, “বাংলা অনাচার ও নৈরাজ্যের ঘাঁটি।” তিনি বলেন, “বাংলায় পুলিশ নিষ্ক্রিয় থাকে। আর প্রকাশ্যে কাজ করে বেড়ায় অপরাধীরা।” তৃণমূল সরকারের কড়া সমালোচনা করেছেন উত্তরপ্রদেশের উপ-মুখ্যমন্ত্রী কেশব প্রসাদ মৌর্যও। তিনি বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে কোনও শাসন নেই। সম্প্রতি এক মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা জাতির জন্য গভীর লজ্জার।” মমতার সরকারের ব্যর্থতাকেও ইস্যু করেন তিনি। মৌর্য বলেন, “ঘটনার নৈতিক দায় নিয়ে পদত্যাগ করা উচিত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তার বদলে রাম এবং বামকে দুষেই হাত ধুয়ে ফেলছেন তিনি।” উত্তরপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী বলেন, “ধর্মীয় ও রাজনৈতিক লাভের জন্য বাংলাকে হিংসায় নিক্ষেপ করেছে তৃণমূল। তুষ্টিকরণের রাজনীতি করতে গিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলার কন্যাদের কল্যাণকে উপেক্ষা করেছেন। মহিলা চিকিৎসকের ওপর যে নিদারুণ অত্যাচার হয়েছে, তা মেলে কেবল তৃণমূল সরকার যেভাবে তাঁর মর্যদাহানি করেছে তার সঙ্গেই।”

    ক্ষমতার মোহ

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং বলেন, “পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষমতার মোহে এতটাই অন্ধ যে তিনি রামকেও গালি দিতে দ্বিধা করেন না। মনে হয়, তিনি মা-মাটি-মানুষ নীতি পরিত্যাগ করেছেন। শ্রী রাম যখন শান্তি-সম্প্রীতি ও প্রেমকে মূর্ত করে তোলেন, তখন অন্যায় বিরাজ করলে তিনিও তাড়কা দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা মন্দের মোকাবিলা করেন এবং নির্মূল করেন।” বিজেপির (BJP) জাতীয় মুখপাত্র গৌরব ভাটিয়া বলেন, “বাংলায় রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যর্থ। এরকম ঘটনা (আরজি করকাণ্ডের মতো) ঘটলে উর্দি পরা কর্মীদের সাংবিধানিক নীতিগুলি উপেক্ষা করতে চাপ দেওয়া হয়। চাপ দেওয়া হয় একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত অপরাধীদের রক্ষা করতে।”

    আরও পড়ুন: ‘‘গোটা ডিপার্টমেন্টকেই সন্দেহ করি’’, সিবিআইকে বলেছেন নির্যাতিতার বাবা

    কেন চুপ রাহুল, প্রিয়ঙ্কা

    বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র অজয় অলোক বলেন, “বাংলার পরিস্থিতি নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন বিজেপি বিরোধীরা। প্রিয়ঙ্কা গান্ধী যিনি ‘লাডকি হুঁ, লাড শক্তি হুঁ’ স্লোগানের পক্ষে ছিলেন, বাংলার ঘটনায় তিনি নীরব। চুপ করে রয়েছেন অখিলেশ যাদবও। কোনও কথা বলছেন না ইন্ডি জোটের নেতারা।” বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা বলেন, “কলকাতা হাইকোর্ট পশ্চিমবঙ্গ সরকার ও পুলিশকে বিশ্বাস করে না। তাই তদন্তটি সিবিআইকে হস্তান্তর করা হয়েছে।” তাঁর প্রশ্ন, “এই ঘটনার দায় নিয়ে কখন পদত্যাগ করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)?”

    রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলা নেই!

    পদ্ম শিবিরের জাতীয় মুখপাত্র অনিল কে অ্যান্টনি বলেন, “সম্প্রতি সন্দেশখালি, চোপড়া এবং এখন কলকাতার মতো জায়গায় ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলি একটি উদ্বেগজনক প্রবণতা তুলে ধরেছে। পুলিশ এই ধরনের জঘন্য অপরাধে জড়িতদের রক্ষা করার চেষ্টা করছে। রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলা নেই বললেই চলে।” বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র প্রদীপ ভান্ডারি বলেন, “ইউপিএ সরকারের সময় দেশ নির্ভয়ার বিরুদ্ধে নৃশংসতা দেখেছিল। আর আজ কংগ্রেস বাংলার বিষয়ে নীরব রয়েছে।” তিনি বলেন, “সেই সময় জাতি যেমন ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল, তেমনি এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবিতে একত্রিত হচ্ছে (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • BJP Protest Rally: ‘‘মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ চাই’’, আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে শুক্রবারের কর্মসূচি ঘোষণা বিজেপির

    BJP Protest Rally: ‘‘মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ চাই’’, আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে শুক্রবারের কর্মসূচি ঘোষণা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবি তুলল বিজেপি (BJP Protest Rally)। দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বৃহস্পতিবার এই ঘটনায় ধারাবাহিক আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন। কলকাতায় বিজেপির রাজ্যস্তরের নেতাদের উপস্থিতিতে হবে প্রতিবাদ কর্মসূচি। আরজি কর হাসপাতালের কাছাকাছি কোনও স্থানে মঞ্চ বেঁধে শুরু হবে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ইস্তফার দাবিতে লাগাতার অবস্থান-বিক্ষোভ। বিজেপি সূত্রের খবর, সুকান্তর পাশাপাশি বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং দলের প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ হাজির থাকবেন। স্বাভাবিকভাবে আরজি কর ইস্যুতে এই আন্দোলন নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা (BJP Protest Rally)

    বৃহস্পতিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও বার্তা পোস্ট করে এই কর্মসূচির কথা জানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করতে একেবারে ব্যর্থ। আমরা তাঁর পদত্যাগ চাই। শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে কলকাতা এবং জেলায় জেলায় আন্দোলন (BJP Protest Rally) কর্মসূচি শুরু হবে। সাধারণ মানুষের কাছে শুক্রবার দুপুর ২টো থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত দোকানপাট এবং সমস্ত কাজকর্ম বন্ধ রেখে প্রতিবাদে সামিল হওয়ার জন্য আমরা আবেদন জানাচ্ছি। দুপুর ২টো থেকে ৪টে পর্যন্ত রাজ্যের প্রতিটি জেলায় পথ অবরোধ করবেন বিজেপির নেতা-কর্মীরা। তবে, এই প্রতিবাদ হবে প্রতীকী। শুক্রবারই বিজেপির মহিলা মোর্চা হাজরা মোড় থেকে শুরু করে মুখ্যমন্ত্রীর কালীঘাটের বাড়ি পর্যন্ত মোমবাতি এবং মশাল মিছিল করবে। সংগঠনের সর্বভারতীয় সভানেত্রী ভনতি শ্রীনিবাসন ওই কর্মসূচিতে উপস্থিত থাকবেন।’’ 

     

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতে আরজি করে দুষ্কৃতী তাণ্ডব, আন্দোলন থেকে দৃষ্টি ঘোরানোর ছক?

    আন্দোলনে সরগরম হবে কলকাতার রাজপথ!

    প্রসঙ্গত, আরজি কর-কাণ্ডে (RG Kar Incident) দোষীদের শাস্তির দাবিতে বুধবার মধ্যরাতে রাজ্যের সমস্ত প্রান্তের মহিলারা রাস্তায় নেমে সরব হয়েছিলেন। বিজেপিও এই ইস্যুকে সামনে রেখে শুক্রবার রাজ্যজুড়ে আন্দোলন (BJP Protest Rally) সংগঠিত করতে চলেছে। ফলে, শুক্রবার আরজি কর ইস্যুতে বিজেপির আন্দোলনে সরগরম হবে কলকাতার রাজপথ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘‘কন্যা না বাঁচলে কন্যাশ্রীর টাকা কাকে দেবেন?’’ মমতাকে খোঁচা সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘‘কন্যা না বাঁচলে কন্যাশ্রীর টাকা কাকে দেবেন?’’ মমতাকে খোঁচা সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হাসপাতালের ঘটনা নিয়ে রাজ্যজুড়ে তোলপাড় চলছে। শহরের বুকে একজন ডাক্তারকে অন ডিউটি থাকাকালীন (গণ)ধর্ষণ করে হত্যা করা হয়েছে, এরকম ঘটনা গত ১০-১৫ বছরের মধ্যে আর আছে? প্রশ্ন বিজেপির রাজ্য নেতৃত্বের। এখানে আইন-শৃঙ্খলা সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। এই ঘটনা নিয়ে তৃণমূলকে কাঠগড়ায় তুললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এই ঘটনার পিছনে তৃণমূলের এক সাংসদও জড়িত রয়েছে বলে তিনি সরব হন। একই সঙ্গে আরজি কর হাসপাতালে ঘটনা নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন তিনি।

    হাসপাতালে মাদক-যৌন চক্র! (Sukanta Majumdar)

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “আরজি কর হাসপাতালের মধ্যে মাদক চক্র, যৌন চক্র চলত। ডাক্তার টিমে তাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে এই জাতীয় অনেক বিষয় উঠে এসেছে, এর কিছু স্ক্রিনশটও আমাদের কাছে পৌঁছেছে। একজন তৃণমূল সাংসদ এবং তাঁর ভাইপোর নাম বারবার উঠে আসছে, আমি জানি না কী হয়েছে, তবে যেটাই হোক সেটা ভুল হয়েছে। তৃণমূলে এত মহিলা সাংসদ থাকা সত্ত্বেও একজন মহিলা সাংসদও এই বিষয়ে তেমন কিছু বলেননি। এমনকী, তৃণমূলের ১ জন সাংসদ, ৩ জন বিধায়ক, ২ জন একই মেডিক্যাল কলেজ থেকে পড়াশোনা করেছেন, কিন্তু তাঁদের মুখেও সেলোটেপ লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। রাজ্য বিজেপি কয়েকজন হাসপাতালের চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল, তাঁরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন যে মৃত স্নাতকোত্তর চিকিৎসকের ময়নাতদন্ত রাতে বেআইনিভাবে করা হয়েছিল।”

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতে আরজি করে দুষ্কৃতী তাণ্ডব, আন্দোলন থেকে দৃষ্টি ঘোরানোর ছক?

    ক্ষোভে ফুঁসছে বাংলার মানুষ

    সুকান্ত মজুমদার বলেন, “প্রতিবাদের রূপ একেক রকম হয়। যে যেভাবে প্রতিবাদ করবে। সেটা মোমবাতিও হতে পারে, মশালও হতে পারে। তবে, প্রতিবাদ হওয়াটা জরুরি। আমরা দেখেছি মা সীতাকে অপমান করার জন্য লঙ্কা আগুনে পুড়ে ছাড়খার হয়েছিল। সেইরকম এই সরকারও মানুষের ক্রোধাগ্নিতে পুড়ে যাবে। যখন দেখেছে বাংলার মহিলারা জেগে উঠেছে, এর প্রতিবাদ করছে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো তৃণমূলের নেতারা এখন গ্যালারি শো করতে নেমেছেন। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে বাংলার মানুষ।”

    নাটক করতেই পদত্যাগ!

    সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ সম্পর্কে বলেন, “অধ্যক্ষ এই ঘটনায় ১০০ শতাংশ যুক্ত। পুলিশকেও ইনস্ট্রাকশন দেওয়া ছিল ঘটনাটাকে ধামাচাপা দেওয়ার। কিন্তু যখন ধামাচাপা দেওয়া যায়নি তখন মুখ্যমন্ত্রী সহ অন্যান্যরা বিষয়টিতে মুখ খুলেছে। তার আগে পর্যন্ত সবটাতেই ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার জন্য অধ্যক্ষকে দিয়ে পদত্যাগের নাটক করানো হয়।”

    কন্যা না বাঁচলে কন্যাশ্রীর টাকা কাকে দেবেন?

    বুধবার ছিল কন্যাশ্রী দিবস, ওইদিন মুখ্যমন্ত্রী শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “কন্যাশ্রীর টাকা দিচ্ছেন ভালো কথা, কিন্তু তার আগে বলব কন্যাদের সুরক্ষার ব্যবস্থা করুন। আমার ঘরের কন্যাই যদি না বাঁচে তাহলে কন্যাশ্রীর টাকা কাকে দেবেন? আজ যে মহিলা নিজের একমাত্র মেয়েকে মেডিক্যাল কলেজে এমডি পড়াতে গিয়ে হারালেন তাঁকে যদি মাসে মাসে কন্যাশ্রীও দেন, সেই মায়ের কোলে কি মেয়ে ফেরত আসবে?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Udayan Guha: ‘মধ্যরাত দখলের’ কর্মসূচিকে কটাক্ষ! উদয়নের ‘অশ্লীল রসিকতা’য় শোরগোল

    Udayan Guha: ‘মধ্যরাত দখলের’ কর্মসূচিকে কটাক্ষ! উদয়নের ‘অশ্লীল রসিকতা’য় শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উদয়ন আছেন উদয়নেই! কখনও তিনি সদলে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিককে মারতে তেড়ে যান। কখনও আবার ‘যেমন ভোট, তেমন কাজ’ বলে বিরোধীদের প্রচ্ছন্ন হুমকি দেন। সেই তিনিই এবার কুৎসিত মন্তব্য করলেন মহিলাদের সম্পর্কে। আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনার প্রতিবাদে পথে নামছেন মহিলারা। বুধবার রাতে রাজ্যজুড়ে ‘মধ্যরাত দখলের’ কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। রাজ্যের অন্যান্য প্রান্তের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গেও এই অরাজনৈতিক কর্মসূচি ঘিরে ব্যাপক সাড়া পড়েছে। আর মেয়েদের এই অরাজনৈতিক আন্দোলনে সিঁদুরে মেঘ দেখছেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী তথা দিনহাটার বিধায়ক তৃণমূলের (দলবদলু, ফরওয়ার্ড ব্লক থেকে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন) উদয়ন গুহ। রাজনৈতিক মহলের মতে, তাই ফেসবুক পোস্টে ‘কুৎসিত রসিকতা’। তাঁর (Udayan Guha) ফেসবুক পোস্ট ঘিরে তোলপাড় রাজ্য। 

    সোশ্যাল মিডিয়ায় কী লিখেছেন মন্ত্রী? (Udayan Guha)

    মহিলাদের এই আন্দোলনের প্রস্তুতি-পর্বের ঢেউ ছড়িয়েছে রাজ্যের সর্বত্র। আন্দোলন সফল করতে কোমর কষে নেমে পড়েছেন মহিলারা। জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিবাদ সভায় যাবেন বলে ঠিক করেছেন তাঁরা। অরাজনৈতিক একটি আন্দোলনের আঁচ যে এত ব্যাপক হতে পারে, তা কল্পনাও করতে পারেননি তৃণমূলের নেতারা। উত্তরবঙ্গ জুড়েও এই আন্দোলন নিয়ে চলছে জোর চর্চা। স্বাভাবিকভাবে এই আন্দোলনকে হেয় প্রতিপন্ন করে তৃণমূল কোম্পানির নয়নের মণি হতে চাইছেন তৃণমূলের এই মন্ত্রী। এমনই অভিযোগ বিরোধীদের। ফেসবুক পোস্টে উদয়ন (Udayan Guha) লেখেন, “দিনহাটার কেউ কেউ কাল (বুধবার) রাতের দখল নিতে চাইছেন। আমার সমর্থন থাকল। তবে, স্বামীর অত্যাচার থেকে বাঁচতে রাতে ফোন করবেন না।” মহিলাদের আন্দোলনকে কটাক্ষ করতেই মন্ত্রীর এই ধরনের পোস্ট বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। 

    আরও পড়ুন: ‘ধর্ষণের বাংলা চাইনা চাইনা’, কলকাতায় আজ ধিক্কার মিছিলের ডাক বিজেপির

    সরব বিজেপি

    উদয়নের (Udayan Guha) এই বেফাঁস মন্তব্যকে হাতিয়ার করেছে বিজেপি। রাজ্য বিজেপির (BJP) এক্স হ্যান্ডল (সাবেক টুইটার) থেকে রাজ্যের মন্ত্রীর পোস্টের স্ক্রিনশট দিয়ে লেখা হয়েছে, “নারীবিদ্বেষী পোস্ট তৃণমূলের মন্ত্রীর। আরজি করে ধর্ষণ এবং হত্যার ভয়াবহতার মধ্যে শক্তিকে জোরদার করতে রাজ্যের মানুষ যখন আজ (বুধবার) রাস্তায় নেমে শঙ্খ বাজানোর পরিকল্পনা করছে, তখন উদয়ন গুহ অশ্লীল রসিকতা করেছেন!” বিজেপির এ-ও অভিযোগ,” মন্ত্রী গার্হস্থ্য হিংসার মতো ঘটনাকে তুচ্ছ বলে মনে করেন। তাই রাত দুপুরে নির্যাতনের শিকার হয়ে কোনও মহিলা যদি জনপ্রতিনিধি বলে উদয়নের সাহায্য চান, তাঁদের সরাসরি ‘না’ বলে দেবেন মন্ত্রী।” বিজেপির  (BJP) কটাক্ষ নিয়ে উদয়নের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাঁর সংক্ষিপ্ত জবাব, “আমি কোনও নারীবিদ্বেষী মন্তব্য করিনি।” বিজেপি এক্স হ্যান্ডলে কী প্রতিবাদ জানিয়েছে দেখে নিন।

    Sexist remarks by TMC Minister Udayan Guha.

    When the people of West Bengal are planning to hit the streets tonight and blow conch shells to raise the Shakti within amidst the RG Kar rape and murder horror, Udayan Guha resorts to vulgar jokes!

    He trivializes domestic violence… pic.twitter.com/ivku5jBDur

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Rape-Murder: আরজি কর ইস্যুতে মমতার পদত্যাগের দাবি, নবান্ন অভিযানের ডাক শুভেন্দুর

    RG Kar Rape-Murder: আরজি কর ইস্যুতে মমতার পদত্যাগের দাবি, নবান্ন অভিযানের ডাক শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Rape-Murder) হত্যাকাণ্ডে ন্যায়বিচার চেয়ে আরও তীব্র আন্দোলনের পথে নামলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। বুধবার বিধানসভায় বিজেপি বিধায়কদের নিয়ে বিক্ষোভ-ধর্না কর্মসূচি পালন করেন তিনি। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী একজন মহিলা হয়েও এই রাজ্যের কোনও মা-বোন সুরক্ষিত নন। তাই মমতার অবিলম্বে পদত্যাগ দাবি করে নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়ে সোচ্চার হয়েছেন তিনি।

    কী বললেন শুভেন্দু (RG Kar Rape-Murder)?

    বিধানসভার সামনে বিজেপির বিধায়কদের নিয়ে শুভেন্দু বলেন, “আগামী সপ্তাহে নবান্ন, রাজভবন এবং স্বাস্থ্য ভবন অভিযানে যাবো। এই কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ থাকবে। স্বাস্থ্য এবং পুলিশমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে পদত্যাগের দাবিতে আমাদের কর্মকাণ্ড থাকবে।” বিজেপির দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিরোধী দলনেতার সঙ্গে বিজেপির মহিলা কর্মীরা থাকবেন। আবার শিলিগুড়ির বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ বলেন, “মহিলা চিকিৎসকের ধর্ষণ করে খুনের (RG Kar Rape-Murder) ঘটনাকে পুলিশ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে। আমরা পুলিশমন্ত্রী এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রীর অবিলম্বে পদত্যাগ চাই।”

    কন্যাশ্রী দিবস পালনকে তোপ

    শুভেন্দু, মমতার কন্যাশ্রী দিবস পালনকে তোপ দেগে বলেন, “গোটা রাজ্যের মানুষ তথা সমগ্র দেশ আরজি কর-এর নৃশংস (RG Kar Rape-Murder) অত্যাচার ও হত্যার ঘটনার তদন্তকে বাধাদানের নিন্দায় সরব হয়েছে। ঠিক এই মুহূর্তে যখন রাজ্যের মহিলাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন গোটা দেশের মানুষ, আর তখন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নির্লজ্জতার সীমা ছাড়িয়ে ‘কন্যাশ্রী দিবস’ উৎসব করছেন। বাংলার কন্যার উপর পাশবিক অত্যাচার ও নৃশংস হত্যা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মাতৃশক্তি ক্রোধে ও যন্ত্রণায়  ক্ষুব্ধ, তখন চিকেন বিরিয়ানি সহযোগে ‘কন্যাশ্রী দিবস’ উৎসব পালন একমাত্র মমতা ব্যানার্জির পক্ষেই সম্ভব। মুখ্যমন্ত্রী এতোটাই নির্লজ্জ যে নন্দীগ্রামে আমার কাছে পরাজিত হয়েও মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসে রয়েছেন। ওনার এই নির্লজ্জতা সর্বজনবিদিত। লজ্জা, লজ্জা, লজ্জা।”

    আরও পড়ুনঃ “রাতের দখল নাও মেয়েরা”, আজকের অভিনব কর্মসূচিতে সিঁদুরে মেঘ দেখছে তৃণমূল

    মামলার তদন্তে সিবিআই

    গত শুক্রবার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের (RG Kar Rape-Murder) চারতলার সেমিনার হলে মেলে এক মহিলা চিকিৎসকের দেহ। অভিযোগ করা হয়, তাঁকে ধর্ষণ করে নির্মম ভাবে খুন করা হয়েছে। গত পাঁচ দিন ধরে মমতা সরকার এবং পুলিশ-প্রশাসনের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশে উত্তাল হয়ে উঠেছে ডাক্তারি পড়ুয়াদের আন্দোলন। সকলের একটাই দাবি, নির্যাতিতার জন্য ন্যায় বিচার চাই। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি পুলিশকে ভর্ৎসনা করে মামলার তদন্তভার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইকে দিয়েছেন। সিবিআই তদন্তভার নিতে টালা থানা থেকে নথি সংগ্রহ করে কাজ শুরু করে দিয়েছে। ধৃত সঞ্জয়কে সিজিও কমপ্লেক্সে নিয়ে গিয়ে জেরাও শুরু করা হয়েছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Waqf Bill: ওয়াকফ বিল পরীক্ষায় সংসদের যৌথ কমিটি, চেয়ারপার্সন বিজেপি সাংসদ জগদম্বিকা পাল

    Waqf Bill: ওয়াকফ বিল পরীক্ষায় সংসদের যৌথ কমিটি, চেয়ারপার্সন বিজেপি সাংসদ জগদম্বিকা পাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভার প্রবীণ বিজেপি (BJP) সদস্য জগদম্বিকা পালকে মঙ্গলবার সংসদের যৌথ কমিটির চেয়ারপার্সন মনোনীত করা হয়েছে। যৌথ কমিটির চেয়ারপার্সন হিসেবে নামকরণের আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞপ্তি শীঘ্রই জারি করা হবে। এই কমিটিই বিতর্কিত ওয়াকফ (সংশোধনী) বিল (Waqf Bill) পরীক্ষা করবে বলে জানা গিয়েছে।

    ৩১ সদস্যের কমিটির প্রধান (Waqf Bill)

    লোকসভার একটি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্পিকার ওম বিড়লা বিজেপি (BJP) সাংসদ জগদম্বিকা পালকে ৩১ সদস্যের কমিটির (Waqf Bill) প্রধান হিসেবে নিযুক্ত করেছেন। লোকসভায় বিরোধীদের প্রতিবাদের মধ্যে সরকার বিলটিকে দুই কক্ষের যৌথ কমিটিতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। যৌথ প্যানেলে ৩১ জন সদস্য রয়েছেন। এর মধ্যে  ২১ জন লোকসভা থেকে এবং ১০ জন রাজ্যসভা থেকে। পরবর্তী অধিবেশনের মধ্যে তাদের রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে। বিলটি গত বৃহস্পতিবার লোকসভায় উত্থাপন করা হয়েছিল। এই বিলকে সামনে রেখে উত্তপ্ত বিতর্কের পর সংসদের একটি যৌথ কমিটির কথা উল্লেখ করা হয়। সরকার দাবি করে যে প্রস্তাবিত আইনটি মসজিদের কার্যক্রমে হস্তক্ষেপ করতে চায় না। বিরোধীরা এটিকে মুসলমানদের ওপর আক্রমণ বলে অভিহিত করেছে। সংবিধানের ওপর আক্রমণ করা হয়েছে বলে তারা অভিযোগ করে। শুক্রবার কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী কিরেণ রিজিজু কমিটিকে আগামী অধিবেশনের প্রথম সপ্তাহের শেষ দিনের মধ্যে লোকসভায় রিপোর্ট জমা দিতে বলেছেন।

    আরও পড়ুন: ‘ধর্ষণের বাংলা চাইনা চাইনা’, কলকাতায় আজ ধিক্কার মিছিলের ডাক বিজেপির

    চারবারের সাংসদ জগদম্বিকা পাল

    ৭৩ বছর বয়সি জগদম্বিকা পাল উত্তরপ্রদেশের চতুর্থ বার লোকসভার সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁকে একজন আইন প্রণেতা হিসেবে দেখা হয়। লোকসভা এবং রাজ্যসভায় গত শুক্রবার কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী কিরেণ রিজিজু দ্বারা চালিত একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়।  নিম্নকক্ষে, প্যানেলের (Waqf Bill) ১২ জন সদস্য ক্ষমতাসীন জাতীয় গণতান্ত্রিক জোটের (এনডিএ) সদস্য। যার মধ্যে আটজন বিজেপি এবং ৯ জন বিরোধী। উচ্চকক্ষে, চারজন বিজেপির, চারজন বিরোধী দল, একজন ওয়াই এসআরসিপি (YSRCP)  এবং একজন মনোনীত সদস্য রয়েছে, যারা বিলের বিরোধিতা করেছে।

    List of 31 members of the Joint Parliamentary Committee (JPC), established to review the Waqf (Amendment) Bill, 2024. BJP MP Jagdambika Pal has been appointed as the Chairperson of the JPC. pic.twitter.com/iJmEIoLrxG

    — Press Trust of India (@PTI_News) August 13, 2024

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share