Tag: bjp

bjp

  • Biswanth Chowdhury: ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াইয়ে হার! প্রয়াত হলেন রাজ্যের প্রাক্তন কারামন্ত্রী বিশ্বনাথ চৌধুরী

    Biswanth Chowdhury: ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াইয়ে হার! প্রয়াত হলেন রাজ্যের প্রাক্তন কারামন্ত্রী বিশ্বনাথ চৌধুরী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত হলেন প্ৰাক্তন কারামন্ত্রী বিশ্বনাথ চৌধুরী। ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে প্রয়াত হন তিনি। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার অন্যতম স্বচ্ছ ভাবমূর্তির রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার রাজনৈতিক মহল ও জেলাবাসী শোকাহত। জেলার এক রাজনৈতিক যুগের অবসান ঘটল বলে রাজনৈতিক বিশ্লষকরা মনে করছেন।

    টানা সাত বারের বিধায়ক

    বাম আমলের মন্ত্রী ছিলেন বিশ্বনাথ। টানা সাত বার বালুরঘাট থেকে আরএসপির টিকিটে বিধায়ক নির্বাচিত হয়েছিলেন। ৩৪ বছরের বাম শাসনকালের মধ্যে প্রায় আড়াই দশক ধরে মন্ত্রিত্ব সামলেছেন তিনি। ১৯৮৭ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত রাজ্যের কারা ও সমাজকল্যাণ দফতরের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। ১৯৭৭ সালে প্রথম বার বিধায়ক হন বিশ্বনাথ। ২০১১ সালে তৃণমূলের শঙ্কর চক্রবর্তীর কাছে হেরে গিয়েছিলেন তিনি। তিনি বালুরঘাটের একটি হাইস্কুলের প্রাক্তন শিক্ষক ছিলেন। গত কয়েকমাস আগে বিশ্বনাথবাবুর স্ত্রী মারা যান। তারপর গত কয়েকদিন আগে তিনি ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। অসুস্থ থাকার সময় তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যান রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

    আরও পড়ুন: ১৬ হাজার ফিট উচ্চতায় মোবাইল পরিষেবা, সেনাকে বিজয় দিবসের উপহার কেন্দ্রের

    শোকের ছায়া জেলার রাজনৈতিক মহলে

    এই বিষয়ে বামফ্রন্টের নেতা তথা বালুরঘাট (Balurghat) পুরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রবীর দত্ত বলেন, বিশ্বনাথদার মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। তিনি আমাদের দলের এক অন্যতম মুখ ছিলেন। এই জেলার প্রতি তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। কলকাতা থেকে বালুরঘাটে তাঁর নিজের বাড়িতে মরদেহ আনার ব্যাবস্থা চলছে। এই বিষয়ে বিজেপির টাউন সভাপতি সমীর প্রসাদ দত্ত বলেন, বিশ্বনাথবাবু একজন বর্ষীয়ান নেতা, তাঁর মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। এই বিষয়ে তৃণমূলের জেলা সহ সভাপতি সুভাষ চাকি বলেন, রাজনৈতিক মহলে এক বড় নক্ষত্রের পতন হল। তিনি অন্য দলের হলেও তিনি তো আমাদের বালুরঘাট শহরের বিধায়ক ও প্রাক্তন মন্ত্রী ছিলেন।

    বালুরঘাটবাসী কী বললেন?

    এই বিষয়ে বালুরঘাটের (Balurghat) বাসিন্দারা বলেন, বিশ্বনাথবাবু আমাদের বালুরঘাটের এক অন্যতম ব্যক্তি ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর খবর পেয়ে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। বালুরঘাটের প্রতি তাঁর অবদানের কথা আমরা কোনওদিন ভুলব না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: হাইকোর্টে বিরাট স্বস্তি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ-র, পুলিশকে মামলা খারিজের নির্দেশ

    Calcutta High Court: হাইকোর্টে বিরাট স্বস্তি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ-র, পুলিশকে মামলা খারিজের নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ (Soumitra Khan) অবশেষে ‘স্বস্তি’ পেলেন কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court)। বাঁকুড়ার সোনামুখী থানায় দায়ের করা একটি পুরনো মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল। শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি শুভ্রা ঘোষের বেঞ্চ, দায়ের করা এই মামালকে খারিজ করার নির্দেশ দিয়েছেন। বিজেপি অবশ্য একাধিকবার দাবি করেছে, রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল পুলিশকে ব্যবহার করে বিরোধী দলের নেতা-কর্মী-সমর্থক-বিধায়ক-সাংসদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্যাতন করছে।

    মামলা দায়ের হয়েছিল ২০২৩ সালে (Calcutta High Court)

    জানা গিয়েছে, গত বছর ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে বাঁকুড়ার সোনামুখী থানার অন্তর্গত মানিক বাজার এলাকায় এক বিক্ষোভ আন্দোলেন ভাষণ দিয়েছিলেন সৌমিত্র (Soumitra Khan)। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, এই সভা থেকে থানার সেই সময়ের ওসির বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য করেছিলেন। এরপর এই বিষ্ণুপুর সাংসদের বিরুদ্ধে হিংসা ছাড়ানো, মারধর এবং শ্লীতাহানির অভিযোগে এফএইআর দায়ের করেছিল থানার পুলিশ। সৌমিত্র যেহেতু একজন জনপ্রতিনিধি তাই তাঁর মামলা এতদিন শুনানি চলছিল বিধাননগর সাংসদ-বিধায়ক আদালতে। এই মামলায় একাধিকবার হাজিরা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। গত ৯ জুলাই ছিল হাজিরার নির্দেশ। কিন্তু হাজিরা না দেওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিল পুলিশ। নিম্ন আদালতের নির্দেশের পর কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়েছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুনঃস্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণ, থানায় অভিযোগ হতেই তৃণমূল নেতার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার, শোরগোল

    আগেও মামলা দায়ের হয়েছিল

    এই প্রসঙ্গে বলা যায় ২০১৯ সালে বাঁকুড়ার পাত্রসায়র এবং বিষ্ণুপুর থানায় সৌমিত্রের বিরুদ্ধে আগেও মামলা দায়ের করা হয়েছিল। আবার আদালত (Calcutta High Court) সূত্রে জানা গিয়েছে, সেই সময় পুলিশ বেআইনি অস্ত্র মামলা এবং বালি পাচার মামলা রুজু হয়েছিল তাঁর বিরুদ্ধে। এই মামলার কারণে ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটের সময় নিজের নির্বাচনী কেন্দ্রে ভোটের প্রচারে যেতে পারেননি। পরবর্তী সময়ে লোকসভা ভোটে জয়ী হয়ে নিজের লোকসভা কেন্দ্রে ঢোকার অনুমতি পেয়ছিলেন। তবে সৌমিত্র পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। একই ভাবে শাসক দল তৃণমূলকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অভিযোগ তুলেছেন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: মালদা-মুর্শিদাবাদকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল করার দাবি তুললেন বিজেপি বিধায়ক

    Murshidabad: মালদা-মুর্শিদাবাদকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল করার দাবি তুললেন বিজেপি বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মালদা-মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) জেলাকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের তালিকাভুক্ত করার দাবি তুললেন মুর্শিদাবাদ বিধানসভার বিধায়ক গৌরীশঙ্কর ঘোষ। কারণ, স্থানীয় বিধায়ক হিসেবে জেলায় কীভাবে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা ঢুকছে তা তিনি আঁচ করেই আগেও এই দাবির পক্ষে সওয়াল করেছিলেন। এমনকী বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবেও এই বিষয় নিয়ে জোর সওয়াল করেছেন। যা নিয়ে রাজ্যজুড়ে চর্চা শুরু হয়েছে। এবার সেই একই দাবি আরও একবার শোনা গেল বিজেপি বিধায়ক গৌরীশঙ্করের গলায়।

    কী বলেছেন বিজেপি বিধায়ক? (Murshidabad)

    জানা গিয়েছে, ২০২২ সালেই এই একই দাবি জানিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে চিঠি দিয়েছিলেন বিজেপি বিধায়ক। তিনি বলেন, “এই দাবি অনেক আগেই  আমি তুলেছিলাম। আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলেছিলাম, মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) -মালদায় যেভাবে অনুপ্রবেশ ঘটছে, তাতে আগামীদিন দেশের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে। যে শক্তি ভারতকে আবারও ভাঙতে চায়, বাংলাদেশ থেকে তারা মুর্শিদাবাদ-মালদা হয়ে ভারতে ঢুকছে। সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ছে। স্থানীয় প্রশাসন দলদাসের মতো কাজ করে। এই রাজ্যের শাসকদল শুধু ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। দেশের নিরাপত্তার কথা তারা ভাবে না। তাই আমি বলেছিলাম, দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে মালদা-মুর্শিদাবাদ এবং ঝাড়খণ্ড-বিহারের কিছু অংশ নিয়ে যদি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল করা যায়, তাহলে দেশকে সুরক্ষিত রাখা যাবে। আশা করি, আগামীদিনে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এই দাবিকে প্রাধান্য দেবেন এবং এই দাবির যৌক্তিকতা বিবেচনা করে এই অঞ্চলকে কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল করে দেশকে সুরক্ষিত করবেন।” আর বিজেপি সাংসদের মাধ্যমে লোকসভায় বিষয়টি ওঠায় সেই দাবি অনেকটাই মান্যতা পেল বলে মনে করছেন বিজেপি বিধায়ক।

    আরও পড়ুন: ২৬ জুলাই কার্গিল বিজয় দিবস, দেশের ইতিহাসে কেন গুরুত্বপূর্ণ এই দিন

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    লোকসভা নির্বাচনের আগে শক্তিপুরে (Murshidabad) তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর সরাসরি ধর্মীয় উস্কানিমূলক মন্তব্য করেছিলেন। সেখানে দাঙ্গা লাগার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। বিজেপির (BJP) জেলা নেতাদের বক্তব্য, মুর্শিদাবাদে সীমান্ত এলাকায় অনুপ্রবেশের কারণে হিন্দুরা সংখ্যালঘু হয়ে পড়ছে। আর বিশেষ সম্প্রদায়ের মানুষ তৃণমূলকে সমর্থন করায়, অনুপ্রবেশ নিয়ে রাজ্য সরকার মুখ খুলছে না। ফলে, বিজেপি (BJP) সাংসদ লোকসভায় যে দাবি করেছেন, তার দাবি মেনে কেন্দ্রীয় সরকার কী পদক্ষেপ গ্রহণ করে সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছেন দুই জেলার মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bankura: বিজেপির এলাকায় উন্নয়ন বন্ধ করেছে তৃণমূল! দিনভর আন্দোলনে গেরুয়া শিবির

    Bankura: বিজেপির এলাকায় উন্নয়ন বন্ধ করেছে তৃণমূল! দিনভর আন্দোলনে গেরুয়া শিবির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটে বাঁকুড়ার (Bankura) ওন্দা বিধানসভায় লিড পেয়েছে বিজেপি। ওন্দার মেদিনীপুর পঞ্চায়েত এলাকাতেও একাধিক বুথে তৃণমূলকে ধরাশায়ী করেছে গেরুয়া শিবির। অভিযোগ, ভালো ফল করার জন্য বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্যদের এলাকায় উন্নয়ন বন্ধ করে দিয়েছে তৃণমূল পঞ্চায়েত। এই ঘটনার প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার পঞ্চায়েত অফিসের সামনে অবস্থান বিক্ষোভে বসেন বিজেপির (BJP) পঞ্চায়েত সদস্যরা। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

    বিক্ষোভকারীদের কী বক্তব্য? (Bankura)

    এদিন অবস্থান বিক্ষোভে মেদিনীপুর পঞ্চায়েতের ৬ জন, ওন্দা (Bankura) পঞ্চায়েত সমিতির ২ জন যোগ দেন। বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্যরা বলেন, মেদিনীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে আমাদের দলের যে সমস্ত পঞ্চায়েত সদস্য আছেন, সেখানে উন্নয়নমূলক কাজের কোনওরকম সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে না। গ্রামের রাস্তাঘাটের সমস্যা, পানীয় জলের সমস্যা সহ একাধিক অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও আমাদেরকে কোনওরকম কাজ করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। ফলে, সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে। এমনকী পঞ্চায়েত এলাকায় উন্নয়নের জন্য যে সমস্ত আলোচনা সভা ডাকা হচ্ছে, সেখানেও আমাদের ডাকা হচ্ছে না। তাই, এলাকার মানুষের স্বার্থে আমরা বাধ্য হয়ে এদিন আন্দোলনে নেমেছি। এরপরও পঞ্চায়েতের টনক না নড়লে আমরা বৃহত্তরও আন্দোলনে নামব।

    আরও পড়ুন: গীতার গুরুত্ব বুঝিয়েছিলেন বিবেকানন্দ, সেই শিকাগোতে হল ১০ হাজার কণ্ঠে গীতাপাঠ

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    ওন্দার (Bankura) বিজেপি বিধায়ক অমরনাথ শাখা বলেন, তৃণমূল নোংরা রাজনীতি করছে। সাধারণ মানুষকে বঞ্চিত করছে। আমরা এটা মেনে নেব না। আমাদের দাবি পূরণ না হলে মেদিনীপুর পঞ্চায়েত চাবি দিয়ে বন্ধ করে দেব। তৃণমূলের ওন্দা ব্লকের সভাপতি উত্তম বিট বলেন, কাউকে কোনও বঞ্চনা করা হয়নি। ওরা মিথ্যা অভিযোগ করছে। সব এলাকায় একসঙ্গে কাজ দেওয়া সম্ভব নয়। আসলে যে এলাকায় কাজ দেওয়ার দরকার সেখানে কাজ দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে বিজেপি (BJP) সদস্যদের এলাকায় কাজ দেওয়া হবে। আসলে এসব করে ওরা নাটক করছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bankura: রাস্তা খারাপ নিয়ে প্রশ্ন করতেই লাঠি-রড দিয়ে বিজেপি কর্মীকে বেধড়ক মার তৃণমূল নেতার

    Bankura: রাস্তা খারাপ নিয়ে প্রশ্ন করতেই লাঠি-রড দিয়ে বিজেপি কর্মীকে বেধড়ক মার তৃণমূল নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বেহাল রাস্তার হাল ফেরাতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ‘পথশ্রী’ প্রকল্প চালু করেছিলেন। ঘটা করে এই প্রকল্প চালু করা হলেও বাস্তবে কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না তা বাঁকুড়ার (Bankura) খাতড়া থানার মাইলি গ্রামের হতশ্রী রাস্তার অবস্থা দেখলেই বোঝা যাবে। অল্প বৃষ্টিতেই গ্রামের ওই রাস্তার অবস্থা বেহাল। রাস্তায় জমে রয়েছে কাদা। রাস্তা দিয়ে হাঁটাচলা করতে বাসিন্দাদের চরম নাকাল হতে হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবে রাস্তা নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা তিতিবিরক্ত। রাস্তার হাল এত খারাপ কেন? স্থানীয় তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্যকে এমন প্রশ্ন করায় বিজেপি কর্মীকে বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ উঠল। আক্রান্ত বিজেপি কর্মী থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    লাঠি-রড দিয়ে বিজেপি কর্মীকে বেধড়ক মার (Bankura)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আক্রান্ত বিজেপি কর্মীর নাম পিন্টু সিংহ মহাপাত্র। বেহাল রাস্তা নিয়ে গ্রামবাসীরা (Bankura) ক্ষোভে ফুঁসছিলেন। স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য রাজকুমার সিংহ মহাপাত্র এলাকার দাপুটে তৃণমূল নেতা হিসেবে পরিচিত। তাই, কেউ তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্যকে বলার সাহস দেখাননি। বিজেপি কর্মী সাহস করে বেহাল রাস্তা নিয়ে তৃণমূলের ওই পঞ্চায়েত সদস্যকে নালিশ জানিয়েছিলেন। আর তাতেই চটে যান ওই পঞ্চায়েত সদস্য। অভিযোগ, প্রথমে দু’পক্ষের মধ্যে বচসা হলেও পরে ওই পঞ্চায়েত সদস্য ও তাঁর দুই ভাই পিন্টুর ওপর চড়াও হয়ে বেধড়ক মারধর করেন। লাঠি ও রড দিয়ে পিন্টুকে বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। মুহূর্তেই মাটিতে লুটিয়ে পড়েন ওই বিজেপি কর্মী। দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে খাতড়া মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। আপাতত সেখানেই চিকিৎসাধীন তিনি।

    আরও পড়ুন: গীতার গুরুত্ব বুঝিয়েছিলেন বিবেকানন্দ, সেই শিকাগোতে হল ১০ হাজার কণ্ঠে গীতাপাঠ

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি নেতৃত্বের বক্তব্য, অন্যায় করলেও তৃণমূলকে (Trinamool Congress) কিছু বলা যাবে না। পঞ্চায়েত সদস্যকে রাস্তা সংস্কার করে দেওয়ার জন্য যে কেউ বলতে পারেন। এলাকার বাসিন্দা হিসেবে ওই বিজেপি কর্মী নালিশ জানিয়েছিলেন। তারজন্য এই হামলার ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। তৃণমূল (Trinamool Congress) অবশ্য অভিযোগ উড়িয়ে বিষয়টিকে পারিবারিক ঝামেলা বলে দাবি করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: লোকসভায় লিড পেয়েছে বিজেপি, আদিবাসী গ্রামে জল বন্ধ করল তৃণমূল! আন্দোলনে গেরুয়া শিবির

    Birbhum: লোকসভায় লিড পেয়েছে বিজেপি, আদিবাসী গ্রামে জল বন্ধ করল তৃণমূল! আন্দোলনে গেরুয়া শিবির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে ভোটে দিয়েছিলেন গ্রামের অধিকাংশ বাসিন্দা। ভোটের ফল বের হওয়ার পর দেখা যায়, বীরভূমের (Birbhum) নারায়ণপুরের খড়িডাঙা নামে আদিবাসী গ্রামে তৃণমূলকে হারিয়ে লিড পেয়েছে বিজেপি। এটাই ছিল ওই গ্রামের বাসিন্দাদের অপরাধ। কারণ, তারপর থেকেই এই আদিবাসী গ্রামে পানীয় জল সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে তৃণমূল পঞ্চায়েত। এমনই অভিযোগে সরব বিজেপি। পানীয় জল সরবরাহ ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে মঙ্গলবার থেকে রামপুরহাট মহকুমা শাসকের দফতরের সামনে অবস্থান-বিক্ষোভে বসে বিজেপি। এদিনের অবস্থান বিক্ষোভে বিজেপির বীরভূম জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা সহ স্থানীয় নেতা, কর্মী-সমর্থকেরা হাজির ছিলেন। তিন ধরে এই ধর্না চলবে বলে দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে।

    ফুটপাত ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসনের দাবি (Birbhum)

    এমনিতেই বেশ কিছুদিন ধরেই প্রশাসনের পক্ষ থেকে রামপুরহাট (Birbhum) জুড়ে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়। উচ্ছেদ হওয়া ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসন দেওয়ার বিষয়ে কোনও উদ্যোগ গ্রহণ করেনি প্রশাসন। অসহায় ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়িয়েছে বিজেপি। উচ্ছেদ হওয়া ফুটপাত ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসনের দাবি জানানো হয়েছে। এদিনের অবস্থান-বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে বিজেপি নেতারা বলেন, অবিলম্বে উচ্ছেদ হওয়া ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। নাহলে আমাদের আন্দোলন আরও জোরদার হবে।

    আরও পড়ুন: জ্যান্ত কেউটেকে দুধ-গঙ্গাজল দিয়ে দেবীজ্ঞানে পুজো করা হয় বর্ধমানের চার গ্রামে

    বিজেপি জেলা সভাপতি কী বললেন?

    বিজেপি (BJP) জেলা (Birbhum) সভাপতি ধ্রুব সাহা বলেন, লোকসভা ভোটে বিজেপি লিড পেয়েছে বলে খড়িডাঙার আদিবাসী গ্রামের মানুষ পানীয় জল পাচ্ছেন না। তৃণমূল নোংরা রাজনীতি করছে। আমরা এর আগে বিডিও অফিসে দ্বারস্থ হয়ে সমস্যার কথা বলেছিলাম। কিন্তু, তাতেই প্রশাসন কোনও পদক্ষেপ নেয়নি। তাই, বাধ্য হয়ে মহকুমা শাসকের দরবারে আমরা সেই একই আর্জি জানিয়েছি। পাশাপাশি জেলায় যে সব জায়গায় বিজেপির (BJP) ফল ভালো হয়েছে, সেখানেই তৃণমূল আমাদের কর্মীদের বঞ্চিত করছে। এটা মেনে নেওয়া যায় না। এসবের বিরুদ্ধে আমাদের এই আন্দোলন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: তৃণমূল নেতার ‘দাদাগিরি’! স্কুলের জায়গা ভাড়া দিয়ে নেওয়া হচ্ছে তোলা, বিপাকে পড়ুয়ারা

    South 24 Parganas: তৃণমূল নেতার ‘দাদাগিরি’! স্কুলের জায়গা ভাড়া দিয়ে নেওয়া হচ্ছে তোলা, বিপাকে পড়ুয়ারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আড়িয়াদহ, সোনারপুরের পর দক্ষিণ ২৪ পরগনায় (South 24 Parganas) পাথরপ্রতিমায় তৃণমূল নেতার দাদাগিরি। স্কুলের জায়গা অবৈধভাবে দখল করে বিল্ডারকে ভাড়া দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্যের বিরুদ্ধে। এলাকাবাসীর প্রশ্ন, পড়ুয়াদের সাইকেল রাখার জায়গায় কেন বালি-স্টোনচিপ, সিমেন্ট রাখা হচ্ছে?

    ঠিক কী অভিযোগ? (South 24 Parganas)

    জানা গিয়েছে,পাথরপ্রতিমা (South 24 Parganas) ব্লকের দক্ষিণ কাশিনগর হাইস্কুলে প্রায় হাজারের ওপরে ছাত্রছাত্রী পড়াশোনা করে। স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা সাইকেল রাখার জায়গা না পেয়ে প্রতিনিয়ত রাস্তার ধারে সাইকেল রেখে ক্লাস করে। এই নিয়ে সমস্যায় পড়তে হয় বিভিন্ন গাড়িচালক থেকে শুরু করে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের। কিন্তু, সেই স্কুলের জায়গায় তৃণমূল নেতা তথা পঞ্চায়েত সদস্য স্বপন কুমার মান্না নিজের প্রভাব খাটিয়ে দখল করে ভাড়া দিয়েছেন এক ব্যবসায়ীকে। স্কুলের জায়গায় রাখা হচ্ছে, বালি, ইট, স্টোন। শিক্ষাক্ষেত্র থেকে শুরু করে সরকারি জায়গা, সমস্ত স্তরেই চলে শাসক দলের দাদাগিরি। একদিকে যখন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সরকারি জমি দখল মুক্ত করার নির্দেশ দিচ্ছেন, তখনই শিক্ষাক্ষেত্রে ক্ষমতা দেখিয়ে স্কুলের জায়গা ভাড়া দেওয়ার অভিযোগ উঠল তাঁরই দলের পঞ্চায়েত সদস্যের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত তৃণমূলের (Trinamool Congress) পঞ্চায়েত সদস্য তথা স্কুল কমিটির সদস্য স্বপন কুমার মান্নাকে এই বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি কোনও প্রশ্নের উত্তর দেননি।

    আরও পড়ুন: জ্যান্ত কেউটেকে দুধ-গঙ্গাজল দিয়ে দেবীজ্ঞানে পুজো করা হয় বর্ধমানের চার গ্রামে

    প্রধান শিক্ষক কী বললেন?

     এবিষয়ে প্রধান শিক্ষক (South 24 Parganas) সুশান্ত কুমার মণ্ডল বলেন, আমার অজান্তেই এসব কাজ হচ্ছে, টাকা নেওয়ার কথা আমি জানি না। তবে, এই বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    এই বিষয় নিয়ে মথুরাপুর সাংগঠনিক জেলার বিজেপির কনভেনার অরুনাভ দাস বলেন, শাসক দল শিক্ষাক্ষেত্র থেকে শুরু করে সমস্ত কিছুতেই দুর্নীতি চালিয়ে যাচ্ছে। টাকার বিনিময়ে স্কুলের জায়গা ভাড়া দিয়েছে, এটাই স্বাভাবিক। কোন দিন দেখা যাবে ওই জায়গা বিক্রিও করে দিয়েছে তৃণমূল (Trinamool Congress) নেতা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mumbai First Underground Metro: চালু হচ্ছে মুম্বইয়ের প্রথম আন্ডারগ্রাউন্ড মেট্রো! কোথা দিয়ে চলবে?

    Mumbai First Underground Metro: চালু হচ্ছে মুম্বইয়ের প্রথম আন্ডারগ্রাউন্ড মেট্রো! কোথা দিয়ে চলবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বইবাসীদের জন্য সুখবর। খুব শীঘ্রই মুম্বাইয়ের প্রথম আন্ডারগ্রাউন্ড মেট্রো লাইন (Mumbai First Underground Metro) চালু হবে। সম্প্রতি বিজেপির জাতীয় সম্পাদক বিনোদ তাওড়ে তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে জানিয়েছেন, ”২৪ জুলাই থেকে মুম্বইয়ে প্রথম মেট্রো চালু হবে। এর ফলে শহরের পরিবহণ ব্যবস্থা অনেকটাই উন্নত হবে৷ পরিবহণে অনেকটা গতি আসবে৷” তাওদে আরও বলেছেন যে, ”প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মুম্বাইবাসীদের জীবনযাত্রার উন্নতির জন্য বদ্ধপরিকর৷ প্রধানমন্ত্রী মুম্বইবাসীদের জীবন সহজ করার যে গ্যারান্টি দিয়েছিলেন, তা এবার পূরণ হতে চলেছে। মুম্বাইয়ের প্রথম ভূগর্ভস্থ মেট্রো চালু হচ্ছে ২৪ শে জুলাই থেকে। এই পরিষেবা শহরের গতিতে নতুন প্রেরণা দেবে।” 

    আন্ডারগ্রাউন্ড মেট্রোর যাত্রাপথ (Mumbai First Underground Metro) 

    মোট ৩৩.৫ কিলোমিটার জুড়ে প্রাথমিকভাবে মেট্রোলাইনের কাজ চলছে৷ আরে কলোনি (Aarey Colony), সাহার রোড, সান্তাক্রুজ, বিদ্যানগরী, ধারাভি, শীতলদেবী মন্দির, দাদর, সিদ্ধিবিনায়ক মন্দির, ওরলি, আচার্য আত্রেয় চক, বিজ্ঞান জাদুঘর, মহালক্ষ্মী, মুম্বাই সেন্ট্রাল, গ্রান্ট রোড, গিরগাঁও, কালবাদেবী, ছত্রামা, শিবমহারাজ, মহালক্ষ্মী, চার্চগেট, বিধান ভবন, এবং পারাডে ক্যাফে প্রভৃতি জায়গায় এই মেট্রোর যাত্রাপথ রয়েছে৷ মনে করা হচ্ছে এই লাইনে প্রায় দৈনিক ১.৭ মিলিয়ন যাত্রী যাতায়াত করবে। সম্পূর্ণ প্রজেক্টটিতে প্রায় ২৭টি স্টেশনের মধ্যে ২৬টি স্টেশনই হবে মাটির তলায়৷

    আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি অনুপ্রবেশ রুখতে অভিযান সেনার, জখম এক জওয়ান

    চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি (Mumbai metro) 

    বর্তমানে মুম্বাই মেট্রোপলিটন রিজিওন ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (MMRDA) মেট্রো লাইন ৩ এর প্রয়োজনীয় গবেষণা ও ট্রায়াল সম্পন্ন করেছে। তাছাড়াও বৈদ্যুতিক সিস্টেমের পরীক্ষা এবং সিগন্যালিং সহ নানা দিকের পরীক্ষা চলছে। সমস্ত পরীক্ষা সফল ভাবে শেষ হওয়ার পর, মেট্রো রেল সেফটি কমিশনারকে (CMRS) পরিদর্শনের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হবে। তারপরেই চালু হবে এই পরিষেবা (Mumbai First Underground Metro)। 
    মুম্বাই মেট্রোর ওয়েব সাইটে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী জানা গিয়েছে, প্রাথমিকভাবে এই বছরের ডিসেম্বরে এই পরিষেবা (Mumbai First Underground Metro) চালু হওয়ার কথা ছিল,  কিন্তু মন্ত্রিসভার বৈঠক চলাকালীন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী রাজ্য সরকারের ১,১৬৩ কোটি টাকা সরাসরি মুম্বাইকে দেওয়ার জন্য অনুমোদন দিয়েছিলেন। এরফলেই এ বছর জুলাই মাসের মধ্যে পরিষেবাটি (Mumbai metro) চালু করা সম্ভব হচ্ছে। জানা গিয়েছে, এই গোটা প্রকল্পে খরচ হয়েছে প্রায় ৩৭,২৭৫.৫০ কোটি টাকা।
      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: সুকান্ত লিড পাওয়ায় বালুরঘাটে বন্ধ নাগরিক পরিষেবা! মহকুমা শাসককে নালিশ পুরবাসীর

    Balurghat: সুকান্ত লিড পাওয়ায় বালুরঘাটে বন্ধ নাগরিক পরিষেবা! মহকুমা শাসককে নালিশ পুরবাসীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি করার অপরাধে পাচ্ছেন না কোনও নাগরিক পরিষেবা। ওয়ার্ড কাউন্সিলরকে অভিযোগ জানাতে গেলেই কাউন্সিলর বলেন সুকান্ত মজুমদারকে বলেন। এমনই অভিযোগ বালুরঘাটের (Balurghat) ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের সুকান্ত কলোনির বাসিন্দাদের। পুরসভার পরিষেবা না পেয়ে অবশেষে এলাকার বাসিন্দারা দ্বারস্থ হলেন বালুরঘাট মহকুমা শাসকের। সোমবার মহকুমা শাসকের দফতরে এলাকায় পুর পরিষেবা স্বাভাবিক করার জন্য ডেপুটেশন দেন এলাকাবাসী।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Balurghat)

    বালুরঘাট (Balurghat) পুরসভার ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের সুকান্ত কলোনি এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে আবর্জনা পরিষ্কার করা হচ্ছে না। রাস্তায় ডাঁই হয়ে পড়ে রয়েছে আবর্জনা। রাস্তায় চলাচল করতে সাধারণ মানুষের সমস্যা হচ্ছে। পাশাপাশি রাস্তার আলো বন্ধ থাকছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ এ বিষয়ে পুরসভার ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলরকে জানানো হলে তিনি বলছেন, লোকসভা ভোটে সুকান্ত মজুমদারকে ভোট দিয়েছেন, তাঁকে গিয়েই অভিযোগ করুন। জানা গিয়েছে, গত লোকসভা ভোটে বালুরঘাট পুরসভায় ব্যাপক জয় পায় বিজেপি। শুধুমাত্র বালুরঘাট পুরসভার ২৫ টি ওয়ার্ডে ২৫ হাজার ভোটে লিড পান বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত  মজুমদার। এলাকাবাসীদের অভিযোগ সেই কারণেই পরিষেবা বন্ধ রেখেছে বালুরঘাট পুরসভা।  যাতে ওয়ার্ডের কাজ হয় সেই জন্য আমরা মহকুমা শাসকের কাছে অভিযোগ জানালাম।

    আরও পড়ুন: ‘অবৈধ বাংলাদেশিদের ঠাঁই দেওয়ার ভয়ংকর পরিকল্পনা’ মমতার মন্তব্যের বিরোধিতায় বিজেপি

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    এই বিষয়ে বিজেপির (BJP) টাউন সভাপতি সমীর প্রসাদ  দত্ত বলেন, গত লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি জেতার পর বালুরঘাট পুরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে পরিষেবা বন্ধ করে দিয়েছেন বালুরঘাট (Balurghat) পুরসভার তৃণমূলের কাউন্সিলাররা। প্রতিটি ওয়ার্ডে কাউন্সিলরদের কাছে কোনও বিষয়ে অভিযোগ জানাতে গেলে তৃণমূলের কাউন্সিলররা বলেন, সুকান্ত মজুমদারের কাছে যান। এমন অভিযোগ আমাদের কাছে এসেছে। যদি পুরসভার চেয়ারম্যান বা কাউন্সিলররা যদি তাঁদের কাজ না করতে পারেন তাহলে পদ ছেড়ে দিন আমরা চালিয়ে নিচ্ছি সব।

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী সাফাই দিলেন?

    এই বিষয়ে বালুরঘাট (Balurghat) পুরসভার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব থাকা কাউন্সিলর মুনমুন কর বলেন, এটা পুরোটা মিথ্যে অভিযোগ। বিজেপি আলোতে থাকার জন্য এই নোংরা কাজটা করছে। আমাদের পুরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে কাজ ঠিকঠাক হয়। আর আমাদের কোনও কাউন্সিলর এমন কথা বলেনি বলেই আমার বিশ্বাস। এটা বিজেপির (BJP) চক্রান্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Saumitra Khan: “পশ্চিমবঙ্গকে পশ্চিম বাংলাদেশ বানাতে চাইছেন মমতা”, তোপ দাগলেন সৌমিত্র

    Saumitra Khan: “পশ্চিমবঙ্গকে পশ্চিম বাংলাদেশ বানাতে চাইছেন মমতা”, তোপ দাগলেন সৌমিত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশ থেকে আসা উদ্বাস্তুদের পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় দেওয়া নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করলেন বিজেপি (BJP) সাংসদ সৌমিত্র খাঁ (Saumitra Khan)। তৃণমূল নেত্রীকে তুলোধনা করলেন। একইসঙ্গে সীমান্তে নিরাপত্তা আরও কড়া করতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে চিঠি দেওয়ার কথাও ঘোষণা করলেন।

    ঠিক কী বলেছেন বিজেপি সাংসদ? (Saumitra Khan)

    বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ (Saumitra Khan) বলেন, “পশ্চিমবঙ্গকে পশ্চিম বাংলাদেশ বানানোর ডাক দিয়েছেন মমতা। আমি প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করব, অবিলম্বে বিএসএফকে সতর্ক করা হোক। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে সতর্ক করা হোক। যাতে একটাও রোহিঙ্গাও ঢুকতে না পারে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রোহিঙ্গাদের নিয়ে এসে গ্রেটার বাংলাদেশ তৈরি করবেন, ২১ জুলাই তিনি এই বার্তা দিলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্য ভারতের গণতন্ত্র প্রশ্নের মুখে পড়বে। ভারতবর্ষ কোনও পান্থশালা নয়, যে কেউ আসবে খাবে আর চলে যাবে। বাংলাদেশের রোহিঙ্গাদের কোনও মতে প্রবেশ করতেআমরা দেব না। সেজন্য আমরা প্রাণ দিতে রাজি আছি। আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে চিঠি লিখব যে অবিলম্বে সীমান্তে পাহারার কড়াকড়ি করা হোক। নইলে ভারতবর্ষের বড়ই বিপদ।”

    আরও পড়ুন: ‘অবৈধ বাংলাদেশিদের ঠাঁই দেওয়ার ভয়ংকর পরিকল্পনা’ মমতার মন্তব্যের বিরোধিতায় বিজেপি

    ঠিক কী বলেছিলেন মমতা?

    রবিবার ২১ জুলাইয়ের সভামঞ্চ থেকে মমতা বলেন, “বাংলাদেশ নিয়ে কিছু বলব না। ওটা আলাদা দেশ। যা বলবে ভারত সরকার বলবে। তবে আমি এটুকু বলতে পারি, যদি অসহায় মানুষ বাংলার দরজায় কড়া নাড়ে তাহলে আমরা নিশ্চিত ভাবে আশ্রয় দেব। রাষ্ট্রসংঘের একটা নির্দেশ আছে, কেউ যদি শরণার্থী হন, তাহলে তার পাশের এলাকাকে সেই বিষয়টা সম্মান জানাতে হবে। তবে বাংলাদেশ নিয়ে কোনও প্ররোচনায় পা দেবেন না। আমরা যেন কোনও অশান্তি না করি। বাংলাদেশ নিয়ে আমরা যেন কোনও উত্তেজনায় না জড়াই। তবে তাদের প্রতি আমাদের সহমর্মিতা রয়েছে।” মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্যের বিরোধিতা করল বিজেপি (BJP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share