Tag: bjp

bjp

  • Nadia: নদিয়াতেও বুলডোজার! উচ্ছেদ হওয়া হকারদের পাশে বিজেপি, হল প্রতিবাদ মিছিল

    Nadia: নদিয়াতেও বুলডোজার! উচ্ছেদ হওয়া হকারদের পাশে বিজেপি, হল প্রতিবাদ মিছিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়ার (Nadia) কৃষ্ণনগরেও বুলডোজারের মাধ্যমে শুরু হয়েছে ফুটপাত ব্যবসায়ীদের দোকান ভাঙ্গার কাজ। এরই মধ্যে দোকান হারানো ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়াল বিজেপি। সোমবার বিজেপির এক প্রতিনিধি দল কৃষ্ণনগরের ফুটপাত ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়িয়ে তাঁদের অভাব অভিযোগ শুনে পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছে। শুধু তাই নয় হকারদের পুনর্বাসনেরও দাবি তুলেছেন তারা।

    উচ্ছেদ হওয়া হকারদের পাশে বিজেপি নেত্রী রানিমা (Nadia)

    কৃষ্ণনগর (Nadia) লোকসভা কেন্দ্রের পরাজিত বিজেপি  (BJP) প্রার্থী রানিমা অমৃতা রায়ের স্বামী শারীরিক অসুস্থতার জন্য রয়েছেন কৃষ্ণনগরের বাইরে। রাজ পরিবারের সদস্য তথা রানিমার স্বামী সৌমিশ চন্দ্র রায় প্রায় এক সপ্তাহ ধরে কলকাতার বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। এই অবস্থার মধ্যে কৃষ্ণনগরের ফুটপাত ব্যবসায়ীদের পাশে থাকার বার্তা দেওয়াসহ হকারদের পুনর্বাসনের দাবি করেছেন তিনি। তিনি বলেন, বুলডোজার চালিয়ে ব্যবসায়ীদের দোকান ভাঙ্গার তীব্র নিন্দা করছি। আগামীতে এই লড়াইয়ে আমরা সবসময় তাঁদের পাশে রয়েছি।

    আরও পড়ুন: চোর সন্দেহে বাড়ি থেকে তুলে গণপিটুনি, মৃত্যু আরও ১ যুবকের! রাজ্যে ৩ দিনে মৃত ৫

    হকার উচ্ছেদে প্রতিবাদ মিছিল!

    বেআইনিভাবে হকার উচ্ছেদের অভিযোগ তুলে জেলা হকার রক্ষা মঞ্চ এবং বিজেপির (BJP) পক্ষ থেকে যৌথভাবে প্রতিবাদ মিছিল করা হল নদিয়ার কৃষ্ণনগরে। সোমবার কৃষ্ণনগর পোস্ট অফিস মোড় থেকে  জেলাশাসকের দফতর পর্যন্ত মিছিল করা হয়। পরে, মহকুমা শাসকের কাছে একটি ডেপুটেশন দেওয়া হয়। উল্লেখ, দিন কয়েক আগে রাজ্য সরকারের নির্দেশে কোতোয়ালি থানার পুলিশের পক্ষ থেকে কৃষ্ণনগরের বেশ কয়েকটি জায়গায় হকার উচ্ছেদ করা হয়। বিজেপি নেতৃত্বের বক্তব্য, যে সমস্ত হকারদের বেআইনিভাবে উচ্ছেদ করা হয়েছে, তাদের অবিলম্বে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। কীভাবে নোটিশ না দিয়ে দোকান ভেঙে ফেলা হল তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে তারা। তাদের দাবি, এরপর হকার উচ্ছেদ করতে গেলে বিভিন্ন হকারি যে সংগঠন রয়েছে এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের যে সংগঠন রয়েছে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arambagh: তৃণমূলের পার্টি অফিসে হাজিরা দেননি বিজেপি কর্মীরা, বন্ধ করা হল রেশন, আরামবাগে শোরগোল

    Arambagh: তৃণমূলের পার্টি অফিসে হাজিরা দেননি বিজেপি কর্মীরা, বন্ধ করা হল রেশন, আরামবাগে শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার পরই বিজেপি করার অপরাধে বেশ কয়েকজন কর্মীর রেশন বন্ধ করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে আরামবাগের (Arambagh) গৌরহাটি ১ নম্বর পঞ্চায়েত এলাকায়। ইতিমধ্যে বঞ্চিত বিজেপি কর্মীরা মহকুমা শাসকের কাছে দরবার করেছেন।

    কেন বন্ধ করা হল রেশন? (Arambagh)

    বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, ফল ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই এলাকার তৃণমূলের নেতারা দাদাগিরি ফলাচ্ছেন। বিজেপি কর্মী পলাশ ঘোষ, রেনুপদ ধক ও ধীরেন ধককে তৃণমূলের দলীয় অফিসে ডাকা হয়। তাঁরা সেখানে না যাওয়ায় তাঁদের রেশন একেবারেই বন্ধ করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। এছাড়াও অভিযোগ, বাড়ির মহিলারা রেশন আনতে গেলে তাঁদেরকে লাইন থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। ঘটনায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে ওই পরিবারগুলি। বাড়ির বাইরে গেলে তাঁদের হুমকির মুখে পড়তে হচ্ছে বলেও অভিযোগ। এই বিষয়ে প্রশাসনের দ্বারস্থ হয় স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব। আরামবাগ মহকুমা (Arambagh) শাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন তাঁরা। যদিও বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন আরামবাগের মহকুমা শাসক সুভাষিনী ই। তিনি ওই ব্যক্তিদের বাড়িতে তাঁদের রেশন সামগ্রী পৌঁছে দেওয়ার কথাও জানান।

    আরও পড়ুন: চোর সন্দেহে বাড়ি থেকে তুলে গণপিটুনি, মৃত্যু আরও ১ যুবকের! রাজ্যে ৩ দিনে মৃত ৫

    রেশন ডিলার কী বললেন?

    রেশন ডিলার গোপাল কোলের অবশ্য দাবি, “তৃণমূলের (Trinamool Congress) নির্দেশে ২০-২৩ জনের রেশন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। তাঁদের আবার রেশন দেওয়া হয়। কিন্তু কোনওভাবে এই তিনজন রেশন থেকে বঞ্চিত থেকে গিয়েছে। তাঁরা দোকানে এলেই তাঁদের রেশন দিয়ে দেওয়া হবে।” যদিও এই ঘটনার পর থেকে ওই রেশন ডিলারকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠছে স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে। তাঁকে নাকি গ্রাম ছাড়া করা হবে বলেই নিদান দেন তৃণমূলের গুন্ডাবাহিনী। এই ঘটনায় ওই রেশন ডিলার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করবেন বলে জানান।

    তৃণমূলের প্রধান কী সাফাই দিলেন?

    গৌরহাটি-১ নম্বর পঞ্চায়েত প্রধান (Trinamool Congress) জ্যোৎস্নারা খাতুনও  বলেন, “রেশন বন্ধের বিষয়ে আমার কাছে কোনও লিখিত অভিযোগ আসেনি। ঘটনাটা যদি সত্যি হয় আমি খতিয়ে দেখে যথাযথ ব্যবস্থা নেব। রাজ্য সরকারের প্রকল্পের দল দেখে দেওয়া হয় না। এই সুবিধা সকলের প্রাপ্য।” তৃণমূলের সাংগঠনিক জেলার চেয়ারম্যান স্বপন নন্দী দলীয়ভাবে রেশন বন্ধের বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন বলে জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Odisha: কবে খুলবে জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডার? মুখ খুললেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী

    Odisha: কবে খুলবে জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডার? মুখ খুললেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশার (Odisha) মুখ্যমন্ত্রী মোহন মাঝির আশ্বাস পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডার শীঘ্রই খোলা হবে। রবিবার রাজ্যের নবনির্বাচিত ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সাংসদ এবং বিধায়কদের একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর মোহন মাঝি বলেন, “প্রত্যেকের মনে একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে যে রত্ন ভান্ডার কখন খোলা হবে। আমি বলতে চাই যে, রত্ন ভান্ডার (Ratna Bhandar) খুব শীঘ্রই খোলা হবে এবং সেখানে রাখা পবিত্র অলংকারগুলি খতিয়ে দেখা হবে। রত্ন যদি লোপাট হয় এবং কেউ দোষী প্রমাণিত হয় তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কাউকে রেহাই দেওয়া হবে না।”

    মোদির জন্মদিনে চালু হবে সুভদ্রা যোজনা

    মুখ্যমন্ত্রী মাঝি বলেন, “ওড়িশার (Odisha) অস্মিতা রক্ষার জন্য একটি নতুন ওড়িশার ভাবনা আমরা নিয়েছি। উৎকলের (ওড়িশা) ভাবমূর্তি বিকৃত করে, ওড়িশার ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং ভাষাকে যারা অপমান করেছিল, তাঁদের শাসনের অবসান ঘটেছে।” তিনি আরও বলেন, “বিজেপি সরকার ওড়িয়া অস্মিতাকে রক্ষা করতে এবং ওড়িশাকে ভারতের এক নম্বর রাজ্যে পরিণত করতে কঠোর পরিশ্রম করবে। ওড়িশা ২০৪৭ সালের মধ্যে একটি বিকসিত রাজ্য হবে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির এই অঙ্গীকার করেছেন।” মাঝি আরও জোর দিয়ে বলেন, “কর্মী ও নেতাদের কঠোর পরিশ্রমের কারণে দীর্ঘ সংগ্রামের পরে বিজেপি নিজেরাই সরকার গঠনে সফল হয়েছে। ১৭ সেপ্টেম্বর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিনে রাজ্যে বহুল আলোচিত সুভদ্রা যোজনা চালু করা হবে। এতে মহিলারা এই যোজনার অধীনে ৫০,০০০ টাকার নগদ ভাউচার পাবেন, যা বিজেপির অন্যতম প্রধান নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল।”

    ওড়িশায় রেলে ১ লক্ষ কোটির বিনিয়োগ (Odisha)

    এদিনের অনুষ্ঠানে সিএম মাঝি, দুই ডেপুটি সিএম, তিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, ধর্মেন্দ্র প্রধান, অশ্বিনী বৈষ্ণব এবং জুয়েল ওরাম, রাজ্য ইউনিট বিজেপি সভাপতি মনমোহন শ্যামল, দলের অন্যান্য সাংসদ এবং বিধায়করা উপস্থিত ছিলেন। এই অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, “আগামী পাঁচ বছরে ওড়িশায় ১ লক্ষ কোটি টাকার নতুন রেল প্রকল্প হবে। অতীতে কেন্দ্রের কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকার এবং ওড়িশায় বিজু জনতা দল (বিজেডি) সরকার দ্বারা ওড়িশায় রেল উপেক্ষিত ছিল।”

    আরও পড়ুন: “সিধু-কানুদের সাহস দেশবাসীর কাছে প্রেরণার উৎস”, হুল দিবসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, “বিজেপি সরকার ভগবান জগন্নাথের আশীর্বাদ এবং প্রধানমন্ত্রী মোদির সমর্থন ও নির্দেশনায় ওড়িশার (Odisha) জনগণের প্রত্যাশা পূরণে কঠোর পরিশ্রম করবে। জনগণকে আশ্বাস দিচ্ছি দলের নির্বাচনী ইশতেহারে দেওয়া সমস্ত প্রতিশ্রুতি পূরণ করা হবে।”

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: হুগলিতে বিজেপি কর্মীকে রাস্তায় ফেলে লোহার রড, বাঁশ দিয়ে বেধড়ক মার, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    Hooghly: হুগলিতে বিজেপি কর্মীকে রাস্তায় ফেলে লোহার রড, বাঁশ দিয়ে বেধড়ক মার, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক বিজেপি কর্মীকে লোহার রড দিয়ে বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ উঠল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। রবিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির (Hooghly) ধনেখালিতে। পুলিশ জানিয়েছে, জখম বিজেপি কর্মীর নাম সমীরণ মুর্মু। তাঁকে চুঁচুড়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কেন হামলা? (Hooghly)

    বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, লোকসভা ভোটে এলাকায় দলের হয়ে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছিলেন বিজেপির এস টি মোর্চার কর্মী সমীরণ মুর্মু। ভোটের ফল বের হওয়ার পর থেকেই তৃণমূলের লোকজন তাঁকে হুমকি দিত বলে অভিযোগ। রবিবার রাত সাড়ে আটটা নাগাদ ধনেখালির (Hooghly) কানা নদী এলাকায় তৃণমূল আশ্রিত একদল দুষ্কৃতী তাঁর ওপর চড়াও হয় বলে অভিযোগ। রাস্তায় ফেলে লাঠি, লোহার রড, বাঁশ দিয়ে তাঁকে বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ ওঠে। আক্রান্তের চিৎকারে স্থানীয় বাসিন্দারা ছুটে এলে অভিযুক্তরা পালিয়ে যায়। দলীয় কর্মীরা খবর পেয়েই ওই বিজেপি কর্মীকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে একটি দলীয় কার্যালয়ে নিয়ে যান। খবর দেওয়া হয় ধনেখালি থানায়। বিজেপি কর্মীর মা সরমা মুর্মুর বলেন, “আমার ছেলে বিজেপি করে বলেই মারধর করেছে তৃণমূলের লোকজন। ওর সঙ্গে ব্যক্তিগত কারও কোনও শত্রুতা নেই। আমাকে তো সব কথা বলে না। তবে, ভোটের ফল প্রকাশের পর থেকে ওকে আতঙ্কে থাকতে দেখেছি। এভাবে ছেলেকে তৃণমূলের লোকজন মারবে ভাবতে পারিনি। ওদের শাস্তি চাই।” ঘটনার পর পুলিশ গিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। আক্রান্তের সঙ্গে কথা বলেন পুলিশ আধিকারিকরা। এরপর আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে চুঁচুড়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

    আরও পড়ুন: চোর সন্দেহে বাড়ি থেকে তুলে গণপিটুনি, মৃত্যু আরও ১ যুবকের! রাজ্যে ৩ দিনে মৃত ৫

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি (BJP) নেতারা বলেন, সমীরণ বিজেপির সক্রিয় কর্মী। যারজন্য তৃণমূল এই হামলা চালিয়েছে। দলের তরফ থেকে থানায় অভিযোগ জানানো হয়েছে। তৃণমূল নেতৃত্ব হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তৃণমূল নেতারা বলেন, “পাড়ার সমস্যা। এর মধ্যে রাজনৈতিক রঙ লাগানোর চেষ্টা চলছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “চোপড়ায় চলছে তালিবান শাসন”, মমতাকে তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “চোপড়ায় চলছে তালিবান শাসন”, মমতাকে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ায় রাস্তায় ফেলে যুবক-যুবতীকে লাঠির গোছা দিয়ে নির্মমভাবে মারধরের ভাইরাল ভিডিও নিয়ে তোলপাড়় গোটা রাজ্য। এই ঘটনায় রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলার পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তুললেন বঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তৃণমূলকে তুলোধনা করলেন তিনি।

    চোপড়াকে তালিবান বানিয়ে দিলেন, সরব সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    রানাঘাট দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রের উপ-নির্বাচনের প্রচারে রবিবার সন্ধ্যায় পায়রাডাঙায় গিয়েছিলেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। দলীয় প্রার্থীর হয়ে প্রচারের মাঝেই চোপড়ার ইস্যু নিয়েও রাজ্য সরকারের তুমুল সমালোচনায় সরব হয়েছেন বঙ্গ বিজেপির সভাপতি (Sukanta Majumdar)। বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার বলেন, “চোপড়ায় যে ঘটনা ঘটেছে, তা আরও একবার প্রমাণ করল, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, মহিলাদের সুরক্ষা কোন জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে। যেভাবে গণপিটুনি হচ্ছে। তালিবানের মতো শাসন তো এটা। এখন তো দেখছি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতাকে তো লন্ডন করতে পারলেন না, চোপড়াকে তালিবান বানিয়ে দিলেন।”

    ভাইরাল ভিডিওতে কী রয়েছে?

    ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, গোল হয়ে দাঁড়িয়ে পুরো ঘটনাটি দেখছে একদল মানুষ। যে ব্যক্তি ওই তরুণ ও তরুণীকে মারধর করছে, কেউই তাকে বাধা দিচ্ছেন না। নিরস্তও করার চেষ্টাও করছেন না কেউ। সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া এই ভিডিও ক্লিপের সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। দেখা যাচ্ছে, এক তরুণও ওই তরুণীর পাশে পড়ে পড়ে কাতরাচ্ছেন। দেখেই বোঝা যাচ্ছে, বেধড়ক মারধর করা হয়েছে ওই তরুণকেও।

    নিগৃহীতা অসামাজিক কাজ করছিলেন

    চোপড়ার (Chopra) ওই ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই তড়িঘড়ি পদক্ষেপ করেছে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয়েছে অভিযুক্ত তাজমুল ওরফে জেসিবিকে। এদিকে রবিবারের ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতর।  প্রসঙ্গত, যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ, সেই ব্যক্তি তৃণমূলের ঘনিষ্ঠ বলেই এলাকায় পরিচিত। চোপড়ার এই ভয়ঙ্কর অভিযোগ প্রসঙ্গে স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক হামিদুল রহমান বলেন, “নিগৃহীতা অসামাজিক কাজ করছিলেন। তবুও, সমস্ত বিষয়টি জানতে জেসিবিদের ডেকে পাঠিয়েছি। প্রকৃত ঘটনা কী দেখতে হবে তো। সবাই তৃণমলের।  এটিকে তিল থেকে তাল করা হচ্ছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Viral Video: জরিমানা না দেওয়ায় চুলের মুঠি ধরে মার তরুণীকে, ভাইরাল ভিডিওয় কাঠগড়ায় তৃণমূল

    Viral Video: জরিমানা না দেওয়ায় চুলের মুঠি ধরে মার তরুণীকে, ভাইরাল ভিডিওয় কাঠগড়ায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক তরুণীকে রাস্তায় ফেলে মারধর করছে একজন। লজ্জায়-ব্যথায়-ঘৃণায় কুঁকড়ে যাওয়া তরুণীটিকে ফের চুলের মুঠি ধরে টেনে মারছে সেই গুণধর। ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় (Viral Video) খানিক পরেই দেখা যাচ্ছে, এক তরুণও ওই তরুণীর পাশে পড়ে পড়ে কাতরাচ্ছেন। দেখেই বোঝা যাচ্ছে, বেধড়ক মারধর করা হয়েছে ওই তরুণকেও।

    তৃণমূলের দাদার কীর্তি! (Viral Video)

    গোল হয়ে দাঁড়িয়ে পুরো ঘটনাটি দেখছে একদল মানুষ। যে ব্যক্তি ওই তরুণ ও তরুণীকে মারধর করছে, কেউই তাকে বাধা দিচ্ছেন না। নিরস্তও করার চেষ্টা করছেন না কেউ। সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া এই ভিডিও ক্লিপের সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। রবিবার দুপুরে (Viral Video) এক্স হ্যান্ডেলে ভিডিওটি পোস্ট করেছেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম। তিনি লিখেছেন, “সালিশি সভাও নয়। অপরাধের বিচার ও শাস্তি দিচ্ছে তৃণমূলের পোষা গুন্ডা। যার ডাকনাম জেসিবি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শাসনে এভাবেই বিচার ব্যবস্থাকে দুরমুশ করা হচ্ছে চোপড়ায়।”

    কী বলছে বিজেপি?

    পরে ওই একই ভিডিও পোস্ট করেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য। তিনি লিখেছেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শাসনে থাকা বাংলার কুৎসিত মুখ।…প্রত্যেক গ্রামেই সন্দেশখালি রয়েছে।” উত্তর দিনাজপুর জেলা সিপিএমের দাবি, “যিনি মারধর করছেন, তাঁর নাম তাজম্মুল। চোপড়ার বিধায়ক তৃণমূলের হামিদুল রহমানের ঘনিষ্ঠ। এলাকায় সবাই তাঁকে জেসিবি নামেই চেনেন।” সিপিএমের জেলা সম্পাদক তথা রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী আনোয়ার উল হক বলেন, “শুনেছি, ভিডিওতে যে মহিলাকে মাটিতে ফেলে মারধর করা হচ্ছে, তিনি বিবাহিত। তবে এক ব্যক্তির সঙ্গে বাড়ি ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। পরে এলাকায় ফিরলে দুজনের কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা চাওয়া হয়। জরিমানা না দিলে এলাকায় তাঁদের থাকতে দেওয়া হবে না বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়। জরিমানা না দেওয়ায় অত্যাচার করা হয় তাঁদের ওপর।”

    আর পড়ুন: “বিচার প্রক্রিয়াকে দ্রুতগামী করতে ব্রিটিশ আইনে বদল আনা হয়েছে”, বললেন শাহ

    সাংসদ বিজেপির শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “বাংলায় এ ধরনের ঘটনা অজস্র ঘটে। তবে অপরাধগুলোকে চেপে দেওয়া হয়।” তিনি বলেন, “বারাসতের একটি ছেলে বিয়ে করেছিল ভিন ধর্মের মেয়েকে। সে যখন তাঁর শিশুপুত্রকে দেখতে শ্বশুরবাড়িতে গেল, তখন তাঁকে জীবন্ত পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। এক ভ্যানচালক তাঁকে নিয়ে গিয়ে নার্সিংহোমে ভর্তি করান। সেই মামলা এখনও চলছে হাইকোর্টে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • CV Ananda Bose: “আর্থিক ভাঙনের মুখে বাংলা”, কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর জানালেন সিভি আনন্দ বোস

    CV Ananda Bose: “আর্থিক ভাঙনের মুখে বাংলা”, কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর জানালেন সিভি আনন্দ বোস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক শেষে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose) বলেছেন, “আর্থিক ভাঙনের মুখে বাংলা।” শনিবার দিল্লিতে নির্মলা সীতারামনের সঙ্গে বৈঠক করছেন বোস। এরপর নিজের এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, “রাজ্য মন্ত্রিসভার জরুরি বৈঠক ডেকে অবিলম্বে শ্বেতপত্র প্রকাশ করুক রাজ্য সরকার।” এরপর থেকেই রাজ্য রাজনীতিতে (Financial Collapse) ব্যাপক শোরগোল পড়েছে। অপর দিকে বরানগর ও ভগবানগোলার দুই তৃণমূল বিধায়কের শপথ বাক্য পাঠ করানো নিয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে রাজ্য সরকারের সংঘাত চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে।

    রাজভবন সূত্রে খবর (CV Ananda Bose)

    রাজভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, দিল্লিতে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মাল সীতারামনের সঙ্গে বৈঠক করে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিয়েছেন রাজ্যের রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। রাজ্যে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের কাজের মধ্যে কেন্দ্র সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ চলছে। এবার সেই কাজ সঠিক সময়ে বাস্তবায়ন হচ্ছে কিনা অথবা আর্থিক (Financial Collapse) হিসেব কতটা স্বচ্ছ রাখা হচ্ছে, একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর তার উপর নজরদারি রাখার প্রস্তাব দিয়ে এসেছেন রাজ্যপাল।

    প্রসঙ্গত বলা যায়, আগেই একধিকবার রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপি কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা নিয়ে রাজ্য সরকার নয়ছয় করেছে বলে অভিযোগে সরব হয়েছিল। কেন্দ্র থেকে বেশ কিছু প্রকল্পের কাজ কেমন চলছে, তা খতিয়ে দেখতে একাধিকবার কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল এসেছে রাজ্যে। বেশ কিছু প্রকল্পের টাকা তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীরা দুর্নীতি করেছেন বলে অভিযোগ জমা পড়েছে। ইতিমধ্যে মিড-ডে-মিলে ব্যাপক ভাবে দুর্নীতি হওয়ায় কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী সিবিআই তদন্তের সুপারিশ করেছিলেন। একশো দিনের কাজ, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা, রেশন বণ্টন, জবকার্ডে ব্যাপক দুর্নীতির বিষয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তদন্ত করছে। ফলে এই মুহূর্তে রাজ্যপালের বক্তব্য রাজনীতির আঙিনায় ব্যাপক শোরগোল ফেলে দিয়েছে। দুর্নীতি নিয়ে শাসকদল তৃণমূল অত্যন্ত চাপের মুখে ফের একবার।

    আরও পড়ুন: স্কুল থেকেই পাচার মিড ডে মিলের চাল! গ্রেফতার ১, কাঠগড়ায় তৃণমূল বুথসভাপতি

    বৈঠকে কী বিষয় উঠে এসেছে?

    জানা গিয়েছে, রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose), কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করে রাজ্যের উন্নয়ন প্রকল্পের উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলেছেন। একই সঙ্গে সংবিধানের ১৬৭ নম্বর ধারা নিয়ে আলোচনা করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোয় রাজ্যপালের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আবার রাজ্যসরকারের প্রশাসনের আর্থিক দিক এবং রাজ্যপালের নজরদারির বিষয় বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। উল্লেখ্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে মানহানির মামলাও করেছেন রাজ্যপাল সিবি আনন্দ বোস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum News: বীরভূমের স্কুলে পড়ুয়াদের মুখে রাম নাম, বাধা তৃণমূলপন্থী শিক্ষকের, প্রতিবাদ বিজেপির

    Birbhum News: বীরভূমের স্কুলে পড়ুয়াদের মুখে রাম নাম, বাধা তৃণমূলপন্থী শিক্ষকের, প্রতিবাদ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বুধবার ছিল বীরভূমের পুরন্দরপুর হাইস্কুলের নবীনবরণ উৎসব। আর সেখানেই পড়ুয়াদের মুখে রাম নামে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠল এক শিক্ষকের (Birbhum News) বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, ওই শিক্ষক তৃণমূলপন্থী সংগঠনের নেতাও বটে। নিজেও সংবাদমাধ্যমের সামনে স্বীকার করেছেন যে অ্যাকাডেমিক বোর্ডের সেক্রেটারি তিনি। কেন রামের নামে আপত্তি? এ নিয়েই দানা বেঁধেছে বিতর্ক। সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হওয়া (মাধ্যম ভিডিও এর সত্যতা যাচাই করেনি) একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, নবীনবরণে ছাত্ররা নিজেদের নাম বলার আগে ‘রাম-রাম’ ধ্বনি দিচ্ছে, কেউ বা বলছে ‘জয় শ্রী রাম’। ভিডিওতে তখনই তৃণমূলপন্থী শিক্ষক নেতা উঠে দাঁড়িয়ে বলছেন, ‘‘রাম নাম নেওয়া যাবে না। শুধু নিজের নাম বলতে হবে।’’ কেন রাম নাম নেওয়া যাবে না? এই প্রশ্ন তুলে ইতিমধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে গেরুয়া শিবির (Birbhum News)।

    কী বলছেন বিজেপি (BJP) নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়?

    সংবাদ মাধ্যমকে রাজ্য বিজেপির নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘‘বীরভূমে যা ঘটেছে তা অত্যন্ত হৃদয়বিদারক। আমরা বুঝতে পারছি না পশ্চিম বাংলায় বাস করছি নাকি পশ্চিম বাংলাদেশে আছি!’’ এনিয়ে জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় সোশ্যাল মিডিয়াতে একটি পোস্টও (Birbhum News) করেছেন। নিজের ফেসবুক পোস্টে জগন্নাথবাবু লিখছেন, ‘‘বাংলায় বাঁচতে হলে নেওয়া যাবে না রামের নাম। দিন কয়েক আগে বীরভূমের পুরন্দরপুর হাইস্কুলে এই ভয়ঙ্কর ঘটনাটি ঘটেছে। স্কুলে সেদিন একাদশ শ্রেণির নবীনবরণ ছিল। এই এলাকা সন্ত্রাসকবলিত। তার মধ্যেই নবাগত ছাত্ররা ভারতীয় সংস্কৃতি মেনে নিজের পরিচয় দেওয়ার আগে রাম-রাম বলছিল। হঠাৎ স্কুলের এক শিক্ষক ( তিনি শোনা যায় তৃণমূলের নেতা, বকলমে স্কুলটি চালান) ঘোষণা করেন, ছাত্ররা রামের নামে পরিচয় দিতে পারবে না। আমরা কি পশ্চিমবঙ্গে বাস করছি, নাকি রাজ্যটা পশ্চিম বাংলাদেশ হয়ে গিয়েছে।’’ নেটপাড়ায় ওই ভাইরাল হওয়া ভিডিওটির কমেন্ট বক্সে ভেসে আসছে নানা মন্তব্য। জনৈক শিক্ষকের প্রতি একজনের মন্তব্য, ‘‘রামের নাম নেওয়া যাবে না তবে কি ভারত মুর্দাবাদ বলতে হবে!’’

    কী বলছেন ওই শিক্ষক?

    যাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, সেই তৃণমূলপন্থী শিক্ষক নেতার মতে, সেদিন কোনও ঘটনাই নাকি ঘটেনি। সংবাদমাধ্যমের (Birbhum News) কাছে তাঁর দাবি, জয় শ্রীরাম ধ্বনিতে ছাত্রসমাজের মধ্যে নাকি বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে, তাই তিনি রামের নাম নিতে বাধা দিয়েছেন। ওয়াকিবহাল মহলের প্রশ্ন, ‘‘বিদ্যালয়গুলিতে সরস্বতী পুজোর রীতি বহু পুরনো, তা সংস্কৃতির সঙ্গে মিশে রয়েছে। তেমনই ভারতের বিস্তীর্ণ অংশে রাম-রাম ধ্বনিতে একে অপরকে সম্বোধন করার রীতি রয়েছে। ছাত্র সমাজের মধ্যে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে, এই যুক্তিতে এবার কি সরস্বতী পুজোতেও বাধা দিতে দেখা যাবে এই শিক্ষককে?’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: “দম থাকলে আগে নিজেদের পার্টি অফিসগুলিকে ভাঙুন”, মমতাকে আক্রমণ দিলীপের

    Dilip Ghosh: “দম থাকলে আগে নিজেদের পার্টি অফিসগুলিকে ভাঙুন”, মমতাকে আক্রমণ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি জমি দখল করে দোকান বানানোর অভিযোগে কড়া অবস্থান নিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। রাস্তা দখল করে গড়ে ওঠা দোকানগুলিকে সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। এরপর থেকেই পুরকর্মী এবং পুলিশ-প্রশাসন অতি সক্রিয় হয়ে উঠেছে অবৈধ দোকান উচ্ছেদে। কলকাতা শহর সহ একাধিক জেলা সদরে চলছে এই উচ্ছেদ। তবে হকার ব্যবসায়ীরা ইতিমধ্যে প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভও দেখাতে শুরু করেছেন। ঠিক এর মাঝেই মমতাকে নিশানা করে বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বলেছেন, “দম থাকলে আগে নিজেদের পার্টি অফিসগুলিকে ভাঙুন।”

    ঠিক কী বললেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)?

    রাণাঘাট দক্ষিণ বিধানসভার উপনির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী মনোজকুমার বিশ্বাসের সমর্থনে প্রচারে যান প্রাক্তন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। তিনি এদিন মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করে বলেন, “যেসব সরকারি জায়গায় রয়েছে, সেখানে অনেক জায়গায় অবৈধভাবে তৃণমূলের পার্টি অফিস নির্মাণ করা হয়েছে। নিজের দম থাকলে পার্টি অফিসগুলিকে আগে ভাঙুন। যদি আপনার কাছে বুলডোজার থাকে, তাহলে আগে তৃণমূল কংগ্রেসের পার্টি অফিস ভেঙে দেখান। তিলজলার অফিসটা আগে ভাঙুন। রাস্তার ফুটপাত, পিডাব্লুডির জায়গা, ইরিগেশনের জায়গা, রেলের জায়গা, যেখানে যত জায়গা আছে সেখানে একটা করে তৃণমূলের পার্টি অফিস তৈরি হয়েছে। ঝাণ্ডা লাগিয়ে জায়গা দখল করা হয়েছে। পার্টির নেতারা ওখানে বসে কেবল তোলাবাজি করে মাত্র। এই জায়গাগুলি একটা ব্যবসা করার জায়গায় পরিণত হয়েছে।” এদিন এই ভোটের প্রচারে উপস্থিত ছিলেন নদিয়া দক্ষিণ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায়, চাকদার বিধায়ক বঙ্কিমচন্দ্র ঘোষ, রানাঘাট উত্তর পূর্বের বিধায়ক অসীম বিশ্বাস।

    আরও পড়ুন: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সংবিধান বা আদালত বিশ্বাস করেন না”, কটাক্ষ সুকান্তর

    হকার উচ্ছেদে বিক্ষোভ

    রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) স্থগিতাদেশ সত্ত্বেও কলকাতা সহ একাধিক জেলায় হকার উচ্ছেদের ঘটনায় শোরগোল পড়েছে। ধর্মতলা চত্বরে কার্যত হকার এবং ব্যবসায়ীদের মধ্যে খণ্ডযুদ্ধ বাঁধে শনিবার দুপুরে। একই ভাবে সিউড়ি, রামপুরহাট, সল্টলেক, নিউটাউন সহ একাধিক জায়গায় হকার উচ্ছেদের ঘটনায় ব্যাপক অসন্তোষ এবং ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায় হকারদের মধ্যে। পাশাপাশি বিজেপির বক্তব্য, আগাম নোটিশ এবং বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ না করে কেন এই পদক্ষেপ সরকারের? তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনা করতে শোনা গিয়েছে শুভেন্দু অধিকারী এবং সুকান্ত মজুমদারের গলায়ও। এই পরিস্থিতিতে দিলীপ (Dilip Ghosh) ঘোষও তৃণমূলের বিরুদ্ধে আক্রমণ করেছেন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সংবিধান বা আদালতকে বিশ্বাস করেন না”, কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সংবিধান বা আদালতকে বিশ্বাস করেন না”, কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সংবিধান বা আদালতকে বিশ্বাস করেন না”, ঠিক এই মন্তব্য করে তৃণমূল নেত্রীকে তীব্র আক্রমণ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। শনিবার কলকাতায় একটি অনুষ্ঠান থেকে বিচারকদের উদ্দেশে মমতা (Mamata Banerjee) বলেছিলেন, “বিচারকদের রাজনৈতিক পক্ষপাত থেকে মুক্ত থাকতে হবে”। এরপর কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, তীব্র তোপ দাগেন তৃণমূল নেত্রীর বিরুদ্ধে। একই সঙ্গে রাজ্যে নারী নির্যাতন এবং হকার উচ্ছেদ নিয়ে মন্তব্য করেন এই বিজেপি নেতা।

    ঠিক কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    তৃণমূল নেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেছেন, “তৃণমূল কংগ্রেস বিচার বিভাগের প্রতি আস্থা রাখে না, আদালতের রায় মানে না। কয়েকদিন আগে যখন কলকাতা হাইকোর্ট রায় দিয়েছিল যে ওবিসিদের নামে মুসলমান সংরক্ষণ প্রথা আমাদের সংবিধান পরিপন্থী, তখন মমতা বিচার মানেন না বলে প্রকাশ্যে দাবি করেছিলেন। মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে রাজ্যের সংবিধান প্রধান রাজ্যপালের বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন তা কার্যত রাজভবন এবং সংবিধানকে অপমান করেছেন। কোচবিহারে এক মহিলাকে নগ্ন করে লাঞ্ছিত করা হয়েছে। এই ঘটনা থেকে চোখ সরাতে মমতা কলকাতায় হকার উচ্ছেদের নামে প্রহসন করছেন। কোচবিহারের ঘটনাকে আড়াল করার অপচেষ্টা করছেন মমতা।”

    আরও পড়ুন: নিম্নচাপের জেরে রাজ্যে ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা, জারি সতর্কতা

    আর কী বললেন সুকান্ত?

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) এদিন মমতার (Mamata Banerjee) বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, “কোচবিহারের ঘটনা সামজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী একজন মহিলা হয়েও এই রাজ্যের কোনও মহিলারা সুরক্ষিত নন! রাজ্যে মা-বোনদের সম্মান রক্ষায় ব্যর্থ এই সরকার। বাংলার মহিলাকে অসম্মান মানে সংবিধানকে অসম্মান করা। সংবিধানকেই নগ্ন করেছে তৃণমূল সরকার। যদি হকার উচ্ছেদ সত্যই সত্যই করতে চাইতেন, তাহলে আগে থেকে নোটিশ দেওয়া উচিত ছিল। এই বিষয়ে বিজেপির অবস্থান অত্যন্ত স্পষ্ট যে বিকল্প ব্যবস্থা না করে, এই অস্থিরতা তৈরি করা সরকারের ভাবনা ঠিক নয়। রাজ্যে চাকরি নেই, কাজ নেই তাই মানুষ বাধ্য হয়ে হকারি করছেন। রাজ্যে শিল্প কারখানা নেই, পরিযায়ী শ্রমিক হয়ে অন্য রাজ্যে যেতে হচ্ছে। তাই এই দায় নিতে হবে মমতা সরকারকেই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share