Tag: bjp

bjp

  • Lok Sabha Elections 2024: প্রধানমন্ত্রীকে রেকর্ড ভোটে জেতাতে বারাণসীতে বিজেপির তারকা প্রচারকের ভিড়

    Lok Sabha Elections 2024: প্রধানমন্ত্রীকে রেকর্ড ভোটে জেতাতে বারাণসীতে বিজেপির তারকা প্রচারকের ভিড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি বারাণসীর দু’বারের সাংসদ। এবারও বিশ্বনাথ ‘ধামে’ বিজেপির প্রার্থী তিনিই। সেই নরেন্দ্র মোদিকে বারাণসী কেন্দ্রে রেকর্ড ভোটে জেতাতে কোমর বেঁধে নেমে পড়েছে বিজেপির তারকা প্রচারকের দল (Lok Sabha Elections 2024)। পয়লা জুন সপ্তম তথা শেষ দফায় নির্বাচন হবে বারাণসীতে। সোমবার বিশ্বনাথের রাজ্য জয়ে বারাণসীতে ভিড় গেরুয়া পার্টির হেভিওয়েট নেতাদের। এই দলের নেতৃত্বে ছিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব এবং উপমুখ্যমন্ত্রী ব্রজেশ পাঠক।

    কী বললেন জয়শঙ্কর? (Lok Sabha Elections 2024)

    এদিন তামিল জনগোষ্ঠীর সঙ্গে মত বিনিময় করেন জয়শঙ্কর। পরে সাংবাদিক বৈঠকে বিদেশমন্ত্রী বলেন (Lok Sabha Elections 2024), “বিশ্ব দেখবে, আগামী ৪ জুন ভারতে মোদি ৩.০ সরকার গঠন হবে। বারাণসী নিজেই দেশের পুরো জনগণকে একটি বার্তা দিচ্ছে যে আগামী ৪ জুন তৃতীয়বারের মতো একটি বড় সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে গঠিত হবে মোদি সরকার।” তিনি বলেন, “আজ সারা বিশ্ব ভারতের বিদেশনীতি নিয়ে আলোচনা করছে, যা দেশবাসীর জন্য গর্বের। আজ ভারতের ছবি ও সুনাম সারা বিশ্বে উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হয়েছে, মোদির দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বের কারণে।”

    বিদেশনীতিতে নয়া দিগন্ত

    জয়শঙ্কর বলেন, “মোদির নেতৃত্বে ভারত তার বিদেশনীতিতে নয়া দিগন্ত উন্মোচন করেছে। আন্তর্জাতিক মঞ্চে ভারতের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও উন্নত হয়েছে এবং গতিশীল হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন।” জয়শঙ্কর যখন বারাণসীর তামিল জনগোষ্ঠীর সঙ্গে মত বিনিময় করছিলেন, তখন যাদব অধ্যুষিত সীর গোবর্ধনপুর এলাকায় জনসভা করছিলেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব। গত দশ বছরে প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নমূলক নানা কাজকর্মের প্রসঙ্গ তোলেন তিনি।

    আর পড়ুন: “যতদিন বিজেপি ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন…”, সংরক্ষণ নিয়ে কী বললেন নাড্ডা?

    এই সময়সীমায় দেশ কীভাবে এগিয়েছে, কীভাবেইবা বিশ্বের দরবারে ভারতের স্থান উঁচুতে হয়েছে, তা-ও জানান মোহন। এদিনই সিটি সাউথ বিধানসভা এলাকায় বিজেপি আয়োজিত এক জনসভায় বক্তৃতা দেন ব্রজেশ। মোদি সরকারের উন্নয়নমূলক নানা কাজকর্মের ফিরিস্তিও দেন তিনি। পরে বিজেপির এই তারকা প্রচারক দল বারাণসীর বিভিন্ন অংশে গিয়ে মত বিনিময় করেন ভোটারদের সঙ্গে।

    এদিকে, রবিবারই বারাণসীতে ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা, কেন্দ্রীয়মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল এবং জয়শঙ্কর। নাড্ডা বলেন, “বারাণসী মোদির পরিবার। বারাণসীর বাসিন্দারা দেশের ঐতিহ্য সংরক্ষণ করেছেন (Lok Sabha Elections 2024)।” আজ, সোমবার বারাণসীতে বিশাল শোভাযাত্রার নেতৃত্ব দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • JP Nadda: “যতদিন বিজেপি ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন…”, সংরক্ষণ নিয়ে কী বললেন নাড্ডা?

    JP Nadda: “যতদিন বিজেপি ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন…”, সংরক্ষণ নিয়ে কী বললেন নাড্ডা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যত দিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং বিজেপি ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ হবে না।” বারাণসীতে সাংবাদিক সম্মেলনে সাফ জানিয়ে দিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। বিজেপি বিরোধীরা ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণের পরিকল্পনা করছে বলেও অভিযোগ করেন নাড্ডা। বলেন, “সংবিধানে স্পষ্ট লেখা রয়েছে ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ চলবে না।” তার পরেই তিনি জানিয়ে দেন, বিজেপি যতদিন ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ হবে না।

    কী বললেন নাড্ডা? (JP Nadda)

    বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি (JP Nadda) বলেন, “আমাদের দলিত, উপজাতি, পিছড়েবর্গ এবং একেবারে পিছিয়ে পড়া শ্রেণির সংরক্ষণে কাউকেই আমরা অনধিকার প্রবেশ করতে দেব না। আপনারা দেখবেন, ৪ জুন কী হয় (এদিনই ফল প্রকাশ হবে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের)।” নাড্ডা বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতি মানে ছিল ডিভাইড অ্যান্ড রুল। কিন্তু এখন দেশে চলছে উন্নয়নের রাজনীতি।” দশ বছর আগে দেশের রাজনৈতিক অবস্থান কি ছিল, সে প্রশ্নও তোলেন নাড্ডা।

    গণতন্ত্রের পক্ষে বিপজ্জনক!

    তিনি বলেন, “ওই সময় ভারতকে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে গণ্য করা হত। কিন্তু বড় সমস্যা ছিল রাজনীতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষ উদাসীন থাকতেন। রাজনীতির প্রতি তাঁদের বিশ্বাস ভেঙে গিয়েছিল। এটা গণতন্ত্রের পক্ষে বিপজ্জনক। কিন্তু গত দশ বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সাধারণ মানুষের আস্থা ফেরাতে পেরেছেন। দেশে উন্নয়নের জোয়ার বইয়ে দিয়েছেন।” বিরোধীরা যে বর্ণ বিভাজনের রাজনীতি করতেন, তা-ও মনে করিয়ে দেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। বলেন, “বিরোধীরা ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন করত, কাস্টইজমে ইন্ধন জোগাত। এই সংস্কৃতির বিলোপ ঘটিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ দেশে চলছে উন্নয়নের রাজনীতি। এর ভিত্তিই হল, সবকা সাথ, সবকা প্রয়াস আউর সবকা বিশ্বাস।”

    আর পড়ুন: ইউপিএ জমানায় ৩৫ মুসলিম শ্রেণি ওবিসি তালিকাভুক্ত হয়েছিল মমতার সুপারিশে!

    এদিন কালভৈরব মন্দিরে পুজোও দেন না্ড্ডা। বলেন, “যখনই আমি বারণসীতে আসি, কালভৈরব মন্দিরে পুজো দিই। পুজো দিই সঙ্কটমোচন এবং কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরেও।” তিনি বলেন, “কাশীকে আমরা ধর্মীয় নগরী বলেই জানি। এই শহরই সনাতন ধর্মকে এগিয়ে নিয়ে যায়। এখানে এলে আমি নতুন করে শক্তি নিয়ে ফিরি (JP Nadda)।” প্রসঙ্গত, এই বারাণসী লোকসভা কেন্দ্রেই বিজেপির বাজি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি এই কেন্দ্রের দু’বারের সাংসদ। পয়লা জুন সপ্তম তথা শেষ দফায় নির্বাচন হবে এখানে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Narendra Modi: ২৮ মে অশোকনগরে মোদির সভা, ঘূর্ণিঝড়কে উপেক্ষা করেই কর্মীদের প্রস্তুতি তুঙ্গে

    PM Narendra Modi: ২৮ মে অশোকনগরে মোদির সভা, ঘূর্ণিঝড়কে উপেক্ষা করেই কর্মীদের প্রস্তুতি তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামীকাল ২৮ মে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi) জনসভা করতে আসছেন রাজ্যে। ১ জুন হল শেষ দফা তথা সপ্তম দফা লোকসভা নির্বাচন। এই শেষ দফা নির্বাচনের আগে তিনি সভা করবেন উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগরে। কিন্তু রাজ্যে ইতিমধ্যে আছড়ে পড়ছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল। সভার প্রস্তুতি ঘিরে ইতিমধ্যে ব্যাপক বেগ পেতে হচ্ছে। কিন্তু বিজেপির বক্তব্য যে সভার প্রস্তুতি তুঙ্গে, লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হবে মোদির সভায়। অপর দিকে বিপর্যয় মোকাবেলা বাহিনী রাজ্যে উপকূলবর্তী এলাকায় যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ করে চলেছে। ২৮ তারিখ কলকাতায় একটি রোড শো করার কথাও রয়েছে মোদির। 

    ৩৭ বছর পর ফের প্রধানমন্ত্রীর সভা (PM Narendra Modi)

    জানা গিয়েছে, আগামীকাল প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi) সভাকে ঘিরে অশোকনগরে তৈরি করা হচ্ছে হেলিপ্যাড। অন্যদিকে কাজ চলছে সভমঞ্চ তৈরি করার। প্রায় ৩৭ বছর পর এই এলাকায় পা রাখতে চলেছেন দেশের আরও এক প্রধানমন্ত্রী। ১৯৮৭ সালে শেষবারের জন্য এসছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী, এবার আসবেন মোদি। এখন তাই হরিপুর ময়দানে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় সভাস্থলের কাজ চলছে। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ কি বড় বাধা হবে? এটা বড় প্রশ্ন। ইতিমধ্যে মাঠে জমেছে জল। কিন্তু সব বাধাকে অতিক্রম করে বিজেপির কর্মীরা ময়দানে নেমে পড়েছেন।

    আরও পড়ুন: রেমালে বিপর্যস্ত হাওড়া, জলমগ্ন নিচু এলাকা, বেহাল জনজীবন! নামখানায় মৃত ১

    রেন কোট পরে কাজ চলছে

    সভার প্রস্তুতির কাজ শেষ করতে ইতিমধ্যে বিজেপির কর্মীরা রেন কোট পরে কাজ করছেন। প্রধানমন্ত্রীর সভার কয়েক কিলোমিটার দূরে করা হয়েছে দুটি হেলিপ্যাড গ্রাউন্ড, এখানেই নামবেন প্রধানমন্ত্রী। খারাপ আবহাওয়ার জন্য ইতিমধ্যে বায়ুসেনা মহড়া দিতে শুরু করেছে। তবে আবহাওয়া কেমন থাকে, সেটা একটা দুশ্চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। হেলিপ্যাডের দায়িত্বে থাকা আধিকারিকরা বেশ চিন্তিত। কাজ আজকের মধ্যেই শেষ করতে হবে। বিজেপির দাবি, এই সভায় লক্ষাধিক মানুষের জমায়েত হবে। তবে নিরাপত্তার বিষয়ে খামতি রাখছে না প্রশাসন। মোদি (PM Narendra Modi) নামবেন বিধানচন্দ্র ক্রীড়াঙ্গনে, এখান থেকে সভাস্থল পর্যন্ত দুই ধারে কয়েক কিমি পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে ব্যারিকেড। এলাকায় বিজেপির কর্মীদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর সভাকে ঘিরে রয়েছে ব্যাপক উচ্ছ্বাস।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: “বিজেপি নেতা গ্রামে এলে পিছমোড়া করে বেঁধে রাখুন”, নিদান তৃণমূল নেতার

    Lok Sabha Election 2024: “বিজেপি নেতা গ্রামে এলে পিছমোড়া করে বেঁধে রাখুন”, নিদান তৃণমূল নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখনও শেষ দফা ভোট (Lok Sabha Election 2024) বাকি রয়েছে। ১ জুন বারাসত লোকসভা কেন্দ্রে ভোট। সপ্তমদফা ভোটের আগে বিজেপির জেলা সভাপতিকে তীব্র আক্রমণ করলেন বনগাঁর তৃণমূল প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাস। তৃণমূল প্রার্থীর মন্তব্যকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। তৃণমূল প্রার্থীর মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছেন বিজেপি নেতৃত্ব।

    ঠিক কী বলেছেন তৃণমূল প্রার্থী? (Lok Sabha Election 2024)

    গত ২০ মে বনগাঁ লোকসভায় ভোটের (Lok Sabha Election 2024) দিন মালিদা ১১৭ নম্বর বুথে তৃণমূল ও বিজেপি কর্মীদের মধ্যে ঝামেলা হয়। হামলা এবং পাল্টা হামলার জেরে দুপক্ষের কর্মী-সমর্থক জখম হন। তবে, তৃণমূলের হামলায় বেশ কয়েকজন বিজেপি কর্মী জখম হন। জখম কর্মীদের দেখতে গিয়ে বিজেপির জেলা সভাপতি দেবদাস মণ্ডল তৃণমূলের হামলার প্রতিবাদ করেছিলেন। কর্মীদের পাশে থাকার বার্তা দিয়ে শাসক দলকে আক্রমণ করেছিলেন তিনি। বিজেপির জেলা সভাপতি ঘুরে যাওয়ার পর আক্রান্ত তৃণমূল কর্মীদের দেখতে যান তৃণমূল প্রার্থী তথা বনগাঁর জেলা সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস। ভোটপ্রচারে বেরিয়ে তাঁর মতো তৃণমূল নেতার মুখে শোনা গেল বিতর্কিত মন্তব্য। তিনি বলেন, “বিজেপির জেলা সভাপতি গ্রামে এলে পিছমোড়া করে তাঁকে বেঁধে রাখবেন।” কর্মীদের এই নিদান দেওয়ায় তৃণমূলের জেলা সভাপতির সমালোচনায় মুখর হয়েছে গেরুয়া শিবির।

    আরও পড়ুন: রেমালে বিপর্যস্ত হাওড়া, জলমগ্ন নিচু এলাকা, বেহাল জনজীবন! নামখানায় মৃত ১

    বিজেপির জেলা সভাপতি কী বললেন?

    যদিও এ নিয়ে বনগাঁ জেলা বিজেপি সভাপতি দেবদাস মণ্ডলও পাল্টা এক হাত নেন বিশ্বজিৎ দাসকে। তিনি বলেন, তৃণমূলের কাজ হল হুমকি দিয়ে ভয় দেখানো। এসব বলে কোনও লাভ নেই। মানুষ আর ওদের সঙ্গে নেই। সেটা ওরা বুঝতে পেরেছে। তাই, এই ধরনের আওয়াজ দিচ্ছে। আমি দলীয় কর্মীদের ওপর হামলার পর ওই এলাকা. গিয়েছিলাম। আবারও যাব। আমি ওইসব হুমকি কে ভয় পাই না। তবে, এটুকু বলতে পারি, ৪ জুনের পর সাধারণ মানুষই বিশ্বজিৎ দাসকে বেঁধে রাখবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Remal: রেমালের থাবা ! দুর্গতদের পাশে দাঁড়ালেন মথুরাপুরের বিজেপি প্রার্থী অশোক পুরকাইত

    Cyclone Remal: রেমালের থাবা ! দুর্গতদের পাশে দাঁড়ালেন মথুরাপুরের বিজেপি প্রার্থী অশোক পুরকাইত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী শনিবার মথুরাপুর লোকসভায় রয়েছে সপ্তম দফার শেষ ভোট। ভোট প্রচারের ব্যস্ততার পরিবর্তে রেমাল আছড়ে পড়ার পর সোমবার সকালে দুর্গতদের পাশে দাঁড়ালেন মথুরাপুরের বিজেপি প্রার্থী অশোক পুরকাইত। কারণ, দক্ষিণ ২৪ পরগনার মথুরাপুরে ঘূর্ণিঝড় রেমালের (Cyclone Remal) কারণে একাধিক জায়গায় গাছ ভেঙে পড়েছে। কারও ঘরের চাল উড়ে গিয়েছে, কোথাও নদীবাঁধে ফাটল দেখা দিয়েছে। দুর্গতদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন বিজেপি প্রার্থী।  

    দুর্গতদের পাশে বিজেপি প্রার্থী (Cyclone Remal)

    রবিবার রাত সাড়ে দশটা থেকে রাত সাড়ে বারোটায় ঘূর্ণিঝড় রেমাল (Cyclone Remal) ল্যান্ডফল করেছে। বাংলাদেশের খেপুপাড়া ও সাগর আইল্যান্ডের মাঝে মোংলা বন্দরের দক্ষিণ পশ্চিমে ঘূর্ণিঝড় ল্যান্ডফল করেছে। ল্যান্ডফলের সময় এর গতিবেগ ছিল ১৩৫ কিমি প্রতি ঘন্টায়। বাংলার ওপর দিয়ে তাণ্ডব চালিয়েছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়। তার ওপরে ভরা কোটাল। প্লাবিত ফ্রেজারগঞ্জ। জল ঢুকেছে নীচু এলাকায়। যে কোনও মুহূর্তেই ভাঙতে পারে বাঁধ। আশঙ্কায় স্থানীয় বাসিন্দারা। রাজপুর-সোনারপুর পুরসভার একাধিক অঞ্চল বিদ্যুৎহীন। মূলত বিভিন্ন জায়গায় ইলেকট্রিক তারের ওপর গাছ পড়ে যাওয়াতেই এই সমস্যা। তাই, সকাল থেকেই পুরসভার কর্মীরা নানান জায়গায় গাছ কাটার কাজ করছেন। মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অশোক পুরকাইত নামখানার ফেজারগঞ্জ এলাকার সহ বিভিন্ন জায়গায় নদী বাঁধ পরিদর্শন করেন। দুর্গতদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। তাদের পাশে থাকার বার্তা দেন। যত শীঘ্রই সম্ভব সেই নদী বাঁধ সংস্কার করার উদ্যোগ নেওয়ার কথা তিনি জানান। অন্যদিকে, তৃণমূল প্রার্থী বাপি হালদার প্রত্যন্ত সুন্দরবন এলাকার লালুয়া রায়দিঘি সহ বিভিন্ন এলাকায় এদিন সকাল থেকে দুর্গতদের সঙ্গে তিনি কথা বলেন।

    আরও পড়ুন: সকালেও ঝোড়ো হাওয়ার দাপট, সঙ্গে ভারী বৃষ্টি, রেমালের রেশ সোমেও

    বিজেপি প্রার্থী কী বললেন?

    বিজেপি প্রার্থী অশোক পুরকাইত বলেন, দুর্যোগ মাথায় নিয়ে এদিন সকালে ফ্রেজারগঞ্জ এলাকায় যাই। দুর্গতদের সঙ্গে কথা বলি। তৃণমূলের দুর্নীতির কারণে বাঁধ সংস্কারের স্থায়ী সমাধান হয়নি। এবারও রেমালের (Cyclone Remal) দাপটে এলাকা প্লাবিত হয়েছে। আমরা দুর্গতদের নিরাপদ আশ্রয়ে রাখার ব্যবস্থা করেছি। দুর্গতদের পাশে আমরা সবসময় রয়েছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Remal Update: আছড়ে পড়বে রেমাল, হাওড়ায় বেঁধে রাখা হল লঞ্চ, তালা দেওয়া হয়েছে ট্রেনে

    Cyclone Remal Update: আছড়ে পড়বে রেমাল, হাওড়ায় বেঁধে রাখা হল লঞ্চ, তালা দেওয়া হয়েছে ট্রেনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের মোংলার কাছে ল্যান্ডফল ঘূর্ণিঝড় রেমালের (Cyclone Remal Update)। মোংলা থেকে দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে এর ল্যান্ডফলের প্রবল সম্ভাবনা। সেই সময় তার গতিবেগ থাকবে ১১০ থেকে ১২০ সর্বোচ্চ ১৩৫ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায়। ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়। রবিবার দুপুর পর্যন্ত সাগর দ্বীপ থেকে ২১০ কিমি দূরে রেমাল। ক্যানিং থেকে ২৩০ কিমি দূরে রেমাল।

     তালা দেওয়া হয়েছে ট্রেনে (Cyclone Remal Update)

    ভোর থেকেই শুরু বৃষ্টি, বেলা বাড়তেই ভয়ঙ্কর দুর্যোগের আভাস। শনিবার রাতেই বঙ্গোপসাগরে জন্ম নিয়েছে রেমাল (Cyclone Remal Update)। তা ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছে বাংলার দিকে। আজ, রবিবার মধ্য রাতেই ঘূর্ণিঝড় সাগরদ্বীপ ও বাংলাদেশের খেপুপাড়ার মাঝে ল্যান্ডফল করবে। ইতিমধ্যেই ‘রেমাল’ তার অস্তিত্বের জানান দিচ্ছে। রেমালের প্রভাবে ঝড়ের গতি এতটাই হতে পারে যে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রেন বেলাইন হতে পারে। ট্রেন গড়িয়ে গিয়ে অন্য ট্রেনে ধাক্কা মারতে পারে। তাই আগাম সতর্কতা অবলম্বন করছে দক্ষিণ পূর্ব রেল। শালিমার রেল ইয়ার্ডে ট্রেনের চাকায় বাঁধা হল চেন-তালা। রেলের ট্র্যাকে দেওয়া হল স্টপার।

    আরও পড়ুন: প্রবল গতিতে ধেয়ে আসছে ‘রেমাল’, শুরু বৃষ্টি, ভয়ঙ্কর দুর্যোগের পূর্বাভাস

    হাওড়ায় বেঁধে রাখা হচ্ছে লঞ্চ

    একদিন আগেই রাজ্য পরিবহণ দফতরের নির্দেশ দিয়ে হাওড়া কলকাতার মধ্যে ফেরি সার্ভিস বন্ধ রাখা হচ্ছে। হুগলি নদী জলপথ পরিবহণ সমবায় সমিতির চেয়ারম্যান বাপি মান্না বলেন, এই দু’দিন কোনও লঞ্চ চলবে না। লঞ্চগুলিকে আর্মেনিয়ান ঘাট এবং হাওড়া ঘাটে মোটা শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে। এমার্জেন্সির জন্য লঞ্চের কর্মীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।

    দক্ষিণের পাশাপাশি উত্তরের জেলাগুলিকেও সতর্ক করা হয়েছে

    সুন্দরবন থেকে শুরু করে কলকাতা, দুই ২৪ পরগণা সহ একাধিক জেলায় বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে বেলা বাড়তেই দুর্যোগ বাড়বে। সুন্দরবনের দুর্গম এলাকা গোসাবা ব্লক। চারি ধারে ঘিরে রয়েছে একটার পর একটা নদী। রেমাল (Cyclone Remal Update) আছড়ে পড়তে পারে এই সুন্দরবনেই। সেই কারণেই সকাল থেকে নজরদারি চালানো হচ্ছে গোসাবা বিডিও অফিসের কন্ট্রোল রুম থেকে। এদিকে রেমালের প্রভাবে উত্তরেও বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। পাহাড়ের নদীগুলি ফুঁসে উঠতে পারে। হড়পা বান আসতে পারে এই আশঙ্কায় আবহাওয়া দফতর থেকে দার্জিলিং এবং কালিম্পং ছাড়াও উত্তরের জেলাগুলোকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: “বিজেপি কখনওই সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না”, বললেন রাজনাথ

    Rajnath Singh: “বিজেপি কখনওই সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না”, বললেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিজেপি কখনওই ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলাবে না। পরিবর্তন করবে না সংরক্ষণনীতিও।” সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কথাগুলি বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ (Rajnath Singh)। ১৯৭৬ সালে কংগ্রেস সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলে দিয়েছিল বলেও দাবি তাঁর।

    রাজনাথের নিশানায় ইন্দিরা (Rajnath Singh)

    তিনি বলেন, “অথচ ওরাই (কংগ্রেস) অযথা বিজেপিকে টার্গেট করছে। একে নির্বাচনী ইস্যু করছে।” রাজনাথ বলেন, “১৯৭৬ সালে প্রথমবার ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলে দেওয়া হয়েছিল। সেই কাজটি করেছিলেন ইন্দিরা গান্ধী।” তিনি (Rajnath Singh) বলেন, “আমাদের গণপরিষদ তখন এ ব্যাপারে ঐক্যমত্য হয়েছিল যে সংবিধানে প্রয়োজনে সংশোধন করা যেতে পারে। কংগ্রেস এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল এসব একাধিকবার করেছে। কিন্তু সংবিধানের প্রস্তাবনা বদলের প্রশ্নই ওঠে না। কিন্তু তারা এটা করেছিল। এবং এখন আমাদের দোষারোপ করছে। বিজেপি এটা মনেই ঠাঁই দেয়নি।”

    ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ নয়

    বিজেপি ক্ষমতায় ফিরলে সংবিধান ছিঁড়ে ফেলে ছুড়ে ফেলে দেবে বলে নানা সময় নির্বাচনী প্রচারে দাবি করেছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। কংগ্রেসের কয়েকজন নেতা আবার একধাপ এগিয়ে বলেছিলেন, সংবিধানের প্রস্তাবনা থেকে বিজেপি ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ শব্দটি বাদ দিয়ে দেবে। কাস্ট ভিত্তিক সংরক্ষণ বন্ধে বিজেপির যে কোনও পরিকল্পনা নেই, তাও জানান রাজনাথ। পাশাপাশি এও জানিয়ে দেন, ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ নৈব নৈব চ। তিনি বলেন, “কেন আমরা সংরক্ষণ তুলে দেব? ওবিসি, এসটিদের জন্য সংরক্ষণ এ দেশে প্রয়োজন। ওরা (বিরোধীরা) ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ করতে চায়। কিন্তু আমরা সাফ জানিয়ে দিচ্ছি, যেহেতু আমাদের সংবিধান ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ অনুমোদন করে না, তাই কোনও পরিস্থিতিতেই আমরা ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ হতে দেব না।”

    আর পড়ুন: “৪০০ পার নিছক স্লোগান নয়…”, সাক্ষাৎকারে বললেন রাজনাথ

    দেশে চলছে অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন। ভোটগ্রহণ হচ্ছে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হয়েছে ১৯ এপ্রিল। ২৫ মে হয়েছে ষষ্ঠ দফার নির্বাচন। সপ্তম তথা শেষ দফার নির্বাচন হবে ১ জুন। ফল ঘোষণা হবে ৪ জুন। এবার ৪০০-র বেশি আসন পেয়ে ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি, দাবি পদ্ম-পার্টির। তবে নির্বাচনের ফল ঠিক কী হবে, তা জানতে আমাদের অপেক্ষা করতে হবে আরও কয়েকটা দিন (Rajnath Singh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Ganguly: ভোট আবহে পুলিশের বিরুদ্ধে জুলুমের অভিযোগ তুলে ধর্নায় বসলেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

    Abhijit Ganguly: ভোট আবহে পুলিশের বিরুদ্ধে জুলুমের অভিযোগ তুলে ধর্নায় বসলেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ভোটের মধ্যেই প্রতিবাদ ধর্নায় বসলেন তমলুক বিজেপি প্রার্থী প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly)। গতকাল শনিবার ছিল রাজ্যে ষষ্ঠ দফা নির্বাচন। এই পর্বে ছিল তমলুক, কাঁথি, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, বিষ্ণুপুর, মেদিনীপুর কেন্দ্র। একাধিক কেন্দ্রে পুলিশ সরাসরি তৃণমূলের হয়ে ভোট করিয়েছে বলে অভিযোগ করে ধর্নায় বসলেন এই প্রাক্তন বিচারপতি। তিনি স্পষ্ট ভাবে পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, “পুলিশ তৃণমূলকে জয়ী করতে জুলুমবাজি করেছে।” সেই সঙ্গে একাধিক জায়গায় তাঁকে তৃণমূল দুষ্কৃতীদের দ্বারা হেনস্থার শিকার হতে হয়েছিল। উল্লেখ্য এই বিচারপতির রায়ে শিক্ষক দুর্নীতি মামলায় একাধিক তৃণমূল নেতা-বিধায়ক-মন্ত্রী জেলে গিয়েছেন। একই ভাবে রেশন দুর্নীতি, পুরসভায় নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে একাধিক বিষয়ে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়ে ছিলেন তিনি।

    কী বললেন অভিজিৎ (Abhijit Ganguly)?

    ময়নার বিধায়ক অশোক দিন্দার সেক্রেটারির বাড়িতে পুলিশ তল্লাশি চালায়। এরপর সেখানে প্রতিবাদ করে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly) ধর্নায় বসেন। তিনি ধর্নায় বসে বলেন, “ময়নার পঞ্চায়েত সমিতির বিরোধী দলনেতা গৌতম গুরু নিখোঁজ হয়ে গিয়েছেন। তাঁকে অপহরণ করেছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। শুক্রবার রাত থেকে তাঁকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আমি তাঁর স্ত্রীর কাছে অভিযোগ পেয়ে বাড়িতে যাই। এখন গৌতমের বাড়িতে বসেই ধর্না বিক্ষোভ করব।”

    আরও পড়ুনঃ মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে আছড়ে পড়বে ‘রেমাল’! গোসাবা-হিঙ্গলগঞ্জ-দিঘায় প্রস্তুত বিপর্যয় বাহিনী

    মূল অভিযোগ কী?

    ময়নার এই অঞ্চলটি তমলুক লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে পড়েছে। পুলিশ, অশোক দিন্দার সেক্রেটারির বাড়িতে তল্লাশি করতে গেলে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly) অর্ডার দেখতে চান। পুলিশ সেরকম কোনও তথ্য দিতে পারেনি। ফলে তাঁর দাবি, এই ঘটনা পুলিশের অত্যাচার, ক্ষমতার অপব্যবাহার এবং জুলুমের সমতুল্য। এরপর পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে ধর্নায় বসেন এই বিজেপি প্রার্থী। ভোটের মধ্যে এই ধর্না রাজ্য রাজনীতিতে ব্যাপক শোরগোল ফেলে দিয়েছে। ইতি মধ্যে পুলিশের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানাবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: গণনাকেন্দ্রে ১০ ঘণ্টা কর্মীদের মাটি কামড়ে পড়ে থাকার নিদান দিলেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: গণনাকেন্দ্রে ১০ ঘণ্টা কর্মীদের মাটি কামড়ে পড়ে থাকার নিদান দিলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গণনাকেন্দ্রে দশ ঘণ্টা মাটি কামড়ে পড়ে থাকতে হবে। এই ১০ ঘণ্টা দলীয় কর্মীদের। সেই সময় অন্য কিছু করা যাবে না। এমনকী দরকার হলে জল- বিস্কুট খেয়ে পড়ে থাকতে হবে। এমনই নির্দেশ দলীয় কর্মীদের দিলেন বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী তথা রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

    কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক সুকান্তর (Sukanta Majumdar)

    আগামী ৪ জুন লোকসভা আসনের গণনা। বালুরঘাট কলেজে করা হয়েছে বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের স্ট্রংরুম। সাতটি বিধানসভার ইভিএম রাখা হয়েছে সেখানে। এবারে প্রায় ১৮ রাউন্ড ভোটগণনা হবে। প্রায় প্রত্যেক রাউন্ডে ১৪টি টেবিলে গণনা হবে। এই গণনাকেন্দ্রের অন্যতম বড় ভূমিকা দলীয় কাউন্টিং এজেন্ট। বিজেপির তরফে ১১০জন কাউন্টিং এজেন্টকে প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে। তবে, এবারের গণনাকেন্দ্রে যারা ইংরেজি জানেন ও অঙ্কে সাবলীল তাঁদেরকে কাউন্টিং এজেন্ট হিসেবে রাখছে বিজেপি। বালুরঘাটে বিজেপির জেলা কার্যালয়ে দলীয় নেতৃত্ব ও কর্মীদের নিয়ে বিশেষ বৈঠক করেন বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। যেখানে সুকান্ত’র পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী, তপনের বিধায়ক বুধরাই টুডু সহ অন্য বিজেপির জেলা নেতৃত্ব ও কর্মীরা। সেখানেই সুকান্ত দলীয় কর্মীদের গণনাকেন্দ্রের কাজ কী, তা খাতায় কলমে শেখান।

    আরও পড়ুন: প্রবল গতিতে ধেয়ে আসছে ‘রেমাল’, শুরু বৃষ্টি, ভয়ঙ্কর দুর্যোগের পূর্বাভাস

    গণনাকেন্দ্রে কর্মীদের মাটি কামড়ে পড়ে থাকার নিদান দিলেন সুকান্ত

    বৈঠকে বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘জেলা প্রশাসনের কথা অনুযায়ী এবারে প্রায় ১০ ঘন্টা ধরে গণনা হবে। এই ১০ ঘণ্টায় কোনওভাবেই কাউন্টিং হল ছাড়া যাবে না। প্রয়োজনে চকোলেট ও জল খেয়ে মাঠে পড়ে থাকতে। বিগতদিনে দেখা গিয়েছিল, তৃণমূল গণনাকেন্দ্রে গন্ডগোল করার চেষ্টা করেছিল। এমনকী ২০১৮ পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূল গণনাকেন্দ্রের ব্যালট বক্স লুট করেছিল। তাই এবার সেই সুযোগ দেওয়া যাবে না। মাটি কামড়ে আমি ও দলীয় কর্মীরা গণনাকেন্দ্রে পড়ে থাকব।’ যদিও তৃণমূল জেলা সহ সভাপতি সুভাষ চাকির দাবি, ‘গণনাকেন্দ্রে কারচুপি তৃণমূল নয়, বিজেপি করে। এরা ইভিএমেও কারচুপি করে। হেরে গেলে তখন তৃণমূলের উপর দোষ চাপায় বিজেপি। এটা ওদের পুরানো অভ্যাস।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Santipur: লোহার রড, শাবল দিয়ে বেধড়ক মার বিজেপির প্রধানকে, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Santipur: লোহার রড, শাবল দিয়ে বেধড়ক মার বিজেপির প্রধানকে, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাটি কাটার প্রতিবাদ করতে গিয়ে তৃণমূলের হাতে আক্রান্ত হলেন বিজেপির প্রধান। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার শান্তিপুরের (Santipur) গয়েশপুর পঞ্চায়েত এলাকায়। হামলার ঘটনায় অভিযুক্ত শান্তিপুর পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য এবং তাঁর ভাই। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Santipur)

     শান্তিপুর (Santipur) থানার গয়েশপুর পঞ্চায়েতের গঙ্গা সংলগ্ন বহু কৃষকের জমি ভাঙনে চলে গেছে নদীগর্ভে। এখন গঙ্গার ধারে চাষের যে জমি রয়েছে, শান্তিপুর পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য আনোয়ার হোসেন মণ্ডলের নেতৃত্বে সেই সব কৃষকের জমি থেকে রাতের অন্ধকারে মাটি কেটে নেওয়া হয়। এমনই অভিযোগ গয়েশপুর এলাকাবাসীর। আনোয়ার হোসেন এলাকার ইটভাটার মালিক। শাসক দলের নেতা হওয়ায় কেউ কিছু বলতে পারে না। দিনের পর দিন তাঁর লোকজন মাটি কেটে নিয়ে যায়।  শুক্রবার রাতে তৃণমূল নেতা আনোয়ার হোসেনের ভাই অলি হোসেন মণ্ডল মাটি কাটছে জেনে এলাকাবাসী প্রথমে শান্তিপুর থানায় ফোন করে জানায়। একটি পুলিশ গাড়ি তাৎক্ষণিকভাবে সেখানে উপস্থিত হওয়ার পর বন্ধ থাকে মাটিকাটা।  এরপর পুলিশের গাড়ি চলে যাওয়ার পর আবারও মাটি কাটা হচ্ছে কিনা তা দেখতে এলাকাবাসীর  পক্ষ থেকে বেশ কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দা সহ গয়েশপুর পঞ্চায়েতের প্রধান শ্যামল মণ্ডল সেখানে যান। বিজেপির প্রধানের ওপর হামলা চালানো হয়। লোহার রড, শাবল দিয়ে বেধড়ক মারধর করা হয়। বাইক ভাঙচুর করা হয়। রক্তাক্ত অবস্থায় প্রধান সহ কয়েকজন এলাকাবাসীকে উদ্ধার করে শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। জানা গিয়েছে,  বিজেপির প্রধান শ্যামল মণ্ডলের হাত ভেঙে যায় ও মাথায় গুরুত্ব আঘাত লাগে।

    আরও পড়ুন: প্রবল গতিতে ধেয়ে আসছে ‘রেমাল’, শুরু বৃষ্টি, ভয়ঙ্কর দুর্যোগের পূর্বাভাস

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন?

    এলাকাবাসীর বক্তব্য, তৃণমূল নেতার মদতে প্রতিদিন রাতে এভাবেই অবৈধভাবে কৃষকদের জমির মাটি চুরি করা হয়। এমন কী ভয় দেখানোর জন্য অস্ত্রশস্ত্র মজুত রাখে ভাটায়। এখনও পর্যন্ত অভিযুক্তদের একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তবে, সম্পূর্ণ ঘটনা ঘটনার কথা অস্বীকার করেন অভিযুক্ত আনোয়ার হোসেন মণ্ডলের ভাই সানোয়ার হোসেন মণ্ডল। তিনি বলেন, রাতের অন্ধকারে হঠাৎ এই প্রধান কয়েকজন দুষ্কৃতীকে সঙ্গে নিয়ে ভাটায় থাকা বিভিন্ন শ্রমিক এবং ড্রাইভারদের বেধড়ক মারধর করে। শ্রমিকরা প্রতিবাদ করেছে। কোনও হামলা চালানো হয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share