Tag: bjp

bjp

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে রাতের অন্ধকারে আন্দোলনকারী মহিলাকে বাড়ি থেকে অপহরণের চেষ্টা!

    Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে রাতের অন্ধকারে আন্দোলনকারী মহিলাকে বাড়ি থেকে অপহরণের চেষ্টা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) এক সময় পার্টি অফিসে তুলে নিয়ে গিয়ে মহিলাদের ওপর নির্যাতন চালানোর অভিযোগ ছিল শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে। শাহজাহান বাহিনীর অত্যাচারের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে সরব হয়েছেন সন্দেশখালির মহিলারা। এরপর একের পর এক ভিডিও নিয়ে তোলপাড় চলছে রাজ্যজুড়ে। এই আবহের মধ্যে সন্দেশখালির প্রতিবাদী মহিলাকে রাতের অন্ধকারে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। বিষয়টি জানাজানি হতেই মহিলারা সরব হয়েছেন। অবিলম্বে দুষ্কৃতীদের গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Sandeshkhali)

    বুধবার দুপুরেই সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) গিয়েছিলেন বিজেপি নেত্রী তথা আইনজীবী প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়াল। সন্দেশখালির মহিলারা গিয়ে দেখা করেছিলেন তাঁর সঙ্গে। সেই তালিকায় ছিলেন এই প্রতিবাদী মহিলাও। এরপর রাত হতে না হতেই, তাঁকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টার অভিযোগ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বুধবার রাতে নতুন করে শোরগোল পড়ে গিয়েছে সন্দেশখালিতে। ওই মহিলা বলেন, “রাতে আমার বাড়ির বাইরে কিছু কুকুর ডাকছিল। সেই শব্দ শুনেই আমি বাড়ির বাইরে বের হই। সঙ্গে সঙ্গে কেউ এসে আমার মুখ চেপে ধরে। সঙ্গে আরও কয়েকজন ছিল। যদিও রাতের অন্ধকারে আমি কাউকেই চিনতে পারিনি। আমাকে ওরা টানতে টানতে নিয়ে যাচ্ছিল। আমি পুকুর পাড়ে পড়ে গিয়েছিলাম। ওখান থেকে আবার টানতে টানতে মাঠের উল্টোদিকে নিয়ে গিয়েছিল। আমার মুখ বেঁধে দিয়েছিল। আমার চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজনও চলে আসে। আর ওখানে কুকুর ডাকাডাকি করছিল, তখন আমাকে ওখানেই ফেলে দিয়ে চলে গিয়েছে।”

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    ঘটনার পরই নির্যাতিতার পাশে এসে দাঁড়ান বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র। তিনি বলেন, শাহজাহান এই সব কাণ্ড করত। ও গ্রেফতার হওয়ার পর তাঁর নির্দেশে এখন এই সব অত্যাচার চলছে। তৃণমূলের মদতেই এসব হচ্ছে। আমরা এর শেষ দেখে ছাড়ব। অন্যদিকে, তৃণমূলের বসিরহাট শহরের সভাপতি অভিজিৎ ঘোষ বলেন, সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) যে নাটক চলছে তা সবাই জানে। এই ধরনের ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই। ওরা ভোটের আগে মিথ্যা অভিযোগ করছে। আমরা চাই, পুলিশ ঘটনার তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করুক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Purba Medinipur: মমতার সফরের আগে দলে বিরাট ভাঙন! খেজুরিতে ৪০০ জন তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে

    Purba Medinipur: মমতার সফরের আগে দলে বিরাট ভাঙন! খেজুরিতে ৪০০ জন তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মধ্যেই বাংলায় ফের রাজনৈতিক শোরগোল। শুভেন্দুর গড়ে তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্কে থাবা বসালো বিজেপি। রাজ্যে ইতিমধ্যে চারদফা নির্বাচন হয়ে গিয়েছে। পঞ্চম দফার নির্বাচনের প্রচার জমে উঠেছে রাজ্যে। আগামী ষষ্ঠ দফা নির্বাচন হল ২৫ মে। এই পর্বে মেদিনীপুর (Purba Medinipur), কাঁথি, তমলুকে ভোট গ্রহণ। আজ বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোট প্রচারে কাঁথি যাবেন। কিন্তু এর মধ্যেই খেজুরিতে তৃণমূলের বিরাট ভাঙন দেখা দিয়েছে। প্রায় ৪০০ জন তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করেছেন। পাল্টা তৃণমূল, বিজেপির গোষ্ঠী কোন্দলের কথাকেই তুলে ধরেছে। ভোটের মুখে তৃণমূল আরও চাপের মধ্যে পড়েছে।

    পায়ের তলার মাটি সরে গিয়েছে (Purba Medinipur)

    জানা গিয়েছে গতকাল সন্ধ্যায় খেজুরিতে (Purba Medinipur) উদয় শঙ্কর মাইতি এবং দেব কুমার মাইতির হাত ধরে প্রায় ৪০০ জন তৃণমূল কর্মী বিজেপিতে যোগদান করেছেন। অবশ্য এই দাবি বিজেপি করলেও তৃণমূলের পক্ষ থেকে তা অস্বীকার করা হয়েছে। বিজেপি নেতা উদয় শঙ্কর মাইতি বলেছেন, “আমার হাত ধরে ৪১৭ জন বিজেপিতে যোগদান করেছেন। অবশ্য আগে ওঁরা সকলেই বিজেপি করতেন। আমি বিজপি ছেড়ে তৃণমূলে গিয়েছিলাম। তখন আমার সঙ্গে ওঁরাও তৃণমূলে গিয়েছিলেন। আমি আবার বিজেপিতে যোগদান করায় সকলে তৃণমূল থেকে বিজেপিতে যোগদান করেছেন। তবে তৃণমূলের পায়ের তলার মাটি সরে গিয়েছে তাই ওঁরা এখন পাগল হয়ে গিয়েছে। তৃণমূল ভুল কথা বলেছে। ওঁদের মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে, রাতের ঘুম উড়ে গিয়েছে। কিন্তু বিজেপির মধ্যে কোনও রকম দ্বন্দ্ব নেই।”

    আরও পড়ুনঃ হাওড়া স্টেশনে ব্যস্ত সময়ে মহিলার পেটে ছুরি মেরে খুন! ত্রিকোণ প্রেম? চাঞ্চল্য

    তৃণমূলের বক্তব্য

    এই পরিপ্রেক্ষিতে জেলা (Purba Medinipur) তৃণমূলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, “বিজেপি মিথ্যাচার করছে। ৪০ জনকে চারশ জন বলে চালানো হচ্ছে। ওখানে ৪০ জন ছিল কিনা সন্দেহ রেয়েছে। নাটক করে মিথ্যাচার করা হয়েছে। সকলকে উত্তরীয় পরিয়ে যোগদানের নাটক করা হয়েছে। কিন্তু এই সব চলবে না। খেজুরিতে তৃণমূল আছে থাকবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: বসিরহাট এবং দক্ষিণ কলকাতায় তৃণমূল প্রার্থীদের মনোনয়ন বাতিলের দাবি বিজেপির

    BJP: বসিরহাট এবং দক্ষিণ কলকাতায় তৃণমূল প্রার্থীদের মনোনয়ন বাতিলের দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বসিরহাট লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী হাজি নুরুল ইসলামের মনোনয়ন বাতিল চায় বিজেপি। নির্বাচন কমিশনকে এই মর্মে চিঠি দিয়েছেন বিজেপি (BJP) প্রার্থী রেখা পাত্র। মূলত বিজেপির অভিযোগ হল, তৃণমূল প্রার্থী নিজের মনোনয়ন জমা করার সময় প্রয়োজনীয় নো ডিউজ সার্টিফিকেট জমা দেননি। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ৩টে পর্যন্ত ছিল জমা করার শেষ সময়। আবার দক্ষিণ কলকাতার তৃণমূল প্রার্থী মালা রায় কলকাতা পুরসভার চেয়ারপার্সন থাকা সত্ত্বেও নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন। বিজেপির দাবি, অফিস অফ প্রফিট-এর আওতায় তাঁর মনোনয়ন বাতিল হওয়া উচিত। তিনি সরকারি লাভজনক পদে রয়েছেন। এভাবেই বীরভূমের দেবাশিষ ধরের বদলা চাইছে বিজেপি।

    নির্বাচনী বিধি মানা হয়নি (BJP)

    বিজেপির (BJP) বক্তব্য, নির্বাচনী হলফনামা অনুযায়ী, কোনও প্রার্থী শেষ ১০ বছরে যদি কোনও সরকারি পরিষেবা পেয়ে থাকেন এবং সেই সঙ্গে সরকারি বিল যদি বকেয়া থাকে, তাহলে তা মিটিয়ে দিতে হয়। হাজি নুরুলের সরকারের ঘরে কোনও রকম বকেয়া যে নেই, তা হলফনামায় জানানোর কথা ছিল। কিন্তু তিনি ২০১৪ সালের ১৮ মে পর্যন্ত লোকসভার সদস্য ছিলেন। ২০২৪ সালের ১৮ মে তাঁর ১০ বছর সম্পূর্ণ হয়েছিল। মনোনয়ন জমা দিয়েছেন ১২ দিন আগে। কিন্তু নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী তাঁরও নো ডিউজ় সার্টিফিকেট দেওয়া বাধ্যতামূলক ছিল। আবার দক্ষিণ কলকাতার বিজেপি প্রার্থী মালা রায় পুরসভার চেয়ারপার্সন পদে ইস্তফা না দিয়ে লোকসভা ভোটের মনোনয়ন করেছেন। তিনিও লাভজনক পদে রয়েছেনদুই ক্ষেত্রে নির্বাচনী বিধি মানা হয়নি।

    বিজেপির বক্তব্য

    বীরভূমে প্রথমে বিজেপি (BJP) প্রার্থী হয়েছিলেন প্রাক্তন আমলা দেবাশিষ ধর। মনোনয়ন জমা করার পর রাজ্য সরকারের নো ডিউজ সার্টিফিকেট না থাকায় তাঁর মনোনয়ন বাতিল করেছিল কমিশন। বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, “তৃণমূল প্রার্থী হাজি নুরুলের মনোনয়ন যাতে বাতিল হয় তার জন্য আমরা কমিশনে জানিয়েছি। যা আইন এবং নির্বাচনবিধি তা মেনে কাজ হয়নি। আমাদের প্রার্থী দেবাশিষ ধরের মনোনয়নও বাতিল হয়েছে। আমরা শেষ পর্যন্ত লড়ব। প্রয়োজনে হাইকোর্টে, সুপ্রিম কোর্টে যাব। একই ভাবে মালা রায় কলকাতা পুরসভার চেয়ারপার্সন। যা ‘অফিস অফ প্রফিট’-এর আওতাধীন। তাঁর মনোনয়ন বাতিল হওয়া উচিত। তিনি লাভজনক পদে রয়েছেন।”

    আরও পড়ুনঃ ভগবানপুরে কান কাটা হল বিজেপি কর্মীর, বোলপুরে বাড়িতে আগুন, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    তৃণমূলের বক্তব্য

    তৃণমূল মুখপাত্র অরূপ চক্রবর্তী বলেন, “স্ক্রুটিনির শেষ পর্যন্ত তথ্য জমা করা যায়। বুধবার স্ক্রুটিনির শেষ দিন। তার মধ্যেই সব জমা করা হবে। বিজেপির স্বপ্ন পূরণ হবে না।” আবার মালা রায়কে প্রশ্ন করলে উত্তরে বলেন, “আমি ২০১৯ সাল থেকে সাংসদ। আইন বহির্ভূত কোনও কাজ করা হয়নি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “৩০ এর বেশি সিট পেলে ছমাসের মধ্যে নবান্নে বসবে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী”, ঘোষণা সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “৩০ এর বেশি সিট পেলে ছমাসের মধ্যে নবান্নে বসবে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী”, ঘোষণা সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩০ এর বেশি সিট পেলে ছমাসের মধ্যে নবান্নে হবে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী। সাগরের জনসভায় জানালেন সুকান্ত মজুমদার। বুধবার বঙ্গ সফরে এসেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিন বঙ্গে এসে তিনি মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থীর সমর্থনে সভা করেছেন। বুধবার মোট তিন জায়গায় রয়েছে তার প্রচার। তিনি প্রথম সভা করেন গঙ্গাসাগরের (Gangasagar) হরিণবাড়িতে, এরপর দ্বিতীয় সভা করেন পাথরপ্রতিমায় ও তৃতীয় সভা করেন কুলপিতে। কিন্তু মথুরাপুর লোকসভার প্রার্থীর হয়ে প্রচারে এসে প্রথম সভা গঙ্গাসাগর থেকেই চমকপ্রদ ঘোষণা করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। 

    সুকান্ত মজুমদারের ঘোষণা (Sukanta Majumdar) 

    এদিন সভা থেকে সুকান্ত মজুমদার জানান লোকসভাতে পশ্চিমবঙ্গ থেকে তিরিশটার বেশি যদি বিজেপি প্রার্থী জেতে, তবে আগামী ছমাসের মধ্যে নবান্নে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী বসবে। আর বিজেপি যদি না জিততে পারে তাহলে সাগরকে (Gangasagar) সন্দেশখালি করে তুলবে। বিজেপি সরকার গঠন করলে ৩০০০ টাকা করে অন্নপূর্ণা ভাণ্ডার প্রদান করব। ইতিমধ্যে নরেন্দ্র মোদি পাঁচ বছরের জন্য বিনা পয়সায় রেশনের ব্যবস্থা করেছেন। কেন্দ্রে নতুন করে নরেন্দ্র মোদি আসলে ৭০ বছরের উপরে বৃদ্ধা যারা আছেন তারা পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত চিকিৎসা খরচ পাবেন।  
    সুকান্ত বাবু (Sukanta Majumdar) আরো জানান তৃণমূল বউ চুরি থেকে পায়খানা চুরি কোনও চুরিই বাদ দিচ্ছে না। প্রসঙ্গত, প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জেলে যাওয়ার পর ওই এলাকার এক কাউন্সিলারের স্বামী বললেন আমার স্ত্রীকে চুরি করেছিল জ্যোতিপ্রিয়। এদিন সেই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই এমন উক্তি করেন সুকান্ত। 

    আরও পড়ুন: “ডায়মন্ড হারবারে সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী অভিষেক-ভাইরাসের বিরুদ্ধেই লড়াই”, কটাক্ষ ববির

    অন্যদিকে সন্দেশখালি ইস্যুতে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “সন্দেশখালি সমস্যা সমাধান হয়নি। মুখ্যমন্ত্রী সন্দেশখালিকে রাজনৈতিক কাজে ব্যবহার করতে চাইছেন। যেভাবে সমস্ত সন্দেশখালির মহিলারা জাগ্রত হয়ে সমস্ত অভিযোগ আমাদের, আপনাদের সামনে এনেছে্‌ তারপর থেকে মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল কংগ্রেসের টনক নড়ে গেছে। যেনোতেনো প্রকারে পয়সা দিয়ে হোক পুলিশ দিয়ে হোক তাদের যে বয়ান, তাদের যে অভিযোগ সেটাকে বদল করার জন্য চেষ্টা করছে।”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Abhisekh Banerjee: “ডায়মন্ড হারবারে সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী অভিষেক-ভাইরাসের বিরুদ্ধেই লড়াই”, কটাক্ষ ববির

    Abhisekh Banerjee: “ডায়মন্ড হারবারে সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী অভিষেক-ভাইরাসের বিরুদ্ধেই লড়াই”, কটাক্ষ ববির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১ জুন সপ্তম দফায় ভোট রয়েছে ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রে। এবছর এই কেন্দ্রে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhisekh Banerjee) বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমেছেন বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ দাস ওরফে ববি। তাই শেষ মুহূর্তের প্রচারে ব্যস্ত তিনি। কিন্তু প্রচারে নামার আগেই বাধার সম্মুখীন হলেন ওই প্রার্থী। যদিও তাতে একেবারেই দমে যাননি তিনি, বরং এবার অভিষেকের গড়ে দাঁড়িয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেই হুংকার দিলেন।

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ অভিজিতের (Abhisekh Banerjee)

    মঙ্গলবার ডায়মন্ড হারবার কপাট হাট থেকে ডায়মন্ড হারবার (Diamond Harbour) স্টেশন বাজার পর্যন্ত দলীয় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা করেন বিজেপি প্রার্থী। এরপর ডায়মন্ডহারবার এম বাজারের সামনে তিনি একটি স্ট্রিট কর্নার করেন। মূলত গাড়ির ওপরে দাঁড়িয়ে আলো-মাইক ছাড়াই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ জানালেন অভিজিৎবাবু।

    বিজেপি প্রার্থীর অভিযোগ  

    এদিন বিজেপি প্রার্থী অভিযোগ তোলেন, এম বাজারের সামনে সভার জন্য যে মঞ্চ বাঁধা হচ্ছিল, তার ডেকরেটরকে আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে ভয় দেখিয়ে মঞ্চ বাঁধতে দেওয়া হয়নি। অন্যদিকে লাইট, মাইক কোনও কিছুই লাগাতে দেওয়া হয়নি। আর তাই অগত্যা নিজের প্রচার গাড়ির উপরে দাঁড়িয়েই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhisekh Banerjee) বিরুদ্ধে হুংকার দিলেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: প্রকাশ্য রাস্তায় মহিলার চুলের মুঠি ধরল পুলিশ! ক্লোজ করা হল তুফানগঞ্জের এসআইকে

    অভিষেকের উদ্দেশে হুঁশিয়ারি

    এই স্ট্রিট কর্নার থেকে তিনি বলেন,”যদি এতই মানুষের জন্য কাজ করে থাকে, তাহলে বিরোধী দলের প্রার্থীদের ভয় পাচ্ছেন কেন উনি? কেন মঞ্চ বাঁধতে দেওয়া হচ্ছে না! লাইট, মাইক কেন দেওয়া হল না?” তিনি জানান, আসলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhisekh Banerjee) ভয় পেয়েছে। পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, “এবারে লোকসভা নির্বাচনের লড়াই তৃণমূল, সিপিএম, কংগ্রেস এদের বিরুদ্ধে নয়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নামক যে ভাইরাস ডায়মন্ড হারবারে (Diamond Harbour) যে সন্ত্রাস সৃষ্টি করেছে তার বিনাশ করার জন্য এই লড়াই।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে গ্রামবাসীরা রয়েছেন আতঙ্কে! নিজে গিয়ে অভিযোগ শুনলেন রেখা পাত্র

    Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে গ্রামবাসীরা রয়েছেন আতঙ্কে! নিজে গিয়ে অভিযোগ শুনলেন রেখা পাত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির (Sandeshkhali) বাগদি পাড়ায় গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলেন বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র। তিনি বৃহস্পতি বার এলাকায় তৃণমূলের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ শুনেছেন। এলাকার মানুষ সমাজিক নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন বলে তৃণমূলের দিকে নিশানা করেছে গ্রামবাসীরা। একই ভাবে মানুষের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন রেখা। ফলে এলাকায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    এলাকার মানুষের অভিযোগ (Sandeshkhali)

    সন্দেশখালির (Sandeshkhali) বাগদি পাড়ার মহিলারা তৃণমূলের বিরুদ্ধে আঙুল তুলে বলেন, “আমরা ভীষণ আতঙ্কের মধ্যে রয়েছি। যখন তখন বাড়িতে ঢুকে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে তৃণমূলের নেতার। সন্ধ্যা হলেই বাড়িতে অত্যাচার করতে আসছে, মারধর করছে। এমন কী যুবতী মেয়েকে মাটিতে ফেলে জামা টেনে ছিঁড়ে দিয়েছে। আমরা খুব আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছি। অনেক লোক ঘর থেকে বেরোতে ভয় পাচ্ছেন। ভোট হবে কীভাবে এলাকায়! পুলিশ তৃণমূলের কথা শুনছে। আমরা কীভাবে নির্বিঘ্নে ভোট দেবো?”

    কমিশন বদ্ধপরিকর

    ইতিমধ্যে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) ঘটনা নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশন, উত্তর ২৪ পরগনার নির্বাচন কমিশনের আধিকারিককে দিয়ে বাড়তি নজর দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এরপর আজ সকাল থেকেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর টহল চলছে এলাকায়। বাগদি পাড়ায় বিজেপি প্রার্থীর রেখা পাত্র গেলে তাঁকে অভিযোগ জানান এলাকার মানুষ।“

    কিন্তু কমিশন বদ্ধপরিকর, জেলা প্রশাসন ও কেন্দ্রীয় বাহিনীকে কড়া নির্দেশ দিয়েছে সন্দেশখালিতে যাতে ভোট নির্ভীক এবং শান্তিপূর্ণ হয়। অপরে সবরকম ব্যবস্থার বন্দোবস্ত করার কথা কমিশন বললেও প্রশাসনের নিস্ক্রিয়তায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বাগদি পাড়ার রামপুর কাঠপল এলাকার মানুষ। ইতিমধ্যে সিবিআই সন্দেশখালিকান্ডের বিষয় নিয়ে অভিযোগ দায়ের করার জন্য একটি পোর্টাল খুলেছে। কিন্তু তারপরেও কী কোনও প্রশাসনিক দুর্বলতা রয়েছে? নাকি নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ রাজ্য প্রশাসন সঠিকভাবে পালন করছে না। ভোটের মুখে এমন নানান প্রশ্ন উঠছে এলাকায়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ভগবানপুরে কান কাটা হল বিজেপি কর্মীর, বোলপুরে বাড়িতে আগুন, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    BJP: ভগবানপুরে কান কাটা হল বিজেপি কর্মীর, বোলপুরে বাড়িতে আগুন, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) করার অপরাধে বোলপুরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের পোলিং এজেন্টের বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। গত চতুর্থ দফা লোকসভা নির্বাচনের ভোটকেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী পিয়া সাহার পোলিং এজেন্ট ছিলেন তিনি। ভোটকেন্দ্র থেকে বাড়িতে ফেরার সময় তাঁকে ব্যাপক মারধর করা হয়। আবার পূর্ব মেদিনীপুরে বিজেপি কর্মী বাজার করে বাড়ি ফেরার সময় তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা আক্রমণ করে কান কেটে নিয়েছে বলে মারাত্মক অভিযোগ উঠেছে। ভোটের বাজারে জেলা জুড়ে বিজেপি কর্মীদের উপর আক্রমণের ঘটনায় রাজ্যজুড়ে শোরগোল পড়েছে।

    কান কাটা হল বিজেপির কর্মীর

    আগামী ২৫ মে ভোট পূর্ব মেদিনীপুরে। কিন্তু ইতিমধ্যে বিজেপি (BJP) করার অপরাধে এক কর্মীর কান কেটে নিয়েছে তৃণমূল দুষ্কৃতীরা। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুরের ভগবানপুরে। আহত বিজেপি কর্মীর নাম সুব্রত বাগ। তাঁর বাড়ি ইলাশপুরের কাছে হাড়মশানি গ্রামের হরিজনপল্লীতে। নিজের বাড়ির কাছেই তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা এই ঘটনা ঘটিয়েছে। কান কাটার পর অসুস্থ অবস্থায় ভগবানপুর গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে তাম্রলিপ্ত মেডিক্যাল হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এরপর আহত বিজেপির কর্মী বলেন, “আগে আমরা তৃণমূল করতাম, কিন্তু এখন বিজেপিতে যোগদান করেছি। এরপর থেকে আমাকে টার্গেট করা হয়। বাজার থেকে বাড়িতে ফেরার সময় দুষ্কৃতীরা আক্রমণ করে।”

    বিজেপি এজেন্টের বাড়িতে আগুন (BJP)

    কেন বিজেপি (BJP) প্রার্থীর হয়ে বুথে এজেন্ট হয়েছিলেন? আর এই অপরাধেই আগুন দিল তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। ঘটনাটি ঘটেছে বোলপুরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে। আক্রান্ত কর্মীর নাম শম্ভু বাড়ুই। প্রথমে তাঁকে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারধর করা হয় এবং এরপর তাঁর বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। বাড়ির এক অংশ পুড়ে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বিজেপির ওই এজেন্ট বলেছেন, “আমাকে আগে থেকেই হুমকি দিচ্ছিল তৃণমূলের নেতারা। ভোটের আগে বেশ কয়েকবার ভয় দেখানো হয়েছিল। কিন্তু আমি ভোটে বিজেপির হয়ে কাজ করায় আমাকে ভোটের পরে আক্রমণ করা হয়।” যদিও ঘটনার দায় নিতে অস্বীকার করেছে তৃণমূল। বিজেপি হারবে তাই অপবাদ দেওয়া হয়েছে। মূলত গ্রাম্য বিবাদের কারণে ঘটনা ঘটেছে।

    আরও পড়ুনঃ মেদিনীপুরে অগ্নিমিত্রা পলের নির্বাচনী প্রচারে হামলার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    তৃণমূলের বক্তব্য

    এই ঘটনায় তৃণমূলের পক্ষ থেকে ভগবানপুর ব্লকের তৃণমূলের সভাপতি অম্বিকেশ মান্না বলেছেন, “বিষয়টি আদি ও নব্য বিজেপির মধ্যে গোলমাল হয়েছে, তাই এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। তৃণমূল ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: “সিএএ নিয়ে তৃণমূলের প্রচার ঠিক হলে আমি থুতু চাটব”, চ্যালেঞ্জ মিঠুনের

    Lok Sabha Election 2024: “সিএএ নিয়ে তৃণমূলের প্রচার ঠিক হলে আমি থুতু চাটব”, চ্যালেঞ্জ মিঠুনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৪২টি কেন্দ্রেরই প্রার্থী তিনি। অসুস্থতার পর ভোটপ্রচারে নেমে এমনই বলেছিলেন বিজেপির তারকা প্রচারক ‘মহাগুরু’ মিঠুন চক্রবর্তী। সেই কথামতো কাজও করছেন তিনি। বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে হাইভোল্টেজ প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন লাগাতার। ভোটের (Lok Sabha Election 2024) আগে থেকেই সিএএ ইস্যু নিয়ে বিজেপিকে এক নাগাড়ে আক্রমণ শানিয়ে যাচ্ছে তৃণমূল। এবার সেই  আক্রমণেরই পাল্টা জবাব দিলেন মিঠুন চক্রবর্তী। উল্লেখ্য, লোকসভা ভোটের আগেই সিএএ কার্যকর করার কথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। আর সেটাকে হাতিয়ার করেই তৃণমূলের শীর্ষ নেতা থেকে শুরু করে ছোট-বড়-মাঝারি সব মাপের নেতারা এক সুরে আক্রমণ শানাচ্ছেন বিজেপিকে। এমনকি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ভোটের প্রচারপর্বে বলতে শোনা গিয়েছে যে, রাজ্যে সিএএ কার্যকর করতে দেওয়া হবে না। যদিও ইতিমধ্যেই একাধিকবার পাল্টা প্রতিক্রিয়া এসেছে নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহের তরফে। আর এবার প্রতিক্রিয়া দিলেন মিঠুন চক্রবর্তীও।

    সিএএ প্রসঙ্গে মিঠুন

    লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) প্রচারে তৃণমূলকে একহাত নিয়ে মিঠুন বলেন, “এরা টাকার বিনিময়ে সব কিছু ভুয়ো করেছে। ভুয়ো আধার কার্ডও করেছে। যাদের ভুয়ো আধার কার্ড রয়েছে, তাদের সমস্যা হবে। কিন্তু আপনাদের জন্য কোনও সমস্যা হবে না। এটা আমার চ্যালেঞ্জ। তৃণমূল বলছে, সিএএ কার্যকর হওয়া মানে মুসলিমদের তাড়িয়ে দেবে। এরা যা বলছে, সেটা যদি সত্যি হয়, যদি একজনকেও তাড়ানোর চেষ্টা হয়, আমাকে ডাকবেন, এই মাঠে আপনারা থুতু ফেলবেন, আমি সেই থুতু চাটব।” তাঁর (Mithun Chakraborty) স্পষ্ট কথা, “সিএএ কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার আইন নয়। কাউকে তাড়িয়ে দেওয়ার আইন নয়। নাগরিকত্ব দেওয়ার আইন হল সিএএ।”

    নয়া মোড়কে মিঠুনের ‘জলঢোঁড়া’ সংলাপ

    অন্যদিকে লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) প্রচারে হুগলিতে জনসভায় এসে তিন বছর পর আবারও ‘জলঢোঁড়া’র সংলাপ খানিক ঘুরিয়ে আওড়ালেন মিঠুন। আগামী ২০ মে হুগলি জেলার শ্রীরামপুর, হুগলি, আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্রে ভোট রয়েছে। হুগলিতে এবারে লকেটের প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূলের রচনা। তাই ভোটের আগে শেষ লগ্নে মঙ্গলবার পাণ্ডুয়ায় বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের সমর্থনে সভা করলেন মহাগুরু। মঞ্চে নিজের অভিনীত নানা ছবির সংলাপ বলেন বিজেপি নেতা। তাঁর কথায়, ‘‘সিনেমার ডায়লগ থেকে নাকি হিংসা হচ্ছে! যাই হোক, ডায়লগ তো আমি বলবই। তবে একটু ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বলব।’’ তার পরেই ‘অভিমন্যু’ ছবির সংলাপকে এদিক-ওদিক করে মিঠুন (Mithun Chakraborty) বলেন, ‘‘আমি জলঢোঁড়াও নই, বেলেবোড়াও নই। আমি এই রকম একটা সাপ, যে গর্ত থেকে ছোট ছোট ইঁদুর বার করে নিয়ে আসে।’’  

    আরও পড়ুন: মোদির বিরুদ্ধে আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টে, নির্বাচন কমিশনে অভিযোগের পরামর্শ

    তাপস রায়ের সমর্থনে রোড শো

    চব্বিশের লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) রাজ্যের ৪২ কেন্দ্রের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র কলকাতা উত্তর। আর সেই লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত জোড়াবাগান মিঠুনের পৈতৃক ভিটে। এখনও সেখানেই ভোট দেন তিনি। সূত্রের খবর, এবার সেই কেন্দ্রেরই বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়ের সমর্থনে রোড শো করবেন মিঠুন চক্রবর্তী। তবে  মিঠুনের রোড শো-র দিনক্ষণ এখনও স্থির হয়নি। এ বিষয়ে প্রাথমিকভাবে তাপস রায়ের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে মাত্র। তিনি জানিয়েছেন, দ্রুতই দিনক্ষণ ঠিক হয়ে যাবে। অর্থাৎ নিজের কথা মতোই বিজেপি প্রার্থীদের সমর্থনে শেষ মুহূর্তের প্রচারে ঝড় তুলছেন মহাগুরু। কোথাও জনসভায় নিজস্ব স্টাইলে বক্তৃতা, কখনও আবার প্রার্থীকে পাশে নিয়ে রোড শো। রোজই প্রচার ময়দানে নানান মেজাজে দেখা যাচ্ছে মিঠুন চক্রবর্তীকে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Agnimitra Paul: মেদিনীপুরে অগ্নিমিত্রা পলের নির্বাচনী প্রচারে হামলার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    Agnimitra Paul: মেদিনীপুরে অগ্নিমিত্রা পলের নির্বাচনী প্রচারে হামলার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পলের (Agnimitra Paul) প্রচার সভায় হামলা করল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। এই ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে রাস্তায় বসে পথ অবরোধে সামিল হয় বিজেপি। পাল্টা তৃণমূলের পক্ষ থেকে অভিযোগ অস্বীকার করে বিজেপির বিরুদ্ধের হিংসার অভিযোগ তোলা হয়েছে।

    রাজ্যের বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের উপর আক্রমণের ঘটনা নতুন নয়। আগেও বিধানসভা নির্বাচন, পঞ্চায়েত নির্বাচন এবং এখন লোকসভা নির্বাচনে শাসক দল তৃণমূলের বিরুদ্ধে একাধিকবার বিজেপির উপর হামলার অভিযোগ উঠেছিল। অগ্নিমিত্রা পল এই রাজ্যের তৃণমূল শাসনের একনায়কতন্ত্রের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন। রাজ্যে যে আইনের শাসন নেই তা নিয়ে বিধানসভায় সোচ্চার হয়েছিলেন তিনি।

    ঘটনা কোথায় ঘটেছে (Agnimitra Paul)?

    গত মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত পূর্ব মেদিনীপুরের এগরা-১ ব্লকের জেড়থান বাজার এলাকায়। এরপরই পথ অবরোধ শুরু করেছিলেন বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পল (Agnimitra Paul)। এই কারণে তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয় এলাকায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়।

    কী বললেন অগ্নিমিত্রা?

    বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা (Agnimitra Paul) জানিয়েছেন, “এদিন আমি এগরায় নির্বাচনী প্রচার সভায় গিয়েছিলাম। প্রচার সভায় যেতে আমাকে বাধা দেওয়া হয় এবং আমাদের কর্মী-সমর্থকদের উপর হামলা করা হয়। আমি এই বিষয়ে কমিশনকে জানাব। এখানকার পুলিশ-প্রশাসন তৃণমূলের দলদাস হয়ে কাজ করছে।”

    আরও পড়ুনঃ “এই তো শুরু…সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে’’, মমতাকে আক্রমণ শাহের

    তৃণমূলের বক্তব্য

    ঘটনায় তৃণমূলের পক্ষ থেকে অগ্নিমিত্রার (Agnimitra Paul) দাবিকে অস্বীকার করে বলা হয়েছে, খুব পরিকল্পিত ভাবে আমাদের উপর আক্রমণ করেছে বিজেপি। বিজেপি নেতা শান্তশীল বেরা এদিন তৃণমূল নেতা বিশ্বজিৎকে গালিগালাজ করেছে। প্রতিবাদ জানালে এরপর বিজেপি ঝামেলা শুরু করে। আবার পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে ইতিমধ্যে অভিযোগ জমা পড়েছে। তদন্ত শুরু করেছি আমরা।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: সন্দেশখালির বিজেপি নেতা গঙ্গাধরের বিরুদ্ধে এখনই ব্যবস্থা নয়, নির্দেশ হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: সন্দেশখালির বিজেপি নেতা গঙ্গাধরের বিরুদ্ধে এখনই ব্যবস্থা নয়, নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির বিজেপি নেতা গঙ্গাধর কয়ালের বিরুদ্ধে এখনই এগোবে না কোনও তদন্ত। তাঁর বিরুদ্ধে করা এফআইআরের ওপরও কোনও কড়া পদক্ষেপও করা যাবে না বলে মৌখিকভাবে নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। আজ, মঙ্গলবার এই মামলার শুনানি হয় বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের এজলাসে। মামলার পরবর্তী শুনানি শুক্রবার।

    গঙ্গাধরের বিরুদ্ধে এফআইআর (Calcutta High Court)

    সন্দেশখালিকাণ্ড নিয়ে একটি ভিডিওকে কেন্দ্র করে গঙ্গাধরের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেন জনৈক শক্তিপদ রাউত। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক জামিন অযোগ্য মামলায় দায়ের করা হয় এফআইআর। এই এফআইআরের ওপর রক্ষাকবচ চেয়ে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হন গঙ্গাধর। বিচারপতি সেনগুপ্তর মন্তব্য, “মিথ্যা মামলায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। আর তাতে থানায় এফআইআর রুজু করা হল কীসের ভিত্তিতে? ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি সাপেক্ষে এই এফআইআর করার সিদ্ধান্ত হওয়া উচিত ছিল।” তিনি জানান, সন্দেশখালি মামলার তদন্ত চলছে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের নজরদারিতে। সিবিআই তদন্ত করছে। এই আবেদনেরও শুনানি হওয়া উচিত প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে।

    আরও পড়ুুন: “চাবাহার বন্দর চুক্তিতে খুলে গেল বিনিয়োগের বৃহত্তর দ্বার”, বললেন জয়শঙ্কর

    আদালতে গঙ্গাধর

    বিজেপি নেতা গঙ্গাধর খবরে চলে আসেন সন্দেশখালিকাণ্ড নিয়ে দু’টি স্টিং অপারেশন পর্ব-১ ও পর্ব-২ প্রকাশ্যে আসার পর। প্রথম পর্বে গঙ্গাধরকে বলতে শোনা যায়, সন্দেশখালির ঘটনা সাজানো। ধর্ষণের অভিযোগ মিথ্যা। দ্বিতীয় পর্বের ভিডিওয় তাঁকে বলতে শোনা যায়, ৭২ জন মহিলাকে দু’হাজার করে টাকা দিয়ে ধর্ষণের মিথ্যা মামলা করানো হয়েছে। ভিডিও দু’টির সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। ভিডিও দু’টি ভাইরাল হতেই চাপে পড়ে যান গঙ্গাধর। কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা চেয়ে দ্বারস্থ হন কলকাতা হাইকোর্টের। তাঁর আরও অভিযোগ, তাঁর ছবি ব্যবহার করে ভুয়ো ভিডিও তৈরি করা হয়েছে। পরে তা ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে সমাজমাধ্যমে। এর বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলার অনুমতি চান গঙ্গাধর। সেই অনুমতি দিয়েছে বিচারপতি সেনগুপ্তের সিঙ্গল বেঞ্চ (Calcutta High Court)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share