Tag: cbi

cbi

  • RG Kar Rape-Murder: আরজি করের ‘সন্দেহজনক’ মহিলা অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারকে জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআই-এর

    RG Kar Rape-Murder: আরজি করের ‘সন্দেহজনক’ মহিলা অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারকে জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্ট তাঁকে বলেছিল ‘সন্দেহজনক’ মহিলা অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার। আরজি কর (RG Kar Rape-Murder) হত্যা মামলায় এবার সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ করল সুচরিতা মজুমদারকে। নিহত চিকিৎসকের পরিবারকে তিনিই ফোন করে প্রথমে অসুস্থ এবং পরে আত্মহত্যার তথ্য দিয়েছিলেন। উল্লেখ্য, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ প্রথম থেকেই গোটা ঘটনাটিকে আড়াল করেছিল অভিযোগ তুলে সরব হয়েছে মৃত চিকিৎসকের পরিবার। ন্যায় বিচারের দাবিতে রাজ্যজুড়ে চলছে আন্দোলন।  

    মহিলা অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারের বক্তব্য (RG Kar Rape-Murder)

    সুপ্রিম কোর্টে, আরজি কর (RG Kar Rape-Murder) হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে নিয়ে প্রশ্ন-উত্তর পর্বে এই অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারে বিষয়টি উত্থাপন করা হয়। বিচারপতি জেবি পর্দিওয়ালা বলেছেন, “তাঁর আচরণ খুব সন্দেহজনক।” বৃহস্পতিবার ইতিমধ্যে তিনটি অডিও ভাইরাল হয়েছে সামজিক মাধ্যমে। এই অডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার ও মৃতার পরিবারের মধ্যে কথপোকথনের। অডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। এ নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। ইতিমধ্যেই সিবিআই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে।

    সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনার দিন দেহ উদ্ধারের পর অনেক ছাত্র-ছাত্রী এবং আধিকারিক উপস্থিত ছিলেন ওখানে। চেস্ট বিভাগের প্রধান  সুচরিতাকে মৃতার বাড়িতে ফোন করতে বলা হয়। যেহেতু তাঁর বাড়িতে বয়স্ক লোক রয়েছেন, তাই বিচলিত না হওয়ার জন্য প্রথমে অসুস্থতার কথা বলা হয়। তবে অল্প সময়ের ব্যবধানে দুবার ফোন করে আবার অসুস্থার কথা জানানো হয়েছিল। কিন্তু অনেক সময় ধরে পরিবার হাসপাতালে না আসায়, এরপর আবার ফোন করা হয়।

    আরও পড়ুনঃ ঘটনার দিন কাকে কাকে ফোন? সন্দীপের বয়ানের সঙ্গে কল রেকর্ড মেলাচ্ছে সিবিআই

    ঘাবড়ে গিয়ে আত্মহত্যার বার্তা!

    সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, মহিলা অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার নিজে ঘটনায় ঘাবড়ে গিয়ে আত্মহত্যার বার্তা দিয়েছিলেন। এখন প্রশ্ন হল, সত্যিই কি ঘাবড়ে গিয়েছিলেন, নাকি কেউ তাঁকে নির্দেশ দিয়েছিলেন? সুপ্রিম কোর্ট বলেছে ‘অত্যন্ত সন্দেহজনক’। তাই সিবিআই স্ক্যানারেই রেখেছে ওই অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারকে। গোটা ঘটনায় পুলিশের এফআইআর দায়ের করার সময়, ময়নাতদন্তের সময়, ঘটনাস্থলের ক্রাইম সিন এবং সেই সেমিনার হল-সহ ইত্যাদি নিয়ে অনেক অস্পষ্টতা রয়েছে। পুলিশ এবং হাসপাতাল (RG Kar Rape-Murder) কর্তৃপক্ষের ভূমিকা নিয়েও বিস্তর প্রশ্ন উঠেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: আরজি করে ভুল প্রক্রিয়ায় নমুনা সংগ্রহ হয়েছে! দাবি সিবিআইয়ের, প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা?

    RG Kar: আরজি করে ভুল প্রক্রিয়ায় নমুনা সংগ্রহ হয়েছে! দাবি সিবিআইয়ের, প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করের (RG Kar) নিহত তরুণী চিকিৎসক পড়ুয়ার দেহ উদ্ধারের পরই পুলিশ ও ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ উঠেছিল। সেই অভিযোগকেই কার্যত সিলমোহর দিল সিবিআই। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার হাতে একাধিক বেনিয়মের তথ্য উঠে এসেছে বলে খবর। সিবিআই (CBI) সূত্রে খবর, দেহ থেকে নমুনা সংগ্রহ করার কথা যে ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের, তাঁরা তা করেননি। বদলে দেহ থেকে নমুনা সংগ্রহ করেছেন অন্য ফরেন্সিক টিম (যাঁরা ওই কাজের যোগ্য নন!) চিকিৎসক মহলের মতে, সাধারণত ফরেন্সিক মেডিসিনের বিশেষজ্ঞরাই মৃতদেহ থেকে বিভিন্ন নমুনা সংগ্রহ করেন। তাঁরা পেশায় চিকিৎসক হন। অন্যদিকে, ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করেন ফরেন্সিক গবেষকরা। তাঁরা চিকিৎসক নন। কিন্তু, বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করেছেন।

    কী বলছে সিবিআই?

    প্রসঙ্গত দেহ থেকে যাঁরা (RG Kar) নমুনা সংগ্রহ করেন বিশেষ বিশেষ ঘটনার ক্ষেত্রে তাঁদের আলাদা আলাদা দক্ষতার প্রয়োজন থাকে। যেমন বিষক্রিয়ার ক্ষেত্রে মৃত্যুতে কিছু বিশেষ দিক থাকে, আবার ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় নমুনা সংগ্রহের আলাদা দিক থাকে। সিবিআইয়ের তদন্তকারীদের কথায়, “ঘটনাস্থলে আততায়ীর পায়ের ছাপ এবং হাতের ছাপের নমুনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেমিনার হলে উপস্থিত অভিজ্ঞ চিকিৎসক ও আইনজীবীদের প্রত্যেকেরই ওই বিষয়ে জানার কথা। তা সত্ত্বেও এমন হল কীভাবে?” জানা গিয়েছে, আরজি করের নিহত চিকিৎসকের দেহ উদ্ধারের দিন যে দুই ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞ ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করেছিলেন তাঁদের সম্পর্কে ইতিমধ্যেই খোঁজখবর নিয়েছে সিবিআই। দু’জনকে দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়েছে এবং তাঁরা ঠিক কাদের নির্দেশে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন তাও জানার চেষ্টা করছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (CBI)।

    কলকাতা হাইকোর্টে তথ্য প্রমাণ লোপাট ও কলকাতা পুলিশের অসহযোগিতার কথা লিখিতভাবে জানাবে সিবিআই

    এর পাশাপাশি, বেলগাছিয়াতে রাজ্য ফরেন্সিক ল্যাবরেটরির (RG Kar) কর্তাদেরও চিঠি পাঠিয়েছে সিবিআই। ওই পরীক্ষাগারের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ রাখছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। সিবিআই যোগাযোগ করলেও পরীক্ষাগারে কর্তারা কোনও রকমের রিপোর্ট এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাকে দেয়নি। এমনটাই খবর সিবিআই সূত্রে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার আর অভিযোগ, এক্ষেত্রে টালবাহানা এখনও অব্যাহত। সিবিআইয়ের এক কর্তা বলেন, “মৃতদেহ থেকে নমুনা সংগ্রহে ধোঁয়াশা রয়েছে। আবার, তথ্য-প্রমাণ লোপাট করে মামলা দুর্বল করে দেওয়ারও চেষ্টা করা হয়েছে বলেই মনে হচ্ছে।” সিবিআইয়ের তরফ থেকে জানা গিয়েছে, আগামী শুনানিতে কলকাতা হাইকোর্টে তথ্য প্রমাণ লোপাট ও কলকাতা পুলিশের অসহযোগিতার বিষয়ে লিখিতভাবে তাঁরা জানাবেন।

    প্রথম থেকেই কি প্রমাণ লোপাটের (RG Kar) চেষ্টা শুরু হয়েছিল?

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। তাতে দেখা গিয়েছে ঘটনার দিন সেমিনার রুমে থিকথিক করছে ভিড়। সেই সময়ে আরজি করের ফরেন্সিক মেডিসিনের শিক্ষক চিকিৎসক দেবাশিস সোম সহ আরও অনেক জনই উপস্থিত ছিলেন। ইতিমধ্যেই দেবাশিসকে জিজ্ঞাসাবাদও করেছে সিবিআই। উত্তরে তিনি জানিয়েছেন, তাঁকে সেমিনার রুমে পোস্টিং করা হয়েছিল সকালে, কিন্তু কে সেই নির্দেশ দিয়েছিলেন তা খোলসা করেননি দেবাশিস। ফরেন্সিক মেডিসিনের চিকিৎসক দেবাশিসের উপস্থিত থাকা নিয়েও দানা বেঁধেছে বিতর্ক। চিকিৎসকদের একটা অংশ বলছে, কোনও ঘটনার তথ্য-প্রমাণ লোপাট করতে হলে সেই বিষয়ে সব থেকে ভালো পরামর্শ দিতে পারেন ফরেন্সিক মেডিসিন বিশেষজ্ঞই। তাহলে কি প্রথম থেকেই প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা শুরু হয়েছিল? কাকে আড়াল করতে? এমন প্রশ্ন উঠছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে দাবি করেছে, সকাল ন’টার পরেই দেহ দেখা গিয়েছিল কিন্তু বাস্তবে যে তেমনটা নয় তার প্রমাণ ইতিমধ্যেই পেয়েছে সিবিআই। কারণ দেহ উদ্ধারের দিন সাত সকালেই সেমিনার রুমে ভিড়ের সমস্ত প্রমাণ দেখা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CBI: দেহ লোপাটেও যুক্ত সন্দীপ ঘোষ? আরজি করের মর্গে গিয়ে তদন্ত সিবিআই-এর

    CBI: দেহ লোপাটেও যুক্ত সন্দীপ ঘোষ? আরজি করের মর্গে গিয়ে তদন্ত সিবিআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডের তদন্ত করছে সিবিআই (CBI)। ইতিমধ্যেই হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষসহ একাধিক জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে আচমকা সিবিআইয়ের পাঁচ সদস্যের একটি দল আরজি কর হাসপাতালে পৌঁছন। তার পরেই সোজা চলে যান মৃতদেহ সংরক্ষণের বিভাগে। সেখানে তাঁদের নানা বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে এবং ওই বিভাগের কর্মীদের সঙ্গে কথা বলতে দেখা গিয়েছে। এর আগে বেশ কয়েক বার আরজি করের ঘটনার তদন্তে জরুরি বিভাগের ভবনটিতে এসে অনুসন্ধান করতে দেখা গিয়েছে সিবিআইকে।

    কেন মর্গে সিবিআই? (CBI)

    আরজি করের মর্গ থেকে মৃতদেহ লোপাটের মতো ভয়ঙ্কর অভিযোগ ওঠে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে। সূত্রের খবর, সেই অভিযোগের তদন্তেই এদিন হাসপাতালের মর্গে পৌঁছে যায় সিবিআই (CBI)। আরজি কর হাসপাতালের মর্গের কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন গোয়েন্দারা। এছাড়া অভিযুক্তদের তালিকায় রয়েছেন ‘সন্দীপ ঘনিষ্ঠ’ বলে পরিচিত আরজি করের ফরন্সিকের শিক্ষক দেবাশিস সোমও। উল্লেখ্য, বিভিন্ন ক্ষেত্রে ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞ হিসেবে দেহ পরীক্ষার কাজে যুক্ত থাকতেন তিনিও। ওই মামলার সূত্রে সন্দীপের পাশাপাশি সিজিও এবং নিজাম প্যালেসে ডেকে একাধিক বার জেরা করা হয়েছে দেবাশিসকেও। এ বার আরজি করের মর্গেও গেল সিবিআই। সিবিআই সূত্রে খবর, মর্গের বিভিন্ন তথ্য এবং নথিপত্র যাচাই করতেই বৃহস্পতিবার আরজি করের মর্গে গিয়েছে সিবিআইয়ের বিশেষ তদন্তকারী দল।

    আরও পড়ুন: আরজি কর-কাণ্ডে ফের পথে বিজেপি, আজ থেকে টানা ধর্না ধর্মতলায়

    সিবিআই দফতরে ফের সন্দীপ

    অধ্যক্ষ থাকাকালীন একটানা কয়েক বছর ধরে আরজি কর মেডিক্যাল (RG Kar Incident) কলেজ হাসপাতালে পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়েছেন সন্দীপ। তাঁর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ তুলেছিলেন হাসপাতালের তৎকালীন ডেপুটি সুপার আখতার আলি। মেডিক্যাল বর্জ্য পাচার থেকে শুরু করে, বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুর্নীতি করেছেন প্রাক্তন অধ্যক্ষ। এমনই অভিযোগ উঠেছে। এদিন ফের একবার সিবিআই (CBI) দফতরে ডেকে পাঠানো হয় সন্দীপ ঘোষকে। আরজি কর তদন্তে টানা জিজ্ঞাসাবাদের মুখে প্রাক্তন অধ্যক্ষ। ইতিমধ্যেই তাঁর পলিগ্রাফ পরীক্ষা করানো হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: আরও চাপে সন্দীপ! আরজি করের দুর্নীতির তদন্তে কোমর বেঁধে নামছে ইডি?

    ED: আরও চাপে সন্দীপ! আরজি করের দুর্নীতির তদন্তে কোমর বেঁধে নামছে ইডি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করে চিকিৎসক পড়ুয়ার মৃত্যুর ঘটনায় প্রথম থেকেই এক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের স্ক্যানারে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। টানা ১১ দিন সিবিআইয়ের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়তে হয়েছে সন্দীপকে। এমনকী সিবিআই তাঁর বাড়িতে পর্যন্ত তল্লাশি চালায়। বাড়ি থেকে সবুজ কাপড়ে ভরে নথিও নিয়ে আসে তারা। এবার আরও চাপে আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ। তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা আর্থিক তছরূপের অভিযোগের তদন্তে নামতে চলেছে ইডি (ED)। সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে জমা পড়া অভিযোগের নথিপত্র সংগ্রহ করে দিল্লি পাঠিয়ে দিয়েছেন কলকাতার ইডির আধিকারিকরা। দিল্লি থেকে সবুজ সংকেত এলেই তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে তদন্ত শুরু করা হবে বলে জানা গিয়েছে।

    দুর্নীতির তদন্তে ইডি! (ED)

    সিবিআই-এর পর এবার আরজি কর দুর্নীতিতে (RG Kar Scam) মামলা রুজু করল ইডি। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের তরফে ইসিআইআর (এনফোর্সমেন্ট কেস ইনফরমেশন রিপোর্ট) দায়ের করা হয়েছে। এই ইসিআইআর হল, কোনও মামলায় অভিযোগ দায়ের করে ইডির (ED) নিজেরই সেই তদন্তের পথে পা বাড়ানো। বলা হয়, পিএমএলএ অ্যাক্টে (প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট) ব্যবস্থা গ্রহণের আগে সাধারণত ইডি এই ইসিআইআর দায়ের করে। সিবিআইয়ের এফআইআর-এর ভিত্তিতেই এই ইসিআইআর দায়ের করেছে তারা। অভিযুক্ত হিসেবে প্রথম নামই সন্দীপ ঘোষের। কিছুদিন আগেই সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে ওঠা আর্থিক দুর্নীতি-সহ বিভিন্ন দুর্নীতির মামলায় ইডির তদন্ত চেয়ে মামলার আবেদন করেন আরজি করের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার (নন মেডিক্যাল) আখতার আলি। বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের এজলাসে আর্জি জানান তিনি। মামলা দায়ের করার অনুমতিও দেয় কোর্ট। অন্যদিকে, আরজি করে চিকিৎসক পড়ুয়ার ধর্ষণ-খুনের মামলার পাশাপাশি এই আখতার আলিরই দায়ের করা দুর্নীতির মামলারও তদন্তভার সিবিআইকে দেওয়া হয়। একইসঙ্গে দু’টি মামলার তদন্ত করছে সিবিআই। তাই, এবার আর্থিক দুর্নীতির মামলার তদন্তভার ইডির হাতে যে কোনও সময়ই যেতে পারে।

    আরও পড়ুন: ‘‘শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ দমন নয়’’, মমতাকে সুপ্রিম-নির্দেশ মনে করালেন রাজ্যপাল

    নথি সংগ্রহ করেছে ইডি

    ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতির তদন্ত শুরু করতে সোমবার সিবিআইয়ের কাছে থেকে প্রয়োজনীয় নথি সংগ্রহ করেছেন আধিকারিকরা। টালা থানায় গিয়ে আরজি কর মেডিক্যালে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার এফআইআর-এর কপি সংগ্রহ করেছেন তাঁরা (ED)। সমস্ত নথি পাঠানো হয়েছে দিল্লির প্রবর্তন ভবনে। সেখানকার কর্তারা নির্দেশ দিলে কলকাতায় সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে ইসিআইআর দায়ের করে তদন্ত শুরু করবেন আধিকারিকরা। প্রসঙ্গত, শুক্রবার সিবিআইকে আরজি কর মেডিক্যালে আর্থিক দুর্নীতির তদন্তভার দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে হাসপাতালের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলি একাধিক গুরুতর অভিযোগ করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে মেডিক্যাল বর্জ্য পাচার, মানবদেহ পাচার, ছাত্রদের কাছ থেকে টাকা আদায় ও ঘনিষ্ঠদের স্টল বিলির অভিযোগ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: ‘স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা, পুলিশ কমিশনারের ফোন বাজেয়াপ্ত করুক সিবিআই’, দাবি সুকান্তর

    RG Kar Incident: ‘স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা, পুলিশ কমিশনারের ফোন বাজেয়াপ্ত করুক সিবিআই’, দাবি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Incident) কাণ্ডে তদন্তভার দেওয়া হয়েছে সিবিআইয়ের হাতে। আদালতের নির্দেশে আর্থিক দুর্নীতির তদন্তও করছে সিবিআই। ইতিমধ্যেই দুর্নীতির শিকড়ে পৌঁছতে রবিবার সাতসকালে আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ করের বাড়ি সহ ১৫টি জায়গায় সিবিআই দল হানা দিয়েছিল। এবার দুর্নীতির তদন্তে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বাড়িতে সিবিআই তল্লাশির দাবি জানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই স্বাস্থ্যমন্ত্রী। ফলে, আরজি কর দুর্নীতির তদন্তে মমতাকে নিশানা করলেন সুকান্ত। এমনই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

     স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ফোন বাজেয়াপ্ত করার দাবি (RG Kar Incident)

    সুকান্ত  (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘‘আমার বিশ্বাস, সিবিআই এই তদন্তের মধ্যে দিয়ে বাংলায় স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় (RG Kar Incident) যে ঘুন ধরেছে, বাংলার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা অস্বাস্থ্যকর হয়ে গিয়েছে, তাকে ঠিক করার দিকে অগ্রসর হবে। পুরো স্বাস্থ্য ব্যবস্থা চালায় একটা দুষ্ট চক্র। এই চক্রে বেশ কিছু প্রভাবশালী ডাক্তার আছেন। সবাই মিলেই ডুববেন। চিন্তা নেই। বাংলার মানুষ দেখতে চাইছেন, কবে বাংলার স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বাড়িতে ঢুকে সিবিআই রেড করবে। যাঁরা যাঁরা দুর্নীতিতে এবং চক্র চালানোতে জড়িত, তাঁদের সবার বাড়িতে সিবিআই পৌঁছবে। এটাই তো স্বাভাবিক। কিন্তু, বারবার একটা কথাই বলছি, বাংলার মানুষের ইচ্ছা, স্বাস্থ্যমন্ত্রীর (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) বাড়িতে সিবিআই যাক। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ফোনটা বাজেয়াপ্ত করুক। নারায়ণ স্বরূপ নিগম সাহেবের ফোনটা, বিনীত গোয়েলের ফোনটা বাজেয়াপ্ত করুক। দুজন যে মাথা রয়েছে আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় ও রাজীব কুমার তাঁদের ফোনের তদন্ত হওয়া উচিত। এঁরা হলেন নাটের গুরু। তাঁরা দুজনে ওপরে বসে সমস্ত বুদ্ধিদাতার কাজ করেন।’’

    আরও পড়ুন: ‘‘শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ দমন নয়’’, মমতাকে সুপ্রিম-নির্দেশ মনে করালেন রাজ্যপাল

    মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে বিজেপির একগুচ্ছ কর্মসূচি

    আরজি করকাণ্ডে (RG Kar Incident) দোষীদের শাস্তি এবং মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করে আগামী সপ্তাহে একগুচ্ছ কর্মসূচি নিয়েছে রাজ্য বিজেপি। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে অবস্থান বিক্ষোভ সহ চাক্কা বন‍্ধের ডাক। জানা গিয়েছে, আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদে ২৮ অগাস্ট ধর্মতলা থেকে ধর্না কর্মসূচি নিয়েছে বিজেপি। বিজেপির মহিলা মোর্চার পক্ষ থেকে ২৮ অগাস্ট রাজ্য মহিলা কমিশনের দফতরে তালা লাগানোর কর্মসূচি রয়েছে। ২৯ অগাস্ট প্রতিটি জেলায় বেলা ১২টা নাগাদ জেলাশাসকের অফিস ঘেরাও করা হবে। ২ সেপ্টেম্বর জেলার সমস্ত ব্লকে সকাল ১১টা থেকে এক দিনের অবস্থান বিক্ষোভের ডাক দেওয়া হয়েছে। ৪ সেপ্টেম্বর সকাল ১১টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত রাজ্যজুড়ে চাক্কা বন‍্ধের ডাক দিয়েছে গেরুয়া শিবির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CBI: আরজি করের ‘দুর্নীতি’তে সিবিআই রেডারে সন্দীপ-ঘনিষ্ঠ ২ জন, কীভাবে চলত চক্র?

    CBI: আরজি করের ‘দুর্নীতি’তে সিবিআই রেডারে সন্দীপ-ঘনিষ্ঠ ২ জন, কীভাবে চলত চক্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের আর্থিক অনিয়মে মা তারা ট্রেডার্স নামে একটি সংস্থার নাম বার বার উঠে আসছে। মূলত, আরজি করে আর্থিক টেন্ডার দুর্নীতি মামলায় সিবিআইয়ের (CBI) এফআইআরে উঠে এসেছে ৪ জন অভিযুক্তের নাম। তাঁরা হলেন— সন্দীপ ঘোষ, মা তারা ট্রেডার্সের মালিক, ঈশান ক্যাফের মালিক, ও খামা লৌহার মালিক। আরজি করের দুর্নীতিতে নাম থাকা মা তারা ট্রেডার্সের তরফে যে লেনদেন হয়েছে, বা এই সংস্থা থেকে একাধিক সামগ্রী যে আরজি করে গিয়েছে, সেই সমস্ত নথি ইতিমধ্যেই এসেছে প্রকাশ্য। প্রত্যেকটি কাগজেই উল্লেখ রয়েছে মা তারা ট্রেডার্সের নাম এবং তারা কত টাকার জিনিস কিনেছে, সেই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য। অভিযোগ, স্বাস্থ্যভবন থেকে যে সব জিনিস বিনামূল্যে সরকারি হাসপাতাল পায়, সেই জিনিসগুলি আরজি কর হাসপাতাল মা তারা ট্রেডার্স-এর থেকে কিনত এতদিন।

    খাবারের প্যাকেট, মাইকও সরবরাহ করত মা তারা ট্রেডার্স! (CBI)

    আরজি করের (RG Kar Incident) প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলির বিস্ফোরক অভিযোগের ভিত্তিতেই ‘মা তারা ট্রেডার্সের’ কর্ণধার বিপ্লব সিংয়ের বাড়িতে রবিবার হানা দেয় সিবিআই (CBI)। ইউজি স্কিল ল্যাব নির্মাণে সরকারি তহবিলের কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে এই সংস্থার বিরুদ্ধে। ২০২১ সালের ২২ সেপ্টেম্বর বিপ্লব সিংকে বাড়তি সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ করে ভিস্কা সলিউশন (VISKA SOLUTION) নামে একটি সংস্থা। প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের কাছে লিখিতভাবে বিষয়টি জানানোও হয়। ডায়মন্ড হারবার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ইউজি স্কিল ল্যাব তৈরি করতে খরচ ৬১ লক্ষ ৪৭ হাজার টাকা। আর সেই ল্যাবেই আরজি করে তৈরি করতে ২ কোটি ৯৭ লক্ষ টাকার বরাত পেয়েছিল ‘মা তারা ট্রেডার্স’। কিন্তু, মা তারা ট্রেডার্স কীভাবে এত টাকার বরাত পেল? খাবারের প্যাকেট থেকে শুরু করে ইউজিসি ল্যাব-সব কিছুরই বরাত পেত মা তারা ট্রেডার্স। কী কারণে সব কিছুর বরাত পেত একটি সংস্থা? একটা সংস্থা, যে ভেন্ডার নিজেকে স্কিল ল্যাব বিশেষজ্ঞ হিসেবে দাবি করছে, সে কীভাবে খাবারের প্যাকেট সরবরাহ করছে, ওয়াটার পুলিং সিস্টেম, ওয়াটার পিউরিফায়ার সিস্টেম সরবরাহ করছে। এমনকী, সাউন্ড সিস্টেম, মাইক পর্যন্তও এই মা তারা ট্রেডার্স সরবরাহ করত। কিন্তু, এও কীভাবে সম্ভব? উত্তর খুঁজতে রবিবার সেই মা তারা ট্রেডার্সের কর্ণধারের বাড়িতে তল্লাশি চালান সিবিআই তদন্তকারীরা।

    আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগরে ক্রমশ ঘনাচ্ছে নিম্নচাপ, জন্মাষ্টমীতে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দক্ষিণবঙ্গে

    কীভাবে বেনিয়ম?

    নিয়ম অনুযায়ী, যে কোনও টেন্ডারের প্রক্রিয়ায় সংস্থা বাছাইয়ে ক্ষেত্রে  আগে টেকনিক্যাল বিড খোলা হয়, তারপর ফিনান্সিয়াল বিড খোলা হয়। এক্ষেত্রে পুরোটাই উল্টে হয়েছে। আগে ফিনান্সিয়্যাল বিড খুলেই ‘মা তারা ট্রেডার্স’কে বরাত দিয়ে দেওয়া হয়। ফিনান্সিয়াল বিডের পর খোলা হয় ‘টেকনিক্যাল বিড’। এই নিয়ে বিস্তর অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু, সেই অভিযোগের কোনও নিষ্পত্তি হয়নি। 

    কে এই সুমন হাজরা?

    বিপ্লব সিং-এর মতো এই দুর্নীতি-চক্রের আরও এক মোহরা হলেন সুমন হাজরা। এমনটাই সন্দেহ তদন্তকারীদের। তিনি একদিকে ডেভলপার, হোটেল মালিক। অন্যদিকে ওষুধের ব্যবসাও চালান। সিবিআই সূত্রে খবর, বিপ্লবের পাশাপাশি এই সুমনও অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ছিলেন সন্দীপের। হাওড়া পুকুরতলায় রয়েছে তাঁর ওষুধের দোকান। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক জিনিসপত্র রিসাইকেল করে বিক্রি করার অভিযোগ রয়েছে। শুধু তাই নয়, সন্দীপ ঘোষ কোথাও কোনও অনুষ্ঠান করলে তাঁর হোটেল বুকিং থেকে শুরু করে সমস্ত কিছু দেখভালও করতেন এই সুমন হাজরা। সূত্রের খবর, আরজি কর হাসপাতালে দুজন ভেন্ডর ছিল। সুমন হাজরা এবং বিপ্লব সিং। ইনজেকশনের সিরিঞ্জ থেকে বিভিন্ন ওষুধ সরবরাহ করতেন এই দু’জন। এই দুজনের মারফৎ আরজি কর দুর্নীতিচক্রের শিকড়ে পৌঁছনোর চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CBI: সন্দীপের বাড়ি থেকে বড় ব্যাগ নিজামে নিয়ে গিয়েছে সিবিআই, কী আছে তাতে?

    CBI: সন্দীপের বাড়ি থেকে বড় ব্যাগ নিজামে নিয়ে গিয়েছে সিবিআই, কী আছে তাতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করের (RG Kar Incident) প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বাড়িতে প্রায় ১৩ ঘণ্টার ম্যারাথন তল্লাশি চালিয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, সন্দীপ ঘোষকে কয়েক ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই (CBI)। তারপর শুরু হয় তল্লাশি। ঠিক কী খুঁজতে তাঁরা সন্দীপ ঘোষের বাড়িতে গিয়েছিল তা স্পষ্ট নয়। তবে, তল্লাশি শেষে একটা বড় ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যায় সিবিআই দল। সূত্রের খবর, তাতে বহু গুরুত্বপূর্ণ নথি ও ফাইল রয়েছে।

    সিবিআই তল্লাশিতে কী মিলল? (CBI)

    আরজি করের ধর্ষণ-খুনের ঘটনার তো বটেই, আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ নিয়েও তদন্ত করছে সিবিআই (CBI)। সেই তদন্তেই রবিবার সাত সকালে কলকাতা শহর এবং হাওড়ার একাধিক জায়গায় ১৫টি দলে ভাগ হয়ে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছিল সিবিআই। রবিবার সকাল ৭টার কিছু আগে আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বাড়িতে গিয়েছিল সিবিআইয়ের একটি দল। দরজা না খোলায় ৭৫ মিনিট বাইরে অপেক্ষা করেন সিবিআই কর্তারা। পরে, তাঁরা সন্দীপের বাড়িতে ঢুকতে পারেন। তবে, প্রথমে যে কজন সিবিআই আধিকারিক তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলেন, পরে আরও বেশ কয়েকজন তাঁদের সঙ্গে যোগ দেন। সূত্রের খবর, এদিন সন্দীপের তিনতলা বাড়ির প্রতিটি ঘরের আনাচে কানাচে তল্লাশি চলেছে। এদিন তল্লাশির পাশাপাশি আরও এক দফায় সন্দীপকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। গোটা প্রক্রিয়ারই ভিডিও রেকর্ড হয়েছে। রাত ৯টা নাগাদ সন্দীপ ঘোষের বাড়ি থেকে তল্লাশি শেষ করে নিজাম প্যালেসে এসে পৌঁছয় সিবিআইয়ের টিম। আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষের বাড়ি থেকে বেশকিছু নথি ও ফাইল বাজেয়াপ্ত করেছেন তদন্তকারীরা। এছাড়া একটি বড় ব্যাগও নিজাম প্যালেসে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, ৫ থেকে ৬টি হলুদ রঙের ফাইল নিজামে আনা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগরে ক্রমশ ঘনাচ্ছে নিম্নচাপ, জন্মাষ্টমীতে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দক্ষিণবঙ্গে

    চোর ডাক্তার স্লোগান

    সন্দীপ ঘোষের বাড়ির সামনে ‘চোর ডাক্তার’ স্লোগান দেন প্রতিবেশীরা। এলাকারই এক বাসিন্দা বলেন, “আমরা তো ওনাকে কখনও দেখিইনি। গত সাতদিনে একটা জিনিস দেখলাম, আমাদের সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নেই। কিন্তু পুলিশ রীতিমতো ওনাকে প্রোটেকশন দিচ্ছেন। বাড়ির সামনে চেয়ার পেতে বসে পুলিশ। কড়া শাস্তি দরকার ওনার।”

    সিবিআই আধিকারিক কী বললেন?

    সন্দীপ ঘোষের বাড়ির পাশাপাশি, আরজি করে এমএসভিপির দফতরে হানা দেয় সিবিআই। সাড়ে ৯ ঘণ্টা এমএসভিপি-র ঘরে ছিলেন তদন্তকারী অফিসাররা। বেরিয়ে তাঁরা হিন্দিতে জানালেন, “বহুত কুছ এভিডেন্স হ্যায়।” জানা গিয়েছে, এমএসভিপির ঘর থেকে উপাধক্ষ্যের কম্পিউটার বাজেয়াপ্ত হয়েছে। সন্দীপ ঘোষ যে কম্পিউটার ব্যবহার করতেন সেটি বাজেয়াপ্ত হয়েছে। অ্যাকাউন্টস ডিপার্টমেন্ট থেকেও মিলেছে অনেক নথি বলে সিবিআই সূত্রে খবর। এখানেই শেষ নয়, ফরেন্সিক মেডিসিনের বিভাগীয় প্রধান প্রদীপ চক্রবর্তীকেও তলব করা হয়েছিল। ফলে এই সকল নথিই যে তদন্তে অগ্রগতি আনতে সাহায্য করবে তা হয়ত হাবেভাবে বুঝিয়ে দিলেন আধিকারিকরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: হাইকোর্টের নির্দেশ, আরজি কর দুর্নীতিকাণ্ডের সব নথি সিবিআইকে হস্তান্তর করল সিট

    RG Kar Case: হাইকোর্টের নির্দেশ, আরজি কর দুর্নীতিকাণ্ডের সব নথি সিবিআইকে হস্তান্তর করল সিট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবারেই আরজি কর হাসপাতালের (RG Kar Case) আর্থিক দুর্নীতি মামলার সমস্ত নথিপত্র সিবিআইয়ের (CBI) হাতে তুলে দিল রাজ্যের গঠিত সিট। উল্লেখ্য, হাসপাতালের আর্থিক দুর্নীতি মামলায় আগেই সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। আদালত জানিয়েছিল, শনিবার সকাল ১০টার মধ্যে এই নথি হস্তান্তর করতে হবে। সময় পেরনোর আগেই নিজাম প্যালেসে সিবিআইয়ের অফিসে গিয়ে সব কিছু তুলে দেয় রাজ্য সরকারের গঠিত সিট।

    রাজ্যের উপর আস্থা নেই হাইকোর্টের (RG Kar Case)!

    প্রায় তিন বছরের বেশি সময় ধরে আর্থিক দুর্নীতির মামলা চলছিল আরজি করে (RG Kar Case)। তা নিয়ে গত সোমবার রাজ্য সরকার একটি সিট গঠন করেছিল। এই সিটের নেতৃত্বে ছিলেন আইপিএস প্রণব কুমার। এক সপ্তাহও যেতে পারল না, ঠিক তার মধ্যেই মামলা চলে গেল সিবিআইয়ের (CBI) হাতে। হাইকোর্টের নির্দেশে, মহিলা চিকিৎসক খুনের তদন্তও এখন করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। রাজ্য পুলিশের সিটের উপর আর কোনও আস্থা যে নেই তা আরও একবার প্রমাণিত হল। যদিও আর্থিক দুর্নীতি তদন্ত মামলায় হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করেছিলেন প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। কিন্তু এই আবেদন গ্রহণ করা হয়নি।

    আরও পড়ুনঃ আরজি কর ইস্যুতে রাজ্যজুড়ে বিজেপির থানা ঘেরাও, পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি, উত্তেজনা

    দুর্নীতিগ্রস্ত সন্দীপ ঘোষ

    শুক্রবার মামলার শুনানিতে বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজ একক বেঞ্চে বলেন, “একাধিক সংস্থা তদন্ত করলে বিষয়টি আরও জটিল ও সময়সাপেক্ষ হতে পারে। তাই আর্থিক দুর্নীতি মামলায় তদন্তভার সিবিআইকেই দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে উচ্চ আদালত।” ইতিমধ্যে আরজি কর (RG Kar Case) হাসপাতালে ২০২১ সাল থেকে একাধিক আর্থিক দুর্নীতির বিষয়ে অভিযোগ তুলেছিল বিজেপি। মৃতদেহ লোপাট থেকে টেন্ডার বিতরণ, ভর্তিতে দুর্নীতি সহ একাধিক বিষয়ে আর্থিক লেনদেনে নয়ছয়ের অভিযোগ উঠেছে। সব দুর্নীতির মাথায় যে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষই রয়েছেন, সেই দাবিও করেছে গেরুয়া শিবির।

    আরও অভিযোগ ছিল যে, সন্দীপ ঘোষ অসামজিক কাজে প্রত্যক্ষ মদত দিতেন এবং হাসপাতালকে দুর্নীতির আঁতুড়ঘরে পরিণত করেছিলেন। সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে এই হাসপাতালের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলি আরও বলেন, “প্রথম দিন থেকেই ওঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এক সময় ছাত্ররা ওঁর বিরুদ্ধে অনশন আন্দোলন করেছিল। টাকা নিয়ে ছাত্রদের পাশ করানোর কাজে যুক্ত ছিলেন তিনি। তবে আবার টাকা না দিলে মিথ্যা কেসে ফাঁসিয়ে দেওয়ার কুচক্রান্ত করতেন। জেলবন্দি করা উচিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: আরজি করের করিডরে দাঁড়িয়ে সঞ্জয়! সেই অভিশপ্ত ভোরের সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে

    RG Kar Incident: আরজি করের করিডরে দাঁড়িয়ে সঞ্জয়! সেই অভিশপ্ত ভোরের সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Incident) নিয়ে দেশজুড়ে তোলপাড় চলছে। বিচার চেয়ে লাগাতার আন্দোলন করছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। এই আবহের মধ্যে ৯ অগাস্ট আরজি করের অভিশপ্ত ভোরের সিসিটিভি ফুটেজ (CCTV Footage) প্রকাশ্যে এসেছে। সেই ফুটেজ নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    সিসি ফুটেজে কী দেখা যাচ্ছে?

    প্রকাশ্যে আসা সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, ভোর ৪টে ৩ মিনিট নাগাদ অভিযুক্ত সঞ্জয়কে চারতলার সিঁড়ি দিয়ে আসতে এবং যেতে দেখা গিয়েছে। তার গায়ে টিশার্ট এবং জিন্স রয়েছে। হাতে ঝুলছে হেলমেট। তার মানে বাইকে চেপে এসেছিল মূর্তিমান। গলায় হেডফোন। নির্লিপ্ত মুখে আরজি কর হাসপাতালের (RG Kar Incident) করিডরে প্রবেশ করছে সিভিক ভলান্টিয়ার। তবে, কি কলকাতা পুলিশ লেখা সেই বাইক? পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, নির্যাতিতার দেহের কাছ থেকে উদ্ধার করে সংগ্রহ করা হয়েছিল হেডফোনের ছেঁড়া অংশ। সেই সূত্র ধরে কলকাতা পুলিশের ফোর্থ ব্যাটেলিয়নের ব্যারাক থেকে সিভিক ভলান্টিয়ারকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তদন্তকারীরা মনে করছেন, ফুটেজে ধৃতের গলায় যে হেডফোন ঝুলছে, তারই ছেঁড়া অংশ মিলেছিল ঘটনাস্থলে। সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, সিসিটিভি ফুটেজ (CCTV Footage) পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে ৮ অগাস্ট রাতে একাধিক বার সঞ্জয় হাসপাতালে ঢুকেছিল এবং বেরিয়েছিল। তার মধ্যে রাত ৮টা নাগাদ সে চেতলার এক যৌনপল্লিতে গিয়েছিল। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অতীতেও মহিলাদের সঙ্গে অভব্য ব্যবহার করার ‘রেকর্ড’ রয়েছে ওই সিভিক ভলান্টিয়ারের।

    আরও পড়ুন: নেপালের বাস দুর্ঘটনায় মৃত ৪১ ভারতীয়, শোকবার্তা রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর

    ফাঁসি দিলে দিন (RG Kar Incident)

    তদন্তকারীদের দাবি, এতবড় ঘটনার হওয়ার পরও সঞ্জয়ের মধ্যে অনুশোচনার লেশমাত্র ছিল না। এমনকী অভিযুক্ত একেবারে ভাবলেশহীন। রীতিমতো সে বলে দিচ্ছে, ফাঁসি দিলে দিন। এদিকে অভিযুক্তের পেশার বিষয়টি কার্যত এড়িয়ে গিয়েছিলেন পুলিশের শীর্ষ কর্তারা। তবে, সূত্রের খবর, ওই যুবক কলকাতা পুলিশের আওতাধীন সিভিক ভলান্টিয়ারের কাজ করত। আরজিকরে তার অবাধ যাতায়াত। যখন খুশি বের হত, যখন খুশি ঢুকত। কিন্তু অত রাতে আরজি করের (RG Kar Incident) সেমিনার হলে ঢুকে পড়ল, কেউ কিছু বলল না? তবে কি আরজি কর চালাচ্ছে এরাই? প্রশ্ন সাধারণ মানুষের। শুক্রবার ভোরে আরজিকরে ঢুকেছিল ওই অভিযুক্ত। সে ভেতরে ৩০-৩৫ মিনিট ছিল। পরে বেরিয়ে আসে।

    বিভ্রান্ত করছে ধৃত সিভিক

    হেফাজতে থাকাকালীন বার বার বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে তদন্তকারীদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। সিবিআই (CBI) সূত্রে খবর, আরজি কর হাসপাতালে (RG Kar Incident) প্রবেশের কারণ, সময় নিয়ে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছে ধৃত। সেমিনার হলের প্রবেশের কারণ নিয়েও বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়েছে সে। যদিও সিবিআইয়ের হাতে ঘটনার রাতের সিসিটিভি ফুটেজ (CCTV Footage) রয়েছে। তাতে অভিযুক্তকে চারতলায় আসতে এবং যেতে দেখা গিয়েছে। মনে করা হচ্ছে, বিভ্রান্তি কাটিয়ে সঠিক তথ্য উদ্ধার করতেই পলিগ্রাফ করতে চাইছেন তদন্তকারীরা। এদিকে ধৃতের সম্পর্কে তার প্রতিবেশীদের দাবি, সঞ্জয় এলাকায় সে নিজেকে কলকাতা পুলিশের কর্মচারী বলত। এও বলত যে, ও সব কিছু করতে পারে। মহিলাদের ওপর অত্যাচার করাটা তার কাছে কোনও ব্যাপার নয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kolkata High Court: আরও বিপাকে সন্দীপ ঘোষ! আরজি করে আর্থিক দুর্নীতির তদন্তও সিবিআইকে দিল হাইকোর্ট

    Kolkata High Court: আরও বিপাকে সন্দীপ ঘোষ! আরজি করে আর্থিক দুর্নীতির তদন্তও সিবিআইকে দিল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও চাপ বাড়ল আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের (Sandip Ghosh)। তাঁর আমলে আরজি করের (RG Kar Incident) যাবতীয় আর্থিক দুর্নীতির তদন্ত ভার সিবিআইকে (CBI) দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Kolkata High Court)। এবার ডেপুটি সুপার আখতার আলির মামলায় সিবিআই তদন্ত করবে। শুক্রবার বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজ রাজ্যের তরফে গঠন করা বিশেষ তদন্তকারী দল বা সিট-এর তদন্তের বিষয়টি খারিজ করে দেন (RG Kar-CBI Probe)। শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার মধ্যে সিবিআইয়ের হাতে নথি হস্তান্তর করতে বলা হয়েছে সিটকে। তিন সপ্তাহ পরে তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট আদালতের কাছে জমা দিতে হবে সিবিআইকে।

    ইডি তদন্তের আর্জি নিয়ে বিচারপতির পর্যবেক্ষণ (CBI)

    আরজি করকাণ্ড নিয়ে তোলপাড় গোটা দেশ। বারবার সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে তৃণমূল সরকারকে। এই সময়, আরজি করের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলি আরও একবার আরজি কর হাসপাতালের আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ তুলে সরব হন। টালা থানায় আগেই অভিযোগ জানিয়েছিলেন তিনি। দু’দিন আগে এই সমস্ত অভিযোগকে সামনে রেখেই কলকাতা হাইকোর্টের (Kolkata High Court) দ্বারস্থ হন আখতার আলি। প্রাক্তন অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ক্ষেত্রে আর্থিক দুর্নীতির পাশাপাশি মৃতদেহ এবং বায়ো মেডিক্যাল বর্জ্য পাচার, তোলাবাজির অভিযোগ আনেন আখতার। সেই মামলারই শুনানি ছিল শুক্রবার। ইডি তদন্তের আর্জির প্রেক্ষিতে বিচারপতি ভরদ্বাজের পর্যবেক্ষণ, একাধিক সংস্থা তদন্ত করলে বিষয়টি জটিল এবং সময়সাপেক্ষ হতে পারে। তাই মূল ঘটনার সঙ্গে ওই হাসপাতালের আর্থিক দুর্নীতির তদন্তও সিবিআই (RG Kar-CBI Probe) করবে। প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে আরজি করে চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার তদন্ত করছে সিবিআই।

    আরও পড়ুন: সন্দীপ, চার চিকিৎসক-পড়ুয়া কি সত্যি বলছেন? আজ হবে পলিগ্রাফ টেস্ট

    আরজি করের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার কী বললেন?

    সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে আরজি করের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলির অভিযোগ, ইএনটি কর্মশালায় বেআইনিভাবে মৃতদেহের ব্যবহার করেছিলেন সন্দীপ ঘোষ। যা মানবাধিকার লঙ্ঘনের সামিল। এছাড়াও বায়োমেডিক্যাল বর্জ্য পাচার, ল্যাব পরিকাঠামোয় আর্থিক দুর্নীতি, বাজারমূল্যের বেশি দামে অক্সিজেনযন্ত্র কেনার মতো একাধিক অভিযোগ উঠেছে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে (RG Kar-CBI Probe)। কর্মী নিয়োগে দুর্নীতি, ইউজি-পিজি কাউন্সেলিংয়ে বেনিয়মের মতো গুরুতর অভিযোগ ওঠে। এই মামলায় সিট (SIT) গঠন করে তদন্তভার ন্যস্ত করেছিল রাজ্য। এই সিট নিয়ে বৃহস্পতিবারের শুনানিতেই প্রশ্ন ওঠে। আদালত (Kolkata High Court) জানতে চায়, কেন ১৬ অগাস্ট সিট গঠন হল? কেন ২০২৩ সালের অভিযোগের পরে তা গঠন হল না?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share