Tag: cbi

cbi

  • Mohua Moitra: কৃষ্ণনগরের পর করিমপুরে মহুয়ার বাড়িতে হানা দিল সিবিআই

    Mohua Moitra: কৃষ্ণনগরের পর করিমপুরে মহুয়ার বাড়িতে হানা দিল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদে ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্নকাণ্ডে কৃষ্ণনগরের তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্রর (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে লোকপাল। এরপরই শনিবার সকাল থেকে রাত পর্যন্ত মহুয়া মৈত্রের কলকাতার বাড়ি, কৃষ্ণনগরের পার্টি অফিসে সিবিআই টিম হানা দেয়। আর সবশেষে করিমপুরের বাড়িতেও যায় সিবিআই। আর দিনভর তল্লাশির মধ্যে সিবিআই আধিকারিকরা তৃণমূল কর্মীদের বিক্ষোভের মুখেও পড়েন।

    কৃষ্ণনগরে তৃণমূল কর্মীদের বিক্ষোভের মুখে পড়েন সিবিআই

    কৃষ্ণনগরের আগে সিবিআইয়ের একটি দল শনিবার সকালে আলিপুরে ‘রত্নাবলী’ নামে একটি আবাসনে যায়। জানা যাচ্ছে, সেখানে ন’তলার একটি ফ্ল্যাটে থাকেন মহুয়ার (Mahua Moitra) বাবা দীপেন্দ্রলাল মৈত্র। সেখানেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দল হানা দেয়। এরপরই কৃষ্ণনগরে আসে সিবিআইয়ের একটি টিম। ওই মামলাতেই তৃণমূল প্রার্থীর আলিপুরের বাসস্থানের পর এবার কৃষ্ণনগরে মহুয়া মৈত্রর বাসস্থানে হানা দেয় সিবিআই। পরে, নির্বাচনী কার্যালয়ে তল্লাশি চালায় তারা। সূত্রের খবর, কৃষ্ণনগরের সিদ্ধেশ্বরী তলায় যেখানে মহুয়া থাকেন সেখানে এসেছেন সিবিআইয়ের পাঁচ সদস্যের একটি দল হানা দিয়েছিল। সঙ্গে ছিলেন ৮ থেকে ১০ জন জওয়ান। প্রায় দুঘণ্টা তল্লাশির পর সিবিআই আধিকারিকরা বেরিয়ে যাওয়ার সময় তৃণমূল কর্মীরা তুমুল বিক্ষোভ দেখান। সিবিআই আধিকারিকদের দেখে “জয় বাংলা” স্লোগান দেন তৃণমূল কর্মীরা।

    আরও পড়ুন: হোলিতে গরম বাড়বে ৯ রাজ্যে, দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা

    করিমপুরে মহুয়ার (Mahua Moitra) বাড়িতে সিবিআই!

    কৃষ্ণনগরের পর থেকে সিবিআই টিম সোজা করিমপুরে মহুয়ার বাড়িতে যায়। রাত ৯টা নাগাদ সেখানে সিবিআই আধিকারিকরা পৌঁছান। সেখানেও তাঁরা তল্লাশি চালান। তবে, সেখানে কী নথিপত্র পেয়েছে সেই বিষয়ে সিবিআই আধিকারিকরা কিছু বলতে চাননি। সিবিআই অভিযান চালানো প্রসঙ্গে তৃণমূল প্রার্থী মহুয়ার কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে, তৃণমূল নেতাদের বক্তব্য, মূলত রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রে দলীয় প্রার্থী মহুয়া মৈত্রের (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে এই তদন্ত চালাচ্ছে। বিজেপি যত এসব করবে তৃণমূলের ভোটব্যাঙ্ক তত আরও বেশি বাড়বে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বাড়িতে শুধু সিবিআই তল্লাশি নয়, গ্রেফতার হতে পারেন মহুয়া, স্পষ্ট ইঙ্গিত সুকান্তর

    BJP: বাড়িতে শুধু সিবিআই তল্লাশি নয়, গ্রেফতার হতে পারেন মহুয়া, স্পষ্ট ইঙ্গিত সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার পর কৃষ্ণনগরেও তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্রের পার্টি অফিসে হানা দিয়েছিল সিবিআই। হানা বা তল্লাশি নয়, গ্রেফতার হতে পারেন মহুয়া মৈত্র। শনিবার দিল্লি যাওয়ার পথে বাগডোগরা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে একথা বলেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। একইসঙ্গে তিনি উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী উদয়ন গুহকে জেলে ভরারও কথা বলেন। 

     মহুয়া গ্রেফতার হতে পারেন! (BJP)

    কলকাতার পর কৃষ্ণনগরে তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্রের ফ্ল্যাটে সিবিআই হানা দেওয়ায় সর্বত্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি এটা প্রত্যাশিত বলেই মনে করেন। এপ্রসঙ্গে এদিন বাগডোগরা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে সুকান্ত মজুমদার বলেন, মহুয়া মৈত্র তার লগইন পাসওয়ার্ড টাকার বিনিময়ে এমন একজনকে দিয়েছিলেন যিনি একটি ব্যবসায়ী সংস্থার সঙ্গে যুক্ত। বিদেশ থেকে তিনি সংসদের ওয়েবসাইট লগইন করেছেন। এটা অত্যন্ত অন্যায় কাজ। এ কাজের জন্য সিবিআই তাঁর ফ্ল্যাটে তল্লাশি কেন গ্রেফতার করতে পারে।

    আরও পড়ুন: মহুয়ার কৃষ্ণনগরের পার্টি অফিসের সামনে সিবিআই-এর গাড়ি ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ তৃণমূল কর্মীদের

    তৃণমূলে চোরে ভরে গিয়েছে

    সিবিআই, ইডি-র তদন্ত নিয়ে বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি বলেন, তৃণমূলে চোরে ভরে গিয়েছে। সারাবছরই নানা দুর্নীতির তদন্তে ইডি, সিবিআইকে অভিযান চালাতে হচ্ছে। এ রাজ্যে ঘনঘন ভোট হয়। পঞ্চায়েত এবং পুরসভার ভোট আলাদা হয়। বিধানসভা, লোকসভার ভোটও হয় আলাদা সময়ে। এজন্যই কারও কারও মনে হয় ভোটের অঙ্কে ইডি, সিবিআই’র তদন্ত হচ্ছে। কিন্তু, বাস্তবে তা নয়। আর এই জন্যই তো আমরা বলছি এক দেশ, এক ভোট হোক।

     উদয়নকে নিয়ে কী বললেন সুকান্ত?

    দিনহাটা অশান্ত হয়ে ওঠার জন্য উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহকেই দায়ী করলেন সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, দিনহাটায় যতদিন উদয়ন গুহ নামে গুন্ডা থাকবে, ততদিন অশান্তি থাকবে। উদয়ন গুহকে জেলে ভরলেই দিনহাটা শান্ত হয়ে যাবে। তাঁর জন্মদিন কেন রাস্তায় পালন করা হবে। তিনি কোন মহাপুরুষ। তিনি কি পদ্মশ্রী’ পেয়েছেন?  আমাদেরও তো জন্মদিন হয়, আমরা তো ঘরের মধ্যে করি। তাহলে উনি রাস্তায় জন্মদিন করতে এসেছিলেন কেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Mahua Moitra: মহুয়ার কৃষ্ণনগরের পার্টি অফিসের সামনে সিবিআই-এর গাড়ি ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ তৃণমূল কর্মীদের

    Mahua Moitra: মহুয়ার কৃষ্ণনগরের পার্টি অফিসের সামনে সিবিআই-এর গাড়ি ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ তৃণমূল কর্মীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদে ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্নকাণ্ডে কৃষ্ণনগরের তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্রর (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে লোকপাল। ওই মামলাতেই তৃণমূল প্রার্থীর আলিপুরের বাসস্থানের পর এবার কৃষ্ণনগরে মহুয়া মৈত্রর পার্টি অফিসে হানা দিল সিবিআই। শনিবার সকালে কলকাতার আলিপুরে ডি এল মৈত্র নামে এক ব্যবসায়ীর বাড়িতে হানা দিয়েছিল সিবিআই। নিরাপত্তীরক্ষীদের দাবি, এই ব্যবসায়ীই মহুয়া মৈত্রের বাবা। এবার একেবারে কৃষ্ণনগরে হানা দিলেন সিবিআই আধিকারিকেরা।

    সিবিআই-এর গাড়ি ঘিরে “জয় বাংলা” স্লোগান তৃণমূল কর্মীদের

    সূত্রের খবর, কৃষ্ণনগরের সিদ্ধেশ্বরী তলায় মহুয়ার পার্টি অফিসে আসে সিবিআইয়ের পাঁচ সদস্যের একটি দল। ইতিমধ্যেই তাঁর বাড়ি ঘিরে ফেলেছেন ৮ থেকে ১০ জন জওয়ান। তল্লাশি চলছে গোটা বাড়িতে। কৃষ্ণনগরের আগে সিবিআইয়ের একটি দল শনিবার সকালে আলিপুরে ‘রত্নাবলী’ নামে একটি আবাসনে যায়। জানা যাচ্ছে, সেখানে ন’তলার একটি ফ্ল্যাটে থাকেন মহুয়ার বাবা দীপেন্দ্রলাল মৈত্র। সেখানেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দল হানা দেয়। এরপরই কৃষ্ণনগরে আসে সিবিআইয়ের এতটি টিম। সিবিআই এর গাড়ি ঘিরে জয় বাংলা স্লোগান তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের। এদিন নদিয়ার কৃষ্ণনগরে তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদ মহুয়া মৈত্রের দলীয় কার্যালয়ে প্রায় তিন ঘণ্টা তল্লাশি অভিযান চালানোর পর সিবিআই এর প্রতিনিধি দল যখন গাড়িতে করে রওনা দিচ্ছিলেন, ঠিক তখন সিবিআই এর গাড়ির সামনে একাধিক তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা জড়ো হয়ে জয় বাংলা স্লোগান দিতে থাকে। 

    কেন তল্লাশি? (Mahua Moitra)

    সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, ‘ঘুষ নিয়ে প্রশ্ন’ কাণ্ডে লোকপালের নির্দেশে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এই বিষয়কে সামনে রেখেই মহুয়া মৈত্রর বাবা দীপেন্দ্রলাল মিত্রের আলিপুরে ফ্ল্যাটে যান সিবিআই আধিকারিকেরা। মহুয়ার (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে এমনিতেই প্রাথমিক তদন্তের কাজ শুরু করে দিয়েছিল। সিবিআই  সূত্রের খবর, লিখিত নির্দেশে সিবিআইকে ছ’মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করতে নির্দেশ দিয়েছে লোকপাল। পাশাপাশি, তদন্তের অগ্রগতি সম্পর্কে নিয়মিত লোকপালের কাছে রিপোর্ট জমা দিতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে জড়িত এসএসসি-র প্রাক্তন চেয়ারম্যান গ্রেফতার, শোরগোল

    বাড়ির সামনে ভিড়

    এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে জোর শোরগোল এলাকায়। উৎসুক জনতার ভিড় বাড়ছে বাড়ির চারপাশে। তবে, কাউকেই ঢুকতে দিচ্ছেন না জওয়ানেরা। সূত্রের খবর, এই বাড়িতে মহুয়া (Mahua Moitra) খুব একটা থাকেন না। বেশিরভাগ সময় থাকেন করিমপুরের বাড়িতে। সিদ্ধেশ্বরী তলার পর সিবিআই করিমপুরের বাড়িতে যাবে কি না তা নিয়ে চলছে চাপানউতোর। যদিও এখনও পর্যন্ত এ বিষয়ে নিশ্চিতভাবে কিছু জানা যায়নি। যদিও সকালে জানা গিয়েছিল সেখানে যেতে পারে সিবিআই। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে নির্বাচনের সময় সিদ্ধেশ্বরী তলার এই বাড়ি থেকে কাজ করেছিলেন মহুয়া। সেই বাড়িতেই হানা দিল সিবিআই। এদিন সকালে করিমপুরের বাড়িতে ছিলেন মহুয়া। যদিও বর্তমানে সেই বাড়িতে পড়েছে তালা। সূত্রের খবর, বাড়িতে নেই মহুয়া। দলীয় প্রচারে গিয়েছেন সকালেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: “শাহজাহানের ঘনিষ্ঠরা অত্যন্ত প্রভাবশালী”, আদালতে বললেন সিবিআই-এর আইনজীবী

    Sandeshkhali: “শাহজাহানের ঘনিষ্ঠরা অত্যন্ত প্রভাবশালী”, আদালতে বললেন সিবিআই-এর আইনজীবী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিআই হেফাজত শেষ হওয়ায় সন্দেশখালির (Sandeshkhali) ঘটনার মূল অভিযুক্ত শাহজাহান শেখ ও তাঁর ভাই শেখ আলমগীর- সহ নয় জন অভিযুক্তকে তোলা হয় বসিরহাট মহকুমা আদালতে। এরপর সিবিআইয়ের পক্ষ থেকে শেখ শাহজাহান, মেহেবুর মোল্লা ও সুকমল সর্দারকে আরও ছ’ দিনের হেফাজতে চেয়ে আবেদন জানানো হয়। তবে সিবিআইয়ের এই আবেদনের বিরোধিতা করে জামিনের দাবিতে  আবেদন করেন অভিযুক্তদের আইনজীবীরা।

    কী বললেন সরকারি আইনজীবী? (Sandeshkhali)

    জামিনের ঘোর বিরোধিতা করে সিবিআইয়ের আইনজীবী বলেন, ‘জিয়াউদ্দিন মোল্লা, দিদার বক্স মোল্লা, ফারুক আকুঞ্জি,শেখআলমগীর, সিরাজুল মোল্লারা শেখ শাহজাহানের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ হওয়ায় ওদেরও সন্দেশখালি (Sandeshkhali) এলাকায় যথেষ্ট প্রভাব রয়েছে। জামিনে ছাড়া পেলে মামলার নথি, তথ্যপ্রমাণ নষ্ট হতে পারে।’ এরপর বিচারক শেখ শাহজাহান, মেহেবুর মোল্লা ও সুকমল সরদারকে আরও ছ’ দিন সিবিআই হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন। এছাড়াও দিদার বক্স মোল্লা ও জিয়াউদ্দিন মোল্লার চার দিনের সিবিআই হেফাজত, শেখ আলমগীর ও মাফুজার মোল্লার ন’ দিনের সিবিআই হেফাজত ও বাকি অভিযুক্তদের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বসিরহাট মহকুমা আদালতের বিচারপতি।

    আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে জড়িত এসএসসি-র প্রাক্তন চেয়ারম্যান গ্রেফতার, শোরগোল

    শাহজাহানকে হেফাজতে নেওয়ার পরই ঘনিষ্ঠদের গ্রেফতার করে সিবিআই

     গত ২৯ ফেব্রুয়ারি শাহজাহানকে (Sheikh Shahjahan) গ্রেফতার করে রাজ্য পুলিশ। বসিরহাট আদালত তাঁকে ১০ দিনের হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিল। সিআইডি-র হেফাজতে ছিলেন তিনি। পরে কলকাতা হাইকোর্ট শাহজাহানকে সিবিআইয়ের হাতে তুলে দিতে বলে। হিসাব মতো, শাহজাহানকে হেফাজতে পাওয়ার পরেই সন্দেশখালিকাণ্ডের তদন্তে তৎপর হয়েছে সিবিআই। পর পর দু’দিন তারা সন্দেশখালিতে গিয়েছে। তার মধ্যে দ্বিতীয় দিন শাহজাহানের বাড়ি, বাজার, অফিসে তল্লাশিও চালানো হয়েছে। বিশাল কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে সিবিআই সন্দেশখালির সরবেড়িয়া এলাকা কার্যত চষে ফেলেছে। এমনকী, ডুগরিপাড়া গ্রামে শাহজাহান-ঘনিষ্ঠদের বাড়িতে সিবিআই হানা দেয়। এরপরই শাহজাহানের ভাই আলমগীর সহ বাকি অভিযুক্তদের ইডি হামলার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতার করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: শাহজাহানকাণ্ডে সিবিআই হানা দিল ইটভাটায়, তল্লাশি ঘনিষ্ঠ মাছ ব্যবসায়ীর বাড়িতেও

    Sandeshkhali: শাহজাহানকাণ্ডে সিবিআই হানা দিল ইটভাটায়, তল্লাশি ঘনিষ্ঠ মাছ ব্যবসায়ীর বাড়িতেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালি (Sandeshkhali) কাণ্ডে শাহজাহানের একের পর এক অনুগামীর বাড়িতে হানা দিয়েছিল সিবিআই। শাহজাহানের ভাই আলমগীর শেখকে কয়েকদিন আগেই সিবিআই গ্রেফতার করেছে। তাঁর সঙ্গে ইডি ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আরও দুজন তৃণমূল নেতাকে পুলিশ গ্রেফতার করেছিল। এবার সন্দেশখালির বেতাজ বাদশা শেখ শাহজাহানের সুতো কোথায় কোথায় গিঁট জড়িয়ে রয়েছে, সেই সন্ধানে নেমেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।

    ইটভাটায় হানা সিবিআইয়ের (Sandeshkhali)

     ৫ জানুয়ারি ইডির ওপর হামলার নেপথ্যে কী ছিল, সেই রহস্য উদঘাটনে আসরে নেমেছে সিবিআই। সেই সূত্র ধরেই বৃহস্পতিবার মিনাখাঁর এক ইটভাটায় হানা দিয়েছে সিবিআইয়ের তদন্তকারী দল। ইডির ওপর সেদিনের হামলার ঘটনায় এই ইটভাটারই এক কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী অফিসারদের একটি টিম হানা দিয়েছে শাহজাহান-ঘনিষ্ঠ এক মাছ ব্যবসায়ীর বাড়িতেও। ওইমাছ ব্যবসায়ীর নাম আলি হোসেন ঘরামি। সূত্রের খবর, ইডির ওপর হামলার ঘটনার তদন্তে নেমে সিবিআই-এর আতস কাচের তলায় রয়েছেন এই ব্যক্তিও। উল্লেখ্য, গত ৫ জানুয়ারি ইডির তদন্তকারী অফিসারদের একটি টিম গিয়েছিল সন্দেশখালির সরবেড়িয়ায়। রেশন দুর্নীতিরঅভিযোগের তদন্তে। গন্তব্য ছিল, সন্দেশ (Sandeshkhali) খালির শেখ শাহজাহানের বাড়ি। সেদিন শাহজাহানের বাড়িতে ঢুকতে পারেনি ইডি। তার আগেই এক তীব্র জনরোষের মুখে পড়তে হয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসারদের। আক্রান্ত হয়েছিলেন ইডির অফিসাররা। মাথা ফেটেছিল। রক্ত ঝরেছিল। সেদিন থেকেই এলাকা থেকে বেপাত্তা ছিল শেখ শাহজাহান। দীর্ঘদিন অধরা থাকার পর অবশেষে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ এবং তার ওপরে ইডির ওপর হামলার ঘটনার তদন্তভার যায় সিবিআইয়ের হাতে।

    আরও পড়ুন: মন্দিরে পুজো দিয়ে অনন্ত মহারাজকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়ন জমা দিলেন নিশীথ

    শাহজাহান নিয়ে সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে আসরে নেমেছে সিবিআই

    শাহজাহান গ্রেফতার হওয়ার পর তাঁর ঘনিষ্ঠদের গ্রেফতারের দাবিতে পথে নামেন সন্দেশখালিবাসী (Sandeshkhali)। দুদিন আগেই দুই তৃণমূল নেতাকে তাড়়া করে ঘরবন্দি করে দেন এলাকাবাসী। ইডি-র ওপর হামলার ঘটনার তদন্তে নেমেই একের পর এক তথ্য উঠে আসছে সিবিআই-এর তদন্তকারী দলের হাতে। সেদিন থেকে কোথায় কোথায় গা ঢাকা দিয়েছিল শাহজাহান? কারাই বা তাকে সাহায্য করেছিল গা ঢাকা দিতে? সেই সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে আসরে নেমেছে সিবিআই- এর টিম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: বগটুইকাণ্ডের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তিতে স্বজন হারানো পরিবারের পাশে বিজেপি

    Birbhum: বগটুইকাণ্ডের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তিতে স্বজন হারানো পরিবারের পাশে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের (Birbhum) রামপুরহাটের বগটুইকাণ্ডে দ্বিতীয় বর্ষ পূর্তিতে স্বজন হারানো পরিবারের পাশে বিজেপিদ্বিতীয় বর্ষ পূর্তিতে স্বজন হারানো পরিবারের সঙ্গে দেখা করলেন বিজেপির প্রতিনিধিদল। এদিন নিহতদের স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানালেন বিজেপির বীরভূম জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা, মহিলা মোর্চার জেলা সভানেত্রী রশ্মি দে সহ প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। একই সঙ্গে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করল বিজেপি।

    ঘটনা কী ঘটেছিল (Birbhum)?

    ২০২২ সালের ২১ মার্চ এলাকার তৃণমূল কংগ্রেসের উপ-প্রধান ভাদু শেখকে বোমা মেরে ও গুলি করে খুন করা হয়। সেইরাতেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে বগটুই গ্রাম। প্রথমে কোপানো হয় এবং এরপর বাড়িতে আগুন জ্বালিয়ে খুন করা হয় ১০ জন শিশু ও মহিলাকে। ঘটনায় রাজ্য রাজনীতি সরগরম হয়ে ওঠে। এলাকায় তীব্র আতঙ্ক তৈরি হয়। ২০২৩ সালের ২১ মার্চ সেই ঘটনার প্রথম বর্ষপূর্তিতে বগটুই গ্রামে (Birbhum) একই ঘটনায় দুটি শহীদ বেদী তৈরী করা হয়। একটি শহীদ বেদীতে মাল্যদান করেন রাজ্যের বিরোধী নেতা শুভেন্দু অধিকারী। অন্যটিতে মাল্যদান করেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব। আজ সেই বগটুই গণহত্যাকাণ্ডের দ্বিতীয় বর্ষ পূর্তি। সামনেই লোকসভা নির্বাচন। তার মধ্যে বগটুই ফের রাজনৈতিক দলগুলির নজরে।

    বিজপির বক্তব্য

    ঘটনায় বিজেপির জেলা (Birbhum) সভাপতি ধ্রুব সাহা দাবি করে বলেন, “স্বজন হারানো পরিবারের সদস্য মিহিলাল শেখ সহ তাঁর আত্মীয় স্বজনেরা বিজেপি দলের সঙ্গে যুক্ত। তাই একজন সহযোদ্ধা হিসেবে আমরা তাঁর বাড়িতে সমবেদনা জানাতে এসেছি। পাশাপাশি নিহতদের আত্মার প্রতি শান্তি কামনা করে তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য আমরা এসেছি। তৃণমূল দুষ্কৃতী এবং খুনিদের কঠিন শাস্তি চাই।”

    পরিবারের বক্তব্য

    বগটুই গ্রামে (Birbhum) স্বজনহারাদের পরিবারের পক্ষে মিহিলাল শেখ বলেন, “আমার খুব ভালো লাগল, আমার এই শোকের দিনে জেলা বিজেপির নেতারা আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী নিজে আমাকে চাকরি থেকে বঞ্চনা করেছেন। আমার চাকরির বেতন বন্ধ করা হয়েছে। রাজ্য পুলিশের উপর আমাদের ভরসা নেই। সিবিআই তদন্ত করার ফলে অভিযুক্তেরা জেলে রয়েছে। রাজ্য প্রশাসন তদন্ত করলে এতদিনে মুক্তি পেয়ে যেতো। তৃণমূল প্রতিশ্রুতি দিলেও আমাদের জন্য কোন কিছুই করেনি। দোষীদের শাস্তি চাই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে শাহজাহানের ডেরায় হানা দিল সিবিআই, করল পুনর্নির্মাণ

    Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে শাহজাহানের ডেরায় হানা দিল সিবিআই, করল পুনর্নির্মাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সন্দেশখালিতে হানা দিল সিবিআই। মূলত ইডির উপর হামলার ঘটনার তদন্তে সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) এবার সিবিআই। সোমবার রাত সাড়ে আটটা নাগাদ রাজ্য পুলিশের হাতে ধৃত ২ জনকে নিয়ে সন্দেশখালির বিভিন্ন এলাকায় যান তদন্তকারীরা। সেখানকার বাসিন্দাদের সঙ্গেও কথা বলেন সিবিআই অফিসাররা।

    ঘটনার পুনর্নির্মাণ করে সিবিআই (Sandeshkhali)

    সোমবার রাতে রাজ্য পুলিশের হাতে ধৃত ২ জনকে নিয়ে সন্দেশখালি (Sandeshkhali) পৌঁছন সিবিআই আধিকারিকরা। প্রথমে বামনপুকুর এলাকার একটি রেস্তরাঁয় যান তাঁরা। সেখানে তল্লাশি চালানো হয়। খতিয়ে দেখা হয় সিসিটিভি ফুটেজ। এরপর সোজা আগারহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের ছোটবিটপোল এলাকায় যান তাঁরা। রাতের অন্ধকারে একটি ভেড়ি এলাকায় গিয়ে সিবিআই ঘটনার পুণর্নিমাণ করে বলে খবর। প্রসঙ্গত, শেখ শাহজাহান গ্রেফতার হওয়ার আগে প্রায় ৫৫ দিন সন্দেশখালির বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপন করেছিলেন। তাঁকে সহযোগিতা করেছিলেন তাঁরই ঘনিষ্ঠরা। ইডির ওপর হামলার ঘটনার রহস্যভেদের পাশাপাশি কোথায় কোথায় সন্দেশখালির বেতাজ বাদশা আত্মগোপন করেছিলেন, তা জানতে তদন্ত চালাচ্ছে সিবিআই। আর ধৃতরা কোথায় ছিল তা জানার চেষ্টা করে সিবিআই। তাদের মোবাইল টাওয়ার লোকেশন খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    সিবিআইয়ের নজরে পুলিশের ভূমিকা!

    রেশন দুর্নীতি মামলার তদন্তে নেমে ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালি (Sandeshkhali) যান ইডি আধিকারিকরা। উদ্দেশ্য ছিল তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশি। কিন্তু, ইডি এলাকায় পৌঁছতেই রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় এলাকা। আক্রান্ত হন খোদ ইডি আধিকারিকরা। এখানেই শেষ নয়, কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরাও নিস্তার পাননি। রীতিমতো প্রাণ হাতে নিয়ে এলাকা ছাড়েন তাঁরা। প্রথমে রাজ্য পুলিশের হাতে গ্রেফতার হন শেখ শাহজাহান-সহ বেশ কয়েকজন। পরবর্তীতে মামলার তদন্তভার পায় সিবিআই। ১২ জানুয়ারি পুলিশ ৭ জনকে গ্রেফতার করে। কীসের ভিত্তিতে তাদের গ্রেফতার করা হচ্ছে তা খতিয়ে দেখছে সিবিআই। ইডি হামলার ঘটনায় ধৃতরা কী করেছিল তা জানতে এলাকার মানুষের সঙ্গে কথা বলেন সিবিআই আধিকারিকরা। সবমিলিয়ে পুলিশের ভূমিকাও এখন সিবিআইয়ের নজরে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: “পুলিশ নিরাপরাধ মানুষকে বেছে বেছে গ্রেফতার করছে”, বিস্ফোরক সিবিআই

    Sandeshkhali: “পুলিশ নিরাপরাধ মানুষকে বেছে বেছে গ্রেফতার করছে”, বিস্ফোরক সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালি (Sandeshkhali) প্রসঙ্গ নিয়ে রাজ্য সরকারের প্রশাসন এবং পুলিশের বিরুদ্ধে আগে থেকেই অভিযোগ তুলে সরব হয়েছেন গ্রামের মানুষ। এবার রাজ্য পুলিশের ভূমিকা নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। পুলিশ নিরাপরাধ মানুষকে বেছে বেছে গ্রেফতার করছে বলে জানিয়েছে সিবিআই। ঘটনায় পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা ফের একবার প্রশ্নের মুখে।

    সিবিআইয়ের দাবি (Sandeshkhali)

    সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) রেশন দুর্নীতি মামলা এবং ইডির আধিকারিকদের উপর শাহজাহানের দুস্কৃতী বাহিনীর আক্রমণ প্রসঙ্গে সিবিআই দাবি করেছে, “অপরাধ আড়াল করতে তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান ও তাঁর দলবল ন্যাজাট থানার পুলিশ আধিকারিক এবং কর্মীদের উপর প্রভাব বিস্তার করেছিল। সেখানে সত্য ঘটনাকে ধামা চাপা দিতে বহু নিরাপরাধ মানুষকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।” হামলার ঘটনায় এখনও পর্যন্ত যত জন অভিযুক্তদের গ্রেফতার করেছে পুলিশ, তাদের বয়ানের উপর নির্ভর করে আদালতে এমনটাই জানাতে চলেছে সিবিআই। আদালতের কাছে এই বক্তব্য পেশ হলে রাজ্য পুলিশের ভূমিকা নিয়ে ফের এক একবার প্রশ্ন উঠবে বলে মনে করছেন রাজনীতির একাংশের মানুষ।

    পুলিশের দ্বারা ধৃতের বিরুদ্ধে তথ্যের অভাব

    গত বৃহস্পতিবার বসিরহাট (Sandeshkhali) আদালতে আবেদন জানিয়ে রাজ্য পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়া সাত জনকে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছিল সিবিআই। এরপর তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তদন্তকারী অফিসারেরা। সিবিআই জানায়, ধৃতদের মোবাইল ফোনের টাওয়ার লোকেশন পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। সেই সঙ্গে আরও একাধিক পারিপার্শ্বিক তথ্য পরীক্ষা করে দেখা হয়, কিন্তু তদন্তকারী অফিসারেরা জানান ঘটনায় হামলার সঙ্গে এইসব ব্যক্তিরা যুক্ত ছিলেন বলে কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

    ধৃতদের বয়ান রেকর্ড করেছে পুলিশ

    সূত্রে জানা গিয়েছে, সন্দেশখালিকাণ্ডে (Sandeshkhali) পুলিশের দ্বারা ধৃতদের জেরা করায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে ধৃতেরা জানিয়েছেন, “তাঁরা এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নন। শাহজাহান ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তি তাদের থানায় যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু থানায় পৌঁছলে, তাদের সেইসময় গ্রেফতার করা হয়।” তাদের বক্তব্যের সত্যতা জানতে তদন্তকারী অফিসারেরা ধৃতদের পরিবারের লোকের সঙ্গে কথা বলেন। সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, অভিযুক্তদের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছে। গত শনিবার সুকোমল সর্দার এবং মেহবুব মোল্লার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন তদন্তকারী আধিকারিকেরা। এরপর আবার গতকাল রবিবার, রামপুরের বাসিন্দা সঞ্জয় মণ্ডল নামে এক অভিযুক্তের সঙ্গে তদন্তকারী অফিসারেরা কথা বলেন। ফলে সন্দেশখালিকাণ্ডে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে রাজ্যে আরও একবার প্রশ্ন উঠল বলে ওয়াকিবহাল মানুষ মনে করছেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালিকাণ্ডে শাহজাহানের ভাই আলমগীরসহ তিনজনকে গ্রেফতার করল সিবিআই

    Sandeshkhali: সন্দেশখালিকাণ্ডে শাহজাহানের ভাই আলমগীরসহ তিনজনকে গ্রেফতার করল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) ইডি-র ওপর হামলার ঘটনায় ক্রমশ চাপ বাড়াচ্ছে সিবিআই। আগেই শেখ শাহজাহানকে হেফাজতে নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই। পরে, সন্দেশখালিতে একাধিকবার হানা দেন সিবিআই আধিকারিকরা। শাহজাহানের আত্মীয় ও তাঁর ঘনিষ্ঠদের নোটিশ ধরিয়েছিল সিবিআই। নোটিশ পেয়ে শনিবার সিবিআই দফতরে হাজিরা দেন শাহজাহানের ভাই শেখ আলমগীর ও তাঁর দুই ঘনিষ্ঠ সহ ১৫ জন বাসিন্দা। দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদের পর আলমগীর সহ শাহজাহানের আরও দুই ঘনিষ্ঠকে গ্রেফতার করা হয়।

    ৯ ঘণ্টা জেরার পরই গ্রেফতার শেখ আলমগীর (Sandeshkhali)

    গত ৫ জানুয়ারি ইডির ওপর হামলার ঘটনার পর থেকেই বেপাত্তা ছিলেন শেখ শাহজাহান। শাহজাহানকে বিভিন্ন জায়গায় গা ঢাকা দিয়ে থাকার ক্ষেত্রে সাহায্য করেছিলেন তাঁর ভাই শেখ আলমগীর। এমনই আশঙ্কা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। এই ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সন্দেশখালি (Sandeshkhali) গিয়ে সিবিআই কর্তারা গত বৃহস্পতিবার অফিসে হাজিরার জন্য আলমগীরের বাড়িতে নোটিশ দিয়েছিলেন। কিন্তু, তিনি হাজিরা দেননি। এরপর শুক্রবার ফের নোটিশ পাঠানো হয়েছিল তাঁকে। শনিবার বেলা ১১টার সময় হাজিরার জন্য বলা হয়েছিল। সেই মতো শনিবার সকালে সিবিআই অফিসে পৌঁছান আলমগীর। শুরু হয় জিজ্ঞাসাবাদের পর্ব। দীর্ঘ ৯ ঘণ্টার জিজ্ঞাসাবাদের পর শাহজাহানের ভাই শেখ আলমগীরকে গ্রেফতার করে সিবিআই। ইডির তদন্তকারী দলের ওপর হামলার ঘটনার তদন্তে এদিন মোট ১৫ জনকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল সিবিআই-এর অফিসে। সেই তালিকায় ছিলেন সন্দেশখালি ব্লকের তৃণমূল ছাত্র পরিষেদের প্রেসিডেন্ট মাফুজার মোল্লা ও অপর এক তৃণমূল নেতা সিরাজুল মোল্লাও।

    ইডি হামলায় যোগ মিলল শাহজাহান ঘনিষ্ঠের

    গত ৫ জানুয়ারি ইডির ওপর হামলার সময় উন্মত্ত জনতাকে সংঘবদ্ধ করার ক্ষেত্রে সন্দেশখালি (Sandeshkhali) ব্লক তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রেসিডেন্ট মাফুজার মোল্লা ও অপর এক তৃণমূল নেতা সিরাজুল মোল্লার ভূমিকা ছিল বলে সন্দেহ সিবিআই কর্তাদের। সূত্রের খবর, এই মাফুজার মোল্লা ও সিরাজুল মোল্লা উভয়েই শেখ শাহজাহানের যথেষ্ট ঘনিষ্ঠ ছিল। হামলার ঘটনায় তাঁদের যোগ সূত্র ধরেই তাঁদের ডাকা হয়েছিল সিবিআই অফিসে। তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার অফিসাররা তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে শুরু করেন। কিন্তু, উত্তর সন্তোষজনক না হওয়ায় এই দুজনকেও গ্রেফতার করা হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: শাহজাহানের ৮ দিনের সিবিআই হেফাজত, গোডাউনে সারি সারি গাড়ির হদিশ

    Sandeshkhali: শাহজাহানের ৮ দিনের সিবিআই হেফাজত, গোডাউনে সারি সারি গাড়ির হদিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার সকালেই বসিরহাট মহকুমা আদালতে তোলা হয় শেখ শাহাজাহানকে। এদিন বিকালে আট দিনের জন্য সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দিল বসিরহাট মহকুমা আদালত। শেখ শাহজাহানকে ঘনিষ্ঠ বাকি সাতজনকে পাঁচ দিনের সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দিল বসিরহাট মহকুমা আদালত। পাশাপাশি এদিন ফের সন্দেশখালির (Sandeshkhali) সরবেড়িয়ায় অভিযান চালায় ইডি। সেখানে একটি গোডাউনে সারি সারি গাড়ির হদিশ পায় ইডি। সন্দেশখালিতে শাহজাহানের মাছের ডেরায় হানা দেয় ইডি।

     গোডাউনে মিলল সারি সারি গাড়ি (Sandeshkhali)

    গরু পাচারকাণ্ডে ধৃত অনুব্রত মণ্ডলের ডেরায় হানা দেওয়ার সময় এরকম একাধিক গাড়ির সন্ধান পেয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এবার সন্দেশখালির (Sandeshkhali) সরবেড়িয়ায় সন্ধান মিলল গাড়ির গোডাউনের। শাহজাহানের রাজনৈতিক গুরু মসলিন শেখ হচ্ছেন ওই গোডাউনের মালিক। গাড়ির গোডাউনের মধ্যে রয়েছে চারটি গাড়ি, তার মধ্যে শেখ শাহজাহান ও শেখ আলমগীরের গাড়িও রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। চারটি গাড়ির মধ্যে রয়েছে একটি হুডখোলা গাড়িও। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গাড়ির এই গোডাউনের মালিক মসলিন শেখের হাত ধরেই রাজনীতিতে আসেন শেখ শাহজাহান। সেই মসলিন শেখের গোডাউনেই এই বিলাসবহুল গাড়িগুলির সন্ধান পান ইডির অফিসাররা। এদিন সকাল থেকেই সন্দেশখালির সরবেড়িয়ায় অভিযান চালাচ্ছে ইডির তদন্তকারী দল। শাহজাহানের মাছের যে কারবার ছিল, সেই ডেরায় এদিন ইডি হানা দেয়। বেশ কিছু তথ্য পায়।

    আরও পড়ুন: পার্থ ভৌমিক সন্দেশখালি ছুটেছিলেন শাহজাহান, উত্তম ও শিবুদের বাঁচাতে, বিস্ফোরক অর্জুন

    গুপ্তধনের সন্ধানে ইডি!

    এই গাড়ির গোডাউনটির চাবি পেতে গিয়েও শুরুতে কিছুটা সমস্যা হয়েছিল ইডির। পরবর্তীতে ওই গোডাউন সংলগ্ন একটি দোকান থেকে সেই চাবি পান ইডির অফিসাররা এবং গোডাউন খুলতেই বেরিয়ে আসে একের পর এক সারিবদ্ধ গাড়ি। কিন্তু, কী কারণে এই গাড়িগুলিকে লোকচক্ষুর আড়ালে রেখে দেওয়া হয়েছিল সেই বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয়। এগুলি কি শুধুই গাড়ি, নাকি এর মধ্যে কোনও গোপন নথি-পত্রেরও খোঁজ পাওয়া যেতে পারে? আপাতত সেই প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজছে গুপ্তধনের সন্ধান চালাচ্ছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী অফিসাররা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share