Tag: cbi

cbi

  • Dead: দুই সন্তানসহ দম্পতির মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে রহস্য! কোথায় জানেন?

    Dead: দুই সন্তানসহ দম্পতির মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে রহস্য! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ ঘরের ভিতর স্ত্রী সন্তানসহ একই পরিবারের চারজনের মৃতদেহ (Dead) উদ্ধারকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। রবিবার সাতসকালে মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে দুর্গাপুরের কুড়ুরিয়াডাঙা এলাকায়। স্বামী, স্ত্রীসহ দুই সন্তানের মৃত্যুর (Dead) ঘটনায় রহস্য দানা বাঁধতে শুরু করেছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় দুর্গাপুর থানার পুলিশ। ঘটনার সিবিআই (CBI) তদন্তের দাবি জানানো হয়। একইসঙ্গে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবিতে পুলিশকে মৃতদেহ (Dead)  উদ্ধার করতে বাধা দেন মৃতের অত্মীয়রা। তাঁদের বক্তব্য, মৃত্যুর আগে সোশ্যাল মিডিয়াতে তাঁদের মৃত্যুর জন্য কারা দায়ী তা উল্লেখ করেছেন। সকলকে গ্রেপ্তার করতে হবে। তাঁদের দাবি, দুই সন্তান সহ স্বামী ও স্ত্রীকে খুন করা হয়েছে। যদিও ঘটনার তদন্তে ঘটনাস্থলে ফরেনসিক টিম আসে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতদের নাম অমিত মণ্ডল (৪২)। তিনি পেশায় জমি ব্যবসায়ী ছিলেন। তাঁর স্ত্রী রূপা মণ্ডল (৩৪)। তাঁদের পুত্র মিমিত মণ্ডল(১০) ও শিশুকণ্যা নিকিতা মণ্ডল (২)। তাঁদের বাড়ি দুর্গাপুর ১১ নম্বর ওয়ার্ডের কুড়ুরিয়াডাঙায়। কী করে জানাজানি হল বিষয়টি? পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন পারিবারিক হোয়াট’স অ্যাপ গ্রুপে সুইসাইড নোট দেখে মৃত অমিত মণ্ডলের শ্বশুর বাড়ির লোকজন ছুটে আসেন। বাড়ির ভিতরে দেখা যায়, ঘরের ভেতর নীচে পড়ে রয়েছে  ১০ বছরের মিমিত মণ্ডলের নিথর দেহ। বিছানায় শিশুকণ্যার সঙ্গে পড়ে রয়েছে মা রূপা মণ্ডলের দেহ। সিলিংয়ে হাতবাঁধা অবস্থায় ঝুলন্ত দেহ (Dead)  উদ্ধার হয় অমিতের। বিষয়টি জানাজানি  হতেই আশপাশের লোকজন ছুটে আসে। ঘটনায় চরম উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। আসানসোল দুর্গাপর পুলিশ কমিশনারেটের ডিসি (পূর্ব) কুমার গৌতম বলেন, ফরেনসিক টিম নমুনা সংগ্রহ করেছে। দুজনকে আটক করা হয়েছে। সমস্ত ঘটনাটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    সুইসাইড নোটে কী লেখা রয়েছে? Dead

     অমিতের বাবা নরেশ মণ্ডল একসময় প্রভাবশালী প্রোমোটার ছিলেন। শিল্পশহর লাগোয়া জমির কেনাবেচা করতেন তিনি। বছর ছয়েক আগে কিডনির অসুস্থতায় মৃত্যু হয় তাঁর। বাবা বেঁচে থাকতে তাঁর সঙ্গে জমি কেনাবেচায় হাতপাকান অমিত। ফলে, ফুলেফেঁপে ওঠে তাঁদের সম্পত্তি। ওই জমি ব্যবসা থেকে কয়েক’শো কোটি টাকার সম্পত্তি তৈরি করেন। কুড়ুরিয়াডাঙায় বিলাসবহুল তাঁদের বাড়ি রয়েছে। সুইসাইড নোটে লেখা রয়েছে, তাঁদের মৃত্যুর (Dead)  পিছনে হাত রয়েছে তাঁর বড় মামার ছোটো ছেলে সুশান্ত নায়েক ওরফে নান্টু। সে মাস্টার মাইন্ড। এছাড়াও  মামার বাড়ির  অনেকে জড়িত রয়েছে। সুশান্ত নায়েক অন্ডালের সিঁদুলি প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষকতা করে। এছাড়া মা বুলা রানি মণ্ডলের নাম রয়েছে। মা বাপের বাড়ির সকলকে ভালোবাসে। আমার ছেলেমেয়েদের দেখতে পারে না। আমাকে পছন্দ করে না। ছোটো মামার মেয়ে মিলি নায়েক ঘোষের নামও উল্লেখ রয়েছে। তিনি পান্ডবেশ্বরে বৈদ্যনাথপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। বড় মামার সেজো ছেলের বৌ শিলা নায়েক মণ্ডলের নাম রয়েছে। তিনি আমরাই প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষকতা করেন। ২০১২ সালে পরীক্ষা, ইন্টারভিউ  না দিয়ে তাঁরা সকলে চাকরি পেয়েছেন। সুশান্ত নায়েক সিপিএম, কংগ্রেস ও তৃণমূল কংগ্রেস সমস্ত দলই করেছেন। ওরাই আমাদের পরিবারকে শেষ করে দিল। প্রভাবশালী মন্ত্রীর সঙ্গে তাঁদের যোগ রয়েছে তিনি উল্লেখ করেছেন। সুইসাইড নোটটি সিবিআই(CBI), ইডি (ED), রাজ্য পুলিশ এবং বিচারপতি অভিজিত্ গঙ্গোপাধ্যায়কে তিনি ট্যাগ করেন।

    কী বললেন মৃতের আত্মীয়? Dead

    মৃতা রূপা মণ্ডলের মাসতুতো বোন সুদীপ্তা ঘোষ বলেন,” গতকাল রাতে জামাইবাবু বলল মা এসেছে বাড়িতে। আবারও অশান্তি হবে।” তিনি আরও বলেন,” সম্পত্তির বিবাদ। জামাইবাবুর মা বুলা রানি জামাইবাবু, দিদি ভাগ্নে, ভাগ্নিকে সহ্য করতে পারে না। সমস্ত সম্পত্তি জামাইবাবুর মামার ছেলেদের তিনি দিয়ে দিতে চান। তাই নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিবাদ চলছে। আমাদের অনুমান পরিকল্পিত খুন। কারণ, বাড়ির সিসিটিভি উল্টো দিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে। রাতে স্ট্রিট লাইট বন্ধ রাখা ছিল। আমাদের দাবি, বুলা রানি, সুশান্ত, প্রশান্ত সহ জামাইবাবুর মামার বাড়ির সকলকে গ্রেপ্তার করতে হবে। ঘটনার সিবিআই (CBI) তদন্ত করা হোক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CBI: আরও ১৪ দিন তিহার জেলে থাকতে হবে কেজরির ডেপুটি মণীশ সিসোদিয়াকে 

    CBI: আরও ১৪ দিন তিহার জেলে থাকতে হবে কেজরির ডেপুটি মণীশ সিসোদিয়াকে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়াকে আরও ১৪ দিন থাকতে হবে তিহার জেলে। এদিন দিল্লির রাউস অ্যভিনিউ কোর্ট তাঁকে ১৪ দিনের বিচারবিভাগীয় হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে। উল্লেখ্য, দিল্লির আবগারী দুর্নীতির অভিযোগে দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী তথা আম আদমি পার্টির নেতাকে কয়েকদিন আগেই গ্রেফতার করে সিবিআই (CBI)। তারপরই দিল্লির রাউস অ্যভিনিউ কোর্ট তাঁকে ৪ মার্চ পর্যন্ত হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেয়। পরে সেই হেফাজতের মেয়াদ ২ দিন বাড়ানো হয়। এরপর আসে সোমবারের নির্দেশ। তাতে দেখা যাচ্ছে, হোলিতেও মণীশ সিসোদিয়াকে থাকতে হবে জেলবন্দি।

    ঘটনার গতি প্রকৃতি

    এর আগে, ২৮ ফেব্রুয়ারি আবগারী দুর্নীতি মামলায় সিবিআইয়ের হাতে ধৃত মণীশ সিসোদিয়া দিল্লির মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা দেন। তারও আগে, মণীশের জামিনের আবেদনের মামলা খারিজ করে সুপ্রিম কোর্ট। দিল্লির কেজরিওয়াল সরকারের আওতাধীন আবগারী দপ্তর অনৈতিকভাবে কিছু ব্যবসায়ীকে সুবিধে পাইয়ে দিয়েছিল বলে অভিযোগ। সেই অভিযোগে মণীশ সমেত ১৪ জন আম আদমি পার্টির নেতা মন্ত্রীরা ছিলেন সিবিআই স্ক্যানারে। তদন্তে নেমে সিবিআই পর পর জিজ্ঞাসাবাদ করে। অন্যদিকে, আর্থিক কেলেঙ্কারির মামলায় তদন্তে আলাদা করে নামে ইডি। সব মিলিয়ে কার্যত তোলপাড় হয়ে যায় দিল্লির রাজনীতি।

    সিবিআই (CBI) কী বলল

    এদিকে, কোর্টে সিবিআই জানিয়েছে, এই মামলায় সম্ভবত তারা সিসোদিয়ার পুলিস হেফাজতের আবেদন করতে পারে তদন্তের গতিপ্রকৃতি অনুযায়ী। তদন্ত এগোলে তারা সেই আবেদনের পথে হাঁটতে পারে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছে সিবিআই। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি রবিবার মণীশ সিসোদিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দিল্লির সিবিআই দফতরে ডাকা হয়। সেই দিনই টানা ৮ ঘণ্টার জেরার পর তাঁকে গ্রেফতার করে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা জানায়, তাঁরা মণীশের থেকে যোগ্য সহযোগিতা না পাওয়ায় তাঁকে গ্রেফতার করতে বাধ্য হয়। সিবিআই হেফাজতে না চাওয়ায় এদিন জেল হাজত হল মণীশের।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: কেন্দ্রের টাকা নয়ছয়, তদন্তে রাজি  সিবিআই! রাজ্যকে কড়া বার্তা হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: কেন্দ্রের টাকা নয়ছয়, তদন্তে রাজি সিবিআই! রাজ্যকে কড়া বার্তা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় প্রকল্পের ২ লক্ষ ২৯ হাজার কোটি টাকার গরমিলের অভিযোগে এবার তদন্তে রাজি কেন্দ্রীয় সংস্থা সিবিআই। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court)একটি জনস্বার্থ মামলার পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রের তদন্তকারী সংস্থার আইনজীবী জানিয়েছেন, আদালত নির্দেশ দিলে এক্ষেত্রে প্রাথমিক অনুসন্ধানে রাজি সিবিআই। এদিন কেন্দ্রীয় সরকারের পাঠানো টাকা নয়ছয় করার অভিযোগ তুলে সিবিআই তদন্তের দাবির বিরোধিতা করে রাজ্য। আগামী সপ্তাহে ফের এই মামলার শুনানি রয়েছে। 

    আদালতে মামলাকারীদের দাবি

    কেন্দ্রের পাঠানো টাকায় আর্থিক অনিয়ম হয়েছে বলে অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court)জনস্বার্থ মামলা করেন রাজ্য বিজেপির অন্যতম সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়। এ ছাড়াও মামলাকারীদের মধ্যে রয়েছেন আইনজীবী সুমনশঙ্কর চট্টোপাধ্যায় এবং অবসরপ্রাপ্ত সেনাকর্মী ঋত্বিক পাল। সিবিআই তদন্তের দাবি জানান তাঁরা।মামলাকারীদের অভিযোগ ছিল, প্রায় ২ লক্ষ ৩০ হাজার কোটি টাকার হিসেব দিতে পারছে না রাজ্য সরকার। বলা হয়েছে, ২০২১ সালের ৩১ মার্চ ক্যাগের রিপোর্টে ওই অসঙ্গতির কথা রয়েছে। রাজ্যের বিভিন্ন প্রকল্পে কেন্দ্রীয় সরকারের পাঠানো টাকার নয়ছয় হয়েছে বলে দাবি করা হয়। মঙ্গলবার বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের বেঞ্চে ছিল সেই মামলার শুনানি।

    আরও পড়ুন: পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ সংবিধান ভুলে গিয়েছে! দিনহাটায় পৌঁছেই বিস্ফোরক সুকান্ত

    এদিন আদালতে (Calcutta High Court) রাজ্যের যুক্তি ছিল, ক্যাগের রিপোর্ট রাজ্যপালের কাছে যায়। সেখান থেকে যায় বিধানসভায়। তারপর তা নিয়ে আলোচনা হয় পাবলিক অ্যাকাউন্টস কমিটি (পিএসি)-তে। খরচ নিয়ে সেখানেই এখন বিষয়টি আলোচনার স্তরে রয়েছে। ফলে এ নিয়ে আদালত হস্তক্ষেপ করতে পারে না। এর পাল্টা হিসেবে প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব রাজ্যের কাছে জানতে চান, পিএসিতে কী হয় তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে? না কি, সরাসরি সময়সীমা বেঁধে দিয়ে সেখান থেকে রিপোর্ট চাইবে আদালত? মামলাকারীদের আইনজীবী জানান, কোনও অনিয়ম হয়ে থাকলে আদালত হস্তক্ষেপ করতেই পারে। তখন রাজ্যের উদ্দেশে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘‘তা হলে কী এই মামলার শুনানি বন্ধ রাখব? না কি পিএসি থেকে কখন রিপোর্ট আসবে তার জন্য বসে থাকব?’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dawood Ibrahim: দাউদের সঙ্গে গুটখা ব্যবসা, ১০ বছরের কারাদন্ড ৩ জনের

    Dawood Ibrahim: দাউদের সঙ্গে গুটখা ব্যবসা, ১০ বছরের কারাদন্ড ৩ জনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ থেকে ঠিক কুড়ি বছর আগে পাকিস্তানের করাচিতে গুটখার ব্যবসা করতে দাউদ ইব্রাহিম (Dawood Ibrahim) এবং তার ভাই আনিস ইব্রাহিমকে সাহায্য করার অভিযোগ ছিল তিনজনের বিরুদ্ধে। এদিন এই মামলায় রায়দান করল মুম্বই-এর বিশেষ আদালত। তিনজনকেই ১০ বছরের কারাদণ্ড দিল আদালত। সোমবার বিশেষ আদালতের বিচারক বিডি শেলকে এই রায় ঘোষণা করেন। 

    তিনজনের পরিচয়

    জেএমজে গোষ্ঠীর প্রধান জোশি, এদেশে গুটখা ব্যারন নামে পরিচিত তবে তার সংস্থা পানমশলা এবং অন্যান্য তামাক জাতীয় দ্রব্য উৎপাদন করে বলে জানা গেছে। জোশি ছাড়া এই মামলায় অন্য যাদের নাম জড়িয়েছিল তারা হল রসিক লাল ধারিওয়াল, জমিরউদ্দিন আনসারী এবং ফারুক মনসুরির। এদের মধ্যে ২০১৭ সালে রসিকলাল ধারিওয়ালের মৃত্যু হয় তদন্ত চালাকালীন। ফারুক মনসুরির আবার ১৯৯৩ মুম্বই বিস্ফোরণের অন্যতম অভিযুক্ত বলে জানা গেছে।

    সিবিআই এর চার্জশিট

    দীর্ঘদিন ধরে তদন্ত চলার পর এই মামলায় সিবিআই এর পক্ষ থেকে চার্জশিট জমা পড়ে ২০১৬ সালে মুম্বাইয়ের বিশেষ আদালতে। সিবিআই তাদের চার্জশিটে জানায় যে জোশি এবং রসিকলাল এর মধ্যে আর্থিক বিষয় নিয়ে ঝামেলা হলে সেটা মেটানোর জন্য তারা দাউদ ইব্রাহিমের (Dawood Ibrahim) শরণাপন্ন হয়েছিল। এর বদলে নিজের সঙ্গীদের নিয়ে করাচিতে গুটখা ব্যবসা শুরু করতে তাদের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন দাউদ ইব্রাহিম (Dawood Ibrahim)। ২০০২ সালে করাচিতে গুটখার কারখানা গড়ে তুলতে মুম্বই হামলার অন্যতম মাথা দাউদ ইব্রাহিমকে (Dawood Ibrahim) যাবতীয় সাহায্য করেছিল এই তিনজন। সিবিআই এর আরও দাবি দাউদ ইব্রাহিম (Dawood Ibrahim) এই তিনজনের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন এবং এই ব্যবসায়িক সম্পর্কও যথেষ্ঠ মধুর ছিল তাদের সঙ্গে। দাউদ ইব্রাহিমকে (Dawood Ibrahim) তারা অনেক লাভবানও করেছিল বলেই সিবিআই এর দাবি।

    আরও পড়ুন: বিজেপির গঙ্গাপুজোয় ‘না’ পুলিশের, ‘কর্মসূচি হবেই’, জানালেন সুকান্ত

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Justice Abhijit Gangopadhyay: মানিক মামলায় সিবিআইকে সতর্ক করলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়, কেন?

    Justice Abhijit Gangopadhyay: মানিক মামলায় সিবিআইকে সতর্ক করলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়, কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) পরবর্তী শুনানিতে যেন উপস্থিত থাকেন সিবিআইয়ের (CBI) আইনজীবী। মানিক ভট্টাচার্য মামলায় (Manik Bhattacharya Case) এই বলে সিবিআইকে সতর্ক করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Gangopadhyay)। ১৮ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টে শুনানি ছিল মানিক ভট্টাচার্যের মামলার। ওই দিন শুনানিতে দেশের শীর্ষ আদালতে হাজির ছিলেন না কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আইনজীবী। এরই প্রেক্ষিতে এদিন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় সিবিআইকে বলেন, সুপ্রিম কোর্টের পরবর্তী শুনানির সময় যেন উপস্থিত থাকেন সিবিআইয়ের আইনজীবী। বিষয়টিকে হালকাভাবে নেওয়া উচিত হয়নি বলেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।  

    পলাশিপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক…

    দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতির পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় নদিয়ার পলাশিপাড়ার বিধায়ক তৃণমূলের মানিক ভট্টাচার্যকে। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন এই তৃণমূল নেতা। সেই মামলার শুনানি ছিল ১৮ নভেম্বর। ওই দিন শুনানিতে হাজির ছিলেন না সিবিআইয়ের আইনজীবী। এদিন তা নিয়েই অসন্তোষ প্রকাশ করেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Gangopadhyay)। সিবিআইয়ের তরফে তাঁকে জানানো হয়, ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টে জমা দেওয়া হয়েছে ২৬ পাতার রিপোর্ট। তদন্ত চলছে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ২০ ডিসেম্বর।

    প্রসঙ্গত, নিয়োগ দুর্নীতিতে প্রথম থেকেই অভিযোগের আঙুল উঠেছে তৃণমূল পরিচালিত সরকারের দিকে। বামেদের হটিয়ে তৃণমূল রাজ্যের ক্ষমতায় আসে ২০১১ সালে। তার পরের বছরই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের দায়িত্ব পান মানিক। ২০১২ থেকে ২০২২ পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই পদে ছিলেন পলাশিপাড়ার বিধায়ক। পরে নিয়োগ দুর্নীতিতে নাম জড়ানোয় সরিয়ে দেওয়া হয় মানিককে। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশেই সরানো হয় তাঁকে। তার পরেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন এই তৃণমূল নেতা।

    আরও পড়ুন: “কোভিড মৃত্যুর জন্যে দায়ী নয় সরকার”, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    কেবল সিবিআই নয়, মানিকের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ এনেছে আর এক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি-ও। ৩২৫ জনকে পাশ করিয়ে দেওয়ার জন্য তিনি ৩.২৫ কোটি টাকা নিয়েছেন বলেও অভিযোগ। শুধু তাই নয়, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ২০ কোটি ৭০ লক্ষ টাকা নগদ নেওয়ারও অভিযোগ রয়েছে পলাশিপাড়ার তৃণমূল বিধায়কের বিরুদ্ধে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Anubrata Mondal: সিবিআই-এর তলব এড়িয়ে ই-মেল করলেন কেষ্ট কন্যা, কী লিখেছেন চিঠিতে?

    Anubrata Mondal: সিবিআই-এর তলব এড়িয়ে ই-মেল করলেন কেষ্ট কন্যা, কী লিখেছেন চিঠিতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিআই-এর ডাক এড়ালেন কেষ্ট (Anubrata Mondal) কন্যা সুকন্যা (Sukanya Mondal)। গরু পাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case) জেলে রয়েছেন অনুব্রত মণ্ডল, এমন পরিস্থিতিতে সুকন্যা মণ্ডলকে গতকাল সিবিআই ডেকেছিল। কিন্তু তিনি সিবিআই-এর দফতরে উপস্থিত না হয়ে পাঠিয়েছেন চিঠি। কী আছে চিঠিতে? সূত্রের খবর অনুযায়ী, সুকন্যা রয়েছেন রাজ্যের বাইরে। তাই তিনি সিবিআই-এর কাছে সময় চেয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন রাজ্যের বাইরে থাকার জন্য তিনি হাজিরা দিতে পারেননি। সূত্রের খবর অনুযায়ী, তাঁর সংস্থার আয়–ব্যয়ের গড়মিলের নথি নিয়েই গতকাল, সোমবার সিবিআই সুকন্যাকে হাজিরার নির্দেশ দিয়েছিল।

    তবে গতকাল শুধুমাত্র কেষ্ট কন্যা সুকন্যাকেই নয়, অনুব্রত (Anubrata Mondal) ঘনিষ্ঠ বিদ্যুৎবরণ গায়েন-কেও হাজিরার নির্দেশ দিয়েছিল সিবিআই। আর তিনিও সুকন্যার মতই সিবিআই-এর ডাক এড়িয়ে গেলেন। তবে গতকাল সিবিআই-এর ডাক এড়ানোর কোনও কারণ জানানো হয়নি। সুকন্যার সংস্থা এএনএম অ্যাগ্রোকেম ফুড প্রাইভেট লিমিটেডকে নোটিস ধরিয়ে সেটির আয়ব্যয়ের যাবতীয় নথি চেয়ে সোমবার সুকন্যা ও বিদ্যুৎবরণকে তলব করেছিল সিবিআই।

    জানা গিয়েছে, আইনজীবী মারফত সিবিআইকে পাঠানো চিঠিতে সুকন্যা দাবি করেছেন, তাঁর বন্ধুর চিকিৎসার জন্য তিনি এখন চেন্নাইতে রয়েছেন। সেখান থেকে ফিরে এসে নিজেই যোগাযোগ করবেন তদন্তকারী সংস্থার সঙ্গে। ফলে তিনি সময় মত পৌঁছতে পারেননি। তবে পরবর্তীতে কবে তিনি হাজিরা দিতে যাবেন, তা এখনও জানা যায়নি। আরও জানা গিয়েছে, সুকন্যা ই-মেল করে সিবিআইকে নিজের সংস্থার আয়ব্যয়ের হিসাব দিয়েছেন বলে সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুন: এবার কেষ্টকন্যা সুকন্যাকে দিল্লিতে তলব ইডির

    তদন্তকারী সংস্থার দাবি, ২০১৫ সালের পর থেকে হঠাৎ সুকন্যা মণ্ডলের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ বেড়েছে। ব্যাংক থেকে মিলেছে ১৮ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিটের নথি। এছাড়াও বেশ কয়েকটি চাল কলের মালিকানা রয়েছে তাঁর নামেই, তাই তাঁর আয়–ব্যয়ের হিসেব নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাইছে সিবিআই অফিসাররা। সিবিআই-কে আগে যেসব নথি তিনি পাঠিয়েছিলেন তাতে অনেক তথ্য স্পষ্ট উল্লেখ নেই, তাই নোটিস পাঠিয়ে তাঁকে হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।

    প্রসঙ্গত, এর আগেও গত সেপ্টেম্বরে সুকন্যাকে নোটিস দিয়েছিল সিবিআই। সেসময় নিজের অসুস্থতার দোহাই দিয়ে সময় চেয়ে নিয়েছিলেন সুকন্যা। পরে আইনজীবী মারফত নথি পাঠানো হয়েছিল। এ বারও নোটিস পেয়ে তলব এড়ালেন অনুব্রত-কন্যা (Anubrata Mondal)। আবার সিবিআই তলবের পাশাপাশি আগামী ২৭ তারিখ দিল্লিতে সুকন্যাকে তলব করেছে ইডি-ও। ফলে সিবিআই-এর তলব এড়ানোর পাশাপাশি ইডির তলবও তিনি এড়িয়ে যাবেন কিনা সেটিই এখন দেখার।

  • Anubarata Mandal: অনুব্রত কন্যা সুকন্যার কোম্পানিকে নোটিস! সংস্থার যাবতীয় নথি খতিয়ে দেখবে সিবিআই

    Anubarata Mandal: অনুব্রত কন্যা সুকন্যার কোম্পানিকে নোটিস! সংস্থার যাবতীয় নথি খতিয়ে দেখবে সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজো কাটতে না কাটতেই গরু পাচার মামলায় (Cow Smuggling Case) তদন্তে আরও গতি আনল সিবিআই (CBI)। আয়-ব্যয়ের হিসেব চেয়ে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা নোটিস পাঠাল ধৃত তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mandal) মেয়ে সুকন্যার নামে থাকা সংস্থাকে। সূত্রের খবর, ANM অ্যাগ্রোকেম ফুড প্রাইভেট লিমিটেড নামে একটি সংস্থার উপর নজর রয়েছে সিবিআইয়ের। তাই ওই সংস্থার আধিকারিকদের যাবতীয় নথি সিবিআইয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পে জমা দিতে বলা হয়েছে। আসলে ওই কোম্পানির ডিরেক্টর অনুব্রত কন্যা সুকন্যা মণ্ডল এবং বিদ্যুৎবরণ গায়েন। গরুপাচার মামলায় দু’জনেই কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার র‌্যাডারে রয়েছেন।

    আরও পড়ুন: আরও বিপাকে অনুব্রত! ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ সিবিআই, কী রায় দেবে আদালত?

    গরু পাচার মামলায় আগেই গ্রেফতার হয়েছিলেন বীরভূমের দাপুটে তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। আপাতত তিনি জেলে। তবে গোয়েন্দাদের ধারণা, এই বৃহত্তর দুর্নীতির সঙ্গে শুধু অনুব্রত নন, তাঁর ঘনিষ্ঠরা ওতপ্রতোভাবে জড়িয়ে। গরুপাচার কাণ্ডে অনুব্রত মণ্ডলের বেনামি অর্থ বিভিন্ন সংস্থায় খাটানো হয়েছে বলে ধারণা সিবিআইয়ের। সেই কারণেই ANM অ্যাগ্রোকেম ফুড প্রাইভেট লিমিটেডের আধিকারিকদের ১৬০ ধারায় নোটিস দিয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। মূলত সাক্ষী হিসেবে তাঁদের তলব করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: জেলের ভেতরেই অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকে গ্রেফতার ইডির, চাপ বাড়ল কেষ্টর?

    উল্লেখ্য, এই সংস্থার নামে অতীতে একাধিক সম্পত্তি কেনা হয়েছে। গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, মূলত ভয় দেখিয়ে, চাপ দিয়ে বাজার মূল্যের থেকে অনেক কম দামে সম্পত্তি কেনা হয়েছিল। শুধু তাই নয়, সম্পত্তি কেনার জন্য এই বিপুল পরিমাণ অর্থের সোর্স জানতে চায় সিবিআই। এই সংস্থার দু’জন ডিরেক্টর। একজন অনুব্রত কন্যা সুকন্যা মণ্ডল। অন্যজন বিদ্যুৎবরণ। যিনি তৃণমূল নেতার খুবই ঘনিষ্ঠ বলে এলাকায় পরিচিত। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, নথি হাতে পাওয়ার পর সুকন্যা ও বিদ্যুৎবরণকে আলাদা আলাদা জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারেন সিবিআই অফিসাররা। উল্লেখ্য, এর আগেও সুকন্যাকে জেরা করতে সিবিআইয়ের দল হাজির হয়েছিল বীরভূমে অনুব্রত মণ্ডলের বাড়িতে। নানা বাহানায় সুকন্যা কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন। তাই এখন দেখার, নোটিস পাওয়ার পর তিনি কী করেন?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Operation Chakra: সাইবার ক্রাইমের বিরুদ্ধে জোরালো অভিযান চালালো সিবিআই

    Operation Chakra: সাইবার ক্রাইমের বিরুদ্ধে জোরালো অভিযান চালালো সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার সাইবার ক্রাইমের (Cyber Crime) বিরুদ্ধে দেশ জুড়ে অভিযান চালাল সিবিআই (CBI)। সংবাদ সূত্রে জানা গিয়েছে দেশের ১০৫ টি স্থানে এখন পর্যন্ত অভিযান (Operation) চালানো হয়েছে। ৮৭ টি স্থানে সিবিআই একক ভাবে অভিযান চালালেও দিল্লিতে পাঁচটি, আন্দামান ও নিকোবরে চারটি, চণ্ডীগড়ে তিনটি, কর্ণাটকে ১২ টি এবং পাঞ্জাব ও আসামে দুটি করে রাজ্য পুলিশের সঙ্গে সিবিআই যৌথ অনুসন্ধান চালিয়েছে।

    এর মধ্যেই রাজস্থানের একটি কল সেন্টারে অভিযান চালিয়ে দেড় কেজি সোনা সহ আরও দেড় কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। ইন্টারপোল ও এফবিআই এর নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়েছে। সিবিআইয়ের এই অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন চক্র’ (Operation Chakra)।

    [tw]


    [/tw]

    সিবিআই সূত্রে খবর, সাইবার জালিয়াতির প্রচুর প্রমাণ ইতিমধ্যেই হাতে এসেছে  এদিনের এই অভিযান। অভিযানে আরও দুটি কলসেন্টারে (Call Centre) অভিযান চালিয়ে সেগুলিকে সিজ করেছে তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। এর মধ্যে একটি পুনে এবং একটি আহমেদাবাদে। এই দুটি কল সেন্টারই আমেরিকায় (America) বসবাসকারী নাগরিক থেকে প্রতারণা করে টাকা হাতিয়ে নিত বলে সূত্রের খবর। কল সেন্টারগুলি ডার্ক ওয়েব ব্যবহার করে সাধারণ মানুষদের প্রতারণা করত।

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, সিবিআই অপারেশন গরুড় (Operation Garuda) নামে আরও একটি অপারেশন চালাচ্ছে। এই অভিযানের মাধ্যমে এখনও পর্যন্ত ১৭৫ জনের উপর ড্রাগ মাফিয়াদের গ্রেপ্তার করেছে। প্রায় ৬ হাজার ৬০০ জনকে পুলিষ জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। ড্রাগ মাফিয়াদের বিপুল পরিমাণে মাদক জাতীয় দ্রব্য বাজেয়াপ্ত করেছে সিবিআই আধিকারিকেরা।

    [tw]


    [/tw]

    এরই পাশাপাশি অপারেশন মেঘচক্র (Operation Megh Chakra) নামে একটি অভিযান চালানো হচ্ছে। এই অভিযান শিশুদের যৌন নির্যাতন গ্যাজেট সহ মোবাইল, ল্যাপটপ সহ ইলেকট্রনিক গ্যাজেট বাজেয়াপ্ত অরা হয়েছে।সারা ভারতের  ২১ টি রাজ্য জূড়ে ৫৯টি স্থান জুড়ে তল্লাশি অভিযানটি চালানো হয়েছে।এই ঘটনায় প্রায় ৫০ জনের মতো সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।

    [tw]


    [/tw]

    বর্তমানে আমাদের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে (West Bengal) গোরুপাচার (Cattle Smuggling) কান্ডে মুখ্য অভিযুক্ত অনুব্রত মন্ডলকে গ্রেপ্তার করেছে সিবিআই, অপরদিকে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চ্যাটার্জীকে এসএসসি ও প্রাইমারী টেট কেলেঙ্কারীর নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিজ হেফাজতে নিয়েছিলেন সিবিআই। বিরোধী দল কেন্দ্রীয় সরকারের এই তদন্তকারী সংস্থার উপর পক্ষপাতদুষ্টের মতো ঘোরতর অভিযোগ আনলেও সিবিআই নিরপেক্ষতার সাথে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • CBI: সিবিআই-ইউরোপোল চুক্তি, এবার জঙ্গি দমনেও নামছে সিবিআই

    CBI: সিবিআই-ইউরোপোল চুক্তি, এবার জঙ্গি দমনেও নামছে সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এতদিন খুঁজে বেড়াত অপরাধী। এবার জঙ্গি দমনেও কাজ করবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই (CBI)। সম্প্রতি ইউরোপিয় ইউনিয়নের ইউরোপোলের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে সিবিআই। যার জেরে এবার থেকে গুরুতর অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় পারস্পরিক সহযোগিতায় একযোগে কাজ করবে সিবিআই এবং ইউরোপোল। ইউরোপিয় ইউনিয়নে রয়েছে ২৭টি দেশ।

    সিবিআই-ইউরোপোল চুক্তি (CBI)

    এই চুক্তির বলে সিবিআইকে তদন্তে সাহায্য করবে ওই ২৭টি দেশের তদন্তকারী সংস্থা। ইউরোপলের সঙ্গে যুক্ত দেশগুলির তদন্তকারী সংস্থার সঙ্গেও যোগসূত্র তৈরি হল সিবিআইয়ের। সিবিআই (CBI) এবং ইউরোপোলের তরফে জানানো হয়েছে, এই চুক্তি এই দুই তদন্তকারী সংস্থার মধ্যে এক নিবিড় যোগাযোগ ও সহযোগিতার পথ খুলে দেবে, যাতে উভয় পক্ষই নিজেদের বেস্ট এক্সারসাইজ একে অন্যের সঙ্গে শেয়ার করতে পারে। দুই তদন্তকারী সংস্থার মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তিতে তথ্য আদানপ্রদান, জেনারেল সিচুয়েশন রিপোর্ট, স্ট্র্যাটেজিক অ্যানালিসিস ও প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত বিষয়ের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। নির্দিষ্ট কোনও অপরাধমূলক তদন্তে একে অপরকে পরামর্শ ও প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেওয়ার বিষয়েও নজর দেবে সিবিআই এবং ইউরোপোল।

    মাইলফলক 

    হেগে রয়েছে ইউরোপোলের হেড কোয়ার্টার। বৃহস্পতিবার ভার্চুয়ালি স্বাক্ষরিত হয় এই চুক্তি। সিবিআইয়ের (CBI) পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ডিরেক্টর প্রবীণ সুদ। আর ইউরোপোলের তরফে সই করেন তাদের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ক্যাথরিন ডি বোলে। সিবিআইয়ের ডিরেক্টর বলেন, “এটি সিবিআই ও ইউরোপোলের মধ্যে বিগত কয়েক বছরের আলোচনার ফসল। এটি একটি বড় মাইলফলক যা অপরাধ দমনে আমাদের চেষ্টা ও পারস্পরিক সহযোগিতা তুলে ধরে।”

    আরও পড়ুুন: “জন্মনিয়ন্ত্রণও করতে হবে”, মিয়াদের গুচ্ছ শর্ত অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    সিবিআইয়ের এই কর্তা বলেন, “অপরাধের নেটওয়ার্কগুলি সীমানাজুড়ে কাজ করে। বিভিন্ন দেশের বিচার বিভাগের পার্থক্যকে কাজে লাগিয়ে ও শনাক্তকরণ এড়াতে আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা গ্রহণ করে। আজ আমরা যে চুক্তি স্বাক্ষর করেছি, তা বর্ধিত সহযোগিতা ও পারস্পরিক সহায়তার মাধ্যমে এই চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবিলার জন্য আমাদের অঙ্গীকারকে প্রতিফলিত করে (CBI)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Mahua Moitra: মহুয়া মৈত্রর কলকাতার আবাসনে সিবিআই হানা, সংসদ প্রশ্নকাণ্ডে চলছে তল্লাশি

    Mahua Moitra: মহুয়া মৈত্রর কলকাতার আবাসনে সিবিআই হানা, সংসদ প্রশ্নকাণ্ডে চলছে তল্লাশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদে ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্নকাণ্ডে কৃষ্ণনগরের তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্রর (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে লোকপাল। ওই মামলাতেই তৃণমূল প্রার্থীর আলিপুরের বাসস্থানে তল্লাশি চলছে শনিবার। সিবিআইয়ের (CBI Raid) একটি দল শনিবার সকালে আলিপুরে ‘রত্নাবলী’ নামে একটি আবাসনে যায়। জানা যাচ্ছে, সেখানে ন’তলার একটি ফ্ল্যাটে থাকেন মহুয়ার বাবা দীপেন্দ্রলাল মৈত্র। সেখানেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারীদের একটি দল গিয়েছে।

    কেন তল্লাশি

    সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, ‘ঘুষ নিয়ে প্রশ্ন’ কাণ্ডে লোকপালের নির্দেশে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এই বিষয়কে সামনে রেখেই মহুয়া মৈত্রর বাবা দীপেন্দ্রলাল মিত্রের আলিপুরে ফ্ল্যাটে এলেন সিবিআই আধিকারিকেরা। মহুয়ার (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে এমনিতেই প্রাথমিক তদন্তের কাজ শুরু করে দিয়েছিল সিবিআই (CBI Raid)৷ সূত্রের খবর, লিখিত নির্দেশে সিবিআইকে ছ’মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করতে নির্দেশ দিয়েছে লোকপাল৷ পাশাপাশি, তদন্তের অগ্রগতি সম্পর্কে নিয়মিত লোকপালের কাছে রিপোর্ট জমা দিতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷ 

    সংসদে টাকা নিয়ে প্রশ্নকাণ্ডে মহুয়ার (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে গত ১৯ মার্চ সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল লোকপাল। বরখাস্ত হওয়া তৃণমূল সাংসদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগকে ‘গুরুতর’ বলে বর্ণনা করা হয় লোকপালের নির্দেশিকায়। মহুয়া প্রথম থেকেই এই অভিযোগ অস্বীকার করে এসেছেন। মহুয়ার বিরুদ্ধে প্রথম ওই অভিযোগ তোলেন বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে। তিনি দাবি করেন, দুবাইয়ের শিল্পপতি দর্শন হীরানন্দানির কাছ থেকে টাকা নিয়ে সংসদে প্রশ্ন করেছেন মহুয়া। পরিকল্পনামাফিক সংসদে ‘নিশানা’ করেন শিল্পপতি গৌতম আদানিকে। অভিযোগ, সবটাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে অস্বস্তিতে ফেলার জন্য।

    আরও পড়ুন: ‘ঘনিষ্ঠ সঙ্গী ভারত’! সুরবদল মলদ্বীপের, ঋণ মকুবের আর্জি প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share