Tag: cbi

cbi

  • Kalighater Kaku: আগামী মঙ্গলবার ‘কালীঘাটের কাকু’ সুজয়কৃষ্ণকে তলব ইডির

    Kalighater Kaku: আগামী মঙ্গলবার ‘কালীঘাটের কাকু’ সুজয়কৃষ্ণকে তলব ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালীঘাটের কাকু (Kalighater Kaku) ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে এবার ডেকে পাঠাল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ইডি সূত্রের খবর, আগামী মঙ্গলবার (৩০ মে) সংস্থার দফতরে তাঁকে ডেকে পাঠানো হয়েছে। সকাল সাড়ে ১১টায় তাঁকে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজির হতে বলা হয়েছে। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দফতরের প্রাক্তন কর্মী সুজয়কৃষ্ণের বেহালার বিভিন্ন ঠিকানায় তল্লাশি চালিয়েছিল ইডি।

    নোটিস পাঠানো হয়েছে

    গত শনিবার তৃণমূলের দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সদস্য জ্ঞানানন্দ সামন্তের বিবিরবহাটের বাড়িতেও তল্লাশি চালিয়েছিল ইডি। তাঁকেও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয়েছে। সেই সঙ্গে রাহুল বেরা নামে এক সিভিক ভলান্টিয়ারকেও তলব করা হয়েছে বলে ইডি সূত্রের খবর। ওই দিন বেহালার ফফিরপাড়া রোডে তল্লাশি অভিযানের সময় সুজয়ের মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করেছিল ইডি। সূত্রের খবর, সেই মোবাইল থেকে উদ্ধার হওয়া কিছু ‘তথ্য’ সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পরে তাঁকে। এ সংক্রান্ত নোটিস ইতিমধ্যেই সুজয়কৃষ্ণের (Kalighater Kaku) কাছে পাঠানো হয়েছে।  কালীঘাটের কাকুর কথা প্রথম শোনা গিয়েছিল তাপস মণ্ডলের মুখে। তার আগে গোপাল দলপতির কথায় ইঙ্গিত মিলেছিল কালীঘাটের কাকু সম্পর্কে। এরপর নিয়োগকাণ্ডে একাধিক ধৃতের মুখ থেকে সুজয়কৃষ্ণের নাম উঠে আসে।

    আরও পড়ুন: ৮ ডিএ আন্দোলনকারীকে আগাম জামিন কলকাতা হাইকোর্টের! কেন জানেন?

    নিয়োগকাণ্ডে এই কালীঘাটের কাকুর (Kalighater Kaku) ভূমিকা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা। এর আগে সিবিআই ডেকে পাঠিয়েছিল তাঁকে। জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়েন তিনি। তদন্তকারীদের সূত্রে জানা গিয়েছিল, ‘কালীঘাটের কাকু’র আসল নাম সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। সেই সুজয়কে এর আগে দু’বার তলব করেছিল সিবিআই। প্রথম বার হাজিরা দিলেও পরে তিনি নিজে হাজিরা দেননি। বদলে আইনজীবীকে দিয়ে নথিপত্র পাঠিয়ে দেন। সুজয় সে সময় জানান, তাঁর কাছে কিছু নথি চাওয়া হয়েছিল। সেগুলি আইনজীবীকে দিয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি নিজেই জানান, তাঁর স্ত্রী ও মেয়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের নথি আইনজীবীর মাধ্যমে পাঠিয়ে দিয়েছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cow Smuggling: গরুপাচার মামলায় ২ শুল্ক অফিসারকে জেরা সিবিআইয়ের, তলব আরও ২ জনকে

    Cow Smuggling: গরুপাচার মামলায় ২ শুল্ক অফিসারকে জেরা সিবিআইয়ের, তলব আরও ২ জনকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিএসএফ-এর পর গরু পাচার (Cow Smuggling) মামলায় এবার সিবিআই রেডারে শুল্ক দফতর। সূত্রের খবর, গত তিনদিনে শুল্ক দফতরের ২ জন আধিকারিককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। আগামী সপ্তাহে আরও ২ কাস্টমস অফিসারকে তলব করা হয়েছে। গরু পাচার মামলায় তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল বর্তমানে তিহাড় জেলে বন্দি রয়েছেন। সঙ্গে রয়েছেন মেয়ে সুকন্যা এবং তাঁর দেহরক্ষী সায়গল। সেই তদন্তের সূত্র ধরে কয়েকজন শুল্ক দফতরের আধিকারিকের ভূমিকা নিয়ে সন্দেহ হয় সিবিআই-এর। তাই এই জেরা বলে জানা গেছে। এর আগে একই অভিযোগে বিএসএফের কয়েকজনকে জেরাও করেছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অভিযোগ, মোটা টাকার বিনিময়ে কয়েকজন শুল্ক দফতরের আধিকারিক গরু পাচারে (Cow Smuggling) সাহায্য করতেন।

    মুর্শিদাবাদের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কাস্টমস অফিসাররা সিবিআইয়ের রেডারে

    সূত্রের খবর, ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকায় যে সমস্ত কাস্টমস অফিসার কর্মরত ছিলেন, বিশেষত মুর্শিদাবাদ জেলায়, মূলত তাঁদেরকেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। সিবিআই-র তদন্তে জানা গেছে এই সীমান্ত পথেই বাংলাদেশে বেশিরভাগ গরু পাচার হতো। তদন্তকারীদের দাবি, গরু পাচারের মোটা অঙ্কের টাকা কার কাছে পৌঁছেছে, কাস্টমসের আধিকারিকদের জিজ্ঞাসাবাদ করে তা জানার চেষ্টা করছে সিবিআই। তদন্তকারীরা মনে করছেন, মোটা টাকার বিনিময়ে গরু পাচারে শুল্ক দফতরের আধিকারিকদের বড় ভূমিকা রয়েছে। আর সেটাই জেরা করে বার করে আনার চেষ্টা করছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা।

    আরও পড়ুন: এবার ‘চোর চোর’ স্লোগান শুনতে হল অভিষেককেও

    কীভাবে চলত গরু পাচার?

    চার্জশিটে ইতিমধ্যে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছে ইডি যে কীভাবে চলতো এই গরু পাচার! তাদের চার্জশিট অনুযায়ী, স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের মধ্যস্থতায় এবং বিএসএফের একাংশের যোগসাজশে বীরভূম থেকে মুর্শিদাবাদ হয়ে বাংলাদেশে পাচার হতো গরু। ২০১৫ সাল থেকে কাস্টমসের নিলাম করা গরু কিনে নিতেন এনামুল হক। লালগোলা, ডোমকল, জঙ্গিপুরের মতো জায়গায় কাস্টম অফিসে গরু কেনা হতো। বীরভূম থেকে লরিতে করে প্রথমে গরু পাঠানো হতো ওমরপুরের সোনার বাংলা অফিসে। এই অফিসের মালিক ছিলেন এনামুল হক। ট্রাক চালকের সঙ্গে সরাসরি ফোনে যোগাযোগ রাখত সোনার বাংলা অফিসের কর্মীরা এবং কোথায় গরুগুলিকে নামাতে হবে তা জানিয়ে দেওয়া হতো। টাকার বিনিময়ে বিএসএফের একাংশকে ম্যানেজ করত এনামুল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: পুর-নিয়োগ দুর্নীতিতে সিবিআই তদন্ত বহাল! রাজ্যের স্থগিতাদেশের আর্জি খারিজ

    Recruitment Scam: পুর-নিয়োগ দুর্নীতিতে সিবিআই তদন্ত বহাল! রাজ্যের স্থগিতাদেশের আর্জি খারিজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরসভায় নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় সিবিআই তদন্তে স্থগিতাদেশ চেয়েছিল রাজ্য। কিন্তু এদিন রাজ্যের আবেদন খারিজ করে দেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু এবং বিচারপতি অপূর্ব সিনহা রায়ের ডিভিশন বেঞ্চ। ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দিয়েছে যে তদন্তে এখনই কোন হস্তক্ষেপ আদালত করবে না। তদন্ত যেমন চলছিল তেমনই চলবে, এটাও জানায় ডিভিশন বেঞ্চ। এদিন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু বলেন, ‘‘দুর্নীতিকে কোনওভাবেই বরদাস্ত করা হবেনা। দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত চলবে।’’ প্রসঙ্গত, গত মাসের ১৩ তারিখ ইডির পেশ করা অয়ন শীল সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যকেও এদিন মান্যতা দেন বিচারপতি বসু। এই মামলায় আগামী ৬ জুন পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেছে আদালত।

    পুরসভায় নিয়োগ দুর্নীতিতে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

    প্রসঙ্গত শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam) বলাগড়ের তৃণমূল নেতা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় গ্রেফতার হন। সেই সূত্রে ধরা পড়ে শান্তনু ঘনিষ্ঠ অয়ন শীল। এবং সেখানেই একাধিক প্রমাণ মেলে অয়ন শীলের বিরুদ্ধে। সামনে আসে পুরসভা নিয়োগের দুর্নীতির অভিযোগ। সে সময়ে এই নিয়োগ দুর্নীতিতে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। পরবর্তীকালে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে মামলা সরে বিচারপতি অমৃতা সিনহার কাছে। তিনিও একই রায় বহাল রাখেন। অর্থাৎ হাকিম বদলেও হুকুম বহাল থাকে। এদিন ডিভিশন বেঞ্চেও রাজ্য জোর ধাক্কা খেল বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

    ৫০০০ চাকরি বিক্রি হয়েছিল রাজ্যের বিভিন্ন পুরসভাতে

    শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ অয়নশীল ৬০টি পুরসভায় ৫০০০ চাকরি বিক্রির দালাল হিসেবে কাজ করেছেন, এমনই অভিযোগ তদন্তকারী সংস্থার। হালিশহর, বীরনগর, বরানগর, উলুবেড়িয়া, পানিহাটি, কামারহাটি, উত্তর দমদম, দক্ষিণ দমদম, ডায়মন্ডহারবার, নিউ বারাকপুর সর্বত্র ছড়িয়েছে নিয়োগ দুর্নীতির জাল, এমনটাই জানিয়েছে তদন্তকারী সংস্থা। ইতিমধ্যে অয়নশীলের কুড়িটিরও বেশি ফ্ল্যাটের সন্ধান পেয়েছে তদন্তকারী সংস্থা। বিঘা বিঘা জমি, পেট্রলপাম্প সমেত প্রায় ২০০ কোটি টাকার সম্পত্তি মিলেছে অয়নের নামে। তাঁর অফিসে তল্লাশি চালিয়ে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বহু নথি এবং হার্ডডিস্ক। মিলেছে ওএমআর শিটও। প্রসঙ্গত, গত মাসের ২১ এপ্রিল কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দেন পুরসভা নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে নতুন করে এফআইআর করে তদন্ত করতে পারবে সিবিআই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: রক্ষাকবচ মেলেনি সুপ্রিম কোর্টেও, গ্রেফতার হতে পারেন অভিষেক?

    Abhishek Banerjee: রক্ষাকবচ মেলেনি সুপ্রিম কোর্টেও, গ্রেফতার হতে পারেন অভিষেক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিআই (CBI)-ইডির (ED) নাগাল এড়ানোর নানা চেষ্টা করেছেন তৃণমূলের (TMC) সেকেন্ড-ইন-কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। ব্যর্থ হয়ে দ্বারস্থ হয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্টের। সেখানেও মিলল না রক্ষাকবচ। তাই গ্রেফতারির আশঙ্কায় কাঁটা তৃণমূলের এই দু নম্বর নেতা। সোমবার দেশের শীর্ষ আদালতে ওই মামলার শুনানি হয়। সেখানে অভিষেকের হয়ে সওয়াল করেন প্রবীণ আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি।

    ‘আমাকে (Abhishek Banerjee) গ্রেফতার করা হবে’

    তিনি আদালতে জানান, “অভিষেকের আশঙ্কা পরের বার আমাকে গ্রেফতার করা হবে। আমি প্রচার করছিলাম, সেই অবস্থায় সমন জারি করে। পরের দিন সকালে জেরায় তলব করা হয়েছে। আমি জেরায় যোগ দিয়েছি। তারপরেও হেনস্থা করা হচ্ছে”। অভিষেকও বলেন, “আমাকে বারবার তলব করে ঘণ্টার পর ঘণ্টা জেরার নামে হেনস্থা করা হচ্ছে। প্রতিবার ন’ ঘণ্টা করে জেরা করা হচ্ছে।” অভিষেকের হয়ে এদিন আদালতে যে রক্ষাকবচের আর্জি জানিয়েছিলেন সিংভি, সেই আবেদনও খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু ও বিচারপতি সঞ্জয় কারোলের বেঞ্চ। শুক্রবার ফের শুনানি হবে এই মামলার।

    সুপ্রিম কোর্টে কেন গেলেন অভিষেক?

    শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন প্রাক্তন তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষ। পরে তিনি দাবি করেন, অভিষেকের (Abhishek Banerjee) নাম বলতে তাঁকে চাপ দিচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। মামলা যায় হাইকোর্টে। তখনই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে কেন্দ্রীয় সংস্থা”। পরে ওই একই রায় দেয় বিচারপতি অমৃতা সিন্‌হার বেঞ্চও। তিনিও বলেন, “কুন্তল ঘোষের চিঠি মামলায় তৃণমূল নেতা অভিষেককে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে ইডি-সিবিআই।’’ সেই সঙ্গে আদালতের মূল্যবান সময় নষ্ট করায় অভিষেক ও কুন্তলের ২৫ লাখ করে মোট ৫০ লাখ টাকা জরিমানাও করা হয়। এর পর সুপ্রিম কোর্টের দুয়ারে হাজির হন অভিষেক।

    আরও পড়ুুন: “এভাবে চলতে পারে না”! হাসপাতাল নিয়ে মদনের মতোই বেজায় চটেছেন শতাব্দী রায়

    দেশের শীর্ষ আদালতে অভিষেকের (Abhishek Banerjee) আইনজীবী এদিন বলেন, “সিবিআই কোনও রকম সময় না দিয়েই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তলব করছে।” তিনি বেঞ্চকে স্মরণ করিয়ে দেন, “এর আগের বার যখন অভিষেককে তলব করা হয়, তখন তিনি ছিলেন দার্জিলিংয়ে। তাড়াতাড়ি চলে আসতে বাধ্য হন। শনিবারও যখন তাঁকে তলব করা হয়, তখন তিনি নব জোয়ার কর্মসূচির জন্য বাঁকুড়ায় ছিলেন। সেই কর্মসূচি ফেলেই কলকাতায় ফিরে আসতে বাধ্য হন।” তিনি (অভিষেক) রাজ্যের বাইরে প্রচার করছিলেন বলেও দাবি করেন সিংভি। যদিও তৃণমূল সূত্রে খবর, বর্তমানে অভিষেক প্রচার করছেন রাজ্যেই।

    গ্রেফতারি এড়াতেই কি বিভ্রান্ত করা হচ্ছে দেশের শীর্ষ আদালতকে? প্রশ্ন সেটাই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jagdish Tytler: শিখ-দাঙ্গায় সিবিআইয়ের চার্জশিটে টাইটলারের নাম, ফের অস্বস্তিতে কংগ্রেস

    Jagdish Tytler: শিখ-দাঙ্গায় সিবিআইয়ের চার্জশিটে টাইটলারের নাম, ফের অস্বস্তিতে কংগ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ‘টাইটলার-কাঁটা’য় অস্বস্তিতে কংগ্রেস। ১৯৮৪ সালের শিখ দাঙ্গা মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত হিসেবে সিবিআইয়ের (CBI) চার্জশিটে উঠে এল কংগ্রেস (Congress) নেতা জগদীশ টাইটলারের (Jagdish Tytler) নাম। সূত্রের খবর, টাইটলারের বিরুদ্ধে নতুন করে তথ্য প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। শনিবার দিল্লির রাউস অ্যাভেনিউ কোর্টের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে চার্জশিট জমা দিয়েছে সিবিআই। সেখানেই নাম রয়েছে ওই কংগ্রেস নেতার। প্রসঙ্গত, ওই দাঙ্গার তদন্তে গঠিত নানাবতী কমিশনের রিপোর্টেও উঠে এসেছিল টাইটলারের নাম।

    টাইটলারের (Jagdish Tytler) বিরুদ্ধে অভিযোগ…

    প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর মৃত্যুর পর শিখ বিরোধী দাঙ্গায় নয়াদিল্লির পুল বাঙ্গাশ এলাকায় মৃত্যু হয় তিনজনের। ওই হত্যকাণ্ডের নেপথ্যে টাইটলার ষড়যন্ত্রকারী ছিলেন বলে অভিযোগ। কংগ্রেসের এই নেতার বিরুদ্ধে দুষ্কৃতীদের উসকানি দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে। মাসখানেক আগেই দিল্লিতে সেন্ট্রাল ফরেন্সিক সায়েন্স ল্যাবরেটরিতে গিয়েছিলেন টাইটলার (Jagdish Tytler)। সেখানে কণ্ঠস্বর পরীক্ষা করা হয় তাঁর। সিবিআইয়ের ফরেন্সিক ল্যবরেটরি থেকে বেরিয়ে টাইটলার বলেছিলেন, শিখ দাঙ্গা সম্পর্কিত কোনও মামলায় নয়, অন্য একটি মামলার জন্য তাঁর কণ্ঠস্বর পরীক্ষা করা হয়েছে।

    ইন্দিরা হত্যা…

    ১৯৮৪ সালের ৩১ অক্টোবর দুই শিখ দেহরক্ষীর গুলিতে প্রাণ হারান তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। তার পরেই দেশের নানা অঞ্চলে শিখ নিধনের ঘটনা ঘটে। সরকারি হিসেবে, এই দাঙ্গায় তিন হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। যদিও বেসরকারি হিসেবে সংখ্যাটা ৮ হাজারেরও বেশি। টাইটলারের বিরুদ্ধে অভিযোগ, বাঙ্গেশ এলাকার বাসিন্দাদের প্ররোচিত করেছিলেন তিনি। তার জেরে উত্তেজিত জনতার হাতে মৃত্যু হয় তিন শিখ ধর্মাবলম্বীর।

    আরও পড়ুুন: ‘‘মমতা লোকের কতটা ক্ষতি করতে পারেন, মদনের কথাই প্রমাণ’’! কটাক্ষ সুকান্তর

    শিখ বিরোধী দাঙ্গার তদন্তের জন্য ২০০০ সালে বিচারপতি নানাবতীর নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন গঠন করেছিল ভারত সরকার। কমিশনের রিপোর্ট বিবেচনার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক তৎকালীন সাংসদ এবং অন্য অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দেয় সিবিআইকে। ২০০৫ সালে আরও একটি মামলা রুজু হয়। সূত্রের খবর, তদন্ত করতে গিয়ে সিবিআই জানতে পারে ইন্দিরা হত্যার পরের দিন টাইটলার (Jagdish Tytler) আজাদ মার্কেটের গুরুদ্বার পুল বাঙ্গেশে বিক্ষোভকারীদের উসকানি দেন। যার জেরে তিনজনকে হত্যা করা হয়। বেশকিছু দোকানপাঠও পুড়িয়ে দিয়েছিল উত্তেজিত জনতা।

    দিন কয়েক আগেই কর্নাটকে নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা পেয়েছে কংগ্রেস। চলছে নয়া মুখ্যমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি-পর্ব। তার ঠিক আগে আগেই সিবিআইয়ের চার্জশিটে টাইটলারের নাম ওঠায় কংগ্রেস যে কিছুটা হলেও বিপাকে, তা বলাই বাহুল্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: ৯ ঘণ্টা ৪০ মিনিট পর সিবিআই জেরা থেকে ছাড়া পেলেন অভিষেক, কী বললেন?

    Abhishek Banerjee: ৯ ঘণ্টা ৪০ মিনিট পর সিবিআই জেরা থেকে ছাড়া পেলেন অভিষেক, কী বললেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ধৃত কুন্তল ঘোষের চিঠি সংক্রান্ত মামলায় শনিবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) তলব করেছিল সিবিআই। ৯ ঘণ্টা ৪০ মিনিট জেরার পর ছাড়া পেলেন তিনি। নিজাম প্যালেস থেকে বেরিয়ে নিজের ঘড়ির দিকে সময় দেখে বললেন, ৯ ঘণ্টা ৪০ মিনিট। মুখে না বললেও সিবিআই জেরার পর তিনি যে হাফ ছেড়ে বাঁচলেন, তা তাঁর বক্তব্যে স্পষ্ট।

    কী বললেন অভিষেক (Abhishek Banerjee)?

    দিনভর সিবিআই জেরার পর তিনি বাইরে বেরিয়ে সেই কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে তোপ দাগলেন। একইসঙ্গে কাঠগড়ায় দাঁড় করালেন বিজেপিকে। তিনি (Abhishek Banerjee) বলেন, “২০১৪ সাল থেকে আমি টার্গেট হয়ে রয়েছি। রাজ্যে নবজোয়ার কার্যত জনপ্লাবনে পরিণত হয়েছে। আর তাতে আতঙ্কিত হয়ে কেন্দ্রীয় এজেন্সি দিয়ে ডেকে পাঠানো হয়েছে। একদিনের নোটিসে আমাকে ডেকে পাঠানো হয়েছে। ৯ ঘণ্টা ৪০ মিনিট ধরে ওরা যে সব প্রশ্ন করেছে, সব প্রশ্নের আমি উত্তর দিয়েছি। নিয়োগ দুর্নীতিতে কয়েকজন এজেন্টের কথা বলা হয়েছে। ৯০ শতাংশ পূর্ব মেদিনীপুর আর মুর্শিদাবাদের লোক। আর ওই দুটি জেলার দায়িত্বে কে ছিলেন আপনার সকলেই তা জানেন। তাঁকে সিবিআই ডাকবে না। হাতে করে তাঁকে টাকা নিতে দেখা গিয়েছে, তবুও তাঁকে সিবিআই ডাকবে না। কারণ, তিনি বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি বিধায়ক।” এরপর কেন্দ্রীয় এজেন্সির নিরপেক্ষতা নিয়ে তিনি প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন, “কুন্তলের চিঠির জন্য আমাকে ডাকা হয়েছে। তাহলে সুদীপ্ত সেনের চিঠিতে অধীর চৌধুরী, শুভেন্দু অধিকারী এবং সুজন চক্রবর্তীর নাম রয়েছে। তাদের সিবিআই, ইডি ডাকল না কেন? এসব সিবিআই, ইডি আমাকে দেখিয়ে কোনও লাভ নেই। সোমবার থেকে দ্বিগুণ উত্সাহে ফের নবজোয়ার কর্মসূচি শুরু হবে। আগের থেকে অনেক বেশি কর্মী-সমর্থক হাজির হবেন।”

    অভিষেকের বক্তব্য নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু অধিকারী?

    মুর্শিদাবাদের দায়িত্ব থাকা নিয়ে অভিষেক (Abhishek Banerjee) যে অভিযোগ তুলেছেন, তার পরিপ্রেক্ষিতে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, মুর্শিদাবাদে আমি দায়িত্বে ছিলাম বলে তৃণমূল ক্ষমতায় ছিল। আমি এখন নেই। তাই, সাগরদিঘিতে তৃণমূল হেরেছে। এরপর সিবিআই জেরা প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, “তোলাবাজ ভাইপো ৯ ঘণ্টা ৪০ মিনিট সিবিআই জেরায় কেমন লাগলো? দেখ কেমন লাগে। ভাইপো নবজোয়ার করতে যে যে জেলায় যাবে, তৃণমূলের ভোট হু হু করে কমবে। বিজেপির ভোট বাড়বে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘‘বারেবারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান এবার…’’! অভিষেককে কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘‘বারেবারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান এবার…’’! অভিষেককে কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhisek Banerjee) সমন করেছে সিবিআই। শনিবার সকালেই তাঁকে হাজিরা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সমন পাওয়ার পরেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘অপরাধ করলে ফাঁসির দড়িতে আমাকে ঝুলিয়ে দেবেন।’’ সেই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এদিন অভিষেককে তীব্র কটাক্ষ করলেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। সিবিআই সমনের কপি নিজের ট্যুইটারে পোস্ট করে তৃণমূলের সেকেণ্ড-ইন-কমান্ডকে তীব্র আক্রমণ শানান বালুরঘাটের সাংসদ।

    ট্যুইটে কী বললেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)?

    অভিষেক (Abhisek Banerjee) প্রসঙ্গে এদিন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) তাঁর ট্যুইটারে লেখেন, ‘‘জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন হব! ফাঁসির মঞ্চে চড়ব! আবার অব্যাহতি চাইতে কোর্টেও যাব, এক মুখে এত রকম কথা! নির্দোষ হলে জিজ্ঞাসাবাদে সহযোগিতা করতে এত ভয় কেন আপনার? আগেই সহযোগিতা করলে ২৫ লাখের থাপ্পর হজম করে সিবিআই এর কাছে যেতে হতো না। বারেবারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান এবার ঘুঘু তোমার বধিব পরাণ!’’

    বিচারপতি অমৃতা সিনহার নির্দেশে হাজিরা দিতে হচ্ছে অভিষেককে 

    নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষের চিঠি সংক্রান্ত মামলার পরিপ্রেক্ষিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে হাজিরা নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কিন্তু পরে টিভি চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দেওয়ার ইস্যুতে তাঁকে এই মামলা থেকে সরানো হয় এবং তাঁর বদলে আসেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। হাকিম বদলেও হুকুম বহাল থাকে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে সিবিআই দফতরে হাজিরা, তার সঙ্গে ২৫ লক্ষ টাকা জরিমানার নির্দেশ দেন বিচারপতি সিনহা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘ফাঁসির দড়ি পরার দরকার নেই, তদন্তে সহযোগিতা করুক’’! অভিষেক প্রসঙ্গে শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘‘ফাঁসির দড়ি পরার দরকার নেই, তদন্তে সহযোগিতা করুক’’! অভিষেক প্রসঙ্গে শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘কোর্টে গিয়ে অনেক চেষ্টা করেছেন, আটকাতে পারেন নি। ফাঁসির দড়ি পরার দরকার নেই, তদন্তে সহযোগিতা করুক।’’ শুক্রবার উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জে এসে অভিষেক প্রসঙ্গে এমনই মন্তব্য করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আদালত থেকে কোনও রক্ষাকবচ পাননি। শনিবার বেলা ১১ টায় সিবিআই নিজাম প্যালেসে হাজিরার ব্যাপারে নোটিশ দিয়েছে তাঁকে। এ প্রসঙ্গে কালিয়াগঞ্জে এসে তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করেন শুভেন্দু অধিকারী৷

    এগরা বিস্ফোরণ নিয়ে মমতাকে আক্রমণ বিরোধী দলনেতার

    অন্যদিকে ভানু বাগের মৃত্যু প্রসঙ্গেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানান বিরোধী দলনেতা৷ তিনি বলেন, ‘‘ভানু বাগের মৃত্যুতে পরিবারের যা ক্ষতি হয়েছে তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের৷’’ উল্লেখ্য ক’দিন আগে ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে এগরা। মৃত্যু হয় ৮ জনের। এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত ভানু বাগ এলাকা থেকে গা ঢাকা দেয়। যদিও ওড়িশায় পালিয়ে গেলেও শেষ রক্ষা হয়নি। ধরা পড়ে সিআইডির হাতে। কিন্তু ঘটনার সময় শরীরের বিভিন্ন অংশ ঝলসে যাওয়ায় সেখানে একটি হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালীন মৃত্যু হয়৷ 

    কালিয়াগঞ্জ প্রসঙ্গে কী বললেন বিরোধী দলনেতা

    এদিন কালিয়াগঞ্জে এসে নাবালিকা মৃত্যুর ঘটনায় পুলিশকে কাঠগড়ায় তোলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ঘটনার প্রায় একমাস পর উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জে মৃত নাবালিকা ও গুলিতে নিহত মৃত্যুঞ্জয় বর্মনের পরিবারের সঙ্গে দেখা করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শুক্রবার দুপুরে  বিরোধী দলনেতা প্রথমে কুনোরে অবস্থিত ভারত সেবাশ্রমে যান এবং স্বামীজিদের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর সাহেবঘাটা সংলগ্ন গাঙ্গুয়া এলাকায় মৃত নাবালিকার বাড়িতে যান। কথা বলেন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ শোনেন তাঁদের কাছ থেকে। উল্লেখ্য গত ২১ এপ্রিল কালিয়াগঞ্জের সাহেবঘাটা সংলগ্ন পালোই বাড়ি এলাকার একটি পুকুরপাড় থেকে উদ্ধার হয় এক দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীর মৃতদেহ। ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগে ক্ষোভে ফেটে পড়েন গ্রামবাসীরা। এই ঘটনায় দফায় দফায় উত্তাল হয় কালিয়াগঞ্জ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Municipality Recruitment Scam: পুরনিয়োগ দুর্নীতিতে রাজ্যের আর্জি শুনল না হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ

    Municipality Recruitment Scam: পুরনিয়োগ দুর্নীতিতে রাজ্যের আর্জি শুনল না হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরসভার নিয়োগ দুর্নীতি (Municipality Recruitment Scam) মামলায় কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High court) ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার। শুক্রবার এই সংক্রান্ত মামলা শুনল না বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিচারপতি অপূর্ব সিন্‌হা রায়ের ডিভিশন বেঞ্চ। বিচারপতিরা জানালেন, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের (Primary Recruitment) দুর্নীতি নিয়ে মূল মামলা ছিল। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly) এই নির্দেশ দিয়েছিলেন। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের মামলা শোনার এক্তিয়ার নেই এই বেঞ্চের। তাই এই মামলা এই বেঞ্চের পক্ষে শোনা সম্ভব নয়। ডিভিশন বেঞ্চ এই মামলাটি ছেড়ে দেওয়ায়, তা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের বেঞ্চে পাঠানো হয়েছে। 

    পুরনিয়োগ দুর্নীতিতে সমস্যায় রাজ্য

    পুরসভার নিয়োগ দুর্নীতিতে (Municipality Recruitment Scam) সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সেই নির্দেশ বহাল রাখেন বিচারপতি অমৃতা সিন্‌হা। সিঙ্গল বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য। শুক্রবার ডিভিশন বেঞ্চ মামলাটি গ্রহণ করতে অস্বীকার করায় সমস্যায় পড়ল রাজ্য সরকার। স্কুলে নিয়োগে পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতির তদন্ত করতে গিয়ে প্রকাশ্যে আসে, পুরসভার নিয়োগেও ভয়ঙ্কর দুর্নীতির অভিযোগ। বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতা, শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ, হুগলির প্রোমোটার, অয়ন শীলের অফিসে তল্লাশিতে উদ্ধার হয় এই সংক্রান্ত বহু নথি, হার্ডডিস্ক। 

    আরও পড়ুন: আইসিএসইতে দেশে প্রথম স্থানাধিকারী ৯ জনের মধ্যে বাংলার সম্বিত মুখোপাধ্যায়

    গত ২১ এপ্রিল কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, পুরসভার নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে (Municipality Recruitment Scam) তদন্ত করতে পারবে সিবিআই। এরপরই, হাইকোর্টের নির্দেশের বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য সরকার। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি জানায় রাজ্য। কিন্তু, অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা ফেরত পাঠায় সুপ্রিম কোর্ট। মামলা যায় বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে কিন্তু তিনি বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশেই বহাল রাখেন। তিনি জানিয়ে দেন, এই বিষয়ে তদন্ত করবে সিবিআই-ই। এই নির্দেশের বিরুদ্ধে রাজ্য ডিভিশন বেঞ্চে যায়। এদিন সেখানেও ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার। এই পরিস্থিতিতে মামলার দ্রুত শুনানি চেয়ে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের দফতরে চিঠি দিল রাজ্য।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: অভিষেককে তলব সিবিআইয়ের, হাজিরা শনি-সকালেই

    Abhishek Banerjee: অভিষেককে তলব সিবিআইয়ের, হাজিরা শনি-সকালেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইনি ফাঁক গলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তলব সিবিআইয়ের (CBI)। তৃণমূলের (TMC) সেকেন্ড-ইন-কমান্ডকে নোটিশ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। শনিবার সকাল ১১টায় সিবিআই দফতরে হাজিরা দিতে হবে অভিষেককে (Abhishek Banerjee)। শুক্রবার রাতেই আসানসোল থেকে কলকাতায় ফিরছেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক। সেখানে নবজোয়ার যাত্রায় গিয়েছিলেন তিনি। নবজোয়ার যাত্রা বন্ধ রেখেই কলকাতায় ফিরছেন তৃণমূলের ‘যুবরাজ’। তৃণমূল সূত্রে খবর, ২২ মে ফের বাঁকুড়ার সোনামুখী থেকে নবজোয়ার যাত্রা শুরু করবেন অভিষেক।

    সিবিআই তলবের আঁচ করেছিলেন অভিষেকও (Abhishek Banerjee)!

    সিবিআই যে তাঁকে তলব করতে পারে, সে আঁচ বোধহয় আগেই পেয়েছিলেন অভিষেক। তার জেরে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহার সিঙ্গল বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে গিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি সুব্রত তালুকদার ও বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে। শুক্রবার ওই মামলার শুনানি হয়নি ওই বেঞ্চে। মেলেনি রক্ষাকবচও। অভিষেক চেয়েছিলেন জরুরি ভিত্তিতে শুনানি হোক তাঁর মামলার। সেখানেও হতাশ হতে হয়েছে তাঁকে (Abhishek Banerjee)। এদিন অভিষেকের ওই মামলার দ্রুত শুনানিতে রাজি হয়নি ডিভিশন বেঞ্চ। সোমবার থেকে হাইকোর্টে পড়ছে গ্রীষ্মের ছুটি। তার আগে শনি এবং রবিবার এমনিতেই ছুটি।

    রক্ষাকবচ মেলেনি কেন?

    শুক্রবার পূর্বনির্ধারিত বেশ কিছু মামলা রয়েছে ওই বেঞ্চে। বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, সেই কারণেই শুক্রবার শুনানি করা যাবে না অভিষেকের (Abhishek Banerjee) আবেদনের। প্রত্যাশিতভাবেই অভিষেক এবং কুন্তল ঘোষের আবেদন ফেরত যায় কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের কাছে। সেখানেও মেলেনি রক্ষাকবচ। মঞ্জুর হয়নি দ্রুত শুনানির আর্জিও।

    এদিন বিচারপতি তালুকদার ও বিচারপতি ভট্টাচার্যের বেঞ্চ বলেছে, পূর্বনির্ধারিত অনেক মামলা রয়েছে। রায় ঘোষণা করতে হবে। সেগুলো সাইটে আপলোডের কাজ রয়েছে। আমাদের অনেক কাজ। এখনই মামলা শুনতে পারব না। গ্রীষ্মের ছুটির পর আদালত খুললে সম্ভব হবে। বিচারপতি সুব্রত তালুকদার বলেন, আমি মৌখিকভাবে বলছি, উপায় না থাকলে আপনারা অবকাশকালীন বেঞ্চে যেতে পারেন।

    আরও পড়ুুন: অভিষেকের দ্রুত শুনানির আর্জি খারিজ হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে, হতাশ তৃণমূল

    তৃণমূল নেতা অভিষেককে (Abhishek Banerjee) ইডি-সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে বলে বৃহস্পতিবারই নির্দেশ দিয়েছিল বিচারপতি অমৃতা সিনহার সিঙ্গল বেঞ্চ। মূল তদন্তে বাধা দেওয়ার চেষ্টায় এই মামলা করা হয়েছিল বলেও সন্দেহ আদালতের। সেই কারণেই অভিষেক ও কুন্তলের ২৫ লক্ষ করে টাকা জরিমানা করা হয়। সেই টাকা হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কাছে জমা দেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করেই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন অভিষেক। সেখানেও রক্ষাকবচ না মেলায় তৃণমূলের যুবরাজকে দ্রুত তলব করে সিবিআই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share