Tag: China

China

  • Lakshya Sen: চিনকে হারিয়ে জয়ী ভারত! কানাডা ওপেন চ্যাম্পিয়ন লক্ষ্য সেন

    Lakshya Sen: চিনকে হারিয়ে জয়ী ভারত! কানাডা ওপেন চ্যাম্পিয়ন লক্ষ্য সেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) কাছে হার মানল চিন (China)। লক্ষ্য সেনের (Lakshya Sen) র‍্যাকেটের উপর ভর করে চিনকে হারিয়ে কানাডায় (Canada) উড়ল ভারতীয় পতাকা। মেগা ফাইনালে অল ইংল্যান্ড চ্যাম্পিয়ন (All England Champion) লি শি ফেংকে (Li Shi Feng) স্ট্রেট গেমে হারালেন লক্ষ্য। খেলার ফল লক্ষ্যের পক্ষে ২১-১৮, ২২-২০। জিতলেন কানাডা ওপেন সুপার ৫০০ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট (Canada Open 2023)।

    লক্ষ্যের লক্ষ্যভেদ

    ফাইনাল জেতা সহজ ছিল না লক্ষ্যের (Lakshya Sen)। নিজের থেকে ন’ধাপ (ক্রমতালিকায় ফেং ১৯, লক্ষ্য ১০) এগিয়ে থাকা ব্যাডমিন্টন তারকার বিরুদ্ধে শুরু থেকেই আক্রমণের নীতি নিয়েছিলেন তিনি। ঠিক যে ভাবে সেমিফাইনাল খেলেছিলেন, সে ভাবেই ফাইনাল শুরু করেন তিনি। শুরুতেই ৬-২ এগিয়ে যান লক্ষ্য। বিদ্যুৎ গতিতে শট মারছিলেন দুই খেলোয়াড়। ফেংয়ের দু’টি শটের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৩৯০ কিলোমিটার। আবার লক্ষ্যের কয়েকটি শট ঘণ্টায় ৪০০ কিলোমিটার গতিবেগে আছড়ে পড়ে। ফলে সমানে সমানে লড়াই চলছিল।  ২১-১৮ প্রথম গেম জিতে যান লক্ষ্য। দ্বিতীয় গেমেও একই ছবি। তবে এই গেমে  একটা সময় খেলার ফল ছিল লক্ষ্যের বিপক্ষে ১৩-১৪। কিন্তু হার মানেননি তিনি। শেষ পর্যন্ত ২২-২০ শেষ হয় খেলা। পর পর দু’টি পয়েন্ট দু’টি জোরালো স্ম্যাশে জিতে যান লক্ষ্য। মাত্র ৫০ মিনিটেই লক্ষ্যভেদ করে ফেলেন লক্ষ্য।

    আরও পড়ুন: দলে নেই রিঙ্কু! ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে টি২০-র স্কোয়াড ঘোষণা ভারতের

    লক্ষ্য এশিয়ান গেমস ও প্যারিস অলিম্পিক্স

    চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর লক্ষ্য (Lakshya Sen) বলেন, “গত কয়েকটা প্রতিযোগিতায় ছন্দ পাচ্ছিলাম না। তাই এই জয় আমার কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটা ম্যাচের পরিস্থিতি আলাদা ছিল। পরিস্থিতির সঙ্গে দ্রুত মানিয়ে নিয়েছি। তাই জিততে পেরেছি।” গত বছর কমনওয়েলথ গেমসে সিঙ্গলসে সোনা জেতার পর থেকে কোনও প্রতিযোগিতা জিততে পারেননি লক্ষ্য। কানাডা ওপেন জেতায় লক্ষ্যকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে স্পোর্টস অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (সাই)।

    ট্যুইট করেছেন লক্ষ্য নিজেও। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘‘কখনও কখনও সব থেকে কঠিন লড়াইয়ের ফল সব থেকে মিষ্টি হয়। অপেক্ষা শেষ হল। কানাডা ওপেন চ্যাম্পিয়ন হতে পেরে খুব খুশি।’’ এবার তাঁর ‘লক্ষ্য’ এশিয়ান গেমস ও প্যারিস অলিম্পিক্স। এই দুই মেগা টুর্নামেন্টের জন্য তৈরি হচ্ছেন ভারতের ব্যাডমিন্টন তারকা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SCO Summit: এসসিও সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন মোদি, যোগ দিচ্ছেন শরিফ, জিনপিং

    SCO Summit: এসসিও সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন মোদি, যোগ দিচ্ছেন শরিফ, জিনপিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO Summit) শীর্ষ সম্মেলন হবে আজ, মঙ্গলবার। সম্মেলন হবে ভার্চুয়াল। এবার এই সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত। সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। অংশ নেবেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সহ মধ্য এশিয়ার বিভিন্ন রাষ্ট্রের প্রধানরা। গত বছর এসসিও সম্মেলন হয়েছিল উজবেকিস্তানের সমরখন্দে। সশরীরে সেই বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন মোদি। এবার উদ্বোধন করবেন তিনিই। প্রথমে ঠিক ছিল সম্মেলন হবে মুখোমুখি। পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সম্মেলন হবে ভার্চুয়াল মাধ্যমে। ভারতে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত ডেনিস আলিপভ বলেন, “শীর্ষ সম্মেলন ভার্চুয়াল করার জন্য আমরা ভারতের সিদ্ধান্তকে সম্মান করি। যদিও রাশিয়া সশরীরে এ সম্মেলনে অংশ গ্রহণের প্রস্তুতি নিচ্ছিল।”

    এসসিও-র সদস্য দেশ

    এসসিও-র (SCO Summit) সদস্য দেশগুলি হল ভারত, চিন, পাকিস্তান, রাশিয়া, কাজাখাস্তান, কিরঘিজস্তান, তাজিকিস্তান এবং উজবেকিস্তান। পর্যবেক্ষক দেশ রয়েছে চারটি। এগুলি হল, বেলারুশ, মঙ্গোলিয়া, ইরান এবং আফগানিস্তান। মিশর, কাতার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, আর্মেনিয়া, আজারবাইজান, তুরস্ক, কম্বোডিয়া এবং সৌদি আরব এই ৯টি দেশ রয়েছে ডায়লগ পার্টনার হিসেবে। চলতি বছরই এসসিও-র অন্তর্ভুক্ত হতে পারে ইরান। আগামী বছরের মধ্যে রাশিয়ার প্রধান বন্ধুদেশ বেলারুশকেও অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে। এবার সম্মেলনে অতিথি দেশ হিসেবে ডাক পেয়েছে তুর্কমেনিস্তান। প্রসঙ্গত, ২০০৫ সালে আমন্ত্রিত দেশ হিসেবে এসসিওতে উপস্থিত ছিল ভারত। ২০১৭ সালে এর সদস্য হয় মোদির দেশ।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    চলতি বছর যেহেতু আয়োজক (SCO Summit) দেশ ভারত, তাই সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দিল্লি ঘোষণাপত্র, কট্টরপন্থার মোকাবিলা, ডিজিটাল রূপান্তর এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতার বিষয়ে একটি চুক্তি নিয়ে আলোচনা হতে পারে। তবে ভারত সহ কয়েকটি দেশ ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর নাও করতে পারে। কারণ বেল্ট অ্যান্ড ইনিশিয়েটিভ নিয়ে চিনের সঙ্গে মতদ্বৈততা রয়েছে ওই দেশগুলির।

    আরও পড়ুুন: কেশপুরে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, জখম ৭

    এদিন এসসিও সম্মেলন (SCO Summit) শুরু হবে দুপুর সাড়ে ১২টায়। শেষ হবে ৩টে নাগাদ। এই শীর্ষ সম্মেলনের আগে ভারতেই হয়ে গিয়েছে বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক। বৈঠক হয়েছে গোয়ায়। উপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি, চিনের বিদেশমন্ত্রী কিন গ্যাং ও রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ প্রমুখ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sri Lanka: ‘শ্রীলঙ্কার মাটিতে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুমকি দেওয়া যাবে না’, চিনকে সাফ জানালেন বিক্রমসিংহে

    Sri Lanka: ‘শ্রীলঙ্কার মাটিতে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুমকি দেওয়া যাবে না’, চিনকে সাফ জানালেন বিক্রমসিংহে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বন্ধু তোমার পথের সাথীকে চিনে নিও।” জনপ্রিয় এই বাংলা গানটি বোধহয় শোনেননি শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহে। চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করে শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka)। সেই সময় আপাদমস্তক ঋণে ডুবে যাওয়া দেশটিকে বাঁচাতে পাশে দাঁড়ায় মোদির ভারত। সর্বস্বান্ত হওয়ার পর সম্বিত ফিরেছে দ্বীপরাষ্ট্রের। ভারত যে বিপদের বন্ধু, তার বিরুদ্ধে সংঘাতে না যাওয়াই ভাল বলে মনে করছে বিক্রমসিংহের সরকার। তাই শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহে চিনের জিন পিং সরকারকে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ভারতের বিরুদ্ধে হুমকির কারণ হতে পারে এমন কোনও কাজ শ্রীলঙ্কাকে ভিত্তি করে করা যাবে না। 

    শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের সাফ কথা

    শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমরা নিরপেক্ষ দেশ। কিন্তু এটাও স্পষ্ট করে দিতে যাই যে শ্রীলঙ্কাকে ভিত্তি করে ভারতকে কোনও হুঁশিয়ারি দেওয়া যাবে না।” দ্বীপ রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, চিনের সঙ্গে শ্রীলঙ্কার কোনও সামরিক চুক্তি হয়নি। তিনি বলেন, “আমাদের মধ্যে কোনও সামরিক চুক্তি হয়নি। আমি মনে করি না চিন এরকম কোনও চুক্তি আমাদের সঙ্গে করবে।” বিক্রমসিংহে এও জানান, শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) হাম্বানটোটা বন্দর চিনকে লিজ দেওয়া হয়েছে ৯৯ বছরের জন্য। তবে সেই বন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে চিন নয়, রয়েছে শ্রীলঙ্কাই। 

    হাম্বানটোটা বন্দরকাণ্ড

    গত বছর শ্রীলঙ্কার এই বন্দরেই ভিড়েছিল চিনের গুপ্তচর রণতরী ইউয়ান ওয়াং-৫। জাহাজটি ব্যালিস্টিক মিসাইল ও স্যাটেলাইট চিহ্নিতকরণের কাজে ব্যবহৃত হয়। চিনের ওই যুদ্ধজাহাজটি যেদিন শ্রীলঙ্কার বন্দরে ভিড়েছিল, তার পরে পরেই ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার কথা ছিল। সেই সময় চিনা ওই গোয়েন্দা জাহাজ শ্রীলঙ্কার বন্দরে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করে ভারত। শ্রীলঙ্কাকে (Sri Lanka) সে কথা জানিয়েও দেওয়া হয়। যদিও চিনের দাবি, ইউয়ান ওয়াং ৫ গোয়েন্দাগিরির জন্য ব্যবহৃত হয় না, কাজে লাগে বৈজ্ঞানিক গবেষণায়। মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতর অবশ্য স্পষ্ট জানিয়ে দেয়, চিনের ওই জাহাজটি নিয়ন্ত্রণ করে পিএলএ নেভি। স্যাটেলাইট এবং মিসাইল ট্র্যাকিং করতে সমর্থ। 

    আরও পড়ুুন: কিউআর কোডে শিবরাজের ছবি! বিতর্কিত পোস্টার নিয়ে কংগ্রেসকে হুঁশিয়ারি ফোন পে-র

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Coronavirus: “কোভিড আসলে চিনের তৈরি জৈব অস্ত্র”! বিস্ফোরক দাবি চিনা গবেষকের

    Coronavirus: “কোভিড আসলে চিনের তৈরি জৈব অস্ত্র”! বিস্ফোরক দাবি চিনা গবেষকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কোভিড (Coronavirus) আসলে চিনের (China) তৈরি জৈব অস্ত্র। ইচ্ছে করেই সারা বিশ্বে করোনা ভাইরাস ছড়িয়েছিল চিন।” এমনই দাবি করলেন ইউহান ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজির গবেষক চাও শাও। তাঁর মতে, কোভিড ১৯ জৈবিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল। যাতে মানুষ সংক্রমিত হয়, বিপদে পড়ে। এভাবেই সারা বিশ্বের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার চেষ্টা করেছিল চিন। ওই গবেষক জানান, করোনা ভাইরাসের চারটি স্ট্রেন দেওয়া হয়েছিল তাঁর সহকর্মীদের। কোন স্ট্রেনটি কত দ্রুত ছড়িয়ে পড়বে, তা খুঁজে বের করতেও বলা হয়েছিল।

    চাওয়ের দাবি

    আন্তর্জাতিক প্রেস অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য জেনিফার ঝেংকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওই দাবি করেন চাও। তাঁর দাবি, তাঁকে ও তাঁর সহযোগীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল সব চেয়ে কার্যকরী স্ট্রেন খুঁজে বের করতে। সেটি বিভিন্ন প্রাণী ও মানুষের ওপর প্রয়োগ করে বের করতে বলা হয়। ২০২১ সালে দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারে ওই চিনা গবেষক জানান, ২০১৯ সাল থেকে তাঁর অনেক সঙ্গী নিখোঁজ রয়েছেন। পরে তাঁর এক সতীর্থ জানান, তাঁকে যে হোটেলে পাঠানো হয়েছিল সেখানে তখন ছিলেন উহানে আয়োজিত মিলিটারি ওয়ার্ল্ড গেমসে যোগ দিতে বিভিন্ন দেশ থেকে আসা ক্রীড়াবিদরাও। যাতে তাঁদের স্বাস্থ্য ও পরিচ্ছন্নতার প্রতি খেয়াল রাখা হয়। ভাইরোলজিস্টরা স্বাস্থ্যবিধি পরীক্ষা করেন না। এটা তাঁদের কাজ নয়।

    ভাইরাস ছড়াতেই হোটেলে?

    ওই গবেষকের সন্দেহ, ভাইরাস (Coronavirus) ছড়াতেই ওই হোটেলে পাঠানো হয়েছিল তাঁর সতীর্থদের। করোনা কালেই একবার চাওকে পাঠানো হয়েছিল জেলবন্দিদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য। ওই গবেষকের প্রশ্ন, ভাইরাস নিয়ে গবেষণা করা বিজ্ঞানীদের কাজ। স্বাস্থ্য পরীক্ষাও কী? তিনি মনে করেন, ভাইরাস ছড়াচ্ছে কিনা, তা দেখার জন্যই তাঁকে পাঠানো হয়েছিল জেলবন্দিদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে। চাওয়ের দাবি, চিন বাস্তবে কী করছে আর কী বলছে, তা বড় ধাঁধার একটি ছোট অংশ মাত্র। এই অতিমারি তামাম বিশ্বে ৭ মিলিয়নেরও বেশি লোককে হত্যা করেছিল।

    আরও পড়ুুন: ‘‘পশ্চিমবঙ্গকে এই রাহু থেকে উদ্ধার করুন’’! প্রভু জগন্নাথের কাছে প্রার্থনা সুকান্তর

    আশ্চর্যের বিষয় হল, এই বিষয়ে এখনও তদন্ত চলছে। সংক্রমণ প্রতিরোধে ওষুধ ও প্রতিষেধক খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা। যদিও ইউএস ডিরেক্টর অফ ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্সের তরফে প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছে, করোনা ভাইরাস (Coronavirus) কোনও জৈব অস্ত্র নয়। এটি যে জৈব অস্ত্র, এমন কোনও প্রমাণ মেলেনি বলেও দাবি করা হয়েছে বিভিন্ন রিপোর্টে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • 26/11 Attack: ফের ভেটো চিনের, ‘আন্তর্জাতিক জঙ্গি’ ঘোষণা করা গেল না সাজিদ মিরকে

    26/11 Attack: ফের ভেটো চিনের, ‘আন্তর্জাতিক জঙ্গি’ ঘোষণা করা গেল না সাজিদ মিরকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের চিনের (China) ভেটোয় আটকে গেল লস্কর-ই-তৈবা নেতা সাজিদ মিরকে ‘আন্তর্জাতিক জঙ্গি’ ঘোষণার প্রস্তাব পাশ। মুম্বইয়ে ২৬/১১ সন্ত্রাসের (26 /11 Attack) অন্যতম মূল চক্রী এই সাজিদ। মঙ্গলবার নিরাপত্তা পরিষদে তাকে আন্তর্জাতিক জঙ্গি ঘোষণার প্রস্তাব পাশ করাতে চেয়েছিল ভারত ও আমেরিকা। বাধার প্রাচীর হয়ে দাঁড়ায় চিনের ভেটো প্রয়োগের ক্ষমতা। তার জেরে আটকে গিয়েছে এই ইন্দো-মার্কিন উদ্যোগ। অথচ সাজিদকে আন্তর্জাতিক জঙ্গি ঘোষণা করা হলে বাজেয়াপ্ত করা যেত তার সম্পত্তি। বাইরে যাতায়াতেও জারি হত নিষেধাজ্ঞা। বেজিংয়ের বাধায় ভেস্তে গেল নয়াদিল্লি-ওয়াশিটনের সেই পরিকল্পনা।

    সাজিদের কীর্তি

    কেবল মুম্বই হামলা নয়, আমেরিকা, ফ্রান্স, ব্রিটেন এবং ডেনমার্কেও নানা হামলার নেপথ্যে সাজিদ রয়েছে বলে অভিযোগ খোদ আমেরিকার। ২০১১ সালের ২১ এপ্রিল আমেরিকার এক আদালত সাজিদকে অভিযুক্তও করে একাধিক হামলার ঘটনায়। সেই মামলায় বলা হয়েছিল, ২৬/১১-র ঘটনায়ও (26 /11 Attack) বিদেশিদের আটকে রাখার নির্দেশ দিয়েছিল সাজিদ। বন্দিদের হত্যার নির্দেশও দিয়েছিল সে। তার পর থেকে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের মোস্ট ওয়ান্টেডের তালিকায় রয়েছে সাজিদের নাম। আমেরিকা সাজিদের মাথার দাম ঘোষণা করেছিল ৫০ লক্ষ ডলার।

    জঙ্গিদের আর্থিক সাহায্য

    কেবল আমেরিকায় নয়, পাকিস্তানের একটি মামলায়ও সাজা দেওয়া হয়েছিল সাজিদকে। জঙ্গিদের আর্থিক সাহায্যের মামলায় ২০২২ সালের জুন মাসে সাজিদকে ১৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিল পাকিস্তানের আদালত। আন্তর্জাতিক মহলের একাংশের মতে, এফএএফটির ধূসর তালিকা থেকে দেশের নাম সরাতে সাজিদকে কারাদণ্ড দিয়েছিল ঋণে জর্জরিত পাকিস্তান। এহেন সাজিদকে আন্তর্জাতিক জঙ্গি ঘোষণার ইন্দো-মার্কিন প্রস্তাব পাশে বাধা হয়ে দাঁড়াল বেজিং। অবশ্য এই প্রথম নয়, গত বছরও সাজিদের বিরুদ্ধে আনা প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছিল শি জিনপিংয়ের সরকার।

    প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর প্রথম বাণিজ্যনগরীতে হামলা চালায় পাকিস্তান থেকে আসা জঙ্গিরা। জলপথে মুম্বইয়ে ঢুকে পড়ে ১০টিরও বেশি জায়গায় হামলা চালায় তারা। ২৬ থেকে ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত জঙ্গি (26 /11 Attack) হামলায় নিহত হয়েছিলেন ১৬৪ জন। এঁদের মধ্যে ছিলেন ২৮ জন বিদেশিও। রক্তে লাল হয়ে গিয়েছিল আরব সাগরের জল।

    আরও পড়ুুন: “স্বরাষ্ট্র দফতর জানুক রাজ্যের কোথায় বোমা শিল্প চলছে”! ভর্ৎসনা হাইকোর্টের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

     

  • China Covid: প্রতি সপ্তাহে সংক্রমিত সাড়ে ৬ কোটি! চিনে হু হু করে বাড়ছে করোনা

    China Covid: প্রতি সপ্তাহে সংক্রমিত সাড়ে ৬ কোটি! চিনে হু হু করে বাড়ছে করোনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের করোনার থাবা আঁতুড় ঘরে! চিনে আবারও হানা দিয়েছে করোনা (China Covid)। প্রতি সপ্তাহে চিনের প্রায় সাড়ে ৬ কোটি মানুষ করোনা সংক্রমিত হতে পারেন। এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসে সাম্প্রতিক এক রিপোর্টে। জানা গিয়েছে, চিনে নতুন করে সংক্রমণ ছড়াতে শুরু করেছে কোভিডের নয়া ভ্যারিয়েন্ট এক্সবিবি। জুন মাসে সংক্রমণের মাত্রা আরও বাড়তে পারে।

    করোনার (Covid) আঁতুড় ঘর

    গোটা বিশ্বে করোনার মারণ ভাইরাস প্রথম ছড়িয়েছিল চিনের উহান প্রদেশ থেকেই (China Covid)। তার জেরে প্রায় ৭০ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। রোগের বাড়বাড়ন্ত রুখতে প্রতিষেধক তৈরির তোড়জোড় চলতে থাকে। লকডাউন করেও পরিস্থিতির মোকাবিলা করার চেষ্টা করা হয়। গোটা বিশ্বের মধ্যে চিনেই সব চেয়ে বেশি মানুষ সংক্রমিত হয় করোনায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করে চিন। মাস কয়েক এর বিরুদ্ধেই তীব্র প্রতিবাদে শামিল হন হাজার হাজার চিনা নাগরিক। জনগণের দাবির কাছে পিছু হটে সরকার। বেরিয়ে আসে জিরো টলারেন্স (Covid) নীতি থেকে।

    হুহু করে বাড়ছে সংক্রমণ

    প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, তারপর থেকেই হু হু করে বাড়ছে সংক্রমণ(China Covid)। প্রতিদিনই হাসপাতাল-নার্সিংহোমে লম্বা লাইন পড়ছে করোনা সংক্রমিত রোগীর। চিনের মহামারি বিশেষজ্ঞ ঝং নানশান জানান, এক্সবিবি ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের সঙ্গে লড়াইয়ে পরীক্ষামূলকভাবে দুটি নতুন টিকা চালু করা হয়েছে। খুব শীঘ্রই করোনার আরও তিন-চারটি টিকা সরকারি অনুদান পারে। তিনি জানান, গত বছরের শীতে কঠোর জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করেছিল চিন। সেই বিধিনিষেধ তুলে নিতেই বাড়ছে প্রাদুর্ভাব। হংকংয়ের স্কুল অফ পাবলিক হেল্থ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক মহামারি বিশেষজ্ঞের কথায়, নিয়ন্ত্রণ করা গেলে সংক্রমণের সংখ্যা কম হবে। মৃত্যুর (Covid) সংখ্যাও কম হবে। তবে নিয়ন্ত্রণ না করলে সংক্রমণ আরও বড় আকার ধারণ করতে পারে।

    আরও পড়ুুন: “৩০০-র বেশি আসনে জিতে ফের প্রধানমন্ত্রী হবেন মোদি”, আত্মবিশ্বাসী শাহ

    ২০১৯ সালে প্রথম বিশ্ব চেনে করোনা ভাইরাসকে (China Covid)। বহু গবেষণার পর নির্ণয় করা যায় ভাইরাস। বের হয় প্রতিষেধকও। ততক্ষণে অবশ্য বিশ্বে মৃত্যু হয়েছে ৭০ লক্ষ মানুষের। বছর তিনেক পর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছে বিশ্ব। তবে ফের হানার আশঙ্কা যায়নি। দু দিন আগেই এ ব্যাপারে বিশ্বকে সতর্ক করেছেন হু কর্তা। তাঁর আশঙ্কা, এবার হানা দিতে পারে ডিজিজ এক্স। যা করোনার চেয়েও আরও বেশি মারাত্মক হতে পারে। এমতাবস্থায় চিনে ফের চোখ রাঙাচ্ছে করোনা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: পাপুয়া নিউ গিনিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন গেলেন এই দ্বীপরাষ্ট্রে?

    PM Modi: পাপুয়া নিউ গিনিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন গেলেন এই দ্বীপরাষ্ট্রে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ক্রমেই শক্তি বাড়াচ্ছে চিন (China)। এমতাবস্থায় চিনকে মাত দিতে প্রশান্ত মহাসাগরের অন্যতম বড় দ্বীপ রাষ্ট্র পাপুয়া নিউ গিনি (Papua New Guinea) সফর সারলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর এই সফরে তৈরি হল ইতিহাস। এই প্রথম ভারতের কোনও প্রধানমন্ত্রী পা রাখলেন পাপুয়া নিউ গিনিতে। ২০১৬ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় অবশ্য গিয়েছিলেন ওই দ্বীপরাষ্ট্রে। প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্রগুলির মধ্যে সব চেয়ে জনবহুল পাপুয়া নিউ গিনি। খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ এই দ্বীপে খবরদারি করতে চায় শি জিনপিংয়ের দেশ। তা রুখতেই দ্বীপবাসীর মন জয় করতে সেখানে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) যোগ দেন সম্মেলনে

    পাপুয়া নিউ গিনিতে প্রচুর পরিমাণে সোনা ও তামার খনি রয়েছে। সেই সোনা ও তামার লোভেই এই দ্বীপরাষ্ট্রের ওপর শ্যেন দৃষ্টি দিয়েছে বেজিং। ড্রাগনের রক্তচক্ষু সম্পর্কে থেকে দ্বীপরাষ্ট্রকে অবগত করতে এবং প্রকৃত বন্ধু যে ভারতই, তা বোঝাতেই পাপুয়া নিউ গিনি সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। যদিও মূল লক্ষ্য ছিল, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্রগুলির সহযোগিতা সম্মেলনে (FIPIC) যোগ দেওয়া। সে দেশের রাজধানী পোর্ট মোরেসবিতে আয়োজিত এই সম্মেলনে যোগ দেন প্রশান্ত মহাসাগরের আরও ১৪টি দ্বীপরাষ্ট্রের প্রধানরা। সম্মেলনের পর ওই দ্বীপরাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী জেমস মারাপের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়। সেখানেই আলোচনা হয় দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্কের উন্নতি নিয়ে। সেখানে ভারতের তরফে সাহায্য, বন্ধুত্ব ও উন্নয়নের অংশীদারিত্বের হাত বাড়িয়ে দেন মোদি।

    আরও পড়ুুন: কালো টাকা হতো সাদা! ‘কালীঘাটের কাকু’-র সঙ্গে যোগ থাকা তিন সংস্থায় নজর ইডির

    চিনের শ্যেন দৃষ্টি

    পাপুয়া নিউ গিনিতে নয়া বেল্ট অ্যান্ড রোড কো-অপারেশন প্রকল্প চালু করতে যে বেজিং আগ্রহী, তা ঢের আগেই জানিয়েছিলেন চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। দ্বীপরাষ্ট্রটিতে কৃষি, মৎস্যচাষ, অর্থনীতি এবং প্রযুক্তিগত উন্নয়নেও আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন চিনা প্রেসিডেন্ট। এই উন্নয়নের নামেই চিন ঋণের ফাঁদে ফেলেছে দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কাকে। যার জেরে দেউলিয়া হতে হয়েছিল শ্রীলঙ্কাকে। ওই ঋণের ফাঁদে পা দিয়েই দেউলিয়া হওয়ার পথে ভারতের আর এক প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান। তাই পাপুয়া নিউ গিনিও যাতে চিনা ফাঁদে পা না দেয়, সেটাও রোখাও মোদির (PM Modi) এই সফরের অন্যতম উদ্দেশ্য বলে ধারণা ওয়াকবহাল মহলের।

    প্রশান্ত মহাসাগরে দাপিয়ে বেড়াতে হলে পাপুয়া নিউ গিনিতে প্রভাব বিস্তার করতে হবে। এটা করতে পারলেই কেল্লাফতে। প্রশান্ত মহাসাগর তো বটেই, দক্ষিণ চিন সাগরের কূটনীতিতেও অনেকটা এগিয়ে থাকা যাবে। সেই কারণেই মারাপের দেশে ঘাঁটি গাড়তে মরিয়া চিন। আর চিনের বাড়া ভাতে ছাই দিতে পাপুয়া নিউ গিনি সফর সারলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মোদির অটোগ্রাফ চেয়ে বসলেন বাইডেন! কেন জানেন?

    PM Modi: মোদির অটোগ্রাফ চেয়ে বসলেন বাইডেন! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রপ্রধানদের মধ্যে জনপ্রিয়তার নিরিখে সব চেয়ে বেশি এগিয়ে রয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এ কথা আগেই জানিয়েছিল একটি পত্রিকা। নানা কারণে চিনের (China) সঙ্গে ভারতের (India) দূরত্ব তৈরি হলেও, চিনা নাগরিকদের কাছেও মোদির জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। মোদির তুঙ্গ জনপ্রিয়তার প্রমাণ মিলল আবারও। শনিবার কোয়াড বৈঠক চলাকালীন মোদির অটোগ্রাফ চেয়ে বসলেন খোদ মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

    নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) তুঙ্গ জনপ্রিয়তা

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, আপনার জন্য বড্ড সমস্যার মুখে পড়েছি। আগামী মাসেই ওয়াশিংটনে আপনার সঙ্গে নৈশাহারে যোগ দেব আমি। দেশসুদ্ধ লোক সেখানে আসতে চাইছে। আমাদের টিকিট ফুরিয়ে গিয়েছে। বাইডেন বলেন, এটা মোটেই হাসির কথা নয়। আপনি হয়তো ভাবছেন, আমি মজা করছি। আমার টিমকে জিজ্ঞাসা করুন। টিকিটের জন্য এত ফোন কল পেয়েছি যে বিশ্বাস করতে পারবেন না। কে না ফোন করেছে আমাকে! সিনেমার অভিনেতা-অভিনেত্রী থেকে শুরু করে আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, সবাই। আপনি এতটাই জনপ্রিয়।

    নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) প্রশংসা

    এদিন কার্যত মোদির (PM Modi) প্রশংসায় পঞ্চমুখ হতে দেখা যায় বাইডেনকে। মোদিকে মিস্টার প্রাইম মিনিস্টার সম্বোধন করে তিনি অটোগ্রাফের খাতা এগিয়ে দেন মোদির দিকে। পরে বলেন, গণতন্ত্র যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ, সেটা গোটা বিশ্বকে বুঝিয়ে দিয়েছেন আপনি। সব কিছুর ওপর আপনার উল্লেখযোগ্য প্রভাব রয়েছে। কোয়াডে আমরা যা করছি, তাতেও আপনি প্রভাব বিস্তার করতে পেরেছেন। ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগর এলাকায় সুস্পষ্ট প্রভাব রয়েছে আপনার। সব কিছুতেই একটা পার্থক্য এনেছেন আপনি। এর পরেই হাসি হাসি মুখে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবেনিজকে বলতে শোনা যায়, সিউনিতে যে কমিউনিটি সেন্টার রয়েছে, সেখানে ২০ হাজার মানুষের বসার জায়গা রয়েছে। সেই সংখ্যা ছাপিয়ে গিয়ে আমার কাছে অনুরোধ এসেছে। সকলের একটাই দাবি, প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নিজের চোখে একবার দেখতে চাই।

    আরও পড়ুুন: থানায় কাটমানি নেওয়ার অভিযোগ হতেই আত্মহত্যার চেষ্টা ভাইরাল হওয়া তৃণমূল নেতার

    দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) কুর্সিতে বসার পর ২০১৯ সালে গুজরাটের স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠান করেন মোদি। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেদিন যে বিপুল জনসমাগম দেখেছিলাম, তাতেই আপনার জনপ্রিয়তার একটা আন্দাজ হয়েছিল। সিডনিতে অনুষ্ঠান করতে গিয়ে সেটা বুঝতে পারছি। প্রসঙ্গত, আগামী মাসেই স্টেট ডিনারে মোদিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G 20 Meeting: কাশ্মীরে বৈঠক, তাই জি২০-তে অংশ নেবে না চিন! কড়া জবাব ভারতের

    G 20 Meeting: কাশ্মীরে বৈঠক, তাই জি২০-তে অংশ নেবে না চিন! কড়া জবাব ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশ্মীরে জি২০ সম্মেলনের (G 20 Meeting) বৈঠকে অংশ নেবে না চিন। কাশ্মীরের (Kashmir) জমি ‘বিতর্কিত’ এমনই অভিমত পড়শি দেশের। এ বিষয়ে নিজেদের আপত্তির কথা জানিয়েছিল তুরস্কও। আগামী ২২ মে থেকে ২৪ মে জম্মু-কাশ্মীরের শ্রীনগরে জি-২০ বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে এবার মুখ খুলল ভারত। নয়াদিল্লি জানিয়ে দিল, নিজস্ব ভূখণ্ডে কোথায় তারা বৈঠক আয়োজন করবে, সে বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে দেশেরই প্রশাসন। অন্য দেশের ‘পরামর্শ’ যে, এ ক্ষেত্রে গ্রহণ করা হবে না, তা-ও স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে।

    কড়া মনোভাব ভারতের

    বিতর্কিত কাশ্মীরে (Kashmir) জি-২০ বৈঠকের (G 20 Meeting) আয়োজন কেন করা হল, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চিন। এদিকে, তুরস্ক ও সৌদি আরবও জি-২০ বৈঠকে যোগ দেবে না বলে জানা গিয়েছে। শুক্রবারই চিনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনলবিন বলেন, “যে কোনও বিতর্কিত এলাকায় জি-২০ বৈঠকের আয়োজনের তীব্র বিরোধিতা করছে চিন এবং আমরা এই ধরনের কোনও বৈঠকে যোগ দেব না”। অন্যদিকে, ভারতের তরফেও চিনের এই আপত্তির কড়া জবাব দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রের তরফে সাফ জানানো হয়েছে, ভারত নিজের জমিতে যে কোনও জায়গায় বৈঠক করতে পারে। চিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বজায় রাখার জন্য সীমান্তে শান্তি ও স্থিতাবস্থা অত্যন্ত জরুরি, এই কথাও মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে। চিনের এই অবস্থানের পিছনে পাকিস্তানের প্রভাব দেখছে নয়া দিল্লি। 

    আরও পড়ুন: জি৭-এর মঞ্চ থেকেই চিন, পাকিস্তানকে কড়া বার্তা মোদির

    কাশ্মীরে জি২০ বৈঠকের শেষ পর্বের প্রস্তুতি

    জি২০ গোষ্ঠীভুক্ত (G 20 Meeting) দেশগুলির পর্যটন সংক্রান্ত বৈঠকটি এ বার আয়োজিত হবে কাশ্মীরে। ২২ থেকে ২৪ মে পর্যন্ত উপত্যকার এই বৈঠকে বিভিন্ন দেশের প্রায় ৬০ জন প্রতিনিধির যোগ দেওয়ার কথা। এই বৈঠকের জন্য কড়া নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে জম্মু ও কাশ্মীরকে। সেনা বাহিনী থেকে শুরু করে মেরিন কম্যান্ডো ও ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ডও মোতায়েন করা হয়েছে। ডাল লেক সংলগ্ন শের-ই-কাশ্মীর কনভেনশন সেন্টারে এই বৈঠক হওয়ার কথা। উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্য়াহারের পর এই প্রথম উপত্যকায় এত বড় মাপের কোনও আন্তর্জাতিক বৈঠক হতে চলেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Navy: ভারত মহাসাগরে ডুবে যাওয়া জাহাজ খুঁজতে ভারতীয় নৌসেনার সাহায্য নিল চিন!

    Indian Navy: ভারত মহাসাগরে ডুবে যাওয়া জাহাজ খুঁজতে ভারতীয় নৌসেনার সাহায্য নিল চিন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন বারবার সীমান্ত চুক্তি লঙ্ঘন করলেও, বেজিং-কে মানবিক সহায়তা দিতে পিছপা হল না ভারত। বুধবারই, ভারত মহাসাগরে বড় ধরনের দুর্ঘটনার কবলে পড়ে চিনের একটি মাছ ধরার জাহাজ। জাহাজটিতে ৩৯ জন নাবিক ছিলেন বলে জানা গেছে। ‘লু পেং ইউয়ান ইউ ০২৮’ নামে ওই জাহাজে শুধু চিনা নয়, ইন্দোনেশিয়া এবং ফিলিপিন্সের নাগরিকরাও ছিলেন। ডুবে যাওয়া জাহাজটির যাত্রীদর উদ্ধারের জন্য ভারত, অস্ট্রেলিয়া-সহ বেশ কয়েকটি দেশের সহায়তা চেয়েছিল বেজিং। সময় ব্যয় না করে দ্রুত সাহায্যের হাত বাড়াল ভারত (Indian Navy)।

    অনুসন্ধানে ভারতীয় নৌসেনা 

    ভারতীয় নৌসেনা (Indian Navy) জানিয়েছে, ভারত থেকে প্রায় ৯০০ নটিক্যাল মাইল দূরে এয়ার মেরিটাইম রিকনস্যান্স ইকুইমেন্ট মোতায়েন করেছে। খারাপ আবহাওয়ার মধ্যেই পুঙ্খানুপুঙ্খ অনুসন্ধান চালানো হয়েছে। ইতিমধ্যে নিখোঁজদের মধ্যে ২ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে। এই অভিযানে মোতায়েন করা হয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনীর পি৮আই এয়ারক্রাফ্ট। ইতিমধ্যে জাহাজের একাধিক সমাগ্রি চিহ্নিত করা হয়েছে। খারাপ আবহাওয়া সত্ত্বেও সেখানে উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে ভারতীয় বাহিনী (Indian Navy)।

    বৃহস্পতিবার (১৮ মে), ভারতীয় নৌসেনার (Indian Navy) পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “প্রতিকূল আবহাওয়া সত্ত্বেও পি৮আই বিমান ওই অঞ্চলে একাধিকবার এবং ব্যাপক অনুসন্ধান চালিয়েছে। বেশ কিছু বস্তুর সন্ধান পাওয়া গিয়েছে, যেগুলি সম্ভবত ডুবে যাওয়া জাহাজটির অংশ ছিল। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া হিসাবে, কাছাকাছি থাকা পিপলস লিবারেশন আর্মির নৌবাহিনীর জাহাজগুলির অনুরোধে, ভারতীয় বিমান থেকে ঘটনাস্থলে এসএআর (SAR) যন্ত্র মোতায়েন করা হয়েছে। সামুদ্রিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বিশ্বাসযোগ্য এবং দায়িত্বশীল অংশীদার হিসাবে ভারতের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এর জন্য ভারতীয় নৌসেনা ওই এলাকার অন্যান্য ইউনিটগুলির সঙ্গে হাত মিলয়ে স্পেসিফিক অ্যাবসর্পশন রেট প্রচেষ্টাকে সমন্বিত করেছে এবং চিনা নৌবাহিনীর রণতরীগুলিকে ওই স্থানে আসতে সাহায্য করেছে।”

    আরও পড়ুন: চার দিনের ত্রিদেশীয় সফর প্রধানমন্ত্রী মোদির! আজ যাত্রা শুরু

    সাহায্যের হাত অস্ট্রেলিয়ার

    চিনের সরকারি সংবাদমাধ্যম তরফে জানানো হয়েছে যে দুর্ঘটনাগ্রস্থ জাহাজের নিখোঁজ নাবিকদের মধ্যে ১৭ জন চিনের নাগরিক। এছাড়া ইন্দোনেশিয়ার ১৭ জন এবং ফিলিপিন্সের ৫ জন নাগরিক রয়েছেন। এদিনই নিখোঁজ ক্রু সদস্যদের দুই জনের মৃতদেহ পাওয়া গিয়েছে। তবে মৃতদেহগুলি কোন দেশের নাগরিকদের, সেই সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি। এদিকে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষ থেকেও অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান চালানো হচ্ছে। ক্যানবেরায় নিযুক্ত চিনা রাষ্ট্রদূত জিয়াও কিয়ান এদিন জানিয়েছেন, পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী পার্থ থেকে ৫,০০০ কিলোমিটার পশ্চিমে জাহাজটি ডুবে গিয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার পক্ষ থেকে তিনটি বিমান এবং চারটি জাহাজ পাঠানো হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share